Blog

  • Maharashtra Political Crisis: শিন্ডেতেই ‘আস্থা’ মহারাষ্ট্রের! শিবসেনার পরিষদীয় নেতাও একনাথ 

    Maharashtra Political Crisis: শিন্ডেতেই ‘আস্থা’ মহারাষ্ট্রের! শিবসেনার পরিষদীয় নেতাও একনাথ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার সকালের আস্থা ভোটে জিতে গেলেন মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) নতুন মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde)। সেই সঙ্গে শিব সেনার (Shiv Sena) পরিষদীয় দলের নেতার পদেও বসেছেন তিনি। ফলে অস্বস্তি বাড়ল উদ্ধব শিবিরের।  মোট ১৬৪ জন বিধায়কের সমর্থন পেয়েছেন শিন্ডে। বিজেপির (BJP) সঙ্গে হাত মিলিয়েই সরকার গড়েছেন তিনি।

    এবার মহারাষ্ট্রে শিন্ডে-বিজেপি সরকার। এদিন আস্থা ভোটে জয়ের জন্য শিন্ডের প্রয়োজন ছিল ১৪৪ ভোট। জাদু সংখ্যা (ম্যাজিক ফিগার) পার করে ১৬৪ জন বিধায়কের সমর্থন পেয়ে শক্তিপরীক্ষায় সহজেই পাশ করলেন একনাথ। সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, শিবসেনার মুখ্য সচেতক ভরত গোগাভালের হুইপের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছেন উদ্ধব ঠাকরে-পুত্র আদিত্য। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অশোক চহ্বাণ ও কংগ্রেসের শীর্ষ নেতা বিজয় ওয়াদেত্তিভার ভোট দেননি। যার জেরে তাঁদের ঘিরে জল্পনা দানা বেঁধেছে। সমাজবাদী পার্টির দুই বিধায়ক ও এমআইএমের এক বিধায়ক ভোটদান থেকে বিরত থেকেছেন। শিন্ডে সরকারের বিরুদ্ধে ভোট পড়েছে ৯৯টি।

    আরও পড়ুন: উপনির্বাচনে বিজেপির কাছে হারের ধাক্কা! দলীয় সব সংগঠন ভাঙলেন অখিলেশ

    আস্থাভোটের আগের দিন মহারাষ্ট্র বিধানসভায় স্পিকার হিসাবে নির্বাচিত হন রাহুল নরবেকর। ১৬৪-১০৭ ভোটে অধ্যক্ষ নির্বাচনে জয়লাভ করে বিজেপি-শিন্ডে গোষ্ঠী। এরপর এদিন শিবসেনার পরিষদীয় দলনেতার পদে ফেরানো হয় একনাথকে। ওই পদে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল উদ্ধব শিবিরের অজয় চৌধুরিকে। মুখ্য সচেতক পদ থেকেও উদ্ধব বাহিনীর নেতা সুনীল প্রভুকে সরিয়ে ভারতশেঠ গোগাভালেকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

    অন্যদিকে, দলের রাশ নিজের হাতে রাখতে মরিয়া উদ্ধব ঠাকরে  (Thackeray)। মহারাষ্ট্র বিধানসভায় নয়া স্পিকার নিয়োগের সঙ্গে সঙ্গেই সমস্যা বেড়েছে উদ্ধবের। তাঁর নিযুক্ত চিফ হুইপ ও পরিষদীয় দলনেতাকে সরিয়ে দিয়েছেন নবনিযুক্ত স্পিকার রাহুল নরবেকর। এই নির্দেশের বিরোধিতা করে  শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন উদ্ধব। তবে আস্থাভোটে একনাথের বিপুল জয় উদ্ধবকে একেবারে কোণঠাসা করে দিয়েছে বলেই অভিমত রাজনৈতিক মহলের।

  • Eknath Shinde: গুয়াহাটির হোটেলে ৮ দিন আস্তানা, ৭০ লক্ষের বিল মিটিয়েছে শিন্ডে-বাহিনী?

    Eknath Shinde: গুয়াহাটির হোটেলে ৮ দিন আস্তানা, ৭০ লক্ষের বিল মিটিয়েছে শিন্ডে-বাহিনী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন শিবসেনার (Shiv Sena) বিদ্রোহী বিধায়ক একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde)। তাঁর শপথ নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মহারাষ্ট্রের টালমাটাল রাজনৈতিক পরিস্থিতি থিতু হয়েছে। তবে এখন উঠছে অন্য প্রশ্ন। তা হল, আসামের গুয়াহাটির যে হোটেলে এতদিন ধরে ছিলেন শিন্ডে বাহিনী, তাতে খরচ হল কত?

    আরও পড়ুন :শিবসেনার সব পদ থেকে শিন্ডেকে সরালেন উদ্ধব, কেন জানেন?

