Tag: Amit Shah

Amit Shah

  • Amit Shah: সনাতন ধর্মকে ডেঙ্গির সঙ্গে তুলনা স্ট্যালিন পুত্র উদয়নিধির, তীব্র প্রতিক্রিয়া শাহের

    Amit Shah: সনাতন ধর্মকে ডেঙ্গির সঙ্গে তুলনা স্ট্যালিন পুত্র উদয়নিধির, তীব্র প্রতিক্রিয়া শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সনাতন ধর্মকে ম্যালেরিয়া এবং ডেঙ্গির সঙ্গে তুলনা করেছিলেন তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনের পুত্র উদয়নিধি স্ট্যালিনের। এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে কড়া প্রতিক্রিয়া জানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। প্রসঙ্গত তামিলনাড়ু সরকারের মন্ত্রী উদয়নিধি স্ট্যালিনের মন্তব্য ছিল, ‘‘কিছু জিনিসের প্রতিবাদ করা যায় না। সেগুলির অবলুপ্ত ঘটানো দরকার। আমরা ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া কিংবা করোনার বিরোধিতা করতে পারি না। আমরা সেটা নির্মূল করি। ঠিক সেভাবেই আমাদের সনাতন ধর্মকে নির্মূল করতে হবে।’’ জুনিয়র স্ট্যালিনের আরও দাবি ছিল যে সামাজিক ন্যায় এবং সাম্যের বিরুদ্ধে রয়েছে সনাতন ধর্ম। তাই সমাজ থেকে যেকোনও মূল্যে এই ধর্মকে উপড়ে ফেলতে হবে।

    সনাতন ধর্ম বিরোধী এই মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া অমিত শাহের (Amit Shah)

    ইন্ডিয়া জোটের অন্যতম শরিক ডিএমকে নেতার এই মন্তব্যে তোপ দাগলেন অমিত শাহ (Amit Shah)। রাজস্থানে বিজেপির সাংগঠনিক কর্মসূচি পরিবর্তন যাত্রার অনুষ্ঠানে রয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সেই অনুষ্ঠান থেকেই উদয়নিধি স্ট্যালিনের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা করে তিনি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘‘উদয় নিধি স্ট্যালিন যে কথা বলেছেন তা আসলে ইন্ডিয়া জোটের প্রত্যেক শরিকের মনের কথা।’’ অমিত শাহের (Amit Shah) আরও সংযোজন, ‘‘ওই জোট হিন্দু ধর্মের বিরোধী এবং হিন্দুত্বকে ঘৃণা করে।’’ জুনিয়র স্ট্যালিনের এই মন্তব্য যে সনাতন ভারতীয় ঐতিহ্যকে আঘাত করেছে তাও এদিন স্পষ্ট করে দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।  অমিত শাহের (Amit Shah) আরও সংযোজন, ‘‘উদয়নিধি স্ট্যালিনের মন্তব্য লস্কর-ই-তৈবার থেকেও ভয়ঙ্কর।’’

    কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকেও একহাত নেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    এদিন কংগ্রেস নেতার রাহুল গান্ধীকেও এক হাত নেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) এবং তিনি বলেন, ‘‘বিরোধীদের এই জোট সাম্প্রদায়িক তোষণের রাজনীতি করছে।’’ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর (Amit Shah) আরও সংযোজন, ‘‘জোটের নেতারা বলছেন মোদি পুনরায় ক্ষমতায় এলে সনাতন ধর্মের রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হবে। তাদের জানা উচিত সনাতন ধর্ম মানুষের হৃদয়ে রয়েছে। কেউ সেটাকে সরাতে পারবে না। প্রসঙ্গত বিজেপি নেতা অমিত মালব্য উদয়নিধি স্ট্যালিনের এই মন্তব্যের বিরোধিতা করেছেন। অমিত মালব্যর, দাবি স্ট্যালিন পুত্র গণহত্যারও ডাক দিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: দত্তপুকুরকাণ্ডে এনআইএ তদন্ত চেয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: দত্তপুকুরকাণ্ডে এনআইএ তদন্ত চেয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দত্তপুকুরে বেআইনি বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনায় এনআইএ তদন্ত দাবি করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এ নিয়ে তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকেও চিঠি লিখেছেন। বালুরঘাটের সাংসদের (Sukanta Majumdar) মতে, এই ঘটনার সঙ্গে জঙ্গি যোগের সম্ভাবনা রয়েছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখতে হবে। প্রসঙ্গত, রবিবারই উত্তর চব্বিশ পরগনার দত্তপুকুরে বাজি কারখানায় বিস্ফোরণ ঘটে। প্রাণ হারান ৭ জন। বেসরকারি মতে, মৃতের সংখ্যা ১০। বিস্ফোরণের তীব্রতা এতটাই ছিল যে ৫ কিলোমিটার দূর থেকেও শোনা যায় সেই আওয়াজ। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের মদতেই বেআইনিভাবে বাজি তৈরির কাজ দীর্ঘদিন ধরে চলছিল।

