Tag: মাধ্যম

  • Suvendu Adhikari: বিজেপি ক্ষমতায় এলে মহিলারা মাসে পাবেন ৩ হাজার, বড় ঘোষণা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: বিজেপি ক্ষমতায় এলে মহিলারা মাসে পাবেন ৩ হাজার, বড় ঘোষণা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি (Bengal BJP) ক্ষমতায় এলে মহিলাদের মাসে ৩ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। রবিবার হলদিয়াতে এমনই আশ্বাস দিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এছাড়াও ২০০ ইউনিট ফ্রি বিদ্যুত্‍ দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। প্রসঙ্গত, বিজেপি শাসিত একাধিক রাজ্যে মহিলাদের মাসে ভাতা দেওয়ার প্রকল্প চালু রয়েছে। সেটাকেই কাজে লাগাতে চায় বিজেপি। এদিন লক্ষ্মীর ভাণ্ডার নিয়েও মন্তব্য করতে শোনা যায় শুভেন্দু অধিকারীকে। তিনি বলেন, ‘‘২০২৬ সালে বাংলায় ক্ষমতায় এলে মায়েদের – দিদিদের – বোনেদের ১ হাজার টাকা নয়, ৩ হাজার টাকা দেবে বিজেপি।’’

    প্রতিবছরই হবে নিয়োগ ঘোষণা করলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)

    সম্প্রতি, তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন হলদিয়ার বিজেপি বিধায়ক তাপসী মণ্ডল। রবিবার হলদিয়াতেই জনসভা করেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। সেখান থেকেই শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বললেন, ক্ষমতায় এলে তাঁরা কী কী করতে চান। একইসঙ্গে বিজেপি ক্ষমতায় এলে হাতে-পায়ে ধরে টাটাকে রাজ্যে ফেরানো হবে বলেও ঘোষণা করেন শুভেন্দু। এর পাশাপাশি, নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, ‘‘২০০ ইউনিট বিদ্যুত ফ্রি দেওয়া হবে। এক লক্ষ নয়, তিন লক্ষ বাড়ি দেবে বিজেপি সরকার। প্রতি বছরই এসএসসি নিয়োগ হবে। সব জেলাতেই প্রাইমারি পরীক্ষা হবে।’’

    হিন্দুরা শুধু বাড়ি থেকে বের হন

    এর পাশাপাশি, এদিন বিরোধী দলনেতা (Bengal BJP) আবারও জোর দেন হিন্দু ভোটের দিকে। শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) সাফ কথা, হিন্দুরা একটু দয়া করলেই রাজ্যে সরকার বদলে যাবে। আবার সব হিন্দু ভোট দিতে যান না বলেও আক্ষেপ শোনা যায়  বিরোধী দলনেতার গলায়। এদিন তিনি বলেন, ‘‘সিপিএম লড়ছে। কিন্তু পারছে না। ৩০ শতাংশ হিন্দু ভোট দিতে যায় না। ৬৫ থেকে ৬৮ শতাংশ হিন্দু ভোট দিতে যায়। আপনারা শুধু বাড়ি থেকে বেরোবেন। তারপর কী করতে হয়, আপনারা জানেন। একটু দয়া করবেন, উল্টে দেব আমরা।’’

  • Modi Government: মোদি জমানায় নয়া মাইলফলক, চলতি অর্থবর্ষে ১০০ কোটি টন কয়লা উত্তোলন ভারতের

    Modi Government: মোদি জমানায় নয়া মাইলফলক, চলতি অর্থবর্ষে ১০০ কোটি টন কয়লা উত্তোলন ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা উত্তোলনে (Coal Production) নয়া মাইলফলক স্পর্শ করল ভারত। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে ১০০ কোটি টন (এক লক্ষ কোটি কেজি) কয়লা উত্তোলনের মাইলফলক পেরিয়ে গেল। চলতি অর্থবর্ষ শেষ হতে এখনও বেশ কয়েকদিন বাকি। এরই মধ্যে নয়া কৃতিত্ব অর্জন করল দেশ। এ নিয়ে এক্স মাধ্যমে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi Government) লেখেন, ‘‘এটা একটা গর্বের মুহূর্ত প্রত্যেক ভারতবাসীর কাছে। আমরা এক বিলিয়ন টন কয়লা উত্তোলনের মাইলফলক পার করেছি। এই সাফল্যে প্রতিফলিত হচ্ছে আমাদের দেশের শক্তি নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক বৃদ্ধি এবং আত্মনির্ভরতা।’’ এর পাশাপাশি এমন সাফল্য কয়লা ক্ষেত্রের সঙ্গে নিযুক্ত কর্মীদের কঠিন পরিশ্রমকেও প্রতিফলিত করছে বলে জানিয়েছেন মোদি।

