Blog

  • Panama Canal: মাথাব্যাথা বাড়াচ্ছে চিন! পানামা খালের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

    Panama Canal: মাথাব্যাথা বাড়াচ্ছে চিন! পানামা খালের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যপথ পানামা ক্যানেল এখন আমেরিকার মাথাব্যাথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ, এই ক্যানেলের (Panama Canal) ওপর বাড়ছে চিনা আধিপত্য! এই খাল ব্যবহারকারী মার্কিন জাহাজগুলি থেকে অন্যায়ভাবে বাড়তি কর আদায় করা হচ্ছে। প্রশান্ত এবং আটলান্টিক মহাসাগরকে যুক্ত করা এই খাল পরিচালনায় চিনের খবরদারি বরদাস্ত করা হবে না বলে বার্তা দিলেন আমেরিকার হবু প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। জানিয়ে দিলেন, যদি পানামা প্রশাসন সঠিকভাবে এই খাল পরিচালনা করতে না পারে সেক্ষেত্রে আমেরিকা সেটি ফিরিয়ে নেওয়ার দাবি জানাবে।

    পানামা নিয়ে চিনকে বার্তা দিলেন ট্রাম্প?(Panama Canal)

    সমুদ্রপথে সারা বিশ্বের মোট পণ্য-পরিবহণের প্রায় ৫ শতাংশের ক্ষেত্রে পানামা খাল (Panama Canal) ব্যবহৃত হয়। এতে দক্ষিণ আমেরিকার দক্ষিণ উপকূল ঘুরে যেতে হয় না বলে অনেকটা সময় ও জ্বালানি বাঁচে। খালটি তৈরি করেছিল আমেরিকা। ১৯১৪ সালে নির্মাণকাজ শেষের পর থেকে দীর্ঘদিন ধরে আমেরিকা এবং পানামা প্রশাসন যৌথভাবে খালটি পরিচালনার দায়িত্ব সামলেছিল। ১৯৭৭ সালে আমেরিকার ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের আমলে সই হওয়া চুক্তির ফলে ১৯৯৯ থেকে এই খালটির সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ পায় পানামা। কিন্তু, সমাজমাধ্যমে ট্রাম্প অভিযোগ তুলেছেন, “পানামা খালটি ১১০ বছর আগে ব্যবসার জন্য চালু করা হয়েছিল। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জীবন ও সম্পদের জন্য বিশাল ব্যয়ে নির্মিত হয়েছিল। মূলত, খালটি তৈরির সময় জঙ্গলে মশার কামড়ে ৩৮ হাজার আমেরিকান পুরুষ মারা গিয়েছিলেন। প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার এক ডলারের বিনিময়ে খালটি তাঁর কার্যকালের সময় এটি শুধুমাত্র পানামার জন্য দিয়েছিলেন। চিন বা অন্য কারও জন্য নয়।” তাঁর কথায়, “আমাদের নৌবাহিনী এবং বাণিজ্যের প্রতি অত্যন্ত অন্যায় এবং অবিবেচক আচরণ করা হচ্ছে। এই খালপথ ব্যবহার করতে দেওয়ার বিনিময়ে পানামা আমেরিকার কাছ থেকে মাত্রাতিরিক্ত অর্থ আদায় করছে।” তিনি আরও বলেন, “পানামা যে ফি নিচ্ছে, তা হাস্যকর। আমাদের দেশকে নিয়ে এভাবে ছিনিমিনি খেলা অবিলম্বে বন্ধ হওয়া দরকার।”  আমেরিকা ছাড়াও পানামা খাল মূলত ব্যবহার করে চিন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া। ট্রাম্পের কথায় ইঙ্গিত, সেখানে চিনের প্রভাব বাড়ছে। ভাবী প্রেসিডেন্ট বলেছেন, “এই চ্যানেলটি চালাবে শুধুমাত্র পানামা, চিন বা অন্য কেউ নয়। পানামা যদি কাজটা সুরক্ষিত, দক্ষ এবং নির্ভরযোগ্য ভাবে করতে না পারে, তা হলে আমরা দাবি করব, বিনা প্রশ্নে পানামা খাল সম্পূর্ণ ভাবে আমাদের হাতে তুলে দেওয়া হোক।”