    চিঠিতে কী লিখলেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে পাঠানো ওই চিঠিতে সুকান্ত মজুমদার লিখেছেন, ‘‘দত্তপুকুরের বিস্ফোরণের ঘটনায় ৬-৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। এই ঘটনা খুবই উদ্বেগজনক। এই বিস্ফোরণের উৎস, কারণ খুঁজে পেতে যথাযথ তদন্তের প্রয়োজন।’’  

    সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) আরও সংযোজন, ‘‘স্থানীয় বাসিন্দারা এই বেআইনি বাজি কারখানা সম্পর্কে পুলিশের কাছে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন। কিন্তু, তাঁদের উদ্বেগের নিরসন করা হয়নি বলে মনে করা হচ্ছে। এই বিষয়টি উদ্বেগজনক। ভবিষ্যতে এই ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে এই বিস্ফোরণের যথাযথ তদন্ত হওয়া জরুরি।’’

    বালুরঘাটের সাংসদের (Sukanta Majumdar) আরও মত, ‘‘এই বিস্ফোরণের ঘটনার সঙ্গে জঙ্গি-যোগ রয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখতে এনআইএ তদন্তের আবেদন জানাচ্ছি। এনআইএ তদন্ত হলে এই বিস্ফোরণের প্রকৃত কারণ যেমন প্রকাশ পাবে, তেমনই রাজ্যবাসীও আশ্বস্ত হবেন যে, কেন্দ্রীয় সরকার তাঁদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’’

    সুর চড়ালেন শুভেন্দুও

    অন্যদিকে, এই ঘটনায় এনআইএ দাবি করেছেন কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরও। দত্তপুকুরের এই বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনায় বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছেন। নন্দীগ্রামের বিধায়কের মতে, ‘‘আজ থেকে তিন মাস আগে অবৈধ বাজি কারখানা নিয়ে কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু তাতে কাজের কাজ যে কিছু হয়নি, রবিবারের ঘটনা তার প্রমাণ।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: বালুরঘাটে রাম মন্দিরের আদলে পুজো মণ্ডপ, উদ্বোধনে আসতে পারেন অমিত শাহ, উদ্যোগী সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: বালুরঘাটে রাম মন্দিরের আদলে পুজো মণ্ডপ, উদ্বোধনে আসতে পারেন অমিত শাহ, উদ্যোগী সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যায় তৈরি হচ্ছে রাম মন্দির। আগামী জানুয়ারি মাসে ওই মন্দিরের উদ্বোধনে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কিন্তু, তার আগেই এই রাজ্যে রাম মন্দিরের উদ্বোধন করতে পারেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। অবাক মনে হলেও এটা সত্যি। তবে, অযোধ্যার রাম মন্দির নয়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী উদ্বোধন করতে পারেন বালুরঘাটে রাম মন্দিরের আদলে তৈরি দুর্গা পুজোর মণ্ডপের। অযোধ্যার রাম মন্দিরের আগেই সেটির উদ্বোধন হবে। আসলে বালুরঘাটের বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) ক্লাব বলে পরিচিত নিউ টাউন ক্লাব ও পল্লি পাঠাগারের এবারের দুর্গাপুজোর থিম করা হচ্ছে রাম মন্দির।

    কী বললেন ক্লাবের সম্পাদক?

