Blog

  • Mount Everest: অবাককাণ্ড! প্রতি বছর উচ্চতা বাড়ছে মাউন্ট এভারেস্ট-মাকালু শৃঙ্গের, দায়ী নদী?

    Mount Everest: অবাককাণ্ড! প্রতি বছর উচ্চতা বাড়ছে মাউন্ট এভারেস্ট-মাকালু শৃঙ্গের, দায়ী নদী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাউন্ট এভারেস্টের (Mount Everest) উচ্চতা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৮.৮৫ কিলোমিটার উঁচুতে অবস্থিত বিশ্বের সর্বোচ্চ এই শৃঙ্গ। এর উচ্চতা ধীরে ধীরে আরও বাড়ছে জানিয়ে চমৎকৃত রিপোর্ট প্রকাশ করেছে ‘নেচার জিওসায়েন্স’ জার্নাল। গত ৩০ সেপ্টেম্বর জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে বিষয়টি এই উঠে এসেছে। বিষয়টি জানাজানি হতেই বিশ্বজুড়ে চর্চা শুরু হয়েছে।

    প্রতি বছর লম্বায় বাড়ছে এভারেস্ট! (Mount Everest)

    ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের ভূবিজ্ঞান বিভাগের গবেষক অ্যাডাম স্মিথ, চিনের ইউনিভার্সিটি অফ জিওসায়েন্সের ভূবিজ্ঞানী জিং-জেন দাই এই গবেষণায় যুক্ত। গবেষকদের দাবি, প্রতি বছর মাউন্ট এভারেস্টের (Mount Everest) উচ্চতা যত বৃদ্ধি পায়, তার ১০ শতাংশই ঘটে এই আইসোস্ট্যাটিক রিবাউন্ডের জেরে। প্রতি বছর ০.০১-০.০২ ইঞ্চি করে উচ্চতা বৃদ্ধি পাচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের। বর্তমান দিনে ঝোড়ো হাওয়া, ভারী বৃষ্টিপাত এবং নদীর জলস্রোতের ধাক্কায় ভূমিক্ষয় ঘটছে এবং সেই শূন্যস্থান পূরণ করতে উঠে আসছে ভূগর্ভের মাটি, যা মাউন্ট এভারেস্টের উচ্চতা বৃদ্ধি করছে। ইন্ডিয়ান এবং ইউরেশিয়ান টেকটোনিক প্লেটের মধ্যে সংঘর্ষের ফলে গত ৫ কোটি বছর ধরেই উচ্চতা বৃদ্ধি পাচ্ছে হিমালয় পর্বতমালার। কিন্তু মাউন্ট এভারেস্টের উচ্চতা বৃদ্ধির গতি তার চেয়ে অনেক বেশি বলে উঠে এসেছে নয়া গবেষণায়। গবেষণায় বলা হয়েছে, প্রতি বছর ০.০৮ ইঞ্চি করে উচ্চতা বাড়ছে এভারেস্টের, যা প্রত্যাশার চেয়ে অনেকটাই বেশি। এর জন্য অরুণ নদীকে দায়ী করা হচ্ছে। অরুণ নদীর গতিপথও অদ্ভুত বলে মত গবেষকদের। তাঁদের মতে, সাধারণত গাছের মতো শাখাপ্রশাখা থাকে নদীর। অরুণ নদীটি পূর্ব থেকে পশ্চিমে এসে হঠাৎই ইংরেজি হরফ এল-এর মতো আকার নিয়েছে। একেবারে ৯০ ডিগ্রি কোণে হিমালয় পর্বতমালার দক্ষিণে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্য একটি নদী এসে মেশাতেই এমনটা ঘটেছে বলে মনে করছেন গবেষকরা।

    আরও পড়ুন: ইএসআই হাসপাতালে আগুন, ধোঁয়ায় দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু ১ রোগীর

    এভারেস্ট ছাড়াও অন্য পর্বতশৃঙ্গও বাড়ছে

    গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, আজ থেকে প্রায় ৮৯ হাজার বছর আগে কোশী নদী মিশে যায় অরুণ নদীর (River) সঙ্গে। সেই থেকে এভারেস্টের (Mount Everest) উচ্চতা ৪৯ থেকে ১৬৪ ফুট বেড়ে গিয়েছে। কোশী নদী এবং অরুণ নদী পরস্পরের সঙ্গে মিশে যাওয়ার পর ওই অঞ্চলে ব্যাপক ভূমিক্ষয় হয়। প্রচুর পরিমাণ পাথর, মাটি সরে দিয়ে শূন্যতা সৃষ্টি হয়। ওজন কমে যায় ভূত্বকের। ওই শূন্যস্থান পূরণে নীচের অংশের মাটি উপরের দিকে উঠে আসে, ঠিক যেমন মালপত্র সরিয়ে নিলে নৌকা জলের উপরে উঠে আসে। শুধুমাত্র মাউন্ট এভারেস্ট নয়, ৭ লোৎসে, ৭ মাকালু পর্বতশৃঙ্গেরও উচ্চতা লাগাতার বেড়ে চলেছে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। মাকালু অরুণ নদীর কাছাকাছি অবস্থানে রয়েছে। মাউন্ট এভারেস্টের তুলনায় উচ্চতা সামান্য বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। মাউন্ট এভারেস্ট-সহ আশেপাশের সব পর্বতশৃঙ্গেরই উচ্চতা বৃদ্ধি হয়েছে।

    গবেষকরা কী বললেন?

