Blog

  • Rahul Gandhi: কেউ রানি ভিক্টোরিয়া বা যুবরাজ নয়! সোমবার রাহুলের জেরা প্রসঙ্গে বিজেপি

    Rahul Gandhi: কেউ রানি ভিক্টোরিয়া বা যুবরাজ নয়! সোমবার রাহুলের জেরা প্রসঙ্গে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনাল হেরাল্ড (National Herald) মামলায় সোমবার আবারও ইডির (ED) জেরার মুখে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। এদিন সকাল সাড়ে ১১ টা নাগাদ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসে পৌঁছন রাহুল। 

    গত সপ্তাহে টানা তিনদিন ৩০ ঘণ্টা রাহুলকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি। গত শুক্রবারই চতুর্থবার জেরার জন্য কংগ্রেস সাংসদকে ডেকে পাঠিয়েছিল ইডি। কিন্তু মা সনিয়া গান্ধীর সঙ্গে দেখার করার জন্য তা পিছনোর আর্জি জানিয়ে ইডিকে চিঠি লিখেছিলেন রাহুল। তা মেনে নিয়ে ২০ জুন হাজিরার নির্দেশ দেয় জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। সেইমতোই এদিন ইডির দফতরে পৌঁছন রাহুল। চলে দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদ পর্ব।

    এদিকে, রাহুল গান্ধীকে জিজ্ঞাসাবাদের প্রতিবাদে দেশজুড়ে বিক্ষোভ শুরু করেছে কংগ্রেস। দিল্লির যন্তর মন্তরে সত্যাগ্রহ শুরু করেছেন কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে, সলমন খুরশিদ, ভি নারায়ণ স্বামীরা। কংগ্রেসের বিক্ষোভ আটকাতে দিল্লিতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। ইডি দফতরের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। 

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় রাহুলকে ইডির (Enforcement Directorate) জেরা নিয়ে কড়া ভাষায় কংগ্রেসের সমালোচনা করে বিজেপি। দলের মুখপাত্র সম্বিত পাত্র কংগ্রেসকে কটাক্ষ করে বলেন, “এ দেশে না কেউ রানি ভিক্টোরিয়া (Queen Victoria ), না কেউ যুবরাজ চার্লস (Prince Charles)। যে তাঁকে জেরা করা যাবে না। এদেশে আইনের চোখে সবাই সমান। কারও বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে বা উঠলে তদন্তকারী সংস্থা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই পারে।” তাঁর দাবি, জনগণ জানে ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় গান্ধী পরিবার এবং রাহুল গান্ধীর ভূমিকার কথা। সুতরাং,এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট মনে করলে গান্ধী পরিবারের যে কোনও সদস্যকে ডেকে জেরা করতেই পারে। এই জেরার অধিকার তাদের রয়েছে। সম্বিত আরও বলেন, “ইডি কথার অর্থ এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট, এন্টাইটেলমেন্ট ডিরেক্টরেট নয়। এটা যেন কংগ্রেস বা রাহুল গান্ধী ভুলে না যান।”

    আরও পড়ুন: কেন রাহুল গান্ধীকে জেরা, ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলা কী?

    এর আগে রাহুলকে তলব নিয়ে কংগ্রেস মুখপাত্র অজয় মাকেন বলেন, “আমার জানা নেই যে কংগ্রেসকে (Congress) যেভাবে দিনের পর দিন হেনস্থা করা হচ্ছে, সেভাবে অন্য কোনও দলকে হেনস্থা করা হয়েছে কি না। আর এই হেনস্থার একমাত্র উদ্দেশ্য হল রাহুল গান্ধী এবং কংগ্রেসের মুখ বন্ধ করা। এভাবে কোনও একটি রাজনৈতিক দলের মুখ বন্ধ করা যায় না।”

    প্রসঙ্গত, এই মামলায় শুধু রাহুল নয় সনিয়া গান্ধীকেও ডেকে পাঠিয়েছিল ইডি৷ কিন্তু করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর নির্ধারিত দিনে ইডি অফিসে হাজিরা দিতে পারেননি কংগ্রেস সভানেত্রী৷ এই মুহূর্তে তিনি ভর্তি গঙ্গারাম হাসপাতালে৷ পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠলে ইডি দফতরে তিনি যাবেন বলে জানিয়েছে কংগ্রেস৷

  • Modi Mother Birthday: সযত্নে ধুয়ে দিলেন পা, চাইলেন আশীর্বাদ, মায়ের ৯৯তম জন্মদিন পালন মোদির

    Modi Mother Birthday: সযত্নে ধুয়ে দিলেন পা, চাইলেন আশীর্বাদ, মায়ের ৯৯তম জন্মদিন পালন মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মায়ের ৯৯তম জন্মদিনে পা ধুইয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী ছেলে। হিরাবেন মোদি (Hiraben Modi) ১০০-য় পদার্পণ করলেন। সেই উপলক্ষেই মায়ের সঙ্গে দেখা করতে গুজরাট (Gujarat) সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। গান্ধীনগরে (Gandhinagar) ছোট ভাইয়ের বাড়িতে মায়ের সঙ্গে দেখা করে সযত্নে মায়ের পা ধুইয়ে দিলেন তিনি।

