Blog

  • Hyderabad Killing: “সংবিধান ও ইসলামের বিচারে জঘন্য হত্যা”, হিন্দু যুবক খুনের তীব্র নিন্দা ওয়াইসির

    Hyderabad Killing: “সংবিধান ও ইসলামের বিচারে জঘন্য হত্যা”, হিন্দু যুবক খুনের তীব্র নিন্দা ওয়াইসির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হায়দরাবাদে মুসলিম স্ত্রীর ভাইয়ের হাতে হিন্দু দলিত যুবকের হত্যার ঘটনাকে অত্যন্ত নিন্দনীয় ও ইসলাম অনুযায়ী ‘জঘন্য অপরাধ’ বলে উল্লেখ করলেন সারা ভারত মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল-মুসলিমিন (AIMIM)-র প্রেসিডেন্ট আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। তাঁর মতে, ভাইয়ের অধিকার নেই দলিত ওই যুবককে খুন করার। ঘটনাটিকে তিনি ‘ক্রিমিনাল অ্যাক্ট’ বলে অভিহিত করেছেন।

    ভিনধর্মে বিয়ে করায় নৃশংস ভাবে হিন্দু যুবককে খুন করা হয় হায়দরাবাদে। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই তোলপাড় হায়দরাবাদ সহ গোটা তেলাঙ্গানা। ভালবেসে মুসলিম সহপাঠীকে বিয়ে করেছিলেন তেলেঙ্গানার সারুরনগর এলাকার হিন্দু দলিত যুবক বিল্লাপুরাম নাগরাজু। বিয়ে হয়েছিল দুই পরিবারের অমতে।

    এলাকার এক মন্দিরে গিয়ে বিয়ে করেছিলেন বছর ছাব্বিশের বিল্লাপুরাম ও তাঁর বান্ধবী আসরিন সুলতানা। বিয়ের পরে পরেই এলাকা ছেড়ে পালিয়ে গিয়ে গা ঢাকা দেন নাগরাজু ও তাঁর স্ত্রী। পাছে হিন্দু স্বামীর কোনও ক্ষতি তাঁর আত্মীয়রা যাতে না করতে পারেন, তাই নাম বদলে সুলতানা হয়ে যান পল্লবী।

    আরও পড়ুন: ভিনধর্মের যুবতীকে বিয়ে, প্রাণ গেল দলিত যুবকের, ধৃত স্ত্রীর ভাই সহ ২

    সম্প্রতি এলাকায় ফেরেন ওই দম্পতি। গাড়ির শোরুমের সেলসম্যানের কাজে যোগ দেন নাগরাজু। এর পরেই রাতের অন্ধকারে বাইকে চড়ে এসে তাঁকে নৃসংশভাবে কুপিয়ে খুন করে দুষ্কৃতীরা। ওই ঘটনায় সুলতানার ভাই সহ দুজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

    এই ঘটনারই কড়া সমালোচনা করেছেন মিম প্রধান। শুক্রবার সারুরনগরের ঘটনাকে তিনি ‘ক্রিমিনাল অ্যাক্ট’ বলে অভিহিত করেন। শুক্রবার তেলেঙ্গানার এক জনসভা ওয়াইসি বলেন, আমরা সারুরনগরের ঘটনার তীব্র নিন্দা করি। মেয়েটি স্বেচ্ছায় হিন্দু ছেলেটিকে বিয়ে করেছিল। ভাইয়ের কোনও অধিকার নেই বোনের স্বামীকে খুন করার। সংবিধানের বিচারে এটা ক্রিমিনাল অ্যাক্ট। আর ইসলামের বিচারে কদর্য অপরাধ। তিনি বলেন, আমরা খুনিদের পাশে দাঁড়াব না।

    এদিকে, নাগরাজু খুন হওয়ার দু’দিন পরে খুনের ঘটনার রিপোর্ট তলব করল জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। এদিন রাজ্যের মুখ্যসচিব ও তেলাঙ্গানার পুলিশ প্রধানকে চার সপ্তাহের মধ্যে বিস্তারিত রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

     

  • Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী মসজিদের ওজুখানার জলাধার সুরক্ষিত করার নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী মসজিদের ওজুখানার জলাধার সুরক্ষিত করার নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশীর জ্ঞানবাপী মসজিদের (Gyanvapi Mosque) ওজুখানার জলাধারে  নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে জেলাশাসককে নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট (supreme court)। ওই জলাধারে শিবলিঙ্গ (Shivling) মিলেছে বলে দাবি। সেই কারণেই জলাধারে নিরাপত্তার ব্যবস্থার নির্দেশ।

    উত্তর প্রদেশ (Uttar Pradesh)  সরকারের পক্ষে এদিন সুপ্রিম কোর্টে উপস্থিত ছিলেন আইনজীবি জেনারেল তুষার মেহতা (Tushar Mehta)। তিনি বলেন, বেঞ্চ উজুখানা এলাকাটি সিল করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যেখানে শিবলিঙ্গ রয়েছে। তুষার বলেন, যদি ওই জলাধারে মুসলমানদের অজু করার অনুমতি দেওয়া হয়, তাহলে হাত-পা-মুখ ধোয়া হবে। কেউ শিবলিঙ্গে পা রাখতেই পারেন। তাতে আইন-শৃঙ্খলার গুরুতর সমস্যা হবে। মসজিদের অন্য কোনও এলাকায় অবশ্য অজু করা যেতে পারে।

