Tag: মাধ্যম

  • New Pamban Bridge: দেশের প্রথম ভার্টিক্যাল লিফট সি-ব্রিজ! জানুন মোদির হাতে উদ্বোধন হওয়া পাম্বান রেলসেতুর বৈশিষ্ট্য

    New Pamban Bridge: দেশের প্রথম ভার্টিক্যাল লিফট সি-ব্রিজ! জানুন মোদির হাতে উদ্বোধন হওয়া পাম্বান রেলসেতুর বৈশিষ্ট্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামনবমীতে সমুদ্রে অবস্থিত ভারতের প্রথম উল্লম্বভাবে উত্তোলিত রেলসেতু পাম্বান ব্রিজের (New Pamban Bridge) উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মান্নান উপসাগরের অবস্থিত আগের সেতু পুরনো হয়ে যাওয়াতেই নয়া ব্রিজ তৈরি করা হয়। উদ্বোধনের আগে রেল মন্ত্রকের তরফে বলা হয়, ‘‘অতীতের সেতু, নতুনকে তুলে ধরছে, অবিশ্বাস্য সৌন্দর্যের মধ্যে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে পাম্বান। এই রামনবমীতে ভারতের প্রথম ভার্টিকাল লিফট রেলওয়ে সি ব্রিজের (প্রথম উল্লম্বভাবে উত্তোলিত রেলসেতু) সাক্ষী থাকুন।’’

    ১৭ মিটার উঠে যাবে পাম্বান ব্রিজের উলম্ব অংশ (New Pamban Bridge)

    প্রসঙ্গত নয়া যে পাম্বান ব্রিজ (New Pamban Bridge) তৈরি করা হয়েছে, তা মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে রামেশ্বরমকে যুক্ত করেছে। রেলের তরফে জানানো ইতিমধ্যে জানানো হয়েছে, নয়া পাম্বান ব্রিজের দৈর্ঘ্য হল প্রায় ২.০৮ কিলোমিটার। দু’প্রান্তের প্রায় ৩৫ মিটার উঁচু স্তম্ভ থেকে এই সেতুকে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। জাহাজ এলেই সরে যাবে সেতু। সেজন্য পাম্বান সেতুর মাঝ বরাবর ৭২.৫ মিটার লম্বা এবং ৬৪০ টনের উলম্ব অংশ আছে, যা ১৭ মিটার পর্যন্ত উঠে যাবে। সেতু উঠে যাওয়ার সময় যাতে রেললাইনের সংযোগ এবং ওভারহেড তারের সংযোগ কোনওভাবে বিচ্ছিন্ন না হয়, সেজন্য বাড়তি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। সেতু সরে যেতে মাত্র ৫ মিনিট সময় লাগবে। এর ফলে জাহাজ চলাচল করতে পারে। রেলের (Vertical Lift Railway Sea Bridge) তরফে দাবি করা হয়েছে, নয়া পাম্বান সেতুর ফলে একদিকে যেমন সহজেই বড় জাহাজ চলাচল করত পারবে, তেমনই ট্রেন পরিষেবা আরও ভালো হবে।

    খরচ হয়েছে ৫৫০ কোটি টাকা

    জানা যায়, রামেশ্বরমকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করতে ১৯১৪ সালে পাম্বান ব্রিজ তৈরি করেছিল ব্রিটিশরা। নয়া ব্রিজ (New Pamban Bridge) নির্মাণ করতে ৫৫০ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। এই ব্রিজের ক্ষেত্রে স্টেনলেস স্টিল এবং বিশেষ রং ব্যবহার করা হয়েছে। সেতুর ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৭৫ কিমি বেগে ট্রেন চলাচল করতে পারবে। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে নতুন ব্রিজ নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্রীয় সরকার। রেল বিকাশ নিগম লিমিটেডের নকশায় আধুনিক প্রযুক্তিতে এই সেতু নির্মাণ করা হয়েছে।

  • Galapagos Tortoises: ১০০ বছরে বাবা হল আব্রোজ! হৈচৈ ফিলাডেলফিয়াতে

    Galapagos Tortoises: ১০০ বছরে বাবা হল আব্রোজ! হৈচৈ ফিলাডেলফিয়াতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০০ বছর বয়সে বাবা-মা হওয়া। এমনই ঘটনা ঘটল ফিলাডেলফিয়াতে (Galapagos Tortoises)। শুক্রবারে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের সৌজন্যে এই খবর সামনে আসতেই ব্যাপক কৌতূহল জাগ্রত হয়। দম্পতির দুজনেরই বয়স ১০০ বছর। ওই দম্পতির চারটি বাচ্চা হয়েছে একসঙ্গে। চারটি বাচ্চার আগমনে তারা অত্যন্ত খুশিও। শুধু তাই নয় যে জায়গাতে তারা থাকে, ফিলাডেলফিয়ার (Philadelphia) সেই পাড়াতেও ব্যাপক উচ্ছ্বাস। কারণ দেড়শ বছরের ইতিহাসে ওই পাড়াতে এমনটা প্রথমবার হয়েছে। জানা গিয়েছে, চার বাচ্চার জন্ম দিয়েছে যে পিতা, তার নাম আব্রোজ। শিশুদের মায়ের নাম হচ্ছে মাম্মি।

