Blog

  • ICRA Report: তৃতীয় ত্রৈমাসিকে দ্রুত বৃদ্ধি পাবে ভারতীয় অর্থনীতি, দাবি আইসিআরএ-র

    ICRA Report: তৃতীয় ত্রৈমাসিকে দ্রুত বৃদ্ধি পাবে ভারতীয় অর্থনীতি, দাবি আইসিআরএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঊর্ধমুখী ভারতের অর্থনীতি। আইসিআরএ (ICRA) রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতের অর্থনীতি ২০২৪ সালের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) প্রথম ত্রৈমাসিকের (এপ্রিল-সেপ্টেম্বর ২০২৪) তুলনায় দ্রুত বৃদ্ধি পাবে। রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, এটি একটি ইতিবাচক প্রবণতা, যা বিভিন্ন সেক্টরে অর্থনৈতিক সূচকগুলির উন্নতি এবং শক্তিশালী কার্যক্রমের কারণে প্রত্যাশিত। নভেম্বর ২০২৪ সালের প্রাথমিক তথ্যও একটি ইতিবাচক প্রবণতা নির্দেশ করছে।

    কোন কোন ক্ষেত্রে উন্নতি

    রিপোর্টে (ICRA Report) দাবি করা হয়েছে, বিদ্যুৎ চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। উৎসবের মরশুমে গাড়ি রেজিস্ট্রেশনের চাহিদা বেড়েছে। এই প্রবণতাগুলি থেকেই অনুমান করা যায়, যে তৃতীয় ত্রৈমাসিকে জিডিপি বৃদ্ধির হার প্রথমার্ধের তুলনায় বাড়বে। রিপোর্টে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, গত মাসে পরিবহণ এবং চলাচল সম্পর্কিত বেশ কিছু সূচক গুরুত্বপূর্ণ উন্নতি দেখিয়েছে। অক্টোবর ২০২৪ সালে যানবাহন নিবন্ধন বছরে ৩২.৪ শতাংশ বেড়েছে। এই বৃদ্ধির পেছনে মূল কারণ ছিল দু’চাকা ও যাত্রীবাহী গাড়ির চাহিদা। পেট্রল ব্যবহার ৩.০ শতাংশ থেকে ৮.৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশের অভ্যন্তরীণ বিমান যাত্রী সংখ্যা ৬.৪ শতাংশ থেকে ৯.৬ শতাংশ বেড়েছে। এছাড়াও, দু’চাকা গাড়ির উৎপাদন ১৩.৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, রেল পণ্য পরিবহণ ১.৫ শতাংশ বেড়েছে, যা সেপ্টেম্বর মাসে ০.৭ শতাংশ কমেছিল, এবং ডিজেল ব্যবহার ১.৯ শতাংশ হ্রাস থেকে ০.১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

    আরও পড়ুন: মহাকুম্ভে ভিড় নিয়ন্ত্রণে এআই-ভিত্তিক প্রযুক্তি ব্যবহার করবে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ

    এগোচ্ছে ভারত

    এই মুহূর্তে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ ভারত। তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হওয়ার দিকে এগিয়ে চলেছে। এই পরিস্থিতিতে জিডিপি (GDP) বৃদ্ধির হারেও দাপট দেখাচ্ছে ভারত। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে জি-২০ অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির মধ্যে জিডিপি বৃদ্ধির হারে এক নম্বরে থাকতে চলেছে ভারত। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির হার হতে পারে ৭ শতাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • The Sabarmati Report: মধ্যপ্রদেশ, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশে কর মুক্ত ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’, একই পথে গোয়াও

    The Sabarmati Report: মধ্যপ্রদেশ, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশে কর মুক্ত ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’, একই পথে গোয়াও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রশংসার পরই উত্তরপ্রদেশ করমুক্ত হল ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’। এর আগে ছবিটি মধ্যপ্রদেশ ও হরিয়ানার সরকার করমুক্ত করেছে। ছবি দেখার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ছবির (The Sabarmati Report) প্রশংসা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এক্স হ্যান্ডলে তিনি লিখেছিলেন, ‘‘এই ছবির মাধ্যমেই সত্যি উন্মোচিত হয়েছে। খুব ভালো।’’

    উত্তরপ্রদেশে করমুক্ত ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’ (The Sabarmati Report)

    বৃহস্পতিবার উত্তরপ্রদেশের রাজধানী লখনউতে এই ছবিটির স্পেশাল স্ক্রিনিং হয়। উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের পাশাপাশি সেখানে উপস্থিত ছিলেন ছবির (The Sabarmati Report) অন্যতম অভিনেতা বিক্রান্ত মাসে- সহ অন্যান্য কলাকুশলী। সেই অনুষ্ঠানেই সিনেমাটির সঙ্গে যুক্ত কলাকুশলীদের সঙ্গে দেখা করে ছবিটি করমুক্ত করার কথা ঘোষণা করেন যোগী আদিত্যনাথ। ২০০২ সালের গোধরা কাণ্ডের ঘটনা নিয়ে তৈরি হয়েছে ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’ সিনেমা। ছবির প্রশংসা করে রবিবার মোদি এক্স হ্যান্ডলে লিখেছিলেন, ‘‘ভুয়ো তথ্য কিংবা অপপ্রচারের আয়ু বেশি দিন হয় না। সত্যিটা সবসময় সামনে বেরিয়ে আসে।’’ এই প্রথম নয় যখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কোনও ছবির প্রশংসা করলেন। এর আগে ২০২২ সালে তিনি বিবেক অগ্নিহোত্রীর ‘দ্য কাশ্মীর ফাইল্স’-এর প্রশংসা করেছিলেন এবং ‘দ্য কেরালা স্টোরি’-এর কথাও উল্লেখ করেছিলেন।

    বিক্রান্ত মাসে কী বললেন?

