Blog

  • Modi I-Day Speech: বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তার শিখরে মোদি! ইউটিউবে ট্রেন্ডিং লালকেল্লার ভাষণ

    Modi I-Day Speech: বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তার শিখরে মোদি! ইউটিউবে ট্রেন্ডিং লালকেল্লার ভাষণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৭৬ তম স্বাধীনতা দিবসে (76th Independence Day) দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ((Narendra Modi) জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিতে গিয়ে কী বলবেন, সেদিকেই তাকিয়েছিল পুরো দেশবাসী। ফলে দেখা গিয়েছে লাল কেল্লা থেকে নরেন্দ্র মোদির ভিডিও ইউটিউবে (Youtube) ট্রেন্ডিং-এ রয়েছে। তাঁর জনপ্রিয়তা এতই যে তাঁর ভিডিও এবারে ট্রেন্ডিং-এ চলে এসেছে। এবারের স্বাধীনতা দিবস প্রত্যেকবারের তুলনায় একটু আলাদা ভাবেই উদযাপন করা হয়েছে। এবারের স্বাধীনতা দিবসে কী কী হতে চলেছে, তার জন্যও অপেক্ষা করছিল গোটা দেশবাসী।

    এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লালকেল্লায় (Red Fort) নবমবারের জন্য জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন ও তারপরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। প্রায় ৮৩ মিনিট ধরে জাতির উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর পতাকা উত্তোলনের ভিডিও ও তাঁকে গার্ড অফ অনার দেওয়ার সেই ভিডিও মঙ্গলবার পর্যন্ত ইউটিউবে ট্রেন্ডিং লিস্টের প্রথমে ছিল। তাঁকে গার্ড অনার দেওয়ার ভিডিওটিতে মঙ্গলবারের সন্ধ্যে পর্যন্ত ২০ মিলিয়ন ভিউ এসেছে। অন্যদিকে পতাকা উত্তোলনের ভিডিওতে ৪.৪ মিলিয়নের মত ভিউ এসেছে। সাধারণত, কোনও সিনেমা, গান ইউটিউবের ট্রেন্ডিং লিস্টে থাকে। কিন্তু এবারে দেশের প্রধানমন্ত্রীর ভিডিও ট্রেন্ডিং-এ আসায় বোঝাই যাচ্ছে যে, শুধুমাত্র নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তা শুধুমাত্র আমাদের দেশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, পুরো বিশ্ব জুড়ে মোদির জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে পড়েছে।

    আরও পড়ুন: ৫ কোটিরও বেশি সেলফি ‘হর ঘর তিরঙ্গা’-র ওয়েবসাইটে, দাবি কেন্দ্রের

    এছাড়াও দেশের স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’-এর আয়োজন করা হয়েছে। আর এরই ভিত্তিতে অনেক কর্মসূচির আয়োজন করেছে কেন্দ্র সরকার। তার একটি অংশ ছিল ‘হর ঘর তেরঙ্গা’। যেখানে জাতীয় পতাকা নিয়ে সেলফি (Selfie) বা ছবি ‘হর ঘর তেরঙ্গা’ (Har Ghar Tiranga) ওয়েবসাইটে (website) আপলোড (Upload) করার জন্য আহ্বান করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দেখা গিয়েছে, এই আহ্বানেও বিপুল সাড়া পড়েছে। এই উদযাপনের ঝলক দেখার জন্যও পুরো বিশ্ববাসী অপেক্ষা করে ছিল।

    এছাড়াও মোদির জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেওয়ার ভিডিও প্রথম ছটি ট্রেন্ডিং ভিডিও-এর মধ্যে ছিল। এদিন তাঁর ভাষণে দেশের নারীশক্তির প্রসঙ্গ উঠে এসেছে। মহিলাদের সম্মানের কথা উল্লেখ করে লিঙ্গ বৈষম্য থেকে দূরে সরে আসার বার্তা দিয়েছেন তিনি। এছাড়াও আগামী ২৫ বছরে দেশকে উন্নয়নের পথে নিয়ে যাওয়ার জন্য অনেক বৃহত্তর সংকল্প গ্রহণ করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: ‘আগামী ২৫ বছরে উন্নত দেশের রূপ নেবে ভারত’! জানেন লাল কেল্লায় কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

     

     

