Blog

  • Swami Vivekananda’s Speech: যখন মোদিকে আত্মানুসন্ধানে সাহায্য করেছিল স্বামী বিবেকানন্দের বাণী

    Swami Vivekananda’s Speech: যখন মোদিকে আত্মানুসন্ধানে সাহায্য করেছিল স্বামী বিবেকানন্দের বাণী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সালটা ১৮৯৩। তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর। আজ থেকে ঠিক ১৩১ বছর আগে শিকাগোতে বিশ্ব ধর্ম সম্মেলনে আলোড়ন তুলেছিল স্বামী বিবেকানন্দের বাণী (Swami Vivekananda’s Speech)। তাঁর কথাগুলি শুধুমাত্র যে ভারতের সমৃদ্ধ আধ্যাত্মিক ঐতিহ্য সম্পর্কে বিশ্বকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিল তাই নয়, বরং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের অগণিত ব্যক্তিকে অনুপ্রাণিত করেছিল। তাঁর শিকাগোর বাণী আকর্ষিত করেছে দেশের হাজার হাজার যুবক-যুবতীকে। যাঁদের মধ্যে একজন ছিলেন ১৭ বছর বয়সি নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    প্রধানমন্ত্রীর জীবনে প্রভাব

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জীবনের নানা অজানা দিক তুলে ধরে মোদি আর্কাইভ। বুধবার নরেন্দ্র মোদির একটি পুরানো ছবি শেয়ার করে স্বামী বিবেকানন্দের বক্তৃতা প্রধানমন্ত্রীর তরুণ, মুগ্ধ মনের উপর কী প্রভাব ফেলেছিল সে সম্পর্কে জানায় মোদি আর্কাইভ। নরেন্দ্র মোদি এত অল্প বয়সে স্বামী বিবেকানন্দের (Swami Vivekananda’s Speech) শিক্ষার দ্বারা এতটাই অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন যে তিনি তাঁর বাড়ি ছেড়ে হিমালয়ের উদ্দেশে আত্ম-আবিষ্কারের যাত্রায় চলে যান। প্রধানমন্ত্রীর গ্রামের স্থানীয় বাসিন্দা ডক্টর বসন্তভাই পারিখের কাছ থেকে স্বামী বিবেকানন্দের কথা জানতে পারেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।

    প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) বারবার তাঁর জীবনে স্বামী বিবেকানন্দের শিক্ষার প্রভাব সম্পর্কে বলেছেন। নিত্য দিন তাঁর জীবনে স্বামীজিকে যাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। এই বছর, লোকসভা নির্বাচনের প্রচার শেষে প্রধানমন্ত্রী মোদি কন্যাকুমারীর স্বামী বিবেকানন্দ স্মৃতিসৌধে পাথরের উপর ধ্যান করে দুই দিন কাটিয়েছিলেন। স্বামী বিবেকানন্দের ভারত সফরের পর সেখানে ধ্যান করতে বসার কারণে স্মৃতিসৌধটির নামকরণ করা হয়েছিল। এখানে কন্যাকুমারীতেই স্বামী বিবেকানন্দ আধুনিক ভারতের দর্শন পেয়েছিলেন বলে বিশ্বাস।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: রায় পছন্দ নয়! অভিষেক-গড়ে বিচারকদের আবাসনে দুষ্কৃতী হামলা

    South 24 Parganas: রায় পছন্দ নয়! অভিষেক-গড়ে বিচারকদের আবাসনে দুষ্কৃতী হামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন খোদ বিচারক! রায় পছন্দ না হওয়ায় বিচারকদের আবাসনে দুষ্কৃতী হামলা! পকসো মামলার রায় পছন্দ না হওয়ায় হামলা বলে সন্দেহ বিচারকদের। এক পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে দুষ্কৃতীদের মদত দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে! চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) ডায়মন্ড হারবার আদালতের বিচারকদের আবাসনে। তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের খাসতালুকে এই ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

    ঠিক কী ঘটেছে? (South 24 Parganas)

    আরজি করকাণ্ড নিয়ে রাজ্যজুড়ে তোলপাড় চলছে। গত ২৭ অগাস্ট নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজ। সেদিন নবান্ন অভিযানে যাওয়া তিনজন মহিলা নেত্রীকে পকসো কেস দিয়ে গ্রেফতার করে ডায়মন্ড হারবার (South 24 Parganas) পুলিশ। আদালত সূত্রের খবর, ধৃতদের ১৪ দিনের পুলিশ রিমান্ড চাওয়া হয়। আইন না মানায় বিচারক পুলিশ রিমান্ড দেননি। এরপরই গত ৮ সেপ্টেম্বর রাতে দুজন দুষ্কৃতীকে সঙ্গে নিয়ে ডায়মন্ড হারবারের পুলিশ অফিসার কুমারেশ দাস বিচারকদের আবাসনে হামলা চালায় বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গিয়েছে, রবিবার রাতে বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতী ডায়মন্ড হারবার শিবালয়ে মহকুমা আদালতের বিচারকদের আবাসনে গিয়ে হামলা চালায়। বিদ্যুতের লাইন কাটতে আবাসনে জোর করে ঢোকার চেষ্টা করে দুষ্কৃতীরা। বাধা দেওয়ায় প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়। বিচারকের আবাসনে হামলার ঘটনায় প্রশ্ন উঠছে নিরাপত্তা নিয়ে। আবাসনে নিরাপত্তায় নিযুক্ত নিরাপত্তা রক্ষীদের নিরাপত্তা বেষ্টনী কতটা নড়বড়ে সেই কঙ্কালসার চেহারা ফুটে উঠেছে।

    আরও পড়ুন: ‘ইলিশ দেব না’ হুঁশিয়ারি দেওয়া বাংলাদেশ ভারতের কাছে হাত পেতে নিল ডিম!

