Blog

  • BJP on Hamid Ansari: হামিদ আনসারি এবং পাক চর এক মঞ্চে, ছবি প্রকাশ বিজেপির 

    BJP on Hamid Ansari: হামিদ আনসারি এবং পাক চর এক মঞ্চে, ছবি প্রকাশ বিজেপির 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার সাংবাদিকের বেশে ভারতে আসা পাক গুপ্তচর ইস্যুতে প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) হামিদ আনসারির (Hamid Ansari) বিরুদ্ধে আক্রমণ শানাল ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP)।  

    সম্প্রতি প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতির কার্যালয় থেকে বিবৃতি জারি করে বলা হয়, “পাকিস্তানি সাংবাদিক নুসরত মির্জাকে চেনেন না প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি। ২০০৯ বা ২০১০ সালে সন্ত্রাসবাদ বা অন্য কোনও সম্মেলনে ওই সাংবাদিককে কখনও তিনি আমন্ত্রণ জানাননি।” আর এর পরেই প্রমাণ নিয়ে হাজির হয় বিজেপি। শুক্রবার একটি ছবি প্রকাশ করে বিজেপি দাবি করেছে পাক চর নুসরত মির্জার সঙ্গে একই মঞ্চে ছিলেন হামিদ আনসারি। পাক সাংবাদিক নুসরত মির্জা এর আগেই দাবি করেছেন, ইউপিএ ভারতের সরকারে থাকাকালীন তিনি পাঁচবার ভারতে এসেছিলেন এবং যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করে পাক গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইকে পাচার করেছিলেন। এমনকি মির্জা এও দাবি করেন, হামিদ আনসারির আমন্ত্রণেই তিনি ভারতে এসেছিলেন। তাঁর সঙ্গে দেখাও করেছিলেন। এরপরই শুক্রবার সাংবাদিক বৈঠকে একটি ছবি প্রকাশ করেন বিজেপি মুখপাত্র গৌরব ভাটিয়া (Gaurav Bhatia)। তাঁর দাবি, ২০০৯ সালের ২৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সন্ত্রাসবাদ দমন সংক্রান্ত একটি সম্মেলেনে একই মঞ্চে ছিলেন হামিদ আনসারি ও নুসরত মির্জা।     

    আরও পড়ুন: সত্য গোপন করছেন হামিদ আনসারি, দাবি প্রধানমন্ত্রীর সহ-জীবনীকারের
      
    নুসরত মির্জা আরও দাবি করেছিলেন, হামিদ আনসারি নাকি বেশ কিছু স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে আলোচনাও করেছিলেন। তবে সব অভিযোগই অস্বীকার করেছেন হামিদ আনসারি। গৌরব ভাটিয়া এদিন বলেন, “এরকম অনুষ্ঠানের আগে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার থেকে সবুজ সঙ্কেত নিতে হয়। তখন মুম্বই হামলার এক বছরও কাটেনি। তার মধ্যেই আইএসআই চরকে ভারতে আতঙ্কবাদ নিয়ে বক্তৃতা দিতে ডাকা হল?”  

    আরও পড়ুন: প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি হামিদ আনসারি পাক চরকে ভারতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন! বিস্ফোরক দাবি

    এদিকে বিজেপির সুরেই সুর মিলিয়ে আনসারির বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছেন অল ইন্ডিয়া বার অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান আদিশ আগরওয়াল। তিনি বলেন, সন্ত্রাসবাদ নিয়ে একটি সম্মেলনের আয়োজন করেছিল জামা মসজিদ ইউনাইটেড ফোরাম। সেই সম্মেলনের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। সেই সম্মেলনে সাংবাদিক মির্জাকে আমন্ত্রণ করার জন্যে উপরাষ্ট্রপতির কার্যালয় থেকে তাঁর ওপর চাপ এসেছিল। তিনি রাজী না হওয়ায় উপরাষ্ট্রপতি কার্যালয় তাঁর ওপর রুষ্ট হয়।”

  • Parliament Monsoon Session: সংসদ প্রাঙ্গণে পালন করা যাবে না বিক্ষোভ, অবস্থান কর্মসূচি? 

    Parliament Monsoon Session: সংসদ প্রাঙ্গণে পালন করা যাবে না বিক্ষোভ, অবস্থান কর্মসূচি? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদে (Parliament) অসংসদীয় শব্দে (Unparliamentary Words) নিষেধাজ্ঞা জারি বিতর্কের রেশ এখনও মেলায়নি। তার মধ্যেই শুরু ফের এক দফা বিতর্ক। শুক্রবার এক নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, এবার সংসদ প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ, অবস্থান কর্মসূচি পালন করা যাবে না। এদিন সংসদের দুই কক্ষের সচিবালয় থেকে চলতি বাদল অধিবেশনে এই নয়া নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। বিরোধীদের অভিযোগ, এভাবে কার্যত গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধ করা হচ্ছে।

