Blog

  • Covid-19 Symptoms: শরীরের এই জায়গায় ব্যথা হলেই সাবধান হয়ে যান, হতে পারে করোনা

    Covid-19 Symptoms: শরীরের এই জায়গায় ব্যথা হলেই সাবধান হয়ে যান, হতে পারে করোনা

     মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিডের(Coronavirus) আতঙ্ক এখনও পুরোপুরিভাবে কেটে উঠতে পারেনি বিশ্বব্যাপী মানুষ। ইতিমধ্যেই ভারতের বিভিন্ন জায়গায় করোনা রোগীদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এতদিনে করোনার বিভিন্ন প্রজাতি (covid variant) আসার সঙ্গে সঙ্গে কোভিডের লক্ষণেও অনেক পরিবর্তন দেখা গিয়েছে। আগে কোভিড (Covid-19) হলে সাধারণ উপসর্গ ছিল সর্দি-কাশি, জ্বর, স্বাদ ও ঘ্রাণশক্তি চলে যাওয়া ইত্যাদি। তবে এবার গবেষকরা করোনা সংক্রমণের নতুন উপসর্গের (New Coronavirus Symptoms) সন্ধান পেয়েছে। বিজ্ঞানী-গবেষকরা কোভিড নিয়ে গবেষণা করেই এই নতুন উপসর্গের উল্লেখ করেছেন। শরীরে ব্যথা, পেশীতে ব্যথা এগুলোই হল কোভিডের নতুন লক্ষণ। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কোভিডে আক্রান্ত ৩জনের মধ্যে একজনের গায়ে ব্যথা, পেশীতে ব্যথা রয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংসস্থার(World Health Organization) একটি রিপোর্টে বিশ্লেষণ করে দেখা হয় যে, প্রায় ৫৬০০০ জন কোভিডে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ১৫ শতাংশ রোগীদের গায়ে, পেশীতে ব্যথা আছে।

    শরীরের কোথায় ব্যথা হতে পারে?

    শরীরের  সাধারণত কাঁধে, কোমরে ও পায়ে ব্যথা দেখা গিয়েছে। তবে এইসব উপসর্গের সঙ্গে মাথাব্যথা, ক্লান্তিভাবও পরিলক্ষিত হয়েছে।

    ব্যথার ফলে কীভাবে বুঝবেন যে আপনি কোভিডে আক্রান্ত কিনা?

    কোভিডে আক্রান্ত রোগীদের দেহে, পেশীতে  ব্যথা তো থাকবেই, এর সঙ্গে পেশী সঞ্চালন করলেও এই ব্যথা অনুভব করতে পারেন। অথবা পেশীকে ছুঁলেও ব্যথা অনুভব করতে পারেন।

    আরও পড়ুন: আসতে চলেছে করোনার চতুর্থ ঢেউ? আশঙ্কার কথা শোনালেন হু-এর বিজ্ঞানী

    কতদিন কোভিডের এই উপসর্গ দেখা দিতে পারে?

    গবেষণায় বলা হয়েছে, এটি করোনার প্রাথমিক উপসর্গ ও এটি ২-৫ দিন থাকতে পারে। তবে ৩৫ বছরের ঊর্ধবয়সীদের ৭-৮ দিন এই ব্যথা থাকতে পারে।

    গায়ে ব্যথা কীভাবে আপনার শরীরে প্রভাব ফেলতে পারে?

    কোভিডে আক্রান্ত রোগীদের গায়ে ব্যথা হলে দেহে স্ফীতাভাব দেখা যেতে পারে, সঙ্গে শরীরের ইমিউনিটিও  কমে যেতে পারে। তাছাড়াও ব্যথার সঙ্গে জ্বর, ক্লান্তিভাব দেখা যেতে পারে ও আপনার হাঁটাচলাতেও অসুবিধা হতে পারে। আবার করোনায় আক্রান্ত হয়ে এই ব্যথা থাকলে আপনার পেশীর কোষগুলিও নষ্ট হয়ে যাোয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    এর প্রতিকার কীভাবে করবেন?

    যদি আপনার শরীরে কোনও ব্যথা অনুভব হয়, তবে এটি করোনার লক্ষণ হতে পারে। তাই আপনাকে টেস্ট করে নেওয়া উচিত ও আইসোলেশনেও থাকা উচিত। ব্যথার জন্য সঙ্গে কিছু ব্যায়াম করতে পারেন ও খাদ্যতালিকায় পুষ্টিকর খাবার অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এবং অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

    আরও পড়ুন: করোনার ঊর্ধ্বগতি, ৯ হাজারের গণ্ডি ছোঁয়ার পথে দেশের দৈনিক সংক্রমণ

  • Jammu & Kashmir: কুপওয়ারায় খতম ২ সন্দেহভাজন জঙ্গি, উদ্ধার প্রচুর অস্ত্র

    Jammu & Kashmir: কুপওয়ারায় খতম ২ সন্দেহভাজন জঙ্গি, উদ্ধার প্রচুর অস্ত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের কাশ্মীরে (Kashmir) জঙ্গি (Terrorist) দমনে বড় সাফল্য পেল নিরাপত্তা বাহিনী। বুধবার কাশ্মীর উপত্যকার কুপওয়ারায় (Kupwara) LoC-এর কাছে সেনা ও জঙ্গির ওভারগ্রাউন্ড কর্মীদের সংঘর্ষে ২ জন ওভারগ্রাউন্ড ওয়ার্কারদের (Overground Workers) (OGWs) নিকেশ করা হয়।

    পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নিহত ব্যক্তিদের থেকে প্রচুর অস্ত্র ও মাদক দ্রব্য উদ্ধার করা হয়েছে। সেনাদের থেকে জানা যায়, গতকাল অর্থাৎ ২৮ জুন কুপওয়ারার বিচু (Bichu) নামক এলাকায় ইন্ডিয়া গেটের কাছে এই ওভারগ্রাউন্ড ওয়ার্কারদের দেখে সন্দেহ হয় সেনাদের। তারপরেই সেনা ও জঙ্গিদের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে এই দুজন জঙ্গিকে খতম করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, নিহত জঙ্গিদের থেকে   ৪টি একে রাইফেল (AK rifle), মাদকের দুটো প্যাকেট, আটটি ম্যাগাজিন উদ্ধার করা হয়। অন্যজনের থেকে দুটো রাইফেল সহ ৮টি গ্রেনেড(Grenades) উদ্ধার করা হয়।

    আরও পড়ুন:’মৃত’ জঙ্গিকে ‘গ্রেফতার’, ধূসর তালিকা থেকে বেরোতে মরিয়া পাকিস্তান?

