Blog

  • Canada Temple Attack: কানাডায় মন্দিরে হামলার ঘটনায় প্রকট ট্রুডোর ব্যর্থতা, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন

    Canada Temple Attack: কানাডায় মন্দিরে হামলার ঘটনায় প্রকট ট্রুডোর ব্যর্থতা, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডায় ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা (Canada Temple Attack)। এবার ঘটনাস্থল টরন্টোর ব্রাম্পটন এলাকা। ঘটনার (Justin Trudeau) নেপথ্যে এবারও সেই খালিস্তানপন্থীরা। বারবার হিন্দু মন্দিরে হামলার ঘটনায় একটা বিষয় খুব স্পষ্ট, সেটা হল সরকার চালাতে ব্যর্থ ট্রুডো প্রশাসন। ‘সংখ্যালঘু’ সরকারের প্রধান ট্রুডো। তার ওপর ভারত বিরোধিতার জেরে দলের অন্দরেই তাঁর বিরুদ্ধে দানা বাঁধছে অসন্তোষ। সব মিলিয়ে বিবৃতি দেওয়ার দায় ছিল ট্রুডোর। তিনি দিয়েছেনও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “ব্রাম্পটনের হিন্দু সভা মন্দিরে আজকের হিংসার ঘটনাগুলো মেনে নেওয়া যায় না। প্রতিটি কানাডিয়ানের নিজস্ব ধর্ম পালন করার অধিকার স্বাধীনভাবে ও নিরাপদে রয়েছে।”

    ট্রুডোর পুলিশও ঠুঁটো (Canada Temple Attack)

    সরকার নড়বড়ে হওয়ায় ট্রুডোর পুলিশও ঠুঁটো। সেই কারণেই বারংবার একই ঘটনা ঘটলেও, কোনওভাবেই তা রুখতে পারছে না কানাডা প্রশাসন। যেহেতু গদি বাঁচাতে শিখদের সমর্থন নিতে হয়েছে কানাডার প্রধানমন্ত্রী ট্রুডোকে, তাই খালিস্তানপন্থীদের বিরুদ্ধে কড়া কোনও ব্যবস্থাও নিতে পারছেন ট্রুডো সরকার। সেই কারণেই খালিস্তানপন্থীরা কানাডায় পক্ষ্ম বিস্তার করলেও নিতান্তই দ্রষ্টার ভূমিকা অবলম্বন করা ছাড়া আর কিছুই করতে পারছেন না কানাডিয়ান প্রধানমন্ত্রী। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সেই কারণেই ট্রুডোর দল লিবারেল পার্টির অন্দরেই ট্রুডোর বিরুদ্ধে দানা বাঁধছে অসন্তোষ।

    কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

    এদিকে, হিন্দু মন্দিরে (Canada Temple Attack) খালিস্তানপন্থীদের হামলার ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া দিল ভারতীয় হাইকমিশন। জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘টরন্টোর কাছে ব্রাম্পটনে হিন্দু সভা মন্দিরের সঙ্গে মিলে কনস্যুলার ক্যাম্পের আয়োজন করেছিল ভারতীয় হাইকমিশন। সেখানে আজ ভারত বিরোধীরা এসে হিংসাত্মক হামলা চালায়। কানাডার বর্তমান নিরাপত্তা পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে কানাডিয়ান কর্তৃপক্ষকে এই ধরনের ঘটনা বন্ধের জন্য অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থার অনুরোধ জানানো হচ্ছে। রুটিন কনস্যুলার কাজে এই ধরনের ব্যাঘাত ঘটতে দেখে আমরা খুবই হতাশ। ভারত বিরোধীদের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও আমাদের কনস্যুলেট এক হাজার জনেরও বেশি ভারতীয় ও কানাডিয়ান আবেদনকারীকে লাইফ সার্টিফিকেট ইস্যু করতে সক্ষম হয়েছিল।”

    আরও পড়ুন: জনজাতিদের বাদ দিয়েই ঝাড়খণ্ডে চালু হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, ঘোষণা শাহের

    এদিকে, কানাডার ওই ঘটনার প্রতিবাদে নর্থ আমেরিকার হিন্দু কোয়ালিশন শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ মিছিলের ডাক দিয়েছে আজ, সোমবার। খালিস্তানপন্থীদের হুমকি এবং হিন্দু বিরোধী ঘৃণা ছড়ানোর (Justin Trudeau) প্রতিবাদেই দেওয়া হয়েছে এই প্রতিবাদ মিছিলের ডাক (Canada Temple Attack)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Murshidabad: কান্দিতে তৃণমূল নেতার বাড়ি থেকে উদ্ধার আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি, তাজা বোমা! তীব্র চাঞ্চল্য

    Murshidabad: কান্দিতে তৃণমূল নেতার বাড়ি থেকে উদ্ধার আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি, তাজা বোমা! তীব্র চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) কান্দিতে তৃণমূল নেতার (TMC Leader) বাড়ি থেকে উদ্ধার একটি আগ্নেয়াস্ত্র, চারটি কার্তুজ এবং তাজা বোমা। শনিবার রাতে কান্দি থানার কুমারষণ্ড গ্রামপঞ্চায়েতের প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্য আলিমুল শেখের বাড়ি থেকে ওই সব আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ। এই ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা পলাতক বলে জানা গিয়েছে। তবে এই তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগও রয়েছে।

    ওয়ান শটার বন্দুক, চার রাউন্ড গুলি উদ্ধার (Murshidabad)!

