Blog

  • Central Government: ১২টি নতুন শিল্প শহর গড়বে মোদি সরকার, মোট কর্মসংস্থান হবে ৪০ লাখ

    Central Government: ১২টি নতুন শিল্প শহর গড়বে মোদি সরকার, মোট কর্মসংস্থান হবে ৪০ লাখ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে শিল্প বিপ্লব আনতে উদ্যোগী মোদি সরকার (Central Government)। জানা গিয়েছে, ন্যাশনাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল করিডর ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম বা এনআইসিডিপি-এর তত্ত্বাবধানে নতুনভাবে দেশে তৈরি হতে চলেছে ১২টি শিল্প শহর বা ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্মার্ট সিটি। এর জন্য বিনিয়োগ করা হবে ২৮,৬০২ কোটি টাকা। ‘বিকশিত ভারত প্রকল্প’-এর আওতায় এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে বলে জানা যাচ্ছে। ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় সরকারের (Central Government) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে সরাসরি ১০ লাখ কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে। এর পাশাপাশি ৩০ লাখ চাকরির জায়গা তৈরি হবে পরোক্ষভাবে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল নিজের বিবৃতিতে জানিয়েছেন যে, ১২টি শিল্প শহর বা ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্মার্টসিটি হবে দেশের শিল্প ক্ষেত্রের অন্যতম অলঙ্কার (Industrial Smart Cities)।

    এক্স হ্যান্ডেলে কী লিখলেন প্রধানমন্ত্রী? (Central Government)

    এনিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্টও করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা (Central Government) এই ১২টি ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্মার্ট সিটি তৈরির বিষয়ে অনুমোদন দিয়েছে বলে নিজের পোস্টে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এর পাশাপাশি, এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে প্রচুর কর্মসংস্থানের জায়গা তৈরি হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্মার্ট সিটি প্রকল্পের আওতায় আসবে ১০টি রাজ্য এবং ৬টি শিল্প করিডর

    জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকারের (Central Government) ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্মার্ট সিটি প্রকল্পের আওতায় আসবে ১০টি রাজ্য এবং ৬টি শিল্প করিডর। পীযূষ গোয়েল আরও জানিয়েছেন, ১১টি ইন্ডাস্ট্রিয়াল করিডর তৈরিরও ভাবনা চলছে। প্রকল্পগুলি বাস্তবায়িত হলে দেশের পূর্ব থেকে পশ্চিম, উত্তর থেকে দক্ষিণ যুক্ত হবে ঠিক স্বর্ণ চতুর্ভুজের ধাঁচে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কথায়, ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্মার্ট সিটি, মাল্টি মডেল লজিস্টিক হাব, মাল্টি মডেল ট্রান্সপোর্ট হাব- এগুলির বিষয়ে সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকারগুলির সঙ্গে আলোচনা চলছে কেন্দ্রের। জানা গিয়েছে, ইন্ডাস্ট্রিয়াল এলাকাগুলিকে বিশ্বমানের গ্রিনফিল্ড স্মার্ট সিটি হিসেবে (Industrial Smart Cities) গড়ে তোলা হবে। বোঝাই যাচ্ছে, এই ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্মার্ট শহরগুলি উন্নত পরিকাঠামোতে সজ্জিত হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Waqf Board: বিহারে হিন্দু অধ্যুষিত গোটা গ্রামই নাকি ওয়াকফ সম্পত্তি! খালি করার নির্দেশ, পাল্টা মামলা

    Waqf Board: বিহারে হিন্দু অধ্যুষিত গোটা গ্রামই নাকি ওয়াকফ সম্পত্তি! খালি করার নির্দেশ, পাল্টা মামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহারের একটা আস্ত গ্রামই নাকি ওয়াকফ বোর্ডের সম্পত্তি (Waqf Board)। গোবিন্দপুর নামের ওই গ্রামের ৯৫ শতাংশ বাসিন্দাই হলেন হিন্দু। জানা গিয়েছে, এই গ্রামের সাতজন বাসিন্দার কাছে ইতিমধ্যে চিঠি পাঠিয়েছে ওয়াকফ বোর্ড (Waqf Board)। ওই চিঠিতে দাবি করা হয়েছে যে ৩০ দিনের মধ্যে গোটা গ্রামকে খালি করতে হবে। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওই গ্রামটি পাটনা থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ওই গ্রামের সাতজন বাসিন্দা চিঠি পেয়েছেন। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে যে তাঁরা জোর জবরদস্তিভাবে ওয়াকফ বোর্ডের সম্পত্তি দখল করে আছেন এবং অবশ্যই তাঁদের এটা খালি করা দরকার। এর প্রত্যুত্তরে অবশ্য গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন, যে জায়গায় (Bihar) তাঁরা বসবাস করছেন তা আদতে তাঁদের পূর্বপুরুষদের।

    ১৯১০ সাল থেকেই ওই সাত ব্যক্তি জমির মালিক বলে জানিয়েছে পাটনা হাইকোর্ট 

    কয়েক পুরুষ ধরে তাঁরা ওই জমিতে বসবাস করছেন বলেও জানিয়েছেন ওই গ্রামবাসীরা। জানা গিয়েছে, চিঠি পাঠানো হয়েছে ব্রিজেশ বল্লভ প্রসাদ, রাজকিশোরী মেহতা, রামলাল সাউ, মালতি দেবী, সঞ্জয় প্রসাদ, সুদীপ কুমার এবং সুরেন্দ্র বিশ্বকর্মার কাছে। চিঠি পাওয়ার পরেই ওই ৭ জন গ্রামবাসী পাটনা হাইকোর্টে একটি পিটিশন দাখিল করেছেন বলে খবর। হাইকোর্ট ইতিমধ্যে জানিয়েছে যে ওই ৭ জন পিটিশনারের পূর্বপুরুষরা ১৯১০ সাল থেকেই ওই জমির মালিক।