    আরও পড়ুন: ভারত থেকে ব্রহ্মোস মিসাইল কিনতে চলেছে ভিয়েতনাম

    পানামার প্রেসিডেন্ট নিজের অবস্থান স্পষ্ট করলেন

    পানামার (Panama Canal) প্রেসিডেন্ট হোসে রাউল মুলিনো ট্রাম্পের বক্তব্যকে তার দেশের সার্বভৌমত্বের অপমান বলে দ্রুত প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি বলেন, “পানামা খালের প্রতিটি বর্গমিটার এবং আশেপাশের এলাকা পানামার অন্তর্গত। আর তা পানামার অন্তর্ভুক্ত থাকবে।” তিনি আরও বলেন, “পানামাবাসীদের অনেক বিষয়ে ভিন্ন মত থাকতে পারে। কিন্তু যখন আমাদের খালের কথা আসে, তখন আমরা সবাই আমাদের পানামানিয়ার পতাকার নীচে একত্রিত হব।” তিনি বিশেষভাবে ট্রাম্পের নাম উল্লেখ না করেই খালের দাম বৃদ্ধির সমালোচনার জবাব দেন। তিনি দাবি করেন যে সরবরাহ-ও-চাহিদার খরচের ওপর ভিত্তি করে শুল্ক নির্ধারণ করা হয়। “শুল্কগুলি একটি ইচ্ছার ওপর সেট করা হয় না,” তিনি যুক্তি দিয়েছিলেন এবং তারপরে আরও বেশি জাহাজ ট্রাফিক পরিচালনার জন্য খালটি প্রসারিত করার জন্য পানামার স্বায়ত্ত্বশাসিত উদ্যোগের ওপর জোর দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, “খরার কারণে এই খালের কার্যকলাপে প্রভাব পড়েছিল। এমন একটি কঠিন বছরের পরে খরচ মেটাতে এবং খালের পরিকাঠামো বজায় রাখার জন্য ফি বাড়ানো হয়েছিল।” উল্লেখযোগ্যভাবে, খালটি পানামার অর্থনীতির মূল চাবিকাঠি এবং এটি সরকারের বার্ষিক রাজস্বের প্রায় এক-পঞ্চমাংশ উৎপন্ন করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • 8th Pay Commission: দক্ষতার ভিত্তিতে কর্মচারীদের বেতন! পে কমিশন নিয়ে কী ভাবছে সরকার?

    8th Pay Commission: দক্ষতার ভিত্তিতে কর্মচারীদের বেতন! পে কমিশন নিয়ে কী ভাবছে সরকার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অষ্টম পে-কমিশন (8th Pay Commission) নিয়ে এখনই ভাবছে না সরকার। এবার দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে বাড়বে সরকারি কর্মচারীদের বেতন। কিংবা মুদ্রাস্ফীতির সূচকের উপর নির্ভর করবে বেতনের হ্রাস-বৃদ্ধি। সূত্রের খবর, সেই লক্ষ্যেই ধীরে ধীরে এগোচ্ছে নরেন্দ্র মোদি সরকার। যদিও এই ইস্যুতে সরকারিভাবে এখনও কোনও ঘোষণা করেনি কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রক।

    কী কী সুবিধা

    অর্থনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, দক্ষতাভিত্তিক বা মুদ্রাস্ফীতির (8th Pay Commission) ওপর নির্ভর করে বেতনবৃদ্ধি করা হলে তা অবশ্যই যুগোপযোগী হবে। বেতন কমিশন সাধারণত ১০ বছর পর বসে। ফলে বেতনবৃদ্ধির জন্য এক দশক অপেক্ষা করতে হয় কর্মচারীদের। নতুন ব্যবস্থায় তার থেকে মুক্তি মিলবে। দ্বিতীয়ত, মূলত পরিষেবা ক্ষেত্রেই সরকারি কর্মচারীদের কাজ করতে হয়। তাঁদের যোগ্যতা এবং দক্ষতা নিয়ে অনেক সময়েই আমজনতার অভিযোগ থাকে। ফাইলের ফাঁসে আটকে যাওয়ায় সরকারি সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হওয়ার অভিযোগ রয়েছে ভূরি ভূরি। বেতনবৃদ্ধির নতুন ব্যবস্থায় এই সমস্যার সমাধান হবে। কারণ, এ ক্ষেত্রে দক্ষতা প্রমাণের নেশায় সরকারি কর্মচারীরা নিজেদের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করবেন।

    কাজে অনীহা কমবে

    সরকারি কর্মীদের একাংশের বিরুদ্ধে দায়িত্ব গ্রহণের ক্ষেত্রে অনীহার অভিযোগ রয়েছে। অন্য দিকে পদোন্নতি নিয়ে আবার পাল্টা অভিযোগের সুর শোনা যায় সরকারি কর্মচারীদের গলায়। নতুন ব্যবস্থা চালু হলে, এই দুই সমস্যা পুরোপুরি মিটে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। তখন উচ্চ মেধাসম্পন্ন যোগ্য কর্মচারীদের উচ্চপদ দিতে বাধ্য হবে সরকার। আর্থিক বিশ্লেষকেরা আবার মনে করেন, এর মাধ্যমে বেসরকারি সংস্থার কর্মী এবং সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে একটা সামঞ্জস্য আনা সম্ভব হবে। কর্মীদের কাজের উৎসাহ বাড়াতে বেসরকারি সংস্থায় বেতনের বাইরেও ‘ইনসেনটিভ’ বা অতিরিক্ত অর্থ প্রদানের প্রচলন রয়েছে। নতুন ব্যবস্থায় কতকটা সেই সুযোগই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে কেন্দ্র।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী মোদির ঐতিহাসিক সফর! ভারত কুয়েতের মধ্যে ৪টি মউ চুক্তি স্বাক্ষরিত