    পুলিশ সূত্রে খবর, নিহত ওই ওভারগ্রাউন্ড ওয়ার্কারদের নাম মজিদ ছেচি (Majid Chechi) ও  সামসুদিন বেইগ (Samsudin Beigh)। পুলিশ জানায়, এই ওয়ার্কাররা মাদক ও অস্ত্রগুলো নিতে ও জঙ্গিদের রাউতা নর (Rauta nar) নামক এলাকায় প্রবেশ করাতে এসেছিল। তিনি আরও জানান, অভিযান চলাকালীন একটি ওয়ারলাইক স্টোর (Warlike store) উদ্ধার করা হয় যেখান থেকে একে ৪৭ ও ৫৬ রাইফেল সহ প্রচুর মাদক, গ্রেনেড পাওয়া যায়। এখনও এই নিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

    উল্লেখ্য, কিছুদিন আগেই সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান (Anti-Militancy Operation) চলাকালীন কাশ্মীরে ৪ জন জঙ্গিকে খতম করা হয়েছে। চলতি মাসেই ২৮ জন জঙ্গিকে নিকেশ করা হয়, এর মধ্যে ১১ জনকে তিনদিনের মধ্যে খতম করা হয়েছিল। এই বছরে এখনও পর্যন্ত মোট ১১৮ জন জঙ্গিকে নিকেশ করা হয়েছে বলে কাশ্মীর পুলিশ জানিয়েছে। জঙ্গি হামলা দিনের পর দিন বেড়ে চলায় কাশ্মীরের কুপওয়ারায় যৌথভাবে তল্লাশি অভিযান চালানোর বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছে পুলিশ ও সেনা।

    আরও পড়ুন: অমরনাথ যাত্রার আগেই কাশ্মীরে জোড়া এনকাউন্টারে খতম ৪ জঙ্গি

  • ITR Filing Mistake: আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার আগে এই ভুলগুলো ভুলেও করবেন না

    ITR Filing Mistake: আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার আগে এই ভুলগুলো ভুলেও করবেন না

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২১-২২ অর্থবর্ষ এবং ২০২২-২৩ মূল্যায়ন বছরের জন্য আয়কর রিটার্ন (Income Tax Return) দাখিল করা শুরু হয়েছে ১৫ জুন থেকে। আয়কর রিটার্ন দাখিল করার শেষ তারিখ ৩১ জুলাই, ২০২২। ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে আয়কর রিটার্ন দাখিল করলে কোনও ‘লেট ফি’ দিতে হবে না। তবে কেউ যদি এই তারিখের পরে আয়কর রিটার্ন দাখিল করেন, তাহলে তাঁকে আয়করের ধারা ২৩৪এ এবং ধারা ২৩৪এফ-এর অধীনে লেট ফি সহ করের উপর সুদ দিতে হবে। অন্যদিকে, অডিট করতে হয় এমন কোনও ব্যবসার জন্য আয়কর রিটার্ন দাখিল করার শেষ তারিখ ৩১ অক্টোবর, ২০২২। টিপি রিপোর্ট হয় এমন ব্যবসার জন্য আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ তারিখ ৩০ নভেম্বর, ২০২২৷ 

    আরও পড়ুন: এখনও দাখিল করেননি আয়কর রিটার্ন! গুনতে হতে পারে বাড়তি টাকা

    দেরি না করে এখনই দাখিল করে দিন আয়কর রিটার্ন। কিন্তু খেয়াল রাখবেন দাখিল করার সময় কখনই করবেন না এই ভুলগুলো: 

    ১। ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন ফাইল (file) করতে গেলে প্রথমেই যে কাজটি করতে হয় তা হল একটি ফর্ম (form) ফিল আপ করা। সবার জন্য কিন্তু এক ফর্ম থাকে না। এক এক জন আয়কর প্রদানকারীর এক এক রকমের ফর্ম (form) হয়। আপনার যেমন আয় অথবা যে সোর্স থেকে আয় অর্থাৎ আপনি চাকরি করেন নাকি ব্যবসা করেন – এই বিষয়গুলোর উপরে নির্ভর করে আয়কর রিটার্ন (income tax return) ফাইল (file) করার ফর্ম (form)। আপনার জন্য যে ফর্মটি সঠিক, সেই ফর্মটিই ফিল আপ করুন। যদি বুঝতে না পারেন, সেক্ষেত্রে কোনও পারদর্শীর সাহায্য নিন। এছাড়াও বিষদে জানতে ভারত সরকারের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন। 

    ২। আপনি কোন বছরের জন্য ইনকাম ট্যাক্স ফাইল করছেন তা জানা খুব জরুরি। আমাদের ফিনানশিয়াল ইয়ার শুরু হয় এপ্রিল থেকে এবং শেষ হয় মার্চে। সুতরাং আপনি যদি এবছর অর্থাৎ ২০২২ তে আয়কর রিটার্ন (income tax return) দাখিল (file) করেন, তাহলে আপনি কর জমা দিচ্ছেন গত বছরের।   