    চলতি মাসের শুরুতেই কেন্দ্র সরকার ওয়াকফ সংশোধনী বিল (Waqf Board) সংসদে এসেছে

    প্রসঙ্গত, চলতি মাসের শুরুতেই কেন্দ্র সরকার ওয়াকফ সংশোধনী বিল সংসদে (Waqf Board) এনেছে। নিজের ভাষণে সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী কিরণ রিজিজু জানিয়েছেন, ওয়াকফ সম্পত্তিকে ব্যক্তি মালিকানা হিসেবে ব্যবহার করার একাধিক প্রমাণ মিলেছে। কীভাবে ওয়াকফ সম্পত্তিতে দুর্নীতি হয়, তা নিজের দীর্ঘ ভাষণে তুলে ধরেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। প্রসঙ্গত নিজের বক্তব্যে সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী জানিয়েছিলেন যে,  তামিলনাড়ু ত্রিচিরাপল্লি জেলায় একটি গোটা গ্রামকে এবং গুজরাটের সুরাট পুরসভাকে ওয়াকফ সম্পত্তি হিসেবে দেখানো হয়েছিল। কীভাবে তা সম্ভব হতে পারে, সে প্রশ্নও তেলেন কিরেণ রিজিজু। তার মধ্যেই বিহারের (Bihar) এমন খবর সামনে এল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gujarat Flood: গুজরাটে ভয়াবহ বন্যা, মৃত ২৯, উদ্ধারে বায়ুসেনা, সাহায্যের আশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর

    Gujarat Flood: গুজরাটে ভয়াবহ বন্যা, মৃত ২৯, উদ্ধারে বায়ুসেনা, সাহায্যের আশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা ৩ দিনের ভারী বৃষ্টিতে গুজরাটে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। দুর্যোগের কারণে সেই রাজ্যে ২৯ জনের মৃত্যুর খবর সামনে এসেছে। চতুর্থ দিনে রাজ্যের বিভিন্ন অংশে ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে। ফলে গুজরাটের (Gujarat Flood) বিভিন্ন অংশ বন্যা কবলিত হয়ে পড়েছে। দুর্গত এলাকা থেকে প্রায় ১৮ হাজার মানুষকে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ভাদোদরায় বৃষ্টি কমে যাওয়ার পরও বিশ্বামৈত্রী নদীর পাড় ভেঙে যায়। এর ফলে শহরের বিস্তীর্ণ নিচু অংশ প্লাবিত হয়েছে।

    ‘লাল সতর্কতা’ (Gujarat Flood)

    আবহাওয়া বিভাগ এখনও কোনওরকম স্বস্তির খবর শোনায়নি। বরং, জানানো হয়েছে আগামী বেশ কয়েকদিনে গুজরাটের বিভিন্ন অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা রয়েছে। বৃহস্পতিবারও ১১ জেলায় (Gujarat Flood) ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে। সেখানে ‘লাল সতর্কতা’ জারি করা হয়েছে। এর ফলে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বাড়তে পারে হতাহতের সংখ্যাও। আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, সৌরাষ্ট্র এবং কচ্ছ এলাকার ওপর অবস্থান করছে একটি নিম্নচাপ। তা উত্তর-পশ্চিম আরবসাগরের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। আর এই নিম্নচাপের দরুন গুজরাটে ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এছাড়াও ‘হলুদ সতর্কতা’ জারি করা হয়েছে ২২টি জেলায়। গুজরাট সরকার জানিয়েছে মোরবি, ভাদোদরা, ভারুচ, জামনগর, আরাবল্লি, পঞ্চমহল, দ্বারকা এবং ডাং জেলায় কমপক্ষে ১ জন করে মৃত্যু হয়েছে। এছাড়াও আনন্দে ৬ জন, আমেদাবাদে ৪ জন, গান্ধীনগর, খেদা, মহিসাগর, দাহোদ এবং সুরেন্দ্রনগরে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। বিশ্বামৈত্রী থেকে শুরু করে আরও বেশ কয়েকটি নদীর জল বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে। বৃহস্পতিবারও ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে দ্বারকা, মোরবি, সুরেন্দ্রনগর, জুনাগড়, রাজকোটে। আবহাওয়া দফতরের সতর্কতা এমনটাই।

    আরও পড়ুন: আরজি কর-কাণ্ডে ফের পথে বিজেপি, আজ থেকে টানা ধর্না ধর্মতলায়

    মুখ্যমন্ত্রীকে ফোন প্রধানমন্ত্রীর

    গুজরাটের (Gujarat Flood) বেশ কিছু অঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির ক্রমশ অবনতি হচ্ছে। প্লাবিত হয়েছে রাজ্যের বিস্তীর্ণ এলাকা। জলের তলায় অসংখ্য গ্রাম। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলকে ফোন করে পরিস্থিতির খোঁজ খবর নিয়েছেন। প্রয়োজন মোতাবেক কেন্দ্রের পক্ষ থেকে সমস্ত ধরনের সাহায্যের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রীকে।

    রাস্তায় কুমির!

