Blog

  • Bill Gates: ভারতের করোনা টিকাকরণ অভিযান নিয়ে বড় মন্তব্য বিল গেটসের

    Bill Gates: ভারতের করোনা টিকাকরণ অভিযান নিয়ে বড় মন্তব্য বিল গেটসের

    নিউজ মাধ্যম ডেস্ক: করোনা টিকাকরণ অভিযানে ভারতের সাফল্যকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিলেন মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস (Bill Gates)। করোনা ভ্যাকসিনেশন ড্রাইভ নিয়ে তিনি বলেছেন ভারত প্রায় সমস্ত জনসাধারণের কাছে ভ্যাকসিন পৌঁছে দিতে সফল হয়েছে। এর জন্য ভারত বিশ্বব্যাপী এক উদাহরণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    গত সপ্তাহে সুইৎজারল্যান্ডের দাভোসে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামে বিল গেটস ও ভারতের স্বাস্থ্যমন্ত্রী মানসুখ মাণ্ডব্যর সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা হয়। এর পর মাণ্ডব্য টুইট করে বলেন, “বিল গেটসের সঙ্গে কথা বলে আমি আনন্দিত। কোভিডের ব্যবস্থাপনা এবং বিশাল টিকাকরণ প্রচেষ্টায় ভারতের সাফল্যের প্রশংসা করেছেন তিনি।”

    তিনি আরও বলেন, “আমরা ডিজিটালে স্বাস্থ্যের প্রচার, রোগ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা, এমআরএনএ আঞ্চলিক হাব তৈরি এবং কম মূল্যের এবং ভালো ডায়াগনস্টিকস ও চিকিৎসা করার বিভিন্ন যন্ত্রের উন্নয়নকে শক্তিশালী করা সহ স্বাস্থ্যসেবা সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেছি।”

    বিল গেটসও তাঁর উত্তরে ট্যুইটারে লেখেন, “মানসুখ মাণ্ডব্যর সঙ্গে দেখা করে ও বিশ্বের স্বাস্থ্য নিয়ে আলোচনা করে আমি আনন্দিত। ভারতের টিকাকরণ অভিযান ও চিকিৎসায় বিভিন্ন প্রযুক্তির ব্যবহার, এক সাফল্য এনে দিয়েছে এবং বিশ্বব্যাপী এক বার্তা পৌঁছে দিতে পেরেছে।”

    বিল গেটসের মতে, বিশ্বজুড়ে দারিদ্রতা দূর করার জন্য যে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল তা করোনার জন্য সম্পূর্ণ হতে পারেনি। তাই এইসময়ে বিশ্বব্যাপী উন্নয়ন খুবই দরকার।

    গত বছরের জানুয়ারিতে কোভিডের বিরুদ্ধে বিশ্বের বৃহত্তম টিকাদান অভিযান শুরু করার পর ভারত দেশের প্রায় ৮৮ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্কদের সম্পূর্ণরূপে টিকা দিয়েছে। ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউটের (Serum Institute)  মাধ্যমে ভারতের জনসংখ্যার একটি বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশকে কোভিশিল্ড (Covishield) এবং কোভ্যাক্সিন (Covaxin)  টিকা দেওয়া হয়েছে।

    বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের ( Bill & Melinda gates Foundation) বিশ্ব উন্নয়ন রিপোর্ট (Global Development Report) অনুসারে, এরা ২০০৩ সাল থেকে ভারতে কাজ করছে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া অন্য যে কোনও দেশের তুলনায় ভারতে বেশি বিনিয়োগ করেছে।

  • India-Bangladesh train services: দু’বছর পর ফের চালু হল ভারত-বাংলাদেশ রেল পরিষেবা

    India-Bangladesh train services: দু’বছর পর ফের চালু হল ভারত-বাংলাদেশ রেল পরিষেবা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাঝে প্রায় দু’বছরের বিরতি কাটিয়ে ভারত-বাংলাদেশের (India-Bangladesh Relations) মধ্যে ফের চালু হল যাত্রীবাহী ট্রেন পরিষেবা। রবিবার ঢাকা থেকে কলকাতার উদ্দেশে রওনা দিয়েছে মৈত্রী এক্সপ্রেস (Maitree Express)। একই সঙ্গে কলকাতা থেকে খুলনার উদ্দেশে রওনা দিয়েছে বন্ধন এক্সপ্রেস (Bandhan Express)। ইস্টার্ন রেলের (Eastern Railway) তরফে জানানো হয়েছে, দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও মজবুত করতে আগামী দিনে ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো হবে। 

    রবিবার সকাল ৭টা ১০ নাগাদ কলকাতা স্টেশন থেকে রওনা দেয় ভারত-বাংলাদেশ বন্ধন এক্সপ্রেস। দুই বছর বাদে দুই দেশের মধ্যে ট্রেন চলাচল শুরু হওয়ায় যাত্রীদের মধ্যে উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। তবে এদিন যাত্রী-সংখ্যা অল্প ছিল। উৎসাহ দেখা গেছে কলকাতার রেল কর্তৃপপক্ষের মধ্যেও। এদিন ৯ জন বাংলাদেশি এবং ১০ জন ভারতীয়-সহ মোট ১৯ জন যাত্রী নিয়ে কলকাতা স্টেশন থেকে ১০ বগির বন্ধন এক্সপ্রেস ছাড়ে। অভিবাসন এবং নিরাপত্তারক্ষীদের তৎপরতা ছিল চোখে পড়ার মতো। ডগ স্কোয়াড বিএসএফ, আরপিএফ এবং সিআরপিএফ কলকাতা স্টেশনটি ঘিরে ফেলেছিল। ট্রেন ছাড়ার ১ ঘণ্টা আগে ইমিগ্রেশন কাউন্টারে যাত্রীরা আসা শুরু করেন। এরপর প্রত্যেকের টিকিট এবং পাসপোর্ট চেক করে যাত্রীদের আসন গ্রহণ করতে বলা হয়। নির্দিষ্ট সময়ে কলকাতা থেকে ছাড়ে বন্ধন এক্সপ্রেস।