    মহাবিকাশ আঘাড়ি নয়, বিজেপির সঙ্গে জোট গড়েই মহারাষ্ট্রে সরকার চালাতে চাইছিলেন শিন্ডে। তা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের (Uddhav Thackeray) সঙ্গে বিরোধের জেরে অনুগামী বিধায়কদের নিয়ে প্রথমে গুজরাটের সুরাটে চলে যান শিন্ডে। পরে সেখান থেকে মধ্যরাতের বিমান ধরে আরও এক বিজেপি শাসিত রাজ্য আসামের গুয়াহাটিতে চলে যান শিন্ডে বাহিনী। সেখানকার একটি বিলাসবহুল হোটেলে ছিলেন তাঁরা। হোটেলটির নাম র‌্যাডিসন ব্লু । জালুকবাড়ির গোতানগর এলাকার ওই হোটেলের ৭০টি ঘর বুক করা হয়েছিল শিন্ডে, তাঁর অনুগামী বিধায়ক এবং তাঁদের সঙ্গীদের জন্য। সূত্রের খবর, শিন্ডে বাহিনী যে আট দিন ধরে এই হোটেলে ছিলেন, সেজন্য হোটেলের বাইরে ব্যবস্থা করা হয়েছিল কড়া নিরাপত্তার। শিন্ডে বাহিনী হোটেলে আসার আগে হোটেলটিতে গিয়ে সব খবরাখবর নেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। তার পরেই হোটেলে আসে শিন্ডে বাহিনী। পরে মহারাষ্ট্রে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন শিন্ডে। বুধবার র‌্যাডিসন ব্লু হোটেল ছাড়েন শিন্ডের অনুগামী বিধায়করা। তাঁদের নিয়ে গিয়ে রাখা হয় গোয়ার হোটেলে। প্রশ্ন হল, আটদিন ধরে শিন্ডে বাহিনী যে এই হোটেলে ছিলেন, তার খরচ কত?  

    আরও পড়ুন : বালাসাহেব কার? গৃহযুদ্ধ শিবসেনায়

    এ ব্যাপারে মুখে কুলুপ এঁটেছেন শিন্ডেবাহিনী। মুখ খোলেনি হোটেল কর্তৃপক্ষও। তবে সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, বিদ্রোহী বিধায়করা বিলাসবহুল এই হোটেলে থাকা খাওয়া বাবদ সব মিলিয়ে বিল মিটিয়েছেন ৬৮ থেকে ৭০ লক্ষ টাকা।এই টাকার মধ্যে শুধুমাত্র খাওয়া বাবদ শিন্ডে বাহিনীকে দিতে হয়েছে প্রায় ২২ লক্ষ টাকা। এই হোটেলে স্পা সহ অন্যান্য সুবিধাও রয়েছে। তবে হোটেল সূত্রে খবর, প্রয়োজনীয় পরিষেবার বাইরে এই বিধায়করা অন্য কোনও সুযোগ সুবিধা নেননি। এঁদের কেউই স্পা জাতীয় কোনও পরিষেবাও নেননি।

  • Vladimir Putin: পুতিনের হাতে মাত্র দুবছর! দাবি ইউক্রেনের গোয়েন্দা প্রধানের

    Vladimir Putin: পুতিনের হাতে মাত্র দুবছর! দাবি ইউক্রেনের গোয়েন্দা প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুরুতর অসুস্থ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin)। আগামী দুই বছরের মধ্যে তিনি মারা যাবেন। এমন দাবি করলেন ইউক্রেনের (Ukrainian) গোয়েন্দা প্রধান মেজর জেনারেল কিরিলো বুদানোভ (Kyrylo Budanov)। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বুদানোভ দাবি করেছেন,পুতিনের জীবনে আর বেশি দিন নেই। যদিও বুদানোভ এই দাবির পক্ষে কোনও প্রমাণ দেননি। ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই পুতিনের অসুস্থতার খবর নিয়ে জল্পনা বাড়তে থাকে। তবে রুশ প্রেসিডেন্টের (Russian President) দফতর ক্রেমলিন বরাবরই জোর দিয়ে বলে আসছে,পুতিন সুস্থ আছেন।  এমনকি ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের পর এই প্রথম বার বিদেশ সফরে যাচ্ছেন ভ্লাদিমির পুতিন। মঙ্গলবার তাজিকিস্তান (Tajikistan) যাচ্ছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। সেখান থেকে যাবেন তুর্কমেনিস্তানে (Turkmenistan)।

    রুশ প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র জানিয়েছেন, কাস্পিয়ান সাগর দেশগুলির সঙ্গে এক সম্মেলনে যোগ দেবেন পুতিন। তাজিকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইমোমালি রহমানের সঙ্গে বৈঠকের কথা রয়েছে রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের। এর আগে শেষ বার চলতি বছরে ফেব্রুয়ারির শুরুতে বিদেশ সফরে গিয়েছিলেন পুতিন। সে সময় চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করতে বেজিং গিয়েছিলেন তিনি। অন্য দিকে, নভেম্বর মাসে ইন্দোনেশিয়ায় জি-২০ শীর্ষক সম্মেলনে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণপত্র গ্রহণ করেছেন পুতিন। তবে তিনি সশরীরে সেখানে হাজির হবেন না কি অনলাইনে যোগ দেবেন,তা স্পষ্ট নয়।

    আরও পড়ুন: ২০৩৬ অলিম্পিক্সের বিডিং, আয়োজনে ভারতকে সাহায্য করতে প্রস্তুত, জানাল রাশিয়া

    এর আগে এই মাসের শুরুতে ইউক্রেনের গোয়েন্দা বিভাগের এক আধিকারিক দাবি করেন, গত এপ্রিল মাসে ক্যানসারের চিকিৎসা নিয়েছিলেন পুতিন। মে মাসে বুদানভ দাবি করেন,পুতিন ক্যান্সার ও অন্যান্য রোগে গুরুতর অসুস্থ ছিলেন। এবার তিনি জানান,রুশ প্রেসিডেন্টের মানসিক ও শারীরিক অবস্থা খুবই বাজে । তিনি খুব অসুস্থ। 

    এর আগেও পুতিনের শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে নানা খবর প্রকাশিত হয়েছে। প্রাক্তন ব্রিটিশ গুপ্তচর ক্রিস্টোফার স্টেলি জানান, পুতিন দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত। তা নিরাময় যোগ্য কিনা সে সম্পর্কেও কিছু নিশ্চিত করে বলেননি স্টেলি। ইউক্রেনের সামরিক গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান দাবি করেছিলেন, পুতিন ক্যানসারে আক্রান্ত। তিনি যেখানেই যাচ্ছেন, তাঁর সঙ্গে তিনজন করে চিকিৎসক থাকছেন। সেই তালিকায় রয়েছেন একজন ক্যানসার স্পেশালিস্টও। পুতিনের শারীরিক ও মানসিক অসুস্থতা নিয়ে মুখ খোলেন রাশিয়ার এক ধনকুবেরও। তবে ক্রেমলিন কখনওই রুশ নেতা পুতিনের অসুস্থতা নিয়ে কোনও খবর প্রকাশ্যে আনেনি।

  • Maharastra political crisis: ডামাডোলের বাজারেও ঢালাও অর্থ-প্রস্তাব মঞ্জুর, মহারাষ্ট্রে হচ্ছেটা কী?

