Blog

  • NHAI Guinness Record: ৭৫ কিমি রাস্তা তৈরি মাত্র ১০৫ ঘণ্টায়! গিনেস বুকে নাম তুলল NHAI

    NHAI Guinness Record: ৭৫ কিমি রাস্তা তৈরি মাত্র ১০৫ ঘণ্টায়! গিনেস বুকে নাম তুলল NHAI

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গিনেস বুকে (Guinness World Records) নাম উঠল ন্যাশনাল হাইওয়ে অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার (National Highway Authority of India) বা সংক্ষেপে এনএইচএআই (NHAI)। পুরো কাজটি সম্পন্ন করতে সময় লেগেছে মাত্র ১০৫ ঘণ্টা। পাঁচ দিনেরও কম সময়ে ৭৫ কিমি রাস্তা তৈরি করে ‘গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস’— এ নাম উঠল NHAI-এর। এত কম সময়ে এই দীর্ঘ হাইওয়ে তৈরি করেছে বলেই রেকর্ড গড়েছে।

    দীর্ঘ ৭৫ কিমি হাইওয়ে তৈরির কাজ সফল হওয়ার কথা প্রথম ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় সড়ক ও পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গড়কড়ি (Nitin Gadkari)। তিনি বলেন, অমরাবতী (Amaravati) থেকে আকোলা (Akola) জেলার মধ্যে ৫৩ নম্বর জাতীয় সড়কে বিটুমিনাস কংক্রিটের (Bituminous concrete) ৭৫ কিলোমিটার রাস্তা ১০৫ ঘণ্টা এবং ৩৩ মিনিটে তৈরি করে গিনেস (Guinness) বুকে নাম উঠেছে NHAI-এর।  

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ১৮ জুলাই, প্রার্থী কারা? তুমুল জল্পনা

    এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে দ্রুত হাইওয়ে তৈরির কাজ শেষ করার ওয়ার্ল্ড রেকর্ড রয়েছে কাতারের (Qatar)। ১০ দিনে ২৫.২৭৫ কিলোমিটার একটি রাস্তা তৈরির রেকর্ড রয়েছে তাদের। সড়ক ও পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গড়কড়ি একটি ভিডিও বার্তায় বলেছেন, ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ বছর স্মরণে এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) কর্তৃক ঘোষিত ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসবের’ (Azadi ka Amrut Mahotsav) তত্ত্বাবধানে এটি তৈরি করা হয়েছে।

    রাস্তা তৈরির কাজটি ৩ জুন সকাল ৭টা ২৭ মিনিটে শুরু হয়েছিল, যা ৭ জুন বিকেল ৫টায় শেষ হয়েছে। বিটুমিনাস কংক্রিট দিয়ে নির্মিত ৭৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এক-লেন বিশিষ্ট রাস্তাটি দুই লেন বিশিষ্ট ৩৭.৫ কিমি রাস্তার সমান। এর নির্মাণে প্রায় ১৫২০ জন কর্মীকে নিযুক্ত করা হয়েছিল। গড়কড়ির মতে, এই রাস্তাটি কলকাতা, রায়পুর, নাগপুর, আকোলা, ধুলে, সুরাট শহরগুলিকে একত্রিত করবে। তিনি অবশেষে NHAI-এর ইঞ্জিনিয়ার, ঠিকাদার সংস্থা ও কর্মীদের প্রশংসা করেছেন এত বড় সাফল্যের জন্য।

    আরও পড়ুন:স্বাধীনতার ৭৫ বছর উপলক্ষে কয়েনের বিশেষ সিরিজ উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর

  • Ranji Trophy: ভাঙল ১২৯ বছরের রেকর্ড! প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে অনন্য কীর্তি বাংলার

    Ranji Trophy: ভাঙল ১২৯ বছরের রেকর্ড! প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে অনন্য কীর্তি বাংলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রঞ্জি ট্রফি (Ranji Trophy) ২০২১-২২ এর কোয়ার্টার ফাইনালের তৃতীয় দিনে ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) বিরুদ্ধে খেলতে গিয়ে অনন্য কীর্তি গড়ে তুলল বাংলার ছেলেরা। রঞ্জি ট্রফির প্রথম কোয়ার্টার ফাইনালে ঝাড়খণ্ডের বিরুদ্ধে বাংলার প্রথম ৯ ব্যাটারই পঞ্চাশ বা তাঁর বেশি রান করেছেন। ১৮৯৩ সালে অক্সফোর্ড-কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ম্যাচে ইংল্যান্ড সফররত অস্ট্রেলিয়া দলের প্রথম ৮ ব্যাটার সকলেই ৫০-র বেশি রান করেছিলেন। এবার সেই রেকর্ডকে ছাপিয়ে গেল বাংলা। প্রথম ৯ ব্যাটারই পঞ্চাশের বেশি রান করলেন।

    আরও পড়ুন:আজ শুরু ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকার টি-২০ সিরিজ, নজরে কারা?