    কাশী বিশ্বনাথ মন্দির (Kasi Viswanath Temple) লাগোয়া জমিতেই রয়েছে জ্ঞানবাপী মসজিদ। হিন্দুদের কয়েকটি গোষ্ঠীর দাবি, বিশ্বনাথের মন্দির ভেঙেই ঔরঙ্গজেবের রাজত্বে গড়ে তোলা হয়েছিল মসজিদ। মসজিদের দেওয়ালে হিন্দু দেবদেবীর মূর্তিও রয়েছে বলে দাবি একটি সম্প্রদায়ের। হিন্দুদের একাংশের দাবি, পরে রানি অহল্যাবাই বর্তমান মন্দিরটি স্থাপন করেন। হিন্দু সংগঠনের এও দাবি, যেখানে এখন মসজিদ রয়েছে, সেখানে এক সময় ছিল শৃঙ্গার গৌরীর মন্দির। এর পরেই আদালতের দ্বারস্থ হয় হিন্দুদের কয়েকটি সংগঠন।

    মন্দির-মসজিদ বিবাদের(mosque temple controvercy) নিষ্পত্তি করতে মসজিদে ভিডিওগ্রাফি করার নির্দেশ দেওয়া হয় আদালত নিযুক্ত বিশেষ কমিশনকে। ভিডিওগ্রাফি চলাকালীন একটি পক্ষের দাবি, ওজুখানার জলাধারে শিবলিঙ্গ মিলেছে। হিন্দুদের একটি সংগঠনের দাবি, ওই ওজুখানা ও সংলগ্ন এলাকা আদতে শৃঙ্গার গৌরীর মন্দির। এর পরেই ওজুখানার কড়া নিরাপত্তার নির্দেশ দেয় দেশের শীর্ষ আদালত। বারাণসীর জেলাশাসক, পুলিশ কমিশনারের পাশাপাশি সিআরপিএফের একজন কমান্ডান্ট(সুপার) স্তরের আধিকারিককে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। কাউকেই প্রবেশ করতে দেওয়া যাবে না।

    আরও পড়ুন : অ্যাডভোকেট কমিশনারকে সরাল সুপ্রিম কোর্ট, রিপোর্ট জমা করতে দু’দিন সময় কমিশনকে

    তবে বিচারক চন্দ্রচূড় ও নরসিমার বেঞ্চ জানায়, ওজুখানার জলাধার ব্যবহার করা না গেলেও, নমাজ পড়ায় কোনও বাধা নেই। মুসলমান ধর্মাবলম্বীরা নির্দিষ্ট সময়েই গিয়ে নমাজ পড়তে পারবেন। অন্যান্য ধর্মীয় রীতিও পালন করতে পারবেন তাঁরা।

    হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলি ওজুখানার জলাধারে শিবলিঙ্গ রয়েছে বলে দাবি করলেও, মসজিদ কমিটির দাবি, জলাধারে(pond) রয়েছে পুরানো একটি ফোয়ারা। তবে যাই হোক না কেন, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ওই ওজুখানার ওই জলাধারে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে প্রশাসনকে।

     

  • Babul Supriyo Oath Controversy: ‘বিধায়ক’ বাবুলের দুবার শপথ! প্রথমে প্রকাশ্যে, পরে গোপনে, কেন জানেন? 

    Babul Supriyo Oath Controversy: ‘বিধায়ক’ বাবুলের দুবার শপথ! প্রথমে প্রকাশ্যে, পরে গোপনে, কেন জানেন? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালিগঞ্জের বিধায়ক (Ballygunge TMC MLA) বাবুল সুপ্রিয়র (Babul Supriyo) শপথ গেরো যেন কাটছে না। দেশে কোথাও যা ঘটেনি তাঁর ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় (West Bengal Assembly) তেমনই ঘটেছে। এক বিধায়ককে দুবার শপথ নিতে হয়েছে। এক বার প্রকাশ্যে, একবার লুকিয়ে। কারণ দিনক্ষণ জানা গেলেও কোথায়, কবে তাঁকে স্পিকার শপথ পাঠ করিয়েছেন তা কেউ বলতে পারছেন না। যদিও সংসদীয় বিষয়ক দফতরের ফাইলে তা জ্বলজ্বল করছে। আর এমন আজব কাণ্ড জানাই যেত না, যদি না রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় (Governor Jagdeep Dhankhar) সদ্য রাজভবনে (Raj Bhawan) যাওয়া তৃণমূলের (TMC) প্রতিনিধি দলকে বাবুল-কাণ্ডের কথা না জানাতেন। প্রতিনিধি দলের এক সদস্য মাধ্যমকে জানিয়েছেন, বাবুল সুপ্রিয়র দ্বিতীয় শপথের কথা রাজ্যপালের মুখেই প্রথম শুনেছেন। এমনকি, অস্বস্তি এড়াতে বিধানসভায় শাসক দলের কোর টিমেরও নাকি এসব অজানাই রয়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: বেতন হলেও ডিএ পেলেন না বিদ্যুৎ কর্মীরা, মাশুল বাড়িয়ে বকেয়া মেটানো হবে কি?