     চিঠিতে আতঙ্কের কথা জানান বিচারকরা

    দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) জেলা জজকে চিঠি লিখে অভিযোগ জানান ডায়মন্ড হারবার আদালতের (Diamond Harbour Court) তিন বিচারক। পরিবার নিয়ে নিরাপত্তার অভাব বোধ করছেন তাঁরা। দুষ্কৃতীদের কাছে প্রাণঘাতী অস্ত্রও থাকতে পারে বলে আশঙ্কা তাঁদেরর। সেই চিঠি কলকাতা হাইকোর্টের রেজিস্ট্রারকে পাঠিয়েছেন জেলা জজ। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে তিনি প্রশ্ন তুলেছেন। চিঠিতে বিচারক ডায়মন্ড হারবার পুলিশ জেলার সাব-ইন্সপেক্টর কুমারেশ দাসের নাম উল্লেখ করেছেন। দুষ্কৃতীদের সঙ্গে যোগ রয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। যদিও কুমারেশ দাস বলেন, ‘‘কেন আমার নাম নেওয়া হল জানি না। আমি পৈলানে ট্রাফিক ডিউটি করি।’’

    বার অ্যাসোসিয়েশনের কী বক্তব্য?

    বিচারকের আবাসনের হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন ডায়মন্ড হারবার মহকুমার ক্রিমিনাল আদালতের বার অ্যাসোসিয়েশনের প্রাক্তন সম্পাদক দেবাংশু পান্ডা। তিনি জানান, বিচারকরা নিরাপদ নন, তাহলে সাধারণ মানুষদের নিরাপত্তা কোথায়? পুলিশ সঠিক তদন্ত শুরু করুক। বিচারকের আবাসনে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সকল কর্মীদের পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করে হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার করুক। ডায়মন্ড হারবার মহকুমার আদালতের আইনজীবীরা বিচারকের আবাসনে হামলার ঘটনায় একটি প্রতিবাদ মিছিল বের করে। এই ঘটনা কার্যত আতঙ্কিত এলাকাবাসীরা।

    সরব সুকান্তও

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গোটা ঘটনার বিবরণ দিয়ে একটি পোস্ট করেন। সুকান্ত মজুমদার আরও জানান, রাজ্যে বিচারকরাই (South 24 Parganas)  নিরাপদ নন। পুলিশ বিচারকদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ, সাধারণ মানুষদের নিরাপত্তা কীভাবে দেবে?

    জেলা পুলিস-প্রশাসনের কী বক্তব্য?

    বুধবার দুপুরে ডায়মন্ড হারবার মহকুমার আদালতের এসিজিএমের বিচারকদের সঙ্গে দেখা করতে আসেন জেলার পুলিশ সুপার রাহুল গোস্বামী। এছাড়াও ডায়মন্ড হারবার পুলিশ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিতুন কুমার দে ছিলেন। এ বিষয়ে পুলিশ সুপার রাহুল গোস্বামী  বলেন, আমরা তদন্ত শুরু করেছি, খুব দ্রুতই অভিযুক্তদের গ্রেফতার করা হবে। বিচারকের আবাসনের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “দেশবিরোধী শক্তির পাশে দাঁড়ানো ওঁর স্বভাব”, রাহুলকে নিশানা শাহের

    Amit Shah: “দেশবিরোধী শক্তির পাশে দাঁড়ানো ওঁর স্বভাব”, রাহুলকে নিশানা শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদেশ সফরে গিয়ে বারংবার বিতর্কিত মন্তব্য করে খবরের শিরোনামে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। সম্প্রতি আমেরিকায় দুটি পৃথক কর্মসূচিতে ভারতে জাতভিত্তিক সংরক্ষণ ব্যবস্থার যৌক্তিকতা ও বর্তমান পরিস্থিতিতে শিখদের স্বাধীনভাবে ধর্মাচরণের অধিকার নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছিলেন রাহুল। তারই প্রেক্ষিতে বুধবার কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতিকে একেবারে ধুয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    দেশ-বিরোধী (Amit Shah)

    আমেরিকায় রাহুল গান্ধীর মন্তব্যকে “দেশ-বিরোধী, সংরক্ষণ বিরোধী” বলে উল্লেখ করেন অমিত শাহ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “রাহুলের স্বভাবই হল বার বার দেশবিরোধী শক্তিদের পাশে দাঁড়ানো। এ সব দেশ-বিরোধী, সংরক্ষণ-বিরোধী মন্তব্য করে উনি বার বার দেশের নিরাপত্তাকে প্রশ্নের মুখে ফেলেছেন। আঘাত করেছেন মানুষের ভাবাবেগেও।” তিনি বলেন, “রাহুলের এই সব মন্তব্য ধর্ম, প্রাদেশিকতা ও ভাষাকে হাতিয়ার করে কংগ্রেসের বিভাজনের রাজনীতিই চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়।” শাহ বলেন, “কিন্তু যতদিন বিজেপি রয়েছে, সংরক্ষণও থাকবে। দেশের নিরাপত্তা নিয়ে কেউ ছেলেখেলা করতে পারবে না।”

    কী বললেন বিজেপি নেতারা

    রাহুলকে তুলোধনা করেছেন বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদও। তিনি বলেন, “রাহুলের মন্তব্যের জবাবে মুখ খোলা উচিত ইন্ডি ব্লকের (বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট) সদস্য ডিএমকে প্রধান এমকে স্ট্যালিন, আরজেডি সুপ্রিমো লালু প্রসাদ, সমাজবাদী পার্টি প্রেসিডেন্ট অখিলেশ যাদব এবং বাম নেতাদের (Amit Shah)।”

    বিজেপি নেতা গৌরব ভাটিয়া বলেন, “প্রত্যেকেই জানেন রাহুল গান্ধী একজন অপরিণত এবং পার্ট-টাইম নেতা। যেহেতু তিনি বিরোধী দলনেতা, তাই তার কাঁধে বিরাট দায়িত্ব। আমার বলতে খারাপ লাগছে, ভারতীয় গণতন্ত্রে রাহুল গান্ধী একটি কলঙ্কিত অধ্যায়।”

