Blog

  • Odisha: ওড়িশায় প্রথম! শুক্রবার বসছে সর্বভারতীয় ডিজি-আইজি সম্মেলন, যোগ দেবেন মোদি-শাহ

    Odisha: ওড়িশায় প্রথম! শুক্রবার বসছে সর্বভারতীয় ডিজি-আইজি সম্মেলন, যোগ দেবেন মোদি-শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২৯ নভেম্বর, শুক্রবার থেকে ভুবনেশ্বরে ডিরেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ এবং ইন্সপেক্টর জেনারেল অফ পুলিশের সর্বভারতীয় সম্মেলন (All India DG-IG Police conference) আয়োজিত হতে চলেছে। এই সম্মেলন ৩ দিন ধরে চলবে। ওড়িশা (Odisha) প্রথমবার এই ধরনের সম্মেলনের আয়োজন করছে। এই সম্মেলনে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    কী হবে সম্মেলনে (All India DG-IG Police conference)

    এই সম্মেলনে সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ডিরেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ ছাড়াও সিআরপিএফ, ‘র’, এনএসজি, ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো এবং এসপিজি-র প্রধানরা উপস্থিত থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ছাড়াও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালেরও সম্মেলনে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। ডিজিপিদের সম্মেলনে অন্যান্য বিষয়গুলির মধ্যে অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা, সাইবার ক্রাইম, মাওবাদী ঝুঁকি, এআই সরঞ্জামগুলির দ্বারা সৃষ্ট চ্যালেঞ্জ এবং সন্ত্রাসবাদের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা হতে পারে। সম্মেলনের মূল অ্যাজেন্ডা হল জাতীয় নিরাপত্তা ও পুলিশের কার্যক্রমের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা।

    আরও পড়ুন: শুক্রযান, চন্দ্রযান ৪, গগনযান অভিযান ও মহাকাশ স্টেশন উদ্বোধনের সময়সূচি প্রকাশ ইসরোর

    ওড়িশার (Odisha) কাছে গর্বের

    এ বিষয়ে এক প্রেস বিবৃতিতে ওড়িশার আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রীর ডিজি-আইজি সম্মেলনে অংশগ্রহণ ও ভুবনেশ্বরে এই সম্মেলন আয়োজন, ওড়িশার জন্য একটি গর্বের মুহূর্ত।’’ তিনি আরও জানান, প্রধানমন্ত্রী মোদির এই সফর রাজ্যের উন্নয়নে নতুন সুযোগের সৃষ্টি করবে। তাঁর কথায়, ‘‘এটি ওড়িশার (Odisha) উন্নয়ন যাত্রায় একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে। রাজ্যের জন্য আরও বেশি সুযোগ নিয়ে আসবে।’’ মন্তব্য করেন মন্ত্রী। হরিচন্দন জানান, এই সম্মেলনে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী মোদি ২৯ নভেম্বর সন্ধ্যায় ভুবনেশ্বরে পৌঁছবেন এবং ১ ডিসেম্বর দুপুর পর্যন্ত থাকবেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (NSA) অজিত ডোভাল, ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর (IB) ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, রাজ্য ডিজিপি-রা, সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স (CRPF) এর মহানির্দেশক, রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং (R&AW), ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড (NSG), এবং স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রুপ (SPG)-এর প্রধানরা সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED:  দিল্লিতে তল্লাশি অভিযানে গিয়ে আক্রান্ত ইডি, ফিরল সন্দেশখালির স্মৃতি 

    ED:  দিল্লিতে তল্লাশি অভিযানে গিয়ে আক্রান্ত ইডি, ফিরল সন্দেশখালির স্মৃতি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে তল্লাশি অভিযানে গিয়ে আক্রান্ত ইডি (ED)। বৃহস্পতিবার সকালের এই ঘটনা ফের একবার ফেরাল চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের সন্দেশখালির স্মৃতি। জানা গিয়েছে সাইবার দুর্নীতির একটি মামলায় দিল্লির (Delhi) বিজওয়াসন এলাকায় তদন্তে যায় ইডির দল। ওই মামলার মূল অভিযুক্ত এক চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেটকে জিজ্ঞাসাবাদ করার সময়ই তদন্তকারী অফিসারদের ওপর হামলা চালানো হয়।

    মোট ৫ জন অভিযুক্ত, দাবি ইডির (ED)  

    জানা গিয়েছে, তদন্তকারী অফিসারদের ওপর হামলা চালিয়েছে অভিযুক্ত এবং তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা। ইডির (ED) ওপর হামলা হতেই তড়িঘড়ি ছুটে আসে পুলিশ। ইডির তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, “ঘটনাস্থলে পাঁচ জন অভিযুক্ত ছিল। তাদের মধ্যে একজন পলাতক। মারধরের জেরে ইডির এক অতিরিক্ত ডিরেক্টর আহত হয়েছেন।”

    একটি মোবাইল অ্যাপের বিরুদ্ধেই সাইবার প্রতারণার অভিযোগ ওঠে

    ইডি (ED) সূত্রে জানা গিয়েছে, একটি মোবাইল অ্যাপের বিরুদ্ধেই (Delhi) সাইবার প্রতারণার অভিযোগ ওঠে এবং তারই তদন্ত শুরু হয়। সেই তদন্তে নাম উঠে আসে এক চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট অশোক শর্মার। তদন্তকারী সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ফিশিং স্ক্যাম, কিউআর কোড প্রতারণা ও পার্ট টাইম চাকরির টোপ দিয়ে হাজার হাজার মানুষকে প্রতারিত করা হচ্ছিল। অভিযুক্তর বাড়িতে সকালে জিজ্ঞাসাবাদের সময়ই হঠাৎ অশোক এবং তার পরিবারের সদস্যরা ঝাঁপিয়ে পড়ে ইডির ওপর। পুলিশ জানিয়েছে, যাদের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ উঠেছে তাদের মধ্যে একজন পলাতক রয়েছে। তার সন্ধান চালানো হচ্ছে। অন্যদিকে, যে সকল আধিকারিক হামলায় আহত হয়েছেন তাঁদের চিকিৎসাও চলছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: বাংলাদেশে জোর করে বন্ধ করা হল ইসকন মন্দির, তুলে নিয়ে যাওয়া হল ভক্তদের