    ট্যুইটারে এদিন মোদি লেখেন, “মা শুধুই একটা সাধারণ শব্দ নয়। এটা একটা আবেগ। আজকের দিনেই আমার মা ১০০ বছরে পা দিলেন। আনন্দে এবং কৃতজ্ঞতায় আজকের দিনে আমি কয়েক লাইন লিখেছি।” 

    [tw]


    [/tw]

    একটি চিঠিতে মোদি লেখেন,”আজ আমি খুব খুশি। আমার মা হিরাবেন মোদি আজ ১০০ বছরে পদার্পণ করলেন। এই বছরটি তাঁর জন্ম শতবর্ষ। ২০২২ বছরটি আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আজ বাবা বেঁচে থাকলে তিনি শতবর্ষ পার করতেন। গত সপ্তাহে তিনি তাঁর শতবর্ষ পালন করতেন।” 

    আরও পড়ুন: পওয়াগড় কালী মন্দিরে মোদি, জানেন এখানকার ইতিহাস 

    ধুমধাম করে হিরাবেনের শতবর্ষ উদ্‍যাপন করছে মোদি পরিবার। গান্ধীনগরের বাড়িতে জড়ো হয়েছেন পরিবারের সদস্যরা। নিজে হাতে মায়ের জন্য নৈবেদ্য সাজিয়েছেন মোদি। ধুইয়ে দিয়েছেন মায়ের পা। আশীর্বাদ নিয়েছেন মায়ের থেকে। মা ও ছেলের আবেগঘন মুহূর্তের ছবি ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। 

    [tw]


    [/tw]

    ১৯২৩ সালের ১৮ জুন জন্ম হিরাবেন মোদির। এই বছর ১০০ বছরে পা দিলেন তিনি। গান্ধীনগরে ছোট ছেলে পঙ্কজ মোদির সঙ্গে থাকেন হিরাবেন, সেখানেই মায়ের সঙ্গে দেখা করেন মোদি। এদিন আমেদাবাদের জগন্নাথ মন্দিরে একটি ‘ভাণ্ডারো’ বা গণআহারের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে মোদির পরিবার।

    পাশাপাশি আজ হটকেশ্বর মহাদেব মন্দিরে হিরাবেনের দীর্ঘায়ু কামনায় সারাদিন ধরে চলছে পুজো ও যজ্ঞ। ভজন সঙ্গীতের অনুষ্ঠানের পাশাপাশি হবে শিব আরাধনাও। এর আগে গত ১১ মার্চ দুদিনের সফরে গুজরাট গিয়ে মায়ে সঙ্গে দেখা করেছিলেন মোদি। এবার ২ দিনের সফরে ভদোদরায় ২১ হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প উদ্বোধন করবেন তিনি। সর্দার এস্টেটের কাছে কুষ্ঠ হাসপাতালে একটি জনসভা করবেন।  এদিন পওয়াগড় কালী মন্দিরও দর্শন করেন মোদি। 

    আরও পড়ুন: শতবর্ষে পদার্পণ হিরাবেনের, মায়ের সঙ্গে দেখা করবেন মোদি

    হিরাবেনের জন্মদিন উপলক্ষে গান্ধীনগরে রায়সান পেট্রোল পাম্প থেকে ৬০ মিটার পর্যন্ত একটি রাস্তার নাম ‘পূজ্য হীরাবা মার্গ’ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে গান্ধীনগর প্রশাসন। আজই সেই রাস্তার নামকরণের দিন ধার্য হলেও কিছু সরকারি কাজ বাকি থাকায়, পিছিয়ে যায় নামকরণ।          

  • Modi in Pavagadh temple: হাজার বছর পুরনো পওয়াগড় কালীমন্দিরে পুজো মোদির, জানেন এখানকার ইতিহাস?

    Modi in Pavagadh temple: হাজার বছর পুরনো পওয়াগড় কালীমন্দিরে পুজো মোদির, জানেন এখানকার ইতিহাস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চমহল জেলার প্রসিদ্ধ পওয়াগড় কালী মন্দিরের (Pavagadh temple) ধর্ম-ধ্বজা ওড়ালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)।  আড়াইশোটি সিঁড়ি ভেঙে পাহাড়ের উপর অবস্থিত ওই মন্দিরে শনিবার বিশেষ পুজোয় অংশ নেন তিনি।  অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল। 

    এদিন পওয়াগড় কালী মন্দিরে মোদির প্রার্থনাকে ঐতিহাসিক অ্যাখ্যা দিচ্ছেন অনেকে।  মন্দিরটি এই অঞ্চলের প্রাচীনতম মন্দিরগুলির মধ্যে একটি। প্রতিদিন এখানে প্রচুর দর্শনার্থী ভিড় করেন। কিন্তু গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন কখনও এই মহাকালী মন্দিরে আসেননি মোদি। রাজনৈতিক মহলের ধারণা, জরাজীর্ণ মাতৃ মন্দির দেখতে রাজি ছিলেন না তিনি। আবার কারওর মতে, মন্দিরের ওপর দরগা থাকায় তিনি এতদিন দর্শন করেননি। এখন তাই সংস্কার ও দরগা সরে যাওয়ার পর এই মন্দিরে গেলেন মোদি। পূজো দিলেন এবং ওড়ালেন মন্দিরের ধ্বজা। 