    অন্যদিকে, রবিবার ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন থেকে কলকাতার উদ্দেশে রওনা হয় মৈত্রী এক্সপ্রেস।  বাংলাদেশের সময় অনুযায়ী, সকাল ৮টা ১৫ মিনিটে  ১৬৫ জন যাত্রী নিয়ে ট্রেনটি যাত্রা শুরু করে। এর উদ্বোধন করেন সেদেশের রেলওয়ে আধিকারিক ধীরেন্দ্র নাথ মজুমদার। ট্রেনটিতে আসন রয়েছে ৪৫৬টি। এর মধ্যে ভারতীয় যাত্রী ১৬ জন। আর একজন ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক। বিকেল চারটে কলকাতা স্টেশনে পৌঁছায় মৈত্রী এক্সপ্রেস। সোমবার আবার কলকাতা থেকে যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেয় ট্রেনটি।

    করোনাকালে সংক্রমণের বাড়বাড়ন্ত ঠেকাতে ২০২০-র ১৫ মার্চ থেকে ভারত-বাংলাদেশ যাত্রিবাহী ট্রেন চলাচল (India Bangladesh passenger train service) বন্ধ করে দেওয়া হয়। প্রায় ২৬ মাস পর সেই কাঁটা সরল বলে মনে করা হচ্ছে। বৃহস্পতি ও রবি, সপ্তাহে দু’দিন করে কলকাতা-খুলনা বন্ধন এক্সপ্রেস (Kolkata-Khulna Bandhan express) চলবে বলে ঠিক হয়েছে। ঢাকা-কলকাতা মৈত্রী এক্সপ্রেস (Dhaka Kolkata Maitree express) চলবে সপ্তাহে পাঁচদিন। অন্যদিকে, রেল সূত্রে খবর, চার দশক পর ১ জুন থেকে ফের চালু হচ্ছে উত্তরবঙ্গ এবং বাংলাদেশের মধ্যে চলাচলকারী একমাত্র ট্রেন মিতালি এক্সপ্রেস।  বুধবার ভার্চুয়াল মাধ্যমে মিতালি এক্সপ্রেসের উদ্বোধন করবেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Baishnaw) এবং বাংলাদেশের রেলমন্ত্রী মহম্মদ নুরুল ইসলাম সুজন। 

  • Rajya sabha election: আসন্ন রাজ্যসভা নির্বাচনে অ্যাডভান্টেজ বিজেপি, শক্তি খোয়াবে কংগ্রেস?

    Rajya sabha election: আসন্ন রাজ্যসভা নির্বাচনে অ্যাডভান্টেজ বিজেপি, শক্তি খোয়াবে কংগ্রেস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জারি হয়েছে রাজ্যসভা নির্বাচনের (Rajya sabha election) বিজ্ঞপ্তি। ১৫টি রাজ্যের ৫৭টি আসনে হবে নির্বাচন। ভোট ১০ জুন। রাজ্যসভার এই নির্বাচনে শক্তিবৃদ্ধি হবে কেন্দ্রের ক্ষমতাশীন দল বিজেপির (bjp)। আর শক্তিহীন হয়ে পড়বে কংগ্রেস (congress)। আগামী লোকসভা নির্বাচনের (Loksabha elections 2024) আগে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির পক্ষে যা অশনি সংকেত। রাজ্যসভায় শক্তি বৃদ্ধি হলে জুন-জুলাই মাসে রাষ্ট্রপতি ও উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনেও অ্যাডভান্টেজ পাবে গেরুয়া শিবির।

    পশ্চিমবঙ্গ, তেলঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশ, ওড়িশা, দিল্লি, পাঞ্জাব এবং তামিলনাড়ুর মতো রাজ্যগুলি শাসন করে বিভিন্ন আঞ্চলিক দল। এই পাঁচটি রাজ্যের মধ্যে শেষ তিনটি রাজ্যে রয়েছে জোট সরকার। রাজ্যসভার নির্বাচনে সব চেয়ে বেশি লাভবান হবে আম আদমি পার্টি (Aam Aadmi Party)। দিল্লি ও পাঞ্জাবের ক্ষমতায় রয়েছে তারা। তারা জয়ী হবে পাঁচটি আসনে। স্বভাবতই শক্তিবৃদ্ধি হবে আঞ্চলিক দলগুলির।

    আরও পড়ুন : লক্ষ্য চব্বিশের নির্বাচন, বুথ-স্তরে নীল-নকশা তৈরির পথে বিজেপি, গঠিত বিশেষ কমিটি

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) প্রথম মেয়াদে রাজ্যসভায় শক্তিশালী ছিল কংগ্রেস। শক্তিক্ষয় হওয়ায় এবার এক ধাক্কায় তাদের আসন সংখ্যা কমবে বেশ খানিকটা। আর ২০১২ সালে রাজ্যসভায় বিজেপির সদস্য সংখ্যা ছিল ৪৭। বর্তমানে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছে তারা। সংখ্যাতত্ত্বের জেরে জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা রদ সহ বিভিন্ন হার্ডল বিজেপি পেরিয়েছে অনায়াসে।

