Blog

  • RG Kar Incident: প্রায় দু’সপ্তাহ পর, সুপ্রিম কোর্টে মঙ্গলবার দুপুরে আরজি কর মামলার ষষ্ঠ শুনানি 

    RG Kar Incident: প্রায় দু’সপ্তাহ পর, সুপ্রিম কোর্টে মঙ্গলবার দুপুরে আরজি কর মামলার ষষ্ঠ শুনানি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার (RG Kar Incident) পরে ৬৫ দিন কেটে গিয়েছে। এখনও বিচারের অপেক্ষায় নির্যাতিতার পরিবার-সহ গোটা দেশ। আজ, ১৫ অক্টোবর, মঙ্গলবার দুপুর ২টো থেকে সুপ্রিম কোর্টে রয়েছে আরজি কর মামলার পরবর্তী শুনানি। প্রায় দুই সপ্তাহ পর মামলাটি শুনবে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রর বেঞ্চ। 

    তদন্ত প্রক্রিয়া কতদূর

    ৩০ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মামলার পঞ্চম শুনানি হয়েছিল। শেষবার শুনানিতে সিবিআই কতদূর তদন্ত প্রক্রিয়া এগিয়েছিল তা জানতে চেয়েছিল আদালত। এদিন ষষ্ঠ শুনানি তদন্ত কোন পর্যায়ে রয়েছে, নতুন কিছু উঠে এল কিনা এসমস্ত বিষয়ই ফের ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। গত শুনানিতে স্টেটাস রিপোর্ট দিয়ে সিবিআই জানিয়েছিল তাদের তদন্ত কতদূর এগিয়েছে। আজকের শুনানিতেও এ ব্যাপারে মুখবন্ধ খামে নিজেদের স্টেটাস রিপোর্ট জমা দিতে পারে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। 

    আরও পড়ুনঃ সন্দীপ ও তাঁর আত্মীয়ের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে অবৈধ লেনদেনের খোঁজ! জেরা করবে ইডি

    জুনিয়র ডাক্তারদের পরিষেবা

    অন্যদিকে এর আগের শুনানিতে জুনিয়র ডাক্তাররা কাজে ফিরেছেন কিনা সে ব্যাপারে স্পষ্ট প্রশ্ন রেখেছিল শীর্ষ আদালত। রাজ্যের তরফে জানানো হয়, জুনিয়র ডাক্তারেরা শুধুমাত্র জরুরি পরিষেবা দিচ্ছেন। বহির্বিভাগ ও অন্যান্য ক্ষেত্রে পরিষেবা দিচ্ছেন না তাঁরা। যদিও তাতে আপত্তি জানান জুনিয়র ডাক্তারদের আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিংহ। তিনি দাবি করেন, প্রয়োজনীয় পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে। তখন প্রধান বিচারপতি জানতে চান, কেন শুধু প্রয়োজনীয় পরিষেবা কথা বলা হচ্ছে? তা হলে কি সকল চিকিৎসক সব ডিউটি করছেন না? উত্তরে ইন্দিরা জানান, সব জুনিয়র ডাক্তারেরা জরুরি পরিষেবায় রয়েছেন। জরুরি পরিষেবার মধ্যে ওপিডি ও আইপিডি— দুই’ই পড়ে। এর পরেই প্রধান বিচারপতি নির্দেশ দেন, হাসপাতালের বহির্বিভাগ এবং অন্যান্য ক্ষেত্র-সহ সমস্ত প্রয়োজনীয় পরিষেবা দিতে হবে জুনিয়র ডাক্তারদের।

    রাজ্যকে প্রশ্ন

    রাজ্যের সরকারি হাসপাতালগুলিতে নিরাপত্তা এবং পরিকাঠামো সংক্রান্ত কাজ কত দূর এগোল, সেই প্রশ্নও উঠতে পারে। নয়া ডিউটি রুম এবং শৌচাগার নির্মাণ, সিসিটিভি ক্যামেরা, পর্যাপ্ত আলো ইত্যাদি বসানোর কাজ কত দূর এগিয়েছে, তা জানতে চাইতে পারে শীর্ষ আদালত। আদালত আগেই জানিয়েছিল, ১৫ অক্টোবরের মধ্যে হাসপাতালগুলিতে সিসি ক্যামেরা বসানো-সহ সমস্ত কাজ শেষ করতে হবে রাজ্যকে। আরজি কর কাণ্ডের পর গড়া ন্যাশনাল টাস্ক ফোর্সের কাজ কত দূর এগোলো, মঙ্গলবার সেই সংক্রান্ত রিপোর্ট চাইতে পারেন প্রধান বিচারপতি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘যৌন হেনস্থার অভিযোগ নিতে চায় না মমতার পুলিশ’’, সরব শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘‘যৌন হেনস্থার অভিযোগ নিতে চায় না মমতার পুলিশ’’, সরব শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) সরকারের পুলিশ যৌন হেনস্থা বা ধর্ষণের অভিযোগই দায়ের করতে চায় না! এমনই অভিযোগ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ফরাক্কার ঘটনা প্রসঙ্গে এই দাবি করেছেন তিনি। তাঁর সাফ কথা, আরজি কর বা জয়নগরের মতো ঘটনা ঘটে যাওয়ার পরও পুলিশ দলদাসের মতো কাজ করেই চলেছে। কোথাও কোনও যৌন হেনস্থা বা ধর্ষণের অভিযোগ কেউ করতে গেলে তা দায়ের করতে অস্বীকার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তাঁর।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে ফরাক্কায়? (Suvendu Adhikari)

    পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, পুজোর জন্য দিল্লি থেকে বাবা-মায়ের সঙ্গে ফরাক্কায় দাদুর বাড়িতে ঘুরতে এসেছিল নির্যাতিতা। দাদুর বাড়ির কাছেই থাকে দীনু হালদার নামে ওই ব্যক্তি। সকালে গ্রামের মাঠে বন্ধুদের সঙ্গে খেলছিল শিশুটি। পুজোর ফুল দেওয়ার বাহানায় শিশুকন্যাকে বাড়িতে নিয়ে গিয়ে খুন করার অভিযোগ ওঠে ফরাক্কায়। তারপর বস্তা বন্দি করে সে দেহ লোপাটের চেষ্টাও করা হয়। রবিবার এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তেতে ওঠে মুর্শিদাবাদের ফরাক্কা থানার রেল কলোনি। থানায় অভিযোগ জানাতে গেলে পুলিশ হয়রানি করে। ধর্ষণের অভিযোগ নিতে চায়নি বলে অভিযোগ।

    আরও পড়ুন: পুলিশের ‘না’, তবে ‘দ্রোহের কার্নিভাল’ হচ্ছেই, আজ মানব-বন্ধন কর্মসূচি জুনিয়র ডাক্তারদের

    থানার আইসিকে সাসপেন্ড করার দাবি

    এই প্রসঙ্গে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘শিশুর বাবা-মা যখন থানায় অভিযোগ জানাতে যান তখন তাঁদের রীতিমতো হুমকি দেওয়া হয়েছিল। এফআইআর যাতে দায়ের না করা হয় তারজন্য ভয় দেখানো হয়। পুলিশ প্রথমে মামলা দায়েরই করতে চায়নি। শিশুর বাবা-মাকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। তাঁদের সঙ্গে অত্যন্ত খারাপ ব্যবহারও করা হয়। কিন্তু শিশুর পরিবার এবং গ্রামের লোকেদের বিক্ষোভের মুখে পড়ে অবশেষে পুলিশ মামলা দায়ের করতে বাধ্য হয়। ফরাক্কা পুলিশ স্টেশনের আইসি নীলোৎপল মিশ্রকে সাসপেন্ড করার দাবি জানাচ্ছি।’’ শুভেন্দু আরও বলেন, ‘‘কেন বারবার এমন ঘটনা ঘটছে? কেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশ এই ধরনের অভিযোগ নিতে চাইছে না? তাহলে কি এনসিআরবি ডেটায় রাজ্যের অপরাধ কম দেখানোর এটা নতুন কোনও পন্থা?’’

    সঞ্জয় ছাড়া পেয়ে যেত!

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘বিষাদের মধ্যে আমরা পুজো কাটিয়েছি। সিবিআই ৫৮ দিনের মাথায় প্রাথমিক চার্জশিট দিয়েছিল। কারণ সঞ্জয় ৬০ দিনে জামিন পেয়ে যেত। সিবিআইয়ের প্রবক্তা হিসেবে বলছি না। একজন আইনপ্রণেতা হিসেবে বলছি। জুনিয়র ডাক্তাররা যেখানেই আন্দোলন করুন না কেন, তাঁরা শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করছেন। সিবিআইয়ের ওপর যেমন আস্থা রাখছি তেমনি তাঁদের এই আন্দোলনের ওপরেও আস্থা রয়েছে। তাঁরা প্রত্যেকটা আন্দোলন শিষ্টাচার মেনে করছেন। তাঁরা মন খুলে দাবি করুন। সুপ্রিম কোর্টের নজরদারিতে এই তদন্ত হচ্ছে। আমাদের সকলের উচিত সুপ্রিম কোর্টের ওপর আস্থা রাখা।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India-Canada Relation: সম্পর্কে ইতি! কানাডার ৬ কূটনীতিককে বহিষ্কার, ভারতীয় দূতকে ডেকে নিল দিল্লি

    India-Canada Relation: সম্পর্কে ইতি! কানাডার ৬ কূটনীতিককে বহিষ্কার, ভারতীয় দূতকে ডেকে নিল দিল্লি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাস দমনে কানাডাকে কড়া বার্তা দিল ভারত সরকার। কানাডার (India-Canada Relation) রাজধানী ওট্টাওয়ায় থাকা শীর্ষ দূতকে ডেকে নেওয়ার পাশাপাশি কানাডার ছয় কূটনীতিককে দেশ থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিল নয়াদিল্লি। তাঁদের শনিবার (১৯ অক্টোবর) ১১টা ৫৯ মিনিটের মধ্যে ভারত ছাড়তে হবে বলে বিদেশ মন্ত্রকের তরফে এক বিবৃতিতে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    কেন এই সিদ্ধান্ত

