Blog

  • Anubrata Mondal: গরুপাচার মামলায় এবার সিবিআই- এর হাতে গ্রেফতার অনুব্রত ঘনিষ্ঠ কাউন্সিলর

    Anubrata Mondal: গরুপাচার মামলায় এবার সিবিআই- এর হাতে গ্রেফতার অনুব্রত ঘনিষ্ঠ কাউন্সিলর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরুপাচার মামলায় আরও এক কেষ্ট-ঘনিষ্ঠকে গ্রেফতার করল সিবিআই। এদিন সকালে বোলপুরের তৃণমূল কাউন্সিলর বিশ্বজ্যোতি বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে প্রায় দু ঘণ্টা তল্লাশি চালান কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার আধিকারিকরা। এই বিশ্বজ্যোতি বন্দ্যোপাধ্যায় ওরফে মনু অনুব্রতর ছায়াসঙ্গী হিসেবে পরিচিত। আয়-ব্যয় সংক্রান্ত নথি যাচাই করে, দু ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর আটক করা হয় তাঁকে। আয়-ব্যয় সংক্রান্ত নথি যাচাইয়ের জন্য নিয়ে যাওয়া হয় কনসালট্যান্টের অফিসে।

    বোলপুরে একসঙ্গে ৪ জায়গায় হানা দিয়েছে সিবিআই। তৃণমূল কাউন্সিলরের বাড়ি ছাড়াও তৃণমূল কর্মী সুদীপ রায় ও অনুব্রত-ঘনিষ্ঠ সুজিত দে- র বাড়িতেও চলছে সিবিআই তল্লাশি। সিবিআই সূত্রে দাবি, গরুপাচার মামলার তদন্তে উঠে এসেছে অনুব্রত-ঘনিষ্ঠ এই তিনজনের নাম। সেই কারণেই এই অভিযান। একইসঙ্গে তল্লাশি চলছে চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ও অনুব্রতর হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারির বোলপুরের বাড়িতে।

    আরও পড়ুন: পারলে আমাকে জেলে ভরো…মমতার মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় কী বললেন নাড্ডা?

    সিবিআই গোয়েন্দাদের দাবি, অনুব্রত ও তাঁর ঘনিষ্ঠদের বিপুল সম্পত্তির নথি গোয়েন্দাদের হাতে এসেছে। অনুব্রতর একার নামেই ২৪টি সম্পত্তির হদিশ মিলেছে। এছাড়া অনুব্রত-কন্যা সুকন্যার নামে ২৬টি সম্পত্তির নথি পেয়েছেন গোয়েন্দারা। অনুব্রতর স্ত্রী ছবি মণ্ডলের নামেও ১২টি সম্পত্তি রয়েছে। অনুব্রতর দেহরক্ষী সায়গল হোসেনের নামে ৪৭টি সম্পত্তি রয়েছে বলে সিবিআই সূত্রে খবর। অনুব্রত-ঘনিষ্ঠ বিদ্যুৎবরণ গায়েনের নামে রয়েছে ৩২টি সম্পত্তি! বিদ্যুতের স্ত্রী মহুয়া গায়েনের নামে ২টি জায়গায় সম্পত্তি রয়েছে। অনুব্রত-ঘনিষ্ঠ কমলকান্তি ঘোষ ও তাঁর পরিবারের নামে ১৮টি সম্পত্তির খোঁজ পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি করেছেন সিবিআই গোয়েন্দারা।   

    আরও পড়ুন: অনুব্রত মামলায় বিচারককে হুমকি চিঠি-কাণ্ডে ধৃত আইনজীবী! আটক তাঁর সহকারীও 

    মঙ্গলবার আসানসোলে অনুব্রতকে জেরা করেছেন সিবিআই আধিকারিকরা। অনুব্রত-ঘনিষ্ঠদের এত বিপুল সম্পত্তির উৎস কী, তার সন্ধানে রয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। অনুব্রতর দেহরক্ষী সায়গল হোসেনকেও সংশোধানাগারে জেরা করেন সিবিআই গোয়েন্দারা। তার পর দিনই কেষ্ট-ঘনিষ্ঠদের বাড়িতে হানা দেয় সিবিআই।       

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • NCRB Report: ২০২১ সালে জঙ্গিদের থেকে মাওবাদীদের হাতে নিহত হয়েছেন বেশি পুলিশকর্মী, বলছে এনসিআরবি রিপোর্ট 

    NCRB Report: ২০২১ সালে জঙ্গিদের থেকে মাওবাদীদের হাতে নিহত হয়েছেন বেশি পুলিশকর্মী, বলছে এনসিআরবি রিপোর্ট 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসবাদীদের তুলনায় দ্বিগুণ পুলিশকর্মী (police personnel) নিহত হয়েছেন মাওবাদী সংগঠনগুলির (Left Wing Extremists) হাতে। এমনটাই জানা গিয়েছে ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর ২০২১ সালের রিপোর্ট (NCRB 2021 Report) থেকে। 

    আরও পড়ুন: গরুপাচার মামলায় এবার সিবিআই- এর হাতে গ্রেফতার অনুব্রত ঘনিষ্ঠ কাউন্সিলর

    রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২১ সালে জঙ্গিদের হাতে খুন হন ১৮ জন পুলিশকর্মী। আর মাওবাদী সংগঠন খুন করে ৪০ জন পুলিশকে। একইভাবে, ১১ জন পুলিশকর্মী সীমান্ত গুলিতে, একজন দাঙ্গায়, ১১ জন অপরাধীদের হাতে নিহত হয়েছেন। সাতজন দুর্ঘটনাক্রমে নিজের অস্ত্র দিয়ে এবং ৩৩৯ জন দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন। তবে, উত্তর-পূর্বের বিদ্রোহীদের হাতে কোনও পুলিশকর্মীর মৃত্যু হয়নি।    

    কর্তব্যরত অবস্থায় নিহত মোট ৪২৭ জন পুলিশ নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ছিলেন, কনস্টেবল পদমর্যাদার ২৩৩ জন, হেড কনস্টেবল ৪৪ জন, সহকারী সাব ইস্পেক্টর ৩৭ জন, সাব ইন্সপেক্টর ২৬ জন, ইস্পেক্টর ৪ জন এবং গেজেটেড অফিসার এবং আরও দুজন। প্রায় একই সময় ১৬৩২ জন বিভিন্ন পদ মর্যাদার পুলিশের আহত হওয়ার খবরও সামনে এসেছে।

    আরও পড়ুন: মধ্যরাতের শুনানিতে মিলল ছাড়পত্র, কর্নাটকের হুব্বালি ইদগাহ ময়দানে হবে গণেশ উৎসব 

    যে রাজ্যগুলিতে পুলিশের মৃত্যুর খবর সব থেকে বেশি। তার মধ্যে প্রথম তামিলনাড়ু। এই রাজ্যে সর্বাধিক পুলিশকর্মীর মৃত্যু হয়েছে। ৫৬ জন পুলিশকর্মী পথ দুর্ঘটনায় এবং দুজন অপরাধীদের হাতে নিহত হয়েছেন। ছত্তিশগড়ে ৪০ জন পুলিশ কর্মী এলডব্লিউই এবং সাতজন সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন। বিহারে, ৩৮ জন পুলিশ কর্মী সড়ক দুর্ঘটনায় এবং একজন দাঙ্গায় নিহত হয়েছেন। 

    কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির মধ্যে, ১৮ জন পুলিশ কর্মী সন্ত্রাসবাদীদের হাতে নিহত হয়েছেন এবং দিল্লিতে সড়ক দুর্ঘটনায় দুজনের মৃত্যু হয়েছে।

    ২০২১ সালে, ওড়িশায় অপরাধী দমন অভিযানে সবচেয়ে বেশি পুলিশ আহত হন। ১৮৮ জন আহত পুলিশের মধ্যে ১৭৬ জন অপরাধীদের হাতে এবং ১২ জন দাঙ্গায় জখম হন। কেরলে মোট ১৫৯ জন পুলিশ কর্মী আহত হয়েছেন যার মধ্যে ৯০ জন অপরাধীদের হাতে, ৬৮ জন দাঙ্গার কারণে এবং একজন সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছিলেন। তামিলনাড়ুতে, মোট ১৩৩ জন পুলিশ কর্মী আহত হওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছে। যার মধ্যে ৯৬ জন দুর্ঘটনায়, তিনজন নিজের অস্ত্র দিয়ে এবং ৩০ জন অপরাধীদের হাতে আহত হন। 

    কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির মধ্যে দিল্লিতে সর্বাধিক সংখ্যক পুলিশকর্মী আহত হয়েছেন। দাঙ্গায় আহত হয়েছেন ১৫৬ জন, অপরাধীদের হাতে ২২ জন এবং দুর্ঘটনায় ১৭ জন আহত হয়েছেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।     

  • Hardik Pandya: পাক বধের পর রোহিতদের ‘হার্দিক’ অভিনন্দন সৌরভ, সচিন, সেহবাগ, লক্ষণদের

    Hardik Pandya: পাক বধের পর রোহিতদের ‘হার্দিক’ অভিনন্দন সৌরভ, সচিন, সেহবাগ, লক্ষণদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইপিএলের পর থেকেই অচেনা হার্দিকগুজরাট টাইটানসকে চ্যাম্পিয়ন করেই  নিজের আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছিলেন। প্রত্যাবর্তনের পর এখন চেনাই যাচ্ছে না তাঁকে। বদলে গিয়েছেন হার্দিক। বললেন ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা। পাকবধের নায়ক হার্দিককে নিয়ে বলতে গিয়ে রোহিত জানান, “প্রত্যাবর্তনের পর থেকে হার্দিককে আর চেনা যাচ্ছে না। অসাধারণ খেলছে। দলে না থাকার সময়েও ওকে কী করতে হবে এবং কী ভাবে নিজেকে সুস্থ রাখতে হবে, সেটা সঠিক ভাবে পরিকল্পনা করেছে। নিজের ফিটনেসও সেই উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছে। এখন নিয়মিত ঘণ্টায় ১৪০ কিমির বেশি জোরে বোলিং করছে। ব্যাটিং নিয়ে তো আলাদা করে কিছু বলার নেই। ও কেমন ব্যাট করে সেটা সবাই জানি।”