    আরও পড়ুন: “সাইবার নিরাপত্তা ছাড়া জাতীয় নিরাপত্তাও অসম্ভব”, বললেন শাহ

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী বলেন, “ইতিহাস বলে আমরা নানা সময় উদ্বেগে ভুগেছি, নিরাপত্তার অভাব বোধ করেছি, সেই সময় ক্ষমতায় ছিল রাহুল গান্ধীর পরিবার।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Supreme Court: সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির স্ত্রীকে নিয়ে ফেক ট্যুইট, অভিযোগ দায়ের

    Supreme Court: সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির স্ত্রীকে নিয়ে ফেক ট্যুইট, অভিযোগ দায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতি (Chief Justice of India) ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের (DY Chandrachud) স্ত্রীকে নিয়ে ট্যুইটের জেরে ‘সাইবার অভিযোগ’ দায়ের করেছে দিল্লি পুলিশ। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ব্যক্তিগত চিকিৎসকের সঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের স্ত্রী কল্পনা দাসের পারিবারিক সম্পর্ক উল্লেখ করে সম্প্রতি একটি ট্যুইট করা হয়। যা পুরোপুরি ভুল এবং মিথ্যা বলে জানানো হয়েছে। আরজি কর কাণ্ডে তরুণী পড়ুয়া-চিকিৎসক খুনের ঘটনায় সামনে এসেছে দুর্নীতির পাহাড়। আর সেই দুর্নীতিতে বারবারই উঠে এসেছে ‘উত্তরবঙ্গ লবি’-র কথা। চিকিৎসক মহলের একটা বড় অংশের তরফে দাবি করা হয়েছে, এই ‘লবি’ই নাকি বাংলার স্বাস্থ্যক্ষেত্রের অনেক ক্ষতি করে ফেলেছে। এই পরিস্থিতিতে সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে একটি নতুন দাবি উঠে এসেছে, যে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের সঙ্গে পারিবারিক যোগ রয়েছে উত্তরবঙ্গ লবির ‘মাথা’ হিসেবে চিহ্নিত এসপি দাসের!

    কী বলা হয়েছে ভুয়ো ট্যুইটে

    ট্যুইটারে-ফেসবুকে ভাসছে, মমতা-অভিষেকের সঙ্গে ‘ঘনিষ্ঠ’ যোগ রয়েছে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের। এমনকী, বিচারপতির স্ত্রীর নামেও কিছু দাবি করা হচ্ছে নানা ভাইরাল পোস্টে। বলা হচ্ছে, সম্পর্কে জাস্টিস চন্দ্রচূড়ের স্ত্রী কল্পনা দাসের কাকা হন এসপি দাস। এখানেই নয়, রাজ্য সরকারের সঙ্গে প্রধান বিচারপতির যোগ রয়েছে বলেও দাবি করা হয়। এই ট্যুইট নিয়ে ইতিমধ্যেই দিল্লির সাইবার সেলে অভিযোগ জানানো হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) রেজিস্ট্রির তরফে। বলা হয়েছে, ‘এই ট্যুইট উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও অসত্য। এটি বিচারব্যবস্থার অবমাননা করছে।’ 

    আরও পড়ুন: রেকর্ড মুদ্রাস্ফীতি! অস্থিরতার জেরে চরম অর্থনৈতিক সংকটের মুখে বাংলাদেশ

    আইনি পদক্ষেপ 

    কয়েক দিন ধরেই একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে দেখা গিয়েছে, জাস্টিস চন্দ্রচূড়ের সঙ্গে এসপি দাসের ‘পারিবারিক যোগ’ থাকার কারণেই, ‘ষড়যন্ত্র’ করে আরজি কর নিয়ে সুয়ো মোটো মামলা করেছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। এমনকী, ৫ সেপ্টেম্বরের নির্ধারিত শুনানিও নাকি এই জন্যই পিছিয়ে গিয়েছিল। সোশ্যাল মিডিয়ায় এসব ছড়াতে দেখে যে কেবল দিল্লিতে অভিযোগ দায়ের হয়েছে তাই নয়, পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের তরফেও নেটিজেনদের সতর্ক করা হয়েছে এই বিষয়ে। প্রশাসনের তরফে বলা হয়েছে, ‘বাকস্বাধীনতার সুযোগ নিয়ে মিথ্যাচার ছড়ানো যায় না। বিশেষ করে শীর্ষ আদালতের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার ছড়ানো হলে তা বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য। এই ক্ষেত্রে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি পদক্ষেপ করা হবে। যারা বিচার ব্যবস্থাকে কালিমালিপ্ত করতে চাইছে, তাদের নিস্তার দেওয়া হবে না।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ASI: প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্য সংরক্ষণে একসঙ্গে কাজ করবে এএসআই ও রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলি

    ASI: প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্য সংরক্ষণে একসঙ্গে কাজ করবে এএসআই ও রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের বিভিন্ন প্রান্ত হয়ে চলা পুরাতত্ত্ব খনন প্রকল্পগুলির কিছুটা অংশ রাজ্য প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মাধ্যমে পরিচালনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতের প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ (এএসআই)। আগামী পাঁচ বছরে এই প্রকল্পগুলির জন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এএসআই-এর কর্মী ও সম্পদের ঘাটতি কাটিয়ে ওঠার লক্ষ্যে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। 

    কীভাবে চলবে কাজ

    এই নয়া উদ্যোগের ফলে, বড় প্রকল্পগুলি সরাসরি এএসআই পরিচালনা করবে। কিন্তু ছোট ও নির্দিষ্ট সাইটের খননকার্য পরিচালনার জন্য রাজ্য ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলির সহায়তা নেওয়া হবে। যদিও প্রকল্পগুলোর তত্ত্বাবধান এএসআই-ই করবে, এবং এএসআই-এর নিয়ম মেনে চলতে হবে। প্রকল্পগুলির জন্য পুরো খরচও এএসআই বহন করবে। এএসআই কোনও গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার বা জটিল পরিস্থিতির ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের সাহায্য নেবে। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে এএসআই ভারতের সমৃদ্ধ প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্যকে আরও ব্যাপকভাবে অনুসন্ধান ও সংরক্ষণ করতে চায়।