    প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ছবির প্রযোজক একতা কাপুর। তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’ নিয়ে ইতিবাচক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। আপনি আমাদের সাহস জুগিয়েছেন। আমরা যে-সঠিক পথেই যাচ্ছি, আপনার প্রশংসাই তার প্রমাণ।’ ছবিটি (The Sabarmati Report) নিয়ে যে বিতর্ক হবে, তা আগেই বোঝা গিয়েছিল। তবে তার জন্য মুখ্য অভিনেতাকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হবে, সেটা কেউ ভাবতে পারেননি। অভিনেতা বিক্রান্ত মাসে এএনআইকে উদ্ধৃত করে বলেছেন, ‘‘আদিত্যনাথজিকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ফিল্ম এবং আমি সবাইকে এই ছবিটি দেখার জন্য অনুরোধ করছি।’’

    সিনেমা দেখে প্রশংসায় পঞ্চমুখ গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী

    অন্যদিকে, উপ-মুখ্যমন্ত্রী অরুণ সাও-এর সঙ্গে ২১ নভেম্বর রায়পুরে ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’ সিনেমাটি দেখেন ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই। মন্ত্রী পরিষদের সহকর্মী, বিজেপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, পরিবারের সদস্যরাও সেখানে উপস্থিত ছিলেন। আর ছবির প্রযোজক ও শিল্পী নিয়ে ছবিটি (The Sabarmati Report) দেখেছেন তাঁরা। এই ছবিতে খোলামেলা সত্য দেখানোর সাহসী প্রচেষ্টা অত্যন্ত প্রশংসনীয় এবং চিত্তাকর্ষক। এএনআই-এর সঙ্গে কথা বলার সময় মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই ছবিটির প্রশংসা করে বলেছেন, “এটি একটি ভালো সিনেমা। আমরা সকলেই দেখলাম। গোধরা ঘটনার সত্যতা দেশ ও গোটা বিশ্ববাসী জানবে।”

    কর মুক্ত করার ভাবনা গোয়া সরকারের

    এমনিতেই দেশের একাধিক রাজ্য এই সিনেমাটি কর মুক্ত ঘোষণা করে দিয়েছে। অনেকে আবার সেই পথে হাঁটার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফলে, দেশজুড়ে এই সিনেমাটিকে (The Sabarmati Report)  নিয়ে বাড়তি উত্তেজনা কাজ করছে। গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্তও ছবিটির জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। এটিকে গোয়ায় করমুক্ত করার কথা চিন্তাভাবনা করেছেন। তিনি বলেন, “এই সিনেমাটি দেখার পর, আমি এটিকে গোয়ায় করমুক্ত করার কথা ভাবছি। আমরা কয়েক দিনের মধ্যে এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করব।” ফলে, উত্তর প্রদেশ, হরিয়ানা, ছত্তিশগড়ের পর এবার গোয়া সরকারও সেই পথে হাঁটছে। সিনেমাটির সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে প্রমোদ সাওয়ান্ত আরও বলেন, “আজ, আমি আমার দলের রাজ্য সভাপতি এবং মন্ত্রীদের সঙ্গে সবরমতি রিপোর্ট দেখেছি। সেই সময় এই ঘটনায় গোটা গুজরাট উত্তাল হয়ে উঠেছিল। দেশবাসীর কাছে সমস্ত বিযয়টি জানার খুব প্রয়োজন ছিল। খুব কম ফিল্মমেকারই বাস্তব ঘটনার ওপর ফোকাস করেন। এই ছবিটি একটি সত্য ঘটনার ওপর ভিত্তি করে তৈরি। আমি প্রযোজক এবং অভিনেতাদের তাদের প্রশংসনীয় কাজের জন্য অভিনন্দন জানাই।”

    সিনেমা দেখলেন বঙ্গ বিজেপি নেতৃত্ব

    দেশের একাধিক রাজ্যে প্রশংসিত হয়েছে ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’ সিনেমা। বৃহস্পতিবার বাংলার বিজেপির রাজ্য নেতৃত্ব এই সিনেমাটি (The Sabarmati Report) দেখেন। প্রত্যেকে সিনেমাটি প্রশংসা করেছেন। সেদিনের প্রকৃত ঘটনা দেশবাসী জানতে পারবেন বলে বঙ্গ বিজেপির নেতারা মনে করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: নিজ্জর খুনের ঘটনা জানতেন না মোদি-জয়শঙ্কর-ডোভাল, দিল্লির চাপে ‘ঢোঁক গিলল’ ট্রুডো সরকার

