Blog

  • Daily Horoscope 01 February 2025: ঋণের পরিমাণ বাড়তে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 01 February 2025: ঋণের পরিমাণ বাড়তে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) ছাত্রছাত্রীরা বহুমুখী প্রতিভা দেখানোর সুযোগ পাবেন।

    ২) নিঃসঙ্গতা আপনাকে তাড়িয়ে বেড়াবে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) প্রতিবেশীদের সঙ্গে খুব বুদ্ধি নিয়ে চলতে হবে।

    ২) ঋণের পরিমাণ বাড়তে পারে।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মিথুন

    ১) কোনও আধ্যাত্মিক কাজে যোগ দিতে হতে পারে।

    ২) কর্মক্ষেত্রে কেউ আপনাকে ঠকাতে পারে।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    কর্কট

    ১) অতিরিক্ত ক্রোধের ফলে হাতে আসা কাজ পণ্ড হতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার পরিকল্পনা সফল হবে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    সিংহ

    ১) প্রেমের বিষয়ে খুব ভেবেচিন্তে এগোনো উচিত।

    ২) শেয়ার বাজারে লাভ দেখা যাচ্ছে, তবে খুব চিন্তা করে বিনিয়োগ করুন।

    ৩) ধৈর্য্য ধরুন।

    কন্যা

    ১) স্ত্রীর জন্য বিশেষ কাজের সুযোগ পাবেন।

    ২) কোনও দুঃস্থ ব্যক্তির পাশে দাঁড়াতে হতে পারে।

    ৩) সমাজের কাজে সাফল্য।

    তুলা

    ১) মাতৃস্থানীয়া কারও সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে।

    ২) সঙ্গীতচর্চায় নতুন রাস্তা খুলতে পারে।

    ৩) প্রতিভা বিকাশের সুযোগ পাবেন।

    বৃশ্চিক

    ১) কোনও ভালো জিনিস নষ্ট হওয়ার যোগ।

    ২) বন্ধুদের দিক থেকে ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) চোখ কান খোলা রেখে বিশ্বাস করুন।

    ধনু

    ১) অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন।

    ২) প্রতিযোগিতামূলক কাজে জয়ের আশা রাখতে পারেন।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মকর

    ১) ধর্ম বিষয়ক আলোচনায় সুনাম বৃদ্ধি পাবে।

    ২) মাত্রাছাড়া আবেগ আপনার ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    কুম্ভ

    ১) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে সমস্যা হতে পারে।

    ২) শরীরের সমস্যায় বহু অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) সকলের সঙ্গে কথা খুব বুঝে বলবেন।

    ২) সন্তানদের নিয়ে সংসারে কলহ সৃষ্টি হতে পারে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Union Budget 2025: কৃষকদের মুখে হাসি ফোটাতে ‘পিএম ধনধান্য কৃষি যোজনা’ ঘোষণা নির্মলার

    Union Budget 2025: কৃষকদের মুখে হাসি ফোটাতে ‘পিএম ধনধান্য কৃষি যোজনা’ ঘোষণা নির্মলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজেটে (Union Budget 2025) যে কৃষি, মহিলা এবং যুবসমাজকে বাড়তি গুরুত্ব দেওয়া হবে, শনিবার বাজেট ভাষণের শুরুতেই সে কথা জানিয়ে দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। বাজেট ভাষণের শুরুটাও তিনি করলেন কৃষিক্ষেত্র দিয়েই। কৃষকদের মুখে হাসি ফোটাতে ঘোষণা করলেন ‘পিএম ধনধান্য কৃষি যোজনা’।

    নির্মলার ঘোষণা (Union Budget 2025)

    নির্মলা জানান, এই যোজনায় উপকৃত হবেন দেশের মোট ১০০টি জেলার ১.৭ কোটি কৃষক। রাজ্য সরকারগুলির সঙ্গে মিলে ওই জেলাগুলিতে কৃষি উন্নয়নে কাজ করবে কেন্দ্র। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর ব্যাখ্যা, যেসব জেলায় উৎপাদনের হার কম, সেরকমই ১০০টি জেলাকে চিহ্নিত করা হবে। ওই জেলাগুলির পরিবেশ পরিস্থিতি বুঝে আলাদা আালাদা ফসল চিহ্নিত করা হবে। কৃষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। ব্যবস্থা করা হবে উৎপাদিত ফসল বিক্রির। প্রক্রিয়াকরণও হবে ওই জেলাগুলিতে। নির্মলার দাবি, এই প্রকল্পে বদলে যাবে ১.৭ কোটি কৃষকের জীবন।

    ডালজাতীয় শস্যে আত্মনির্ভর হওয়ার চেষ্টা

    ভোজ্য তেল এবং ডালজাতীয় শস্যে আত্মনির্ভর হওয়ার চেষ্টা করা হবে বলেও জানান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। বিহারে তৈরি হবে মাখনা বোর্ড। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ফুড টেকনোলজিও তৈরি হবে বিহারে। কিষান ক্রেডিট কার্ডে ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি করা (Union Budget 2025) হবে বলেও বাজেটে জানান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। আগে এই ঋণের পরিমাণ ছিল তিন লাখ। সেটাই বাড়িয়ে করা হবে পাঁচ লাখ। তুলো উৎপাদনের ক্ষেত্রে ৫ বছরের বিশেষ পরিকল্পনাও নিয়েছে কেন্দ্র। কৃষকদের জন্য ইউরিয়া প্ল্যান্ট তৈরি করা হবে বলেও ঘোষণা করা হয়েছে বাজেটে। কৃষকরা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারবেন বলেও জানান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।