    কান্দি (Murshidabad) পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতদের নাম ইলু আহম্মেদ, নাজমুল হক এবং তাজমুল শেখ। সকলেরই বাড়ি কান্দি থানার গোকর্ণ বিজয়নগর অঞ্চলে। ধৃতদের কাছ থেকেও চারটি তাজা বোমা উদ্ধার করা হয়েছে। তবে কেন এই আগ্নেয়াস্ত্র ও বোমা মজুত করা হয়েছিল এবং কোন উদ্দেশ্যে তা ব্যবহার করা হবে এই বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। কোনও রকম নাশকতা মূলক ছক রয়েছে কিনা, কোথা থেকে আনা হয়েছে এই অস্ত্র, এই বিষয়েও তদন্ত শুরু করছে পুলিশ।

    আবার স্থানীয় এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, “পুলিশি অভিযানের খবর পেয়ে আগেই বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়েছিল অভিযুক্ত ওই তৃণমূল নেতা (TMC Leader)। গতকাল রাতে তার বাড়িতে হানা দিয়ে বোমা, বন্দুক ও গুলি বাজেয়াপ্ত করে পুলিশ। গ্রেফতার করা হয় ওই তৃণমূল নেতার তিন অনুগামীকেও। তাদের কাছ থেকে ওয়ান শটার বন্দুক, চার রাউন্ড গুলি ও ৪টি তাজা বোমা উদ্ধার করা হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ এখনই ঠান্ডার আমেজ নয়, থাকবে কুয়াশা! রাজ্যে শীত নিয়ে কী পূর্বাভাস?

    তৃণমূল নেতার বক্তব্য

    বহরমপুর মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের (TMC Leader) সভাপতি অপূর্ব সরকার বলেন, “কী উদ্ধার হল, না হল তা প্রশাসনের দেখার কাজ। আমরা শান্তির জন্য লড়াই করি। আর শান্তির জায়গায় যদি বাধা সৃষ্টি হয়, তা হলে পুলিশকে রাজনৈতিক রং না দেখেই আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে বলব। পুলিশ-প্রশাসনের ওপর ভরসা রয়েছে আমাদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bullet-Train: মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন, ভাপি ও সুরাটের মধ্যে ন’টি নদী সেতুর কাজ সম্পূর্ণ

    Bullet-Train: মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন, ভাপি ও সুরাটের মধ্যে ন’টি নদী সেতুর কাজ সম্পূর্ণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বই-আমেদাবাদ (Bullet-Train) বুলেট ট্রেন প্রকল্পে ভাপি এবং সুরাতের মধ্যে নয়টি নদী সেতুর কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। এনএইচএসআরসিএল (NHSRCL) জানিয়েছে, ৫০৮ কিলোমিটার দীর্ঘ মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন করিডরের জন্য গুজরাটের মোট ২০টি নদী সেতুর মধ্যে ১২টি নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে।

    নদীর উপর ১২০ মিটার সেতু (Bullet-Train)

    ন্যাশনাল হাই স্পিড রেল কর্পোরেশন লিমিটেড (এনএইচএসআরসিএল) রবিবার (৩ নভেম্বর) জানিয়েছে,  প্রকল্পের গুজরাট অংশের অন্তর্গত নভসারি জেলার খারেরা নদীর উপর একটি ১২০ মিটার দীর্ঘ সেতুটি  সমাপ্তির পর্যায়ে। গুজরাটে ৩৫২ কিমি এবং মহারাষ্ট্রে ১৫৬ কিমি (Bullet-Train) বিস্তৃত হয়েছে এই রেলপথ। এই পথে গুজরাটে ২০টি নদী সেতু রয়েছে। এটি হতে চলেছে দ্বাদশ সেতু। বুলেট ট্রেন প্রকল্পে মুম্বই, ঠানে, ভিরার, বোইসার, ভাপি, বিলিমোরা, সুরাট, ভারুচ, ভাদোদরা, আনন্দ বা নদিয়াদ, আমেদাবাদ এবং সবরমতিতে ১২টি স্টেশনের পরিকল্পনা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ যোগীকে খুনের হুমকি, মুম্বই পুলিশ গ্রেফতার করল মুসলিম তরুণীকে

