Blog

  • Daily Horoscope 18 January 2025: ধর্মস্থানে যেতে পারেন এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 18 January 2025: ধর্মস্থানে যেতে পারেন এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) প্রিয়জনের কাছ থেকে ভালোবাসা পাবেন।

    ২) গাড়িচালকদের জন্য দিনটি শুভ। 

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃষ

    ১) প্রেমের বিবাদ মিটে যেতে পারে।

    ২) কোমরের নীচে যন্ত্রণা নিয়ে চিন্তা।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    মিথুন

    ১) খুব কাছের কোনও মানুষের জন্য পারিবারিক অশান্তি হতে পারে।

    ২) দামি কিছু প্রাপ্তি হতে পারে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    কর্কট

    ১) সন্তানদের নিয়ে সংসারে কলহ হতে পারে।

    ২) আইনি সমস্যা থেকে মুক্তিলাভ।

    ৩) সতর্ক থাকতে হবে।

    সিংহ

    ১) ধর্মালোচনায় আপনার সুনাম বৃদ্ধি পাবে।

    ২) প্রেমে মাত্রাছাড়া আবেগ ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ৩) কারও সঙ্গে বিবাদে জড়াবেন না।

    কন্যা

    ১) উপার্জন নিয়ে মনে প্রচুর ক্ষোভ থাকবে।

    ২) ভ্রাতৃস্থানীয় কারও সঙ্গে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    তুলা

    ১) কর্মক্ষেত্রে মিশ্রফল।

    ২) নিজের ভাগের সম্পত্তি থেকে কিছু অংশ ছাড়তে হতে পারে।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    বৃশ্চিক

    ১) কর্মচারীদের জন্য ব্যবসায় বিবাদ হতে পারে।

    ২) ভ্রমণের পক্ষে  দিনটি শুভ নয়। 

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    ধনু

    ১) প্রেমের ক্ষেত্রে সাফল্য লাভ।

    ২) কুটিরশিল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের অগ্রগতি হতে পারে।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    মকর

    ১) কোনও উচ্চপদস্থ ব্যক্তির সঙ্গে বিবাদ।

    ২) স্বামীর সঙ্গে তর্ক না করাই ভালো হবে।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কুম্ভ

    ১) প্রিয়জনের কুকর্মের জন্য বাড়িতে বিবাদ।

    ২) ব্যবসায় ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) সংসারে ব্যয় বাড়তে পারে।

    ২) গরিব মানুষকে সাহায্য করতে পেরে আনন্দ লাভ।

    ৩) সমাজে খ্যাতি বাড়বে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gurap: জন্মদিনেই বিচার পেল নিহত শিশুকন্যা, ধর্ষণ-খুনে ফাঁসির সাজা দিল আদালত

    Gurap: জন্মদিনেই বিচার পেল নিহত শিশুকন্যা, ধর্ষণ-খুনে ফাঁসির সাজা দিল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হুগলির গুড়াপে (Gurap) পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণ-খুনের ঘটনায় ফাঁসির সাজা হল দোষীর। শুক্রবারই এই রায় শোনালেন চুঁচুড়া পকসো আদালতের বিচারক চন্দ্রপ্রভা চক্রবর্তী। প্রসঙ্গত, গুড়াপকাণ্ডে ফাঁসির সাজা হল প্রতিবেশী প্রৌঢ় অশোক সিংয়ের। ঘটনার ৫৫ দিনের মাথায় এই রায় ঘোষণা করল চুঁচুড়া আদালত (Hooghly)। প্রসঙ্গত, এদিনই ছিল নির্যাতিতা শিশু কন্যার জন্মদিন। আদালতের রায়ের পরই কেঁদে ফেলেন নির্যাতিতার মা। কাঁদতে কাঁদতে বলেন, ‘‘আজই মেয়েটার জন্মদিন। জন্মদিনে কেক খেতে চেয়েছিল মেয়েটা! সেটা তো আর খাওয়াতে পারলাম না।’’ তিনি আরও জানিয়েছেন আদালতের বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে খুশি তিনি।

    সরকারি আইনজীবীর বিবৃতি (Gurap) 

    গতবছরের ২৪ নভেম্বর সন্ধ্যাবেলা হঠাৎই বাড়ির সামনে থেকে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিল ওই শিশুকন্যা (Gurap)। নির্যাতিতার বাবা বাজারে যাওয়ার সময় তাকে খেলা করতে দেখেছিলেন। মেয়ে মাংস খাবে বলে বায়না করেছিল, তাই আনতে গিয়েছিলেন বাবা। ফিরে এসে মেয়ের খোঁজ না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। এরপরেই অশোক সিং নামে প্রতিবেশীর বাড়ি থেকে শিশুর দেহ উদ্ধার হয়েছিল। এর পরেই অভিযুক্তকে মারধর করে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল। প্রসঙ্গত, গত বুধবারই অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। সরকারি আইনজীবী তখন বলেছিলেন, ‘‘নতুন যে বিএনএস আইন এসেছে, তাতেই এত দ্রুত বিচারপর্ব শেষ হল। বিচারপর্ব শুরু হওয়ার পর বড়দিনের সময় সাত দিন ছুটি ছিল। না-হলে আরও আগে নিষ্পত্তি হত মামলার। এটা সম্ভব হয়েছে পুলিশের সঠিক তদন্তের ফলে।’’

    প্রতিবেশীদের বয়ান (Gurap) 