    বিশেষ যত্নে রাখা হয়েছে শিশুদের (Galapagos Tortoises)

    বিশেষ যত্নে রাখা হয়েছে তাদের (শিশুদের)। দেখা হচ্ছে তারা ঠিক মতো খাচ্ছে নাকি। ঠিকমতো বেড়ে উঠছে নাকি। তাদের ওজনটাও পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। এই ঘটনায় অত্যন্ত খুশি ফিলাডেলফিয়ার প্রেসিডেন্ট জো এলি মোগারম্যান। তিনি এক বিবৃতিতে বলেন, ‘‘এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। আমরা আমাদের শহর অঞ্চল এবং সমগ্র বিশ্বের সঙ্গে এই খবরকে আমরা ভাগ করে নিতে চাইছি। আমরা খুব আনন্দিত।’’ জানা যাচ্ছে, সদ্য সন্তানের জন্ম দিয়েছে (Galapagos Tortoises) যে মা, তাকে ফিলাডেলফিয়ার ওই পাড়াতে আনা হয়েছিল ১৯৩২ সালে। অর্থাৎ আজ থেকে ৯২ বছর আগে। এরপরে ২০২৫ সালে ওই মা চার জন শিশুর জন্ম দিল। যা নিয়ে আনন্দে মেতেছে ফিলাডেলফিয়া।

    ঘটনা ফিলাডেলফিয়ার চিড়িয়াখানার (Galapagos Tortoises)

    আসলে এই প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে ফিলাডেলফিয়া (Philadelphia) চিড়িয়াখানার কথা। যেখানে ১০০ বছর বয়সি বিপন্ন প্রজাতির এক জোড়া কচ্ছপ প্রথমবারের মতো বাবা-মা হয়েছে। এ নিয়েই আনন্দের সীমা ছাড়িয়েছে ফিলাডেলফিয়াজুড়ে। চারটি বাচ্চার আগমনে অত্যন্ত আনন্দিত চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ। তাদের দেড়শ বছরের ইতিহাসে এটা প্রথমবার বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। জানা যাচ্ছে, ওই চারটি বাচ্চা ঠিক মতোই বেড়ে উঠছে। এদের ওজন একটি মুরগির ডিমের সমান বলে জানা যাচ্ছে।

  • Ram Navami: ‘‘যারা পাথর ছুড়েছিল, তাদের বুকের ওপর দাঁড়িয়ে রামনবমী করছি’’, হাওড়াতে হুঙ্কার সুকান্তর

    Ram Navami: ‘‘যারা পাথর ছুড়েছিল, তাদের বুকের ওপর দাঁড়িয়ে রামনবমী করছি’’, হাওড়াতে হুঙ্কার সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মতো ধাতব অস্ত্র ছাড়াই সম্পন্ন হয় হাওড়ায় রামনবমীর (Ramnavami 2025) মিছিল। মিছিলের আয়োজন করেছিল অঞ্জনিপুত্র সেনা। সেখানেই যোগ দিয়েছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা সাংসদ সুকান্ত মজুমদার। সেই মিছিল থেকেই বিরোধীদের কার্যত হুঙ্কার দিলেন তিনি। তিনি বললেন, অতীতে যাঁরা তাঁদের মিছিলে বাধা দিয়েছিল, আজ তাঁদেরই বুকের ওপর দাঁড়িয়ে রামনবমী পালন করছেন তাঁরা!

