Blog

  • Ramakrishna 202: “ঈশ্বরই জীবজগৎ হইয়া রহিয়াছেন, ঈশ্বরই মানুষ হইয়া বেড়াইতেছেন”

    Ramakrishna 202: “ঈশ্বরই জীবজগৎ হইয়া রহিয়াছেন, ঈশ্বরই মানুষ হইয়া বেড়াইতেছেন”

    ভক্তসঙ্গে শ্রীরামকৃষ্ণ

    নবম পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ২রা জুন

    কলিকাতায় বলরাম ও অধরের বাটীতে শ্রীরামকৃষ্ণ

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) দক্ষিণেশ্বর-মন্দির হইতে কলিকাতায় আসিতেছেন। বলরামের বাড়ি হইয়া অধরের বাড়ি যাইবেন। তারপর রামের বাড়ি যাইবেন। অধরের বাড়িতে মনোহরসাঁই কীর্তন হইবে। রামের বাড়িতে কথাকতা হইবে। আজ শনিবার, ২০শে জৈষ্ঠ (১২৯০), কৃষ্ণা দ্বাদশী, ২রা জুন, ১৮৮৩ খ্রীষ্টাব্দ।

    ঠাকুর গাড়ি করিয়া আসিতে আসিতে রাখাল ও মাস্টার প্রভৃতি ভক্তদের বলিতেছেন, “দেখ, তাঁর উপর ভালবাসা এলে পাপ-টাপ সব পালিয়ে যায়, সূর্যের তাপে যেমন মেঠো পুকুরে জল শুকিয়ে যায়।”

    সন্ন্যাসী ও গৃহস্থের বিষয়াসক্তি 

    “বিষয়ের উপর, কামিনী-কাঞ্চনের উপর, ভালবাসা থাকলে হয় না। সন্ন্যাস করলেও হয় না যদি বিষয়াসক্তি থাকে। যেমন থুথু ফেলে আবার থুথু খাওয়া!”

    কিয়ৎক্ষণ পরে গাড়িতে ঠাকুর আবার বলিতেছেন(Kathamrita), “ব্রহ্মজ্ঞানীরা সাকার মানে না। (সহাস্যে) নরেন্দ্র বলে ‘পুত্তলিকা’! আবার বলে, ‘উনি এখনও কালীঘরে যান’!”

    শ্রীরামকৃষ্ণ ও নরলীলা দর্শন ও আস্বাদন 

    ঠাকুর (Ramakrishna) বলরামের বাড়ি আসিয়াছেন।

    ঠাকুর হঠাৎ ভাবাবিষ্ট হইয়াছেন। বুঝি দেখিতেছেন, ঈশ্বরই জীবজগৎ হইয়া রহিয়াছেন, ঈশ্বরই মানুষ হইয়া বেড়াইতেছেন। জগন্মাতাকে বলিতেছেন, “মা, একি দেখাচ্ছ! থাম; আবার কত কি! রাখাল-টাখালকে দিয়ে কি দেখাচ্ছ! রূপ-টুপ সব উড়ে গেল। তা মা, মানুষ তো কেবল খোলটা বই তো নয়। চৈতন্য তোমারই।

    “মা, ইদানীং ব্রহ্মজ্ঞানীরা মিষ্টরস পায় নাই। চোখ শুকনো, মুখ শুকনো! প্রেমভক্তি না হলে কিছুই হল না।

    “মা, তোমাকে বলেছিলাম (Kathamrita), একজনকে সঙ্গী করে দাও আমার মতো। তাই বুঝি রাখালকে দিয়েছ।”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: বিধানসভায় শুভেন্দুর সঙ্গে সাক্ষাৎ আরজি করে নির্যাতিতার বাবা-মায়ের, কী কথা হল?

    RG Kar Incident: বিধানসভায় শুভেন্দুর সঙ্গে সাক্ষাৎ আরজি করে নির্যাতিতার বাবা-মায়ের, কী কথা হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) সঙ্গে দেখা করতে বিজেপি নেতা সজল ঘোষের (Sajal Ghosh) সঙ্গে বিধানসভায় গেলেন আরজি করের (RG Kar Incident) নির্যাতিতা চিকিৎসকের বাবা-মা (RG Kar victim’s family)। সেখানে পৌঁছেই শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) সঙ্গে দেখা করেন তাঁরা। মঙ্গলবার বেলা ১২টা ২০ মিনিট নাগাদ বিধানসভায় পৌঁছান নির্যাতিতার বাবা-মা। বিধানসভায় বিরোধী দলনেতার ঘরে গিয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন দু’জনেই। শুভেন্দু ছাড়া সেখানে বিজেপির অন্য বিধায়করাও ছিলেন।

    কান্নায় ভেঙে পড়লেন নির্যাতিতার মা

    এদিন শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) সঙ্গে কথা বলার সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন নির্যাতিতার (RG Kar Incident) মা। তিনি বলেন, ‘‘আমার পাশে সবাই দাঁড়াচ্ছে, আগামী দিনে আপনাদেরও আমার পাশে চাই। আমার মেয়েটা এমন কী অপরাধ করল, যে তাঁকে এমন নির্মম ভাবে মারা হল?’’ এরপরই তিনি আরও বলেন, ‘‘দেখতে দেখতে ১০০ দিন পেরিয়ে গেল। কিন্তু আজও জানতে পারলাম না, সেই রাতে আমার মেয়ের সঙ্গে কী ঘটেছিল।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘আমার মেয়েটা কী অপরাধ করল! হাসপাতাল ওর দ্বিতীয় বাড়ি ছিলাম। আমি বলতাম, হাসপাতালে গেটে ঢুকে ফোন করবি, আমার আর চিন্তা থাকবে না। সুরক্ষিত জায়গায় তাকে নৃশংসভাবে খুন করা হল।’’ কথা বলতে বলতে কান্নায় ভেঙে পড়েন নির্যাতিতার বাবাও। এরপর রুমাল দিয়ে তাঁর চোখের জল মুছিয়ে দেন শুভেন্দু। নির্যাতিতার বাবার কথা শুনে কেঁদে ফেলেন বিজেপি বিধায়ক চন্দনা বাউরিও।