    খলিস্তানি সন্ত্রাসবাদী হরদীপ সিং নিজ্জর হত্যায় কানাডায় (India-Canada Relation) অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাসের কূটনীতিকদের নামে কানাডা সরকার অভিযোগ তোলার পরই কূটনীতিকদের নিরাপত্তা নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করে নয়াদিল্লি। প্রাথমিকভাবে, ভারতীয়  হাইকমিশনার সঞ্জয় কুমার ভার্মা ও কানাডায় থাকা অন্যান্য কূটনীতিকদের দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার কথা জানিয়ে দেয় মোদি সরকার। সোমবার ভারতে অবস্থিত কানাডা দূতবাসের কার্যনির্বাহী হাইকমিশনার স্টুয়ার্ট রস হুইলারকে ডেকে পাঠায় বিদেশমন্ত্রক। তাঁকে বার্তা দেওয়া হয়, কানাডায় ভারতীয় হাইকমিশনার ও দূতাবাসের অন্য কর্মীদের যেভাবে টার্গেট করা হয়েছে, তা গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে কানাডা সরকারের আশ্বাসে নয়াদিল্লি বিশ্বাস রাখতে পারছে না। 

    এর কিছু পরেই, আরও কড়া পদক্ষেপেরে কথা ঘোষণা করা হয়। দিল্লিতে অবস্থিত কানাডা (India-Canada Relation) দূতাবাসের অ্যাক্টিং হাইকমিশনার, ডেপুটি হাইকমিশনার, ফার্স্ট সেক্রেটারি-সহ মোট ৬ কূটনীতিককে দেশে ফিরে যেতে বলে দিল্লি। চলতি সপ্তাহের শেষের মধ্যে তাঁদের ভারত ছাড়তে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে ট্রুডো সরকারের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক আপাতত ছিন্ন করার সিদ্ধান্তও ঘোষণা করা হয়। প্রসঙ্গত, গত বছরের ২৩ জুন খলিস্তানি সন্ত্রাসবাদী হরদীপ সিং নিজ্জর কানাডায় খুন হন। তারপরই গত বছরের সেপ্টেম্বরে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো অভিযোগ করেন, নিজ্জর খুনে জড়িত থাকতে পারেন ভারতীয় এজেন্ট। তাঁর এই মন্তব্যে তীব্র প্রতিবাদ জানায় নয়াদিল্লি। দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কে চিড় ধরার শুরু তখনই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Droher Carnival: পুলিশের ‘না’, তবে ‘দ্রোহের কার্নিভাল’ হচ্ছেই, আজ মানব-বন্ধন কর্মসূচি জুনিয়র ডাক্তারদের

    Droher Carnival: পুলিশের ‘না’, তবে ‘দ্রোহের কার্নিভাল’ হচ্ছেই, আজ মানব-বন্ধন কর্মসূচি জুনিয়র ডাক্তারদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় জোড়া কার্নিভাল। রেড রোডে রাজ্য সরকারের পুজো কার্নিভাল (Puja Carnival)। অন্যদিকে, রানি রাসমণি রোডে চিকিৎসদের ঘোষিত ‘দ্রোহের কার্নিভাল’ (Droher Carnival)। আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার (RG Kar Incident) পরে ৬৫ দিন কেটে গিয়েছে। এখনও বিচার মেলেনি। তাই মঙ্গলবার ধর্মতলায় মানব বন্ধন জুনিয়র চিকিৎসকদের। তাঁদের কথায়, কিছু মানুষ উৎসবে মাতলেও, চিকিৎসকদের পক্ষে কোনওভাবেই এই পুজো কার্নিভাল মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। তাই ‘দ্রোহের কার্নিভাল’-এর (Droher Carnival) ডাক দিয়েছে সিনিয়র চিকিৎসকদের ৮টি সংগঠনের যৌথ মঞ্চ জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অফ ডক্টরস।

    কোথায় কোথায় ১৬৩ ধারা

    মঙ্গলবার শহরের বুকে জোড়া কার্নিভালের (Puja Carnival) জেরে বিঘ্নিত হতে পারে আইন-শৃঙ্খলা। তাই, সোমবার রাতে লালবাজারে তরফে শহরের বিভিন্ন জায়গায় জারি করা হয়েছে ১৬৩ ধারা। রানি রাসমণি রোড সংলগ্ন একাধিক রাস্তায়, ধর্মতলা মোড় থেকে একদিকে ডোরিনা ক্রসিং এবং অন্যদিকে লেনিন সরণির সংযোগস্থল সহ একাধিক রাস্তায় জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে কলকাতা পুলিশ। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী কোথাও ৫ জনের বেশি জমায়েত করা যাবে না। চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাঁরা আইনের গণ্ডির মধ্যে থেকে এবং আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী প্রতিবাদ আন্দোলন চালিয়ে যাবেন। তবে, পুজো কার্নিভালের দিন এই আন্দোলন দমিয়ে রাখতে সক্রিয় রাজ্য সরকার। চিকিৎসকদের ঘোষিত কর্মসূচি (Droher Carnival) যে জায়গায় সেই সংলগ্ন সব রাস্তায় ইতিমধ্যেই জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে কলকাতা পুলিশ। এই পরিস্থিতিতে কীভাবে কর্মসূচি পালন করবেন চিকিৎসকরা, কীভাবেই বা হবে মানববন্ধন, তা ভাবাচ্ছে শহরবাসীকে।  

    আরও পড়ুনঃ সন্দীপ ও তাঁর আত্মীয়ের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে অবৈধ লেনদেনের খোঁজ! জেরা করবে ইডি

