Blog

  • Yulla Kanda: উল্লা কাণ্ডা, পৃথিবীর উচ্চতম স্থানে অবস্থিত কৃষ্ণ মন্দির

    Yulla Kanda: উল্লা কাণ্ডা, পৃথিবীর উচ্চতম স্থানে অবস্থিত কৃষ্ণ মন্দির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমরা সকলেই হিমাচল প্রদেশকে (Himachal Pradesh) পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে জানি। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না হিমাচল প্রদেশ ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির পীঠস্থান। এরকম একটি জায়গা হল উল্লা কাণ্ডা (Yulla Kanda)। এখানেই রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে উচ্চস্থানে অবস্থিত কৃষ্ণ মন্দির (Lord Krishna Temple)। শুধু মন্দিরই নয়। এখানে রয়েছে একটি বিখ্যাত হ্রদ। কথিত আছে পাণ্ডবরা অজ্ঞাতবাসে থাকাকালীন এই হ্রদ তৈরি করেছিলেন। এই হ্রদের পরই শুরু হয় মন্দির এলাকা। 

    আরও পড়ুন: এবার সমবায় ব্যাঙ্ক নিয়োগ দুর্নীতি! জড়াল মন্ত্রী অরূপ রায়ের নাম

    সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১২,০০০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত এই মন্দির। এই মন্দিরটিই বিশ্বে সব থেকে উঁচু এলাকায় অবস্থিত। এই মন্দিরের আরও একটি বিশেষত্ব হল, যেকোনও ধর্মের মানুষ এসে এখানে প্রার্থনা করতে পারেন। কৃষ্ণের আশির্বাদ যিনিই চাইবেন, তিনিই এই মন্দিরে স্বাগত। 

     

    ভুষার রাজা কেহরি এখানে জন্মাষ্টমী উৎসবের সূচনা করেছিলেন। ভুষা রাজত্বের সঙ্গে যোগ রয়েছে এই মন্দিরের। জনশ্রুতি রয়েছে, উল্লা কাণ্ডার এই হ্রদে কিন্নর এলাকার ঐতিহ্যবাহী টুপি উল্টিয়ে ভাসানো হত। বিশ্বাস ছিল, সেই টুপি ডুবে না গিয়ে অপর পাড়ে ভেসে গিয়ে পড়ে, তাহলে পরের বছরটি ভালো যাবে। কিন্তু যদি অপর পাড়ে যাওয়ার আগেই টুপি ডুবে যেত, তাহলে মনে করা হত পরের বছর দুর্ভাগ্যের বার্তা নিয়ে আসবে।  

    আরও পড়ুন: নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগে কাঠগড়ায় হেমন্ত সোরেন, বিধায়ক পদ খারিজের সুপারিশ

    প্রতি বছর জন্মাষ্টমীর উৎসবে স্থানীয় এবং আশেপাশের জেলার মানুষ উৎসবে শামিল হতে এই মন্দিরে আসেন। পাপ মুক্তির জন্যে হ্রদ পরিক্রমাও করেন ভক্তরা। 

    কল্পা এবং পাঙ্গি থেকে অনেকেই কাশাং পাস দিয়ে ট্রেক করে এই মন্দিরে আসেন। অনেকে কানফু গ্রাম ঘুরে লিস্টিগরং পাস দিয়েও এই মন্দিরে আসেন। কানফু থেকে ভাভা পাস দিয়ে ট্রেক করেও এই মন্দিরে আসা যায়। 

    যাদের ট্রেকিং- এর নেশা রয়েছে তাঁদের জন্যে এটি একটি অসাধারণ গন্তব্য। বিশেষ করে যারা ট্রেকিং শুরু করেছেন, তাঁরা এই জায়গা খুব পছন্দ করেন। কারণ খুব বেশি ঝুঁকি নেই এবং কম দূরত্ব। উর্নি গ্রাম থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত উল্লা কাণ্ডা। এই ট্রেকে হিমালয়ের অপূর্ব সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন আপনি। পাহাড়, জঙ্গল, বরফ সবকিছুই পাবেন এই ছোট্ট পথে। রাতের বেলায় দেখতে পাবেন এক আকাশ তারা। মোট ১১ কিলোমিটার দীর্ঘ এই ট্রেক। কমবেশি ৩ দিন দুই রাত সময় লাগে এই ট্রেক সম্পন্ন করতে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

     

     

     

      

     

  • Qutub Minar: আমি কুতুব মিনারের মালিক! দাবি আগ্রার রাজার স্বঘোষিত বংশধরের, পাল্টা এএসআই

    Qutub Minar: আমি কুতুব মিনারের মালিক! দাবি আগ্রার রাজার স্বঘোষিত বংশধরের, পাল্টা এএসআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে ফের কুতুব মিনার নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। কুতুব মিনারের (Qutb Minar) মালিকানা (Ownership) দাবি করে আদালতে আবেদন করেন কুনওয়ার মহেন্দ্র ধ্বজ প্রসাদ সিং (Kunwar Mahendra Dhwaj Prasad Singh) নামে এক ব্যক্তি। তিনি নিজেকে দিল্লির বেশওয়ান (Beswan) বংশধর বলে দাবি করেছেন। আদালতে (Court) করা আবেদনে ওই ব্যক্তি বলেছেন, জমি ও কুতুব কমপ্লেক্স সিং পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। সেই কারণে কুতুব মিনারের আশপাশের জমি সম্পর্কে কোনও আদেশ কিংবা সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা সরকারের নেই। যদিও এই দাবি উড়িয়ে দিয়েছে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (ASI)।