    অধিনায়ক অভিমন্যু ঈশ্বরণ ও অভিষেক রমণ দুজনেই ধীরগতিতে খেলতে শুরু করলেও পরে সুদীপ ঘরামি (Sudip Kumar Gharami) ও অনুষ্টুপ মজুমদার দুজনেই শতরান করেন। ঝাড়খণ্ডের বিরুদ্ধে বাংলার হয়ে সর্বোচ্চ রান করেন সুদীপ ঘরামী। ১৮৬ রান করেন তিনি। অনুষ্টুপ মজুমদার (Anustup Majumdar) করেন ১১৭ রান। এর পাশাপাশি আরও ৭ ব্যাটার অর্ধশতরান করেন। অভিষেক রমণ (Abhishek Raman) ৬১, অভিমন্যু ঈশ্বরণ (Abhimanyu Easwaran) ৬৫, মনোজ তিওয়ারি (Manoj Tiwary) ৭৩, অভিষেক পোড়েল (Abhishek Porel) ৬৮, শাহবাজ আহমেদ (Shahbaz Ahmed) ৭৮, সায়নশেখর মণ্ডল (Sayansekhar Mondal)  ৫৩ রান এবং আকাশদীপ (Akash Deep) ৫৩ রান করেন। তিনি আটটি ছক্কা মারেন। আকাশ দীপের দুর্দান্ত পারফরমেন্স এদিন সবার নজর কেড়েছে। আকাশ দীপ ৮টি ছক্কার সাহায্যে মাত্র ১৮ বলে ৫৩ রান করেন। সায়ন ৫৩ রানের পর ৩টি উইকেট নিতে পেরেছেন ও বাকি দুটি উইকেট নেন শাহবাজ। এদিন বাংলা, কোয়ার্টার ফাইনালে সাত উইকেট হারিয়ে ৭৭৩ রান করে। 

    আরও পড়ুন: জোড়া গোল সুনীল ছেত্রীর, কম্বোডিয়ার বিরুদ্ধে জয় ভারতের

    আগামী ১৪-১৮ জুনের মধ্যে রঞ্জি ট্রফির সেমিফাইনাল ম্যাচ আয়োজন করা হবে। আর ২২-২৬ জুন  রঞ্জি ট্রফির ফাইনাল ম্যাচটি বেঙ্গালুরুর চিন্নস্বামী স্টেডিয়ামে (Chinnaswamy Stadium) আয়োজন করা হবে। তবে এবারের রঞ্জি ট্রফি জয়ের ক্ষেত্রে বাংলার প্রবল সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে আর সেদিকে তাকিয়েই দেশের মানুষ।

     

     

  • Cheetah in India: বাঘ আঁকা জাম্বো বিমানে করে ভারতে আনা হচ্ছে চিতা

    Cheetah in India: বাঘ আঁকা জাম্বো বিমানে করে ভারতে আনা হচ্ছে চিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নামিবিয়ার (Namibia) মাটি ছুঁল বাঘ মুখ (Tiger Faced) আঁকা বিরাট জাম্বো জেট (Jumbo Jet)। বি ৭৪৭ বিমানটি এদিন নামিবিয়ার রাজধানী উইন্ডহোয়েকের মাটি ছুঁল। এই বিমানটিতে করেই ভারতে (India) নিয়ে আসা হবে আটটি চিতা (Cheeta)। উইন্ডহোয়েকে ভারতীয় হাইকমিশনের তরফে ট্যুইট বার্তায় বলা হয়েছে একটি বিশেষ পাখি বাঘের দেশে শুভেচ্ছার বার্তা বয়ে নিয়ে এল।    

    অগাস্টের ১৭ তারিখে আফ্রিকার নামিবিয়া থেকে মধ্যপ্রদেশের কুনো ন্যাশনাল পার্কে নিয়ে আসা হচ্ছে ৮টি চিতা। এগুলির মধ্যে পাঁচটি পুরুষ, তিনটি স্ত্রী। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চিতা পুনরুদ্ধার প্রোগ্রামের সূচনা করবেন। ঘটনাচক্রে এই দিনটি আবার প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনও। এদিনই চিতাগুলিকে ছেড়ে দেওয়া হবে ওই পার্কে। সেই চিতা আনতেই নামিবিয়া গিয়েছে ওই বিশেষ বিমান। জানা গিয়েছে, চিতাগুলিকে নিয়ে বিমানটি অবরতণ করবে জয়পুরে। সেখান থেকে সেগুলিকে কুনো ন্যাশনাল পার্কে নিয়ে আসা হবে হেলিকপ্টারে করে। যে জেটে করে চিতাগুলিকে নিয়ে আসা হবে, তার অন্দরসজ্জায় বিশেষ বদল নিয়ে আসা হয়েছে। মেইন কেবিনে থাকবে চিতার খাঁচা। পুরো যাত্রাটি চিতারা থাকবে পশু চিকিৎসকদের তত্ত্ববধানে। বিমানটির সামনের দিক আঁকা হয়েছে জঙ্গলের রাজার মুখের আদলে। টানা ১৬ ঘণ্টা উড়ান শেষে বিমান ছোঁবে ভারতের মাটি। সেপ্টেম্বরের ১৭ তারিখ সকাল সাতটা নাগাদ বিমানটি এসে পৌঁছবে জয়পুরে। পরে সেখান থেকে চিতাগুলিকে নিয়ে আসা হবে পার্কে। পুরো যাত্রা পথে চিতাগুলিকে কোনও কিছু খেতে দেওয়া হবে না।