    প্রসঙ্গত, অশোকের বাড়িতে কম্বল ও কাঠ দিয়ে চাপা দেওয়া অবস্থায় শিশুটির দেহ পাওয়া গিয়েছিল। স্থানীয় এক বাসিন্দা সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘সন্ধ্যার পর থেকে আমরা সকলেই খোঁজাখুঁজি করছিলাম সেই দিন। অশোককেই আমাদের সন্দেহ হয়েছিল। পরে ওর বাড়ি থেকেই পাওয়া গিয়েছিল মেয়েটিকে। কাঠ, কম্বল চাপা দিয়ে রেখে দিয়েছিল। ওর স্বভাব খারাপ। নিজের মেয়ের সঙ্গেও খারাপ ব্যবহার করত। আগেও এমন কিছু ঘটনা ঘটিয়েছিল। পরে তা ধামাচাপা পড়ে যায়। আমরা ওর ফাঁসি চেয়েছিলাম।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Assembly Election 2025: মহিলাদের ২৫০০ টাকা মাসিক ভাতা, দিল্লি নির্বাচনের ইস্তাহারে নানা চমক বিজেপির

    Delhi Assembly Election 2025: মহিলাদের ২৫০০ টাকা মাসিক ভাতা, দিল্লি নির্বাচনের ইস্তাহারে নানা চমক বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের আগে সংকল্পপত্রের প্রথম ভাগ প্রকাশ করল বিজেপি। ৫ ফেব্রুয়ারি দিল্লির ৭০টি বিধানসভা আসনে রয়েছে নির্বাচন। তার আগে শুক্রবার প্রথম দফার ইস্তাহার (BJP Manifesto) প্রকাশ করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎ প্রকাশ নাড্ডা। ইস্তাহার প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গেই দিল্লির শাসকদল আম আদমি পার্টিকেও (Aam Aadmi Party) তীব্র আক্রমণ শানালেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। বিজেপির নির্বাচনী ইস্তাহারে মহিলাদের জন্য একগুচ্ছ ঘোষণা রয়েছে। তারা ক্ষমতায় এলে এই সব প্রতিশ্রুতি পূরণ করা হবে বলে দাবি করা হয়েছে।

    ইস্তাহারে মহিলা সমৃদ্ধি যোজনা

    মধ্যপ্রদেশে বিজেপির জয়ের নেপথ্যে অন্যতম কারণ ছিল ‘লাডলি বেহনা’। এবার দিল্লি নির্বাচনের আগে বিজেপির ইস্তাহারে মহিলাদের জন্য থাকল একগুচ্ছ ঘোষণা। শুক্রবার একাধিক প্রকল্পের কথা বলেন দলের সভাপতি জেপি নাড্ডা। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য মহিলাদের জন্য বিশেষ প্রকল্প ‘মহিলা সমৃদ্ধি’ যোজনা। ক্ষমতায় আসার পর দিল্লিতে চালু করা হবে এই প্রকল্প। যেখানে দিল্লির মহিলারা মাসে ২৫০০ টাকা করে পাবেন। এদিন নাড্ডার আরও দাবি, বিজেপি সরকার গঠিত হওয়ার পর প্রথম ক্যাবিনেট বৈঠকে পাশ করা হবে প্রকল্পটি। শুধু তাই নয়, মাত্র ৫০০ টাকা খরচ করলেই গ্যাস সিলিন্ডার পাবেন গরিবরা এবং হোলি ও দিপাবলীতে দু’টি করে সিলিন্ডার বিনামূল্যে দেওয়া হবে।

    প্রসূতিদের জন্য ঘোষণা

    গর্ভবতী মহিলাদের ২১ হাজার টাকা করে দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। গর্ভবতী মহিলাদের জন্যে ৬টি পৌষ্টিক কিটও দেওয়া হবে। দিল্লির মহিলাদের জন্য বাস যাত্রা বিনামূল্যে দেওয়া হবে। দিল্লির মহিলাদের জন্য বাস যাত্রা বিনামূল্যে দেওয়া হবে। শুক্রবার দলের ‘সংকল্প পত্র’ বা নির্বাচনী ইস্তাহার প্রকাশ করে নাড্ডা বলেন,  ‘দিল্লিতে বর্তমানে যে যে প্রকল্প চলছে বিজেপি ক্ষমতায় এলে সেই সব জারি থাকবে।’

    আয়ুষ্মান ভারত নিয়ে ঘোষণা

    আয়ুষ্মান ভারতের আওতায় প্রতি পরিবারকে ৫ লক্ষ টাকা অতিরিক্ত বরাদ্দের প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে বিজেপির তরফে। আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প চালু নিয়ে নাড্ডা পরিষ্কার বলেন, ‘নির্বাচনে জিতলে সবার আগে সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্য সুনিশ্চিত করতে দিল্লিতে আয়ুষ্মান ভারত স্বাস্থ্য বীমার সূচনা ঘটাবে আমাদের সরকার। আপ সরকারের জন্যেই বছর বছর ধরে এই প্রকল্পের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে দিল্লির জনগণ।’ মূলত মহিলা, যুব ও প্রবীণ নাগরিকদের জন্যে একাধিক প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে বিজেপির ইস্তাহারে। নাড্ডা জানান, দিল্লিতে কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের যে প্রকল্প চলছে, তা আগের মতোই চলবে। আপকে আপদ কটাক্ষ করে সমস্ত স্তরে দুর্নীতির অবসান ঘটানো হবে বলে আশ্বাস দেন নাড্ডা। 

    অটল ক্যান্টিন যোজনা

    দিল্লিতে ক্ষমতায় এলে ৬০ থেকে ৭০ বছরের বৃদ্ধদের ২০০০ টাকার পরিবর্তে ২৫০০ টাকা করে পেনশন দেওয়া হবে। বৃদ্ধারা পাবেন ৩০০০ টাকা করে। এছাড়াও সত্তরোর্ধ্ব প্রবীণ নাগরিক, বিধবা মহিলা ও বিশেষভাবে সক্ষমদের ২৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩ হাজার টাকা পেনশন দেওয়া হবে। পাশাপাশি, অটল ক্যান্টিনের মাধ্যমে ঝুপড়িবাসীদের জন্য ৫ টাকায় দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা চালুর আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। নাড্ডার দাবি, ২০১৪ সালে ৫০০টি প্রতিশ্রুতির মধ্যে ৪৯৯টিই বিজেপি পূরণ করেছে। ২০১৯ সালে ফের লোকসভা ভোটে জিতে ২৩৫টির মধ্যে ২২৫টিই পূরণ করেছে বিজেপি। বাকিগুলিও বাস্তবায়ন করার প্রক্রিয়া চলছে বলে দাবি করেন নাড্ডা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pithe-Puli: পিঠে-পুলি আর পায়েসের আমেজে ওজন নিয়ন্ত্রণ কি বড় চ্যালেঞ্জ? কীভাবে সুস্থ থাকবেন?