    অন্যদিকে হিন্দু ও জৈন আবেদনকারীরা কুতুব মিনার কমপ্লেক্সের অন্তর্গত মন্দির পুনরুদ্ধার করার দাবি করতে আদালতে গিয়েছিলেন। এরই মধ্যে আরও এক বিতর্ক শুরু হয়েছে। তারা জানিয়েছে, জমির মালিক হিসেবে দাবি করার সঙ্গে তাঁদের মামলার কোনও যোগ নেই। এটি সরকারের সঙ্গে মালিকের ব্যাপার। তবে ১০০ বছর ধরে যারা কোনও দাবি করেননি তারা এখন কী করে দাবি করতে পারে। তবে এই ব্যাপারে আদালতের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।

    আরও পড়ুন: হিন্দু মন্দিরের ওপরই গড়ে তোলা হয়েছিল কুতুব মিনার! প্রমাণ এএসআই রিপোর্টে

    এএসআই-এর তরফে আইনজীবী সুভাষ গুপ্তা বলেছেন, কুনওয়ার মহেন্দ্র ধোয়াজ সিং ১০০ কিমি বিস্তৃত জমির মালিকানা দাবি করেছেন, কিন্তু গত ১৫০ বছরে এই সংক্রান্ত কোনও দাবি ওঠেনি। কীভাবে এই দাবি এখন ওঠে? কুমার সিং-এর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এএসআই বলেছে, এটির কোনও ভিত্তি নেই। তাই এটি তারা মেনে নিতে পারবে না।

    মহেন্দ্র সিং-এর আইনজীবী এম এল শর্মা দাবি করেন, মহেন্দ্র সিং, রাজা রোহিণী রমন ধ্বজের বংশধর ও রাজা নন্দ রামের উত্তরাধিকারী। ১৯৪৭ সালে তাঁর পূর্বপুরুষ রাজা রোহিণী রমন ধ্বজ প্রসাদের সময়ে ভারত স্বাধীন হয়েছিল। যদিও তাঁদের বিভিন্ন দাবি উড়িয়ে দিয়েছে এএসআই। আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া ও হিন্দু আবেদনকারীর মধ্যে কুতুব মিনারের নতুন আবেদনকারী আসাতে নতুন করে বিতর্ক শুরু করেছে। যদিও এএসআই ও হিন্দু আবেদনকারী উভয় পক্ষই কুমার সিং-এর দাবির বিরোধিতা করেছে।

    সুপ্রিম কোর্ট কুতুব মিনার নিয়ে আগের বিতর্ক ও এই নতুন মামলার পরবর্তী শুনানি করবে ১৩ সেপ্টেম্বর।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
  • Sonali Phogat: ধর্ষণ করে খুন বিজেপি নেত্রীকে! বিস্ফোরক অভিযোগ সোনালি ফোগাটের পরিবারের

    Sonali Phogat: ধর্ষণ করে খুন বিজেপি নেত্রীকে! বিস্ফোরক অভিযোগ সোনালি ফোগাটের পরিবারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোনালি ফোগাটের মৃত্যু নিয়ে বাড়ছে রহস্য। শুরুতে মৃত্যু স্বাভাবিক মনে হলেও, পরবর্তীতে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এসেছে। এবার এক বিস্ফোরক অভিযোগ করা হল বিজেপি নেত্রীর পক্ষ থেকে। এর আগেই খুনের অভিযোগ তুলেছিল পরিবার। এবার খুনের সঙ্গে ধর্ষণের (Rape) করলেন সোনালি ফোগাটের ভাই রিঙ্কু ঢাকা (Rinku Dhaka)। প্রাক্তন বিগ বস প্রতিযোগীর (Sonali Phogat) ভাই আঙুল তুলেছেন ব্যক্তিগত সহকারীর (PA) দিকে।    

    আরও পড়ুন: সোনালির মৃত্যুতে রহস্য! কেন সিবিআই তদন্তের দাবি বিজেপি নেত্রীর পরিবারের জানেন?

    গোয়া পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ করে রিঙ্কু জানিয়েছেন, মৃত্যুর আগে পরিবারের সদস্যদের ফোন করেছিলেন সোনালি। ফোনে জানিয়েছিলেন, তাঁকে খাবারে কিছু মিশিয়ে খাইয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, প্রয়াত অভিনেত্রীর ভাইয়ের দাবি, তাঁর দিদি জানিয়েছিলেন ব্যক্তিগত সহকারী তাঁর আপত্তিজনক ভিডিও তুলে তাঁকে ব্ল্যাকমেল করছে। তিন বছর ধরে এই একই কাজ করে আসছিলেন অভিযুক্ত। ভিডিও ফাঁস করে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে সোনালির সঙ্গে অশালীন কাজ করতেন ওই ব্যক্তি। 