    জানা গিয়েছে, প্রথম এক মাস চিতাগুলিকে খাঁচাবন্দি করে রাখা হবে। পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার পর সেগুলিকে ছাড়া হবে জঙ্গলে। চিতা পৃথিবীর দ্রুততম স্থলচর প্রাণী। ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১১০ কিলোমিটার বেগে দৌড়তে পারে এই স্তন্যপায়ী প্রাণীটি। চিতা ও চিতাবাঘ এক নয়। ভারতে চিতাবাঘ থাকলেও, চিতা বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে স্বাধীনতার কালে। সেই কারণেই চিতার বংশ বৃদ্ধি ঘটাতে মধ্যপ্রদেশের জাতীয় পার্কে ছাড়া হবে নামিবিয়ার চিতা।  

     

     

  • Youngest CEO: কুঁজো, ট্যারা শুনতে শুনতেই আত্মহত্যার চেষ্টা, এখন তিনিই ভারতের সর্বকনিষ্ঠ সিইও

    Youngest CEO: কুঁজো, ট্যারা শুনতে শুনতেই আত্মহত্যার চেষ্টা, এখন তিনিই ভারতের সর্বকনিষ্ঠ সিইও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বডিশেমিং-এর শিকার প্রায় অনেককেই হতে হয় এবং এর জেরে আত্মহত্যার কথাও শোনা যায়। তবে লোকের টিটকিরি সহ্য় করেও নজির গড়েছেন  রাধিকা গুপ্তা (Radhika Gupta) । ছোট থেকেই রাধিকাকে কটূক্তির শিকার হতে হয়েছিল। তিনিও চেয়েছিলেন তাঁর এই জীবন থেকে মুক্তি পেতে। কিন্তু তিনিই আজ দেশের অন্যতম কনিষ্ঠ সিইও (CEO)। যিনি আপাতত এডেলওয়াইসের (Edelweiss) সিইও পদে আছেন। ইতিমধ্যেই তাঁর কাহিনী সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে গিয়েছে।

    রাধিকা জানান, জন্ম থেকেই তাঁর ঘাড় একটু বাঁকা,  চোখ ট্যারা । কুঁজো হয়ে হাঁটতেন। ফলে তাঁকে স্কুলজীবন থেকেই অনেক কটাক্ষের শিকার হতে হয়। স্কুলে গেলেই শরীর নিয়ে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ শুনতেন রাধিকা। বাবা কূটনীতিবিদ হওয়ায় তাঁর ছোটবেলা কেটেছিল পাকিস্তানে ।  সেখানকার স্কুলে তাঁর কথায় ভারতীয় টান নিয়েও ব্যঙ্গ করা হত।

    আরও পড়ুন: ভারতে প্রথম, মেহেন্দিতে সেজে নিজেকেই বিয়ে তরুণীর ! কী কী হল অনুষ্ঠানে?

    রাধিকা বলেন, “আমার মায়ের সঙ্গে তুলনা করত আমার। মা আমার স্কুলেই কাজ করতেন। দারুণ মহিলা ছিলেন। সবসময় লোকজন বলতেন যে মায়ের তুলনায় আমি বাজে দেখতে। তারপর আমার আত্মবিশ্বাস একেবারে তলানিতে চলে গিয়েছিল।“

    রাধিকা জানান,  ২২ বছরে সাতটি চাকরির সুযোগ হারানোর পর আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেছিলেন তিনি। বাঁকা ঘাড়ের কারণেই চাকরি মেলেনি তাঁর। তিনি বলেন, “আমি জানালার বাইরে দিয়ে দেখছিলাম , আর মনে মনে ভাবছিলাম যে ঝাঁপ  দেব। আমার বন্ধু দেখতে পেয়ে সাহায্যের জন্য চিৎকার করতে থাকে।”  তারপর তাঁর বন্ধুই তাঁকে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান। দীর্ঘ দিন চিকিৎসার পর অবসাদ কাটিয়ে ওঠেন। তারপরেই একটি ইন্টারভিউ দিয়ে ম্যাককিনসেতে (McKinsey) চাকরি পান রাধিকা। কয়েক বছর চাকরি করার পর স্বামী এবং এক বন্ধুর সঙ্গে একটি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট ফার্ম খোলেন। যদিও এই সংস্থাটি পরে কিনে নেয় একটি মিউচুয়াল ফান্ড সংস্থা। তিনি বলেন, ‘‘এ ভাবেই আমি কর্পোরেট জগতে ঢুকে পড়লাম। একদল স্যুট প্যান্টের মাঝখানে আমি একা শাড়িতে।’’ তারপর এই সংস্থাতেই ৩৩ বছর বয়সে  সিইও(CEO) হয়ে যান  এবং  ভারতের সর্বকনিষ্ঠ সিইও-দের তালিকায় নাম লেখান। এভাবেই যাবতীয় বিদ্রুপকে পিছনে ফেলে জীবনের জয়গানের এক নতুন নজির গড়েন রাধিকা গুপ্তা।

    আরও পড়ুন: বিমানে মাস্ক বাধ্যতামূলক, কেমন মাস্ক উড়ানে আদর্শ?