    সরকারের বোঝা কমবে

    ২০১৬ সালে সপ্তম বেতন কমিশন (8th Pay Commission) কার্যকর করে কেন্দ্র। ফলে সরকারের বার্ষিক খরচ এক লক্ষ কোটি টাকা বৃদ্ধি পেয়েছিল। দক্ষতার বা মুদ্রাস্ফীতির হারের উপর নির্ভর করে বেতন ঠিক করলে এই বিপুল ব্যয়ভারের বোঝা কিছুটা হলেও কমবে বলেই মনে করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pass-Fail System: পঞ্চম-অষ্টম শ্রেণিতে ফিরছে পাশ-ফেল, বিজ্ঞপ্তি জারি মোদি সরকারের

    Pass-Fail System: পঞ্চম-অষ্টম শ্রেণিতে ফিরছে পাশ-ফেল, বিজ্ঞপ্তি জারি মোদি সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাশ-ফেল (Pass Fail System) নিয়ে বড় পদক্ষেপ নিতে চলেছে মোদি সরকার (Narendra Modi)। আগের মতো আবারও পঞ্চম এবং অষ্টম শ্রেণিতে ফের পাশ-ফেল ফেরাতে চলেছে কেন্দ্র। ২০১৯ সালে শিক্ষার অধিকার আইন (RTE) সংশোধনের পরে কমপক্ষে ১৬টি রাজ্য ও দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ইতিমধ্যে দুটি গ্রেডের জন্য ‘নো-ডিটেনশন নীতি’ বাতিল করেছে।

    শিক্ষা মন্ত্রকের বিজ্ঞপ্তিতে কী রয়েছে?(Pass Fail System)

    শিক্ষা মন্ত্রকের (Pass Fail System) তরফে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়েছে, পঞ্চম এবং অষ্টম শ্রেণির কোনও পড়ুয়া পরীক্ষায় সফল না হলে তাকে ফের সুযোগ দেওয়া হবে। ফল বেরোনোর পর দু’মাসের মধ্যে ফের পরীক্ষায় বসার সুযোগ পাবে অকৃতকার্য হওয়া পড়ুয়া। এই সময়ের মধ্যে তাদের অতিরিক্ত কোচিং দেওয়া হবে। এরপর দ্বিতীয় পরীক্ষায়ও কোনও পড়ুয়া সফল না-হলে তাকে পরবর্তী ক্লাসে উন্নীত করা হবে না বলে শিক্ষা দফতরের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, “পড়ুয়াকে আটকে রাখার সময়, স্কুলের শিক্ষক প্রয়োজনে পড়ুয়ার পাশাপাশি তার অভিভাবককেও গাইড করবেন এবং মূল্যায়নের বিভিন্ন পর্যায়ে শেখার ফাঁকগুলি চিহ্নিত করার পরে বিশেষ ইনপুট প্রদান করবেন। তবে শিক্ষা সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত কোনও পড়ুয়াকে কোনও স্কুল থেকে বহিষ্কার করা যাবে না, সরকার স্পষ্ট করেছে।

    আরও পড়ুন: ভারত থেকে ব্রহ্মোস মিসাইল কিনতে চলেছে ভিয়েতনাম

    কোথায় কোথায় প্রযোজ্য?

    শিক্ষামন্ত্রকের (Pass Fail System) ঊর্ধ্বতন আধিকারিকদের মতে, বিজ্ঞপ্তিটি কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়, নবোদয় বিদ্যালয় এবং সৈনিক স্কুল সহ কেন্দ্রীয় সরকার দ্বারা পরিচালিত ৩,০০০-এরও বেশি স্কুলে প্রযোজ্য হবে।” রাজ্যগুলি এই বিষয়ে তাদের নিজস্ব সিদ্ধান্ত নিতে পারে। ইতিমধ্যেই দিল্লি সহ ১৬টি রাজ্য এবং ২টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল এই দুটি শ্রেণিতে নো-ডিটেনশন নীতি বাতিল করেছে। এক আধিকারিক বলেন,”হরিয়ানা এবং পুদুচেরি এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি। বাকি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলি নীতিটি চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vinod Kambli: শারীরিক অবস্থার অবনতি, হাসপাতালে ভর্তি বিনোদ কাম্বলি

    Vinod Kambli: শারীরিক অবস্থার অবনতি, হাসপাতালে ভর্তি বিনোদ কাম্বলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার (Indian Cricketer) বিনোদ কাম্বলির শারীরিক অবস্থার আচমকা অবনতি হয়েছে। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) গভীর রাতে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আপাতত চিকিৎসকদের কড়া নজরদারিতে রয়েছেন তিনি। ইতিমধ্যেই তাঁর শরীরের বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা করানো হয়েছে। তাঁর শারীরিক অবস্থা আপাতত স্থিতিশীল হলেও, আশঙ্কা পুরোপুরি কাটেনি বলেই খবর। তবে কাম্বলির (Vinod Kambli) ঠিক কী হয়েছে, তা জানানো হয়নি।