    আরও পড়ুন: কলকাতাতেও বিষ-বাতাস! রাজ্যে শীতের আমেজ, সপ্তাহান্তে বৃষ্টির সম্ভাবনা উপকূলে

    পাশে থাকার বার্তা শুভেন্দুর

    এরপরই শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) আশ্বাস দিয়ে জানান, নির্যাতিতার (RG Kar Incident) বিচারের দাবিতে আগামী ১০ ডিসেম্বর শান্তিপূর্ণভাবে, আইন এবং গণতন্ত্র মেনে বিধানসভার ভিতরে এবং বাইরে বিজেপি বিধায়করা ধর্নায় বসবেন। অভিযুক্তদের দ্রুত এবং দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবিও জানাবেন তাঁরা। শুভেন্দু আরও বলেন, ‘‘১০ তারিখে সারাদিন রাজ্যপালের সামনে ধরনা দেব আমরা। ৫ দিন পুলিশের হাতে ছিল এই তদন্ত। থানার ওসি আর হাসপাতালের সুপার জেলে, এমন ঘটনা বিশ্বে বিরল। আমরা সবাই আছি আপনার সঙ্গে।’’ প্রসঙ্গত, গত ৯ অগস্ট আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের জরুরি বিভাগে চারতলার সেমিনার হল থেকে পড়ুয়া চিকিৎসকের দেহ উদ্ধার হয়। সেই ঘটনায় উত্তাল হয় গোটা রাজ্য। এমনকী, প্রতিবাদের আঁচ রাজ্য থেকে দেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও পৌঁছয়। বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টে বিচার চলছে এই মামলার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bangladesh: চিন্ময় প্রভুর গ্রেফতারের প্রতিবাদে কড়া প্রতিক্রিয়া রাম মন্দিরের প্রধান পুরোহিত, সদগুরুর

    Bangladesh: চিন্ময় প্রভুর গ্রেফতারের প্রতিবাদে কড়া প্রতিক্রিয়া রাম মন্দিরের প্রধান পুরোহিত, সদগুরুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনূস সরকার ক্ষমতায় আসার পর হিন্দুদের ওপর লাগাতার অত্যাচারের অভিযোগ উঠেছিল। এই আবহের মধ্যে এবার সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারি ঘিরে ফের উত্তপ্ত বাংলাদেশ (Bangladesh)। এরপর বিক্ষোভ আছড়ে পড়েছে বাংলাদেশে। ভারত সরকার প্রতিবাদ জানিয়েছে। একইসঙ্গে এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন রাম জন্মভূমি মন্দিরের প্রধান পুরোহিতসহ বিভিন্ন ধর্মগুরু। ইসকনের পক্ষ থেকে এই বিষয় নিয়ে ভারত সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি করা হয়েছে। সব মিলিয়ে চিন্ময় প্রভুর গ্রেফতারের ঘটনায় প্রতিবাদের ঝড় শুধু বাংলাদেশের মাটিতে থেমে নেই। ভারতে সনাতনীরাও প্রতিবাদে সরব হয়েছেন। চাপ বাড়ছে বাংলাদেশ সরকারের।

    পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের তুলনা (Bangladesh)

    চিন্ময় প্রভুর গ্রেফতারি প্রসঙ্গে শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের (Bangladesh) প্রধান পুরোহিত আচার্য সত্যেন্দ্র দাস বলেন, ‘‘যা হয়েছে অত্যন্ত খারাপ। আমার এটাই মনে হচ্ছে, পাকিস্তান যেমন হিন্দুদের সঙ্গে ব্যবহার করে থাকে বাংলাদেশও তেমনটাই করছে। বাংলাদেশে যাঁরা হিন্দুদের সমর্থন করছেন, তাঁদেরকেই গ্রেফতার করা হচ্ছে, এটা খুব খারাপ। আমাদের সরকারের উচিত অবিলম্বে এই বিষয়টিতে নজর দেওয়া। এখনও সরকার যদি কিছু না বলে তাহলে হিন্দুদের ওপর যে অন্যায় অত্যাচার হচ্ছে তা আরও বাড়বে আর এটাই চলতে থাকবে।’’

    সরব হয়েছেন সদগুরু

    ইসকনের-এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা-সদস্য চিন্ময় কৃষ্ণদাস ব্রহ্মচারী। তিনি সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্রও। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে তিনি ‘চিন্ময় প্রভু’ নামে পরিচিত। বাংলাদেশ (Bangladesh) সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্রের পাশাপাশি, পুণ্ডরীক্ষ ধামের অধ্যক্ষও তিনি। তাঁর গ্রেফতারের প্রতিবাদে সরব হয়েছেন আধ্যাত্মিক শিক্ষক এবং ইশা লিডারশিপ অ্যাকাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সদগুরু। মঙ্গলবার বাংলাদেশে হিন্দু নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর গ্রেফতারকে অসম্মানজনক বলে অভিহিত করেছেন তিনি। সদগুরু এক্স হ্যান্ডলে সকল বাংলাদেশি নাগরিককে একটি গণতান্ত্রিক জাতি গঠনের জন্য আহ্বান জানান। তিনি লিখেছেন, ‘‘মুক্ত গণতন্ত্রের মূল্য বোঝা প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব। ধর্মের ভিত্তিতে নিপীড়ন ঠিক নয়। দুর্ভাগ্যবশত, আমাদের প্রতিবেশি গণতান্ত্রিক নীতি থেকে দূরে সরে গিয়েছে। বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব হওয়া উচিত একটি গণতান্ত্রিক জাতি গঠন করা যেখানে সকল নাগরিকের প্রয়োজনীয় অধিকার এবং তাদের চাহিদা ও বিশ্বাস অনুযায়ী জীবন যাপন করার ক্ষমতা থাকবে।’’

    গোয়েন্দা শাখার মুখপাত্র রেজাউল করিম কী বলেছেন?