    ৩। যখন আয়কর রিটার্নের (income tax return) ফর্ম (form) ফিল আপ করবেন তখন খুব ভাল করে পড়ে তবেই করবেন। সব তথ্য সঠিকভাবে লিখতে ভুলবেন না। আপনার নাম (সমস্ত ডক্যুমেন্টে যে বানান রয়েছে সেই বানানই লিখুন), ঠিকানা (যদি দুটি ঠিকানা থাকে অর্থাৎ আপনার বর্তমান ঠিকানা এবং আপনার স্থায়ী ঠিকানা যদি আলাদা হয় তাহলে দুটি ঠিকানাই উল্লেখ করুন), ফোন নম্বর, আধার কার্ড নম্বর, প্যান কার্ড নম্বর, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর – ইত্যাদি প্রতিটি তথ্যই সঠিক লিখবেন। 

    আরও পড়ুন: আয়কর রিটার্ন জমা দিচ্ছেন না? বেশি কর দেওয়ার জন্যে প্রস্তুত হন

    ৪। আপনি চাকরি করুন অথবা ব্যবসা, শুধুমাত্র সেইটুকু আয়ের বিষয়েই তথ্য দেবেন এমন যেন না হয়। যদি আপনি কোথাও বিনিয়োগ করেন এবং সেখান থেকে আপনি সুদ পেয়ে থাকেন, সেই টাকাও কিন্তু আপনার  আয়ের মধ্যে পড়ে। অথবা যদি আপনার বাড়ি বা দোকান থাকে এবং সেটি আপনি ভাড়া দেন এবং সেখান থেকে একটা টাকা প্রতি মাসে আপনার ব্যাঙ্কে জমা হয়, তাও আপনার আয়ের মধ্যে পড়ে। সুতরাং সমস্ত আয়ের টাকার অঙ্কই উল্লেখ করবেন। তা না হলে পরে সমস্যায় পড়তে পারেন।

    ৫। আপনি যদি ডিজিটাল সই এবং আধার কার্ডের তথ্য ছাড়াই আইটিআর ফাইল করে থাকেন, তাহলে অবশ্যই আপনাকে আইটিআর- ভি -এর সই করা একটি কপি আয়কর দফতরের বেঙ্গালুরুর অফিসে আইটিআর ফাইল করার ১২০ দিনের মধ্যে পাঠাতে হবে। নাহলে আপনার আইটিআর ফাইলিংকে বাতিল করা হবে। যতক্ষণ না আপনি এই তথ্যগুলি পাঠাবেন ততক্ষণ আপনার দাখিল সম্পূর্ণ হবে না। 

    ৬। বেতনভুক কোনও কর্মচারিকে আগাম কর দিতে হয়না। কারণ প্রতিমাসে তাঁর বেতন থেকে টিডিএসের মাধ্যমে সেই কর কেটে নেওয়া হয়। কিন্তু আপনি যদি বেতনভুক কর্মচারি না হন, তাহলে অবশ্যই আপনাকে আগাম কর দিতে হবে। যদি এই আগাম কর না দেন, তাহলে আপনাকে বাড়তি টাকা গুনতে হতে পারে। 
     

  • Maharashtra Crisis: দু’বার মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়তে চেয়েছিলেন উদ্ধব! আটকান এই প্রবীণ নেতা

    Maharashtra Crisis: দু’বার মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়তে চেয়েছিলেন উদ্ধব! আটকান এই প্রবীণ নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একনাথ শিন্ডে (Shinde) বিদ্রোহ ঘোষণা করে গুজরাট (Gujarat) চলে যাওয়ার দিনই পদত্যাগ করতে চেয়েছিলেন মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray)। শিবসেনা (Shivsena) সূত্রে খবর, দু’বার মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়তে চান উদ্ধব। তবে দু’বারই উদ্ধবকে মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়তে আটকান এনসিপি (NCP) প্রধান শরদ পাওয়ার (Sharad Pawar)। 

    গত ২১ জুন একনাথ শিন্ডে-সহ ২১ জন বিধায়ক বিদ্রোহ ঘোষণা করে সুরাট (Surat) চলে যান। সে দিনই ফেসবুক লাইভ (Facebook Live) করে মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়ার কথা ঘোষণা করতে চেয়েছিলেন শিবসেনা প্রধান। কারণ, উদ্ধব নাকি বুঝেছিলেন ২১ নয়, শিন্ডের হাত ধরে ‘বিদ্রোহী’ বিধায়কদের সংখ্যা আরও বাড়বে। কিন্তু সে দিন উদ্ধবকে আটকেছিলেন মহাবিকাশ আগাড়ি (Maha Vikas Aghadi) জোটের ‘প্রবীণ’ নেতা পাওয়ার। পরের দিন আবারও ইস্তফা দিতে চান উদ্ধব। বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠকও করেছিলেন এ বিষয়ে। তখনই পাওয়ার ঠাকরেকে পরামর্শ দেন, এ ভাবে সরে না গিয়ে পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে। উদ্ধবের ঘনিষ্ঠ মহলের দাবি, পাওয়ারের কথাতেই নিজের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন বালাসাহেব-পুত্র।

    আরও পড়ুন: ‘যাঁরা যেতে চাইছেন যান, নতুন শিবসেনা গড়ব’, হুঁশিয়ারি উদ্ধবের

    পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে উদ্ধব সরকারের পতন সময়ের অপেক্ষা বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একটি বড় অংশ। এর মধ্যেই মহারাষ্ট্রের পর্যটন মন্ত্রী এবং মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের পুত্র আদিত্য ঠাকরে (Aaditya Thackeray) সোমবার দাবি করেন যে, একনাথ শিন্ডের বিদ্রোহী শিবিরে থাকা বিধায়কদের মধ্যে প্রায় ১৫ থেকে ২০ জন বিধায়ক শিবসেনার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তাঁদেরকে গুয়াহাটি (Guwahati) থেকে মুম্বইতে ফিরিয়ে আনার জন্য দলকে অনুরোধও করেছেন তাঁরা। 

    ঠাকরের দাবি, ওই বিধায়কদের বন্দির মতো হোটেলে রাখা হয়েছে। তাঁরা ফিরে আসতে চান। কিন্তু তাঁদের উপর জোর করা হচ্ছে। তাঁরা গোপনে দলের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন বলেও জানানো হয়েছে। মুম্বইয়ের (Mumbai) উপকণ্ঠে কারজাতে শিবসেনা কর্মীদের ঠাকরে বলেছেন প্রতিটি শিব সৈনিক বর্তমান পরিস্থিতিকে সমস্যা নয়, একটি সুযোগ হিসাবে দেখছে।

