Blog

  • Gujarat: গুজরাটের সোমনাথ মন্দিরের কাছে অবৈধ মসজিদ, মাজার, কবরস্থান ভেঙে ফেলা হল

    Gujarat: গুজরাটের সোমনাথ মন্দিরের কাছে অবৈধ মসজিদ, মাজার, কবরস্থান ভেঙে ফেলা হল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটের (Gujarat) গির সোমনাথ জেলায় পবিত্র সোমনাথ মন্দিরের কাছে একটি মসজিদ, মাজার এবং একটি কবরস্থান সহ ধর্মীয় স্থান ভেঙে ফেলা হল। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করেই শান্তিপূর্ণভাবে বেআইনি নির্মাণ ভেঙে ফেলা হয়।

    ৭০ জনকে আটক (Gujarat)

    প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন ভোর ৪টে নাগাদ বেআইনি (Gujarat) নির্মাণ ভাঙার কাজ শুরু হয়। তার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিশেষ বন্দোবস্ত করা হয়। এই কাজের জন্য ৩৬টি জেসিবি নামানো হয়েছিল। ধ্বংসাবশেষ ফেলার জন্য ৭০টি ট্রলি এবং ট্রাক্টর, ৫টি হিতাচি মেশিন, ১০টি ডাম্পার কাজে লাগানো হয়। ২৪ ঘণ্টা একযোগে তারা কাজ করেছে। এই অভিযানের আগে, জেলা কালেক্টর, আইজিপি, তিনজন এসপি, ছয়জন ডেপুটি পুলিশ সুপার, ৫০ জন পুলিশ ইন্সপেক্টর ও সাব-ইন্সপেক্টর সহ ১৪০০ পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হয়েছিল। বেআইনি নির্মাণ নির্মাণ ভাঙার সময় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ সেখানে জড়ো হয়েছিলেন। এই অভিযানের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে ৭০ জনকে আটক করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: পুজোর মুখে মরশুমের প্রথম তুষারপাত সিকিমের ছাঙ্গুতে, কিন্তু পর্যটকরা পৌঁছাবেন কীভাবে?

    সোমনাথ মন্দিরে বার বার হামলা

    একবার দু’বার নয়। ছ’ছবার ধ্বংস করা হয় এই সোমনাথ মন্দির (Somnath Temple)। তার পরও মাথা তুলে দাঁড়িয়ে রয়েছে সুপ্রাচীন পবিত্র দেবালয়। যার গর্ভগৃহে এখনও বিরাজমান দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গ একটি। ভারতের ইতিহাসে সোমনাথ মন্দিরের (Gujarat) গুরুত্ব অপরিসীম। সুপ্রাচীন এই মন্দির ধ্বংসের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে গজনির সুলতান মামুদের নাম। সোমনাথ মন্দিরে ১৭ বার অভিযান চালান সুলতান মামুদ। সোমনাথ মন্দির আক্রমণ করে দুই কোটি স্বর্ণমূদ্রাসহ প্রচুর ধনসম্পদ হস্তগত করতে পেরেছিলেন তিনি। প্রসঙ্গত, এর আগে গুজরাট প্রশাসনের উদ্যোগে বেট দ্বারকা, পোরবন্দর এবং জামনগরের মতো উপকূলীয় স্থানে বেআইনি নির্মাণে ধ্বংস করা হয়েছে। শুধু সরকারি জমি দখল করার জন্যই এই অভিযান নয়, মূলত জমি দখল এবং মাদক পাচার, চোরাচালান এবং জাতীয় নিরাপত্তার জন্য অন্যান্য হুমকির মতো কার্যকলাপের ঘটনাগুলিকেও নজরদারি করা লক্ষ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Siddaramaiah: সিদ্দারামাইয়ার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের সিবিআই-এর! মুখ পুড়ল কংগ্রেসের 

    Siddaramaiah: সিদ্দারামাইয়ার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের সিবিআই-এর! মুখ পুড়ল কংগ্রেসের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্নাটকে কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতি (Muda project) মামলায় এফআইআর দায়ের করল সিবিআই। রাজ্যের হাইকোর্ট, মামলার তদন্তভার মাত্র একদিন আগে দিয়েছিল সিবিআই-কে। আর তার দায়িত্ব হাতে নিয়েই সিদ্দারামাইয়ার (Siddaramaiah) বিরুদ্ধে অ্যাকশন মুডে নেমে পড়ল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। চরম বিপাকে ওই রাজ্যের শাসক দল কংগ্রেস। যদিও পদত্যগ করবেন না বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।  

    ১৪টি প্রকল্পের সুবিধা অবৈধ ভাবে পাইয়ে দিয়েছেন(Siddaramaiah)

    মহিশূর আরবান ডেভেলপমেন্ট অথরিটি বা মুডা ((Muda project)) প্রকল্পের বরাদ্দ মামলায় কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়ার বিরুদ্ধে একাধিক বার আগেই আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। মামলার তদন্ত আটকাতে এই প্রবীণ কংগ্রেস নেতা আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। কিন্তু বিচারপতি মামলায় তদন্ত একান্ত প্রয়োজন বলে মন্তব্য করে আবেদন খারিজ করে দিয়েছিলেন। জানা গিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া (Siddaramaiah) স্ত্রী পার্বতীকে মোট ৫৬ কোটি টাকা মূল্যের ১৪টি প্রকল্পের সুবিধা অবৈধ ভাবে পাইয়ে দিয়েছেন। সমাজকর্মী স্নেহাময়ী কৃষ্ণ একটি আরটিআই করে প্রথমে দুর্নীতির বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন। এরপর কোর্ট নির্বাচিত সাংসদ এবং বিধায়কদের আর্থিক দুর্নীতি বিষয়ে কড়া অবস্থান নেয়। গত ২৪ সেপ্টেম্বর কর্নাটক হাইকোর্ট সিদ্দারামাইয়া সম্পর্কে তদন্তের অনুমতি দেওয়ার বিষয়ে রাজ্যপাল থাওয়ারচাঁদ গেহলটের সিদ্ধান্তকেই বহাল রেখেছিল। এরপর রাজনৈতিক ক্ষেত্রে শোরগোল পড়ে যায়।

    আমি পদত্যাগ করব না!