    সময় ব্যবধান প্রায় ৩ ঘণ্টা কমিয়ে দেবে

    একবার বুলেট ট্রেনটি (Bullet-Train) চালু হলে সময় ব্যবধান অনেক কমে যাবে। আমেদাবাদ এবং মুম্বইয়ের মধ্যে ভ্রমণের সময় লাগে ৬-৮ ঘণ্টা। এবার এই সময় ব্যবধান প্রায় ৩ ঘণ্টা কমিয়ে দেবে বলে আশা করা হচ্ছে। মুম্বই-আমেদাবাদ হাই-স্পিড রেল করিডরে ভাপি এবং সুরাট স্টেশনগুলির মধ্যে নয়টি নদী সেতু তৈরি হওয়ার কথা। সবকটিই তৈরি হয়ে গিয়েছে। খরেরা নদী হল অম্বিকা নদীর একটি উপনদী, যা গুজরাট-মহারাষ্ট্র সীমান্তের কাছে অবস্থিত। ভানসদা তালুকের পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়েছে নদী। নদীটি ভাপি বুলেট ট্রেন স্টেশন থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার এবং বিলিমোরা স্টেশন থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। খারেরা ছাড়াও ভাপি ও সুরাতের মধ্যে পার, পূর্ণা, মাইন্ধোলা, অম্বিকা, আওরঙ্গা, কোলাক, কাবেরী এবং ভেঙ্গানিয়া নদীর উপরও সেতু তৈরি করা হয়েছে। একটি বিবৃতিতে এনএইচএসআরসিএল বলেছে, “টানেলের মোট ২১ কিলোমিটারের মধ্যে ১৬ কিলোমিটার টানেল বোরিং মেশিন (টিবিএম) ব্যবহার করে এবং বাকি ৫ কিলোমিটার নিউ অস্ট্রিয়ান টানেলিং পদ্ধতি দ্বারা নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছে।”

    বোরিং-এর কাজ জোর কদমে চলছে

    বুলেট ট্রেনের (Bullet-Train) রেলপথ নির্মাণে ১৩.৬ মিটার কাটার হেড ব্যাস সহ স্লারি টাইপ টিবিএমগুলি জমির অবস্থা এবং নির্ভরযোগ্যতার কথা মাথায় কাজ করছে। টিবিএম কমানো এবং পুনরুদ্ধারের জন্য তিনটি শ্যাফ্টের কাজ প্রায় শেষের দিকে। আরও, ৩৯৪ মিটার দীর্ঘ অ্যাডিশনাল ড্রিভেন ইন্টারমিডিয়েট টানেল (এডিআইটি) ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে এবং কাজের গতি বাড়ানোর জন্য এনএটিএম (NATM)-এর মাধ্যমে টানেল বোরিং-এর কাজ জোর কদমে চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttarakhand Bus Accident: উত্তরাখণ্ডের আলমোড়ায় খাদে যাত্রীবোঝাই বাস, অধিকাংশের মৃত্যু

    Uttarakhand Bus Accident: উত্তরাখণ্ডের আলমোড়ায় খাদে যাত্রীবোঝাই বাস, অধিকাংশের মৃত্যু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাহাড়ি রাস্তায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবাহী একটি বাস উল্টে পড়ল গভীর খাদে। সোমবার সকাল ৯টা নাগাদ দুর্ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরাখণ্ডের আলমোড়ায়। অন্তত ৩৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বাসটি দুর্ঘটনার অভিঘাতে দুমড়ে-মুচড়ে গিয়েছে। ভিতরে এখনও কিছু যাত্রী আটকে আছেন। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে উদ্ধারকাজ। 

    খরস্রোতা নদীতে বাস

    সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, নৈনিতাল জেলার অন্তর্গত রামনগরে সোমবার সকালে বাসটি খাদে পড়ে যায়। বাসটি পাউরি থেকে নৈনিতালের দিকে যাচ্ছিল। মার্চুলার সল্ট এলাকায় পাহাড়ের খাদে গড়িয়ে পড়ে যাত্রীবাহী বাসটি। স্থানীয়দের থেকে খবর পেয়েই দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ, রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। উদ্ধারকাজে সহায়তা করেন স্থানীয়রাও। তারা ঘটনাস্থল থেকে যে ভিডিয়ো প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, পাহাড়ি খরস্রোতা নদীর ধারে একটি বাস উল্টে পড়ে রয়েছে। বাসের অধিকাংশ তুবড়ে গিয়েছে। স্থানীয় বহু মানুষ বাস থেকে যাত্রীদের উদ্ধার করার জন্য এগিয়ে যাচ্ছেন। ওই অংশে নদী গভীর না হওয়ায় অনেকে নদী পেরিয়ে বাসের কাছে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। 