    ঠিক কি হয়েছিল? বিধানসভা সূত্রের খবর, বাবুল সুপ্রিয়কে শপথবাক্য পাঠ করানোর জন্য গত ২৯ এপ্রিল রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় তাঁর সাংবিধানিক ক্ষমতা বলে ডেপুটি স্পিকার আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়কে দায়িত্ব দেন। সংসদীয় বিষয়ক দফতর রাজ্যপালের সেই অথরাইজেশন ২ মে বিজ্ঞপ্তি আকারে প্রকাশ করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৬ মে ডেপুটি স্পিকার রাজ্যপালকে জানিয়ে দেন তিনি এই দায়িত্ব গ্রহণে অপারগ। একই চিঠি আশিসবাবু সংসদীয় বিষয়ক দফতরকেও জানিয়ে দেন। এর পর সংসদীয় বিষয়ক দফতর ডেপুটি স্পিকারের অপারগতার কথা জানিয়ে রাজ্যপালকে অবহিত করেন। ফলে ২৯ এপ্রিল রাজ্যপাল যে অথরাইজেশন ডেপুটি স্পিকারকে দিয়েছিলেন, তা প্রত্যাখ্যান করার সঙ্গে সঙ্গে রাজভবনের সেই আদেশনামা মূল্যহীন হয়ে পড়ে। ৭ মে সংসদীয় বিষয়ক দফতরও প্রত্যাখানের কথা রাজভবনকে জানিয়ে দিয়েছিল।

    কিন্তু এর মধ্যেই গত ১১ মে ডেপুটি স্পিকার বাবুল সুপ্রিয়কে বিধানসভায় ডেকে শপথবাক্য পাঠ করান। সংবাদমাধ্যমে তা প্রচারিতও হয়। রাজভবন বিধানসভার সচিবালয়ের কাছে রিপোর্ট তলব করে জানতে চায়, কীভাবে রাজ্যপালের সাংবিধানিক অথরাইজেশন ছাড়া বাবুলের শপথ হল? বিধানসভার সচিব এস ভট্টাচার্য গত ২৭ মে রাজভবনে রিপোর্ট পাঠান। বিধানসভা সূত্রের খবর, সচিব লিখিত রিপোর্টে জানান, ডেপুটি স্পিকার ৬ মে চিঠি দিয়ে প্রত্যাখান করলেও, ১০ মে স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁকে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার অনুরোধ করেন। তা জানানো হয় নবান্নেও। 

    আরও পড়ুন: শুভেন্দুকে নেতাই যেতে বাধা কেন? ডিজি, এসপির বিরুদ্ধে রুল জারি হাইকোর্টের

    এর পরই ১১ মে বাবুলের বেলা সাড়ে ১২টায় শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হয়। বিধানসভা সূত্রের খবর, রাজভবন জানায়, বিধায়কের শপথ গ্রহণের অথরাইজেশন দেওয়ার একমাত্র সাংবিধানিক অধিকার রয়েছে রাজ্যপালের। গত ২৯ এপ্রিল ডেপুটি স্পিকারকে দেওয়া অথরাইজেশন প্রত্যাখান করার পরই তা মূল্যহীন হয়ে পড়েছিল। ফলে বাবুলের শপথ সাংবিধানিকভাবে বৈধ নয়। স্পিকার কোনওভাবেই ডেপুটি স্পিকারকে দিয়ে এমন শপথবাক্য পাঠ করাতে পারেন না। স্পিকার রাজ্যপালের সাংবিধানিক চৌহদ্দিতে ঢুকছেন বলেও অভিযোগ তোলে রাজভবন। চাওয়া হয় রিপোর্টও। 

    ৩ জুন বিধানসভার সচিব সুপ্রতিম ভট্টাচার্য স্পিকারের পর্যবেক্ষণ লিখিত আকারে রাজভবনে জানান। তাতে বলা হয়, বাবুল সুপ্রিয়র শপথে অনিয়ম কিছু হয়নি। ২৯ এপ্রিলের অথরাইজেশন সংসদীয় বিষয়ক মন্ত্রক ২ মে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে প্রকাশ করে। সেই বিজ্ঞপ্তি প্রত্যাহার করা হয়নি। ফলে সেই বিজ্ঞপ্তি বহাল রয়েছে ধরে নতুন অথরাইজেশন নেওয়া হয়নি। ডেপুটি স্পিকারকে তিনি কেবলমাত্র সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার বলেছিলেন, কোনও নির্দেশ দেননি। রাজ্যপালের সাংবিধানিক চৌহদ্দিতে প্রবেশও করতেও চাননি বলে নিজের পর্যবেক্ষণে জানান স্পিকার। 

    আরও পড়ুন: “দ্রৌপদীদেবীর জয় নিশ্চিত, তা সত্ত্বেও…”, মমতাকে চিঠি বঙ্গ বিজেপির

    তবে ৬ মে ডেপুটি স্পিকারের শপথগ্রহণ করাতে না পারার কথা জানানো এবং ৭ মে সংসদীয় বিষয়ক দফতর তা রাজভবনকে জানিয়ে দেওয়ার পরও কীভাবে ২৯ এপ্রিলের অথরাইজেশন বহাল থাকে তার কোনও ব্যাখ্যা বিধানসভা বা সরকার রাজভবনকে দিতে পারেনি। এর পরই গত ৯ জুন বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়কে দায়িত্ব তুলে দিয়ে ফের একবার বাবুল সুপ্রিয়কে শপথ পাঠ করানোর অথরাইজেশন দেন রাজ্যপাল। তা না হলে বাবুলের শপথের সাংবিধানিক বৈধতা ছিল না। তবে দ্বিতীয় অথরাইজেশনের সেই নির্দেশ কীভাবে, কখন, কোথায়, কবে পালিত হয়েছে তা আজও গোপন। সরকারিভাবে বাবুল সুপ্রিয়র দ্বিতীয় শপথটির গোপন কথা কবে জানা যাবে তা লাখ টাকার প্রশ্ন। এ ব্যাপারে বালিগঞ্জের বিধায়ক বা বিধানসভা থেকে কারও কোনও টুঁ শব্দটি শোনা যাচ্ছে না।     