    Maharastra political crisis: ডামাডোলের বাজারেও ঢালাও অর্থ-প্রস্তাব মঞ্জুর, মহারাষ্ট্রে হচ্ছেটা কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে ( Maharastra) জোট সরকার থাকবে কিনা, তা নিয়েই যখন দেশজুড়ে চলছে জোর চর্চা, তখনই ঘোলা জলে মাছ ধরতে নেমে পড়েছে শাসক শিবির। ডামাডোলের বাজারে সরকারের বিভিন্ন দফতর ছাড়পত্র দিয়ে চলেছেন একের পর এক প্রকল্পের অর্থ বরাদ্দের। সূত্রের খবর, জুনের ২০ থেকে ২৩ তারিখের মধ্যে ১৮২টি প্রকল্পে অর্থ-প্রস্তাব মঞ্জুর হয়েছে। জুনের ১৭ তারিখে হয়েছে ১০৭টি।

    আরও পড়ুন: সাধারণ অটোচালক থেকে মহারাষ্ট্র রাজনীতির মধ্যমণি, কে এই একনাথ শিন্ডে?

    মহারাষ্ট্রের ক্ষমতায় রয়েছে মহা বিকাশ আগাড়ি (Maha Vikas Aghadi) জোট । শিবসেনার (Shiv Sena) নেতৃত্বে এই জোটে রয়েছে কংগ্রেস এবং শারদ পাওয়ারের এনসিপি। নরম হিন্দুত্বের জেরে মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে তাঁরই মন্ত্রিসভার সদস্য শিবসেনার একনাথ শিন্ডের লড়াই তুঙ্গে। পরিস্থিতি এমনই যে অনুগামী বিধায়কদের নিয়ে শিন্ডে প্রথমে উড়ে যান গুজরাটের সুরাট এবং পরে মধ্যরাতের বিমান ধরে বিজেপি শাসিত আসামের গুয়াহাটিতে। শিন্ডের দাবি, তাঁর সঙ্গে ৫০ জন বিধায়কের সমর্থন রয়েছে। মহারাষ্ট্র বিধানসভায় শিবসেনার বিধায়ক সংখ্যা ৫৬। তার সিংহভাগই এই মুহূর্তে শিন্ডে শিবিরে রয়েছে বলে সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুন: ‘যাঁরা যেতে চাইছেন যান, নতুন শিবসেনা গড়ব’, হুঁশিয়ারি উদ্ধবের

    এমতাবস্থায় একের পর এক উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থ প্রস্তাব পাশ করে চলেছে শিবসেনা, কংগ্রেস ও এনসিপির হাতে থাকা বিভিন্ন দফতর। শিবসেনার হাতে রয়েছে জল সরবরাহ ও স্যানিটেশন বিভাগ। এই দফতরের মন্ত্রী গুলাব রাও পাতিল।গত ১৭ জুন তাঁর দফতর ৮৪টিরও বেশি অর্থ-প্রস্তাব পাশ করেছে।

    ২০ থেকে ২৩ জুনের মধ্যে প্রস্তাব পাশ হয়েছে ১৮২টি। এর ৭০ শতাংশই পাশ হয়েছে কংগ্রেস এবং এনসিপির হাতে থাকা বিভিন্ন দফতর থেকে। সামাজিক ন্যায়বিচার, জল সম্পদ, স্কিল ডেভলপমেন্ট, হাউসিং ডেভেলপমেন্ট, ফিনান্স ও হোম দফতরের রাশ রয়েছে এনসিপির হাতে। এই দফতরগুলি থেকেও সব চেয়ে বেশি অর্থ-প্রস্তাব পাশ হয়েছে। কংগ্রেসের হাতে রয়েছে ট্রাইবাল ডেভেলপমেন্ট, রাজস্ব, পিডব্লুডি, স্কুল শিক্ষা, ওবিসি এবং ফিশারিজ। তারাও পাশ করেছে বেশ কিছু প্রস্তাব।

    মৃত্তিকা ও সংরক্ষণ বিভাগের মন্ত্রী শঙ্কররাও গদাখ। তাঁর দফতর পাশ করেছে ২০টি প্রস্তাব। অথচ গত চার দিনে শিবসেনার হাতে থাকা দফতরগুলি থেকে পাশ হয়েছে হাতে গোণা কয়েকটি অর্থ-প্রস্তাব।

     

  • Agniveer Recruitment Indian Army: অগ্নিবীর নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি ভারতীয় সেনার, নিয়োগের প্রক্রিয়া কী? 