    ভিটেমাটি হারিয়ে ত্রাণ শিবিরে (Gujarat Flood) আশ্রয় নিয়েছেন অনেকেই। আর এই পরিস্থিতিতে নদীর জল উপচে গেলে রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছে কুমিরের দল। হ্যাঁ, ভাদোদারার রাস্তায় জলে ভেসে বেড়াতে দেখা গেল মানুষ সমান কুমিরকে। যা দেখে রীতিমতো আতঙ্কে স্থানীয়রা। বিশ্বামৈত্রী নদী ছাপিয়ে যাওয়ায় লোকালয়ে প্রবেশ করছে কুমিরের দল। এমনটাই অনুমান স্থানীয়দের। কুমিরের উপদ্রবের জেরে আতঙ্কে ঘরবন্দি ভাদোদারাবাসী।

    উদ্ধারে বায়ুসেনা

    বন্যার (Gujarat Flood) জলে প্লাবিত মাইলের পর মাইল এলাকা। এখনও বন্যা বিধ্বস্ত অঞ্চলে আটকে রয়েছেন বহু। এ বার তাঁদের উদ্ধার করতে ময়দানে নেমেছে ভারতীয় বায়ুসেনা (Indian Airforce)। হেলিকপ্টারে করে উদ্ধার করা হচ্ছে দুর্গতদের। জানা গিয়েছে, দ্বারকার কল্যাণপুর মহকুমার দেবভূমিতে আটকে পড়েছিলেন কয়েকজন। তাঁদেরকেই উদ্ধার করতে সেখানে পৌঁছে যায় বায়ুসেনা। অবশেষে তাঁদের উদ্ধার করা গিয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ‘‘আরও সিরিয়াস বিষয় আছে’’, ছবি মুক্তি নিয়ে রাজ্যের আপত্তি শুনলই না হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: ‘‘আরও সিরিয়াস বিষয় আছে’’, ছবি মুক্তি নিয়ে রাজ্যের আপত্তি শুনলই না হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাইকোর্টে ফের ব্যাকফুটে রাজ্য সরকার। এবার ‘দ্য ডায়েরি অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল’ ছবির মুক্তি নিয়ে রাজ্যের আপত্তি শুনলই না উচ্চ আদালত। আগামী ৩০ অগাস্ট সিনেমাটি  মুক্তি পাওয়ার কথা। ওই ছবি মুক্তির উপর স্থগিতাদেশ চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা করেছিলেন রাজীব কুমার ঝা নামে এক ব্যক্তি। বৃহস্পতিবার শুনানিতে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ এ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা হবে না বলে জানিয়েছে।

    কেন মামলা

    সম্প্রতি ইউটিউবে ওই ছবির ট্রেলার প্রকাশিত হয়েছে। সেই ছবিতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের কথা বলা হয়েছে। সেখানে রাজ্য প্রশাসনের সমালোচনা হয়েছে বলে দাবি মামলাকারীর। মামলাকারীর আরও বক্তব্য, সিনেমাটিতে কিছু সাম্প্রদায়িক দৃশ্য রয়েছে। তা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে বিঘ্ন ঘটাতে পারে বলে আশঙ্কা তাঁর। তবে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ মামলাকারীর কাছে জানতে চান, তিনি সিনেমাটি দেখেছেন কি না। জবাবে মামলাকারী জানান, তিনি দেখেননি, কারণ সিনেমাটি এখনও মুক্তি পায়নি।

    আরও পড়ুন: আধার ভিত্তিক ভেরিফিকেশন ইউপিএসসি পরীক্ষায়, বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের

    হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ

    মামলাকারীর কথা শুনে প্রধান বিচারপতির পর্যবেক্ষণ, “বই বা সিনেমা ব্যানের ওপর সুপ্রিম কোর্টের অর্ডার রয়েছে। আপনার ইচ্ছে হলে দেখুন না হলে দেখবেন না। আপনাকে কেউ কিছু চাপাচ্ছেন না। গণতান্ত্রিক দেশে এটা স্বাভাবিক। যদি কেউ কাউকে সমালোচনা করেন সেটা তার অধিকার আছে। এই ধরনের জনস্বার্থ মামলা আমাদের কাছে উপচে পড়ছে। গতকালই একই ধরনের বিষয়ে একজনকে সতর্ক করেছি। এসব বাদ দিয়ে অনেক সিরিয়াস ইস্যু আছে। এরাজ্যের মানুষ অনেক সহনশীল। তাঁদের বিবেচনার ওপর ছেড়ে দিন।” প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ জানায়, এ ভাবে কোনও ছবির মুক্তি আটকানো যায় না। সেন্সর বোর্ড ছাড়পত্র দিলে তা মুক্তি পাবে। উচ্চ আদালত এ-ও জানিয়েছে, মুক্তির পর ছবির কোনও দৃশ্য নিয়ে আপত্তি থাকলে মামলাকারী তা আদালতকে জানাতে পারেন। সেই অংশটুকু বিবেচনা করে দেখবে হাইকোর্ট। তিন সপ্তাহ পরে মামলার পরবর্তী শুনানি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hypersomnia: দিনভর ঘুম ঘুম ভাব! কোন রোগের ইঙ্গিত? কী সমস্যার জেরে এমনটা হয়?

    Hypersomnia: দিনভর ঘুম ঘুম ভাব! কোন রোগের ইঙ্গিত? কী সমস্যার জেরে এমনটা হয়?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরেও ক্লান্তি দূর হয় না। অফিসে পৌঁছেও ঘুম ঘুম ভাব (Hypersomnia)! বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কমতে থাকে কাজের ইচ্ছে। বাড়ির ছোটখাট কাজ করলেও বড্ড পরিশ্রান্ত মনে হয়! দিনভর ঘুম ভাবের জেরে বিরক্তিও বাড়ে! এমন সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, কম বয়সিরাও এই ধরনের সমস্যায় ভোগেন। সারাদিন এই ঘুম ভাবের জেরে নানান সমস্যাতেও পড়তে হয়। তবে এই ধরনের সমস্যা দেখা দিলে মোটেও অবহেলা করা উচিত নয়। বরং, এ নিয়ে সতর্ক থাকা জরুরি। প্রথমে জেনে নিন, কেন দিনভর ঘুম ঘুম ভাব হয়?