    হার্দিকের দুরন্ত পারফরম্যান্সের প্রশংসা করেন মাস্টার ব্লাস্টার সচিন তেন্ডুলকর। ট্যুইটবার্তায় সচিন লেখেন, অভিনন্দন টিম ইন্ডিয়া। দুরন্ত একটা ম্যাচ জয়ের কারিগর হার্দিক। শুভেচ্ছা জানায় বীরেন্দ্র সেওয়াগ, ভিভিএস লক্ষণ থেকে শুরু করে বহু প্রাক্তন ও বর্তমান ক্রিকেটাররা। সোশ্যাল মিডিয়া জুরে রবিবার রাজ করেন ভুবি, হার্দিকরা।

    প্রায় প্রতি বড় ম্যাচেই মাঠে থাকেন বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট তথা প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। তবে এশিয়া কাপে চির প্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ম্যাচে গ্যালারিতে ছিলেন না তিনি। তা নিয়ে নানা মহলে প্রশ্ন উঠেছে। তবে হার্দিকের দাপটে ভারতের এই দুরন্ত জয়ে রোহিতদের প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন সৌরভ। ট্যুইট বার্তায় সৌরভ জানান, ‘কঠিন সময়ে ভাল খেলেছে দল। এশিয়া কাপে শুরুটা ভাল হল।’

    আরও পড়ুন: হার্দিকের ব্যাট-বল হৃদয়-হরণ করল মোদি থেকে শাহের! এশিয়া কাপে পাকিস্তানকে হারিয়ে যাত্রা শুরু ভারতের

    এশিয়া কাপের (Asia Cup 2022) হাইভোল্টেজ ম্যাচে (Ind vs Pak) জয় ছিনিয়ে নিয়েছে ভারত। ম্যাচের শেষ দু ওভারে ভারতের জয়ের জন্য দরকার ছিল ২১ রান। হবে কি হবে না এই দোলাচলে গ্যালারি থমথমে। চুপ করে বক্সে বসে বিসিসিআই সচিব জয় শাহ।  ১৯তম ওভারে হারিস রউফকে তিনটি চার মেরে চাপ কমালেন হার্দিক। এমনকি শেষ চার বলে যখন ৬ রান দরকার ছিল, তখন তৃতীয় বলে ডট হলেও ছিলেন শান্ত মেজাজে। চতুর্থ বলে লং অন দিয়ে বড় ছক্কা মেরে দলকে জেতান পান্ডিয়া। ১৭ বলে চারটি চার ও এক ছয়ে ৩৩ রানে অপরাজিত হার্দিক যে কোনও কিছুতেই ভয় পান না, মানলেন তাঁর নেতা। ভারত অধিনায়ক রোহিত বলেন, “ফিরে আসার পর থেকে ওকে অনেক শান্ত মনে হচ্ছে। ব্যাট হোক বা বল, দুটো বিভাগেই ভাল খেলছে ও। আগের থেকেও জোরে বল করতে পারে। এখন বাউন্স দিতেও শিখে গিয়েছে। নিজে কোন পরিস্থিতিতে কী ভাবে খেলতে পারে সেটা ওর পক্ষে আগে বোঝা দরকার ছিল। এখন সেটা নিয়ে কোনও সমস্যা নেই। প্রতি ওভারে ১০ রান দরকার হলে আমরা হয়তো ভয় পেতে পারি। কিন্তু হার্দিক পাবে না।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Artemis 1 Mission: ‘নাসা’-র তৈরি রকেটে যান্ত্রিক গোলযোগ! শেষ মুহূর্তে স্থগিত আর্টেমিস ১ উৎক্ষেপণ

    Artemis 1 Mission: ‘নাসা’-র তৈরি রকেটে যান্ত্রিক গোলযোগ! শেষ মুহূর্তে স্থগিত আর্টেমিস ১ উৎক্ষেপণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একেবারে শেষ মুহূর্তে স্থগিত করা হল আর্টেমিস-১ মিশনের (Artemis 1 Mission) চন্দ্রযান যাত্রা। সোমবার অর্থাৎ গতকালই এক ঐতিহাসিক যাত্রা শুরু হওয়ার কথা ছিল। ঠিক ছিল গতকাল ভারতীয় সময়ের সন্ধ্যে ৬টা নাগাদ ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে এসএলএস রকেটটিকে চাঁদের উদ্দেশে উৎক্ষেপণ করা হবে। কিন্তু রকেট উৎক্ষেপণের ঠিক ৪০ মিনিট আগে হঠাৎ রকেটের প্রধান চারটি ইঞ্জিনের মধ্যে একটিতে যান্ত্রিক গোলযোগ দেখা দিলে নাসার ইঞ্জিনিয়াররা তৎক্ষণাৎ মিশন থামিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, নাসার তরফে জানানো হয়েছে, ৩০ অগাস্ট একটি প্রেস কনফারেন্সের আয়োজন করা হয়েছে. যেখানে ঘোষণা করা হবে যে এরপর কবে রকেট উৎক্ষেপণের দিন নির্ধারণ করা হবে। তবে জানা গিয়েছে, সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ২ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার  ফের রকেট উৎক্ষেপণের পরবর্তী দিন ঠিক করা হবে। আপাতত চন্দ্রযান লঞ্চ প্যাডের জায়গাতেই থাকবে।

