Blog

  • West Nile Virus: আতঙ্কের নয়া নাম ওয়েস্ট নাইল! কীভাবে মানবদেহে ছড়ায় এই ভাইরাস?

    West Nile Virus: আতঙ্কের নয়া নাম ওয়েস্ট নাইল! কীভাবে মানবদেহে ছড়ায় এই ভাইরাস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে করোনা (Covid-19) সংক্রমণের গ্রাফ ফের ঊর্ধ্বমূখী। এর মধ্যেই আবার দেশে মিলল ওয়েস্ট নাইল ভাইরাস (West Nile Virus)। সম্প্রতি এই ভাইরাসের কবলে পড়ে কেরালায় (Kerala) মৃত্যু হয়েছে ৪৭ বছরের এক ব্যক্তির। এর আগে ২০১৯ সালে এই রাজ্যেরই কোঝিকোড়ে এই ভারাসের হানায় মৃত্যু হয়েছিল সাত বছরের এক শিশুর।  তারপর থেকেই এই ভাইরাস নিয়ে ছড়িয়ে পড়েছে আতঙ্ক।  

    কী এই ভাইরাস: ওয়েস্ট নাইল ভাইরাস বা ডব্লিউএনভি (WNV) হল নাইল ভাইরাসের পুরো নাম। এটি একটি মশাবাহিত রোগ (vector borne virus)। সাধারণত কিউলেক্স (culex sp) মশা থেকে এই রোগ ছড়ায়। মূলত পাখির দেহ থেকে মশার মাধ্যমে এই ভাইরাস ঢোকে মানুষের শরীরে। আফ্রিকা, ইউরোপ, নর্থ আমেরিকা ও পশ্চিম এশিয়ায় এই রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি। এই ভাইরাসের আক্রমণে প্রাথমিকভাবে জ্বর আসে, মাথা যন্ত্রণা হয়, গায়ে র‌্যাশও বেরোতে দেখা যায় মাঝে মাঝে। এ ছাড়া হয় গ্ল্যান্ডের সমস্যা। এই লক্ষ্মণগুলি কয়েক দিন থেকে কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত থাকতে পারে।

    কখন বিপদ: নাইল ভাইরাস যদি কোনও ক্রমে মস্তিষ্কে পৌঁছে যায় তাহলেই বিপদ। মস্তিষ্কে পৌঁছলেই ছড়িয়ে পড়ে সংক্রমণ। মস্তিষ্কে সংক্রমণ হলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। সংক্রমণ মস্তিষ্ক থেকে ছড়িয়ে পড়ে সুষুম্নাকাণ্ডে। যার জেরে মানবশরীরের স্নায়ুতন্ত্র বিকল হয়ে পড়ে।

     বিপদ বেশি কাদের: যে সব মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাঁরা সহজেই এই রোগের শিকার হন। সাধারণত শিশু ও বয়স্ক মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম হয়। তাই শিশু ও বয়স্কদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা সবথেকে বেশি।

    ওষুধ: মানুষের দেহে এই রোগ হলে তা নিরাময়ের কোনও ওষুধ বা ভ্যাকসিন এখনও পর্যন্ত নেই। স্নায়ুতন্ত্র (nervous system) যাতে পুরোপুরি বিকল হয়ে না পড়ে সে জন্য নিউরো-ইনভেসিভ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। সঙ্গে বিভিন্ন লাইফ সাপোর্ট সিস্টেমের মাধ্যমে ওই রোগের মোকাবিলা করা হয়। 

    ওষুধ নেই তাই এই রোগ হওয়ার আগেই সাবধান হওয়া ভাল। এই রোগ থেকে বাঁচার সবথেকে ভাল উপায় মশার কামড় থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে চলা। বর্ষার আগে নিয়মিত মশারি টাঙিয়ে শোয়াই বাঞ্ছনীয়।

     

  • Hijab Row: হিজাব পরে বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকতে বাধা, মুখ্যমন্ত্রী বললেন, পড়াশোনায় মন দাও

    Hijab Row: হিজাব পরে বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকতে বাধা, মুখ্যমন্ত্রী বললেন, পড়াশোনায় মন দাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের হিজাব (Hijab row) বিতর্ক! সরকারি নির্দেশিকা উপেক্ষা করে হিজাব পরে বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার ফিরিয়ে দেওয়া হল কয়েকজন ছাত্রীকে। কর্নাটকের ম্যাঙ্গালোর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Mangalore University) সেই ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হতেই আসরে সংখ্যালঘু বিভিন্ন সংগঠন। যদিও মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই (Basavaraj Bommai) সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, আদালতের নির্দেশ ও সরকারি নিয়ম মানতে হবে সবাইকে। তাই বিতর্কে না জড়িয়ে ছাত্রছাত্রীদের উচিত পড়াশোনায় মন দেওয়া।

    সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ে সিন্ডিকেটের বৈঠক হয়। সেখানেই সিদ্ধান্ত হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আসতে গেলে সবাইকেই পোশাকবিধি মানতে হবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “হিজাব নিয়ে ফের বিতর্ক তৈরি করার প্রয়োজন নেই। আদালত রায় দিয়েছে। সবাইকেই আদালত ও সরকারের নির্দেশ মানতে হবে। প্রায় ৯৯.৯৯ শতাংশ পড়ুয়া এটি অনুসরণ করছে। সিন্ডিকেটের রেজোলিউশনও হল যে আদালতের রায় অনুসরণ করতে হবে। আমার মতে, শিক্ষার্থীদের জন্য পড়াশোনাই গুরুত্বপূর্ণ হওয়া উচিত।”

    আরও পড়ুন : গাজিয়াবাদের কলেজে হিজাব-বিতর্ক, নির্দিষ্ট পোশাক পরতে বলায় প্রতিবাদ ছাত্রীদের

    ম্যাঙ্গালোর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক পি সুব্রহ্মণ্য ইয়াদাপাদিথায় বলেন, যেসব মুসলিম ছাত্রী ক্লাসরুমের ভিতরে  হিজাব পরার জন্য চাপ দেয়, তাদের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে ভর্তির অনুমতি দেওয়া হয়। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের তাদের মাথার স্কার্ফ ছাড়াই ক্লাসে উপস্থিত হওয়ার জন্য পরামর্শও দেওয়া হয়।

    দিন দুয়েক আগে নির্দেশিকা জারি করে ম্যাঙ্গালোর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে হলে সকলকে পোশাকবিধি মানতেই হবে। সেই নির্দেশিকা উপেক্ষা করেই শনিবার বেশ কয়েকজন পড়ুয়া হিজাব পরে বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে আসে। তাদের ঢুকতে দেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। যা নিয়ে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে পড়ুয়াদের মধ্যেও। অভিযোগ, পোশাকবিধির আড়ালে শিক্ষার অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে মুসলিম মেয়েদের। এই প্রেক্ষিতেই উপাচার্য জানিয়ে দেন, নতুন করে হিজাব নিয়ে বিতর্ক তৈরির কোনও মানে হয় না।

    আরও পড়ুন : “গত ৮ বছরে এমন কিছুতে লিপ্ত হইনি যাতে লজ্জায় মাথা নোয়াতে হয়”, গুজরাতে মোদি

    প্রসঙ্গত চলতি বছর ১৫ মার্চ কর্নাটক হাইকোর্ট সাফ জানিয়ে দেয়, ইসলাম (Islam) ধর্মাচরণে হিজাব (Hijab) অপরিহার্য নয়। শিক্ষাঙ্গনে হিজাব নিষিদ্ধ করার বিরুদ্ধে যে সব আবেদনপত্র জমা পড়েছিল, সেগুলিও খারিজ করে দেয় আদালত। সুপ্রিম কোর্টে (Supreme court) আবেদন করেও লাভ হয়নি। যার অর্থ, আইনতই হিজাব পরে আর শিক্ষাঙ্গনে যেতে পারেন না ছাত্রীরা।

     

  • Raju Bista: জিটিএ নির্বাচন অবৈধ, রুখবই! সাফ জানালেন রাজু বিস্ত

    Raju Bista: জিটিএ নির্বাচন অবৈধ, রুখবই! সাফ জানালেন রাজু বিস্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জিটিএ নির্বাচন (gta election) রুখবই। শুক্রবার জোর গলায় জানিয়ে দিলেন পাহাড়ের সাংসদ বিজেপির রাজু বিস্ত (Raju Bista)। জিটিএ নির্বাচনকে অবৈধও ঘোষণা করেন রাজু। এদিনই শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে রাজ্য সরকার (Bengal govt)। তার পরিপ্রেক্ষিতেই এহেন মন্তব্য রাজুর।