    গুজরাট সরকার সূত্রে খবর, পঞ্চদশ শতাব্দী থেকে এই মন্দিরটি জরাজীর্ণ ছিল। এটিকে নতুন রূপে সাজানো হয়েছে। সরকারের তরফে পুরো মন্দিরটি পুনর্নির্মাণ করা হলেও মূল গর্ভগৃহটি অক্ষত রাখা হয়েছে। গর্ভগৃহ পরিবর্তন না করে প্রথমে পাহাড়ের চূড়া প্রশস্ত করে একটি বড় মন্দির গঠনের জন্য ভিত তৈরি করা হয়। তারপর নির্মিত হয় মন্দিরের প্রথম ও দ্বিতীয় তল। 

    আরও পড়ুন: ১৮৬২টি মন্দির ভেঙে বদলে দেওয়া হয়েছে মসজিদে! তালিকা প্রকাশ হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের

    কথিত আছে, পওয়াগড়ে পাহাড়ের চূড়ায় এই কালী মন্দিরটি একাদশ শতাব্দীতে তৈরি হয়েছিল। পঞ্চদশ শতাব্দীতে সুলতান মাহমুদ বেগদার চাম্পানের আক্রমণের সময় মন্দিরের চূড়াটি ভেঙে ফেলা হয়। সেখানে নির্মাণ করা হয় পীর সাদানশাহের মাজার। মন্দিরের উপরের অংশ এতদিন দরগা কর্তৃপক্ষের দখলে ছিল। কয়েক দফা আলোচনার পর দরগা কমিটির কর্মকর্তারা মন্দিরের উপরের অংশ খালি করে দেন। তাঁদেরকে অন্যত্র জায়গা দেওয়া হয়। এরপরই পতাকা উত্তোলনের জন্য নতুন স্তম্ভ স্থাপন করা হয়, বলে সরকারি সূত্রে খবর। ইতিমধ্যেই ইউনেস্কো (UNESCO) মন্দিরটিকে সারা বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলির মধ্যে একটি বলে বর্ণণা করেছে।

    মন্দিরের শীর্ষে ধ্বজা উড়িয়ে মোদি বলেন, “এই মুহূর্ত আমার হৃদয়কে বিশেষ আনন্দে ভরিয়ে দিয়েছে। এই শেখর পতাকাটি আমাদের বিশ্বাস এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতীক। এটা প্রমাণ করে শতাব্দী বদলায়,সময় বদলায় কিন্তু বিশ্বাসের শিখর চিরন্তন।”

  • England ODI Record: ৫০ ওভারে ৪৯৮ রান! একদিনের ম্যাচে বিশ্বরেকর্ড ইংল্যান্ডের

    England ODI Record: ৫০ ওভারে ৪৯৮ রান! একদিনের ম্যাচে বিশ্বরেকর্ড ইংল্যান্ডের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে (ODI) সর্বোচ্চ রানের ইনিংসের বিশ্বরেকর্ড গড়ল ইংল্যান্ড (England)। নেদারল্যান্ডের বিরুদ্ধে খেলে ৪ উইকেটে ৪৯৮ রান করে জয়লাভ করে অইন মর্গ্যান (Eoin Morgan)-এর দল। শতরান করেন তিন জন।

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: গুজরাটকে আইপিএল জেতানোর পুরষ্কার? আয়ারল্যান্ড সফরে অধিনায়ক হার্দিক

    শুধু তাই নয়, এদিন নিজেদের রেকর্ড নিজেরাই ভেঙে দিল ইংল্যান্ড। ২০১৮ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৬ উইকেটে ৪৮১ রান করেছিল ইংল্যান্ড। এক দিনের ক্রিকেটে এত দিন সেটাই ছিল এক ইনিংসে সর্বোচ্চ রানের বিশ্বরেকর্ড।

    [tw]


    [/tw]

    এদিনের ম্যাচে জস বাটলারকে (Jos Buttler)  এক অন্য রূপেই দেখা যায়। তিনি এদিন ৭০ বলে ১৬২ রান করেন। তিনি এদিন দ্রুততম ১৫০ রান করে একদিনের ম্যাচের ইতিহাসে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছেন। তিনি সাতটি চার এবং ১৪টি ছয় মারেন। ছয় নম্বরে নেমে লিয়াম লিভিংস্টোন (Liam Livingstone) ১৭ বলে ৫০ রান করেন যা ইংল্যান্ডের একদিনের ম্যাচে  দ্রুততম ৫০ রান করে এক ইতিহাস তৈরী করেছে। তিনি মোট ২২ বলে ৬৬ রান করেন।

    আরও পড়ুন: ভাঙল ১২৯ বছরের রেকর্ড! প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে অনন্য কীর্তি বাংলার

    নেদারল্যান্ডের বিরুদ্ধে ওপেনার জেসন রয় (Jason Roy) ব্যর্থ হলেও পরে  রান তোলেন ইংল্যান্ডের ব্যাটাররা। ফিল সাল্ট ( Phil Salt) ৯৩ বলে ১২২ রান করেছেন। দাউইদ মালান (Dawid Malan) করেছেন ১০৯ বলে ১২৫ রান। এই ম্যাচে অধিনায়ক অইন মর্গ্যান কোনও রান করতে ব্যর্থ হন। সাল্ট ও মালান একসঙ্গে জুটিতে ২২২ রান করেছেন। আবার মালান ও বাটলার জুটিতে ওঠে ১৮৪ রান। এই ম্যাচে প্রতি ওভারে গড়ে ৯.৯৬ রান করেছেন ইংল্যান্ডের ব্যাটাররা।