    Bangladesh: বাংলাদেশে জোর করে বন্ধ করা হল ইসকন মন্দির, তুলে নিয়ে যাওয়া হল ভক্তদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh) অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে হিন্দুদের ওপর লাগাতার অত্যাচার শুরু হয়েছে। সরকারের মাথায় লোকদেখানো করে মহম্মদ ইউনূসকে বসানো হয়েছে। কিন্তু, সরকার কার্যত পরিচালনা করছে জামাতে ইসলামি এবং হেফাজতে ইসলামের মতো বাংলাদেশের মৌলবাদী সংগঠনগুলি। তাদের নির্দেশেই সব কিছু হচ্ছে। চিন্ময় প্রভু গ্রেফতার হওয়ার পর থেকে সেখানকার সরকারের আচরণ এবং কট্টরপন্থিদের ভূমিকা আরও বেশি করে তা প্রমাণ করে দিয়েছে। এই আবহে ইসকনকে নিষিদ্ধ করতে উঠেপড়ে লেগেছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার। বুধবার বাংলাদেশের হাইকোর্টে ইসকনকে নিষিদ্ধ সংগঠন ঘোষণা করার আবেদন গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যেই বাংলাদেশে ইসকনের মন্দির-অফিসে হুমকি আসতে শুরু করেছে।

    বন্ধ করা হল ইসকন মন্দির (Bangladesh)

    জানা গিয়েছে, বাংলাদেশে (Bangladesh) ইসকনের (ISKCON) ৬৫টি মন্দির রয়েছে। ৫০ হাজারেরও বেশি অনুগামী রয়েছে। ঢাকায় ১৩টি ইসকন মন্দির রয়েছে। চট্টগ্রামে ১৪টি, সিলেটে ৯টি, খুলনায় ৮টি এবং রংপুরে ৭টি ইসকন মন্দির রয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশের শিবচরে ইসকনের মন্দিরগুলিকে নিশানা করছে মৌলবাদী জামাতরা। মন্দির বন্ধের হুঁশিয়ারি দিচ্ছে। বাংলাদেশের সোনালি মার্কেটে অবস্থিত ইসকন মন্দির ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। মন্দির বন্ধ না করলে, ভয়ঙ্কর পরিণতি হবে বলেই হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। এর আগে ইসকনের এই মন্দির থেকেই বোর্ড খুলে নেওয়া হয়েছিল। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, মৌলবাদী নেতারা আধ ঘণ্টার মধ্যে মন্দির বন্ধ করার এবং ইসকনের সদস্যদের গ্রেফতার করার হুমকি দিচ্ছে। পুলিশ ও সেনারাও সেখানে উপস্থিত ছিল। ইসকনের সমর্থকদের তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ। বেছে বেছে হিন্দুদেরই পুলিশ ধরছে বলে অভিযোগ। হিন্দুদের ওপরে মৌলবাদীদের নেতৃত্বে হামলার লাগাতার অভিযোগ আসছে। বাড়ি-ঘর, দোকানে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার ভয়ঙ্কর চিত্রও সামনে এসেছে।

    আরও পড়ুন: সাগরে ঘনিভূত নিম্নচাপ, রাজ্যে শীতের আমেজে বাধা, বাড়বে রাতের তাপমাত্রা

    কী বললেন ইসকন কলকাতার ভাইস প্রেসেডেন্ট?

    ইসকন কলকাতার ভাইস প্রেসেডেন্ট এবং মুখপাত্র রাধারমণ দাস বলেন, ‘‘বাংলাদেশের শিবচরের ইসকন (Bangladesh) নামহাট্টা সেন্টারটি মুসলিমরা এসে জোর করে বন্ধ করে দিয়ে যায়। এরপর সেখানে সেনারা যান। ইসকনের ভক্তদের সেখান থেকে একটি গাড়িতে করে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়।’’ একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন রাধারমণ দাস। সেই ভিডিওতে দেখা যায়, ইসকন মন্দিরের একটি হোর্ডিং খুলে ফেলা হচ্ছে লোহার রড দিয়ে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ICC Ranking: আইসিসি র‌্যাঙ্কিংয়ে টেস্ট বোলারদের মধ্যে শীর্ষে বুমরা, ব্যাটারদের তালিকায় দুইয়ে যশস্বী

    ICC Ranking: আইসিসি র‌্যাঙ্কিংয়ে টেস্ট বোলারদের মধ্যে শীর্ষে বুমরা, ব্যাটারদের তালিকায় দুইয়ে যশস্বী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে মাত্র একটা টেস্টে বড় জয়েই বদলে গেল ছবিটা। আইসিসির টেস্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে (ICC Test Rankings) ফের দাপট ভারতীয়দের। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টে ৮ উইকেট নিয়ে ভারতের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন যশপ্রীত বুমরা। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ১৬১ রানের ইনিংস খেলে সকলকে চমকে দিয়েছেন যশস্বী। তারই ফলস্বরূপ আইসিসি র‌্যাঙ্কিংয়ে এক নম্বর টেস্ট বোলার আবার যশপ্রীত বুমরা। আর এখনও পর্যন্ত জীবনের সেরা স্থান, টেস্ট ব্যাটারদের তালিকায় দুই নম্বরে যশস্বী জয়সওয়াল।