    কী বলছেন চিকিৎসকরা

    ঠিক বিকাল ৪টের সময়ে রানি রাসমণি রোডে জমায়েতের ডাক দেওয়া হয়েছে। আর ঠিক তার কিছুক্ষণ পর, বিকেল ৪.৩০ মিনিটে রেড রোডে রাজ্য সরকারের উদ্যোগে ‘পুজো কার্নিভাল’ (Puja Carnival)। আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তারদের অন্যতম ‘মুখ’ কিঞ্জল নন্দ বলেছেন, ‘আমরা কলকাতার বুকে রাস্তার পাশে মানবন্ধন গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কার্নিভালে কোনওরকম বাধা তৈরি করা হবে না।’ সেইসঙ্গে জেলায়-জেলায় স্থানীয়ভাবে প্রতিবাদ মিছিল আয়োজনেরও ডাক দিয়েছেন তিনি। ‘জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অফ ডক্টরস’-র তরফে মঙ্গলবার যে ‘দ্রোহের কার্নিভাল’-এর (Droher Carnival) ডাক দেওয়া হয়েছে, তাতে পুলিশ অনুমতি দেয়নি। যদিও আয়োজকদের দাবি, তাঁরা পুলিশের অনুমতির অপেক্ষায় ছিলেন না। তাঁরা পুলিশের অনুমতিও চাননি। তাঁরা স্রেফ জানিয়ে দিয়েছেন যে মঙ্গলবার যখন রেড রোডে পুজো কার্নিভাল চলবে, তখন তাঁরা ‘দ্রোহের কার্নিভাল’-এর আয়োজন করবেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Trudeaus Preposterous Imputations: কানাডার কূটনীতিককে তলব ভারতের, কেন জানেন?

    Trudeaus Preposterous Imputations: কানাডার কূটনীতিককে তলব ভারতের, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্রুডোর অযৌক্তিক অভিযোগের কারণে কানাডার কূটনীতিককে তলব করল ভারত (Trudeaus Preposterous Imputations)। সোমবার কানাডিয়ান কূটনীতিক স্টিউয়ার্ট হুইলারকে তলব করেছিল নয়াদিল্লি (India)। ঘটনায় এদিন ফের একবার তলানিতে ঠেকল ভারত-কানাডা সম্পর্ক।

    নয়াদিল্লির প্রতিক্রিয়া (Trudeaus Preposterous Imputations)

    মাস কয়েক আগে কানাডায় খুন হয় খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জর। ওই ঘটনায় কানাডা সরকার সে দেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনারের দিকে ইঙ্গিত করায় কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে নয়াদিল্লি। বিদেশমন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সরকারের এই পদক্ষেপ উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও অযৌক্তিক। এই ঘটনায় স্টিউয়ার্টকে তলব করে ভারত। বৈঠক শেষে কানাডিয়ান এই কূটনীতিক বলেন, “ভারত সরকারের এজেন্ট ও কানাডার মাটিতে একজন কানাডিয়ান নাগরিককে হত্যার মধ্যে সম্পর্কের বিশ্বাসযোগ্য ও অকাট্য প্রমাণ দিয়েছে কানাডা।” তিনি বলেন, “তারা যা বলেছিল, তা মেনে চলা ও খতিয়ে দেখার সময় এসেছে ভারতের। আমাদের দেশ ও দেশবাসী উভয়েরই স্বার্থে কানাডা ভারতকে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।”

    কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    প্রসঙ্গত, ট্রুডোর অভিযোগকে রাজনৈতিক লাভের জন্য ভারতকে অপমান করার একটা ইচ্ছাকৃত অপপ্রচার বলেও জানিয়ে দিয়েছে নয়াদিল্লি। প্রসঙ্গত, রবিবার কানাডা সরকারের তরফে জারি করা একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, নিজ্জর হত্যাকাণ্ডে যাঁদের স্বার্থ জড়িত, সেই তালিকায় ভারতীয় হাই কমিশনারও রয়েছেন। কানাডার আসন্ন পার্লামেন্ট নির্বাচনে কট্টরপন্থী খালিস্তানি গোষ্ঠীগুলির সমর্থন পাওয়ার জন্য ট্রুডো সরকার নতুন করে নিজ্জর বিতর্ক সামনে নিয়ে আসছে বলে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের অভিমত।

    আরও পড়ুন: হরিয়ানায় ১৭ অক্টোবর শপথ নেবে বিজেপি সরকার, দিনটির গুরুত্ব জানেন?

    খালিস্তানপন্থী নেতা নিজ্জরকে ২০২০ সালে সন্ত্রাসবাদী ঘোষণা করে ভারত। এর প্রায় তিন বছর পরে কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়ার সারের একটি গুরুদ্বারের সামনে তাঁকে হত্যা করা হয়। নিজ্জর খুনে ভারতের হাত রয়েছে বলে অভিযোগ করেন ট্রুডো। তার পর থেকেই চিড় ধরে দুই দেশের সম্পর্কে। ঘটনার পর খালিস্তানপন্থীদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য কানাডাকে দোষারোপ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী (India) নরেন্দ্র মোদি (Trudeaus Preposterous Imputations)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Daily Horoscope 15 october 2024: অতিরিক্ত দৌড়ঝাঁপ করার ফলে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 15 october 2024: অতিরিক্ত দৌড়ঝাঁপ করার ফলে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) কোনও ভুল কাজের জন্য অনুতাপ হতে পারে।

    ২) অতিরিক্ত দৌড়ঝাঁপ করার ফলে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন। 

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) কারও কুপ্রভাবে সংসারে অশান্তি হতে পারে।