    নয়জন মন্ত্রী সহ বেশিরভাগ শিবসেনা বিধায়ক দলের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছেন। একনাথ শিন্ডে মোট ৫৫ জনের সমর্থনের কথা জানিয়েছেন। ঠাকরে বলেন যে কিছু নেতাকে বিশ্বাস করা হয়েছিল এই ধরনের মানুষকে সংগঠনে ক্রমাগত পদোন্নতির সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। যা ঠিক নয়। 

  • Suvendu Adhikari: কেন্দ্রের চাপে ‘বাংলা’ সরে ফের বসছে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার নাম? ট্যুইট শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: কেন্দ্রের চাপে ‘বাংলা’ সরে ফের বসছে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার নাম? ট্যুইট শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যবাসীকে বোকা বানাতে প্রথমে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার নাম নিজেদের নামে চালানোর চেষ্টা করেছিল। এখন কেন্দ্রের গুঁতোয় ফের নিজেদের দেওয়া নাম বাংলা আবাস যোজনা (Bangla Awaas Yojana) প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয়েছে মমতা সরকার। ট্যুইট করে এমনটাই জানালেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    এই প্রেক্ষিতে, তিনি বিডিওদের পাঠানো একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজের স্ক্রিনশট শেয়ার করেন। সেখানে জেলাশাসকের তরফে বিডিওদের স্পষ্ট নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার বাড়িতে উপযুক্ত লোগো যেন আঁকা থাকে তা যেন নিশ্চিত করা হয়। 

    [tw]


    [/tw]

    শুভেন্দু ট্যুইটারে লিখেছেন, ‘বিডিওদের এই জরুরি বার্তা পাঠিয়েছেন জেলাশাসক। তাতে কেন্দ্রীয় দলের পরিদর্শনের আগে বিডিওদের প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ‘সঠিক’ নাম ও লোগো সাঁটতে বলা হয়েছে। সেই লোগোও পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।’ এভাবে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদলের চোখে ধুলো দেওয়ার চেষ্টা হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন শুভেন্দু। তাই কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদের বিডিওর কথা না শুনে নিজেদের ইচ্ছামতো প্রকল্পের বাড়ি পরিদর্শনের পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: বাংলা আবাস যোজনা নাম মুছলে তবেই মিলবে টাকা, রাজ্যকে জানিয়ে দিল কেন্দ্র

    কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম বদলে দিয়ে সাধারণ মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছে রাজ্য সরকার। এমন অভিযোগে বারবার সরব হয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। ওই অভিযোগের প্রেক্ষিতে কেন্দ্রের তরফে রাজ্যকে জানানো হয়েছিল, আবাস যোজনায় প্রধানমন্ত্রীর নাম যুক্ত না করলে কেন্দ্র এই প্রকল্পে আর টাকা দেবে না। 

    সম্প্রতি তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদদের একটি প্রতিনিধি দল আবাস যোজনার বাড়ির বরাদ্দ কেন রাজ্যে আসছে না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী গিরিরাজ সিংয়ের (Giriraj Singh) দ্বারস্থ হয়েছিল। মন্ত্রকের তরফে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, আগে বাংলা আবাস যোজনা নামটি বাতিল করলে ফের প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা করা হোক, তার পরেই টাকা দেওয়ার প্রশ্ন আসবে। এমনকি, কেন্দ্রের নতুন প্রকল্প ‘আবাস প্লাস’ বাবদও বাংলাকে কোনও টাকা দেওয়া হবে না বলে জানায় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক।
     
    ২০১৭ সালের ২১ অগাস্ট এবং ২০২২ সালের ১২ মে রাজ্য সরকারকে দুটি চিঠি পাঠিয়ে একথা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বলেও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তৃণমূল প্রতিনিধি দলকে জানিয়ে দেন। বলা হয়, রাজ্য পঞ্চায়েত দফতর অবশ্য কেন্দ্রের চিঠির কোনও জবাব দেয়নি। বাংলা আবাস যোজনার নাম বদল করা হবে, সে কথাও জানায়নি। 

    আরও পড়ুন: কেন ১০০ দিনের কাজে রাজ্যের টাকা আটকেছে কেন্দ্র? রইল ৮ কারণ

  • Agniveer Vayu Recruitment: অগ্নিবীর বায়ুর রেজিস্ট্রেশন শুরু, কীভাবে করবেন আবেদন?

    Agniveer Vayu Recruitment: অগ্নিবীর বায়ুর রেজিস্ট্রেশন শুরু, কীভাবে করবেন আবেদন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ থেকে শুরু হয়ে যাচ্ছে ‘অগ্নিপথ‘ (Agnipath Recruitment) বায়ুসেনায় আবেদনের রেজিস্ট্রেশন (Registration)। এই বিশেষ পদগুলির নাম দেওয়া হয়েছে ‘অগ্নিবীর বায়ু’ (Agniveer Vayu)। আবেদনের শেষ তারিখ ৫ জুলাই। অনলাইন পরীক্ষা হবে ২৪ জুলাই। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ৬টি পদে নিয়োগ করবে ভারতীয় বায়ুসেনা (Indian Airforce)। 

    কী কী পদে নিয়োগ করা হবে?

    অগ্নিবীর সাধারণ দায়িত্ব

    অগ্নিবীর টেকনিক্যাল
     
    অগ্নিবীর টেকনিক্যাল (বিমান চলাচল/ গোলাবারুদ পরীক্ষক)

    অগ্নিবীর ক্লার্ক/ স্টোর কিপার টেকনিক্যাল

    অগ্নিবীর ট্রেডসম্যান দশম পাশ 

    অগ্নিবীর ট্রেডসম্যান অষ্টম পাশ 

    আরও পড়ুন: অগ্নিবীর নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি নৌসেনার, জেনে নিন নিয়োগ প্রক্রিয়া

    ‘অগ্নিবীর বায়ু’ হতে কী কী যোগ্যতা প্রয়োজন?