    এই গবেষণার অন্যতম অধ্যাপক লন্ডন কলেজের পড়ুয়া অ্যাডাম স্মিথ বলেন, জিপিএস থেকে জানা গিয়েছে কত দ্রুতহারে বৃদ্ধি পাচ্ছে এভারেস্টের উচ্চতা। ভূমিক্ষয় হওয়ায় আইসোস্ট্যাটিক পদ্ধতিতে উচ্চতা বাড়তেই থাকবে। এই গবেষণা প্রমাণ করছে পৃথিবীতে মাউন্ট এভারেস্টের মতো শৃঙ্গও জিওলজিক্যাল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরিবর্তনশীল। পৃথিবী ক্রমশ পরিবর্তন ঘটাচ্ছে এটা তার জ্বলন্ত উদাহরণ বলেই মনে করছেন গবেষকরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: গভীর ষড়যন্ত্র? ওসি অভিজিতের পলিগ্রাফ ও সন্দীপের নারকো টেস্ট করতে চায় সিবিআই

    RG Kar: গভীর ষড়যন্ত্র? ওসি অভিজিতের পলিগ্রাফ ও সন্দীপের নারকো টেস্ট করতে চায় সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar) কাণ্ডের সময় টালা থানার তৎকালীন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের পলিগ্রাফ ও হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের (Sandip Ghosh) নারকো টেস্ট করাতে উদগ্রীব হয়ে উঠেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআই। এদিনই শিয়ালদা আদালতে এই মর্মে আবেদন জানানো হবে বলে জানা গিয়েছে। সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, গুজরাটের গান্ধীনগরে সন্দীপ ঘোষের নারকো অ্যানালাইসিস টেস্ট করাতে চায় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। আদালতে এর আগেই সিবিআই জানিয়েছিল কোনও অপরাধের ক্ষেত্রে গভীর ষড়যন্ত্র থাকলে নারকো টেস্টের মাধ্যমে রহস্য উন্মোচন করা সম্ভব হয়। সিবিআই ইতিমধ্যে জানিয়েছে, এর আগে সন্দীপ ঘোষের পলিগ্রাফ টেস্ট করা হয়েছে এবং দিল্লির সিএফএসএল-র রিপোর্ট অনুযায়ী বেশ কিছু অসঙ্গতি (RG Kar) পাওয়া গিয়েছে, আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষের বয়ানে। এবার তাঁর নারকো অ্যনালাইসিস টেস্ট করাতে চাইছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। 

    সন্দীপের আর্জিতে আমল দিল না উচ্চ আদালত

    এদিকে, আরজি কর কাণ্ডে (RG Kar)  জেল বন্দি প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের মামলা জরুরি ভিত্তিতে শোনার আর্জিতে আমলই দিল না কলকাতা হাইকোর্ট। সন্দীপ ঘোষের (Sandip Ghosh) দাবি ছিল, তাঁর পরিবারে অনটন চলছে, তাই ফিক্সড ডিপোজিট ভেঙে তিনি কিছু টাকা তুলতে চান। এই আর্জি জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন তিনি। শুক্রবার সেই মামলা শোনার কথা ছিল আদালতে। কিন্তু সেই আর্জিতে কোনও আমলই দিল না কলকাতা হাইকোর্ট।

    ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসককে (RG Kar) ফের তলব

    অন্যদিকে, আরজিকর কাণ্ডে নিহত মহিলা চিকিৎসকের ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক অপূর্ব বিশ্বাসকে ফের একবার তলব করল সিবিআই। শুক্রবারে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দেন ওই ডাক্তার। প্রসঙ্গত, আরজি করের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের চিকিৎসক হলেন অপূর্ব বিশ্বাস। তিনিই নিহত চিকিৎসকের দেহের ময়নাতদন্ত করেছিলেন বলে জানা যায়। তাঁকে এর আগে একাধিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এর আগেই অপূর্ব বিশ্বাস দাবি করেছিলেন, নিহত চিকিৎসকের দেহের ময়নাতদন্ত দ্রুত করার জন্য তাঁকে চাপ দেওয়া হয়েছিল। সংবাদ মাধ্যমকে অপূর্ব বিশ্বাস জানিয়েছিলেন, ঘটনার পরেই মৃতার কাকা পরিচয় দিয়ে তাঁকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল। তবে পরে জানা যায়, ওই কাকা আসলে সঞ্জীব নামের এক ব্যক্তি। যাঁকে নির্যাতিতা, কাকু বলে সম্মোধন করতেন। সঞ্জীব অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: এবার গ্রামে গ্রামে ‘গণস্বাক্ষর’ কর্মসূচি জুনিয়র ডাক্তারদের, ভাবনায় ব্রিগেড সমাবেশও?

    RG Kar Case: এবার গ্রামে গ্রামে ‘গণস্বাক্ষর’ কর্মসূচি জুনিয়র ডাক্তারদের, ভাবনায় ব্রিগেড সমাবেশও?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Case) হাসপাতলে নির্যাতিতার ন্যায়বিচার সহ মোট ১০ দফা দাবিতে, জুনিয়র ডাক্তাররা আন্দোলনকে আরও বৃহৎ করতে গ্রামে গ্রামে গিয়ে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ (Mass Signature Campaign) করার ডাক দিয়েছেন। একই ভাবে দ্রোহের কার্নিভালের পর আপামর মানুষের কাছে আন্দোলনের তীব্রতাকে আরও মারাত্মক করতে ব্রিগেড সমাবেশের ডাক দেওয়ার ভাবনাচিন্তাও চলছে বলে জানা গিয়েছে। অভয়ার নির্যাতনের পর থেকেই রাজ্যে গত দুই মাসে, জয়নগর, ভূপতিনগর, মালদা, বর্ধমান, পুরুলিয়া সহ একাধিক জেলায় এখনও ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনা ঘটে চলেছে। ফলে রাজ্যের শাসক দল এবং পুলিশ প্রশাসন নারী সুরক্ষা প্রসঙ্গে অত্যন্ত চাপের মুখে যে রয়েছে, সে কথা ওয়াকিবহাল মহল মনে করছেন। একই ভাবে রাজ্যের বিরোধী দলগুলিও মমতার পদত্যাগের দাবিতে এখনও অনড়। 

    শহর থেকে গ্রাম পর্যন্ত নিতে অভিযান (RG Kar Case)