    সোমবার ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকা থেকে হিন্দু সংগঠন সম্মিলিত সনাতনী জোটের নেতা চিন্ময় প্রভুকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশের গোয়েন্দা শাখার মুখপাত্র রেজাউল করিমকে উদ্ধৃত করে সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে,  নিয়মিত পুলিশের অনুরোধের ভিত্তিতে দাসকে আটক করা হয়েছে। করিম বলেন, ‘‘পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়ার জন্য দাসকে এখন সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হবে।’’

    ভারত সরকারকে পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ ইসকনের

    ইসকন একটি এক্স পোস্টে ভারত সরকারকে অবিলম্বে বাংলাদেশ সরকারের (Bangladesh) সঙ্গে কথা বলার জন্য অনুরোধ করে। এক্স পোস্টে লিখেছে, ‘‘বিশ্বের যে কোনও জায়গায় সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে ইসকনের কোনও সম্পর্ক নেই। এই ধরনের ভিত্তিহীন অভিযোগ করা নিন্দনীয়। ভারত সরকারকে অবিলম্বে পদক্ষেপ নিতে এবং বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কথা বলার জন্য অনুরোধ করে এবং জানিয়ে দেয় যে আমরা শান্তিপ্রিয় ভক্তি আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত। আমরা চাই বাংলাদেশ সরকার অবিলম্বে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে মুক্তি দিন। এই ভক্তদের সুরক্ষার জন্য ভগবান কৃষ্ণের কাছে আমাদের প্রার্থনা।’’

    রাস্তায় নেমেছে হিন্দুরা

    হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দাসকে আটক করা হয়েছিল। বাংলাদেশ (Bangladesh) হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ এই আটকের নিন্দা জানিয়ে বলেছে যে এটি বিদেশে দেশের ভাবমূর্তিকে প্রভাবিত করতে পারে। প্রসঙ্গত, গত ৩০ অক্টোবর চট্টগ্রামের নিউমার্কেট এলাকায় হিন্দু সম্প্রদায়ের সমাবেশে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাকে অসম্মান করার অভিযোগে দাসসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানায় মামলা করা হয়। এদিকে দাসের অবিলম্বে মুক্তির দাবিতে হিন্দু সম্প্রদায়ের শত শত মানুষ বন্দরনগরীর চেরাগী পাহাড় মোড়ে রাস্তায় নেমেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Border-Gavaskar Trophy: আচমকা দেশে ফিরছেন গম্ভীর! দ্বিতীয় টেস্টের আগে চিন্তার ছায়া ভারতীয় শিবিরে

    Border-Gavaskar Trophy: আচমকা দেশে ফিরছেন গম্ভীর! দ্বিতীয় টেস্টের আগে চিন্তার ছায়া ভারতীয় শিবিরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সবে ছন্দে ফিরেছে দল। নিউজিল্যান্ডের কাছে ঘরের মাঠে সিরিজ হারের পর প্রবল চাপে পড়ে গিয়েছিল ভারত। সেখান থেকে অবিশ্বাস্য প্রত্যাবর্তন হয়েছে টিমের। সোমবার অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে ভারত বর্ডার গাভাসকর ট্রফির (Border-Gavaskar Trophy) প্রথম টেস্ট জিতে নিয়েছে পারথে। ২৯৫ রানে জিতেছে ভারত। দুরন্ত বুমরা, বিরাট-যশস্বীর সেঞ্চুরি, সব মিলিয়ে টিমগেম স্বস্তি দিচ্ছে টিম ম্যানেজমেন্টকে। তার মধ্যেই ফের চিন্তার ছায়া ভারতীয় দলের সাজঘরে। পারিবারিক কারণে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া থেকে দেশে ফিরতে হচ্ছে কোচ গৌতম গম্ভীরকে (Gautam Gambhir)। তবে, দ্বিতীয় টেস্টের আগে তিনি আবার অস্ট্রেলিয়ায় দলের সঙ্গে যোগ দেবেন, এমনই খবর।

    কেন ফিরছেন গম্ভীর

    ভারত-অস্ট্রেলিয়া দ্বিতীয় টেস্ট অ্যাডিলেডে। গোলাপি বলে হবে সেই ম্যাচ। তার আগে ক্যানবেরায় অনুশীলন ম্যাচ খেলবে ভারত। বুধবার সেখানে যাবে দল। শনিবার থেকে শুরু প্রস্তুতি ম্যাচ। কিন্তু দলের সঙ্গে ক্যানবেরা যাবেন না গম্ভীর। তিনি দেশে ফিরে আসছেন। গম্ভীরের (Gautam Gambhir) এই দেশে ফেরতের খবর আগে থেকে জানাই ছিল না। হঠাৎই নাকি বিসিসিআইকে জানিয়ে জরুরিকালীন পরিস্থিততে দেশে ফিরেছেন। কোচ যে কোনও সফরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। তিনিই পরিকল্পনা সাজান। সেই মতো ট্রেনিং করে, ম্যাচে খেলে টিম। গম্ভীরের এই দেশে ফেরত টিমকে চাপে ফেলে দিতে পারে, এমনই বলা হচ্ছে। গম্ভীর অবশ্য দেশে ফেরার জন্য ব্যক্তিগত কারণকেই তুলে ধরেছেন। কী কারণ, তা নিশ্চিত ভাবে বিসিসিআইকে জানিয়েছেন। কিন্তু ওই কারণ বাইরে আসেনি। বোর্ড অবশ্য গম্ভীরের সিদ্ধান্তকে স্বীকৃতি দিয়েছে। দ্বিতীয় টেস্টের আগে তিনি টিমের সঙ্গে যোগ দেবেন, এমনই জানিয়েছেন বোর্ডকে।