  • Agnipath Scheme: ভারতে প্রথম মহিলা নাবিক! অগ্নিপথ প্রকল্প দেখাচ্ছে পথ

    Agnipath Scheme: ভারতে প্রথম মহিলা নাবিক! অগ্নিপথ প্রকল্প দেখাচ্ছে পথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিপথ (Agnipath scheme) প্রকল্পের অধীনে প্রথম মহিলা নাবিক (Women Sailors) পেতে চলেছে ভারতীয় নৌবাহিনী। রবিবার, নৌবাহিনীর ভাইস অ্যাডমিরাল দীনেশ ত্রিপাঠী (Vice Admiral Dinesh K Tripathi) একথা জানান। তিনি বলেন, ”  শীঘ্রই নৌবাহিনীর নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হবে। ২৫ জুনের মধ্যে আমাদের বিজ্ঞাপন পৌঁছে যাবে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকে। এক মাসের মধ্যে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে। নৌবাহিনীর প্রথম অগ্নিবীর ২১শে নভেম্বর আমাদের প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে রিপোর্ট করবে। প্রাথমিকভাবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমরা নৌবাহিনীতে নারী অগ্নিবীর নিচ্ছি। এর জন্য আমাদের প্রশিক্ষণে সংশোধনী আনার কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। আমি আশা করি পুরুষ ও মহিলা অগ্নিবীর আইএনএস চিল্কায় রিপোর্ট করবেন।” 

    রবিবার অগ্নিপথ প্রকল্পের অধীনে সেনা নিয়োগের সময়সূচি ঘোষণা করেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল অনিল পুরি। সাংবাদিক বৈঠকে তিনি জানান, সরকার অগ্নিপথ প্রকল্পের বাস্তবায়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। যুব সমাজকে আবেদন করা হচ্ছে তারা যেন আন্দোলনে এ বার রাশ টানে। এর পরই অগ্নিপথ প্রকল্প অধীনস্থ অগ্নিবীরদের অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে নৌবাহিনীর পরিকল্পনার বিবরণ দেন ভাইস অ্যাডমিরাল দীনেশ ত্রিপাঠী। তিনি জানান, আগামী ২৫ জুনের মধ্যে নৌবাহিনীর প্রধান কার্যালয় থেকে নিয়োগের বিস্তৃত নির্দেশিকা প্রকাশ করা হবে। মহিলা এবং পুরুষ—উভয়ের কাছে অগ্নিবীর প্রকল্পের অধীনে নৌবাহিনীতে যোগ দেওয়ার সুযোগ থাকছে।

    আরও পড়ুন: বায়ুসেনায় অগ্নিবীর নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু ২৪ জুন, পরীক্ষা জুলাইয়ে

    নৌবাহিনীতে প্রথম বছরে তিন হাজার অগ্নিবীর নিয়োগের কথা রয়েছে। এদের মধ্যে আনুমানিক ১০ শতাংশ মহিলা অগ্নিবীর নেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে। অর্থাৎ ৩০ জন মহিলা অগ্নিবীর ভারতীয় নৌবাহিনীতে আসতে চলেছে, বলে আশা প্রকাশ করেন ভাইস অ্যাডমিরাল দীনেশ ত্রিপাঠী। নৌবাহিনীতে নারীদের সমান মর্যাদা দেওয়া হবে বলে আগেই জানিয়েছিলেন নৌ-সেনা প্রধান অ্যাডমিরাল আর হরি কুমার। তিনি বলেন, “নৌবাহিনীতে বিভিন্ন পদে মহিলারা বর্তমানে কাজ করছেন। এখানে প্রশাসনিক পদ বলে কোনও পৃথক জায়গা থাকে না। নৌবাহিনীর ইউনিটগুলির মধ্যে কিছু ইউনিট সমুদ্রে কাজ করে, আর কিছু ইউনিট স্থলভাগে কাজ করে। মহিলারা স্থলভাগে বশি কাজ করলেও এখন সমুদ্রেও কাজ করছেন।” এবার দেশের নৌবাহিনীতে নাবিক পদে দেখা যেতে পারে মহিলাদের। সৌজন্যে অগ্নিপথ প্রকল্প!

  • DGCA Fines Air India: যাত্রী হেনস্থা, এয়ার ইন্ডিয়াকে ১০ লক্ষ টাকা জরিমানা ডিজিসিএ-র

    DGCA Fines Air India: যাত্রী হেনস্থা, এয়ার ইন্ডিয়াকে ১০ লক্ষ টাকা জরিমানা ডিজিসিএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হল এয়ার ইন্ডিয়াকে (Air India)। বৈধ টিকিট থাকা সত্ত্বেও বিমানে উঠতে না দেওয়ার অভিযোগ তুলেছিলেন এক যাত্রী। তার জেরেই এই শাস্তি। পরবর্তীতে এই বিমানসংস্থার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ তুলেছেন একাধিক যাত্রী। তাঁদের দাবি, বৈধ  টিকিটসহ নির্দিষ্ট সময়ে বিমানবন্দরে চেক-ইন করার পরেও তাঁরা বিমানে ওঠার অনুমতি পাননি। অভিযোগ পাওয়ার পরই তদন্তের নির্দেশ দেয় ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ সিভিল অ্যাভিয়েশন (DGCA)। অভিযোগ সত্যি প্রমাণিত হলে বেঙ্গালুরু, হায়দ্রাবাদ এবং দিল্লিতে লাগাতার নজরদারি চালানো হয়। তারপরই এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয় ডিজিসিএ।    

    আরও পড়ুন: বিমানে মাস্ক বাধ্যতামূলক, কেমন মাস্ক উড়ানে আদর্শ?