    সুকান্ত মজুমদারের হুঁশিয়ারি (Ramnavami 2025)

    প্রসঙ্গত, সকাল থেকেই রাজ্যের নানা প্রান্তে রামনবমীর মিছিল বের হয়। সব মিলিয়ে রবিবার কার্যত গেরুয়া রঙে ছেয়ে গিয়েছে গোটা রাজ্য। অনেক জায়গার মতো হাওড়াতেও এদিন রামনবমীর মিছিল হয় এবং তাতেই যোগ দিয়েছিলেন সুকান্ত মজুমদার। গতবারই এই অঞ্চলে মিছিলে হামলার ঘটনা ঘটেছিল। সেই প্রসঙ্গ টেনেই তিনি বলেন, ‘‘গতবার যারা পাথর মেরেছিল, এবার তাদের বুকের ওপর দিয়ে হেঁটে আমরা রামনবমী করেছি। আমাদের যারা বাধা দেবে তাদের উচিত শিক্ষা এভাবেই দেওয়া হবে।’’

    নিশানা তৃণমূল কংগ্রেসকে

    অন্যদিকে রামনবমীর মিছিলে এবারেও সওকত মোল্লা ও কুণাল ঘোষদের হাঁটতে দেখা যায়। এনিয়ে সুকান্তর কটাক্ষ, ‘‘ভোটব্যাঙ্কের জন্য রামনবমী পালন করতে হচ্ছে শাসক শিবিরকে। এমনি সময় তো জয় শ্রীরাম স্লোগানে তাঁদের সমস্যা হয়। তবে আমরা শুরু থেকেই হিন্দু এবং রামনবমী পালন করে আসছে।’’ বিজেপি (Ramnavami 2025) নেতার কথায়, তিনি পাগল হিন্দু! যতদিন শরীরে শক্তি থাকবে, প্রতিবছর রামনবমী পালন করবেন।

    পুলিশের ওপর ভরসা নেই সুকান্তর (Sukanta Majumder)

    সুকান্ত অবশ্য পুলিশের ওপর বিশেষ ভরসা রাখতে পারেননি বলে জানিয়েছেন। তাঁর কথায়, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে পুলিশ আমাদের থামাতে চায়। অথচ আমরা দেশের আইন মেনেই চলি। হাইকোর্টের নির্দেশ মেনেই মিছিল হচ্ছে। তবুও অনেক জায়গায় পুলিশ আটকানোর চেষ্টা করেছে তাঁদের।’’ তাঁর অভিযোগ, ‘‘সরকার সবসময় রাজনৈতিক স্বার্থে কাজ করে।’’ প্রসঙ্গত, রামনবমী নিয়ে কয়েকদিন ধরেই চাপানউতোর চলছে রাজ্যের শাসক দল ও বিরোধী দলের সদস্যদের মধ্যে। এই আবহে রাজ্যজুড়ে রামনবমীর মিছিলে ঢল নামতে দেখা গেল।

  • Ram Navami: বাংলায় রামনবমী পালনে বাধা! মমতা সরকারকে তোপ বিজেপি নেতা মহসিন রাজার

    Ram Navami: বাংলায় রামনবমী পালনে বাধা! মমতা সরকারকে তোপ বিজেপি নেতা মহসিন রাজার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গে রামনবমী পালনে মমতা সরকারের বিরুদ্ধে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তুলেছে একাধিক হিন্দু সংগঠন। এই আবহে তৃণমূল সরকারকে একহাত নিলেন বিজেপি (BJP) নেতা মহসিন রাজা। এনিয়ে মহসিন রাজা বলেন, ‘‘এটা সত্যিই খুব দুর্ভাগ্যজনক যে পশ্চিমবঙ্গের রামভক্তদের রামনবমী (Ram Navami) পালনের জন্য কোর্টের দ্বারস্থ হতে হচ্ছে। তার কারণ হল পশ্চিমবঙ্গে যে সরকার রয়েছে, তারা অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দিচ্ছে। বিচ্ছিন্নতাবাদীদের প্রশ্রয় দিচ্ছে ও রোহিঙ্গাদের থাকতে দিচ্ছে।’’

    মূর্তি তৈরিতেও বাধা দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে

    পশ্চিমবঙ্গে রামের মূর্তি তৈরি করতেও ভয় দেখানোর অভিযোগও উঠেছে শাসক দলের বিরুদ্ধে। রামনবমীর (Ram Navami) এক উদ্যোক্তা বলছেন, ‘‘রামের মূর্তি তৈরির জন্য, এবার শিল্পী খুঁজতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে। অনেকেই আমাদের মূর্তির অর্ডার নিতে চাইছিল না। কিন্তু শেষমেশ রুদ্র পাল নামের একজন আমাদের মূর্তি করছেন। অনেকেই নিতে চাইছে না। তাঁরা বলছেন এই সময় করতে পারব না। সরাসরি তো কেউ বলতে পারে না। কিন্তু যেটা বোঝা যাচ্ছে যে একটা ভয়ের পরিবেশ তৈরি করে রেখেছে। আমরা তো ৬ বছর ধরে পুজো করে আসছি কিন্তু এ বছর এখনও পর্যন্ত আমরা সিপি অফিস, পিডাব্লুডি অফিস, ডিএম অফিস, আমাদের লোকাল পুলিশ স্টেশন ও থানাগুলোতে ঘুরে যাচ্ছি। এখনও পর্যন্ত পরিষ্কার করে আমাদের কোনও অনুমতি এখনও দেওয়া হয়নি।’’ কুমোরটুলির শিল্পী মালা পাল বলেন, ‘‘রামের অর্ডার এসেছিল। তা একটু রাজনীতির মধ্যে চলে গেছে বলে ওই জন্য রামটা আর এবছর করলাম না। মানে অনেকটা রাজনীতির মধ্যে চলে গেছে বলে অনেকে একটু নিতে ভয়ও পাচ্ছে। আমাদের এটা পেশা। বানাতেও ভয় লাগে। কে যে কী বলবে না বলবে।’’