  • Covid-19 in India: দেশে ফের ঊর্ধ্বমুখী করোনাগ্রাফ, চতুর্থ ঢেউয়ের পূর্বাভাস?

    Covid-19 in India: দেশে ফের ঊর্ধ্বমুখী করোনাগ্রাফ, চতুর্থ ঢেউয়ের পূর্বাভাস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের দেশজুড়ে বিষ নিঃশ্বাস ছড়াচ্ছে করোনা (Covid-19)। একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা ৭ হাজারের গণ্ডিও পেরিয়ে গেল। বুধবার দেশে নতুন করে মোট ৭,২৪০ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। গত মার্চের পর থেকে যা একদিনে সর্বোচ্চ সংক্রমণ। একদিনে মৃত্যু হয়েছে আট জনের। বৃহস্পতিবার দৈনিক সংক্রমণের হার দাঁড়িয়েছে ২ শতাংশের বেশি।

    করোনা সবচেয়ে দ্রুত ছড়াচ্ছে মহারাষ্ট্রে। এতদিন এরকমই খবর ছিল। কিন্তু আচমকা কেরলেও খুব দ্রুত বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। এখনও পর্যন্ত দেশে মোট করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় সাড়ে চার কোটি। এই মুহূর্তে অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা ২৮,৮৫৭। মহারাষ্ট্রে একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ২০০০ জন। এছাড়াও করোনার ঊর্ধ্বমুখী গ্রাফ লক্ষ্য করা যাচ্ছে কেরলসহ কর্নাটক, তেলেঙ্গানা এবং তামিলনাড়ুতে। 

    আরও পড়ুন: দেশজুড়ে করোনার বাড়বাড়ন্ত, বিমানে ফের বাধ্যতামূলক মাস্ক

    চতূর্থ ঢেউয়ের পূর্বাভাস?

    বিশেষজ্ঞদের মতে চতূর্থ ঢেউ (4th Wave) আসছে এখনই এরকমটা ভাবার কোনও কারণ নেই। এই মুহূর্তে কোভিডের যে ভ্যারিয়েন্টটি সংক্রমণ ছড়াচ্ছে তা হল ওমিক্রন। বছরের শুরুতেই এই ভ্যারিয়েন্টটি নিজের দাপট দেখিয়েছে। দ্বিতীয়বার এই একই ভ্যারিয়েন্টের দাপট দেখানোর সম্ভবনা খুব কম। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, “সংক্রমণের থেকেও সবচেয়ে বেশি ভয় থাকে মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে। সেদিক থেকে এখনও ভয়ঙ্কর কোনও পরিস্থিতি দেখা যায়নি। এই ধরনের ভাইরাস খুব দ্রুত শেষ হয়ে যায় না। বহুদিন অবধি এরা টিকে থাকবে এবং সংক্রমণ ছড়াবে। কিন্তু আমরা ধীরে ধীরে সুস্থতার দিকে এগোচ্ছি। এই মুহূর্তে আমাদের দেশের পরিস্থিতি যথেষ্ট ভালো।”

    আরও পড়ুন: মাথা চাড়া দিচ্ছে করোনা, মহারাষ্ট্রে ফের বাধ্যতামূলক মাস্ক!

    কীভাবে বুঝবেন আক্রান্ত হয়েছেন কি না?

    হাঁচি, কাশি, জ্বর, ক্লান্তি, মাথা ব্যথা, বমি, ঘুম-ঘুম ভাব, গা ব্যথা এই লক্ষণগুলি ২-৩ দিনের বেশি থাকলে অবশ্যই পরীক্ষা করিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। খাবারে অনীহা, মনযোগের অভাব, খিটখিটে মেজাজ, ঘুমে ঘাটতি, বুকে ব্যথা, র‍্যাশ, হাতে-পায়ে ব্যথা মূলত এগুলিই করোনার লক্ষণ।  

    কেউ করোনা পজিটিভ হলে, তার সংস্পর্শে আসা সকলকে বিষয়টি জানানো উচিত এবং তাদেরও পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া উচিত এবং কোভিডবিধি মেনে নিভৃতবাসে যাওয়া উচিত।

     

     

     

     

  • Al Qaeda: এবার বাংলাদেশকেও হুমকি চিঠি আল কায়দার!

