Blog

  • Russian Oil Import: ভারতকে না কেনার হুঁশিয়ারি দিয়ে যুদ্ধের মধ্যে রাশিয়া থেকে বেশি তেল কিনেছে আমেরিকা! 

    Russian Oil Import: ভারতকে না কেনার হুঁশিয়ারি দিয়ে যুদ্ধের মধ্যে রাশিয়া থেকে বেশি তেল কিনেছে আমেরিকা! 

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Ukraine Russia war) শুরু হওয়ার পর ভারত (India) সহ বিভিন্ন দেশকে মস্কো (Moscow) থেকে অশোধিত তেল (Crude Oil) কিনতে নিষেধ করছে যে আমেরিকা (USA), সেই তারাই এই একই সময়ে রাশিয়া থেকে ভারতের চেয়ে বেশি তেল কিনেছে। এমনই পরিসংখ্যান প্রকাশ্যে আসার পর আলোড়ন পড়ে গিয়েছে। 

    রাশিয়া এবং ইউক্রেন যুদ্ধের মাঝে যখন আমেরিকা সহ গোটা ইউরোপের (EU) দেশগুলি রাশিয়ার সঙ্গে সমস্ত বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন করে, সেই মুহূর্তে রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল কেনা নিয়ে প্রথম থেকেই ভারতের বিরুদ্ধে কড়া ভাষায় আক্রমণ করতে দেখা যায় আমেরিকাকে। 

    রাশিয়া থেকে সস্তায় তেল কেনা নিয়ে ভারতের সমালোচনা করতে বিন্দুমাত্র সময় নষ্ট করেনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ। রাশিয়া থেকে তেল কিনলে তার ফল ভুগতে হবে বলেও ভারতকে হুঁশিয়ারি দিয়েছে মার্কিন প্রশাসন। এমনকি নিজেদের প্রতিনিধি পাঠিয়েও এই কাজ করা থেকে বিরত থাকতে বলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। 

    যদিও, ভারত সাফ জানিয়ে দিয়েছে, কাউকে তুষ্ট করতে বসে নেই, ভারত শুধু নিজের স্বার্থ দেখবে। সম্প্রতি বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এদিন বলেন, “এবার থেকে আমরা শুধুমাত্র নিজেদের স্বার্থ দেখব। বিশ্বকে তুষ্ট করার কোনরকম চেষ্টা আমাদের দ্বারা হবে না।”

    আমেরিকার বিদেশ সচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন জয়শঙ্কর। তারপরই বিদেশমন্ত্রী জানান, “ভারত এক মাসে রাশিয়ার থেকে যে পরিমাণ তেল আমদানি করে, ইউরোপের দেশগুলো একটা দুপুরে তার থেকেও বেশি পরিমাণ তেল কেনে তাদের থেকে। আর রাশিয়া থেকে তেল আমদানির পরিসংখ্যান যদি দেখা যায়, তাহলে আমি আমেরিকাকে ইউরোপের দেশগুলোর দিকেই নজর দিতে বলব।”

    [tw]


    [/tw]

    জয়শঙ্করের বক্তব্য যে কথার কথা নয়, তার প্রমাণ মিলেছে হাতেনাতে। সম্প্রতি, সেন্টার ফর রিসার্চ অন এনার্জি অ্যান্ড ক্লিন এয়ার (CREA) একটি পরিসংখ্যান পেশ করে। সেখানে ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর রাশিয়া থেকে কোন দেশ কত জ্বালানি আমদানি করেছে, তার একটা তালিকা দেওয়া হয়। 

    সেখানে দেখা যাচ্ছে, সকলের ওপরে রয়েছে জার্মানি। ভারতের অবস্থান তালিকার প্রায় শেষে। এমনকী, যে আমেরিকা ভারতকে এতদিন উপদেশ দিয়ে এসেছে রাশিয়া থেকে তেল না কেনার জন্য, তাদের অবস্থান ভারতের ওপরে। অর্থাৎ, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ভারতের তুলনায় রাশিয়া থেকে বেশি পরিমাণ তেল আমদানি করেছে বাইডেন প্রশাসন!

    পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়া ইস্তক মোট ৬৩ বিলিয়ন ইউরো মূল্যের খনিজ ও প্রাকৃতিক জ্বালানি রফতানি করেছে মস্কো। এর মধ্য়ে রয়েছে অশোধিত তেল, তেলজাত পণ্য, পাইপলাইন প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা ইত্যাদি। পরিসংখ্যান বলছে, ৭১ শতাংশ (প্রায় ৪৪ বিলিয়ন ইউরো) কিনেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন দেশগুলি। তার মধ্য়ে, সবেচেয়ে বেশি কিনেছে জার্মানি। এছাড়া বড় ক্রেতাদের মধ্য়ে রয়েছে ইতালি, নেদারল্যান্ডস, তুরস্ক, ফ্রান্স। 

    এই পরিসংখ্য়ানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দ্বিচারিতা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। গোটা বিশ্বকে রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনতে নিষেধ করেও নিজেরা রুশ তেল কেনা এক দিনের জন্য বন্ধ তো করেইনি বরং সম্প্রতি তা লাফিয়ে বেড়ে গিয়েছে। 

     

  • BJP: বিজেপির নবান্ন অভিযানে ‘অশান্তি’, সিবিআই তদন্তের দাবি অনুসন্ধান কমিটির রিপোর্টে

    BJP: বিজেপির নবান্ন অভিযানে ‘অশান্তি’, সিবিআই তদন্তের দাবি অনুসন্ধান কমিটির রিপোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) নবান্ন অভিযানে পুলিশ তৃণমূলের (TMC) হয়ে কাজ করেছে। ঘটনায় সিবিআই (CBI) এবং জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের (NHRC) তদন্ত চাইল বিজেপির পাঁচ সদস্যের অনুসন্ধান কমিটি। শনিবার বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার নির্দেশে গঠিত ওই কমিটি ২৫ পাতার রিপোর্ট জমা দেয়। সেখানেই কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে রাজ্যের তৃণমূল পরিচালিত সরকারকে। ঘটনাটিকে শত্রুতাপূর্ণ প্রচার বলে কটাক্ষ করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল।

    ১৩ সেপ্টেম্বর নবান্ন অভিযান কর্মসূচি পালন করে বিজেপি। ওই কর্মসূচিকে ঘিরে তপ্ত হয়ে ওঠে কলকাতা ও হাওড়া। হাওড়ার সাঁতরাগাছি, ময়দান থেকে আসা নবান্নমুখী মিছিল আটকালে আন্দোলনকারী-পুলিশ খণ্ডযুদ্ধ বাঁধে। পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে জখম হন বিজেপির কাউন্সিলর সহ কয়েকজন নেতা এবং কর্মী। জখম হন কয়েকজন পুলিশ কর্মীও। পরে আন্দোলনকারীদের দমন করতে কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটায় পুলিশ। ব্যবহার করা হয় জলকামানও। নির্বিচারে চালানো হয় লাঠি। অভিযান শুরুর সময়ই আটকে দেওয়া হয় রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারে নেতৃত্ব হওয়া দুই মিছিলকে। তার পরেই শুরু হয় পুলিশের তাণ্ডব।

    রণক্ষেত্রের আকার ধারণ করে জোড়া শহর। বিজেপির দাবি, ওই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে মোট ১২৩৫ জনকে। তাঁদের নামে করা হয়েছে মিথ্যা মামলা। ঘটনার প্রেক্ষিতে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন পদ্ম-নেতৃত্ব। বিজেপির তরফে গঠন করা হয় পাঁচ সদস্যের অনুসন্ধান কমিটি। এদিন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাকে রিপোর্ট দেয় ওই কমিটি। কমিটির অভিযোগ, বাংলায় জঙ্গলরাজ চলছে। পুলিশি তাণ্ডবে সেদিন জখম হয়েছেন ৭৫০ জন। কমিটির রিপোর্টে বলা হয়েছে, রাজ্য পুলিশের পক্ষে স্বচ্ছ তদন্ত করা সম্ভব নয়। তারা শাসক দল তৃণমূলের অনুগত। তাই কমিটি সিবিআই তদন্ত দাবি করছে। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনেরও কলকাতায় গিয়ে দেখা উচিত কীভাবে পুলিশ ও তৃণমূলের গুন্ডারা বিজেপি নেতা-কর্মীদের ওপর নৃশংস অত্যাচার চালিয়েছে।

    আরও পড়ুন : নবান্ন অভিযানে গিয়ে ‘মিথ্যা’ মামলায় গ্রেফতার, হাইকোর্টের দ্বারস্থ বঙ্গ বিজেপি