    কার্বোহাইড্রেটের ঘাটতি (Hypersomnia)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, রাতে ঘুমানোর পরেও সারাদিন ঘুম ভাব থাকার অন্যতম কারণ শরীরে এনার্জির অভাব। যা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাঁরা জানাচ্ছেন, শরীরে কার্বোহাইড্রেটের অভাব দেখা দিলে এই ধরনের সমস্যা হতে পারে। স্থূলতা এড়াতে অধিকাংশ কম বয়সিরা কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলছেন। ফলে শরীরে এনার্জির ঘাটতি দেখা দিচ্ছে। এর জেরেই অতিরিক্ত ক্লান্তি বা সামান্য কাজ করলেই ক্লান্তি গ্রাস করছে। আর ঘুম ভাব দেখা দিচ্ছে।

    পর্যাপ্ত জলের অভাব

    তবে কার্বোহাইড্রেটের পাশপাশি পর্যাপ্ত জলের অভাবেও শরীরে ঘুম ভাব দেখা দিতে পারে। এমনই জানাচ্ছে চিকিৎসকদের একাংশ। তারা জানাচ্ছে, শরীরের এনার্জি ধরে রাখতে জলের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শরীরে জলের ঘাটতি দেখা দিলে তাই ক্লান্তি ভাব বাড়ে এবং ঘুম পায় (Hypersomnia)। তাই দিনভর পর্যাপ্ত পরিমাণ জল খাওয়া হচ্ছে কিনা, সেদিকে নজর রাখা জরুরি।

    পর্যাপ্ত ঘুম হয় কি?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, রাতের ঘুম নিয়ে সচেতনতার অভাব বাড়ছে‌। রাতে কমপক্ষে আট ঘণ্টা ঘুমানো জরুরি। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ এখন আট ঘণ্টা ঘুমানোর সুযোগ পান না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, রাতে পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা ঘুম হয়। ফলে ঘুমের মারাত্মক ঘাটতি তৈরি হচ্ছে। তাই দিনভর ক্লান্তি বোধ হচ্ছে। দেখা দিচ্ছে ঘুম ঘুম ভাব। এর জেরে কাজের মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে।

    ভিটামিনের অভাবে বাড়ছে সমস্যা (Hypersomnia)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, শরীরে ভিটামিনের অভাবে অনেকেই ভুগছেন। বিশেষত মহিলাদের মধ্যে ভিটামিনের অভাবের সমস্যা বাড়ছে। আর তার জেরে দিনভর ঘুম ভাবের সমস্যাও দেখা দিচ্ছে। কিন্তু কীভাবে এইসব সমস্যার মোকাবিলা সম্ভব?

    নিয়মিত শারীরিক কসরত

    বিশেষজ্ঞ মহলের পরামর্শ, দিনভর ঘুম ভাবের সমস্যা কাটাতে সকালে নিয়মিত শারীরিক কসরত জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, শারীরিক কসরত করলে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয়। মস্তিষ্ক সক্রিয় থাকে। শরীরে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হলে হৃদপিণ্ড এবং স্নায়ু সক্রিয় হয়ে ওঠে। এর জেরে ঘুম ভাব (Excessive Sleepiness) কমে।

    খাদ্যাভ্যাস স্বাস্থ্যকর হতে হবে

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছে, স্থূলতা নিয়ন্ত্রণে যেমন নজরদারি জরুরি, তেমনি শরীরের সুস্থ থাকার বিষয়টিতেও নজরদারি জরুরি। তাই কার্বোহাইড্রেট খাওয়া দরকার। পরিমিত কার্বোহাইড্রেট খেলে শরীরে উপকার হয়। অর্থাৎ, রাতের মেনুতে ডাল সিদ্ধের সঙ্গে আলু সিদ্ধ, গাজর খাওয়া যেতে পারে। এতে প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটের চাহিদা দুটোই পূরণ হবে। শরীরে প্রয়োজনীয় এনার্জির ঘাটতি পূরণ হবে‌। পাশপাশি দিনে অন্তত চার লিটার জল খেতে হবে। পাশপাশি, দিনে অন্তত একটা লেবু, একটা ডিম নিয়মিত খাবারের তালিকায় রাখতে হবে। এতে শরীরে ভিটামিনের চাহিদা পূরণ হবে। শরীরের ক্লান্তি (Hypersomnia) দূর হবে।

    রাতের ঘুম পর্যাপ্ত হওয়া জরুরি

    অতিরিক্ত রাত জাগার অভ্যাস ছাড়তে হবে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে, রাতের ঘুম পর্যাপ্ত হলে একাধিক সমস্যা এড়ানো যায়। শরীর সুস্থ থাকে। তাই বাড়তি রাত জাগার অভ্যাস কমাতে হবে‌। রাতে যাতে পর্যাপ্ত ঘুম হয়, সেটা নিশ্চিত করা জরুরি।