    Agniveer Recruitment Indian Army: অগ্নিবীর নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি ভারতীয় সেনার, নিয়োগের প্রক্রিয়া কী? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি ভারতীয় সেনাবাহিনীর (Indian Army) তরফে এক বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানানো হয়েছে যে, অগ্নিপথ (Agnipath) প্রকল্পের আওতায় অগ্নিবীর (Agniveer) জেনারেল ডিউটি, অগ্নিবীর টেকনিক্যাল, অগ্নিবীর ক্লার্ক/স্টোর কিপার, অগ্নিবীর ট্রেডসম্যান সহ অন্যান্য পদে নিয়োগের জন্য আবেদনপত্র গ্রহণের কাজ জুলাই থেকে শুরু হতে চলেছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারেন। এই বিষয়ে আরও বিশদে জানতে প্রার্থীরা ভারতীয় সেনাবাহিনীর ওয়েবসাইটে গিয়ে খোঁজ নিতে পারেন।  

    প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, আবেদন শুরু হতে চলেছে আগামী জুলাই থেকে। প্রার্থীদের ARO দ্বারা সংশ্লিষ্ট পদের জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। অনলাইনেই আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। joinindianarmy.nic.in এই ওয়েবসাইটে আবেদন করতে পারবেন চাকরিপ্রার্থীরা। ২০ জুন এই বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশ করেছে ভারতীয় সেনা।

    আরও পড়ুন: অগ্নিপথ প্রকল্পে আবেদনের প্রথম দিন কেমন সাড়া?

    কী যোগ্যতা লাগবে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে চাকরি পেতে

    বয়স: ১৭.৫-২৩ বছর 

    অগ্নিবীর জেনারেল ডিউটি- মোট ৪৫% নম্বর এবং প্রতি বিষয়ে ৩৩% নম্বর নিয়ে দশম শ্রেণি পাশ করতে হবে। 
    অগ্নিবীর টেকনিক্যাল- পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, অঙ্ক এবং ইংরেজিতে ৪০% নম্বর নিয়ে এবং মোট নম্বরে ৫০% পেয়ে দ্বাদশ শ্রেণি পাশ করতে হবে। 
    অগ্নিবীর ক্লার্ক- যেকোনও বিভাগে ৬০% নম্বর পেয়ে দ্বাদশ শ্রেণি পাশ করতে হবে। প্রতি বিষয়ে ৫০% নম্বর পাওয়া আবশ্যিক।   
    স্টোর কিপার- যেকোনও বিভাগে ৬০% নম্বর পেয়ে দ্বাদশ শ্রেণি পাশ করতে হবে। প্রতি বিষয়ে ৫০% নম্বর পাওয়া আবশ্যিক।
    অগ্নিবীর ট্রেডসম্যান- দুটি ট্রেডসম্যান পদে অগ্নিবীরদের যথাক্রমে অষ্টম ও দশম শ্রেণি পাশ হতে হবে। 

    আরও পড়ুন: অগ্নিবীর বায়ুর রেজিস্ট্রেশন শুরু, কীভাবে করবেন আবেদন?

    নিয়োগ প্রক্রিয়া:

    ফিজিক্যাল ফিটনেস টেস্ট
    ফিজিক্যাল মেজারমেন্ট টেস্ট
    মেডিক্যাল টেস্ট
    লিখিত পরীক্ষা

    লিখিত পরীক্ষার ফলাফল ভারতীয় সেনার ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। আলাদাভাবে কোনও প্রার্থীকে চিঠি পাঠানো হবে না। প্রার্থীকেই নিজে থেকে ওয়েবসাইটে নজর রাখতে হবে।

    জুলাই থেকেই আবেদন করতে পারবেন চাকরি প্রার্থীরা। কোনও প্রার্থী একাধিক ক্যাটাগরিতে আবেদন করলে তাঁর আবেদনপত্র বাতিল করা হবে।  

    প্রশিক্ষণের মেয়াদ সহ চার বছরের চাকরিতে সেনাদের নিয়োগ করা হবে। এই অগ্নিবীরদের আর্মি অ্যাক্ট ১৯৫০-এর অধীনে নিয়োগ করা হবে এবং প্রার্থীরা স্থল, সমুদ্র বা আকাশপথে যেখানেই নির্দেশ দেওয়া হবে সেখানে যেতে বাধ্য থাকবেন। এই স্কিমের অধীনে নথিভুক্ত অগ্নিবীররা কোনও ধরনের পেনশন বা গ্র্যাচুইটি পাবেন না। 

    বেতন ১ম বছর- মাসিক ৩০,০০০ টাকা, ২য় বছর– মাসিক ৩৩,০০০ টাকা, ৩য় বছর- মাসিক ৩৬,৫০০ টাকা, ৪র্থ বছর- মাসিক ৪০,০০০ টাকা। চার বছর শেষে করবিহীন এককালীন ১১ লক্ষ ৭২ হাজার টাকা দেওয়া হবে। 

     
     

  • Bypolls: দেশের পাঁচটি রাজ্যে উপনির্বাচন শান্তিপূর্ণ, বিক্ষিপ্ত অশান্তি কয়েকটি জায়গায়

    Bypolls: দেশের পাঁচটি রাজ্যে উপনির্বাচন শান্তিপূর্ণ, বিক্ষিপ্ত অশান্তি কয়েকটি জায়গায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের পাঁচটি রাজ্যে (5 States) ও একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের (Union Territory) তিনটি লোকসভা এবং সাতটি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন হচ্ছে আজ বৃহস্পতিবার। এর মধ্যে রয়েছে পূর্ব ভারতের ত্রিপুরার (Tripura) চারটি বিধানসভা আসন।

    ত্রিপুরার চারটি বিধানসভা আসনে শাসকদল বিজেপির বিরুদ্ধে পৃথকভাবে লড়ছে তৃণমূল, বাম এবং কংগ্রেস। উল্লেখ্যযোগ্য প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন ত্রিপুরার ((Tripura By Elections 2022) নতুন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা (Manik Saha)। চিকিৎসকের পেশা ছেড়ে রাজনীতিতে নামা মানিক সাহাকে গত মে মাসে বিপ্লব দেবের উত্তরসূরি মনোনীত করে বিজেপি (BJP)। উপনির্বাচনে টাউন বড়দোয়ালী আসনে লড়ছেন তিনি। ২০১৮ সালে বিজেপির আশিস সাহা ওই আসনে জিতেছিলেন। এবার তিনি ইস্তফা দিয়ে কংগ্রেস প্রার্থী হিসেবে মানিকের প্রতিদ্বন্দ্বী।

    আরও পড়ুন: সাধারণ অটোচালক থেকে মহারাষ্ট্র রাজনীতির মধ্যমণি, কে এই একনাথ শিন্ডে?