    PM Modi: নিজ্জর খুনের ঘটনা জানতেন না মোদি-জয়শঙ্কর-ডোভাল, দিল্লির চাপে ‘ঢোঁক গিলল’ ট্রুডো সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খালিস্তানপন্থী জঙ্গি নিজ্জর খুনের ঘটনায় কানাডার (Canada) সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয় যে জঙ্গি হত্যার ষড়যন্ত্রের কথা নাকি জানতেন খোদ প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। এবার চাপে পড়ে সংবাদমাধ্যমের প্রকাশিত রিপোর্টকে খারিজ করল সে দেশের সরকার। প্রসঙ্গত, কানাডার সংবাদমাধ্যমে এমন খবর সামনে আসতেই নয়া দিল্লির তরফে প্রবলভাবে বিরোধ করা হয়। ঠিক এই পরিস্থিতিতে, শুক্রবারে জাস্টিন ট্রুডো সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে বিবৃতি দিয়েছে। শুক্রবার ট্রুডো সরকার বলেছে, ‘‘খালিস্তানি সন্ত্রাসবাদী হরদীপ সিংহ নিজ্জর হত্যা-সহ কানাডায় কোনও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বা তার সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের যুক্ত করার কোনও প্রমাণ নেই।’’

    ১৩ অক্টোবর কানাডার বিবৃতিতে বলা হয় নিজ্জর হত্যাকাণ্ডে জড়িত রয়েছেন কূটনীতিক সঞ্জয় কুমার বর্মা

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত ১৩ অক্টোবর কানাডা সরকারের তরফ থেকে একটি বিবৃতি জারি করা হয় এবং সেখানে জানানো হয়, নিজ্জর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন সে দেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার সঞ্জয় কুমার বর্মা। এর পরে সঞ্জয় সহ কয়েকজনকে দেশে ফিরিয়ে আনে ভারত সরকার। একই সঙ্গে কানাডার কয়েকজন কূটনীতিককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে বহিষ্কার করে ভারতের বিদেশ মন্ত্রক। এর পাশাপাশি কানাডার আসন্ন পার্লামেন্ট নির্বাচনে খালিস্তানি গোষ্ঠীগুলির সমর্থন পাওয়ার জন্য জাস্টিন ট্রুডোর সরকার এমন বিতর্ক তৈরি করছে বলেও জানা কেন্দ্র।

    দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেল’-এর প্রতিবেদনে

    খালিস্তানি জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরকে হত্যা নিয়ে চলতি সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নাম জড়ানোর চেষ্টা হয়। কানাডার সংবাদপত্র ‘দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেল’-এর প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, নিজ্জরকে খুনের পরিকল্পনার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) সবটাই জানতেন। এর পাশাপাশি ষড়যন্ত্রের কথা জানতেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালও। তবে এর স্বপক্ষে কোনও যুক্তি অবশ্য দিতে পারেনি কানাডার ওই সংবাদমাধ্যম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • IPL 2025: আগামী তিন বছরের আইপিএলের শুরু ও শেষের তারিখ ঘোষণা বিসিসিআই-এর

    IPL 2025: আগামী তিন বছরের আইপিএলের শুরু ও শেষের তারিখ ঘোষণা বিসিসিআই-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী তিন বছরের আইপিএল (IPL 2025) উইন্ডো জানিয়ে দিল বিসিসিআই (BCCI)। ২০২৫ সালের আইপিএল শুরু ১৪ মার্চ। ফাইনাল ২৫ মে। ২০২৬ সালের আইপিএল হবে ১৫ মার্চ থেকে ৩১ মে। ২০২৭ সালের আইপিএল ১৪ মার্চ থেকে ৩০ মে। বোর্ডের তরফে আইপিএলের দশটি ফ্র্যাঞ্চাইজিকে ইমেল করে এই উইন্ডো জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। ক্রীড়া ওয়েবসাইট ইএসপিএনক্রিকইনফোর তরফে এমনটাই খবর। নিলামের দু’দিন আগে ঘোষিত হল আইপিএল শুরুর দিন। 

    কেন এই দিন ঘোষণা

    এর আগে, কখনও তিন বছরের আইপিএলের (IPL 2025) দিন একসঙ্গে ঘোষণা করেনি বোর্ড (BCCI)। ২০২৫ থেকে ২০২৭ সাল পর্যন্ত এই দিন ঘোষণার কোনও কারণ যদিও কিছু জানায়নি তারা। ২০২৬ সালে আইপিএল শুরু হবে ১৫ মার্চ থেকে। ফাইনালে ৩১ মে। ২০২৭ সালে ১৪ মার্চ থেকে শুরু হবে আইপিএল। ফাইনাল হবে ৩০ মে। প্রতি বছরই ফাইনালগুলি রবিবার দেখে রাখা হয়েছে। আগামী তিন বছরের জন্য আইপিএলের দিন ঘোষণা করে দেওয়ায় আন্তর্জাতিক সিরিজগুলিও সেই ভাবে রাখা যাবে। কোনও ক্রিকেটারের আইপিএল খেলতে যাতে অসুবিধা না হয় সেই কারণে বোর্ড এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: ১৪ বছর পর ফের ভারতে আসছেন মেসি! কবে, কোথায় খেলবেন ফুটবলের রাজপুত্র?