    বাজেট পেশের শুরুতেই কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman) বলেন, “সবার উন্নয়নই আমাদের লক্ষ্য। বিশ্বে দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতি।” এর পরেই তিনি  বলেন, “বাজেটে মধ্যবিত্তদের গুরুত্ব দেওয়া হবে। কৃষক, নারী, ক্ষুদ্রশিল্পে গুরুত্ব দেওয়া হবে। ৭০ শতাংশ মহিলা যাতে আর্থিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকেন, সেদিকেও নজর দেওয়া হবে । আমাদের কাছে আগামী পাঁচ বছর উন্নয়নের সুযোগ রয়েছে (Union Budget 2025)।”

  • Budget 2025: ১২ লাখ পর্যন্ত দিতে হবে না আয়কর, বাজেটে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের

    Budget 2025: ১২ লাখ পর্যন্ত দিতে হবে না আয়কর, বাজেটে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজেটে (Budget 2025) আয়কর ছাড় ১২ লাখ পর্যন্ত, বড় ঘোষণা মোদি সরকারের (Modi Government)। চাকরিজীবীদের এই ছাড় হবে ১২ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। কারণ তাঁরা স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন বাবদ ৭৫ হাজার টাকা ছাড় পান। এর ফলে খুশির হাওয়া মধ্যবিত্ত মহলে। এদিন বাজেট বক্তৃতায় নির্মলা সীতারামন বলেন, ‘‘প্রত্যক্ষ কর ব্যবস্থায় আমাদের মূল লক্ষ্যই হল ব্যক্তিগত আয়করে মধ্যবিত্ত শ্রেণিকে সুরাহা দেওয়া। সেই সঙ্গে স্বেচ্ছায় আয় ঘোষণার পথ প্রশস্ত করা। তা ছাড়া উৎসমূলে কর আদায়ের হার কমিয়ে প্রবীণ নাগরিকদের আর্থিক সুবিধা করে দেওয়া।’’ এরপরেই নির্মলা সীতারামন এদিন ঘোষণা করেন ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত ব্যক্তিগত আয়ে কোনও কর দিতে হবে না। একইসঙ্গে ষাটোর্ধ্ব বা প্রবীণ নাগরিকদের প্রাপ্ত সুদের ওপর কর ছাড়ের ঊর্ধ্বসীমা ৫০ হাজার থেকে বাড়িয়ে করা হল ১ লক্ষ টাকা।

    নয়া কর কাঠামো

    বাজেটে জানানো হয়েছে, নতুন কর কাঠামোয় শূন্য থেকে চার লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে শূন্য রাখা হয়েছে করের পরিমাণ। এর পর চার থেকে আট লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে পাঁচ শতাংশ, আট থেকে ১২ লক্ষ টাকা আয়ে ১০ শতাংশ  কর দিতে হবে। তবে ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে বিভিন্ন ভাবে করে ছাড় দেবে সরকার। যার জেরে, ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করমুক্ত হবে। এছাড়া, চাকরিজীবীরা অতিরিক্ত ৭৫ হাজারের স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন পান। ফলে, তাঁদের ক্ষেত্রে, এই ঊর্ধ্বসীমা ১২.৭৫ লক্ষ টাকা। অর্থাৎ, সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার বেতনভোগীদের বছরে ১২ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা পর্যন্ত আয়ে শূন্য রাখা হয়েছে করের পরিমাণ।

    এর পর, ১২ থেকে ১৬ লক্ষ টাকা যাঁদের আয়, তাঁদের দিতে হবে ১৫ শতাংশ হারে ট্যাক্স। ১৬ থেকে ২০ লাখ পর্যন্ত আয়ের ক্ষেত্রে ২০ শতাংশ আয়কর দিতে হবে। ২০ থেকে ২৪ লক্ষ টাকা আয়ে ২৫ শতাংশ। এরপর ২৪ লাখের বেশি রোজগার হলে ৩০ শতাংশ হারে আয়কর দিতে হবে। গত বছরের বাজেটে আয়করে স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন ৫০ থেকে ৭৫ হাজার করা হয়েছিল। এবছর, তাতে বদল করা হয়নি।

    এছাড়া অর্থমন্ত্রীর ঘোষণা করেছেন, আগামী সপ্তাহে পেশ করা হতে চলেছে নতুন আয়কর বিল। একইসঙ্গে প্রবীণদের জন্যও বড় ঘোষণা করা হল এদিনের বাজেটে। ৫০ হাজার থেকে বেড়ে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়করে ছাড় পাবেন তাঁরা। মনে করা হচ্ছে, প্রবীণদের জন্য এটা নিঃসন্দেহে সুখবর। অন্যদিকে, ২ লক্ষ ৪০ হাজার বেড়ে টিডিএস-এ ৬ লক্ষ পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হল। নতুন বিলে আয়কর কাঠামো আরও সরল করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।