    ২) সামাজিক সুনাম লাভ বা প্রতিপত্তি বিস্তারের যোগ।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    মিথুন

    ১) সাংসারিক কারণে মানসিক যন্ত্রণা।

    ২) আজ আপনাকে অবাক করে দেওয়া কোনও সুখবর আসতে পারে।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) সম্পত্তি সংক্রান্ত সমস্যা মিটে যেতে পারে।

    ২) অপরের উপকার করতে গেলে বিপদ হতে পারে।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) বাতজ রোগে কষ্ট পাওয়ার আশঙ্কা।

    ২) কর্মস্থলে নিজের মতামত প্রকাশ না করাই ভাল হবে।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) বাড়িতে সবাই সতর্ক থাকুন, চুরির ভয় রয়েছে।

    ২) আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে।

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) জমি বা সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় করার শুভ দিন।

    ২) শেয়ারে বাড়তি লগ্নি চিন্তাবৃদ্ধি ঘটাতে পারে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) বন্ধুদের বিরোধিতা থেকে সাবধান থাকুন।

    ২) সঞ্চয়ের ব্যাপারে বিশেষ নজর দিন।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) পেটের সমস্যা বাড়তে পারে।

    ২) ব্যবসায় আমূল পরিবর্তন লক্ষ করতে পারবেন।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ না করাই শ্রেয়।

    ২) মাথাগরম করার ফলে হাতে আসা কাজ ভেস্তে যাবে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) ভাই-বোনের কাছ থেকে সাহায্য পেতে পারেন।

    ২) দাম্পত্য সম্পর্কে উন্নতির যোগ।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) কোনও নিয়ম লঙ্ঘন করার জন্য আপনাকে বিপদে পড়তে হতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে শুভ যোগ।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nobel Prize: অর্থনীতিতে নোবেল প্রাইজ পাচ্ছেন তিন মার্কিন

    Nobel Prize: অর্থনীতিতে নোবেল প্রাইজ পাচ্ছেন তিন মার্কিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার অর্থনীতিতে (Economics) নোবেল প্রাইজ (Nobel Prize) পাচ্ছেন তিনজন। সোমবার তাঁদের নাম ঘোষণা করল সুইডিশ অ্যাকাডেমি। এবার অর্থনীতিতে যাঁদের নোবেল পুরস্কার দেওয়া হবে তাঁরা হলেন, তুরস্ক বংশোদ্ভূত ড্যারন অ্যাসেমোগলু, ইংল্যান্ডের সাইমন জনসন এবং আমেরিকার জেমস এ রবিনসন। এঁরা প্রত্যেকেই আমেরিকার নাগরিক। ড্যারন ও সাইমন ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে গবেষণারত। আর জেমস শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক।

    নোবেল কমিটির বক্তব্য (Nobel Prize)

    নোবেল কমিটির (অর্থনীতি) চেয়ারম্যান জ্যাকব সভেনসন বলেন, “দুই দেশের মধ্যে আয়ের পার্থক্য কমানো এই সময়ের একটা বড় চ্যালেঞ্জ। এই তিন অর্থনীতিবিদ দেখিয়েছেন, সেই অসাম্য দূর করতে সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলির বড় ভূমিকা রয়েছে। যে সব দেশের সামাজিক রীতিনীতিগুলি শোষণমূলক, সেই সব সমাজ বিশেষ সমৃদ্ধিশালী হয়ে উঠতে পারে না। গবেষণার মাধ্যমে তা-ই দেখিয়েছেন তিন বিজ্ঞানী। অর্থনীতিতে ২০২৪ সালের নোবেল প্রাপক তিনজনের গবেষণার বিষয় – দেশীয় সমৃদ্ধিতে সামাজিক প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা। সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলি কীভাবে তৈরি হয়, সামগ্রিক সমৃদ্ধিকে কীভাবে প্রভাবিত করে, তা নিয়েই গবেষণা করেছেন এই তিন অর্থশাস্ত্রবিদ (Nobel Prize)।

    আরও পড়ুন: হরিয়ানায় ১৭ অক্টোবর শপথ নেবে বিজেপি সরকার, দিনটির গুরুত্ব জানেন?

    কমিটির ব্যাখ্যা

    নোবেল পুরস্কার কমিটির ব্যাখ্যা, যখন ইউরোপিয়রা বিশ্বের নানা দেশে উপনিবেশ বিস্তার করা শুরু করেছিল, তখন সেই সব সমাজের প্রতিষ্ঠানগুলিতে বদল আসে। সুবিধার জন্য সে সব দেশে নয়া রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তোলে ইউরোপিয়রাই। কিন্তু দেখা গেল, যে উপনিবেশগুলি সেই সময় সমৃদ্ধ ছিল, সেগুলি এখন দরিদ্র, আর যে উপনিবেশগুলিতে সেই সময় দারিদ্র ছিল, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তারা সমৃদ্ধ হয়ে উঠেছে। নোবেল কমিটির তরফে জানানো হয়েছে, সংঘবদ্ধ সমাজের ক্ষমতা কখনও একচেটিয়া সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতার চেয়েও বেশি শক্তিশালী। এই পরিস্থিতি এড়াতে শাসক নানা স্বল্প মেয়াদি অর্থনৈতিক সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দেয়। তাই দীর্ঘ মেয়াদি পরিবর্তন হয় না। তখন অসাম্য ঘোচানোর একটাই বিকল্প, সেটা হল, শাসক যদি নিজেই জনগণের হাতে ক্ষমতা তুলে দেয় (Economics) অর্থাৎ ক্ষমতার হস্তান্তর ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা (Nobel Prize)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: পুজো কার্নিভাল বয়কট করে পাল্টা মিছিলের ডাক, পতাকা ছাড়াই যোগের আহ্বান শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: পুজো কার্নিভাল বয়কট করে পাল্টা মিছিলের ডাক, পতাকা ছাড়াই যোগের আহ্বান শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় রাজ্য সরকারের উদ্যোগে হওয়া পুজো কার্নিভাল (Carnival) বয়কটের ডাক দিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। পাল্টা হিসেবে কলেজ স্ট্রিট থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মিছিলের ডাক দিলেন তিনি। বিকেল চারটে নাগাদ “মমতার কার্নিভাল বয়কট করুন”। নাম দিয়ে মিছিলের ডাক দিয়েছেন শুভেন্দু।