    Pithe-Puli: পিঠে-পুলি আর পায়েসের আমেজে ওজন নিয়ন্ত্রণ কি বড় চ্যালেঞ্জ? কীভাবে সুস্থ থাকবেন?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শীত মানেই নতুন গুড়! শীতের কুয়াশা আর বাঙালির পিঠে-পুলি (Pithe-Puli) যেন একসঙ্গে যোগ না হলে এই ঋতুর সৌন্দর্যে কিঞ্চিত ঘাটতি পড়ে। দুধপুলি থেকে পাটিসাপটা কিংবা নতুন গুড়ের পায়েসের গন্ধ! বাঙালির রান্নাঘর এই সময়ে ম ম করে! কিন্তু স্বাদের বাহারে স্বাস্থ্যের জন্য খানিকটা চিন্তা বাড়ে বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শীতের মরশুমে বাড়তি খাওয়া-দাওয়া দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে বড় চ‌্যালেঞ্জ। আর তার জেরেই বাড়ে নানান বিপদ। তবে পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, কয়েকটি বিষয়ে নজরে থাকলেই ওজন নিয়ন্ত্রণ সহজ হবে‌। স্বাস্থ্যের একাধিক ঝুঁকিও সহজে এড়ানো যাবে।

    কীভাবে ওজন নিয়ন্ত্রণ করা যাবে? (Pithe-Puli)

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, শীতে অনেকেই নানান রকমের পুলি-পিঠে কিংবা পায়েস জাতীয় খাবার খান। এক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে মিষ্টির পরিমাণে। এই ধরনের খাবার মিষ্টিজাতীয়। কিন্তু শরীরে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে ওজন নিয়ন্ত্রণ কঠিন। তাই মিষ্টি বা গুড়ের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। যতটা পরিমাণ কম মিষ্টি ব্যবহার করা যায়, ওজন নিয়ন্ত্রণ সহজ হবে‌। আবার ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও কমবে‌। একাধিক পিঠে চালের গুঁড়ো দিয়েই তৈরি হয়। তাই কার্বোহাইড্রেট শরীরে পৌঁছয়। কার্বোহাইড্রেট অনেক সময়েই ওজন নিয়ন্ত্রণের কাজ কঠিন করে‌। তাই পুষ্টিবিদদের একাংশের পরামর্শ, দিনে একটা বা দুটো পিঠে খেলে, খাবারের তালিকা থেকে সেদিন ভাত বাদ দিতে হবে। যাতে শরীরে অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট না পৌঁছয় সেদিকে নজর রাখতে হবে। আলু জাতীয় সবজি খাওয়ার ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে। কারণ আলুতেও প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে।

    কখন খাবেন, কতখানি খাবেন?

    তাছাড়া, কখন কতখানি খাওয়া (Pithe-Puli) হচ্ছে, সেদিকে খেয়াল রাখাও জরুরি বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, সন্ধ্যায় পিঠে জাতীয় খাবার খেলে, রাতের খাবার বন্ধ করা দরকার। পিঠে চাল, নারকেল, গুড়ের মতো উপাদান দিয়েই তৈরি হয়। এই খাবার যথেষ্ট ভারী হয়। তাই সন্ধ্যায় এই ভারী খাবার খাওয়ার পরে, রাতের খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। এতে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। আবার হজমের গোলমালের ঝুঁকিও কমবে‌।

    হাঁটা জরুরি (Pithe-Puli)

    খাওয়ার পরে নিয়মিত হাঁটা জরুরি। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, শীতে ওজন বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ ঠিকমতো শারীরিক কসরত না করা।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, শীতে বড়দিন, পৌষ পার্বণের মতো একাধিক উৎসব থাকে। মানুষ উৎসব উদযাপনে বাড়তি খাওয়া-দাওয়া করেন। কিন্তু নিয়মিত শারীরিক কসরত অনেক সময়েই বাদ পড়ে যায়। শীতে অনেকেই ক্লান্তি অনুভব করেন। আর সব মিলিয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা কঠিন হয়ে যায়। চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, ভারী খাবার খাওয়ার পরে অবশ্যই হাঁটাচলা করতে হবে। পিঠে-পায়েস অত্যন্ত ভারী খাবার। তাই এই খাওয়ার পরেই অন্তত পনেরো থেকে কুড়ি মিনিট হাঁটাচলা করা দরকার। এতে সহজেই হজম হয়ে যাবে। ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