    Al Qaeda: এবার বাংলাদেশকেও হুমকি চিঠি আল কায়দার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (india) পর এবার বাংলাদেশ (bangladesh)। নিষিদ্ধ জঙ্গিগোষ্ঠী আল কায়দার (Al Qaeda) শাখা সংগঠন ‘আল কায়দা ইন ইন্ডিয়ান সাব-কন্টিনেন্ট’ বা আকিস (AQIS) হুমকি শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) দেশকে। বুধবারই নূপুর শর্মাকাণ্ডে (Nupur Sharma) ভারতকে হুমকি চিঠি দিয়েছিল এই জঙ্গি সংগঠন। এবার একই চিঠি দেওয়া হল ভারতের প্রতিবেশী রাষ্ট্রকেও।

    ৬ জুন ভারতকে পাঠানো হুমকি চিঠিতে আল কায়দা জানিয়েছে, নবীর (Prophet) সম্মানের জন্য এই লড়াই। দিল্লি, মুম্বই, উত্তরপ্রদেশ এবং গুজরাটের বিভিন্ন শহরে আত্মঘাতী হামলা চালানো হবে। চিঠিতে লেখা হয়েছে, হিন্দুত্ববাদীরা (Hindutva) আল্লার শরিয়ত (Shariat) বিরোধী। ভারতীয় চ্যানেলে মহম্মদ ও তাঁর স্ত্রীকে অত্যন্ত খারাপ ভাষায় অপমান করা হয়েছে।

    বিশ্বজুড়ে সমস্ত মুসলিমের হৃদয় রক্তাক্ত হয়েছে। তাঁদের মন প্রতিহিংসায় পরিপূর্ণ। এর বদলা অবশ্যই নেওয়া হবে। চিঠিতে এও বলা হয়েছে, বিশ্বের সব উদ্ধত হিন্দুবাদী সন্ত্রাসী যারা ভারতকে কব্জা করে রেখেছে, তাদের বিরুদ্ধে লড়ব। নবীর সম্মানের জন্য সকলকে এই লড়াইয়ে যোগ দিতে বলব। নবীর সম্মানে মৃত্যুবরণ করতে বলব। যাঁরা আমাদের প্রিয় নবীকে অসম্মান করেছে, তাদের হত্যা করব। নিজেদের এবং শিশুদের শরীরে বিস্ফোরক বেঁধে পাঠাব। যারা আমাদের নবীকে অবমাননা করেছে তাদের নিস্তার নেই।

    আরও পড়ুন :পয়গম্বরকে অবমাননার ‘বদলা’! ভারতে নাশকতার হুমকি-চিঠি আল-কায়দার

    ভারতকে এই হুমকি চিঠি পাঠানোর পরপরই চিঠি পাঠানো হল বাংলাদেশকে। বাংলাদেশে ৭ নির্দোষ ব্যক্তিকে কেন মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হল, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে জঙ্গি সংগঠন। বাংলাদেশ সরকার হিন্দুত্বের এজেন্টের মতো আচরণ করছে বলেও মন্তব্য করা হয়েছে আল কায়দার তরফে। ইসলামের নিন্দাকারীদের শাস্তি দেওয়ায় কেন বাংলাদেশ সরকার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের পাল্টা শাস্তি দিল, সে প্রশ্নও তুলেছে আল কায়দা। বাংলাদেশ হিন্দুত্বের এজেন্ট বলেও মন্তব্য করেছে কুখ্যাত জঙ্গি সংগঠনটি।

    আরও পড়ুন : কর্নাটক হিজাব বিতর্কে মুণ্ডুচ্ছেদের হুমকি, গুরুত্ব দিতে নারাজ বিজেপি নেতা

    ঈশ্বর নিন্দা (Blasphemy) করায় ২০১৪ ও তার পরের বছর হত্যা করা হয় লিজিয়ন ও বিজয়কে। বাংলাদেশ সরকার হত্যাকারীদের ফাঁসি দেয়। সেই কারণেই আকিস হুমকি চিঠি দিয়েছে হাসিনার সরকারকে।

  • AFC Asian Cup Qualifiers: জোড়া গোল সুনীল ছেত্রীর, কম্বোডিয়ার বিরুদ্ধে জয় ভারতের

    AFC Asian Cup Qualifiers: জোড়া গোল সুনীল ছেত্রীর, কম্বোডিয়ার বিরুদ্ধে জয় ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সুনীল ছেত্রীর হাত ধরেই সাফল্য এল ভারতে। বুধবার এএফসি এশিয়ান কাপ ২০২৩ কোয়ালিফায়ার (2023 AFC Asian Cup Qualifiers)-এর গ্রুপ ডি ম্যাচে কম্বোডিয়াকে ( Cambodia) ২-০ গোলে হারিয়ে জয়লাভ করল ভারত। দু’টি গোলই করলেন ভারতীয় ফুটবলের পোস্টার বয় সুনীল ছেত্রী (Sunil Chhetri)।

    এদিন তিনি ১৪ মিনিটে পেনাল্টি থেকে দলের প্রথম ও নিজের ৮১তম আন্তর্জাতিক গোলটি করেন ছেত্রী। এরপর বেশ কয়েকটি সুযোগ তাঁর হাতছাড়া হয়। কিন্তু শেষে ম্যাচের দ্বিতীয় তথা কেরিয়ারের ৮২ তম আন্তর্জাতিক গোলটি করতে সক্ষম হন তিনি। আজকের ম্যাচ জেতার পর, ভারত আবার ১১ জুনে আফগানিস্তানের (Afganistan) মুখোমুখি হবে। 