    একটি বিজ্ঞপ্তিতে ডিজিসিএ জানায়, তদন্তের পর এয়ার ইন্ডিয়াকে ১০ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। একই সঙ্গে দ্রুত সমস্যার সমাধান করে নিয়মাবলি মেনে চলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্দেশ অমান্য করলে আগামী দিনে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হবে সেকথাও জানিয়েছে ডিজিসিএ। কিছুদিন আগেই নিয়ম পালন না করার জন্য এয়ার ইন্ডিয়াকে শোকজ নোটিস ধরিয়েছিল ডিজিসিএ। জানা যায়, বিমানসংস্থাটি নির্দিষ্ট কোনও নির্দেশিকা অনুসরণ করে চলে না। এমনকী ভোগান্তির শিকার হওয়া যাত্রীদের কোনও ক্ষতিপূরণও দেওয়া হয় না।    

      আরও পড়ুন: অ্যালকোহল পরীক্ষায় ফেল! সাসপেন্ড একাধিক এয়ারলাইন্সের ৯ পাইলট ও ৩২ ক্রু 
     
    [tw]


    [/tw]

    ডিজিসিএ-র নতুন গাইডলাইন অনুযায়ী, বৈধ টিকিট থাকা সত্ত্বেও যদি কোনও সংস্থা যাত্রীকে বিমানে ওঠার অনুমতি না দেয়, তাহলে হয় সংস্থাটিই অন্য বিমানে ওঠার ব্যবস্থা করে দেবে সেই যাত্রীকে বা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অন্য ফ্লাইটের ব্যবস্থা করতে পারলে যাত্রীকে ১০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে বিমানসংস্থাকে। ২৪ ঘণ্টা অতিক্রম করে গেলে ক্ষতিপূরণের অঙ্ক ২০ হাজার অবধি পৌঁছতে পারে।  সঙ্গে সঙ্গে অন্য ফ্লাইটের ব্যবস্থা করলে সেক্ষেত্রে যাত্রীরা কোনও ক্ষতিপূরণ পাবেন না। 

      

  • Trishakti corps: সমন্বয় বাড়াতে শিলিগুড়িতে কেন্দ্রীয় পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে যৌথ মহড়া সেনার

    Trishakti corps: সমন্বয় বাড়াতে শিলিগুড়িতে কেন্দ্রীয় পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে যৌথ মহড়া সেনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামরিক মহড়া চাক্ষুষ করলেন উত্তরবঙ্গের (North Bengal) আমজনতা। শিলিগুড়ির (Siliguri) কাছে তিস্তা ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে (Teesta field firing range) সম্প্রতি হয়ে গেল ওই মহড়া। ভারতীয় সেনার (Indian Army) ত্রিশক্তি কোরের (Trishakti corps) সঙ্গে ওই মহড়ায় যৌথভাবে অংশ নেয় কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী (CAPF)। সামরিক ও পুলিশ বাহিনীর মধ্যে সমন্বয় বৃদ্ধি ও সক্ষমতা প্রদর্শনের উদ্দেশ্যেই আয়োজন করা হয়েছিল এই বিশেষ মহড়ার। যার পোশাকি নাম “কৃপাণ শক্তি” (EX KRIPAN SHAKTI)।

    যৌথবাহিনীর ওই মহড়ায় প্রথমে সক্ষমতা প্রদর্শন করে ত্রিশক্তি কোরের সদস্যরা। লক্ষ্যবস্তুতে তাঁরা কত দ্রুত আঘাত হানতে পারেন, তারই প্রমাণ দেন এই সেনা জওয়ানরা। লক্ষ্যবস্তুতে ক্ষিপ্র গতিতে আঘাত হানতে পারার কারণেই এই বাহিনীর এত নামডাক। এদিন এই বাহিনীর সদস্যরা বিভিন্নরকমের সামরিক হাতিয়ার ও সরঞ্জাম ব্যবহার করে দেখান। বন্দুক, মর্টার, ইনফ্যান্ট্রি কমব্যাট ভেহিক্যালস, হেলিকপ্টার সহ বিভিন্ন সেনা-সরঞ্জাম। কেবল শব্দ শুনেই কীভাবে লক্ষ্য বস্তুতে আঘাত হানতে হয় (sensor to shooter), এদিন মহড়া হয়েছে তারও।