    সিংহাসনে বুমরা

    প্রথম টেস্টে দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার পাশাপাশি বল হাতেও অস্ট্রেলীয় ব্যাটারদের মাথা ব্যথার কারণ হয়ে উঠেছিলেন বুমরা। প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়ে একাই আয়োজকদের ইনিংসে ধস নামিয়ে দেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ৩ উইকেট নিয়েছিলেন। তাঁর এই সাফল্য স্বীকৃতি পেল ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) টেস্ট বোলারদের র‌্যাঙ্কিংয়ে। দক্ষিণ আফ্রিকার কাগিসো রাবাডা এবং অস্ট্রেলিয়ার জশ হ্যাজেলউডকে টপকে আবার শীর্ষে চলে এলেন বুমরা। তাঁর রেটিং পয়েন্ট ৮৮৩। দ্বিতীয় স্থানে নেমে যাওয়া রাবাডার সংগ্রহ ৮৭২ রেটিং পয়েন্ট। ক্রমতালিকায় তৃতীয় স্থানে নেমে যাওয়া হ্যাজেলউডের রেটিং পয়েন্ট ৮৬০। রবিচন্দ্রন অশ্বিন ৮০৭ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে চতুর্থ স্থানে রয়েছেন। বুমরা এবং অশ্বিন ছাড়াও টেস্ট বোলারদের তালিকার প্রথম ১০ জনের মধ্যে রয়েছেন আর এক ভারতীয়। এক ধাপ পিছিয়ে সাত নম্বরে রয়েছেন রবীন্দ্র জাদেজা। তাঁর রেটিং পয়েন্ট ৭৯৪।

    যশস্বীর যাদু

    আইসিসি টেস্ট ব্যাটারদের ক্রমতালিকায় জীবনের সেরা জায়গায় উঠে এসেছেন যশস্বী জয়সওয়াল। দু’ধাপ এগিয়ে ২২ বছরের ওপেনার এখন দ্বিতীয় স্থানে। তাঁর রেটিং পয়েন্ট ৮২৫।  সচিন তেন্ডুলকর, বিরাট কোহলির যোগ্য উত্তরসূরি। ভয়ডরহীন ক্রিকেট, ব্যাটিং দক্ষতায় সচিন-বিরাটের পথেই হাঁটছে তরুণ বাঁহাতি ওপেনার। এমনই দাবি ভারতের প্রাক্তন হেডকোচে গ্রেগ চ্যাপেলের। টেস্ট ব্যাটারদের ক্রমতালিকায় শীর্ষে রয়েছেন ইংল্যান্ডের জো রুট। তাঁর সংগ্রহ ৯০৩ রেটিং পয়েন্ট। প্রথম ১০ জনের মধ্যে রয়েছেন ঋষভ পন্থও। ৭৩৬ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে ক্রমতালিকায় ষষ্ঠ স্থানে পন্থ। 

    আরও পড়ুন: ‘প্রজ্ঞান’-এর চেয়ে ১২ গুণ ভারী হবে চন্দ্রযান ৪-এর রোভার! জানাল ইসরো, আর কী কী পরিবর্তন?

    পারথে বিরাট ইনিংস

    পারথে অনবদ্য সেঞ্চুরির সুবাদে এক লাফে অনেকটা উঠে এসেছেন বিরাট কোহলিও। নিউজিল্যান্ড সিরিজে খারাপ পারফরম্যান্সের জেরে দীর্ঘদিন বাদে প্রথম কুড়ি থেকে ছিটকে ২২ নম্বরে নেমে গিয়েছিলেন বিরাট। পারথে সেঞ্চুরি করে একধাক্কায় ৯ ধাপ উপরে উঠে ১৩ নম্বরে জায়গা পেয়েছেন তিনি। টেস্ট অলরাউন্ডারদের ক্রমতালিকায় প্রথম দু’টি স্থান আগের মতোই রবীন্দ্র জাদেজা এবং অশ্বিনের দখলে। এক ধাপ এগিয়ে সাত নম্বরে রয়েছেন অক্ষর প্যাটেল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: সাগরে ঘনীভূত নিম্নচাপ, রাজ্যে শীতের আমেজে বাধা, বাড়বে রাতের তাপমাত্রা

    Weather Update: সাগরে ঘনীভূত নিম্নচাপ, রাজ্যে শীতের আমেজে বাধা, বাড়বে রাতের তাপমাত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে একটি নিম্নচাপ। এরই প্রভাবে সপ্তাহ শেষে পশ্চিমবঙ্গের উপকূলবর্তী চার জেলায় হতে পারে বৃষ্টি। এই জেলাগুলি হল পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা। অন্যদিকে, উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে মেঘলা আকাশ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। হাওয়া অফিস মনে করছে, এর ফলে আপাতত শীতের আমেজে কিছুটা বাধা পড়বে। নিম্নচাপের কারণে প্রভাব পড়বে পারদ পতনেও। পুদুচেরি থেকে ৬৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্বে এবং চেন্নাই উপকূল থেকে ৭০০ কিলোমিটার দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্বদিকে এই নিম্নচাপটি (Weather Update) অবস্থান করছে বলে জানা যাচ্ছে। জানা গিয়েছে, এর অভিমুখ বর্তমানে তামিলনাড়ুর দিকেই রয়েছে। শনিবারই ঘূর্ণিঝড়টি স্থলভাগে প্রবেশ করতে পারে। এর প্রভাবে ইতিমধ্যে অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে তামিলনাড়ু, পুদুচেরি প্রভৃতি এলাকায়।