    আরও পড়ুন :ঘর নেই বাংলার ফুটবল ক্যাপ্টেনের

    সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতাদের তালিকায় সুনীল এখন তিন নম্বরে রয়েছেন। তাঁর সামনে এখন শুধু রোনান্ডো ও মেসি রয়েছেন। পোর্তুগাল সুপারস্টার ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো (Cristiano Ronaldo ) দেশের জার্সিতে ১১৭টি গোল করেছেন। দ্বিতীয় স্থানে থাকা আর্জেন্টিনার সুপারস্টার লিওনেল মেসির (Lionel Messi) দেশের হয়ে ৮৬টি গোল করেছেন। ১২৭ তম ম্যাচে ৮২ তম গোল করে মেসির ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছেন ছেত্রী।

    ম্যাচ জেতার পর ভারতীয় অধিনায়ক সুনীল ছেত্রী বলেছেন, “ক্লিন শিট (বিপক্ষকে গোল করতে না দেওয়া) রাখতে পারায়, আমার ভালো লাগছে। আমরা আরও ভাল করতে পারতাম। আমি কঠোর হওয়ার চেষ্টা করছি না। আবহাওয়ার পরিস্থিতের জন্য আমরা পারিনি। কিন্তু যদিও এটি উভয় দলের জন্যই এক ছিল। পুরো ম্যাচে একই গতি বজায় রাখতে পারিনি। কিন্তু আমি অজুহাত দিতে চাই না। তিন পয়েন্ট পেয়ে ভালো লাগছে কিন্তু আমরা আমাদের বেশিরভাগ সুযোগ কাজে লাগাতে পারিনি। হয়তো আমার বয়স হয়েছে বলে আমি কঠোর হচ্ছি কিন্তু হ্যাঁ, এই জয়ে সবমিলিয়ে খুশি আমি।” আফগানিস্তানের সঙ্গে পরবর্তী ম্যাচ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি জানান, পরবর্তী ম্যাচে জয় ছাড়া কিছু ভাবছেন না তিনি।

    আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর মিতালি রাজের

    এদিকে, ম্যাচের আয়োজকরা কম্বোডিয়ার জাতীয় সঙ্গীত বাজাতে ব্যর্থ হওয়ায় ম্যাচের কিছুটা দেরি হয়। ভারতের জাতীয় সঙ্গীতের পর খেলোয়াড়রা কম্বোডিয়ার জাতীয় সঙ্গীতের জন্য দীর্ঘ অপেক্ষা করতে হয়। ফলে ম্যাচের সময় পিছিয়ে যায়।

     

  • India-China Border:  আতঙ্কিত চিন! এবার প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে ভারতের যুদ্ধবিমান

    India-China Border: আতঙ্কিত চিন! এবার প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে ভারতের যুদ্ধবিমান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোর কমান্ডার স্তরে বৈঠকের পরেও প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা (LAC) বরাবর মাঝেমাঝেই চক্কর কেটে চলেছে চিনা ফাইটার জেট (Chinese Fighter Jets)। সম্প্রতি একাধিকবার প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার (Line of Actual Control) কাছে প্ররোচনা দিয়ে চলেছে চিনা ফৌজ। ভারতীয় প্রতিরক্ষা (Indian defence) ব্যবস্থাকে মাপার জন্য বরাবর সক্রিয় চিন (China)। এবার তারই পাল্টা দিল ভারত (India)। পাল্টা প্রতিরোধ-ব্যবস্থা হিসেবে ওই এলাকায় ফাইটার জেট মোতায়েন করছে ভারতীয় বায়ুসেনা (Indian Airforce)। একেবারে সীমান্ত বরাবর যুদ্ধ বিমান ওড়াচ্ছে ভারত। তাতেই টনক নড়েছে চিনের। ভারতীয় বায়ুসেনার লাদাখ সেক্টরের মানোন্নয়ন নিয়ে অস্বস্তিতে রয়েছে চিনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (PLA)। এ নিয়ে আপত্তিও জানিয়েছে বেজিং (Beijing)।

    সীমান্ত বরাবর নির্মাণ কাজেও গতি আনছে ভারত। প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, গত কয়েকদিন ধরে লাদাখ সেক্টরে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে নির্মাণ কাজের জন্য সামগ্রী, সরঞ্জাম নিয়ে আসতে হেলিকপ্টার ব্যবহার করছে ভারত। এমনকি নির্মাণ কাজে শ্রমিক নিয়ে আসতেও কপ্টারের ব্যবহার করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, ভারতীয় সীমান্তের মধ্যে কিন্তু LAC-এর খুব কাছে ড্রোন ব্যবহার করা হচ্ছে। আর তাতেই ঘুম উড়েছে চিনের। ভারতের এহেন কার্যকলাপে আপত্তি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে চিন।

    আরও পড়ুন: তাইওয়ানে পা রাখলেন ন্যান্সি, সমরসজ্জা শুরু চিন আমেরিকার?