     

  • Sri Lanka Crisis: কলম্বোর রাস্তা কার্যত গাড়ি শূন্য! জ্বালানি সংকটে শ্রীলঙ্কা

    Sri Lanka Crisis: কলম্বোর রাস্তা কার্যত গাড়ি শূন্য! জ্বালানি সংকটে শ্রীলঙ্কা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্বালানি তেলের সংকটে শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka) রাস্তা কার্যত গাড়ি শূন্য। আর্থিক সংকটে জর্জরিত দেশ। জ্বালানি তেলেরও আকাল। আগেই জানানো হয়েছিল চাইলেই মিলবে জ্বালানি তেল (fuel crisis)। এবার জ্বালানি তেলের বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করল শ্রীলঙ্কা সরকার (Sri Lanka government)। শুধু আপৎকালীন পরিষেবায় যুক্ত গাড়িগুলি একমাত্র পেট্রল, ডিজেল পাবে। সে কারণেই সমস্ত বেসরকারি কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। সরকারি মুখপাত্র বান্দুলা গুনাওয়ারদানা জানিয়েছেন, স্বাস্থ্যক্ষেত্রে জরুরী পরিষেবা ছাড়া কাউকে জ্বালানি তেল বিক্রি করা হবে না। কারন যেটুকু তেল রয়েছে তা বাঁচিয়ে রাখতে চাইছে সরকার। দেশবাসীর অসুবিধার জন্য সকলের কাছে ক্ষমা চেয়েছে সরকার।

    এদিকে বিভিন্ন পেট্রল পাম্পের সামনে ইতিমধ্যেই গাড়ির লম্বা লাইন পড়ে গিয়েছে।  দুশ্চিন্তার মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন বাসিন্দারা।  গত সপ্তাহেই সমস্ত সরকারি স্কুল বন্ধের নির্দেশ জারি করা হয়েছিল। কিছু অফিস স্বল্প সংখ্যক কর্মী দিয়ে চলছিল। এবার সকল সরকারি ও বেসরকারি কর্মীদের বাড়ি থেকেই কাজ করার কথা বলা হয়েছে।

    [tw]


    [/tw]

    দেশে জ্বালানির ভাণ্ডার বাড়ন্ত। এমন অবস্থায় রাশিয়া থেকে কম দামে তেল (Russian Crude Oil) কিনে অবস্থা সামাল দিতে চেষ্টা করছে শ্রীলঙ্কা। ভ্লাদিমির পুতিনের দেশের সঙ্গে তেল কেনার বিষয়ে আলোচনা করতে রাশিয়া (Russia) রওনা দিয়েছেন শ্রীলঙ্কার দুই মন্ত্রী। ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধের আবহে রুশ তেলের দাম অনেকটাই কমেছে। সেই কারণেই সস্তায় তেল কিনতে তৎপর ঋণের বোঝায় জর্জরিত দ্বীপরাষ্ট্র। বিদেশি মুদ্রাও শেষ হয়ে গিয়েছে তাদের। 

    আরও পড়ুন: আর্থিক সঙ্কটে পড়ে নিজেদের ঋণখেলাপি ঘোষণা করল শ্রীলঙ্কা

    যুদ্ধের (Russia-Ukraine War) আবহে আন্তর্জাতিক বাজারে বেড়েছে তেলের দাম। এদিকে জ্বালানি না থাকার ফলে ব্যাহত হচ্ছে বিদ্যুৎ উৎপাদন। পেট্রল কিনতে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতেই মৃত্যু হচ্ছে সাধারণ মানুষের। সব মিলিয়ে শ্রীলঙ্কার অভ্যন্তরীণ অবস্থা ভয়াবহ। শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka Crisis) বিদ্যুৎ মন্ত্রী কাঞ্চনা বিজেসেকারা জানিয়েছেন, দু’জন মন্ত্রী রাশিয়ায় যাচ্ছেন। তেল কেনা নিয়ে সেখানকার আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন তাঁরা।

  • Artificial Photosynthesis: আর প্রয়োজন নেই সূর্যালোকের, অন্ধকারেই হবে সালোকসংশ্লেষ! দাবি গবেষণায়

    Artificial Photosynthesis: আর প্রয়োজন নেই সূর্যালোকের, অন্ধকারেই হবে সালোকসংশ্লেষ! দাবি গবেষণায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর প্রয়োজন হবে না প্রাকৃতিক সালোকসংশ্লেষ (Photosynthesis) প্রক্রিয়ার! কৃত্রিম সালোকসংশ্লেষ (artificial photosynthesis) প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই উৎপন্ন করা যাবে খাদ্য। সেই খাদ্যেই এবার পেট ভরাবে তামাম বিশ্ববাসী। সম্প্রতি এমনই তথ্য উঠে এসেছে একটি গবেষণায়। সেই গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়েছে নেচারফুড (Nature Food) পত্রিকায়। প্রকাশিত গবেষণাপত্রে হইচই বিশ্বজুড়ে।

    গাছের পাতাকে বলা হয় রান্নাঘর। মূলের মাধ্যমে মাটি থেকে জল সংগ্রহ করে গাছ। পাতা দিয়ে শোষণ করে সূর্যালোক। তাকে কাজে লাগিয়ে গাছ তৈরি করে খাবার। বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় যাকে বলা হয়ে থাকে সালোকসংশ্লেষ। কাবর্ন ডাইঅক্সাইড (CO2) শোষণ করে গাছ বাতাসে অক্সিজেন (O2) ছাড়ে। সেই অক্সিজেন নিয়ে বেঁচে থাকে তামাম প্রাণীজগৎ।

    আরও পড়ুন : একবারও ছুঁতে পারেনি করোনা? অতিপ্রাকৃতিক ক্ষমতা নাকি নিপাট বিজ্ঞান?

