Blog

  • Will Smith Oscars Ban: চড়ের শাস্তি, ১০ বছরের জন্য অস্কার মঞ্চে নিষিদ্ধ উইল স্মিথ

    Will Smith Oscars Ban: চড়ের শাস্তি, ১০ বছরের জন্য অস্কার মঞ্চে নিষিদ্ধ উইল স্মিথ

    Will Smith: কৌতুকাভিনেতা ক্রিস রককে (Chris Rock) অস্কারের মঞ্চে (Oscars 2022) সপাটে চড় মেরেছিলেন অভিনেতা উইল স্মিথ। তারই খেসারত হিসেবে ১০ বছরের জন্য অস্কার থেকে নিষিদ্ধ করা হল স্মিথকে।
    সম্প্রতি অস্কার পুরস্কারের আয়োজন করে ‘অ্যাকাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্স’ (Academy awards)।  সেই মঞ্চে স্ত্রী জাডা পিঙ্কেটকে (Jada Pinkett Smith ) নিয়ে রকের চটুল রসিকতা মেনে নিতে পারেননি স্মিথ। স্ত্রীকে নিয়ে রসিকতার ‘শাস্তি’ হিসেবেই অস্কারের মঞ্চে ক্রিসকে চড় মেরেছিলেন স্মিথ। পরে অবশ্য নিজের আচরণের জন্য ক্রিস এবং অস্কার কর্তৃপক্ষের কাছে ক্ষমা চান তিনি। তবে ক্ষমাপ্রার্থনা করেও রেহাই পেলেন না এ বছরের অস্কারজয়ী অভিনেতা।
    প্রসঙ্গত, অ্যাকাডেমি বোর্ড অব গভর্নরের সদস্য অভিনেতা হুপি গোল্ডবার্গ আগেই জানিয়েছিলেন, চড়-কাণ্ডের ফল  ভুগতে হবে স্মিথকে। স্মিথের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করতে শুক্রবার বৈঠকে বসেন তাঁরা। সেখানেই স্মিথের শাস্তি নির্ধারিত হয়। স্মিথের এই আচরণের জন্য  তাঁর পুরস্কার কেড়ে নেওয়া হতে পারে বলে মনে করা হয়েছিল। তবে অস্কারের মঞ্চ থেকে নিষিদ্ধ করা হলেও স্মিথের পুরস্কার কেড়ে নেওয়া হয়নি। ভবিষ্যতেও অস্কারের মনোনয়নে কোনও নিষেধাজ্ঞা নেই উইল স্মিথের উপর। “বোর্ড সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ৮ এপ্রিল, ২০২২ থেকে ১০ বছরের জন্য, উইল স্মিথকে অ্যাকাডেমির কোনও অনুষ্ঠান বা আয়োজনে শারীরিকভাবে উপস্থিত থাকার অনুমতি দেওয়া হবে না,” লিখেছেন সভাপতি ডেভিড রুবিন এবং সিইও ডন হাডসন। ঐতিহ্য মেনে এবছরের অস্কারজয়ী সেরা অভিনেতাকেই পরের বছরের সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার দেওয়ার জন্য ডাকা হয়। কিন্তু আগামী বছর সেই মঞ্চে থাকতে পারবেন না স্মিথ।
    উল্লেখ্য, ওই ঘটনার পর অ্যাকাডেমির বাইরে দু’টি বড় প্রযোজনা সংস্থা স্মিথের সঙ্গে তাদের কাজ সাময়িক ভাবে বন্ধ করে দেয়। তবে যাঁর জন্য বিতর্কের কেন্দ্রে চলে আসেন স্মিথ, সেই ক্রিস এখনও এই বিষয় নিয়ে কিছু বলেননি।

     

  • 2024 LS Polls: লক্ষ্য চব্বিশের নির্বাচন, বুথ-স্তরে নীল-নকশা তৈরির পথে বিজেপি, গঠিত বিশেষ কমিটি

    2024 LS Polls: লক্ষ্য চব্বিশের নির্বাচন, বুথ-স্তরে নীল-নকশা তৈরির পথে বিজেপি, গঠিত বিশেষ কমিটি

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: হাতে বাকি এখনও ২ বছর। কিন্তু, এখন থেকেই ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনকে (2024 Loksabha elections) পাখির চোখ করে ফেলেছে বিজেপি। আর এই মর্মে রণকৌশলের নীল-নকশাও তৈরি করছে গেরুয়া শিবির। 

    সূত্রের খবর, সেই নকশার অন্তর্গত একটি ধাপ হল বুথ-স্তরে শক্তি ও দুর্বলতার চিহ্নিতকরণ। এক্ষেত্রে দলের শীর্ষস্থানীয় ৪ নেতাকে নিয়ে একটি বিশেষ কমিটি গঠন করেছে কেন্দ্রের বর্তমান শাসক দল। সেই কমিটি দেশের ৭৪ হাজার বুথকে চিহ্নিত করেছে। দলীয় সূত্রের খবর, সেই সব বুথগুলিকে চিহ্নিত করা হয়েছে, যেখানে মূলত এক) বিরোধীরা জোর টক্কর দিচ্ছে এবং দুই) দলের শক্তি সেভাবে নজরে পড়ে না। 