    ওজন নিয়ন্ত্রণ নিয়ে কেন বাড়তি চিন্তা?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ওজন নিয়ন্ত্রণে (Weight control) রাখলে শরীরের একাধিক জটিল অসুখের ঝুঁকি সহজেই কমানো যায়। তাঁরা জানাচ্ছেন, হৃদরোগ থেকে ডায়াবেটিস, যে কোনও রোগের অন্যতম কারণ দেহের অতিরিক্ত ওজন। শীতে নানান কারণে দেহের রক্তচাপ বাড়ে, হৃদরোগ, স্ট্রোকের ঝুঁকিও এই সময়ে বাড়ে। তাই ওজন বাড়িয়ে বাড়তি বিপদ তৈরি যেন না হয়, সে দিকে নজরদারি জরুরি। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbha 2025: জন্ম রাশিয়ায়, কেউ বলছেন ‘পরশুরাম’, মহাকুম্ভে নজর কেড়েছেন ৭ ফুটের ‘মাসকুলার বাবা’

    Mahakumbha 2025: জন্ম রাশিয়ায়, কেউ বলছেন ‘পরশুরাম’, মহাকুম্ভে নজর কেড়েছেন ৭ ফুটের ‘মাসকুলার বাবা’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেউ বলছেন ‘মাসকুলার বাবা’।  কেউ বলছেন ‘মাসল বাবা’ বা ‘পেশিবহুল বাবা’। গায়ের রং দুধ সাদা। একেবারে হ্যান্ডসাম চেহারা। এককথায় সুপুরুষ। কুম্ভতে হাজির তিনিও। এমনিতেই উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে আয়োজিত মহাকুম্ভ মেলায় পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভক্তরা আসছেন। বিশ্বের বৃহত্তম এই সমাবেশে ভারতীয়, বিদেশি ভক্ত, গণ্যমান্য ব্যক্তি এবং নাগা সহ অন্যান্য সাধুরা হাজির। মহাকুম্ভে (Mahakumbha 2025) এত সাধু সন্তদের মধ্যে নজর কেড়েছেন এই ‘মাসকুলার বাবা’।

    ‘মাসকুলার বাবা’-র ইতিবৃত্ত (Mahakumbha 2025)

    সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত খবর অনুযায়ী, ‘মাসকুলার বাবা’র (Mahakumbha 2025)  উচ্চতা সাত ফুট। তিনি কুস্তিগীরও। সাধারণ গেরুয়া রঙের পোশাক পরিহিত পাশে একটি বড় ঝোলা এবং গলায় রুদ্রাক্ষমালা পরিহিত, এই সাধুকে দেখে চমকে গিয়েছেন অনেকেই। বেশ কয়েকজন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী তাঁর ভিডিও এবং ছবি শেয়ার করেছেন, যা ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। তাঁকে অনেকে পরশুরামের অবতার বলে উল্লেখ করছেন। সুন্দর পেশিবহুল চেহারা তাঁর। কোথায় থাকেন তিনি? কোথা থেকে এসেছেন তিনি? ইতিমধ্যেই ভক্তদের মধ্যে তাঁর উপস্থিতি বেশ সাড়া ফেলে দিয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁকে নিয়ে চর্চাও চলছে পুরোদমে। মূলত তাঁর পেশিবহুল চেহারা দেখে হতবাক অনেকে। জানা গিয়েছে, তিনি প্রায় তিরিশ বছর আগে হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে শিখেছিলেন এবং তখন থেকেই ধর্ম গ্রহণ করেছেন। তাঁর বাড়ি রাশিয়া হলেও বর্তমানে তিনি নেপালে বসবাস করছেন। শিক্ষকতা পেশাকে পেছনে ফেলে তিনি হিন্দু ধর্ম প্রচারকে তাঁর জীবনের লক্ষ্য বানিয়েছিলেন। তিনি পাইলট বাবার প্রাক্তন শিষ্য এবং জুনা আখাড়ার সদস্য।

    ‘মাসকুলার বাবা’-র (Muscular Baba) একটি ছবি একটি ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলে শেয়ার করা হয়েছিল। পোস্টটি উল্লেখযোগ্য লাইক, মন্তব্য এবং ভিউ পেয়েছে। অনেক ব্যবহারকারী “হর হর মহাদেব” বলে মন্তব্য করেন। উল্লেখ্য, মহাকুম্ভ মেলা চলতি বছর ১৩ জানুয়ারি শুরু হয়েছিল। আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে। ভক্তরা গঙ্গা, যমুনা এবং পৌরাণিক সরস্বতীর পবিত্র সঙ্গমস্থল সঙ্গমে স্নানের মাধ্যমে আধ্যাত্মিক শুদ্ধি অনুভব করতে জড়ো হন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘মমতাকে পরামর্শ, সরকারি হাসপাতালে অভিষেকের চিকিৎসা করান’, খোঁচা সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘মমতাকে পরামর্শ, সরকারি হাসপাতালে অভিষেকের চিকিৎসা করান’, খোঁচা সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বেহাল স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমালোচনা করে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করানোর পরামর্শ দিয়ে তীব্র কটাক্ষ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রীর যদি ক্ষমতা থাকে তাহলে নিজের পরিবারের সদস্যদের রাজ্যের এক-একটি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসা করান। যেমন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) চিকিৎসা করাতে পারেন ডায়মন্ড হারবারের সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে।” মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসায় গাফিলতি এবং দূষিত স্যালাইন ব্যবহারে এক প্রসূতির মৃত্যুর ঘটনায় স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বেহাল দশা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। আরজি কর-কাণ্ডের পর এই ঘটনায় ফের আরও একবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) পদত্যাগ চেয়েছে বিজেপি।

    হাসপাতালগুলি শুধু নামেই সুপার স্পেশালিটি (Sukanta Majumdar)!