    আরও পড়ুন: আর্টেমিস ১ মিশনের প্রথম ধাপ! আজই চাঁদের উদ্দেশে পাড়ি দিতে চলেছে নাসার মহাকাশযান

    ঠিক কী কারণে যান্ত্রিক ত্রুটি হয়েছে, সেটাই খতিয়ে দেখছেন নাসার ইঞ্জিনিয়ারদের দল। তারপরেই জানা যায়, রকেটের চারটি আরএস-২৫ ইঞ্জিনের একটিতে তাপমাত্রা জনিত সমস্যার কারণে যান্ত্রিক গোলযোগ দেখা যায়। এছাড়াও হাইড্রোজেন জ্বালানির ট্যাঙ্কে হাইড্রোজেন ভরাট করার সময় ফুটো দেখা দিয়েছিল। সেই সঙ্গে দেখা দেয় খারাপ আবহাওয়ার সমস্যাও। এরপরেই এই যাত্রা স্থগিত করা হয়।

    তবে তাঁরা আশাবাদী, যে শীঘ্রই এই সমস্যাগুলোর  সমাধান করা হবে। চন্দ্র অভিযানের প্রথম পর্যায় হিসেবে, এদিন নাসার তৈরি এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট স্পেস লঞ্চ সিস্টেম (SLS)  উড়ে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আর্টেমিস মিশনের প্রথম ধাপেই বড় বাধার সম্মুখীন হতে হল নাসা-কে(NASA)।

    আরও পড়ুন: মানুষ তো খেলনা নয়! জানেন কি আর্টেমিস-১ রকেটে করে মহাকাশে পাঠানো হচ্ছে ‘খেলনা-মানুষ’?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Narendra Modi: ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোমই ভবিষ্যত’, বললেন প্রধানমন্ত্রী, কর্মদক্ষতা বাড়াতে একাধিক পরামর্শ মোদির

    Narendra Modi: ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোমই ভবিষ্যত’, বললেন প্রধানমন্ত্রী, কর্মদক্ষতা বাড়াতে একাধিক পরামর্শ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বৃহস্পতিবার, শ্রমশক্তি নিয়ে এক বড় ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। তিনি বলেছেন, ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ (Work From Home) এই দেশের ভবিষ্যত হতে চলেছে। বৃহস্পতিবার শ্রম মন্ত্রকের তরফে আয়োজিত জাতীয় কনফারেন্সে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই ভারতের শ্রমিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, ভবিষ্যতের জন্য নমনীয় কর্মস্থল, নমনীয় কাজের সময় এবং ঘরে বসে কাজের সুবিধাকে আরও উন্নত করতে হবে এবং ভবিষ্যতে এটিই প্রয়োজন। তাঁর মতে ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’-এর সুযোগ থাকলে আরও বেশি সংখ্যক নারী কাজে যোগ দিতে পারবেন।

    প্রধানমন্ত্রী মোদি এদিন জানান, ভারতে অর্থনৈতিক পরিস্থিতির দ্রুত হারে উন্নতি হচ্ছে এবং এর পেছনে শ্রমিকদেরই অবদান রয়েছে। তিনি আরও জানান, কেন্দ্রের ই-শ্রম পোর্টাল (E-Shram Portal) কর্মীদের সামাজিক সুরক্ষা দিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করছে। মাত্র এক বছরেই দেশের ৪০০টি জায়গা থেকে ২৮ কোটি শ্রমিক এই পোর্টালে নিজেদের নাম নথিভুক্ত করেছেন। এই পোর্টালের মাধ্যমে বিশেষ করে পরিযায়ী শ্রমিক, নির্মাণকর্মী, ঠিকা কর্মী ও বাড়িতে কর্মরত মহিলারা উপকৃত হয়েছেন। প্রত্যেক রাজ্যের শ্রম পোর্টালের সঙ্গে কেন্দ্রের ই-শ্রম পোর্টালের সংযুক্তিকরণের জন্য অনুরোধ করেছেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: ফের বিশ্বসেরা মোদি! সকল রাষ্ট্রনেতাদের পিছনে ফেলে জনপ্রিয়তার শিখরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী

    তিনি ২০৪৭ সালের অমৃতকালের কথাও বলেছেন। অর্থাৎ দেশের শ্রম মন্ত্রকের (Labour Ministry) নির্দিষ্ট কিছু লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। ২০৪৭ সালের জন্য এই লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই লক্ষ্যমাত্রা করার উদ্দেশ্য হল দেশের কর্মশক্তির মধ্যে মহিলাদের সংখ্যাকে বাড়িয়ে তোলা। তার জন্যেই নির্দিষ্ট কিছু পদক্ষেপ নিতে চলেছে সরকার। আবার কাজের পদ্ধতি শিথিল করার কথা ভাবা হয়েছে।

