Blog

  • Agnipath Scheme: তারুণ্যে ভরপুর সেনা! অগ্নিপথ সঠিক দাবি কংগ্রেস নেতার

    Agnipath Scheme: তারুণ্যে ভরপুর সেনা! অগ্নিপথ সঠিক দাবি কংগ্রেস নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিপথ প্রকল্প কেন্দ্রের সঠিক পথ বলে দাবি করলেন প্রবীণ কংগ্রেস নেতা মনীশ তিওয়ারি। দল অগ্নিপথ নিয়ে সরকারের বিরোধিতা করলেও সেই বিরোধের সুর খানিকটা কেটে দিয়েছেন মনীশ। তাঁর বক্তব্য, সেনায় সংস্কারের লক্ষ্যে সরকার উপযুক্ত পদক্ষেপ করেছে। বিরোধিতা করতে হবে বলেই কোনও প্রকল্পকে খাটো করা উচিত নয়। আজকের দিনে সেনায় মানুষের থেকে বেশি প্রয়োজন উন্নত প্রযুক্তি। সেই সঙ্গে সেনা বাহিনীকে হতে হবে তারণ্যে ভরপুর। সেই লক্ষ্যেই এগোচ্ছে কেন্দ্র সরকার।

    প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে, এই প্রকল্পে ‘অগ্নিবীর’ হিসেবে সেনায় ৪৬ হাজার নিয়োগ হবে। সাড়ে ১৭ থেকে ২৩ বছর মধ্যে ছেলেমেয়েরা আবেদন করতে পারবেন। ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা চাওয়া হয়েছে দশম স্তর। কাজে যোগ দিয়ে বার্ষিক বেতন হবে ৪.৭৬ লাখ টাকা। চতুর্থ বছরে তা বেড়ে হবে ৬.৯২ লাখ টাকা। এর পাশাপাশি কোনও খরচ ছাড়াই ৪৮ লাখ টাকার বিমা এবং চার বছরের শেষে এককালীন ১১.৭১ লাখ টাকা দেওয়া হবে। সেইসঙ্গে অভিজ্ঞতার শংসাপত্র ও ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নেওয়ার সুবিধাও পাবেন অগ্নিবীররা।

    আরও পড়ুন: অগ্নিপথ প্রকল্পে বায়ুসেনায় নিয়োগ পক্রিয়া শুরু ২৪ জুন, সেনায় ডিসেম্বরে

    বিশেষজ্ঞদের দাবি, সেনাবাহিনীতে অল্প সময়ের জন্য নিয়োগ নতুন কিছু নয়। অনেক অফিসারই পাঁচ বছরের জন্য চাকরি করেন। পরে তাঁরা কেউ কেউ থেকে যান। কিন্তু বেশির ভাগই অন্য জায়গায় চাকরি করেন। বিরোধীরা ভুল প্রচার করছে বলে সরকারি সূত্রে দাবি করা হয়েছে। প্রতিরক্ষামন্ত্রক সূত্রে জানানো হয়েছে, কর্মসংস্থানের বড় সুযোগ তৈরি করে দেবে অগ্নিপথ প্রকল্প। সরকারি কর্তারা মনে করছেন, চুক্তিতে চার বছরের চাকরিতে নিয়োগের ভাল দিকগুলি তরুণ সমাজের কাছে ঠিকঠাক তুলে ধরা গেলে পরিস্থিতি বদলে যাবে।

    অনেকেই অবসরের পরে পেনশনের দাবি করছেন। সরকারের তরফে দাবি, চার বছর চাকরির পর পেনশন খুব কম জায়গায় মেলে। সরকারের দাবি,  যাঁরা সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নেবেন তাঁরা যখন সরকারি বা বেসরকারি সংস্থায় কাজের আবেদন করবেন তখন বাড়তি সুবিধা পাবেন অভিজ্ঞতার জন্য। শৃঙ্খলাবদ্ধ ও প্রশিক্ষিত কর্মী হিসেবে বাড়তি ‘গুরুত্ব’ও পাবেন তাঁরা।

  • CUET 2022: কুয়েট পরীক্ষায় আবেদন ১১ লক্ষ পরীক্ষার্থীর, জানাল ইউজিসি

    CUET 2022: কুয়েট পরীক্ষায় আবেদন ১১ লক্ষ পরীক্ষার্থীর, জানাল ইউজিসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসন্ন শিক্ষাবর্ষ থেকে বদলে যাচ্ছে নিয়ম। ৪২টি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (UG) এবং স্নাতকোত্তর (PG) প্রোগ্রামে ভর্তি হতে এবার থেকে একটিই পরীক্ষা দিতে হবে। এই সাধারণ প্রবেশিকা পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তি প্রক্রিয়া পরিচালিত হবে। মার্চ মাসে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (UGC) এই নয়া নীতির ঘোষণা করেছে। পরীক্ষার নাম ‘কমন ইউনিভার্সিটি এন্ট্রান্স টেস্ট’ (CUET UG 2022)।

    [tw]


    [/tw]