    আরও পড়ুন: নাইটদের নেতা কে হতে চলেছেন? নিলামের শেষবেলায় দল গুছিয়ে নিল কেকেআর

    দলের সঙ্গে রোহিত

    দ্বিতীয় টেস্টে দলে ফিরবেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা। তিনি প্রথম টেস্টে খেলেননি। ইতিমধ্যেই অস্ট্রেলিয়া পৌঁছে গিয়েছেন রোহিত। সেখানে গোলাপি বলে অনুশীলনও করছেন তিনি। রোহিতকে পারথে সাজঘরেও দেখা গিয়েছে। তিনি না থাকায় লোকেশ রাহুল ওপেন করেছিলেন। সঙ্গে ছিলেন যশস্বী জয়সওয়াল। মনে করা হচ্ছে রোহিত ফেরায় রাহুল আবার মিডল অর্ডারে ফিরবেন। দলে ফিরতে পারেন শুভমন গিলও। সেক্ষেত্রে বসতে হতে পারে দেবদূত পাড়িক্কলকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lord Harihar Temple: সম্ভলের বিতর্কিত মসজিদ আদতে হরিহরের মন্দির, এর পৌরাণিক মাহাত্ম্য জানেন?

    Lord Harihar Temple: সম্ভলের বিতর্কিত মসজিদ আদতে হরিহরের মন্দির, এর পৌরাণিক মাহাত্ম্য জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্ভলের (Sambhal) জামা মসজিদ সমীক্ষা নিয়ে বিরাট শোরগোল পড়েছে গোটা দেশ জুড়ে। হিন্দু পক্ষের দাবি, এই মসজিদ ছিল হিন্দু বিষ্ণু বা হরিহর দেবতার মন্দির (Lord Harihar Temple)। কিন্তু মুসলমান শাসক বাবর নিজে মন্দিরের স্থাপত্য, স্তম্ভ এবং গম্বুজের উপর মসজিদের কাঠামো নির্মাণ করেন। ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক সর্বেক্ষণ, বাবরনামা, শিলালিপি এবং নানা পুথির উল্লেখে স্পষ্ট যে এই মসজিদ কাঠামো আদতে হিন্দু মন্দিরের রূপান্তর। গত ২৪ নভেম্বর মসজিদের জরিপ করতে গেলে স্থানীয় মুসলিম দুষ্কৃতীরা সরকারি কর্মী, পুলিশ এবং সাধারণ মানুষের উপর ব্যাপক ভাবে পাথর বর্ষণ করে। এখন এই হরিহর বা ভগবান বিষ্ণুর ঐতিহাসিক এবং পৌরাণিক মাহাত্ম্য কেমন তা জানার চেষ্টা করব।

    বিষ্ণু-শিবের সম্মিলিত রূপ (Lord Harihar Temple)

    হরিহর হলেন হরি এবং হর-এর সমন্বয়ে তৈরি শব্দ। এক শব্দের অর্থ হল বিষ্ণু এবং আরেক শব্দের অর্থ হল শিব। ঐতিহাসিক এবং পৌরাণিক ভাবে এই দুই দেবতার অর্ধেক অর্ধেক অংশ নিয়ে পূর্ণ ভাগবানের রূপ হরিহর বিরাজমান হন। ভগবান হরিহর হলেন শিব এবং বিষ্ণুর একীকরণ। তাঁদের বিভিন্ন গুণের জন্য পুজো করা হয়। একদিকে ভগবান ভোলেনাথ হলেন ধ্বংসের দেবতা, অন্যদিকে বিষ্ণু হলেন সৃষ্টির ধারক। তবু উভয়ে হরিহর রূপে একত্রে উপস্থিত। তার মানে সৃষ্টির জন্য ধ্বংস ও সুরক্ষা উভয়ই প্রয়োজন। শিব এবং বিষ্ণুর সম্মিলিত রূপ হল হরিহর (Lord Harihar Temple)। ভগবান হরিহরের রূপ নিয়ে বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনী প্রচলিত আছে।

    আরও পড়ুনঃ “প্রাণনাথ, হৃদয়বল্লভ তোরা কৃষ্ণ এনে দে…না হয় আমায় নিয়ে চল; তোদের চিরদাসী হব”

    পৌরাণিক গল্প

    একটি পৌরাণিক গল্পে আছে, একবার ভগবান ব্রহ্মা ও বিষ্ণু ভগবান শিবের উপাসনা করেছিলেন। শিবশঙ্কর খুশি হয়ে দুজনকেই বর চাইতে বললেন। এতে বিশ্বজগতের স্রষ্টা ব্রহ্মা শিবকে তাঁর পুত্র হিসেবে পাওয়ার জন্য শিবের কাছেই বর চাইলেন। শিব বলেছিলেন যে, তিনি ব্রহ্মার ইচ্ছা পূরণ করবেন যখন তিনি বিশ্ব সৃষ্টির সময় সাফল্য পাবেন না এবং ক্রুদ্ধ হবেন। তারপর সেই ক্রোধ থেকে শিবের জন্ম হবে এবং একাদশ রুদ্র বলা হবে তাঁকে। একই সময়ে, ভগবান বিষ্ণু বর হিসাবে শিবের কাছে ভক্তি চেয়েছিলেন। এতে সন্তুষ্ট হয়ে ভগবান শিব বিষ্ণুকে তাঁর দেহের অর্ধেক হিসেবে গ্রহণ করেন। এরপর থেকে তিনি হরিহর রূপে পূজিত হতে থাকেন। শাস্ত্রে বলা হয়, ভগবান হরিহরের (Lord Harihar Temple) ডান পাশে রুদ্র এবং বাম পাশে বিষ্ণুর চিহ্ন রয়েছে। ভগবান হরিহর তাঁর ডান হাতে একটি কুঁড়ি এবং বাম হাতে একটি চাকতি এবং একটি গদা ও চক্র ধারণ করেন। গৌরী তাঁর ডানদিকে এবং লক্ষ্মী তাঁর বাম দিকে অবস্থান করেন।