    মোদি জমানায় (Modi Government) দেশের কয়লা উত্তোলন বেড়েই চলেছে

    অন্যদিকে এই মাইলফলক স্পর্শে উচ্ছ্বসিত হয়েছেন কেন্দ্রীয় কয়লা ও খনি মন্ত্রী জি কিষাণ রেড্ডি। বিশেষজ্ঞ মহল মনে করছে, কয়লা উত্তোলন বৃদ্ধির ফলে বিদ্যুৎ উৎপাদনও বাড়বে আগামীদিনে। এর পাশাপাশি ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধিও ঘটবে। প্রসঙ্গত, ভারতের কয়লা উত্তোলন ক্রমশ বেড়েই চলেছে। তথ্য বলছে, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে ৮৯৩.১৯১ মিলিয়ন টন কয়লা উত্তোলন হয়েছিল। পরের বছরে অর্থাৎ ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে তা পৌঁছে যায় ৯৯৭.৮৩ মিলিয়ন টনে। আর এবার ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে ১ বিলিয়ন টন কয়লা উত্তোলনের মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলল ভারত।

    ৩৫০ কয়লা খনিতে কাজ করেন ৫ লাখ শ্রমিক

    জানা গিয়েছে, দেশে বর্তমানে ৩৫০টি কয়লা খনি রয়েছে। ৫ লাখ শ্রমিক এই সমস্ত কয়লা খনিগুলিতে কাজ করেন। ইতিমধ্যে নিলামের মাধ্যমে কয়লা উত্তোলন ক্ষেত্রে বেসরকারি সংস্থাগুলিও যাতে অংশ নিতে পারে, সে জন্য আইন সংশোধনও করেছে কেন্দ্রের মোদি সরকার (Modi Government)। শ্রমিকদের নিরাপত্তায় বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে বাড়ানো হয়েছে, আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর জেরেই কয়লা উত্তোলন বেড়েছে। উল্লেখ্য, দেশের ৭৪ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় কয়লাকে ব্যবহার করে। ফলে কয়লা উত্তোলন বৃদ্ধির ফলে দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদনও বেড়েছে।

  • Aurangzeb: ‘ভারতের আইকন নন ঔরঙ্গজেব, এমন প্রচারকে প্রতিহত করা দরকার’, বলল আরএসএস

    Aurangzeb: ‘ভারতের আইকন নন ঔরঙ্গজেব, এমন প্রচারকে প্রতিহত করা দরকার’, বলল আরএসএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঔরঙ্গজেবের (Aurangzeb) সমাধি অপসারণের দাবিতে উত্তাল হয়েছে মহারাষ্ট্র। নাগপুরে ছড়িয়েছে হিংসা। এবার বেঙ্গালুরুতে আরএসএসের অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভায় উঠে এল ঔরঙ্গজেব প্রসঙ্গ। আরএসএস (RSS) জানাল, ঔরঙ্গজেব কখনই একজন যোগ্য আইকন নন এবং যাঁরা এ ধরনের বিকৃত তথ্য দিচ্ছেন তাঁদের রোখা উচিত। রবিবারই বেঙ্গালুরুতে সাংবাদিক সম্মেলন করেন আরএসএসের সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে। তিনি বলেন, ‘‘১৯৪৭ সালে আমরা রাজনৈতিক স্বাধীনতা পেয়েছি। কিন্তু মানসিকভাবে এখনও অনেক কিছুতে ঔপনিবেশিকতার ছাপ রয়ে গেছে। তাই স্বাভাবিকভাবেই আমাদেরকে বৌদ্ধিকভাবে স্বাধীন হতে হবে।’’

    প্রসঙ্গ ঔরঙ্গজেব (Aurangzeb)

    আরএসএসের (RSS) দত্তাত্রেয় হোসাবলের মতে, ‘‘যদি কোনও ব্যক্তি এমন একজন আক্রমণকারীর কাছ থেকে অনুপ্রেরণা নিতে চায়, যিনি আমাদের জাতীয় নীতি এবং সংস্কৃতিকে ধ্বংস করেছিলেন, তাহলে তাঁকে আমরা আক্রমণকারী হিসেবেই দেখব। তিনি সমাজের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক।’’ আরএসএস-এর নেতা দত্তাত্রেয় হোসাবলে আরও বলেন, ‘‘ভারতে যাঁরা আক্রমণ করেছিলেন সেই সমস্ত মানসিকতার লোকেরাই ঔরঙ্গজেবকে (Aurangzeb) গৌরবান্বিত করে। কিন্তু কখনও তাঁকে একজন আইকন বলে মানা যায় না।’’

    ঔরঙ্গজেবের ভাইয়ের উদাহরণ দিলেন আরএসএস নেতা (RSS)