    শারীরিক পরীক্ষা জরুরি

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে, দিনভর অতিরিক্ত ঘুম পেলে (Excessive Sleepiness) এবং ক্লান্তি কিছুতেই না কমলে চিকিৎসকদের পরামর্শ জরুরি। গুরুতর হৃদরোগ থাকলে কিংবা অতিরিক্ত ডায়াবেটিস থাকলে এই ধরনের সমস্যা হতে পারে। তাই প্রয়োজনে শারীরিক পরীক্ষা করানো দরকার। যাতে অন্য কোনও জটিল রোগ রয়েছে কিনা, সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kazi Nazrul Islam: কাঁটাতার তাঁকে কাটতে পারেনি, আজ কাজী নজরুল ইসলামের ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী

    Kazi Nazrul Islam: কাঁটাতার তাঁকে কাটতে পারেনি, আজ কাজী নজরুল ইসলামের ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কবির বাঁশি থেমে গিয়েছিল সেই কবে! চারের দশকের একদম শুরুতে। তারপর দীর্ঘ সাড়ে তিন দশকের মৌন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা প্রাপ্তির পর স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার তাঁকে ঢাকায় নিয়ে যান। জাতীয় কবির (Kazi Nazrul Islam) সম্মান দেওয়া হয় তাঁকে। কিন্তু, নিপীড়িত মানুষের যন্ত্রণায় কেঁপে উঠত যাঁর অনুভব, যাঁর প্রেমিক সত্তায় লগ্ন হয়ে থাকত চোখের জল, তিনি তখন অন্য জগতের মানুষ। ১৯৭৬ সালের ২৯ অগাস্ট প্রয়াত হন কাজী নজরুল ইসলাম। বিদ্রোহী কবি (Poet) কাজী নজরুল ইসলামের আজ ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী।

    ফিরে দেখা নজরুল (Kazi Nazrul Islam)

    ১৮৯৯ সালের ২৪ মে ( ১৩০৬ বঙ্গাব্দের ১১ জ্যৈষ্ঠ) পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন কাজী নজরুল ইসলাম (Kazi Nazrul Islam)। তাঁর ডাক নাম ‘দুখু মিয়া’। বাবা কাজী ফকির আহমেদ ও মা জাহেদা খাতুন। বাংলা সাহিত্যে বিদ্রোহী কবি হিসেবে পরিচিত হলেও তিনি ছিলেন একাধারে কবি, সংগীতজ্ঞ, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক, চলচ্চিত্রকার, গায়ক এবং অভিনেতা। তিনি বৈচিত্র্যময় অসংখ্য রাগ-রাগিনী সৃষ্টি করে বাংলা সঙ্গীত জগতকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছেন। প্রেম, সাম্যবাদ ও জাগরণের কবি কাজী নজরুল তাঁর কবিতা ও গানের মাধ্যমে সমাজের শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে সংগ্রামে জাতিকে এক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধে তাঁর গান ও কবিতা ছিল প্রেরণার উৎস। নজরুলের কবিতা, গান ও সাহিত্য কর্ম বাংলা সাহিত্যে নবজাগরণ সৃষ্টি করেছিল। নজরুলের ছদ্মনাম ছিল ‘ধূমকেতু’। শিশু সাহিত্যকেও সমৃদ্ধ করেছিলেন তিনি। ভারতবর্ষে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের ধারাকে নজরুল তাঁর সাহিত্যে বিপুলভাবে ধারণ করেছেন। মানুষের দুয়ারে পৌঁছে দিয়েছেন পুনর্জাগরণের ডাক। একজন বলিষ্ঠ নেতার মতোই সমাজের নেতৃত্ব দিয়েছেন নজরুল।

    আরও পড়ুন: আরজি কর-কাণ্ডে ফের পথে বিজেপি, আজ থেকে টানা ধর্না ধর্মতলায়

    কবির সৃষ্টি

    নজরুল (Kazi Nazrul Islam) ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার অগ্রসর মানুষ। ইসলামি গজলের পাশাপাশি লিখে গিয়েছেন শ্যামা সংগীত। বাংলা সাহিত্য ও সংগীতে নতুন এক দিগন্ত উন্মোচিত হয় নজরুলের দেখানো পথ ধরে। শুধু কবিতা ও গানেই তিনি নিজেকে সীমাবদ্ধ রাখেননি; লিখেছেন নাটক-উপন্যাস। তাঁর লেখা নাটক- রক্তকমল, মহুয়া, জাহাঙ্গীর, কারাগার, সাবিত্রী, আলেয়া, সর্বহারা, সতী, সিরাজদ্দৌলা, দেবীদুর্গা, মধুমালা, অন্নপূর্ণা, নন্দিনী, হরপার্বতী, অর্জুনবিজয়, ব্ল্যাক আউট ইত্যাদি। ১৯৩৪ সালে নজরুল-প্রকাশনার সবই ছিল সঙ্গীত-বিষয়ক।

    রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুতে শোকাহত নজরুল

     ১৯৪১ সালের ৭ অগাস্ট (২২ শ্রাবণ ১৩৪৮) রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুতে শোকাহত নজরুল (Kazi Nazrul Islam) তাৎক্ষণিকভাবে রচনা করেন ‘রবিহারা’ ও ‘সালাম অস্তরবি’ কবিতা এবং ‘ঘুমাইতে দাও শ্রান্ত রবিরে’ শোকসঙ্গীত। ‘রবিহারা’ কবিতা নজরুল স্বকণ্ঠে আবৃত্তি করেন কলকাতা বেতারে, গ্রামাফোন রেকর্ডে। ‘ঘুমাইতে দাও’ গানটিও কয়েকজন শিল্পীকে নিয়ে স্বকণ্ঠে গেয়েছিলেন তিনি। রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুর বছরখানেকের মধ্যেই নজরুল নিজেও অসুস্থ এবং ক্রমশ নির্বাক ও সম্বিতহারা হয়ে যান।