    আগামী বর্ষে কটা ম্যাচ

    গত তিন মরশুমের মতো আগামী আইপিএলেও (IPL 2025) থাকছে মোট ৭৪টি ম্যাচ। যদিও আইপিএল মিডিয়া রাইটস বিক্রির সময় প্রাথমিক ভাবে বোর্ডের (BCCI) তরফে জানানো হয়েছিল, ম্যাচ সংখ্যা বাড়ানো হবে। সেই অনুযায়ী ২০২৫ ও ২০২৬ সালে ৮৪টি এবং ২০২৭ আইপিএলে ৯৪টি ম্যাচের কথা ছিল। আপাতত যা ঠিক হয়েছে, ৭৪টি ম্যাচই হবে ২০২৫ সালের আইপিএলে। আগামী ২৪ এবং ২৫ নভেম্বর আইপিএলের নিলাম। সেই দু’দিনে ঠিক হবে, আগামী তিন বছর কোন কোন ক্রিকেটার কোন দলে খেলবেন। এ বারের বড় নিলামের পর আগামী দু’বছর মিনি নিলাম হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Mahakumbh Mela 2025: মহাকুম্ভে ভিড় নিয়ন্ত্রণে এআই-ভিত্তিক প্রযুক্তি ব্যবহার করবে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ

    Mahakumbh Mela 2025: মহাকুম্ভে ভিড় নিয়ন্ত্রণে এআই-ভিত্তিক প্রযুক্তি ব্যবহার করবে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের বৃহত্তম ধর্মীয় অনুষ্ঠান হল ভারতের মহাকুম্ভ মেলা। আগামী বছর মহাকুম্ভের (Kumbh Mela 2025) জন্য এখন থেকেই প্রস্তুতি চলছে। এই মেলায় লক্ষাধিক ভক্ত সমাগম হবে। তাই এই মেলা সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করতে সবার আগে প্রয়োজন ভিড় নিয়ন্ত্রণ। এবার মেলায় ভিড় নিয়ন্ত্রণের জন্য এআই প্রযুক্তির ব্যবহার করা হবে বলে জানাল উত্তরপ্রদেশ পুলিশ (UP Police)। প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়েছে, সিসিটিভি ক্যামেরাগুলিতে এআই ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। ক্যামেরাগুলি তাদের ফিডের ভিত্তিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পুলিশকে সতর্কবার্তা পাঠাবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও মানুষের বুদ্ধি একযোগে কাজ করবে। ইতিমধ্যেই মেলা সংলগ্ন অঞ্চলে ২৫টি পুলিশ স্টেশন তৈরি করা হয়েছে। মেলার জন্য মোট ৫৬টি স্টেশন স্থাপন করা হবে। 

    কীভাবে কাজ করবে এআই-যুক্ত ক্যামেরা

    মহাকুম্ভ মেলার (Kumbh Mela 2025) সুরক্ষা ও ব্যবস্থাপনাকে আরও উন্নত করতে, এই প্রথমবার যোগী আদিত্যনাথ সরকার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) প্রয়োগ করছে। সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলি ব্যবহার করে নিরাপত্তা বাড়ানোর পাশাপাশি মেলা পরিচালনার কাজকে সহজ করার পরিকল্পনা করেছে সরকার। এআই-চালিত ক্যামেরাগুলি পুরো কুম্ভ মেলার নানা প্রান্তে স্থাপন করা হচ্ছে। এর ফলে বিশাল ভিড়ের উপর ২৪/৭ নজরদারি নিশ্চিত করা যাবে। এই অত্যাধুনিক ক্যামেরাগুলি শুধু নিরাপত্তা বাড়াবে না, বরং মেলার সময় যাঁরা হারিয়ে যাবেন, তাঁদের আবার একত্রিত করতেও সাহায্য করবে। মেলা এলাকায় ৩২৮টি এআই সক্ষম ক্যামেরা স্থাপন করা হচ্ছে। এই ক্যামেরাগুলির  ইনস্টলেশন কাজ শীঘ্রই শেষ হবে।

    আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্র-ঝাড়খণ্ডে শুরু ভোট গণনা, দুই রাজ্যেই এগিয়ে বিজেপি জোট

    হারানো ব্যক্তিদের খোঁজ

    প্রশাসন সূত্রে খবর, ফেসবুক এবং এক্স (পূর্বে টুইটার) প্ল্যাটফর্মগুলি ব্যবহার করে মহাকুম্ভ মেলায় (Kumbh Mela 2025) হারানো আত্মীয়দের খোঁজ দ্রুত পাওয়া যাবে। এর ফলে তীর্থযাত্রীদের পরিবারের সদস্যদের একত্রিত করা সহজ হবে। ২০২৫ সালের মহাকুম্ভে আসা দেশি ও বিদেশি ভ্রমণকারীরা আর ভিড়ে হারিয়ে যাওয়ার চিন্তা করবেন না। মেলা প্রশাসন এই সমস্যা সমাধানে একটি ব্যাপক পরিকল্পনা করেছে। একটি ডিজিটাল কেন্দ্র ১ ডিসেম্বর থেকে চালু হবে, যা উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে হারানো ব্যক্তিদের দ্রুত একত্রিত করতে সাহায্য করবে। মহাকুম্ভে (Kumbh Mela 2025) কোনও ব্যক্তির পরিচয় জানতে ফেস রেকগনিশন প্রযুক্তি ব্যবহৃত হবে। এই অত্যাধুনিক সিস্টেমটি তাৎক্ষণিকভাবে ছবি ক্যাপচার করবে এবং ৪৫ কোটি তীর্থযাত্রীর মধ্যে হারিয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের শনাক্ত করবে (UP Police)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Assembly Election 2024: মহারাষ্ট্র-ঝাড়খণ্ডে শুরু ভোট গণনা, দুই রাজ্যেই এগিয়ে বিজেপি জোট