    তামিলনাড়ুতে হবে অতিভারী বৃষ্টি (Weather Update)

    ইতিমধ্যে হাওয়া অফিস জানিয়েছে, তামিলনাড়ুতে এর প্রভাবে ২০০ মিলিমিটার বা তার বেশি বৃষ্টি (Rain Forecast) হতে পারে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় সে রাজ্যের মৎস্যজীবীদের জন্য সতর্কতাও জারি করা হয়েছে। গভীর সমুদ্রে যাওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে মৎস্যজীবীদের। শুক্রবার থেকে হালকা বৃষ্টির (Weather Update) সম্ভাবনা রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলাতে। ৩০ নভেম্বর শনিবার বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরে। ১ ডিসেম্বর রবিবার হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায়।

    নভেম্বরের শেষে রাতের তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছতে পারে

    হাওয়া অফিস আরও জানিয়েছে, উত্তরবঙ্গে (Weather Update) ঠান্ডার আমেজ তুলনায় বেশি থাকবে। সকালের দিকে কুয়াশার হালকা চাদর দেখা যাবে দার্জিলিং এবং উত্তর দিনাজপুর জেলাতে। অন্যদিকে, জলপাইগুড়ি ও মালদা জেলাতেও কুয়াশার (Rain Forecast) সম্ভাবনা রয়েছে। বুধবারই কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে ছিল। আগামী শনিবার পর্যন্ত তাপমাত্রা ক্রমশ বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। নভেম্বরের শেষে রাতের তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chinmoy Krishna Das: ইউনূস সরকারের বুকে ভয় ধরিয়ে দিয়েছেন ঊনচল্লিশের সন্ন্যাসী চিন্ময়, তাই কি গ্রেফতার?

    Chinmoy Krishna Das: ইউনূস সরকারের বুকে ভয় ধরিয়ে দিয়েছেন ঊনচল্লিশের সন্ন্যাসী চিন্ময়, তাই কি গ্রেফতার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বয়স মাত্রই ঊনচল্লিশ। পরিচয় সনাতনী, বাংলাদেশের এক ইসকন মন্দিরের দায়িত্বে। তাঁর প্রতিপক্ষ যিনি, তিনি বয়সে প্রবীণ। বাংলাদেশের তদারকি সরকারের প্রধান। দুজনের ধর্ম পরিচয়ও আলাদা। প্রথম জন হিন্দু, অন্যজন ধর্মে মুসলমান (Muhammad Yunus)। ঊনচল্লিশ বছরের এই সনাতনিই ভয় ধরিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের বুকে। তাঁর একটা ডাকে জমায়েত হন বাংলাদেশের লাখো হিন্দু। মন দিয়ে শোনেন তাঁর কথা। এহেন চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ওরফে চিন্ময় প্রভুকে (Chinmoy Krishna Das) গ্রেফতার করে সাপের ছুঁচো গেলার দশা হয়েছে মহম্মদ ইউনূস সরকারের। তাঁরা না পারছেন চিন্ময়কে ছেড়ে দিতে, না পারছেন যাদের ‘বুদ্ধি’তে গ্রেফতার করা হল তাঁকে, তাদের চটাতে।

    ক্ষোভে ফুঁসছেন সনাতনীরা

    ফেরা যাক খবরে। দিন কয়েক আগে ঢাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় ইসকনের চিন্ময়কে। তাঁর মুক্তির দাবিতে কয়েক ঘণ্টার জন্য ঢাকা অচল করে দেন সে দেশের সনাতনীরা। কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটিয়ে, লাঠিচার্জ করে চিন্ময়কে কোনওরকমে নিয়ে যাওয়া হয় জেলে। তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ আনা হয়। যারে জেরে বাংলাদেশ তো বটেই, ক্ষোভে ফুঁসছেন ভারত তথা তামাম বিশ্বের সনাতনীরা।

    নির্ভীক চিন্ময় (Chinmoy Krishna Das) 

    চিন্ময় প্রভুর নির্ভীকতাকে কুর্নিশ করতে হয়। পুলিশ যথন তাঁকে প্রিজন ভ্যানে করে জেলের কুঠুরিতে নিয়ে যাচ্ছেন, তখনও অকুতোভয় চিন্ময় ভিক্ট্রি সাইন দেখাচ্ছেন। সনাতনীদের উদ্দেশে বলছেন, “ঐক্যবদ্ধ থাকুন।” চট্টগ্রামের জনসমাবেশে সংখ্যালঘুদের জন্য যে আট দফা দাবি তিনি জানিয়েছিলেন, সেই কারণেই তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা বলে মনে করেন তিনি। চিন্ময় বলেন, “বিদ্রোহ মামলাটি আমাদের সংখ্যালঘুদের জন্য আট দফা দাবির বিরুদ্ধে। এটি আন্দোলনের নেতৃত্বকে শেষ করে দেওয়ার একটি প্রচেষ্টা।” যে চিন্ময়কে নিয়ে এত হইচই, মাস কয়েক আগেও তাঁকে বিশেষ চিনতেন না বাংলাদেশের সিংহভাগ মানুষ। হাসিনা সরকারের পতনের পর হিন্দুদের এক ছাতার তলায় নিয়ে আসার মহান কাজটি করে তিনি চলে আসেন খবরের শিরোনামে, নজরে পড়ে যান ইউনূস সরকারের (Muhammad Yunus)। এখন চিন্ময়ের নামে বাংলাদেশের যে কোনও জায়গায় নিমেষেই জড়ো করা যায় কয়েক হাজার হিন্দুকে।