    বিজেপি চাইছে, যে বুথগুলিতে বিরোধীরা টক্কর দিচ্ছে, সেখানে দখল আরও মজবুত করতে। অন্যদিকে, যে সব বুথে দল দুর্বল সেখানে শক্তিবৃদ্ধি করতে। এমন অনেক বুথ চিহ্নিত করা হয়েছে, যেখানে বিজেপি একবারও জিততে পারেনি। দলীয় সূত্রের খবর, এই বুথগুলি মূলত দেশের দক্ষিণ ও পূর্ব-প্রান্তে অবস্থিত।

    বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি বৈজয়ন্ত পাণ্ডার নেতৃত্বে গঠিত ওই টিম ইতিমধ্য়েই একটি নির্দিষ্ট রণকৌশল স্থির করে ফেলেছে। এর অন্তর্গত দেশের ২,৩০০ বিধানসভা আসনের অন্তর্গত সবকটি বুথকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে যেখানে বিজেপির কোনও সাংসদ বা বিধায়ক রয়েছেন। পাশাপাশি, আরও ১০০ লোকসভা কেন্দ্র চিহ্নিত করা হয়েছে, যেখানে বিজেপি জেতেনি। 

    কমিটির এক সদস্য বলেন, আমরা ইতিমধ্য়েই ৭৩ হাজার ৬০০-র বেশি বুথ চিহ্নিত করেছি, যেখানে এই পরিকল্পনা কার্যকর করা হবে। প্রাথমিক লক্ষ্য হল, যে সব বুথে আমরা জিতেছি, সেখানে নিজেদের শক্তি আরও দৃঢ় ও মজবুত করা। পাশাপাশি, যেখানে আমরা জিততে পারিনি, সেগুলি জেতা। 

    গঠিত এই কমিটিতে রয়েছেন দলের সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ, সাধারণ সম্পাদক সিটি রবি এবং তফশিলি জাতি সেল-এর প্রধান লাল সিং আর্য। আগামী তিনমাস, তাঁরা দেশের প্রান্তে প্রান্ত ঘুরে চিহ্নিত হওয়া বুথগুলিতে পরিকল্পনা অনুযায়ী রণকৌশল ঠিক করবেন। দলীয় সূত্রের খবর, একবার নীল-নকশা স্থির হলে, দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা তা সরকারিভাবে ঘোষণা করবেন। সূত্রের খবর, আগামী সপ্তাহেই সম্ভবত এই মর্মে ঘোষণা হতে পারে।

    কমিটির এক সদস্য জানান, আগামী তিনমাসে সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা দলের প্রায় ২৩০০ সাংসদ-বিধায়ক থেকে শুরু করে রাজ্য ও জেলা সভাপতিকে নিয়ে বসা হবে। লক্ষ্য, নিশ্চিত করতে হবে, যেখানে দল জিতেছে, তা যেন কোনওমতে হাতছাড়া না হয়। এর জন্য, প্রায়ই প্রশিক্ষণ শিবির ও বুথস্তরের বৈঠক হবে।

    নির্বাচনের বহু আগে থেকে বিস্তারিত সুপরিকল্পনা করা বিজেপির একটা পরিচিত দিক। এটা গেরুয়া শিবির বরাবরই করে থাকে। এর আগে, ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের সময়ও তিন বছর আগে — অর্থাৎ ২০১৬ সাল থেকেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছিল বিজেপি। সেবার ৬টি রাজ্যে মোট ১১৫টি নতুন কেন্দ্রকে চিহ্নিত করা হয়েছিল। ২০১৯ নির্বাচনের ফলাফল সকলেরই জানা। এবার বিজেপির মিশন ২০২৪।

     

     

     

  • Jobless: হতাশ হয়ে চাকরি খোঁজাই ছেড়ে দিচ্ছেন অর্ধেক ভারতীয়

    Jobless: হতাশ হয়ে চাকরি খোঁজাই ছেড়ে দিচ্ছেন অর্ধেক ভারতীয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পছন্দের বা নিজের জীবনযাপন পদ্ধতির জন্য উপযুক্ত চাকরি না পাওয়ায় ক্রমেই হতাশ হয়ে পড়ছেন ভারতীয়েরা। গত কয়েক বছরের মধ্যে লাখ লাখ ভারতীয় এই কারণে কাজের জগত থেকে নিজেদের সরিয়ে নিচ্ছেন। বিশেষ করে মেয়েদের মধ্যে এই প্রবণতা আশঙ্কাজনক ভাবে বেড়েছে। মুম্বাইয়ের বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়ান ইকোনমি প্রাইভেট লিমিটেডের (সিএমআইই) গবেষণায় এ চিত্র উঠে এসেছে। বহু মানুষ আর কাজ খুঁজছেন না।

    অথচ বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত সম্প্রসারণশীল অর্থনীতির দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম ভারত। কাঙ্ক্ষিত প্রবৃদ্ধির চাকা চালু রাখতে ভারত তরুণ কর্মীদের ওপরই বাজি ধরেছে। কিন্তু সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান সেই সম্ভাবনার ক্ষেত্রে ভুল বার্তা দিচ্ছে। 

    মুম্বাইভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটির গবেষণায় উঠে এসেছে, ২০১৭ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে সামগ্রিকভাবে কাজে অংশগ্রহণের হার ৪৬ শতাংশ থেকে কমে ৪০ শতাংশে নেমে এসেছে। এই সময়ের মধ্যে কাজের জগত থেকে প্রায় ২ কোটি ১০ লাখ কর্মী হারিয়ে গেছে! কর্মক্ষম জনশক্তির মাত্র ৯ শতাংশ এখন কাজে নিযুক্ত বা আরও ভালো চাকরির সন্ধানে আছেন। 

