Blog

  • PM Kisan 11th installment: মঙ্গলবার পিএম কিষান প্রকল্পের কিস্তির টাকা বিতরণ করবেন মোদি, জানুুন বিস্তারিত

    PM Kisan 11th installment: মঙ্গলবার পিএম কিষান প্রকল্পের কিস্তির টাকা বিতরণ করবেন মোদি, জানুুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী কিষান নিধি (Pradhan Mantri Kisan Samman Nidhi) প্রকল্পের ১১তম কিস্তির ২১ হাজার কোটি টাকার বিতরণের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। এই প্রকল্পে উপকৃত হবেন ১০ কোটিরও বেশি কৃষক। ৩১ মে হিমাচল প্রদেশের সিমলায় ওই প্রকল্পের সূচনা হবে।

    সমাজের প্রান্তবাসী মানুষের কল্যাণে একাধিক প্রকল্প চালু করেছেন মোদি। প্রধানমন্ত্রী কিষান সম্মান (pm-kisan) সম্মাননিধি যোজনা তারই একটি। এই যোজনায় কৃষকদের অ্যাকাউন্টে কেন্দ্রের তরফে তিন দফায় দেওয়া হবে ২০০০ করে টাকা। গরিব কল্যাণ সম্মেলন নামের ওই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কেন্দ্রের ১৬টি প্রকল্প ও কর্মসূচির সূচনা করার পাশাপাশি সুবিধাভোগীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মত বিনিময়ও করবেন প্রধানমন্ত্রী। এক বিবৃতি জারি করে একথা জানিয়েছে কৃষি মন্ত্রক। ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী ২১ হাজার কোটি টাকার কিষান সম্মান নিধি প্রকল্পের একাদশতম কিস্তি প্রকাশ করবেন। দিল্লির পুসা কমপ্লেক্স থেকে এই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমর।

    আরও পড়ুন : “গত ৮ বছরে এমন কিছুতে লিপ্ত হইনি যাতে লজ্জায় মাথা নোয়াতে হয়”, গুজরাতে মোদি

    পিএম কিষান প্রকল্পে যোগ্য কৃষক পরিবারগুলিকে ফি বছর ৬ হাজার টাকার করে আর্থিক সুবিধা দেওয়া হয়। তবে পুরো টাকা একসঙ্গে দেওয়া হয় না। প্রতি কিস্তিতে দু হাজার করে মোট তিন দফায় ওই টাকা মেলে। টাকা সরাসরি সুবিধাভোগীদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পৌঁছে দেওয়া হয়। পয়লা জানুয়ারি ওই প্রকল্পের দশম কিস্তি প্রকাশ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এবার একাদশতম কিস্তি।

    আরও পড়ুন : মোদিময় জাপান! প্রধানমন্ত্রীকে দেখেই উঠল ‘মোদি মোদি’, ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান

    মন্ত্রকের মতে, এটি হবে দেশের সবচেয়ে বড় একক কর্মসূচি। কারণ আলোচনা হবে দেশব্যাপী। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মত বিনিময় করবেন সুবিধাভোগীরা। এই প্রকল্প কীভাবে তাঁদের জীবনকে প্রভাবিত করেছে, তাও জানাবেন তাঁরা। গরিব কল্যাণে কেন্দ্রের নানা প্রকল্প রয়েছে। এগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল, পিএম কিষান, প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনা (pradhan mantri ujjwala yojana), পোষণ অভিযান, প্রধানমন্ত্রী মাতৃ বন্দনা যোজনা, স্বচ্ছ ভারত মিশন (Swachh Bharat Mission), জল জীবন মিশন এবং আমরুত। রয়েছে প্রধানমন্ত্রী স্বনিধি যোজনা, এক জাতি-এক রেশন (one nation one ration) কার্ড, প্রধানমন্ত্রী গরিবকল্যাণ আন্না যোজনা, আয়ুষ্মান ভারত (Ayushman Bharat), প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনা, আয়ুষ্মান ভারত স্বাস্থ্য ও সুস্থতা এবং প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা (pradhan mantri mudra yojana) যোজনা।

    জাতীয় এই অনুষ্ঠানটি দূরদর্শনের জাতীয় ও আঞ্চলিক চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে। প্রসঙ্গত, এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে হলে সুবিধাভোগীকে ই-কেওয়াইসি (e-KYC) করতে হবে। এজন্য সময় দেওয়া হয়েছে ৩১ মে পর্যন্ত। এই ই-কেওয়াইসি করা থাকলেই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে মিলবে টাকা।

     

  • Sidhu Moosewala Murder: পাঞ্জাবে ভিআইপি নিরাপত্তা প্রত্যাহারের মাশুলই কি দিতে হল সিধু মুসেওয়ালাকে?