    সুর চড়িয়েছেন চিন্ময় (Chinmoy Krishna Das) 

    হাসিনা সরকারের পতনের পর সবাই যখন মুখে কুলুপ এঁটেছেন, তখন গলা চড়িয়েছেন চিন্ময়। ঢাকার এক কমেন্টেটর বলেন, “যখন সবাই ভয়ে চুপ করে গিয়েছিলেন, তখন সুর চড়িয়েছিলেন চিন্ময়। সঙ্কটের সেই সময়ে তিনি আত্মপ্রকাশ করেন নেতা হিসেবে। সময়টা তাঁর অনুকূলে ছিল। সে-ই চিন্ময়কে মাইলেজ দিয়েছে।” সেই কারণেই যে তিনি মুসলমানদের রোষের মুখে পড়েছেন, তা মনে করছেন সে দেশের সনাতনীরা। পূর্বাশ্রমে তাঁর নাম ছিল চন্দন কুমার ধর। সন্ন্যাস দীক্ষা নেওয়ার পর তাঁর নাম হয় চিন্ময় কৃষ্ণ দাস (Chinmoy Krishna Das)। বাংলাদেশের নিপীড়িত সংখ্যালঘুদের মুখ হয়ে ওঠেন তিনিই। তার জেরে চিন্ময়ের সঙ্গে হাত মেলান বাংলাদেশের ইস্কনের সন্ন্যাসীরা। তাঁরা চিন্ময়ের মুক্তির দাবিতে সোচ্চার হন।

    কী বলছেন কমেন্টেটর

    ঢাকার ওই কমেন্টেটর বলেন, “তিনি তাঁর বয়সের তুলনায় জ্ঞানী এবং পরিণত। আর এটি পরিস্থিতিরই একটি ফসল।” চট্টগ্রামের এক সন্ন্যাসী বলেন, “চিন্ময় ১৯৮৫ সালের মে মাসে চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার কারিয়ানগর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি শিশু বয়স থেকেই ধর্মীয় ক্ষেত্রে একজন জনপ্রিয় বক্তা ছিলেন (Chinmoy Krishna Das)। তিনি ১৯৯৭ সালে, মাত্র ১২ বছর বয়সে দীক্ষা গ্রহণ করেন এবং ইসকনের ব্রহ্মচারী হন।” বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোট ৮ দফা দাবি আদায়ের জন্য ২৫ অক্টোবর চট্টগ্রামে একটি বিশাল সমাবেশের আয়োজন করেছিল। হিন্দুদের এই শক্তি প্রদর্শন বাংলাদেশের জনসংখ্যার একটি অংশের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়নি। চিন্ময়-সহ ১৭ জন হিন্দু নেতার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা দায়ের করে তারাই। সেই মামলার ভিত্তিতেই গ্রেফতার করা হয় চিন্ময়কে।

    চিন্ময়কে রোখার চেষ্টা (Chinmoy Krishna Das)

    ২২ নভেম্বর রংপুরে জনসমাবেশের ডাক দেন চিন্ময়। সেই সমাবেশ আটকাতে চেষ্টার কসুর করেনি বাংলাদেশ সরকার। আগাম বুকিং করা থাকলেও, পরে কোনও কারণ ছাড়াই বাতিল করে দেওয়া হয় বুকিং। চিন্ময় বলেন, “বাংলাদেশে সনাতনীদের দুর্দশার কথা আপনি এই ঘটনাটি থেকেই অনুমান করতে পারেন। তাঁদের ওপর চলা দমন-পীড়নের প্রমাণের জন্য আর কিছুর প্রয়োজন নেই।” খুলনা এবং সিলেটেও দুটি বড় সমাবেশের আয়োজন করার পরিকল্পনা করেছিলেন চিন্ময় (Chinmoy Krishna Das)। তার আগে তাঁকে গ্রেফতার করা হয় ঢাকা থেকে।

    আরও পড়ুন: আজমের শরিফ দরগা আদতে একটি শিব মন্দির, হিন্দু সেনার আর্জি গ্রহণ করল আদালত

    বিপাকে ইউনূস সরকার

    বাংলাদেশের ওই কমেন্টেটর বলেন, “বাংলাদেশের হিন্দু জনগোষ্ঠীর একটি বড় অংশ তরুণ এবং প্রযুক্তি-সচেতন। এই তরুণরা দেখেছে যে সারা বিশ্বে সংখ্যালঘুদের নিজেদের জন্মভূমিতে টিকে থাকার জন্য লড়াই করতে হয়।” জানা গিয়েছে, ১৯৬৪ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ধর্মীয় নিপীড়নের কারণে বাংলাদেশ ছেড়ে গিয়েছেন ১ কোটির বেশি হিন্দু ধর্মাবলম্বী। এই নিপীড়িতদেরই মুখ হয়ে উঠেছিলেন চিন্ময় (Chinmoy Krishna Das)। তাঁকে গ্রেফতার করেই বিপাকে বাংলাদেশ সরকার। কারণ এই মুহূর্তে চিন্ময়ের সঙ্গে রয়েছে তামাম বিশ্বের সহানুভূতির ঝড়। যার বড় মূল্য চোকাতে হতে পারে ইউনূসের (Muhammad Yunus) অন্তর্বর্তী সরকারকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan-4: ‘প্রজ্ঞান’-এর চেয়ে ১২ গুণ ভারী হবে চন্দ্রযান ৪-এর রোভার! জানাল ইসরো, আর কী কী পরিবর্তন?