    তবে, বিজ্ঞানীদের দাবি, এবার আর কেবল এই প্রাকৃতিক সালোকসংশ্লেষের ওপর নির্ভর করতে হবে না। কারণ প্রকাশিত গবেষণাপত্রে দাবি করা হয়েছে, কৃত্রিম সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই উৎপন্ন হবে মানুষের খাবার মায় অক্সিজেনও।

    কী এই কৃত্রিম সালোকসংশ্লেষ?

    কৃত্রিম সালোকসংশ্লেষণ সিস্টেম মূলত উৎসেচক-নির্ভর রিঅ্যাক্টরের মাধ্যমে বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইডের মাত্রা ভারসাম্য বজায় রাখে। এই উৎসেচক হাইড্রোজেন শক্তি এবং জৈব রাসায়নিক ট্রান্সডুসার দ্বারা চালিত হয়। হাইড্রোজেন বা হাইড্রোজেনযুক্ত যৌগ ব্যবহার করে হাইড্রোজেন শক্তি উৎপন্ন হয়। 

    ট্রান্সডুসার হল যেকোনও মেডিকেল আল্ট্রাসাউন্ড সিস্টেমের একটি অংশ। একটি ট্রান্সডুসার যে কোনও প্রাকৃতিক পরিমাণকে বৈদ্যুতিক সংকেতে এবং এর বিপরীতে রূপান্তর করতে সক্ষম। এর পাশাপাশি, কৃত্রিম সালোকসংশ্লেষণ ব্যবস্থার অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলির মধ্যে রয়েছে পিভি প্যানেল যা সিস্টেমের বৈদ্যুতিক চাহিদা পূরণ করে এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনে সাহায্য করে, কার্বোহাইড্রেট আকারে শুষ্ক কৃষি, তরল জ্বালানি, রাসায়নিক ফিডস্টক এবং পলিমার যা ফাইবার তৈরি করে এবং ইলেক্ট্রোকেমিক্যাল পদ্ধতির মাধ্যমে উৎপাদিত হাইড্রোজেন। 

    কৃত্রিম সালোকসংশ্লেষের প্রক্রিয়ায় গবেষকরা দ্বিস্তরীয় পদক্ষেপের মাধ্যমে কার্বন ডাইঅক্সাইড, বিদ্যুৎ ও জলের মিশ্রণের মাধ্যমে অ্যাসিটেট যৌগ তৈরি করেন। অ্যাসিটেট হল ভিনিগারের অন্যতম প্রধান উপাদান। আলোর অবর্তমানে খাদ্য-উৎপাদনকারী জীবগুলি তখন এই অ্যাসিটেটকে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে বেড়ে উঠতে পারে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। তাঁদের দাবি, এর মাধ্যমে অ্যাসিটেট সমৃদ্ধ ইলেক্ট্রোলাইজারের মাধ্যমে সরাসরি অন্ধকারে বহু খাদ্য-উৎপাদনকারী জীবের প্রসার ঘটতে পারে।

    বিশ্বজুড়ে বাড়ছে জনসংখ্যা। স্বাভাবিকভাবেই বাড়ছে খাদ্যের চাহিদাও। এই চাহিদা পূরণ করতে প্রয়োজন আরও খাবার উৎপাদনের। বিজ্ঞানীদের দাবি, এই কৃত্রিম সালোকসংশ্লেষের ফলে পৃথিবীজুড়ে একদিকে যেমন খাদ্যসংকট (Global Food Crisis) সমস্যার সমাধান হবে, কমবে দূষণও (Pollution)। 

     

  • Calcutta High Court DA case: ডিএ বকেয়া থাকায় ২ রাজ্য সরকারি কর্তার বেতন বন্ধের নির্দেশ হাইকোর্টের

    Calcutta High Court DA case: ডিএ বকেয়া থাকায় ২ রাজ্য সরকারি কর্তার বেতন বন্ধের নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালতের তরফে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে একাধিকবার। তার পরেও মেটানো হয়নি কর্মীদের ডিএ (DA)। সেই কারণে এবার রাজ্যের দুই বিদ্যুৎ (electricity) সংস্থা পিডিসিএল (PDCL) এবং এসিডিএসএলের (ACDSL) বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। ওই দুই সংস্থার কর্তাদের বেতন বন্ধের নির্দেশ দিল উচ্চ আদালত। যতদিন না কর্মীদের বকেয়া ডিএ-র পাঁচভাগের একভাগ মেটানো হচ্ছে, ততদিন বেতন বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    রাজ্যের দুই বিদ্যুৎ সংস্থা পিডিসিএল এবং এসিডিএসএলের কর্মীরা তাঁদের বকেয়া ডিএ দেওয়া হচ্ছে না বলে দীর্ঘদিন ধরে অভিযোগ জানাচ্ছিলেন। তার পরেও মহার্ঘ ভাতা না মেলায় আদালতের দ্বারস্থ হন তাঁরা। এই অভিযোগের ভিত্তিতে কর্মীদের ডিএ মেটানোর সময় বেঁধে দিয়েছিল আদালত। সেই সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ায় এবার কর্তাদের বেতন বন্ধের নির্দেশ দিলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা।