    অসুস্থ কাম্বলি

    সাম্প্রতিক সময়ে কাম্বলির (Vinod Kambli) অসুস্থতা নিয়ে বারবার উদ্বেগ বেড়েছে। অগাস্ট মাসে ছড়িয়ে পড়ে একটি ভিডিও। সেখানে দেখা যায় রীতিমতো টলছেন ভারতের প্রাক্তন ক্রিকেটার (Indian Cricketer)। স্বাভাবিকভাবেই চিন্তায় পড়েন ক্রিকেটভক্তরা। এর মধ্যে ভাইরাল হয় আর একটি ভিডিও। সেখানে দেখা যায়, কোচ রমাকান্ত আচরেকরের স্মৃতিসৌধ উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে বন্ধু শচীন তেণ্ডুলকরের হাত ধরে টানছেন কাম্বলি। যা দেখে তাঁর অসুস্থতা নিয়ে আশঙ্কা আরও দৃঢ় হয়। এক মাস আগেও হাসপাতালে ভর্তি করাতে হয়েছিল কাম্বলিকে। কাম্বলির আর্থিক অবস্থাও ভাল নয়। এই পরিস্থিতিতে তাঁর দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্যেরা। কপিল দেব ও সুনীল গাওস্কর জানিয়েছেন, তাঁরা কাম্বলিকে সুস্থ দেখতে চান। তার জন্য আর্থিক সাহায্য করতেও প্রস্তুত। তবে একটি শর্ত দিয়েছেন তাঁরা। কাম্বলিকে সুস্থ হয়ে ওঠার জন্য রিহ্যাবিলিটেশন কেন্দ্রে ভর্তি হতে হবে। যদি কাম্বলি রাজি থাকেন, তবেই সাহায্য করবেন তাঁরা।

    কাম্বলির ক্রিকেট কেরিয়ার 

    ভারতীয় ক্রিকেট দলের হয়ে বিনোদ কাম্বলি (Vinod Kambli) ১৭টি টেস্ট ম্যাচে মোট ১,০৮৪ রান করেন। টেস্ট কেরিয়ারে তিনি চারটে শতরান এবং তিনটে হাফসেঞ্চুরি করেছেন। এর পাশাপাশি একদিনের ক্রিকেটে তিনি ১০৪টি ম্যাচে মোট ২,৪৭৭ রান করেন। ওয়ান-ডে ক্রিকেটে তিনি জোড়া শতরানের পাশাপাশি ১৪ হাফসেঞ্চুরি করেছেন। কিন্তু, ধারাবাহিক খারাপ পারফরম্যান্সের কারণে তাঁকে শেষপর্যন্ত টিম ইন্ডিয়া থেকে বের করে দেওয়া হয়। ২০০০ সালে ভারতীয় ক্রিকেট দলের হয়ে শেষ ওয়ান-ডে ম্যাচ খেলেছিলেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • LIC: এলআইসির কাছে ৮৮০ কোটি টাকা দাবিহীন, কীভাবে গ্রাহকেরা আবেদন করবেন জানেন?

    LIC: এলআইসির কাছে ৮৮০ কোটি টাকা দাবিহীন, কীভাবে গ্রাহকেরা আবেদন করবেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এলআইসির (LIC) হাতে রয়েছে দাবিহীন ৮৮০ কোটি টাকা। মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গিয়েছে জীবন বিমার পলিসির। কিন্তু টাকার কোনও দাবিদার নেই। সম্প্রতি এই তথ্য প্রকাশ হয়েছে সংসদে। তথ্য দিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী পঙ্কজ চৌধুরী। এখন দাবি না করা বিমার টাকা কীভাবে (How to Apply) গ্রাহক পেতে পারেন সেই বিষয়েও জানিয়েছেন তিনি। আসুন জেনে নিই কীভাবে আবেদন করবেন। 

    গ্রাহকের কাছে টাকা পৌঁছে দেওয়া বিমা সংস্থার দায়িত্ব (LIC)

    কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী পঙ্কজ চৌধুরী রাষ্ট্রায়ত্ত জীবন বিমা সংস্থা ‘লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া’ (LIC)–র মেয়াদ উত্তীর্ণ পলিসির দাবিহীন অর্থের তথ্য প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, “মোট ৩.৭২ লক্ষ গ্রাহক পলিসির মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে টাকার দাবি করেননি। ফলে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে সেই অর্থের পরিমাণ দাঁড়ায় ৮৮০.৯৩ কোটি টাকা। তবে মেয়াদ উত্তীর্ণ টাকার অঙ্ক কমানোর চেষ্টা করছে এলআইসি। তবে এই টাকা সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়া বিমা সংস্থার প্রধান কর্তব্য।”