    গোরক্ষপুরে কুমারী পুজো যোগী আদিত্যনাথের (Ram Navami)

    প্রসঙ্গত, রবিবার সকালেই অযোধ্যায় সূর্য তিলক অনুষ্ঠান হয় অযোধ্যায়। এই সূর্য তিলক অনুষ্ঠানে সূর্য রশ্মিকে রামলালার (Ram Navami) কপালে ফেলা হয়। এরপরেই রামলালার পুজো করেন পুরোহিতরা। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ কন্যা পুজো করেন এদিন গোরক্ষনাথ মন্দিরে। এরপরে নিজের ভাষণে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ভারতীয় সংস্কৃতিতে মাতৃজাতির গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেন। প্রসঙ্গত, এদিনই হল চৈত্র নবরাত্রির শেষ দিন।

  • Waqf Bill: মুসলিম কল্যাণেই ওয়াকফ বিল পাশ করেছে মোদি সরকার, মত মওলানা শাহাবুদ্দিনের

    Waqf Bill: মুসলিম কল্যাণেই ওয়াকফ বিল পাশ করেছে মোদি সরকার, মত মওলানা শাহাবুদ্দিনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য পাশ হয়েছে ওয়াকফ (সংশোধনী) বিল। এবার এই বিলকেই সমর্থন করলেন অল ইন্ডিয়া মুসলিম জামাতের জাতীয় সভাপতি মওলানা শাহাবুদ্দিন রাজভী (Waqf Bill)। তাঁর মতে, মোদি সরকারের এমন পদক্ষেপে ভারতের মুসলমানদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নতি হবে। বিলটি পাস হওয়ার পরে নিজের প্রকাশ্য় বিবৃতিতে মওলানা শাহাবুদ্দিন মোদি সরকারের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ওয়াকফ (সংশোধনী) বিল সাধারণ মুসলমানদের জন্য এক আশীর্বাদ। কোনওভাবেই তা ক্ষতিকারক নয়। এই বিল তাদের জন্য ক্ষতিকারক যারা অবৈধভাবে মূল্যবান জমি দখল করে রেখেছে।

    মুসলিম কল্যাণেই ওয়াকফ বিল (Waqf Bill)

    মওলানা তাঁরা সাক্ষাৎকারে আরও জানিয়েছেন, বিলের প্রাথমিক উদ্দেশ্য হল মুসলিম সম্প্রদায়ের দরিদ্র এবং দুর্বল অংশের স্বার্থ রক্ষা করা। তিনি আরও জানিয়েছেন যে ওয়াকফ (Waqf Bill) জমি থেকে প্রাপ্ত রাজস্ব দরিদ্র মুসলিমদের (Shahabuddin Razvi) আর্থ-সামাজিক অবস্থা উন্নতির জন্য ব্যয় করা হবে। তিনি বলেন, “ওয়াকফ জমি থেকে প্রাপ্ত আয় দরিদ্র মুসলিমদের কল্যাণে, নিম্ন আয়ের পরিবারের শিশুদের উন্নত শিক্ষা পেতে সহায়তা করবে। এটি এতিম ও বিধবাদের আর্থিক উন্নয়নেও সহায়তা করার জন্য ব্যবহার করা হবে”

    মুসলিম ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলিতে এই বিল কখনও প্রভাব ফেলবে না