  • Modi Europe Visit: এক বোতামেই তিন দশকের রাজনৈতিক অস্থিরতা শেষ করেছে ভারত, বার্লিনে মোদি

    Modi Europe Visit: এক বোতামেই তিন দশকের রাজনৈতিক অস্থিরতা শেষ করেছে ভারত, বার্লিনে মোদি

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: এক বোতামেই ৩০ বছরের রাজনৈতিক অস্থিরতা (Political disturbance) শেষ করেছে ভারত (India)। সোমবার বার্লিনে (Berlin) প্রবাসী ভারতীয়দের সভায় বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। তিনি বলেন, তিন দশক পর নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতার সরকার পেয়েছে দেশ। 

    জার্মানির পটসডামের প্লেতজে প্রবাসী ভারতীয়দের (Indian diaspora) সঙ্গে এক ইন্টারেক্টিভ সেশনে মোদি (Modi in Germany) বলেন, তিনি এখানে যেমন নিজের কথা বলতে আসেননি, তেমনই বলতে আসেননি মোদি সরকারের কথা।  বরং কয়েক কোটি দেশবাসীর গুণগান করতেই এসেছেন তিনি যাঁরা এই ইতিবাচক বদলটা এনেছেন। আর এই দেশবাসীর তালিকায় প্রবাসীদেরও বড় ভূমিকা আছে।

    বার্লিনে প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে প্রশ্নোত্তর পর্বে কথা বলছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আগে একটা দেশ ছিল কিন্তু সংবিধান ছিল দুটো, সাত দশক সময় লেগেছে, এক দেশ, এক সংবিধান তৈরি করতে।” মোদি বলেন, ইতিবাচক পরিবর্তন এবং দ্রুত উন্নয়নের চাহিদায় দেশের মানুষ নিরঙ্কুশ শক্তিশালী সরকার চেয়েছেন কেন্দ্রে। ২০১৪ এবং ২০১৯ সালে আরও বেশি জনসমর্থন সরকারের ভিত শক্ত করেছে। 

    পুর্ববর্তী কংগ্রেস সরকারের সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৪ সালের আগে সব কাজেই “হচ্ছে-হবে”র ঢিলেমি ছিল। বর্তমান সরকারের আমলে ‘পিএম গতিশক্তি’ (PM Gati Shakti) মাস্টার প্ল্যানের মাধ্যমে দ্রুত প্রকল্প শেষ করতে সবপক্ষকে এক ছাতার তলায় নিয়ে আসা হয়েছে। 

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকের সরকার বিনিয়োগকারী বা উদ্যোগপতিদের বেঁধে রাখতে চায় না, বরং সাহসের সঙ্গে এগিয়ে যাওয়ার জন্য সব সময় সাহায্য করতে উন্মুখ। নতুন ধরণের সবরকম উদ্যোগকে স্বাগত জানাচ্ছে নয়া ভারত। উদাহরণ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৪ সালে নতুন স্টার্ট আপের (Start up) সংখ্যা যেখানে ৪০০ ছিল এখন তা বেড়ে ৬৮ হাজার। প্রবাসীদের দেশে নতুন নতুন প্রকল্পের সূচনা করার আহ্বান জানিয়ে নরেন্দ্র মোদি বলেন, বিশ্বে নতুন শক্তি হিসেবে উঠে আসছে ভারত। 

    প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানিয়ে প্রবাসীদের সভা থেকে  স্লোগান ওঠে, ‘টুয়েন্টি টুয়েন্টি ফোর, মোদি ওয়ান্স মোর’।

     

     

  • Viral video: রেসিং কারের আদলে গাড়ি বানিয়ে দুধ বিক্রি, ভাইরাল ভিডিও

    Viral video: রেসিং কারের আদলে গাড়ি বানিয়ে দুধ বিক্রি, ভাইরাল ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিল্পপতি আনন্দ মাহিন্দ্রা (Anand Mahindra) সারা বিশ্ব থেকে সংগ্রহ করা অন্য স্বাদের ছবি এবং ভিডিও শেয়ার করার জন্য পরিচিত। তিনি তার ট্যুইটার (Twitter) হ্যান্ডেলে সম্প্রতি আবার একটি ভিডিও পুনরায় শেয়ার করেছেন। ভারতীয়রা কীভাবে যেকোনও প্রতিবন্ধকতাকে দেশী কায়দায় নিজের আয়ত্ত্বে আনতে পারে তাই আছে ভিডিওটিতে।  

    ভিডিওতে একজন দুধওয়ালার (Milk Man) পণ্যবাহী অত্যাধুনিক গাড়ি দেখানো হয়েছে। গাড়িতে (Vehicle) বড় বড় চাকা রয়েছে। এমনকি দুধের ক্যান বহন করার জন্যে ক্যারিয়ারও রয়েছে। এখানেই শেষ নয়। সুরক্ষার ব্যবস্থাও দুর্দান্ত। গাড়িটি চালানোর সময় ওই ব্যক্তি হেলমেটও পরেছিলেন।   দুধওয়ালা গাড়িটিকে এমনভাবে সাজিয়েছেন যে দেখে মনে হবে ঠিক যেন একটি রেসিং কার (Racing Car)। 
     