    গতকালই শেষ হয়েছে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সির (NTA) দ্বারা পরিচালিত কমন ইউনিভার্সিটি এন্ট্রান্স টেস্টের (CUET UG 2022) রেজিস্ট্রেশন। তার একদিন পরেই ইউজিসি জানাল ১১,৫১,৩১৯ জন পরীক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন করেছেন। তাঁদের মধ্যে টাকা জমা দিয়েছেন ৯,১৩,৫৪০ জন। ইউজিসির চেয়ারম্যান এম জগদেশ কুমার একটি ট্যুইট করে জানিয়েছেন, “১১,৫১,৩১৯ জন পরীক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন করেছেন। তাঁদের মধ্যে ৯,১৩,৫৪০ জন পরীক্ষার ফি জমা দিয়েছেন। বেশিরভাগ পরীক্ষার্থীই গ্রামীণ এলাকার বাসিন্দা। প্রত্যেকটি রাজ্য এবং কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল থেকে পড়ুয়ারা পরীক্ষার জন্যে আবেদন করেছেন।” 

    নেট পরীক্ষায় আবেদনের সময়সীমা বাড়াল ইউজিসিনেট পরীক্ষায় আবেদনের সময়সীমা বাড়াল ইউজিসি

    তিনি আরও জানান, কুয়েট প্রতিটি পড়ুয়াকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সুবর্ণ সুযোগ দেবে, তার জন্যে দ্বাদশ শ্রেণিতে প্রচুর নম্বর পাওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। তিনি লেখেন, “বোর্ডের পরীক্ষায় ৯৯%-১০০% নম্বর পাওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। কুয়েট- এর মাধ্যমেই দেশের সবচেয়ে ভাল বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে পড়ার সুযোগ পাওয়া যাবে। আগে যে পড়ুয়াদের বোর্ডের পরীক্ষায় প্রচুর নম্বর থাকত না, তাঁরা ভাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পেতেন না। এখন থেকে সেই সুযোগ পাওয়া যাবে।” 

    [tw]


    [/tw]

    অধ্যাপক কুমার আরও জানান, কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা পড়তে চান তাঁরা সবচেয়ে বেশি আগ্রহ দেখিয়েছেন। আশা করছি ভবিষ্যতে আরও অনেক বিশ্ববিদ্যালয় কুয়েটের সঙ্গে যুক্ত হবে। পরের বছর থেকে বছরে দুবার হতে পারে কুয়েট এমন ইঙ্গিতও দিয়েছেন তিনি। তিনি লেখেন, “কুয়েটের বছরে দুবার হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। কারও একটি সুযোগে না হলে, সে পরবর্তী কুয়েটের জন্যে প্রস্তুতি নিতে পারবেন।”

    বোর্ড পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরেই এই কমন এন্ট্রান্স টেস্ট জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে। জগদেশ কুমার জানিয়েছেন,”পরীক্ষাগুলি সম্পূর্ণ কম্পিউটার-ভিত্তিক হবে। ছাত্র-ছাত্রীদের কম্পিউটার বিষয়ে বিশেষ দক্ষতা না থাকলেও হবে। এখন প্রায় সকল ছাত্র-ছাত্রী স্মার্টফোন ব্যবহার করেন। ফলে, কোনও অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। এক্ষেত্রে তারা মাউস ব্যবহার করে মাল্টিপল চয়েস এর প্রশ্নের উত্তর খুব সহজেই দিতে পারবেন।” প্রসঙ্গত, কুয়েট স্নাতকোত্তরেরও (CUET PG 2022) রেজিস্ট্রেশন চলছে।  

     

  • Modi in Japan: ৪০ ঘণ্টার সফরে ২৩টি বৈঠক, ঠাসা কর্মসূচি নিয়ে জাপানে মোদি

    Modi in Japan: ৪০ ঘণ্টার সফরে ২৩টি বৈঠক, ঠাসা কর্মসূচি নিয়ে জাপানে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ‘টু জিরো টু ফোর- নরেন্দ্র মোদি ওয়ান্স মোর’, জার্মানির প্রবাসী ভারতীয়দের মতো একই আওয়াজ জাপানে (Japan)৷ সোমবার কোয়াড (Quad summit) সামিটে যোগ দিতে জাপানের রাজধানী টোকিওতে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। ২৩ এবং ২৪ মে টোকিওতে (Tokyo) কোয়াড সম্মেলনে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। জাপানে মোট ৪০ ঘণ্টা থাকবেন এবং ২৩টি বৈঠকে অংশ নেবেন মোদি। এছাড়াও ৩৫ জন জাপানি সিইও এবং প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গেও কথা বলবেন তিনি।  

    অস্ট্রেলিয়া, জাপান, আমেরিকা এবং ভারতকে নিয়ে মূলত কোয়াড সম্মেলন আয়োজিত হয়। প্রধানমন্ত্রীর আগামী দুই দিন অত্যন্ত ব্যস্ততার মধ্যেই কাটতে চলেছে। মোদির সময়সূচি অনুযায়ী, কোয়াড সামিট ছাড়াও তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden), অস্ট্রেলিয়ার নব-নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসবেন। 

    আরও পড়ুন: বাঃ! কোথা থেকে শিখলে? জাপানি শিশুর হিন্দিতে মুগ্ধ মোদি

    মোদির ২৩ তারিখের কর্মসূচি:

    প্রধানমন্ত্রী মোদিকে প্রবাসী ভারতীয়দের স্বাগত সম্বর্ধনা।
    NEC কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান নোবুহিরো এন্ডোর সঙ্গে বৈঠক।
    UNIQLO চেয়ারম্যান তাদাশি ইয়ানাইয়ের সঙ্গে বৈঠক।
    সুজুকি মোটরসের উপদেষ্টা Osamu Suzuki-র সঙ্গেও বৈঠক করবেন মোদি।
    সফটব্যাঙ্ক গ্রুপের প্রেসিডেন্ট  Masayoshi Son-এর সঙ্গে দেখা করবেন।
    ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক পার্টনারশিপ সূচনা করবেন।
    জাপানের ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গেও গোল টেবিল বৈঠক করবেন।
    জাপানে প্রবাসী ভারতীয়দের  সঙ্গে আলোচনা করার কথা মোদির। 

    ২৪ তারিখের কর্মসূচি: 

    কোয়াড সম্মেলনে যোগ দেবেন।
    জাপানের প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে যাবেন।
    জাপানে প্রধানমন্ত্রীর আয়োজনে কোয়াড লাঞ্চে যোগ দেবেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে দেখা করবেন।
    অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করবেন।
    জাপানের  প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিহিদে সুগার সঙ্গেও বৈঠক করবেন।
    জাপান-ভারত অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যানের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
    জাপানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং নৈশভোজ সারবেন।
    শেষে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেবেন মোদি।

    [tw]


    [/tw]

    এদিন মোদি জাপানে পৌছতেই ‘হর হর মোদি’, ‘মোদি কি জয়’, ও ‘বন্দেমাতারাম’ ‘ভারত মাতা কী জয়’ সহ একাধিক স্লোগানে মেতে ওঠেন প্রবাসী ভারতীয়েরা। নানান প্ল্যাকার্ড নিয়ে বিমানবন্দরে ভিড় করেছিলেন বহু মানুষ। তার মধ্যে বাংলা প্লাকার্ডও চোখে পড়ে৷ একটি জাপানি সংবাদপত্রে দু’ দেশের সম্পর্ক নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লেখাও প্রকাশিত হয়েছে এদিন। সেখানে মোদি লিখেছেন, ‘আমাদের সম্পর্ক শান্তি, স্থায়িত্ব এবং সমৃদ্ধির লক্ষ্যে৷ এই বিশেষ বন্ধুত্ব ৭০ বছর পূরণ করল৷’

  • Unarmed Minuteman III: নিরস্ত্র আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল যুক্তরাষ্ট্র

    Unarmed Minuteman III: নিরস্ত্র আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল যুক্তরাষ্ট্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার দ্বিতীয় নিরস্ত্র আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (unarmed intercontinental ballistic missile) পরীক্ষা করল যুক্তরাষ্ট্র । প্রথম ক্ষেপণাস্ত্রটি পরীক্ষার একমাস কাটতে না কাটতেই দ্বিতীয়টির পরীক্ষা সারল বাইডেনের দেশ। প্রথমটির পরীক্ষা দুবার পেছনো হয়েছিল। কিন্তু এবার এক বারেই শেষ হল দ্বিতীয়টির পরীক্ষা। 

    আরও পড়ুন: আমেরিকায় ঘুরতে যাবেন! জানেন ভিসা পেতে কতদিন অপেক্ষা করতে হবে?

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপে অবাক হয়েছেন অনেকেই। ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার কথা আগেই ঘোষণা করেছিল ওয়াশিংটন। মার্কিন বায়ুসেনা দাবি করেছে, ‘মিনিটম্যান থ্রি’(Minuteman III) ক্ষেপণাস্ত্রটিতে তিনিটি টেস্ট রি-এন্ট্রি ভেহিকল রয়েছে। বুধবার ক্যালিফোর্নিয়ার ভ্যানডেনবার্গ বিমানবাহিনীর ঘাঁটি থেকে ‘মিনিটম্যান থ্রি’ ক্ষেপণাস্ত্রটি উৎক্ষেপণ করা হয়। 

    এর আগে ১৬ অগাস্ট, পরমাণু অস্ত্রবহনে সক্ষম দূরপাল্লার আন্তঃমহাদেশীয় প্রথম ব্যালিস্টিক মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। মিনিটম্যান-থ্রি আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক মিসাইলটি ক্যালিফোর্নিয়ার ভ্যানডেনবার্গ বিমানঘাঁটি থেকে নিক্ষেপ করা হয়। মার্শাল দ্বীপপুঞ্জের কাছে ৪২০০ মাইল পথ পাড়ি দেয় মিসাইলটি। মার্কিন বিমান বাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ১২টা ৪৯ মিনিটে ক্ষেপণাস্ত্রটি উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল। তারা পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবস্থার কার্যকারিতা এবং সুরক্ষা ‘বৈধ ও যাচাই’ করতে একটি নিরস্ত্র মিনিটম্যান থ্রি আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছে। এই পরীক্ষাটি গত ৪ অগাস্টে হওয়ার কথা থাকলেও নির্ধারিত সময়ের চেয়ে কিছুটা পিছিয়ে দেওয়া হয়। 

    আরও পড়ুন: মার্কিন মুলুকে ছেলেকে নিয়ে রেস্তোরাঁয় গিয়েছিলেন জয়শঙ্কর, সেখানে কী হল জানেন?  