    এই কনফারেন্সে সমস্ত রাজ্যের শ্রমমন্ত্রীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, “ভারতের স্বপ্ন পূরণে এবং অমৃতকালে দাঁড়িয়ে ভারতকে উন্নত দেশে পরিণত করার পিছনে দেশের শ্রমশক্তির বিরাট অবদান রয়েছে। দেশের সংগঠিত ও অসংগঠিত ক্ষেত্রে বর্তমানে কোটি কোটি কর্মী রয়েছেন, যাঁদের অবদান অনস্বীকার্য।”

    প্রসঙ্গত, অন্ধ্রপ্রদেশের তিরুপতিতে ২৫ ও ২৬ অগাস্ট কেন্দ্রীয় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রক দুদিনের সম্মেলনের আয়োজন করেছিল। শ্রম-সম্পর্কিত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনার জন্য সমবায় ফেডারেলিজমের নেতৃত্বে এই কনফারেন্সের আয়োজন করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Congress President Poll: ভোটে অংশ নিতে বৈঠকে বসতে চলেছে কংগ্রেসের জি-২৩!

    Congress President Poll: ভোটে অংশ নিতে বৈঠকে বসতে চলেছে কংগ্রেসের জি-২৩!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচনে (Congress President Poll) লড়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে বৈঠকে বসছে কংগ্রেসের (Congress) বিক্ষুব্ধ অংশ জি-২৩ (G-23)। অক্টোবরে নির্বাচন হওয়ার কথা ওই পদে। গত রবিবারই বৈঠকে বসে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি (Congress Working Committee)। সেখানেই ঠিক হয় প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচনে হবে অক্টোবরে।    

    দীর্ঘদিন ধরে খালি পড়ে রয়েছে কংগ্রেস (Congress) সভাপতির পদ। উনিশের লোকসভা নির্বাচনের আগে ওই পদে বসানো হয়েছিল রাহুল গান্ধীকে। ভোটে বিজেপির (BJP) কাছে গোহারা হারে সোনিয়া গান্ধীর দল। হারের দায় ঘাড়ে নিয়ে পদত্যাগ করেন রাহুল। তার পর থেকে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাজ চালাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী। বয়সজনিত কারণে তিনি আর দায়িত্ব নিতে চাইছেন না। দায়িত্ব নিতে রাজি নন রাহুলও। তাই প্রয়োজন হয়ে পড়েছে নয়া প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। কংগ্রেস সূত্রে খবর, সেপ্টেম্বরের ২২ তারিখে নির্বাচনী নোটিফিকেশন জারি করা হবে। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার কাজ শুরু হবে সেপ্টেম্বরের ২৪ তারিখে। চলবে ওই মাসের ৩০ তারিখ পর্যন্ত। ৮ অক্টোবর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। ভোট হলে হবে ১৭ তারিখ সকাল ১০ থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত। গণনা এবং ফল ঘোষণা হবে ১৯ তারিখে। 

    আরও পড়ুন : কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন পর্যন্ত ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ নীতি নিচ্ছে জি-২৩!

    কংগ্রেসের বিক্ষুদ্ধ অংশ যারা জি-২৩ নামে পরিচিত, আগামী সপ্তাহে নয়া দিল্লিতে বৈঠকে বসতে চলেছেন তাঁরা। সেখানেই ভোটে লড়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। জি-২৩ এর এক নেতা বলেন, আমরা দেখব এটা প্রকৃত নির্বাচন নাকি সাজানো। তিনি বলেন, আমরা প্রথমে ভোটার তালিকা খুঁটিয়ে দেখব। যদি সাজানো হয়, তাহলে ভোটে অংশ নেওয়ার কোনও মানে হয় না। মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ চৌহান রয়েছেন জি-২৩ শিবিরে। তিনি বলেন, দলে অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র চেয়ে দু বছর আগে আমরা চিঠি লিখেছিলাম সোনিয়া গান্ধীকে। তাই ভোটের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই। অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র কোনও একটি রাজনৈতিক দলের প্রাণবন্ততার প্রতীক। ইদানিং সব ক্ষেত্রে পার্টি হারছে। দলের অভ্যন্তরে ভোট হয়নি, মনোনীত কয়েকজন অফিস বেয়ারারই সব সিদ্ধন্ত নিচ্ছেন। জি-২৩ এর এক নেতা বলেন, কংগ্রেসের সব পদের ক্ষেত্রে নির্বাচন হওয়াটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেবল পার্টির প্রেসিডেন্ট নয়, পার্টির নিচুতলায় নির্বাচনও গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর প্রশ্ন, নির্বাচনে অংশ নিলে ভুল কী হবে? এটা তো গণতন্ত্র!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Assam’s Bongaigaon : অবৈধ নির্মাণ না জঙ্গি-যোগ! অসমে বুলডোজার দিয়ে ভাঙা হল মাদ্রাসা