    শুক্রবারই দুর্গা এবং লক্ষ্মীর আশীর্বাদ কামনা করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গতকাল শুক্রবারই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন বাজেট জনকল্যাণমুখী হতে চলেছে।গতকালই তিনি দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য দুর্গা এবং লক্ষ্মী দেবীর আশীর্বাদ কামনা করেছিলেন।শনিবার বাজেট পেশের সময় সেটাই স্পষ্ট করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।

  • Weather Update: শনি-সকালে ঝিরঝিরে বৃষ্টি কলকাতায়! কেমন থাকবে সরস্বতী পুজোর আবহাওয়া?

    Weather Update: শনি-সকালে ঝিরঝিরে বৃষ্টি কলকাতায়! কেমন থাকবে সরস্বতী পুজোর আবহাওয়া?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরস্বতী পুজোর আগেই বঙ্গে তাপমাত্রার পারদ ঊর্ধ্বমুখী। বিগত কয়েকদিন তাপমাত্রার গ্রাফ ক্রমশ উঠেছে। চলতি সপ্তাহে প্রতিদিনই আস্তে আস্তে গরম বেড়েছে। দুপুরের দিকে স্কুল-কলেজ-অফিসে পাখাও চলেছে বনবন করে। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, মার্চ তো দূর, ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিই লোটা কম্বল নিয়ে রাজ্য ছাড়বে শীত। তবে তার আগে শনিবার সকালে শহরবাসীর ঘুম ভাঙল বৃষ্টি চোখে। সকাল থেকে কলকাতার বিভিন্ন প্রান্তে হালকা বৃষ্টি হয়েছে। সঙ্গে কুয়াশার দাপট। রবি ও সোম সরস্বতী পুজোর দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে তা-নিয়েই এখন চিন্তা শহরের স্কুল-কলেজ পড়ুয়াদের। চিন্তা ছোট থেকে বড়দের।

    কুয়াশার দাপট রাজ্যে

    শনিবারের সকালে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছাতে পারে ২৭.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে। হাওয়া অফিস বলছে, বর্তমানে সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যথাক্রমে ২১ ও ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ঘোরাফেরা করবে। দিনভর আকাশ মেঘলা থাকবে। কলকাতা তো বটেই, আশপাশের সব জেলাতে সকাল থেকেই ঘন কুয়াশাও দেখা যায়। কোথাও কোথাও দৃশ্যমানতা ২০০ মিটারেরও নিচে নেমে যায়। কিছু জেলায় তো আবার ৫০ মিটারের মধ্যে যান চলাচলে বেগ পেতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। উত্তরবঙ্গের চার জেলাতেও শনিবার কুয়াশার দাপট দেখা গিয়েছে। ঘন কুয়াশা থাকবে জলপাইগুড়ি, কোচবিহার উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাতে।

    শীতের পথে বাধা

    এই মরশুমে শীত বারবার বাধাপ্রাপ্ত হয়েছে। উত্তুরে হাওয়া ঠিকমতো বইতে পারেনি গাঙ্গেয় বঙ্গে। পিছনে কারণ পশ্চিমী ঝঞ্ঝা। জাঁকিয়ে ঠান্ডা ঠিক করে থিতু হওয়ার আগেই শুরু হয়েছে শীতের বিদায় বেলা, এমনই বলছেন শীতপ্রেমীরা। আবহবিদদের অনুমান, ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি থেকে বাংলা থেকে বিদায় নেবে শীত। দক্ষিণবঙ্গে আগামী চার-পাঁচ দিন স্বাভাবিকের উপরেই থাকবে তাপমাত্রা। তবে ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে তাপমাত্রা সামান্য নামতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর। তাই আর মাত্র কয়েকটা দিনই হালকা শীত উপভোগ করতে পারবে শহরবাসী।

  • Karnataka: কর্নাটকে চালু ‘মৃত্যুর অধিকার’ নীতি, কার্যকর কঠিন ব্যাধির ক্ষেত্রে, লাগবে পরিবারের সম্মতি

    Karnataka: কর্নাটকে চালু ‘মৃত্যুর অধিকার’ নীতি, কার্যকর কঠিন ব্যাধির ক্ষেত্রে, লাগবে পরিবারের সম্মতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ‘নিষ্কৃতিমৃত্যু’ বা ‘মৃত্যুর অধিকার’ নীতি চালু করল কর্নাটক সরকার (Karnataka)। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশিকা মেনেই চালু হল এই নীতি। এই নিয়ম অনুযায়ী, যে সব রোগী কঠিন রোগে আক্রান্ত এবং নিরাময়ের সম্ভাবনা একেবারেই নেই, তাঁদের ‘মৃত্যু’ উপহার দেওয়া যেতে পারে। রোগী এবং তাঁর পরিবারের সম্মতি লাগবে এক্ষেত্রে। তারপরেই চিকিৎসকরা ওই রোগীর ‘শান্তিপূর্ণ মৃত্যু’ (Right to die) নিশ্চিত করতে পারবেন। কর্নাটকের স্বাস্থ্য দফতর ইতিমধ্যে এ সংক্রান্ত ঘোষণা করেছে। এবিষয়ে মুম্বইয়ের প্রখ্যাত চিকিৎসক রূপ গুরসাহানি জানিয়েছেন, কর্নাটক রাজ্য প্রথম এই নীতি চালু করল। এধরনের কিছু নিয়ম ইতিমধ্যে চালু রয়েছে গোয়া, মহারাষ্ট্রে ও কেরলে।

    ‘মৃত্যুর অধিকার’ (Karnataka) কী ভাবে প্রয়োগ করা হবে?