    ২৬ জুন জিটিএ নির্বাচন হওয়ার কথা। জিটিএ ভোটের বিরোধিতায় পাহাড়ের সিংমারিতে অনশন করছেন মোর্চা নেতা বিমল গুরুং (Bimal Gurung)। বিমলের সুরে সুর মিলিয়ে জিটিএ নির্বাচনের বিরোধিতা করলেন এবার রাজুও। তিনি বলেন, জিটিএ নির্বাচন অবৈধ। কারণ হিসেবে রাজু বলেন, জিটিএ চুক্তি ছিল ত্রিপাক্ষিক। তাই কেন্দ্র এবং চুক্তির একটি পক্ষ মোর্চাকে এড়িয়ে এক তরফা নির্বাচন করা যাবে না।

    আরও পড়ুন : আসন্ন রাজ্যসভা নির্বাচনে অ্যাডভান্টেজ বিজেপি, শক্তি খোয়াবে কংগ্রেস?

    এদিন শিলিগুড়ির নকশালবাড়িতে একটি কর্মসূচিতে যোগ দিতে এসেছিলেন রাজু। সেখানেই জিটিএ নির্বাচনের বিরুদ্ধে সরব হন তিনি। বিজেপি সাংসদ বলেন, আগে পাহাড় সমস্যার সমাধান হওয়া উচিত। কয়েক দশক ধরে পাহাড়ে পঞ্চায়েত নির্বাচন হয় না। কার্শিয়াং ও কালিম্পং পুরসভার নির্বাচন এখনও বাকি। এমতাবস্থায় এসবে নজর না দিয়ে রাজ্য সরকার গায়ের জোরে জিটিএ নির্বাচন করিয়ে নিতে চাইছে। তাঁর অনুগামীদের পাহাড়ের মসনদে বসাতে চাইছেন। আমি এসব নিয়ে দিল্লিকে রিপোর্ট দিচ্ছি। সর্বশক্তি দিয়ে এই নির্বাচন রুখব। তাঁর মতে, রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার অপব্যবহার করে জিটিএ নির্বাচন করিয়ে একটি অবৈধ বিষয়কে টেনে তোলার চেষ্টা করছে রাজ্য। রাজ্য সরকারের এই চেষ্টা তৃণমূল সরকারের হতাশা এবং আমাদের অঞ্চল ও জনগণের প্রতি তাদের স্বৈরাচারী মনোভাব উভয়ই প্রদর্শন করে। তাঁর অভিযোগ, রাজ্য সরকার জোর করে জিটিএ চাপিয়ে দিতে চাইছে।

    আরও পড়ুন : ফের পরিবারতন্ত্রের প্রতি কটাক্ষ মোদির

    রাজু বলেন, গত ২০ বছর ধরে রাজ্য সরকার আমাদের অঞ্চলে ভোট করেনি। এভাবে জনগণকে তাদের মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছে। পঞ্চায়েত সম্পর্কিত উন্নয়ন তহবিল ও বিভিন্ন প্রকল্পে আমাদের অঞ্চলকে পাঁচ হাজার কোটি টাকারও বেশি প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত করেছে। কেন্দ্রীয় সরকারের বারবার অনুরোধ সত্ত্বেও রাজ্য সরকার পঞ্চায়েত ভোট করেনি। এখন জিটিএ চাপিয়ে দিচ্ছে।

    পাহাড়ে গণতন্ত্র নেই বলেও অভিযোগ করেন সাংসদ। বলেন, এই অঞ্চলে গণতন্ত্র নেই। যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে ভোট হয় না। রাজুর অভিযোগ, ভোট হয় তৃণমূলের ক্যাডারদের কাজে লাগিয়ে। বিজেপি সাংসদ বলেন, এটা সকলের কাছে স্পষ্ট যে, জিটিএ দার্জিলিং পাহাড়, তরাই এবং ডুয়ার্সের মানুষের সুবিধার জন্য নয়। এটি আমাদের অঞ্চলের মানুষের আকাঙ্খা পূরণ করতে পারে না। আমাদের অঞ্চলের উন্নয়নও করতে পারে না। তৃণমূলের শাসনে আমাদের এলাকায় কোনও উন্নয়ন হয়নি। বরং ইচ্ছাকৃতভাবে আমাদের বঞ্চিত করা হয়েছে। আমরা বৈষম্যের শিকার। তাঁর অভিযোগ, তৃণমূল আমাদের অঞ্চল ও মানুষের উন্নতির জন্য কখনও আন্তরিক নয়।

     

  • Hijab Row: কর্নাটক হিজাব বিতর্কে মুণ্ডচ্ছেদের হুমকি, গুরুত্ব দিতে নারাজ বিজেপি নেতা