    কেন এই সিদ্ধান্ত

    ২০২২-২৩ সালে এএসআই ৩১টি খনন স্থানের অনুমোদন দিয়েছিল, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি স্থানের মধ্যে রয়েছে হরিয়ানার রাখিগড়ি, দিল্লির পুরানা কিলা, এবং গোয়ার সেন্ট অগাস্টিন চার্চ। তবে কর্মী ও অর্থের অভাবে অনেক প্রকল্প এখনও শুরু করা সম্ভব হয়নি। যদিও কেন্দ্রের সংস্কৃতি মন্ত্রক থেকে প্রায় ১,০০০ কোটি টাকা পায় এএসআই, তার অল্প অংশই খনন কাজের জন্য বরাদ্দ করা হয়। অধিকাংশ অর্থ অন্যান্য কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়, ফলে খনন কার্যক্রমের বাজেট অপূর্ণ থেকে যায়। এই সমস্যাগুলি সমাধানের জন্য এএসআই রাজ্য প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলির সহায়তা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

    আরও পড়ুন: রেকর্ড মুদ্রাস্ফীতি! অস্থিরতার জেরে চরম অর্থনৈতিক সংকটের মুখে বাংলাদেশ

    কোথায় কোথায় খনন কার্য

    ভবিষ্যতে গুজরাটের দ্বারকা এবং তামিলনাড়ুর কাবেরী অববাহিকার মতো পুরাণে উল্লেখিত ডুবে যাওয়া শহরগুলিতে খনন চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে। এছাড়া, মহারাষ্ট্র ও ওড়িশার উপকূলে জলতাত্ত্বিক গবেষণা পুনরুজ্জীবিত করার মাধ্যমে ভারতের সমুদ্রের ইতিহাসও আবিষ্কৃত হবে। এই বছর, এএসআই খনন প্রকল্পগুলিতে ৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করছে, যা আগামী বছরে ২০ কোটি টাকায় উন্নীত করার পরিকল্পনা রয়েছে। আগামী পাঁচ বছরে খনন কার্যক্রমের জন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দের লক্ষ্য রয়েছে। এই উদ্যোগ ভারতের প্রাচীন ঐতিহ্য অনুসন্ধানে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে বলে আশা প্রত্নতাত্ত্বিকদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sunil Gangopadhyay: সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ভিটে হাতালেন বিএনপি নেতা, তীব্র প্রতিবাদে হল দখলমুক্ত

    Sunil Gangopadhyay: সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ভিটে হাতালেন বিএনপি নেতা, তীব্র প্রতিবাদে হল দখলমুক্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার যতই শান্তি ফেরানোর দাবি করুক, ফের তার অন্তঃসারশূন্যতা সামনে এল। মূলত, শেখ হাসিনা সরকার পতনের পরপরই ভাঙা পড়েছিল খ্যাতনামা চলচ্চিত্রকার ঋত্বিক ঘটকের রাজশাহির বাড়ি। সেটা নিয়ে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। চুপসে যায় সরকার। দখলমুক্ত হয় রাজশাহির বাড়ি। এবার বাংলাদেশের (Bangladesh) মাদারিপুর জেলায় জবরদখল হয়ে গিয়েছিল ভারত-বাংলা দু’দেশেই সমান জনপ্রিয় প্রয়াত সাহিত্যিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের (Sunil Gangopadhyay) পৈতৃক ভিটে। সুনীলের ওই ভিটেতে ভাঙচুর করার অভিযোগ ওঠে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে। যদিও বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই সমালোচনার ঝড় ওঠে। মূলত ভারত-বাংলাদেশ জুড়ে তীব্র প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। কার্যত চাপে পড়ে নড়েচড়়ে বসে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার। প্রবল চাপে দখলমুক্তও করা হয়। কিন্তু, দখলদার বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে প্রশাসন কোনও পদক্ষেপ না-করায় সুনীলের ওই ভিটে কতদিন নিরাপদ থাকবে, তা নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন সকলে। কারণ, বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষমতা এই সরকারের নেই। এমনই অভিযোগ উঠেছে। মূলত, এই সরকারের আমলেই বাংলাদেশ জুড়ে বিএনপির এত বাড়বাড়ন্ত। তারা জানে এই ধরনের অন্যায় করলেও সরকার কিছু করবে না। তবে, তীব্র প্রতিবাদে সরকার বাধ্য হয়ে ব্যবস্থা নিয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Sunil Gangopadhyay)

    বাংলাদেশের মাদারিপুরে সুনীলের (Sunil Gangopadhyay) একটি বাড়ি রয়েছে। ওই বাড়িতে কয়েক বছর আগে গড়া হয়েছিল সুনীল স্মৃতি পাঠাগার। অভিযোগ, গত শনিবার বিএনপি নেতা সোহেল হাওলাদার এবং তাঁর সঙ্গীরা তালা ভেঙে ঢুকে সেই পাঠাগার ভেঙে তছনছ করে। দুষ্কৃতীরা সুনীলের ব্যবহৃত লেখার সরঞ্জাম, বই নষ্ট করে দেয়। পাঠাগারের আসবাবপত্র, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি-সহ একাধিক ছবি ভাঙচুর করে। লেখকের বাড়ির সামনে শেখ হাসিনার জমানায় জেলা প্রশাসনের লাগানো একটি সাইনবোর্ডও ভেঙে সরিয়ে ফেলা হয়। এরপর ওই ঘরে এক ট্রাক চাল রেখে নতুন তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। সেই সময়কার ভাঙচুর, তাণ্ডবের ছবি ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সব মিডিয়াতে এই ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়ে। দেশজুড়ে প্রতিবাদ হয়। ভারতবাসীও এই ঘটনার তীব্র সমালোচনা করে। এত হইচই শুরু হওয়ায় সোমবার রাতেই জেলা প্রশাসনের তরফে বাড়িটি পুনরুদ্ধারের জন্য উপজেলা প্রশাসনকে নির্দেশ দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: ‘ইলিশ দেব না’ হুঁশিয়ারি দেওয়া বাংলাদেশ ভারতের কাছে হাত পেতে নিল ডিম!