    Chandrayaan-4: ‘প্রজ্ঞান’-এর চেয়ে ১২ গুণ ভারী হবে চন্দ্রযান ৪-এর রোভার! জানাল ইসরো, আর কী কী পরিবর্তন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চন্দ্রযান অভিযান ভারতের মহাকাশ গবেষণাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছে। চন্দ্রযান ৩-এর সাফল্য মহাকাশ বিজ্ঞানে ইসরোর মুকুটে নতুন পালক যোগ করেছে। এবার পালা চন্দ্রযান ৪-এর (Chandrayaan-4)। স্বাভাবিক ভাবেই আরও আধুনিক হতে চলেছে এই অভিযান। ইসরো (ISRO) সূত্রে জানা গিয়েছে, চন্দ্রযান ৩-এর রোভার ‘প্রজ্ঞান’-এর চেয়ে ১২ গুণ বেশি হবে চন্দ্রযান ৪-এর রোভারের ওজন। 

    ওজন হবে ৩৫০ কেজি

    ইসরো জানিয়েছে, আনুমানিক ৩৫০ কেজি হবে চন্দ্রযান ৪-এর রোভারের ওজন। চন্দ্রযান ৪ অভিযানের (Chandrayaan-4) জন্য জাপানের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা জাক্সা-র সঙ্গে হাত মিলিয়ে কিছু কাজ সারতে চাইছে ইসরো (ISRO)। ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো)-এর স্পেস অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারের (SAC) পরিচালক নিলেশ দেশাই বলেন, ‘‘চন্দ্রযান ৪ মিশনের রোভারটির ওজন হবে ৩৫০ কেজি, যা আগের রোভারটির চেয়ে ১২ গুণ বেশি।’’ তিনি আরও জানান, এর মাধ্যমে ভারতের মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে একটি বড় পরিবর্তন আসবে, যেখানে নতুন রোভারটি চন্দ্রপৃষ্ঠে আরও ব্যাপকভাবে অনুসন্ধান চালাতে সক্ষম হবে। চন্দ্রযান ৪ মিশনটি শুধু চাঁদে অবতরণ করবে না, বরং চাঁদের নমুনা সংগ্রহ করে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্য নিয়েও কাজ করছে। এটি এমন একটি পদক্ষেপ যা ভারতকে বিশ্বের এমন কয়েকটি দেশের তালিকায় স্থান দেবে, যারা এ ধরনের জটিল মহাকাশ কার্যক্রম সম্পাদন করতে সক্ষম।

    আরও পড়ুন: শুক্রযান, চন্দ্রযান ৪, গগনযান অভিযান ও মহাকাশ স্টেশন উদ্বোধনের সময়সূচি প্রকাশ ইসরোর

    চন্দ্রযান ৪-এ নতুন কী?

    রোভারটির ওজন বৃদ্ধির ফলে এটি আরও বড় বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি বহন করতে পারবে এবং এর অনুসন্ধান এলাকা হবে অনেক বড়। যেখানে প্রজ্ঞান রোভার ৫০০ মিটার x ৫০০ মিটার এলাকা আবিষ্কার করেছিল, নতুন রোভারটি প্রায় ১ কিলোমিটার x ১ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে গবেষণা চালাতে সক্ষম হবে। এছাড়াও দেশাই জানান, চন্দ্রযান ৩ দক্ষিণ মেরুর ৬৯.৩ ডিগ্রিতে অবতরণ করেছিল। ল্যান্ডার ‘বিক্রম’-এর পেট থেকে বেরিয়ে সেখানে চাঁদের মাটিতে চাকা গড়িয়েছিল রোভার প্রজ্ঞানের। কিন্তু চন্দ্রযান ৪ (Chandrayaan-4) একেবারে ঠিক করা স্থানেই অবতরণ করবে ভারতের ল্যান্ডার। আর তা হবে চাঁদের দক্ষিণ মেরুর একদম ৯০ ডিগ্রি বিন্দু। দেশাই আরও বলেন, ‘‘যদি সরকারের অনুমোদন পাই, তবে আমরা ২০৩০ সালের মধ্যে মিশনটি বাস্তবায়ন করতে পারব।’’ তবে ইসরোর (ISRO) অপর এক সূত্রের খবর, এই অভিযান ২০২৭ সালের মধ্যেই করার চেষ্টা চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramayana: ৪১৯টি তালপাতায় লেখা রামায়ণ, ২৫০ বছরের পুরনো পাণ্ডুলিপি আবিষ্কৃত তামিলনাড়ুতে

    Ramayana: ৪১৯টি তালপাতায় লেখা রামায়ণ, ২৫০ বছরের পুরনো পাণ্ডুলিপি আবিষ্কৃত তামিলনাড়ুতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আড়াইশো বছরেরও বেশি পুরনো রামায়ণের (Ramayana) তালপাতার পাণ্ডুলিপি আবিষ্কৃত হল তামিলনাড়ুতে। তামিলনাড়ুর বানিয়ামবাদীতে তালপাতার এই পাণ্ডুলিপিগুলি আবিষ্কারের কাজে সবচেয়ে বেশি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নিয়েছেন ডক্টর কে মোহন গান্ধী। তিনি আসলে একজন তামিল অধ্যাপক। সে রাজ্যের ভেলোর জেলার তিরুপাথরের একটি কলেজে অধ্যাপনা করেন তিনি। তাঁর সহযোগী হিসেবে ছিলেন কানিনিলাম মুনুসামি এবং ডঃ কামিনী। এই পাণ্ডুলিপিগুলি আবিষ্কার হয় সে রাজ্যের এজিহিল আমমাইয়ারের বাড়ি থেকে। এজিহিল আমমাইয়ার হলেন একজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা। ৪১৯টি তালপাতা দিয়ে তৈরি ওই পাণ্ডুলিপিতে পদ্যের আকারে রামায়ণ লেখা ছিল।

    অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা এজিহিল আমমাইয়ার বাড়িতে মেলে এই পাণ্ডুলিপি

    প্রসঙ্গত, ওই অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা এজিহিল আমমাইয়ার বাড়িতে এই পাণ্ডুলিপি থাকার কথা প্রথম জানেন ১৯ নামের এক ছাত্র মনীশ। যিনি বর্তমানে কম্পিউটার সায়েন্সের তৃতীয় বর্ষে পড়াশোনা করছেন। তিনিই অধ্যাপক গান্ধীকে প্রাচীন এই পাণ্ডুলিপি সম্পর্কে খবর দেন। জানা গিয়েছে, মনীশ হলেন ওই অবসরপ্রাপ্ত স্কুল শিক্ষিকার (এজিহিল আমমাইয়ার) আত্মীয়।

    পাণ্ডুলিপির বর্ণনা

    এরপরেই অধ্যাপক গান্ধী দল বেঁধে শিক্ষিকার (এজিহিল আমমাইয়ার)  বাড়িতে যান এবং সেখানে তাঁরা দেখেন যে পাঁচটি বান্ডিলে করে তালপাতা পাণ্ডুলিপি রাখা রয়েছে। জানা যায়, তাঁর পূর্বসূরিদের কাছ থেকে এগুলিকে সবটাই সংগ্রহ করেছিলেন অবসরপ্রাপ্ত ওই স্কুল শিক্ষিকা। পাণ্ডুলিপিটির (Tamil Nadu) দৈর্ঘ্য ১.৩৬ ফুট এবং প্রস্থ ০.১৩ ফুট। প্রতিটা পাতায় ৭ থেকে ৮ লাইন করে লেখা রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। প্রতি লাইনে বর্ণ সংখ্যা রয়েছে ৪৯ থেকে ৫২টি। প্রথম পাতাটিতে লেখা রয়েছে, ‘‘থুম্ব-নিথুম্বের মৃত্যুর পরে রাবণের বিরুদ্ধে রাম-লক্ষণের যুদ্ধের কাহিনি’’। জানা গিয়েছে, ওই গ্রন্থে আরও লেখা রয়েছে, যাঁরা এই পাণ্ডুলিপি পড়বেন, তাঁদের জীবন অনেক দীর্ঘ হবে এব সমৃদ্ধিতে ভরে যাবে। ভগবান রামচন্দ্রের (Ramayana) আশীর্বাদ সর্বদাই তাঁদের উপরে বর্ষিত হবে।

    সংরক্ষণের দাবি হিন্দু সংগঠনের (Ramayana)

    হিন্দু-মুন্ডাই নামের একটি একটি সাংস্কৃতিক সংগঠন এ বিষয়ে জানিয়েছে, পুরনো ওই পাণ্ডুলিপিটি (Ramayana) আড়াইশো বছরের পুরনো। এখানে লিপিবদ্ধ রয়েছে ভগবান রামচন্দ্রের কাহিনি এবং পুরোটাই লেখা হয়েছে তাল পাতার ওপরে। এরপরে এই পাণ্ডুলিপি এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মে ছড়িয়ে পড়েছে। এই ঐতিহ্য প্রমাণ করে যে রামায়ণের গুরুত্ব সারা ভারতব্যাপী রয়েছে। হিন্দু-মুন্ডাই (Tamil Nadu) নামের ওই সংগঠন তামিলনাড়ু সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছে যে অবিলম্বে ওই ৪১৯ পাতার তালপাতার পাণ্ডুলিপিকে সংরক্ষণ করা হোক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ajmer Sharif Dargah: আজমের শরিফ দরগা আদতে একটি শিব মন্দির, হিন্দু সেনার আর্জি গ্রহণ করল আদালত

    Ajmer Sharif Dargah: আজমের শরিফ দরগা আদতে একটি শিব মন্দির, হিন্দু সেনার আর্জি গ্রহণ করল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজমের শরিফ দরগা (Ajmer Sharif Dargah) আদতে একটি হিন্দু মন্দির ছিল। এই মর্মে আবেদনপত্র জমা পড়েছিল রাজস্থানের আদালতে (Rajasthan Court)। সেই আবেদনের শুনানিতে সম্মতি দিয়েছে আদালত। হিন্দু সেনার দায়ের করা আবেদনে দাবি করা হয়েছে, সুফি সাধক খাজা মইনুদ্দিন চিশতির মাজার আসলে একটি শিব মন্দির। এই আবেদন গ্রহণ করেছে আজমেরের নিম্ন আদালত।

    তলব নোটিশ জারি করার নির্দেশ (Ajmer Sharif Dargah)

    আজমের পশ্চিম সিভিল জজ (সিনিয়র ডিভিশন) মনমোহন চন্ডেল হিন্দু সেনার সভাপতি বিষ্ণু গুপ্তের দ্বারা দায়ের করা আবেদনের শুনানি গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এই মামলার শুনানি হবে ২০ ডিসেম্বর। আজমের শরিফ দরগা কমিটি, সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রক এবং ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ (ASI)-কে তলব নোটিশ জারি করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