    Assembly Election 2024: মহারাষ্ট্র-ঝাড়খণ্ডে শুরু ভোট গণনা, দুই রাজ্যেই এগিয়ে বিজেপি জোট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অধিকাংশ সমীক্ষাতেই উঠে এসেছে যে ঝাড়খণ্ড এবং মহারাষ্ট্র- এই দুই রাজ্যে সরকার গঠন করবে বিজেপি। সকাল থেকেই দুই রাজ্যেই এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। লোকসভা নির্বাচনের ছয় মাসের মাথাতে ভোট হচ্ছে দুই রাজ্যে। আজ শনিবার সকাল আটটা থেকে ঝাড়খণ্ড ও মহারাষ্ট্রে (Assembly Election 2024) শুরু হয়েছে ভোট গণনা। এর পাশাপাশি গণনা চলছে বাংলার ছটি কেন্দ্রে (Election Results)। যেগুলিতে উপনির্বাচন হচ্ছে। অন্যদিকে, উপনির্বাচন হচ্ছে ২ রাজ্যের ২ লোকসভা কেন্দ্রেও। মহারাষ্ট্রের নান্দেড় লোকসভার পাশাপাশি সেই তালিকায় রয়েছে কেরলের ওয়েনাড়। সেখানেও গণনা চলছে। মোট ১৪টি রাজ্যের ৪৮টি বিধানসভা এবং দু’টি লোকসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন চলছে। রাজ্যগুলি হল- অসম, বিহার, ছত্তিশগড়, গুজরাট, কর্নাটক, কেরল, মধ্যপ্রদেশ, মেঘালয়, পাঞ্জাব, রাজস্থান, সিকিম, উত্তরাখণ্ড, উত্তরপ্রদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গ।

    পশ্চিমবঙ্গের ৬ কেন্দ্র সমেত গণনা ঝাড়খণ্ডেও (Assembly Election 2024)

    গণনা চলছে পশ্চিমবঙ্গের ছ’টি বিধানসভা কেন্দ্রে (Election Results)। এগুলি হল-কোচবিহারের সিতাই, আলিপুরদুয়ারের মাদারিহাট, উত্তর ২৪ পরগনার হাড়োয়া ও নৈহাটি, বাঁকুড়ার তালড্যাংরা এবং পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মেদিনীপুর। যেখানে কংগ্রেসের প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। বাংলার পাশাপাশি উত্তরপ্রদেশের ন’টি বিধানসভার উপনির্বাচনের ফলাফলও বের হবে আজ শনিবার। বাংলার পড়শি রাজ্য ঝাড়খণ্ডে (Assembly Election 2024) মোট ৮১টি আসনের মধ্যে ৪৩টিতে ভোট হয়েছিল প্রথম দফায়, গত ১৩ নভেম্বর। বাকি ৩৮টিতে দ্বিতীয় দফায়, ২০ নভেম্বর। মহারাষ্ট্রের ২৮৮ আসনেই ২০ নভেম্বর এক দফায় ভোট হয়েছিল। 

    মহারাষ্ট্রের ভোট গণনা

    মহারাষ্ট্রে মূল লড়াই বিজেপি-শিবসেনা (একনাথ শিন্ডে), এনসিপি (অজিত)-এর জোট ‘মহাযুতি’ এবং কংগ্রেস-শিবসেনা (ইউবিটি)-এনসিপি (শরদ)-এর ‘মহাবিকাশ আঘাড়ী’র মধ্যে। এ ছাড়া ভোটের ময়দানে রয়েছে রাজ ঠাকরের মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনাও, বাবাসাহেব আম্বেদকরের পুত্র তথা প্রাক্তন সাংসদ প্রকাশ আম্বেদকর ‘বঞ্চিত বহুজন আঘাড়ী’ দলের হয়ে লড়ছেন। মহারাষ্ট্রে ক্ষমতাসীন ‘মহাযুতি’র গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী (Assembly Election 2024) তথা শিবসেনা প্রধান একনাথ শিন্ডে (কোপরি-পাচপাখাড়ি), দুই উপমুখ্যমন্ত্রী, এনসিপির অজিত পওয়ার (বারামতী) এবং বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়ণবীস (নাগপুর দক্ষিণ-পশ্চিম)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Darjeeling: মরসুমের প্রথম তুষারপাত দার্জিলিঙে, বরফে মুখ ঢাকল সান্দাকফু, বেজায় খুশি পর্যটকরা