    জেলা প্রশাসনের কী বক্তব্য?

    পাঠাগার (Sunil Gangopadhyay) ভাঙচুরের অভিযোগ স্বীকার করেছেন মাদারিপুর জেলার কালকিনি উপজেলার আধিকারিক উত্তমকুমার দাস। তিনি বলেন, পুলিশ ও সামরিক কনভয় গিয়ে বাড়িটি দখলমুক্ত করে। সেই মতো প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি দেওয়া হয়। তাতে বলা হয়েছে- ‘লেখকের ভিটে-জমি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে প্রশাসন। নতুন তালা লাগানো হয়েছে। এই জমিতে অনুমতি ছাড়া প্রবেশ নিষিদ্ধ। খুব শীঘ্রই এখানে মিউজিয়াম, লেখকের আবক্ষ মূর্তি স্থাপন, পুকুরপাড় সংলগ্ন উন্মুক্ত মঞ্চ, শান বাধানো ঘাট নির্মাণ করা হবে। এটি একটি দর্শনীয় স্থান হিসেবে সকলের কাছে পরিচিতি লাভ করবে।’ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে অভিযুক্ত নেতার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttar Pradesh: মুখে ‘আল্লাহু আকবর’ স্লোগান, উত্তরপ্রদেশে গণেশ পুজোর মণ্ডপে ‘হামলা’ জেহাদিদের

    Uttar Pradesh: মুখে ‘আল্লাহু আকবর’ স্লোগান, উত্তরপ্রদেশে গণেশ পুজোর মণ্ডপে ‘হামলা’ জেহাদিদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক বাড়ির গণেশ পুজোর (Ganesh Puja) মণ্ডপে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল জেহাদিদের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশে (Uttar Pradesh)। হামলাটি হয়েছে গত ১০ সেপ্টেম্বর রাতে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০ থেকে ২৫ জনের একটি জেহাদি গোষ্ঠী ওই পুজো প্যান্ডেলে হামলা চালায়। শুধু তাই নয়, মণ্ডপকে কেন্দ্র করে ব্যাপক ইট-বৃষ্টি চলতে থাকে। লুট করা হয়ে বাড়ি, ভাঙচুর করা হয় গণেশ মূর্তি। অভিযোগ পেয়েই দ্রুত পদক্ষেপ করল যোগী প্রশাসন।

    কী বলছেন অভিযোগকারী?

    এই ঘটনায় স্থানীয় পুলিশ স্টেশনে যে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে সেখানে অভিযোগকারী বাড়ির মালিক প্রদীপ চৌরাশিয়ার স্ত্রী কিরণ চৌরাশিয়া উল্লেখ করেছেন, ‘‘৭ সেপ্টেম্বর গণেশ পুজো শুরু হয়। গণেশ চতুর্থী উপলক্ষে মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হয়। প্রতি বছরই আমাদের এই অনুষ্ঠান চলে। ঠিক সেইদিনই বাড়ির আশেপাশে ২০ থেকে ২৫ জন দুষ্কৃতী জড়ো হয় এবং তারা ‘আল্লাহু আকবর’ স্লোগান দিতে থাকে (Uttar Pradesh)। তারপরে তারা সেই সময়ে ঘটনাস্থল ছেড়ে চলে যায় কিন্তু ঠিক ১০ সেপ্টেম্বর যখন আরতি চলছিল তখন ফের আবার ২০-২৫ জনের জেহাদি বাহিনী ইট বৃষ্টি শুরু করে এবং মূর্তি (Ganesh Puja) ভাঙচুর করে।’’ আরও অভিযোগ ওই জেহাদি গোষ্ঠী পরিবারকে হুমকি দেয়, যদি এরপরে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করা হয় তাহলে এই ধরনের ঘটনা আরও ঘটবে বলে জানায় তারা।

    এখনও পর্যন্ত গ্রেফতার ১ সন্দেহভাজন (Uttar Pradesh)

    জানা গিয়েছে, পুলিশে অভিযোগ দায়ের করার পরেই ইতিমধ্যে পদক্ষেপ করা শুরু করেছে যোগী রাজ্যের পুলিশ (Uttar Pradesh)। সন্দেহজনক একজনকে গ্রেফতার করেছে তারা। তার নাম অবশ্য এখনও প্রকাশ্যে আনা হয়নি। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের ডেপুটি কমিশনার শশাঙ্ক সিং জানিয়েছেন যে, কিরণ চৌরাশিয়া যিনি গঙ্গা বিহার এলাকার বাসিন্দা, তিনি নিজের বাড়ির পুজোতে হামলার অভিযোগ এনে এফআইআর করেছেন। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Swami Vivekananda: ‘‘সিস্টার্স অ্যান্ড ব্রাদার্স অফ আমেরিকা…’’, ফিরে দেখা স্বামীজির শিকাগো ভাষণ

    Swami Vivekananda: ‘‘সিস্টার্স অ্যান্ড ব্রাদার্স অফ আমেরিকা…’’, ফিরে দেখা স্বামীজির শিকাগো ভাষণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর স্বামী বিবেকানন্দের (Swami Vivekananda) শিকাগো ভাষণের ১৩১তম বর্ষপূর্তি। ১৮৯৩ সালের এই দিনেই বিশ্বধর্ম সম্মেলনে হিন্দু ধর্মের প্রতিনিধি হিসেবে যোগদান করেন শ্রী রামকৃষ্ণের শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ। তাঁর শিকাগো ভাষণের শুরুতেই তিনি বলেছিলেন, ‘‘সিস্টার্স অ্যান্ড ব্রাদার্স অফ আমেরিকা…’’ এখানেই প্রায় পাঁচ মিনিট ধরে করতালি চলতে থাকে। কারণ প্রথমবারের জন্য বিশ্ববাসীকে কেউ ‘ভাই ও বোন’ বলে সম্বোধন করেন শিকাগো ধর্ম সম্মেলনে। তাঁর আগের বক্তারা প্রত্যকেই ‘লেডিস অ্যান্ড জেন্টলম্যান’ বলেই সম্বোধন করেছিলেন। স্বামী বিবেকানন্দ সেখানে তুলে ধরেন ‘বসুধৈব কুটুম্বকম’-এর কথা (Vivekananda Chicago Speech)। ভারতের সীমাহীন সভ্যতার কথা। ভারতবর্ষের সনাতন সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও পরম্পরার কথা। সেখানেই শোনান এদেশের ধর্মীয় সহিষ্ণুতার কথা। ভারতবর্ষ কোনও ধর্মের ওপর কখনও আঘাত হানেনি, সে কথাও সেখানে তুলে ধরেন স্বামীজি। বিশ্ব মঞ্চে স্বামীজির ভাষণ সেদিন আলোড়ন তৈরি করে। ভারতীয় সভ্যতার মর্যাদা ব্যাপকভাবে প্রতিষ্ঠিত করেন স্বামীজি তাঁর নিজের ভাষণের মধ্য দিয়ে। তাঁর সেদিনের ভাষণের নির্বাচিত কিছু অংশের বিশ্লেষণ নীচে করা হল।