    কেন দুর্ঘটনা

    পুলিশ জানিয়েছে, বাসটিতে কমপক্ষে ৫০ জন যাত্রী ছিলেন। ২০০ মিটার গভীর খাদে গড়িয়ে পড়ার পর নদীর ধারে এসে পড়ে সেটি। বাসটি পুরোপুরি দুমড়ে মুচড়ে গিয়েছে। শেষপর্যন্ত ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আরও ৫ জন নিখোঁজ। উদ্ধার করা হয়েছে ১৪ জনকে। আহতদের দ্রুত স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এখনও চলছে উদ্ধারকাজ। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। কীভাবে বাসটি উল্টে পড়ল, চালক কেন নিয়ন্ত্রণ হারালেন, তা ঘিরে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। দুর্ঘটনাগ্রস্ত বাসটিতে ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি যাত্রী ছিলেন বলে কেউ কেউ অভিযোগ করছেন। 

    ক্ষতিপূরণের ঘোষণা

    উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি এই ঘটনার পর দুঃখপ্রকাশ করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, প্রশাসনিক আধিকারিকদের প্রয়োজনয়ীয় সকল পদক্ষেপের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘রামনগরের কাছে বাস দুর্ঘটনার খবর অত্যন্ত দুঃখজনক এবং দুর্ভাগ্যের। জেলা প্রশাসনকে উদ্ধারকাজের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন এবং রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে। আহতদের উদ্ধার করে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। যাঁরা গুরুতর জখম, তাঁদের প্রয়োজনে আকাশপথে উড়িয়ে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হবে।’’ মৃতদের পরিবার পিছু চার লক্ষ টাকা আর্থিক ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Puri Jagannath Temple: জগন্নাথ মন্দিরের বাইরের দেওয়ালে ফাটল, শ্যাওলা! ডাকা হল পুরাতত্ত্ব বিভাগকে

    Puri Jagannath Temple: জগন্নাথ মন্দিরের বাইরের দেওয়ালে ফাটল, শ্যাওলা! ডাকা হল পুরাতত্ত্ব বিভাগকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরীর (Puri) জগন্নাথ মন্দিরের (Puri Jagannath Temple) বাইরের দেওয়ালে একাধিক ফাটল দেখা দিয়েছে বলে খবর। দেওয়ালে শ্যাওলার পুরু আস্তরণও পড়তে দেখা গিয়েছে। এমন পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের (আর্কিওলজিকাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া বা এএসআই) সাহায্য চেয়েছে ওড়িশার মোহন চরণ মাঝির সরকার। জানা গিয়েছে, ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের দলই এখানে এসে দেওয়ালের ফাটল মেরামত করবে।

    নোংরা বর্জ্য জল বাইরের দেওয়ালের ফাটল দিয়ে চুঁইয়ে পড়ছে

    পুরীতে জগন্নাথদেবের (Puri Jagannath Temple)  মূল মন্দিরের বাইরে যে পুরু দেওয়াল রয়েছে, তার নাম মেঘনাদ পচেরী। মূল মন্দিরকে সুরক্ষিত করে এই দেওয়ালই। কিন্তু সম্প্রতি এই দেওয়ালেই একাধিক ফাটল লক্ষ করা গিয়েছে। যা নিয়ে জগন্নাথ মন্দির কর্তৃপক্ষ উদ্বিগ্ন। মন্দিরের ভিতরে একটি জায়গা থেকে জগন্নাথের প্রসাদ বিক্রি করা হয়। ওই অঞ্চল থেকেই নোংরা বর্জ্য জল বাইরের দেওয়ালের ফাটল দিয়ে চুঁইয়ে পড়ছে বলে জানা গিয়েছে। এছাড়া, দেওয়ালে দীর্ঘ দিন ধরে জমছে শ্যাওলা। দেওয়াল ভেজা থাকায় শ্যাওলার আস্তরণ হচ্ছে পুরু। ক্ষতি হচ্ছে দেওয়ালের। ওড়িশা সরকার মনে করছে, এএসআইয়ের (Puri Jagannath Temple) অনুমতি ছাড়া জগন্নাথ মন্দিরে এমন কোনও কাজ করা হয়েছে, যার ফলেই এমন ফাটল দেখা দিয়েছে। কেন এমন ফাটল তা তদন্ত করে দেখছে রাজ্যের বিজেপি সরকার।

    কী বলছেন রাজ্যের আইনমন্ত্রী?