    মশাল, শাঁখ নিয়ে মিছিলে শামিলের ডাক (Suvendu Adhikari)

    সোমবার বিজয়া সম্মিলনীতে যোগ দিতে সিউড়ির বিজেপির জেলা কার্যালয়ে এসেছিলেন শুভেন্দু। সেখান তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, “হিন্দুশাস্ত্রে এভাবে কার্নিভাল করে প্রতিমা নিরঞ্জন হয় না। তাছাড়া বিষাদের মধ্যে রয়েছি আমরা। তার মধ্যেই দুর্গোৎসব চলছে।” প্রতিবাদস্বরূপ বিশিষ্ট নাগরিক-আমজনতাকে কলেজ স্কোয়ার থেকে মিছিলে পা মেলানোর ডাক দিলেন তিনি। কলেজ স্কোয়ার থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মিছিলের ডাক দেওয়া হয়েছে। কিন্তু, পুলিশি অনুমতি মেলেনি। সুবোধ মল্লিক পর্যন্ত মিছিল হবে। মশাল, শাঁখ নিয়ে মিছিলে শামিল হওয়ার ডাক দিয়েছেন তিনি। দলীয় পতাকা ছাড়াই এই মিছিলে নামার জন্য আহ্বান করা হয়েছে। মিছিলে উপস্থিত থাকবেন দলের বিধায়ক ও সাংসদরা। তবে, পুলিশের তরফে অনুরোধ করা হয়েছে, যেহেতু ধর্মতলায় কার্নিভালের কর্মসূচি রয়েছে। দ্রোহ কার্নিভাল রয়েছে। সেই কারণে মিছিল যেন সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার পর্যন্ত গিয়েই শেষ হয়ে যায়। তবে এই কথা পুলিশ বললেও পরবর্তী পদক্ষেপ কী করা হবে তা এখনও জানা যায়নি।

    আরও পড়ুন: জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে যোগ দিন, দলীয় কর্মীদের বার্তা সুকান্তর

    স্বাস্থ্য দফতর ঘেরাওয়ের ডাক

    এদিন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, “৯০ শতাংশ সাধারণ মানুষ যারা সরকারি স্বাস্থ্যব্যবস্থার ওপর নির্ভরশীল। স্বাস্থ্যভবন এই পরিস্থিতি যদি সামাল দিতে না পারে তাহলে লক্ষ্মীপুজোর পর থেকে ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক ও মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকদের ঘেরাও করা হবে।” স্বাস্থ্য পরিকাঠামোয় এই অচলাবস্থার জন্য যে সমস্ত রোগীরা চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন তাঁদের নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের অবসরকালীন বেঞ্চের দ্বারস্থ হবেন বিরোধী দলনেতা। জানাবেন, ন্যূনতম স্বাস্থ্য পরিষেবা দিতে ব্যর্থ হয়েছে রাজ্য সরকার। প্রসঙ্গত, কার্নিভালের পাশাপাশি ডাক্তারদের ডাকা দ্রোহ কার্নিভাল রয়েছে মঙ্গলবার। নির্যাতিতার ন্যায় বিচার ও নিজেদের সুরক্ষার দাবি নিয়ে আন্দোলনে নেমেছেন তারা। যদিও, সরকারের তরফে ডাক্তারদের আহ্বান করা হয়েছে ওই দিন অনেক বিদেশের অনেক গেস্ট থাকবে। ফলে তাদের কাছে ভুল বার্তা যেতে পারে। সেই কারণে ওই দিন যাতে দ্রোহ কার্নিভাল বাতিল করেন তাঁরা। তবে চিকিৎসকরাও পরিষ্কার জানিয়েছেন, তাঁরা কোনওভাবেই বাতিল করবেন না দ্রোহ কার্নিভাল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: ডাক্তারদের বৈঠকে গরহাজির স্বাস্থ্যসচিবই, স্বাস্থ্যভবনের মিটিংয়ে কাটল না জট