    মৃতার পরিবারের তরফে অভিযোগ পেয়ে গোয়ার আঞ্জুনা থানার পুলিশ মঙ্গলবারই অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা দায়ের করেছে এবং তদন্তে নেমেছে। ইতিমধ্যেই সোনালি ফোগাটের ব্যক্তিগত সহকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: প্রয়াত প্রাক্তন বিগবস প্রতিযোগী বিজেপি নেত্রী সোনালি ফোগাট

    এছাড়াও প্রমাণ লোপাটের আশঙ্কাও প্রকাশ করেছেন রিঙ্কু। তাঁর অভিযোগ, সোনালির মৃত্যুর পরই তাঁর হরিয়ানার ফার্ম হাউজ থেকে চুরি হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা, ল্যাপটপ এবং অন্য গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। 

    সোনালির পরিবারের দাবি মৃত্যুর সময় মুখ ফুলে ছিল তাঁর। মুখে-পিঠে একাধিক দাগও ছিল। তাই এই মৃত্যুকে স্বাভাবিক মানতে নারাজ তাঁরা। 

    জানা গিয়েছে, মৃত্যুর ঠিক কয়েক মুহূর্ত আগে একটি রেস্তোরাঁয় খেতে গিয়েছিলেন তিনি। গোয়ার আঞ্জুনাতে ‘কার্লিস’ নামে একটি রেস্তরাঁয় খেয়েছিলেন। সেই সময়ই তাঁর শরীর অস্বস্তি শুরু হয়। সঙ্গে সঙ্গে দলের কর্মীরাই তাঁকে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যান। যেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। প্রথমে জানানো হয়, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েই মৃত্যু সোনালির। কিন্তু পরিবারের তরফে এই দাবি খারিজ করা হয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • Partha Chatterjee Aide: অর্পিতার মতো প্রসন্নরও রয়েছে ফিল্মি-যোগ? পার্থ-ঘনিষ্ঠদের ‘অপ’-কর্মেও মিল!

    Partha Chatterjee Aide: অর্পিতার মতো প্রসন্নরও রয়েছে ফিল্মি-যোগ? পার্থ-ঘনিষ্ঠদের ‘অপ’-কর্মেও মিল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক ঘনিষ্ঠ অভিনেত্রী। আরেক ঘনিষ্ঠ প্রযোজক! এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে (SSC Recruitment Scam) জেল হাজতে থাকা তৃণমূলের (TMC) প্রাক্তন মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) এক ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের (Arpita Mukherjee) সঙ্গে ফিল্মি জগতের যোগ সকলেরই জানা। হরিদেবপুর (Haridevpur) ও বেলঘরিয়ায় (Belghoria) অভিনেত্রী-মডেল অর্পিতার জোড়া ফ্ল্যাট থেকে নগদ ৫০ কোটি টাকা উদ্ধার হওয়ার পর থেকেই তিনি রয়েছেন শ্রীঘরে।

    ইতিমধ্যেই, সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হয়েছে এই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত ২ মিডলম্যানও। একজন হলেন প্রদীপ সিং, অপরজন প্রসন্নকুমার রায় (Prasanna Kumar Roy)। এরমধ্যে সিবিআই সূত্রে দাবি, সম্পর্কে পার্থর ভাগ্নী-জামাই প্রসন্নর সঙ্গেও নাকি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির (Kolkata Film Industry) যোগসূত্র রয়েছে। অন্তত এমনটাই দাবি করছেন তদন্তকারীরা। জানা গিয়েছে, একসময় সিনেমা প্রযোজনাও করেছিলেন এসএসসি দুর্নীতি মামলায় সিবিআই-র ধৃত মিডলম্যান প্রসন্নকুমার রায়।

    আরও পড়ুন: সামান্য রং-মিস্ত্রি থেকে দুবাইয়ে হোটেল-মালিক! পার্থ-ঘনিষ্ঠর উল্কাবেগে উত্থানে তাজ্জব সিবিআই

    হেফাজতে প্রসন্নকে যত জেরা করছেন তদন্তকারীরা, ততই যেন তাঁর নিত্য-নতুন সম্পত্তির রহস্য উদঘাটিত হচ্ছে। এমনিতেই, তদন্তে উঠে এসেছে যে, সামান্য রং-মিস্ত্রি থেকে কীভাবে অল্প সময়ের মধ্যে স্রেফ পার্থর ‘প্রসন্নতায়’ বৈভবের চূড়ায় পৌঁছেছেন প্রসন্ন। এবার তাঁর আরও সম্পত্তির হদিশ মিলেছে। 

    সিবিআই সূত্রে দাবি, প্রসন্নকুমারের একাধিক ফ্ল্যাটের মধ্যে রয়েছে আইডিয়াল ভিলা, হাওড়ার গাদিয়াড়ায় চলন্তিকা রিসর্ট–সহ নানা সম্পত্তি। প্রায় দশ বিঘা জমির উপর তৈরি হয়েছে চলন্তিকা রিসর্ট। হোটেলটি মূলত থ্রি স্টার। আবার টাইলস কারখানার খোঁজ মিলল তাঁর নামে। ২০১৫–১৬ সালে বাগনানে ১২ কোটি টাকা দিয়ে এই টাইলস কারখানা কেনেন। ওই কারখানাটি ৩০ বিঘা জমির উপর তৈরি।