    রাজ্যের আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন বলেন, ‘‘কেন দেওয়ালে ফাটল দেখা দিল, আমরা তদন্ত করে দেখছি। দেওয়াল মেরামতের প্রস্তুতি নিচ্ছে এএসআই। কিন্তু কেন দেওয়ালে (Puri Jagannath Temple) ফাটল দেখা দিল, আমরা খতিয়ে দেখব। আমাদের অনুমান, এএসআইয়ের অনুমতি ছাড়াই মন্দিরে (Puri) কিছু কাজ করা হয়েছিল, যার ফলে দেওয়ালের এই অবস্থা হয়েছে।’’ তিনিই জানিয়েছেন, এএসআই আপাতত অগ্রাধিকার দিয়েই দেওয়াল মেরামত করবে। আইনমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, পরিস্থিতির নেপথ্যে কোনও বেআইনি কাজ খুঁজে পেলে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করবে ওড়িশা সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: এখনই ঠান্ডার আমেজ নয়, থাকবে কুয়াশা! রাজ্যে শীত নিয়ে কী পূর্বাভাস?

    Weather Update: এখনই ঠান্ডার আমেজ নয়, থাকবে কুয়াশা! রাজ্যে শীত নিয়ে কী পূর্বাভাস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নভেম্বর মাস পড়ে গেলেও এখনই শীতের আমেজ নেই বঙ্গে। সকাল হতেই রোদ ঝলমলে আকাশ। বেলা বাড়তে রোদের তেজ আরও বাড়ছে। দুপুরে ঘর থেকে বেরোতে এখনও ছাতা প্রয়োজন। আগামী কয়েক দিনেও উত্তর বা দক্ষিণ বাংলার কোথাও সেই অর্থে পারদ পতনের সম্ভাবনা নেই। আবহাওয়া মোটের উপর একই থাকবে। সকালের দিকে কুয়াশা থাকবে। 

    শহরের আবহাওয়া

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, আগামী কয়েক দিনে উত্তরবঙ্গ বা দক্ষিণবঙ্গে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার খুব একটা হেরফের হওয়ার সম্ভাবনা নেই। রবিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৪.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের চেয়ে যা ২.৬ ডিগ্রি বেশি। রবিবার শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের চেয়ে ০.১ ডিগ্রি বেশি। সোমবার সকালের দিকে শহরের কোথাও কোথাও হালকা কুয়াশাও ছিল। কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। আকাশ মূলত পরিষ্কার রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: অস্ট্রেলিয়ায় ব‍্যর্থ হলেই ছাঁটাই! দাবি উঠছে রোহিত-বিরাটের অবসরের, কী ভাবছে বোর্ড?

    জেলার তাপমাত্রা

    আলিপুর হাওয়া অফিস বলছে, পূবালি হাওয়ার ঝঞ্ঝায় কিছু মেঘ ঢুকতে পারে বঙ্গের আকাশে। এর প্রভাবে মঙ্গলবার এবং বুধবার উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনার দু-একটি জায়গায় সামান্য বৃষ্টি হলেও হতে পারে। বুধবার কিছুটা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুরে। বৃষ্টি হতে পারে কলকাতাতেও৷ তবে তার পর থেকে আর কোথাও বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই। সর্বত্র আবহাওয়া থাকবে শুকনো। কিন্তু এখনই শীতের ছোঁয়া লাগছে না বাংলায়। শীত পড়তে পারে চলতি মাসের শেষ বা ডিসেম্বরের শুরু। নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে পারদ নামতে শুরু করবে। উত্তরের কোথাও সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় খুব একটা হেরফের হবে না আগামী কয়েক দিন। দক্ষিণবঙ্গে সাধারণত শীত ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে পড়ে ৷ আর উত্তরবঙ্গে শীত তুলনায় আগে পড়ে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Amit Shah: জনজাতিদের বাদ দিয়েই ঝাড়খণ্ডে চালু হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, ঘোষণা শাহের

    Amit Shah: জনজাতিদের বাদ দিয়েই ঝাড়খণ্ডে চালু হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, ঘোষণা শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ক্ষমতায় এলেই ঝাড়খণ্ডে চালু করা হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code)। তবে বাদ রাখা হবে জনজাতিদের। তাঁরা এর আওতায় পড়বেন না।” ভোটমুখী ঝাড়খণ্ডে প্রচারে গিয়ে এমনই প্রতিশ্রুতি দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    শাহি প্রতিশ্রুতি (Amit Shah)

    ঝাড়খণ্ড বিধানসভার আসন সংখ্যা ৮১। নির্বাচন হবে দু’দফায় – ১৩ ও ২০ নভেম্বর। ফল প্রকাশ হবে ২৩ নভেম্বর। প্রথম দফায় যে আসনগুলিতে নির্বাচন হবে, সেগুলিতেই প্রচারে গিয়েছিলেন শাহ। শনিবার রাতে রাঁচিতে পৌঁছন তিনি। রবিবার এক সভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “সরকারে এলে ঝাড়খণ্ডে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু করবে বিজেপি। কিন্তু আমি আশ্বাস দিচ্ছি, জনজাতিদের এর আওতার বাইরে রাখা হবে। জেএমএম (ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা) সরকার মিথ্যা প্রচার করছে যে, ইউসিসি এলে জনজাতিদের অধিকার ক্ষুণ্ণ হবে। এই অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।” শাহ বলেন, “ক্ষমতায় এসেই ঝাড়খণ্ডে ৫ লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে বিজেপি।”