    ঐতিহাসিক লোক কাহিনি

    পৌরাণিক কাহিনির পাশাপাশি একটি ঐতিহাসিক লোক কাহিনিতে রয়েছে, একবার শৈব সম্প্রদায় ভগবান বিষ্ণুর উপাসকদের মধ্যে কে শ্রেষ্ঠ ঈশ্বর, তা নিয়ে বিবাদ শুরু হয়েছিল। শৈব লোকেরা ভগবান শিবকে শ্রেষ্ঠ এবং বৈষ্ণবরা ভগবান বিষ্ণুকে শ্রেষ্ঠ বলছিলেন। এই বিবাদ নিয়ে উভয় পক্ষের লোকজন শিবশঙ্করের কাছে পৌঁছায়। তিনি মনে করেন, এ ধরনের বিতর্ক যেন না হয়। তাই তিনি হরিহরের (Lord Harihar Temple) রূপ ধারণ করেন। ফলে দেহের অর্ধেক বিষ্ণু এবং অর্ধেক শিব। এতে ভক্তরা বুঝতে পেরেছেন যে এই দুই পরাশক্তির মধ্যে কোনও বিরোধ নেই। কোনও বিরোধ থাকা উচিতও নয়। আবার হিন্দু শাস্ত্রের বিশ্বাস অনুসারে, কল্কি কলিযুগ শেষ করে সত্যযুগ শুরু করতে সম্বলে আবির্ভূত হবেন। বিভিন্ন যুগে সম্বলের বিভিন্ন নাম ছিল। একে সত্যযুগে সম্ভলেশ্বর, ত্রেতাযুগে মহাদগিরি, দ্বাপর যুগে পিংলা এবং কলিযুগে সম্বল বলে বর্ণনা করা হয়েছে। এই স্থানেই (Sambhal) বিষ্ণুর মন্দির নির্মাণ হয়।

    হরিহর ধাম কোথায় কোথায় রয়েছে?

    প্রাচীনকালে শৈব ও বৈষ্ণবের মধ্যে দ্বন্দ্বের পরিস্থিতি ছিল না। হরি ও হর যৌথভাবে একই স্থানে স্থাপিত হয়, যার নাম স্বরূপ বলা যায় ‘হরিহর ক্ষেত্র’ (Lord Harihar Temple)। আজ এই জায়গাটি বিহারের সোনপুরে অবস্থিত। যেখানে পশুদের সবচেয়ে বড় মেলা বসে। এখানে হরিহর মন্দির প্রতিষ্ঠিত। এছাড়াও ঝাড়খণ্ডের গিরিডিতে ভগবান হরিহরের একটি মন্দির রয়েছে যা ‘হরিহর ধাম’ নামে পরিচিত। ‘হরিহর ধাম’ জেলা সদর গিরিডি থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার দূরে দক্ষিণ-পশ্চিমে বাগোদরের জিটি রোড থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ২০ ফুট শিবলিঙ্গ এখানে স্থাপন করা হয়েছে। একই ভাবে বাংলায় বিষ্ণুর উপাসক এবং শৈব ধর্মের অদ্ভূত সমন্বয় দেখা গিয়েছে। বাংলার ঘরে ঘরে হরিহর নাম, গ্রামের নাম, মন্দিরের নাম খুব সহজ উপলব্ধ। তাছাড়া নাথযোগী, সিদ্ধা যোগী, সহজিয়া বৈষ্ণব, তন্ত্র, বাউল ধর্মের মধ্যেও বিষ্ণু এবং শৈব ধর্মের মিশ্রণ দেখা যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: ইসলামাবাদের রাজপথে লক্ষ লক্ষ ইমরান সমর্থক! সেনা-জনতা সংঘর্ষে নিহত ৬

    Pakistan: ইসলামাবাদের রাজপথে লক্ষ লক্ষ ইমরান সমর্থক! সেনা-জনতা সংঘর্ষে নিহত ৬

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিগর্ভ পাকিস্তান (Pakistan)। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের (Imran Khan) মুক্তির দাবিতে উত্তাল ইসলামাবাদ। পথে নেমেছেন হাজার হাজার মানুষ। ইতিমধ্যে ইসলামাবাদমুখী বিক্ষোভ সহিংস আকার নিয়েছে। ইমরানের স্ত্রী বুশরা বিবির নেতৃত্বে আন্দোলনে সংঘর্ষে ৬ জন নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু হয়েছে। পরিস্থিতি শামাল দিতে অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন করেছে প্রশাসন। পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থলে দেখামাত্র গুলি চালানোরও নির্দেশ জারি করা হয়েছে বলে খবর।

    ইমরানকে ছাড়ানোর হুঙ্কার

    রবিবার ইমরানের (Imran Khan) স্ত্রী বুশরা বিবির নেতৃত্বে রাজধানীর উদ্দেশে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন পাকিস্তান (Pakistan) তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)-এর কর্মী-সমর্থকরা। গোটা দেশ থেকে ইসলামাবাদের উদ্দেশে রওনা দেন দলীয় সমর্থকরা। সোমবার সন্ধ্যায় মিছিল ইসলামাবাদে পৌঁছয়। বিক্ষোভকারীরা আরও এগোনোর সিদ্ধান্ত নিলে নামানো হয় সেনাবাহিনী। লক্ষ লক্ষ সমর্থক রাজধানী শহরে ঢোকার চেষ্টা করলে নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। তাতেই সেনা ও পুলিশকর্মীর মত্যু হয়েছে বলে খবর। এখনও পর্যন্ত আহত হয়েছেন ১১৯ জন। অভিযোগ, পুলিশের ২২টি গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেন সমর্থকরা। ইতিমধ্যে তেহরিক-ই-পাকিস্তানের ৪ হাজার কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে ছোড়া হয়েছে কাঁদানে গ্যাস। এমনকী, ইমরানের সমর্থকদের দেখামাত্রই গুলি করার নির্দেশিকা জারি করেছে পাক-সেনা।