    Sidhu Moosewala Murder: পাঞ্জাবে ভিআইপি নিরাপত্তা প্রত্যাহারের মাশুলই কি দিতে হল সিধু মুসেওয়ালাকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশ্য দিবালোকে পাঞ্জাবে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু (Shot Dead) কংগ্রেস নেতা তথা জনপ্রিয় গায়ক সিধু মুসেওয়ালার (Sidhu Moosewala)। ঘটনাটি ঘটেছে পাঞ্জাবের (Punjab) মানসা জেলায়। আরও দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। সম্প্রতি পাঞ্জাব সরকার ভিআইপি সংস্কৃতি তুলতে ৪২৪ জনের নিরাপত্তা প্রত্যাহার করে। সিধু মুসেওয়ালাও ছিলেন তাঁদের মধ্যে একজন। নিরাপত্তা প্রত্যাহারের একদিনের মধ্যেই ঘটে এই মর্মান্তিক ঘটনা। মুসেওয়ালা এবং তাঁর দুই বন্ধু গাড়ি চালিয়ে পঞ্জাবের মানসাতে তাঁদের গ্রামে যাওয়ার সময় এই হামলার ঘটনাটি ঘটে।

    আসল নাম শুভদীপ সিং সিধু। গায়ক, গীতিকার, র‌্যাপার এবং অভিনেতা শুভদীপ সিং সিধুকে তাঁর ভক্তরা চেনেন সিধু মুসেওয়ালা নামে। এর আগে নানা কারণে বিতর্কে জড়িয়েছেন এই গায়ক। তাঁর বিরুদ্ধে হিংসাকে সমর্থন করার অভিযোগ ছিল। নিজের গান ‘সঞ্জু’তে তিনি হিংসার হয়ে প্রচার করেছেন বলে অভিযোগ ছিল। মৃত্যুর সময় বয়স হয়েছিল ২৮ বছর। 

    গত বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের হয়ে লড়েছিলেন তিনি। আম আদমি প্রার্থী বিজয় সিংলার কাছে ৬৩ হাজারের কাছাকাছি ভোটে পরাজিত হন। আম আদমি পার্টির ভোটদাতাদের তিনি নিজের গানে ‘বিশ্বাসঘাতক’ বলেও কটাক্ষ করেন। অনেকেই মনে করছেন, রাজনৈতিক প্রতিহিংসাই এই খুনের মূল কারণ। 

    আরও পড়ুন: ১৪ দিনের জেল হেফাজতে ঘুষকাণ্ডে ধৃত পাঞ্জাবের বরখাস্ত হওয়া স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    তরুণ গায়কের মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছেন পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীসহ রাজনৈতিক মহল।  

    পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবান্ত মান একটি ট্যুইটে লিখেছেন, “সিধু মুসেওয়ালার খুনের ঘটনায় আমি দুঃখিত এবং হতবাক। দোষীদের রেয়াত করা হবে না। তাঁর পরিবার এবং ভক্তদের প্রতি আমার সমবেদনা। সবাইকে শান্ত থাকার অনুরোধ করছি।”

    [tw]


    [/tw]

    প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং ট্যুইটে শোকপ্রকাশ করেছেন এবং পাঞ্জাবে আইনশৃঙ্খলা নেই বলে বর্তমান সরকারের দিকে আক্রমণ শানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    কংগ্রেসের তরফ থেকেও শোকপ্রকাশ করা হয়েছে। 

    [tw]


    [/tw]

    শোকপ্রকাশ করেছেন আকালি দলের নেতা সুখবিন্দর সিং বাদল। তিনিও ঘটনার জন্যে পাঞ্জাবে আইনের অবনতিকেই দায়ী করেছেন।

    [tw]


    [/tw]

    শোকপ্রকাশ করেছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তিনি লেখেন, “পাঞ্জাবে গায়ক খুনের ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমি পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত সিং মানের সাথে কথা বলেছি। দোষীদের কঠিন থেকে কঠিনতর স্বাস্থি দেওয়া হবে। সবাইকে শান্তি বজায় রাখার অনুরোধ করছি।” 

    [tw]


    [/tw]

     

     

  • Vijay Singla: ১৪ দিনের জেল হেফাজতে ঘুষকাণ্ডে ধৃত পাঞ্জাবের বরখাস্ত হওয়া স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    Vijay Singla: ১৪ দিনের জেল হেফাজতে ঘুষকাণ্ডে ধৃত পাঞ্জাবের বরখাস্ত হওয়া স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকার গঠনের মাত্র দু’মাস কেটেছে। তার মধ্যেই দুর্নীতির অভিযোগে বরখাস্ত হয়েছেন পাঞ্জাবের (Punjab) আম আদমি পার্টি (Aam Aadmi Party) সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিজয় সিংলা (Vijay Singla)। এবার তাঁকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আদালত। নিজের সরকারের গুরুত্বপূর্ণ এই মন্ত্রীকে বরখাস্ত করেন মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান (Bhagwant Mann)। বরখাস্ত করার পরেই এদিন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করার নির্দেশ দেন ভগবন্ত। তার পরেই মঙ্গলবার বিজয় সিংলাকে গ্রেফতার করে পাঞ্জাব পুলিশ।    

    মামলাটি মোহালি আদালতে উঠলে প্রাক্তন মন্ত্রীকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত। বিজয় সিংলার বিরুদ্ধে সরকারি প্রকল্পে কাজের বিনিময়ে ঠিকাদারদের থেকে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।