    বিজেপি সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করে বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিক বৈঠক করে প্রশাসনিক দায়কে চিকিৎসকদের ঘাড়ে ঠেলে দিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) রাজ্যের ৪২টি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে করেছেন। কিন্তু হাসপাতালগুলি শুধু নামেই সুপার স্পেশালিটি আসলে এগুলি সুপার ফ্লপ এবং কাজের কাজ কিছুই করেনা। মুখ্যমন্ত্রী কতগুলি নীল-সাদা হাসপাতাল করেছেন। দম থাকলে পরিবারের এক একজন ব্যক্তিকে এই সব হাসপাতালে চিকিৎসা করান। কর্নাটকে নিষিদ্ধ কোম্পানির ওষুধ পশ্চিমবঙ্গে সরবরাহ এবং ব্যবহারে স্বাস্থ্যভবনের ভূমিকা নিয়েও আমাদের প্রশ্ন রয়েছে। মেয়াদ উত্তীর্ণ স্যালাইন দেওয়ার কারণেই মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে এক প্রসূতির মৃত্যু হয়েছে। ওই প্রসূতির সন্তান অসুস্থ ছিল। রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার চূড়ান্ত অবনতি হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ মাঝরাতে ১০৮ বার গঙ্গায় ডুব, কঠোর ব্রত পালন, মহাকুম্ভে শুরু নাগা সাধু হওয়ার প্রক্রিয়া

    স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আর্থিক কোনও লেনদেন হয়েছে?

    সদ্যোজাতর মৃত্যু এবং স্যালাইন-কাণ্ড নিয়ে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) আক্রমণ করে করেন, “সাত দিন ভেন্টিলেশনে থাকার পর সদ্যোজাতর মৃত্যু হয়েছে। এটা মৃত্যু নয়, এটা একটা পরিকল্পিত খুন। মৃত্যুর জন্য দায়ী একমাত্র মুখ্যমন্ত্রী। দূষিত স্যালাইন ব্যবহারের আগে স্বাস্থ্য ভবনের তরফ থেকে চিকিৎসকদের সতর্ক করা উচিত ছিল। নিজে কোনও দায়িত্ব নেবেন না, সব দোষ মুখ্যমন্ত্রী চিকিৎসকদের ওপর চাপিয়ে দেবেন। নিজের দুর্নীতি ঢাকতে ১২ জন চিকিৎসককে সাসপেন্ড করা হয়েছে। তিনি কার্যত শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করছেন। আমাদের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দুবাবু বলেছেন, ‘‘এই ভাবে সিআইডি তদন্ত করলে সত্যকারের কথা উঠে আসবে না। বরং দোষীদের আড়াল করা হবে। রাজ্যের প্রশাসন বরাবর এই অপরাধীদের ধরা নয় অপরাধীদের বাঁচানোর কৌশল করেছে, এইবারেও তাই হবে। একজন কর্মরত বিচারপতির অধীনে কমিশন গঠন করে গোটা ঘটনার তদন্ত করাতে হবে। স্যালাইন উৎপাদনের উপর নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তা রোগীর উপরে ব্যবহার করার জন্য কেন প্রয়োগ করার ছাড়পত্র দেওয়া হল? তাহলে কী এই ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যভবন কিংবা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আর্থিক কোনও লেনদেন হয়েছে?”

    সর্বত্র একটা টাকার চক্র চলছে!

    এদিন রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থার বেহাল দশা নিয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) তৃণমূল সরকারকে কাঠগড়ায় তুলে বলেন, “স্কুলে যথেচ্ছ ভাবে বেতন নেওয়া হচ্ছে। আটটি স্কুলকে ইতিমধ্যে শোকজ করা হয়েছে। একই ভাবে আরও বেশ কয়েকটি সরকারি স্কুল অতিরিক্ত টাকা নিয়েছে। সরকার যদি নিয়ন্ত্রণ না করতে পারে তাহলে শিক্ষা একটি ব্যবসায় পরিণত হবে। জেলায় জেলায় কীভাবে টাকা নেওয়া হচ্ছে সেই জন্য রাজ্য সরকারকে একটি কমিটি গঠন করতে হবে। স্কুলের শিশুদের খাবারের ৬০ শতাংশ টাকা কেন্দ্রীয় সরকার দেয়। তাই কোথাও কোথাও দুর্নীতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রয়োজনে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে দিয়ে তদন্ত করে দোষীদের চিহ্নিত করতে হবে। আমি নিজে দিল্লিতে অভিযোগ করে দ্রুত তদন্তের জন্য আবেদন জানাব। একটি কমিটি গঠন করে মুর্শিদাবাদ জেলায় পাঠানোর প্রস্তাব করব। স্বয়ং জেলাশাসকরা এই ধরনের কাজে প্রত্যক্ষ মদত দিচ্ছেন। সর্বত্র একটা টাকার চক্র চলছে। রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার বিরাট অবনতি ঘটেছে। পুলিশ দুষ্কৃতীদের ধরতে একেবারেই ব্যর্থ। মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের পুলিশমন্ত্রী (Mamata Banerjee) হিসেবে চূড়ান্ত অপদার্থ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maoist Killed: ছত্তিশগড়ের বিজাপুুরে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াই, নিকেশ ১২ মাওবাদী

    Maoist Killed: ছত্তিশগড়ের বিজাপুুরে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াই, নিকেশ ১২ মাওবাদী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিরাপত্তাবাহিনীর জওয়ানদের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে খতম ১২ জন মাওবাদী। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) বিজাপুর জেলায় দু’পক্ষের মধ্যে শুরু হয় তুমুল গুলির লড়াই। মাওবাদীদের (Maoist Killed) ধরতে বিশেষ অভিযান চালায় নিরাপত্তাবাহিনী। দীর্ঘক্ষণ ধরে চলে গুলির লড়াই।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?(Maoist Killed)