    রবিবার বেঙ্গালুরুতে আরএসএস-র প্রতিনিধি সভায় সাংবাদিকদের দত্তাত্রেয় হোসাবলে আরও বলেন, ‘‘ঔরঙ্গজেবকে (Aurangzeb) নিয়ে যাঁরা কথা বলছেন, তাঁরা তাঁর ভাই দারা শিকোহকে কখনও সামনে আনার চেষ্টা করেনি। কিন্তু তিনিই ছিলেন যিনি এই ভারতের নীতি-নৈতিকতাকে আঁকড়ে ধরেছিলেন।’’ এ প্রসঙ্গে দত্তাত্রেয় হোসাবলে উদাহরণ দেন ভগিনী নিবেদিতার। তিনি বলেন, ‘‘ভারতের নীতি-নৈতিকতাকে কারা আঁকড়ে ধরবে, সেটা বিদেশি বা স্থানীয় হওয়ার বিষয় নয়! ভগিনী নিবেদিতা তিনি একজন খ্রিস্টান ছিলেন। তিনি এ দেশের নীতি-নৈতিকতাকে আঁকড়ে ধরেছিলেন।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘গুরু গোবিন্দ সিংয়ের পুত্ররা শহিদ হয়েছিলেন। কারণ তাঁরা নিপীড়নের কাছে মাথা নত করতে চাননি। আমরা তাঁদের আত্মত্যাগ থেকে অনুপ্রেরণা পায়।’’ দত্তাত্রেয় আরও বলেন, ‘‘আমরা বলি যে আমরা সকলেই হিন্দু। এই দেশে জন্মগ্রহণকারীরা প্রত্যেকেই হিন্দু। কারণ তাঁদের পূর্বপুরুষরা হিন্দু ছিলেন।’’

  • Suvendu Adhikari: ‘‘কোনও সনাতনী মমতাকে ভোট দিতে পারে না’’, হলদিয়ায় তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘কোনও সনাতনী মমতাকে ভোট দিতে পারে না’’, হলদিয়ায় তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলবদল করেছেন বিধায়ক তাপসী মণ্ডল। এই আবহে হলদিয়াতে গিয়ে হুঙ্কার দিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এর পাশাপাশি একহাত নিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। বিরোধী দলনেতা বলেন, ‘‘কোনও সনাতনী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ভোট দিতে পারে না, পারে না, পারে না….সরস্বতী পুজো, মহকুম্ভকে মৃত্যু কুম্ভ বলার পর কেউ ভোট দেবে না। মানুষ প্রস্তুত এই রাজ্য মোদীজির হাতে তুলে দেওয়ার জন্য।’’ শুভেন্দ অধিকারী বলেন, ‘‘ক্ষমতায় এলে বিজেপি মায়েদের ৩০০০ টাকা দেবে। যার মধ্যে ২০০ ইউনিট বিদ্যুত ফ্রি। এক লক্ষ টাকার নয় বরং তিন লক্ষের বাড়ি দেবে। প্রতিবছর এসএসসি হবে, সব জেলাতেই প্রাইমারি পরীক্ষা হবে। হাতে পায়ে ধরে টাটাকে ফিরিয়ে আনা হবে।’’

    এই বাংলাও বাংলাদেশ হবে

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) কণ্ঠে এদিন উঠে আসে বাংলাদেশ ইস্যু। তিনি বলেন, ‘‘বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর অত্যাচার হচ্ছে। এখনও যদি ঐক্যবদ্ধ না হন তাহলে এই বাংলাও বাংলাদেশ হবে। ২৬-এ যদি তৃণমূল যদি লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের লোভ দেখিয়ে, মুসলিমদের জুটিয়ে আমাদের কিছু হিন্দুকে এদিক-ওদিক করে জিতে যায়। তাহলে একই অবস্থা এই অবস্থা হবে। জাত-পাত-রাজনীতি দূরে সরিয়ে রাখো।’’

    ঝাঁটা গেছে একেও ঝেঁটিয়ে বিদায় করতে হবে

    মমতাকে তো দেগে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘অরবিন্দ কেজরিবাল যেমন দিল্লিতে একটার সঙ্গে একটা মদ ফ্রি করেন। তেমন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বারের লাইসেন্স দিয়ে মদময় করেছেন মমতা। মদের প্রভাব যদি কারও উপর পড়ে তাহলে নারীদের উপর। ঝাঁটা গেছে একেও ঝেঁটিয়ে বিদায় করতে হবে। আমরা পুরো সাংগঠনিক জেলা ডাকিনি (Haldia)। আজ প্রচুর মানুষ এসেছেন। সবাই একাট্টা হয়েছেন।’’