    এদিনের এই মহড়ায় অংশ নিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় সশস্ত্র বাহিনীর (Central Armed Police Forces) জওয়ানরাও। দক্ষতার প্রমাণ দেন এই জওয়ানরাও। বিপদ ঘনালে এই দুই বাহিনী যে ক্ষিপ্রতার সঙ্গে তার মোকাবিলা করতে প্রস্তুত, এদিন মূলত মহড়া হয়ে গেল তারই।

    মহড়া শেষে আয়োজন করা হয়েছিল অস্ত্রশস্ত্র প্রদর্শনের। আমজনতাও তিস্তা রেঞ্জে গিয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিভিন্ন হাতিয়ার চাক্ষুষ করেন। মহড়ার সময় উপস্থিত ছিলেন সেনা লেফটেন্যান্ট জেনারেল তরুণ কুমার আইচ, ত্রিশক্তি কোরের জেনারেল কমান্ডিং অফিসার সহ দস্থ সেনাকর্তারা। কর্তাদের পাশাপাশি মহড়া চাক্ষুষ করেছেন বিএসএফ (BSF), সশস্ত্র সীমা বল (SSB), স্থানীয় সিভিল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের লোকজন। উপস্থিত ছিলেন স্কুল-কলেজের এনসিসি (NCC) ক্যাডেটরাও।

    সেনার এক মুখপাত্র জানান, মহড়ার মূল লক্ষ্য ছিল বাহিনীর বিভিন্ন বিভাগের জওয়ানদের মনোবল বাড়ানো। বিদেশি যে কোনও শক্তির মোকাবিলা করতে আমাদের সেনা যে প্রস্তুত, সেই বার্তাও দেওয়া হয়।

     

  • Kerala HC: পাকিস্তানকে বেশি সুন্দর ভাবলে ভুল হবে, অভিমত কেরালা হাইকোর্টের

    Kerala HC: পাকিস্তানকে বেশি সুন্দর ভাবলে ভুল হবে, অভিমত কেরালা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ভারতের থেকে পাকিস্তানের ঘাস বেশি সবুজ নয়,বিচ্ছিন্নতাবাদীদের উদ্দেশে এই অভিমত ব্যক্ত করল কেরালা আদালত। কাশ্মীরে সন্ত্রাস প্রসঙ্গে একটি মামলা চলাকালীন এই মত দেয় কে বিনোদ চন্দ্রন এবং সি জয়চন্দ্রনের ডিভিশন বেঞ্চ।
     
    বিচারপতিরা জানান, দেশভাগের পর থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে নানা প্রসঙ্গে সমস্যা চলছে ভারতের। তবু ভারতে সংখ্যালঘু  মুসলিমদের বন্দি বানানোর কোনও খবর কখনও শোনা যায়নি। তিনজন বাদে কেরালায় লস্কর-ই-তৈবার কমান্ডার নজির-সহ সবাইকে কাশ্মীরে সন্ত্রাস ছড়ানোর জন্য যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

    আদালতের তরফে জঙ্গিদের ধরার জন্য এবং সন্ত্রাস দমনে পদক্ষেপের জন্য কেরালা পুলিশ এবং এনআইএ কে ধন্যবাদ জানানো হয়। একইসঙ্গে বিচ্ছিন্নতাবাদ প্রসঙ্গে আদালতের তরফে বলা হয়  ইতিহাস সাক্ষী রয়েছে, ভারতের থেকে পাকিস্তানের মাটি বেশি সুন্দর নয়। এপার থেকে ওপার প্রসঙ্গে বিচ্ছিন্নতাবাদী মুসলিমরা যা ভাবছেন তা ঠিক নয়।

    কেরলের কোচি এবং কুন্নুরের বিভিন্ন জায়গাতে তল্লাশি শুরু করে এনআইএর আধিকারিকরা বহু জঙ্গি গোষ্ঠীর খোঁজ পায়। মূলত শিক্ষিত যুবকদেরও জঙ্গি প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য টার্গেট করা হয়। অনলাইনে তাঁদের রেজিস্টার করে পাঠানো হয় সীমান্তের ওপারে। সেখান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে জঙ্গিরা দেশে সন্ত্রাসাদী কাজ চালায় যা কখনওই কাম্য নয় বলে জানায় আদালত।

  • Agnipath: বায়ুসেনায় অগ্নিবীর নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু ২৪ জুন, পরীক্ষা জুলাইয়ে