    সিএমআইইর হিসাবে, ভারতের আইন অনুযায়ী যাদের কর্মক্ষম ধরা হয় সেই জনসংখ্যা এখন ৯০ কোটি। এই সংখ্যাটি কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র এবং রাশিয়া মিলিয়ে মোট জনসংখ্যার সমান। এর অর্ধেক মানুষ আর চাকরি খুঁজছেন না। 

    বেঙ্গালুরুতে সোসাইট জেনারেল জিএসসি প্রাইভেট লিমিটেডের অর্থনীতিবিদ কুনাল কুন্ডু বলেন, “নিরুৎসাহিত কর্মীদের সংখ্যা বেশ বড়।” কর্মসংস্থান সৃষ্টির ক্ষেত্রে ভারতের  প্রতিকূলতা স্পষ্ট এবং ভালোভাবে নথিভুক্ত। জনসংখ্যার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ ১৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সের মধ্যে। অদক্ষ শ্রমিকের বাইরে প্রতিযোগিতা মারাত্মক। সরকারে স্থিতিশীল পদগুলোতে নিয়োগের জন্য নিয়মিত লাখ লাখ আবেদন পড়ে। শীর্ষ ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুলগুলোতে প্রবেশের পথ কার্যত অত্যন্ত অনিশ্চিত। 

    ম্যাককিনসে গ্লোবাল ইনস্টিটিউট ২০২০ সালে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেই প্রতিবেদন অনুসারে, যুবসমাজের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য ভারতকে ২০৩০ সালের মধ্যে অ-কৃষি খাতে কমপক্ষে ৯ কোটি নতুন কর্মসংস্থান তৈরি করতে হবে। 

    চাকরি ছেড়ে দিয়ে বেকার হয়ে যাওয়ার তরুণদের মধ্যে একজন শিবানী ঠাকুর (২৫)। সম্প্রতি হোটেলের চাকরি ছেড়ে দিয়েছেন কারণ, সেখানে কর্মঘণ্টার কোনো ঠিক-ঠিকানা নেই। শিবানী বলেন, ‘আমি এখন প্রতিটি পয়সার জন্য অন্যের ওপর নির্ভরশীল।’ 

    যদিও অর্থনীতি উদারীকরণের দিক থেকে দারুণ অগ্রগতি করেছে ভারত। অ্যাপল, আমাজন-এর মতো জায়ান্টদের আকর্ষণ করতে পেরেছে। এখন এই পরিস্থিতিতে ভারতের নির্ভরতা অনুপাত (পরিবারে উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ও সদস্য সংখ্যার অনুপাত) শীঘ্রই বাড়তে হবে। 

    অবশ্য কর্মশক্তির এই অংশগ্রহণ প্রত্যাহারের একাধিক ব্যাখ্যা থাকতে পারে। বেকার ভারতীয়রা মূলত শিক্ষার্থী বা গৃহিণী। তাদের অনেকেই ভাড়া থেকে আয়, পরিবারের বয়স্ক সদস্যদের পেনশন বা সরকারি সহায়তার ওপর নির্ভরশীল। মেয়েদের ক্ষেত্রে এই প্রবণতার পেছনের কারণগুলো নিরাপত্তা বা পরিবারে তাদের নির্দিষ্ট দায়িত্ব পালনের বাধ্যবাধকতা সম্পর্কিত। 

  • India Wheat Supplier: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ব্যাহত জোগান, ভারত থেকে গম কিনবে মিশর

    India Wheat Supplier: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ব্যাহত জোগান, ভারত থেকে গম কিনবে মিশর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে, কারও পৌষমাস তো কারও সর্বনাশ! মূল দুই গম সরবরাহকারী (Wheat Supplier) দেশ এখন নিজেদের মধ্য়ে যুদ্ধে ব্যস্ত। এই পরিস্থিতিতে, ভারত (India) থেকে গম (Wheat) কিনতে উদ্য়োগী হল মিশর (Egypt)। এর জন্য তড়িঘড়ি ভারতকে তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করল ফারাওয়ের (Pharaoh) দেশ।

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের (Russia Ukraine War) ফলে গমের যোগানে টান পড়ার ফলে বড় সমস্য়ায় পড়েছে মিশর। আর সেই ঘাটতি মেটাতে এবার ভারত থেকে গম আমদানি করার সিদ্ধান্ত নিল উত্তর আফ্রিকার (North Africa) এই রাষ্ট্রটি। ইতিমধ্য়েই, গম সরবরাহকারী অনুমোদিত দেশের তালিকায় ভারতকে অন্তর্ভুক্ত করেছে মিশর। 

    গোটা বিশ্বের মধ্য়ে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ গম আমদানি করে থাকে মিশর। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আগে পর্যন্ত ফি-বছর রাশিয়া থেকে সস্তায় ২০০ কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের গম আমদানি করত মিশর। একইভাবে, ইউক্রেন থেকে ৬১ লক্ষ মার্কিন ডলার মূল্যের গম আমদানি করত আফ্রিকার এই রাষ্ট্রটি। এই দুই দেশই ছিল, মিশরের সবচেয়ে বড় গম সরবরাহকারী দেশ। মিশরের মোট গম আমদানির ৮০ শতাংশই আসত রাশিয়া ও ইউক্রেন থেকে।