    আরও পড়ুন: দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেফতার পাঞ্জাবের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিজয় সিংলা, বরখাস্ত মন্ত্রিসভা থেকেও

    এবিষয়ে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, প্রতিটি টেন্ডার পিছু এক শতাংশ করে কমিশন চাইছিলেন অভিযুক্ত মন্ত্রী৷ বিগত সরকারের আমলে দুর্নীতি হলেও এই সরকার দুর্নীতি বরদাস্ত করবে না বলে হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী আরও দাবি করেন, তিনি জানতে পারেন যে, মন্ত্রিসভার একজন সদস্য টেন্ডার প্রতি এক শতাংশ করে কমিশন চাইছেন। বিষয়টি জানতেই দ্রুত পদক্ষেপ নেন তিনি। 

    বিজয় সিংলার স্পেশ্যাল ডিউটি অফিসার প্রদীপ কুমারের বিরুদ্ধেও মামলা দায়ের করা হয়েছে। তাঁকেও ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। মঙ্গলবারই পুলিশ গ্রেফতার করে বিজয় সিংলা এবং প্রদীপ কুমারকে। বিপুল ভোটে জিতে মার্চে পাঞ্জাবে ক্ষমতায় আসে আপ (AAP)। প্রতিশ্রুতি ছিল রাজ্যে দুর্নীতি দমন করা। মাত্র দুমাস যেতে না যেতেই সেই দলের মন্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় অস্বস্থিতে আম আদমি পার্টি।

    মুখ্যমন্ত্রীর শপথের দিন দুয়েক পরে আম আদমি পার্টির ১০ বিধায়ক ক্যাবিনেট মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। তাঁদের মধ্যে ছিলেন দাঁতের ডাক্তার বিজয় সিংলা। পাঞ্জাবের মনসা কেন্দ্র থেকে তিনি বিজয়ী হয়েছিলেন। তাঁর হাতেই স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়েছিল। পুলিশ সূত্রে খবর, বিজয় সিংলা নিজের অন্যায়ের কথা স্বীকার করেছেন।

     

     

  • Aryan Khan: মাদক-মামলায় বেকসুর খালাস, আমেরিকার পথে  শাহরুখ পুত্র আরিয়ান

    Aryan Khan: মাদক-মামলায় বেকসুর খালাস, আমেরিকার পথে শাহরুখ পুত্র আরিয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রমোদতরী কর্ডেলিয়া ক্রুজ (Cordelia Cruise) কাণ্ডে আরিয়ান খানকে (Aryan Khan) বেকসুর খালাস দিল কেন্দ্রীয় মাদক নিয়ন্ত্রক সংস্থা এনসিবি (NCB)। সংস্থার চার্জশিটে বলা হয়েছে শাহরুখ-তনয়ের কাছে কোনও মাদক পাওয়া যায়নি।

    নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (Narcotics Control Bureau) ছ’হাজার পৃষ্ঠার চার্জশিটে নাম ছিল না আরিয়ান খান সহ ছয় জনের। এরপরেই এনসিবি-র তরফ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয় যে আরিয়ানের বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণ মেলেনি। এমনকী গ্রেফতারির দিন আরিয়ানের কাছ থেকে কোনও মাদক পাওয়া যায়নি। পাশাপাশি, তিনি মাদক সেবন করেছেন এমন প্রমাণও মেলেনি। তাই আরিয়ানকে এই মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

    বলি-পাড়ার খবর, মাদক মামলা (Drug case) থেকে মুক্তি পাওয়ার পরই আমেরিকা যাওয়ার কথা ভাবছেন শাহরুখ-তনয়। এতদিন মামলা চলার জন্য তাঁর দেশের  বাইরে যাওয়া নিষিদ্ধ ছিল। এখন নির্দোষ প্রমাণ হওয়ায় সেই বাধা কেটে গেল। পাসপোর্ট-সহ সমস্ত কাগজপত্র হাতে পেলেই নিজের পরবর্তী কাজে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পাড়ি দেবেন আরিয়ান। ইতিমধ্যেই কয়েকটি ওয়েব সিরিজ পরিচালনার চিন্তাভাবনা করছেন আরিয়ান।

    আরও পড়ুন: নির্দোষ আরিয়ান, এনসিবি-র প্রাক্তন আধিকারিক সমীর ওয়াংখেড়ের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থার নির্দেশ

    সাত মাস আগে ক্রুজ কাণ্ডে গ্রেফতার হয়েছিলেন আরিয়ান খান। গ্রেফতার করা হয় তাঁর দুই বন্ধু মুনমুন ধমেচা, আরবাজ মার্চেন্ট-সহ অন্যদের।  প্রায় একমাস জেলে কাটানোর পর অবশেষে গত বছর ৩০ অক্টোবর শর্তসাপেক্ষে জামিন পেয়েছিলেন শাহরুখ-পুত্র। এতদিন তাঁর বিরুদ্ধে প্রমাণ জোগাড় করার চেষ্টা চালিয়ে গিয়েছে এনসিবি। একাধিকবার আদালতে বাড়তি সময়ও চাওয়া হয় নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর পক্ষ থেকে। তা-ও শাহরুখ তনয়ের বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণ জোগাড় করতে পারেনি এই তদন্তকারী সংস্থা।