    বালুরঘাটের নিউটাউন ক্লাব এবং পল্লি পাঠাগারের দুর্গাপুজো এবারে ৭০ তম বর্ষে পদার্পণ করবে। প্রতি বছর থিম পুজোর মধ্যে দক্ষিণ দিনাজপুরের অন্যান্য বড় ক্লাবগুলির মত নিউটাউন ক্লাব নজর কাড়ে। থিম পুজো করে জেলার সেরা পুজোগুলির মধ্যে বেশ কয়েক বার স্থান পেয়েছে এই ক্লাব। গতবছর পুজোয় বুর্জ খলিফার আদলে মণ্ডপ গড়ে সকলকে চমকে দিয়েছিল এই ক্লাব। শুধু তাই নয়, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেও ছিল চমক। অনলাইনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী উদ্বোধন করলেও, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সশরীরে উপস্থিত ছিলেন বলিউডের সুপারস্টার মিঠুন চক্রবর্তী। আগামী বছরের এপ্রিল-মে নাগাদ দেশে হতে চলেছে লোকসভা নির্বাচন। তৃতীয় বারের জন্য এই নির্বাচনে জয় পেতে মরিয়া বিজেপি, দেশ জুড়ে তাদের প্রচার অভিযান শুরু করেছে। পশ্চিমবাংলাতেও তাদের প্রচার ধীরে ধীরে গতি পাচ্ছে। লোকসভা নির্বাচনের আগে তাই এবারে দুর্গা পুজোতে অংশ নিতে, দলের রাজ্য নেতাদের নির্দেশ দিয়ে গেছেন কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। এতদিন বালুরঘাটের শহরের নিউ টাউন ক্লাব ও পল্লি পাঠাগারের শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে থাকলেও, সম্প্রতি ওই ক্লাবের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি তথা সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। আর বালুরঘাটের এই  রাম মন্দির উদ্বোধনের ক্ষেত্রেও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে আনবার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ক্লাব সম্পাদক অরিজিৎ মহন্ত বলেন, রবিবার আমাদের ক্লাবে দুর্গা পুজোর খুঁটি পুজো করা হল।  ক্লাবেস সমস্ত সদস্যরা হাজির হয়েছিলেন। এবারের পুজোয় স্বরাস্ট্রমন্ত্রীকে দিয়ে  উদ্বোধন করাবার চেষ্টা শুরু হয়েছে। বালুরঘাটে আমরা একটু ভিন্ন স্বাদের পুজো করি। আমাদের  গতবারের  বুর্জ খলিফার আদলে মন্ডপ প্রশংসিত হয়েছে। এবারে রাম মন্দিরের রেপ্লিকা তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আশা করি, মানুষ রাম মন্দিরের কিছু অনুভূতি এখানে পাবেন। আমাদের এই  উদ্যোগ মানুষের পছন্দ হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: গান্ধীনগর লোকসভা কেন্দ্রে অমিত শাহের ১০৫২ কোটি প্রকল্পের শিলান্যাস

    Amit Shah: গান্ধীনগর লোকসভা কেন্দ্রে অমিত শাহের ১০৫২ কোটি প্রকল্পের শিলান্যাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) গুজরাটের জন্য ১০৫২ কোটি টাকার বিশেষ প্রকল্পের শিলান্যাস করলেন। গান্ধীনগর লোকসভা কেন্দ্রে এই মোটা অঙ্কের প্রকল্পের শিলান্যাস অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। গান্ধীনগরে স্বাস্থ্য, রাস্তা এবং পরিবেশ বান্ধব উন্নয়নের জন্য এই প্রকল্প বিশেষ ভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রকল্পের কাজ গুজরাট সরকার এবং কেন্দ্রীয় সরকারের যৌথ উদ্যোগে সুসম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    কী বললেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)?

    এদিন গান্ধীনগরে এই প্রকল্পের শিলান্যাস অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভুপেন্দ্র প্যাটেল সহ রাজ্যের বিজেপি নেতারা। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) প্রকল্পের সূচনা করতে গিয়ে বলেন, ৭৯২ টি পরিবার নিজেদের নতুন বাড়ি পাবেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পে। এই পরিবারগুলির প্রতি শুভকামনা জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এই দিনে রেবাবাই জেনারেল হাসপাতালের নতুন ভাবে সংস্কারের কাজ শুরু হয়েছে বলে জানান তিনি। অনেক দিন ধরে এই হাসপাতালের পরিকাঠামো ঠিকঠাক ছিল না। পাশাপাশি শেঠ এনএন প্যাটেল হাসপাতালেরও শিলান্যাস করেন তিনি। এই হাসপাতাল হলে অনেক মানুষ উপকৃত হবেন বলে উল্লেখ করেন।

    স্বাস্থ্য প্রকল্প নিয়ে কী বললেন? 