    অন্যদিকে, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম গম উৎপাদনকারী দেশ হলেও, ভারত থেকে গম কিনত না মিশর। কিন্তু গত দুমাসে, পরিস্থিতি অনেকটাই পাল্টে গিয়েছে। রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধে বেঁধে গিয়েছে। আর এর ফলে, বড় সমস্যায় পড়েছে মিশর। কারণ, এই দুই দেশ থেকে তাদের গমের সরবরাহ পুরোটাই বন্ধ হয়ে গিয়েছে। 

    এই পরিস্থিতিতে, ভারতের সাহায্য চায় মিশর। ভারতও জানিয়ে দিয়েছে, যতটা সম্ভব গম সরবরাহ করে মিশরকে সাহায্য করা হবে। সম্প্রতি মিশেরর এক প্রতিনিধিদল মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র ও পঞ্জাবে গিয়ে গমের গুণমান, সংরক্ষণ পদ্ধতি ও রফতানির বিভিন্ন দিক খতিয়ে দেখে। এরপরই, ভারতকে সরবরাহকারী রাষ্ট্রের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে মিশর। জানা গিয়েছে, চলতি বছর মিশরকে ১০ লক্ষ টন গম সরবরাহ করবে ভারত। 

    রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধের ফলে, ভারতের সামনে রফতানি বৃদ্ধি করার বিরাট সুযোগ তৈরি হল। এমনটাই মনে করা হচ্ছে। কারণ, বর্তমানে ভারতের গমের ভাণ্ডার উপচে পড়েছে। রফতানি হলে, তা ব্যবহার হবে। জমে থাকা বিপুল গম বেরিয়ে যাবে। পাশাপাশি, ভারতের রফতানির (Indias export) পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে। বিদেশি মুদ্রা (Forex) আসবে। একইসঙ্গে, কৃষকদেরও সুবিধা হবে। কারণ, দেশ-বিদেশে চাহিদা বাড়লে তাঁদের উৎপাদিত শস্য ভাল দাম পাবে। 

    গমের রফতানি (Wheat export) নিয়ে মিশরের পাশাপাশি তুরস্ক, চিন, বসনিয়া, সুদান, নাইজেরিয়া ও ইরানের সঙ্গেও আলোচনা চালাচ্ছে ভারত। 

  • AFC Asian Cup: হংকংকে ৪-০ গোলে হারিয়ে এশিয়ান কাপের মূলপর্বে ভারত

    AFC Asian Cup: হংকংকে ৪-০ গোলে হারিয়ে এশিয়ান কাপের মূলপর্বে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে এএফসি এশিয়ান কাপের (AFC Asian Cup) মূলপর্বে পৌঁছে গেল ভারত। বৃষ্টিস্নাত যুবভারতী স্টেডিয়ামে (Yuba Bharati Krirangan) হংকংকে ৪-০ গোলে হারিয়ে দাপটের সঙ্গে ম্যাচ জিতলেন সুনীল ছেত্রীরা।

    একদিকে প্রকৃতির তাণ্ডব, অন্যদিকে ভারতীয় ফুটবল দলের (Indian Football Team) ঝড়। এই জোড়া ধাক্কায় শুরু থেকেই বেসামাল হয়ে পড়ে হংকং (Hong Kong)। পরপর দুই ম্যাচ জেতায় ম্যাচের আগে তাদের শক্তিশালী মনে হয়েছিল। কিন্তু এদিন সুনীল ছেত্রী (Sunil Chhetri), আনোয়ার আলি (Anwar Ali), মনবীর সিং (Manvir Singh)-দের সামনে দাঁড়াতেই পারল না হংকং। একাধিক সুযোগ নষ্ট না হলে এবং বারপোস্ট বাধা হয়ে না দাঁড়ালে ব্যবধান বাড়তেই পারত। গ্রুপের শীর্ষস্থানে থেকেই  এশিয়ান কাপে (2023 AFC Asian Cup) খেলতে যাবে ভারত।

    এশিয়ান কাপের যোগ্যতা অর্জন পর্বে প্যালেস্তাইন ৪-০ ব্যবধানে হারিয়ে দেয় ফিলিপিন্সকে। ফলে এশিয়ান কাপে ভারতের যোগ্যতা অর্জন নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু হংকংয়ে হারিয়ে গ্রুপে সবার উপরে থাকায় মূল পর্বের ড্র হওয়ার সময় কিছুটা সুবিধা পাবেন সুনীল ছেত্রীরা।

    আরও পড়ুন: ঘর নেই বাংলার ফুটবল ক্যাপ্টেনের

    এদিন ম্যচ শুরুর দু’মিনিটের মাথায় ছোট কর্নার নিয়েছিলেন রোশন নাওরেম। বল উড়ে আসে বক্সে। ভারতের কেউ হেড করতে পারেননি। জটলার মধ্যে থেকে হংকংয়ের ডিফেন্ডাররাও বল বিপদমুক্ত করতে পারেননি। বল এসে পড়ে আনোয়ারের পায়ে। ফাঁকায় একটু জায়গা পেয়ে আচমকাই শট নেন আনোয়ার। বল জড়ায় জালে। 

