Blog

  • Daily Horoscope 01 August 2024: শত্রুর কোপ থেকে মুক্তিলাভ, এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 01 August 2024: শত্রুর কোপ থেকে মুক্তিলাভ, এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) শত্রুর কোপ থেকে মুক্তিলাভ।

    ২) কোনও ধর্মীয় কাজে দান করতে হতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃষ

    ১) কীটপতঙ্গ থেকে একটু সাবধান থাকুন।

    ২) সংসারে ব্যয়সঙ্কোচ করার ব্যাপারে আলোচনা।

    ৩) গুরুজনদের পরামর্শ মেনে চলুন।

    মিথুন

    ১) সকালের দিকে শরীরে আঘাত লাগতে পারে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে শান্তি পেতে পারেন। 

    ৩) দিনটি ভালোই কাটবে।

    কর্কট

    ১) কোনও আশা ভঙ্গ হতে পারে।

    ২) দূরে কোথাও ভ্রমণের আলোচনা হতে পারে।

    ৩) ভবিষ্যত পরিকল্পনা করুন।

    সিংহ

    ১) অতিরিক্ত কথা বলার জন্য বাড়িতে বিবাদ।

    ২) শরীরে কষ্ট বাড়তে পারে। 

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) প্রেমে বিরহ দেখা দিতে পারে।

    ২) বন্ধুরা আপনার পাশে দাঁড়াবে।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    তুলা

    ১) মনের মতো পরিবেশ পেতে পারেন।

    ২) দাম্পত্য জীবন ভালো কাটতে পারে। 

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃশ্চিক

    ১) সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলুন।

    ২) ব্যবসায় ভালো লাভের সময়।

    ৩) বন্ধুদের থেকে সাহায্য পাবেন।

    ধনু

    ১) জেদের কারণে কোনও ক্ষতি হতে পারে।

    ২) সম্পত্তির ব্যাপারে কোনও আত্মীয়ের সঙ্গে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মকর

    ১) অভিনয়ের প্রতি অনুরাগ বাড়তে পারে।

    ২) আয়ের দিক থেকে দিনটি ভালো।

    ৩) ব্যবসায় বিপুল লাভ।

    কুম্ভ

    ১) শুভ কাজে বাধা পাওয়ায় মনঃকষ্ট।

    ২) নতুন চাকরির জন্য চেষ্টা করতে পারেন। 

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    মীন

    ১) রাজনীতির লোকেদের জন্য ভালো খবর আসতে পারে।

    ২) সারা দিন কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। 

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RSS: কেরলের বিপর্যয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ল আরএসএস, উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন স্বেচ্ছাসেবকরা

    RSS: কেরলের বিপর্যয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ল আরএসএস, উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন স্বেচ্ছাসেবকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে যে কোনও বড় ধরনের বিপর্যয় হলেই ঝাঁপিয়ে পড়ে আরএসএস। কেরলের ওয়েনাড়ে (Wayanad) প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে মৃতের সংখ্যা ১৮০ পার হয়েছে। এখনও নিখোঁজ শতাধিক মানুষ। এমতাবস্থায় রাহুল গান্ধী তাঁর নির্বাচনী কেন্দ্র ওয়েনাড়ে পৌঁছতে না পারলেও পৌঁছে গিয়েছেন আরএসএসের (RSS) শতাধিক স্বেচ্ছাসেবকরা। রাহুল গান্ধী বৃষ্টির অজুহাত দিয়েছেন। যদিও সেই একই কঠিন পরিস্থিতিতে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন আরএসএসের স্বেচ্ছাসেবকরা। পাশাপাশি তাঁদের হাতে ত্রাণ তুলে দিচ্ছেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের স্বেচ্ছাসেবকরা।

    সেনার পাশাপাশি কাজ করছে আরএসএস (RSS)

    সেনার সঙ্গে হাত মিলিয়ে আরএসএসের স্বেচ্ছাসেবকরা রাস্তা পরিষ্কার করার পাশাপাশি মানুষের উদ্ধার কাজ শুরু করেছেন। ইতিমধ্যেই সেনা এবং এনডিআরএফ-এর দল দুর্গতদের পাশে দাঁড়িয়েছে। দুর্গতদের খাবার সরবরাহ করছে আরএসএস (RSS) । এমনকি মৃতদেহও উদ্ধার করছে তাঁরা। সেনা এবং এনডিআরএফ-এর কাধে কাঁধ মিলিয়ে কয়েকশো স্বয়ংসেবক মানুষকে (Wayanad) নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দিচ্ছেন। কেউ কোথাও যেতে চাইলে, সেখানে পৌঁছে দিচ্ছেন স্বেচ্ছাসেবকরা। যারা আহত হয়েছেন, তাদেরকে হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। এমনকি মৃতদেহ সৎকারের ব্যবস্থাও করছে আরএসএস। ‘চিতাগ্নি’ নামে চুরালমলা এলাকায় একটি চলমান সৎকার ব্যবস্থার মাধ্যমে তাঁরা মৃতদেহের সৎকার করছেন। বিভিন্ন জায়গায় রাস্তায় এখনোও গাছের গুড়ি পড়ে আছে। কাদা জমে আছে। রাস্তা পরিষ্কার করার কাজেও সেনা ও এনডিআরএফ-এর পাশাপাশি হাত লাগিয়েছেন ওই স্বেচ্ছাসেবকরা।

    প্রধানমন্ত্রীর আশ্বাস (Wayanad)

    ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনরাই বিজয়নের সঙ্গে কথা বলে রাজ্য সরকারকে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন। তিনি ভারতীয় জনতা পার্টির সভাপতি জে পি নাড্ডাকেও পার্টির সদস্যদের (Wayanad) উদ্ধারকাজে হাত লাগানোর নির্দেশ দিয়েছেন। ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রীর তরফে নিহতদের পরিবারের জন্য ২ লক্ষ টাকা এবং আহতদের জন্য ৫০,০০০ টাকা ক্ষতিপূরণের ঘোষণা করা হয়েছে। অথচ রাহুল গান্ধী এখনও ওয়েনাড়ে যাওয়ার সুযোগ পাননি। নিজের কেন্দ্রের উপস্থিত হননি তিনি। সংসদীয় এলাকায় যাওয়ার বদলে সংসদে ভাষণ দেওয়াকে হয়ত বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে করছেন তিনি। এই কেন্দ্রের দুবারের সাংসদ হিন্দু-মুসলিম, জাতিভিত্তিক জনগণনা সহ নানান বিষয়ে সংসদে কথা বললেও ওয়েনাড়ের জন্য সেভাবে শব্দ খরচ করেননি।

    আরও পড়ুন: আরএসএস সম্পর্কে কুকথা বরদাস্ত করলেন না ধনখড়, রাজ্যসভায় দিলেন যোগ্য জবাব

    নিজের এক্স হ্যান্ডেলে রাহুল গান্ধী লেখেন, “প্রিয়াঙ্কা এবং আমি ওয়েনাড়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলাম। অথচ অতিভারী বৃষ্টি এবং খারাপ আবহাওয়ার জন্য প্রশাসন আমাদের জানিয়েছে, আমরা ওখানে পৌঁছতে পারব না। আমি ওয়েনাড়ের মানুষকে আশ্বাস দিচ্ছি, যত দ্রুত সম্ভব আমি সেখানে পৌঁছে যাব। এক্ষেত্রে প্রশ্ন উঠছে আরএসএসের (RSS) স্বেচ্ছাসেবক, সেনাবাহিনী, এনডিআরএফ পৌঁছে গেলেও সাংসদের কি সদিচ্ছা রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Midnapore: স্বাস্থ্য ব্যবস্থার একী হাল! এক সপ্তাহে ১২১ জন রোগী নিখোঁজ মেদিনীপুর মেডিক্যালে

    Midnapore: স্বাস্থ্য ব্যবস্থার একী হাল! এক সপ্তাহে ১২১ জন রোগী নিখোঁজ মেদিনীপুর মেডিক্যালে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল সরকারের আমলে রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার একী অবস্থা! মেডিক্যাল কলেজ থেকে উধাও হয়ে যাচ্ছেন রোগীরা। আর সেটা জানেই না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে  মেদিনীপুর (Midnapore) মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। আর এই বিষয়টি জানাজানি হতেই মুখ পুড়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের।

    এক সপ্তাহে ১২১ জন রোগী নিখোঁজ! (Midnapore)

    মেদিনীপুর (Midnapore) মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রতিটি ওয়ার্ডে নিরাপত্তা রক্ষী রয়েছে। রোগীদের ডিসচার্জ সার্টিফিকেট দেখার পরই রোগীদের হাসপাতাল থেকে ছাড়ার কথা। কিন্ত,  বাস্তবে তা কিছুই হচ্ছে না। বরং, প্রতিদিন খাতায়কলমে বেড়ে চলেছে নিখোঁজ রোগীর সংখ্যা। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, গত সাত দিনে এই হাসপাতাল থেকে ১২১ জন রোগী চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিখোঁজ হয়ে গিয়েছেন। বেশিরভাগই চিকিৎসাধীন ছিলেন পুরুষ বিভাগে। চলতি সপ্তাদের প্রথমদিন সোমবারই ২০ জন রোগী হাসপাতাল থেকে উধাও হয়ে যান।

    আরও পড়ুন: জ্যোতিপ্রিয় ঘনিষ্ঠ বারিকের রাজারহাটের ফ্ল্যাট থেকে ২০ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কী সাফাই?

    এমনিতেই এই হাসপাতালের (Midnapore) পরিষেবা নিয়ে রোগীদের অভিযোগ ছিল। এবার হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। হাসপাতালের (Medical College) এক আধিকারিক বলেন, আসলে রোগীরা নিয়ম অনুযায়ী ছুটি না নিয়ে চলে যাচ্ছেন। ফলে, আমাদের কাছে রোগীর তথ্য না থাকার কারণে আমরা পুলিশে অভিযোগ দায়ের করতে বাধ্য হচ্ছি। তবে, নিরাপত্তারক্ষী থাকার পরও এই ধরনের ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। ইতিমধ্যেই একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী এক মাসের মধ্যে এর সমাধান হবে।

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    তৃণমূলের আমলে হাসপাতালের এই ঢিলেঢালা নিরাপত্তার অবস্থার কারণে মুখ পুড়েছে শাসক দলের। তৃণমূল সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিজেপি। বিজেপি নেতা অরূপ দাস বলেন, মেডিক্যাল কলেজে (Medical College) শতাধিক রোগী নিখোঁজ হয়ে যাচ্ছে। কর্তৃপক্ষের গাফিলতি অন্যতম কারণ। আর এই হাসপাতালে চিকিৎসা হয় না বলেই রোগীরা পালিয়ে যাচ্ছেন। তৃণমূলের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা সভাপতি সুজয় হাজরা বলেন, “কেন রোগীরা চলে যাচ্ছেন, সেটা প্রশাসনের দেখা উচিত।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RSS: আরএসএস সম্পর্কে কুকথা বরদাস্ত করলেন না ধনখড়, রাজ্যসভায় দিলেন যোগ্য জবাব

    RSS: আরএসএস সম্পর্কে কুকথা বরদাস্ত করলেন না ধনখড়, রাজ্যসভায় দিলেন যোগ্য জবাব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরএসএসের (RSS) নামে রাজ্যসভায় কুকথা বরদাস্ত করলেন না রাজ্যসভার অধ্যক্ষ জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar) । বুধবার সংসদে মাল্লিকার্জুন খড়গে সমাজবাদী পার্টির সাংসদ রামলালজী সুমনের বক্তব্যকে সমর্থন করলে পাল্টা ধনখড় বলেন, “আরএসএসের সমালোচনা যারা করছেন তাঁরা সংবিধানের বিরোধিতা করছেন। আরএসএস দেশের সেবা করে। মানুষের জন্য নিঃস্বার্থ ভাব নিয়ে কাজ করে। যারা দেশের কাজ করছেন, এমন সংগঠনের সমালোচনা করা সংবিধান বিরোধী। আরএসএসের মত সংগঠনের জন্য সকলের গর্ববোধ করা উচিত।