    ১৮ জুলাই সংসদে শুরু হচ্ছে বাদল অধিবেশন (Monsoon Session)। শেষ হবে ১৩ আগস্ট। তার আগেই সংসদের তরফে একটি পুস্তিকা প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে হিন্দি, ইংরেজি মিলিয়ে প্রায় ৫০টি শব্দকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এই শব্দগুলিকে অংসসদীয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে পুস্তিকায়। তা নিয়ে কম হইচই হয়নি। যদিও লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, কোনও শব্দেই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি। সংসদীয় রীতি মেনে সদস্যরা নিজস্ব বক্তব্য পেশ করতে পারেন।

    আরও পড়ুন :কোনও শব্দেই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি, সাফ জানালেন লোকসভার স্পিকার

    শুক্রবার সচিবালয়ের তরফে জারি করা নয়া নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, সাংসদরা সংসদ প্রাঙ্গণে কোনও বিক্ষোভ, ধরনা বা অনশন কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারবেন না। এই নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, স্পিকারের আগাম অনুমতি ছাড়া সংসদ চত্বরে কোনও পামফ্লেট, লিফলেট বা প্ল্যাকার্ড প্রকাশ করা যাবে না। পার্লামেন্টের ভিতরে প্ল্যাকার্ড কঠোরভাবে নিষিদ্ধও করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে নির্দেশিকায়।

    আরও পড়ুন : গুজরাট, হিমাচল প্রদেশের সঙ্গেই নভেম্বরে ভোট হবে জম্মু-কাশ্মীরেও?

    ঘটনার কড়া সমালোচনা করেছেন বিরোধীরা। কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ বলেন, বিশ্বগুরুর সর্বশেষ আক্রমণ…ধরনা নিষিদ্ধ। সিপিআইএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরির মতে, এটি গণতন্ত্রের কণ্ঠ রোধ করার চেষ্টা। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, এই ধরনের স্বৈরাচারী নির্দেশ জারি করে গণতন্ত্রকে উপহাস করা হচ্ছে। সংসদ ভবন কমপ্লেক্সে সাংসদের ধর্নার রাজনৈতিক অধিকার লঙ্ঘন করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা আগেই রাজনৈতিক দলগুলিকে কোনও তথ্য ছাড়াই গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলি সম্পর্কে অভিযোগ এবং পাল্টা অভিযোগ করা থেকে বিরত থাকার আবেদন জানিয়েছিলেন।

     

  • Patna: পাটনায় ধৃত পাক স্লিপার সেলের সদস্য! হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে জঙ্গি কার্যকলাপ

    Patna: পাটনায় ধৃত পাক স্লিপার সেলের সদস্য! হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে জঙ্গি কার্যকলাপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের জঙ্গিজালের খোঁজ মিলল বিহারে (Bihar)। পাটনার (Patna) ফুলওয়াড়ি শরিফের কাছ থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গ্রেফতার করা হয় পাকিস্তানের ‘স্লিপার সেল’ (sleeper cell)- এর সদস্য মার্ঘুব আহমেদ দানিশ নামে এক যুবককে। ২৬ বছরের মার্ঘুব ওরফে ইলিয়াশ তাহির দেশে সন্ত্রাসের জাল বুনছিলেন বলে জানান পাটনার সিনিয়র সুপারেন্টেন্ড অফ পুলিশ মানবজিৎ সিং ধীলন (senior superintendent of police, Manavjit Singh Dhillon)। তাহির এখানে দুটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ তৈরি করে দেশবিরোধী কার্যকলাপ চালাচ্ছিল।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার ছক! ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্র করার ডাক জঙ্গিদের

    মানবজিৎ জানান, এই গ্রেফতারের সঙ্গে আগের কোনও ঘটনার যোগ নেই। নতুন করে ইলিয়াশের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। তিনি জানান,’গাজওয়া-ই-হিন্দ’ বা ‘ডিরেক্ট জিহাদ ২০২৩’নামে দুটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ চালায় তাহির। বাংলাদেশ, ইয়েমেনের বিভিন্ন গোষ্ঠীর সঙ্গেও যোগাযোগ রয়েছে তাহিরের। এই গ্রুপের মাধ্যমে কাশ্মীরেও জঙ্গিকার্যকলাপে মদত দেওয়া হয়। এই গ্রুপের মাধ্যমে স্থানীয়দের সাম্প্রদায়িক হিংসা ছড়াতে প্ররোচনা দেয় তাহির। পুলিশ সূত্রে খবর, তাহির পাটনার ছেলে। তার আত্মীয়েরা করাচিতে থাকে। সে ২০০৬ সাল থেকে আরবে কাজ করত। কোভিডের সময় পাটনায় আসে। এরপর এখান থেকেই জঙ্গিকার্যকলাপ চালায় সে।  তদন্তে জানা গিয়েছে, অন্য রাজ্য থেকেও পাটনায় তাহিরের সঙ্গে দেখা করতে লোকজন আসত। পরিচয় গোপন রাখতে নাম বদল করে তাহিরের গ্রুপে যোগ দিত তারা। ধৃতের কাছ থেকে বেশ কিছু সন্ত্রাসবাদী নথিপত্র উদ্ধার হয়েছে। তার সঙ্গে একাধিক বিদেশি সংস্থার সদস্যদেরও যোগাযোগ ছিল বলে জানতে পেরছে পুলিশ। ওই সংগঠনগুলি ভারত-বিরোধী কার্যকলাপে মদত জোগায় বলে দাবি বিহার পুলিশের।