    আরও পড়ুন: সিবিআই হেফাজতে আসতে পারেন পার্থ! ১৩১টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সন্ধান

    সিবিআই সূত্রে খবর, প্রসন্নকে জেরা করে অযোগ্যদের নিয়োগ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে এসেছে। জানা গিয়েছে যে, প্রসন্নই তৈরি করতেন অযোগ্য প্রার্থীদের তালিকা। তারপর সেটি প্রদীপ সিংয়ের হাত ধরে পৌঁছে যেত এসএসসি-র প্রাক্তন উপদেষ্টা শান্তিপ্রসাদ সিনহার কাছে।

    আবার, এই প্রসন্ন-ঘনিষ্ঠ এক পার্শ্বশিক্ষকও রয়েছেন সিবিআই রেডারে। আব্দুল আমিন নামে ওই ব্যক্তি পাথরঘাটা স্কুলের সহকারি শিক্ষক। ২০১৬ সালে পাথরঘাটা এলাকায় প্রাসাদোপম বাড়ি নির্মাণ করেন আমিন। সূত্রের খবর, বাড়িটি তৈরি করতে খরচ হয়েছে ১.৫ কোটি টাকা। কিন্তু ১০ হাজার টাকার চাকরি করে কীভাবে এত বড় বাড়ি বানিয়েছেন আমিন? তা খতিয়ে দেখছে সিবিআই। 

    তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, ২০১৪ সাল থেকে পাথরঘাটা হাই স্কুলের প্যারা টিচার হিসেবে কাজ করতেন। কাজের সূত্রেই কোনওভাবে প্রসন্ন রায়ের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতা হয়। অভিযোগ, কয়েক লক্ষ টাকার বিনিময়ে আমিনও একাধিক ব্যক্তির চাকরি করিয়ে দিয়েছিলেন। সূত্রের খবর, এখনও পর্যন্ত ১১৩টি চাকরি তিনি টাকার বিনিময়ে করিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Ghulam Nabi Azad: জম্মু-কাশ্মীরের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী গুলাম নবি আজাদ! জানেন কী বললেন তাঁর অনুগামী

    Ghulam Nabi Azad: জম্মু-কাশ্মীরের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী গুলাম নবি আজাদ! জানেন কী বললেন তাঁর অনুগামী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেপ্টেম্বর মাসেই নতুন দল গড়ার কথা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করবেন গুলাম নবি আজাদ (Ghulam Nabi Azad)। নতুন দল গঠন করে জম্মু ও কাশ্মীরের পরবর্তী বিধানসভা নির্বাচবনে লড়বেন তিনি। এমনকি পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রীও হবেন গুলাম, এমনই দাবি করলেন জম্মু-কাশ্মীরের যুব কংগ্রেস নেতা তথা প্রাক্তন বিধায়ক আমিন ভাট (Amin Bhat)। তিনি বলেন, ‘আমি আজাদের সঙ্গে দেখা করেছি। কীভাবে এগোব তা আলোচনা করব। আমরা ভারতীয় জনতা পার্টির বি-টিম নই।’

    কংগ্রেসের ইতিহাসে এখনও পর্যন্ত যে নেতা বা নেত্রীরা সবথেকে জনপ্রিয় ও প্রভাবশালী হিসাবে পরিচিত, তাঁদের মধ্যে গুলাম নবি আজাদ অন্যতম ৷ বিশেষ করে জম্মু-কাশ্মীরে তাঁর নিজস্ব জনভিত্তি রয়েছে অভিমত বিশেষজ্ঞদের। তাই আজাদের দলত্যাগের পরেই পদত্যাগের হিড়িক পড়ে যায় জম্মু ও কাশ্মীর কংগ্রেসে। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রশাসিত ওই অঞ্চলের আট জন কংগ্রেস নেতা দল ছাড়ার কথা ঘোষণা করেছেন। সেই তালিকায় রয়েছেন তিন প্রভাবশালী প্রাক্তন মন্ত্রী— আব্দুল রশিদ, জিএম সরুরি এবং আরএস চিব। রয়েছেন আমিন ভট, গুলজার আহমেদ ওয়ানি, মহম্মদ আক্রমের মতো প্রাক্তন বিধায়কেরা। তাঁরা সকলেই আজাদের নয়া দলে যোগ দেওয়ার কথা জানিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: কংগ্রেসে থাকবেন কেবল গান্ধীরাই, ভবিষ্যদ্বাণী অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    কংগ্রেসের অন্তর্বর্তী সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধিকে (Sonia Gandhi) পাঠানো পদত্যাগপত্রে চিব লিখেছেন, জম্মু-কাশ্মীরের ভবিষ্যতের স্বার্থে কংগ্রেসের যে অবদান থাকা দরকার, তার জন্য যে গতিতে কাজ করা দরকার, দল সেই গতি হারিয়ে ফেলেছে ৷ এই পরিস্থিতিতে আজাদ-অনুগামী আমিন শনিবার  বলেন, ‘‘জম্মু ও কাশ্মীরের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হবেন গুলাম নবি আজাদ। অনেক দলের সমর্থনই পাবেন তিনি।’’ জম্মু ও কাশ্মীর বিধান পরিষদের প্রাক্তন সদস্য তথা আজাদ অনুগামী কংগ্রেস নেতা নরেশ গুপ্তও একই দাবি করেছেন। প্রসঙ্গত,শুক্রবার কংগ্রেসের প্রাথমিক সদস্যপদে ইস্তফা দেওয়ার পরেই নতুন দল গড়ে জম্মু ও কাশ্মীরে পরবর্তী বিধানসভা ভোটে লড়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন আজাদ। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Durga Puja Donation: কেন দুর্গোৎসব কমিটিগুলোকে দেওয়া হচ্ছে অনুদান? রাজ্যের ব্যাখ্যা তলব হাইকোর্টের