    মিসাইল উৎক্ষেপনের পর মার্কিন বিমানবাহিনী এক বিবৃতিতে জানায়, নিয়মিত ও রুটিন পরীক্ষার অধীনেই এই মিসাইল উৎক্ষেপণ করা হয়েছে। এর সঙ্গে রাশিয়া যুদ্ধের কোনও সম্পর্ক নেই। একবিংশ শতাব্দীর হুমকি রোধ করতে যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক প্রতিরোধক ব্যবস্থা যে নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য ও কার্যকরী —তা দেখানোই এই পরীক্ষার উদ্দেশ্য। ওই বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, এর আগেও তিন’শ  বার এধরনের পরীক্ষা চালানো হয়েছে। তবে বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতির সঙ্গে এই পরীক্ষার কোনও যোগ নেই বলে বিবৃতিতে বলা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Himanta on Congress: কংগ্রেসে থাকবেন কেবল গান্ধীরাই, ভবিষ্যদ্বাণী অসমের মুখ্যমন্ত্রীর  

    Himanta on Congress: কংগ্রেসে থাকবেন কেবল গান্ধীরাই, ভবিষ্যদ্বাণী অসমের মুখ্যমন্ত্রীর  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেবলমাত্র গান্ধীরাই (Gandhis) কংগ্রেসে (Congress) থাকবেন। শুক্রবার এমনই মন্তব্য করলেন অসমের (Assam) মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির (BJP) হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। হিমন্ত এই মন্তব্য করার আগে আগেই কংগ্রেস ছেড়েছেন প্রবীণ নেতা গুলাম নবি আজাদ (Gulam Nabi Azad)।

    দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে মত বিরোধের জেরে দল ছাড়েন গুলাম নবি আজাদ। তার আগে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন দলের দেওয়া পদও। কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ অংশ জি-২৩ নামে পরিচিত। গুলাম নবি আজাদ ছিলেন এই শিবিরেই। তাঁর দল ছাড়ার প্রসঙ্গ টেনে হিমন্ত বলেন, কংগ্রেসে প্রত্যেকেই জানেন রাহুল গান্ধী অপরিপক্ক। সোনিয়া গান্ধী দল সম্পর্কে উদাসীন। তিনি শুধু চেষ্টা করছেন তাঁর ছেলেকে নেতা হিসেবে তুলে ধরতে। এটা একটা ব্যর্থ চেষ্টা।

    সোনিয়ার এই ব্যর্থ চেষ্টার কারণেই যে কংগ্রেসে ভাঙন ধরছে, এদিন তাও জানিয়েছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত। এক সময় হিমন্তও ছিলেন কংগ্রেসে। পরে কংগ্রেস ছেড়ে যোগ দেন বিজেপিতে। হন অসমের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, সোনিয়ার এই চেষ্টার জন্যই লোকজন কংগ্রেস ছাড়ছেন। তিনি বলেন, আমি ভবিষ্যৎবাণী করেছিলাম যে একটা সময় এমন আসবে যখন কংগ্রেসে থাকবেন কেবল গান্ধীরাই। এবং সেটাই ঘটছে। তাঁর সংযোজন, প্রকৃতপক্ষে রাহুল গান্ধী ক্রমেই বিজেপির পক্ষে আশীর্বাদ হয়ে দাঁড়াচ্ছেন।

    আরও পড়ুন : রাহুল গান্ধী রাজি না হলে কংগ্রেস সভাপতি পদে কে জানেন?

    দল ছাড়ার কারণ দর্শিয়ে সোনিয়া গান্ধীকে একটি চিঠি লিখেছিলেন গুলাম নবি আজাদ। তিনি লিখেছিলেন, দলে প্রবীণ নেতাদের কোণঠাসা করে দেওয়া হচ্ছে। অনভিজ্ঞ নেতাদের অযথা গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। সেই কারণেই দল ছাড়ছেন তিনি। কংগ্রেসের টিকিটে রাজ্যসভায় মনোনীত হয়েছিলেন গুলাম নবি আজাদ। মেয়াদ শেষের পরে আর দাঁড়াননি জম্মু-কাশ্মীরের এই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন দল ছাড়ার আগে রাহুল গান্ধীকেও নিশানা করেন জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। বলেন, তাঁর অপরিপক্কতার কারণেই কংগ্রেসে এই হাল। বিভিন্ন নির্বাচনে দল হারছে তাঁর দুর্বল পারফরমেন্সের জন্য। প্রসঙ্গত, দল ছাড়ার আগে ১৬ অগাস্ট আজাদ ছাড়েন জম্মু-কাশ্মীর কংগ্রেস প্রচার কমিটির শীর্ষপদ। এদিন সম্পর্ক চুকোলেন কংগ্রেসের সঙ্গেও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Anubrata Mondal: সিবিআই থেকে জেল হেফাজত হতেই কেষ্ট-‘কলঙ্ক’ ঝেড়ে ফেলতে চাইছে তৃণমূল?