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সকাল ৭টা নাগাদ নিরাপত্তারক্ষীদের একটি যৌথ বাহিনী মাওবাদীদের (Maoist Killed) তল্লাশিতে বিশেষ অভিযান শুরু করে। বিভিন্ন জায়গায় হানা দেওয়ার পর বিজাপুরে এসে পৌঁছন নিরাপত্তা বাহিনীর জওয়ানরা। শুরু হয় গুলির লড়াই। দু’তরফেই চলতে থাকে গুলি। তার জেরেই এখনও পর্যন্ত ১২ জন মাওবাদীর মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। এর আগে ৭ জানুয়ারি ছত্তিশগড়ের বিজাপুরে মাওবাদীদের করা একটি বিস্ফোরণে শহিদ হন ৮ জওয়ান। এই আট জওয়ানের মধ্যে শহিদ পাঁচজন প্রাক্তন মাওবাদী ছিলেন। অর্থাৎ তাঁরা জীবনের একটা বড় সময় নকশাল বা মাওবাদী কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পরে মতাদর্শ ছেড়ে আত্মসমর্পণ করে নিরাপত্তা বাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন। বৃহস্পতিবার সকালে বাসাগুদা থানার অন্তর্গত পুটকেল গ্রামের কাছে মাওবাদীদের দ্বারা লাগানো ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি) বিস্ফোরণে কেন্দ্রীয় রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সের দুই কর্মী আহত হন। পাশাপাশি, দান্তেওয়াড়া এলাকায় চলা এনকাউন্টারের সময় মাওবাদীদের গুলিতে ডিআরজি-এর এক জওয়ানও শহিদ হন।

    বস্তারের আইজি কী বললেন?

    বস্তারের আইজি সুন্দররাজ পি জানিয়েছেন, ২০২৪ সালে বস্তার অঞ্চলে ৭৯২ জন মাওবাদী আত্মসমর্পণ করেছিল। ওই আত্মসমর্পণ করা মাওবাদী (Maoist Killed) ও স্থানীয় যুবকদের মধ্য থেকে ডিআরজি কর্মীদের বস্তার বিভাগের জন্য নিয়োগ করা হয়। যার মধ্যে ছিলেন বিস্ফোরণে শহিদ ৫ জওয়ানও। জানা গিয়েছে, ৪ জানুয়ারি গভীর রাতে ছত্তিশগড়ের দক্ষিণ আবুজমাড় এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনী এবং মাওবাদীদের মধ্যে গুলির লড়াই শুরু হয়। এই এনকাউন্টার চলাকালীন নিরাপত্তা বাহিনীর ইউনিফর্ম পরা ৪ মাওবাদীর মৃতদেহ উদ্ধার করেন জওয়ানরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BCCI: না মানলেই কড়া শাস্তি! রোহিত-বিরাটদের জন‍্য ১০ দফা নিষেধাজ্ঞা জারি বোর্ডের

    BCCI: না মানলেই কড়া শাস্তি! রোহিত-বিরাটদের জন‍্য ১০ দফা নিষেধাজ্ঞা জারি বোর্ডের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় দলে তারকা পুজো আর হওয়ার নয়, তা আকারে ইঙ্গিতে পরিষ্কার করে দিতে চাইছে বিসিসিআই। দলে বিশৃঙ্খলতা রুখতে এবার ১০ দফা ফতোয়া জারি করল ভারতীয় ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এই ১০ দফার নিষেধাজ্ঞা না মানলে ভারতীয় ক্রিকেটারদের শাস্তিও দিতে চলেছে বিসিসিআই (BCCI)। কোথাও খেলতে গেলে এই নিষেধাজ্ঞাগুলি মানতে হবে ভারতীয় ক্রিকেটারদের। এই নিয়ম চালু হলে এখন থেকে রোহিত-কোহলিদের অনেক ধরনের সুখ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হতে হবে। 

    ক্রিকেটারদের কী কী নির্দেশিকা বোর্ডের

    ১) ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলা এ বার থেকে বাধ্যতামূলক। প্রত্যেক ক্রিকেটারকে এ বার থেকে ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলতেই হবে। জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়ার জন্য এবং বার্ষিক চুক্তিতে থাকার জন্য ভারতীয় ক্রিকেটারদের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলতেই হবে।

    ২) কোনও সফর বা সিরিজ চলাকালীন কোনও ভারতীয় ক্রিকেটার এবার থেকে আর অ্যাড (বিজ্ঞাপন) শ্যুট করতে পারবেন না। 

    ৩) কোনও সফরে স্ত্রী বা বান্ধবীদের নিয়ে যাওয়াতে ফতোয়া জারি করেছে বোর্ড। ৪৫ দিনের কোনও সফরে ১৪ দিনের বেশি ক্রিকেটারদের সঙ্গে তাঁদের স্ত্রী বা বান্ধবীরা থাকতে পারবেন না।

    ৪) সিরিজের মাঝপথে কোনও ক্রিকেটার আগে ভাগে ঘরে ফিরতে পারবেন না। ব্যক্তিগত জরুরি অবস্থা না হলে পুরো সিরিজ ক্রিকেটারদের দলের সঙ্গে থাকতে হবে।

    ৫) কোনও ক্রিকেটার এবার থেকে ভারতীয় দলের ডিউটিতে থাকাকালীন ব্যক্তিগত ম্যানেজার বা নিজের কোনও কর্মীকে নিয়ে যাতায়াত করতে পারবেন না। যদি কেউ যান ও, সেক্ষেত্রে তাঁকে আলাদা থাকতে হবে।

    ৬) কোনও সফরে অতিরিক্ত মালপত্র নিয়ে যাওয়া যাবে না। লাগেজের ওজন ১৫০ কেজির (৩টে স্যুটকেস আর ২টো কিট ব্যাগ) বেশি হলে অতিরিক্ত অর্থ গুনতে হবে সংশ্লিষ্ট ক্রিকেটারকেই।