    Durga Puja Donation: কেন দুর্গোৎসব কমিটিগুলোকে দেওয়া হচ্ছে অনুদান? রাজ্যের ব্যাখ্যা তলব হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি কর্মীদের বকেয়া ডিএ (Pending DA case) দেওয়ার টাকা নেই। অথচ, পুজো অনুদানের (Durga Puja Donation) নামে কোটি কোটি টাকা বিলোচ্ছে রাজ্য সরকার (Bengal Government)। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে দায়ের হওয়া জনস্বার্থ মামলায় (PIL Against Durga Puja Donation)  এক সপ্তাহের মধ্যে রাজ্য সরকারের জবাব তলব করল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta Highcourt)।

    সম্প্রতি, রাজ্যের দুর্গাপুজো কমিটিগুলিকে ৬০ হাজার টাকা অনুদান দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata)। কিন্তু কেন এই অনুদান দেওয়া হচ্ছে? হলফনামা আকারে রাজ্য সরকারের কাছে তার স্পষ্ট কারণ জানতে চাইল হাইকোর্ট।

    গত সোমবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের রেজিস্টার্ড ৪৩ হাজার পুজো কমিটিগুলিকে ৬০ হাজার টাকা করে অনুদান দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন। গত দু’বছর পুজো কমিটিগুলিকে রাজ্যের দেওয়া অনুদানের অঙ্ক ছিল ৫০ হাজার। সঙ্গে ক্লাবগুলোকে পূজায় বিদ্যুৎ বিলে ভর্তুকি দেওয়ারও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে রাজ্য। এর ফলে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা খরচ হবে রাজ্যের কোষাগার থেকে। 

    আরও পড়ুন: বকেয়া ডিএ না মিটিয়ে পুজোয় অনুদান! দুর্নীতিকে আড়াল নাকি নজরে পঞ্চায়েত?

    এর বিরুদ্ধে গত ২৪ অগাস্ট কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী কাউন্সিল। পরে আরও দুটি মামলা দায়ের হয়। এই পর্যন্ত মোট তিনটি মামলা দায়ের হয়েছে দুর্গাপুজোর অনুদান নিয়ে। মামলাগুলির মূল প্রশ্ন, রাজ্য সরকারকে স্পষ্ট করে জানাতে হবে, কেন এই অনুদান দেওয়া হচ্ছে। 

    সোমবার প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব ও বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হয়। এদিন মামলার শুনানিতে রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় জানান, “এই বিষয়ে এখনও সরকারের তরফে কোনও বিজ্ঞপ্তি জারি হয়নি। বিজ্ঞপ্তি জারি না হলে সরকারের তরফে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হবে না।” মামলাকারীর তরফে সওয়াল করতে গিয়ে আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, “বৈঠক ডেকে অনুদান দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। ইতিমধ্যে টাকা দেওয়ার কাজও শুরু হয়ে গিয়েছে।” 

    আরও পড়ুন: কলকাতা পুরসভার আপত্তিতে বন্ধের মুখে মহম্মদ আলি পার্কের দুর্গাপুজো

    রাজ্যের তরফে বলা হয়, বিগত কয়েক বছর ধরেই এই অনুদান দিয়ে আসছে রাজ্য। এই প্রেক্ষিতে অ্যাডভোকেট জেনারেল গত দু’বছরের অর্থাৎ ২০২০ ও ২০২১ সালের হাইকোর্টের দুটি নির্দেশের কপি আদালতে পেশ করেন জানান, হাইকোর্ট এই অনুদান দেওয়ার অনুমতি দিয়েছিল। বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য তখন বলেন, “আপাতত অনুদান দেওয়া বন্ধ রাখার নির্দেশ দিক আদালত। কারণ টাকা বিলি করা শুরু হয়ে গেলে সেটা ফেরত নেওয়া সম্ভব নয়।” 

    দুপক্ষের সওয়াল-পর্ব শোনার পর প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্যকে হলফনামা দিয়ে নিজেদের বক্তব্য পেশের সুযোগ দিয়েছে। রাজ্য সরকারকে এক সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়েছে। আদালতের নির্দেশ, তার মধ্যেই কারণ জানিয়ে আদালতের কাছে হলফনামা পেশ করতে হবে সরকারকে। ৫ সেপ্টেম্বর এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Supreme Court: লিভ-ইন বা সমকামী সম্পর্কও পরিবারের আওতায় পড়ে, জানাল শীর্ষ আদালত