    Anubrata Mondal: সিবিআই থেকে জেল হেফাজত হতেই কেষ্ট-‘কলঙ্ক’ ঝেড়ে ফেলতে চাইছে তৃণমূল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি তৃণমূলের (TMC) বীরভূম জেলা সভাপতি। এক সময় বীরভূমে তৃণমূলের যাবতীয় প্রচার-ফ্লেক্সে জ্বলজ্বল করত তাঁর হাসি মুখের ছবি। অথচ গরুপাচারকাণ্ডে (Cattle Smuggling Case)  সিবিআইয়ের (CBI) হাতে গ্রেফতার হতেই ফ্লেক্স-ফেস্টুন থেকে হাওয়া হয়ে গিয়েছেন  অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)। কৌশিকী অমাবস্যা উপলক্ষে তারাপীঠ (Tarapith) ছয়লাপ তৃণমূলের ফ্লেক্সে। সেখানে জ্বলজ্বল করছে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata) হাতজোড় করা ছবি। তাহলে কি কেষ্ট-‘কলঙ্ক’ ঝেড়ে ফেলতে চাইছেন তৃণমূল নেতৃত্ব? উঠছে প্রশ্ন।

    ফি বার কৌশিকী অমাবস্যা উপলক্ষে মেলা ভিড় হয় তারাপীঠে (Tarapith)। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে কৌশলে প্রতিবার প্রচারের কাজটি সেরে ফেলে তৃণমূল। এবারও তাই করেছে। তবে ভক্তদের যেটা নজর কেড়েছে, সেটা হল অন্যান্যবার ফ্লেক্স-ফেস্টুনে উজ্জ্বল উপস্থিতি থাকে অনুব্রতর। এবার তিনি নেই। তাঁর বদলে তারা মায়ের ছবির পাশে রয়েছেন দলনেত্রী স্বয়ং!

    তৃণমূলের একটি সূত্রের খবর, ফ্লেক্স-পরিকল্পনা যাঁর মস্তিষ্ক প্রসূত, তিনি তারাপীঠ-রামপুরহাট উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান তথা বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। অনুব্রত মণ্ডলের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক আদায় কাঁচকলায়। জানা গিয়েছে, ২০২০ সালের ৯ অক্টোবর রামপুরহাট কিষাণ মান্ডিতে আয়াস অঞ্চলের বুথ ভিত্তিক আলোচনার সময় মেজাজ হারিয়ে আশিসকে ‘অপদার্থ’ বলেছিলেন অনুব্রত। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, ফ্লেক্স থেকে অনুব্রতকে মুছে দিয়ে এবার সেই ‘অপমানে’র বদলা নিলেন আশিস। তাঁদের মতে, অনুব্রতকাণ্ডে ফের যাতে দলের মুখ না পোড়ে, তাই তাঁকে ছেঁটে ফেলার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে দলে।

    আরও পড়ুন : সিবিআই হেফাজত শেষ, জেলেই গেলেন অনুব্রত

    রাজনৈতিক মহলের অনুমান যে নিছক কষ্ট-কল্পনা নয়, তার প্রমাণ মিলেছে বৃহস্পতিবারই। এদিন ক্যামাক স্ট্রিটে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অফিসে তৃণমূলের পূর্ব বর্ধমান সাংগঠনিক জেলা নেতৃত্বকে বৈঠকে ডেকে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, অনুব্রত মণ্ডল নন, এবার থেকে বোলপুর লোকসভার অন্তর্গত পূর্ব বর্ধমানের আউশগ্রাম, মঙ্গলকোট ও কেতুগ্রাম বিধানসভা কেন্দ্রের দেখভাল করবেন জেলা নেতৃত্বই। এদিনের বৈঠকে অভিষেকের সঙ্গে সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সিও।

    আরও একটি কারণে তৃণমূলে অনুব্রতকে ছেঁটে ফেলা হতে পারে বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। সেটি হল, সিবিআই হেফাজত থেকে অনুব্রত গিয়েছেন জেল হেফাজতে। তদন্ত শুরু করতে চলেছে ইডিও। যার অর্থ, তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের কিছু প্রমাণ মিলেছে।   

    তাহলে কি তৃণমূলে অবসান হতে চলেছে অনুব্রত-যুগের?