    Agnipath: বায়ুসেনায় অগ্নিবীর নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু ২৪ জুন, পরীক্ষা জুলাইয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিপথ প্রকল্পের অধীনে  বায়ুসেনায় (Indian Air Force) নিয়োগের নিবন্ধীকরণ (recruitment scheme)শুরু হবে ২৪ জুন (June 24)থেকে। প্রথম দফায় অনলাইন পরীক্ষা (Online Exam) শুরু হবে আগামী ২৪ জুলাই। রবিবার একথা জানান এয়ার মার্শাল এসকে ঝা। ইতিমধ্যেই, অগ্নিপথ প্রকল্পে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ভারতীয় বায়ুসেনা। বায়ুসেনায় নিয়োগের ক্ষেত্রে কী কী মাপকাঠি দেখা হবে? অগ্নিবীররা (Agniveer)কী সুযোগ-সুবিধা পাবেন, তা বিস্তারিত ভাবে জানানো হয় বায়ুসেনার তরফে।

    বায়ুসেনা আইন ১৯৫০-এর অধীনে ভারতীয় বায়ুসেনায় অগ্নিবীরদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে। তাঁদের স্বতন্ত্র পদ দেওয়া হবে। অন্য যে সমস্ত পদ রয়েছে, তার থেকে আলাদা হবে। চার বছরের মেয়াদ শেষে অগ্নিবীরদের ফেরত পাঠানো হবে। এই চার বছরের সময়কালে দক্ষতার ভিত্তিতে তাঁদের বায়ুসেনার ‘রেগুলার ক্যাডারে’ অন্তর্ভুক্ত করা হবে। তবে তা ২৫ শতাংশের বেশি নয়।

    অগ্নিপথ প্রকল্পের জন্য আবেদনকারীকে ভারতীয় হতে হবে। বয়স হতে হবে সাড়ে ১৭ বছর থেকে ২৩ বছরের মধ্যে। আবেদনকারীর বয়স যদি ১৮ বছরের নীচে হয় তাহলে তাঁকে তাঁর অভিভাবকের স্বাক্ষরিত সম্মতিপত্র দেখাতে হবে। ১৮ বছরের উপরে হলে এর প্রয়োজন নেই।

    আবেদনকারী কতটা ফিট, তা যাচাই করতে চিকিৎসার যোগ্যতা নির্ণায়ক মূল্যায়নের মধ্যে যেতে হবে তাঁদের। প্রকল্পের সমস্ত শর্ত ও নিয়ম-নীতি মেনে চলতে হবে।

    অগ্নিবীর হিসাবে কাজের জন্য বায়ুসেনায় নাম নথিভুক্ত করার পর সেনার অন্য কোনও বিভাগে আর কাজের জন্য আবেদন করা যাবে না।

    আরও পড়ুন: অগ্নিপথে অটল! প্রকল্প প্রত্যাহারের প্রশ্নই নেই মত কেন্দ্রের

    অগ্নিবীরদের স্বতন্ত্র পরিচিতির জন্য ইউনিফর্ম দেওয়া হবে। ভাল কাজের জন্য তাঁদের সম্মানিত ও পুরস্কৃত করা হবে। সামরিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। বছরে ৩০টি ছুটি পাবেন অগ্নিবীররা। শারীরিক অসুস্থতার জন্যও ছুটি পাওয়া যাবে। তবে তা চিকিৎসকদের পরামর্শ মেনেই মিলবে। সেনা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য সুবিধা পাবেন। মাসে ৩০ হাজার টাকার অগ্নিবীর প্যাকেজ দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে বছরে নির্দিষ্ট সময়ে বেতন বৃদ্ধির সুবিধা থাকবে। এ ছাড়াও ঝুঁকিপূর্ণ কাজ, পোশাক ও যাতায়াতের খরচ দেওয়া হবে। ‘অগ্নিবীর কর্পস তহবিল’ গড়া হবে। প্রত্যেক অগ্নিবীরের মাসিক ৩০ শতাংশ আয় ওই তহবিলে জমা পড়বে। প্রভিডেন্ট ফান্ডের সমতুল্য সুদের হার দেবে সরকার।

     

  • Summer Vacation: কেন্দ্রের টাকা মারতেই কি স্কুলে গরমের ছুটিবৃদ্ধি? তৃণমূলকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    Summer Vacation: কেন্দ্রের টাকা মারতেই কি স্কুলে গরমের ছুটিবৃদ্ধি? তৃণমূলকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরমের ছুটি এগিয়ে আনার সিদ্ধান্ত ঘিরে তৈরি বিতর্কের রেশ কাটতে না কাটতে এবার ছুটির মেয়াদ বৃদ্ধির ঘোষণা মমতা প্রশাসনের। রাজ্যে স্কুলের ছুটির মেয়াদ আরও ১১ দিন বাড়াল স্কুল শিক্ষা দফতর (West Bengal School Department)। স্কুল ছুটির মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল ১৫ জুন।  কিন্তু এখন স্কুলে গরমের ছুটির মেয়াদ আগামী ২৬ জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।