    এই নীতি অনুযায়ী, যে কোনও রোগীকে ‘নিষ্কৃতিমৃত্যু’ দেওয়া হবে না। নিয়ম অনুযায়ী, প্রথমে রোগীর শারীরিক পরিস্থিতি দু’টি ধাপে পরীক্ষা করে দেখবেন চিকিৎসকরা (Karnataka)। দুটি ক্ষেত্রে সবুজ সঙ্কেত মেলার পরেই ওই নির্দিষ্ট রোগীর মৃত্যু নিশ্চিত করা হবে আদালতের তরফে। প্রথমে তিন জন চিকিৎসকদের নিয়ে গঠন করা হবে বোর্ড। এই প্রাইমারি বোর্ড রোগীকে পর্যবেক্ষণ করবে। এই বোর্ড যদি মনে করে রোগীর বেঁচে থাকার আশা একেবারেই নেই, সেক্ষেত্রে দ্বিতীয় পর্যায়ে পরীক্ষা এবং পর্যালোচনা হবে রোগীর বিষয়ে। দ্বিতীয় মেডিক্যাল বোর্ডে আরও তিন জন অভিজ্ঞ চিকিৎসক এবং এক জন সরকার নিযুক্ত চিকিৎসক থাকবেন। এরপরে দু’টি বোর্ডের রিপোর্ট জমা পড়বে আদালতে।

    সম্প্রতি সুপ্রিম রায়ে উঠে আসে ‘মৃত্যুর অধিকার’ নীতি

    আদালত (Karnataka) যদি রোগীর মৃত্যুতে সম্মতি দেয়, তখনই একমাত্র চিকিৎসকরা তা নিশ্চিত করতে পারবেন। এক্ষেত্রে যে রোগী লাইফ সাপোর্টে আছেন, তাঁর লাইফ সাপোর্ট সরিয়ে নেওয়া হবে। তবে গোটা প্রক্রিয়া নির্ভর করবে রোগীর পরিবারের ওপর। পরিবার যদি রোগীর ‘নিষ্কৃতিমৃত্যু’র জন্য আবেদন জানায়, তখনই প্রক্রিয়া শুরু করবেন চিকিৎসকরা। সম্প্রতি একটি মামলায় সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল, যে সব রোগী কঠিন ব্যাধিতে আক্রান্ত এবং যাঁদের রোগ নিরাময়ের সম্ভাবনা একেবারেই নেই, তাঁদের কষ্ট লাঘব করতে মৃত্যুর অধিকার দেওয়া যেতে পারে। শীর্ষ আদালতের সেই নির্দেশের পরেই ‘নিষ্কৃতিমৃত্যু’ নীতি কার্যকর করা হচ্ছে কর্নাটকে।

  • Employment Surges: ১০ শতাংশের বেশি বেড়েছে কর্মসংস্থান, বাজেটের আগে রিপোর্ট প্রকাশ কেন্দ্রের

    Employment Surges: ১০ শতাংশের বেশি বেড়েছে কর্মসংস্থান, বাজেটের আগে রিপোর্ট প্রকাশ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজেটের আগে কেন্দ্রীয় আর্থিক সীমাক্ষায় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন জানিয়েছেন, গত ৭ বছরে দেশে বেকারত্বের হার কমছে। এবার জানা গেল অসংগঠিত ক্ষেত্রে বেড়েছে কর্মসংস্থান। নতুন বছরের জানুয়ারির শেষে সেই তথ্য প্রকাশ করল কেন্দ্রের পরিসংখ্যান এবং কর্মসূচি বাস্তবায়ন মন্ত্রক। সরকার জানিয়েছে, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গত বছরের সেপ্টেম্বরের মধ্যে অসংগঠিত ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১২.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে সেখানে কর্মসংস্থানের সূচক ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে ১০.০১ শতাংশ।

    কী বলল সমীক্ষা

    চলতি বছরের ২৮ জানুয়ারি অসংগঠিত ক্ষেত্র নিয়ে পেশ করা রিপোর্টে কেন্দ্র জানিয়েছে, এক বছরে এই ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান এবং কর্মসংস্থান দু’টিই বৃদ্ধি পাওয়ায় বর্তমান মোট মূল্য সংযোজনের (গ্রস ভ্যালু অ্যাডেড বা জিভিএ) সূচকও উপরের দিকে চড়েছে। ২০২২-’২৩ আর্থিক বছরের তুলনায় ওই সূচক ১৬.৫২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। পরিসংখ্যান এবং কর্মসূচি বাস্তবায়ন মন্ত্রক জানিয়েছে, ২০২৩-’২৪ আর্থিক বছরের সমীক্ষা অনুযায়ী, অসংগঠিত ক্ষেত্রের প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৬.৫ কোটি থেকে বেড়ে ৭.৩৪ কোটিতে পৌঁছেছে। মোট মূল্য সংযোজনের নিরিখে প্রথম তিনে রয়েছে মহারাষ্ট্র, উত্তরপ্রদেশ এবং গুজরাট।