    গত ৯ অগাস্ট থেকে অভয়ার (RG Kar Case) ন্যায় বিচারের দাবিতে কলকাতার রাজপথ উত্তাল। মমতা সরকার, পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে লাগাতার আন্দোলন চলছে। জুনিয়র ডাক্তাররা ধর্মতলায় অনশনে বসে আছেন। তাঁদের পাশে থেকে আন্দোলনে সামিল হয়েছেন সাধারণ মানুষ। একটাই দাবি তিলোত্তমার সুবিচার চাই। এই পরিস্থিতিতে শহরের পর এবার আন্দোলনকারী ডাক্তাররা গ্রামে গ্রামে গিয়ে ‘গণস্বাক্ষর’ (Mass Signature Campaign)—এর অভিযান করবেন বলে জানিয়েছেন। বৃহস্পতিবার শহরের চার জায়গায় এই স্বাক্ষর অভিযান চালানো হয়েছিল। তাতে ব্যাপক সাড়া মিলেছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। আন্দোলনকে আরও ব্যাপক মাত্রা দিতে শহর থেকে গ্রাম পর্যন্ত নিয়ে যেতে এই অভিযান (Mass Signature Campaign)। উল্লেখ্য, আগামী মাসে রাজ্যের ৬টি বিধানসভার উপনির্বাচন। ফলে এই আন্দোলন এখন গ্রামীণ এলাকায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে কতটা প্রভাব ফেলে, তাই এখন দেখার।

    আরও পড়ুনঃ রাজ্যে নারী নিরাপত্তা তলানিতে, কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি দিলেন সুকান্ত

    বড় পদক্ষেপ ব্রিগেড সমাবেশ?

    দ্রোহের কার্নিভালের (RG Kar Case) পর এবার জুনিয়র ডাক্তারদের বড় পদক্ষেপ হতে পারে ব্রিগেড সমাবেশ। গত অগাস্ট থেকে অক্টোবরের চলতি সময় পর্যন্ত ধর্না, আন্দোলন, অবস্থান বিক্ষোভ, লালবাজার অভিযান, স্বাস্থ্য ভবন অভিযান এবং আমরণ অনশন কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন ডাক্তাররা। তাতে সকল রাজনৈতিক, অরাজনৈতিক এবং প্রবুদ্ধ নাগরিক সমাজ অংশগ্রহণ করেছেন। জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অফ ডক্টর্স-এর পক্ষ থেকে বলা হয়, “আসল কার্নিভাল হবে সব দাবি পূরণের পর। সেই দিন আর কথা নয়, সকল মানুষ ব্রিগেড গ্রাউন্ড দখল নেবে আমাদের বিশ্বাস।” ফলে এই বক্তব্যের পর থেকে গুঞ্জন উঠেছে পরবর্তী বড় বিক্ষোভ সমাবেশ কি তাহলে ব্রিগেড সমাবেশে হচ্ছে? তবে আমরণ অনশনের পাশাপাশি লিফলেট বিলি, পথ চলতি মানুষের স্বাক্ষর গ্রহণ করে অভিনব প্রতিবাদ করছেন জুনিয়র ডাক্তাররা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Flights: চারদিনে দেশের ২০ বিমানে বোমাতঙ্ক, মিলল লন্ডন-জার্মানি যোগ! কড়া পদক্ষেপের পথে কেন্দ্র

    Flights: চারদিনে দেশের ২০ বিমানে বোমাতঙ্ক, মিলল লন্ডন-জার্মানি যোগ! কড়া পদক্ষেপের পথে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাঝ আকাশে বোমাতঙ্ক ছড়ানোয় তৎপরতার সঙ্গে অবতরণ করতে হচ্ছে, এমন ঘটনা নতুন নয়। ভারতের একাধিক বিমানবন্দরে (Flights) এভাবে বিমান অবতরণ করতে দেখা গিয়েছে। এই ধরনের ঘটনায় বারবার হয়রানির শিকার হতে হয় যাত্রীদের। ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (ভিপিএন) ব্যবহার করেই গত চার দিনে ২০টি বিমানে হুমকিবার্তা (Bomb Scare) পাঠানো হয়েছে। আর সে কারণেই ওই বার্তা প্রেরকদের দ্রুত চিহ্নিত করা যাচ্ছে না। অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক সূত্রে অন্তত তেমন দাবিই করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলি তদন্ত শুরু করেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Flights)

    গত সোমবার থেকে বৃহস্পতিবারের মধ্যে দেশের ২০টি বিমানে (Flights) হুমকিবার্তা পাঠানো হয়। তার মধ্যে আন্তর্দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক বিমানও ছিল। সোমবার তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানে বোমাতঙ্ক ছড়ায়। মঙ্গলবার আরও ১০টি বিমানে, বুধ এবং বৃহস্পতি মিলিয়ে আরও সাতটি বিমানে বোমাতঙ্ক ছড়ায়। কিন্তু প্রতিটি ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে সেগুলি ভুয়ো। লাগাতার চার দিন ধরে বিমানে বোমাতঙ্কের ঘটনায় একটি সন্দেহভাজন এক্স হ্যান্ডলকে চিহ্নিত করেছেন তদন্তকারীরা। সূত্রের খবর, ‘স্কিজ়োবম্বার ৭৭৭’ নামে ওই অ্যাকাউন্টটি এই ঘটনার কয়েক দিন আগেই বানানো হয়েছিল। ওই অ্যাকাউন্ট থেকে সাতটি হুমকিবার্তা পাঠানো হয়। তার পরই সেটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। তাদের যাতে কোনও ভাবে চিহ্নিত করতে না পারা যায়, তার জন্য অবস্থান গোপন করতে ভিপিএন ব্যবহার করা হচ্ছে বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। মোট ১৪টি বিমানসংস্থায় থ্রেট মেসেজ এসেছে শুধুমাত্র শুক্রবারই। গত এক সপ্তাহে বোমাতঙ্কের ভুয়ো মেসেজের সংখ্যা ৩৪।

    আরও পড়ুন: ইএসআই হাসপাতালে আগুন, ধোঁয়ায় দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু ১ রোগীর