    RG Kar: ডাক্তারদের বৈঠকে গরহাজির স্বাস্থ্যসচিবই, স্বাস্থ্যভবনের মিটিংয়ে কাটল না জট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:আরজি করকাণ্ডের জেরে (RG Kar) স্বাস্থ্যের অচলাবস্থা নিয়ে বৈঠকে গরহাজির স্বাস্থ্যসচিবই নারায়ণস্বরূপ নিগম। সোমবার স্বাস্থ্যভবনে মুখ্যসচিব মনোজ পন্থের ডাকে বৈঠকে বসেন ৬টি চিকিৎসক সংগঠনের মোট ১৮জন প্রতিনিধি। সেখান স্বাস্থ্যের দুর্নীতির একাধিক ইস্যু তুলে ধরেন চিকিৎসকরা (Doctor Meeting)। কিন্তু সেই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন না স্বাস্থ্যসচিব। কেন তিনি এই বৈঠকে উপস্থিত নেই, তা নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে ওঠে। মুখ্যসচিবের সঙ্গে চিকিৎসক সংগঠনগুলির বৈঠকেও কাটল না জট।

    বৈঠকে কী হল? (RG Kar)

    জুনিয়র ডাক্তারদের অনশনের ১০ দিনের মাথায় ১২টি চিকিৎসক সংগঠনের সঙ্গে বৈঠকের (RG Kar) ডাক দিয়েছিলেন মুখ্যসচিব। প্রত্যেক সংগঠনের ২জন করে প্রতিনিধিকে বৈঠকে যোগ দিতে অনুরোধ করেছিলেন মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ। স্বাস্থ্যভবনে বেলা সাড়ে ১২ টায় বৈঠক শুরু হয়। বৈঠক শেষে জানান হয়েছে, “সরকারের তরফে কোনও লিখিত প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়নি। জুনিয়র ডাক্তারদের ১০ দফা দাবি পূরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়নি। সরকার ভাসা ভাসা প্রতিশ্রুতি দিলে হবে না। সরকার পরিস্থিতি নিয়ে ওয়াকিবহাল, তাও কোনও প্রস্তুতি ছাড়াও বৈঠক। স্বাস্থ্য সচিবকে ছাড়া কেন বৈঠক করলেন মুখ্যসচিব। হাসপাতালগুলিতে দুর্নীতি-চক্রের কথা জানানো হয়েছে। সরকারের তরফে সমস্যা সমাধানের কোন লিখিত প্রতিশ্রুতি মেলেনি”।

    আরও পড়ুন: থানায় ধর্ষণের অভিযোগ করায় ‘খুন’ মহিলা, হাবড়ায় গ্রেফতার কলকাতা পুলিশের কর্মীসহ ৩

    স্বাস্থ্যসচিবের না থাকাটা হতাশাজনক

    বৈঠকে যোগদানকারী চিকিৎসকদের (RG Kar) পর্যবেক্ষণ, এই মুহূর্তে স্বাস্থ্যে সঙ্কটকালীন পরিস্থিতি, যে বিষয়গুলো উঠে আসছে, গত কয়েক বছরের ঘটনাক্রম বৈঠকে উঠে এসেছে, সেখানে স্বাস্থ্যসচিবের না থাকাটা যথেষ্টই তাৎপর্যপূর্ণ। উল্লেখ্য, জুনিয়র চিকিৎসকদের দাবিগুলোর মধ্যেও অন্যতম স্বাস্থ্যসচিবের পদত্যাগ। তাই সেক্ষেত্রে মনে করা হচ্ছে, স্বাস্থ্যসচিবকে সরিয়ে রেখেই প্রশাসন-সরকার সিনিয়র চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণ কী সে বিষয়ে মতামত নিতে চাইছে। চিকিৎসক অভীক ঘোষ বলেন, “যে মানুষটার বিরুদ্ধেই এত অভিযোগ, যাঁর অপসারণের দাবি উঠছে, সেখানে নিশ্চয়ই তাঁর বক্তব্যটাও জরুরি ছিল। তাঁর না থাকাটা যথেষ্টই হতাশাজনক।” তবে সূত্রের খবর, মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মামলার শুনানি। সুপ্রিম শুনানির প্রস্তুতিতেই তিনি ব্যস্ত রয়েছেন।

    কী বললেন মুখ্যসচিব?

    জুনিয়র ডাক্তারদের (RG Kar) ১০টি দাবির মধ্যে সাতটি ইতিমধ্যেই মানা হয়েছে বলে জানালেন মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ। বাকি তিনটি দাবি কার্যকর করতে প্রয়োজনীয় কাজ হচ্ছে বলে জানান মুখ্যসচিব। তিনি বলেন, “তিন দাবির বিষয়ে সরকারের কাছে সময়সীমা চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু এগুলির বিষয়ে সময়সীমা দেওয়া সম্ভব নয়।”

    বৈঠক শেষে হতাশ সিনিয়র ডাক্তাররা

    মঙ্গলবার কলকাতায় পুজো কার্নিভালের দিনই ‘দ্রোহের কার্নিভালে’র ডাক দিয়েছেন আন্দোলনরত চিকিৎসকেরা সেই দ্রোহের কার্নিভালে যোগ দেওয়ার জন্য মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ, স্বরাষ্ট্রসচিব নন্দিনী চক্রবর্তীকে আমন্ত্রণ জানালেন সিনিয়র চিকিৎসকেরা। তাঁদের তরফে এক জন বলেন, “ওঁরা আমন্ত্রণপত্র গ্রহণ করছেন। আমরা অপেক্ষা করব ওঁদের জন্য।” বৈঠক থেকে বেরিয়ে হতাশা প্রকাশ করলেন সিনিয়র চিকিৎসকেরা। তাঁদের বক্তব্য, “জুনিয়র ডাক্তারদের ১০ দফা দাবি পূরণের বিষয়ে কোনও লিখিত প্রতিশ্রুতি দেয়নি সরকার। তাই সরকার স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফেরানোর আর্জি জানালেও তা সম্ভব নয়।” তাঁদের এক জনের কথায়, “থ্রেট কালচারে অভিযুক্তেরা ঘুরে বেড়াচ্ছে। দুর্নীতিগ্রস্ত লোকেরা স্বাস্থ্য প্রশাসনে বিভিন্ন পদে বসে রয়েছে। পুলিশের ভূমিকা কী, তা তো আমরা দেখতেই পাচ্ছি। এর পরে কী ভাবে স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফেরানো সম্ভব”?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Haryana: হরিয়ানায় ১৭ অক্টোবর শপথ নেবে বিজেপি সরকার, দিনটির গুরুত্ব জানেন?