    মহিলাদের হাতে মালিকানা

    কেন্দ্রের দাবি, অসংগঠিত ক্ষেত্রের মধ্যে কৃষি ছাড়া অন্য সংস্থাগুলিতে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গত বছরের সেপ্টেম্বরের মধ্যে কর্মী নিয়োগ হয়েছে ১২ কোটি। ২০২২-’২৩ আর্থিক বছরে এই সংখ্যা ১০ কোটি ছিল বলে জানা গিয়েছে। এতে শক্তিশালী শ্রম বাজারের বৃদ্ধি প্রতিফলিত হয়েছে বলে স্পষ্ট করেছে সরকার। সমীক্ষা অনুযায়ী, অসংগঠিত ক্ষেত্রে এক তৃতীয়াংশের বেশি নিয়োগ হয়েছে উত্তরপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র এবং পশ্চিমবঙ্গে। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, অসংগঠিত ক্ষেত্রে মহিলা কর্মীদের অনুপাত ২৫.৬৩ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ২৮.১২ শতাংশে গিয়ে দাঁড়িয়েছে। তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল, এই শ্রেণিভুক্ত উৎপাদনের সঙ্গে জড়িতে সংস্থাগুলির ৫৮ শতাংশের মালিকানা রয়েছে মহিলাদের হাতে।

    ইন্টারনেট নির্ভরতা

    সমীক্ষায় আরও বলা হয়েছে, অসংগঠিত ক্ষেত্রের মালিক এবং কর্মীরা ব্যবসার পরিধি বৃদ্ধি করতে ইন্টারনেটের উপর নির্ভরশীলতা বাড়িয়েছেন। ২০২২-’২৩ আর্থিক বছরে গ্রামাঞ্চলে এই কাজে ইন্টারনেট ব্যবহারের পরিমাণ ছিল ১৩.৫ শতাংশ। ২০২৩-’২৪ আর্থিক বছরে সেটা বেড়ে ১৭.৯ শতাংশে পৌঁছে যায়। শহরাঞ্চলে সূচকটি ৩০.২ শতাংশ থেকে বেড়ে ৩৭ শতাংশ হয়েছে। গ্রামাঞ্চলে ইন্টারনেট ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ায় মোদি সরকারের ডিজিটাল ইন্ডিয়া তৈরির স্বপ্নও কয়েক কদম এগিয়েছে বলে অনুমান বিশেষজ্ঞদের।

  • Suvendu Adhikari: হেলে পড়া বাড়ি! মেয়রের গ্রেফতারির দাবিতে বিধানসভা উত্তালের হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: হেলে পড়া বাড়ি! মেয়রের গ্রেফতারির দাবিতে বিধানসভা উত্তালের হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় একাধিক বহুতল হেলে পড়ার ঘটনা সামনে এসেছে। এনিয়ে চাঞ্চল্য দেখা গিয়েছে বাসিন্দাদের মধ্যে। রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখিয়েছে বিজেপি। এবার এর প্রতিবাদে কলকাতা পুরসভার সামনে সভা করে বিধানসভা উত্তাল করার হুঁশিয়ারি দিতে দেখা দেল রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে (Suvendu Adhikari)। একইসঙ্গে পুর-প্রতিনিধিদের লুকিয়ে রাখা টাকা ‘পাতাল ফুঁড়ে বার’ করে আনার হুঙ্কারও দেন শুভেন্দু। একইসঙ্গে মেয়রের গ্রেফতারির দাবিও তুলেছেন শুভেন্দু। বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari) হুঁশিয়ারি, “আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে অধিবেশনে মেয়রের গ্রেফতারি এবং মুখ্যমন্ত্রীর জবাবদিহির দাবিতে বিধানসভা উত্তাল করে তুলব।’’

    হেলে পড়া বাড়ি

    বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, “আমরা এতদিন শুনে এসেছি প্রাচীন বাড়ি, ঐতিহ্যের বাড়ি, রাজবাড়ি, রবি ঠাকুরের বাড়ি… এই প্রথমবার কলকাতা মহানগরীর ছাপ্পা মেরে চেতলা থেকে জেতা মুখ্যমন্ত্রীর আলালের দুলাল জনাব ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim) একটা নতুন সংযোজন করেছেন, হেলে পড়া বাড়ি। নতুন সংযোজিত বাড়ি।” গতকাল শুক্রবারই কলকাতা পুরসভার সামনে সভা করতে চেয়েছিল বিজেপির উত্তর কলকাতা সাংগঠনিক জেলা। কিন্তু পুলিশ অনুমতি দেয়নি এই সভার। এরপরেই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল গেরুয়া শিবির। পরে আদালতের সভার অনুমতি দেয়। শুক্রবার সন্ধ্যার সভায় বিরোধী দলনেতা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিজেপির জেলা সভাপতি তমোঘ্ন ঘোষ, বিজেপির দুই পুর-প্রতিনিধি ও দলের নেতা তাপস রায় প্রমুখ।