    এলআইসির দাবিহীন টাকাকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়

    জানা গিয়েছে, ২০২১-২২ আর্থিক বছরে মেয়াদ উত্তীর্ণ এলআইসি পলিসির দাবিহীন অর্থের পরিমাণ ছিল ৬৫২ কোটি টাকা। ঠিক তার পরের অর্থবর্ষে ২০২২-২৩ সালে সেই অঙ্ক বেড়ে ৮৯৭ কোটি হয়েছে। সেই সঙ্গে গত আর্থিক বছরেই নিম্নমুখী হয়েছে সূচক। ফলে তা ৮৮০.৯৩ কোটিতে নেমেছে। সাধারণত এলআইসি, পলিসির দাবিহীন টাকাকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। প্রথমত, যাঁরা পলিসির (LIC) মেয়াদ শেষে টাকার দাবি করছেন না। দ্বিতীয় শ্রেণিতে রয়েছে মৃত্যু পরবর্তী দাবি বা ডেথ ক্লেম। এর আবেদন প্রয়াত গ্রাহকের আপনজন বা পরিবারের সদস্যদের করতে হয়। তবে পলেসিতে নাম নমিনি হিসাবে থাকতে হবে। আর তিন হল, পেআউট সংগ্রহে ব্যর্থ হওয়া গ্রাহক। তিন বা তার বেশি বছর সময় ধরে মেয়াদ উত্তীর্ণ পলিসির টাকার জন্য আবেদন না করলে, ওই টাকাকে দাবিহীন হিসাবে উল্লেখ করে এলআইসি।

    কীভাবে (How to Apply) আবেদন করবেন?

    টানা ১০ বছর টাকার দাবি না করলে সিনিয়র সিটিজ়েন ওয়েলফেয়ার তহবিলে তা স্থানান্তরিত করে রাষ্ট্রায়ত্ত জীবন বিমা সংস্থা (LIC)। প্রসঙ্গত, এই দাবিহীন টাকার জন্য আবেদন করা যায়।

    ১> প্রথমেই এলআইসির অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে লগ ইন করতে হবে।

    ২> ওয়েবসাইটটির হোমপেজেই মিলবে ‘কাস্টমার সার্ভিস’ নামের অপশন।

    ৩> এর পর তার ভিতরে গেলে ‘অনক্লেইম্ড অ্যাকাউন্ট অফ পলিসিহোল্ডার’ বলে একটি অপশন দেখতে পাবেন গ্রাহক।

    ৪> এবার সেখানে ক্লিক করতে হবে তাঁকে। ওই অপশনে ঢুকে পলিসি নম্বর, নাম, জন্ম তারিখ এবং প্যান কার্ড নম্বর দিয়ে লগ ইন করবেন গ্রাহক। এরপর ডাউনলোড। নিকটবর্তী এলআইসি সেন্টারে জমা দিলে টাকা পাবেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 24 december 2024: হঠাৎ করে কোনও চাকরির যোগ আসতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 24 december 2024: হঠাৎ করে কোনও চাকরির যোগ আসতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) ইচ্ছাপূরণ হওয়ায় আনন্দ লাভ।

    ২) অভিনেতারা খুব ভালো সুযোগ পেতে পারেন।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃষ

    ১) বাড়িতে অশান্তির জন্য পাড়ার লোকের কাছে হাসির পাত্র হবেন।

    ২) চাকরির স্থানে সুনাম বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    মিথুন

    ১) প্রেমের ব্যাপারে চিন্তার খবর আসতে পারে।

    ২) বাইরে থেকে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে পারেন।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    কর্কট

    ১) কোনও কারণে উদ্বেগ বাড়তে পারে।

    ২) সংসারের দায়িত্ব দ্বিগুণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

    ৩) বিবাদে জড়াবেন না।

    সিংহ

    ১) মনঃকষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) পিতার সঙ্গে মতান্তর হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কন্যা

    ১) অতিরিক্ত উদারতা দেখালে কাজের ক্ষতি হতে পারে।

    ২) হঠাৎ করে কোনও চাকরির যোগ আসতে পারে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    তুলা

    ১) শত্রুর কারণে সকালে মাথাগরম হতে পারে।

    ২) অস্ত্রোপচারের সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) ব্যবসায়ীদের জন্য দিনটি ভালো।

    বৃশ্চিক

    ১) সকালবেলাতেই কিছু দান করার জন্য ইচ্ছা হতে পারে।

    ২) অভিভাবকদের পরামর্শ আপনার জন্য কার্যকর হবে।

    ৩) দিনটি ভালো কাটবে।

    ধনু

    ১) অতিরিক্ত পরিশ্রমের জন্য কাজে অনীহা দেখা দিতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষায় সাফল্য পাবেন।

    ৩) বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান।

    মকর

    ১) সকালে অহেতুক কোনও অশান্তিতে জড়িয়ে পড়তে পারেন।

    ২) প্রতিবেশীদের হিংসার কারণে কাজে বাধা আসতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কুম্ভ