    খাইবার পাখতুনখোয়ার মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “ইমরান খান যতক্ষণ না মুক্তি পাচ্ছেন, ততক্ষণ আমরা পিছু হটব না। এগিয়েই যাব। সবাই প্রস্তুত হন। আমাদের আরও বাধা পেরোতে হবে।” প্রথম থেকেই বিক্ষোভ মিছিলে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ইমরানের স্ত্রী বুশরা বিবি। সোমবার তিনি বলেন, “খান সাহেবকে (ইমরান খান) ফিরিয়ে নিয়ে যেতে আমরা এখানে এসেছি। ইমরান খানকে নিয়েই ফিরব।” ইসলামাবাদের প্রাদেশিক পুলিশ প্রধান উসমান আনোয়ার জানিয়েছেন, গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন পুলিশের এক কর্মকর্তা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন আরও দুই পুলিশ কর্মী। সম্প্রতি কারাবন্দি অবস্থাতেই রাজধানী ইসলামাবাদ-সহ পাকিস্তানের (Pakistan) বড় শহরগুলি জুড়ে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছিলেন প্রাক্তন পাক-প্রধানমন্ত্রী তথা পিটিআই নেতা ইমরান (Imran Khan)। তাঁর ডাকে সাড়া দিয়েই এবার ইসলামাবাদের রাজপথে অগনিত মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Eknath Shinde: মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিলেন শিবসেনার শিন্ডে, মহারাষ্ট্রের কুর্সিতে এবার কে?

    Eknath Shinde: মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিলেন শিবসেনার শিন্ডে, মহারাষ্ট্রের কুর্সিতে এবার কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিলেন শিবসেনার একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde)। রাজ্যপাল সিপি রাধাকৃষ্ণনের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি। আজ, মঙ্গলবারই শেষ মহারাষ্ট্র বিধানসভার মেয়াদ। তবে শিন্ডেকে নতুন সরকার গঠিত হওয়া পর্যন্ত কার্যনির্বাহী মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বে থাকার জন্য অনুরোধ করেছেন রাজ্যপাল।

    নয়া সরকারের মুখ্যমন্ত্রী কে (Eknath Shinde)

    এদিনই পদত্যাগপত্র জমা দিতে রাজভবনে গিয়েছেন এনসিপি প্রধান অজিত পাওয়ার এবং দেবেন্দ্র ফড়ণবীশও। মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন মহাযুতি জোট। নয়া সরকারের মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, তা এখনও ঠিক হয়নি বলেই বিজেপি সূত্রে খবর। দু’বারের মুখ্যমন্ত্রী এবং বর্তমান উপ-মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবীশকে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসানো হতে পারে। কারণ, অভিজ্ঞতার পাশাপাশি তিনি বিজেপির বিধায়ক। মহারাষ্ট্র বিধানসভায় একক বৃহত্তম দল বিজেপিই। তবে মহারাষ্ট্রে চালকের আসনে কাকে বসানো হবে, তা নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন বিজেপির নেতৃত্বাধীন জোটের নেতারা। দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ মুখ্যমন্ত্রী পদের প্রধান দাবিদার হলেও, শিন্ডেকেই মুখ্যমন্ত্রী রাখার পক্ষপাতী শিন্ডেসেনা (একনাথ শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা) গোষ্ঠী।

    শিন্ডের অনুরোধ

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই শিন্ডে তাঁর দলীয় কর্মীদের মুম্বইয়ে সমবেত না হওয়ার অনুরোধ করেছিলেন। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছিলেন, “আমার প্রতি ভালোবাসার জন্য, কিছু সমর্থক সবাইকে একত্রিত হয়ে মুম্বইয়ে আসার আবেদন করেছেন। আমি আপনাদের ভালোবাসার জন্য গভীরভাবে কৃতজ্ঞ। তবে আমি অনুরোধ করছি যে কেউ যেন এভাবে আমার সমর্থনে একত্রিত না হন। আবারও বিনীতভাবে অনুরোধ করছি যে শিবসেনার কর্মীরা যেন বর্ষা বাংলো (মুখ্যমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন) বা অন্য কোথাও সমবেত না হন।”

    আরও পড়ুন: ‘‘গোধরার মতো পূর্বপরিকল্পিত’’, সম্ভল সংঘর্ষে বিরোধীদের নিশানা করলেন গিরিরাজ

    মহাযুতি জোটের শক্তির উল্লেখ করে তিনি বলেন, “বিপুল আসন নিয়ে জয়ের পরেও জোট ঐক্যবদ্ধ থাকবে।” পোস্টে তিনি লিখেছেন, “মহাযুতির এই মহান বিজয়ের পরে, রাজ্যে ফের আমাদের সরকার গঠিত হবে। একটি বৃহৎ জোট হিসাবে, আমরা একসঙ্গে নির্বাচনে লড়েছি এবং আজও একত্রিত রয়েছি।” তিনি লিখেছেন, “একটি শক্তিশালী ও সমৃদ্ধশালী মহারাষ্ট্রের জন্য মহাযুতি সব সময়ই শক্তিশালী ছিল এবং থাকবে (Eknath Shinde)।”

    প্রসঙ্গত, মহারাষ্ট্র বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৮৮। এর মধ্যে বিজেপি একাই পেয়েছে ১৩২টি আসন। জোট শরিক শিবসেনা পেয়েছে ৫৭টি আসন। আর এক শরিক পেয়েছে ৪১টি আসন। সব মিলিয়ে বিজেপির (Maharashtra) নেতৃত্বাধীন এই জোট পেয়েছে ২৩৫টি আসন (Eknath Shinde)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Lighting Lamp: প্রদীপ জ্বালানোর একাধিক সুফল! গৃহে আসে লক্ষ্মী, দূর হয় রাহুর দোষ