    Haryana: হরিয়ানায় ১৭ অক্টোবর শপথ নেবে বিজেপি সরকার, দিনটির গুরুত্ব জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৭ অক্টোবর হরিয়ানায় (Haryana) শপথ নেবে বিজেপি (BJP) সরকার। এ নিয়ে তৃতীয়বার হরিয়ানায় সরকার গড়তে চলেছে বিজেপি। বৃহস্পতিবার পাঁচকুলার সেক্টর ৫ এর প্যারেড গ্রাউন্ডে হবে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান। মঞ্চে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর বলেন, “আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছ থেকে সম্মতি পেয়েছি। মুখ্যমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভার সদস্যরা ১৭ অক্টোবর পাঁচকুলায় শপথ নেবেন। বিজেপির এটাই চিরাচরিত রীতি।”

    কেন ১৭ অক্টোবর? (Haryana)

    প্রশ্ন হল, কেন ১৭ অক্টোবর দিনটিকে বেছে নেওয়া হল শপথ গ্রহণের দিন হিসেবে? ১৭ অক্টোবর দিনটি এ বছর বাল্মিকী দিবস হিসেবে পালিত হবে। রামায়ণ-স্রষ্টার জন্ম দিবস হওয়ায় এই দিনটি ছুটি থাকে রাজ্যে। বাল্মিকী জয়ন্তী দিনটি পালিত হয় ‘পারগত দিবস’ হিসেবে। পালন করেন বাল্মিকী ধর্মীয় সম্প্রদায়। চান্দ্র মাস গণনা অনুযায়ী প্রতি বছর দিনটি পাল্টে যেতে থাকে। চলতি বছর এটি পড়েছে ১৭ অক্টোবর। হরিয়ানায় লোকসভার আসন রয়েছে ১০টি। তার মধ্যে পাঁচটিতে জয়ী হয়েছে বিজেপি। কিন্তু বিধানসভা নির্বাচনে পদ্মময় হরিয়ানা।

    বিজেপি সরকার

    সূত্রের খবর, নয়াব সিং সাইনির নেতৃত্বে সরকার গঠন করবে বিজেপি (Haryana)। সাইনি ওবিসি সম্প্রদায়ের। বিধানসভা নির্বাচনে গেরুয়া সরকার ফিরলে সাইনিকেই মুখ্যমন্ত্রী করা হবে বলে ইঙ্গিত দিয়েছিল পদ্ম শিবির। সেই মতো ওই দিন সকাল ১০টায় তৃতীয়বারের জন্য শপথ নেবে বিজেপি সরকার। প্রসঙ্গত, হরিয়ানা বিধানসভার আসন সংখ্যা ৯০। এর মধ্যে বিজেপি পেয়েছে ৪৮টি আসন। কংগ্রেসের চেয়ে ১১টি আসন বেশি। এ রাজ্যে এবার কংগ্রেস পেয়েছে ৩৭টি আসন। উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে সোনিয়া গান্ধীর দল পেয়েছিল ৩১টি আসন। রাজ্যের তিন নির্দল বিধায়ক দেবেন্দ্র কাডিয়ান, রাজেশ জুন এবং সাবিত্রী জিন্দল সরকার গড়তে সমর্থন করছে বিজেপিকে।

    আরও পড়ুন: মঙ্গলে এসসিও সামিটে যোগ দিতে পাকিস্তানে যাচ্ছেন জয়শঙ্কর, কোন বার্তা দেবেন?

    পদ্ম শিবিরের এক প্রবীণ নেতা বলেন, “বিজেপি সব সময় পিছিয়ে পড়া শ্রেণিকে গুরুত্ব দিয়েছে। গুরুত্ব দিয়েছে দলিতদেরও।” তিনি বলেন, “অন্যান্য রাজনৈতিক দল এই সব শ্রেণির কাছে পৌঁছানোর ভাব দেখায়, পৌঁছায় না। কিন্তু ২০১৪ সালে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে এ পর্যন্ত এই সব শ্রেণির মানুষের কল্যাণে নানা উদ্যোগ নিয়েছে।” বাল্মিকী জয়ন্তীর গুরুত্ব প্রসঙ্গে খট্টর বলেছিলেন, “অন্ত্যোদয় ও সামাজিক ঐক্য স্থাপন আমাদের সরকারের লক্ষ্য। বাল্মিকীর রাম রাজ্যের ভিশনকে আমরা বাস্তবায়িত করতে চাইছি (BJP)। দেশকে বিশ্ব শক্তি হিসেবে গড়ে তুলতে বাল্মিকীর শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে (Haryana)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

     

LinkedIn
Share