    শুধু বাড়ি থেকে বের হবেন

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন,‘‘২০১৯-এ ভোট পড়েছে ৬১ শতাংশ। এবার পড়েছে ৬৬ শতাংশ। দিল্লিতে ১০ শতাংশ লোক বাড়তি বাড়ি থেকে বেরিয়েছে। তাতেই ঝাঁটা সাফ। শুধু বাড়ি থেকে বেরবেন। তারপর কী করতে হয় আপনারা জানেন। আমার বলার দরকার নেই। শুধু ডায়মন্ড হারবারেই ১০ লক্ষ ছাপ্পা আছে। কেশপুরেও ছাপ্পা আছে। এখানেও আছে ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে ছাপ্পা আছে। এখানে অভিজিৎবাবুকে ঢুকতে দেয়নি। একটা বিশেষ সম্প্রদায়ের লোক।’’

  • Sambhal: ২০২৪ সালের নভেম্বরে সম্ভল হিংসা, গ্রেফতার মসজিদ কমিটির সভাপতি জাফর আলি

    Sambhal: ২০২৪ সালের নভেম্বরে সম্ভল হিংসা, গ্রেফতার মসজিদ কমিটির সভাপতি জাফর আলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুঘল জমানার তৈরি মসজিদের সমীক্ষার কাজকে কেন্দ্র করে গত বছরে ব্যাপক হিংসা ছড়ায় উত্তরপ্রদেশের সম্ভলে (Sambhal)। গত ২৪ নভেম্বর অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠেছিল উত্তরপ্রদেশের এই অঞ্চল। জনতা-পুলিস সংঘর্ষে কমপক্ষে তিনজনের মৃত্যুর খবর সামনে আসে। প্রচুর পুলিশ কর্মী জখম হন এই ঘটনায়। এবার এই হিংসায় জড়িত থাকার অভিযোগে জামা মসজিদ কমিটির সভাপতি আইনজীবী জাফর আলিকে (Zafar Ali) গ্রেফতার করল যোগী রাজ্যের পুলিশ। তদন্তকারী পুলিশ আধিকারিকদের দাবি, সেদিনের হিংসার ঘটনায় ইতিমধ্যে তাদের হাতে বেশ কিছু প্রমাণ এসেছে। তা থেকে স্পষ্ট হয়েছে যে সেদিনের হিংসায় তাঁর মদতের বিষয়টি স্পষ্ট। মসজিদ কমিটির সভাপতি জাফর আলি গোটা ঘটনায় অন্যতম চক্রী বলে প্রশাসনের দাবি।

    আগে জাফর আলির জবানবন্দিও নেওয়া হয় (Sambhal)

    জানা গিয়েছে, গত বছরের ২৪ নভেম্বরের হিংসার ঘটনার তদন্তে এর আগেও জাফর আলিকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে দীর্ঘক্ষণ জেরা করে স্থানীয় পুলিশের বিশেষ তদন্তকারী দল। সেসময় জাফর আলির জবানবন্দিও নেওয়া হয় যোগী পুলিশের তরফে। এবার সেই ঘটনার ৪ মাসের মাথায় তাঁকে গ্রেফতার করল পুলিশ। প্রসঙ্গত, আদালতের নির্দেশেই উত্তরপ্রদেশের সম্ভলে জামা মসজিদে সমীক্ষার কাজ শুরু হয়। তবে আদালতের নির্দেশকে থোড়াই কেয়ার করে ভিড় জমা হয়, সমীক্ষার বিপক্ষে। এরপরে সমীক্ষায় এসে আক্রান্ত হতে হয় প্রশাসনকে (Sambhal)। পুলিশ সূত্রে খবর, ওই এলাকায় সরকারি সমীক্ষার দিনক্ষণ প্রথম থেকেই জানতেন বেশ কিছুজন। তাঁদের মধ্যে অন্যতম জাফর আলি।

    সমীক্ষার বিষয়টি তিনি আগেভাগে এলাকার লোকজনকে জানিয়েছিলেন

    জানা গিয়েছে, ১৯ নভেম্বর সমীক্ষার বিষয়টি তিনি আগেভাগে এলাকার লোকজনকে জানিয়েছিলেন (Sambhal)। এই কারণেই সেদিনও অনেক লোক জড়ো হয়ে যান। এরপরে ২৪ নভেম্বরে কাজ করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়তে হয়েছিল। সমীক্ষার কথা প্রথম থেকে জানা ছিল তাঁর। সেই খবর চাউর হওয়ায় বিপুল সংখ্যক লোক জমা হয়েছিল এবং তা থেকে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে সম্ভলে।

  • RSS: শতবর্ষে আরএসএস, ২ অক্টোবর বিজয়া দশমীতে সারাদেশে ১ লাখ শাখা চালানোর লক্ষ্যমাত্রা