    Assam’s Bongaigaon : অবৈধ নির্মাণ না জঙ্গি-যোগ! অসমে বুলডোজার দিয়ে ভাঙা হল মাদ্রাসা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসমের (Assam) বঙ্গাইগাঁও (Bongaigaon) এলাকায় একটি অবৈধ মাদ্রাসা গুঁড়িয়ে দিল অসম সরকার (Assam Government)। সরকারের তরফে বলা হয়েছে, জঙ্গি সংগঠন আল-কায়দার সঙ্গে যোগসূত্র থাকার অভিযোগ ওঠার পর পরই বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে ফেলা হয় ওই মাদ্রাসা। একই সঙ্গে, প্রশাসনের তরফ থেকে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিয়ে আগেই জানানো হয়েছিল, মাদ্রসা ভবনটি কাঠামোগত ভাবে দুর্বল এবং এখানে কারও বসবাস করা নিরাপদ নয়। এই ভবনগুলি নিয়ম মেনে তৈরি করা হয়নি বলেও অভিযোগ আনা হয়েছে।

    মাদ্রাসাটির নাম মারকাজুল মা আরিফ করিয়ানা। এই মাদ্রাসায় মোট ২২৪ জন শিশু পড়াশুনা করত। মাদ্রাসাটি ছিল আবাসিক। ওখানে বসবাসকারী ছাত্রদের অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। বঙ্গাইগাঁও-এর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সূত্রে জানানো হয়, এই মাদ্রাসা সরকারি নিয়ম অনুসারে নির্মিত হয়নি। শুধু তাই নয়, সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের সঙ্গে এই মাদ্রাসার যোগাযোগের প্রমাণ মিলেছে। বঙ্গাইগাঁওয়ের এসপি স্বপ্ননীল ডেকা বলেন, ‘‘মঙ্গলবার আল কায়দার সঙ্গে যুক্ত এক জন গ্রেফতার জঙ্গিকে সঙ্গে নিয়ে মাদ্রাসার ভিতরে তল্লাশি অভিযান চালায় গোয়ালপাড়া জেলা পুলিশ। জেলা প্রশাসনের নির্দেশ অনুসারে, আমরা মাদ্রাসাটি ভেঙে ফেলার প্রক্রিয়া শুরু করেছি।’’

    আরও পড়ুন: মোদির ট্যুইটের জবাব দিলেন পাক প্রধানমন্ত্রী, কী লিখলেন জানেন?

    এটি অসমের তৃতীয় মাদ্রাসা, যা অবৈধভাবে নির্মাণের কারণে ভেঙে ফেলা হল। এর আগে মনিকা ও গোয়ালপাড়ায় দুটি মাদ্রাসা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। তাদের সঙ্গেও জিহাদিদের যোগাযোগ ছিল বলে অভিযোগ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Supreme Court: হিজাব মামলায় আবেদনকারীদের ভর্ৎসনা সুপ্রিম কোর্টের, সরকারকে নোটিস

    Supreme Court: হিজাব মামলায় আবেদনকারীদের ভর্ৎসনা সুপ্রিম কোর্টের, সরকারকে নোটিস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিছুদিন আগেই হিজাব বিতর্ক (Hijab Row) নিয়ে উত্তপ্ত হয়েছিল কর্নাটক (Karnataka Hijab Row) তথা গোটা দেশ। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হিজাবের নিষেধাজ্ঞার পক্ষেই রায় দিয়েছিল কর্নাটক হাইকোর্ট (Karnataka HC)। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) আবেদন দায়ের করা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রায় ২৩টি মামলা দায়ের হয়েছে। এর মধ্যে কিছু মামলা সরাসরি সুপ্রিম কোর্টে দায়ের করা হয়েছে। আর কিছু মামলা হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে করা হয়েছে। সোমবার ছিল সেই মামলার শুনানি। এই মামলায় কর্নাটক সরকারকে জবাব চেয়ে নোটিস দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। অপরদিকে, মামলাকারীদের মামলায় স্থগিতাদেশের আর্জিতে কড়া বার্তা দিল দেশের শীর্ষ আদালত। বিচারপতি হেমন্ত গুপ্ত ও সুধাংশু ধুলিয়ার বেঞ্চ আবেদনকারীদের দাবি মেনে নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখার নির্দেশে স্থগিতাদেশ জারি করতে রাজি হয়নি। আদালত স্থগিতাদেশ জারির আবেদন প্রত্যাখ্যান করে জানিয়েছে, আদালত ‘ফোরাম শপিং’ (মঞ্চ কেনাকাটা)- এর জায়গা নয়। ৫ সেপ্টেম্বর মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ৩০ ঘণ্টার অভিযানে হারিয়ে যাওয়া হাঙ্গেরি ট্রেকারকে উদ্ধার ভারতীয় সেনার       

    কর্নাটক হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে বেশ কয়েকটি আবেদন দাখিল হয়েছে। কর্নাটক হাইকোর্ট রায় দিয়েছিল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হিজাব পরা অপরিহার্য ধর্মীয় অনুশীলন নয়। কেবল অপরিহার্য ধর্মীয় আচরণই সংবিধানের ২৫ নম্বর অনুচ্ছেদের অধীনে সুরক্ষা পেতে পারে। সেই ভিত্তিতেই কর্নাটক হাইকোর্ট সেই রাজ্যের মুসলিম পড়ুয়াদের ক্লাসে হিজাব পরার আবেদন খারিজ করে দেয়।    