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Atal Pension Yojana (APY): অসংগঠিত ক্ষেত্রে চাকরি করলে নিশ্চিত করুন অবসরকালীন পেনশন

    Atal Pension Yojana (APY): অসংগঠিত ক্ষেত্রে চাকরি করলে নিশ্চিত করুন অবসরকালীন পেনশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের উৎসাহিত করতে এবং স্বেচ্ছায় তাঁদের অবসরের জন্য সঞ্চয় করতে ‘অটল পেনশন যোজনা’ চালু করা হয়।
    বার্ধক্যকালীন রোজগার বা অসংগঠিত ক্ষেত্রের কর্মীদের অবসরকালীন অবস্থায় নিরাপত্তা নিয়ে ভারত সরকার বরাবরই উদ্বিগ্ন। সেই কারণে বার বার বাজেটে উঠে এসেছে একাধিক প্রকল্পের কথা। যে প্রকল্পগুলি অবসরকালীন অবস্থায় দেশের নাগরিকদের আর্থিক দিক থেকে নিরাপত্তা প্রদান করতে পারবে। এই লক্ষ্যেই সব ভারতীয়, বিশেষ করে অসংগঠিত ক্ষেত্রের নাগরিকদের বীমা এবং পেনশনের দিকে বিশেষ ভাবে গুরুত্ব দিয়ে ২০১৫-১৬ সালের বাজেটে তৎকালীন সরকার ‘অটল পেনশন যোজনা’ সংক্ষেপে এপিওয়াই (APY) চালু করার কথা ঘোষণা করে।
    এই পেনশন প্রকল্পটি ২০১৫ সালে আগের ‘স্বাবলম্বন’ প্রকল্পের বদলে চালু করা হয়। মাসিক অবদানের ভিত্তিতে অর্থ জমা দিলে কোনও নাগরিক ৬০ বছর বয়সে পৌঁছনোর পরে তাঁকে একটি নির্দিষ্ট অর্থ প্রদানের নিশ্চয়তা দেয় এই প্রকল্প। বলা যেতে পারে, অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের উৎসাহিত করতে এবং স্বেচ্ছায় তাঁদের অবসরের জন্য সঞ্চয় করতে ‘এপিওয়াই’ যোজনা চালু করা হয়। অটল পেনশন যোজনা পেনশন তহবিল নিয়ন্ত্রক এবং উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (পিএফআরডিএ) দ্বারা পরিচালিত এবং নিয়ন্ত্রিত।

  • Embolism after covid: করোনা সেরে যাওয়ার ছয় মাস পরেও রক্ত জমাট বাঁধত পারে , গবেষণায় মিলল প্রমাণ 

    Embolism after covid: করোনা সেরে যাওয়ার ছয় মাস পরেও রক্ত জমাট বাঁধত পারে , গবেষণায় মিলল প্রমাণ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিড-১৯ একটি জটিল রোগ। কখনও এই রোগের সংক্রমণে তেমন কোনও উপসর্গই থাকে না। আবার কখনও এটি মানুষকে টেনে নিয়ে যায় মৃত্যুর দোরগোড়ায়। একের পর এক রূপ পরিবর্তন করে গত তিন বছর ধরে ঝড়ো ব্যাটিং করে চলেছে কোভিড-১৯। সেরে গেলেও কোভিড পরবর্তী সময়ে মানবশরীরে নানা জটিলতার সৃষ্টি হচ্ছে। কোভিড-১৯-এর একটি অন্যতম জটিলতা হলো এটি শরীরের রক্তনালিতে বহমান রক্ত জমাট বাঁধাতে পারে। চিকিৎসাবিজ্ঞানে একে বলা হয় ক্লটিং(clotting) বা এম্বোলিজম(embolism)। আর তখনই শরীরে জটিলতার সূত্রপাত।
     ফুসফুসের পালমোনারি ধমনিতে ক্লট বা রক্ত জমাট বাঁধলে ফুসফুসে অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। ভয়ানক শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। আবার হৃৎপিণ্ডের রক্তনালিতে ক্লট হলে হার্ট অ্যাটাক (heart attack)হতে পারে। মস্তিষ্কের রক্তনালি আটকে হতে পারে স্ট্রোক। এ ছাড়া অন্ত্রনালি, কিডনি, হাত-পা এসব অঙ্গেরও রক্তনালি আটকে সমস্যা তৈরি হয়। 
    কেন করোনাভাইরাস এভাবে রক্ত জমাট বাঁধিয়ে রক্তনালি আটকে দেয়—এ নিয়ে গবেষণা চলছে। সম্প্রতি, সুইডেনের (sweden)উমেয়া 
    বিশ্ববিদ্যালয়ের (University)গবেষকরা জানিয়েছেন করোনা থেকে সেরে ওঠার ছয় মাস পরেও এর প্রভাবে শরীরে রক্ত জমাট বাঁধতে পারে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে ডিপ ভেন থ্রম্বোসিস বা পায়ের পেশিতে রক্ত জমাট বাঁধতে পারে করোনা নেগেটিভ হওয়ার তিনমাস পরেও। আর ফুসফুসে রক্ত জমাট (pulmonary embolism)হতে পারে ছয় মাস পর্যন্ত।
    দেখা গিয়েছে ভাইরাসের প্রভাবে ছোট ছোট রক্তনালি বা কৌশিক জালিকা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পাশাপাশি ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে আমাদের রোগ প্রতিরোধক ব্যবস্থা যখন উদ্দীপ্ত হয় তখন এমন কিছু উপাদান তৈরি হয় যা রক্ত জমাট বাঁধতে ইন্ধন জোগায়। ভাইরাস শরীর ত্যাগ করলেও এর প্রভাব হয় সুদূরপ্রসারী।
    রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকি সবার সমান নয়। কারও কারও ঝুঁকি অনেক বেশি। বিশেষত যাঁরা বয়স্ক, ওজন বেশি, ডায়াবেটিস, কিডনি বা হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত তাঁদের রক্ত জমাট বাঁধার প্রবণতা বেশি হয়।
    তাই করোনা পরবর্তী সময়ে রক্ত জমাট বাঁধা রোধ করতে কী করণীয়, তা জেনে রাখা ভাল:
    ১) নিজেকে সচল রাখা। দীর্ঘ সময় শুয়ে-বসে থাকলে রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়া দ্রুত হয়। সে জন্য কোভিড-১৯ আক্রান্ত হলেও নিজেকে হালকা কাজের মধ্য রাখা জরুরি। হালকা ব্যায়াম বা ফিজিওথেরাপি করে পায়ের রক্ত জমাট বাঁধা আটকানো যায়।
    ২ ) ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন। শরীরের ওজন বেড়ে গেলে সমস্যাও বেড়ে যায়। প্রক্রিয়াজাত খাবার বর্জন করুন।
    ৩) চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে রক্ত জমাট বাঁধায় সহায়ক কোনও ওষুধ এসময় না খাওয়া ভাল। বিশেষত জন্মনিয়ন্ত্রণের ওষুধ, হরমোন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি ইত্যাদি।
    ৪) পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করুন। ফলের রস, ডাবের জল, দইয়ের ঘোল খেতে পারেন। ৫) চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে রক্ত পরীক্ষা করান। রক্ত পরীক্ষা (blood test)করে ঝুঁকি নির্ণয় করা যায়। রক্তে ডি-ডাইমার নামক একটি উপাদান বেড়ে গেলে বুঝতে হবে রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়া উদ্দীপ্ত হচ্ছে। এমনটি হলে চিকিৎসকের কথামতো রক্ত পাতলা করার (blood thiner) ওষুধ শুরু করতে হবে। 