    অভিযানের দিন জখম হয়েছিলেন কলকাতা পুলিশের অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার দেবজিৎ চট্টোপাধ্যায়। তাঁকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। পরে দেন হুঙ্কার। সেই প্রসঙ্গ টেনে অনুসন্ধান কমিটির রিপোর্টে বলা হয়েছে, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই মন্তব্যেই স্পষ্ট বিজেপি কর্মীদের ওপর নৃশংস পুলিশি অত্যাচারে সায় ছিল তৃণমূল নেতৃত্বেরও।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Twiter Updates: টুইটার অধিপতি মার্কিন ধনকুবের মাস্ক,সরতে হতে পারে সিইও পরাগকে

    Twiter Updates: টুইটার অধিপতি মার্কিন ধনকুবের মাস্ক,সরতে হতে পারে সিইও পরাগকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দর কষাকষি শেষে টুইটার (Twiter) কিনেই নিলেন আমেরিকার (America)ধনকুবের ইলন মাস্ক (Elon Musk)। মাইক্রোব্লগিং সাইট টুইটারের পুরো শেয়ার কিনতে তাঁকে দিতে হল ৪,৪০০ কোটি ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ৩,৩৬,৯৪১ কোটি ২২ লাখ টাকা। শেয়ার কেনার জন্য পুরো টাকাটাই মাস্ক নগদে দিচ্ছেন।

    কয়েক দিন আগেই প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকার বিনিময়ে মাইক্রোব্লগিং সাইট (Micro blogging sight) টুইটারের ৯.২ শতাংশ মালিকানা কিনেছিলেন ইলন। এ বার পুরো মালিকানাই হল তাঁর। এর ফলে অনেকের মালিকাধীন সংস্থা থেকে একক মালিকাধীন সংস্থা হয়ে উঠল টুইটার। 

    টুইটার কিনে নেওয়ার পর ইলন মাস্ক নিজের টুইটার হ্যান্ডল থেকে বলেন, ‘বাক্‌স্বাধীনতা গণতন্ত্রের ভিত্তিপ্রস্থর। আর টুইটার এমন একটি ডিজিটাল ক্ষেত্র যেখানে ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রতিনিয়ত তর্ক-বিতর্ক হয়। আমি টুইটারকে আগের থেকে ভাল এবং যুগোপযোগী করে তুলতে চাই, যেখানে অনেক নতুন নতুন সুবিধা যোগ করা হবে। এর ফলে আদপে মানুষ উপকৃতই হবেন। টুইটার খুবই সম্ভাবনাময়। আমি এই সংস্থার সঙ্গে কাজ করার জন্য মুখিয়ে আছি।’’মাস্কের দাবি, তিনি টুইটারের অংশীদার হওয়ার সময়ে ভেবেছিলেন টুইটার বিশ্ব জুড়ে বাক্‌স্বাধীনতার মূল মাধ্যম হয়ে উঠবে। কিন্তু বিনিয়োগ করার পরেই নাকি তিনি উপলব্ধি করেন যে,অনেকের মালিকানাধীন থাকলে টুইটারের আধুনিকীকরণ সম্ভব নয়। তাই ব্যক্তিগত মালিকানাধীন সংস্থা হিসেবে এখন টুইটারের রূপ পরিবর্তনই মাস্কের লক্ষ্য।

    ইলন মাস্কের হাতে চলে যাওয়ায় টুইটারের আগাম পরিকল্পনা সম্পর্কে কোনও ধারণা নেই বলে সংশ্লিষ্ট মহলে জানান টুইটার সিইও পরাগ আগরওয়াল। টুইটারের ভবিষ্যৎ এখন ‘অন্ধকার’ এমনই মনে করেন পরাগ। সোমবার টুইটারের কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করার সময় নাকি এই আশঙ্কা প্রকাশ করেন টুইটার সিইও পরাগ অগ্রবাল (Parag Agrawal)। টুইটারের ভবিষ্যতের কার্যপ্রণালী ব্যাহত হবে বলেও উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি।

     জল্পনা উঠেছে মাইক্রোব্লগিং সাইটের মালিকানা বদলের পরে সিইও পদ থেকে সরতে হতে পারে পরাগকে। তবে চুক্তি অনুযায়ী, ১২ মাসের মধ্যে তাঁকে পদ থেকে সরালে ৪২ মিলিয়ন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ৩২১ কোটি ১১ লক্ষ টাকা) পাবেন টুইটারের সিইও পরাগ। যদিও, টুইটারের তরফ থেকে এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করা হয়নি।

     

  • Jk forest fire: দাবানলের আঁচে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণ, কাঁপল কাশ্মীরের পুঞ্চ