    শুভেন্দুর অভিযোগ (Suvendu Adhikari)

    সভায় শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) অভিযোগ তোলেন, বেআইনি নির্মাণে মদত দিয়ে তৃণমূল নেতারা কোটি কোটি টাকা তুলছেন। তাঁর আরও দাবি, “সব জায়গায় অবৈধ সিন্ডিকেট তৈরি হয়েছে। নেতৃত্ব দিচ্ছেন তৃণমূলের প্রতিনিধিরা। আর রয়েছে নব্য প্রোমোটাররা। তাঁরাই ভোটের সময়ে ভোট লুট করে। পাঁচ হাজার জলাশয় বুজিয়ে বাড়ি তৈরি করা হয়েছে। যে পুর-প্রতিনিধিরা পয়সা খেয়েছেন, অর্পিতা (মুখোপাধ্যায়), হামিদদের চেয়েও বেশি পয়সা রয়েছে। বিজেপি ক্ষমতায় এলে মাটি ফুঁড়ে হলেও সেই টাকা উদ্ধার হবে!” শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) আরও দাবি করেছেন, “যাঁদের বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাঁদের পুনর্বাসন দিয়ে তার পরে যেন বাড়ি ভাঙা হয়।”

  • Sonia Gandhi: রাষ্ট্রপতিকে ‘পুওর থিং’ বলে বিতর্কে সোনিয়া, তীব্র আক্রমণ বিজেপির

    Sonia Gandhi: রাষ্ট্রপতিকে ‘পুওর থিং’ বলে বিতর্কে সোনিয়া, তীব্র আক্রমণ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu) আজ শুক্রবার সংসদের উভয় কক্ষকে সম্বোধন করে ভাষণ দিয়ে বাজেট অধিবেশনের সূচনা করলেন। এরপরে রাষ্ট্রপতির ভাষণ নিয়ে প্রতিক্রিয়ায় দ্রৌপদী মুর্মুকে ‘পুওর থিং’ (বেচারি) বললেন সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi)। একইসঙ্গে অবশ্য কংগ্রেস সাংসদ বলেন, ‘‘এই লম্বা ভাষণ দিয়ে তাঁকে ক্লান্ত দেখাচ্ছিল।’’ এদিকে সোনিয়ার এই মন্তব্যের পরই ঝাঁপিয়ে পড়েছে বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের অভিযোগ, রাষ্ট্রপতিকে অসম্মান করেছেন প্রাক্তন কংগ্রেস সভানেত্রী। এই ঘটনায় বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা উপজাতি সমাজের কাছে সোনিয়া গান্ধীকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানিয়েছেন। এই ইস্যুতে সোনিয়া গান্ধীকে একহাত নিয়েছেন বিজেপি মুখপাত্র সম্বিত মহাপাত্রও। সোনিয়া গান্ধীকে (Sonia Gandhi) এই ইস্যুতে তোপ দেগেছেন দুই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরণ রিজিজু এবং ধর্মেন্দ্র প্রধান।

    সোনিয়া গান্ধীকে (Sonia Gandhi) তোপ সুকান্ত মজুমদারের

    এদিকে বিজেপি সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার এই ইস্যুতে সোনিয়া গান্ধীকে নিশানা করেছেন। তিনি বলেন, ‘‘এটি একটি অবমাননাকর মন্তব্য ছিল। সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi) এবং রাহুল গান্ধীর মতো নেতাদের এই ধরনের মন্তব্য করা উচিত নয়। বিশেষ করে রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে। দ্রৌপদী মুর্মু একজন আদিবাসী পরিবারের মহিলা এবং এখন তিনি আমাদের দেশের পয়লা নম্বর নাগরিক এবং কংগ্রেসের জমিদারি মানসিকতা এটি গ্রহণ করতে পারে না। তাই তাঁরা তাঁর বক্তব্যের বিরোধিতা করছেন।’’

    রাষ্ট্রপতির ভাষণে মোদি সরকারের প্রশংসা

    এদিকে আজ শুক্রবারের ভাষণে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু কেন্দ্রীয় সরকারের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন বলেন, ‘‘দেশ দ্রুত গতিতে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। কেন্দ্রে মোদি সরকারের তৃতীয় মেয়াদে দেশে তিন গুণ দ্রুত কাজ হচ্ছে।’’ রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু বলেন, ‘‘মধ্যবিত্ত মানুষের উন্নয়নের জন্য সরকারের প্রচেষ্টা প্রশংসনীয়। মহিলাদের ক্ষমতায়নের ওপর জোর দিয়েছে সরকার। তাছাড়া আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পের অধীনে ৭০ বছর বা তার বেশি বয়সি ৬ কোটি প্রবীণ নাগরিকদের স্বাস্থ্য বিমা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। যুবকদের শিক্ষা এবং তাদের জন্য নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে বিশেষ মনোযোগ দেওয়া হয়েছে। কেউ যাতে শিক্ষা থেকে বঞ্চিত না হয়, তার জন্যে মাতৃভাষায় শিক্ষার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে দেশে। তেরোটি ভারতীয় ভাষায় বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষা পরিচালনা করা হচ্ছে। এর ফলে ভাষা সম্পর্কিত বাধাগুলি দূর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। দেশের নারী নেতৃত্বাধীন উন্নয়নে বিশ্বাসী এই সরকার। সরকারের লক্ষ্য ৩ কোটি মহিলাকে ‘লাখপতি দিদি’-তে পরিণত করা।’’