    আনন্দ মাহিন্দ্রা পোস্টের ক্যাপশনে লিখেছেন,”আমি নিশ্চিত নই যে এই গাড়ির রাস্তায় চলার অনুমতি আছে কি না, চাকার প্রতি এই ভালোবাসা বিরল। সম্প্রতিকালে আমার দেখা সবচেয়ে দুর্দান্ত জিনিস। আমি এই পথ যোদ্ধার সঙ্গে দেখা করতে চাই।” 

    [tw]


    [/tw]

    গাড়িটি অনেককেই ব্যাটম্যানের ব্যাটমোবাইলের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। অনেকেই জানতে চেয়েছেন এটিই ব্যক্তিটির অনুপ্রেরণা কি না। যদিও ভিডিওটি কোথা থেকে এসেছে তা স্পষ্ট নয়। কেউ কেউ বলেছেন যে ভিডিওটি উত্তর প্রদেশের। খুব অল্প সময়েই ভাইরাল হয়ে যায় ভিডিওটি। দুধওয়ালার বুদ্ধির প্রশংসা করেছেন অনেকেই। 

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

  • Biden Modi: গণতন্ত্র রক্ষায় মোদির অবদান, প্রশংসায় পঞ্চমুখ বাইডেন

    Biden Modi: গণতন্ত্র রক্ষায় মোদির অবদান, প্রশংসায় পঞ্চমুখ বাইডেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির(pm Narendra modi) প্রশংসায় পঞ্চমুখ মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন(Joe Biden)। মঙ্গলবার টোকিওতে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসেন মোদি এবং বাইডেন। তার আগে এই দুই রাষ্ট্র প্রধানের দেখা হয়েছিল কোয়াড বৈঠকে। ওই বৈঠকেই মোদির ভূয়সী প্রশংসা করেন বাইডেন। বলেন, গণতন্ত্র(democracy) নিশ্চিত করার জন্য আপনার ক্রমাগত প্রতিশ্রুতির জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।  

    কোয়াড সম্মেলনে(Quad summit) যোগ দিতে দু দিনের জাপান সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বৈঠক শেষে সেখানে আলাদাভাবে মোদির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয় জাপান, অস্ট্রেলিয়া এবং মার্কিন প্রেসিডেন্টের। দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন নিয়ে মতপার্থক্যকে এক পাশে সরিয়ে রেখে আলোচনা শুরু করেন মোদি-বাইডেন। ওই বৈঠকের শুরুতেই বাইডেন বলেন, আমাদের দেশগুলি এক সঙ্গে অনেক কিছু করতে পারে এবং করবেও। আমি পৃথিবীতে আমাদের সব চেয়ে কাছের মার্কিন-ভারত নিবিড় বন্ধুত্ব তৈরি করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

    আরও পড়ুন : মোদিময় জাপান! প্রধানমন্ত্রীকে দেখেই উঠল ‘মোদি মোদি’, ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান

    এই দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের আগে হয় কোয়াড বৈঠক। ওই বৈঠকে গণতন্ত্র বনাম স্বৈরচারের প্রেক্ষিতে মোদির নামোল্লেখ করেন বাইডেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদি, আপনাকে আবার ব্যক্তিগতভাবে দেখতে পেয়ে খুব ভালো লাগছে। গণতন্ত্র নিশ্চিত করতে আপনার ক্রমাগত প্রতিশ্রুতির জন্য আমি আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। কারণ এটিই হল গণতন্ত্র বনাম স্বৈরাচার। এবং আমাদের গণতন্ত্র নিশ্চিত করতে হবে।

    আরও পড়ুন : ৪০ ঘণ্টার সফরে ২৩টি বৈঠক, ঠাসা কর্মসূচি নিয়ে জাপানে মোদি

    টোকিওতে শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে মোদি-বাইডেন দ্বিপাক্ষিক বৈঠক সম্পর্কে হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট বাইডেন ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার অযৌক্তিক যুদ্ধের নিন্দা করেছেন। নেতারা মানবিক সহায়তা প্রদান অব্যাহত রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এবং তাদের নিজ নিজ নাগরিক ও বিশ্বকে রক্ষা করার জন্য ইউক্রেনে যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট বিঘ্ন, বিশেষ করে জ্বালানি ও খাদ্যের মূল্য বৃদ্ধির কারণে কীভাবে সহযোগিতা করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের জারি করা বিবৃতিতেও ইউক্রেনের পরিস্থিতির উল্লেখ করা হয়নি।

    আরও পড়ুন : বাঃ! কোথা থেকে শিখলে? জাপানি শিশুর হিন্দিতে মুগ্ধ মোদি

    বাইডেন মোদি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের শুরুতেই মোদি বলেছিলেন, আমাদের ভাগ করা মূল্যবোধ এবং নিরাপত্তা সহ অনেক ক্ষেত্রে আমাদের সাধারণ স্বার্থ, এই বিশ্বাসের বন্ধনকে শক্তিশালী করেছে। আমি নিশ্চিত যে ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বন্ধুত্ব অটুট থাকবে। বিশ্বশান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য গ্রহের স্থায়িত্ব এবং সর্বোপরি, মানবজাতির মঙ্গলের জন্য এটা প্রয়োজন।