    শয়তানদের ঠাঁই হবে গারদে

    অনুপ্রবেশ সমস্যার বিরুদ্ধেও সরব হয়েছেন তিনি। শাহের দাবি, স্থানীয় প্রশাসনের প্রশ্রয়েই ঝাড়খণ্ডে অনুপ্রবেশ বন্ধ হয়নি। এই বিষয়ে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনকেও কটাক্ষ করেন অমিত শাহ। তিনি বলেন, “এ রাজ্যে হিন্দুরা আক্রান্ত হচ্ছেন। তুষ্টিকরণের রাজনীতি তুঙ্গে। দেশের মধ্যে সব চেয়ে দুনীতিগ্রস্ত রাজ্য ঝাড়খণ্ড।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, “প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসে সিবিআই এবং এসআইটি তদন্ত হবে। শয়তানদের ঠাঁই হবে গারদে।” তিনি বলেন, “ক্ষমতায় এলে রাজ্যে ১০টি নতুন মেডিক্যাল কলেজ স্থাপন করা হবে। ৭০ বছরের বেশি বয়সিদের আয়ুষ্মান জীবন ধারা যোজনায় কভারেজ ফি ৫ লাখ থেকে বাড়িয়ে করা হবে ১০ লাখ। প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলিতে বেডও বাড়ানো হবে।”

    আরও পড়ুন: কানাডায় ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা খালিস্তানপন্থীদের, চাপে পড়ে নিন্দামন্দ করলেন ট্রুডো!

    শাহের বক্তৃতায় অনিবার্যভাবে এসেছে নকশাল প্রসঙ্গ। তিনি বলেন, “২০২৬ সালের মধ্যে দেশ থেকে নকশালদের মুছে ফেলা হবে। এটাই সেই সময় যখন দলিত-বিরোধী, দরিদ্র বিরোধী এবং যুব-বিরোধী হেমন্ত সরকারকে ঝাড়খণ্ড থেকে তাড়াতে হবে (Uniform Civil Code)। সস্তা রাজনৈতিক লাভের জন্য এরাই অক্সিজেন জোগাচ্ছে নকশালদের (Amit Shah)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • Waqf Board: ওয়াকফ বোর্ড রিয়েল এস্টেট কোম্পানি, ওয়েইসিকে তোপ তিরুপতি মন্দিরের চেয়ারম্যানের

    Waqf Board: ওয়াকফ বোর্ড রিয়েল এস্টেট কোম্পানি, ওয়েইসিকে তোপ তিরুপতি মন্দিরের চেয়ারম্যানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মন্দির ট্রাস্টিকে ওয়াকফ বোর্ডের (Waqf Board) সঙ্গে তুলনা করার জন্য মিম প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়েইসিকে এক হাত নিলেন বলিনিনি রাজাগোপাল নাইডু, যিনি বর্তমানে তিরুপতি তিরুমালা ট্রাস্টের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে রয়েছেন। এক সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিরুপতি তিরুমালা মন্দিরের নয়া চেয়ারম্যান, ওয়াকফ বোর্ডকে (Waqf Board) রিয়েল এস্টেট কোম্পানির সঙ্গে তুলনা করেন এবং তিনি বলেন, ‘‘ওয়াকফ বোর্ড একটি রিয়েল এস্টেট কোম্পানি। কীভাবে তার সঙ্গে তুলনা টানা হচ্ছে তিরুমালা তিরুপতি ট্রাস্টের? আমি ওয়েইসির এমন বক্তব্যের নিন্দা জানাই।’’ প্রসঙ্গত, মন্দির পরিচালন সমিতিতে কেন মুসলিম সদস্য থাকবে না, এই প্রশ্ন তুলেছিলেন ওয়েইসি।

    তোপ বিজেপি (BJP) মুখপাত্রেরও 

    এরপরেই নাইডু বলেন, ‘‘যে ধরনের বিতর্ক শুরু হয়েছে প্রসাদ নিয়ে, তাতে আমার মনে হয় মন্দিরের আশেপাশে শুধুমাত্র হিন্দুদেরকেই ব্যবসা করার অনুমতি দেওয়া উচিত।’’ অন্যদিকে, এই ইস্যুতে বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র আরপি সিং-ও তোপ দেগেছেন আসাদউদ্দিন ওয়েইসিকে। তিনি বলেন, ‘‘আসাদউদ্দিন ওয়েইসি পার্থক্য ভুলে যাচ্ছেন মন্দির ট্রাস্ট এবং ওয়াকফ বোর্ডের (Waqf Board) মধ্যে। তার কারণ ওয়াকফ বোর্ড জমি নিয়েও কারবার করে। ওয়াকফ বোর্ড যে এক ধরনের ম্যানেজমেন্ট অথরিটি, সেকথাও জানান আরপি সিং। অন্যদিকে, মন্দির ট্রাস্টকে উপাসনার জায়গা, ধর্মীয় বিশ্বাসের জায়গা হিসেবে উল্লেখ করে আরপি সিং আরও বলেন, ‘‘কোনও হিন্দু কি মসজিদ ম্যানেজমেন্টের দায়িত্বে থাকে? ওয়েসি এই ইস্য়ুতে রাজনীতি করছেন বলেও অভিযোগ করেন বিজেপির (BJP) জাতীয় মুখপাত্র।