    Hijab Row: কর্নাটক হিজাব বিতর্কে মুণ্ডচ্ছেদের হুমকি, গুরুত্ব দিতে নারাজ বিজেপি নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হিজাব (Hijab) পরাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়েছে কর্নাটকে (Karnataka Hijab Row)। হিজাব পরার দাবিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়েছে। এমনকি বিজেপি (BJP) নেতা যশপাল সুবর্ণ (Yashpal Suvarna) এবং শ্রীরাম সেনার (Sri Ram Sena) সুপ্রিমো প্রমোদ মুথালিকের (Pramod Muthalik) মুণ্ডচ্ছেদের (Beheading threat) হুমকিও দেওয়া হয়েছে।  

    কর্ণাটকের (Karnataka) দক্ষিণ কন্নর জেলার একটি সরকারি কলেজে পোশাকবিধি না মানায় ছাত্রীদের সাসপেন্ড করার ইস্যুতে উত্তাল হয়ে ওঠে নেটপাড়া। হিজাব পরার অধিকারের দাবিতে আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয় সেখানে। মূলত মুসলিম সংগঠনগুলি এই আন্দোলনের ডাক দিয়েছে। শুধু আন্দোলনই নয় ইনস্টাগ্রামে (Instagram) একটি পোস্টে বিজেপি নেতা যশপাল সুবর্ণ এবং হিন্দুত্বন্দুবাদী (Hindutva) সংগঠন শ্রীরাম সেনার প্রমোদ মুথালিকের মাথা কেটে নেওয়ার হুমকিও দেওয়া হয়েছে।   

    আরও পড়ুন: হিজাব বিতর্কে এবার ২৪ ছাত্রীকে সাসপেন্ড কর্নাটকের সরকারি কলেজের

    হুমকির ভিত্তিতে থানায় অভিযোগও দায়ের করা হয়েছে। সম্প্রতি যশপাল এবং প্রমোদ কর্নাটকের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে হিজাব নিষিদ্ধ করার দাবিতে একাধিক মন্তব্য করেছিলেন। আর তার জেরেই এই হুমকি। এবিষয়ে যশপাল বলেন, “দেশ বিরোধী শক্তি আবার কর্নাটকে অশান্তির পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাইছে। আমরা তাতে ভীত নই। সমাজের জন্যে কাজ করতে চাইলে এসবের মুখোমুখি হতেই হবে।”  

    আরও পড়ুন: হিজাব পরে ক্লাসে! কর্নাটকে সাসপেন্ড ছয় ছাত্রী

    যশপাল জানান, সোশ্যাল মিডিয়া এবং ফোন কলে তাঁকে খুনের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। শুধু তাই নয়, যশপাল এবং প্রমোদের মাথার দাম হিসেবে ১০ লক্ষ টাকার পুরষ্কারের ঘোষণা করা হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। বলা হয়েছে, যে যশপাল সুবর্ণ বা প্রমোদ মুথালিককে খুন করবে, তাকে ১০ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। 

    যশপাল বলেন, “আমরা সবটাই সংবিধানের মধ্যে থেকে করছি। দেশের জন্যে কাজ করছি। ইনস্টাগ্রামের একটা পোস্ট আমাদের আটকে দিতে পারবে না। কে এই ঘটনার পিছনে আছে তাকে খুঁজে বের করতে হবে।” হিজাব পরার অধিকারের দাবিতে যে ছাত্রীরা কলেজে বিক্ষোভ দেখায় তাদেরকে নোটিস ধরিয়েছে কলেজ। তিনদিনের মধ্যে সেই নোটিসের জবাব দিতে হবে ছাত্রীদের।  
     
    চলতি সপ্তাহে দক্ষিণ কন্নড় জেলার উপ্পিনাংগাদি গভর্নমেন্ট ফার্স্ট গ্রেড কলেজ, হিজাব পরে আসার জন্য ২৪ জন ছাত্রীকে সাসপেন্ড করে। এর পরেই দক্ষিণ ভারতের ওই রাজ্যের বিভিন্ন সংখ্যালঘু অধ্যুষিত জেলায় হিজাবের দাবিতে বিক্ষোভ শুরু হয়েছে।  

  • India China Border: লাদাখে চিনের কর্মকাণ্ড ‘উদ্বেগজনক’! ভারতকে সতর্ক করল আমেরিকা