    রাজ্যের হাইকোর্টের বিচারপতি এম নাগপ্রসন্ন ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, “রাজ্যপাল সাধারণত সংবিধানের ১৬৩ অনুচ্ছেদের অধীনে মন্ত্রিপরিষদের পরামর্শে কাজ করেন। তবে রাজ্যপাল ব্যতিক্রমী ক্ষেত্রে স্বাধীন সিদ্ধান্ত নিতেই পারেন।” অপর দিকে এফআইআর দায়ের হওয়া সত্ত্বেও, মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া (Siddaramaiah) বলেছেন, “আমি পদত্যাগ করব না। আমি নির্দোষ। মামলাটি সম্পূর্ণ রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আমি কোনও অন্যায় করিনি। এটা আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র।”

    বিজেপির আক্রমণ কংগ্রেসকে

    রাজ্যের কংগ্রেস সরকারকে তীব্র সমালোচনা করেছে বিজেপি। দলের জাতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা বলেন, “কংগ্রেস মুডা মামলায় (Muda project) তদন্ত এড়াতে চেষ্টা করছে। শাসনের নামে স্বজন পোষণ করেছেন। দুর্নীতিগ্রস্ত কংগ্রেস সরকারের এটাই হল আসল চরিত্র। অবিলম্বে মুখ্যমন্ত্রীর (Siddaramaiah) পদত্যাগ করা উচিত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bhavika Mangalanandan: “এত ঔদ্ধত্য”! রাষ্ট্রপুঞ্জের মঞ্চে পাকিস্তানকে ধুয়ে দিলেন ভাবিকা মঙ্গলানন্দন

    Bhavika Mangalanandan: “এত ঔদ্ধত্য”! রাষ্ট্রপুঞ্জের মঞ্চে পাকিস্তানকে ধুয়ে দিলেন ভাবিকা মঙ্গলানন্দন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সন্ত্রাসের জন্য পরিচিত পাকিস্তানের এত ঔদ্ধত্য!” রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ অধিবেশনে কথাগুলি বললেন ভারতের ফার্স্ট সেক্রেটারি ভাবিকা মঙ্গলানন্দন। তিনি বলেন, “যে দেশের সন্ত্রাসবাদের কথা তামাম বিশ্ব জানে, তারা ভারতের মতো দেশের বৃহত্তম গণতন্ত্রকে আক্রমণ করে কীভাবে?” সন্ত্রাস বাড়ালে তার ফল ভুগতে হবে বলেও এদিন ফের একবার পাকিস্তানকে (Shahbaz Sharif) হমকি দিয়েছে ভারত।

    পাকিস্তানকে ধুয়ে দিল ভারত (Bhavika mangalanandan)

    রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ অধিবেশনে কাশ্মীর প্রসঙ্গ উঠতেই পাকিস্তানকে একেবারে ধুয়ে দিল নয়াদিল্লি। প্রসঙ্গটি উত্থাপন করেন পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। তিনি ভারতের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। কার্যত, তার পরেই পাকিস্তানকে আক্রমণ শানান ভাবিকা (Bhavika mangalanandan)। ২০১৯ সালে কেন্দ্রীয় সরকার জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা তুলে নেয়। সে প্রসঙ্গও তোলেন শরিফ। তার পরেই পাকিস্তানকে চাঁদমারি করেন রাষ্ট্রপুঞ্জে ভারতের প্রতিনিধি। ভাবিকা বলেন, “যে দেশটি সেনার দ্বারা পরিচালিত হয় এবং যে যাদের সন্ত্রাসবাদের কথা সবারই, সে দেশের ঔদ্ধত্য সবারই জানা।”

    কী বললেন ভাবিকা

    এর পরেই ভাবিকা বলেন, “ওদের এত ঔদ্ধত্য যে ভারতের মতো বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক একটা দেশকে আক্রমণ করে!” তিনি বলেন, “পাকিস্তানের চেহারাটা যে ঠিক কেমন, তা সবারই জানা।” এ প্রসঙ্গে তিনি ২০০১ সালের সংসদে হানা এবং ২০০৮ সালে মুম্বই হামলার প্রসঙ্গ টানেন। ভাবিকা বলেন, স্মৃতি এখনও আমাদের মলিন হয়নি।” ভারতীয় এই কূটনীতিক বলেন, “পাক প্রধানমন্ত্রীর কথা যে ফাঁকা আওয়াজ, তা সকলেরই জানা। সত্যি কথার জবাব দিতে পাকিস্তান বারবার মিথ্যা কথা বলে। মনে রাখতে হবে, আমাদের অবস্থান খুব স্পষ্ট।”

    আরও পড়ুন: ‘গান পয়েন্টে ধর্ষণ আইএএসের স্ত্রীকে’! পুলিশকে ভর্ৎসনা আদালতের, রাজ্যকে আক্রমণ মালব্যর

    তিনি বলেন, “পাকিস্তান হল সেই দেশ, যারা গোটা বিশ্বের ত্রাস ওসামা বিন লাদেনকে বছরের পর বছর ধরে আশ্রয় দিয়েছিল। একাত্তরের যুদ্ধের প্রসঙ্গ তুলে ভাবিকা বলেন, “১৯৭১ সালে পাকিস্তান যেভাবে দেশের পূর্বপ্রান্তে সংখ্যালঘুদের নিকেশ করার চেষ্টা করেছিল, এখনও সেভাবেই করে চলেছে। পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন চলছে আজও।” তাঁর প্রশ্ন, “এমন একটি দেশের প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক মঞ্চে (Shahbaz Sharif) দাঁড়িয়ে ভারতের দিকে আঙুল তোলেন কোন সাহসে (Bhavika mangalanandan)?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
  • Karuna Nundy: মুখ্যমন্ত্রীর দাবি ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা’, ৩০ রোগীর মৃত্যু নিয়ে দাবি আইনজীবী করুণা নন্দীর

    Karuna Nundy: মুখ্যমন্ত্রীর দাবি ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা’, ৩০ রোগীর মৃত্যু নিয়ে দাবি আইনজীবী করুণা নন্দীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে জুনিয়র চিকিৎসকদের কর্মবিরতিতে চিকিৎসকদের গাফিলতির জন্য ৩০ জন রোগীর মৃত্যুর দাবিকে সম্পূর্ণ মিথ্যা প্রচার বলে জানালেন ওই মামলার অন্যতম আইনজীবী করুণা নন্দী (Karuna Nundy)। আরজি কর মামলায় (RG Kar Case) সিনিয়র চিকিৎসকদের পক্ষে লড়ছেন সিনিয়র আইনজীবী করুণা নন্দী। এই অভিযোগ তুলে মৃতদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সিদ্ধান্তও যে সঠিক নয়, সে কথাও বলেছেন করুণা।