    আরও পড়ুন: ৩৬টি রাফালই ভারতের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে, জানালেন ফরাসি রাষ্ট্রদূত

    প্রসঙ্গত, বুধবার গভীর রাতে পাটনার ফুলওয়ারি শরিফ থেকে ঝাড়খণ্ড পুলিশের এক প্রাক্তন আধিকারিক-সহ দু’জনকে জঙ্গি-যোগ থাকার জন্য গ্রেফতার করা হয়। ধৃতেরা জঙ্গি গোষ্ঠী পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (পিএফআই)-এর সঙ্গে যুক্ত বলে দাবি পুলিশের। তবে এদের সঙ্গে তাহিরের যোগ রয়েছে কিনা তা তদন্ত করে দেখা হবে। 

     

  • Rishi Sunak: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার লড়াইয়ে আরও একধাপ এগোলেন ঋষি 

    Rishi Sunak: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার লড়াইয়ে আরও একধাপ এগোলেন ঋষি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিংহাসনের আরও একটু কাছে এগিয়ে গেলেন ঋষি সুনক (Rishi Sunak)। ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী (UK Prime Minister Election) হওয়ার লড়াইয়ে ফের করলেন বাজিমাৎ। দ্বিতীয়  ধাপের ভোটেও কনজারভেটিভ দলের এই ভারতীয় বংশোদ্ভূত নেতা পেলেন সবচেয়ে বেশি সমর্থন। 

    তথ্য-প্রযুক্তি সংস্থা ইনফোসিসের সহ-প্রতিষ্ঠাতা নারায়ণমূর্তির জামাই ঋষি পেয়েছেন ১০১টি ভোট। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন ব্রিটেনের  সহ-বাণিজ্যমন্ত্রী পেনি মরডন্ট। তিনি পেয়েছেন ৮৩টি ভোট। তৃতীয় স্থানে রয়েছেন বিদেশমন্ত্রী লিজ ট্রাস। পেয়েছেন ৬৪টি ভোট। বরিস সরকারের মন্ত্রী কেমি বেডনোচ পেয়েছেন ৪৯টি ভোট। টম টুগেনধাত ৩২টি ভোট পেয়ে এখনও লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন। আর এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত, ব্রিটেনের অ্যাটর্নি জেনারেল সুয়েলা ব্লেভারম্যান ২৭টি ভোট পেয়ে লড়াই থেকে বাদ পড়েছেন।

    আরও পড়ুন: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে নাম দিয়ে কটাক্ষের শিকার ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি – সুয়েলা 

    এ অবধি ভোটের  ট্রেন্ড দেখে অনেকেই মনে করছেন প্রধানমন্ত্রীর মুকুট উঠবে ঋষির মাথাতেই। 
     
    প্রথম ধাপের ভোটেও সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছিলেন ঋষি। দলের ৩৫৮ জন সাংসদের মধ্যে ৮৮ জনের সমর্থন পেয়েছিলেন। 

    আরও পড়ুন: বিদায় বরিস! ব্রিটেনের হাল ভারতীয়ের হাতে? 

    ঋষি সুনকের বয়স ৪২। ২০২০ সালে ফেব্রুয়ারিতে বরিস জনসনই (Boris Johnson) তাঁকে নির্বাচন করে অর্থমন্ত্রী করেন। মহামারী চলাকালীন ব্যবসা এবং  কর্মচারীদের সাহায্য করার জন্য কয়েক বিলিয়ন পাউন্ড মূল্যের একটি বিশাল প্যাকেজ তৈরির পরে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন ঋষি।  

    স্ত্রীর নন-ডোমেস্টিক ট্যাক্স, নিজের ইউএস গ্রিন কার্ড এবং বিপুল সম্পত্তির কারণে মাঝে মাঝেই সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে ঋষিকে। কোভিড লকডাউন অমান্য করার জন্য এবং ডাউনিং স্ট্রিট সমাবেশে অংশ নেওয়ার জন্যও জরিমানা করা হয় তাঁকে। ঋষি সুনকের দাদু ঠাকুমা পঞ্জাবের বাসিন্দা ছিলেন। ইনফোসিসের প্রতিষ্ঠাতা এন আর নারায়ণ মূর্তির কন্যা অক্ষতা ঋষির স্ত্রী। তাঁদের দুই কন্যাও রয়েছে। ক্যালিফোর্নিয়াতে পড়াশোনা করা কালীন তাঁদের আলাপ হয়।