    সমাজবাদী সাংসদ রামলালজি সুমনের বক্তব্য (Jagdeep Dhankhar)

    প্রসঙ্গত সমাজবাদী পার্টির সাংসদ রাম লালজি সুমন এনটিএ-র অধ্যক্ষের আরএসএসের (RSS) সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগ করেন। তিনি শাসক দলের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, শাসক দল সবসময় এটা দেখে যে ব্যক্তি পদে আছে, সে আরএসএসের সঙ্গে যুক্ত কি না। এর পাল্টা বক্তব্য রাখতে গিয়েই জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar) আরএসএস-এর পক্ষে দাঁড়ান।

    কংগ্রেসের নেতাদের টার্গেট আরএসএস (RSS)

    এদিন রাজ্যসভায় স্পষ্টভাবে জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar) বলেন, আরএসএসের (RSS)  নামে কুমন্তব্য করলে তা রেকর্ডে রাখা হবে না। প্রসঙ্গত এর আগেও মাল্লিকার্জুন খড়গের বিরুদ্ধে আরএসএস সম্পর্কে কুমন্তব্য করার দৃষ্টান্ত রয়েছে। অন্যদিকে রাহুল গান্ধী সহ কংগ্রেসের একাধিক শীর্ষ নেতৃত্ব এর আগেও আরএসএস সম্পর্কে সংসদের ভিতরে এবং বাইরে কুমন্তব্য করেছেন। এর আগে সংসদে মালিকার্জুন খড়গে বলেছিলেন, “আরএসএস এবং বিজেপি সম্মিলিতভাবে দেশের বিভিন্ন সংস্থাকে ভেঙে ফেলার কাজ করছে।

    আরও পড়ুন: এসসি, এসটি, ওবিসি প্রশ্নে রাহুলকে ধুয়ে দিলেন নির্মলা

    পাল্টা সে সময় ধনখড় বলেন, “আরএসএস বিশ্ববিখ্যাত সামাজিক সংস্থা, যারা মানব কল্যাণ এবং দেশের উন্নতির জন্য কাজ করে।” মল্লিকার্জুন খড়গের সেই মন্তব্যকে রেকর্ড থেকে সরিয়ে ফেলা হয়।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sealdah Railline: বারাকপুর থেকে দমদম যাওয়ার জন্য গোরা সাহেবরা ঘোড়া নিয়েই ট্রেনে উঠতেন!

    Sealdah Railline: বারাকপুর থেকে দমদম যাওয়ার জন্য গোরা সাহেবরা ঘোড়া নিয়েই ট্রেনে উঠতেন!

    হরিহর ঘোষাল

    হাওড়া-ব্যান্ডেল লাইন দিয়ে ১৮৫৪ সালেই ট্রেন চলাচল শুরু করে দিয়েছে রেল কোম্পানি। পরে, সেই রেলপথ বর্ধমান হয়ে রানিগঞ্জ পর্যন্ত চলে যায়। আর গঙ্গার পূর্ব পাড়ের বাসিন্দাদের নৌকা করে গঙ্গা পার হয়ে হেঁটে বেশ কিছুটা পথ গিয়ে সুযোগ মিলত ‘কু ঝিক ঝিক’ ট্রেনে চড়ার। মানে অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে তবেই রেলগাড়ির দেখা মিলত। ফলে, গঙ্গার পূর্ব পাড়ের বাসিন্দাদের আক্ষেপ ছিল। তাই, গঙ্গার পূর্ব পাড়ে ট্রেন চালানো নিয়ে সেকালের জমিদার থেকে সাধারণ মানুষ, সকলেই বিভিন্ন জায়গায় দরবার শুরু করলেন। পূর্ব পাড় দিয়ে আদৌ রেলগাড়ি চলবে কি না, তা নিয়ে এই সব এলাকার মানুষের মধ্যে রাস্তাঘাটে জোর চর্চা হত। তবে, সেই আক্ষেপ বেশি দিন বয়ে বেড়াতে হয়নি। ১৮৫৭ সালে বারাকপুরের সেনা ছাউনিতে মঙ্গল পাণ্ডের নেতৃত্বে হয়েছিল সিপাহী বিদ্রোহ। ঠিক তার পরের বছর, ১৮৫৮ সাল নাগাদ গঙ্গার পূর্ব পাড়ে শিয়ালদা (Sealdah Station) থেকে রেলগাড়ি চালানোর জন্য রেলপথ বসানোর উদ্যোগ শুরু হয়।

    শিয়ালদা রেলপথ তৈরির আদি কথা (Sealdah Station)

    শিয়ালদা (Sealdah Station) থেকে কুষ্টিয়া (এখন বাংলাদেশে) পর্যন্ত ১০৯ মাইল রেলপথ তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়। যদিও এখন এই রেলপথের অনেকটা অংশ বাংলাদেশের দিকে রয়েছে। এই দেশের রেলপথের শেষ স্টেশন গেদে। আর ওপারে রয়েছে দর্শনা স্টেশন। মৈত্রী এক্সপ্রেস এখন সেই পুরানো রেলপথ ধরে চলাচল করে। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, নতুন রেলপথ তৈরির জন্য ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সঙ্গে ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানির চুক্তি হয়। রেলপথ পাতার জন্য ২০০ ফুট চওড়া জমি অধিগ্রহণ করার কাজ শুরু হয়। ১৮৫৯ সালের ১৪ এপ্রিল ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি গেজের সিঙ্গল লাইন বসানোর কাজ শুরু হয়। ১৮৬২ সালে শিয়ালদা থেকে রানাঘাট পর্যন্ত প্রথম পরীক্ষামূলকভাবে ট্রেন চলাচল শুরু হয়। ট্রেনটি (Train) ছিল দু’কামরার। প্রথম শ্রেণির যাত্রীবাহী একটি কামরা ছিল। অন্যটি ছিল মালবাহী কামরা। ১৮৬২ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর স্পেশাল ট্রেন শিয়ালদা থেকে কুষ্টিয়া যায়।

    প্যাসেঞ্জার ট্রেন কবে থেকে চালু হল?