    সূত্রের খবর, বন্ধু আরবাজ মার্চেন্টের বয়ানই আরিয়ানকে নির্দোষ প্রমাণ করার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা নেয়। ২০২১ সালের ৩ অক্টোবর গ্রেফতার হওয়ার পর থেকে আরবাজ বারবার NCB আধিকারিকদের জানিয়েছেন যে আরিয়ান নির্দোষ। তিনি নিজে জুতোর নীচে চরস নিয়ে গিয়েছিলেন সে কথাও কবুল করেন আরবাজ। তবে আরিয়ান বিষয়টি জানার পরেই তাঁকে সাবধান করেছিলেন এবং ওই কাজ করতে বারণ করেছিলেন, এ কথাও জানান আরবাজ।

    এদিন এনসিবির পেশ করা চার্জশিটে নাম ছিল না আরিয়ান-সহ ৬ জনের। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন প্রমোদতরীর অনুষ্ঠানের ৪ আয়োজকও। এঁদের কারও বিরুদ্ধেই তেমন কোনও তথ্যপ্রমাণ মেলেনি বলে জানিয়েছে সংস্থা। এনডিপিএস (NDPS) আইনের বিভিন্ন ধারায় বাকি ১৪ জনের নামে অভিযোগ দায়ের হচ্ছে। শুক্রবার আরিয়ান খানের আইনজীবী মুকুল রোহত্গি (Mukul Rohatgi) জানান, ছেলে ক্লিন চিট পাওয়ায় অবশেষে চিন্তামুক্ত হয়েছেন শাহরুখ (Shah Rukh Khan)। তাঁর কথায়, “আমার ক্লায়েন্ট নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছেন। এতে আমি তো চিন্তামুক্ত হয়েছি ঠিকই। শাহরুখ খানও আজ চিন্তামুক্ত হলেন।” 

  • Imran Khan: ফের ভারত-স্তুতি ইমরানের! জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে শাহবাজ সরকারকে তোপ ‘কাপ্তান’-এর

    Imran Khan: ফের ভারত-স্তুতি ইমরানের! জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে শাহবাজ সরকারকে তোপ ‘কাপ্তান’-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানে (Pakistan) এক ধাক্কায় প্রতি লিটার পেট্রোলের দাম ৩০ টাকা বেড়ে যাওয়ায় দেশের বর্তমান প্রশাসককে একহাত নিলেন ইমরান খান (Imran Khan)। বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে পাকিস্তানে পেট্রোলের নয়া দাম কার্যকর হয়েছে। এ নিয়ে শেহবাজ শরিফের সরকারের সমালোচনা করেন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। এপ্রসঙ্গে ফের একবার ভারতের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলেন ‘কাপ্তান’। কেন্দ্রের পেট্রল-ডিজেলের দাম কমানোর উদ্যোগের তারিফ করেন তিনি। 

    ইমরানের দাবি, আমেরিকার চাপের মুখে ভারত সরকার নতিস্বীকার না করে সাহসী পদক্ষেপ নিয়েছে। এ পদক্ষেপ সে দেশের স্বার্থে প্রয়োজনীয়। তাঁর কথায় কোয়াডের অন্তর্ভুক্ত হওয়া সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে কম দামে তেল কিনছে ভারত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চাপের মুখে মাথা নোয়ানি তারা। এতে ভারতের সাধারণ মানুষের অনেক সুবিধা হবে। তিনি আরও বলেন, “আমার সরকারও একই ধরনের কাজ করছিল। সাধারণ মানুষকে সাহায্য করবে এমন বিদেশ নীতি অত্যন্ত জরুরি।” 

    [tw]


    [/tw]

    বর্তমানে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ বলে দাবি ওয়াকিবহাল মহলের। এই পরিস্থিতিতে শাহবাজ শরিফের সরকারকে কটাক্ষ করে ইমরানের সংযোজন, “আমার সরকার পাকিস্তানের জনসাধারণের স্বার্থকে গুরুত্ব দিত। আর বর্তমান সরকার বিদেশি শক্তির সামনে মাথা নত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।”

    এই মুহূর্তে পাকিস্তানে লিটার প্রতি পেট্রল বিকোচ্ছে ১৭৯.৮৬ টাকায়। ওই দেশে কেরোসিনের দাম (প্রতি লিটারে) ১৫৫.৫৬ টাকা। লাইট স্পিড ডিজেলের দাম (প্রতি লিটারে) ১৪৮.৩১ টাকা।

    [tw]


    [/tw]

    পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী মিফতাহ ইসমাইল বৃহস্পতিবার ঘোষণা করেছেন যে সেদেশের সরকার পেট্রোলিয়াম পণ্যের দাম প্রতি লিটার ৩০ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সাম্প্রতিক টালমাটাল পরিস্থিতি নিয়ে আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার (IMF)-এর সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছতে ব্যর্থ হয় পাকিস্তান। এর পরেই এই বিশাল মূল্যবৃদ্ধি ফের পাক অর্থনীতিতে বড় ধাক্কা বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    পাকিস্তানের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার প্রচেষ্টা করলেও তা ব্যর্থ হয়েছে। গত সপ্তাহে কাতারের রাজধানীতে শুরু হওয়া পাকিস্তান ও আইএমএফ আলোচনার প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ভর্তুকি। বর্তমান সরকার ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্যাকেজের মধ্যে বাকি ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পেতে আগ্রহী বলে খবর। যদিও মুদ্রাস্ফীতি সংশোধিত না হওয়ায় চুক্তিতে এগোয়নি আইএমএফ।