    Supreme Court: লিভ-ইন বা সমকামী সম্পর্কও পরিবারের আওতায় পড়ে, জানাল শীর্ষ আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লিভ-ইন (Live in) বা সমকামী (Homosexual) সম্পর্কও পরিবারের (Family) আওতায় পড়ে। পরিবারের সংজ্ঞা পরিষ্কার করল শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। আদালতের দাবি, সমাজের চোখে ‘গতানুগতিক’ না হলেও, রীতি বিরুদ্ধ মনে হলেও এই সম্পর্কগুলোও আইনের চোখে নিরাপত্তা পাবে। 

    বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় এবং এএস বোপান্নার ডিভিশন বেঞ্চ এদিন জানায়, কোনও পরিস্থিতিতে একজনের পারিবারিক পরিকাঠামোর পরিবর্তন হতেই পারে। সমাজের গতানুগতিকতা থেকে তা আলাদা হতেই পারে। এই ধরনের পরিবার দুই অবিবাহিত মানুষ, সমকামী যুগলকে নিয়েও তৈরি হতে পারে। শুধুমাত্র বাকিদের চোখে অস্বাভাবিক লাগছে বলেই এই পরিবারগুলিকে সামাজিক সুযোগ, সুবিধা, সুরক্ষা থেকে বঞ্চিত হতে পারে না। 

    পরিবার বলতে শুধু বিবাহিক নারী-পুরুষ এবং তাঁদের সন্তান, এমন ধ্যান ধারণা থেকে বেড়িয়ে আসার পক্ষেও সওয়াল করেছে শীর্ষ আদালত। বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় ও বিচারপতি এএস বোপান্নার ডিভিশন বেঞ্চ পর্যবেক্ষণে বলে যে একটি পরিবার বলতে যা বোঝায়, তা নানা কারণে পরিবর্তন হতে পারে। 

    আরও পড়ুন: সুরক্ষার খাতিরে সরকার নজরদারি চালাতে পারে, পেগাসাস ইস্যুতে বললেন রাজীব চন্দশেখর

    ২০১৮ সালেই সমকামী সম্পর্ককে অপরাধমুক্ত ঘোষণা করেছিল সুপ্রিম কোর্ট। কিন্তু আজও সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়নি এই দেশে। চলছে আইনি লড়াই। লিভ ইন সম্পর্কে থাকা যুগলরাও সন্তান দত্তক নেওয়ার দাবিতে সরব হয়েছেন। 

    আদালত আরও বলে, বিবাহবিচ্ছেদ বা জীবনসঙ্গীর মৃত্যু, যেকোনও কারণেই যদি একা কেউ সন্তানের লালন পালন করেন, এমনকি শিশুর অভিভাবকের দায়িত্বও যদি কেউ পালন করেন, পুনর্বিবাহ বা দত্তক নেওয়ার কারণে, সে ক্ষেত্রে সমাজের চোখে তথাকথিত পরিবার হিসেবে গন্য না হলেও, আইনত তাঁদের সব রকম সুযোগ এবং সুরক্ষা পাওয়ার অধিকার রয়েছে। অবিবাহিত এবং সমকামী সম্পর্কের ক্ষেত্রেও তা প্রযোজ্য বলে জানিয়েছে আদালত।

      আরও পড়ুন: হার্দিকের ব্যাট-বল হৃদয়-হরণ করল মোদি থেকে শাহের! এশিয়া কাপে পাকিস্তানকে হারিয়ে যাত্রা শুরু ভারতের  

    সম্প্রতি লিভ-ইন এবং সমকামী যুগলদের নিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সমাজের অসহিষ্ণুতার বিভিন্ন অভিযোগ উঠে এসেছে। আর সেই বিষয়গুলিকে পরিষ্কার করতে একটি মামলার শুনানিতে পরিবারের সংজ্ঞার পাঠ পড়াল সুপ্রিম কোর্ট। 

    স্বামীর আগের পক্ষের দুই সন্তানের লালনপালনের জন্য অফিস থেকে মাতৃত্বকালীন ছুটি নিয়েছিলেন এক মহিলা। বর্তমানে তাঁর নিজের সন্তানের জন্যও এই ছুটি চান তিনি। কিন্তু তা দিতে নারাজ তাঁর কর্মক্ষেত্র। এ নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন ওই মহিলা। সেই মামলার শুনানিতেই এই পর্যবেক্ষণগুলো জানায় সুপ্রিম কোর্ট।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Noida Twin Towers: মাত্র ৯ সেকেন্ডেই ধূলিসাৎ নয়ডার সেই টুইন টাওয়ার!

    Noida Twin Towers: মাত্র ৯ সেকেন্ডেই ধূলিসাৎ নয়ডার সেই টুইন টাওয়ার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাটিতে মিশে যেতে সময় লাগল মাত্র ৯ সেকেন্ড। সেই সময়ের মধ্যেই হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল নয়ডার (Noida) টুুইন টাওয়ার (Twin Towers)। মুহূর্তে ধুলোয় ঢাকল এলাকা। জোড়া এই টাওয়ার তৈরি করেছিল সুপারটেক লিমিটেড (Supertech Ltd.)। এদিন বেলা আড়াইটে নাগাদ বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। তার পরেই কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় টুইন টাওয়ার।