    Lighting Lamp: প্রদীপ জ্বালানোর একাধিক সুফল! গৃহে আসে লক্ষ্মী, দূর হয় রাহুর দোষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু ধর্মে (Hindu Dharma) পুজো পার্বণ, শুভ অনুষ্ঠান, যে কোনও উৎসবে প্রদীপ প্রজ্জ্বলিত (Lighting Lamp) করা অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী, প্রদীপ প্রজ্জ্বলিত না-করলে পুজো সম্পন্ন হয় না। একইসঙ্গে বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী বাড়িতে নিয়মিত প্রদীপ জ্বালালে পরিবারে সুখ-সমৃদ্ধি বজায় থাকে। শুধু তাই নয়, বাড়িতে নিয়মিত প্রদীপ জ্বালালে ধনদেবী লক্ষ্মী প্রসন্ন হন। মনে করা হয়, এই প্রদীপ জ্বালালে সমস্ত ধরনের নেতিবাচক শক্তির প্রভাব সমাপ্ত হয়। আবার বাড়ির প্রবেশদ্বারে প্রদীপ জ্বালালে নেতিবাচক শক্তি দূর হয় বাড়ি থেকে। পরিবারে সুখ-সমৃদ্ধি নিয়ে আসে প্রদীপের আলো। বাস্তু শাস্ত্র অনুযায়ী, প্রদীপের শিখা রাখা উচিত উত্তর বা পূর্ব দিকে। পশ্চিম দিকে কখনও প্রদীপ জ্বালাতে নেই।

    বাড়িতে প্রদীপ জ্বালানোর সুফল-

    বাস্তু শাস্ত্র অনুযায়ী মনে করা হয় সন্ধ্যাবেলা প্রদীপ (Lighting Lamp) জ্বালালে বাড়িতে লক্ষ্মীর আগমন হয়। এর ফলে সমস্ত নেতিবাচক শক্তি দূর হয়।

    বাড়ির প্রবেশদ্বারে প্রদীপ প্রজ্জ্বলিত করলে সমৃদ্ধির আগমনের পথের সমস্ত বাধা দূর হয়।

    বাড়ির প্রবেশদ্বারে প্রদীপ প্রজ্জ্বলিত করলে রাহু দোষ দূর হয় বলে জানাচ্ছেন বাস্তুশাস্ত্রবিদরা। রাহু দোষে জীবন জর্জরিত থাকলে কোনও মন্দির বা তুলসী গাছে প্রদীপ জ্বালাতে পারেন। এতে সুফল মিলবে।

    প্রদীপ জ্বালানোর সময় কোনগুলি মাথায় রাখবেন?

    জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, ভাঙা প্রদীপ (Lighting Lamp) বাড়িতে কখনও ব্যবহার করা উচিত নয়। প্রদীপ নষ্ট হয়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে তা বদলে ফেলতে বলছেন শাস্ত্র বিশেষজ্ঞরা। ভাঙা প্রদীপ ঘরে অশান্তি, নেতিবাচকতা নিয়ে আসে।

    শাস্ত্র অনুসারে, মন্দিরে প্রদীপ জ্বালানোর (Lighting Lamp) সময় প্রদীপ শিখার বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিত। এতে ঘরে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি আসে।

    সন্ধ্যাবেলা প্রদীপ জ্বালানোর সময় জপ করতে পারেন এই মন্ত্র

    শুভং করোতি কল্যাণম্ আরোগ্যম্ ধনসম্পদা।

    শত্রুবুদ্ধিবিনাশায় দীপকায় নমোস্তুতে।।

    দীপো জ্যোতি পরংব্রহ্ম দীপো জ্যোতির্জনার্দনঃ।

    দীপো হরতু মে পাপং সন্ধ্যাদীপ নমোস্তুতে।।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Constitution Day: আজ সংবিধান দিবস! সংসদে ভাষণ শেষে সকলকে প্রস্তাবনা পাঠ করালেন রাষ্ট্রপতি

    Constitution Day: আজ সংবিধান দিবস! সংসদে ভাষণ শেষে সকলকে প্রস্তাবনা পাঠ করালেন রাষ্ট্রপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ দেশের সংবিধান দিবস (Constitution Day)। ১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর গৃহীত হয়েছিল ভারতের সংবিধান। সেই উপলক্ষেই মঙ্গলবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। রাষ্ট্রপতির ভাষণের সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়, স্বরাষ্টমন্ত্রী অমিত শাহ ও একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হাজির ছিলেন। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা, রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়্গে, লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী এবং রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান হরিবংশ নারায়ণ সিং। বক্তব্যের শেষে সকলকে সংবিধান প্রস্তাবনার (President Droupadi Murmu) পাঠ পড়ান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (President Droupadi Murmu)।

     সংসদের সেন্ট্রাল হলে ভাষণ দেন রাষ্ট্রপতি

    এদিন সংসদের সেন্ট্রাল হলে ভাষণ দেন রাষ্ট্রপতি। ভাষণে তিনি বলেন, ‘‘এই সংবিধান (Constitution Day) অসামান্য মেধা, এবং তিন বছরের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল। স্বাধীনতা সংগ্রামের ফল এই সংবিধান। সেই অতুলনীয় আন্দোলনের আদর্শকেও সংবিধানে বিশেষ গুরুত্ব এবং স্থান দেওয়া হয়েছে। সংবিধানের প্রস্তাবনাতেও সেই ভাবধারাকে সুস্পষ্ট রূপে সংক্ষিপ্ত ভাবে ব্যক্ত করা হয়েছে।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘ন্যায়, স্বতন্ত্রতা, ক্ষমতা এবং বন্ধুতা এই আদর্শের উপরেই তৈরি হয়েছে আমাদের সংবিধান। সংবিধানের প্রত্যেকটি গুণ একে অপরের পরিপূরক।’’