    কিছুদিন আগেই হিজাব বিতর্কে উত্তাল হয়ে উঠেছিল গোটা কর্নাটক। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন মুসলিম পড়ুয়ারা। সেই অশান্তির আগুন ছড়িয়ে পড়ে গোটা দেশে। এমনকী দক্ষিণের রাজ্যগুলিতে বেশ কিছুদিন বন্ধ রাখতে হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি। পুলিশের সঙ্গেও অশান্তিতে জড়িয়ে পড়েন বহু পড়ুয়া। বিক্ষোভ ঠেকাতে বহু ব্যক্তিকে গ্রেফতারও করা হয়। এই বিক্ষোভের মাঝেই ১৫ মার্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে হিজাব পড়ায় নিষেধাজ্ঞার নির্দেশকে বহাল রেখেই রায় দেয় হাইকোর্ট। 

    আরও পড়ুন: ফের বিনোদন জগতে শোকের ছায়া, প্রয়াত সত্যজিত রায়ের ‘সোমনাথ’
     
    শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হিজাব পরা সংবিধানের ২৫ নম্বর অনুচ্ছেদের অধীনে সুরক্ষিত বলে দাবি করেন সংখ্যালঘু পড়ুয়ারা। যা নিয়ে আদালতে দীর্ঘদিন মামলা চলে। সেই মামলাতেই শেষ পর্যন্ত কর্নাটক হাইকোর্ট জানিয়ে দেয়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হিজাব পরা অপরিহার্য ধর্মীয় অনুশীলন নয়। প্রসঙ্গত, এই বছরের জানুয়ারিতে উদুপির সরকারি পিইউ কলেজে হিজাব পরা ছয়জন মেয়েকে প্রবেশে বাধা দেওয়ায় বিতর্ক দানা বাধে। এর পরেই কলেজের বাইরে ছাত্রীরা বিক্ষোভে বসেন। আর সেই বিক্ষোভ ধীরে ধীরে গোটা রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
     
  • Supreme Court: মুসলিমদের বহুবিবাহ, নিকাহ হালালা কি বৈধ? মানবাধিকার কমিশনের মতামত চাইল সুপ্রিম কোর্ট

    Supreme Court: মুসলিমদের বহুবিবাহ, নিকাহ হালালা কি বৈধ? মানবাধিকার কমিশনের মতামত চাইল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুসলিমদের (Muslims) মধ্যে বহুবিবাহ (Polygamy) ও নিকাহ হালালা (Nikah Halala) প্রথা নিয়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন, জাতীয় মহিলা কমিশন এবং জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশনের মতামত চাইল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)।মুসলমান সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রচলিত বহুবিবাহ এবং নিকাহ হালালার সাংবিধানিক বৈধতার বিষয়ে আবেদন জমা পড়েছিল দেশের শীর্ষ আদালতে। তার পরেই আদালতের তরফে ওই তিন কমিশনের মতামত জানতে চাওয়া হয়। বিচারপতি ইন্দিরা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ ওই তিন কমিশনের মতামত জানতে চেয়ে নোটিশ জারি করেছে। ইন্দিরা ছাড়াও বেঞ্চে রয়েছেন বিচারপতি হেমন্ত গুপ্ত, সূর্য কান্ত, এমএম সুন্দ্রেশ এবং শুধাংশু ঢুলিয়া। প্রসঙ্গত, বহুবিবাহ এবং নিকাহ হালালা নিয়ে দেশের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন জনৈক অশ্বিনীকুমার উপাধ্যায়। তাঁর দাবি, মুসলিম সমাজে প্রচলিত বহুবিবাহ এবং নিকাহ হালালা অসাংবিধানিক তো বটেই, অবৈধও। দশেরা উৎসবের পরে ফের হবে এই মামলার শুনানি। 

    ২০১৮ সালের জুলাই মাসে গঠিত হয় এই সাংবিধানিক বেঞ্চ। তার পরেই মামলাটি পাঠিয়ে দেওয়া হয় ওই বেঞ্চে। সেখানেই চলছে শুনানি। দেশের শীর্ষ আদালত এ ব্যাপারে কেন্দ্রকেও একটি নোটিশ পাঠিয়েছে। ফারজানা নামের এক মহিলা আবেদনকারীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রকে ওই নোটিশ পাঠানো হয়েছে। ফারজানা তাঁর আবেদনে অশ্বিনীকে ট্যাগ করেছিলেন। আবেদনকারীদের পক্ষের আইনজীবী সওয়াল জবাবে বলেন, ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪৯৮এ ধারায় বিচার-বহির্ভুত তালাক নিষ্ঠুর, আইপিসির ৩৭৫ নম্বর ধারা অনুযায়ী নিকাহ হালালা অপরাধ এবং ৪৯৪ নম্বর ধারা অনুযায়ী বহুবিবাহ ফৌজদারি অপরাধ। 