     

  • Amit Shah: ঠাসা কর্মসূচি নিয়ে বঙ্গ সফরে আসছেন অমিত শাহ, রাজ্য নেতৃত্বকে কী বার্তা দেবেন? জল্পনা

    Amit Shah: ঠাসা কর্মসূচি নিয়ে বঙ্গ সফরে আসছেন অমিত শাহ, রাজ্য নেতৃত্বকে কী বার্তা দেবেন? জল্পনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ মুহূর্তে অমিত শাহের (Amit Shah) বঙ্গ সফরসূচিতে রদবদল। বিজেপি (BJP) সূত্রের খবর, বুধবার অর্থাৎ ৪ মে রাতে এরাজ্যে আসার কথা থাকলেও, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Union Home Minister) আসছেন পরের দিন, অর্থাৎ বৃহস্পতিবার, ৫ তারিখ সকালে। দুদিনের এই সফরে সরকারি অনুষ্ঠান থেকে শুরু করে দলীয় বৈঠক– ঠাসা কর্মসূচি রয়েছে অমিত শাহের। 

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ৫ তারিখ উত্তর ২৪ পরগনার হিঙ্গলগঞ্জে একটি সরকারি অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সেখান থেকে যাবেন কল্যাণীতে। হরিদাসপুরে বিএসএফের একটি শিবিরে যাবেন। মৈত্রী সংগ্রহশালা উদ্বোধনের পর সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জওয়ানদের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজ সারবেন। 

    সেখান থেকে আকাশপথে যাবেন উত্তরবঙ্গে। উত্তরবঙ্গ বিজেপি’র অন্যতম শক্ত ঘাঁটি। বিধানসভায় সেখানে ভালো ফলও করেছে। সামনে লোকসভা নির্বাচন। আর তাই সেই উত্তরবঙ্গকেই শাহের জনসভার জন্যে বেছে নিয়েছেন বঙ্গ বিজেপি নেতারা। 

    জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার বিকেলে শিলিগুড়িতে একটি জনসভা করার কথা রয়েছে অমিত শাহের। এছাড়া দার্জিলিঙে তিনি একটি ঘরোয়া বৈঠক করতে পারেন। সেখানে রাত কাটিয়ে শুক্রবার কোচবিহারে যাবেন শাহ। সেখানে তিনবিঘায় বিএসএফের আর একটি সভায় অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারেন তিনি।  সেখান থেকে সোজা কলকাতায় ফিরবেন।

    আগামী ২০২৩ সালে রাজ্য পঞ্চায়েত ভোটের আগে বিজেপিকে চাঙ্গা করতে কলকাতায় এক জোড়া সাংগঠনিক বৈঠক করার কথা রয়েছে শাহের। বিজেপি সূত্রের খবর, কলকাতার হোটেলে দুটি সাংগঠনিক বৈঠক করবেন শাহ। সেখানে সাংসদ, বিধায়ক-সহ পুরসভা, জেলা পরিষদের জয়ী প্রার্থীরা থাকতে পারেন। যা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে। 

    সূত্রের খবর, রাজ্য নেতৃত্ব তো বটেই, এমনকী জেলা সভাপতি, সমস্ত বিধায়ক, সাংসদের সঙ্গে আলাদা আলাদা করে বৈঠক করবেন অমিত শাহ। শুধু তাই নয়, বিজেপির শাখা সংগঠনগুলির দায়িত্বে থাকা নেতাদের সঙ্গেও অমিত শাহের বৈঠক হবে বলেও জানানো হয়েছে।

    সূত্রের খবর, সেই বৈঠকের পর ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে (Victoria Memorial) একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন শাহ। সেখানে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (BCCI) সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Sourav Ganguly) স্ত্রী ডোনা (Dona Ganguly) নৃত্য পরিবেশন করবেন।

    এদিকে, বিজেপি সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ জানিয়েছেন, অমিত শাহ সফর সেরে দিল্লি ফেরার পরই বাংলায় আসবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও দলের সভাপতি জেপি নাড্ডা। দলীয় সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে নিয়ে একাধকি জনসংযোগমূলক কর্মসূচি নেবে বঙ্গ বিজেপি।

     

  • Recruitment in Assam: একদিনে প্রায় ২৩ হাজার নিয়োগপত্র বিলি আসাম সরকারের 

    Recruitment in Assam: একদিনে প্রায় ২৩ হাজার নিয়োগপত্র বিলি আসাম সরকারের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একদিনে ২২,৯৫৮ যুবক-যুবতীকে চাকরির নিয়োগপত্র দিল বিজেপি (BJP) শাসিত আসাম (Assam) সরকার। গুয়াহাটির খানা পাড়ায় একটি বিশেষ অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma) যুবক-যুবতীদের হাতে নিয়োগোপত্র (Appointment Letter) তুলে দেন। 

    আসাম বিধানসভা ভোটের (Assam Assembly election) আগে বিজেপি ক্ষমতায় আসার এক বছরের মধ্যে ১ লক্ষ সরকারি চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। সেই লক্ষ্যেই ১১টি সরকারি দফতরে ২২,৯৫৮টি পদে নিয়োগ করা হল। খানাপাড়ার ভেটেরিনারি কলেজ প্রাঙ্গণে নিয়োগপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়।

    [tw]


    [/tw]