    ইউকে-জার্মানির আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার

    সূত্রের খবর, প্রাথমিক তদন্তে বার্তা প্রেরকদের আইপি অ্যাড্রেস চিহ্নিত করা হয়েছে। দেখা গিয়েছে, হুমকিবার্তা (Flights) পাঠাতে যে আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করা হয়েছে, সেগুলি লন্ডন এবং জার্মানির। কিন্তু ভিপিএন ব্যবহার করায় বার্তাপ্রেরকদের চিহ্নিত করতে বেগ পেতে হচ্ছে। সূত্রের খবর, তাই তদন্তকারী সংস্থাগুলি এই সব হুমকি ফোনের উৎস খুঁজতে ভিপিএন পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলির সাহায্য চেয়েছে। যে এক্স হ্যান্ডলগুলি থেকে এই হুমকিবার্তা পাঠানো হচ্ছে সেগুলি চিহ্নিত করতে ইন্ডিয়ান সাইবার ক্রাইম কোঅর্ডিনেশন সেন্টার (১৪সি), ইন্ডিয়ান কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম (সার্ট ইন) একযোগে কাজ করছে।

    আইনি পদক্ষেপের উদ্যোগ

    বিমানে (Flights) বোমাতঙ্ক ছড়ালে আজীবন বিমানযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতে পারে। সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর প্রেক্ষিতে এবার এই বিষয়ে আইন সংশোধনীর পথে হাঁটছে অসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রক। আইনে নতুন শাস্তির রূপরেখা ঠিক কী হবে, তা ঠিক করতে আলোচনা শুরু হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক, আইন মন্ত্রক এবং অসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রক এই বিষয়ে আলোচনা শুরু করেছে। এতদিন পর্যন্ত বিমানের অভ্যন্তরে অভব্য আচরণ এবং বিমানে থাকাকালীন বোমাতঙ্ক ছড়ালে নো ফ্লাই লিস্ট- এ নাম অন্তর্ভুক্তি হত। এবার বাইরে থেকে ফোন কল, সোশ্যাল মিডিয়া, বা ইমেলের মাধ্যমে বোমাতঙ্ক ছড়ালেও বিমানযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি হবে, এমন আইন সংশোধনীর পথেই হাঁটছে সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttarakhand: উত্তরাখণ্ডে খাবার বিক্রেতাদের পরতে হবে মাস্ক-গ্লাভস, থাকতে হবে ফটো আইডি

    Uttarakhand: উত্তরাখণ্ডে খাবার বিক্রেতাদের পরতে হবে মাস্ক-গ্লাভস, থাকতে হবে ফটো আইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যোগী রাজ্যের পরে এবার উত্তরাখণ্ড (Uttarakhand)। সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামি, খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে বড় নির্দেশিকা জারি করলেন। উত্তরপ্রদেশের মতো এবার উত্তরাখণ্ডেও খাদ্য বিক্রেতাদের ফটো আইডি পরে থাকা বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। যে কোনও ধরনের খাবারের দোকান, রেস্টুরেন্ট, হোটেল, ধাবা- সমস্ত ক্ষেত্রে এই নির্দেশিকা পালন করতে হবে বলে জানিয়েছে উত্তরাখণ্ড প্রশাসন (Food Safety Guidelines)। একইসঙ্গে, খাবার বিক্রেতাদের মাস্ক, গ্লাভস ইত্যাদিও ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে হোটেল, রেস্টুরেন্ট, ধাবা, রান্নাঘরগুলিতে ক্যামেরা ইনস্টল করার কথাও নির্দেশিকায় জানিয়েছে পুস্কর সিং ধামির প্রশাসন  (Uttarakhand)।

    মুসৌরিতে (Uttarakhand) খাবারে থুতু দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি দেরাদুন পুলিশ, মুসৌরিতে একটি চায়ের পাত্রে থুতু ফেলার জন্য দুজনকে গ্রেফতার করে। ঠিক এর পরেই অন্যান্য জায়গা থেকেও খাবারে থুতু ফেলা বা প্রস্রাব মেশানোর মতো ঘটনাগুলি (Food Safety Guidelines) সামনে আসতে থাকে। এরপরেই কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার ভাবনা-চিন্তা করে উত্তরাখণ্ড সরকার। প্রসঙ্গত, একইসঙ্গে মাংস ব্যবসায়ীদের জন্যও নির্দেশিকা জারি করেছে উত্তরাখণ্ড প্রশাসন এবং তাদেরকেও ফটো আইডি কার্ড সঙ্গে রাখতে বলা হয়েছে। এর পাশাপাশি বিক্রি করা মাংস, হালাল নাকি ঝটকা, তা সাইনবোর্ডের মাধ্যমে লিখে রাখতে বলা হয়েছে।

    নির্দেশ অমান্য করলে জরিমানা  (Uttarakhand)

    ওই নির্দেশিকায় আরও জানানো হয়েছে, এ সংক্রান্ত নির্দেশ অমান্য করলে অপরাধীদের ২৫ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত জরিমানা গুণতে হবে। উত্তরাখণ্ডের প্রশাসনিক আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, খাদ্য নিরাপত্তার মান বজায় রাখা নিশ্চিত করতে রাজ্যজুড়ে নিয়মিত অভিযান চালানো হচ্ছে। একই সঙ্গে, বিভিন্ন হোটেল রেঁস্তোরাগুলিতে ঢুকে খাবারের নমুনাও নেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে উত্তরাখণ্ড প্রশাসন খাবার বিক্রির দোকানগুলিতে স্বাস্থ্য বিষয়ক নির্দেশিকাও জারি করেছে। সেখানে অপরিহার্য বিষয় হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে, কোনও সংক্রামক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিকে খাদ্য তৈরি বা পরিবেশন সহ যে কোনও কাজে যুক্ত রাখা যাবে না। একই সঙ্গে ওই নির্দেশিকাতে আরও বলা হয়েছে, খাবার বিক্রেতারা তাঁদের লাইসেন্সগুলিকে স্পষ্টভাবে দোকানের সামনে রেখে দেবেন এবং কোথা থেকে কাঁচামাল ব্যবহার করা হচ্ছে, কিভাবে খাবার প্রস্তুত করা হচ্ছে এবং কত পরিমাণ খাবার বিক্রয় হচ্ছে, তার দৈনিক হিসাবও তাঁরা রাখবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: সমুদ্রে ঢেউয়ের উচ্চতা উঠতে পারে ৫ ফুট! বঙ্গোপসাগরে ফের নিম্নচাপের ভ্রুকুটি