    এদিন অমিত শাহ (Amit Shah) প্রধানমন্ত্রীর আয়ুষ্মান প্রকল্পের কথা বলে, ভারত সরকারের সাফল্যের বিশেষ দিকগুলি তুলে ধরেন। মোদি সরকারে আমলে গরিব মানুষের জন্য স্বাস্থ্য বিমা এবং চিকিৎসার বিশেষ সুবিধা কীভাবে জনমুখী হয়েছে, সেই কথাও তুলে ধরেন। গান্ধীনগরে ১৫০ টি বিশেষ শিশু সুরক্ষা কেন্দ্র, অঙ্গনওয়াড়ি স্থাপনের কথা বলেন। এই কেন্দ্রগুলি শিশুদের সুরক্ষার জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করবে বলে জানান তিনি। গান্ধীনগর লোকসভা কেন্দ্রের মানুষের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে বেশ কিছু সবুজ বাগানের কথা ভাবা হয়েছে। এই বাগানগুলি কিভাবে পরিবেশ বান্ধব এবং স্বাস্থ্যের অনুকূল হবে, সেই দিকে জোর দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সারা গান্ধীনগরের উন্নয়নের জন্য বেশ কিছু রাস্তার কথা বলা হয়েছে। এই লোকসভা কেন্দ্রের রান্দেজা থেকে বালোয়া পর্যন্ত ফোর লেন রাস্তার শিলান্যাস করেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP Meeting: মধ্যরাত পর্যন্ত দিল্লিতে শুভেন্দু-সুকান্তর সঙ্গে বৈঠকে অমিত শাহ, কী নিয়ে হলো আলোচনা?

    BJP Meeting: মধ্যরাত পর্যন্ত দিল্লিতে শুভেন্দু-সুকান্তর সঙ্গে বৈঠকে অমিত শাহ, কী নিয়ে হলো আলোচনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরপর দু’দিন দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ(Amit Shah)-র সঙ্গে আলোচনায় বসলেন বঙ্গ বিজেপির নেতারা। সোমবারের পর মঙ্গলবারও শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এবং সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) সঙ্গে বৈঠক করলেন অমিত শাহ। মঙ্গলবার রাত ১১ টা থেকে বৈঠক শুরু হয়। বৈঠক চলে মধ্য়রাত অবধি। সূত্রের খবর, পঞ্চায়েতের ফল থেকে রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছে রিপোর্ট দিয়েছেন বঙ্গ বিজেপির নেতারা।

    রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা

    সোমবারই বঙ্গ বিজেপির নেতৃত্বের সঙ্গে প্রথম পর্যায়ের বৈঠক করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ওই বৈঠকে ২১ জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বিজেপি নেতাদের বাড়ি ঘেরাও-র যে কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন,  তা নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে রিপোর্ট করেন সুকান্ত। দ্বিতীয় দফার বৈঠক ছিল মঙ্গলবার রাতে। আগে রাত দশটা থেকে বৈঠক শুরুর কথা ছিল। কিন্তু রাজস্থানের নেতাদের সঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বৈঠকে ব্যস্ত থাকায় সময় পিছিয়ে ১১টা করা হয়। সেই মতো রাত ১০টা ৪০ মিনিট নাগাদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বাসভবনে পৌঁছন শুভেন্দু অধিকারী ও সুকান্ত মজুমদার। সূত্রের খবর, দুই পর্যায়ে বঙ্গ বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক হয় শাহের। প্রথম পর্যায়ে রাজ্যের সন্ত্রাস এবং আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কথা হয়। দ্বিতীয় পর্যায়ে, পঞ্চায়েত নির্বাচন এবং তার ফলাফলের নিরিখে সাংগঠনিক পর্যালোচনা হয়। মঙ্গলবার রাতের বৈঠকে সুকান্ত-শুভেন্দু ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সুনীল বনসল এবং মঙ্গল পান্ডে।

    আরও পড়ুন: মরশুমের শুরুতেই একের পর এক মৃত্যু! ডেঙ্গি সংক্রমণ হতে পারে লক্ষাধিক!

    বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। ইতিমধ্যে বাংলায় আসন সংখ্যা নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন শাহ। লোকসভা নির্বাচনে দলকে ৩৫ আসনের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছিলেন তিনি। সূত্রের খবর, কয়েকঘণ্টার শাহি-বৈঠকে সংগঠন নিয়ে আলোচনা হয়। ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যে ভাল ফল করেছিল বিজেপি। সেবার ২ থেকে একলাফে তাদের আসন বেড়ে হয়েছিল ১৮। প্রায় ৪০ শতাংশ ভোট পেয়েছিল গেরুয়া শিবির। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NDA: শক্তিবৃদ্ধি এনডিএ-র! সমাজবাদী পার্টির পুরনো সহযোগী ধরল মোদির হাত

    NDA: শক্তিবৃদ্ধি এনডিএ-র! সমাজবাদী পার্টির পুরনো সহযোগী ধরল মোদির হাত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষরা বলছেন, তৃতীয়বারও মসনদ দখলের পথে প্রধানমন্ত্রী মোদি। বিরোধীদের জোটে অনৈক্যর বাতাবরণ। নেই কোনও মুখ। ঠিক এমন আবহে ফের শক্তি বৃদ্ধি হল শাসক এনডিএ (NDA) জোটের। উত্তরপ্রদেশে একদা সমাজবাদী পার্টির জোটসঙ্গী ছিল সুহেলদেব ভারতীয় সমাজ পার্টি। তারাই শক্তি বাড়াল ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক অ্যালায়েন্স বা এনডিএ-র। শনিবারই এই দলের প্রধান ওপি রাজভর দেখা করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে। তাঁর এই সাক্ষাতের পরই এনডিএ (NDA) জোটে এই দলের আনুষ্ঠানিক প্রবেশ হয়। 

    ট্যুইট অমিত শাহের

    রবিবার সকালে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ট্যুইটার হ্যান্ডেলে ওপি রাজভরের সঙ্গে সাক্ষাতের ছবিও পোস্ট করেন। ছবির ক্যাপশনে লেখেন, “রাজভরজির আগমনে উত্তরপ্রদেশে এনডিএ আরও শক্তিশালী হবে।”

    সুহেলদেব ভারতীয় সমাজ পার্টির প্রধানের ট্যুইট

    এদিন এনডিএ-তে (NDA) আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দিয়ে ট্যুইট করেন রাজভর। তিনি লেখেন, ‘‘সামাজিক ন্যায়, দেশের সুরক্ষা, পিছিয়ে পড়া জাতির উন্নয়নের স্বার্থে এনডিএ-এর সহযোগী হলাম।’’

    প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টির সঙ্গেই ছিল এই দল। যদিও ২০১৭ সালে প্রথমবার যোগী সরকার ক্ষমতায় আসার পর এনডিএ শিবিরেই ছিল ভারতীয় সমাজ পার্টি। তাদের দলের তরফে মন্ত্রীও ছিল উত্তরপ্রদেশ সরকারে। পরে মন্ত্রিসভা থেকে বেরিয়ে এসে পুনরায় অখিলেশের হাত ধরে তারা। শনিবার আবার সুহেলদেব ভারতীয় সমাজ পার্টি ফিরল তার পুরনো জায়গায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • CV Ananda Bose: “মুক্ত বাতাসে শ্বাস নিতে দিল্লি যাচ্ছি”! তির্যক মন্তব্য রাজ্যপালের

    CV Ananda Bose: “মুক্ত বাতাসে শ্বাস নিতে দিল্লি যাচ্ছি”! তির্যক মন্তব্য রাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোট মিটতেই দিল্লি গেলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। রাজভবন সূত্রে খবর, আজ সোমবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে পারেন তিনি। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে থেকেই জেলায় জেলায় ঘুরছেন রাজ্যপাল। ভোটে নিহত বা আহতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেছেন তিনি। গিয়েছেন হাসপাতালেও। জানা যাচ্ছে, সেই রিপোর্টই তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকে জমা দিতে পারেন। 

    কেন হঠাৎ দিল্লি যাত্রা?