    সংঘাতের আশঙ্কায় কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে ত্রিপুরার বিভিন্ন কেন্দ্রে। এদিন ভোট নেওয়া হচ্ছে আগরতলা, সুরমা, বড়দোয়ালি এবং যুবরাজনগর কেন্দ্রে। এই চারটি আসনেই লড়াই করছে তৃণমূল। ত্রিপুরায় করা হয়েছে মোট ২২১টি পোলিং স্টেশন। এর মধ্যে ৭৩টিকে উত্তেজনাপ্রবণ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রতিটি বুথে আছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। মোটের উপর নির্বাচন হয়েছে শান্তিপূর্ণ। তবে কয়েকটি জায়গায় বিক্ষিপ্ত অশান্তির অভিযোগ উঠেছে। ভোট গণনা হবে রবিবার, ২৬ জুন।

    আরও পড়ুন: গুজরাট ছেড়ে একনাথ শিন্ডেরা রয়েছেন আসামে, কেন জানেন?

    ত্রিপুরা ছাড়াও ভগবন্ত মান পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় সঙ্গরুরের সাংসদ পদে ইস্তফা দিয়েছিলেন তিনি।  সেখানেও আজ উপনির্বাচন চলছে। অন্য দিকে, উত্তরপ্রদেশের বিধানসভা ভোটে জেতার পর সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব ও আজম খান আজমগড় এবং রামপুরের সাংসদ পদ ছাড়েন। ফলে ওই দুই কেন্দ্রেও উপনির্বাচন হচ্ছে। আম আদমি পার্টির বিধায়ক রাঘব চাড্ডা রাজ্যসভা ভোটে জেতার ফলে দিল্লির রাজেন্দ্র নগরের আসনটি ফাঁকা হয়ে গিয়ছে। সেখানেও উপনির্বাচন হচ্ছে।  অন্যদিকে ঝাড়খণ্ডে মন্ডার আসনের জেভিএম বিধায়ক বান্ধু তিরকে আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন মামলায় দোষী ঘোষিত হওয়ায় বিধায়ক পদ হারিয়েছেন। অন্ধ্রপ্রদেশের একটি আসনে উপনির্বাচন হচ্ছে বিধায়কের মৃত্যুর কারণে।  

  • CBSE Result: অপেক্ষার অবসান, জুলাইয়ের শেষেই দশম ও দ্বাদশের ফল ঘোষণা করতে পারে সিবিএসই

    CBSE Result: অপেক্ষার অবসান, জুলাইয়ের শেষেই দশম ও দ্বাদশের ফল ঘোষণা করতে পারে সিবিএসই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেন্ট্রাল বোর্ড অব সেকেন্ডারি এডুকেশন (CBSE)-র দশম (10th) এবং দ্বাদশ (12th) শ্রেণির দ্বিতীয় টার্মের পরীক্ষার ফলাফল (Result) ঘোষণা করা হতে পারে জুলাইয়ের শেষে। এমনটাই জানিয়েছে বোর্ড কর্তৃপক্ষ। 

    সিবিএসই-র দশম শ্রেণির দ্বিতীয় টার্মের পরীক্ষা শেষ হয়েছিল ২৪ মে। দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা শেষ হয় ১৫ জুন। বেশির ভাগ রাজ্য বোর্ডগুলিই ইতিমধ্যে ফল ঘোষণা করে দিয়েছে। অপেক্ষায় রয়েছে কেন্দ্রীয় বোর্ডের ছাত্র-ছাত্রীরা। সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, জুলাইয়ের শেষেই হতে পারে অপেক্ষার অবসান।  

    নতুন ফর্ম্যাটে এবছর দশম ও দ্বাদশের শ্রেণির পরীক্ষা নিয়েছে সিবিএসই। বছরের শেষে একটি পরীক্ষার বদলে, এবার প্রতিটি ক্লাসের দুটো টার্মে পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। প্রথম টার্মের পরীক্ষা ছিল অবজেক্টিভ প্রশ্নের ওপর, দ্বিতীয় টার্মের পরীক্ষাটি হয়েছে সাবজেক্টিভ প্রশ্নের ওপর। জানানো হয়েছিল, দ্বিতীয় টার্মের ফলাফলের সঙ্গে একটি চূড়ান্ত ফলাফলও ঘোষণা করবে সিবিএসই। দুটি পরীক্ষার মধ্যে কোনটিতে কত ওয়েটেজ ধরা হবে, এ নিয়ে বিতর্ক এখনও অব্যহত। শিক্ষাবিদরা অনেকেই মনে করছেন, যে কোনও একটি টার্মের ভিত্তিতেই চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা উচিত। তাঁদের বক্তব্য, বছরভর অনলাইন ক্লাসের পর দুটো টার্মে পরীক্ষা নেওয়া বাস্তবসম্মত ছিল না, তাই যে কোনও একটি টার্মের ভিত্তিতেই ফল ঘোষণা করা উচিত।