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, এই বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে সেনা কমান্ডার স্তরে আলোচনাও হয়েছে। জুন মাসের শেষের দিকে এলএসিতে চিনা বিমানকে উড়তে দেখা গিয়েছিল। এর বিরুদ্ধে কড়া ভাষায় প্রতিবাদ জানায় ভারত। ভারত এবং চিনের মধ্যে ১৬তম সামরিক স্তরের বৈঠকে ঠিক হয় যে, দুই দেশই সীমান্তের কাছে আকাশে যে কোনও কার্যকলাপ সম্পর্কে একে অপরকে অবহিত করবে। কিন্তু চিন তা লঙ্ঘন করে। তাই ভারতও জবাব দিতে প্রস্তুত। আগেই দিল্লির তরফে জানানো হয়েছিল, ভারত প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে চায় কিন্তু কোনওভাবেই আর শান্তি ভিক্ষা করা হবে না।

    আর কয়েকমাসের মধ্যেই শীত এসে যাবে। এই অবস্থায় ভারত এবং চিন দুই দেশই সীমান্তে পরিকাঠামো ঢেলে সাজাতে উদ্যোগ নিয়েছে। এক আধিকারিক জানিয়েছে, ভারত সীমান্তের কাছে রাস্তা এবং অন্য পরিকাঠামো নির্মাণ করছে। ফলে সেই কাজ শীতের আগেই শেষ করতে চায় ভারত। সেই লক্ষ্যেই কাজ চলছে। অন্যদিকে চিনের তরফে নানা কাজ চালানো হচ্ছে। ব্রিজ, রাস্তা সহ একাধিক কাজ চলছে। চিন যদি ভারতকে উপেক্ষা করে নিজেদের শক্ত করতে চায়, তাহলে সীমান্তে নিজেদের অধিকার বজায় রাখতে এতটুকু খামতি দেখাবে না দিল্লি, এমনই অভিমত কূটনীতিকদের।

  • Vizag Missing Woman: ভাইজাগে সমুদ্রে নেমে ‘নিখোঁজ’ স্ত্রী, তিনদিন পর দেখা মিলল বেঙ্গালুরুতে! তারপর…

    Vizag Missing Woman: ভাইজাগে সমুদ্রে নেমে ‘নিখোঁজ’ স্ত্রী, তিনদিন পর দেখা মিলল বেঙ্গালুরুতে! তারপর…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্বিতীয় বিবাহবার্ষিকী। স্বামীর সঙ্গে সমুদ্র সৈকতে বেড়াতে গিয়েছিলেন। চোখে চোখ-হাতে-হাত। হঠাতই অফিস থেকে ফোন। কথা বলার জন্য একটু দূরে চলে যান স্বামী। জলের কাছে ছিলেন স্ত্রী। বড় বড় ঢেউ তখন আছড়ে পড়ছে পাথরের উপর। ফোন করে ফিরে এসে স্বামী দেখেন স্ত্রী নেই। তন্য তন্য করে খোঁজ চলে।

    তিনদিন ধরে পুলিশ, সেনা থেকে উপকূলরক্ষী বাহিনী সবাই খোঁজ চালায়। তল্লাশি অভিযানে ব্যবহার করা হয় দুটি জাহাজ, চেতক হেলিকপ্টারও। তবু খোঁজ মেলে না। স্বামী হতাশ। এত করেও খোঁজ মিলছিল না প্রিয়তমার। তাহলে কি সে আর নেই? তলিয়ে গিয়েছে জলার তলায়? মনের কোণে উঁকি মারছিল নানান দুশ্চিন্তা। অবশেষে খোঁজ মিলল। ভাঙল মন। পুরনো প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়ে গিয়েছেন স্ত্রী। দুজনে এখন বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru)।

    আরও পড়ুন: ‘রাষ্ট্রপত্নী’ বিতর্কে ইতি টানতে রাষ্ট্রপতিকে চিঠি লিখে ক্ষমা চাইলেন অধীর

    এনএডি কোঠা রোডের সানিভায়া নাগতের রাপিরেডি সাই প্রিয়া নামে ২১ বছরের ওই মহিলা তাঁর স্বামী আপ্পালা রাজু ওরফে শ্রীনিবাসের সঙ্গে বিশাখাপত্তনমের রামকৃষ্ণ বিচে (Vizag beach) বেড়াতে গিয়েছিলেন। তখনই ঘটনাটি ঘটে। তারপর থেকেই সাই প্রিয়াকে পাগলের মতো খুঁজতে থাকেন রাজু। পুলিশ জানায়, ওই মহিলার খোঁজে তল্লাশি শুরু করে স্থানীয় থানা ও উপকূলরক্ষী বাহিনী। তাঁকে খুঁজতে গত কয়েকদিনে প্রায় এক কোটি টাকা খরচ হয়েছে বলে জানায় উপকূলরক্ষী বাহিনী।