    RSS: শতবর্ষে আরএসএস, ২ অক্টোবর বিজয়া দশমীতে সারাদেশে ১ লাখ শাখা চালানোর লক্ষ্যমাত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার ছিল বেঙ্গালুরুতে আরএসএস-এর (RSS) অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভার (ABPS 2025) তৃতীয় দিন। এদিন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে একটি সাংবাদিক বৈঠক করেন। তাঁর পাশে উপস্থিত ছিলেন আরএসএসের সর্ব ভারতীয় প্রচার প্রমুখ শ্রী সুনীল আম্বেকর। এই বৈঠকে দত্তাত্রেয় হোসাবলে জানান যে রবিবার শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করা হয়েছে দেশের জন্য শহিদ হওয়া তিন বীরের উদ্দেশে। এঁরা হলেন ভগৎ সিং, সুখদেব এবং রাজগুরু।

    ২ অক্টোবর সারাদেশে চলবে একলাখ শাখা

    চলতি বছরে ২ অক্টোবর পড়েছে বিজয়া দশমীর তিথি। প্রসঙ্গত, বিজয়া দশমীই হচ্ছে আরএসএস-এর (RSS) প্রতিষ্ঠা তিথি। ওই দিন সারা দেশে এক লাখ শাখা চলবে বলে জানিয়েছেন আরএসএস-র দত্তাত্রেয়। স্বয়ংসেবকদের উদ্দেশে ওই দিন বার্তা দেবেন সর সংঘচালক মোহন ভাগবত। শতবর্ষের আবহে প্রতিটা মণ্ডল স্তরে সামাজিক সম্মেলন এবং হিন্দু সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এর পাশাপাশি সামাজিক শ্রদ্ধা বৈঠকও অনুষ্ঠিত করবে আরএসএস। সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে সম্মেলনও করবে আরএসএস। ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত দেশে শাখা বিস্তারের কর্মসূচিও নেওয়া হয়েছে।

    প্রত্যাশিত কর্মী কত ছিলেন? তারমধ্যে কত হাজির হলেন?

    এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে দত্তাত্রেয় বলেন, ‘‘অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভায় মোট প্রত্যাশিত প্রতিনিধি ছিলেন ১,৪৮২ জন। এঁদের মধ্যে হাজির হয়েছেন ১,৪৪৩ জন। অর্থাৎ মোট উপস্থিত হয়েছেন ৯৩.৭ শতাংশ। প্রতিনিধি সভায় সারাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে স্বয়ংসেবকরা হাজির হয়েছেন। স্বয়ংসেবরা এসেছেন মণিপুর, জম্মু কাশ্মীর ও কন্যাকুমারী থেকেও। আগত প্রতিনিধিরা সংঘের বিভিন্ন শাখার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন।’’

    দেশের প্রতি কাজ মন্থন করবে আরএসএস (RSS)

    সংঘের শতবর্ষ নিয়ে দত্তাত্রেয় হোসাবলে বলেন, ‘‘আরএসএস (RSS) কখনও তার রজত জয়ন্তী অথবা স্বর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করেনি। আরএসএস সর্বদাই মননিবেশ করেছে তার কাজের প্রতি। কিন্তু চলতি বছরের সংঘ ১০০ বছরে পা দিচ্ছে। এই উপলক্ষে আমাদের কাছে একটা সুযোগ রয়েছে যে আমরা মন্থন করব দেশের জন্য আমরা কী কী করতে পারলাম।’’

    বিশ্ব কল্যাণের কাজে লেগে রয়েছে আরএসএস

    তিনি আরও বলেন, ‘‘প্রাচীন সময় ধরেই হিন্দু সমাজ সামাজিক ঐক্য মানুষে-মানুষে বন্ধন এবং বিশ্ব কল্যাণের কাজে লেগে রয়েছে। সাধু মহাত্মাদের আশীর্বাদেই হিন্দু সমাজ এগিয়ে চলেছে। দেশের সমৃদ্ধি হয়েছে। ১৯২৫ সালের ডাক্তার কেশব বলিরাম হেডগেওয়ার উদ্যোগ নিয়ে স্থাপন করেছিলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ। তিনি চেয়েছিলেন যে জাতির জীবন থেকে দুর্বলতা চিহ্নগুলি মুছে যাক। ভারত আবারও পরম বৈভাবশালী রাষ্ট্রে পরিণত হোক।’’

  • PM Modi: ১০ ভারতীয় ভাষায় অনুবাদ করা হল ফ্রিডমানের পডকাস্ট শো, সমাজমাধ্যমে পোস্ট মোদির

    PM Modi: ১০ ভারতীয় ভাষায় অনুবাদ করা হল ফ্রিডমানের পডকাস্ট শো, সমাজমাধ্যমে পোস্ট মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন মার্কিন পডকাস্টার লেক্স ফ্রিডম্যান (Lex Fridman)। মার্কিন পডকাস্টারের নেওয়া এই সাক্ষাৎকার বিশ্বজুড়ে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়। এবার এই পডকাস্টটি দশটি ভারতীয় ভাষাতে অনুবাদ করা হল। একথা সমাজমাধ্যমের পোস্টে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মনে করা হচ্ছে, এর ফলে আরও বেশি সংখ্যক মানুষজন এই পডকাস্টটি শুনতে উৎসাহিত হবেন।

    নিজের পোস্টে কী লিখলেন মোদি?