    আরও পড়ুন : হাইকোর্ট থেকে সুপ্রিম কোর্ট, রক্ষাকবচের জন্য ছুটছেন মন্ত্রী পার্থ, কিন্তু পাবেন কি?

    এই মামলায় আদালতের নির্দেশ ছিল, বকেয়া ডিএ-র পাঁচভাগের এক ভাগ মিটিয়ে দিতে হবে কর্মীদের। তা না মেটানোয় রাজ্য বিদ্যুৎ নিগমের জেনারেল ম্যানেজার ও দুই সংস্থার সিএমডি-র বেতন বন্ধের নির্দেশ দেয় আদালত। এদিন আদালত সাফ জানিয়ে দেয়, যতদিন না কর্মীদের বকেয়া ডিএর পাঁচ ভাগের একভাগ মেটানো হচ্ছে, ততদিন বেতন বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে নির্দেশ পালনের সুযোগ দেওয়া হয়েছে আদালতের তরফে।

    আদালতের নির্দেশে ২০১৯ ও ২০২০ সালের বকেয়া ডি এ-র পাঁচ ভাগের এক ভাগ মিটিয়ে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তা না দিয়ে শুধু ২০১৯ সালের বকেয়ার এক পঞ্চমাংশ দেওয়া হয়েছে। ২০২০ সালের নতুন রোপা রুল (রিভিশন অব পে অ্যান্ড অ্যালাওয়েন্সেস) অনুযায়ী বকেয়া ডিএ হিসাব করে তার এক পঞ্চমাংশ দেওয়া হল না কেন, সে প্রশ্ন তোলে আদালত।

    আরও পড়ুন : বেনজির বিক্ষোভের সাক্ষী হাইকোর্ট, এবার তৃণমূলের রোষে খোদ বিচারপতি

    এর পরেই এদিন দুই সংস্থাকে ভর্ৎসনা করে বিচারপতি বলেন, টাকার জন্য কাঁদছে। অবাক লাগে। তাঁর প্রশ্ন, বাদাম খাওয়ার টাকা দিয়েছেন নাকি? সংস্থার কর্তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, কর্মীরাও মানুষ। তাঁরা এন্ট্রি খাতা নন। তাঁদের ছাড়া সংস্থা চলে না। ঠিক মতো ব্যবহার করুন।

    এর আগের শুনানিতে আদালত নির্দেশ দিয়েছিল, ২৩ জুনের মধ্যে দুই সংস্থার প্রায় ২০ হাজার কর্মীর বকেয়া ডিএ-র পাঁচভাগের একভাগ মিটিয়ে দিতে হবে। বকেয়া মেটানোর পরের দিন আদালতে এসে নির্দেশ পালন হয়েছে কিনা, তাও জানাতে বলা হয়েছিল। সময় দেওয়া হয়েছিল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত। সেই কারণেই শুক্রবার হয় ওই মামলার শুনানি।

     

  • New Labour Codes: সপ্তাহে তিন দিনের ছুটি, আর কী পরিবর্তন আসল নতুন শ্রমবিধিতে

    New Labour Codes: সপ্তাহে তিন দিনের ছুটি, আর কী পরিবর্তন আসল নতুন শ্রমবিধিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহু আলোচনার-পর্যালোচনার পর নয়া শ্রমবিধি (New labour codes) প্রকাশ করল কেন্দ্র। জুলাইয়ের ১ তারিখ থেকেই লাগু  হবে এই নতুন শ্রমবিধি। এই শ্রমবিধি কার্যকর হলে বাড়তে পারে সাপ্তাহিক ছুটি, অবসরকালীন কিছু সুযোগ-সুবিধাও আসতে পারে এই নতুন নিয়মে। এই সবকিছু ভালোর মধ্যে একটিই নেতিবাচক দিক, তা হল নয়া শ্রমবিধিতে কমে যেতে পারে টেক-হোম বেতন। অর্থাৎ সব কেটে-কুটে যে টাকা আপনি বাড়ি নিয়ে যেতে পারেন, তা কমে আসবে। 

    সূত্রের খবর, আগামী ১ জুলাই থেকে নতুন শ্রমবিধি কার্যকর হতে পারে। এর আগে কেন্দ্রীয় সরকার ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে চারটি আইনের  চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করেছিল। একইভাবে ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশন কোড ২০২০, কোড অন সোশ্যাল সিক্যুরিটি ২০২০, অক্যুপেশনাল সেফটি, হেলথ অ্যান্ড ওয়ার্কিং কন্ডিশন কোড ২০২০ – এই চার বিধি নিয়ে ২০২০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল। এখন পর্যন্ত ২৩ টি রাজ্য এই আইনগুলির খসড়া গ্রহণ করেছে। কেন্দ্রীয় সরকার চায় সমস্ত রাজ্য একসঙ্গে এই চারটি পরিবর্তন কার্যকর করুক।

    আরও পড়ুন: জুলাইয়েই ডিএ বাড়াতে পারে কেন্দ্র, কত হবে বেতন?        