    আরও পড়ুন : লক্ষ্য ২০২৪ নির্বাচন, “এক পরিবার এক টিকিট” নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত কংগ্রেসের

    যাঁরা রাজ্যসভা থেকে অবসর নিচ্ছেন, তাঁদের সংখ্যা ৫৯। এর মধ্যে ২৫ জন গেরুয়া শিবিরের। এই ৫৯ জনের মধ্যে এনডিএ-র (NDA) আসন ৩১টি। আসন্ন নির্বাচনে তারা হারাতে পারে ৭ থেকে ৯টি আসন।

    অন্ধ্রপ্রদেশে চারটি আসনের মধ্যে বিজেপি হারাবে তিনটি আসন। চারটি আসনেই জয়লাভ করবে ওয়াইএসআরসিপি (YSR Congress)। দুটি আসনে জিতবে তেলঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতি (TRS)। বিজেডি ধরে রাখবে তিনটি আসনই। আসন বাড়বে আরজেডির। এক থেকে রাজ্যসভায় তারা বেড়ে হবে দুই।

    অন্যদিকে, প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস আরও সংকুচিত হতে পারে। চোদ্দ ও উনিশের লোকসভা নির্বাচনে পর্যুদস্ত হওয়ার পর তারা হেরেছে একের পর এক রাজ্যে। যার জেরে রাজ্যসভায় তাদের ব্যাপক শক্তিক্ষয় হবে। কংগ্রেস অন্ধ্রপ্রদেশে একটিও আসন পাবে না। রাজস্থানে পাবে দুটি, আগে ছিল চারটি। ঝাড়খণ্ড এবং ছত্তিশগড়েও একটি করে আসন হারাবে তারা। এখন থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে রাজ্যসভার ৬৫টি আসনে নির্বাচন হবে। স্বাভাবিকভাবেই ক্ষীণতর হবে কংগ্রেস।

    উদয়পুরের চিন্তন শিবিরে (Chintan Shivir) কংগ্রেস পাশ করা প্রস্তাব অনুযায়ী, তরুণদের ৫০ শতাংশ আসনে মনোনয়ন দেবে কংগ্রেস। সেই কারণেও বেশ কিছু বর্ষীয়ান নেতাকে মনোনয়ন দেওয়া হবে না বলেই কংগ্রেস সূত্রে খবর। পি চিদাম্বরম, কপিল সিবাল, জয়রাম রমেশ এবং অম্বিকা সোনির মতো বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতাদের মেয়াদ শেষ হতে চলেছে। মেয়াদ শেষ হতে চলেছে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ, বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল এবং সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী মুখতার আব্বাস নকভি সহ কয়েকজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরও। এঁরা প্রত্যেকেই রাজ্যসভা থেকে অবসর নেবেন। রাজ্যসভায় ফিরে আসার সম্ভাবনা রয়েছে এঁদের প্রায় প্রত্যেকেরই।

    কংগ্রেসকে হারিয়ে একের পর এক রাজ্যের রশি হাতে নিয়েছে বিজেপি। কংগ্রেসের অস্তিত্ব রয়েছে কেবল রাজস্থান ও ছত্তিশগড়ে। মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ডে জোট সরকারে শামিল হয়েছে তারা। ১৭টি রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল থেকে রাজ্যসভায় কংগ্রেসের হয়ে গলা ফাটানোর এবার আর কেউ থাকবে না।

     

  • Panchayat Election: শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত নির্বাচন ২৬ জুন, শুরু মনোনয়ন জমা নেওয়া

    Panchayat Election: শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত নির্বাচন ২৬ জুন, শুরু মনোনয়ন জমা নেওয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নোটিশ জারি হয়ে গেল শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত নির্বাচনের। ভোট হবে ২৬ জুন। আজ, শুক্রবার থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে মনোনয়ন পর্ব। বৃহস্পতিবার নির্বাচনের দিন ঘোষণার পরেই সর্বদলীয় বৈঠক করেন জেলাশাসক এস পুন্নমবালম। তিনি জানান, নির্বাচন পর্ব নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করতে সব রকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বুথ রয়েছে ৬৫৭টি। জেলাশাসক জানান, সব দলের সঙ্গে আলোচনা করে বুথের সংখ্যা চূড়ান্ত করা হবে।

    আরও পড়ুন : লক্ষ্য ২০২৪ নির্বাচন, “এক পরিবার এক টিকিট” নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত কংগ্রেসের