    পৃথিবীর মধ্যে সর্বাপেক্ষা প্রাচীন সন্ন্যাসী-সমাজের পক্ষ হইতে আমি আপনাদিগকে ধন্যবাদ জানাইতেছি

    ‘‘হে আমার আমেরিকাবাসী ভগিনী ও ভ্রাতৃবৃন্দ, আজ আপনারা আমাদিগকে যে আন্তরিক ও সাদর অভ্যর্থনা করিয়াছেন, তাহার উত্তর দিবার জন্য উঠিতে গিয়া আমার হৃদয় অনির্বচনীয় আনন্দে পরিপূর্ণ হইয়া গিয়াছে। পৃথিবীর মধ্যে সর্বাপেক্ষা প্রাচীন সন্ন্যাসী-সমাজের পক্ষ হইতে আমি আপনাদিগকে ধন্যবাদ জানাইতেছি। সর্বধর্মের যিনি প্রসূতি-স্বরূপ, তাঁহার নামে আমি আপনাদিগকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করিতেছি। সকল জাতি ও সম্প্রদায়ের অন্তর্গত কোটি কোটি হিন্দু নরনারীর হইয়া আমি (Swami Vivekananda) আপনাদিগকে ধন্যবাদ দিতেছি।’’

    আমরা শুধু সকল ধর্মকেই সহ্য করিনা, সকল ধর্মকেই আমরা সত্য বলিয়া বিশ্বাস করি

    ‘‘এই সভামঞ্চে সেই কয়েকজন বক্তাকেও আমি ধন্যবাদ জানাই, যাঁহারা প্রাচ্যদেশীয় প্রতিনিধিদের সম্বন্ধে এরূপ মন্তব্য প্রকাশ করিলেন যে, অতি দূরদেশবাসী জাতিসমূহের মধ্য হইতে যাঁহারা এখানে সমাগত হইয়াছেন, তাঁহারাও বিভিন্ন দেশে পরধর্মসহিষ্ণুতার ভাব প্রচারের গৌরব দাবি করিতে পারেন। যে ধর্ম জগৎকে চিরকাল পরমতসহিষ্ণুতা ও সর্বাধিক মত স্বীকার করার শিক্ষা দিয়া আসিতেছে, আমি সেই ধর্মভুক্ত বলিয়া নিজেকে গৌরবান্বিত মনে করি। আমরা শুধু সকল ধর্মকেই সহ্য করি না, সকল ধর্মকেই আমরা সত্য বলিয়া বিশ্বাস করি। যে ধর্মের পবিত্র সংস্কৃত ভাষায় ইংরেজি ‘এক্সক্লুশন’ (ভবার্থঃ বহিষ্হকরণ, পরিবর্জন) শব্দটি অনুবাদ করা যায় না, আমি সেই ধর্মভুক্ত বলিয়া গর্ব অনুভব করি। যে জাতি পৃথিবীর সকল ধর্মের ও সকল জাতির নিপীড়িত ও আশ্রয়প্রার্থী জনগণকে চিরকাল আশ্রয় দিয়া আসিয়াছে, আমি (Swami Vivekananda) সেই জাতির অর্ন্তভুক্ত বলিয়া নিজেকে গৌরবান্বিত মনে করি।’’

    আমরাই ইহুদীদের খাঁটি বংশধরগণের অবশিষ্ট অংশকে সাদরে হৃদয়ে ধারণ করিয়া রাখিয়াছি 

    ‘‘আমি আপনাদের এ কথা বলিতে গর্ব অনুভব করিতেছি যে, আমরাই ইহুদিদের খাঁটি বংশধরগণের অবশিষ্ট অংশকে সাদরে হৃদয়ে ধারণ করিয়া রাখিয়াছি; যে বৎসর রোমানদের ভয়ংঙ্কর উৎপীড়নে তাহদের পবিত্র মন্দির বিধ্বস্ত হয়, সেই বৎসরই তাহারা দক্ষিণভারতে আমাদের মধ্যে আশ্রয়লাভের জন্য আসিয়াছিলেন। জরাথুষ্ট্রের অনুগামী মহান পারসিক জাতির অবশিষ্টাংশকে যে ধর্মাবলম্বীগণ আশ্রয় দান করিয়াছিল এবং আজ পর্যন্ত যাহারা তাঁহাদিগকে প্রতিপালন করিতেছেন, আমি তাঁহাদেরই অন্তর্ভুক্ত।’’

    যত মত তত পথের কথা (Vivekananda Chicago Speech)