    নতুন শ্রমবিধি কার্যকর হলে কর্মচারীদের মূল বেতন হবে তাদের মোট বেতনের অন্তত ৫০ শতাংশ। নতুন নিয়মে পিএফে বেশি টাকা রাখতে হবে কর্মীকে। অবসরের সময় তা অত্যন্ত লাভজনক। নতুন শ্রমবিধিতে কর্মীদের গ্র্যাচুইটিও বাড়বে। অবসরের পরে তাতেও লাভবান হবেন তাঁরা। তবে, এই নতুন নিয়মে টেক হোম স্যালারি কমতে পারে।  

    সরকার খসড়ায় চার দিনের কর্ম সপ্তাহের প্রস্তাব করেছে। মানে সপ্তাহে চারদিন কাজে যেতে হবে আর তিনদিন ছুটি পাবেন কর্মীরা। তবে যে বাড়তি একদিন ছুটি পাওয়া যাচ্ছে তা পুষিয়ে দিতে হবে, বাকি দিনগুলিতে ১২ ঘণ্টা করে কাজ করে। সরকারের প্রস্তাব, একজন কর্মচারীকে সপ্তাহে কমপক্ষে ৪৮ ঘন্টা কাজ করতে হবে।   

    নতুন শ্রমবিধির পরিবর্তনগুলি এক নজরে:

    পাঁচ দিনের বদলে কর্মীদের চার দিন কাজ করতে হবে।

    সপ্তাহে তিন দিন ছুটি পেলে কর্মীকে বাকি চার দিন ১২ ঘণ্টা করে কাজ করতে হবে।   

    কর্মচারীদের মূল বেতন হবে তাঁদের  মোট বেতনের অন্তত ৫০ শতাংশ। পিএফে কর্মীদের অবদান বাড়বে।

    নতুন নিয়মে ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ -কে মান্যতা দেওয়া হয়েছে।

    গ্র্যাচুইির পরিমাণ বাড়বে।

    আরও পড়ুন: তবে কি ক্রেডিট কার্ডের নয়া নিয়ম কার্যকর হবে অক্টোবর মাসে?

    তবে দিনে ১২ ঘণ্টার কাজ হলে, সেক্ষেত্রে বিপদে পড়তে পারে কোম্পানিগুলি। বেশি টাকা গুনতে হতে পারে তাদের। কারণ ফ্যাক্টরি অ্যাক্টের আওতায় যে কোম্পানিগুলি রয়েছে কোনও কর্মী দিনে ৯ ঘণ্টার বেশি কাজ করলে তাদের ‘ওভার টাইম’- এর টাকা দিতে হবে।

    স্পেন, জাপান, নিউজিল্যান্ড, আইসল্যান্ড, আয়ারল্যান্ডের মতো দেশগুলিতে ইতিমধ্যেই সাপ্তাহিক তিন দিন ছুটির নিয়ম চালু হয়ে গিয়েছে।  

     

     

     

     

     

     

  • India US relation: ভারতের পাশে রয়েছে আমেরিকা, জানালেন মার্কিন কর্তা

    India US relation: ভারতের পাশে রয়েছে আমেরিকা, জানালেন মার্কিন কর্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) পাশে রয়েছে আমেরিকা (America)। সম্প্রতি একথা জানিয়েছে বাইডেন প্রশাসন। রাশিয়া (Russia) -ভারত সম্পর্ক বহু পুরানো। তখন বন্ধু (Partner) খুঁজতে তারা প্রস্তুত ছিল না বলেও জানিয়েছে আমেরিকা।

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে বদলে গিয়েছে বিশ্বরাজনীতি। গোটা বিশ্ব ভাগ হয়ে গিয়েছে আড়াআড়িভাবে। একটা অংশ দাঁড়িয়েছে ইউক্রেনের পাশে। আর একটি অংশ রাশিয়ার পাশে। ইউক্রেনের পাশে রয়েছে ইউরোপ ও আমেরিকা। এমতাবস্থায় ভারত এখনও সম্পর্ক রেখে চলেছে রাশিয়ার সঙ্গে। রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল কিনতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল আমেরিকা। বাইডেন প্রশাসনের যে নিষেধাজ্ঞা কানে তোলেনি সাউথব্লক। যুদ্ধের আবহেও নিয়মিত জ্বালানি কিনে চলেছে ভারত। এ নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারির মুখেও পড়তে হয়েছে। তার পরেও দমানো যায়নি মোদির ভারতকে। কূটনৈতিক মহলের মতে, তাই ভারতের সঙ্গে ‘সন্ধি’ করতে চাইছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

    আরও পড়ুন : রাশিয়া থেকে গ্যাস কেনা কি যুদ্ধে মদত নয়? পশ্চিমকে তোপ ভারতের

    মার্কিন বিদেশ দফতরের মুখপাত্র নেড প্রাইস বলেন,  আমাদের ভারতীয় বন্ধুদের সঙ্গে নানা বিষয়ে একাধিকবার আলোচনা হয়েছে। মস্কোর সঙ্গে বিভিন্ন দেশ আলাদা আলাদা সম্পর্ক রেখে চলেছে।