    জানা গিয়েছে, গ্রাম পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতির জন্য মনোনয়নপত্র জমা নেওয়া হবে ব্লক অফিসে। এসডিও অফিসে জমা নেওয়া হবে মহকুমা পরিষদের মনোনয়নপত্র। মোট ভোটারের সংখ্যা ৫ লক্ষ ২৭ হাজার ৯৩৮। জেলাশাসক জানান, মহকুমা পরিষদের আসন সংখ্যা ৯। চারটি পঞ্চায়েত সমিতির আসন সংখ্যা ৬৬। ২২টি গ্রাম পঞ্চায়েতে রয়েছে ৪৬২টি আসন। পোলিং স্টেশন রয়েছে ৬৫৭টি। শুক্রবার থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে মনোনয়নপত্র জমা নেওয়ার কাজ। মনোনয়নপত্র জমা নেওয়ার শেষ তারিখ ২ জুন। মনোনয়নপত্র পরীক্ষা করা হবে ৪ জুন। ওই মাসেরই ৭ তারিখ পর্যন্ত মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের সুযোগ থাকছে। ফল গণনার দিন জানানো হবে পরে। ভোটগ্রহণ পর্ব চলবে সকাল ৭টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। ভোট কর্মীদের প্রথম পর্যায়ের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে ২, ৩ ও ৪ তারিখে। ৬ হাজার কেন্দ্রের জন্য নিযুক্ত হবেন ভোটকর্মীরা। যে কেন্দ্রে ভোট হবে, সেই কেন্দ্রের বাসিন্দারা সেই কেন্দ্রের ভোটকর্মী হতে পারবেন না। দার্জিলিং জেলা ছাড়াও লাগোয়া জলপাইগুড়ি ও উত্তর দিনাজপুর থেকেও কিছু ভোটকর্মী নেওয়া হবে। রবিবার বা অন্য কোনও সরকারি ছুটির দিন মনোনয়নপত্র জমা নেওয়া হবে না। ডিসিআরসি ও ভোট গণনা কেন্দ্রের মধ্যে মাটিগাড়ার ক্ষেত্রে নরসিংহ বিদ্যাপীঠ, নকশালবাড়ির ক্ষেত্রে হাতিঘিষা হাইস্কুল, ফাঁসি দেওয়ার জন্য ফাঁসিদেওয়া হাইস্কুল, খড়িবাড়ির জন্য খড়িবাড়ি হাইস্কুলকে বেছে নেওয়া হয়েছে। ব্যালট নয়, এবারও ভোট হবে ইভিএমে।

    আরও পড়ুন : আসন্ন রাজ্যসভা নির্বাচনে অ্যাডভান্টেজ বিজেপি, শক্তি খোয়াবে কংগ্রেস?     

    প্রসঙ্গত, একুশের বিধানসভা নির্বাচনের পরে ব্যালটে ভোটের দাবিতে জোরালো সওয়াল করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর দাবি যে ধোপে টিকল না, শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত নির্বাচন ইভিএমে করার সিদ্ধান্তই তার বড় প্রমাণ।

     

  • JEE Main Result: আজই প্রকাশিত হতে পারে জেইই মেইন পরীক্ষার ফল, জানুন বিস্তারিত

    JEE Main Result: আজই প্রকাশিত হতে পারে জেইই মেইন পরীক্ষার ফল, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীঘ্রই জয়েন্ট এন্ট্রান্স মেইন প্রথম সেশনের ফল প্রকাশ করতে চলেছে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি (NTA)। এবছর জয়েন্ট এন্ট্রান্স মেইনের (JEE Main 2022) প্রথম দফার পরীক্ষা জুনের ২০-২৯ তারিখ পর্যন্ত হয়েছে। এনটিএ দেশের ৫০১ টি শহরে এবং দেশের বাইরের ২২টি কেন্দ্রে জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষা নিয়েছে। আজই যেকোনও মুহূর্তে ফল প্রকাশ করতে পারে এনটিএ। jeemain.nta.nic.in – এই লিঙ্কে পরীক্ষার ফল জানতে পারবে পরীক্ষার্থীরা।    

    আরও পড়ুন: আজই প্রকাশিত হবে জয়েন্ট এন্ট্রান্স মেনের অ্যাডিমিট, কখন জানাল এনটিএ

    শুক্রবার এনটিএ জানিয়েছে, “জেইই মেইন ২০২২ -এর ফল প্রকাশের সমস্ত প্রস্তুতি নেওয়া হয়ে গিয়েছে। ৯ তারিখেই সম্ভবত দেখা যাবে ফল।” ৬জুলাই পরীক্ষার উত্তরপত্র প্রকাশ করেছে এনটিএ। যেহেতু জেইই মেইন পরীক্ষাটি একাধিক শিফটে নেওয়া হয় তাই প্রতিটি শিফটের সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন স্তরের কথা বিবেচনা করে, পার্সেন্টাইল স্কোরকেই বিবেচনা করবে এনটিএ। প্রথম পত্র (বিএ এবং বিটেক) এবং দ্বিতীয় পত্র (বি আর্কিটেকচর এবং বি প্ল্যানিং) -এর ফল প্রকাশ করবে এনটিএ।  

    আরও পড়ুন: অপেক্ষার অবসান, জুলাইয়ের শেষেই দশম ও দ্বাদশের ফল ঘোষণা করতে পারে সিবিএসই 

    প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্যে এক নম্বর করে কাটা হবে। একাধিক পরীক্ষার্থী একই নম্বর পেলে টাই ব্রেকিং পদ্ধতি অনুসরণ করা হবে। 

    জেইই মেইন সেশন ২ -এর রেজিস্ট্রেশন এখনও চলছে। jeemain.nta.nic.in ওয়েবসাইটে আজ অবধি আবেদন করতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা। ২১-৩০ জুলাই অবধি নেওয়া হবে সেশন ২- এর পরীক্ষা। 

    আইআইটি (IIT), এনআইটি (NIT) এবং অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকস্তরে ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ভর্তির জন্য প্রতি বছর জেইই-মেইন (JEE Main) পরীক্ষা নেয় এনটিএ। গত বছর কোভিড (Covid-19) পরিস্থিতিতে চারবার নেওয়া হয় এই পরীক্ষা। এবছরের পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল এপ্রিল মাসে। কিন্তু অন্য পরীক্ষার সময়সূচীতে সংঘাত ঘটায় পিছিয়ে দেওয়া হয় সর্বভারতীয় জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষা।  