    গত কয়েক বছরে পিছিয়ে পড়া জাতির উন্নয়নের জন্য বিপুল কাজ করেছে সরকার

    আর্থিক উন্নয়নের জন্য জিএসটি-এর কথাও উঠে আসে রাষ্ট্রপতির ভাষণে। তিনি (Constitution Day) বলেন, ‘‘স্বাধীনতার পর থেকে দেশের আর্থিক উন্নয়নের স্বার্থে সবচেয়ে বড় পদক্ষেপ হল জিএসটি।’’ রাষ্ট্রপতি মুর্মু আরও বলেন, ‘‘ভারতীয় ন্যায় সংহিতা, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা এবং ভারতীয় সাক্ষ্য অধিনিয়মকে কার্যকরী করে সাংসদরা আধুনিক চিন্তা ভাবনার পরিচয় দিয়েছেন।’’ ‘গরিব জনজাতি’র উন্নতির জন্য গত কয়েক বছরে অনেক কাজ হয়েছে বলেও জানান রাষ্ট্রপতি, তিনি বলেন, ‘‘গত কয়েক বছরে পিছিয়ে পড়া জাতির উন্নয়নের জন্য বিপুল কাজ করেছে সরকার। এখন গরিব মানুষ পাকা বাড়ি পাচ্ছেন। জল, বিদ্যুৎ, সড়কের মতো সাধারণ সুযোগ সুবিধাও উপভোগ করছেন। খাদ্য সুরক্ষা এবং চিকিৎসাও মিলছে। সমগ্র ও সমবেত বিকাশের জন্য এমন অনেক পদক্ষেপ করা হয়েছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: ‘‘হিন্দুদের সুরক্ষা দিন’’, চিন্ময় প্রভুর জামিন খারিজ হতেই বাংলাদেশকে কড়া বার্তা দিল ভারত

    Bangladesh: ‘‘হিন্দুদের সুরক্ষা দিন’’, চিন্ময় প্রভুর জামিন খারিজ হতেই বাংলাদেশকে কড়া বার্তা দিল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন্ময় দাসের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে ফের উত্তপ্ত বাংলাদেশ (Bangladesh)। এবার ইউনূস সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল। ঢাকা-সহ বিভিন্ন জায়গায় মশাল মিছিল, বিক্ষোভ কর্মসূচি করেছেন বাংলাদেশের হিন্দুরা। গ্রেফতারির পর থেকেই দেশ জুড়ে আন্দোলন শুরু হয়ে গিয়েছে। প্রতিবাদ হয়েছে ভারতেও। তারপরও মঙ্গলবার চিন্ময় দাসের জামিন খারিজ করে জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। আর জামিন হতেই বাংলাদেশে থাকা হিন্দুসহ সমস্ত সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা দেওয়ার দাবি জানাল ভারত।

    প্রতিবাদে মশাল মিছিল (Bangladesh)

    সোমবার ঢাকার (Bangladesh) শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে চিন্ময় দাসকে গ্রেফতার করা হয়। চিন্ময় দাস বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে তিনি চিন্ময় প্রভু নামে পরিচিত। এছাড়া তিনি পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ। সম্প্রতি চিন্ময় দাসের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম ও রংপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের ৮ দফা দাবি নিয়ে কয়েকটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। জানা গিয়েছে, গত ৩০ অক্টোবর চিন্ময় দাস-সহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন এক ব্যক্তি। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অবমাননা করার অভিযোগে রাষ্ট্রদ্রোহ আইনে এই মামলা করা হয়েছে। মনে করা হচ্ছে, সেই মামলাতে গ্রেফতার করা হয়েছে চিন্ময় দাসকে। চিন্ময় দাসের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। প্রতিবাদে সরব হন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষও। গ্রেফতারির খবর ছড়িয়ে পড়তেই বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিক্ষোভ শুরু হয়। পথে নামেন বাংলাদেশের হিন্দুরা। বিভিন্ন জায়গায় মশাল মিছিলও হয়। ইউনূস সরকারের বিরুদ্ধে সরব হন তাঁরা। চিন্ময় দাসের মুক্তির দাবি জানান।

    আরও পড়ুন: দুয়ারে দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন, বৈঠকে বিজেপির ইস্তাহার কমিটি

    জামিন খারিজ করে দিল আদালত

    বাংলাদেশে (Bangladesh) ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের জামিন খারিজ করে দিল চট্টগ্রামের আদালত। দেশদ্রোহের অভিযোগে সোমবার তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। মঙ্গলবার সকালে তাঁকে পেশ করা হয় আদালতে। তাঁর হেফাজত চায়নি পুলিশ। চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। বাংলাদেশে হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে হিন্দুদের ওপর চলছে অত্যাচার। মারধর, ঘরবাড়ি লুট থেকে জোর করে চাকরি ছাড়ানোর মতো একাধিক অভিযোগ উঠেছে। হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ। হিন্দুদের একজোট করার কাজ করেছিলেন।

    বাংলাদেশকে বার্তা দিল ভারত

    চিন্ময় প্রভুর গ্রেফতারের ঘটনা নিয়ে ভারত সরকারের পক্ষ থেকে বাংলাদেশকে বার্তা দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রনধীর জয়সওয়াল এক্স হ্যান্ডলে বাংলাদেশে হিন্দু সহ সমস্ত সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তার আর্জি জানিয়েছেন।

    কী বার্তা দিলেন চিন্ময় প্রভু?

    চট্টগ্রামের (Bangladesh) আদালত নির্দেশ দিয়েছে, জেলের মধ্যে চিন্ময়কৃষ্ণ যাতে সমস্ত রকম ধর্মীয় আচার-আচরণ করতে পারেন, তার ব্যবস্থা করতে হবে প্রশাসনকে। এ দিন আদালত চত্বরে সংবাদ মাধ্যমকে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস বার্তা দেন, পূর্বপরিকল্পিত সমস্ত আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে হিন্দুদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share