    প্রবাসী বাঙালি করুণা

    আরজি কর মামলার প্রতিটি শুনানিতে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতার পাশে দাঁড়িয়ে রাজ্যের চিকিৎসকদের হয়ে সওয়াল করতে দেখা গিয়েছে করুণা নন্দীকে (Karuna Nundy)। জানা যায়, বাংলার বাসিন্দা না হলেও করুণা বাঙালি। বাংলায় কথাও বলতে পারেন। তাই রাজ্যের মানুষ তথা বাঙালির মধ্যে জনপ্রিয়তা বেড়েছে করুণা নন্দীর। সুপ্রিম কোর্টের এই সিনিয়র আইনজীবী করুণা জানিয়েছেন, এই মামলাটা তাঁর কাছে অত্যন্ত ‘পার্সোনাল’। কারণ তিনি নিজে একজন বাঙালি। তিনি মনে করেন, বাঙালি মেয়েদের রক্তে আছে স্বাধীনতা। আর এই আরজি করের ঘটনায় সেই স্বাধীনতা ধাক্কা খেয়েছে।

    করুণার কেরিয়ার

    বাঙালি হলেও করুণা নন্দীর (Karuna Nundy) জন্ম ভোপালে। করুণার বাবা কর্মসূত্রে ছিলেন হার্ভার্ড মেডিক্যাল স্কুলে। কিন্তু দেশের জন্য চিন্তা করে বিদেশের চাকরি ছেড়ে দেশে ফিরে আসেন তিনি। ভোপালের সর্দার পটেল বিদ্যালয়ে পড়াশোনার পর দিল্লির সেন্ট স্টিফেন্স কলেজে পড়াশোনা করেন করুণা। এরপর কেমব্রিজ থেকে আইন বিষয়ক পড়াশুনো করেন৷ শুরু থেকেই নিজের ঔজ্জ্বল্য বোঝাতে শুরু করেছিলেন করুণা নন্দী৷ তিনি সেই সময়ে কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির ল সোসাইটির জার্নালে এডিটর ইন চিফ ছিলেন৷ ইংল্যান্ডের পর আমেরিকার কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে আইন বিষয়ে মাস্টার্স। ইংল্যান্ড, আমেরিকা এবং ভারত – তিন দেশেই ল প্র্যাক্টিস করার লাইসেন্স রয়েছে করুণার।

    আরও পড়ুন: ‘বিরলের মধ্যে বিরলতম অপরাধ’, দোষ প্রমাণ হলে মৃত্যুদণ্ড হতে পারে সন্দীপের

    করুণার কেস

    অ্যাডভোকেট করুণা নন্দীর (Karuna Nundy) কেরিয়ারে রয়েছে দুর্ধর্ষ সব কেস যা তিনি সুপ্রিম কোর্টে জিতেছেন৷ তার বড় কেসের মধ্যে রয়েছে, পেটিএম বনাম টেলিকম কেস, জিজা ঘোষ বনাম স্পাইসজেট মামলা, শ্রেয়া সিংঘল বনাম ইউনিয়ন অফ ইন্ডিয়া মামলা৷ ২০১২-তে দিল্লির নির্ভয়া কেসের পর জাস্টিস ভার্মা কমিটিকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল অ্যান্টি-রেপ আইনটিকে সংশোধন করার জন্য। তখনকার আইনের বিভিন্ন ছিদ্র ছিল তা চিহ্নিতকরণ করে আইনের পরিবর্তনটি যাঁরা লিখেছিলেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট করুণা নন্দী। আরজি কর মামলা প্রসঙ্গে করুণা বলেন, “আমার জন্য এই ম্যাটারটা পার্সোনাল। আমি অনেক জায়গায় গিয়েছি। আমেরিকায় থেকেছি, ইংল্যান্ডে থেকেছি। কিন্তু আমার রক্তে বাঙালিয়ানা। আর স্বাধীনতা বাঙালি মেয়েদের রক্তে আছে। এই ঘটনায় সেই স্বাধীনতা ধাক্কা খেয়েছে। রাজ্যের দায়িত্ব সেটা প্রত্যেক মেয়েকে ফিরিয়ে দেওয়া।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lata Mangeshkar: তাঁর আওয়াজই তাঁর পরিচয়! জন্মদিনে স্মরণ ‘নাইটিঙ্গল অফ ইন্ডিয়া’ লতাজিকে

    Lata Mangeshkar: তাঁর আওয়াজই তাঁর পরিচয়! জন্মদিনে স্মরণ ‘নাইটিঙ্গল অফ ইন্ডিয়া’ লতাজিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর সুরে আজও ডুব দিলে মনের অলি-গলি খুশিতে ভরে ওঠে। তাঁর সুর যেন একমুঠো খুশির উপহার। তাঁর আওয়াজ বেদনার আশ্রয়। আজ ২৮ সেপ্টেম্বর। আজ দেশের অন্যতম সঙ্গীত শিল্পী লতা মঙ্গেশকরের জন্মদিন। ভারতীয় সঙ্গীতে জনপ্রিয়তার নিরিখে সর্বশ্রেষ্ঠ শিল্পী তিনি। বেঁচে থাকলে সুর সম্রাজ্ঞীর আজ ৯৫ বছর (জন্ম ১৯২৯) পুর্ণ হত। সঙ্গীত দুনিয়ায় এক বিস্ময়ের নাম লতা মঙ্গেশকর। সারা বিশ্বের ৩৬টি ভাষায় ৩০ হাজারের বেশি গান রেকর্ড করেছিলেন ‘নাইটিঙ্গল অফ ইন্ডিয়া’।