    ১) কোনও প্রভাবশালী ব্যক্তির কাছ থেকে চাপ আসতে পারে।

    ২) কর্মস্থানে মনোমালিন্য সৃষ্টি হতে পারে।

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    মীন

    ১) কিছু কেনার জন্য স্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হতে পারে।

    ২) শত্রুর সঙ্গে আপস করতে হতে পারে।

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Police: দিল্লি পুলিশের অনুপ্রবেশকারী বিরোধী অভিযান, শনাক্ত ১৭৫জন বাংলাদেশি

    Delhi Police: দিল্লি পুলিশের অনুপ্রবেশকারী বিরোধী অভিযান, শনাক্ত ১৭৫জন বাংলাদেশি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে (Delhi Police) অবৈধ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের শনাক্তকরণের কাজে বড়সড় সাফল্য পেল পুলিশ। গত ১২ ঘণ্টায় দিল্লি পুলিশ ১৭৫ জনকে শনাক্ত করতে পেরেছে, যারা কোনও রকম নথি ছাড়াই বসবাস করছিল দিল্লিতে। প্রসঙ্গত, দিল্লিতে এই অভিযান শুরু হয় ১১ ডিসেম্বর। গত পরশু অর্থাৎ ২১ ডিসেম্বর নতুন করে ফের একবার অভিযানে নামে দিল্লি পুলিশ।

    চলতি মাসের গোড়ার দিকেই নির্দেশিকা জারি করেন দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর 

    চলতি মাসের গোড়ার দিকে দিল্লির (Delhi Police) লেফটেন্যান্ট গভর্নর একটি নির্দেশিকা জারি করেছিলেন। সেখানে জানানো হয়েছিল যে অবৈধভাবে যে সব অবৈধ অনুপ্রবেশকারী বসবাস করছে দিল্লিতে, তাদের শনাক্ত করতে হবে। এরপরেই অপারেশনে নামে পুলিশ।

    কী বলছেন দিল্লি পুলিশের (Delhi Police) উচ্চ পদস্থ কর্তা 

    দিল্লি পুলিশের (Delhi Police) এক উচ্চপদস্থ কর্তা সংবাদ মাধ্যমকে জানান, এই ধরনের অভিযান করতে স্থানীয় থানা থেকেও পুলিশ আধিকারিকদের যেমন প্রতিনিধি হিসেবে রাখা হয়েছে, তেমনি জেলার স্তরেও প্রতিনিধিদের রাখা হয়েছে। রাখা হয়েছে ফরেন সেলকেও। এই সব কিছু মিলিয়ে একটা টিম তৈরি করা হয়। পুলিশের এই দল প্রত্যেক বাড়ির দরজায় কড়া নাড়ে এবং তাদের বৈধ নথিপত্র পরীক্ষা করে। শুধু তাই নয়, এ ক্ষেত্রে স্থানীয় ইনফর্মারদেরও সাহায্য নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

    আগামীদিনেও চলবে এমন অভিযান

    তদন্তকারী পুলিশ আধিকারিকরা (Delhi Police) এই সব ডকুমেন্টগুলি পরীক্ষা করেন। পরে ক্রস চেকিং করা হয় সেগুলিকে। তথ্য নেওয়া হয় সন্দেহভাজনদের (Bangladeshi) প্রতিবেশী এবং স্থানীয় ইনফরমারদের কাছ থেকেও। জানা গিয়েছে, যে ১৭৫ জন অনুপ্রবেশকারী বৈধ কোনও কাগজপত্রই দেখাতে পারেনি, তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। দিল্লি পুলিশের কর্তারা সংবাদ মাধ্যমকে এও জানিয়েছেন যে অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে এই অভিযান চালানো হচ্ছে। কারণ যেখানে দেশের স্বার্থ জড়িয়ে আছে, সেই সেই সব ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স নীতি নেওয়া হবে। এই অপারেশন চলতেই থাকবে বলে জানিয়েছে দিল্লি পুলিশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mini Pakistan: হিন্দুরা চলে যাচ্ছেন, মিনি পাকিস্তানে পরিণত হচ্ছে আলিগড়ের বানিয়াপাড়া!

    Mini Pakistan: হিন্দুরা চলে যাচ্ছেন, মিনি পাকিস্তানে পরিণত হচ্ছে আলিগড়ের বানিয়াপাড়া!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আলিগড়ের (Aligarh) বানিয়াপাড়া থেকে একে একে করে সরে যাচ্ছে হিন্দু পরিবার। এক সময় এই এলাকাকে বলা হত শহরের বৃন্দাবন। ১২টি প্রাচীন মন্দিরের জন্য এই (Mini Pakistan) এলাকা বিখ্যাত। এখানেই রয়েছে বাঁকে বিহারীর মন্দির। জানা গিয়েছে, নিরাপত্তাহীনতা ও সাম্প্রদায়িক অশান্তির কারণে এলাকা ছেড়ে চলে যাচ্ছেন হিন্দুরা।   

    মন্দির নগরী বানিয়াপাড়া (Mini Pakistan)