    এক সময় সৌদি আরব থেকে প্রচুর পরিমাণ তেল কিনত ভারত। তবে বর্তমানে সৌদি আরবকে পিছনে ফেলে দিয়েছে রাশিয়া। রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে আমেরিকার নিষেধাজ্ঞার জেরে মার্কিন ডলারে তেল কেনা যাচ্ছে না রাশিয়া থেকে। প্রত্যাশিতভাবেই সস্তা হয়েছে পুতিনের দেশের তেল। এই পরিস্থিতিতে তেলের ভাঁড়ার পূরণ করে নিতে মরিয়া ভারত। সেই কারণেই এখন রুপি-রুবেল মেকানিজম দিয়ে লেনাদেনা চালিয়ে যাচ্ছে মোদির ভারত ও পুতিনের রাশিয়া। কূটনৈতিক মহলের মতে, এটাই মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে আমেরিকার।

    আরও পড়ুন : ভারতকে না কেনার হুঁশিয়ারি দিয়ে যুদ্ধের মধ্যে রাশিয়া থেকে বেশি তেল কিনেছে আমেরিকা!

    প্রাইস বলেন, ভারত-রাশিয়া সম্পর্ক কয়েক দশকের পুরানো। এই সম্পর্ক এমন সময় বিকশিত হয়েছিল যখন আমেরিকা বন্ধু বেছে নিতে প্রস্তুত ছিল না। বর্তমানে এই পরিস্থিতি বদলে গিয়েছে। তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে আমরা যে বন্ধুত্বে আগ্রহী, সে কথা আমরা আমাদের ভারতীয় বন্ধুদের জানিয়ে দিয়েছি।

     

  • Presidential Polls: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিরোধী জোটের প্রার্থী যশবন্ত সিনহা

    Presidential Polls: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিরোধী জোটের প্রার্থী যশবন্ত সিনহা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সব জল্পনার অবসান। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে (Presidential Polls) বিরোধী জোটের (opposition) সর্বসম্মত প্রার্থী হচ্ছেন যশবন্ত সিনহা। মঙ্গলবার দুপুরে দিল্লিতে এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ারের বাড়িতে ১৮টি জোটের বৈঠকে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত হয়েছে। বৈঠকের পর পাওয়ার, কংগ্রেস  (Congress) নেতা মল্লিকার্জুন খড়্গে-সহ বিরোধী নেতারা সাংবাদিক সম্মেলনে এ সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন। পাওয়ার বলেন, ‘‘বিজেপির (BJP) বিরুদ্ধে ধর্মনিরপেক্ষ শিবিরের সর্বসম্মত প্রার্থী হবেন যশবন্ত।” 

    এদিন ১৮টি বিরোধী দলের বৈঠকে যোগ দেয় ওয়েইসির ‘মিম’, কংগ্রেস, তৃণমূল, এনসিপি, সিপিএম, সিপিআই, আরজেডি, এসপি, ডিএমকে, আরএসপি। শরদ পাওয়ার জানান, যশবন্ত সিন্হাকে সমর্থন করেছে আম আদমি পার্টি (AAP) ও TRS। এর আগেই তৃণমূল থেকে পদত্যাগ করেছেন যশবন্ত।  তারপরই প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর প্রার্থীপদে সিলমোহর দেয় বিরোধীরা। ২৭ জুন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে মনোনয়ন পেশ করবেন যশবন্ত। ১৮ জুলাই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। যদিও এই নির্বাচনে বিজেপির প্রার্থী কে, তা এখনও দলের তরফে ঘোষণা করা হয়নি।

    [tw]


    [/tw]

    প্রাক্তন আমলা যশবন্ত ১৯৮৪ সালে জনতা দলের হাত ধরে সক্রিয় রাজনীতিতে যোগ দেন। এর পর তাঁর সঙ্গে গেরুয়া শিবিরের ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়। তিনি বিজেপি-র মুখপাত্রও ছিলেন এক সময়। অটলবিহারী বাজপেয়ীর আমলে অর্থ এবং বিদেশমন্ত্রীর মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বও সামলেছেন। কিন্তু ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহের হাতে দলের রাশ ওঠার পর থেকেই বিজেপি-র সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের অবনতি হতে শুরু করে।  ২০১৮ সালে বিজেপি ছেড়ে বেরিয়ে আসেন। 

    আরও পড়ুন: সন্ধ্যায় বৈঠকে বিজেপি, মঙ্গলেই চূড়ান্ত রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থীর নাম?

    এদিন কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ ট্যুইট করেন,“আসন্ন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে আমরা একজন সাধারণ প্রার্থী নির্বাচন করার এবং মোদি সরকারকে আরও ক্ষতি করা থেকে বিরত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আজ অনুষ্ঠিত বৈঠকে আমরা যশবন্ত সিনহাকে সাধারণ প্রার্থী হিসাবে বেছে নিয়েছি। আমরা সমস্ত রাজনৈতিক দলকে যশবন্ত সিনহাকে ভোট দেওয়ার জন্য আবেদন করছি।”  

LinkedIn
Share