    এর পরে সাই প্রিয়ার বাবা-মার কাছ থেকে খবর পেয়ে জানা যায়, স্কুলে পড়তে পড়তেই একজনের প্রেমে পড়েছিল সাই প্রিয়া। সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে তার কয়েকটি পোস্ট থেকে জানা যায় সাই প্রিয়া এখন বেঙ্গালুরুতে রয়েছেন। সঙ্গে রয়েছেন তাঁর প্রেমিকও। কিন্তু কীভাবে সাই প্রিয়া ওখানে গেলেন তা এখনও জানা যায়নি। প্রসঙ্গত, সাই প্রিয়া ২০২০ সালের জুলাই মাসে শ্রীনিবাস রাওকে বিয়ে করেন। শ্রীনিবাস হায়দ্রাবাদের একটি ফার্মেসি কোম্পানিতে কাজ করেন। 

  • Jagdeep Dhankhar: প্রতীক্ষার অবসান, শেষমেশ সুপ্রিম কোর্টে চেম্বার পেলেন ধনখড়

    Jagdeep Dhankhar: প্রতীক্ষার অবসান, শেষমেশ সুপ্রিম কোর্টে চেম্বার পেলেন ধনখড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবেদন করেছিলেন পাঁচ বছর আগে। শেষমেশ বহু আকাঙ্খিত সেই চেম্বার মিলল পাঁচ বছর পরে। হ্যাঁ, এনডিএ (NDA) উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) পদপ্রার্থী  জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar) নিজস্ব চেম্বার পেলেন সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। তবে উপরাষ্ট্রপতি পদে জয়ী হলে, চেম্বার ছেড়ে দিতে হবে তাঁকে।

    ফি-বছর প্রচুর ছেলেমেয়ে ল’ পাশ করেন। তার পরেই তাঁরা বিভিন্ন কোর্টে প্র্যাকটিস করেন। বার কাউন্সিলের সদস্য হওয়ার পর আবেদন করেন নিজস্ব চেম্বারের জন্য। এই চেম্বার সহজে মেলে না। অপেক্ষা করতে হয় দীর্ঘ সময়। সুপ্রিম কোর্টে এই চেম্বার পেতে সময় লাগে আরও বেশি সময়। এই যেমন জগদীপ ধনখড়। জয়পুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ল’য়ের ছাত্র ছিলেন ধনখড়। এলএলবি ডিগ্রি পান ১৯৭৯ সালে। সেই বছরই রাজস্থান কোর্টে বার কাউন্সিলের সদস্য হওয়ার জন্য আবেদন করেন।

    ১৯৯০ সালে সিনিয়র অ্যাডভোকেট হিসেবে প্র্যাকটিসের সুযোগ পান দেশের শীর্ষ আদালতে। তার পর থকে সেখানেই প্র্যাকটিস করছিলেন তিনি। লড়েছিলেন অনেক গুরুত্বপূর্ণ মামলা। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ২০১৬ সালে শতদ্রু রিভার ওয়াটার বিতর্ক। এই মামলায় হরিয়ানা সরকারের হয়ে লড়ছিলেন তিনি। এছাড়া, সলমন খানের বিরুদ্ধে ওঠা কৃষ্ণসার হত্যা মামলাতেও তিনি অভিনেতার পক্ষ নিয়ে আইনি লড়াইয়ে অংশগ্রহণ  করেছিলেন। রাজ্যপাল হওয়ার পর বন্ধ করে দেন প্র্যাকটিস।

    আরও পড়ুন : মোদিকে পাশে বসিয়ে মনোনয়নপত্র জমা জগদীপ ধনখড়ের

    তবে তার আগে ২০১৭ সালে নিজস্ব একটি চেম্বারের জন্য আবেদন করেন ধনখড়। সেই আবেদনপত্রে কিছু ত্রুটি থাকায় চেম্বার পাননি তিনি। ত্রুটি সংশোধনের জন্য তাঁকে চার সপ্তাহের সময় দেওয়া হয়। পরে ফের সংশোধিত আবেদনপত্র পাঠানো হয় চেম্বার অ্যালটমেন্ট কমিটির কাছে। এই চেম্বার কমিটির মাথায় থাকেন প্রধান বিচারপতি।

    আইনজীবী ধনখড়ের বহু আকাঙ্খিত সেই চেম্বারই মিলল এতদিনে। সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডিশনাল বিল্ডিং কমপ্লেক্সের ডি ব্লকে তাঁর ওই চেম্বার। সম্প্রতি যে ৪৬৮ জন আইনজীবীকে চেম্বার দেওয়া হয়েছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ধনখড়ও। ধনখড়ের সঙ্গে বহু মামলা লড়েছেন এক প্রবীণ আইনজীবী। তিনি বলেন, ধনখড় সম্ভবত এটা আশা করেননি। যখন তিনি রাজ্যপাল থেকে উপরাষ্ট্রপতি হতে চলেছেন, তখন তিনি পেলেন চেম্বার। প্রসঙ্গত, ধনখড় উপরাষ্ট্রপতি পদে জয়ী হলে, এই চেম্বার ছেড়ে দিতে হবে তাঁকে। কারণ তখন আর আইনজীবী হিসেবে প্র্যাকটিস করতে পারবেন না তিনি।

    আরও পড়ুন : উপরাষ্ট্রপতি পদে বিজেপির বাজি বাংলার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়

     

LinkedIn
Share