    এ নিয়ে নিজের এক্স মাধ্যমে পোস্ট করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। নিজের পোস্টে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, ‘‘সম্প্রতি লেক্স ফ্রিডম্যানের সঙ্গে এই পডকাস্ট শো অনেকগুলি ভাষাতে উপলব্ধ হয়েছে। ফ্রিডম্যানের সঙ্গে এই কথোপকথন আরও বিপুলসংখ্যক মানুষের কাছে পৌঁছাবে।’’ নিজের এক্স মাধ্যমে ইউটিউবের একটি লিংকও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে দেখা গিয়েছে, ভারতীয় দূরদর্শন বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষাতে ওই পডকাস্টটিকে অনুবাদ করেছে। জানা যাচ্ছে, অনুষ্ঠানটি দেখা যাবে গুজরাটি, তেলেগু, পাঞ্জাবি, বাংলা, কন্নড়, মারাঠি, অসমীয়া, ওড়িয়া, তামিল এবং মালায়ালাম ভাষাতেও।

    পডকাস্ট ইউটিউবে আপলোড করা হয় ১৬ মার্চ

    প্রসঙ্গত, ওই পডকাস্টটি ইউটিউবে আপলোড করা হয় গত ১৬ মার্চ। এই পডকাস্ট শো-এ ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi) বিভিন্ন ইস্যুতে বলতে শোনা যায়। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা থেকে ক্রিকেট, ফুটবল থেকে আন্তর্জাতিক ইস্যু, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প থেকে পাকিস্তান, নিজের ব্যক্তি জীবন থেকে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ- সমস্ত কিছু নিয়েই কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।পডকাস্ট শো-এর শেষে ফ্রিডম্যান সমাজমাধ্যমে পোস্ট করেন। নিজের পোস্টে ফ্রিডম্যান লেখেন, ‘‘আমার জীবনের অন্যত্র শক্তিশালী কথোপকথন হয়েছে প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে।’’  এরপরেই ফ্রিডম্যানের পোস্টের প্রত্যুত্তর দেন মোদি। নিজের পোস্টে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লেখেন, ‘‘ফ্রিডম্যানের সঙ্গে আমার কথোপকথন দুর্দান্ত ছিল। আমি আমর ছোটবেলার স্মৃতিচারণা থেকে হিমালয়ে আমার কাটানো দিনের কথা বলি সেখানে। এরপর জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমার দিনগুলি নিয়েও কথা হয়।’’

  • VHP: রানা সঙ্গ বিশ্বাসঘাতক! বিতর্কিত মন্তব্য সমাজবাদী পার্টির নেতার, ক্ষমা চাইতে হবে, দাবি ভিএইচপি-র

    VHP: রানা সঙ্গ বিশ্বাসঘাতক! বিতর্কিত মন্তব্য সমাজবাদী পার্টির নেতার, ক্ষমা চাইতে হবে, দাবি ভিএইচপি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেবারের রাজা রানা সঙ্গকে (Rana Sanga Remark) বিশ্বাসঘাতক বলে নজিরবিহীন আক্রমণ করেছিলেন সমাজবাদী পার্টির সাংসদ রামজি লাল সুমন। এই মন্তব্যে ইতিমধ্যে দেশজুড়ে প্রবল বিতর্ক শুরু হয়েছে। এই আবহে তীব্র প্রতিক্রিয়া সামনে এল বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (VHP)। সমাজবাদী পার্টির সাংসদের এমন মন্তব্যের কারণে কড়া নিন্দাও জানাল এই হিন্দু সংগঠন। রাজপুত যোদ্ধাকে এ ধরনের অপমানের ঘটনাকে অত্যন্ত লজ্জাজনক বলে আখ্যা দিয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। এর পাশাপাশি এমন মন্তব্য করার কারণে সমাজবাদী পার্টির নেতাকে প্রকাশ্যে ক্ষমাও চাইতে হবে বলে দাবি জানিয়েছে তারা।