    গোল করার পরেও ভারত আক্রমণ জারি রেখেছিল। এক বার সামাদের বাঁ পায়ের জোরাল শট বারে লেগে ফিরে আসে। হংকংও আক্রমণে ওঠে। চলতে থাকে আক্রমণ-প্রতিআক্রমণ। তবে প্রথমার্ধের একদম শেষে গোল করেন সুনীল ছেত্রী। মাঝ মাঠ থেকে ভাসানো বল ডান পায়ে রিসিভ করেন। বাঁ পায়ের ছোট টোকায় গোলকিপারকে টপকে বল জালে জড়ান। এটি ভারত অধিনায়কের দেশের জার্সিতে করা ৮৪তম গোল। প্রথমার্ধেই ২-০ গোলে এগিয়ে যায় ভারত।

    বৃষ্টির জন্য মাঠ একটু পিচ্ছিল থাকায় বল পাসিংয়ে কিছুটা সুবিধা হয়ে যায় ভারতের। ইগর স্তিমাচের ছেলেরা সেই সুযোগেই বাজিমাত করে দেয়। দক্ষতাতেও হংকংয়ের ফুটবলারদের টেক্কা দেন সুনীলরা। আগের ম্যাচের মতো এ দিনও সুনীল উঠে যাওয়ার পরে গোল পায় ভারত। ডান দিক থেকে ব্রেন্ডন ফার্নান্দেস পাস দিয়েছিলেন বক্সে। চলতি বলে শট নিয়ে জালে জড়ান এটিকে মোহনবাগানের তরুণ ফুটবলার মনবীর সিং। সংযোজিত সময়ে প্রতি আক্রমণ থেকে গোল করেন তরুণ ফুটবলার ঈশান পন্ডিতা।

    তবে দিনের সেরা বগোলটা বোধহয় করে গেলেন ঈশান পণ্ডিতা। খেলার তখন শেষ কয়েক সেকেন্ড চলছে। ডান দিক থেকে পাস বাড়িয়েছিলেন মনবীর। হংকংয়ের দুই ডিফেন্ডারকে বুদ্ধিতে বোকা বানিয়ে ব্যাক ফ্লিকে বল জালে জড়ালেন পণ্ডিতা। এদিন প্রায় ৬০ হাজার দর্শক মাঠে এসেছিল। ভারত জেতায় খুশি মনেই ঘরে ফেরেন তাঁরা।

     

  • Modi in Japan: বাঃ! কোথা থেকে শিখলে?  জাপানি শিশুর হিন্দিতে মুগ্ধ মোদি

    Modi in Japan: বাঃ! কোথা থেকে শিখলে? জাপানি শিশুর হিন্দিতে মুগ্ধ মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনেকক্ষণ ধরে হোটেলের লবিতে অপেক্ষা করছিলেন একদল খুদে। কারোর হাতে আঁকা ভারতের পতাকা, পাশে দেশনেতার ছবি। কারোর হাতে ভারতের (India) মানচিত্র। অবশেষে নামলেন তিনি। ‘মোদি মোদি’ ধ্বনিতে ভরে উঠল চত্বর। সাদরে সকলকে গ্রহণ করলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। সকলের আগে এগিয়ে গেলেন তাঁর প্রিয় শিশুদের কাছেই। জাপানি বালকের হিন্দি শুনে মুগ্ধ হলেন মোদিও।

    কোয়াড শীর্ষ সম্মেলনে (QUAD Summit) যোগ দিতে সোমবার দু’দিনের সফরে জাপান (Japan) গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ টোকিওর (Tokyo) হোটেলে পৌঁছতেই ভিড়ের মধ্য থেকে এগিয়ে এসে হঠাতই তাঁর সঙ্গে হিন্দিতে কথা বলতে শুরু করে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র রিতসুকি কোবাশি (Ritsuki Kobayashi)। নিজের আঁকা ছবি ও ভারত-বন্দনা নিয়ে মোদির সামনে হাজির হন রিতসুকি। জাপানের এই শিশুটিকে হিন্দিতে কথা বলতে দেখে প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি সকলেই হতবাক হয়ে পড়েন। বিস্মিত হয়ে যান প্রধানমন্ত্রীও। পরমুহূর্তেই তাকে জিজ্ঞাসা করেন, “বাঃ!  এত ভালো হিন্দি তুমি কোথা থেকে শিখলে? কিভাবে এত সুন্দর হিন্দিতে কথা বলছ তুমি?” ওই ছাত্রের কথা এবং আঁকা দেখে মুগ্ধ হয়ে তাকে আরও এগিয়ে যাওয়ার জন্য উৎসাহ দেন মোদি। 

    [tw]


    [/tw]

    ভারতের প্রধানমন্ত্রীর অটোগ্রাফ পেয়ে খুশি জাপানি কিশোর রিতসুকিও। তার কথায়, “আমি খুব ভাল হিন্দি বলতে পারি না। তবুও উনি আমার সঙ্গে কথা বলেছেন। আমার লেখাও পড়েছেন। তাই আমি ভীষণ খুশি।” শুধু রিতসুকি নয়, সেই সময় সেখানে উপস্থিত অন্য জাপানি শিশুদের সঙ্গেও কথা বলেন মোদি। 

    [tw]


    [/tw]

    শিশু-সঙ্গ বরাবরই পছন্দ মোদির। সম্প্রতি জার্মান সফরেও ছোটদের সঙ্গে মন খুলে গল্প করতে দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীকে। সেখানে একটি ছোট মেয়ের হাতে আঁকা নিজের ছবি দেখে মন ভরে গিয়েছিল মোদির। তার গাল টিপে আদরও করেছিলেন। আরেক খুদের গান শুনে মুগ্ধ হয়েছিলেন। ছোট শিল্পীর দেশাত্মবোধক গানে তুড়ি দিয়ে তাল দিতেও দেখা গিয়েছিল মোদিকে। হাততালি দিয়ে তাকে সাধুবাদ জানিয়েছিলন। ছবিও তুলেছিলেন তার সঙ্গে।