    দিল্লি গেট থানার অন্তর্গত বানিয়াপাড়া ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় দিক থেকে বিশাল গুরুত্ব বহন করে। এখানে রয়েছে বিভিন্ন মন্দির। এর মধ্যে রয়েছে গোবিন্দজির মন্দির, লক্ষ্মণজির মন্দির, সত্যনারায়ণজির মন্দির, শনিদেবের মন্দির এবং তিনটি দেবী মন্দির। বাঁকে বিহারীর মন্দিরও রয়েছে এই এলাকায়। বৃন্দাবনের শ্রদ্ধেয় সন্ন্যাসী হরিদাসজির সঙ্গে সম্পৃক্ত এই মন্দির। এই এলাকাটি হরিদাস নগর নামে পরিচিত। এখানে পাঁচটি প্রাচীন কুয়া রয়েছে, যা এখনও ধর্মীয় কাজে ব্যবহৃত হয়।

    মুসলমানের বাড়বাড়ন্ত

    একসময় এই এলাকায় বাস (Mini Pakistan) ছিল বৈশ্য ও ব্রাহ্মণ পরিবারের। গত কয়েক বছরে এর জনসংখ্যার গঠনে বড় পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। বাড়তে থাকা সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ও ইসলামিক বসতি বৃদ্ধির কারণে হিন্দু পরিবারগুলির মধ্যে নিরাপত্তাহীনতা সৃষ্টি হয়েছে। যার ফলে অনেকেই এলাকা ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হচ্ছেন। প্রায় ২৫০টি হিন্দু পরিবারের মধ্যে সাম্প্রতিক বছরগুলিতে প্রায় এক ডজন পরিবার তাদের বাড়ি ছেড়ে চলে গেছে। সেগুলো এখন তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে রয়েছে।

    আরও পড়ুন: ভারত-মায়ানমার সীমান্তে ডেমোগ্রাফিক ডেটা তৈরির আহ্বান অমিত শাহের

    স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বাঁকে বিহারী মন্দির দেখতে এক সময় দূরদূরান্ত থেকে ভক্তরা আসতেন এখানে। সাম্প্রদায়িক হিংসার জেরে ইদানিং কমে গিয়েছে ভক্তদের আনাগোনা। বনিয়াপাড়ার পরিস্থিতি আরও জটিল।  কারণ এলাকার শ্যাম চৌক ও চিরাগ চিয়ানের মতো এলাকায় সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা বেড়ে চলেছে। স্থানীয় হিন্দু পরিবারগুলি নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন।বনিয়াপাড়ার জনসংখ্যা হ্রাস শুধু এক স্থানান্তরের গল্প নয়, এটি তার ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় ঐতিহ্য রক্ষার চ্যালেঞ্জগুলির একটি স্মারকও। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে টিকে থাকা প্রাচীন মন্দির ও সাংস্কৃতিক নিদর্শনগুলি এখন অবহেলা ও পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে (Aligarh)। ঐতিহাসিক ঐতিহ্য রক্ষা করতে প্রশাসনিক হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছেন স্থানীয়রা (Mini Pakistan)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Sambhal: সম্ভলে ১৫০ বছরের পুরানো কূপে খনন কাজ চালাচ্ছে এএসআই

    Sambhal: সম্ভলে ১৫০ বছরের পুরানো কূপে খনন কাজ চালাচ্ছে এএসআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের সম্ভলে (Sambhal) ৪৬ বছর পর শিব-হনুমান মন্দির পুনরায় খোলার পরে, ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ (ASI) বিভাগের খনন কাজের ফলে চান্দৌসি এলাকায় একটি কূপ আবিষ্কার হয়েছে। এই কূপটি অতি প্রাচীন বলে মনে করা হয়েছে। উল্লেখ্য এই এলাকাটি মুসলিম অধ্যুষিত। এখানে ব্যাপকভাবে বিদ্যুৎ চুরি হওয়ার কারণে স্থানীয় প্রশাসন অভিযান চালালে হিন্দু মন্দির এবং কূপের সন্ধান মেলে।

    মার্বেল ও ইট দিয়ে তৈরি তল (Sambhal)

    সম্ভল (Sambhal) জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রাজেন্দ্র পেনসিয়া বলেন, “কূপটি প্রায় ৪০০ বর্গ মিটার এলাকা নিয়ে বিস্তৃত রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। এর মধ্যে চারটি কক্ষ রয়েছে। সেই সঙ্গে স্থাপনাটিতে মার্বেল দিয়ে তৈরি কয়েক তলা নির্মাণ করা অবস্থায় রয়েছে। সমীক্ষায় এটিকে ‘আহ-বাওলি তালাব’-এর নামে নথিভুক্ত করা হয়েছে। বলা হয় যে এই বাওলিটি বিলারির রাজার পিতামহের সময়ে নির্মিত হয়েছিল। মার্বেল এবং উপরের তলা ইট দিয়ে তৈরি হয়েছে কূপটি। বিষয়টি সরকারি নজরে আনা হয়েছে এবং পুরো কাঠামোটি উন্মোচনের (ASI) পর পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী মোদির ঐতিহাসিক সফর! ভারত কুয়েতের মধ্যে ৪টি মউ চুক্তি স্বাক্ষরিত