    সম্প্রতি সমাজবাদী পার্টির সাংসদের বিতর্কিত মন্তব্যের ভিডিও ভাইরাল হয়

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। যেখানে সমাজবাদী পার্টির রাজ্যসভার সাংসদ রামজি লাল সুমনকে মন্তব্য করতে শোনা যায় যে রানা সঙ্গ অথবা সংগ্রাম সিং ছিলেন একজন বিশ্বাসঘাতক। যিনি ইব্রাহিম লোদিকে পরাস্ত করতে বাবরকে ভারতে ডেকে এনেছিলেন। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করা প্রয়োজন, রানা সঙ্গ (Rana Sanga Remark) অথবা সংগ্রাম সিংহ ছিলেন মেবারের রাজা। ১৫০৮ থেকে ১৫২৮ সাল পর্যন্ত তিনি মেবার শাসন করেছিলেন বলে জানা যায়। সমাজবাদী পার্টির সাংসদের এমন মন্তব্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (VHP) জাতীয় মুখপাত্র অমিতোষ পারেক।

    কী বললেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (VHP) নেতা অমিতোষ

    নিজের বিবৃতিতে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (VHP) নেতা বলেন, ‘‘যে ধরনের মন্তব্য রামজি লাল সুমন করেছেন, তা অত্যন্ত লজ্জাজনক। মেবারের সংগ্রামী এবং বীরত্বের ইতিহাসের সঙ্গে এই মন্তব্য কখনও খাপ খায় না। রানা সঙ্গ অথবা সংগ্রাম সিংহ শুধুমাত্র মেবারের নয়, সমগ্র রাজস্থানের গর্ব। রানা সঙ্গ অথবা সংগ্রাম সিংহ ১০০টিরও বেশি যুদ্ধ জিতেছিলেন এবং তিনি ইব্রাহিম লোদীকে পরাস্ত করেছিলেন।’’ বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতার কথায়, ‘‘এই ধরনের মন্তব্যের মাধ্যমে তিনি আসলে প্রমাণ করেছেন, তাঁর মানসিকতা ঠিক কী?’’ এর পাশাপাশি এই মন্তব্যের জন্য সমাজবাদী পার্টির ওই সাংসদের ক্ষমা চাওয়া উচিত বলেও দাবি জানিয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ।

  • Amit Shah: ২৯ মার্চ আসার কথা ছিল, আপাতত স্থগিত হল অমিত শাহের বঙ্গ সফর

    Amit Shah: ২৯ মার্চ আসার কথা ছিল, আপাতত স্থগিত হল অমিত শাহের বঙ্গ সফর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপাতত স্থগিত হয়ে গেল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) বঙ্গ সফর। প্রসঙ্গত, মার্চ মাসের শেষেই রাজ্যে আসার কথা ছিল শাহের। এনিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার জানিয়েছেন, আপাতত কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বাংলায় (BJP) আসছেন না। একাধিক গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচি থাকার কারণেই তাঁর বঙ্গ সফর স্থগিত রাখা হচ্ছে। তবে, পরবর্তী তারিখের ব্যাপারেও বিজেপির তরফে এখনও পর্যন্ত নির্দিষ্ট করে কিছু জানানো হয়নি।

    ২৯ মার্চ আসার কথা ছিল অমিত শাহের (Amit Shah)

    উল্লেখ্য চলতি মাসের ২৯ তারিখ রাতে রাজ্যে আসার কথা ছিল অমিত শাহের। এর ঠিক পরের দিন ৩০ মার্চ রাজ্য নেতৃত্বকে নিয়ে বৈঠক করার কথা ছিল তাঁর। তবে বিজেপির তরফে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে, এপ্রিল মাস নাগাদ অমিত শাহের নতুন সফর সূচি জানানো হতে পারে।

    ৩০ মার্চ দলীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের কথা ছিল

    বিজেপি সূত্রে জানানো হয়েছিল, আগামী ৩০ মার্চ সারাদিন দলের বিভিন্ন স্তরের নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন অমিত শাহ (Amit Shah)। এই সময় কথা হবে সাংগঠনিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে। তবে তা পিছিয়ে গেল। বিজেপির সূত্রে শোনা যাচ্ছে, মার্চের বদলে আগামী এপ্রিল – অর্থাৎ – পরের মাসেই পশ্চিমবঙ্গে আসতে পারেন অমিত শাহ। কিন্তু এখনও সেই শাহী সফরের দিনক্ষণ স্থির করা হয়নি। এনিয়ে তবে আলোচনা চলছে বলে জানিয়েছে গেরুয়া শিবির।

    নয়া সভাপতি ঘোষণা হলেই আসবেন শাহ?