    নয়ডার সেক্টর ৯৩এ-তে সুপারটেক তৈরি করেছিল ওই জোড়া টাওয়ার। নাম দেওয়া হয়েছিল অ্যাপেক্স (Apex) ও সিয়ানে (Ceyane)। অ্যাপেক্সে ছিল ৩২টি ফ্লোর, আর সিয়ানে ছিল ২৯টি। দেশের উচ্চতম বহুতল এই জোড়া টাওয়ার। দুটি টাওয়ারে ছিল ৯১৫টি ফ্ল্যাট, ২১টি দোকান এবং দুটি বেসমেন্ট। জোড়া এই বহুতল দিল্লির কুতুব মিনারের চেয়েও উঁচু ছিল। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে এদিন ভেঙে ফেলা হয় ওই জোড়া টাওয়ার। এদিন সকাল থেকেই এলাকায় ছিল সাজ সাজ রব। দুপুর ২ টো ১৫ মিনিট থেকে ২ টো ৪৫ পর্যন্ত বন্ধ করে দেওয়া হয় নয়ডা-গ্রেটার নয়দা এক্সপ্রেসওয়ে। টাওয়ারের চারপাশে মোতায়েন করা হয় ৫০০ পুলিশ কর্মী। তার ঢের আগেই এলাকাটিকে ঘোষণা করা হয় নো-ফ্লাই জোন। সরিয়ে দেওয়া হয় টুইন টাওয়ার লাগোয়া দুটি বহুতলের হাজার পাঁচেক বাসিন্দাকে। সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় পথকুকুরদের। ঘড়ির কাঁটা ২.৩০ ছুঁতেই ঘটানো হয় বিস্ফোরণ। ৯ সেকেন্ডেই ধূলিসাৎ হয়ে যায় জোড়া টাওয়ার।

    নির্মাতা সংস্থা সুপারটেকের তরফে জানানো হয়, নয়ডা ডেভেলপমেন্ট অথরিটি প্ল্যান অনুমোদন করার পরে প্ল্যান মেনেই তৈরি করা হয়েছিল টুইন টাওয়ার। সুপার টেকের চেয়ারম্যান আরকে অরোরা বলেন, টাওয়ার তৈরিতে কোনও বিচ্যুতি ঘটেনি। দেশের শীর্ষ আদালতের রায়কে সম্মান জানাতেই ভেঙে ফেলা হল টুইন টাওয়ার। টাওয়ার ভাঙার কাজ করছিল মুম্বইয়ের ইডিফিস ইঞ্জিনিয়ারিং। কন্ট্রোলড ইমপ্লোশান পদ্ধতি কাজে লাগিয়ে মাটিতে মিশিয়ে দেওয়া হয় দেশের সর্ব্বোচ্চ ওই টাওয়ারকে। এলাকায় ক্ষতি যাতে কম হয়, তাই কাজে লাগানো হয় এই পদ্ধতি।

    আরও পড়ুন : চোখের পলকে ধূলিসাৎ! ১০০ মিটার উচ্চতার ‘সুপারটেক টুইন টাওয়ার’ ভেঙে ফেলার প্রস্তুতি তুঙ্গে

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • India-Pakistan Border: ভারত-পাক সীমান্তে সিধু মুসেওয়ালার গান বাজাল পাকিস্তানি সেনা, নেচে উঠলেন ভারতীয় জওয়ানরা

    India-Pakistan Border: ভারত-পাক সীমান্তে সিধু মুসেওয়ালার গান বাজাল পাকিস্তানি সেনা, নেচে উঠলেন ভারতীয় জওয়ানরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জনপ্রিয় গায়ক সিধু মুসেওয়ালা (Sidhu Moosewala) আর না থাকলেও তাঁর গান তো রয়েছেই কিন্তু এবারে তাঁর গানের তালে মিলেমিশে গিয়েছে দুই শত্রু দেশও। সম্প্রতি একটি ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, সিধু মুসেওয়ালার গান বাজছে ভারত-পাক সীমান্তে। শুধু তাই নয়, এর পাশাপাশি মুসেওয়ালার গানের তালে তালে কোমর দোলাচ্ছেন ভারতীয় ও পাক জওয়ানরা। আর এই ভিডিও শেয়ার করতেই ব্যাপকভাবে ভাইরাল হতে শুরু হয়েছে।

    এর থেকেই বোঝা গেল সিধুর গান শুধুমাত্র ভারতেই জনপ্রিয় নয়, পাকিস্তানেও সিধুর গান তেমনভাবেই জনপ্রিয়। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, সীমান্তের ওপারে পাকিস্তান থেকে হঠাৎই সিধু মুসেওয়ালার জনপ্রিয় ‘বামবিহা বোলে’ (Bambiha Bole) গানটি ভেসে আসে। অন্যদিকে সেই গানের তালে পা মেলান ভারতীয় সেনারা। ইতিমধ্যেই এর ভিডিও ট্যুইটারে শেয়ার করেছেন আইপিএস আধিকারিক এইচজিএস ঢালিওয়াল। আর ভারত-পাক সীমান্তের এই ভিডিও দেখে উচ্ছ্বসিত নেটনাগরিকরা। ভিডিও শেয়ার করে তিনি লেখেন, ‘সীমান্ত পেরিয়ে বাজছে মুসেওয়ালার গান। ভেদাভেদ ঘুচিয়ে সংযোগ স্থাপন।’