    Darjeeling: মরসুমের প্রথম তুষারপাত দার্জিলিঙে, বরফে মুখ ঢাকল সান্দাকফু, বেজায় খুশি পর্যটকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুপুর থেকে বরফে সাদা হয়ে গিয়েছে সান্দাকফু। শীতের সাজে সেজে উঠেছে পাহাড়ের প্রকৃতি। মরসুমের প্রথম তুষারপাত দার্জিলিঙে (Darjeeling)। সাধারণত ডিসেম্বরের আগে দার্জিলিঙের কোথাও বরফের দেখা মেলে না। এই সময়ে যাঁরা পাহাড়ে ঘুরতে যান, তাঁরা বরফের (Snow Fall) আশা খুব একটা করেনও না। ফলে, বৃহস্পতিবারের সান্দাকফু পর্যটকদের কাছে অপ্রত্যাশিত আনন্দ বয়ে এনেছে।

    আশায় বুক বেঁধেছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা! (Darjeeling)

    গত বছর দার্জিলিঙে (Darjeeling) মরসুমের প্রথম তুষারপাত হয়েছিল ৭ ডিসেম্বর। এবার ২১ নভেম্বরেই তুষারে মুখ ঢাকল সান্দাকফু। বৃহস্পতিবার রাস্তায় বেরিয়ে বরফের ওপরেই হাঁটাচলা করতে দেখা গিয়েছে পর্যটকদের। এই দিনগুলির জন্য আশায় বুক বেঁধেছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা। শীত আরও জাঁকিয়ে বসলে আরও বেশি তুষারপাতের সম্ভাবনা তৈরি হবে সান্দাকফুতে, মনে করছেন অনেকে। ফলে তাঁরা ডিসেম্বরের শীতের দিকে তাকিয়ে আছেন। নভেম্বর থেকেই সান্দাকফুতে পর্যটকদের ভিড় বাড়তে পারে। দার্জিলিঙে তুষারপাতের কথা শুনে আরও বেশি করে পর্যটকেরা সেখানে যাবেন বলে মনে করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: ‘‘পশ্চিমবঙ্গ চলছে কিং জং উনের শাসনের মতো’’, বেলডাঙাকাণ্ডে মমতাকে আক্রমণ গিরিরাজের

    কী বললেন পর্যটকরা?

    দার্জিলিঙে (Darjeeling) গত সপ্তাহ থেকেই তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নীচে নেমে গিয়েছিল। এবার সান্দাকফুতে তুষারপাত হল। তবে, দার্জিলিঙে তুষারপাত হলেও সমতলে এখনও সেভাবে শীতের দেখা মেলেনি। হালকা ঠান্ডার আমেজ অনুভূত হচ্ছে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের বিস্তীর্ণ এলাকায়। তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে নেমে গিয়েছে। তবে আগামী কয়েক দিন নতুন করে পারদ পতনের সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। পর্যটকরা বলেন, “সান্দাকফুতে এই সময় ঘুরতে এসে এভাবে বরফ দেখতে পাব তা আশা করিনি। মন ভরে গেল”।

    সান্দাকফুতে মৃত্যু হল কলকাতার এক পর্যটকের

    অন্যদিকে, এই আনন্দের মাঝে বিষাদের খবরও পাওয়া গিয়েছে। সান্দাকফু (Darjeeling) ঘুরতে গিয়ে এবার মারা গেলেন কলকাতার এক পর্যটক। মৃতের নাম আশিস ভট্টাচার্য (৫৮)। পুলিশ সূত্রে খবর, তিনি কলকাতার ভবানীপুরের বাসিন্দা। মঙ্গলবার রাতে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, সপরিবার গত ১৯ নভেম্বর সান্দাকফুর উদ্দেশে দার্জিলিং থেকে রওনা দিয়েছিলেন আশিস। পথে তাঁরা ধোতরেতে রাত কাটান। সেই রাতেই আশিসের শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। সেখান থেকে তাঁকে দ্রুত সুখিয়াপোখরি প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি! প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক আশিসকে মৃত ঘোষণা করেন। চলতি বছরে এই নিয়ে দু’জন পর্যটকের মৃত্যুর ঘটনায় নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kalyani: ডাম্পিং গ্রাউন্ড নিয়ে বিজেপি বিধায়ক আন্দোলনে নামতেই রণংদেহী পুলিশ, কাঁদানে গ্যাস, রণক্ষেত্র কল্যাণী

    Kalyani: ডাম্পিং গ্রাউন্ড নিয়ে বিজেপি বিধায়ক আন্দোলনে নামতেই রণংদেহী পুলিশ, কাঁদানে গ্যাস, রণক্ষেত্র কল্যাণী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডাম্পিং গ্রাউন্ড তৈরি হলে সমস্যায় পড়বেন গ্রামবাসীরা। তাই, বিজেপি বিধায়কের নেতৃত্বে আন্দোলন শুরু হয়েছিল। কিন্তু পুলিশ গিয়ে সেই আন্দোলন ছত্রভঙ্গ করে দেয়। পরে, পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি জনতার, পাল্টা লাঠিচার্জ এবং টিয়ার গ্যাসের সেল ছোড়ার অভিযোগ ঘিরে ধুন্ধুমার কাণ্ড। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে কল্যাণীর (Kalyani) কাছারিপাড়া এলাকায়। ঘটনার পর বিজেপি বিধায়ক সহ ১৬ জনকে আটক করে পুলিশ।  