    Jk forest fire: দাবানলের আঁচে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণ, কাঁপল কাশ্মীরের পুঞ্চ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দাবানলের(forest fire) আগুনের আঁচ ল্যান্ডমাইনে (landmine)। প্রবল বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল জম্মু-কাশ্মীরের পুঞ্চ(poonch) এলাকা। ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণের জেরেই এলাকা কেঁপেছে। সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে আসা দাবানলের আগুনেই ঘটেছে বিস্ফোরণ। অনুপ্রবেশ রুখতে সীমান্ত বরাবর যে ল্যান্ডমাইন পোঁতা হয়েছিল, তার মধ্যে বেশ কয়েকটিতে বিস্ফোরণ ঘটেছে বলেই সংবাদ সংস্থা সূত্রের খবর।

    জানা গিয়েছে, সীমান্তরেখা বরাবর ভারতের দিকের মেনধর জেলায় ওপার থেকে দাবানল চলে এসেছিল গত সোমবার। তিন দিন ধরে বনকর্মী ও ভারতীয় সেনা জওয়ানরা প্রাণপাত করে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ করছেন। মঙ্গলবার রাতের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছিল। বুধবার ভোরে ফের দারামশাল ব্লকে আগুন লাগে। প্রবল বাতাসে দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে বিস্তীর্ণ এলাকায়। ফরেস্টার কানার হুসেন শাহ সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, গত তিন দিন ধরে বনে আগুন জ্বলছে। আমরা সেনাবাহিনীর সঙ্গে আগুন নেভাচ্ছি।

    জানা গিয়েছে, অনুপ্রবেশ রুখতে সীমান্ত বরাবর পোঁতা হয়েছিল ল্যান্ডমাইন। আগুনের প্রবল তাপে বিস্ফোরণ ঘটতে থাকে সেগুলিতে। বুধবার বিকেলে প্রায় ছটি মাইন বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে সীমান্তবর্তী বিভিন্ন এলাকা।  

    আরও পড়ুন : জম্মু-কাশ্মীরে ডিলিমিটেশন নিয়ে পাকিস্তানের ‘প্রহসনমূলক’ প্রস্তাব খারিজ ভারতের

    বন দফতরের এক আধিকারিক জানান, বিস্ফোরণের পর আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।আগুন ছড়িয়ে পড়ায় সীমান্তবর্তী গ্রামগুলির বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। সেনা বাহিনীর সাহায্যে সেই আগুন নিভিয়ে ফেলা হয়।

    এদিকে, রাজৌরি জেলার সীমান্তবর্তী এলাকা সুন্দরবান্দিতেও একটি বড় অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। গম্ভীর, নিক্কা, পাঞ্জগ্রায়ে, ব্রাহামানা, মোঘলা সহ বিস্তীর্ণ এলাকার বনাঞ্চলে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। কালাকোটের কালার, রনথাল, চিঙ্গি বনাঞ্চলেও আগুন লেগেছে। জম্মুর সীমান্তবর্তী এলাকা থেকেও আগুন লাগার খবর মিলেছে। বন দফতরের কর্তাদের দাবি, পাক অধিকৃত কাশ্মীরের দিকে নিয়ন্ত্রণ রেখা এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা বেশি ঘটে। বন দফতরের এক আধিকারিক বলেন, আগুনটি সীমান্তের ওপার থেকে এসেছিল এবং উচ্চ কাংদি, ডক বানিয়াদের এলাকায়ও ছড়িয়ে পড়ে। তিনি জানান, কোনও মানবিক ক্ষতি ছাড়াই দাবানল নিয়ন্ত্রণে আনা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন :কাশ্মীরে ‘হাইব্রিড’ সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে বিহার, উত্তরপ্রদেশের মৌলবীরা?

    নভেম্বর থেকে জুন মাস পর্যন্ত ভারতের বিভিন্ন জঙ্গলে দাবানলের প্রকোপ দেখা যায়। ফরেস্ট সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ভারতের প্রায় ৩৬ শতাংশ জঙ্গলে ঘন ঘন দাবানলের ঝুঁকি রয়েছে। শীতের শেষে এবং গ্রীষ্মের মরশুমে বনাঞ্চলে জমা হয় শুকনো গাছপালা, ঘাস-পাতার মতো জৈব জ্বালানি। তার জেরেই শুখা মরশুমে দাবানলের মতো ঘটনা বেশি ঘটে।  

     

LinkedIn
Share