  • India Defence: ফেব্রুয়ারিতে ফ্রান্স যাচ্ছেন মোদি, তখনই স্বাক্ষর রাফাল-এম যুদ্ধবিমান কেনার চুক্তি?

    India Defence: ফেব্রুয়ারিতে ফ্রান্স যাচ্ছেন মোদি, তখনই স্বাক্ষর রাফাল-এম যুদ্ধবিমান কেনার চুক্তি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খুব শীঘ্রই ভারতীয় নৌসেনার জন্য ২৬টি রাফাল-এম যুদ্ধবিমান ও তিনটি স্করপিন সাবমেরিন কিনতে ফ্রান্সের সঙ্গে চুক্তি (India France Deal) করতে চলেছে ভারত। কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে এমনটাই খবর।

    নৌসেনার ‘গেমচেঞ্জার’ রাফাল-মেরিন যুদ্ধবিমান

    যুদ্ধবিমান থেকে অস্ত্র— প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত যাবতীয় কেনাকাটার দায়িত্বে রয়েছে ডিফেন্স অ্যাকুইজিশন কাউন্সিল (India Defence)। সম্প্রতি, এই কাউন্সিলের বৈঠকে ফ্রান্সের সঙ্গে চুক্তির বিষয়ে একপ্রকার সবুজ সঙ্কেত মিলেছে বলে জানা যাচ্ছে। এর আগে, নৌসেনার জন্য রাফাল-এম যুদ্ধবিমান ও স্করপিন সাবমেরিন কেনার বিষয়ে অনুমোদন দিয়েছে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভার কমিটি বা ক্যাবিনেট কমিটি অন সিকিউরিটি (সিসিএস)। সূত্রের খবর, আগামী সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যেই বাস্তবায়িত করা হতে পারে চুক্তি (India France Deal)। এর ফলে, ভারতীয় নৌসেনার শক্তি এক লপ্তে অনেকটাই বেড়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করছেন বিশেষজ্ঞরা (India Defence)। তাঁদের মতে, ভারতীয় নৌসেনার জন্য রাফাল-মেরিন যুদ্ধবিমান ‘গেমচেঞ্জার’ হতে পারে।

    মোদির প্যারিস সফরেই স্বাক্ষর হবে চুক্তি?

    কেন্দ্রীয় সূত্রের খবর, ফেব্রুয়ারি মাসের ১০ তারিখ প্যারিস যাওয়ার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi)। সেখানে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম মেধা নিয়ে একটি সম্মেলনে অংশ নেওয়ার কথা প্রধানমন্ত্রীর। তারই ফাঁকে, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁর সঙ্গে একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকও করার কথা মোদির। সূত্রের খবর, সেই বৈঠকেই সম্ভবত চুক্তি (India France Deal) সম্পন্ন হতে পারে। বর্তমানে তা একেবারেই চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। ২০২৩ সালের জুলাই মাসে, ফ্রান্সের থেকে ২২টি রাফাল-এম যুদ্ধবিমান কেনার বিষয়ে অনুমোদন দিয়েছিল প্রতিরক্ষা মন্ত্রক (India Defence)। এই যুদ্ধবিমানগুলি নৌসেনার বিমানবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রান্ত-এ মোতায়েন করার কথা। তারই সঙ্গে তিনটি স্করপিন সাবমেরিন কেনার বিষয়েও অনুমোদন মিলেছিল।

    রাফাল-এম জেটের জন্য দুই দেশের সরাসরি চুক্তি?

    নৌসেনার প্রোজেক্ট ৭৫-এর আওতায় ফ্রান্সের নেভাল গ্রুপের সঙ্গে যৌথ সহযোগিতায় ৬টি স্করপিন সাবমেরিন ভারতের মাঝগাঁও ডকইয়ার্ডে ইতিমধ্যেই নির্মিত হয়েছে। এখন অতিরিক্ত তিনটি সাবমেরিনের জন্য চুক্তি (India France Deal) স্বাক্ষরিত হতে চলেছে (India Defence)। শোনা যাচ্ছে, ভারতীয় বায়ুসেনার জন্য কেনা রাফাল যুদ্ধবিমানের সময় যেমন ইন্টার-গভর্নমেন্টাল এগ্রিমেন্ট (দুই সরকারের মধ্যে সরাসরি চুক্তি) হয়েছিল, ঠিক তেমনভাবেই নৌসেনার জন্য রাফাল-এম যুদ্ধবিমান কেনার ক্ষেত্রেও একই পদ্ধতি অবলম্বন করা হতে পারে। তেমনটা হলে, সবকটি রাফাল-এম যুদ্ধবিমান ফ্রান্সে নির্মিত হয়ে এখানে আসবে। এতে ভারতীয় নৌসেনা অত্যন্ত দ্রুত এই যুদ্ধবিমান হাতে পাবে।