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Kalyani)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কাছারিপাড়া (Kalyani) এলাকায় পুরসভার তত্ত্বাবধানে একটি ডাম্পিং গ্রাউন্ড চিহ্নিত জায়গায় পাঁচিল দেওয়ার কাজ চলছিল। কাজ চলাকালীন আচমকা বাধা দেয় এলাকাবাসী। বাধার জেরে কাজ বন্ধ হয়ে যায়। গ্রামবাসীদের এই আন্দোলন ছিলেন বিজেপি বিধায়ক অম্বিকা রায়। ঘটনার পর পরই বিশাল পুলিশ বাহিনী সেখানে আসে। আচমকা কথা কাটাকাটির মধ্যেই পুলিশ আন্দোলনকারীদের ওপর লাঠিচার্জ শুরু করে। এরপরে আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে পাল্টা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি চলতে থাকে। পরিস্থিতি আয়ত্তে আনতে পুলিশের তরফে টিয়ার গ্যাসের শেল ফাটানো হয়। এরপরেই বিজেপি বিধায়ক অম্বিকা রায়কে আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। সেই সঙ্গে আন্দোলনকারী ১৬ জনকে আটক করে পুলিশ। এই ঘটনা নিয়ে রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে কল্যাণী এলাকায়।

    আরও পড়ুন: ‘‘পশ্চিমবঙ্গ চলছে কিং জং উনের শাসনের মতো’’, বেলডাঙাকাণ্ডে মমতাকে আক্রমণ গিরিরাজের

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি (BJP) বিধায়ক অম্বিকা রায় বলেন, “আদালতের তরফে ওই জায়গাটি কাজের জন্য স্টে অর্ডার দেওয়ার পরেও পুরসভা জোরপূর্বক কাজ করছে। ওই এলাকায় প্রচুর চাষি রয়েছেন। এখানে ডাম্পিং গ্রাউন্ড (Kalyani) হলে দুর্গন্ধে আর চাষ করতে পারবেন না তাঁরা। তাই, চাষিরা পুরসভার কাছে এই এলাকায় ডাম্পিং গ্রাউন্ড না করার জন্য দরবার করেছিলেন। কিন্তু, পুরসভা তা শোনেনি। গ্রামবাসীদের আন্দোলন বন্ধ করতে পুলিশ লাঠিচার্জ করল। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।” পুরসভার চেয়ারম্যান নীলিমেশ রায়চৌধুরী বলেন,” সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্টের কাজ করার জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। সেটা করতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। আন্দোলনে কোনও স্থানীয় মানুষ নেই। বিধায়কের আমাদের সঙ্গে সহযোগিতা করা উচিত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘‘তৃণমূলে মুষল পর্ব, পিসিকে ল্যাং মেরে চেয়ার পেতে চাইছেন অভিষেক’’, তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘‘তৃণমূলে মুষল পর্ব, পিসিকে ল্যাং মেরে চেয়ার পেতে চাইছেন অভিষেক’’, তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফ্লাইং কিস নিয়ে তৃণমূল বিধায়ক নির্মল ঘোষকে এবং সিবিআই অভিযানে বামেদের ‘ঝান্ডু বাম’ বলে তীব্র কটাক্ষ করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে দশটা নাগাদ উত্তর ২৪ পরগনার অশোকনগরের গুমা রেলগেট লাগোয়া একটি জায়গায় বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযান কর্মসূচিতে যোগদান করেন তিনি। নতুন সদস্য হতে আসা কয়েকজনের নাম নিজের হাতে রেজিস্ট্রেশন করে দেন। এরপর তিনি অশোকনগরের সেনডাঙা এলাকায় একই ধরনের আরও একটি কর্মসূচিতে যোগদান করেন। তার আগে গুমায় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে রাজ্যের তৃণমূল সরকারকে তুলোধনা করেন।  

    অভিষেক-মমতাকে তোপ (Sukanta Majumdar)

    রাজ্যে শাসক দলে অভিষেক ও মমতাপন্থী তৃণমূল নেতাদের মধ্যে যখন কাদা ছোড়াছুড়ি হচ্ছে, সে নিয়ে প্রশ্ন করা হলে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘‘একটা পার্টি মরে যাওয়ার আগে এমনটা হয়। যদু বংশ ধ্বংস হওয়ার আগে মুষল পর্ব শুরু হয়েছিল। তৃণমূলেও এমনটাই চলছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভাবছেন দেহত্যাগ করার আগে পদত্যাগ করবেন না। আর অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) পিসিকে ল্যাং মেরে চেয়ার পেতে চাইছেন। আমরা মোরগ লড়াই দেখছি, আর নারদ নারদ বলছি।’’

    আরও পড়ুন: ‘‘পশ্চিমবঙ্গ চলছে কিং জং উনের শাসনের মতো’’, বেলডাঙাকাণ্ডে মমতাকে আক্রমণ গিরিরাজের