  • Nupur Sharma case: নূপুরকে ভর্ৎসনা! সুপ্রিম পর্যবেক্ষণের সমালোচনায় আদালত অবমাননা হয়নি, মত অ্যাটর্নি জেনারেলের

    Nupur Sharma case: নূপুরকে ভর্ৎসনা! সুপ্রিম পর্যবেক্ষণের সমালোচনায় আদালত অবমাননা হয়নি, মত অ্যাটর্নি জেনারেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) সাসপেন্ডেড মুখপাত্র নূপুর শর্মাকে (Nupur Sharma) নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দুই বিচারপতির পর্যবেক্ষণের সমালোচনার মামলায় প্রাক্তন বিচারক ও আইনজীবীর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলার অনুমতি দিলেন না দেশের অ্যাটর্নি জেনারেল কেকে বেণুগোপাল (Attorney General KK Venugopal)।

    আদালত অবমাননা আইনের ১৫ নম্বর ধারা অনুযায়ী, সুপ্রিম কোর্টে কোনও ব্যক্তি যদি আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করতে চান, তা হলে অ্যাটর্নি জেনারেলের সম্মতি প্রয়োজন হয়। তাই আইনজীবী সিআর জয় সুকিন অ্যাটর্নি জেনারেল কেকে বেণুগোপালের কাছে দিল্লি হাই কোর্টের বিচারপতি এসএন ধিংড়ার বিরুদ্ধে ফৌজদারি অবমাননার মামলা শুরু করার অনুমতি চেয়ে আবেদন করেন। বেণুগোপালকে পাঠানো আবেদনে ওই আইনজীবী লিখেছেন, ‘সুপ্রিম কোর্ট নূপুর মামলায় যে পর্যবেক্ষণ দিয়েছে তাকে দায়িত্বজ্ঞানহীন, বেআইনি এবং অনৈতিক বলে অভিহিত করেছেন বিচারপতি ধিংড়া।’ পাশাপাশি সুকিন সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণের কড়া সমালোচনার অভিযোগে অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল আমন লেখি ও প্রবীণ আইনজীবী কে রামকুমারের বিরুদ্ধেও অবমাননার মামলা শুরু করার আবেদন জানান বেণুগোপালের কাছে। এই দু’জনের বিরুদ্ধেও সুপ্রিম কোর্টের নূপুর পর্যবেক্ষণের সমালোচনার অভিযোগ করেছেন সুকিন।

    আরও পড়ুন: ৩৩ কোটি হিন্দু দেব দেবীর অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন! দুঃখিত আজমীর শরিফের ধর্মগুরু আদিল চিস্তি

    যদিও অ্যাটর্নি জেনারেল সুকিনের আবেদনে সাড়া দেননি। বেণুগোপাল জানিয়েছেন, নীতিগত এবং যুক্তিসঙ্গত সমালোচনা আদালত অবমাননার আওতায় পড়ে না।  তাই নতুন করে মামলা শুরু করার কোনও প্রয়োজন নেই। প্রসঙ্গত, পয়গম্বরকে নিয়ে নূপুরের বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে দেশ জুড়ে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। সারা দেশে বিভিন্ন থানায়  তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়র করা হয়। নূপুর সেই সমস্ত অভিযোগকে এক সঙ্গে দিল্লিতে স্থানান্তরের আবেদন নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন। সেই মামলাতে দুই বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ নূপুরকে ভর্ৎসনা করে এবং বলে, দেশে যে অশান্তির পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তার জন্য একা নূপুর দায়ী। সুপ্রিম কোর্টের এই পর্যবেক্ষণে আপত্তি জানান দিল্লি হাই কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি ধিংড়া-সহ কয়েক জন। 

  • Bahuda Yatra: আজ উল্টো রথ, ৮ দিন মাসির বাড়ি কাটিয়ে ঘরে ফিরছেন জগন্নাথ

    Bahuda Yatra: আজ উল্টো রথ, ৮ দিন মাসির বাড়ি কাটিয়ে ঘরে ফিরছেন জগন্নাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আষাঢ় মাসে শুক্লা দ্বিতীয়াতে হয় রথযাত্রা (Ratha Yatra 2022)। ঠিক ৯ দিনের মাথায়, অর্থাৎ শুক্লা একাদশীর দিন উল্টো রথযাত্রা হয়। কথিত, আজকের দিন মাসির বাড়িতে আটদিন কাটিয়ে নিজ গৃহ অর্থাৎ, শ্রীমন্দিরে ফিরবেন জগন্নাথ (Lord Jagannath), বলরাম ও সুভদ্রা।

    গত ১ জুলাই তিন দেবদেবী মাসির বাড়ির উদ্দেশে যাত্রা করেছিলেন। আট দিন সেখানে কাটিয়ে আজ গুণ্ডিচা থেকে জগন্নাথধামের (Jagannath Dham) পথে তিন দেবদেবী। সেদিন ছিল রথযাত্রা। আজকের গন্তব্য ঠিক উল্টো। তাই ফেরাকে বলা হয় উল্টো রথযাত্রা। এই যাত্রা বহুদা যাত্রা (Bahuda Yatra) নামেও ভক্তদের মধ্যে পরিচিত।