    ‘‘বিভিন্ন নদীর উৎস বিভিন্ন স্থানে, কিন্তু তাহারা সকলে যেমন এক সমুদ্রে তাহাদের জলরাশি ঢালিয়া মিলাইয়া দেয়, তেমনই হে ভগবান, নিজ নিজ রুচির বৈচিত্র্যবশতঃ সরল ও কুটিল নানা পথে যাহারা চলিয়াছে, তুমিই তাহাদের সকলের একমাত্র লক্ষ্য। পৃথিবীতে এযাবৎ অনুষ্ঠিত সম্মেলনগুলির মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ মহাসম্মেলনে গীতা-প্রচারিত সেই অপূর্ব মতেরই সত্যতা প্রতিপন্ন করিতেছি, সেই বাণীই ঘোষণা করিতেছিঃ ‘যে যথা মাং প্রপদ্যন্তে তাংস্তথৈব ভজাম্যহম্। মম বর্ত্মানুবর্তন্তে মনুষ্যাঃ পার্থ সর্বশঃ।।’ (যে কোনও ব্যক্তি যে ভাব আশ্রয় করিয়া আসুক না কেন, আমি তাহাকে সেই ভাবেই অনুগ্রহ করিয়া থাকি। হে অর্জুন মনুষ্যগণ সর্বতোভাবে আমার পথেই চলিয়া থাকে)।’’

    সাম্পদায়িকতা, গোঁড়ামি ও এগুলির ভয়াবহ ফলস্বরূপ ধর্মোন্মত্ততা এই সুন্দর পৃথিবীকে বহুকাল অধিকার করিয়া রাখিয়াছে

    ‘‘সাম্পদায়িকতা, গোঁড়ামি ও এগুলির ভয়াবহ ফলস্বরূপ ধর্মোন্মত্ততা এই সুন্দর পৃথিবীকে বহুকাল অধিকার করিয়া রাখিয়াছে। ইহারা পৃথিবীকে হিংসায় পূর্ণ করিয়াছে, বরাবার ইহাকে নরশোণিতে সিক্ত করিয়াছে, সভ্যতা ধ্বংস করিয়াছে এবং সমগ্র জাতিকে হতাশায় মগ্ন করিয়াছে। এই-সকল ভীষণ পিশাচগুলি যদি না থাকিত, তাহা হইলে মানবসমাজ আজ পূর্বাপেক্ষা অনেক উন্নত হইত। তবে ইহাদের মৃত্যুকাল উপস্থিত; এবং আমি সর্বতোভাবে আশা করি, এই ধর্ম-মহাসমিতির সন্মানার্থ আজ যে ঘণ্টাধ্বনি নিনাদিত হইয়াছে, তাহাই সর্ববিধ ধর্মোন্মত্ততা, তরবারি অথবা লিখনীমুখে অনুষ্ঠিত সর্বপ্রকার নির্যাতন এবং একই লক্ষ্যের দিকে অগ্রসর ব্যক্তিগণের মধ্যে সর্ববিধ অসদ্ভাবের সম্পূর্ণ অবসানের বার্তা ঘোষণা করুক।’’

    খেতড়ির রাজা অজিত সিংহের সাহায্যে স্বামীজি পৌঁছান আমেরিকা

    খুব সহজে অবশ্য স্বামীজির (Swami Vivekananda) আমেরিকা সফর সম্পন্ন হয়নি। উত্তর-পূর্ব রাজস্থানে খেতড়ির রাজা অজিত সিং স্বামী বিবেকানন্দকে শিকাগো যাওয়ার জন্য ‘ওরিয়েন্ট’ জাহাজে ফার্স্ট ক্লাসের টিকিট কিনে দেন বলে জানা যায়। কিন্তু সেখানে গিয়েও তাঁকে সহ্য করতে হয়েছিল দারুণ দুঃখ-কষ্ট। তিনি শিকার হন বর্ণ-বিদ্বেষের। কারণ তৎকালীন আমেরিকায় পাশ্চাত্যের লোকেদের কাছে এই ভারত ছিল অত্যন্ত পিছিয়ে পড়া। শিকাগো পৌঁছে শেষ পর্যন্ত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জন হেনরি রাইটের ব্যক্তিগত পরিচিতিকে কাজে লাগিয়ে বিবেকানন্দ (Swami Vivekananda) ওই সম্মেলনে বক্তৃতা দেওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন (Vivekananda Chicago Speech)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja 2024: মায়ের চোখের জল মোছাতেই চিন্ময়ীর আরাধনা শুরু করেছিলেন সার্থকরাম!

    Durga Puja 2024: মায়ের চোখের জল মোছাতেই চিন্ময়ীর আরাধনা শুরু করেছিলেন সার্থকরাম!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমচুরের টক ও বড়ি দিয়ে ভোগ দেওয়া হয় চিন্ময়ী মাকে। এমন অনেক ঐতিহ্য বহন করে আজও জমজমাট নন্দকুমারের ব্যবত্তাবাটির বনেদি বাড়ির পুজো, যার ইতিহাসও কম চমকপ্রদ নয়। স্বার্থকরাম ছিলেন তাম্রলিপ্ত, অধুনা তমলুকের তাম্রধ্বজ রাজার ব্যবস্থাপক। জানা যায়, স্বার্থকরামের মা বাড়ির অদূরে একটি পুজোয় পুষ্পাঞ্জলি দিতে গিয়েছিলেন। কিন্তু সেখানে তাঁকে চরম অপমানিত করা হয়। মা বাড়িতে ফিরে কান্নায় ভেঙে পড়েন। মায়ের সেই কান্নাকাটি দেখে স্থির থাকতে পারেননি স্বার্থকরাম। মায়ের চোখের জল দেখে বাড়িতেই শুরু করে দেন চিন্ময়ী মায়ের পুজো। সেই থেকে আজও নন্দকুমারের ব্যবত্তাহাটের ব্যবত্তাবাটিতে হয়ে আসছে মা দুর্গার পুজো।