    এবছরের জয়েন্ট এন্ট্রান্স মেইন-এর ফলাফল এবং র‍্যাঙ্ক কার্ড প্রকাশিত হবে ৬ অগাস্ট। জয়েন্ট এন্ট্রান্স অ্যাডভান্সডের জন্য রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া  শুরু হবে ৭ অগাস্ট থেকে। আইআইটি প্রবেশিকা পরীক্ষার দিন ২৮ অগাস্ট থেকে ওয়েবসাইটেই জানা যাবে। জুন এবং জুলাই দুটি সেশনে এবার পরীক্ষা নিচ্ছে এনটিএ।  

     

  • Madhya Pradesh: ১১টির মধ্যে সাতটি পুরনিগম বিজেপির! মধ্যপ্রদেশে প্রথম জয় আপের

    Madhya Pradesh: ১১টির মধ্যে সাতটি পুরনিগম বিজেপির! মধ্যপ্রদেশে প্রথম জয় আপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যপ্রদেশে (Madhya Pradesh) পুর নির্বাচনে (mayoral seats) সাড়া ফেলল রাজ্যের শাসক দল বিজেপি (BJP)। ১১টির মধ্যে সাতটি পুরনিগম দখল করেছে তারা। কংগ্রেস (Congress) জিতেছে তিনটিতে। চমকে দিয়েছে আম আদমি পার্টি (AAP)। প্রথমবার মধ্যপ্রদেশের পুর নির্বাচনে অংশ নিয়ে সিংগ্রাউলির (sungrauli) মেয়র পদে জয়ী হয়েছেন আপ নেত্রী  রানি আগরওয়াল। বিজেপি জিতেছে উজ্জ্বয়িনী, বুরহানপুর, সাতনা, খাণ্ডওয়া, সাগর, ইন্দোর এবং ভোপালে। ফলপ্রকাশের পরে ভোটারদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান।

    আরও পড়ুন: শুরু সংসদের বাদল অধিবেশন, শান্তিপূর্ণ আলোচনার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    উল্লেখ্য, ৬ জুলাই মধ্যপ্রদেশের ১১ টি পুরনিগমে নির্বাচন হয়। রবিবার ভোটগণনা হয়। কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়া কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার গড় হিসেবে পরিচিত গোয়ালিয়রে অবশ্য মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন কংগ্রেসের শোভা শিকারওয়ার। জবলপুর এবং ছিন্দওয়াড়াতেও মেয়র পদ দখল করেছে কংগ্রেস। এই তিন পুরনিগমে জয়ের পরে প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা বলেন, ‘‘মধ্যপ্রদেশ কংগ্রেসের সব নেতা-কর্মীকে অভিনন্দন। নানা দিক থেকে আক্রমণ উপেক্ষা করে ৫৭ বছর পরে গোয়ালিয়র পুরসভা এবং ২৩ বছর পরে জবলপুর পুরসভায় কংগ্রেসকে জয় এনে দিয়েছেন তাঁরা।’’ এই প্রথম মধ্যপ্রদেশের কোনও পুরনিগমের ক্ষমতা দখল করল অরবিন্দ কেজরীওয়ালের দল। মধ্যপ্রদেশে দলের সাফল্যে দিল্লিতে উৎসবে মাতেন আপ সমর্থকেরা।

    আরও পড়ুন: উৎসবের মেজাজে চলছে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, দেখুন ভোট দিলেন কারা

    মধ্যপ্রদেশে পুরনির্বাচনে এই জয়কে জনগনের জয় বলে উল্লেখ করেছে বিজেপি। দলের প্রতি ভরসা রাখার জন্য রাজ্যের মানুষকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ট্যুইটবার্তায় মোদি জানান, “মানুষ রাজ্যে শিবরাজ সিং চৌহানের সরকারের প্রতি যে ভরসা রাখে এই জয় তার প্রমাণ।” বিজয়ী প্রার্থী ও দলের কর্মীদের অভিনন্দন জানান তিনি। আগামী বছর মধ্যপ্রদেশে বিধানসভা নির্বাচন। গত পুর নির্বাচনে রাজ্যের সবকটি পুরনিগমই বিজেপির দখলে ছিল। এবার চারটি হাতছাড়া হওয়াতে একটু চিন্তায় পদ্ম শিবির। তাই আরও সচেতন হয়ে বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে এখন কাজ করতে চায় রাজ্য বিজেপি।

  • Karnataka Hijab Row: হিজাব পরে ক্লাসে! কর্নাটকে সাসপেন্ড ছয় ছাত্রী

    Karnataka Hijab Row: হিজাব পরে ক্লাসে! কর্নাটকে সাসপেন্ড ছয় ছাত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্নাটকে (Karnataka) ফের মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে হিজাব-বিতর্ক (Hijab Row)। একাধিকবার হুঁশিয়ারি সত্ত্বেও নিয়ম লঙ্ঘন করায় ৬ ছাত্রীকে দু’দিনের জন্যে সাসপেন্ড করল কর্নাটকের প্রথম সারির একটি সরকারি কলেজ। উপ্পিনাংগাদির এক কলেজে নিয়ম ভেঙে ‘কলেজ ইউনিফর্ম’-এর বদলে হিজাব (Hijab) পরে আসায় সাসপেন্ড করা হল ওই ছাত্রীদের। এর আগে বেশ কয়েকবার সতর্ক করা হয়েছিল তাঁদের বলে দাবি কলেজ কর্তৃপক্ষের। 