    এমনকী আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডারের সঙ্গে আলোচনা ব্যর্থ হওয়ার পর আন্তর্জাতিক বাজারে মার্কিন ডলারের নিরিখে পাকিস্তানের টাকার দাম বৃহস্পতিবার কমেছে অনেকটাই। প্রায় ঐতিহাসিক রেকর্ডও বলা চলে।  

  • Amarnath: অমরনাথে মেঘভাঙা বৃষ্টি নয়, তবে কেন দুর্ঘটনা? কী বলছেন আবহ বিজ্ঞানীরা?

    Amarnath: অমরনাথে মেঘভাঙা বৃষ্টি নয়, তবে কেন দুর্ঘটনা? কী বলছেন আবহ বিজ্ঞানীরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেঘভাঙা বৃষ্টির জেরে (Cloudburst) বিধস্ত তুষারতীর্থ অমরনাথ (Amarnath)। মৃতের সংখ্যা অন্তত ১৬ জন। খোঁজ নেই প্রায় ৪০ জনের। ১৫ হাজার পুণ্যার্থীকে (Pilgrims) উদ্ধার করে নিয়ে আসা হয়েছে নিরাপদ আশ্রয়ে। প্রবল জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছে পুণ্যার্থীদের তাঁবু। দুর্ঘটনার জেরে আপাতত বাতিল করা হয়েছে তুষারতীর্থ যাত্রা। তবে এই বৃষ্টিকে মেঘভাঙা বৃষ্টি বলতে রাজি নয় আবহাওয়া দফতর। আবহাওয়া দফতরের ডিরেক্টর মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্র জানান, হড়পা বানের জেরেই ঘটেছে দুর্ঘটনা। পাহাড়ের উঁচু ঢালে মুষলধারে বৃষ্টিপাত হলে এক সঙ্গে প্রচুর জল গড়িয়ে পড়ে। একে হড়পা বান বলে। এদিনও হয়েছে তাই। সেই জলই ভাসিয়ে নিয়ে গিয়েছে অমরনাথ যাত্রার পুণ্যার্থী ও তাঁদের তাঁবু।

    আরও পড়ুন : মেঘভাঙা বৃষ্টির জেরে বিধ্বস্ত তুষারতীর্থ অমরনাথ, আপাতত স্থগিত যাত্রা

    এই আবহ বিজ্ঞানী জানান, শুক্রবার বিকেল সাড়ে চারটে থেকে সাড়ে ছটার মধ্যে ওই এলাকায় বৃষ্টিপাত হয়েছে ৩১ মিলিমিটার। একে মেঘভাঙা বৃষ্টি বলা যায় না। কোনও একটি জায়গায় এক ঘণ্টায় যদি ১০০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়, তবে বিজ্ঞানের পরিভাষায় তাকে বলা হয় মেঘভাঙা বৃষ্টি। অমরনাথ গুহার কাছেই রয়েছে একটি আবহাওয়া অফিস। তীর্থযাত্রার আগে আগে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া হয় এখান থেকেই। সেই মতো ব্যবস্থা করা হয় তীর্থযাত্রার। শ্রীনগরের আঞ্চলিক আবহাওয়া দফতরের ডিরেক্টর সোনাম লোটাসের গলায়ও মহাপাত্রের কথার প্রতিধ্বনি। তিনি বলেন, শুক্রবারের ঘটনাটি স্থানীয়ভাবে প্রচুর মেঘ জমে যাওয়ার জের। তিনি বলেন, শুক্রবার অমরনাথ গুহা এলাকায় প্রচুর মেঘ জমেছিল। তার জেরেই ঘটেছে দুর্ঘটনা। তিনি জানান, চলতি বছরের গোড়ার দিকেও একবার এমন বৃষ্টি হয়েছিল।

    অমরনাথে মেঘভাঙা বৃষ্টি, ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা নিয়ে কী বললেন বেঁচে ফেরা যাত্রীরা?