    বাবাই প্রথম গুরু

    মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে ১৯২৯ সালে জন্ম নেন লতা। বাবা পণ্ডিত দীননাথ মঙ্গেশকর মরাঠি বংশপরম্পরায় গোয়ার মঙ্গেশি গ্রামের পূজারি ব্রাহ্মণ, শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের শিক্ষক এবং নাট্যব্যক্তিত্ব। মা শিবন্তী। জন্মের পরে স্বামী-স্ত্রী মেয়ের নাম রেখেছিলেন হেমা। পরে নাম বদলে রাখা হয় লতা। পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে বড় লতাই। সুর চেনার প্রাথমিক পর্বের পাঠ সঙ্গীতজ্ঞ বাবার কাছেই। পাঁচ বছর বয়সে দীননাথের নাটকে অভিনয় করেছিলেন। কিংবদন্তী এই গায়িকা সুরের জগতে পা রেখেছিলেন পাঁচের দশকের গোড়ার দিকে৷ সঙ্গীত জগতের অবিসংবাদী সম্রাজ্ঞী হওয়ার আগে শিশু অভিনেতা হিসেবেই ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ শুরু করেছিলেন এই প্রবাদ প্রতিম শিল্পী । ১৯৪২ সালে একটি মারাঠি ছবির সৌজন্যে প্রথম গান রেকর্ড করেন তিনি।

    প্লে-ব্যাকের দুনিয়ায় দীর্ঘ যাত্রাপথ

    মাত্র ১৯ বছর বয়সে খ্যাতির মুখোমুখি হয়েছিলেন লতা মঞ্জেশকর। ১৯৪৮ সালের বম্বে টকিজের প্রযোজনায় তৈরি ‘মহল’-এর ‘আয়েগা আনেওয়ালা’ গানটিই তাঁকে প্রথম জনপ্রিয়তা এনে দেয়। তারপর একে একে ‘বরসাত’, ‘বড়ি বহন’, ‘আন্দাজ’, ‘আনারকলি’, ‘আলবেলা’ ছবিতে প্লেব্যাক করে খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছেছেন লতা। সেই স্থানেই বিরাজ করছেন তিনি। পঞ্চাশের দশকে অনিল বিশ্বাস, শঙ্কর-জয়কিষণ, শচীন দেব বর্মণ, নৌশাদ আলি, সি রামচন্দ্র, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, মদনমোহন, কল্যাণজি-আনন্দজি, সলিল চৌধুরীর মতো সঙ্গীত পরিচালকের সঙ্গে যুগান্তকারী কাজ। ছয়ের দশকেও জয়যাত্রা অব্যাহত। ১৯৬০ সালে মুঘল-এ-আজম সিনেমায় মধুবালার ঠোঁটে লতার ‘প্যায়ার কিয়া তো ডরনা ক্যায়া’ নয়া ইতিহাস তৈরি করল।

    সাতের দশকে যে সব গানকে লতাকণ্ঠ স্মরণীয় করে গিয়েছে, তার অধিকাংশই লক্ষ্মীকান্ত-পেয়ারেলাল এবং রাহুল দেব বর্মণের সঙ্গে। রাহুল দেব বর্মণের সুর করা প্রথম ও শেষ, দু’টি ছবির গানেই রয়েছে লতার কণ্ঠ। নয়ের দশকেও লতা পূর্ণপ্রভায় উপস্থিত। কাজ করেছেন আনন্দ-মিলিন্দ, যতীন-ললিত, অনু মালিক, উত্তম সিং থেকে এ আর রহমানের মতো সুরকারের সঙ্গে। 

    বাংলার সঙ্গে আত্মিক যোগ

    বাংলা গানের ইতিহাসেও লতা মঙ্গেশকর এক চিরকালীন অধ্যায়। বাংলার প্রতি তাঁর টান একটু বেশিই ছিল। বার বার বলেছেন সে-কথা। লিখেও গিয়েছেন। মনে করতেন, মরাঠি আর বাংলার মধ্যে সাংস্কৃতিক এবং ভাষাগত মিল রয়েছে। বাংলার সঙ্গে একাত্ম বোধ করেছেন নানা ভাবে। তাঁর বাবার ঘরে স্বামী বিবেকানন্দের ছবি ছিল। শ্রীরামকৃষ্ণের ভাবাদর্শে বিশ্বাসী ছিলেন লতা। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তাঁর প্রিয়তম লেখক। রবীন্দ্রনাথের গান তাঁর পাথেয়। সুস্পষ্ট ও ঝরঝরে বাংলা উচ্চারণেই তিনি বলতেন— ‘বাংলা ভাষা খুব প্রিয়, কিন্তু শিখেও আমি বলতে পারি না!’ আমবাঙালি লতা মঙ্গেশকরের পরিজন হয়ে উঠেছে তাঁর বাংলা গানের মায়ায়। বাংলা গানের প্রচুর রেকর্ড করেছেন লতা। বাংলার বহু সুরকারের সুরে গেয়েছেন। পাশাপাশি গেয়েছেন বাংলা চলচ্চিত্রের জন্যও। গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের কথায় আর হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সুরে ‘প্রেম এক বারই এসেছিল নীরবে’, সলিল চৌধুরীর কথা-সুরে ‘না যেও না’র মতো অবিস্মরণীয় সব বাংলা গান রেখে গিয়েছেন লতা। সতীনাথ মুখোপাধ্যায়ের সুরে তাঁর গাওয়া ‘আকাশপ্রদীপ জ্বলে’ বাঙালির স্মৃতির গভীরে জেগে থাকা আকাশপ্রদীপই।

    জীবনে নানা সম্মান

    জীবনে বহু সম্মানে ভূষিত হয়েছেন লতা মঙ্গেশকর। পেয়েছেন ‘ভারতরত্ন’, দাদাসাহেব ফালকে সম্মান, ফ্রান্সের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান লেজিয়ঁ দ’নর পুরস্কার। এ ছাড়া রয়েছে শ্রেষ্ঠ গায়িকা হিসাবে তিন বার জাতীয় পুরস্কার। ১৯৯৯ সালে লতা রাজ্যসভার সদস্য মনোনীত হন। তিনিই প্রথম ভারতীয় শিল্পী, যিনি রয়্যাল অ্যালবার্ট হলে কনসার্ট করেছিলেন। দীর্ঘ সময় ধরে গিনেস বুক অফ রেকর্ডসে লতা ছিলেন সর্বোচ্চ স্থানে।