    India China Border: লাদাখে চিনের কর্মকাণ্ড ‘উদ্বেগজনক’! ভারতকে সতর্ক করল আমেরিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন (china) সম্পর্কে ভারতকে (india) সর্তক করল আমেরিকা (america)। লাদাখে (Ladakh) যেসব পরিকাঠামো গড়ে তুলছে চিন (China), তা উদ্বেগজনক। এমনই মন্তব্য করলেন মার্কিন  জেনারেল চার্লস এ ফ্লিন (Charles A Flynn)। ফ্লিন মার্কিন সেনার কমান্ডিং জেনারেল। আমেরিকার তরফে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের (Indo Pacific Ocean Region) দেখভাল করেন তিনি।

    বছর দুয়েক ধরে লাদাখ অঞ্চলে চিনের সঙ্গে সংঘাত চলছে ভারতের। কয়েকটি বিষয়ে সমাধান সূত্র মিললেও, একাধিক ক্ষেত্রে সমস্যা রয়ে গিয়েছে। কিছু জায়গায় এখনও সংঘাত চলছে। এমতাবস্থায় একাধিক উপগ্রহ চিত্রে স্পষ্ট, চিন লাদাখ সীমান্তে একের পর এক পরিকাঠামো গড়ে তুলে চলেছে। প্যাংগং সো (Pangong Tso) হৃদের ওপর একটি আস্ত সেতু তৈরির কাজও চলছে।

    আরও পড়ুন :পূর্ব লাদাখ নিয়ে ফের বৈঠকে ভারত-চিন, মিলবে কি সমাধানসূত্র?

    সেই প্রসঙ্গেই এদিন সাংবাদিকদের সামনে ফ্লিন বলেন, আমি মনে করি, সেখানে যে পর্যায়ে কার্যকলাপ চালাচ্ছে, তাতে চোখ খুলে রাখা উচিত। ওয়েস্টার্ন থিয়েটার কমান্ডে যে সব পরিকাঠামো গড়ে তোলা হচ্ছে, তাতে সতর্ক হয়ে যাওয়া উচিত। ফ্লিনের মতে, সীমান্তে চিনের এই পদক্ষেপ অস্থিতিশীল এবং ক্ষতিকারক। ফ্লিন বলেন, কেবল লাদাখ নয়, হিমালয়জুড়েই চিন এমন পরিকাঠামো গড়ে তুলছে। সম্প্রতি অরুণাচল সীমান্ত নিয়েও সরব হয়েছে ভারত। সেখানেও সীমান্তের কাছে চিন পরিকাঠামো তৈরি করছে বলে অভিযোগ। মার্কিন জেনারেল জানান, এর ফলে শান্তি বিঘ্নিত হচ্ছে। যার প্রভাব পড়ছে পুরো এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে।

    আরও পড়ুন : চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডরের কাজ বিশবাঁও জলে, কেন জানেন?

    এদিকে, সম্প্রতি একটি রিপোর্টে দাবি করা হয় প্যাংগং সো হ্রদের চিনা অংশে দ্বিতীয় একটি সেতু তৈরি করছে ড্রাগনের দেশ। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা (Line of Actual Control) থেকে সেতুটির দূরত্ব কুড়ি কিলোমিটারের কাছাকাছি। ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে বিষয়টির দিকে নজর রাখছে তারাও। সীমান্ত অঞ্চলে চিন রাস্তা এবং বসতি গড়ে তুলছে বলেও জানা গিয়েছে। কেবল ভারত নয়, জল সীমান্ত নিয়ে ভিয়েতনাম এবং জাপানের মতো বিভিন্ন দেশের সঙ্গেও বিবাদে জড়িয়েছে চিন। ফ্লিন বলেন, বেজিংকে প্রশ্ন করা উচিত, তাদের এত অস্ত্রের প্রয়োজন কেন?

    বর্তমানে ভারত সফরে এসেছেন ফ্লিন। ভারতের সেনাপ্রধান জেনারেল মনোজ পাণ্ডে (General Manoj Pande) সঙ্গে বৈঠকও করেছেন। কথা হয়েছে যৌথ মহড়া নিয়েও। এ বছরের শেষে হিমালয়ে যুদ্ধের মহড়ায় অংশ নেবে ভারতীয় এবং মার্কিন সেনা। অতি উচ্চতায় লড়াই (High Altitude warfare) কীভাবে করতে হয়, তা শেখাতেই হবে মহড়া। জানা গিয়েছে, প্রথম পর্যায়ে হিমালয়ে মহড়া দেওয়ার পরে ভারতীয় দল মহড়া দেবে আলাস্কায় গিয়ে।

     