    Weather Update: সমুদ্রে ঢেউয়ের উচ্চতা উঠতে পারে ৫ ফুট! বঙ্গোপসাগরে ফের নিম্নচাপের ভ্রুকুটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের (Weather Update) ভ্রুকুটি! আগামী সপ্তাহ থেকে দক্ষিণবঙ্গে বাড়তে পারে বৃষ্টি। সমুদ্র উত্তাল হওয়ার জোরালো সম্ভাবনা রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের উপকূলে উঁচু ঢেউয়ের সতর্কতা (Low pressure) জারি করা হয়েছে। 

    ২২ অক্টোবর নিম্নচাপ অঞ্চল সৃষ্টির সম্ভাবনা (Weather Update)

    আলিপুর হাওয়া অফিস সূত্রে জানা গিয়েছে, দক্ষিণ উপকূলীয় অন্ধ্রপ্রদেশ এবং সংলগ্ন উত্তর উপকূলীয় তামিলনাড়ুতে একটি নিম্নচাপ (Weather Update) বলয় তৈরি রয়েছে। ওই এলাকায় সমুদ্রের উপর রয়েছে একটি ঘূর্ণাবর্তও। আগামী কয়েক ঘণ্টায় তা আরও উত্তর পশ্চিম দিকে সরবে এবং শক্তি ক্ষয় করবে। এরপর, আগামী ২০ অক্টোবর উত্তর আন্দামান সাগরে তৈরি হতে পারে একটি ঘূর্ণাবর্ত। যার ফলে আগামী দুই দিনের মধ্যে নতুন নিম্নচাপ বলয় তৈরি হতে পারে মধ্য বঙ্গোপসাগরে। পূর্বাভাস, ২২ অক্টোবর ওই নিম্নচাপের অঞ্চল সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে পশ্চিমবঙ্গে কতটা প্রভাব ফেলবে, তা নিয়ে আবহবিদরা নজরে রেখেছেন।

    শনিবার পর্যন্ত সমুদ্র উত্তাল থাকতে পারে

    পশ্চিমবঙ্গের উপকূলবর্তী এলাকায় উঁচু ঢেউয়ের সতর্কতা (Weather Update) জারি করা হয়েছে। ১৯ অক্টোবর, শনিবার পর্যন্ত সমুদ্র উত্তাল (Low pressure) থাকতে পারে। গভীর সমুদ্রের মৎস্যজীবীদের তাতে কোনও সমস্যা হবে না। তাঁদের জন্য সতর্কতা জারি করা হয়নি। তবে সতর্ক করা হয়েছে সমুদ্র সৈকতে থাকা লোকজনকে। পর্যটক এবং সমুদ্র উপকূলের কাছাকাছি থাকা বাসিন্দাদের সতর্কে থাকার জন্য বলা হয়েছে। তবে সমুদ্রে ঢেউয়ের উচ্চতা হতে পারে প্রায় পাঁচ ফুট পর্যন্ত।

    আরও পড়ুন: গণস্বাক্ষর অভিযানের পর এবার ন্যায় বিচার যাত্রার ডাক জুনিয়র ডাক্তারদের

    দক্ষিণবঙ্গে হলুদ সতর্কতা

    শুক্র ও শনিবার বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি (Weather Update) হতে পারে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায়। উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং নদিয়ায়। এই জেলাগুলিতে রীতিমতো হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। কলকাতা-সহ দক্ষিণের অন্যন্য জেলাগুলিতেও হালকা থেকে মাঝারি বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। কলকাতায়, বৃহস্পতিবার বৃহস্পতিবার রাতের তাপমাত্রা ছিল ২৭.৩ ডিগ্রি। অন্যদিকে, দিনের তাপমাত্রা ৩১.৬ ডিগ্রি। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমান ৬৮ থেকে ৯৩ শতাংশ। উত্তরবঙ্গে এখনও কোনও বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়নি। কিন্তু দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, জলপাইগুড়িতে বিক্ষিপ্তভাবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India-Canada Relation: ভারতের সঙ্গে সু-সম্পর্কের দাবি, কানাডার অভ্যন্তরে চড়ছে ট্রুডো-বিরোধী সুর

    India-Canada Relation: ভারতের সঙ্গে সু-সম্পর্কের দাবি, কানাডার অভ্যন্তরে চড়ছে ট্রুডো-বিরোধী সুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের অভ্যন্তরে (India-Canada Relation) তীব্র সমালোচনার মুখে পড়লেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো (Justin Trudeau)। ভারতের সঙ্গে কানাডার কূটনৈতিক সম্পর্ক ক্রমশ তলানিতে ঠেকেছে। এই আবহে ট্রুডোর বিপক্ষে বিস্ফোরক অভিযোগ এনেছেন তাঁর প্রধান প্রতিপক্ষ, কনজারভেটিভ পার্টির নেতা পিয়ের পোয়ালিয়েভ্রে। তাঁর দাবি, চিনের সহায়তায় দুটি নির্বাচন জিতেছেন ট্রুডো। ভারত সরকারের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে বিভ্রান্তিকর প্রচার করছেন কানাডার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী।

    চিনের সঙ্গে ট্রুডোর সম্পর্ক

    সম্প্রতি ট্রুডো অভিযোগ করেছিলেন যে, কনজারভেটিভ পার্টির সাংসদরা বিদেশি শক্তির সঙ্গে সম্পর্ক রাখছেন। এই অভিযোগের জবাবে পোয়ালিয়েভ্রে বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমি জানতে চেয়েছিলাম, কোন কোন এমপি বিদেশি শক্তির সঙ্গে সম্পর্ক রাখছেন, প্রকাশ করতে। কিন্তু উনি তাঁদের নাম বলতে পারেননি। মিথ্যা প্রচার করাই ওনার লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাস্তবে লিবারেল পার্টি তথা ট্রুডোর দল সর্বদা চিনের সহায়তা নিয়ে চলে। তাঁরা চিনের সাহায্যেই দুটো নির্বাচন জিতেছে। এইবিষয়টি সামনে আসতেই নানা রকম মিথ্যা দাবি করছেন ট্রুডো।”

    ভারতের বিরুদ্ধে প্রমাণ কই?