    সত্তর বছর ধরে ভারতীয় সিনেমার অভিনেতা, নির্মাতা, সুরকার, এমনকি দর্শকও বদলেছে। থেকে গিয়েছে একমেবাদ্বিতীয়ম সেই কণ্ঠ। প্রতি প্রজন্মের নায়িকার থিম সং তাঁরই। নার্গিস থেকে ঐশ্বর্য, ‘পেয়ার হুয়া তো’ থেকে ‘হামকো হামিসে চুরালো’-র সুরে ভেসে গিয়েছে ভারত। মধুবালার ‘পেয়ার কিয়া তো ডরনা কেয়া’ থেকে কাজলের লিপে ‘তুঝে দেখা তো ইয়ে জানা সনম’, বৈজয়ন্তীমালার ‘হোঁটো মে অ্যায়সি বাত’ থেকে মাধুরীর ‘দিদি তেরা দেবর দিবানা’ পাগল হয়ছে আসমুদ্র হিমাচল। স্বাধীনতা দিবসে ঘুম ভাঙে লতার ‘অ্যায় মেরে বতন কে’ -এর সুরে। আবার তাঁর ‘দো ঘুঁট মুঝেভি’-তেই বুঁদ হয় ৩১ ডিসেম্বর বর্ষবরণের রাত। আসলে তাঁর আওয়াজই তাঁর পরিচয়, “চেহরা ইয়ে বদল যায়েগা। মেরি আওয়াজ হি পহেচান হ্যায়।”

  • RG Kar: আরজি করের প্রতিবাদে মুগ্ধ কিরণ রাও, জানালেন তাঁর পরের ছবির প্রেক্ষাপট কলকাতা

    RG Kar: আরজি করের প্রতিবাদে মুগ্ধ কিরণ রাও, জানালেন তাঁর পরের ছবির প্রেক্ষাপট কলকাতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করে (RG Kar) চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় দেশজুড়ে আন্দোলন হয়েছে। রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানিয়েছেন সর্বস্তরের মানুষ। এই প্রতিবাদ ও ন্যায় বিচার চেয়ে শহর  কলকাতার ঝাঁপিয়ে পড়ার ঘটনাকে অনুপ্রাণিত করেছে চিত্র পরিচালক কিরণ রাওকে। তাঁর পরবর্তী ছবির চিত্রনাট্য এই শহরকে কেন্দ্র করেই। জানিয়ে দিলেন তিনি।

    আরজি কর নিয়ে কী বললেন পরিচালক? (RG Kar)

    চলতি বছর মুক্তি পায় কিরণ রাও পরিচালিত ছবি ‘লাপাতা লেডিস’। সম্প্রতি অস্কার ২০২৫-এর জন্য নির্বাচিত হয়। আমির খান প্রোডাকশনের এই ছবি মুগ্ধ করে দর্শকদের। ছবিতে দু’টি মেয়ের গল্পের রূপকে হাজার হাজার মেয়ের জীবনের লড়াইকে তুলে ধরা হয়েছিল। সোজা সাপটা গল্পে যেভাবে নারী ক্ষমতায়নের বার্তা দিয়েছেন পরিচালক। আর অস্কারে নির্বাচিত হওয়ার পর কলকাতায় একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে আরজি কর (RG Kar) ইস্যু নিয়ে তিনি মুখ খুললেন। তিনি বলেন, “কলকাতাতেই পড়াশোনা, এখানেই বেড়ে উঠা আমার। অস্কারের জন্য মনোনয়ন আমাকে অবশ্যই আনন্দ দিয়েছে। দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করছি, এর বড় অনুভূতি আর কী হতে পারে। এটা একটা বড় দায়িত্বও।” আরজি কর নিয়ে সরব হলেন তিনি। তিনি বলেন,  “আরজি কর ইস্যুকে কেন্দ্র করে চলা এই শহরের প্রতিবাদ দেখে আমি অভিভূত। যেভাবে সমাজের সব অংশের মানুষ পথে নেমেছেন এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে, তা আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। দেশ জুড়ে কর্মক্ষেত্রে মেয়েদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা খুব জরুরি।”

    আরও পড়ুন: পুজোর মুখে মরশুমের প্রথম তুষারপাত সিকিমের ছাঙ্গুতে, কিন্তু পর্যটকরা পৌঁছাবেন কীভাবে?

    পরবর্তী ছবির চিত্রনাট্য কলকাতাকে নিয়ে

    তিনি (Kiran Rao) আরও বলেন, “একটি গল্প লিখতে শুরু করেছি সম্প্রতি। যার প্রেক্ষাপট কলকাতা। ৪০-এর দশক থেকে শুরু করে বর্তমান, উঠে আসবে মহিলাদের নানা সময়ের কথা। তিনটে প্রজন্মের গল্প বলা হবে এই ছবিতে।” ইতিমধ্যেই তার প্রাথমিক পর্যায়ের কাজ শুরু করে ফেলেছেন পরিচালক। শ্যুটিং হবে কলকাতাতেই। এই কলকাতা তাঁর ভালোবাসার শহরও, তাই কিরণ বলেন, “এই বছর অস্কারের প্রক্রিয়ার জন্য কলকাতয়তে আসতে পারব না। কিন্তু আমার অনেক স্মৃতি আছে এই শহর জুড়ে। ফুচকা, কাটিরোল, চপ আমি ঘুরে ঘুরে খেতাম। আমি খুবই ফুডি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Israel-Hezbollaah conflict: লেবানানে বোমাবর্ষণে হিজবুল্লা প্রধান হাসান নাসরাল্লা খতম, দাবি ইজরায়েলের

    Israel-Hezbollaah conflict: লেবানানে বোমাবর্ষণে হিজবুল্লা প্রধান হাসান নাসরাল্লা খতম, দাবি ইজরায়েলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হিজবুল্লার (Israel-Hezbollaah conflict) প্রধান সৈয়দ হাসান নাসরাল্লাকে খতম করেছে ইজরায়েল। লেবানানের (Lebanon) রাজধানী বেইরুটে ক্রমাগত বোমাবর্ষণ করেছে ইজরায়েল সেনা। হাসানের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়েছে ইজরায়েল সেনার পক্ষ থেকেই। পাল্টা ইরানের মদতপুষ্ট হিজবুল্লা এই মৃত্যু নিয়ে এখনও স্পষ্ট বক্তব্য জারি করেনি। পশ্চিম এশিয়ায় লাগাতর সংঘর্ষের কারণে ইতিমধ্যে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রপুঞ্জ।