  • Direct Tax Collection: ঘুরে দাঁড়াচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতি, বাড়ল প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ 

    Direct Tax Collection: ঘুরে দাঁড়াচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতি, বাড়ল প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়ল প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের (Direct Tax Collection) পরিমাণ। শতাংশের হিসেবে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৫.৪৬। ৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এর পরিমাণ টাকার অঙ্কে ৬.৪৮ লক্ষ কোটি। বৃহস্পতিবার অর্থ মন্ত্রকের (Finance Ministry) তরফে জানানো হয়েছে একথা। প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের এই যে পরিমাণ, এর মধ্যে রয়েছে পার্সোনাল ইনকাম ট্যাক্সও। প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের এই পরিমাণ ভারতীয় অর্থনীতির সুদিনের প্রতিফলন। প্রসঙ্গত, চলতি অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকে ভারতে জিডিপি বৃদ্ধির হার ১৩.৫ শতাংশ।

    প্রত্যক্ষ কর হল দেশের নাগরিকের আয় ও সম্পদের ওপর নির্দিষ্ট হারে আদায়কৃত সরকারি রাজস্ব। এর উল্টো পিঠে রয়েছে পরোক্ষ কর বা মূল্য সংযোজন কর। এটি পণ্য ও সেবা উৎপাদন ও বিক্রয়, আমদানি, রফতানি ও অভ্যন্তরণী ব্যবসা বাণিজ্যের ওপর আরোপ করা হয়।

    জানা গিয়েছে, গত বছর এই সময় সীমায় প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ যা ছিল এবার তার চেয়ে বেড়েছে ৩০.১৭ শতাংশ। আয়কর দফতর যে ডেটা প্রকাশ করেছে, তা থেকেই জানা গিয়েছে এই তথ্য। ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ টোটাল বাজেট এস্টিমেটের ৩৭.২৪ শতাংশ।

    আরও পড়ুন : অক্টোবর থেকে বড়সড় পরিবর্তন আসছে জিএসটি নিয়মে, জেনে নিন

    অর্থমন্ত্রকের জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের ৮ সেপ্টম্বর পর্যন্ত প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ  এটা দেখায় যে মোট আদায়ের পরিমাণ ৬.৪৮ লক্ষ কোটি টাকা। গত বছর এই সময় সীমায় যা সংগৃহীত হয়েছিল তার চেয়ে ৩৫.৪৬ শতাংশ বেশি। কর্পোরেট ইনকাম ট্যাক্সের বৃদ্ধির হার ২৫.৯৫ শতাংশ। আর পার্সোনাল ইনকাম ট্যাক্সের বৃদ্ধির হার ৪৪.৩৭ শতাংশ। প্রসঙ্গত, গত আর্থিক বর্ষ যা শেষ হয়েছে ৩১ মার্চ, সেখানে ভারতের প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ ৪৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ১৪.১০ লক্ষ টাকা। অগাস্টে মোট জিএসটি (gst) রাজস্ব সংগ্রহ হয়েছে ১ লক্ষ ৪৩ হাজার ৬১২ কোটি টাকা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
     
  • Sukanta Majumder: বিজেপির প্রতিবাদ কর্মসূচি ঘিরে ধুন্ধুমার হাজরা মোড়, গ্রেফতার সুকান্ত

    Sukanta Majumder: বিজেপির প্রতিবাদ কর্মসূচি ঘিরে ধুন্ধুমার হাজরা মোড়, গ্রেফতার সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্নীতির প্রতিবাদ করতে গিয়ে গ্রেফতার বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। এদিন হাজরা মোড় থেকে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। এসএসসি দুর্নীতিকাণ্ডে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও তাঁর ঘনিষ্ঠ জনৈক অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করেছে ইডি। অর্পিতার ফ্ল্যাট থেকে প্রচুর নগদ টাকা, সোনা বাজেয়াপ্ত করে পুলিশ। এর পরেই  চোর ধর, জেল ভর কর্মসূচির ডাক দেয় বিজেপি। শনিবার সেই কর্মসূচি পালন করতে গেলেই গ্রেফতার করা হয় সুকান্তকে।

    এদিনের এই কর্মসূচির ডাক দিয়েছিল বিজেপির দক্ষিণ কলকাতা শাখা। দুপুর আড়াইটে নাগাদ সেখানে হাজির হন সুকান্ত। অভিযোগ, গাড়ি থেকে নামতেই বিজেপির রাজ্য সভাপতিকে ঘিরে ধরে পুলিশ। বিজেপি কর্মীদের ধরপাকড়ও করতে শুরু করে। সুকান্তের নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তিও হয়। আটক করা হয় সুকান্তকে। পরে করা হয় গ্রেফতার।