    হিন্দু সেনার দাবি

    গত সেপ্টেম্বরে হিন্দু সেনা আজমের সিভিল কোর্টে একটি আবেদন দায়ের করে। তাতে দাবি করা হয়, খোয়াজা মইনউদ্দিন চিশতির দরগাকে ‘ভগবান শ্রী সঙ্কটমোচন মহাদেব বিরাজমান মন্দির’ ঘোষণা করা হোক। আবেদনে দাবি করা হয়েছে, দরগাটি একটি শিব মন্দিরের ওপর নির্মিত হয়েছে। প্রামাণিক উৎস থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এই দাবি করা হয়েছে। সুফি দরগাটি (Ajmer Sharif Dargah) ওই জায়গা থেকে অপসারণের দাবিও জানানো হয়েছে। হিন্দু সেনার দাবি, ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণকে নির্দেশ দেওয়া হোক যাতে জ্ঞানবাপি মামলার মতোই এই জায়গায় সমীক্ষা করা হয় এবং তারপর সেখানে শিব মন্দির পুননির্মাণ করা হয়।

    আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্রে ‘বিহার মডেল’ নয়, সাফ জানাল বিজেপি

    পিটিশনে বলা হয়েছে (Ajmer Sharif Dargah), খোয়াজা মইনউদ্দিন চিশতি মহম্মদ ঘোরির সঙ্গে আজমেরে এসেছিলেন। ঘোরি বহু হিন্দু মন্দির ধ্বংস করেছিলেন। এর মধ্যে রয়েছে আজমেরের সঙ্কট মোচন মহাদেব মন্দিরও। হিন্দু সেনার দাবি, আজমের শরিফ দরগার প্রধান প্রবেশদ্বারের নকশা হিন্দু স্থাপত্যের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। ঐতিহাসিক নথিতে সেই জায়গায় একটি শিব মন্দিরের অস্তিত্বের উল্লেখ রয়েছে।

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই উত্তরপ্রদেশের সম্ভলে আদালতের নির্দেশে শাহি জামা মসজিদে সমীক্ষা করতে গেলে শুরু হয় অশান্তি। সেখানেও (Rajasthan Court) স্থানীয়দের একাংশ দাবি করেন, হিন্দু মন্দির ভেঙে গড়ে উঠেছে মসজিদ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Devendra Fadnavis: মহারাষ্ট্রে ‘বিহার মডেল’ নয়, সাফ জানাল বিজেপি

    Devendra Fadnavis: মহারাষ্ট্রে ‘বিহার মডেল’ নয়, সাফ জানাল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) ‘বিহার মডেল’ নয়। শিন্ডেসেনাকে সাফ জানিয়ে দিয়েছে বিজেপি। বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র প্রেম শুক্ল সংবাদমধ্যমকে জানান, বিহারের মতো পরিস্থিতি নেই মহারাষ্ট্রে। তিনি বলেন (Devendra Fadnavis), “ভোটের আগেই নীতিশ কুমারকে মুখ্যমন্ত্রী করার প্রস্তাব দিয়েছিল বিজেপি। কিন্তু মহারাষ্ট্রে আমরা এমন কোনও কথা দিইনি।” শুক্ল বলেন, “তাছাড়া মহারাষ্ট্রে আমাদের সাংগঠনিক ক্ষমতা বেশি।”

    শিন্ডেসেনার বক্তব্য (Devendra Fadnavis)

    সোমবারই ‘বিহার মডেলে’র প্রসঙ্গ টেনে শিন্ডেসেনার মুখপাত্র নরেশ মাশকে বলেছিলেন, “বিহারে যেমন বিজেপি আসন সংখ্যার দিকে না তাকিয়ে নীতীশ কুমারকে মুখ্যমন্ত্রী করেছিল, তেমনই মহারাষ্ট্রেও শিন্ডেকে মুখ্যমন্ত্রী করা উচিত।” শিবসেনার এক নেতার দাবি, বিজেপি শিন্ডেকে জানিয়েছে যে, তিনিই মুখ্যমন্ত্রী থাকছেন।

    ফর্মুলা ওয়ান

    আজ, বুধবার দিল্লি গিয়েছেন উপ মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়নবীশ। শোনা যাচ্ছে, ফড়নবীশকে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী করা হবে শিন্ডেকে। এই সূত্রে শিন্ডেসেনা রাজি হবে কিনা, তা স্পষ্ট নয় (Devendra Fadnavis)। বিজেপির একটি সূত্রের খবর, পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে ধীরে চলো নীতি নিয়ে এগোতে চাইছে পদ্ম পার্টি। সে ক্ষেত্রে প্রথমে সম্ভাব্য মন্ত্রিসভা গঠন করা হবে, বণ্টন করা হবে দফতর। একেবারে শেষে বেছে নেওয়া হবে মুখ্যমন্ত্রী।

    কী বলছেন শিন্ডে

    বুধবার শিন্ডে বলেন, “আমি প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। বলেছি সরকার গঠনে আমাদের পক্ষ থেকে কোনও বাধা থাকবে না। মোদিজি এনডিএ-র নেতা। আমি বলেছি যে তাদের যা সিদ্ধান্ত হবে এবং যাকে তারা মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী মনোনীত করবেন, শিবসেনা তাকে সম্পূর্ণ সমর্থন করবে।”

    আরও পড়ুন: ফাটল হচ্ছে চওড়া! ফের ‘ইন্ডি’ জোটের বৈঠক এড়াল তৃণমূল, কেন জানেন?

    প্রসঙ্গত, মহারাষ্ট্র বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৮৮। এর মধ্যে বিজেপি একাই পেয়েছে ১৩২টি আসন। একনাথ শিন্ডের শিবসেনা পেয়েছে ৫৭টি আসন। অজিত পাওয়ারের এনসিপি জয়ী হয়েছে ৪১টি আসনে। ২০টি আসন গিয়েছে শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরের ঝুলিতে। কংগ্রেস জয়ী হয়েছে মাত্রই ১৬টি আসনে। আর ১০টি আসনে (Maharashtra) জয় পেয়েছে শরদ পাওয়ারের এনসিপি (Devendra Fadnavis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

      

LinkedIn
Share