    মাঙ্গালুরু বিশ্ব বিদ্যালয়ের অধীনস্থ ওই কলেজের অধ্যক্ষ, শিক্ষকদের সঙ্গে বৈঠকের পরই এই সিদ্ধান্ত নেন। এর আগেই কলেজ চত্বরে ‘ইউনিফর্ম’ পরাকে আবশ্যিক বলে নির্দেশিকা জারি করে মাঙ্গালুরু বিশ্ববিদ্যালয়। নির্দেশিকায় বলা হয়, হিজাব খুলে ক্লাসে প্রবেশ করতে হবে। 

    আরও পড়ুন: হিজাব পরে বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকতে বাধা, মুখ্যমন্ত্রী বললেন, পড়াশোনায় মন দাও

    ছাত্রীরা হিজাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার দাবি জানালেও কলেজ কর্তৃপক্ষ নিজের সিদ্ধান্তে অবিচল থাকে। তারা জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দেশিকা মেনেই ক্লাস করতে হবে। কিন্তু এরপরেও হিজাব পরেই ক্লাস করতে থাকেন ওই ছয় ছাত্রী। 

    আরও পড়ুন: গাজিয়াবাদের কলেজে হিজাব-বিতর্ক, নির্দিষ্ট পোশাক পরতে বলায় প্রতিবাদ ছাত্রীদের

    ওই কলেজেরই এক শিক্ষকের বক্তব্য, “হিজাব পরে ওই ছাত্রীরা ক্লাস করছিল। কিছু ছেলে এবিষয়ে অভিযোগ জানায়। অধ্যক্ষ, শিক্ষকদের সঙ্গে পরামর্শ করে ওই ছাত্রীদের ২ দিনের জন্যে সাসপেন্ড করেন, যাতে সমস্যা আরও বেড়ে না যায়। সোমবার থেকে ক্লাস করতে পারবে ওই ছাত্রীরা। আমরা ওই ছাত্রীদের জন্যে পুনর্পঠনের এর ব্যবস্থা করব।”

    কিছুদিন আগেই হিজাব বিতর্কে (Hijab row) কেঁপে উঠেছিল কর্নাটক। হিজাব পরে স্কুল-কলেজে ক্লাস করার অনুমতির দাবিতে আন্দোলন শুরু করে মুসলিম শিক্ষার্থীরা। এই আন্দোলনের পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে আন্দোলন শুরু করে একাধিক হিন্দুত্ববাদী সংগঠন। এভাবে হিজাবের পক্ষে-বিপক্ষে আন্দোলনে বেশ কয়েকটি এলাকায় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। জারি করা হয় ১৪৪ ধারা। এমন পরিস্থিতিতে রাজ্যের সব স্কুল কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে হিজাব পরা অপরিহার্য ধর্মীয় অনুশীলন নয় বলে আদেশ দেয় কর্নাটক হাইকোর্ট (Karnataka HC)। যেকোনও রকম অশান্তিকে এড়াতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।

     

  • PM Shri School: বদলে যাচ্ছে পঠন-পাঠনের ধারণা? মডেল স্কুল তৈরির ভাবনা কেন্দ্রের

    PM Shri School: বদলে যাচ্ছে পঠন-পাঠনের ধারণা? মডেল স্কুল তৈরির ভাবনা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বদলে যাচ্ছে পঠন-পাঠনের হাল হকিকত। ভবিষ্যতের পড়ুয়াদের জন্যে মডেল স্কুল তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে কেন্দ্র। নাম ‘পিএম শ্রী স্কুল’ (PM Shri School)।

    গুজরাতে আয়োজিত দুদিন ব্যাপী জাতীয়স্তরের শিক্ষামন্ত্রী সম্মেলনে (National School Education Ministers’ Conference) বৃহস্পতিবার এমনই ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী (Union Education Minister) ধর্মেন্দ্র প্রধান (Dharmendra Pradhan)। তিনি বলেন, “নতুন জাতীয় শিক্ষানীতিতে (National Education Policy) পরীক্ষাগার হিসেবে দেখা হচ্ছে এধরনের স্কুলগুলিকে।” তিনি আরও বলেন, “স্কুল শিক্ষা হল শিশুদের ভিত্তি। যার উপর ভিত্তি করে ভারত আগামীতে জ্ঞান-ভিত্তিক অর্থনীতিতে পরিণত হবে। আমরা ‘প্রধানমন্ত্রী শ্রী স্কুল’ প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা নিয়েছি। যা ভবিষ্যতের পড়ুয়াদের সব রকমের সুযোগ-সুবিধা প্রদান করবে।”

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রের সঙ্গে ফের ‘সংঘাতে’ রাজ্য, জাতীয় শিক্ষানীতি পর্যালোচনায় গঠিত ১০ সদস্যের কমিটি 

    এদিনের অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ছাড়াও বিভিন্ন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রীরা উপস্থিত ছিলেন। শিক্ষামন্ত্রী জানান, “এই স্কুলগুলি জাতীয় শিক্ষা নীতি ২০২০-র ল্যাবরেটরি হিসেবেও ব্যবহার করা হবে। একবিংশ শতকে দাঁড়িয়ে, প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকতে সকলের যে দক্ষতা ও জ্ঞানের প্রয়োজন রয়েছে, তা প্রদান করবে স্কুলগুলি।”   