    ওয়েইসির মন্তব্যে বিতর্ক (Waqf Board)

    প্রসঙ্গত, ওয়াকফ বোর্ডে অমুসলিম সদস্যরাও থাকতে পারবেন, মোদি সরকারের নয়া প্রস্তাবের বিরোধিতা করতে গিয়ে হায়দরাবাদের সাংসদ ওয়েইসি জানিয়েছিলেন, তিরুপতি মন্দির পরিচালনা সমিতিতে কেন নেই মুসলিম সদস্য। ওয়েইসির এই মন্তব্যেই দানা বাঁধে বিতর্ক। অনেকে প্রশ্ন করেন, অমুসলিম সদস্যরা তো মসজিদ পরিচালনা করেন না, সেটাকে কেন নিজের উদাহরণে টানছেন না ওয়েইসি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttarakhand: শীতের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হল উত্তরাখণ্ডের যমুনোত্রী-কেদারনাথ ধামের দরজা

    Uttarakhand: শীতের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হল উত্তরাখণ্ডের যমুনোত্রী-কেদারনাথ ধামের দরজা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভ্রাতৃদ্বিতীয়ার দিন শীতের জন্য বন্ধ করা করে দেওয়া উত্তরাখণ্ডের (Uttarakhand) যমুনোত্রী ধাম। রবিবার দুপুরের ১২ টা ৫ মিনিটের শুভ মুহূর্তে মন্দিরের দরজা বন্ধ করে, একটি সজ্জিত পালকিতে মাতা যমুনোত্রীকে বসিয়ে শোভাযাত্রা করে খরসালি গ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়। এই শোভাযাত্রাকে ঘিরে ব্যাপক উৎসাহ ছিল ভক্তদের। একই ভাবে কেদারনাথ (Yamunotri-Kedarnath Dham) মন্দিরের ভগবান শিবকে বৈদিক মতে পুজো করে মন্দিরের দরজা বন্ধ করা হয়। এই দৃশ্য দেখার জন্য হাজার হাজার ভক্তদের সমাগম হয়েছিলেন।

    ভারতীয় সেনা ব্যান্ডে ভক্তিমূলক সঙ্গীত পরিবেশন (Uttarakhand)

    জানা গিয়েছে, শীতের মরশুমে মা যমুনোত্রীকে (Yamunotri-Kedarnath Dham) এই খরশালি গ্রামের যমুনা মন্দিরের নিয়ে আসা হয় এবং এখানেই মায়ের পুজো অর্চনা করা হবে। যমুনোত্রী মন্দিরের দরজা খোলা না হওয়া পর্যন্ত ভক্তরা এই খরসালি (Uttarakhand) মন্দিরেই পুজো করতে পারবেন। অপর দিকে রবিবারেই আবার শীতের জন্য কেদারনাথ ধামের মন্দির দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এই মন্দিরের দরজা বন্ধের সময় ওম নমঃ শিবায়, জয় বাবা কেদারনাথ এবং ভারতীয় সেনা ব্যান্ডের ভক্তিমূলক সঙ্গীত পরিবেশন করে বৈদিক আচার এবং ধর্মীয় ঐতিহ্যের রীতি পালন করা হয়। একটি সরকারি বিবৃতি অনুসারে বলা হয়েছে, ১৫ হাজারের বেশি ভক্ত মন্দিরের দরজা বন্ধের দৃশ্য প্রত্যক্ষ করেছেন। দীপাবলির দিনেই মন্দির প্রাঙ্গণকে খুব সুন্দর ভাবে সাজানো হয়েছিল।

    আরও পড়ুনঃ কৈলাশের পথেই কি কেলেঙ্কারি! কয়েক হাজার কঙ্কাল উদ্ধার পিথোরাগড়ের গুহায়