    আরও পড়ুন : এসএসসি-দুর্নীতির টাকা পাচার বাংলাদেশে? হাওয়ালা-যোগ খতিয়ে দেখছে ইডি

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, মমতা সরকারের মন্ত্রী, নেতাদের দুর্নীতি ফাঁস হচ্ছে। প্রশাসন ও শাসক দল বিজেপিকে ভয় পাচ্ছে। ফলে আন্দোলন করলেই গ্রেফতার বা আটক করা হচ্ছে। পুলিশ শাসক দলের ক্যাডারের মতো আচরণ করছে। কিন্তু এতে সত্যকে চাপা দেওয়া যাবে না। সুকান্তের অভিযোগ, মহিলা পুলিশরাও গায়ে হাত দিয়েছেন তাঁর।

    এসএসসি দুর্নীতিকাণ্ডে ধৃত অর্পিতার দুটি ফ্ল্যাট থেকে ইডি বাজেয়াপ্ত করেছে ৫০ কোটি নগদ সহ বহুমূল্যের সোনা, রুপো, স্থাবর সম্পত্তির দলিল। ঘরে বাইরে চাপের মুখে পড়ে পার্থকে মন্ত্রিসভা থেকে সরিয়ে দিয়েছে তাঁর দল তৃণমূল। সাসপেন্ড করা হয়েছে দলীয় সব পদ থেকেও। তৃণমূলের নানা দুর্নীতির প্রতিবাদেই সরব হয়েছে বঙ্গ বিজেপি। যার প্রতিবাদ করতে গিয়েই ‘হেনস্থা’র শিকার হন সুকান্ত।

    এদিকে, সুকান্তকে গ্রেফতার করার পাশাপাশি বিজেপির দক্ষিণ কলকাতা জেলা বিজেপির সভানেত্রী সংঘমিত্রা চৌধুরীকেও আটক করে পুলিশ। পুলিশের দাবি,  যেখানে বিজেপির কর্মসূচি পালিত হচ্ছিল, সেখান থেকে সামান্য দূরেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটের বাড়ি। এলাকাটি হাই সিকিউরিটি জোন। তাই আটক করে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বিক্ষোভরত বিজেপি নেতাকর্মীদের।

    আরও পড়ুন : শুধু এসএসসি নয়, পার্থ-অর্পিতা জড়িত প্রাথমিক টেট দুর্নীতিতেও! আদালতে দাবি ইডি-র

  • Narendra Modi: প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে দেশীয় প্রযুক্তিই ব্যবহার করুন, আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে দেশীয় প্রযুক্তিই ব্যবহার করুন, আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘আত্মনির্ভরতা’র (Atmanirbhar Bharat) ডাক দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বিশেষ করে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে স্বনির্ভর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।নেভাল ইনোভেশন অ্যান্ড ইনডিজেনাইজেশন অর্গানাইজেশন (NIIO) সেমিনার ‘স্বাবলম্বন’-এ আবার সেই কথাই জানালেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, দেশীয় প্রযুক্তিকে সামনে রেখে শক্তিশালী হচ্ছে ভারতীয় নৌসেনা। স্বাধীনতার ৭৫ তম বছর উদযাপনের জন্য, নৌবাহিনী আগামী বছরে অন্তত ৭৫টি নতুন দেশীয় প্রযুক্তি এবং পণ্য অন্তর্ভুক্ত করবে বলেও আশাপ্রকাশ করেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: ৭.৫ লক্ষ আবেদন! অগ্নিপথে আগ্রহী তরুণ সমাজ, জানালেন বায়ুসেনা প্রধান

    প্রতিরক্ষা খাতে স্বনির্ভরতা অর্জনের বিষয়ে নৌসেনার এক আধিকারিক জানান, এই সেমিনারের উদ্দেশ্য হল দেশীয় শিল্পকে তরান্বিত করা। নৌবাহিনী আত্মনির্ভর ভারত চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছে।  গত বছর প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম তৈরিতে ৭৪ শতাংশ প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের রাস্তা খুলে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। পরনির্ভরশীল না থেকে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে স্বদেশেই বিভিন্ন সরঞ্জাম তৈরি করা আর তার মধ্যে দিয়ে দেশকে আত্মনির্ভরতার পথে কয়েক ধাপ এগিয়ে দেওয়াই লক্ষ্য কেন্দ্রের। চলতি বছরে ভারত প্রতিরক্ষা আমদানি ২১ শতাংশ কমিয়েছে। রেকর্ড ১৩ হাজার কোটি টাকার প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম রফতানি করেছে ভারত। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সরকার গত আট বছরে শুধু প্রতিরক্ষা বাজেটই বাড়ায়নি, বরং স্থানীয় স্তরে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদনের উপরেও জোড় দিয়েছে।