    তবে এই বৃষ্টির জেরে ঘটেছে প্রাণহানির ঘটনা। জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছে পুণ্যার্থীদের তাঁবু, লঙ্গরখানা। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় শুরু হয় উদ্ধার কাজ। বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের লোকজনের পাশাপাশি জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ এবং ইন্দোটিবেটান পুলিশের কর্মীরাও হাত লাগান উদ্ধার কাজে। তার জেরে বেঁচে ফিরেছেন বহু পুণ্যার্থী।

    •  
  • Japanese man become a dog : এ কেমন শখ! মানুষ থেকে কুকুর হল জাপানি যুবক

    Japanese man become a dog : এ কেমন শখ! মানুষ থেকে কুকুর হল জাপানি যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক- মানুষ স্বপ্নপূরণের জন্য জীবনে কি কি না করে থাকেন। কেউ বেশি সুন্দর হওয়ার জন্য মুখে বা শরীরে প্লাস্টিক সার্জারি করান। আবার কারোর শখ থাকে পুরো শরীর জুড়ে ট্যাটু করানোর। তবে কখনও কি এমন শখের কথা শুনেছেন যে, মানুষ কুকুর হতে চায়! সম্প্রতি এমনটা ঘটেছে জাপানের টোকিও শহরে। টোকো নামে এক জাপানি যুবক স্বপ্ন দেখতেন তিনি কুকুর হবেন। অবশেষে স্বপ্নপূরণ। 

    হুবহু কুকুরের মতো দেখাবার জন্য জেপেট (Zeppet) নামক পোশাক সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। তাঁদের দিয়ে বানানো হয় একটি কস্টিউম। যার দাম ১২লক্ষ টাকা।  টোকোর শর্ত ছিল, দাম যাই হোক, পোশাকটি এমন হতে হবে যাতে, খুব ভাল করে দেখলেও কেউ বুঝতে না পারে এটি কুকুর না মানুষ। তিনি নিজেকে কুকুরের একটি প্রজাতি ‘কলি’র (Collie) মতো ভাবে দেখতে চান।

    জাপানের বিনোদন হাউসগুলোর জন্য পোশাক তৈরি করে জেপেট ( Zeppet)। বহু  মূর্তিও তৈরি করেছে তারা।  জাপানের বিখ্যাত ম্যাসকট চরিত্রের পোশাকও তাদেরই তৈরি। তাই এই সংস্থার সঙ্গেই যোগাযোগ করেন টোকো। এই নতুন ধরনের কুকুরের পোশাক তৈরির জন্য তাদের সময় লাগে ৪০ দিন।

     কলি নামক এই প্রজাতি বেছে নিয়েছেন কেন?  এই প্রশ্নের জবাবে টোকো বলেন, “আমার প্রিয় পোষ্য হল কুকুর। আমি বরাবরই কুকুর ভালবাসি। কলি হল লম্বা লোমওয়ালা কুকুর। এই কুকুরটির পোশাক পরলে বিভ্রান্তি হতে পারে। লম্বা লোম থাকায় কুকুর না মানুষ সহজে বোঝা যাবে না। তাই আমি কলি নামক এই প্রজাতিটাই বেছে নিই।”

    কুকুরের পোশাক পরে ট্যুইটারে নিজের ছবিও শেয়ার করেছেন টোকো।  সেই ছবি এখন ভাইরাল। তাঁকে নিয়ে চর্চা নেটিজেনদের মধ্যে। তাঁর এই নতুন অবতার দেখে অবাক বিশ্ববাসী। এরকম আজব কাণ্ড দেখে সবার মনে একটাই প্রশ্ন এরকম শখও থাকে মানুষের? 

     

  • Pangong Tso Bridge: লাদাখ সীমান্তে ফের উত্তেজনা! প্যাংগংয়ে চিনের নতুন সেতু নিয়ে সতর্ক ভারতীয় সেনা

    Pangong Tso Bridge: লাদাখ সীমান্তে ফের উত্তেজনা! প্যাংগংয়ে চিনের নতুন সেতু নিয়ে সতর্ক ভারতীয় সেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাদাখ (Ladakh) সীমান্তে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় (Line of Actual Control) চিনা সেনার (Chinese army) সক্রিয় গতিবিধি উপগ্রহ চিত্রে ধরা পড়ল। সম্প্রতি প্রকাশ্যে আসা এক উপগ্রহ চিত্রে দেখা গিয়েছে,প্যাংগং লেকের (Pangong Tso) কাছে বড় একটি সেতু নির্মাণ শুরু করেছে পিপল’স লিবারেশন আর্মি (PLA)। এই সেতু দিয়ে অনায়াসে ট্যাঙ্ক ও যুদ্ধের সাঁজোয়া যান চলতে পারবে বলে মত সামরিক বিশেষজ্ঞদের। তবে চিনের (China) পদক্ষেপ নিয়ে সতর্ক ভারতও (India)। কোনওরকম অনুপ্রবেশ দেখলে প্রতিবেশী দেশকে জবাব দিতে প্রস্তুত ভারতীয় সেনা (Indian Army) এমনটাই জানিয়েছেন নয়া সেনাপ্রধান জেনারেল মনোজ পাণ্ডে (General Manoj Pande)।
     