    গঙ্গার পূর্বপাড়ে রেলগাড়ি চালু হওয়ার সময় শিয়ালদা (Sealdah Station) স্টেশনের নাম ছিল কলিকাতা। সেই সময়কার রেলওয়ে টাইম টেবিলের তথ্য সেই কথা বলছে। কলিকাতা থেকে কুষ্টিয়া পর্যন্ত ট্রেন চলাচল করত। কলিকাতা থেকে রানাঘাট পর্যন্ত প্যাসেঞ্জার ট্রেন যাতায়াত করা শুরু করেছিল ১৮৬২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর। প্রথম এই ট্রেনটিতে যাত্রী সংখ্যা ছিল ১১০০ জন। আর ১৮৬২ সালের ১৫ নভেম্বর থেকে শিয়ালদা থেকে কুষ্টিয়া পর্যন্ত নিয়মিত ট্রেন চলাচল শুরু হয়। যদিও গেদের পর থেকে এখন বাকি অংশটি বাংলাদেশের দিকে চলে গিয়েছে।

    ১৬০ বছর আগে শিয়ালদা মেন লাইনে কোন কোন স্টেশন ছিল?

    ১৬০ বছর আগে রেলগাড়ি চালু হওয়ার সময় বহু স্টেশনের কোনও চিহ্নমাত্র ছিল না। হাতে গোনা কয়েকটি স্টেশনের ওপর দিয়ে রেলগাড়ি ছুটত। সেই সময়কার নথি থেকে পাওয়া যায়, শিয়ালদা (Sealdah Station) বা কলিকাতার পর ছিল দমদমা স্টেশন। আসলে তখন দমদম নাম ছিল না, বলা হত দমদমা। তারপর বেলঘরিয়া, সোদপুর, বারাকপুর, ইছাপুর, শ্যামনগর, নৈহাটি, কাঁচরাপাড়া, মদনপুর, চাকদা, রানাঘাট। অন্যদিকে, এই সব স্টেশন বাদ দিলে উল্টোডাঙা, আগরপাড়া, খড়দা, টিটাগড়, পলতা, জগদ্দল, কাঁকিনাড়া, হালিশহর, কল্যাণী, শিমুরালি, পালপাড়া, পায়রাডাঙা-এই সব স্টেশনের কোনও চিহ্নমাত্র ছিল না। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে নতুন এই সব স্টেশনের অনুমোদন মিলেছে। আর রানাঘাট থেকে কুষ্টিয়া পর্যন্ত স্টেশনের সংখ্যাও ছিল হাতেগোনা। রানাঘাটের পরের স্টেশন ছিল আড়ংঘাটা, বগুলা, কৃষ্ণগঞ্জ, মতিয়ারি, রামনগর, জয়রামপুর, চুয়াডাঙা, মুন্সিগঞ্জ, আলমডাঙা, হিলসিয়া, পোড়াদহ, জাগটি, কুষ্টিয়া।

    প্রথমে কত কামরার ট্রেন চালু হয়েছিল, কত ছিল ভাড়া?

    রেলগাড়ি চলাচল করার শুরুতে তিনটি কামরা থাকত-প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় শ্রেণির। প্রথম শ্রেণির কামরায় শিয়ালদা থেকে দমদমের ভাড়া ছিল ৪ আনা। বেলঘরিয়া-৬আনা, সোদপুর-৯ আনা, বারাকপুর-১৪ আনা, ইছাপুর-১ টাকা ১ আনা। দ্বিতীয় শ্রেণির ভাড়া ছিল দমদম-২ আনা, বারাকপুর-৬ আনা। তৃতীয় শ্রেণির কামরায় শিয়ালদা থেকে দমদম পর্যন্ত ১ আনা ভাড়া ছিল। আর বারাকপুর ছিল ৩ আনা ১০ পাই। বারাকপুর সেনা ছাউনি থেকে দমদম যাওয়ার জন্য গোরা সাহেবরা ঘোড়া নিয়ে ট্রেনে উঠতেন। সন্ধ্যা নামলেই গোরা সাহেবদের দাপাদাপির কারণে দেশিয় লোকজন ট্রেনে চড়তে ভয় পেতেন। এখন সবই ইতিহাস। এখন শিয়ালদার (Sealdah Station) এই লাইনে লোকাল ট্রেন, এক্সপ্রেস ট্রেনের ছড়াছড়ি। এখনও আদি রুট শিয়ালদা-গেদে লাইনে একাধিক লোকাল ট্রেন (Train) রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Forced Conversion: হিন্দু স্ত্রীকে ধর্ম পরিবর্তনে চাপ! হুবলিতে গ্রেফতার মুজাহিদ খান

    Forced Conversion: হিন্দু স্ত্রীকে ধর্ম পরিবর্তনে চাপ! হুবলিতে গ্রেফতার মুজাহিদ খান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক হিন্দু মহিলাকে জোর করে ইসলামে ধর্মান্তরিত (Forced Conversion) করার অভিযোগে মুজাহিদ খান নামে এক ব্যকির বিরুদ্ধে কালঘাটগি থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগকারী ধারওয়াড় জেলার কালঘাটগিতে তার দিদার সঙ্গে থাকেন। এর আগে তিনি বেঙ্গালুরুতে একটি বেসরকারি কোম্পানিতে কাজ করতেন। সেখানেই তাঁর পরিচয় হয় মুজাহিদ খানের সঙ্গে। মুজাহিদ এবং ওই মহিলা একই কোম্পানিতে কাজ করতেন। তাদের পেশাগত সম্পর্ক ধীরে ধীরে বন্ধুত্বে এবং পরে প্রেমের সম্পর্কে পরিণত হয়। ২০১৭ সালে দুজনেই বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন।