    আরও পড়ুন : স্বস্তিতে সরকার! রাফাল চুক্তি নিয়ে নতুন মামলার আর্জি খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট
    ২০১৭ সালের ২২ অগাস্ট দেশের শীর্ষ আদালত তিন তালাক নিষিদ্ধ করে। আর বহুবিবাহ এবং নিকাহ হালারা বৈধতা বিচারের জন্য মামলাটি পাঠায় বৃহত্তর বেঞ্চে। প্রসঙ্গত, মুসলিম বহু বিবাহ রীতি অনুযায়ী, একজন মুসলমান পুরুষ চারটি স্ত্রী রাখতে পারেন। আর নিকাহ হালালা হল, কোনও ডিভোর্সি মুসলিম মহিলাকে তাঁর স্বামীর কাছে ফিরতে হলে অন্য পুরুষকে বিয়ে করতে হবে। তাঁকে ডিভোর্স দিয়ে ফের বিয়ে করতে হবে প্রথম স্বামীকে। এই দুই প্রথার বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন অশ্বিনী। দায়ের হয়েছে মামলা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Karnataka High Court: মধ্যরাতের শুনানিতে মিলল ছাড়পত্র, কর্নাটকের হুব্বালি ইদগাহ ময়দানে হবে গণেশ উৎসব  

    Karnataka High Court: মধ্যরাতের শুনানিতে মিলল ছাড়পত্র, কর্নাটকের হুব্বালি ইদগাহ ময়দানে হবে গণেশ উৎসব  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যরাতের শুনানিতে মিলল ছাড়পত্র। হুব্বালি ইদগাহ ময়দানে (Hubbali Eidgah Ground) গণেশ চতুর্থী (Ganesh Chaturthi) উৎসব পালনের অনুমতি দিল কর্নাটক হাইকোর্ট (Karnatak High Court)। মঙ্গলবার, ৩০ অগাস্ট মধ্য রাতে কর্নাটক হাইকোর্টের ধরওয়াড বেঞ্চে হয় ওই মামলার শুনানি। তার পরেই মেলে উৎসব পালনের প্রয়োজনীয় ছাড়পত্র। হাইকোর্টের রায়ে প্রত্যাশিতভাবেই খুশি উৎসবের আয়োজকরা।

    তাৎপর্যপূর্ণভাবে এদিন সকালেই মামলাটি উঠেছিল সুপ্রিম কোর্টে। বেঙ্গালুরুর ছামারাজপেট এলাকার ইদগাহ ময়দানে গণেশ চতুর্থী উৎসব পালনের অনুমতি দিয়েছিল রাজ্য সরকার। এর পরিপ্রেক্ষিতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন জনৈক আবেদনকারী। সরকারি আদেশ বাতিল করে স্থিতাবস্থা বজায় রাখার পক্ষে রায় দেয় দেশের শীর্ষ আদালত। গত দুশো বছর ধরে বজায় রয়েছে এই স্থিতাবস্থা।

    ধরওয়াড বেঞ্চের সিঙ্গল-জাজ বেঞ্চের বিচারক অশোক কিনাগি জানিয়ে দেয়, হুব্বালি মামলা ছিল আলাদা। কারণ সেখানে জমির মালিকানা নিয়ে কোনও প্রশ্ন ছিল না। ওই জমির মালিকানা হুব্বালি ধরওয়াদ মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের। সুপ্রিম কোর্টের রায় হাতে পেয়ে আঞ্জুমান-ই-ইসলামের তরফে ধরওয়াদ বেঞ্চের সামনে একটি পিটিশন দাখিল করা হয়। তাতে চ্যালেঞ্জ জানানো হয় হুব্বালি ইদগাহ ময়দানে গণেশ চতুর্থী উৎসব পালনের যে অনুমতি দিয়েছিল পুরসভা কর্তৃপক্ষ, তাকে।

    আরও পড়ুন : জামাতের অনুমতি পেলেই গণেশ পুজো! নির্দেশ মাদ্রাজ হাইকোর্টের

    মধ্য রাতের রায়ে হাইকোর্ট উল্লেখ করে, হুব্বালি ধরওয়াদ মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন ওই জমির মালিক। জমিটি আঞ্জুমান-ই-ইসলামকে ৯৯৯ বছরের জন্য লিজ দেওয়া হয়েছিল। তাই জমির অধিকার এখনও রয়েছে কর্পোরেশনের হাতেই। যাঁরা জমিটি দখল করে রয়েছেন, তাঁরা বছরে মাত্র দুদিন প্রার্থনা করেন, একটি রমজানের সময়, অন্যটি বকরি ইদের সময়। বিচারপতি কিনাগি বলেন, এই দিনগুলিতে হস্তক্ষেপ করা হবে না। কিন্তু এই দু দিন ছাড়া আদালত আদেশ দিচ্ছে, জমিটি নিয়ে কর্পোরেশন যা খুশি করতে পারে। যেহেতু হুব্বালি জমির মালিকানা নিয়ে কোনও বিতর্ক নেই, তাই দেশের শীর্ষ আদালতের রায় এই ক্ষেত্রে খাটে না। আদালতে রায়ে খুশি ওই ইদগাহ ময়দানে গণেশ চতুর্থী উৎসবের আয়োজকরা। শুরু হয়েছে পুজোর প্রস্তুতি। গোমূত্র দিয়ে শুদ্ধ করা হয়েছে মাঠ। মাঠ পরীক্ষা করেছে বম্ব স্কোয়াড। উড়েছে ড্রোন। তার পরেই বসানো হয় প্রতিমা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share