    পোয়ালিয়েভ্রে আরও জানান নিজ্জর হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে ভারতের যুক্ত থাকার যে দাবি ট্রুডো এনেছিলেন তারও কোনও প্রমাণ তিনি দিতে পারেননি। প্রসঙ্গত, বুধবার তদন্ত কমিশনের কাছে জমা দেওয়া বিবৃতিতে ক্যানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো নিজেই জানিয়েছিলেন, গত বছর সেপ্টেম্বরে ভারতের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তোলার সময়ে তাঁর কাছে শুধুমাত্র গোয়েন্দাসূত্রে পাওয়া খবর ছিল, হাতে-কলমে কোনও তথ্যপ্রমাণ ছিল না। পোয়ালিয়েভ্রে বলেন, “আমি ১৪ অক্টোবর ন্যাশনাল সিকিউরিটি এবং ইন্টেলিজেন্স উপদেষ্টা নাথালি ড্রুইন, গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স কানাডার ডেপুটি মন্ত্রী ডেভিড মরিসন, এবং সিএসআইএস পরিচালক ড্যানিয়েল রজার্সের কাছ থেকে ব্রিফিং পেয়েছিলাম ভারতের হস্তক্ষেপ সম্পর্কে। কিন্তু ট্রুডোর দল তখনও কোনও বিস্তারিত তথ্য শেয়ার করেনি।” পোয়ালিয়েভ্রে বলেন, “যদি ট্রুডোর কাছে ভারতের বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণ থাকে, তবে তিনি তা জনসমক্ষে প্রকাশ করুন। কিন্তু তিনি তা করবেন না, কারণ তিনি এগুলো তৈরি করছেন।”

    ট্রুডো সরকারের অপপ্রচার

    পোয়ালিয়েভ্রে ছাড়াও পিপলস পার্টি অব কানাডার নেতা ম্যাক্সিম বার্নিয়ার বৃহস্পতিবার বলেছেন, রয়্যাল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশ (RCMP) এবং লিবারেল সরকার ভারতের (India-Canada Relation) বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুলেছে, তা অত্যন্ত গুরুতর। কিন্তু ভারতীয় কূটনীতিকদের বিপক্ষে এখনও কোনও প্রমাণ পেশ করতে পারেনি ট্রুডোর সরকার। আসলে ট্রুডো এবং লিবারেল পার্টি তাঁদের বিরুদ্ধে ওঠা নানা অভিযোগ থেকে নজর ঘোরাতেই এই সব মিথ্যা দাবি তুলছেন। বার্নিয়ার আরও দাবি করেন যে, গত বছর নিহত খলিস্তানি সন্ত্রাসী হরদীপ সিং নিজ্জর কানাডিয়ান ছিলেন না। বার্নিয়ার বলেন, “একটি ভুল ধারণা ভেঙে দেওয়া উচিত। সত্য হল, এই বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা খলিস্তানি নেতা হরদীপ সিং নিজ্জর আসলে একজন বিদেশি সন্ত্রাসবাদী। যিনি ১৯৯৭ সাল থেকে একাধিকবার ভুয়া নথি ব্যবহার করে কানাডায় আশ্রয়ের আবেদন করেছিলেন। তাঁর আবেদনগুলি প্রত্যাখ্যাত হলেও, তাকে এই দেশে থাকতে দেওয়া হয়েছিল এবং ২০০৭ সালে তাঁকে কোনওভাবে নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়।”

    ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক কাম্য

    বার্নিয়ার বলেন, এই পরিস্থিতি কানাডার দীর্ঘদিনের ভুলের ফল, যেখানে বিদেশিদের এবং তাদের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। তিনি ভারতের (India-Canada Relation) সঙ্গে ফের সু-সম্পর্ক স্থাপন করার আহ্বান জানান। বার্নিয়ার দাবি করেন, গুরুত্বপূর্ণ মিত্রের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ করা উচিত নয়। এই পরিস্থিতির সমাধান খুঁজতে ভারতের সরকারের সঙ্গে শীঘ্রই কথা বলা উচিত। বিশ্বের একটি ক্রমবর্ধমান শক্তির সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ করা কখনওই কাম্য নয়।

    আরও পড়ুন: উচ্ছ্বাস ইজরায়েলে, হামাস প্রধান সিনওয়ারের মৃত্যু নিশ্চিত ডিএনএ পরীক্ষায়