    প্রতারণার শিকার 

    ওই মহিলা (Forced Conversion) পুলিশের কাছে দাবি করেছেন, যে তিনি জানতেন না মুজাহিদ খান ইতিমধ্যেই বিবাহিত ছিলেন। তাঁর চার সন্তান ছিল। বিয়ের প্রথমে বেশ কিছু দিন ভালই কেটেছিল তাঁদের। পরে মুজাহিদ খান ওই মহিলাকে ইসলাম গ্রহণের জন্য চাপ (Love Jihad) দিতে শুরু করেন, যার ফলে তাদের সম্পর্কে প্রায়ই ঝগড়া আরম্ভ হয়। ওই মহিলা মুজাহিদের পরিবার সম্পর্কেও জানতে পারেন। অবশেষে তাদের সম্পর্কে ফাটল ধরে। কিন্তু তারপর থেকে মুজাহিদ ক্রমাগত ওই মহিলাকে হুমকি দিতে থাকে। এমনকি খুনের হুমকিও দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: লাভ জিহাদ বন্ধে কঠোর আইন আনছে যোগী সরকার, কী আছে বিলে জানেন?

    শ্রী রাম সেনার সাহায্য প্রার্থনা

    আতঙ্কিত হয়ে ওই মহিলা (Forced Conversion)  কালঘাটগিতে তাঁর দিদার কাছে ফিরে আসেন। ওই মহিলা মুজাহিদের ভয়ে শ্রী রাম সেনা প্রতিষ্ঠিত জোরপূর্বক ধর্মান্তরের বিরুদ্ধে হেল্পলাইনে সাহায্য চান। শ্রী রাম সেনা সংগঠনের সহযোগিতায় ওই মহিলা কালঘাটগি থানায় মুজাহিদ খানের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশের তরফে বলা হয়, অভিযোগের ভিত্তিতে (Love Jihad) ভারতীয় দণ্ডবিধি (আইপিসি ১৮৬০) এর বিভিন্ন ধারায় মুজাহিদ খানের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে, বিশেষ করে ধারা ৩২৩ (স্বেচ্ছায় আঘাত করা), ৩২৪ (বিপজ্জনক অস্ত্র বা উপকরণ দ্বারা স্বেচ্ছায় আঘাত করা), ৪৯৪ (স্বামী বা স্ত্রীর জীবদ্দশায় পুনরায় বিয়ে করা), ৫০৪ (শান্তি ভঙ্গ করার উদ্দেশ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে অপমান করা) এবং ৫০৬ (ফৌজদারি ভয় দেখানোর শাস্তি)। অভিযুক্তকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দ্রুত তলব করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 91: “বেদান্তবাদীদের মতো তোমরা হরিনাম কর, মায়ের নামগুণগান”

    Ramakrishna 91: “বেদান্তবাদীদের মতো তোমরা হরিনাম কর, মায়ের নামগুণগান”

    শ্রীযুক্ত কেশবচন্দ্র সেনের সহিত ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের নৌকাবিহার, আনন্দ  কথোপকথন

    নবম পরিচ্ছেদ

    তস্মাদসক্তঃ সততং কার্যং কর্ম সমাচার

    অসক্তো হ্যাচরন্কর্ম পরমাপ্নোতি পুরুষঃ।।

    গীতা/১৯/

    পূর্বকথাশম্ভু মল্লিকের সহিত দানাদি কর্মকাণ্ডের কথা 

    কর্মযোগ (Kathamrita) বড় কঠিন। শাস্ত্রে যে-কর্ম করতে বলেছে, কালিকালে করা বড় কঠিন। অন্নগত প্রাণ। বেশি কর্ম চলে না। জ্বর হলে কবিরাজী চিকিৎসা করতে গেলে এদিকে রোগীর হয়ে যায়। বেশি দেরি সয় না। এখন ডি গুপ্ত! কলিযুগে ভক্তিযোগ, ভগবানের (Ramakrishna) নামগুণগান আর প্রার্থনা। ভক্তিযোগই যুগধর্ম। (ব্রাহ্মভক্তদের প্রতি) তোমাদেরও ভক্তিযোগ, তোমরা হরিনাম কর, মায়ের নামগুণগান কর, তোমরা ধন্য! তোমাদের ভাবটি বেশ। বেদান্তবাদীদের মতো তোমরা হরিনাম কর, মায়ের নামগুণগান কর, তোমার ধন্য! তোমাদের ভাবটি বেশ। বেদান্তবাদীদের মতো তোমরা জগৎকে স্বপ্নবৎ বল না। ওরূপ ব্রহ্মজ্ঞানী তোমরা নও, তোমরা ভক্ত। তোমরা ঈশ্বরকে ব্যক্তি (Person) বল, এও বেশ। তোমরা ভক্ত। ব্যাকুল হয়ে ডাকলে তাঁকে অবশ্য পাবে।    

    দশম পরিচ্ছেদ

    সুরেন্দ্রের বাড়ি নরেন্দ্র প্রভৃতি সঙ্গে

    জাহাজ কয়লাঘাটে এইবার ফিরিয়া আসিল। সকলে নামিবার উদ্যোগ করিতে লাগিলেন। ঘরের বাহিরে আসিয়া দেখেন, কোজাগরের পূর্ণচন্দ্র হাসিতেছেন, ভাগীরথী-বক্ষ কৌমুদির লীলাভূমি হইয়াছে। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের(Ramakrishna) জন্য গাড়ি আনিতে দেওয়া হইল। কিয়ৎক্ষণ পরে মাস্টার ও দু-একটি ভক্তের সহিত ঠাকুর গাড়িতে উঠিলেন। কেশবের ভ্রাতৃপুত্র নন্দলালও গাড়িতে উঠিলেন, ঠাকুর সঙ্গে খানিকটা যাবেন (Kathamrita)।