    প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি গরম ও আর্দ্রতার কারণে রাজ্যে একাধিক মৃত্যু। পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করেই সিদ্ধান্ত কর্তৃপক্ষের। পড়ুয়াদের সুরক্ষার কথা মাথায় রেখেই সিদ্ধান্ত বলে জানাল সরকার। অসহনীয় গরমে পড়ুয়াদের কথা মাথায় রেখে এর আগে গ্রীষ্মের ছুটি এগিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল রাজ্য সরকার। ১ মে থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত গরমের ছুটি দেওয়া হয়েছিল। নবান্নর (Nabanna) এই সিদ্ধান্ত ঘিরে প্রশ্ন উঠেছিল বিভিন্ন মহলে। 

    আরও পড়ুন: হয় ছুটি নয় অনলাইন, রাজ্যের চাপ বেসরকারি স্কুলগুলিকে, কটাক্ষ বিজেপির

    সেই ‘সমালোচনা’র রেশ কাটতে না কাটতেই ফের স্কুলে গরমের ছুটি নিয়ে দ্বিমত তৈরি হল। গরমের ছুটি বাড়ানো নিয়ে ফের প্রশ্নের মুখে পড়েছে শিক্ষা দফতরের ভূমিকা। সরকারের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনায় সরব হয়েছেন শিক্ষাবিদদের একাংশ। তাঁদের মতে, এই সিদ্ধান্ত একেবারে ‘অযৌক্তিক’।

    শিক্ষাবিদ পবিত্র সরকার বলেন, ‘এই তো বর্ষা এসে যাবে। দু’একদিনের মধ্যে বর্ষা এসে যাবে। এটা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। অতিমারী গেল, স্কুল এতদিন বন্ধ। অন্তত সপ্তাহে চারদিন খোলা থাক। নয়তো সপ্তাহে অন্তত তিনদিন খোলা থাক।’ একইভাবে, শিক্ষাবিদ নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ি বলেন, এটা নিয়ে ভাববার সময় এসেছে। তাঁর মতে, করোনা কালে দুবছর পড়াশোনা হয়নি, তারপর আগেই গরমের ছুটি বেড়েছে। এরপর ছুটি বাড়ানো হলে পড়াশোনার অভ্যাসটাই চলে যাবে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: পঁচিশে পাশ, পঁয়ত্রিশে বিজ্ঞানের পাঠ

    তবে, রাজ্যের এই সিদ্ধান্তের নেপথ্যে অন্য সমীকরণ দেখছে বিজেপি (BJP)। রাজ্যের বিরোধী দলনেতার (Leader of Opposition) শুভেন্দু (Suvendu) অধিকারীর দাবি, কেন্দ্রের টাকা মারতেই এই সিদ্ধান্ত তৃণমূল সরকারের। তিনি জানান, শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে রাজ্য সরকার। কেন্দ্রীয় সরকারের টাকা মারতেই মমতার সরকারের এই সিদ্ধান্ত।

  • Karnataka Bible: ক্লাসে আনতেই হবে বাইবেল! বেঙ্গালুরুতে নির্দেশ স্কুলের, আদালতে যাচ্ছে এক হিন্দুত্ববাদী সংগঠন

    Karnataka Bible: ক্লাসে আনতেই হবে বাইবেল! বেঙ্গালুরুতে নির্দেশ স্কুলের, আদালতে যাচ্ছে এক হিন্দুত্ববাদী সংগঠন

    মাধ্যম নিউজ  ডেস্ক: শিক্ষাপ্রাঙ্গণে হিজাব পরে প্রবেশ নিয়ে বিতর্কের রেশ কাটতে না কাটতেই এবার বাইবেল নিয়ে বিতর্ক কর্নাটকে। রাজধানী বেঙ্গালুরুর একটি স্কুলে সম্প্রতি পড়ুয়াদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে ক্লাসে বাইবেল নিয়ে আসতেই হবে। পড়ুয়া যে ধর্মেরই হোক না কেন, এই নির্দেশ মানা বাধ্যতামূলক। এই মর্মে অভিভাবকদের থেকে মুচলেকাও আদায় করেছে কর্তৃপক্ষ। 

    স্কুলের ওই নির্দেশিকা জারি হওয়ার পরই বিতর্ক শুরু হয়েছে। স্কুলটি পড়ুয়াদের ধর্মীয় অধিকারে হস্তক্ষেপ করছে, এই দাবি জানিয়ে আন্দোলনে নেমেছেন অভিভাবকদের একাংশ। এমনকী, বিশেষ এক রাজনৈতিক দলের সাহায্যে রাজ্যের শিক্ষা দফতরের কাছে এবিষয়ে নালিশ জানানোর পাশাপাশি আদালতে যাওয়ারও সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা।