    ধর্মীয় স্থানের ওপর এই বিলের (Waqf Bill) প্রভাব সম্পর্কে তিনি বলেন, এই বিল মসজিদ, মাদ্রাসা, ঈদগাহ, কবরস্থান বা মাজারের জন্য কোনও হুমকি তৈরি করেনি। এই ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলি অক্ষত থাকবে। সরকার কোনওভাবেই তাদের উপর হস্তক্ষেপ করবে না। এর পাশাপাশি বিরোধীদের নিশানা করে তিনি বলেন, কিছু রাজনীতিবিদ তাঁদের নিজস্ব স্বার্থে মুসলমানদের বিভ্রান্ত করছেন। আমি মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে আবেদন জানাব তাঁদের উস্কানিতে পা না দেওয়ার জন্য।প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার ভোরে রাজ্যসভায় দীর্ঘ বিতর্কের পর ওয়াকফ (সংশোধনী) বিলটি পাশ হয়। দীর্ঘ আলোচনার পর ১২৮টি ভোট পক্ষে এবং ৯৫ ভোট বিপক্ষে পড়ে। এরপরেই বিলটি অনুমোদিত হয়। প্রায় ১২ ঘণ্টা ধরে আলোচনার পর বিলটি এর আগে লোকসভায় পাশ হয়েছিল।

  • Ram Navami 2025: বিহারে ৫০ বছর ধরে রামনবমীর পতাকা তৈরি করছেন ইউনূসরা

    Ram Navami 2025: বিহারে ৫০ বছর ধরে রামনবমীর পতাকা তৈরি করছেন ইউনূসরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহারের গয়াতে সেলাইয়ের কাজ করেন মহম্মদ ইউনূস। গয়ার স্থানীয় কেপি রোডের রাস্তার এক ধারেই তিনি বসেন। সেলাইয়ের কাজে তাঁকে সাহায্য করেন পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা। রামনবমীর (Ram Navami 2025) আবহে দেখা যাচ্ছে, ভগবান রাম এবং হনুমানের ছবি আঁকা পতাকা ইউনূস পরিবারের প্রত্যেকেই সেলাই করছেন। অত্যন্ত ব্যস্ততার সঙ্গে তাঁরা এই কাজ করছেন। কোনও রকম সময় নষ্ট না করে। এক সংবাদ মাধ্যমকে ইউনূস বলেন, ‘‘এই কাজটি শুধু আমি করছি না। আমার দাদুর বাবার আমল থেকেই শুরু হয়েছে এই কাজ। আমরা আজও সেই ঐতিহ্য বজায় রেখেছি এবং নিজেদের পূর্বপুরুষদের আশীর্বাদ নিয়ে এগিয়ে চলেছি।’’

    ইউনূসের পরিবার আজ ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই কাজ করছেন

    বিহারের গয়াতে ইউনূসদের এমন পতাকা সেলাই সত্যিই এক সম্প্রীতির নয়া উদাহরণ তৈরি করেছে। জানা গিয়েছে, ইউনূসের পরিবার আজ ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে রামনবমী (Ram Navami 2025) উদযাপনের জন্য ব্যবহৃত পতাকা তৈরি করেন। ইউনূসের তৈরি পতাকাগুলি তিন ফুট থেকে শুরু করে ৪৫ ফুট পর্যন্ত হয়। বিভিন্ন রামনবমীর শোভাযাত্রাতে সেগুলি ব্যবহৃত হয়। তবে কেবল গোয়াতে নয়, তাঁর তৈরি করা পতাকাগুলি অন্যান্য জায়গাতেও পাঠানো হয় বলে জানা গিয়েছে।

    অন্যান্য রাজ্য থেকেও আসে অর্ডার

    এ নিয়ে ইউনূস সংবাদ মাধ্যমকে বলছেন, ‘‘আমরা বিহার ঝাড়খণ্ডের অনেক জায়গাতেও পতাকা সেলাই (Ram Navami) করে পাঠাই এবং সেখান থেকে মানুষজন আমাদেরকে অর্ডার দেন।’’ ইউনূসের পরিবারের অন্যতম সদস্যদের মহম্মদ সেলিম বলছেন, ‘‘এটা আমাদের কাছে নতুন কিছু নয়। আমরা ছোট থেকেই আমাদের বাবা-মাকে যা করতে দেখেছি আমরা সেটাই করছি।’’

    চৈত্র নবরাত্রি শুরু হতেই চাহিদা থাকে তুঙ্গে

    প্রতিবছর এই চৈত্র নবরাত্রির শুরু হতেই ইউনূসের বাড়ি এবং তাঁর কর্মক্ষেত্রে ব্যাপক ব্যস্ততা শুরু হয়ে যায়। গেরুয়া, হলুদ, লাল রঙের পতাকা তৈরি হতে থাকে। রামনবমী উদযাপনের সময় চাহিদা থাকে একেবারে তুঙ্গে। এই নিয়ে ইউনূসরা জানাচ্ছেন যে তাঁদের সকল ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা ও বিশ্বাস আছে। তাঁদের আরও দাবি,এমন পতাকা তৈরি করতে তাঁরা কখনও অস্বস্তিবোধ করেন না। বিহারের স্থানীয় বাজারগুলিতে পতাকার আকার এবং নকশার উপর ভিত্তি করে তা বিভিন্ন দামে বিক্রি হয়। ১০০ থেকে হাজার টাকা পর্যন্ত দাম থাকে।