    আজকের এই ফিরতি যাত্রার মধ্য দিয়েই সম্পন্ন হবে বার্ষিক রথযাত্রা উৎসব। এরপর দিনই হবে ১০ জুলাই, অর্থাৎ রবিবার হবে সুনাবেশ যাত্রা। এদিন তিন দেবদেবীকে নতুন বস্ত্র পরানো হবে। ২৩ জুলাই সম্পন্ন হবে নিলাদ্রি বিজে যাত্রা।

    আরও পড়ুন: বাড়িতে সুখ-সমৃদ্ধি আনতে চান? রথযাত্রার পবিত্র দিনে করুন এই কাজগুলো

    পুরীর জগন্নাথ ধামের রথযাত্রা জগদ্বিখ্যাত। বলা বাহুল্য, রথযাত্রার মতো উল্টো রথেও সেখানে প্রচুর ভক্ত সমাগম হয়। পুরীর এই উৎসবের অনেক মাহাত্ম্যও রয়েছে। 

    সুভদ্রার (দর্পদলন) রথটি মাঝখানে, তার পরে পশ্চিমে বলভদ্রের (তালধ্বজ) রথ এবং সবশেষে পূর্বে জগন্নাথের (নন্দীঘোষ) রথ। অর্থাৎ, মাঝখানে সুভদ্রা, ডানে জগন্নাথ এবং বামদিকে বলভদ্র।

    উল্টো রথযাত্রার সময় প্রভু জগন্নাথ, বলভদ্র এবং সুভদ্রার রথগুলি মৌসিমা মন্দিরে থামে। ভগবান জগন্নাথের মাসিকে উৎসর্গ করা মৌসিমা মন্দিরে তিন দেবতাকে ‘পোদা পিঠা পরিবেশন করা হয়, যা ভাত, নারকেল, মসুর এবং গুড় সমন্বিত একটি অনন্য সুস্বাদু খাবার।

    এর পরে, জগন্নাথের রথ গজপতির প্রাসাদের সামনে লক্ষীনারায়ণ ভেতা বা লক্ষ্মীর সমাবেশের জন্য থামে। তারপর রথ টানা হয় এবং তার চূড়ান্ত গন্তব্যে পৌঁছায়। বলা বাহুল্য, রথযাত্রার মতো উল্টো রথেও সেখানে প্রচুর ভক্ত সমাগম হয়। পুরীর এই উৎসবের অনেক মাহাত্ম্যও রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: পুরীর মন্দির ঘিরে রয়েছে এই অলৌকিক গল্পগুলি, জানতেন কি?

    সুভদ্রার (দর্পদলন) রথটি মাঝখানে, তার পরে পশ্চিমে বলভদ্রের (তালধ্বজ) রথ এবং সবশেষে পূর্বে জগন্নাথের (নন্দীঘোষ) রথ। অর্থাৎ, মাঝখানে সুভদ্রা, ডানে জগন্নাথ এবং বামদিকে বলভদ্র।

    উল্টো রথযাত্রার সময় প্রভু জগন্নাথ, বলভদ্র এবং সুভদ্রার রথগুলি মৌসিমা মন্দিরে থামে। ভগবান জগন্নাথের মাসিকে উৎসর্গ করা মৌসিমা মন্দিরে তিন দেবতাকে ‘পোদা পিঠা পরিবেশন করা হয়, যা ভাত, নারকেল, মসুর এবং গুড় সমন্বিত একটি অনন্য সুস্বাদু খাবার।

    এর পরে, জগন্নাথের রথ গজপতির প্রাসাদের সামনে লক্ষীনারায়ণ ভেতা বা লক্ষ্মীর সমাবেশের জন্য থামে। তারপর রথ টানা হয় এবং তার চূড়ান্ত গন্তব্যে পৌঁছায়।

  • Coal Scam: কোটি কোটি টাকার লেনদেন! ৫ দিনের সিবিআই হেফাজতে  ৭ ইসিএল আধিকারিক

    Coal Scam: কোটি কোটি টাকার লেনদেন! ৫ দিনের সিবিআই হেফাজতে  ৭ ইসিএল আধিকারিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা পাচার-কাণ্ডে ধৃত ইস্টার্ন কোল্ডফিল্ড লিমিটেড (ECL)-এর সাত জন বর্তমান ও প্রাক্তন কর্তাকে পাঁচ দিনের সিবিআই হেফাজতে পাঠাল আদালত। বৃহস্পতিবার আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতের বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী এই নির্দেশ দিয়েছেন। বুধবার সকাল থেকে দফায় দফায় জেরা শেষে গ্রেফতার করা হয় সাত কর্তাকে। যাদের মধ্যে বর্তমান জেনারেল ম্যানেজার পদমর্যাদা’র বেশ কয়েকজন রয়েছেন আবার রয়েছেন দুইজন সিকিউরিটি ম্যানেজারও। বৃহস্পতিবার ধৃতদের আসানসোল আদালতে তোলা হয়। সেখানে ধৃতদের নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার দাবি জানান তদন্তকারীরা। 