    বিরল রোগে আক্রান্ত হন কবি

    ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দে সাংবাদিকতার পাশাপাশি নজরুল (Kazi Nazrul Islam) বেতারে কাজ করছিলেন, তখন হঠাৎ করে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। কাজী নজরুল ইসলাম দীর্যদিন ধরে (প্রায় ত্রিশ-পঁয়ত্রিশ বছর) যে দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান তার নাম পিক্স ডিজিজ (Picks Disease)। এই রোগটি খুবই বিরল ও এর ফলে কণ্ঠস্বর ও স্মরণশক্তি দুটোই আক্রান্ত হয়। সাধারণতঃ, এই রোগ Dementia বা Alzheimer’s রোগের সঙ্গে কমবেশি তুলনা করা যেতে পারে। তাঁর অসুস্থতা সম্বন্ধে সুষ্পষ্টরূপে জানা যায় ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দের জুলাই মাসে। এরপর, তাঁকে মূলত হোমিওপ্যাথি এবং আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা করানো হয়। কিন্তু, এতে তাঁর অবস্থার তেমন কোন উন্নতি হয়নি। সেই সময় তাঁকে ইউরোপে পাঠানো সম্ভব হলে নিউরো সার্জারি করা হত। কিন্তু, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে তা সম্ভব হয়ে ওঠেনি। ১৯৪২ সালের শেষের দিকে তিনি মানসিক ভারসাম্যও হারিয়ে ফেলেন। দেশে ও বিদেশে কবির চিকিৎসার ব্যবস্থা হয় বটে, কিন্তু কোনও সুফল পাওয়া যায় নি। ১৯৪২ সালের জুলাই থেকে ১৯৭৬ সালের ২৯ অগাস্ট পর্যন্ত দীর্ঘ ৩৪টি বছর কবির এ অসহনীয় নির্বাক জীবনকাল অতিবাহিত হয়।

    বাংলাদেশে কবি

    ভারত সরকারের অনুমতিক্রমে ১৯৭২ সালের ২৪ মে কবিকে (Kazi Nazrul Islam) সপরিবারে স্বাধীন বাংলাদেশে আনা হয়। বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে কবির অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৭৪ সালের ৯ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এক বিশেষ সমাবর্তনে কবিকে সম্মানসূচক ডি.লিট উপাধিতে ভূষিত করে। ১৯৭৬ সালের জানুয়ারি মাসে নজরুলকে বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান এবং ২১ ফেব্রুয়ারি ‘একুশে পদক’ দিয়ে ভূষিত করে। ২৯ অগাস্ট ১৯৭৬ (১২ ভাদ্র ১৩৮৩) ঢাকার পিজি হাসপাতালে কবি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদের উত্তর পার্শ্বে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হয় বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে। এখানেই তিনি চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন। কাজী নজরুলকে নিয়ে কবি অন্নদাশঙ্কর রায় লিখেছিলেন, “আর সব কিছু ভাগ হয়ে গেছে/ ভাগ হয়নি কো নজরুল”। সত্যিই তো তাই। তিনি তো কেবল এপার বাংলার কবি নন। কাজী নজরুল ইসলাম (Kazi Nazrul Islam) ওপার বাংলারও কবি। বিদ্রোহী সত্তার আড়ালে তির তির করে বয়ে চলে তাঁর প্রেমিক সত্তা। মৌলিক সৃষ্টিই চির অমর করে রেখেছে কবিকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ASI: মহাভারতের সঙ্গে রয়েছে যোগসূত্র? দিল্লির পুরনো কেল্লায় সমীক্ষা চালাবে এএসআই

    ASI: মহাভারতের সঙ্গে রয়েছে যোগসূত্র? দিল্লির পুরনো কেল্লায় সমীক্ষা চালাবে এএসআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাভারতে পাণ্ডবদের রাজধানী বলে পরিচিত ছিল ইন্দ্রপ্রস্থ। সেখানেই নতুন কিছু আবিষ্কার করার জন্য এবার সমীক্ষা চালাবে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (ASI)। এএসআই সূত্রে জানা গিয়েছে, ইন্দ্রপ্রস্থের পুরনো কেল্লাতে এই সমীক্ষা চালানো হবে। প্রসঙ্গত ওই পুরনো কেল্লা নিয়ে সাধারণ মানুষেরও কৌতূহলেরও শেষ নেই। বলতে গেলে দিল্লির অন্যতম জনপ্রিয় স্থান হল পুরনো কেল্লা (Purana Qila)। অনেকেই মনে করেন, এই স্থানের সঙ্গেই যোগসূত্র রয়েছে মহাভারতের।

    অক্টোবর থেকেই শুরু হবে সমীক্ষা (ASI) 

    আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার (ASI) আধিকারিকরা জানিয়েছেন, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে এই সমীক্ষা শুরু হবে চলতি বছরের অক্টোবর মাসেই। জানা যাচ্ছে, ইন্দ্রপ্রস্থে অবস্থিত কুন্তী মন্দিরের আশেপাশেই সমীক্ষা চালাবে এএসআই। জানা গিয়েছে, এই সমীক্ষা করতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিরও ব্যবহার করবে এএসআই এবং সে ক্ষেত্রে ত্রিমাত্রিক মানচিত্র তৈরি করতে লেজার স্ক্যানিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে, এতেই নির্ভুলভাবে বিভিন্ন কাঠামো ও প্রত্নতাত্ত্বিক বস্তুগুলিকে সনাক্ত করা সহজ হবে। তৈরি করা যাবে মানচিত্র। ২০২২ সালে দিল্লির পুরনো কেল্লার খননকার্যে মৌর্য যুগের অনেক প্রত্নতাত্ত্বিক বস্তুর সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল তবে সে সময় ইন্দ্রপ্রস্থ বা মহাভারতের কোনও কিছু পাওয়া যায়নি।