  • Covid Among Children: শিশুদের মধ্যে কোভিড নিয়ে অযথা উদ্বেগের কিছু নেই, দাবি বিশেষজ্ঞদের

    Covid Among Children: শিশুদের মধ্যে কোভিড নিয়ে অযথা উদ্বেগের কিছু নেই, দাবি বিশেষজ্ঞদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে করোনা (Covid-19) সংক্রমণের গ্রাফ ফের ঊর্ধ্বমূখী। রাজধানী দিল্লিতে (Delhi) প্রতিদিনই বাড়ছে সংক্রমিতের সংখ্যা। করোনার চতুর্থ ঢেউ (Covid 4th Wave) কী এসে গেল? ঘুরছে প্রশ্ন। 
    দীর্ঘ দু’বছর স্কুল বন্ধ থাকার পর সবে স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে পঠন-পাঠন। এর মধ্যে স্কুল বন্ধ হলে ছাত্রছাত্রীদের ক্ষতি হবে বলেই মনে করছে স্কুল কর্তৃপক্ষ থেকে অভিভাবকরা। কিন্তু স্কুল খোলা থাকলে কী শিশুদের সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যাবে না? ইতিউতি ঘুরছে সেই প্রশ্নও। 

    তবে দেশে করোনার প্রকোপ বাড়লেও এখনই শিশুদের নিয়ে কোনও উদ্বেগের কারণ নেই বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা। তাঁদের বক্তব্য, স্কুল খোলা থাকলেই চতুর্থ ঢেউয়ে করোনা এসে বেছে বেছে শিশুদের আক্রমণ করবে, এমন ভাবনার কোনও বিজ্ঞান-ভিত্তি নেই। এ নিয়ে মুখ খুলেছেন AIIMS -এর ডিরেক্টর রণদীপ গুলেরিয়া (Randeep Guleria)।  তবে সতর্কতায় যাতে একচুল খামতি না-থাকে, সে কথাও পইপই করে মনে করিয়ে দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।

    চিকিৎসকদের বক্তব্য, মিউটেশনের ফলে করোনা কী রূপ নেবে, সে সম্পর্কে এখনও তেমন ধারণা নেই কারও। অতএব, শিশুদের উপরে তা কতটা কামড় বসাবে, তা নিয়ে আগাম কিছু বলা অসম্ভব।  AIIMS-র ডিরেক্টর রণদীপ গুলেরিয়া বলেছেন, “আমার মনে হয় না, ভবিষ্যতে শিশুরা সঙ্কটজনক ভাবে সংক্রামিত হবে। এখনও পর্যন্ত এমন কোনও নির্দিষ্ট তথ্য নেই যেখানে বলা হচ্ছে শিশুরা বেশি সংক্রামিত হবে। আগের তিনবার দেখা গিয়েছে, শিশুরা সংক্রামিত হলেও তারা খুব একটা অসুস্থ হয়ে পড়েনি। সাধারণ সর্দি-কাশি জ্বরের মতোই উপসর্গ থাকবে তাদের। সাধারণ ভাইরাল ইনফেকশনের মতোই কিছু ওষুধ এবং প্রচুর পরিমাণে জল বা ফলের রস খেলেই ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে যাবে তারা। পৃথিবীর যে সব প্রান্তে নতুন করে করোনার ঢেউ আছড়ে পড়তে শুরু করেছে, সেখানেও শিশুদের মধ্যে এর প্রকোপ বেড়ে যাওয়ার ঘটনা সেভাবে দেখা যায়নি।”