    কয়েক ঘণ্টার অপারেশনে খতম

    গত কয়েক দিন ধরেই লেবানানের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলিতে ক্রমাগত জঙ্গিদের গোপন ঘাঁটিগুলি লক্ষ্য করে আক্রমণ (Israel-Hezbollaah conflict) চালিয়ে যাচ্ছে ইজরায়েল সেনা। শুক্রবার রাতে তাদের নিশানায় ছিল বেইরুট। দফায় দফায় বিমান এবং ক্ষেপনাস্ত্রের মাধ্যমে হামলা চালানো হয়। বোমা বর্ষণের জেরে ব্যাপক ভাবে ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে লেবানান। ইজরায়েলের সেনার তরফ থেকে দাবি করা হয়, সৈয়দ হাসান নাসরাল্লার গোপন আস্তানাকে চিহ্নিত করা গয়েছিল। এরপর মাত্র কয়েক ঘণ্টার অপারেশনে তাঁকে খতম করা গিয়েছে।

    ১৯৯২ সাল থেকে সক্রিয় নাসারাল্লা (Israel-Hezbollaah conflict)

    বিবিসি সূত্রে জানা গিয়েছে, ইজরায়েলের হামলায় লেবানানে এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা প্রায় ৮০০ ছাড়িয়ে গিয়েছে। সম্প্রতি হামলায় হিজবুল্লার ড্রোন বাহিনীর প্রধান মহম্মদ হুসেন শ্রাউর এবং অন্যতম কমান্ডার ইব্রাহিম মুহম্মদ কোয়াবিসিরও মৃত্যু হয়েছে। লেবাননের (Lebanon) স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে, শুক্রবারে ইজরায়েল সেনার হামলায় ৬ জন নিহত এবং ৯১ জন আহত হয়েছে ৷ হামলায় ছ’টি ভবন ধ্বংস হয়েছে ৷ ১৯৮০ সাল থেকে লেবানানের গৃহযুদ্ধের মধ্যেই এই জঙ্গি গোষ্ঠী তৈরি হয়েছিল। ১৯৯২ সাল থেকে ইসলামি ধর্মীয় নেতা এবং রাজনৈতিক নেতা হিসাবে সক্রিয় ছিলেন নাসারাল্লা।

    আরও পড়ুনঃ ডকেই ডুবে গেল পারমাণবিক সাবমেরিন! প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে বড় ধাক্কা চিনের

    তিনটি রকেট ছুড়ে হামলা করেছিল হিজবুল্লা

    উল্লেখ্য গত বছর ৭ অক্টোবর আচমকা গাজা থেকে ইজরায়েলে (Israel-Hezbollaah conflict) হামলা চালানো হয়েছিল। ইহুদিদের ধর্মীয় উৎসবের দিনে একাধিক জায়গায় হামলার ফলে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। একই সঙ্গে হামাস, হিজবুল্লার মতো জঙ্গিরা বহু অসহায় নিরপরাধ মানুষকে পণ বন্দি করে রেখেছিল। প্রচুর মানুষকে ঘুমন্ত অবস্থায় নির্বিচারে হত্যা করেছিল জঙ্গিরা। এরপর থেকে হামাসের বিরুদ্ধে প্রত্যক্ষ সংগ্রামে নেমে পড়ে ইজরায়েল। হিজবুল্লা সরাসরি যুদ্ধে না নামলেও হামাসকে সব রকম সহযোগিতা করেছিল। লেবানান থেকে ইজরায়েল ভূখণ্ডে তিনটি রকেট ছুড়ে হামলা করলে পাল্টা প্রতিক্রিয়া দিতে শুরু করে ইজরায়েল। এরপর থেকে প্রত্যক্ষ সংঘর্ষ শুরু হয়ে যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Landslide: ভারী বৃষ্টি হলেই ভাঙছে পাহাড়, বার বার ভারতে নামছে ভূমিধস, কী কারণে?

    Landslide: ভারী বৃষ্টি হলেই ভাঙছে পাহাড়, বার বার ভারতে নামছে ভূমিধস, কী কারণে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা বৃষ্টিতে উত্তরবঙ্গ বিপর্যস্ত। পাহাড়ে একাধিক জায়গায় ধস (Landslide) নেমেছে। ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক বন্ধ হয়ে রয়েছে। ধসের কবলে রাস্তার পাশাপাশি বাড়িও রয়েছে। শুধু পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং নয়, কিছুদিন আগে কেরলের কেরলের ওয়েনাডে ভারী বৃষ্টির জেরে ভূমি ধসের ঘটনার সাক্ষী রয়েছেন দেশবাসী। এই বিপর্যয়ে ২০০ জনের মৃত্যু পর্যন্ত হয়েছে। বার বার ধস কেন হচ্ছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    ভূমি ধস প্রবণ এলাকা কোনগুলি? (Landslide)

    আরএমএসআই (RMSI) নামে একটি প্রযুক্তিগত সংস্থা মূলত ভূমিধসের (Landslide) কারণ নিয়ে কাজ করে। তারা দেশের (India) অন্যান্য ভূমিধস-প্রবণ অঞ্চলের সঙ্গে তুলনা করে বিভিন্ন রাজ্যে ভূমিধসের ধরণগুলি বিশ্লেষণ করে। ওই সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, ভারতের আনুমানিক ৩০ শতাংশ জমি পাহাড়ি এলাকায়। ২২টি রাজ্য এবং পুদুচেরির কিছু অংশ এবং আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দেশের মধ্যে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ রাজ্যগুলির মধ্যে রয়েছে অরুণাচল প্রদেশ, সিকিম, কেরল, মেঘালয়, মহারাষ্ট্র, মণিপুর, উত্তরাখণ্ড এবং হিমাচল প্রদেশ।   

    আরও পড়ুন: পুজোর মুখে মরশুমের প্রথম তুষারপাত সিকিমের ছাঙ্গুতে, কিন্তু পর্যটকরা পৌঁছাবেন কীভাবে?

    ভূমিধসের কী কী কারণ রয়েছে?