    সাধারণ দায়িত্বের জন্য আবেদনকারীদের ৪৫% নম্বর সহ দশম শ্রেণি পাশ করতে হবে।   

    অগ্নিবীর টেকলিক্যাল পদের জন্য পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, অঙ্ক ও ইংরেজিতে ৫০% নম্বর নিয়ে দ্বাদশ শ্রেণি পাশ করতে হবে। 

    তিন বছরের ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা আছে এমন প্রার্থীও আবেদন করতে পারেন।

    ক্লার্ক/ স্টোরকিপার পদের জন্য আবেদনকারীকে ৬০% নম্বর নিয়ে দ্বাদশ শ্রেণি পাশ করতে হবে। এ ছাড়াও ইংরেজি এবং অঙ্কে ৫০% নম্বর প্রয়োজন।

    ট্রেডসম্যান পদে দশম ও অষ্টম পাশ প্রার্থীদের আলাদা নিয়োগ হবে।

    আরও পড়ুন: “গণতন্ত্রে প্রতিবাদ গ্রহণযোগ্য, তবে হিংসা বরদাস্ত নয়”, হুঁশিয়ারি ডোভালের 

    অন্যান্য যোগ্যতা:

    উচ্চতা: কমপক্ষে ১৫২.৫ সেমি 
    বুক: ৫ সেমি 
    ওজন: বয়স ও চেহারার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে।

    ভারতীয় বায়ু সেনার অগ্নিবীর হওয়ার জন্য প্রার্থীর বয়স হতে হবে ১৭.৫ বছর থেকে ২১ বছরের মধ্যে। একই সঙ্গে মেডিকেল টেস্টেও উত্তীর্ণ হতে হবে প্রার্থীদের।   

    কীভাবে আবেদন করবেন?

    আবেদন করার জন্য অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। প্রার্থীরা বিমানবাহিনীর ওয়েবসাইট https://indianairforce.nic.in বা https://careerindianairforce.cdac.in– এ গিয়ে সমস্ত তথ্য পাবেন। 

    রেজিস্ট্রেশনের জন্য https://agnipathvayu.cdac.in– এ লগইন করতে হবে।  

    রেজিস্ট্রেশনের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য: 

    মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক বা ডিপ্লোমা পাশ করার মার্কিশিট এবং সার্টিফিকেট।

    পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি।

    আবেদনকারীর বয়স ১৮- র কম হলে বাবা-মা বা অন্য অভিভাবকের সাক্ষরিত ছবি।

    অনলাইন পরীক্ষার জন্য ফি 

    অনলাইন পরীক্ষার জন্য রেজিস্ট্রেশন করার সময় প্রার্থীকে ২৫০ টাকা পরীক্ষা-ফি দিতে হবে। ডেবিট কার্ড/ ক্রেডিট কার্ড/ ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিংয়ের সাহায্যে এই টাকা দেওয়া যাবে। চালানের মাধ্যমেও পরীক্ষার ফি দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে।

    এছাড়া অনলাইনে রেজিস্ট্রেশনের জন্য বৈধ মোবাইল নম্বর এবং ইমেল আইডি থাকতে হবে। আবেদনের সময় আধার নম্বর লিখতে হবে। জম্মু ও কাশ্মীর, আসাম এবং মেঘালয়ের প্রার্থীদের আবেদনের ক্ষেত্রে নিয়ম কিছুটা শিথিল করা হয়েছে। 

    সেনাবাহিনীর বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, অগ্নিবীর পদে নির্বাচিত প্রার্থীরা প্রথম বছরে ৩০ হাজার টাকা, দ্বিতীয় বছরে ৩৩ হাজার টাকা, তৃতীয় বছরে ৩৬,৫০০ টাকা এবং চতুর্থ বছরে ৪০ হাজার টাকা বেতন পাবেন। ৪ বছর পরিষেবা দেওয়ার পরে ১১.৭ লক্ষ টাকার কর বিহীন সেবা নিধি প্যাকেজ পাবেন। এর সঙ্গে অগ্নিবীর দক্ষতার শংসাপত্র ও দ্বাদশ শ্রেণির সমমানের যোগ্যতার শংসাপত্রও পাওয়া যাবে। যারা দশম শ্রেণি পাশ করে চাকরিতে ঢুকবেন, তাঁদের দ্বাদশ শ্রেণির সমান মানের শংসাপত্র দেওয়া হবে।   

     

  • Brahmastra Trilogy: প্রতীক্ষার অবসান! অবশেষে মুক্তি পেল ‘ব্রহ্মাস্ত্র’-এর ট্রেলার

    Brahmastra Trilogy: প্রতীক্ষার অবসান! অবশেষে মুক্তি পেল ‘ব্রহ্মাস্ত্র’-এর ট্রেলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমস্ত অপেক্ষার অবসান। অবশেষে মুক্তি পেল রণবীর কাপুর (Ranbir Kapoor) ও আলিয়া ভাট (Alia Bhatt) অভিনীত বহু প্রতীক্ষিত প্রথম ছবি ব্রহ্মাস্ত্র ট্রিলজির স্টার স্টুডিওজ, ধর্ম প্রোডাকশনস,  ১৫ জুন, প্রকাশ্যে আনলেন অয়ন মুখোপাধ্যায় (Ayan Mukerji) পরিচালিত ছবি ‘ব্রহ্মাস্ত্র’  পার্ট ১-এর ট্রেলার। বুধবার ট্রেলারটি প্রকাশ্যে আসার পর অনুরাগীদের উন্মাদনা আরও তুঙ্গে। অ্যাকশন, রহস্য, ভিএফএক্স-এ ভরা অয়ন মুখার্জী পরিচালিত ছবি ‘ব্রহ্মাস্ত্র’ -এর ট্রেলার। ভিএফএক্স-এর এমন যাদুতে সবার তাক লাগিয়ে দিয়েছে। দর্শকরা মনে করছেন, বলিউডে এমন চোখ ধাঁধানো ভিএফএক্স এর আগে হয়ত তারা দেখেনি। তাই এর জন্য দর্শকরা যে কতটা আগ্রহের সঙ্গে অপেক্ষা করে আছেন, তা বলাার আর কোনও জায়গা রাখে না।