    ৭) কোনও ক্রিকেটারের বাড়তি ব্যাগ নেওয়ার প্রয়োজন হলে, তা প্রথমে বেঙ্গালুরুর সেন্টার অব এক্সিলেন্সে পাঠাতে হবে। সেখান থেকে অনুমতি পেলে তবেই তা নিয়ে যাওয়া যাবে।

    ৮) কোনও সিরিজের আগে বা মধ্যে এবার থেকে আর অনুশীলন সেশন মিস করা চলবে না। বোর্ডের অপশনাল ট্রেনিং সেশন থাকলে বিষয়টা আলাদা।

    ৯) এ বার থেকে বোর্ডের কাজে ভারতের সকল ক্রিকেটারকে উপস্থিত থাকতেই হবে। আসলে বিসিসিআইয়ের যে আনুষ্ঠানিক শুটিং হয়, বা প্রচার হয়, তাতে ভারতীয় ক্রিকেটারদের এবার থেকে হাজিরা বাধ্যতামূলক।

    ১০) কোনও সফর চলাকালীন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আর আলাদা করে ভ্রমণ করতে পারবেন না ভারতীয় ক্রিকেটাররা। সে বিষয়েও বোর্ড নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।

    কেন এই নির্দেশিকা

    নতুন নিয়মগুলি আনার নেপথ্যে বোর্ডের কিছু উদ্দেশ্য রয়েছে। তারা চায় ক্রিকেটারেরা খেলার প্রতি আরও মনোযোগী হয়ে উঠুক। সেই সঙ্গে দলে একাগ্রতা, শৃঙ্খলা এবং ইতিবাচক মনোভাব চাইছে বোর্ড। ক্রিকেটারদের আরও পেশাদার করাই লক্ষ্য তাদের। অধিনায়ক রোহিত শর্মা, কোচ গৌতম গম্ভীর, প্রধান নির্বাচক অজিত আগারকর ও বিসিসিআই সভাপতি রজার বিন্নির মধ্যে বৈঠকে ১০ দফা আচরণবিধি তৈরি হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: শীতের শেষে কলকাতা কাঁপবে ক্রিকেট জ্বরে! ইডেনে আইপিএলের উদ্বোধনী ও ফাইনাল-সহ ৯টি ম্যাচ

    আচরণবিধি না মানলে শাস্তি

    সূত্রের খবর, এই সব আচরণ বিধিগুলি কোনও ক্রিকেটার যদি না মানে তবে তা শৃঙ্খলাভঙ্গ বলেই মনে করা হবে। এর ফলে শাস্তির মুখে পড়তে হতে পারে সেই ক্রিকেটারকে। যার ফলস্বরূপ ওই প্লেয়ারের আইপিএল খেলার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি হতে পারে। কাটা হতে পারে তাঁর বার্ষিক চুক্তি এবং ম্যাচ ফি-র টাকাও। সূত্রের খবর, বিসিসিআই জানিয়েছে, যদি ব্যক্তিগত বা অন্য কোনও সমস্যার কারণে এই আচরণ বিধি-র বাইরে গিয়ে কোনও কাজ করতে হয় তবে সেই ব্যাপারটি আগে থেকে জানিয়ে রাখতে হবে কোচ এবং প্রধান নির্বাচককে, তবেই এড়ানো যাবে শাস্তি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SpaceX Starship: আকাশজুড়ে ছড়াল ধ্বংসাবশেষ, কী কারণে মাঝপথেই ভেঙে পড়ল ইলন মাস্কের স্টারশিপ?

    SpaceX Starship: আকাশজুড়ে ছড়াল ধ্বংসাবশেষ, কী কারণে মাঝপথেই ভেঙে পড়ল ইলন মাস্কের স্টারশিপ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সপ্তম পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণে মাঝপথেই বিলীন স্পেস এক্স স্টারশিপ (SpaceX Starship)। দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে অক্সিজেন লিক হওয়াকে দায়ী করলেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। সংস্থার সিইও ইলন মাস্ক সমাজ মাধ্যম এক্স হ্যান্ডলে জানিয়েছেন, সাত বারের বিপত্তি সত্ত্বেও পরবর্তী উৎক্ষেপণ সম্পর্কে তিনি যথেষ্ঠ আশাবাদী। মাস্কের দাবি, একই রকমের সমস্যা, যাতে আর পরবর্তীকালে না হয় সেজন্য তাঁরা চেষ্টা চালাবেন। এরপর থেকে দুবার করে পরীক্ষা করা হবে লিকগুলি, সেটাও তিনি জানিয়েছেন। প্রসঙ্গত, পুরো রকেটটি ছিল ৩৭ তলা বাড়ির সমান ছিল।

    আট মিনিটের মধ্যেই ইঞ্জিনে গোলযোগ দেখা যায় (SpaceX Starship) 

    বৃহস্পতিবার (আমেরিকার সময়) ইলন মাস্কের কোম্পানি স্পেসএক্স তাদের স্টারশিপ (SpaceX Starship) রকেটের সপ্তম পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ চালায়। তবে, উৎক্ষেপণের আট মিনিটের মধ্যেই ইঞ্জিনে গোলযোগ দেখা যায়। রকেটটি ভেঙে পড়ে। স্পেসএক্সের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এটি ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। তবে সাফল্যের বিষয়ে কোনও নিশ্চয়তা ছিল না। স্পেসএক্সের প্রতিনিধি কেট টাইস বলেন, ‘‘আমাদের রকেট ধ্বংস হয়েছে। আমরা হতাশ, তবে এমন পরীক্ষার মাধ্যমেই ভবিষ্যতে সফল হওয়া সম্ভব।’’

    ‘‘সাফল্য অনিশ্চিত, তবে বিনোদন নিশ্চিত’’