    গবেষকদের মতে, দ্রুত জলবায়ু পরিবর্তনই ভূমিধসের অন্যতম কারণ। সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, বার্ষিক বৃষ্টিপাতের তীব্রতা আগামী দশকগুলিতে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে। উদাহরণস্বরূপ, কর্ণাটকের বেঙ্গালুরু শহরে ২০৫০ সালের মধ্যে বার্ষিক বৃষ্টিপাতের তীব্রতা ৩৬ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। ২০৮০ সালের মধ্যে অসমের গুয়াহাটিতে বার্ষিক বৃষ্টিপাত ২১ শতাংশ বৃদ্ধি পেতে পারে। পাহাড়ি এলাকায় রাস্তা তৈরি ধসের (Landslide) অন্যতম কারণ। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৯৫০ সাল নাগাদ ভারতের রাস্তার দৈর্ঘ্য ৩, ৯৯,৯৪২ বর্গ কিমি। ২০২১ সালে তা বেড়ে হয়েছে ৬২, ৯৫, ৭১৭ বর্গ কিমি হয়েছে। অর্থাৎ, প্রায় চার লক্ষ বর্গ কিমি থেকে বেড়ে প্রায় ৬৩ লক্ষ বর্গ কিমি হয়েছে। ফলে, প্রচুর পরিমাণ গাছ কেটে রাস্তা তৈরি করা হয়েছে।

    ভূমিধসের তিন প্রধান কারণ

    ভূমিধসের মূলে প্রধানত তিন কারণ। মূল কারণগুলি হল ভূতত্ত্ব, জমির গঠন ও মানুষের কার্যকলাপ। কোনও এলাকার ভূতত্ত্ব ও জমির গঠনের ওপর সেই এলাকা ভূমিধস প্রবণ হবে কিনা তা নির্ভর করলেও মানুষের যথেচ্ছ কার্যকলাপকে অস্বীকার করা যায় না। কেরলে সাম্প্রতিক বছরে ভূমিধসের সংখ্যা বৃদ্ধির কারণ হিসেবে উঠে আসছে বেআইনি নির্মাণ কাজ, নিয়ম বহির্ভূতভাবে জমিতে চাষাবাদ। এছাড়াও নিয়ম না মেনে সেচ, বনভূমি উজাড়, বেআইনি খনন কাজ, গাছ ধ্বংস ভূমিধসের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে। কেরলে অতিবৃষ্টি ভূমিধসের অন্যতম কারণ। কারণ অতিবৃষ্টিতে মাটি আলগা হয়ে যায়। বিশেষজ্ঞদের মত, বিগত কয়েক বছর ধরে অপরিকল্পিত বাসস্থান নির্মাণ ঘন ঘন ভূমিধসের অন্যতম প্রধান কারণ। এছাড়া গত কয়েক বছরে ভৌগলিক পরিবর্তন ঘটায় এই সমস্যা আরও বেড়েছে।

    সংস্থার অন্যতম কর্মকর্তা কী বললেন?

    সংস্থার অন্যতম কর্মকর্তা পুষ্পেন্দ্র জোহারি বলেন, ‘‘যখন আমরা উন্নয়ন করার নামে প্রাকৃতিক পরিবেশকে নষ্ট করি। বিশেষ করে গাছপালা কেটে ফাঁকা করে, জল শোষণের ধরণগুলি পরিবর্তন করে বা নরম  জমিতে রাস্তা এবং বিল্ডিং তৈরি করে ভূমি ধসে (Landslide) প্রবণতা বাড়িয়ে দিই।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Holiday list: ২০২৫ সালে কবে কোন সরকারি ছুটি পড়েছে? দিন ঘোষণা কেন্দ্রের, দেখুন তালিকা

    Holiday list: ২০২৫ সালে কবে কোন সরকারি ছুটি পড়েছে? দিন ঘোষণা কেন্দ্রের, দেখুন তালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৫ সালের সরকারি ছুটির (Holiday list) সম্পূর্ণ তালিকা প্রকাশ করল কেন্দ্রীয় সরকার। এই ছুটি সরকারি গেজেটে প্রকাশ করা হয়েছে। সরকারি ছুটির এই তালিকা কেন্দ্রীয় কর্মীবর্গ, জনঅভিযোগ এবং পেনশন মন্ত্রকের পক্ষ থেকে জারি করা হয়েছে। প্রকাশিত সার্কুলারে ১৭টি গেজেটেড ও ৩৪টি রেস্ট্রিক্টেড বা নিয়ন্ত্রিত ছুটির ঘোষণা করা হয়েছে। 

    কেন্দ্রের ঘোষিত গেজেটেড ছুটিগুলি (Holiday list) হল বাধ্যতামূলক সরকারি ছুটি। কেন্দ্রীয় সরকারের সকল প্রতিষ্ঠানগুলিতে এই ছুটির দিনগুলি কার্যকর হবে। তবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও রাজ্যের ভিত্তিতে ছুটিগুলি আবার পরিবর্তিত হয়। ২০২৫ সালের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের অফিসগুলির গেজেটেড (Public Gazette) ছুটির তালিকা হল—

    ২৬ জানুয়ারি, রবিবার, প্রজাতন্ত্র দিবস

    ২৬ ফেব্রুয়ারি, বুধবার, মহাশিবরাত্রি

    ১৪ মার্চ, শুক্রবার, হোলি

    ৩১ মার্চ, সোমবার, ইদ-উল ফিতর

    ১০ এপ্রিল, বৃহস্পতিবার, মহাবীর জয়ন্তী

    ১৮ এপ্রিল, শুক্রবার, গুড ফ্রাইডে

    ১২ মে, সোমবার, বুদ্ধ পূর্ণিমা

    ৭ জুন, শনিবার, ইদ-উদ-জোহা

    ৬ জুলাই, রবিবার, মহরম

    ১৫ অগাস্ট, শুক্রবার, স্বাধীনতা দিবস

    ১৬ অগাস্ট, শনিবার, জন্মাষ্টমী

    ৫ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার, মিলাদ-উন-নবী (ইদ-ই-মিলাদ)

    ২ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার, মহাত্মা গান্ধী জন্মজয়ন্তী

    ২ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার, দশেরা

    ২০ অক্টোবর, সোমবার, দীপাবলি

    ৫ নভেম্বর, বুধবার, গুরুনানক জন্মজয়ন্তী

    ২৫ ডিসেম্বর, বৃহস্পতিবার, বড়দিন

    গেজেটেড ছুটির পাশাপাশি, নিয়ন্ত্রিত ছুটির তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। সকল কর্মী নিম্নলিখিত তালিকার থেকে যে কোনও দুটি ছুটি নিতে পারবেন। এই তালিকা রয়েছে–