    আরও পড়ুন: কয়লা-পাচার কাণ্ডে আজ সিবিআই আদালতে সাত ইসিএল কর্তা

    সিবিআইয়ের দাবি, কয়লা-কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত অনুপ মাজি ওরফে লালার সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে এই অভিযুক্তদের। পাশাপাশি, তাঁদের অর্থ লেনদেনের বিভিন্ন তথ্য সিবিআই এর হাতে এসেছে। সরকারি আধিকারিকও হয়েও অভিযুক্তেরা সরকারি সম্পত্তি রক্ষা করার যথেষ্ট চেষ্টা করেননি বলে সিবিআইয়ের দাবি। বরং নিজেদের পদে থেকে বিভিন্ন ভাবে ব্যক্তিগত লাভের বিনিময়ে কয়লা-কাণ্ডের মূল অভিযুক্তদের সাহায্য করেছেন তাঁরা। তদন্তকারীদের কথায়, ২০১৮ সাল থেকে ২০২০ সালের মধ্যে ধৃতদের মদতেই কয়লা কেলেঙ্কারি ঘটে। এমনকি মোটা অঙ্কের টাকাও লেনদেন হয়েছে বলে অভিযোগ। 

    আরও পড়ুন: এবার কয়লা পাচারকাণ্ডে তৃণমূল বিধায়ক সওকত মোল্লাকে তলব সিবিআইয়ের

    উল্লেখ্য, ধৃতদের মধ্যে রয়েছেন বর্তমান ইসিএল আধিকারিক এসসি মৈত্র। রয়েছেন, ইসিএলের তিন প্রাক্তন জেনারেল ম্যানেজার সুশান্ত ব্যানার্জি, অভিজিৎ মল্লিক এবং তন্ময় দাস। তন্ময় দাস আগে ইসিএলের প্রধান নিরাপত্তা আধিকারিক ছিলেন। এ ছাড়াও গ্রেফতার করা হয়েছে নিরাপত্তা আধিকারিক ম্যানেজার মুকেশ কুমার, নিরাপত্তা আধিকারিক রিঙ্কু বেহেরা ও দেবাশিস মুখোপাধ্যায়কে। অভিযুক্তদের আইনজীবীরা দাবি করেন, তাঁদের মক্কেলদের হিসাব বহির্ভূত কোনো সম্পত্তি বা অর্থের হদিস সিবিআই পায়নি। ধৃত তন্ময় দাসের আইনজীবী জানান, তাঁর মক্কেল রাজ্য সরকারের বিভিন্ন দফতরে এমনকি মুখ্যমন্ত্রীকে পর্যন্ত চিঠি দিয়েছেন। সিআইএসএফ আধিকারিকদেরও বিষয়টি জানিয়েছেন। অর্থাৎ যা যা করণীয় সবই করেছেন। সব অভিযোগ মিথ্যা। তবে সিবিআইয়ের দাবি, তাঁরা প্রমাণ হাতে নিয়েই সব কাজ করছেন।

  • Unparliamentary Words Row: কোনও শব্দেই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি, সাফ জানালেন লোকসভার স্পিকার

    Unparliamentary Words Row: কোনও শব্দেই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি, সাফ জানালেন লোকসভার স্পিকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোনও শব্দেই কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি। সাংসদরা স্বাধীনভাবে তাঁদের মতামত জানাতে পারেন। তবে সংসদীয় পরম্পরা মেনে বক্তব্য রাখাই বাঞ্ছনীয়। অসংসদীয় শব্দ (Unparliamentary Words) নিয়ে বিতর্ক শুরু হতেই এমন মন্তব্য করেন লোকসভার (Lok Sabha) স্পিকার ওম বিড়লা (Om Birla)।

    ৮ জুলাই বাদল অধিবশেন শুরুর আগে একটি পুস্তিকা প্রকাশ করে কেন্দ্র জানিয়ে দেয় গণতন্ত্রের মন্দিরে আপত্তিকর এবং অসংসদীয় শব্দ প্রয়োগ করা যাবে না। সম্প্রতি বিলি করা হয়েছে ওই পুস্তিকা। তাতে অংসদীয় শব্দের বেশ কিছু তালিকাও দেওয়া হয়েছে। হিন্দির পাশাপাশি বেশ কয়েকটি ইংরেজি শব্দও এতে রয়েছে। সংসদে বক্তব্য রাখার সময় এই শব্দগুলি ব্যবহার করা যাবে না বলে জানানো হয়েছে পুস্তিকায়। এর মধ্যে রেয়েছে জুমলেবাজি, শকুনি, তানাশাহি, গদ্দার, দালাল, বহেরি সরকার, কালা দিনের মতো শব্দ। এই সব হিন্দি শব্দের পাশাপাশি রয়েছে কিছু ইংরেজি শব্দও। এগুলি হল, ডাংকি, অ্যাবিউজড, কোরাপ্ট, কাউওয়ার্ড, ক্রিমিনাল, ড্রামা, ক্রোকোডাইল টিয়ার্স প্রভৃতি। শব মিলিয়ে অসংসদীয় শব্দের সংখ্যা পঞ্চাশের কাছাকাছি। এই পরেই সূত্রপাত হয় বিতর্কের।