    রকেট ভেঙে পড়ার দৃশ্যের ভিডিও তুলে এক্সে পোস্ট করেন কয়েকজন নেটাগরিক। নিজের সংস্থার (SpaceX Starship) রকেট ভেঙে পড়ার সেই ভিডিও শেয়ার করে ঠাট্টার সুরে ইলন মাস্ক (Elon Musk) লেখেন, ‘‘সাফল্য অনিশ্চিত, তবে বিনোদন নিশ্চিত।’’

    প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় বিকেল ৫টা ৩৮ মিনিটে টেক্সাসের বোকা চিকা উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে পরীক্ষামূলক ফ্লাইটে স্টারশিপ রকেট মহাশূন্যে পাঠায় স্পেসএক্স। উৎক্ষেপণে ব্যবহৃত বুস্টারটি লঞ্চ প্যাডে ফিরে আসে এবং সেটিকে ‘ক্যাচ’ করা হয়। তবে মহাকাশের দিকে ছুটে যাওয়া রকেটটি ধ্বংস হয়ে যায়। 

    আরও পড়ুন: স্যালাইনকাণ্ডে সাসপেন্ড ৬ জুনিয়র ডাক্তার, মেদিনীপুর মেডিক্যালে কর্মবিরতি চিকিৎসক পড়ুয়াদের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 253: “তুমি রামজীবনপুরের শীলের মতো—ঈশ্বরেতেও মন আছে, আবার সংসারেও মন আছে”

    Ramakrishna 253: “তুমি রামজীবনপুরের শীলের মতো—ঈশ্বরেতেও মন আছে, আবার সংসারেও মন আছে”

    শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরে ও ভক্তগৃহে

    পঞ্চম পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ২১শে জুলাই

    যদু মল্লিকের বাড়ি—সিংহবাহিনী সম্মুখে—‘সমাধিমন্দিরে

    গান সমাপ্ত হইলে আবার ভাবোন্মত্ত হইয়া যদুকে বলিতেছেন, “কি বাবু, কি গাইব? ‘মা আমি কি আটাশে ছেলে’—এই গানটি কি গাইব?” এই বলিয়া ঠাকুর (Ramakrishna) গাহিতেছেন:

    মা আমি কি আটাশে ছেলে।
    আমি ভয় করিনে চোখ রাঙালে ॥
    সম্পদ আমার ও রাঙাপদ শিব ধরেন যা হৃৎকমলে।
    আমার বিষয় চাইতে গেলে বিড়ম্বনা কতই ছলে ॥
    শিবের দলিল সই রেখেছি হৃদয়েতে তুলে।
    এবার করব নালিশ নাথের আগে, ডিক্রি লর এক সওয়ালে ॥
    জানাইব কেমন ছেলে মোকদ্দমায় দাঁড়াইলে।
    যখন গুরুদত্ত দস্তাবিজ, গুজরাইব মিছিল চালে ॥
    মায়ে-পোয়ে মোকদ্দমা, ধুম হবে রামপ্রসাদ বলে।
    আমি ক্ষান্ত হব যখন আমায় শান্ত করে লবে কোলে ॥

    ভাব একটু উপশম হইলে বলিতেছেন (Kathamrita), “আমি মার প্রসাদ খাব।”

    ৺সিংহবাহিনীর প্রসাদ আনিয়া ঠাকুরকে দেওয়া হইল।

    শ্রীযুক্ত যদু মল্লিক বসিয়া আছেন। কাছে কেদারায় কতকগুলি বন্ধুবান্ধব বসিয়াছেন; তন্মধ্যে কতকগুলি মোসাহেবও আছেন।

    যদু মল্লিকের দিকে সম্মুখ করিয়া ঠাকুর চেয়ারে বসিয়াছেন ও সহাস্যে কথা কহিতেছেন। ঠাকুরের সঙ্গী ভক্ত কেউ কেউ পাশের ঘরে, মাস্টার ও দুই একটি ভক্ত ঠাকুরের কাছে বসিয়াছেন।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (সহাস্যে)—আচ্ছা, তুমি ভাঁড় রাখ কেন?

    যদু (সহাস্যে)—ভাঁড় হলেই বা, তুমি উদ্ধার করবে না!

    শ্রীরামকৃষ্ণ (সহাস্য)—গঙ্গা মদের কুপোকে পারে না!

    সত্যকথা ও শ্রীরামকৃষ্ণ—“পুরুষের এককথা” 

    যদু ঠাকুরের কাছে অঙ্গীকার করিয়াছিলেন, বাটীতে চন্ডীর গান দিবেন। অনেকদিন হইয়া গেল চন্ডীর গান কিন্তু হয় নাই।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—কই গো, চন্ডীর গান?

    যদু—নানা কাজ ছিল তাই এতদিন হয় নাই।

    শ্রীরামকৃষ্ণ—সে কি! পুরুষ মানুষের এককথা!

    “পুরুষ কি বাত, হাতি কি দাঁত।

    “কেমন, পুরুষের এককথা, কি বল?”

    যদু (সহাস্যে)—তা বটে।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—তুমি হিসাবী লোক। অনেক হিসাব করে কাজ কর,—বামুনের গড্ডী খাবে কম, নাদবে বেশি, আর হুড়হুড় করে দুধ দেবে! (সকলের হাস্য)

    ঠাকুর কিয়ৎক্ষণ পরে যদুকে বলিতেছেন (Kathamrita), বুঝেছি, তুমি রামজীবনপুরের শীলের মতো—আধখানা গরম, আধখানা ঠাণ্ডা। তোমার ঈশ্বরেতেও মন আছে, আবার সংসারেও মন আছে।

    ঠাকুর দু-একটি ভক্তসঙ্গে যদুর বাটীতে ক্ষীর প্রসাদ, ফলমূল, মিষ্টান্নাদি খাইলেন। এইবারে ৺খেলাৎ ঘোষের বাড়ি যাইবেন।

     

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share