    নির্মল ঘোষ নিয়ে সরব

    এক মহিলাকে নির্মল ঘোষের ফ্লাইং কিস প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘‘এটাই তৃণমূলের কালচার। যে মহিলাকে নির্মলবাবু এমনটা করছেন, তিনি সম্ভবত বার ড্যান্সার। আরজি করকাণ্ডে নির্ভয়ার দেহ হাইজ্যাক করে তাড়াতাড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল এই নির্মল ঘোষের বিরুদ্ধে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন যে আমি এত মহিলাকে টিকিট দিয়েছি। তাঁরা মহিলাকে কী নজরে দেখছেন বা কী উদ্দেশ্যে রাজনীতিতে নিয়ে আসছেন, এই সমস্ত নেতাদের দেখে তো বোঝাই যাচ্ছে।’’

    বামেদের অভিযানকে কটাক্ষ

    বামেদের আরজি করকাণ্ডের তদন্ত নিয়ে সিবিআই অফিস অভিযানের প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘‘ বামেরা এখন ‘ঝান্ডু বাম’ হয়ে গিয়েছে। তৃণমূলের বিরুদ্ধে যখন কোনও আন্দোলন সংগঠিত হয়, তখন বাম, অতি বাম এবং ঝান্ডু বামেরা ঢুকে গিয়ে আন্দোলনকে স্তিমিত করে দেয়। যখন অরাজনৈতিক আন্দোলনের মধ্যে রাজনীতি ঢুকে গেল, তখনই আরজি করের আন্দোলন আস্তে আস্তে কমে গেল।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vaishno Devi: ৬ ঘণ্টার পথ মাত্র ৬ মিনিটে! বৈষ্ণো দেবী মন্দিরে যাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছে রোপওয়ে

    Vaishno Devi: ৬ ঘণ্টার পথ মাত্র ৬ মিনিটে! বৈষ্ণো দেবী মন্দিরে যাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছে রোপওয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৈষ্ণো দেবী (Vaishno Devi) মন্দিরে যাওয়ার জন্য বড় উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। অনেক সহজে এবং কম সময়ের মধ্যে দেবীর দর্শন করতে পারবেন ভক্তরা। আর তার জন্য প্রায় ৩০০ কোটি টাকা খরচ করে তৈরি করা হচ্ছে রোপওয়ে (Ropeway)। মূলত কাটরা শহর থেকে সাঞ্জিছটকে সংযোগ করা হবে এই রোপওয়ের মাধ্যমে।  

    কবে চালু হবে রোপওয়ে? (Vaishno Devi)

    বৈষ্ণো দেবী (Vaishno Devi) বোর্ডের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, ২০২৬ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে রোপওয়ে চালু হয়ে যাবে। বোর্ডের সিইও আনশুল গর্গ বলেন, রোপওয়ে একটি নিরাপদ, দ্রুত এবং আরও সুবিধাজনক পরিবহণ। ৬-৭ ঘণ্টা সময় বাঁচিয়ে দেবে। এটি তীর্থযাত্রীদের মাত্র ছয় মিনিটে কঠিন যাত্রাপথ সম্পূর্ণ করতে সক্ষম করবে। একবার চালু হলে এই সুবিধাটি প্রতিদিন হাজার হাজার তীর্থযাত্রী পাবেন। ফলে, এতদিনের ঐতিহ্যবাহী ট্রেকিং রুটে যানজট কমিয়ে সবার জন্য একটি ভালো অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করবে। কাটরা থেকে সাঞ্জিছট পর্যন্ত রোপওয়ে করে ভক্তরা যেতে পারবেন। তারপরে মন্দিরে যেতে হাঁটা পথে ৩০-৪৫ মিনিট লাগবে। এটি প্রতি ঘন্টায় ১ হাজার যাত্রী পরিবহণে সক্ষম। রোপওয়ে প্রকল্পটি গুরগাঁও-ভিত্তিক জিআর ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড দ্বারা পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) মডেলে কাজ করবে। জানা গিয়েছে, এই বছরের শুরুর দিকে বোর্ডের সঙ্গে একটি চুক্তি চূড়ান্ত করার পর কোম্পানিটি গত মাসে প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে।

    আরও পড়ুন: ‘‘পশ্চিমবঙ্গ চলছে কিং জং উনের শাসনের মতো’’, বেলডাঙাকাণ্ডে মমতাকে আক্রমণ গিরিরাজের

    তীর্থযাত্রীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা

    এই বছর ৮৬ লক্ষেরও বেশি ভক্ত ইতিমধ্যে পবিত্র মন্দির (Vaishno Devi) পরিদর্শন করেছেন। সেই সংখ্যা ১ কোটি ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। সেই তুলনায় গত বছর ৯৫ লক্ষের বেশি পুণ্যার্থী এসেছিলেন। সাম্প্রতিক সময়ে, বোর্ড তীর্থযাত্রীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা চালু করেছে। যেমন মাতা বৈষ্ণো দেবী ভবনে একটি স্কাইওয়াক, উন্নত রান্নাঘর এবং রেলওয়ে নিবন্ধন কেন্দ্র। উপরন্তু, কাটরাতে একটি আধুনিক কল সেন্টার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তা দিয়ে সারা ভারত এবং বিদেশে তীর্থযাত্রীদের থেকে প্রতিদিন প্রায় আড়াই হাজার কল নেওয়া হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share