    নিজেরাই পুজো করেন মায়ের

    জন্মাষ্টমীর পরের দিন নন্দ উৎসবের মধ্য দিয়ে এক কিলোমিটার দূরে পুরনো ব্যবত্তাহাটে পতিতাপল্লির মাটি নিয়ে এসে মায়ের প্রতিমা গড়া হয়। এদিন গ্রামের ও পরিবারের সদস্য সদস্যারা কাদা মাখার খেলা খেলেন। এই পুজো শুধু বাড়ির পুজো নয়, এলাকার মানুষের প্রাণের পুজো, আদি ও প্রাচীন পুজো। নিয়মনিষ্ঠা মেনে আজও এই  ব্যবত্তাবাটির পুজো হয়ে আসছে। সার্থকরাম রাজা পরিবারের ব্যবস্থাপক ছিলেন বলেই সেই থেকে এই এলাকার নাম হয় ব্যবত্তারহাট। সপ্তমীর দিন মায়ের গৃহপ্রবেশ অনুষ্ঠান, যা বিশেষ বৈশিষ্ট্য বহন করে। ব্রাহ্মণ পরিবারের এই পুজোতে নিজেরাই পুজো করেন মায়ের। গোস্বামী মতে পুজো হয়। বিল্লধিবাস অর্থাৎ ষষ্ঠীর দিন এক মন ছ-সের চালের নৈবেদ্য অর্থাৎ ভোগ হয়, সপ্তমীর দিন ১ মন ৭সের, অষ্টমীর দিন এক মন আট-সের-এরকম করে প্রত্যেকদিন ভোগ দেওয়া হয় মাকে।

    ভোগে থাকে রকমারি বড়ি

    মায়ের ভোগ রান্নার আয়োজন করেন পরিবারের মহিলারা। মায়ের ভোগে থাকে রকমারি বড়ি। সেই বড়ি সারা বছর ধরে মহিলারা প্রস্তুত করেন। বর্তমান সময়ে থিমের রমরমা থাকলেও প্রাচীন সাবেকি পুজোয় মানুষের ঢল নামে। এখনে নিয়ম-নিষ্ঠা মেনে পুজো হয় বলেই দূর দূরান্তের মানুষ পুজোয় ভিড় জমান।পরিবারের সদস্যরা সকলে ভিন রাজ্য, ভিন দেশে কর্মসূত্রে থাকলেও পুজোর সময় সকলে বাড়ি ফিরে উৎসবে মেতে উঠেন। তবে এই বাড়ির মায়ের ভোগে থাকে বিভিন্ন ধরনের বড়ির সঙ্গে আমচুরের টক। যা মায়ের প্রসাদ হিসেবে পেতে প্রতিদিন ভিড় জমান বহু মানুষ। নবীন ও প্রবীণদের মিলিত প্রয়াসে আজও ব্যবত্তাবাটির পুজো জমজমাট। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Israel Relation: ভারতে বড় লগ্নি করবে ইজরায়েল, জানালেন নয়া রাষ্ট্রদূত

    India Israel Relation: ভারতে বড় লগ্নি করবে ইজরায়েল, জানালেন নয়া রাষ্ট্রদূত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিপদের সময় পাশে দাঁড়ানোর প্রতিদান পেতে চলেছে ভারত! ইজরায়েল (India Israel Relation) থেকে আগামী কয়েক দিনের মধ্যে ভারতে আসছে বড় বিনিয়োগ। সেমিকন্ডাক্টর খাতে এই বিনিয়োগ হবে বলে জানিয়েছেন ইজরায়েলের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত।

    কী বললেন রাষ্ট্রদূত? (India Israel Relation)

    সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রাষ্ট্রদূত রিউভেন আজার বলেন, “আমরা আগামী কয়েক দিনের মধ্যে সেমিকন্ডাক্টর সম্পর্কে বড় খবর পাব আশা করছি। আমাদের পরিকল্পনায় কিছু রয়েছে। জানা গিয়েছে, ইজরায়েলের কোম্পানি টাওয়ার সেমিকন্ডাক্টর, যা ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট তৈরিতে বিশেষজ্ঞ, ভারতে কয়েক বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে চলেছে।” ইজরায়েলের কোম্পানির তরফে এখনও কিছু ঘোষণা হয়নি। এ সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে, ইজরায়েলের রাষ্ট্রদূত বলেন, “আমি ঘোড়ার সামনে গাড়ি রাখতে চাই না। কিছু বেসরকারি ক্ষেত্রের লোকজন এই বিনিয়োগ করবে। তারাই এ ব্যাপারে ঘোষণা করবে।”

    সেমিকন্ডাক্টর ক্ষেত্রে ভারতের লক্ষ্য

    সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদনে বৈশ্বিক নেতা হওয়ার লক্ষ্যে বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ তৈরির লক্ষ্যে কাজ করে চলেছে ভারত। ভারত সেমিকন্ডাক্টর কেন্দ্রে পরিণত হতে চলেছে বলে দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। এই লক্ষ্য পূরণে ভারত (India Israel Relation) সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমেরিকা, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া এবং জার্মানির মতো দেশের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে অংশীদারিত্ব খুঁজছে। সেমিকন্ডাক্টর কোম্পানিগুলিকে রাজ্যে টানতে নানা পদক্ষেপ করেছে উত্তরপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ওড়িশা-সহ বেশ কয়েকটি রাজ্য। গুজরাট, অসম ও মহারাষ্ট্রের মতো রাজ্যে ইতিমধ্যেই সেমিকন্ডাক্টর কারখানা গড়ে উঠতে শুরু করেছে। বিনিয়োগ টানতে উত্তরপ্রদেশে চলতি মাসে হবে সেমিকন ইন্ডিয়া অনুষ্ঠান।

    আরও পড়ুন: “সাইবার নিরাপত্তা ছাড়া জাতীয় নিরাপত্তাও অসম্ভব”, বললেন শাহ

    নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত জানান, ইজরায়েল পরিকাঠামো প্রকল্পগুলিতে ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেছে। এর মধ্যে রয়েছে রাজধানী তেল আভিভ এলাকায় একটি নয়া মেট্রো সিস্টেম এবং নয়া বিমানবন্দর তৈরি। তিনি বলেন, “আমাদের দুর্দান্ত প্রতিরক্ষা সহযোগিতা রয়েছে। আমরা একটি নয়া ক্ষেত্র প্রবর্তন করতে চাই। সেটা হল ভারতীয় পরিকাঠামো কোম্পানিগুলিকে আকৃষ্ট করা।” এর পরেই তিনি বলেন, “পরিকাঠামো খাতে আমরা ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে যাচ্ছি। আমাদের ইজরায়েলে ভারতীয় কোম্পানি ও ভারতীয় (India Israel Relation) কর্মশক্তির প্রয়োজন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share