    গাড়িতে সকলে বসিলে পর ঠাকুর (Ramakrishna) জিজ্ঞাসা করিলেন, কই তিনি কই–অর্থাৎ কেশব কই? দেখিতে দেখিতে কেশব একাকী আসিয়া উপস্থিত। মুখে হাসি! আসিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, কে কে এঁর সঙ্গে যাবে? সকলে গাড়িতে বসিলে পর, কেশব ভূমিষ্ঠ হইয়া ঠাকুরের পদধূলি গ্রহণ করিলেন। ঠাকুরও সস্নহে সম্ভাষণ করিয়া বিদায় দিলেন।

    আরও পড়ুনঃ “কর্ম ত্যাগ করবে কেন? ঈশ্বরের চিন্তা, তাঁর নামগুণগান, নিত্যকর্ম—এসব করতে হবে”

    আরও পড়ুনঃ “বিবেক, বৈরাগ্যরূপ হলুদ মাখলে তারা আর তোমাকে ছোঁবে না”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Wayanad Landslide: নির্বাচনী এলাকা বিপর্যয়ের মুখে! একবারও স্থান পরিদর্শনে এলেন না সাংসদ রাহুল গান্ধী

    Wayanad Landslide: নির্বাচনী এলাকা বিপর্যয়ের মুখে! একবারও স্থান পরিদর্শনে এলেন না সাংসদ রাহুল গান্ধী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী এলাকা বিপর্যয়ের মুখে, তবুও একবারও স্থান পরিদর্শনে এলেন না সাংসদ রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। ইতিমধ্যেই এ নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়ে গিয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে মারাত্মকভাবে বিপর্যস্ত হয়েছে কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীর নির্বাচনী এলাকা ওয়েনাড় (Wayanad Landslide)। গ্রামের পর গ্রাম তলিয়ে গিয়েছে নদীতে। নিশ্চিহ্ন হয়েছে রাস্তা। ভেঙে পড়েছে অসংখ্য বাড়ি। ঠিক যেন মৃত্যুপুরী। কিন্তু এমন পরিস্থিতিতেও একবারের জন্যও এলাকা পরিদর্শন করেননি কংগ্রেস নেতা। 

    বাতিল রাহুলের ওয়েনাড় সফর (Rahul Gandhi)

    ৩১ জুলাই বিপর্যস্ত ওয়েনাড় সফরের (Wayanad Landslide) কথা ছিল রাহুল গান্ধী ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর। কিন্তু এখনও এক নাগাড়ে বৃষ্টি হয়ে চলেছে ওয়েনাড়ে। আবহাওয়ার পরিস্থিতিও বেশ খারাপ। এই পরিস্থিতিতে বিমান বা কপ্টার নামতে পারবে না বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। তারপরেই সফর বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর রাহুলের এই সফর বাতিলের পরেই শুরু হয়েছে তুমুল সমালোচনা। 

    আরও পড়ুন: গোলান হামলার বদলা নিল ইজরায়েল! খতম হিজবুল্লা কমান্ডার ফুয়াদ

    এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট রাহুল গান্ধীর

    এ প্রসঙ্গে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে রাহুল গান্ধী জানিয়েছেন, যত দ্রুত সম্ভব তাঁরা ওয়েনাড়ে যাবেন। ততক্ষণ পর্যন্ত সেখানকার পরিস্থিতির (Wayanad Landslide) উপর নজর রাখছেন তাঁরা। যাবতীয় সাহায্যের কাজও করা হবে। এই কঠিন সময়ে ওয়েনাড়ের জনগণের সঙ্গে রয়েছেন তাঁরা।

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার ভোররাত থেকে শুরু হয়েছে ধসের ধ্বংসলীলা (Wayanad Landslide)। কেরলের স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, মৃত্যু সংখ্যা ১৫০ ছাড়িয়েছে। এখনও নিখোঁজ প্রায় শতাধিক। প্রতিকূল আবহাওয়ার মধ্যেই চলছে উদ্ধারকাজ। সেনাবাহিনীর সঙ্গেই উদ্ধারকাজে হাত লাগিয়েছে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীরাও। তবে বারবার প্রতিকূল আবহাওয়ার জেরে ব্যহত হচ্ছে উদ্ধারকাজ। এরইমধ্যে ত্রাণ তৎপরতা বাড়াচ্ছে বিজেপি ও আরএসএস। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Liver Problems: ২৩ থেকে ৩৫ বছর বয়সিদের মধ্যে বাড়ছে লিভারের সমস্যা, কেন জানেন?

    Liver Problems: ২৩ থেকে ৩৫ বছর বয়সিদের মধ্যে বাড়ছে লিভারের সমস্যা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হজমের সমস্যা থেকে শুরু। তারপর অল্প সময়ের মধ্যেই শরীরে দানা বাঁধছে বড় অসুখ। এখন কম বয়সেই লিভারের স্বাভাবিক কাজকর্মে ব্যাঘাত সৃষ্টি হচ্ছে। ছোট-বড়, সবার মধ্যেই দিনে দিনে বাড়ছে লিভারের অসুখ। ২৩ থেকে ৩৫ বছর বয়সিদের মধ্যে লিভারের সমস্যা বেড়েছে দ্রুত হারে। এর কারণ প্রাথমিক পর্যায়ে সমস্যাকে গুরুত্ব না দেওয়া আর অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন।

    কেন বাড়ছে লিভারের সমস্যা

    চিকিৎসকরা মনে করছেন, অ্যালকোহল, জাঙ্ক ফুড, বেশি চর্বিযুক্ত খাবার এবং অতিরিক্ত চিনি যুক্ত পানীয় খাওয়া, ইত্যাদি অভ্যেস ভারতে লিভারের রোগের (Liver diseases) বাড়বাড়ন্তের কারণ। লিভারের রোগ ভারতে মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়েছে, প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন লিভারের অসুখে ভুগছেন। ভারতে, লিভারের অসুখে মৃত্যুর হার প্রতি বছর আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে গিয়েছে। সারা বিশ্বে ২০ লক্ষ মানুষের লিভার-সম্পর্কিত রোগে মৃত্যু ঘটে। সেই সঙ্গে ভয়াবহ ভাবে লিভার ক্যান্সারের হার বাড়ছে। এই মুহূর্তে ভারতে যকৃতের অসুখে ভোগা রোগীদের মধ্যে একটা বড় অংশের বয়স ২৩-৩৫ । 

    অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার 

    ক্রমবর্ধমান হারে অ্যালকোহল সেবনের ফলে ভারতে অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ (AFLD) এ আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়ছে, বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের। মহিলাদের অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিসিজ হওয়ার ঝুঁকি বেশি। কারও কারও ক্ষেত্রে বিপাকে সমস্যা এবং জেনেটিক কারণে অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। বয়স হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে লিভারের এই অসুখের ঝুঁকিও বেড়ে যায়। পুষ্টিতে ঘাটতি থাকলেও লিভারের অসুখ করতে পারে।

    টিকা না নেওয়া

    এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, হেপাটাইটিসের জন্য চিকিৎসা করাতে আসা রোগীদের মধ্যে ৬০ শতাংশই হেপাটাইটিসের টিকা নেননি। অ্যালকোহল-সম্পর্কিত লিভারের রোগ, ফ্যাটি লিভার, হেপাটাইটিস এবং সিরোসিসের মতো বিভিন্ন সমস্যা তরুণদের লিভারকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এর ফলে তরুণদের মধ্যে মৃত্যু ও অসুস্থতার হার বেড়েছে। অ্যালকোহল সেবন, ধূমপান, পর্যাপ্ত জল পান না করা, অতিরিক্ত লবণ খাওয়া, ভাইরাল সংক্রমণ এবং দীর্ঘদিন কিছু ওষুধ খাওয়া লিভারকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। টাইপ ২ ডায়াবেটিস, স্থূলতা এবং উচ্চ কোলেস্টেরলের মতো স্বাস্থ্য সমস্যা লিভারের সমস্যার ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

    লিভারের গুরুত্ব

    লিভার আমাদের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, যা বিভিন্ন কাজ করে। এটি বিষাক্ত পদার্থ দূরীকরণ, পুষ্টি প্রক্রিয়াকরণ, হরমোন নিয়ন্ত্রণ, ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যু মেরামত, ইমিউন সিস্টেমের কাজ এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টি ও রাসায়নিক পদার্থের সঞ্চয় করে।

    চিকিৎসকদের অভিমত

    বর্তমানে দেশে তরুণদের মধ্যে লিভারের সমস্যা ব্যাপকভাবে বেড়েছে। চিকিৎসকদের কথায়, “২৩ থেকে ৩৫ বছর বয়সিদের মধ্যে তীব্র ভাইরাল হেপাটাইটিস, সিরোসিস, অ্যালকোহলিক হেপাটাইটিস, ফ্যাটি লিভার এবং নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভারের মতো গুরুতর সমস্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। পুরুষ এবং মহিলাদের অনুপাত প্রায় ১:২ (পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের সংখ্যা দ্বিগুণ)। অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবনের কারণে গত কয়েক বছরে এই সংখ্যা বেড়েছে।” 

    হেপাটাইটিস কী

    হেপাটাইটিস হল লিভারের গুরুতর প্রদাহ যা ভাইরাস (হেপাটাইটিস এ, বি, সি এবং ই), টক্সিন, রাসায়নিক, ড্রাগ অপব্যবহার, অ্যালকোহল পান, জেনেটিক ডিসঅর্ডার এবং কিছু অটোইমিউন রোগের কারণে হতে পারে। বিভিন্ন ধরনের হেপাটাইটিস রয়েছে যেমন হেপাটাইটিস এ (দূষিত জল বা খাবারের মাধ্যমে ছড়ায়), হেপাটাইটিস বি (সংক্রামিত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসার মাধ্যমে রক্তের সংস্পর্শ বা অনিরাপদ যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে ছড়ায়), হেপাটাইটিস সি (রক্ত থেকে রক্তের সংস্পর্শে ছড়ায়), হেপাটাইটিস ডি (কেবল হেপাটাইটিস বি-র রোগীদের ক্ষেত্রেই দেখা যায়), হেপাটাইটিস ই (দূষিত জলের মাধ্যমে ছড়ায়)। দেখা যাচ্ছে যে হেপাটাইটিস সংক্রমণে আক্রান্তদের হেপাটাইটিসের টিকা নেওয়া হয়নি। হেপাটাইটিস সংক্রমণের চিকিৎসার জন্য আসা রোগীদের মধ্যে ৬০ শতাংশ হেপাটাইটিসের টিকা নেননি। এই সংক্রমণ হেপাটাইটিসের টিকা নিয়ে সহজেই প্রতিরোধ করা যায়।

    সিরোসিস অফ লিভার

    ‘সিরোসিস অফ লিভার’ শব্দবন্ধটি ক্যানসারের চেয়ে কোনও অংশে কম আতঙ্কের নয়। বরং কিছু ক্ষেত্রে এই রোগ ক্যানসারের চেয়ে বেশি ভয়ঙ্কর। কারণ, এই রোগ সহজে ধরা পড়ে না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এতটা দেরি হয়ে যায় যে, তখন আর কিছু করার থাকে না। চিকিৎসক জানান, “সিরোসিস অফ লিভার হল লিভার রোগের শেষ পর্যায়। এখানে থেকে ফিরে আসার কোনও উপায় নেই। এর মানে হল লিভার সম্পূর্ণভাবে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। আসলে প্রথমে ফ্যাটি লিভার হল, অর্থাৎ লিভারটি বড় হয়। তারপর লিভার শক্ত হয়ে যায়। তখনও যদি আমরা সতর্ক না-হই তাহলে লিভারটি ফেটে যায় ৷ একেই বলে সিরোসিস অফ লিভার। অতএব ফ্যাটি লিভার হল সিরোসিস অফ লিভারের প্রথম ধাপ।

    আরও পড়ুন: স্যান্ডউইচ বিক্রেতা থেকে ট্র্যাজেডি কিং! বলিউডের বর্ণময় চরিত্র দিলীপ কুমার