    ১৫০ বছরের পুরাতন কূপ

    জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রাজেন্দ্র আরও বলেছেন, “কূপের কাঠামোটি সম্পূর্ণ কাদায় আচ্ছাদিত হয়ে রয়েছে, তাই পুরনিগমের কর্মীরা উপরের মাটি অপসারণের কাজ করছে। বর্তমানে মাত্র ২১০ বর্গ মিটার বাইরে রয়েছে এবং বাকি অংশ দখল করা হয়েছে। দ্রুত এলাকায় অবৈধ দখল অপসারণের জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে এই কূপের কাঠামোটি আনুমানিক ১৫০ বছরেরও বেশি পুরানো হতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।”

    পুরনিগমের (Sambhal) নির্বাহী কর্মকর্তা কৃষ্ণ কুমার সোনকার বলেছেন, “এখানে আগে হিন্দুদের বাসস্থান ছিল। মাটির নীচে একটি বড় কূপ রয়েছে। খননের কাজ চলছে। আমরা দ্রুত সেটি উদ্ধার করব। এটি উদ্ধার হলে আরও নানা তথ্য মিলবে। ” জেলার অন্য আর এক জায়গায় এএসআই পাঁচটি মন্দির এবং ১৯টি কূপের সমীক্ষার (ASI) কাজও করছে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Justin Trudeau: পরিবর্তনের অপেক্ষায় কানাডা! পতনের পথে জাস্টিন ট্রুডোর সরকার

    Justin Trudeau: পরিবর্তনের অপেক্ষায় কানাডা! পতনের পথে জাস্টিন ট্রুডোর সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডায় (Canada) ট্রুডোর একদা ‘বন্ধু’ বলে পরিচিত রাজনৈতিক শিবির নিউ ডেমোক্র্যাটিক পার্টিও (এনডিপি) সরকারের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে শুরু করেছে। ট্রুডো সরকারের (Justin Trudeau) বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন এনডিপির নেতা জগমিত সিং। আগামী বছরের ২৭ জানুয়ারি কানাডার পার্লামেন্ট বসছে। সেই সময়েই এই অনাস্থা প্রস্তাব পেশ করার সম্ভাবনা রয়েছে।

    নতুন সরকারের অপেক্ষায় কানাডা

    সমাজমাধ্যমে এনডিপি নেতা লিখেছেন, “প্রধানমন্ত্রী হিসাবে সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হল সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করা, ক্ষমতাবানদের জন্য নয়। এই দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন ট্রুডো।” ট্রুডোর সরকারকে (Justin Trudeau) ভেঙে দিয়ে কানাডাবাসীকে নতুন সরকার বেছে নেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। কানাডার পার্লামেন্টের হাউস অফ কমনসে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নেই ট্রুডোর লিবারেল পার্টির। সংখ্যাগরিষ্ঠতা ধরে রাখতে অন্য দলের সমর্থন প্রয়োজন তাদের। হাউস অফ কমন্‌সে মোট জনপ্রতিনিধির সংখ্যা ৩৩৮। কিন্তু লিবারেলের রয়েছে ১৫৩ আসন। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকায় এনডিপির সাহায্য নিতে হয় তাদের। হাউস অফ কমন্‌সে এনডিপির রয়েছে ২৫ জন জনপ্রতিনিধি। ফলে সেই সমর্থন না পেলে ট্রুডোর দলের সংখ্যাগরিষ্ঠতা ধরে রাখা কঠিন হয়ে যাবে বলেই মনে করছেন অনেকে। ট্রুডোর সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হতে পারে ২০২৫ সালের নির্বাচনের আগে আস্থা ভোটে পরাজয়। 

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী মোদির ঐতিহাসিক সফর! ভারত কুয়েতের মধ্যে ৪টি মউ চুক্তি স্বাক্ষরিত

    আন্তর্জাতিক স্তরে ট্রুডোর বিরোধিতা

    আন্তর্জাতিক স্তরেও ট্রুডোর (Justin Trudeau)  বিরুদ্ধে বিরোধিতা বাড়ছে। ভারত সরকারের সঙ্গে তার সম্পর্কের অবনতি হয়েছে, এবং হবু মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও ট্রুডোকে ‘দুর্বল’ এবং ‘বামপন্থী উন্মাদ’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। বর্তমান পরিস্থিতিতে বাকি বিরোধী দলগুলি জগমিতের সঙ্গে থাকলে ভেঙে যেতে পারে ট্রুডোর সরকার। সরকারের মেয়াদ পূরণের আগেই হতে পারে নির্বাচন। সম্প্রতি কানাডার শাসক শিবির লিবারেল পার্টির অন্দরেও ট্রুডোর ইস্তফার দাবি উঠে আসতে শুরু করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share