    ৮,৮৬৭ জন চাকরি পেলেন আসাম পুলিশে, ১১,০৬৩ জন শিক্ষা দফতরে, ২,৪১৯ স্বাস্থ্য দফতরে, ৩৩০ জন জনস্বাস্থ্য এবং ইঞ্জিনিয়ারিং দফতরে। ১০৫ জন চাকরি পেলেন জলসম্পদ বিভাগে, ৬৯ জন জনকল্যাণ বিভাগে, ৫৫ জন কৃষি দফতর, ২৩ জন বন দফতর, ১৭ জন শ্রমিক কল্যাণ দফতরে বিমা স্বাস্থ্য আধিকারিক পদে, ৮ জন জনস্বাস্থ্য এবং কারিগরি দফতরে এবং ২ জন চাকরি পেলেন খনি ও খনিজ সম্পদ বিভাগে।

    এর ফলে ভোটের সময় দেওয়া প্রতিশ্রুতির প্রায় ২৫%- পূরণেই সক্ষম হল আসাম সরকার। এই সপ্তাহেই ক্ষমতায় আসার এক বছর পূর্ণ করেছে হিমন্ত বিশ্ব শর্মার সরকার।  এর আগেও ১২০০ চাকরি দিয়েছে সরকার। সম্প্রতি আরও প্রায় ২৩,০০০ চাকরি দেওয়া হল। 

    [tw]


    [/tw]

    মার্চ মাসেই আরও ২৬,৪৪১ শূন্য পদের বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে সরকারের তরফ থেকে। ১৩,১৪১ গ্রেড ৩ পদে এবং ১৩,৩০০ গ্রেড ৪ পদের জন্যে আবেদনপত্র জমা দিতে বলা হয়েছে চাকরি প্রার্থীদের। আবেদন করার প্রক্রিয়াও শুরু হয়ে গিয়েছে। 

    মার্চে অর্থমন্ত্রী অজন্তা নিয়োগ তাঁর বক্তৃতায় বলেন, সরকার ইতিমধ্যেই ১,১৫৭ জনকে নিয়োগ করেছে। আরও ৮৪,২৪৪ শূন্য পদে নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে। 

    নিয়োগে কেন দেরি হল? সেই প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বলেন, “করোনা পরিস্থিতি সামলাতে গিয়ে সরকারের প্রায় ৫ মাস নষ্ট হয়েছে। ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে আরও ৭০০০-৮০০০ পদে নিয়োগ করা হবে। জুলাইয়ের শেষে মোট ২৬,০০০ শূন্য পদে চাকরি দেওয়া হবে।”   

    চাকরি পেয়ে খুশি সবাই। তাঁরা মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, চাকরি পেতে তাঁদের এক টাকাও ঘুষ দিতে হয়নি। স্বচ্ছভাবে সম্পন্ন হয়েছে নিয়োগের প্রক্রিয়া। প্রসঙ্গত, প্রাক্তন কংগ্রেস সরকারের আমলে চাকরি পেতে বহু টাকা ঘুষ দিতে হত বলে অভিযোগ ছিল।

    গ্রেড ৩ এবং ৪ পদে নিয়োগে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে দুটি পৃথক কমিশন গঠন করেছে আসাম সরকার। আগে বিভিন্ন দফতরের এই পদগুলিতে পৃথক পৃথকভাবে নিয়োগ করা হত। কিন্তু এখন সবটাই হবে কমিশনের নজরদারিতে।  

     

  • Imran Khan: ১৫ কোটি টাকার সরকারি গাড়ি নিজের সঙ্গে নিয়ে গিয়েছেন ইমরান, দাবি পাক মন্ত্রীর

    Imran Khan: ১৫ কোটি টাকার সরকারি গাড়ি নিজের সঙ্গে নিয়ে গিয়েছেন ইমরান, দাবি পাক মন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর কয়েক কোটি টাকার বিলাসবহুল সরকারি গাড়ি নিজের কব্জায় রেখে দিয়েছেন ইমরান খান (Imran Khan)। এমনই অভিযোগ করলেন পাকিস্তানের (Pakistan) তথ্যমন্ত্রী মারিয়ম ঔরঙ্গজেব।

    অনাস্থা ভোটে (No confidence vote) হেরে গতমাসে গদি হারান প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী (Former Pakistan PM) ইমরান। এর ফলে, তাঁকে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনও ছেড়ে দিতে হয়। মন্ত্রীর অভিযোগ, বেরনোর সময় বিদেশি অতিথিদের জন্য রাখা একটি সরকারি গাড়ি করে বের হন “কাপ্তান”। তারপর থেকে সেই গাড়ি তিনি আর ফেরত দেননি। নিজের কাছেই রেখে দিয়েছেন।

    ৬ বছর আগে ৩ কোটি পাকিস্তানি টাকায় কেনা হয়েছিল ওই বুলেটপ্রুফ ও বম্ব-রোধক গাড়িটি। বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় পাঁচগুণ বেশি, অর্থাৎ ১৫ কোটি টাকা। পাক মন্ত্রী বলেন, ‘প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ছাড়ার সময় একটি BMW X5 সঙ্গে করে নিয়ে গেছেন। গাড়িটি মূলত প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গাড়ি। বিদেশি প্রতিনিধিদের জন্যে ব্যবহার করা হত।’  