    আরও পড়ুন: ঢোল বাজালেন প্রধানমন্ত্রী, তাল দিলেন গানে, জার্মানিতে হালকা মেজাজে মোদি

  • IPL Hardik: শামির উপর মেজাজ হারিয়ে সমর্থকদের রোষের মুখে হার্দিক

    IPL Hardik: শামির উপর মেজাজ হারিয়ে সমর্থকদের রোষের মুখে হার্দিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথমবার কোনও দলের অধিনায়কত্ব করছেন হার্দিক পান্ডিয়া (Hardik Pandya)। চলতি আইপিএলে (IPL 2022) গুজরাত টাইটান্সের(gujrat titans নেতা তিনি। কিন্তু মাঠে সতীর্থদের একটু ভুল-ত্রুটি হলেই তাঁদের উপর চটে যাচ্ছেন হার্দিক। সিনিয়রদের সঙ্গে তাঁর আচরণের জন্য সোশ্যাল সাইটে সমালোচিত হচ্ছেন জাতীয় দলের এই ক্রিকেটার। 
    সানরাইজার্স হায়দরাবাদের(Sunrisers Hyderabad) কাছে হারের পরে এ বার বিতর্কের মুখে পড়েছেন তিনি। অভিযোগ, মাঠের মধ্যেই সতীর্থ মহম্মদ শামিকে (Mohammed Shami) কটূক্তি করেছেন তিনি। সেই কারণে হার্দিকের উপরে ক্ষুব্ধ গুজরাতের (Gujarat titans) সমর্থকরাই। দলের অধিনায়কের কাছে এই আচরণ মেনে নিতে পারছেন না তাঁরা।

    [tw]


    [/tw]
    এদিন ঠিক কী হয়েছিল মাঠের মধ্যে? ম্যাচের ১৩তম ওভারে বল করতে আসেন হার্দিক। তাঁকে পর পর দু’টি ছক্কা মারেন হায়দরাবাদের অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন। তার পরেই রাহুল ত্রিপাঠি থার্ডম্যান অঞ্চলে একটি বল উঁচু করে মারেন। থার্ডম্যানে ফিল্ডিং করছিলেন শামি। তিনি ক্যাচ ধরার চেষ্টা করেননি। তাতেই বিরক্ত হন হার্দিক। শামির উদ্দেশে চিৎকার করে কিছু বলতে শোনা যায় তাঁকে। শামিও খানিকটা হতভম্ব হয়ে যান।
    প্রথম বার আইপিএল খেলতে নেমে শুরুটা খুব ভাল হয়েছিল গুজরাতের। পর পর তিন ম্যাচ জেতেন হার্দিকরা। কিন্তু এদিন উইলিয়ামসনের অর্ধশতরান ও শেষ দিকে নিকোলাস পুরানের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে জয় ছিনিয়ে নেয় হায়দরাবাদ।

    [tw]


    [/tw]
    এটাই প্রথম নয় এর আগে পাঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে ম্যাচে সতীর্থ ডেভিড মিলারের সঙ্গেও খারাপ আচরণ করেন হার্দিক। শেষ ওভারে মিলার রান আউট হয়ে গেলে মেজাজ হারান গুজরাত অধিনায়ক। বারবার খেলার মাঠ সতীর্থ বা সিনিয়রদের উপর হার্দিকের মেজাজ হারানোর ঘটনা ভাল চোখে দেখছেন না সমর্থকেরা। এক ভারতীয় ক্রিকেটপ্রেমীর টুইট, ‘ প্রিয় হার্দিক, তুমি বাজে অধিনায়ক। সতীর্থদের সঙ্গে চিৎকার করা বন্ধ কর, বিশেষ করে, শামির মতো সিনিয়র কারও সঙ্গে।’ আরেকজনের টুইট, ‘হার্দিক পান্ডিয়ার মহম্মদ শামির সঙ্গে চিৎকার করার দৃশ্যটি অসম্মানজনক। শামি ভারতীয় দলের জন্য যা করেছে, পান্ডিয়া তার অর্ধেকও করতে পারেনি’। শামির মতো ক্রিকেটারের এই অসম্মান প্রাপ্য নয়। তাঁকে বুঝতে হবে দলে সিনিয়রদের সম্মান করতে হয়। না হলে দলের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে বলেই অভিযোগ সমর্থকদের।

  • WhatsApp Communities: হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার, একটি কলে যোগ দিতে পারবে ৩২ জন

    WhatsApp Communities: হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার, একটি কলে যোগ দিতে পারবে ৩২ জন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও আকর্ষণীয় হতে চলেছে হোয়াটসঅ্যাপ (Whatsapp)। আগামী মাসের জন্য কিছু নতুন আপডেট ঘোষণা করেছে কোম্পানি। এই নতুন ফিচারের মাধ্যমে বদলে যাবে গ্রুপে আলোচনার ভাবনা। 
    WhatsApp Communities: মেটা-র অধীনস্থ হোয়াটসঅ্যাপ সম্প্রতি কমিউনিটি (WhatsApp Communities) নামের নতুন ফিচারের কথা খোলসা করেছে। এর মাধ্যমে বিভিন্ন গ্রুপকে একই ছাতার তলায় আনতে পারবে সংশ্লিষ্ট গ্রুপগুলির অ্যাডমিনরা। 