    দেশের মোট ১৭টি স্থানে সমীক্ষা চালাবে এএসআই (ASI)

    প্রতিবেদনে শুরুতেই বলা হয়েছে দিল্লির একমাত্র স্থান হল পুরনো কেল্লা (Purana Qila) যা সরাসরি মহাভারতের বর্ণনার সঙ্গে যুক্ত। এখানে ইতিমধ্যেই প্রাক মৌর্য, মৌর্য, শুঙ্গ কুষাণ, গুপ্ত, রাজপুত, সুলতানি এবং মুঘল যুগের বর্ণনা পাওয়া গিয়েছে। জানা গিয়েছে, আর্কেওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (ASI) ইতিমধ্যে ভারতের ১৭টি স্থানের সমীক্ষা চালানোর জন্য উদ্যোগ নিয়েছে এবং এই জায়গাগুলি — দিল্লি, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, অসম, কর্নাটক ও পশ্চিমবঙ্গে অবস্থিত। দিল্লির পুরনো কেল্লা ছাড়াও হরিয়ানার রাখিগড়িতেও চলবে খনন কাজ। প্রসঙ্গত, হরিয়ানার এই স্থান সিন্ধু সভ্যতার সঙ্গে সম্পর্কিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • UPSC: আধার ভিত্তিক ভেরিফিকেশন ইউপিএসসি পরীক্ষায়, বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের

    UPSC: আধার ভিত্তিক ভেরিফিকেশন ইউপিএসসি পরীক্ষায়, বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন (UPSC)-কে আধার ভিত্তিক ভেরিফিকেশন বা তথ্য যাচাইয়ের অনুমতি দিল কেন্দ্র। এবার থেকে রেজিস্ট্রেশনের সময় যেমন আধারের তথ্য লাগবে, তেমনই পরীক্ষা ও নিয়োগের সময়ও আধার কার্ড খুঁটিয়ে পরীক্ষা করা হবে। পূজা খেড়কর (Puja Khedkar) নিয়ে চলা বিতর্কের মাঝেই ইউপিএসসি (UPSC) পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীদের পরিচয় যাচাইয়ের নিয়মে বড় বদল আনল কেন্দ্র (Central Government)। 

    কেন্দ্রের নির্দেশিকা

    নয়া নিয়ম অনুযায়ী, ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষায় আধার ভিত্তিক ভেরিফিকেশন করা হবে। ফলে, এবার থেকে রেজিস্ট্রেশনের সময় আধারের তথ্য দিতেই হবে পরীক্ষার্থীদের। এদিকে পরে পরীক্ষা ও নিয়োগের সময়ও আধার কার্ড খতিয়ে পরীক্ষা করা হবে। কেন্দ্রের নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, ইউপিএসসি-তে এবার আধার ভিত্তিক ভেরিফিকেশনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। রেজিস্ট্রেশনের সময় আবেদনকারীর পরিচয় যাচাই করতে আধার অথেনটিকেশন করা হবে। এছাড়া পরীক্ষা ও নিয়োগের বিভিন্ন ধাপেও ই-কেওয়াইসি (e-KYC) পদ্ধতিতে প্রার্থীর পরিচয় যাচাই করা হবে। ইউআইডিএআই(UIDAI)-এর নিয়ম ও নির্দেশ মেনেই ইউপিএসসি (UPSC) এই ভেরিফিকেশন করবে বলেই জানিয়েছে কেন্দ্র। সূত্রের খবর, আধার ভিত্তিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট অথেন্টিকেশন, ফেসিয়াল রেকগনিশন, ই-অ্যাডমিটের কিউআর কোড স্ক্যান, লাইভ আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ভিত্তিক সিসিটিভি সার্ভিসের ব্যবহার করা হবে এবার থেকে। 

    কেন এই নয়া নিয়ম

    সম্প্রতিই পূজা খেড়কর নামক একজন ট্রেনি আইএএস অফিসারের ভুয়ো নথি ও তথ্য দিয়ে ইউপিএসসি পাশ করা এবং প্রতারণা করে চাকরি পাওয়ার ঘটনা ফাঁস হয়ে যায়। পূজার প্রার্থীপদ বাতিল করে ইউপিএসসি। এই ধরনের ঘটনা যাতে আর ভবিষ্যতে না ঘটে তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে তা স্পষ্ট। কবে থেকে এই প্রক্রিয়া শুরু হবে তা এখনও জানানো হয়নি ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশনের তরফে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: ‘‘ভয় দেখাবেন না, ফল ভালো হবে না’’, মমতার মন্তব্যের প্রতিবাদ হিমন্ত, বীরেনের

    Mamata Banerjee: ‘‘ভয় দেখাবেন না, ফল ভালো হবে না’’, মমতার মন্তব্যের প্রতিবাদ হিমন্ত, বীরেনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় আগুন লাগাতে এলে অসম, উত্তর পূর্ব ভারত সহ দেশের অন্যান্য অংশও জ্বলবে৷ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) এই মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himant Biswa Sarma)৷

    কী বলেছিলেন মমতা

    বুধবার মেয়ো রোডে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসের সভা থেকে বিরোধীদের আক্রমণ করেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “বাংলায় যদি আগুন লাগান, কোনও রাজ্য থেমে থাকবে না।” মমতার এই মন্তব্যের বিরোধিতা করে সরব হয়েছেন একাধিক বিজেপি শাসিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী।  