    আরও পড়ুন: ইতিহাসের পাতায় গুরুত্ব পাননি পৃথ্বীরাজ চৌহান, আপশোস অক্ষয় কুমারের

    এই ছবিতে আলিয়া ও রণবীরের সঙ্গে রয়েছে অমিতাভ বচ্চন, মৌনি রায়, নাগার্জুন। নাগার্জুনের উপস্থিতি বিশেষ নজর কেড়েছে। যখন এই মুভির ট্রেলার বলিপাড়ায় ও দর্শকদের মনে ঝড় তুলেছে, তারই মধ্যে দর্শকরা মুভির আরও দুটি পার্ট নিয়ে আলোচনা করতে শুরু করেছে এবং তারা বিশেষভাবে আগ্রহী যে কবে আসতে চলেছে ব্রহ্মাস্ত্র ট্রিলজির আরও দুটো পার্ট। তাই সমস্ত জল্পনার অবসান করে অয়ন মুখার্জী জানিয়েছেন, মুভির প্রথম অংশ মুক্তি পাওয়ার পরেই দ্বিতীয় ও তৃতীয় পার্টের শ্যুটিং নিয়ে পরিকল্পনা করা শুরু হবে। তিনি আরও জানিয়েছেন যে, ট্রায়োলজির প্রতিটি পার্টের গল্প একই থাকবে কিন্তু নতুন ক্যারেক্টার আনা হবে ও ব্রহ্মাস্ত্র কাহিনীর নতুন দিক তুলে ধরা হবে।

    উল্লেখ্য, ব্রহ্মাস্ত্র জল-আগুন-বায়ুর পৌরাণিক একটি গল্প  যাকে আধুনিকভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। অন্যদিকে এই মুভিতে কিং খানের উপস্থিতি নিয়েও বেশ জল্পনা শুরু হয়েছে। কারণ অনেকেরই মনে হয়েছে যে, শিবের অবতারে ট্রেলারে শাহরুখ খানকে দেখা যায়।

    আরও পড়ুন:বলিপাড়ায় নতুন ধামাকা! ‘বাপ’-এ এবারে একসঙ্গে বলিউডের চার তারকা

    এই ছবি নিয়ে অয়ন মুখার্জী আরও বলেন যে, তিনি ৯ বছর আগে এই মুভির উপর কাজ করতে শুরু করেছিলেন, যখন তিনি ‘Yeh Jawaani Hain Deewani’ শ্যুটিং শেষ করেন। এবং তারপর রণবীর কাপুরের সঙ্গে এই ছবিতে কাজ করার কথা চললেও রণবীর ‘সঞ্জু’ ছবিতেই আগে কাজ করেছিলেন। তবে দীর্ঘ সময় ধরে এই ছবির মুক্তি পিছানোর পর অবশেষে আগামী ৯ই সেপ্টেম্বর মুক্তি পেতে চলেছে এই ছবি।

  • JEE Main: জেইই মেইন সেশন ২ – এর অ্যাডমিট কার্ড প্রকাশ করল এনটিএ, জানুন বিস্তারিত 

    JEE Main: জেইই মেইন সেশন ২ – এর অ্যাডমিট কার্ড প্রকাশ করল এনটিএ, জানুন বিস্তারিত 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সর্বভারতীয় জয়েন্ট এন্ট্রান্স সেশন ২ (JEE Session 2) – র পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড (Admit Card) প্রকাশ করল ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি (NTA)। jeemain.nta.nic.in – এই লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করা যাবে অ্যাডমিট কার্ড। জেইই মেইন ২০২২ – এর লগইন তথ্য দিয়ে ডাউনলোড করতে হবে অ্যাডমিট কার্ড। অ্যাপলিকেশন নম্বর এবং জন্মের তারিখ দিয়ে অ্যাডমিট কার্ড ডাউনলোড করা যাবে।  

    জেনে নিন এই বিষয়ক কিছু তথ্য। 

    অ্যাডমিট কার্ড প্রকাশের দিন: ২২ জুলাই। 

    কখন থেকে পাওয়া যাচ্ছে অ্যাডমিট কার্ড? রাত ১টা

    আরও পড়ুন: প্রকাশিত হল জেইই মেইন- এর ফল, জানুন বিস্তারিত

    অ্যাডমিট কার্ড ডাউনলোড করতে কী কী তথ্য প্রয়োজন?

    অ্যাপ্লিকেশন নম্বর এবং জন্মের তারিখ। 

    কোথা থেকে ডাউনলোড করা যাবে অ্যাডমিট কার্ড? 

    jeemain.nta.nic.in/ www.nta.ac.in 

    জেইই সেশন ২ পরীক্ষার তারিখ: ২৫,২৬,২৭,২৮,২৯,৩০ জুলাই 

    এই ওয়েবসাইটগুলি থেকে ডাউনলোড করুন অ্যাডমিট:

    www.jeemain.nta.nic.in 
    jeemain.nta.nic.in 
    nta.ac.in
    examinationservices.nic.in
    testservices.nic.in

    কী করে ডাউনলোড করবেন অ্যাডমিট?