    আরও পড়ুন: মুসেওয়ালাকে খুনের পর বন্দুক নিয়ে উল্লাস খুনিদের, প্রকাশ্যে ভিডিও

    ২৯ সেকেন্ডের এই ভিডিও-র কমেন্ট সেকশনে হাজার হাজার মানুষ কমেন্ট করেছেন। আবার সোশ্যাল মিডিয়ায় ৩ লক্ষেরও উপর শেয়ার হয়েছে ভিডিওটি। কেউ কমেন্টে প্রয়াত গায়ক সিধুকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। কেউ আবার ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্কের কথা তুলে ধরেছেন। এক নেটিজেন লিখেছেন, সংগীতের এটিই সৌন্দর্য ও শক্তি যে দুটো দেশকে এক করেছে।

    প্রসঙ্গত, সিধু মুসেওয়ালার হত্যার পর প্রায় তিন মাস কেটে গেছে। ২৯ মে ভারতের পাঞ্জাবের মানসায় প্রকাশ্য দিবালোকে ব্যস্ত রাস্তায় গুলি করে মারা হয় জনপ্রিয় গায়ক ও কংগ্রেস নেতা সিধু মুসেওয়ালাকে। তিন দিক থেকে গুলি চালানো হয় তার ওপর। ঘটনাস্থলেই মারা যান সিধু। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Vedic Planetarium: বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় স্থাপত্য বাংলায়, নির্মাণে খরচ ১০ কোটি টাকা

    Vedic Planetarium: বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় স্থাপত্য বাংলায়, নির্মাণে খরচ ১০ কোটি টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পৃথিবীর সব থেকে বড় এবং উঁচু মন্দির তৈরি হচ্ছে বাংলার (West Bengal) মায়াপুরে (Mayapur)। বিশ্বের সব থেকে উঁচু গম্বুজ থাকবে এই মন্দিরেই। ইসকন (ISKCON) কর্তৃপক্ষের অত্ত্বাবধানে তৈরি হচ্ছে এই মন্দির।  

    বিশ্বের এই বৃহত্তম ধর্মীয় স্থাপত্যটি তৈরি হচ্ছে নদীয়ার মায়াপুরে। নাম দেওয়া হয়েছে বৈদিক তারামণ্ডল মন্দির (Vedic Planetarium)। আগে ২০২৩ সালে এই মন্দির উদ্বোধনের কথা থাকলেও কোভিডের কারণে পিছিয়ে যায় কাজ। আশা করা হচ্ছে ২০২৪ সালের মধ্যেই এই মন্দিরের উদ্বোধন হয়ে যাবে। এই মন্দির পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ হবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

    আরও পড়ুন: ভারতের ধনীতম গণপতি! ৩১৬ কোটি টাকার বিমায় সুরক্ষিত মুম্বইয়ের এই গণেশ, আওতায় ভক্তরাও!  

    এই প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছিল ২০১০ সালে। প্রাথমিকভাবে ২০১৬ সালে কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও পরে তা বিভিন্ন কারণে পিছিয়ে দেওয়া হয়। 

    আপাতত বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় স্থাপত্য কম্বোডিয়ার আংকর ভাট মন্দির। কিন্তু এই মন্দির উদ্বোধন হওয়ার পরে শীর্ষস্থান দখল করবে বাংলাই। তাজমহল, ভার্টিক্যান সিটির সেন্টপলস ক্যাথিড্রালের থেকেও উঁচু হবে এই মন্দিরের চূড়া। 

    এই বৈদিক তারামণ্ডলে বৈদিক কসমোলজি ইনস্টিটিউট থাকবে। এখানে বৈদিক বিজ্ঞান, মহাকাশ বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরা হবে। 

    ১০ কোটি টাকা ব্যয় করে তৈরি করা হচ্ছে এই মন্দির। একসঙ্গে ১০ হাজার ভক্ত থাকতে পারবেন এই মন্দিরে। 

    আরও পড়ুন: উল্লা কাণ্ডা, পৃথিবীর উচ্চতম স্থানে অবস্থিত কৃষ্ণ মন্দির

    এই মন্দিরটির নেতৃত্বে থাকবেন আলফ্রেড ফোর্ড। বিখ্যাত ব্যবসায়ী হেনরি ফোর্ডের প্রপৌত্র এবং ফোর্ড মোটর কোম্পানির ভবিষ্যত মালিক তিনি। ইসকনে যোগদানের পর ১৯৭৫ সালে নিজের নাম পরিবর্তন করে অম্বরীশ দাস রাখেন৷ মন্দির তৈরির জন্যে ৩ কোটি টাকা দিয়েছেন তিনি।  
    ভিয়েতনাম থেকে আনা মন্দিরটি নীল বলিভিয়ান মার্বেল দিয়ে তৈরি হচ্ছে। এই মন্দিরটি নির্মাণের স্বপ্ন দেখেছিলেন আচার্য প্রভুপাদ। বৈদিক বিজ্ঞান সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে চেয়েছিলেন তিনি।

    প্ল্যানেটেরিয়ামে একটি বিশাল ঘূর্ণায়মান মডেল থাকছে। এটি ভগবত গীতা, পুরাণের মতো পবিত্র গ্রন্থে বর্ণিত বিষয়গুলিকে চিত্রায়িত করবে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share