    এর পাশাপাশি চ্যাটিংয়ে (whatsapp chat) কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য নিয়ে আসছে হোয়াটসঅ্যাপ। কমিউনিটির পাশাপাশি, হোয়াটসঅ্যাপ স্কুল, লোকাল ক্লাব, এনজিওগুলিকেও তাদের কথোপকথনে সমন্বয় ঘটাতে এই বিশেষ ফিচার দেওয়া হচ্ছে। কোম্পানির তরফে বলা হয়েছে, হোয়াটসঅ্যাপে কমিউনিটি ফিচার বিভিন্ন গোষ্ঠীকে এক ছাদের তলায় একত্রিত করতে সক্ষম হবে। এই ফিচারের ফলে সব কমিউনিটির কাছে পাঠানো আপডেটগুলি পেতে সবার সুবিধা হবে।

    গ্রুপ অ্যাডমিনদের (whatsapp group admin) সুবিধা: হোয়াটসঅ্যাপ-এর মতে, নতুন ফিচারের মাধ্যমে সুবিধা হবে গ্রুপ অ্যাডমিনদের । তারা চাইলেই নতুন টুলের মাধ্যমে কমিউনিটির আওতায় বিভিন্ন গ্রুপে বার্তা পাঠাতে পারবেন। তবে সেই ক্ষেত্রে কোন গ্রুপকে কমিউনিটির অন্দরে নেওয়া হবে তা আগেই ঠিক করে দেবে কমিউনিটি।  সেই ক্ষেত্রে এই কমিউনিটি ফিচার সুবিধা করে দেবে স্কুলের প্রধান শিক্ষকর। তিনি চাইলেই এই ফিচারের মাধ্যমে স্কুলে বিভিন্ন গ্রুপকে একই সঙ্গে বার্তা দিতে পারবেন। যেমন, তিনি চাইলেই স্কুলে নির্দিষ্ট ক্লাসের গ্রুপ করে ফেলতে পারেন। অভিভাবকদেরও রাখতে পারেন একটি গ্রুপে। স্কুলের কোনও সাধারণ কিছু জানাতে হলে, ওই সব গ্রুপে কমিউনিটির মাধ্যমে এক সঙ্গে চলে যাবে প্রধানশিক্ষকের বার্তা।

    [tw]


    [/tw]

    এবার থেকে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে ভয়েস কলে (whatsapp voice call) একসঙ্গে ৩২ জন থাকতে পারবেন। ইউজার ইন্টারফেসের ক্ষেত্রে এখন সম্পূর্ণ নতুন ডিজাইন পাবে গ্রাহকরা। হোয়াটসঅ্যাপে এখন দ্রুত ক্লাস হোস্ট করা যাবে। যাতে লাভবান হবেন ইউজাররা। বর্তমানে, এই মোবাইল অ্যাপ (mobile app) ব্যবহার করে কেবল আটজনকে একটি গ্রুপ ভয়েস কলে যুক্ত করা যায়। ব্যবহারকারীদের মধ্যে ১ গিগাবাইটের বেশি ফাইল শেয়ার করা যায় না এই ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপে  (Instant messaging app)। এবার থেকে ২ গিগাবাইট পর্যন্ত শেয়ার করা যাবে। 

    এছাড়া, নতুন এই ফিচারে আরও একটি আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য যুক্ত করা হয়েছে। হোয়াটসঅ্যাপ জানিয়েছে, এতে নতুন ইমোজি (emoji) অন্তর্ভুক্ত করা হবে। পাশাপাশি, নতুন ‘অ্যাডমিন ডিলিট’ (Admin delete) বৈশিষ্ট্যও থাকবে যেখানে গ্রুপ অ্যাডমিনরা প্রত্যেকের চ্যাট থেকে ভুল বা সমস্যাযুক্ত বার্তাগুলি সরাতে পারবেন।

    সম্প্রতি এই নিয়ে একটি বার্তা দিয়েছেন মেটা (Meta) প্ল্যাটফর্মের সিইও মার্ক জুকারবার্গ(Mark Zuckerberg)। একটি পোস্টে তিনি বলেছেন, “আমরা হোয়াটসঅ্যাপের গ্রুপগুলিতে রেসপন্স, বড় ফাইল শেয়ার ও বড় গ্রুপ কল সহ নতুন বৈশিষ্ট্য যুক্ত করছি।”

     

  • Sara Tendulkar: বলিউডে পা রাখছেন সচিন-কন্যা সারা, জল্পনা বি-টাউনে

    Sara Tendulkar: বলিউডে পা রাখছেন সচিন-কন্যা সারা, জল্পনা বি-টাউনে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাবা-মা বরাবরই তাঁর ইচ্ছেকেই প্রাধান্য দেন। লন্ডনে মেডিসিনের পাঠ শেষ করলেও চিকিৎসা জগত নয় গ্ল্যামার দুনিয়াতেই কেরিয়ার গড়তে চলেছেন সচিন-কন্যা সারা তেন্ডুলকর। এমনই জল্পনা শুরু হয়েছে বলিউডে। 