    নির্বাচনের আগে থেকেই সক্রিয় দেখা গিয়েছে রাজ্যপালকে। নিজেকে গ্রাউন্ড জিরো রাজ্যপাল (CV Ananda Bose) বলে অভিহিত করেছেন সিভি আনন্দ বোস। নিজের চোখে প্রত্যক্ষ করেছেন ভোট সন্ত্রাসের করুণ কাহিনি। ভোটের দিনেই প্রাণ হারিয়েছেন ১৬ জন। তার আগে আরও ১৯ জনের প্রাণ গিয়েছে এই ভোটকে কেন্দ্র করে। যদিও রাজ্য নির্বাচন কমিশন ভোটের বলি হিসেবে উল্লেখ করেছে মাত্র ১০ জনকে। আর ভোটের দিন প্রাণ হারিয়েছেন মাত্র ৩ জন। ময়দানে নেমে এই বৈপরীত্যও প্রত্যক্ষ করছেন রাজ্যপাল। রাজ্যপাল বলেছেন, “এই হিংসাশ্রয়ী ভোট দেখার পর রাজ্যপাল হিসেবে যা করার করব।” একই সঙ্গে দিল্লি রওনা হওয়ার আগে রাজ্যপালের তির্যক মন্তব্য “একটু মুক্ত বাতাসে শ্বাস নিতে আমি দিল্লি যাচ্ছি।” রাজনৈতিক মহলে জল্পনা বাড়িয়েছে। মনে করা হচ্ছে, বাংলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে রিপোর্ট দিতে পারেন রাজ্যপাল। 

    আরও পড়ুন: আজ গান্ধীনগর থেকে রাজ্যসভায় মনোনয়ন জমা দিতে চলেছেন এস জয়শঙ্কর

    রবিবার সন্ধ্যায় রাজভবন থেকে বিমানবন্দরে পৌঁছয় রাজ্যপালের (CV Ananda Bose) কনভয়। সেখানে আগে থেকেই অপেক্ষায় ছিলেন সাংবাদিকরা। তাঁদের সঙ্গে কথা বলতে এগিয়ে আসেন রাজ্যপাল। মুখে ছিল স্মিত হাসি। সাংবাদিকরা তাঁকে প্রশ্ন করেন, আপনি কি রাজ্যে ৩৬৫ ধারা জারির সুপারিশ করতে দিল্লি যাচ্ছেন? রাষ্ট্রপতি শাসন জারির আবেদন জানাবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে? জবাবে রাজ্যপাল বলেন, তিনি একটু মুক্ত বাতাসে শ্বাস নিতে চান, তাই দিল্লি পাড়ি। নিজের ব্যক্তিগত কিছু কাজও রয়েছে বলে জানান তিনি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Sukanta Majumdar: আইনশৃঙ্খলার অবনতি! কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ চেয়ে অমিত শাহকে চিঠি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: আইনশৃঙ্খলার অবনতি! কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ চেয়ে অমিত শাহকে চিঠি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটকে কেন্দ্র করে শনিবার ব্যাপক হিংসা ছড়ায় রাজ্য জুড়ে। সন্ত্রাসের বলি হন একদিনে ১৫ জন। কেন্দ্রীয় বাহিনী এলেও তাদের বুথে ব্যবহার করা হয়নি বলে অভিযোগ। এবার রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলার প্রশ্নে কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপের দাবি তুলল বঙ্গ বিজেপি। জানা গিয়েছে, এই ইস্যুতে বিজেপি-র সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। চিঠি দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্টমন্ত্রী অমিত শাহকেও। ভোট ঘোষণা থেকে একে একে ঝরে পড়েছে তিরিশের ওপর তাজা প্রাণ, জেলায় জেলায় লাগামছাড়া সন্ত্রাসের অভিযোগ শাসক দলের বিরুদ্ধে।

    কী বললেন সুকান্ত?

    সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) শনিবার বলেন “কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপ চাই এখনই। সেটা ৩৫৫ হতে পারে, ৩৫৬ হতে পারে। কোনটা হবে, সেটা কেন্দ্রীয় সরকার ঠিক করুক। জেপি নাড্ডাকে জানিয়েছি।” সংবিধান বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ৩৫৫ ধারা অনুযায়ী, রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হলে, কেন্দ্রের হাতে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার দায়িত্ব চলে যায়। আর ৩৫৬ ধারা অনুযায়ী, রাজ্য প্রশাসন চালাতে অক্ষম হলে, পুরো প্রশাসনিক ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির হাতে চলে যায়।