  • Donald Trump: ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ আমেরিকায়, হাজার-হাজার মানুষ রাস্তায়

    Donald Trump: ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ আমেরিকায়, হাজার-হাজার মানুষ রাস্তায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) দ্বিতীয় বার প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমেরিকার কুর্সিতে বসেছেন গত জানুয়ারি মাসেই। এই আবহে তাঁর নীতির বিরুদ্ধে সরব হয়ে রাস্তায় নেমেছেন হাজার হাজার আমেরিকান। শনিবার সকাল থেকেই ভিড় উপচে পড়েছে নিউ ইয়র্ক, কলোরাডো, হিউস্টন, লস অ্যাঞ্জেলেস ও ওয়াশিংটনের রাস্তাতে। সেখানে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে স্লোগান দিতে দিতে মিছিল করছেন আমেরিকার মানুষ। জানা যাচ্ছে, আমেরিকার (USA) ৫০টি প্রদেশের অন্তত ১২০০টি এলাকায় শনিবার এইরকমের মিছিল এবং জমায়েত হয়েছে। ক্ষমতায় আসার পর একাধিক বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। প্রশাসনে পর পর কর্মীছাঁটাই, অভিবাসীদের দেশে ফেরত পাঠানো, মার্কিন নাগরিকত্বের জন্য নয়া নিয়ম চালু, শুল্ক নীতি- এই প্রতিটি সিদ্ধান্তেই ছড়িয়েছে বিতর্ক। এই আবহে মসনদে বসার ৩ মাসের মধ্যেই দেখা গেল বিক্ষোভ।

    কী বলছেন বিক্ষোভকারীরা?

    ম্যানহাটনে ট্রাম্প-বিরোধী (Donald Trump) মিছিলে হাঁটতে হাঁটতে এক প্রতিবাদী সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘আমার ভীষণ ভীষণ রাগ হচ্ছে। বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত একদল মানুষ নিজেদের ইচ্ছামতো আমাদের দেশটাকে চালাচ্ছেন। আমাদের দেশ আর মহান নেই।’’ অন্যদিকে ওয়াশিংটনের রাস্তায় স্লোগান দিতে দিতে এক প্রৌঢ় বলেন, ‘‘নিউ হ্যাম্পশায়ার থেকে বাসে করে আমরা প্রায় ১০০ জন এখানে প্রতিবাদ (USA) জানাতে এসেছি। এই প্রশাসনের জন্য বিশ্ব জুড়ে বন্ধুদের হারাচ্ছি আমরা। সকলের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হচ্ছে। দেশের মধ্যেও তারা বিভাজন তৈরি করছে। আমাদের সরকারকে ওরা ধ্বংস করে দিচ্ছে।’’

    নীতি বদলাবে না সাফ জানালেন ট্রাম্প (Donald Trump)

    সবচেয়ে বড় প্রতিবাদী জমায়েত দেখা গিয়েছে সেদেশের রাজধানী ওয়াশিংটনেই। হোয়াইট হাউসের অদূরে ন্যাশনাল মলে কয়েক হাজার মানুষ জড়ো হয়েছেন। আমেরিকার নানা প্রান্ত থেকে প্রতিবাদ জানাতে রাজধানীতে এসেছেন তাঁরা। ট্রাম্প-বিরোধী স্লোগানে মুখরিত হয়েছে ওয়াশিংটন। কিছু রিপোর্ট বলছে, শুধু ওয়াশিংটনেই ২০ হাজার মানুষ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে জমায়েতে শামিল হয়েছেন। কোনও কোনও রিপোর্টে দাবি, সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে। তবে ট্রাম্প (Donald Trump) অবশ্য কোনও বিরোধিতায় আমল দিচ্ছেন না। হোয়াইট হাউসে বসে তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ‘‘আমার নীতি কখনও বদলাবে না।’’

  • Amit Shah: জম্মু-কাশ্মীর সফরে অমিত শাহ, আজই উচ্চপর্যায়ের নিরাপত্তা সংক্রান্ত বৈঠকে অংশ নেবেন