    তবে শিশুদের যদি কো-মর্বিডিটি থাকে, তা হলে করোনা সংক্রমণের ক্ষেত্রে চিন্তার কিছুটা কারণ থাকতে পারে। গুলেরিয়া জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত যে শিশুরা কোভিড-আক্রান্ত হয়েছে, তাদের ৬০-৭০ শতাংশেরই কো-মর্বিডিটি (co-morbidity) রয়েছে। তাই অকারণে ভয় পাওয়ার কোনও কারণ নেই। এর সঙ্গেই তাঁর হুঁশিয়ারি, শিশুদের টিকা (child vaccination) হয়নি, এটা অবশ্যই একটি বিষয়। সে ক্ষেত্রে বাড়ির লোকেরা সতর্ক থাকুন। যে সব বাচ্চাদের টিকা দেওয়ার সময় এসেছে তাদের টিকাকরণ জরুরি।  

  • Patna: জলের নীচে কুষান-ইতিহাস! পুকুর থেকে উঠল ২০০০ বছরের দেওয়াল

    Patna: জলের নীচে কুষান-ইতিহাস! পুকুর থেকে উঠল ২০০০ বছরের দেওয়াল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুকুর সংস্কার করতে গিয়ে ইতিহাসের সন্ধান মিলল পাটনায়। একটি পুকুরের সংস্কার করার সময় ইটের দেওয়ালের অবশিষ্টাংশ খুঁজে পাওয়া গিয়েছে বলে জানিয়েছে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার পাটনা (ASI Patna) শাখা। প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের দাবি দেওয়ালটি ২০০০ বছরের পুরোনো। সময়ের হিসেব করলে দেওয়ালটি কুষান যুগের (Kushan Age) নিদর্শন হওয়া উচিত বলে মনে করছেন তাঁরা। 

    পাটনা রেলওয়ে স্টেশন থেকে ৬ কিলোমিটার পূর্বে, এর আগে যেখানে মৌর্য সাম্রাজ্যের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গিয়েছিল, সেখানে কুমরাহারে খনন কাজ চালানোর সময় দেওয়ালের অবশিষ্টাংশটি আবিষ্কার করেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা। এএসআই পাটনা সার্কেলের গৌতমী ভট্টাচার্য জানান, “দেওয়ালের ইটগুলি ২০০০ বছরের পুরোনো। সেই হিসেবে এই স্থাপত্য কুষান যুগের হওয়া উচিৎ।  

    আরও পড়ুন: জামুইয়ে মিলল দেশের সর্ববৃহৎ সোনার খনির হদিশ, খোঁজ দিয়েছে পিঁপড়ের দল?

    কেন্দ্রের ‘মিশন অমৃত সরোবর’ উদ্যোগের অংশ হিসাবে এএসআই সুরক্ষিত পুকুরটিকে সংস্কারের উদ্যোগ নেউ পাটনা প্রশাসন। তখনই খুনন কার্য চালানোর সময় দেওয়ালটি উদ্ধার হয়। প্রত্নতাত্ত্বিকদের মতে, পুকুরের গভীরে ইটের দেওয়াল একটি বিরল আবিষ্কার। এএসআই বিশেষজ্ঞদের একটি দল দেওয়ালের প্রত্নতাত্ত্বিক গুরুত্ব বিশ্লেষণ করার কাজে লেগে পড়েছে।

    আরও পড়ুন: হিন্দু মন্দিরের ওপরই গড়ে তোলা হয়েছিল কুতুব মিনার! প্রমাণ এএসআই রিপোর্টে

    প্রত্নতাত্ত্বিকদের প্রাথমিক গবেষণায় উঠে এসেছে, এই ইটগুলি কুষান যুগের নিদর্শন। কুষানরা উত্তর ভারত, বর্তমান আফগানিস্তান এবং মধ্য এশিয়ার কিছু অংশে আনুমানিক ৩০ সাল থেকে ৩৭৫ সাল পর্যন্ত রাজত্ব করেছিল। তবে এখনই নিশ্চিত হতে পারছেন না প্রত্নতত্ত্ববিদরা।  

    দিল্লিতে এএসআই সদর দফতরে এই আবিষ্কার সম্পর্কে জানানো হয়েছে বলে জানান গৌতমী ভট্টাচার্য। গৌতমী এএসআই-পাটনা কেন্দ্রের ‘মিশন অমৃত সরোবর’ উদ্যোগের অন্তর্গত বিহারের ১১ টি সুরক্ষিত জলাশয় সংস্কারের কাজের অংশ ছিলেন। গৌতমী ভট্টাচার্য (Goutami Bhattacharya) জানান, “আমরা দিল্লিতে আমাদের সিনিয়রদের পুরো বিষয়টা জানিয়েছি। আরও পরীক্ষা করা হবে। পরীক্ষা শেষ হলে নিশ্চিত করে কিছু বলা যাবে।” 

     

LinkedIn
Share