    চলতি মাসের শুরুতে লাদাখ সফরে যান সেনাপ্রধান। পূর্ব লাদাখে সেনার অবস্থান এবং চিনা অনুপ্রবেশ নিয়ে সামরিক কর্তাদের সঙ্গে কথাও বলেন তিনি। সেনাপ্রধানের দাবি, সীমান্ত এলাকায় চিনকে এক ইঞ্চিও জমি ছাড়া হবে না। তাঁর অভিমত, ‘‘ইন্দো-চিন সীমান্তে (India China border) যে অবস্থা রয়েছে তার কোনও পরিবর্তন হবে না।’’ তিনি বলেন, ‘‘ওই এলাকায় বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আমাদের সৈন্যরাও কৌশলগত সঠিক অবস্থানে রয়েছে। প্রতিবেশীর নিয়মিত উস্কানিমূলক কর্মকাণ্ডের যোগ্য জবাব দেওয়া হয়েছে। তাই এলাকা এখন শান্ত।’’ তবে যে কোনও পরিস্থিতির জন্য ভারতীয় সেনা প্রস্তুত রয়েছে তা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘‘আমরা ওই এলাকায় অতিরিক্ত সৈন্য এবং অস্ত্র মজুত করেছি। এর সঙ্গে পরিকাঠামো উন্নয়নের দিকেও জোর দেওয়া হয়েছে।’’

    সম্প্রতি লাদাখ সফরে গিয়ে প্যাংগং সো-র উপর চিনের নয়া সেতু নিয়ে সেনা-আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেন মনোজ পাণ্ডে। সেনা সূত্রে খবর, প্যাংগং সংলগ্ন যে এলাকা ১৯৬২ সাল থেকে চিনের দখলে, সেখানে এর আগেও ২০২১ সালের শেষের দিকে একটি সেতু নির্মাণ করেছিল পিএলএ। সেই সেতুর ঠিক পাশে নির্মাণ করা হচ্ছে নয়া আরও বড় সেতুটি। বিভিন্ন রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রায় তিন সপ্তাহ আগে এই দ্বিতীয় সেতু নির্মাণের কাজ শুরু করে চিনা সামরিক বাহিনী। এই সেতু নির্মাণ হলে ভারত সীমান্তের কাছে অনায়াসে পৌঁছে যেতে পারবে চিনা ট্যাঙ্ক ও অন্যান্য সাজোঁয়া যান।

    এদিকে ভারতও প্যাংগং সংলগ্ন এলাকায় পরিকাঠামো নির্মাণের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তাছাড়া প্যাংগং লেকের দক্ষিণাঞ্চলের কাছে পাহাড়গুলিতে ভারতীয় সেনা মোতয়েন থাকায় চিন খানিকটা হলেও ব্যাকফুটে রয়েছে। লাদাখ সেক্টরে উপস্থিত রয়েছে ভারতীয় বাহিনীর বড় রেজিমেন্ট। তাই চিনের উপর ভারতও কড়া নজর রেখে চলেছে।

  • Parliament Monsoon Session: শুরু সংসদের বাদল অধিবেশন, শান্তিপূর্ণ আলোচনার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    Parliament Monsoon Session: শুরু সংসদের বাদল অধিবেশন, শান্তিপূর্ণ আলোচনার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি নির্বাচন চলছে। তার মধ্যেই শুরু হল সংসদের বাদল অধিবেশন (Monsoon Session 2022)। আজ থেকে শুরু হয়ে অধিবেশন চলবে আগামী ১২ অগস্ট পর্যন্ত। এবারের অধিবেশন চলাকালীন ক্যান্টনমেন্ট বিল, মাল্টি-স্টেট কো-অপারেটিভ সোসাইটি বিল সহ মোট ৩২টি বিল নিয়ে আলোচনা হতে পারে। বাদল অধিবেশনের আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) সাংবাদিক সম্মেলন করে, শান্তিপূর্ণ আলোচনার আহ্বান জানান।  তবে অগ্নিপথ (Agnipath), মুদ্রাস্ফিতির মতো একাধিক ইস্যুতে বিরোধীরা যে সংসদে সুর চড়াবে,তার ইঙ্গিত মিলেছে। 

    এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন  “এটি একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ সময়, আজাদি কা অমৃত মহোৎসব চলছে, আগামী ২৫ বছরে আমরা কী অর্জন করতে চাই তার শপথ নেওয়ার সময় এটি।” তিনি আরও বলেন,”এটি এমন একটি সময় যখন রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হচ্ছে। এই সময়ে আমাদের নতুন রাষ্ট্রপতি ও উপরাষ্ট্রপতি আসতে চলেছে। এই সময়ে সংসদে আলোচনা, বিতর্ক ও সমালোচনা সবই চলবে। তবে বিষয়ের বিশদ বিশ্লেষণও করতে হবে।”

    আরও পড়ুন: চলছে নির্বাচন, জানুন রাইসিনা হিলের দৌড়ে অঙ্কের হিসেবে এগিয়ে কে?