    Amit Shah: জম্মু-কাশ্মীর সফরে অমিত শাহ, আজই উচ্চপর্যায়ের নিরাপত্তা সংক্রান্ত বৈঠকে অংশ নেবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ৬ এপ্রিল জম্মু-কাশ্মীর সফর করছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তাঁর এই সফর ৩ দিন চলবে বলে জানা যাচ্ছে। সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় সরকারি প্রকল্পের উদ্বোধন ছাড়া জনসভাও করবেন তিনি। একইসঙ্গে সীমান্তে নিরাপত্তা বাহিনীর পদস্থ কর্তাদের নিয়ে পর্যালোচনা বৈঠক করার কথাও রয়েছে তাঁর।

    উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে অংশ নেবেন শাহ (Amit Shah)

    সূত্রের খবর, আজই অর্থাৎ রবিবার জম্মুতে লেফট্যানেন্ট গভর্নর মনোজ সিনহা, সেনাবাহিনী, আধা-সামরিক বাহিনী এবং গোয়েন্দা আধিকারিকদের নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করবেন অমিত শাহ (Amit Shah)। প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের পরে এমনই উচ্চপর্যায়ের নিরাপত্তা সংক্রান্ত বৈঠক হতে চলেছে জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu And Kashmir)। গত মাসেই জম্মুর কাঠুয়াতে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে জঙ্গিদের গুলির লড়াইয়ে দুই জঙ্গি নিহত হয়। চারজন পুলিশ সদস্য নিহত হয়। এই আবহে এই বৈঠক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

    হতে পারে মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লার সঙ্গে বৈঠক

    সূত্রের খবর, ভূস্বর্গে থাকাকালীন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লার সঙ্গেও বৈঠক করতে পারেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সম্প্রতি কাঠুয়া সহ একাধিক পার্শ্ববর্তী এলাকায় চলেছে জঙ্গি দমন অভিযান। এই আবহে শাহের (Amit Shah) সফর নিয়ে আবদুল্লা বলেন, ‘‘কাঠুয়ার অভিযানের সঙ্গে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরের কোনও যোগ নেই। অভিযানের আগেই এই সফরের দিনক্ষণ ঠিক হয়েছিল। নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখার পাশাপাশি জম্মুতে সভা করবেন তিনি। তারপর শ্রীনগরে বেশকিছু প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন।’’

    নিহত পুলিশ সদস্যদের পরিবারের সঙ্গেও দেখা করবেন

    জানা যাচ্ছে, অমিত শাহের জম্মু-কাশ্মীর সফরে তিনি নিহত পুলিশ সদস্যদের পরিবারের সঙ্গেও দেখা করবেন। এরপর ৭ এপ্রিল রাতেই শ্রীনগর সফর করবেন অমিত শাহ (Amit Shah)। কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে উন্নয়ন প্রকল্পের পর্যালোচনা করবেন। এর পাশাপাশি বেশ কিছু সরকারি প্রকল্পেরও উদ্বোধন করবেন। শাহের সফর ঘিরে জম্মু-কাশ্মীরে নিরাপত্তার জোরদার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিক ভিকে বিরদি এ নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের একটি নিরাপত্তা বৈঠকও করেন।

  • Ram Navami: একাধিক শুভ যোগ রাম নবমীতে, কোন কোন রাশির ভাগ্য ফিরছে?

    Ram Navami: একাধিক শুভ যোগ রাম নবমীতে, কোন কোন রাশির ভাগ্য ফিরছে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিবছর চৈত্র মাসের শুক্ল পক্ষের নবমী তিথিতে পালিত হয়ে রাম নবমী (Ram Navami)। জ্য়োতিষীরা বলছেন, ২০২৫ সালের রাম নবমীতে (Ram Navami 2025) বিরলযোগ তৈরি হয়েছে। যা অত্যন্ত শুভ ফল দায়ী। এদিনে শ্রীরামের পুজো করলে ভক্তদের মনোবাসনা পূরণ হবে বলে জানাচ্ছেন জ্যোতিষীরা। জানা যাচ্ছে এবারের রাম নবমীতে সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ, অমৃত সিদ্ধি যোগ ও রবি যোগ- এই তিন যোগ তৈরি হয়েছে। অত্যন্ত বিরল এই ঘটনা বলে মনে করা হচ্ছে। এই সময় যেকোনও শুভ কাজ করলে, মিলবে শুভ ফল, আসবে টাকা।

    রবি পুষ্য যোগের কাকতালীয় সংযোগ ১৩ বছর পরে

    জ্যোতিষীরা জানাচ্ছেন, রাম নবমীতে (Ram Navami) রবি পুষ্য যোগের কাকতালীয় সংযোগের ঘটনা একেবারে ১৩ বছর পর ঘটছে। পুষ্য নক্ষত্রকে সৌভাগ্য এবং সম্পদ এর নক্ষত্র বলে মানা হয়। এর শুভ প্রভাবে বিপুল লক্ষ্মীলাভ হয়। বৃষ, মকর ও কুম্ভ রাশির জাতক জাতিকারা রাম নবমীতে রবি পুষ্য নক্ষত্রের শুভ প্রভাবের সুবিধা পাবেন। এরফলে চাকরি পাওয়ার সুযোগ তৈরি হচ্ছে।