    দিল্লির দাবি

    ইতিমধ্যেই নিজ্জর হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে ট্রুডো সরকারের অভিযোগকে ‘রাজনৈতিক লাভের জন্য ভারতকে অপমান করার একটি ইচ্ছাকৃত অপপ্রচার’ বলে জানিয়েছে সাউথ ব্লক। ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রকের অভিযোগ, কানাডার আসন্ন পার্লামেন্ট নির্বাচনে কট্টরপন্থী খলিস্তানি গোষ্ঠীগুলির সমর্থন পাওয়ার জন্য ট্রুডো সরকার নতুন করে নিজ্জর বিতর্ক সামনে নিয়ে আসছে। খলিস্তানি নেতা নিজ্জরকে ২০২০ সালে ‘সন্ত্রাসবাদী’ বলে ঘোষণা করেছিল ভারত। তিন বছর পর ২০২৩ সালের ১৮ জুন কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়া প্রদেশের সারের একটি গুরুদ্বারের সামনে তাঁকে হত্যা করা হয়। এর পরে নিজ্জর হত্যাকাণ্ডে ভারতের ‘ভূমিকা’ রয়েছে বলে অভিযোগ করেছিলেন ট্রুডো।  তার পর থেকেই দু’দেশের সম্পর্কে চিড় ধরে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: রাজ্যে নারী নিরাপত্তা তলানিতে, কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি দিলেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: রাজ্যে নারী নিরাপত্তা তলানিতে, কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি দিলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ড থেকে শুরু করে কুলতলি, পুরুলিয়া, কৃষ্ণনগর। রাজ্যে (West Bengal) একের পর এক মহিলাদের ওপর অত্যাচারের অভিযোগ প্রকাশ্যে এসেছে। এই পরিস্থিতিতে বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার অবিলম্বে কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপের আর্জি জানিয়ে কেন্দ্রীয় নারী সুরক্ষা ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রী অন্নপূর্ণা দেবীকে চিঠি দিলেন। মন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে রীতিমতো উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Sukanta Majumdar)

    কৃষ্ণনগরে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণ করে নৃশংসভাবে খুন করা হয়। পুলিশ ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে চাইছে বলে অভিযোগ। যদিও ইতিমধ্যে পুলিশের পক্ষ থেকে সিট গঠন করা হয়েছে। তবে, পুলিশি তদন্তের ওপর আস্থা নেই পরিবারের। ঘটনার সিবিআই তদন্ত দাবি করেছেন পরিবারের লোকজন। পুরুলিয়ার বরাবাজার এলাকায় নদীর ধার থেকে এক তরণীর দেহ উদ্ধার হয়। তার শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের আশঙ্কা, ওই তরুণীর ওপর নির্যাতন চালিয়ে তাঁকে খুন করা হয়েছে। পুলিশ দেহ ময়না তদন্তে পাঠিয়েছে। এই সব ঘটনা নিয়ে সরব হয়েছেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।

    আরও পড়ুন: গণস্বাক্ষর অভিযানের পর এবার ন্যায় বিচার যাত্রার ডাক জুনিয়র ডাক্তারদের

    মন্ত্রীকে চিঠিতে কী লিখলেন সুকান্ত?

    পর পর নারী নির্যাতিনের ঘটনার নিয়ে এবার সরব হয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে তিনি (Sukanta Majumdar) লিখেছেন, “পশ্চিমবঙ্গের মহিলাদের সুরক্ষা একেবারে তলানিতে এসে ঠেকেছে। তাই এই ব্যাপারে প্রয়োজনীয় তদন্তের আবেদন জানাচ্ছি।” আরজি করের ঘটনার পর কুলতলির ঘটনা নিয়েও সরব হয়েছিলেন তিনি। কুলতলির নাবালিকাকে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ সামনে আসার পরেই আন্দোলনে নিজে পথে নেমেছিলেন। এবার পুরুলিয়া এবং কৃষ্ণনগরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে তীব্র প্রতিবাদ শুরু হয়েছে নানা মহলে। কৃষ্ণনগর ও পুরুলিয়ার ঘটনা উল্লেখ করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে সুকান্তর অভিযোগ, “বাংলার মহিলাদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাংলার মহিলাদের নিরাপত্তা চাই।” এর আগে কুলতলির ঘটনা নিয়েও কেন্দ্রীয় নারী ও শিশু কল্যাণ দফতরের মন্ত্রী অন্নপূর্ণা দেবীকে চিঠি লিখেছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। আর এবার কৃষ্ণনগর এবং পুরুলিয়ার ঘটনার কথা উল্লেখ করে কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপের দাবিতে সরব সুকান্ত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hindu Women: সমাজমাধ্যমে দুই হিন্দু মহিলাকে কুরুচিকর আক্রমণ, ভাইরাল হতেই ক্ষমা চাইল মুসলিম যুবক

    Hindu Women: সমাজমাধ্যমে দুই হিন্দু মহিলাকে কুরুচিকর আক্রমণ, ভাইরাল হতেই ক্ষমা চাইল মুসলিম যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খাস কলকাতার বুকে আজান জাহাঙ্গির নামের এক মুসলিম যুবকের বিরুদ্ধে সমাজমাধ্যমে, দুই হিন্দু মহিলাকে (Hindu Women) কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠল। পরে গালিগালাজ ও যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্যের সেই পোস্ট ভাইরাল হতেই ক্ষমাপ্রার্থনা করে ওই যুবক। গালিগালাজের ওই স্ক্রিনশট অথবা যুবকের ক্ষমা প্রার্থনার ভিডিও-র কোনওটারই সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। 

    আসল ঘটনা (Hindu Women)

    ওপি ইন্ডিয়াতে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, গত ১৭ অক্টোবর ওই মুসলিম যুবক, দুই হিন্দু মহিলার (Hindu Women) উদ্দেশে বেশ কিছু অশালীন শব্দ প্রয়োগ করে। এর পরেই ওই যুবকের পরিচয় প্রকাশ্যে আনা হয় @HPhobiaWatch-এই প্রোফাইল থেকে (Muslim man)। @HPhobiaWatch তাদের পোস্টে অভিযুক্ত যুবকের কলেজকেও ট্যাগ করে। তাদের পোস্টে প্রশ্ন রাখা হয় যে, ছাত্রের ওই ধরনের বয়ানকে কলেজ সমর্থন করে কিনা এবং এটা শৃঙ্খলার মধ্যে পড়ে কিনা! @HPhobiaWatch-র ট্যুইটের ১২ ঘণ্টা পরে আজান জাহাঙ্গির নিজের এক্স হ্যান্ডেলে এসে ক্ষমাপ্রার্থনা (Muslim man) করে ভিডিও পোস্ট করে।

    আজান জাহাঙ্গিরের ক্ষমা চাওয়ার পোস্ট

    ভিডিওতে সে বলে, ‘‘আমাকে ক্ষমা করে দিন। আমি সমস্ত হিন্দুদের কাছ থেকে ক্ষমা চাইছি। আমার কেরিয়ার নষ্ট হয়ে যাবে। আমাকে ক্ষমা করে দিন।’’ শুধু তাই নয় সে আরও বলতে থাকে, ‘‘বেশ কিছু উগ্র মৌলবাদীর খপ্পরে পড়ে সে এই ঘটনা (Hindu Women) ঘটিয়েছে।’’ এর পাশাপাশি সে দাবি করে যে ভবিষ্যতে আর কখনও সমাজ মাধ্যমে তাকে দেখা যাবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dengue: উৎসবের মরশুমে বাড়তে পারে ডেঙ্গি! কেন বাড়ছে উদ্বেগ? কীভাবে সতর্ক থাকবেন? 