    [tw]


    [/tw]

    দেশীয় প্রযুক্তির সংখ্যা বাড়াতে ক্রমাগত কাজ করে যাওয়ার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী মোদি। তিনি বলেন, “আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত যে ভারত যখন তার স্বাধীনতার ১০০ বছর উদযাপন করবে, তখন আমাদের নৌবাহিনী একটি অভূতপূর্ব উচ্চতায় যাবে। দেশীয় প্রযুক্তি দ্বারাই দেশের নিরাপত্তা মজবুত করা হবে।” প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় প্রতিরক্ষা খাতে স্বনির্ভরতার প্রচেষ্টা ভারতের ভাবমূর্তি বদলে দিয়েছে বলে জানান, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। 

  • Apple Cider Vinegar: জেনে নিন অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

    Apple Cider Vinegar: জেনে নিন অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমরা জানি যে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের (Apple Cider Vinegar) অনেক উপকারিতা রয়েছে। সেই কারণে অনেকেই নিয়মিতভাবে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার খেয়ে থাকেন। তবে অনেকে এটি দেহের ওজন কমানোর জন্যই খেয়ে থাকেন।

    আপেলের রসে ইস্ট ও ব্যাকটিরিয়া মিশিয়ে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার তৈরি করা হয়। ওজন কমানোর সঙ্গে সঙ্গে এই ভিনিগার ত্বকের সৌন্দর্য্য রক্ষায়ও কাজে লাগে। কিন্তু এটি আপনার ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করার আগে কিছু দিকে বিশেষ নজর রাখা উচিত।

    অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার সকালে খালি পেটে খাবেন নাকি রাতে খাবেন সেই দিকে বিশেষ নজর রাখা উচিত। এই পানীয় সকালে খালি পেটে  খাওয়া  ভালো, কারণ এটি সকালে খেলে শরীর থেকে টক্সিন বের হয়ে যায় এবং আপনার শরীরের হজম ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।

    আরও পড়ুন: হঠাতই ওজন কমছে বা বাড়ছে! হতে পারে আপনি অজানা রোগে আক্রান্ত

    যদিও পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে যে, আপনার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার অন্তর্ভুক্ত করলে আপনার শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে চলে আসতে থাকে। কারণ এই পানীয়টি পান করলে আপনার খিদে কমে যেতে শুরু করে এবং কম পরিমাণে খাওয়ার কারণে স্বাভাবিকভাবেই আপনার ওজন কমতে সময় লাগে না।

    সুতরাং এই পানীয়টি সরাসরিভাবে আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে না কিন্তু আপনার খিদে কমিয়ে দিতে সাহায্য করে। কিন্তু শুধুমাত্র এই পানীয় পান করলে আপনার শরীরের ওজন কমবে না, আপনাকে এর পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়ামও করতে হবে।

    ওজন কমানো ছাড়াও অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার খাবার হজম করতে সাহায্য করে থাকে। এই পানীয়টি আপনার পাকস্থলীতে খাদ্য হজম করার অ্যাসিডের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ফলে সহজেই খাবার হজম হয়ে যায় ও গ্যাস, স্ফীতভাব থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।

    আরও পড়ুন: বদহজমের সমস্যা? জেনে নিন ৫টি ঘরোয়া টোটকা

    তবে অনেকেই অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার সরাসরি খেতে পারেন না। ফলে তাদের জন্য একটি সহজ উপায় হল, কিছুটা উষ্ণ গরম জলে ২ চা চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার, ১ চা চামচ মধু ও দারচিনি সহ একটি মিশ্রণ বানিয়ে আপনি এটি পান করতে পারেন।

    এটি সাধারণত সকালে খালি পেটে খাওয়াই বেশি উপকারী। কিন্তু এটি পান করার পরে কিছু খাবার খেয়ে নেওয়া উচিত। এই পানীয়টি আপনি আপনার খাদ্য তালিকায় রাখলে এক মাসের মধ্যেই এর ফলাফল দেখতে পাবেন।

LinkedIn
Share