    শনিবার সকাল থেকেই হিংসা ছড়ায় রাজ্যে 

    শনিবার সকাল থেকেই নির্বাচন-সন্ত্রাসের খবর সামনে আসতে থাকে। বোমাবাজি, গুলিচালনা, ব্যালট বাক্স ছিনতাই চলতেই থাকে। পঞ্চায়েত ভোটে এক দিনে মৃতের সংখ্যা পৌঁছায় ১৭-তে। শনিবার দুপুরের পর থেকে, কিছুটা সময় এমনও ছিল যখন প্রতি মিনিটে একটা করে লাশ পড়তে থাকে। রাজ্যের অজস্র স্পর্শকাতর বুথে বাহিনী মোতায়েন না করে শুধুই সিভিক দিয়ে ভোট করানোর অভিযোগ ওঠে কমিশনের বিরুদ্ধে। এমন পরিস্থিতিতে রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী শনিবার দুপুরেই অবিলম্বে কেন্দ্রের হস্তক্ষেপের দাবি তোলেন। শুভেন্দু বলেন, “আমি একটা কারণে, একটা লক্ষ্য নিয়ে মন্ত্রিত্ব ছেড়ে এসেছি। সেই লক্ষ্যে আমাকে যা করতে হয় করব। পতাকা ধরে কিংবা পতাকা ছেড়ে, টু সেভ ডেমোক্র্যাসি, আমাকে যা করতে হয় করব।” তাঁর আরও সংযোজন, দুটি পথ খোলা। এক, ‘কালীঘাট চলো’, দ্বিতীয়ত ‘৩৫৬ কিংবা ৩৫৫ ধারা।’

     

    আরও পড়ুুন: পঞ্চায়েত নির্বাচনে অবাধ ছাপ্পা, হিংসা, প্রতিবাদে ‘ঠুঁটো’ নির্বাচন কমিশনের দফতরে তালা শুভেন্দুর

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Vote: কীভাবে ব্যবহার হবে বাহিনী? কমিশনকে চিঠি অমিত শাহের মন্ত্রকের

    Panchayat Vote: কীভাবে ব্যবহার হবে বাহিনী? কমিশনকে চিঠি অমিত শাহের মন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Vote) ঘোষণা থেকেই লাগামছাড়া সন্ত্রাসের সাক্ষী থেকেছে রাজ্যের মানুষ। হিংসা ছড়ানোর অভিযোগ শাসক দলের বিরুদ্ধে। ভোট ঘোষণার ১৬ দিনেই মৃত্যু হয়েছে ১০ জনের। রাজ্য প্রশাসনের ওপর ভরসা হারানো মানুষ রবিবার মালদার সাহাপুরে শাঁখ বাজিয়ে, ফুল ছুড়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে স্বাগত জানালেন। এমন পরিস্থিতিতে ২২ কোম্পানির পর ৩১৫ কোম্পানি বাহিনী পাঠানোর কথা জানিয়েছে অমিত শাহের মন্ত্রক। অন্যদিকে বাহিনীর ব্যবহার কীভাবে হবে, তা জানতে চেয়ে কমিশনকে চিঠি দিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের চিঠি

    মোট ৮২২ কোম্পানির মধ্যে এখনও বাকি ৪৮৫ কোম্পানি। এই মর্মে চিঠি পাঠিয়েছে কমিশন। শুক্র, শনি, এবং রবিবারে বিএসএফ-এর আইজি এবং সিআইএসএফ-এর আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। জানা গিয়েছে, রাজ্য নির্বাচন কমিশনের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে পাল্টা উত্তর চেয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। তাতে জানতে চাওয়া হয়েছে ৩১৫ কোম্পানি বাহিনী কোথায় এবং কীভাবে ব্যবহার করা হবে। পর্যবেক্ষকরা জানাচ্ছেন, পরপর তিন দিন বিএসএফ-এর সঙ্গে বৈঠকের পরও কমিশন এখনও জানাতে পারেনি মঞ্জুর করা ৩১৫ কোম্পানি বাহিনী কেমন ভাবে ব্যবহার করা হবে।

