Tag: bangla news

bangla news

  • JU Student Death: ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হস্টেল ছাড়তে হবে প্রাক্তনীদের! যাদবপুরকে বলল কলকাতা হাইকোর্ট

    JU Student Death: ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হস্টেল ছাড়তে হবে প্রাক্তনীদের! যাদবপুরকে বলল কলকাতা হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) প্রাক্তন পড়ুয়াদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হস্টেল ছাড়তে হবে। মঙ্গলবার এমন নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম। এই নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করতে হবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে।

    কী বলল আদালত

    যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র মৃত্যুর ঘটনার পর কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) বেশ কয়েকটি মামলা দায়ের হয়েছিল। মঙ্গলবার সেই মামলার শুনানিতে হাইকোর্ট জানাল, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনীদের হস্টেলে থাকতে দেওয়া যাবে না। প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘‘হস্টেলের প্রত্যেক রুমে গিয়ে দেখতে হবে, প্রাক্তনীরা রয়েছেন কিনা। যদি থাকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বের করে দিন।” আদালতের নির্দেশ, ‘‘প্রাক্তনীরা যে ঘর ছেড়ে দিয়েছে, তা নিশ্চিত করতে হবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে। ঘর ছেড়ে দিলে মেইনটেন্যান্সের কাজ শুরু করুক বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।” পাশাপাশি প্রধান বিচারপতির আরও পর্যবেক্ষণ, বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনও ইউনিয়ন না থাকলে জনসমক্ষে বক্তব্য বা প্রেস রিলিজ দেওয়া বন্ধ করতে হবে। উল্লেখ্য, সোমবারই বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছে ইউজিসি-র প্রতিনিধি দল। সেক্ষেত্রে এদিন প্রধান বিচারপতি বলেন, “ইউজিসি দেখবে রেগুলেশন প্রয়োগ হচ্ছে কিনা।”

    কেন এই নির্দেশ?

    গত ৯ অগাস্ট মেইন হস্টেলের তিনতলা থেকে পড়ে মৃত্যু হয় প্রথম বর্ষের এক ছাত্রের। এই ঘটনায় উঠেছিল র‍্যাগিংয়ের অভিযোগ। সেইসঙ্গে নাম জড়িয়েছিল বেশ কয়েকজন প্রাক্তন পড়ুয়ার। প্রশ্ন উঠেছিল, প্রাক্তনীরা কেন হস্টেলে থাকছেন। যদিও ঘটনার পর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, প্রাক্তন পড়ুয়াদের হস্টেল ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু, তাতে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এবার সরাসরি আদালতের নির্দেশ এলো।

    আরও পড়ুন: ৭টি দূরপাল্লার ট্রেনের স্টপেজ বাড়ল রাজ্যে! রেলকে ধন্যবাদ জানালেন শুভেন্দু

    যাদবপুরকাণ্ডে তোলপাড় দেশ

    দেশের প্রথম সারির শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে র‌্যাগিংয়ের অভিযোগ ঘিরে ইতিমধ্যেই তোলপাড় পড়ে গিয়েছে। পুলিশ ১৩ জনকে গ্রেফতার করেছে। তাঁদের মধ্যে একজন জামিনে মুক্তি পেলেও বাকিরা জেলেই রয়েছেন। পুলিশ তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে। ধৃতদের মধ্যে বেশ কয়েকজন প্রাক্তন পড়ুয়াও রয়েছেন। সূত্রের খবর, ঘটনার সময় তাঁরা হস্টেলের তিনতলায় ছিলেন বলে প্রমাণ পেয়েছে পুলিশ। এই প্রেক্ষিতেই নতুন ছাত্রদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে এই পদক্ষেপ নিল হাইকোর্ট অভিমত শিক্ষামহলের।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ED: ফ্ল্যাট কেলেঙ্কারি মামলায় এবার ইডির তলব নুসরতকে, আরও বিপাকে তৃণমূল