    ১ জানুয়ারি, বুধবার, ইংরেজি নববর্ষ

    ৬ জানুয়ারি, সোমবার, গুরু গোবিন্দ সিংয়ের জন্মদিন

    ১৪ জানুয়ারি, মঙ্গলবার, মকর সংক্রান্তি বা মাঘ বিহু বা পঙ্গল

    ২ ফেব্রুয়ারি, রবিবার, বসন্ত পঞ্চমী বা সরস্বতী পুজো

    ১২ ফেব্রুয়ারি, বুধবার, গুরু রবি দাসের জন্মদিন

    ১৯ ফেব্রুয়ারি, বুধবার, শিবাজী জয়ন্তী

    ২৩ ফেব্রুয়ারি, রবিবার, স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর জন্মদিন

    ১৩ মার্চ, বৃহস্পতিবার, হোলিকা দহন

    ১৪ মার্চ, শুক্রবার, দোলযাত্রা

    ১৬ এপ্রিল, রবিবার, রাম নবমী

    ১৫ অগাস্ট, শুক্রবার, জন্মাষ্টমী (স্মার্ত)

    ২৭ অগাস্ট, শুক্রবার, গণেশ চতুর্থী/বিনায়ক চতুর্থী

    ৫ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার, ওনাম বা তিরুওনম

    ২৯ সেপ্টেম্বর, সোমবার, দশেরা (মহাসপ্তমী)

    ৩০ সেপ্টেম্বর,  মঙ্গলবার, দশেরা (মহাষ্টমী)

    ১ অক্টোবর, বুধবার, দশেরা (মহানবমী)

    ৭ অক্টোবর, মঙ্গলবার, মহর্ষি বাল্মীকির জন্মদিন

    ১০ অক্টোবর, শুক্রবার কারাকা চতুর্থী (কারওয়া চৌথ)

    ২০ অক্টোবর, সোমবার, নরক চতুর্দশী

    ২২ অক্টোবর, বুধবার, গোবর্ধন পুজো

    ২৩ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার, ভাতৃদ্বিতীয়া

    ২৮ অক্টোবর, মঙ্গলবার, প্রতিহার ষষ্ঠী বা সূর্য ষষ্ঠী (ছট পুজো)

    ২৪ নভেম্বর, সোমবার, গুরু তেগ বাহাদুরের বলিদান দিবস

    ২৪ ডিসেম্বর, বুধবার, বড়দিন

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jyotiraditya Scindia: “৬জি টেলিকম পরিষেবায় ভারত লিডিং প্লেয়ার হয়ে উঠতে পারে”, প্রত্যয়ী সিন্ধিয়া

    Jyotiraditya Scindia: “৬জি টেলিকম পরিষেবায় ভারত লিডিং প্লেয়ার হয়ে উঠতে পারে”, প্রত্যয়ী সিন্ধিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “৬জি টেলিকম পরিষেবায় (6G) ভারত লিডিং প্লেয়ার হয়ে উঠতে পারে।” এমনই মন্তব্য করলেন কেন্দ্রীয় টেলি যোগাযোগমন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া (Jyotiraditya Scindia)। তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজির নেতৃত্বে ভারত ধীর প্রযুক্তি ব্যবহারকারী থেকে উন্নীত হয়ে এক নেতা হিসেবে রূপান্তরিত হয়েছে। আমি নিশ্চিত যে ভারত ৬জি অ্যালায়েন্সের সমস্ত সদস্য এক সঙ্গে কাজ করবেন, যাতে ১৪০ কোটি ভারতীয়র জন্য সর্বব্যাপী, সাশ্রয়ী ও সহজলভ্য প্রযুক্তি গড়ে তোলার জন্য ভারত সক্ষম হয়।”

    ৬জি প্রযুক্তি নিয়ে কাজ শুরু করার পরামর্শ (Jyotiraditya Scindia)

    জানা গিয়েছে, দেশের টেলিকম সংস্থাগুলিকে এখন থেকেই ৬জি প্রযুক্তি নিয়ে কাজ শুরু করার পরামর্শও দিয়েছেন টেলিযোগাযোগমন্ত্রী। সম্প্রতি, টেলিকম ক্ষেত্রের পরামর্শদাতা কমিটির বৈঠকে এই শিল্পের প্রতিনিধিদের তিনি জানান, এই প্রযুক্তি নিয়ে কাজ শুরু করুক টেলি শিল্প। তাতে আখেরে লাভবান হবে দেশই। সংস্থাগুলি যাতে ৬জির মোট পেটেন্টের ১০ শতাংশ ও তিন বছরে প্রযুক্তির এক-ষষ্ঠাংশ বাজার দখলে রাখতে পারে, সেজন্য পদক্ষেপ করতে হবে। সিন্ধিয়ার (Jyotiraditya Scindia) আশ্বাস, শিল্পের দাবি মতো সরকারের পক্ষ থেকে যথাযথ সহায়তা করা হবে।

    সিন্ধিয়ার আশ্বাস

    টেলি সংস্থাগুলির পক্ষ থেকে সারা দেশকে ব্রডব্যান্ড পরিষেবার আওতায় আনতে কেন্দ্রের কাছে যে সাহায্য চাওয়া হয়েছিল, তা-ও দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, “বিশ্বমানের প্রযুক্তি, টেস্টবেড এবং অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার মাধ্যমে ভারত যেন বৈশ্বিক ৬জি ক্ষেত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে, তা নিশ্চিত করতে সরকার আগ্রহী। আমরা আত্মবিশ্বাসী যে এই সহযোগিতামূলক পদ্ধতির মাধ্যমে ভারত ৬জি পরিষেবার ক্ষেত্রে একটা শীর্ষস্থানীয় খেলোয়াড় হিসেবে আবির্ভূত হতে পারবে।”

    আরও পড়ুন: ‘গান পয়েন্টে ধর্ষণ আইএএসের স্ত্রীকে’! পুলিশকে ভর্ৎসনা আদালতের, রাজ্যকে আক্রমণ মালব্যর

    প্রসঙ্গত, সরকার চায় যে ভারত ৬জি প্রযুক্তি বিকাশে নেতৃত্ব গ্রহণ করুক। এজন্য, ভারত অন্যান্য দেশের সঙ্গে বেশ কয়েকটি মউ স্বাক্ষর (6G) করেছে, যাতে এই ক্ষেত্রে গবেষণা ও উন্নয়নকে উৎসাহিত করা যায় (Jyotiraditya Scindia)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share