    তাই শিক্ষাব্যবস্থাকে আরও উন্নত করতে এবং পিএম শ্রী স্কুলগুলিকে মডেল হিসেবে তুলে  ধরতে বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের কাছ থেকে পরামর্শও চান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। নয়া জাতীয় শিক্ষা নীতির গুরুত্ব বর্ণনা করতে গিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, “প্রি-স্কুল থেকে মাধ্যমিক স্তরের ক্ষেত্রে ৫+৩+৩+৪ নীতি অনুসরণ করে চলা হচ্ছে। যেখানে কম বয়স্কদের শিক্ষা, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ ও প্রাপ্তবয়স্কদের শিক্ষা, এই তিন দিকেই সমান গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। একইসঙ্গে মাতৃভাষায় শিক্ষা অর্জনের ওপরেও জোর দেওয়া হচ্ছে।”

    আরও পড়ুন: প্রকাশিত ‘নীট-পিজি ২০২২’-এর ফল, জেনে নিন কীভাবে দেখবেন

    ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, “আগামী ২৫ বছর আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ের মধ্যেই ভারতকে জ্ঞান ভিত্তিক অর্থনীতিতে পরিণত করতে হবে। এই লক্ষ্যে আমাদের মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। একে অপরের অভিজ্ঞতা ও সাফল্য থেকে শিক্ষা নিয়ে শিক্ষাব্যবস্থাকে আরও উন্নত করে তুলতে হবে।”  

    বুধবার গুজরাতের গান্ধীনগরে জাতীয় শিক্ষামন্ত্রীদের সম্মেলন শুরু হয়েছে। সেখানে নতুন শিক্ষানীতি বাস্তবায়নের উপরই বেশি করে জোর দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী এদিন বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) প্রয়োজন অনুভব করে ৩৪ বছরের পুরোনো শিক্ষানীতিতে বদল এনেছেন। শিক্ষাই দেশের সব থেকে বড় সম্পদ। জাতীয় শিক্ষা নীতির (NEP 2020) প্রয়োজন উপলব্ধি করে বিভিন্ন রাজ্য নরেন্দ্র মোদির ভাবনার সাথে এক মত হয়েছে।”

     

  • Ben Affleck-JLo Marriage: দীর্ঘ ২০ বছর সম্পর্কের পরিণতি! বিয়ে করলেন জেনিফার লোপেজ ও বেন অ্যাফ্লেক

    Ben Affleck-JLo Marriage: দীর্ঘ ২০ বছর সম্পর্কের পরিণতি! বিয়ে করলেন জেনিফার লোপেজ ও বেন অ্যাফ্লেক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘপ্রেমের পর এবারে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলেন হলিউড গায়িকা ও অভিনেত্রী জেনিফার লোপেজ (Jennifer Lopez) ও অভিনেতা বেন অ্যাফ্লেক (Ben Affleck)। বিগত ২০ বছরের ভালোবাসার সম্পর্কের কিছুটা ছিল মধুর ও কিছুটা তিক্ত। ২০০২ সালে ‘গিগলি’ সিনেমায় তাঁদের দেখা হয়েছিল এবং তারপর থেকেই তাঁদের সম্পর্ক শুরু হয়। তবেও তাতেও ছিল অনেক মান-অভিমান। পরে ২০০৪ সালে তাঁদের বিচ্ছেদ হয়ে যায়। কিন্তু আবারও জেনিফার-বেন তাঁদের পুরনো ভালোবাসার কাছেই ফিরে আসেন।

    সূত্রের খবর, লাস ভেগাসে শনিবার গভীর রাতে তাঁরা দুজন আইনত বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। তাঁরা যখন সম্পর্কে ছিলেন অনুরাগীরা তাঁদের একসঙ্গে ভালোবেসে ‘বেনিফার’ বলতেন। তাঁরা একসময় মিডিয়া সেনসেশন হয়ে উঠেছিলেন। কিন্তু তাঁদের বিচ্ছেদের পর ভক্তদেরও মন ভেঙে গিয়েছিল কিন্তু তঁদের আবার একসঙ্গে দেখে ও তাঁদের বিয়ে ঘিরে অনুরাগীদের মনে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে।

    আরও পড়ুন: মারভেল সিরিজে দেখা যাবে বলিউড অভিনেতা ফারহান আখতারকে, উচ্ছ্বসিত ভক্তকুল

    জেনিফারের এটি চতুর্থ বিয়ে ও বেনের দ্বিতীয়। জেনিফারের প্রাক্তন বরের নামগুলো হল- ওজানি নোয়া (Ojani Noa), ক্রিস জুড (Cris Judd), মার্ক অ্যান্থনি (Mark Anthony)। মার্ক অ্যান্থনির সঙ্গে তাঁর দুটো যমজ সন্তানও রয়েছে। অন্যদিকে বেন জেনিফার গার্নারকে (Jeniffer Garner) বিয়ে করেছিলেন এবং তাঁদের তিনটি সন্তান রয়েছে। কিন্তু তাঁরা দুজনেই আগের সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে এসে ২০১৯ সালে আবারও সম্পর্কে আসেন।

    বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থার পক্ষ থেকে বেন ও জেনিফারের ছবি ও ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে। জেনিফারের হেয়ার স্টাইলিস্ট ক্রিস অ্যাপেলটাউন(Chris Appletown) তাঁর বিয়ের আগের একটি ভিডিও প্রকাশ করেন। যেখানে সাদা গাউন পরেছিলেন জনপ্রিয় পপ তারকা জেনি।