    সূত্রের খবর, এবারের অধিবেশন চলাকালীন ক্যান্টনমেন্ট বিল, মাল্টি-স্টেট কো-অপারেটিভ সোসাইটি বিল সহ মোট ২৪টি নতুন বিল নিয়ে আলোচনা হতে পারে বলে জানা গেছে। এছাড়া সংসদে ছত্তিশগড় এবং তামিলনাড়ুর জন্য তফসিলি জাতি এবং তফসিলি উপজাতি তালিকা সংশোধন বিলও উত্থাপন করা হতে পারে বলে জানা গেছে। যে নতুন ২৪টি বিল পেশ করা হতে চলেছে সেই তালিকায় আছে কফি (প্রমোশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট), দ্য ডেভলপমেন্ট অফ এন্টারপ্রাইজেস অ্যান্ড সার্ভিসেস হাবস, জিওগ্রাফিক্যাল ইন্ডিকেসন অফ গুডস (নিবন্ধন) সংশধোনের মতো বিলগুলি। এছাড়াও তালিকায় রয়েছে সুরক্ষা (সংশোধন), গুদামজাতকরণ(উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ) এবং প্রতিযোগিতা (সংশোধন) বিল। সংসদের গত শীতকালীন অধিবেশনে পেশ করা হয়েছিল, কিন্তু আলোচনা হয়নি এমন আটটি বিলও এবারের অধিবেশনে পেশ করা হবে।

    বাদল অধিবেশনের দিনগুলিতে সভার কাজ সুষ্ঠভাবে যাতে পরিচলনা করা যায়, তা নিয়ে ইতিমধ্যেই সরকার ও বিরোধী উভয় পক্ষের কাছে আবেদন করেছেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা। কিন্তু অগ্নিপথ, মুদ্রাস্ফিতির মতো একাধিক ইস্যুতে বিরোধীরা যে সংসদে সুর চড়াবে, তার ইঙ্গিত মিলেছে। এছাড়া নূপুর শর্মা বিতর্ক, লোকসভা সচিবালয় থেকে প্রকাশিত অসংসদীয় ভাষার তালিকা, সংসদ চত্ত্বরে ধর্না, বিক্ষোভের মতো কর্মসূচির উপর সেন্সর নিয়েও সরব হতে পারে বিরোধীপক্ষ।

  • Mamata Banerjee: “দলের লোক হলে টেনে চারটে থাপ্পড় মারতাম”, জেলাশাসককে বলছেন মুখ্যমন্ত্রী!

    Mamata Banerjee: “দলের লোক হলে টেনে চারটে থাপ্পড় মারতাম”, জেলাশাসককে বলছেন মুখ্যমন্ত্রী!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ভরা প্রশাসনিক সভায় জেলাশাসককে ‘টেনে চারটে থাপ্পড় মারতাম’ বলে মন্তব্য করছেন মুখ্যমন্ত্রী! এমন বেনজির আক্রমণের ও অসৌজন্যতার সাক্ষী থাকল রাজ্যবাসী। প্রকাশ্য সভায় একজন আইএএস অফিসার, পদস্থ আধিকারিকের উদ্দেশ্যে মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই ধরণের ভাষা ব্যবহারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন বিরোধীরা।

    তৃতীয়বার মুখ্যমন্ত্রী (chief minister) হওয়ার পর তিনদিনের জঙ্গলমহল সফরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার পুরুলিয়ায় মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক বৈঠক (Purulia administrative meet) ছিল। সেখানেই ঘটে যায় এই অনভিপ্রেত ঘটনা। এদিনের প্রশাসনিক বৈঠকে জেলায় ইটভাটা থেকে আদায় হওয়া রাজস্ব গায়েব হয়ে যায় বলে অভিযোগ করেন এক তৃণমূল নেতা। জানান, কয়েকজনের পকেটে ঢোকে সেই টাকা। এরপরই মুখ্যমন্ত্রী জেলাশাসককে বলেন, ‘ডিএম, শুনতে পাচ্ছো? এগুলো তৃণমূল করেনি। করেছে প্রশাসনের নীচের তলার কর্মীরা। নিজেরাই টাকাটা খেয়ে নেয়। কী জেলা চালাচ্ছো তুমি? এতদিন জেলায় আছো। তোমার সম্পর্কে আমার ধারণাই বদলে গেল।’

    এরপরই জেলাশাসক রাহুল মজুমদারকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘এত কিছু দিচ্ছি। তবু কয়েকজন কেন এত লোভি হয়ে গিয়েছে। আর কত চাই? আমার পার্টির লোক হলে টেনে চারটে থাপ্পড় মারতাম। তাদের আমি সব সময় শাসন করি।’ স্বাভাবিকভাবেই, মুখ্যমন্ত্রীর থেকে এধরনের কথা আশা করেননি, ফলে বেশ জড়সড় হয়ে বসে থাকতে দেখা যায় পুরুলিয়ার জেলাশাসক রাহুল মজুমদারকে। কেন তিনি নীচু তলার কর্মীদের এ ধরনের আচরণ কেন নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন না, সে প্রশ্নও এ দিনের প্রশাসনিক বৈঠকে শুনতে হয়েছে জেলাশাসককে।

    মুখ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্যের নিন্দা করে রাজ্যসভার সাংসদ তথা আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য ফেসবুকে লিখেছেন, ‘একজন জেলা শাসক, অবশ্যই আইএএস। তাঁকে প্রকাশ্য সভায় মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমার দলের হলে টেনে এক থাপ্পড় মারতাম। এই না হলে মুখ্যমন্ত্রী! মুখ্যসচিব বা মুখ্যপরামর্শদাতা কি অপেক্ষা করছেন দুই থাপ্পড়ের অপেক্ষায়? হায় রে আত্মমর্যাদা বোধ! গুন্ডারানিকে এত ভয়?’

LinkedIn
Share