    প্রথমে jeemain.nta.nic.in – এই অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটিতে যান। 

    সেখানে “JEE Main 2022 Admit Card Session 2” – সেকশনে যান। 

    প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে লগইন করুন। 

    অ্যাডমিট কার্ডে দেওয়া সব তথ্য মিলিয়ে দেখে নিন ঠিক আছে কী না। 

    ভবিষ্যতের জন্যে ডাউনলোড করে প্রিন্ট আউট নিয়ে রাখুন অ্যাডমিট কার্ডটির। 

    আরও পড়ুন: পিছিয়ে গেল জেইই মেইনের দ্বিতীয় সেশনের পরীক্ষা, জানুন নতুন সময়সূচী

    ইতিমধ্যেই পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে জেইই সেশন ২ – এর পরীক্ষা। ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সির (NTA) এক আধিকারিক জানান, ২৪-২৮ জুলাই হবে পরীক্ষা। এর আগে ২১-৩০ জুলাই পরীক্ষার দিন ধার্য ছিল। 

    কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশিকা পরীক্ষা (CUET) এবং জেইই মেইনের পরীক্ষার মধ্যে খানিকটা সময়ের ব্যবধান রাখার জন্যেই এই সিদ্ধান্ত। ২০ জুলাই শেষ হয়েছে কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশিকা পরীক্ষার প্রথম অধ্যায়। 

    এক আধিকারিকের মতে, “দুটি পরীক্ষার মধ্যে সময়ের ব্যবধান প্রয়োজন ছিল। তাতে পরীক্ষার্থীরা সুষ্ঠভাবে পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারবে। ২০ জুলাই শেষ হয়েছে কুয়েট। একদিন পরেই জয়েন্ট মেইন শুরু হলে পরীক্ষার প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিতে পারত না পরীক্ষার্থীরা। তাই এই ব্যবস্থা। সবকিছু ভেবেচিন্তেই ২৪ জুলাই অবধি পেছানো হয়েছে জয়েন্ট মেইন পরীক্ষার ডেট।” 

     

     

  • Puri Srimandir: জগন্নাথ মন্দির নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, ঠিক কী বলেছেন ওয়াইসি?

    Puri Srimandir: জগন্নাথ মন্দির নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, ঠিক কী বলেছেন ওয়াইসি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্ঞানবাপী মসজিদ (Gyanvapi mosque) বিতর্কের রেশ পুরোপুরি মেলায়নি। এর মধ্যেই পুরীর (Puri) জগন্নাথ মন্দির নিয়ে নতুন বিতর্কিত মন্তব্য করে অশান্তির আগুন লাগিয়ে দিলেন অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমীন বা এআইএমআইএম (AIMIM) প্রধান তথা হায়দ্রাবাদের সাংসদ আসাদউদ্দিন ওয়াইসি (Asaduddin Owaisi)। তাঁকে গ্রেফতারের দাবিতে উত্তাল পুরী (Puri)। শ্রীমন্দিরের সিংহ দরজার সামনে বিক্ষোভ দেখায় জগন্নাথ সেনা। ওয়াইসির গ্রেফতারির দাবিও জানান তাঁরা।

    আরও পড়ুন : জ্ঞানবাপী মসজিদের দেওয়ালে ত্রিশূলের চিহ্ন! প্রকাশ্যে ভিডিও ফুটেজ

    মে মাসে মহারাষ্ট্রের ভিওয়ান্ডিতে একটি জনসমাবেশে ভাষণ দেওয়ার সময় আসাদউদ্দিন স্বামী বিবেকানন্দের (Swami Vivekananda) একটি উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছিলেন, একটি বৌদ্ধ উপাসনালয় ধ্বংস করার পরে তৈরি করা হয়েছিল জগন্নাথ মন্দির। এ প্রসঙ্গে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে জগন্নাথ সেনার আহ্বায়ক প্রিয়দর্শন পট্টনায়েক বলেন,  “হায়দরাবাদের সাংসদ আসাদউদ্দিন ওয়াইসি একজন দুষ্ট ব্যক্তি। তিনি চান মানুষ ধর্ম নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হোক।”

    সাংসদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে কঠোর ব্যবস্থা না নিলে আন্দোলনের হুমকি দিয়েছে ওড়িশার একাধিক সংগঠন। জগন্নাথ সেনা ওয়াইসির বিরুদ্ধে সিংহদ্বার থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে। তাদের বক্তব্য, ওয়াইসি তাঁর মন্তব্যের মাধ্যমে ভগবান জগন্নাথদেবের ভক্তদের অনুভূতিতে আঘাত করেছেন। জগন্নাথ সেনার নেতারা বলেন, ওয়াইসির মন্তব্য বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে উত্তেজনার সৃষ্টি করতে পারে।

    আরও পড়ুন : আরএসএসের জয়পুর বৈঠকে আলোচনা হবে জ্ঞানবাপী নিয়ে?

    বারাণসীর (Varanasi) জ্ঞানবাপী মসজিদ নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে চলছে বিতর্ক। হিন্দুত্ববাদী একাধিক সংগঠনের দাবি, মুঘল সম্রাট ঔরঙ্গজেবের (Mughal emperor Aurangzeb) আমলে কাশী বিশ্বনাথের মন্দির (Kashi Viswanath Temple) ভেঙে তৈরি হয়েছিল মসজিদ। পরে রানি অহল্যাবাই নতুন করে তৈরি করে দেন বিশ্বনাথের মন্দির। সেই মন্দিরই এখনও বর্তমান।

    হিন্দুত্ববাদী কয়েকটি সংগঠনের এও দাবি, মসজিদের পশ্চিম দেওয়ালে হিন্দু দেবদেবীর মূর্তি খোদাই করা রয়েছে। বিবাদ গড়ায় আদালত পর্যন্ত। আদালতের নির্দেশে সম্প্রতি মসজিদ চত্বরে হয়েছে ভিডিওগ্রাফিও। হিন্দুত্ববাদীদের দাবি, তাতে দেখা গিয়েছে, মসজিদের ওজুখানার জলাধারে শিবলিঙ্গ (Shivling) রয়েছে। এই ঘটনা নিয়ে যখন বিতর্ক তুঙ্গে, ঠিক তখনই ওয়াইসির মন্তব্য জন্ম দিল এক নয়া বিতর্কের।

  • PMAY-G: বাংলা আবাস যোজনা নাম মুছলে তবেই মিলবে টাকা, রাজ্যকে জানিয়ে দিল কেন্দ্র