    মমতাকে তুলোধনা হিমন্ত-যোগীর

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) মন্তব্যের তীব্র নিন্দা করে অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himant Biswa Sarma) বলেন, “দিদি, আপনার এত সাহস হল কীভাবে যে অসমকে হুমকি দিচ্ছেন? আমাদের রক্তচক্ষু দেখাবেন না। বিভাজনকারী ভাষা বলাটা আপনার শোভা পায় না।” মমতার মন্তব্যের বিরোধিতা করেছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। এক্স হ্যান্ডলে তিনি লেখেন, “তৃণমূল সরকারের নারী বিরোধী আচরণ গণতন্ত্রের লজ্জা।”

    কড়া প্রতিক্রিয়া ওড়িশা-মণিপুরের

    মমতার মন্তব্যের বিরোধিতা করে ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাঝি বলেন, “ওড়িশার সম্পর্কে আপত্তিজনক মন্তব্য করার অধিকার আপনাকে কে দিয়েছে? ওড়িশা শান্তিপূর্ণ রাজ্য। এখানকার মানুষ দায়িত্ববান।” মমতার মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন বিজেপি শাসিত মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং-ও৷ এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, “উত্তর পূর্ব ভারতকে হুমকি দেওয়ার সাহস হয় কী করে দিদির? এই ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্যের কড়া সমালোচনা করছি৷ ওনার উচিত গোটা উত্তর পূর্ব ভারত এবং দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চাওয়া৷”

    প্রসঙ্গত, গত ৯ অগাস্ট আরজি কর হাসপাতালের সেমিনার হল থেকে এক জুনিয়র ডাক্তারের মৃতদেহ উদ্ধার হয়। তাঁকে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ ওঠে। ‘অভয়া’-র নৃশংস পরিণতির প্রতিবাদে ‘রাত দখল’ করেন মহিলারা। বিরোধীরাও রাস্তায় নামে। এই আবহে বিচারের দাবি জানিয়ে যাঁরা পথে নামছেন তাঁদের মধ্যেই রাজনীতি দেখতে পাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘হিংসায় উস্কানি দিচ্ছেন মমতা’, ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানিয়ে শাহকে চিঠি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘হিংসায় উস্কানি দিচ্ছেন মমতা’, ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানিয়ে শাহকে চিঠি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বদলার রাজনীতি করছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, হিংসায় উস্কানি দিচ্ছেন — এই অভিযোগে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার আর্জি জানিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে চিঠি লিখলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। বালুরঘাটের সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর আরও দাবি, মুখ্যমন্ত্রী পদে থাকার কোনও যোগ্যতাই নেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার অবিলম্বে মুখ্যমন্ত্রী পদে মমতার পদত্যাগের দাবিও জানিয়েছেন। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের আরও অভিযোগ, মমতার মন্তব্য রাষ্ট্রবিরোধী। এর পাশাপাশি, কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলি যেন মমতার (Mamata Banerjee) ওপর নজর রাখে শাহকে সে আর্জিও জানিয়েছেন সুকান্ত।

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে পাঠানো সুকান্ত মজুমদারের চিঠি (সংগৃহীত চিত্র)

    চিঠিতে কী লিখলেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    গতকালই কলকাতায় তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসে বক্তব্য রাখতে গিয়ে আরজি কর প্রসঙ্গে মমতা বলেন, ‘‘আমরা বলেছিলাম বদলা নয়, বদল চাই। আজ বলছি, ওই কথা নয়। আজ বলছি, যেটা করার দরকার, সেটা আপনারা ভালো বুঝে করবেন।’’ মুখ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্যই শাহকে লেখা চিঠিতে উদ্ধৃত করেছেন সুকান্ত মজুমদার। চিঠিতে তিনি লিখেছেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর নির্লজ্জ মন্তব্যের প্রতি আমি আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই। এর মাধ্যমে তিনি বদলার রাজনীতিকেই প্রশ্রয় দিচ্ছেন।’’ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) ওই চিঠিতে আরও বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী নির্লজ্জ ভাবে রাষ্ট্রবিরোধী মন্তব্য করেছেন এবং বলেছেন, ‘বাংলায় আগুন জ্বললে অসম, বিহার, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা এবং দিল্লিও জ্বলবে।’’ এই মন্তব্য আপত্তিকর। কোনও সাংবিধানিক পদে থাকা ব্যক্তি এই মন্তব্য করতে পারেন না। মানুষকে ভয় দেখানো এবং হিংসা ছড়ানোর জন্য এই মন্তব্য করেছেন তিনি।’’

    সুকান্তর মতে, কোনও সামবিধানিক পদে আসীন ব্যক্তির এ ধরনের কথা বলা অনুচিত। তাঁর উচিৎ, শান্তির পক্ষে কথা বলা। সেটা না করে তিনি (মমতা) উসকানিমূলক মন্তব্য করছেন, যা বাংলার মানুষের পক্ষে বিপজ্জনক হতে পারে বলে মনে করেন বালুরঘাটের সাংসদ। এই প্রেক্ষিতেই সুকান্ত (Sukanta Majumdar) লিখেছেন, ‘‘মমতা (Mamata Banerjee) এমন গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকার যোগ্যতা হারিয়েছেন। অবিলম্বে তাঁর পদত্যাগ করা উচিত।’’ অমিত শাহের কাছে সুকান্তর আর্জি, ‘‘এই মন্তব্যকে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে বাংলায় শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখতে আপনি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করুন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share