    আরও পড়ুন: সিবিএসই-র রেজাল্ট কবে? কী করে দেখবেন? জানুন 

    পড়ুয়াদের পরামর্শ ছিল, যাতে অভ্যন্তরীণ মূল্যায়নে বেশি ওয়েটেজ ধরা হয়। তাঁরা দাবি জানিয়েছিলেন, পঞ্চাশ শতাংশ ওয়েটেজ থাকুক অভ্যন্তরীণ মূল্যায়নে। বাকি পঞ্চাশ শতাংশ প্রথম ও দ্বিতীয় টার্মে ভাগ করে দেওয়া হোক। নতুন ফর্ম্যাটে কীভাবে নম্বর দেওয়া হবে তা নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন পড়ুয়া এবং অভিভাবকরা। 

    আরও পড়ুন: আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে পরীক্ষা ব্যবস্থায় ফের বড় বদল আনছে CBSE

    বোর্ডের তরফ থেকে এখনও এই বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি। এর আগে বলা হয়েছিল যে দুটো টার্মে সমান ওয়েটেজ দেওয়া হবে। প্রথম টার্মে কাউকে ফেল করায়নি বোর্ড। ফলে সবাই দ্বিতীয় টার্মের পরীক্ষায় বসার সুযোগ পেয়েছেন। করোনার জেরে যেসব পড়ুয়ারা কোনও টার্মের পরীক্ষাই দিতে পারেননি, তাঁদেরও ফল ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছে বোর্ড। কিন্তু প্রক্রিয়ার বিষয়ে এখনও কিছু স্পষ্ট করেনি সিবিএসই। 

    জানা গিয়েছে, দশম শ্রেণির পড়ুয়ারা জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহেই চূড়ান্ত ফল জানতে পারবেন এবং দ্বাদশের ফল ঘোষণা হতে পারে তৃতীয় সপ্তাহে। কিন্তু বিভিন্ন রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ইতিমধ্যেই ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তাই পড়ুয়াদের কলেজে ভর্তি হওয়া নিশ্চিত করতে দশমের আগে সিবিএসই দ্বাদশের ফলও ঘোষণা করে দিতে পারে বলে মনে করছেন অনেকে।  

    cbse.gov.in এবং cbseresults.nic.in – এই দুটি ওয়েবসাইটে ফল দেখতে পাবেন পড়ুয়ারা।    

     

  • Jagannath Rath Yatra: বাড়িতে সুখ-সমৃদ্ধি আনতে চান? রথযাত্রার পবিত্র দিনে করুন এই কাজগুলো

    Jagannath Rath Yatra: বাড়িতে সুখ-সমৃদ্ধি আনতে চান? রথযাত্রার পবিত্র দিনে করুন এই কাজগুলো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু ধর্মের (Hinduism) একটি অন্যতম পবিত্র উৎসব হল রথযাত্রা (Rath Yatra)। রথযাত্রা এক বিশেষ পুণ্য তিথি, এই তিথির মাধ্যমে জগন্নাথ, (Lord Jagannath) বলরাম ও সুভদ্রা নগর ভ্রমণ প্রচলিত আছে। 

    কথিত আছে, স্নানযাত্রার ১৫ দিন পর রথে চড়ে মাসির বাড়ি যান জগন্নাথ, বলরাম এবং সুভদ্রা৷ এই শুক্রবার রথযাত্রা৷ তাই ইতিমধ্যে জগন্নাথ ধামে (Jagannath Dham) প্রস্তুতি তুঙ্গে৷ কিন্তু জানেন কি রথের দিন কিছু নিয়ম মানলেই ঘুরতে পারে আপনার রথের চাকা৷ 

    রথ হল জয়ের প্রতীক। কথিত রয়েছে, রথ দেখলে আধ্যাত্মিক জ্ঞান বৃদ্ধি পায়, চিত্তশুদ্ধি ঘটে এমনকি রথ টানার সময় একজন যদি তা দাঁড়িয়ে দেখেন তাতে তাঁর অন্তরে থাকা সমস্ত পাপের মোচন ঘটে।

    আরও পড়ুন: পুরীর রথযাত্রার তিন রথের আলাদা মাহাত্ম্য আছে, জানেন কি?

    শাস্ত্র অনুযায়ী, সংসারে সমৃদ্ধি, শ্রীবৃদ্ধির জন্য রথ উৎসব কিন্তু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ তাই রথের দিন সকালটা অন্যান্য দিনের চেয়ে আলাদা। কী কী করবেন?

    • এদিন সকাল সকাল স্নান সেরে নিন৷ রথযাত্রার দিন সকালে গঙ্গা বা যে কোনও জলাশয়ে গিয়ে স্নান করা খুবই ভাল বলে মানা হয়। এই দিন জলে নিমপাতা মিশিয়ে স্নান করলে জীবন থেকে নানা বাধা বিপত্তি কেটে যায় এবং শরীর থেকে নেগেটিভ এনার্জি দূর হয়ে পজিটিভ এনার্জি ভরে থাকে।
    • রথের দিন বাড়িতে জগ্ননাথ, বলরাম ও সুভদ্রার একত্রে থাকা ছবি বা মূর্তি পুজো করুন। জগন্নাথদেবকে সাদা, হলুদ ফুলে সাজিয়ে তুলুন৷ সঙ্গে সাজিয়ে তুলুন বলরাম ও সুভদ্রাকেও৷ 
    • সাদা চন্দন দিয়ে জগন্নাথকে সাজাতে ভুলবেন না যেন৷ ঠাকুর ঘর ছাড়া, ঘরের অন্য কোথাও জগন্নাথ দেবের মূর্তি থাকলে, সব মূর্তিতেই মালা, ফুল দিন৷
    • কথিত রয়েছে, মনস্কামনা পূরণের জন্য ১১ রকমের ফল, ১১ রকমের মিষ্টি এবং ১১টি এক টাকার কয়েন একটি হলুদ কাপড়ে করে জগন্নাথদেবের আসনে রেখে দিতে হবে।
    • এ দিন জগন্নাথ দেবের সামনে জ্বালিয়ে দিন ঘিয়ের প্রদীপ৷ লক্ষ্য রাখুন প্রদীপটি যেন জ্বলতে থাকে৷ সেই প্রদীপ থেকে জ্বালিয়ে নিন রথে রাখা প্রদীপটি৷
    • বাড়িতে নারায়ণ থাকলে তার সামনেও এই ব্রত পালন করতে পারেন। একটি পেতলের বাটিতে একটু আতপ চাল, দুটো কাঁচা হলুদ এবং ১ টাকার একটি কয়েন দিন।

    আরও পড়ুন: পুরীর মন্দির ঘিরে রয়েছে এই অলৌকিক গল্পগুলি, জানতেন কি?