    শুভেন্দুর করা মামলাতেই কেন্দ্রীয় বাহিনী          

    প্রসঙ্গত, রাজ্য জুড়ে পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Vote) শান্তিপূর্ণ ভাবে যাতে হয়, সেই দাবিতে আদালতের দ্বারস্থ হন শুভেন্দু। দাবি জানান কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার। হাইকোর্ট এই দাবি মেনে নেয়। রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য নির্বাচন কমিশন। সুপ্রিম কোর্টও কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপরেই ভরসা রাখার কথা বলে। এরপরে মাত্র ২২ কোম্পানি বাহিনী চায় রাজ্য নির্বাচন কমিশন। পরে হাইকোর্টে আবারও ভর্ৎসনার মুখে পড়ে কমিশন। অবশেষে আদালতের চাপে ৮২২ কোম্পানি বাহিনী চেয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে বারবার অভিযোগ ওঠে শাসক দলের পক্ষপাতিত্ব করার। আদালতে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের যোগ্যতা ও অপারগতা নিয়ে সরাসরি প্রশ্ন তোলে কলকাতা হাইকোর্ট। একই সঙ্গে আদালত নির্দেশ দেয়, প্রতি জেলায় পর্যাপ্ত সংখ্যায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করতে হবে। এক্ষেত্রে কোনও জেলায় মোতায়েন করা বাহিনীর সংখ্যা যেন কোনওভাবেই ২০১৩ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনের তুলনায় কম না হয়। এমনকী যদি এই নির্দেশ কার্যকর না হয়, তার চরম ফল কমিশনকে ভুগতে হবে বলেও জানায় আদালত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • All Party Meeting: মণিপুর ইস্যুতে সর্বদলীয় বৈঠক অমিত শাহের! কী সিদ্ধান্ত হল?

    All Party Meeting: মণিপুর ইস্যুতে সর্বদলীয় বৈঠক অমিত শাহের! কী সিদ্ধান্ত হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মণিপুরে শান্তি ফেরানোর লক্ষ্যে এদিন সর্বদলীয় বৈঠক (All Party Meeting) ডাকেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সূত্রের খবর, সেখানে সর্বদলীয় প্রতিনিধি দল পাঠানোর ব্যাপারে সবাই একমত হয়েছে। বৈঠকের মধ্যে রাষ্ট্রপতি শাসনেরও দাবি জানিয়েছে কোনও কোনও দল, এমনটাই জানা গিয়েছে। 

    চলতি বছরের ৩ মে থেকে অশান্তি চলছে মণিপুরে 

    এদিন সংসদের লাইব্রেরি হলে অনুষ্ঠিত হয় ওই বৈঠক (All Party Meeting)। প্রসঙ্গত, রাজ্যের ৭০ শতাংশ জনগোষ্ঠী হল মেইতেই। কিন্তু উপজাতি সম্প্রদায়ভুক্ত না হওয়ায় রাজ্যের মাত্র দশ শতাংশ জমির উপর অধিকার পায় এই জনগোষ্ঠী। বাকি পাহাড়ে, জঙ্গলের সংরক্ষিত জমিতে বসবাস করার অধিকার রয়েছে একমাত্র আদিবাসী কুকি সম্প্রদায়ের। ৩ মে এক মিছিলকে কেন্দ্র করে দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি তৈরি হয় মণিপুর জুড়ে। এখনও অবধি এই হিংসায় ১৪০ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। কেন্দ্র ইতিমধ্যে সেখানে ১০১ কোটি টাকার ত্রাণ প্যাকেজ ঘোষণা করেছে।

    কোন কোন দল এদিন উপস্থিত ছিল?

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ডাকা এই বৈঠকে (All Party Meeting) এদিন হাজির হাজির ছিল কমবেশি সব রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিই। ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টির প্রধান শরদ পওয়ার এই বৈঠকে যোগ দিতে পারবেন না বলে আগেই জানিয়েছিল। তবে তাঁর বদলে এদিন হাজির ছিলেন এনসিপির সাধারণ সম্পাদক নরেন্দ্র ভর্মা ও মণিপুরে এনসিপি প্রধান সোরান ইবোয়াইমা সিং। অন্যদিকে, তৃণমূলের তরফে ডেরেক ও’ব্রায়েন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ডাকা এই বৈঠকে যোগ দেন। কংগ্রেসের তরফে উপস্থিত ছিলেন ইবোবি সিং, বিআরএসের বিনোদ কুমার, আরজেডির মনোজ ঝা, শিবসেনা (উবিটি)-র প্রিয়ঙ্কা চতুর্বেদী, শিবসেনার একনাথ শিন্ডে। উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই। প্রত্যেক দলের প্রতিনিধিকে ১০ মিনিট করে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: হিন্দু ভাবাবেগে আঘাত ‘আদিপুরুষে’র! শাহকে চিঠি অল ইন্ডিয়ান সিনে ওয়ার্কার্স অ্যাসোসিয়েশনের

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share