    একটি সংবাদমাধ্যমের রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, খুব শীঘ্রই নাকি বলিউডে পা রাখতে চলেছেন সারা। তাঁর প্রথম ছবির তোড়জোড়ও তুঙ্গে। অভিনয়ে বরাবরই ঝোঁক সচিন-কন্যার। পেশাদার অভিনয়ের পাঠ নিয়েছেন ইতিমধ্যেই। কাজ করেছেন কিছু বিজ্ঞাপনেও। অভিনয় দক্ষতায়  অনেককেই তাক লাগিয়ে দিতে পারেন এই তারকা-কন্যা এমনই দাবি করা হয়েছে সেই রিপোর্টে। 

    বাবা সচিন তেন্ডুলকর, ক্রিকেটের ঈশ্বর। মা অঞ্জলি তেন্ডুলকর ব্যস্ত ডাক্তার। ভাই অর্জুন বাবার মতোই ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন দেখে। কিন্তু সারার নাকি গ্ল্যামার জগতেই কেরিয়ার গড়ার সাধ। এর আগেও শোনা গিয়েছিল, শাহিদ কপূরের বিপরীতে বড় পর্দায় অভিষেক হবে সচিন-অঞ্জলির মেয়ের। তবে সে বার বাবা সচিনই জল ঢেলেছিলেন যাবতীয় জল্পনায়। বলেছিলেন, সারা তার পড়াশোনা নিয়েই ব্যস্ত, সে দিকটাই উপভোগ করছে। বলিউডে তার আসার খবর একেবারে ভিত্তিহীন।

  • Har Ghar Tiranga: ‘হর ঘর তেরঙ্গা’, কী ভাবে পোস্ট অফিস থেকে অনলাইনে অর্ডার করবেন দেশের পতাকা? 

    Har Ghar Tiranga: ‘হর ঘর তেরঙ্গা’, কী ভাবে পোস্ট অফিস থেকে অনলাইনে অর্ডার করবেন দেশের পতাকা? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ বছর ৭৫তম স্বাধীনতা দিবস (Independence Day) পালন করবে গোটা দেশ। দেশবাসীকে স্বাধীনতা দিবস পালনের ডাক দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তার আগেই এক নতুন চমক দিল ভারতীয় ভারতীয় ডাক বিভাগ (India Post)। ‘হর ঘর তেরঙ্গা’ (Har Ghar Tiranga) প্রচারের অংশ হিসাবে দেশজুড়ে পোস্ট অফিসগুলি ভারতের জাতীয় পতাকা (National Flag) বিক্রি শুরু করছে। জাতীয় পতাকা পাওয়া যাবে অনলাইনেও। পোস্ট অফিসের ইপোর্টালে। সম্প্রতি ভারতীয় পোস্ট বিভাগ http://www.epostoffice.gov.in – এই ইপোর্টালটির মাধ্যমে জাতীয় পতাকার অনলাইন বিক্রির ঘোষণা করেছে। গত ১ অগাস্ট থেকে শুরু হয়েছে ভারতীয় পতাকা বিক্রি।  

    আরও পড়ুন: ‘হর ঘর তেরঙ্গা’ অভিযানে শামিল হবেন কীভাবে? সার্টিফিকেট কী করে ডাউনলোড করবেন? জেনে নিন      

    এ বছর দেশবাসীকে স্বাধীনতা দিবসের দিন সোশ্যাল মিডিয়া ডিপি বদলে ভারতের জাতীয় পতাকার ছবি লাগানোর অনুরোধ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। এছাড়া বদল এসেছে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের নিয়মেও। আগে সুর্যদয়ের পর উত্তোলন এবং সূর্যাস্তের আগে পতাকা নামিয়ে নিতে হত। কিন্তু এবছর ২৪ ঘণ্টাই রাখা যাবে পতাকা। মানুষ তাঁদের বাড়িতে আগামী ১৩-১৫ অগাস্ট পতাকা উত্তোলন করতে পারবেন। 

    যে পতাকাগুলি পোস্ট অফিসে বিক্রি করা হচ্ছে, তার মাপ ২০ ইঞ্চি x ৩০ ইঞ্চি। প্রতিটি পতাকা ২৫ টাকা মূল্যে বিক্রি করা হচ্ছে। জাতীয় পতাকায় কোনও জিএসটি ধার্য করা হয়নি। 

    আরও পড়ুন: মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে ভূস্বর্গে তিরঙ্গা মিছিল, জাতীয় সঙ্গীতও গাইল পড়ুয়ারা

    কিভাবে পোস্ট অফিস থেকে ভারতীয় পতাকা কিনবেন? 

    • www.epostoffice.gov.in -এ যান।
    • ePostoffice পোর্টালের হোম পেজে ভারতীয় জাতীয় পতাকার ছবিতে ক্লিক করুন।
    • ছবির নীচে “পতাকা কেনার জন্য ছবিতে ক্লিক করুন” লেখা আছে, সেখানে ক্লিক করুন। 
    • ডেলিভারির ঠিকানা, পতাকার পরিমাণ (গ্রাহক প্রতি প্রাথমিকভাবে সর্বোচ্চ ৫টি পতাকা) এবং আপনার মোবাইল নম্বর দিন। 
    • অর্ডারটি সম্পূর্ণ করতে পেমেন্ট সারুন ৷
    • একবার অর্ডার দেওয়া হলে অর্ডার বাতিল করা যাবে না। 
    • পতাকাটি নিকটতম পোস্ট অফিস থেকে নিতে পারবেন। 
LinkedIn
Share