    • শাস্ত্র মতে, তুলসি জগন্নাথদেবের সবচেয়ে প্রিয় তাই ১০৮টি তুলসী পাতা দিয়ে মালা তৈরি করুন, ১০৮টি পাতা না থাকলে ৫৪টি পাতা দিয়ে মালা তৈরি করতে পারেন। তবে তুলসি পাতা ফুটো করবেন না। তুলসি পাতার ডগাগুলিকে বেঁধে বেঁধে এই মালা তৈরি করতে হবে।
    • জগন্নাথদেব ক্ষীর খেতে ভালেবাসেন৷ ক্ষীর যেন থাকে জগন্নাথের প্রসাদে৷ রথ টানার আগে অবশ্যই শঙ্খধ্বনি ও কাঁসর-ঘণ্টা বাজান৷
    • রথ যেখান দিয়ে টানা হয় সেই স্থানের কিছুটা মাটি লাল কাপড়ে বেঁধে বাড়ির ঈশান কোণে পুঁতে রাখুন। এই টোটকাটি অত্যন্ত ফলপ্রসূ। 
    • রথের দিন যদি সম্ভব হয় রথের দড়ি অবশ্যই টানুন, এতে যজ্ঞের সমান পুণ্য অর্জন করা যায়। 
    • এই দিন সাধ্যমতো দান ধ্যান করাও খুবই শুভ বলে মানা হয়। রথের দিন যদি কোনও মানুষ কিছু চাইতে আসে তা হলে সেই ব্যক্তিকে খালি হাতে কখনওই ফেরাবেন না।
    • এই দিন বাড়িতে বৃক্ষরোপণ করা অত্যন্ত শুভ কাজ। ছোট বড় যে কোনও গাছ বাড়িতে লাগানো যেতে পারে।
      রথযাত্রার পূণ্য লগ্নে অনেকেই গৃহ প্রবেশের অনুষ্ঠান করে থাকেন।
    • তাছাড়া বাড়িতে যাঁদের দুর্গাপুজো হয়, তাঁরাও এইদিনে খুঁটিপুজোর অনুষ্ঠান করেন। এখন অবশ্য একাধিক বারোয়ারি পুজোরও খুঁটিপুজো করা হয়ে থাকে এই রথযাত্রার দিনেই।
  • Floating Drones:  এবারে নদী থেকে প্লাস্টিক সংগ্রহ করা হবে সহজ! তৈরী করা হল ভাসমান ড্রোন

    Floating Drones: এবারে নদী থেকে প্লাস্টিক সংগ্রহ করা হবে সহজ! তৈরী করা হল ভাসমান ড্রোন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  প্লাস্টিকের ব্যবহারের (Plastic Use) ফলে দূষণ বেড়েই চলেছে। কারণ প্লাস্টিক প্রাকৃতিক উপায়ে মাটিতে মেশে না (Bio-nondegradable)। ফলে বাড়তে থাকে পরিবেশ দূষণের (Environmental Pollution) হার। ক্রমবর্ধমান দূষণের কারণে বিশ্ব উষ্ণায়ন (Global Warming) ভয়াবহ মাত্রায় পৌঁছেছে, তাই এই পরিস্থিতিতে  কিছু আবিষ্কারক এমন যন্ত্র তৈরী করেছে যা নদী, পুকুর, হ্রদের জলে ভেসে থাকা প্লাস্টিক যাতে সমুদ্রে না যেতে পারে তার জন্য ভাসমান ড্রোন তৈরি করা করেছে। প্লাস্টিক দূষণ রোধ করার জন্যই এই ড্রোনগুলো তৈরী করা হয়েছে। এগুলোর আকার, গঠন বিভিন্ন রকমের হতে পারে।

    আরও পড়ুন: ১ জুলাই থেকে দেশে নিষিদ্ধ ‘সিঙ্গল ইউজ’ প্লাস্টিক! নতুন নিয়ম জানেন তো?

    ওয়েস্টসার্ক (WasteShark) নামক এক ড্রোন তৈরী করা হয়েছে যা প্রায় ৪ ফিট দীর্ঘ ও এটি প্রায় ১৬০ লিটার আবর্জনা সংগ্রহ করতে পারবে। এটি একটি ডাচ কোম্পানী তৈরী করেছে। হোয়েল  তিমি হাঙরের অনুকরণে এই ড্রোনটি তৈরী করা হয়েছে। এই ড্রোনটি নদী বা কোনো জলাশয়ের নোংরা আবর্জনা খুব সহজেই সংগ্রহ করতে পারে। একবার এই ড্রোনটি ভরে গেলে তারপর এটি অটোমেটিক্যাালি জলাশয়ের ধারে আসায় তারপর এটি থেকে খুব সহজেই আবর্জনা বের করে নেওয়া হয়। জলাশয়ের প্লাস্টিকগুলো সমুদ্রে পৌঁছনোর আগেই আবর্জনা গুলো পরিস্কার করে নেওয়া যায়। ওয়েস্টসার্ক কোনো হ্রদ বা জলাশয়ের জন্য উপযুক্ত।