    তিনি আরও জানান, গাড়িটি নিজের কাছে জোর করেই রাখতে চেয়েছিলেন ইমরান খান। যদিও আগের প্রধানমন্ত্রীদের বাড়িতে দামী গাড়ি রাখা নিয়ে পূর্ববর্তী সরকারগুলির সমালোচনা করেছিলেন ইমরান। পাক মন্ত্রী আরও দাবি করেছেন, ইমরান খান এক বিদেশি কূটনীতিকের দেওয়া হ্যান্ডগানও নিজের সঙ্গে নিয়ে গিয়েছেন। যদিও পাকিস্তান আইন অনুযায়ী, বিদেশি প্রতিনিধিদের দেওয়া উপহার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর তোশাখানায় জমা করা উচিৎ ছিল।

    [tw]


    [/tw]

    গতমাসে অনাস্থা প্রস্তাবে পরাজিত হওয়ার পরই ইমরান খানকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। তারপর থেকেই ইমরানের কার্যকলাপে বার বার অস্বস্তিতে পড়তে হচ্ছে তাঁর দল তেহরিক-ই-ইনসাফকে (Pakistan Tehreek-i-Insaf)। 
    বিদেশি প্রতিনিধিদের থেকে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান কী কী উপহার পেয়েছেন, সেই তালিকা প্রকাশ করতে সম্প্রতি শেহবাজ (Pak PM Shehbaz) শরিফের নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকারকে নির্দেশ দেয় ইসলামাবাদ হাইকোর্ট। সেইসঙ্গে হাইকোর্টের তরফে এ-ও বলা হয় যে, বিদেশি প্রতিনিধিদের দেওয়া উপহার কারও ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয়, দেশের সম্পত্তি। এর উত্তরে ইমরান খান বলেন, ‘আমার উপহার আমার মর্জি।’ বিদেশি উপহার নিজের কাছে রাখার জন্যে তোশাখানার নিয়মেও বদল করেছিলেন ইমরান, বলে দাবি করেন পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী।

     

     

  • Whatsapp Status Emoji: এবার হোয়াটসঅ্যাপ স্টেটাসেও ইমোজি দিতে পারবেন ব্যবহারকারীরা

    Whatsapp Status Emoji: এবার হোয়াটসঅ্যাপ স্টেটাসেও ইমোজি দিতে পারবেন ব্যবহারকারীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফেসবুকের মতো এবার হোয়াটসঅ্যাপেও ইমোজি- প্রতিক্রিয়ার (emoji-reactions) সুবিধা নিয়ে আসতে চলেছে কর্তৃপক্ষ।  কিছুদিনের মধ্যেই ফেসবুক স্টোরির মতো হোয়াটসঅ্যাপ স্টেটাসেও (WhatsApp Status) ইমোটিকন্স দিয়ে প্রতিক্রিয়া (Quick Reactions) জানাতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। 
     
    এই প্রতিক্রিয়া বিনিময়ের জন্যে ৮টি নতুন ইমোজি (emojis) নিয়ে আসতে চলেছে হোয়াটসঅ্যাপ।  এছাড়াও আগামীতে আরও বেশ কিছু নতুন ফিচার নিয়ে আসতে চলেছে এই জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপ সংস্থা। এক আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রকাশিত খবর অনুসারে, খুব শীঘ্রই মাল্টি ডিভাইস সাপোর্টের (multi-device support) সুবিধাও আনতে চলেছে হোয়াটসঅ্যাপ, যার ফলে একাধিক ফোন থেকে ব্যবহার করা যাবে একটি অ্যাকাউন্ট। 

    এই নতুন আপডেটটি হোয়াটসঅ্যাপের একটি বিশেষ বিভাগে নিয়ে যাবে, সেখানে লেখা থাকবে ‘রেজিস্টার ডিভাইস অ্যাজ কম্পেনিয়ন’ (Register Device as Companion)। আর এই অপশনে ক্লিক করলেই আপনি একাধিক ফোন থেকে আপনার হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্টটিকে চালাতে পারবেন। আপনাকে হয়তো প্রথমবার আপনার মূল ফোনটি থেকে QR Code- টিকে স্ক্যান করতে হতে পারে। আন্তর্জাতিক সংস্থার খবর অনুসারে, ভবিষ্যতে হয়ত ট্যাবলেটকে লিঙ্ক করার ফিচার নিয়েও হাজির হবে হোয়াটসঅ্যাপ। 

    ইতিমধ্যেই ব্যবহারকারীদের একগুচ্ছ নতুন ফিচার উপহার দিয়েছে মার্ক জুকারবার্গের (Mark Zuckerberg) এই মেসেজিং অ্যাপ সংস্থা। এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ভয়েস কলিং ফিচারের নতুন সংস্করণটি। এর ফলে ৩২ জন ব্যবহারকারী একটি কলে একসাথে যোগ দিতে পারবেন।  

    সূত্র মতে, হোয়াটসঅ্যাপে বিজনেস অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সাবস্ক্রিপশন প্ল্যান (subscription plan for WhatsApp business) আনার চেষ্টাতেও রয়েছে এই সংস্থা। এই প্ল্যানে ব্যবসায়ীদের বাড়তি কিছু সুবিধা প্রদান করবে তারা।  যেমন সাধারণভাবে চারটি ডিভাইসে লিঙ্ক করা যায় একটি অ্যাকাউন্ট, কিন্তু এই বিশেষ প্ল্যানের উপভোক্তারা সেক্ষেত্রে ১০টি ডিভাইসে লিঙ্ক করতে পারবেন অ্যাকাউন্টটি।

     

     

LinkedIn
Share