    আরও পড়ুন : ৩৩ কোটি হিন্দু দেব দেবীর অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন! দুঃখিত আজমীর শরিফের ধর্মগুরু আদিল চিস্তি

    বিতর্কে ইতি টানতে উদ্যোগী হয়েছেন লোকসভার স্পিকার স্বয়ং। তিনি বলেন, এই ধরনের পুস্তিকা প্রকাশ হয়ে আসছে ১৯৫৯ সাল থেকে। কোনও শব্দই নিষিদ্ধ করা হয়নি। সংসদের সদস্যরা তাঁদের নিজেদের মতামত জানাতে পারেন। কারওরই কোনও কোনও অধিকার কেড়ে নেওয়া হচ্ছে না। তবে সংসদীয় পরম্পরা মেনে বক্তব্য রাখাই বাঞ্ছনীয়। তিনি বলেন, আগেও এ ধরনের পুস্তিকা প্রকাশিত হয়েছে। কাগজের অপব্যবহার রুখতে আমরা সেগুলিকে ইন্টারনেটে রেখে দিয়েছি। কোনও শব্দই নিষিদ্ধ করা হয়নি। 

    আরও পড়ুন :ভারত এগোচ্ছে, প্রগতির ছবিও স্পষ্ট, জানালেন মোহন ভাগবত

    ঘটনার কড়া সমালোচনা করেছে কংগ্রেস। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিশানা করেছেন রাহুল গান্ধী। তাঁর কটাক্ষ, নতুন ভারতের নতুন অভিধান। পাল্টা প্রতিক্রিয়া দিয়েছে পদ্ম শিবিরও। বিজেপির মুখপাত্র সম্বিত পাত্র বলেন, লোকসভার স্পিকার পুরো ঘটনাটি তুলে ধরেছেন। বিরোধীদের ধোঁয়াশা পরিষ্কারও করে দিয়েছেন তিনি। তার পরেও অযথা বিতর্ক হচ্ছে। বিরোধীরা এই অধিবেশনে তোলার মতো কোনও ইস্যু পাচ্ছেন না। তাই এটা নিয়ে হইচই করছেন। সম্বিত বলেন, স্পিকার তো সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, কোনও শব্দই নিষিদ্ধ করা হয়নি।

     

  • ICSE 10th Result: আগামীকাল প্রকাশিত হতে পারে আইসিএসই দশম শ্রেণীর পরীক্ষার ফল, জানুন বিস্তারিত 

    ICSE 10th Result: আগামীকাল প্রকাশিত হতে পারে আইসিএসই দশম শ্রেণীর পরীক্ষার ফল, জানুন বিস্তারিত 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল বেরিয়ে গিয়েছে অনেক আগেই। কিন্তু সিবিএসই (CBSE) বা সিআইএসসিই (ICSE)- র পরীক্ষার ফল এখনও প্রকাশিত হয়নি। এবার অপেক্ষার অবসান। আগামীকালই প্রকাশিত হতে পারে আইসিএসই- র দশম শ্রেণীর ফল। results.cisce.org and cisce.org – এই লিঙ্কে গিয়ে ফল দেখতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা।

      আরও পড়ুন: মাধ্যমিকে টেনেটুনে পাশ, সেই ছেলেই এখন আইএএস অফিসার!

    আইএসসি পরী‌ক্ষা শেষ হয়েছে মে মাসে। পেরিয়ে গিয়েছে বেশ কিছুটা সময়। এবছর প্রায় ১ লক্ষ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছেন। 

    আরও পড়ুন: নীট পরীক্ষার অ্যাডমিট প্রকাশ করেছে এনটিএ, কীভাবে ডাউনলোড করবেন?  

    কী করে দেখা যাবে পরীক্ষার ফল?

    প্রথমে results.cisce.org and cisce.org – এই লিঙ্কে যান। 

    তারপর ‘result’ লিঙ্কটায় যান। নিজের শ্রেণী নির্বাচন করুন।

    লগইন উইন্ডোতে ইউনিক আইডি, ইনডেক্স নম্বর এবং অন্যান্য তথ্য দিতে হবে।

    তারপরেই স্ক্রিনে ভেসে উঠবে সিআইএসসিই- র দশম শ্রেণীর দ্বিতীয় সেমেস্টারের ফল। 

    এবার ডাউনলোড করে ফলের প্রিন্টআউট নিয়ে রাখুন।

    আরও পড়ুন: আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে পরীক্ষা ব্যবস্থায় ফের বড় বদল আনছে CBSE 