    বেঙ্গালুরুর ওই স্কুলটির নাম ক্ল্যারেন্স স্কুল। স্কুল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, স্কুলটি খ্রিস্টান মূল্যবোধে বিশ্বাসী। পড়ুয়াদেরও সেই মূল্যবোধ তারা শেখাতে আগ্রহী। তারা চায়, পড়ুয়ারা সেই আবহে বেড়ে উঠুক। সেই লক্ষ্যে বাইবেল আনতে বলার সিদ্ধান্ত। যদিও বেঙ্গালুরুর একটি হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের প্রতিনিধির দাবি, বিষয়টি অন্য ধর্মের শিক্ষার্থীদের ধর্মীয় অধিকারভঙ্গের একটি ষড়যন্ত্র। তাই তাঁরা স্কুলটির বিরুদ্ধে রাজ্য সরকারের শিক্ষা দফতরে অভিযোগ জানিয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে আদালতেও যাবে সংগঠনটি। ওই সংগঠনের প্রধান জানান, এই বিষয়টি নিয়ে কর্নাটকের শিক্ষামন্ত্রী বিসি নাগেশের কাছে যাবেন তাঁরা। যদি রাজ্য সরকার কোনও ব্যবস্থা না নেয় তাহলে আদালতে যাবেন তাঁরা।  

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত, কয়েক মাস আগেই কর্নাটকের একটি কলেজ কর্তৃপক্ষ ছাত্রীদের হিজাব পরে আসায় আপত্তি জানিয়েছিল। দীর্ঘ বিতর্কের পর সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দেয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধর্মের কোনও জায়গা নেই। 

     

  • JEE Main Admit Card: আজই প্রকাশিত হবে জয়েন্ট এন্ট্রান্স মেনের অ্যাডিমিট, কখন জানাল এনটিএ 

    JEE Main Admit Card: আজই প্রকাশিত হবে জয়েন্ট এন্ট্রান্স মেনের অ্যাডিমিট, কখন জানাল এনটিএ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর কয়েকদিনের মধ্যেই হবে জয়েন্ট এন্ট্রান্স মেন পরীক্ষা। তার আগে আজই প্রকাশ পেতে চলেছে অ্যাডমিট কার্ড। এমনটাই জানিয়েছে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি (National Testing Agency)। আজ সন্ধ্যে ৬টার পর থেকে jeemain.nta.nic.in– এই লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করা যাবে অ্যাডমিট কার্ড। 

    এ বছর জয়েন্ট এন্ট্রান্স মেন- এর  প্রথম দফার পরীক্ষা হবে জুনের ২০-২৯ তারিখ পর্যন্ত। জুন সেশনে যে যে তারিখে পরীক্ষা হবে সেগুলি হল, ২০, ২১, ২২, ২৩, ২৪, ২৫, ২৬, ২৭, ২৮, ২৯শে। 

    অ্যাডমিট কার্ড ডাউনলোড করতে আবেদনকারীকে অ্যাপ্লিকেশন নম্বর এবং পাসওয়ার্ড বা পাসওয়ার্ডের পরিবর্তে জন্মের তারিখ দিতে হবে।  

    এবছরের জয়েন্ট এন্ট্রান্স মেন-এর ফলাফল এবং র‍্যাঙ্ক কার্ড প্রকাশিত হবে ৬ অগাস্ট। জয়েন্ট এন্ট্রান্স অ্যাডভান্সডের জন্য রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া  শুরু হবে ৭ অগাস্ট থেকে। আইআইটি প্রবেশিকা পরীক্ষার দিন ২৮ অগাস্ট থেকে ওয়েবসাইটেই জানা যাবে। জুন এবং জুলাই দুটি সেশনে এবার পরীক্ষা নেবে এনটিএ। 

    আরও পড়ুন: ফাঁকাই পড়ে থাকবে আসন? নীট-পিজির বিশেষ কাউন্সেলিং-এর আবেদন খারিজ শীর্ষ আদালতের

    অ্যাডমিট কার্ডে যে সমস্ত তথ্য দেওয়া আছে, সেগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই পরীক্ষার্থীকে নিশ্চিত হতে হবে যে তথ্যগুলো সঠিক কিনা। কোনও ভুল ধরা পড়লে সঙ্গে সঙ্গে ন্যাশনাল টেস্টিং অ্যাকাডেমিকে তা জানাতে হবে। ভর্তির সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া যতক্ষণ না শেষ হচ্ছে, ততক্ষণ অ্যাডমিট কার্ড সযত্নে তুলে রাখতে হবে। 

    কোন শহরে পরীক্ষা হবে, বা কোন পরীক্ষাকেন্দ্রে হবে, সেটা বদল করতে পারবেন না পরীক্ষার্থীরা। কারণ তার আগেই প্রার্থীদের পরীক্ষাকেন্দ্র বাছার সুযোগ দেওয়া হয়। 