    রামনবমীর পুজোর শুভ সময়

    চলতি বছর চৈত্র মাসের শুক্লাপক্ষের নবমী (Ram Navami) তিথি শুরু হয়েছে ৫ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭ টা ২৬ মিনিট থেকে। চলবে আজ রবিবার ৬ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭ টা ২২ মিনিট পর্যন্ত। রাম নবমীতে রামলালার পুজোর শুভ সময় হল সকাল ১১ টা ০৮ মিনিট থেকে দুপুর ১ টা ৩৯ মিনিট পর্যন্ত। শাস্ত্রবিদরা বলছেন, রাম নবমীর (Ram Navami 2025) দিনে নিয়ম মেনে পুজো করলে জীবনে সফলতা চলতেই থাকবে। এতে আপনার আর্থিক দিকে যথেষ্ট লাভ হবে। রাম নবমীর দিন সকালে উঠেই প্রথমে বাসি ঘর পরিষ্কার করুন। তারপরে স্নান করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন জামা কাপড় পরুন। এরপর বাড়ির কাছে রামের মন্দিরে যান। এই বিশেষ দিনে রামের পাশাপাশি সীতা, লক্ষণ ও হনুমানজির পুজো করুন।

  • India: ২০২৪ সালে রেকর্ড ১২৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসী ভারতীয়রা, জানাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক

    India: ২০২৪ সালে রেকর্ড ১২৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসী ভারতীয়রা, জানাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদেশে উপার্জন করে রেকর্ড পরিমাণ টাকা দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসী ভারতীয়রা (India)। এনিয়ে সম্প্রতি এক তথ্য় সামনে এনেছে ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। সেখানেই দেখা যাচ্ছে, ২০২৪ সালে ভারতে বিদেশ থেকে এসেছে ১২৯.৪ বিলিয়ন বা ১২ হাজার ৯৪০ কোটি মার্কিন ডলার। শুধু তাই নয়, তার আগের তিন বছরেও প্রায় একই পরিমাণ টাকা ঢুকছে এদেশে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, বিদেশভূমে পড়ে থেকে টাকা কামানোতে ভারতীয়রা অন্যান্য দেশের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। এই তথ্য যেমন সামনে এল, একইভাবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অর্থনৈতিক বাজারে ভারতীয়রা উপার্জনের দিক থেকে অন্যান্য দেশকে পিছনে ফেলেছে, এটাও প্রতিষ্ঠিত হল।

    কী জানাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক?

    দেশের রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (India) সূত্রে জানানো হয়েছে, রেমিট্যান্স বা প্রবাসী ভারতীদের উদ্যোগেই দেশে আসছে এই কোটি কোটি মার্কিন ডলার। এই প্রসঙ্গেই তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের তরফে (India Remittance)। সেই রিপোর্টে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, ২০২৪ সাল নিয়ে টানা তিন বছর রেমিট্যান্স হিসাবে ১০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি অর্থ দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসী ভারতীয়রা (India)।

    বিগত ২৫ ধরে অটুট রয়েছে ভারতের রেকর্ড

    কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের (India) তরফে আরও জানানো হয়েছে, নব্বইয়ের দশকেই বিশ্বজুড়ে তথ্যপ্রযুক্তি বিপ্লব আসে। এর ফলে দেশের অন্দরে বিদেশে উপার্জনের টাকার আগমন বাড়তে শুরু করে। বর্তমানে এই রেমিট্যান্স বা পরিযায়ী টাকা গ্রহণের ব্যাপারে ভারত বিশ্বের মধ্য়ে শীর্ষে রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, বিগত ২৫ বছর ধরে শীর্ষস্থানে নিজেকে বজায়ও রেখেছে ভারত।

    ভারত ছাড়া দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে কোন কোন দেশে

    এই রেমিট্যান্স গ্রহণের নিরিখে ২০২৪ সালে ভারতের পরেই দ্বিতীয় স্থান পায় মেক্সিকো। ২০২৪ সালে ওই দেশে বিদেশি অর্থ ঢুকেছে ৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। তৃতীয় স্থানে রয়েছে চিন। রাষ্ট্রপুঞ্জের রিপোর্ট অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, ২০২৪ সালে চিনে পরিযায়ীদের অর্থ হিসাবে প্রায় এসেছে ৪৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

LinkedIn
Share