    আইসিএসই- দ্বাদশ শ্রেণীর ফল প্রকাশিত হবে জুলাই মাসের শেষে। আইসিএসই পরীক্ষায় পাশ করতে ন্যুনতম ৩৩ শতাংশ নম্বর লাগবে। দুটি সেমেস্টারের ফল একত্রিত করে প্রকাশ করা হবে ফল। 

    জুনের ১৩ তারিখে শেষ হয়েছে দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষা। মে মাসের ২৩ তারিখে শেষ হয়েছে দশম শ্রেণীর পরীক্ষা। এবছর দুটো সেমেস্টারে পরীক্ষা নেওয়া হলেও আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে একটি করেই পরীক্ষা হবে বলে জানিয়েছে বোর্ড। 

    আরও পড়ুন: অপেক্ষার অবসান, জুলাইয়ের শেষেই দশম ও দ্বাদশের ফল ঘোষণা করতে পারে সিবিএসই 

    আরও পড়ুন: কুয়েট পরীক্ষায় বসছেন? জেনে নিন এই নিয়মগুলি

    আরও যেই লিঙ্কগুলিতে দেখা যাবে ফল সেগুলি হল,

    cisce.org

    results.cisce.org

    results.nic.in  

    আরও পড়ুন: সিবিএসই-র রেজাল্ট কবে? কী করে দেখবেন? জানুন

  • RBI: “রুপি-রুবল” বিনিময়ে হবে ভারত-রুশ বাণিজ্য! সম্মতি আরবিআইয়ের

    RBI: “রুপি-রুবল” বিনিময়ে হবে ভারত-রুশ বাণিজ্য! সম্মতি আরবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়ান কারেন্সি রুবেলকে এদেশের মুদ্রা রুপিতে রূপান্তরিত করে চলবে ভারত-রাশিয়া বাণিজ্য। এ নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে জল্পনা চলছিল। এবার তাতে সম্মতি দিল আরবিআই (RBI)। এটা করতে গেলে রুশ ব্যাংকগুলিকে ভারতীয় ব্যাংকগুলির সঙ্গে রুপি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। একইভাবে ভারতীয় ব্যাংকগুলিও রাশিয়ার ব্যাংকগুলির সঙ্গে রুবল অ্যাকাউন্ট খুলবে। দুই দেশই অ্যাকাউন্টে একশো কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের রুপি এবং রুবল জমা রাখবে। এই ব্যবস্থা চালু হয়ে গেলেই ডলার এড়িয়েই দিব্যি বাণিজ্যিক লেনদেন করতে পারবে পুতিনের রাশিয়া এবং মোদির (Modi) ভারত। শুধু রাশিয়া নয় রুপির সঙ্গে যে কোনও দেশই এই বিনিময় করতে পারবে। এর ফলে ইরান-সহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ভারতের লেনদেন সহজ হবে।

    রাশিয়া ইউক্রেনে (Russia Ukraine) সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকেই রুবেলের উপর নিষেধাজ্ঞা চাপাতে থাকে পশ্চিমী দেশগুলি। এমতাবস্থায় ভারত স্থানীয় মুদ্রা (রুপি বা রুবেল) ব্যবহার করে রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য সহজতর করার জন্য ভাবনা চিন্তা করে ভারত। রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ ১০.৮ বিলিয়ন ডলার। যা কিনা দক্ষিণ এশীয় দেশগুলির মোট বাণিজ্যের থেকে ১.৫ শতাংশ কম। রাশিয়া ইউক্রেনে সেনা অভিযান শুরুর পর থেকে রাশিয়ার উপর আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা এবং আর্থিক নিষেধাজ্ঞা চাপায় পশ্চিমের দেশগুলি। যা ভারতের সঙ্গে রাশিয়ার বাণিজ্যিক সরবরাহকে ব্যহত করে ও ফলে দাম বৃদ্ধি পায় নানা আমদানি করা পণ্যের। যা ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশের পরিস্থিতিকে ঘোরালো করে তুলেছে। তাই নয়া এই নীতি গ্রহণ করা হল, বলে মনে করছে অর্থনৈতিক মহল। 

    ভারতীয় টাকা বা রুপির (Rupee) পতনের ধারা অব্যাহত রয়েছে। মার্কিন ডলারের (US Dollar) সাপেক্ষে সর্বকালের সর্বনিম্নস্তরে পৌঁছে গিয়েছে ভারতীয় টাকা (Indian Rupee)। দেখা যায়, ৭৯.৫৫-র স্তরে চলে গিয়েছে রুপি (Rupee)। ডলারের মূল্যবৃদ্ধি, বাণিজ্যে ঘাটতি বৃদ্ধি, ফরেন এক্সচেঞ্জ রিজার্ভে পতন, ফরেন ইনস্টিটিউশনাল ইনভেস্টরস বা এফআইআই (FII)-এর বহির্গমন এবং বিশ্বব্যাপী জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধির কারণে ভারতীয় টাকা বেশ চাপের মধ্যেই রয়েছে। তাই আরবিআইয়ের এই প্রয়াস বলে ধারণা বিশেষজ্ঞদের।

LinkedIn
Share