    দলীয় সূত্র উদ্ধৃত করে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হচ্ছে, নয়া রাজ্য সভাপতি ঘোষণা হলেই আসবেন অমিত শাহ (Amit Shah)। এরপর ছাব্বিশের বাংলা জয়ের লক্ষ্যে ঝাঁপাবে বিজেপি। প্রসঙ্গত, বিজেপির সাংগঠনিক নীতি অনুযায়ী, এক ব্যক্তি কেবলমাত্র যেকোনও একটি পদেই থাকতে পারবেন। বর্তমান বিজেপি (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার কেন্দ্রে মোদি সরকারের রাষ্ট্রমন্ত্রীও বটেন। এদিকে রাজ্য বিজেপির সভাপতি পদেও তাঁর প্রথম দফার মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে।

  • Justice Varma: সম্পূর্ণ হাস্যকর! তিনি বা পরিবারের কেউ টাকা রাখেননি, জানালেন জাস্টিস বর্মা

    Justice Varma: সম্পূর্ণ হাস্যকর! তিনি বা পরিবারের কেউ টাকা রাখেননি, জানালেন জাস্টিস বর্মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি যশবন্ত বর্মার (Justice Varma) বাড়ি থেকে সম্প্রতি উদ্ধার হয় বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা। এনিয়ে সুপ্রিম কোর্ট এই ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত ছবি, ভিডিও সহ মামলার পুরো অভ্যন্তরীণ তদন্ত প্রতিবেদন নিজেদের ওয়েবসাইটে আপলোড করেছে। হোলির রাতে বিচারপতি ভার্মার বাড়িতে আগুন নেভানোর অভিযানের ছবি ও ভিডিও রয়েছে ওই ২৫ পাতার রিপোর্টেই। তবে এমন অভিযোগ উঠতে যশবন্ত বর্মা এই গোটা বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। রিপোর্ট অনুযায়ী, বিচারপতি জাস্টিস বর্মা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন যে তিনি বা তাঁর পরিবারের কোনও সদস্য কখনও বাড়ির স্টোর রুমে কোনও নগদ টাকা রাখেননি। অর্থাৎ যে বিপুল নগদ উদ্ধার হয়েছে, তা তাঁদের নয় বলেই জানিয়েছে জাস্টিস বর্মা।

    কী বলছেন জাস্টিস বর্মা (Justice Varma)?

    এই বিষয়ে জাস্টিস বর্মা (Justice Varma) বলেন, ‘‘এই নগদ টাকা আমাদের কাছে রাখা ছিল বা তা আমাদের বাড়ি থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে, এমন ধারণা সম্পূর্ণ হাস্যকর। স্টাফ কোয়ার্টারের কাছাকাছি আউটহাউস এমন ঘরে নগদ জমিয়ে রাখা হবে, এটা অনুমান করা অবিশ্বাস্য। সেখানে সহজেই যে কেউ যাওয়া আসা করতে পারে। এই ঘরটি আমাদের থাকার জায়গা থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। একটি বাউন্ডারি প্রাচীরের মাধ্যমে আমাদের থাকার জায়গার থেকে সেই আউটহাউসটি আলাদা করা আছে। আমি শুধু চাই মিডিয়া আমাকে অভিযুক্ত না করুক এবং মানহানি করার আগে তদন্ত করুক।’’ তিনি আরও দাবি করেছেন, তাঁর বাসভবনের কোনও সদস্যকে দেখানো হয়নি যে টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। বরং তাঁকে ফাঁসানোর জন্য চক্রান্ত করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন বিচারপতির বর্মা।

    তদন্ত রিপোর্ট জমা করেন দিল্লি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিকে উপাধ্যায়

    এই ঘটনায় দিল্লি হাইকোর্টের (HC Judge) প্রধান বিচারপতি ডিকে উপাধ্যায় জাস্টিস বর্মার বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া নগদ সংক্রান্ত তদন্ত রিপোর্ট জমা দিয়েছেন। সেই রিপোর্টে তিনি বলেন, ‘‘এই ঘটনা সংক্রান্ত নথি খতিয়ে দেখেছি এবং বিচারপতি যশবন্ত বর্মার (Justice Varma) জবাবও শুনেছি। এর থেকে আমি বেশ কিছু তথ্য জানতে পেরেছি। পুলিশ কমিশনার তাঁর ১৬.৩.২০২৫ তারিখের রিপোর্টে বলেছেন যে বিচারপতি বর্মার বাসভবনে নিযুক্ত প্রহরী নিজের বয়ানে জানিয়েছেন, ১৫.৩.২০২৫ সকালে যে ঘরে আগুন লেগেছিল সেখান থেকে ধ্বংসাবশেষ এবং অন্যান্য আংশিক পোড়া জিনিস সরানো হয়েছিল। প্রাথমিকভাবে তদন্তে দেখা গিয়েছে, বাংলোর বাসিন্দা, গৃহকর্মী, মালি ও সিপিডব্লিউডি কর্মী ছাড়া অন্য কেউ ওই কক্ষে প্রবেশ করেননি। আমি মনে করি, পুরো বিষয়টির পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত হওয়া দরকার।’’

LinkedIn
Share