    পঞ্চমুখী উৎসব পালকি মন্দির থেকে বের করা হয়

    কেদারনাথ (Uttarakhand) মন্দিরে রবিবার ভোর ৫টায় পুজাচার শুরু করা হয়। এই সময়ে উপস্থিত ছিলেন, বদ্রীনাথ-কেদারনাথ মন্দির কমিটির সভাপতি আজ্যেন্দ্র অজয়, আচার্য, বেদপাঠী এবং আরও অনেক পুরোহিতেরা। এই শৈব ধামের স্ব-প্রকাশিত শিবলিঙ্গকে ছাই, ফুল, বেলপাতা দিয়ে পুজো করা হয়েছে। এরপর সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে বাবা কেদারের পঞ্চমুখী উৎসব পালকি মন্দির থেকে বের করা হয়। এরপর কেদারনাথ (Yamunotri-Kedarnath Dham) মন্দিরের দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়। শীতের মরশুমে জুড়ে মন্দিরের ফটক বন্ধ থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Justin Trudeau: কানাডায় ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা খালিস্তানপন্থীদের, চাপে পড়ে নিন্দামন্দ করলেন ট্রুডো!

    Justin Trudeau: কানাডায় ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা খালিস্তানপন্থীদের, চাপে পড়ে নিন্দামন্দ করলেন ট্রুডো!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলের অন্দরে ক্রমেই বাড়ছে ট্রুডো (Justin Trudeau) বিরোধী ক্ষোভ। কানাডার প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে তাঁকে সরাতে গোপন ভোটের দাবি তুলেছেন তাঁরই দল লিবারেল পার্টির বেশ কয়েকজন সাংসদ। দলের অন্দরে বিদ্রোহের জেরে ট্রুডো যখন প্রায় কোণঠাসা, তখনই ফের হামলা হল কানাডার হিন্দু মন্দিরে (Attack On Hindus)। এই দফায় মন্দিরে উপস্থিত ভক্তদের ওপর হামলাও চালায় খালিস্তানপন্থীরা। এর পরেই (পড়ুন চাপে পড়ে) ঘটনার নিন্দা করেছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। ব্রাম্পটনে হিন্দু মন্দিরের এই ঘটনা ‘মেনে নেওয়া যায় না’ বলেই মন্তব্য করেছেন তিনি।

    ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা (Justin Trudeau) 

    ব্রাম্পটনে একটি হিন্দু মন্দিরে হামলা হয়। তার পরেই হিন্দু ফোরাম কানাডা এক্স হ্যান্ডেলে ঘটনাটির পুরো ভিডিও শেয়ার করে। ভিডিওতে দেখা যায়, বেশ কয়েকজন খালিস্তানপন্থী হাতে হলুদ ঝান্ডা নিয়ে মন্দির প্রাঙ্গনে গন্ডগোল করছে। কয়েকজনকে আবার লাঠি হাতে ভক্তদের মারধর করতেও দেখা গিয়েছে। ফোরাম লিখেছে, খুবই বিরক্তিকর ছবি। ব্রাম্পটনের হিন্দু সভা মন্দিরে ভক্তদের ওপর হামলা চালিয়েছে খালিস্তানপন্থীরা। এটা মেনে (Justin Trudeau) নেওয়া যায় না।”

    কী বললেন কানাডিয়ান সাংসদ 

    এক্স হ্যান্ডেলে ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান সাংসদ চন্দ্র আর্য লিখেছেন, “কানাডায় খালিস্তানি চরমপন্থীরা সীমা অতিক্রম করেছে। ব্রাম্পটনের হিন্দু সভা মন্দির প্রাঙ্গণে হিন্দু কানাডিয়ান ভক্তদের ওপর খালিস্তানপন্থীদের আক্রমণ দেখিয়ে দিল কানাডায় খালিস্তান সহিংস চরমপন্থা কতটা গভীর ও নির্লজ্জ হয়ে উঠেছে। আমি ভাবতে শুরু করেছি যে এই রিপোর্টের কিছু সত্যতা রয়েছে যে কানাডার রাজনৈতিক ব্যবস্থা ছাড়াও খালিস্তানপন্থীরা কার্যকরভাবে আমাদের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলিতে অনুপ্রবেশ করেছে। কানাডায় মত প্রকাশের স্বাধীনতার নামে খালিস্তানি চরমপন্থীরা অবাধে মুক্ত হচ্ছে। এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। আমি দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছি, আমাদের সম্প্রদায়ের নিরাপত্তার জন্য হিন্দু-কানাডিয়ানদের এগিয়ে আসতে হবে এবং তাদের অধিকারের জন্য লড়াই করতে হবে এবং রাজনীতিবিদেরও জবাবদিহি করতে হবে।”

    ট্রুডোর ভোলবদল! 

    প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে ট্রুডো লিখেছেন, “ব্রাম্পটনের হিন্দু সভা মন্দিরে আজকের হিংসার ঘটনাগুলো মেনে নেওয়া যায় না। প্রতিটি কানাডিয়ানের নিজস্ব ধর্ম (Attack On Hindus) পালন করার অধিকার স্বাধীনভাবে ও নিরাপদে রয়েছে (Justin Trudeau)।”

     

LinkedIn
Share