    প্রতিরক্ষায় ভারত-ফ্রান্স বন্ধুত্ব…

    মোদি জমানায় ভারত ও ফ্রান্সের মধ্যে প্রতিরক্ষা সমঝোতা ও সহযোগিতা নতুন উচ্চতায় পৌঁছে গিয়েছে। একদিকে, ভারত যেমন ফ্রান্সের থেকে যুদ্ধবিমান ও অত্যাধুনিক মিসাইল আমদানি করছে (India France Deal)। তেমনভাবেই, ভারতের নিজস্ব পিনাকা মাল্টি-ব্যারেল রকেট লঞ্চার কেনার বিষয়ে বিপুল আগ্রহ দেখিয়েছে ফ্রান্স। এর পাশাপাশি, দুই দেশ যুদ্ধবিমান ও সামরিক হেলিকপ্টারের জন্য অত্যাধুনিক জেট ইঞ্জিন যৌথভাবে নির্মাণ করার বিষয়ে আলোচনা অনেকটা এগিয়ে নিয়ে গিয়েছে (India Defence)।

  • Economic Survey 2025: বেকারত্ব হ্রাস, মূলধন বৃদ্ধি! বাজেটের আগে অর্থনৈতিক সমীক্ষা পেশ নির্মলার

    Economic Survey 2025: বেকারত্ব হ্রাস, মূলধন বৃদ্ধি! বাজেটের আগে অর্থনৈতিক সমীক্ষা পেশ নির্মলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের বাজেট অধিবেশন শুরু হয়েছে। শনিবার বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী। এই নিয়ে ৮ বার সংসদে বাজেট পেশ করতে চলেছেন নির্মলা সীতারামন। প্রতিবারের মতোই এবারও একরাশ আশা-প্রত্যাশা নিয়ে বাজেটের দিকে তাকিয়ে আম-আদমি। তার আগে শুক্রবার কেন্দ্রীয় আর্থিক সমীক্ষা পেশ করলেন অর্থমন্ত্রী। এই আর্থিক সমীক্ষা মূলত সরকারের রিপোর্ট কার্ড হিসেবেই ধরা হয়।

    মূলধন বৃদ্ধি

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের পেশ করা রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষে ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার হতে পারে ৬.৩ থেকে ৬.৮ শতাংশ। ২০২৩ সালে বিশ্ব অর্থনীতি ৩.৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছিল আগামী দিনে এই বৃদ্ধির হার ৩.২ শতাংশ থাকবে বলে তিনি জানান। এদিন সীতারামন উল্লেখ করেছেন, মুদ্রাস্ফীতির হার কমছে। মূলধন ব্যয় (capex), কেন্দ্রের মোট ব্যয়ের শতাংশ হিসাবে, ২০২১ অর্থবর্ষের তুলনায় ২০২৪ অর্থবর্ষে ক্রমাগত উন্নতি হয়েছে৷ ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটের পরে, জুলাই-নভেম্বর কেন্দ্রীয় সরকারের মূলধন বৃদ্ধি পেয়েছে ৮.২ শতাংশ।

    রফতানি বৃদ্ধি

    রফতানি ক্ষেত্রে ভারতের আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশ্বের বৃহত্তম রফতানি অর্থনীতিতে ভারত সপ্তম স্থানে আছে। বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলির গ্রস নন-পারফর্মিং অ্যাসেট অনুপাত ২০১৮ অর্থবর্ষের থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে সর্বোচ্চ হয়েছে। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরের শেষে ২.৬ শতাংশের সর্বনিম্ন থেকে ধারাবাহিকভাবে হ্রাস পেয়েছে। এই আর্থিক বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, দেশের সমস্ত সেক্টর ভালো পারফরম্যান্স করছে। দেশের শিল্প ক্ষেত্রগুলি কোভিড-পূর্ববর্তী জায়গায় পৌঁছেছে।

    বেকারত্ব কমেছে

    কেন্দ্রীয় আর্থিক সীমাক্ষায় উল্লেখ করা হয়েছে, গত ৭ বছরে দেশে বেকারত্বের হার কমছে। সমীক্ষা রিপোর্ট অনুসারে, ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষের জুলাই-জুন মাসে যেখানে দেশের বেকারত্বের হার ছিল ৬ শতাংশ, সেখানে ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের একই সময়ে দেশের বেকারত্বের হার ছিল ৩.২ শতাংশ। কৃষি ক্ষেত্রেও আশানরূপ উন্নতি হয়েছে। গ্রামীণ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলি পরিষেবা এবং অনুন্নত অঞ্চলগুলির মধ্যে ব্যবধান অনেকটাই কমেছে। যার ফলে সারা দেশে আর্থিক প্রগতি হয়েছে৷ এ বারের বাজেট অধিবেশন দু’দফায় হবে। ১৪ এপ্রিল শেষ হবে।

LinkedIn
Share