    সুস্থ থাকার উপায়

    লিভারকে সুস্থ রাখার জন্য চিকিৎসকরা বলেন, ফ্যাট জাতীয় খাওয়ার যতটা কম খাওয়ার যায় তত ভালো। তার সঙ্গে টাটকা শাক-সবজি ও ফল খেতে হবে। ফাইবার জাতীয় খাওয়ার মানে আটা, ওটস, কনফ্লেক্স বেশি খেতে হবে। অতিরিক্ত মাত্রায় জল খেতে হবে। আর সব থেকে বেশি দরকার হল শারীরিক ব্যায়াম। মানুষের শারীরিক কাজকর্ম কমে যাওয়ার ফলে শরীরে ফ্যাট জমছে ৷ যার ফলে লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মদ্যপান কমাতে হবে। অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাত্রায় লাগাম টানতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nirmala Sitaraman: এসসি, এসটি, ওবিসি প্রশ্নে রাহুলকে ধুয়ে দিলেন নির্মলা

    Nirmala Sitaraman: এসসি, এসটি, ওবিসি প্রশ্নে রাহুলকে ধুয়ে দিলেন নির্মলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজেটের (Budget 2024) সমালোচনা করতে গিয়ে বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে অর্থ মন্ত্রকের কর্মীদের অপমান করার অভিযোগ উঠল। রাহুল গান্ধীর মন্তব্যের পাল্টা প্রতিক্রিয়া দিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitaraman) । তিনি বলেন, “শুধুমাত্র বাজেটের গোপনীয়তা রক্ষা করার জন্য যারা চার-পাঁচ রাত বাড়ি যেতে পারেননি, তাঁদের এভাবে অপমান করা ঠিক নয়। অর্থ মন্ত্রকের কর্মীদের আবেগ জড়িত আছে হালুয়া বিতরণ অনুষ্ঠানের সঙ্গে। যারা বাজেট তৈরি করছিলেন, তাঁদের মধ্যে এক আধিকারিক নিজের ছেলে এবং অপর এক আধিকারিকের বাবা মারা গেছেন। তবু তাঁরা বাড়ি না গিয়ে নিরলসভাবে কাজ করছেন। এভাবে তাঁদের অপমান করা ঠিক নয়।

    মন্ত্রকের কর্মীদের আবেগ নিয়ে কটুক্তি (Nirmala Sitaraman)

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitaraman) লোকসভায় বাজেটের (Budget 2024) উপর চর্চার সময় জবাবি বক্তৃতায় বলেন, “হালুয়া অনুষ্ঠান সেই সময় থেকে হচ্ছে, যখন অর্থ মন্ত্রকের প্রিন্টিং প্রেস মিন্টো রোডে ছিল। আমাদের দেশে কোনও শুভ কাজ করার আগে মিষ্টি খাওয়ানোর পরম্পরা রয়েছে। এটা অর্থ মন্ত্রকের জন্য আবেগের পরম্পরা। মন্ত্রকের আবেগের সঙ্গে জড়িত এই অনুষ্ঠান নিয়ে কটুক্তি করা, কর্মীদের আবেগের সঙ্গে খেলা করার সমান। বিরোধীরা সবকিছুতেই রসিকতা করতে পারে না।”

    আধিকারিকদের জাত নিয়ে প্রশ্ন রাহুলের (Budget 2024)

    রাহুল গান্ধী সোমবার বাজেটের (Budget 2024) উপর প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে বলেন, “মাত্র ২০ জন আধিকারিক মিলে দেশের বাজেট তৈরি করেন। তাঁদের মধ্যে একজন সংখ্যালঘু এবং একজন ওবিসি। এদের মধ্যে কেউ দলিত কিংবা আদিবাসী নেই।  পাল্টা নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitaraman) বলেন, “হালুয়া বিতরণ অনুষ্ঠান ২০১৩-১৪ সালে শুরু হয়েছিল। তৎকালীন ইউপিএ সরকারের অর্থমন্ত্রী নর্থ ব্লকের বেসমেন্টে অনুষ্ঠান শুরু করেছিলেন। তখন থেকেই হালুয়া বানানো চলছে। সেই সময় গান্ধী পরিবারের কাছে সরকারের রিমোট কন্ট্রোল ছিল। তাহলে সেই সময় কেন এই অনুষ্ঠান বন্ধ করা হয়নি। সেই অনুষ্ঠানে কতজন দলিত, আদিবাসী, ওবিসি আধিকারিক ছিলেন। আধিকারিকদের কংগ্রেস আমলে যোগ্যতার ভিত্তিতে নেওয়া হত, নাকি জাতি বা বর্ণের ভিত্তিতে। আজ আমাদের সরকার আছে বলে ষড়যন্ত্র করবেন, এটা ঠিক নয়। ভারতীয়দের কেন জাত-পাতের ভিত্তিতে বিভাজিত করা হবে। আমাদের এসব থেকে দূরে থাকা উচিত।”

    আরও পড়ুন: বাড়ছে না সময়সীমা, আজই আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন, জানেন তো?

    কংগ্রেস নেতারা সংরক্ষণের বিরুদ্ধে ছিলেন

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitaraman) আরও বলেন, “জওহরলাল নেহরু এবং রাজীব গান্ধীর মত নেতারা এসসি, এসটি, ওবিসির ভিত্তিতে সংরক্ষণ ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ছিলেন। এবার বাজেট (Budget 2024) তৈরি করার সময় বিভাগীয় আধিকারিক কুলদীপ শর্মা পিতার মৃত্যু হয়। তা সত্ত্বেও তিনি বাড়ি যাননি। একই সময়ে সুভাষ নামে অপর এক আধিকারিকের সন্তানের মৃত্যু হয়, তা সত্ত্বেও তিনি বাড়ি যাননি। এত আত্মত্যাগের পর তাঁদেরকে নিয়ে যারা মশকরা করছেন, তাঁরা নিজেদের রুচির পরিচয় দিচ্ছেন। রাহুল গান্ধীর বয়ান অর্থ মন্ত্রকের কর্মচারীদের অপমানের সমান।”

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share