    আরও পড়ুন: প্রকাশিত ‘নীট-পিজি ২০২২’-এর ফল, জেনে নিন কীভাবে দেখবেন 

    আইআইটি (IIT), এনআইটি (NIT) এবং অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকস্তরে ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ভর্তির জন্য প্রতি বছর জেইই-মেন (JEE Main) পরীক্ষা নেওয়া হয়। গত বছর কোভিড (Covid-19) পরিস্থিতিতে চারবার নেওয়া হয় এই পরীক্ষা। এবছরের পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল এপ্রিল মাসে। কিন্তু অন্য পরীক্ষার সময়সূচীতে সংঘাত ঘটায় পিছিয়ে দেওয়া হয় সর্বভারতীয় জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষা।  

     

  • China Demands: পাকিস্তানে নিজেদের সেনা চৌকি চায় চিন

    China Demands: পাকিস্তানে নিজেদের সেনা চৌকি চায় চিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইসলামাবাদ (Islamabad), করাচি-সহ পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশে বসবাসকারী চিনা (China) নাগরিকদের নিরাপত্তার স্বার্থে সে দেশে নিজেদের সেনা ঘাঁটি গড়তে চায় চিন। ইসলামাবাদের কূটনৈতিক সূত্রে খবর, বহুদিন ধরেই চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর নির্মাণের স্বার্থে সেখানে সেনা চৌকি করতে চায় চিন। সেজন্য পাকিস্তানের আইনসভায় অনুরোধও করেছে তারা। সম্প্রতি করাচি বিশ্ববিদ্যালয়ে জঙ্গি হামলার পর সেই দাবি আরও জোরালো হয়েছে। 

    জঙ্গি হামলার ভয়ে পাকিস্তান (Pakistan) ছেড়ে চলে গিয়েছেন চিনা শিক্ষকরা।গত এপ্রিল মাসে করাচি বিশ্ববিদ্যালয়ের কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউটে জঙ্গি হামলায় মৃত্যু হয় তিন চিনা শিক্ষকের। তারপর থেকেই আতঙ্কে রয়েছেন সেখানকার শিক্ষকেরা। হামলার পর কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউটে কর্মরত সমস্ত চিনা শিক্ষকদের দেশে ফেরত আসার নির্দেশ দিয়েছে বেজিং। ২০১৩ সালে চিনের সিচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয় ও পাকিস্তানের করাচি বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে তৈরি হয় কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউট। উদ্দেশ্য পাকিস্তানিদের মান্দারিন ভাষার শিক্ষা দেওয়া ও দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক সম্পর্ক আরও মজবুত করা। এই বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে বালোচ-জঙ্গিদের হামলা,পাকিস্তানের নিরাপত্তা ব্যবস্থার উপর চিনের আস্থায় বড় ধাক্কা দিয়েছে। 

    ২০১৫-তে স্বাক্ষর হওয়া মউয়ের ভিত্তিতে চিন-পাকিস্তানের মধ্যে অর্থনৈতিক করিডর বা সিপিইসি (CPEC projects) নির্মাণকার্যও শুরু হয়েছে। চিনের প্রস্তাবিত ‘ওয়ান বেল্ট, ওয়ান রোড’ নীতির উপর ভিত্তি করে, তাদের অর্থ সাহায্যেই এই করিডর তৈরি হচ্ছে। পাকিস্তানের গদর পোর্ট থেকে চিনের শিনজিং প্রদেশ পর্যন্ত মোট ২,০০০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই পথটি তৈরি করা হচ্ছে। এই করিডর নিয়ে প্রথম থেকেই বিক্ষোভ প্রদর্শন করে আসছেন বালোচিস্তান-সহ গিলগিট-বালতিস্তান ও পিওকে-র নাগরিকরা। বলোচদের অভিযোগ, পেশিশক্তির জোরে তাঁদের বাসভূমি কেড়ে নিয়ে এই করিডর তৈরি করছে পাকিস্তান। যাতে পূর্ণ মদত দিচ্ছে চিন৷ তাই চিনা নাগরিকদের সেখানে ভালভাবে থাকতে দেওয়া হবে না। পাকিস্তান ছেড়ে চিনা নাগরিকদের চলে যেতে বলেছে বালোচ-জঙ্গি গোষ্ঠী। জঙ্গি নাশকতার আতঙ্ক সব সময় তাড়া করছে সিপিইসি কর্তাদের। তাই পাকিস্তানে নিজেদের সেনা-ঘাঁটি গড়তে উদ্যত চিন। এজন্য পাকিস্তানের নয়া প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফকে ক্রমাগত চাপ দিচ্ছে চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, বলে অভিমত , রাজনৈতিক মহলের।

     

LinkedIn
Share