    PMAY-G: বাংলা আবাস যোজনা নাম মুছলে তবেই মিলবে টাকা, রাজ্যকে জানিয়ে দিল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PMAY-G) নাম বদলে রাজ্য সরকার নাম দিয়েছে বাংলা আবাস যোজনা। কিন্তু এই নাম ফের প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা না করলে কেন্দ্রীয় সরকার কোনও টাকা দেবে না। যতক্ষণ না দেশের প্রধানমন্ত্রীর নামে এই প্রকল্পের নাম ফের বদল হচ্ছে ততক্ষণ রাজ্যে আবাস-প্লাস প্রকল্পে একটি ঘরও আসবে না। কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রেই এখবর জানা গিয়েছে।

    সম্প্রতি তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদদের একটি প্রতিনিধি দল আবাস যোজনার বাড়ির বরাদ্দ কেন রাজ্যে আসছে না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী গিরিরাজ সিংয়ের (Giriraj Singh) দ্বারস্থ হয়েছিল। মন্ত্রকের তরফে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, আগে বাংলা আবাস যোজনা (Bangla Awaas Yojana) নামটি বাতিল করলে ফের প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা করা হোক, তার পরেই টাকা দেওয়ার প্রশ্ন আসবে। 

    ২০১৭ সালের ২১ অগাস্ট এবং ২০২২ সালের ১২ মে রাজ্য সরকারকে দুটি চিঠি পাঠিয়ে একথা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বলেও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তৃণমূল প্রতিনিধি দলকে জানিয়ে দেন। রাজ্য পঞ্চায়েত দফতর অবশ্য কেন্দ্রের চিঠির কোনও জবাব দেয়নি। বাংলা আবাস যোজনার নাম বদল করা হবে, সে কথাও জানায়নি। তার জেরে রাজ্যের প্রায় ১০-১২ লক্ষ গরিব মানুষ বাড়ি পাচ্ছেন না বলে দাবি করেছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। 

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু (Suvendu) অধিকারীর কথায়,“পশ্চিমবঙ্গ তো দেশের বাইরে নয়। যদি সারা দেশে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা চলতে পারে, তা হলে পশ্চিমবঙ্গে তার নাম কেন বদল হবে। আসলে রাজ্য সরকারের ম্যাচিং গ্রান্ট দেওয়ার টাকা নেই, সেই কারণে গরিব মানুষের পাকা বাড়ি তৈরি্র যে স্বপ্ন নরেন্দ্র মোদিজি (Modi) দেখিয়েছেন এ রাজ্যে তা পূরণ করতে দিচ্ছেন না মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়।” রাজ্য পঞ্চায়েত দফতরের এক কর্তা জানান, বাংলা আবাস যোজনা নাম বদলাতে রাজি নয় নবান্ন। সেই কারণেই জটিলতা অব্যাহত রয়েছে।

    এইভাবে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নামবদল করেছে মমতা প্রশাসন

     

    কেন পাকা বাড়ির টাকা পাচ্ছে না রাজ্য?

    গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক সূত্রের দাবি, গত ১২ মে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রকে চিঠি লিখে জানান, ২০১৬-১৭ সাল থেকে রাজ্য সরকার ৩২ লক্ষ বাড়ি প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় তৈরি করেছে। দেশে এই প্রকল্পে প্রথম হয়েছে রাজ্য। তারপরেও কেন টাকা আটকে রাখা হয়েছে। মন্ত্রক জানাচ্ছে, ২০১১ সালের আর্থ সামাজিক জাতি সমীক্ষার পর বাংলায় ৩৪ লক্ষ ৭৮ হাজার ৬০৮টি পাকা বাড়ি তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছিল। এখন তা বেড়ে হয়েছে ৩৪ লক্ষ ৮৮ হাজার। এই প্রকল্পে রাজ্যের তহবিলে ১৩৩৮ কোটি টাকা পড়ে রয়েছে। গত ২৪ মার্চেও আবাস যোজনার জন্য ৬৮৭ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রার সব কাজ শেষ করতে এই টাকা যথেষ্ঠ। 

    কেন রাজ্য সরকার ম্যাচিং গ্রান্টসহ উপভোক্তাদের টাকা পাঠাচ্ছে না সেই প্রশ্নও তুলেছে কেন্দ্রীয় কর্তারা। তবে ২০২১-২২ সাল থেকে আবাস-প্লাস (Awaas+) নামে নতুন প্রকল্প শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমেও আরও অন্তত ১০-১২ লক্ষ পরিবার পাকা বাড়ি হবে। কিন্তু ন্যাশনাল লেভেল মনিটররা রাজ্যে এসে এই প্রকল্পে ভুরি ভুরি অভিযোগ পেয়েছেন। কাটমানি খাওয়া, পাকা বাড়ি থাকা সত্ত্বেও আবার তাদের বাড়ি দেওয়া, রাজনৈতিক রং দেখে বাড়ি দেওয়া এবং পর্বত প্রমাণ দুর্নীতির অভিযোগের সঙ্গে দেখা যায় নাম বদলে দেওয়ার ঘটনাও।

    আরও পড়ুন: কেন ১০০ দিনের কাজে রাজ্যের টাকা আটকেছে কেন্দ্র? রইল ৮ কারণ

    কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন সচিব রাজ্যের মুখ্যসচিবকে ২২ এপ্রিল, ২৫ এপ্রিল দুটি ডিও লেটার লিখে প্রকল্পের অনিয়মের ব্যাপারে ১ মে-র মধ্যে জবাব চেয়েছিলেন। তার কোনও জবাব দেয়নি রাজ্য। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক (Ministry of Finance) কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম বদল হলে তার টাকা না দেওয়ার কথাও রাজ্যগুলিকে জানিয়ে রেখেছে। তার পরেও নবান্ন (Nabanna) কোনও পদক্ষেপ করেনি। ফলে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকও (Ministry of Urban Development) জানিয়ে দিয়েছে বাংলা আবাস যোজনা বদলে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা করলে তবেই মিলবে গ্রামে পাকা বাড়ির তৈরির বরাদ্দ।

LinkedIn
Share