    [insta]https://www.instagram.com/reel/CgIaA1kAMlz/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    আরও পড়ুন: চড়ের শাস্তি, ১০ বছরের জন্য অস্কার মঞ্চে নিষিদ্ধ উইল স্মিথ

    এর মধ্যেই বিয়ের পর জেনিফার তার পদবি পরিবর্তন করে ফেলেছেন। তিনি হয়েছেন জেনিফার অ্যাফ্লেক। তাঁদের এত বছরের সম্পর্কে বিচ্ছেদ আসলেও তাঁরা একে অপরের কাছে পুনরায় ফিরে এসেছে এবং শেষপর্যন্ত তাঁদের ভালোবাসার সম্পর্ককে এক পরিণতি দিয়েছে। তাই স্বাভাবিকভাবেই হলিউডের দুই বিখ্যাত তারকা যুগলের এই বিয়ে নিয়ে বিশ্বজুড়ে এক উন্মাদনার সৃষ্টি হয়েছে। 

     

  • Satyendar Jain: আইনের ফাঁসে আরেক আপ নেতা! হাওয়ালাকাণ্ডে গ্রেফতার দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    Satyendar Jain: আইনের ফাঁসে আরেক আপ নেতা! হাওয়ালাকাণ্ডে গ্রেফতার দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতার এক কোম্পানির সঙ্গে বেআইনি আর্থিক লেনদেনের অভিযোগে দিল্লির (Delhi) স্বাস্থ্যমন্ত্রী তথা আম আদমি পার্টি (Aam Aadmi Party) নেতা সত্যেন্দ্র জৈনকে (Satyendar Jain) গ্রেফতার করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate) বা ইডি।

    সোমবার সন্ধ্যায় তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। চলতি বছরের জানুয়ারিতে হাওয়ালা চক্রের মাধ্যমে আর্থিক তছরুপের (Money laundering) অভিযোগে সত্যেন্দ্রর বাড়ি এবং দফতরে তল্লাশি অভিযান চালিয়েছিল ইডি (ED)। তাঁর স্ত্রী ইন্দু এবং কয়েক জন আত্মীয়ের নামে থাকা ৪ কোটি ৮১ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল।

    দিল্লিতে আম আদামি পার্টির (AAP) সরকারের ক্যাবিনেটে গুরুত্বপূর্ণ পোর্টফোলিও রয়েছে সত্যেন্দ্র জৈনের নামে। একাধারে স্বাস্থ্য ছাড়াও বিদ্যুৎ, গৃহ, পিডব্লিউডি, শিল্প, নগরোন্নয়ন, বন্যা, সেচ ও জল মন্ত্রীর দায়িত্বে রয়েছেন জৈন। ইডি সূত্রের খবর, ৫৭ বছর বয়সী জৈন সোমবার ইডির জিজ্ঞাসাবাদের সময় প্রশ্ন এড়িয়ে যাচ্ছিলেন। এরপরেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। মঙ্গলবার সকালে তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়েছে। সত্যেন্দ্রর অভিযোগ, রাজনৈতিক প্রতিহিংসা নিতে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার তাঁকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়েছে।

    ১৪ দিনের জেল হেফাজতে ঘুষকাণ্ডে ধৃত পাঞ্জাবের বরখাস্ত হওয়া স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    ইতিমধ্যেই জৈনের গ্রেফতারে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন আপ বিধায়ক সোমনাথ ভারতী। তাঁর অভিযোগ, এজেন্সির “অপব্যবহার” করছে বিজেপি (BJP)। ভারতী বলেন, “ইডি কোনও দেবতা নয়। আমাদের জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ার ফলেই এই কাজ করানো হচ্ছে। আমি নিশ্চিত যে উনি এর থেকে বেরিয়ে আসবেন।” এই নিয়ে বিজেপিকে একহাত নিয়েছেন দিল্লির উপ-মুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া (Manish Sidodia)। ট্যুইটারে তিনি বলেন, ”হিমাচল প্রদেশে দলের নির্বাচনের দায়িত্ব রয়েছে জৈনের হাতে। এখনও নির্বাচন বাকি। তাই এই ধরনের কাজ করানো হচ্ছে।”

    দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) সাফ জানিয়ে দেন, তিনি সতৈন্দ্র জৈনের বিরুদ্ধে আনা মামলা ভাল করে খতিয়ে দেখেছেন। পুরো মামলাটই ভুয়ো বলে অভিযোগ কেজরির। এরপর কেজরি বলেন, “আমরা দুর্নীতি সহ্য করব না, দুর্নীতি করবও না। আমাদের সরকার সততার ওপর দাঁড়িয়ে। শুধুমাত্র রাজনৈতিক কারণে আমাদের টার্গেট করা হচ্ছে। বিচারব্যবস্থার ওপর আমার পূর্ণ আস্থা আছে।”

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকরে বদ্ধপরিকর ধামি! রূপরেখা তৈরিতে গঠিত বিশেষ কমিটি

    দিল্লি বিজেপি’র প্রধান আদেশ গুপ্তা (Adesh Gupta) ইডির এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “কেজরিওয়াল সরকার মুখে দুর্নীতি দূর করার কথা বললেও আদতে চুপ থাকে। নিজেদের দলের নেতা-মন্ত্রীদের দোষ চাপা দেওয়ার চেষ্টা করে আম আদমি পার্টি।” সত্যেন্দ্র জৈনকে আরও আগেই গ্রেফতার করা উচিত ছিল বলে দাবি করেন আদেশ।

LinkedIn
Share