    আরও পড়ুন: ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস, জেনে নিন এই দিনের তাৎপর্য

    এই ওয়েস্টসার্ক ছাড়াও ‘ফ্লোটিং ট্র্যাস ব্যারিয়ার’ (Floating Trash Barrier) নামক ড্রোনটি ২২০০ টন প্লাস্টিক সংগ্রহ করতে পারে। এটিকে পরে আরও উন্নত করা হয় যাতে এই ড্রোনটি জলাশয় থেকে ক্ষতিকারক তেলও সংগ্রহ করে জলকে পরিশ্রুত করে তুলতে পারে। ‘মিস্টার ট্র্যাস হুইল’ (Mr Trash Wheel) নামেও একটি ভাসমান ড্রোন তৈরী করা হয়, যেটি নদী থেকে প্লাস্টিক, বর্জ্য পদার্থ সংগ্রহ করতে পারে। জল থেকে বর্জ্য পদার্থ বা প্লাস্টিক সংগ্রহ করতে এইসব নতুন পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে।

  • Maharashtra political crisis: সঙ্কট আরও ঘনীভূত,  বুধেই পদত্যাগ করছেন উদ্ধব ঠাকরে?

    Maharashtra political crisis: সঙ্কট আরও ঘনীভূত,  বুধেই পদত্যাগ করছেন উদ্ধব ঠাকরে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) ডামাডোল। করোনা (Covid) সংক্রমিত হয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray)। ওই একই কারণে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন রাজ্যপালও। এদিকে, নিভৃতবাসে থেকে অনুগামী বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন সকাল থেকে খবর ছড়িয়ে পড়ে, পদত্যাগ করতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। পরে ভার্চুয়াল বৈঠকে ঠিক হয়, আপাতত পদত্যাগ করছেন না উদ্ধব। অন্যদিকে, এদিন বিকেল পাঁচটার মধ্যে গুয়াহাটি থেকে ‘বিদ্রোহী’ বিধায়কদের মুম্বাই ফিরতে বলেছেন শিবসেনা নেতৃত্ব। এদিকে, এদিন একটি চার্টার্ড বিমানে করে চার বিধায়ককে নিয়ে গুয়াহাটি উড়ে যান মহারাষ্ট্রের বিজেপি সভাপতি চন্দ্রকান্ত পাটিল।

    আরও পড়ুন : উদ্ধব ঠাকরের বিরুদ্ধে একনাথ শিন্ডের ‘বিদ্রোহের’ নেপথ্য কারণ কী?

    ‘নরম হিন্দুত্ব’ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বিদ্রোহী মন্ত্রী একনাথ শিন্ডের সম্পর্কে চিড় ধরে। মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে হনুমান চালিশা পাঠ করার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করার পর গ্রেফতার করা হয় বিজেপি সাংসদ নবনীত রাণা ও তাঁর বিধায়ক স্বামী রবি রাণাকে। এর পরেই উদ্ধব এবং একনাথের সম্পর্কের ফাটল চওড়া হয়। তার পরেই সঙ্গী ৪০ জন বিধায়ককে নিয়ে একনাথ প্রথমে চলে যান বিজেপি শাসিত গুজরাটে। সেখান থেকে মধ্য রাতে উড়ান ধরেন গুয়াহাটির। একনাথের দাবি, তাঁর সঙ্গে রয়েছেন ৪৬ জন বিধায়ক। তার মধ্যে ৩৪ জনই নেতা হিসেবে মেনে নিয়েছেন তাঁকে। 

    পরিস্থিতি সামাল দিতে এদিন বেলা একটায় বৈঠকে বসার সিদ্ধান্ত নেন মুখ্যমন্ত্রী। তার আগেই করোনা ধরা পড়ে তাঁর। তার আগে করোনা সংক্রমিত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন রাজ্যপাল। পরে দলীয় বিধায়কদের নিয়ে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন উদ্ধব। সেখানেই সিদ্ধান্ত হয়, এখনই পদত্যাগ করছেন না মুখ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন : কাউন্সিলর থেকে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী, কে এই দ্রৌপদী মুর্মু?

    এদিকে, বিদ্রোহী বিধায়কদের উদ্দেশে হুঁশিয়ারি চিঠি দিয়েছে শিবসেনা। এদিনই বিকেল পাঁচটার মধ্যে গুয়াহাটি থেকে মুম্বাই ফিরতে বলা হয়েছে তাঁকে। তা না হলে তাঁদের বহিষ্কার করা হতে পারে বলে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। শিবসেনা মুখপাত্র সঞ্জয় রাউত বলেন, যতক্ষণ না সব বিধায়ক গুয়াহাটি থেকে ফিরে আসবেন, ততক্ষণ দলের তরফে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না।  

     

    এদিকে, বিদ্রোহী বিধায়কের সংখ্যা আরও বাড়বে বলেই দাবি একনাথের। তিনি বলেন, আমাদের সঙ্গে ৬ নির্দল সহ ৪৬ জন বিধায়ক রয়েছেন। এই সংখ্যা ক্রমশ বাড়বে। এখনও পর্যন্ত আমরা বিজেপির তরফে কোনও প্রস্তাব পাইনি। তাদের সঙ্গে আমাদের আলোচনাও চলছে না। তবে মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে তাঁদের আর আলোচনার কোনও সম্ভাবনাই নেই বলেও স্পষ্ট করে দিয়েছেন একনাথ।

    ডামাডোলের এই পরিস্থিতিতে এদিনই বিকেলে বৈঠকে বসতে চলেছেন এনসিপি নেতৃত্বও। তবে এই মুহূর্তে সরকারের কোনও সঙ্কট নেই বলেই দাবি কংগ্রেসের।

     

LinkedIn
Share