    Dengue: উৎসবের মরশুমে বাড়তে পারে ডেঙ্গি! কেন বাড়ছে উদ্বেগ? কীভাবে সতর্ক থাকবেন? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    দুর্গাপুজো শেষ। শেষ লক্ষ্মীপুজো। সামনেই কালীপুজো ও দীপাবলি। উৎসব চলছে। কিন্তু এই মরশুমে নতুন উদ্বেগ রাজ্য জুড়ে! একদিকে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় বন্যার জেরে জীবন বিপর্যস্ত। দেখা দিচ্ছে নানান স্বাস্থ্য সমস্যা। ডায়ারিয়া থেকে জ্বর, রোগের কবলে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। আরেকদিকে নতুন রোগের ভ্রুকুটি দেখছেন চিকিৎসক মহল। তাঁদের আশঙ্কা, উৎসবের মরশুমে নতুন ভাবে বিপদ (Dengue) জাঁকিয়ে বসতে পারে। তাই আগাম সতর্কতা জরুরি।

    কোন বিপদ নিয়ে উদ্বিগ্ন চিকিৎসক মহল?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, রাজ্য জুড়ে ফের বাড়তে পারে ডেঙ্গির (Dengue) দাপট। তাঁদের আশঙ্কা, উৎসবের মরশুমে এই রোগের প্রকোপ বাড়তে পারে। বিশেষত, নদিয়া, মুর্শিদাবাদ, উত্তর চব্বিশ পরগনার জেলাগুলিতে এই মশাবাহিত এই রোগের প্রকোপ বাড়তে পারে বলেই আশঙ্কা করছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, সেপ্টেম্বর মাস থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় ডেঙ্গি সংক্রমণ হচ্ছে। অক্টোবরে সেই সংক্রমণ কয়েকগুণ বাড়তে পারে বলেই তাঁদের আশঙ্কা।

    কেন উৎসবের মরশুমে ডেঙ্গির প্রকোপ বাড়তে পারে? (Dengue)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ডেঙ্গির প্রকোপ বাড়ছিল। কিন্তু গত মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে রাজ্য জুড়ে প্রবল বৃষ্টি শুরু হয়। যার জেরে মশাবাহিত রোগের দাপট কিছুটা কমে। তাঁরা জানাচ্ছেন, লাগাতার বৃষ্টি পড়লে মশা কম জন্মায়। তার জেরেই ডেঙ্গির মতো রোগের প্রকোপ কিছুটা কমে। তবে, অক্টোবরে (Festive season ডেঙ্গির দাপট বৃদ্ধির প্রধান কারণ জমা জল হতে পারে বলেই আশঙ্কা করছেন‌ বিশেষজ্ঞ মহল। তাঁরা জানাচ্ছেন, আপাতত বৃষ্টি একনাগাড়ে হচ্ছে না। কিন্তু রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় জল জমেছে। নিকাশি ব্যবস্থা অধিকাংশ জায়গায় খুব খারাপ। আর এই জমা জল মশাবাহিত রোগের মূল কারণ। তাই উৎসবের মরশুমে মশার দাপট বাড়তে পারে। সেই সঙ্গে‌ বাড়তে পারে ডেঙ্গি। বছরের এই মরশুমে ডেঙ্গি সংক্রমণ বেশি হয়।

    বাড়তি বিপদ কেন? (Festive season)

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, উৎসবের মরশুমে একাধিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ঠিকমতো কাজ হয় না। অধিকাংশ পুরকর্মী ছুটিতে থাকেন। এর ফলে জ্বর হলেও চিকিৎসকের পরামর্শ‌ মতো সময়ের মধ্যে ডেঙ্গি (Dengue) পরীক্ষা হয় না। এর জেরে রোগ নির্ণয়ে অনেক সময়েই দেরি হয়ে যায়। ফলে সংক্রমণের আশঙ্কাও বাড়তে থাকে। আবার পরিস্থিতি জটিল হলে হাসপাতালে ভর্তি এবং চিকিৎসা চালানো নিয়ে নানান‌ সঙ্কট তৈরি হয়। প্রত্যেক বছর রক্তের আকালের একাধিক অভিযোগ ওঠে। ব্লাড ব্যাঙ্কেও উৎসবের মরশুমে প্লেটলেটের জোগান পাওয়া যায় না। সব মিলিয়ে রোগীর শারীরিক পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে ওঠে। পরিজনদের হয়রানিও বাড়তে পারে বলেই আশঙ্কা একাংশের।

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা? (Dengue)

    চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, পরিবেশ-পরিচ্ছন্নতা নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে। এলাকায় জল জমলে, অপরিচ্ছন্ন‌ বাগান‌ কিংবা পার্ক থাকলে সংশ্লিষ্ট পুর কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে। মশার বংশবিস্তার রুখতে পারলেই বিপদ কিছুটা আটকানো যাবে। তবে জ্বর, কাশি, মাথাব্যথার মতো উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া দরকার। প্রথম থেকেই রোগীকে মশারি টাঙিয়ে, তার ভিতরে রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। পাশাপাশি জ্বর হলেই বেশি পরিমাণে জল খাওয়ারও পরামর্শ দিচ্ছেন। কারণ শরীরের ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি কমলে‌ ডেঙ্গির বড় বিপদ আটকানো‌ সহজ হবে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share