    ED: ফ্ল্যাট কেলেঙ্কারি মামলায় এবার ইডির তলব নুসরতকে, আরও বিপাকে তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বসিরহাটের সাংসদ তৃণমূলের (TMC) নুসরত জাহানকে তলব করল ইডি (ED)। ফ্ল্যাট দেওয়ার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণার মামলায় তৃণমূলের এই নেত্রীকে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দিতে বলেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। আগামী মঙ্গলবার হাজির হতে বলা হয়েছে তাঁকে। নুসরতের সঙ্গে সঙ্গে তলব করা হয়েছে সেভেন সেন্সেস ইনফ্রাস্ট্রাকচারের আর এক ডিরেক্টর রাকেশ সিংহকেও। তাঁকেও হাজিরা দিতে হবে মঙ্গলবার।

    প্রতারণার অভিযোগ

    প্রবীণ নাগরিকদের ফ্ল্যাট বিক্রি করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ২০ কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগ উঠেছিল সেভেন সেন্সেস ইনফ্রাস্ট্রাকচারের বিরুদ্ধে। ২০১৪-’১৫ সালে ৪০০-রও বেশি প্রবীণ নাগরিক ওই সংস্থায় সাড়ে ৫ লক্ষ করে টাকা দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল তাঁদের প্রত্যেককে এক হাজার বর্গফুটের ফ্ল্যাট দেওয়া হবে। অভিযোগ, তাঁরা ফ্ল্যাট পাননি, ফেরত পাননি টাকাও। ইডি সূত্রে খবর, সংস্থার বিরুদ্ধে যখন প্রতারণার অভিযোগ ওঠে, তখন অন্যতম ডিরেক্টর পদে ছিলেন তৃণমূল নেত্রী নুসরত। সেই কারণেই নুসরতকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় ইডি। ইডির তরফে এ নিয়ে পৃথক একটি ইসিআইআর (ECIR) দায়ের করা হতে পারে।

    আত্মবিশ্বাসী ছিলেন নুসরত

    নুসরতের বিরুদ্ধে আদালতে দায়ের হয়েছিল মামলা। বিজেপির অভিযোগ, শমন পেয়েও হাজিরা দেননি তৃণমূলের তারকা নেত্রী। প্রতারণার টাকায় নুসরত পাম অ্যাভেনিউয়ে ফ্ল্যাট কেনেন বলেও অভিযোগ। ফ্ল্যাট বিক্রি নিয়ে প্রতারণার এই মামলায় ইডি (ED) তাঁকে ডাকবে না বলেই আত্মবিশ্বাসী ছিলেন নুসরত। এক পার্টিতে অভিনেতা যশ দাশগুপ্তের পাশে দাঁড়িয়ে সে কথা জোর দিয়ে জানিয়েওছিলেন তৃণমূল নেত্রী। নিয়োগ কেলেঙ্কারির একটি মামলার সূত্রে এর আগে যুব তৃণমূলের সভানেত্রী সায়নী ঘোষকে কিছু দিন আগে তলব করেছিল ইডি। এবার ডাক পড়ল তৃণমূলের আরও এক নেত্রীর। যার জেরে যথেষ্ট বিব্রত রাজ্যের শাসক দল।

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রীর ‘এক দেশ এক নির্বাচন’-এর সুরে গলা মেলালেন পিকেও, এ কীসের ইঙ্গিত?

    অভিযোগ ওঠার পরে পরেই সাংবাদিক সম্মেলনে নুসরত বলেছিলেন, “আমি দুর্নীতির সঙ্গে কোনওভাবেই জড়িত নই। বলা হচ্ছে, আমি দুর্নীতির টাকা নিয়ে নিজের বাড়ি কিনেছি, এই অভিযোগ মিথ্যে। আমি ওই সংস্থা থেকে একটি ঋণ নিয়েছিলাম। সুদ সমেত সেই ঋণ শোধ করে দিয়েছি।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Suvendu Adhikari: ‘‘দেশ কি ছাব্বিশ টুকরো হবে’’! কেন একথা বললেন শুভেন্দু?

    Suvendu Adhikari: ‘‘দেশ কি ছাব্বিশ টুকরো হবে’’! কেন একথা বললেন শুভেন্দু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু’জন প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন বলে দেশ দু’ভাগ হয়েছিল। এখন ছাব্বিশ জন প্রধানমন্ত্রী হতে চাইছেন। তবে কি এবার দেশ ছাব্বিশ টুকরো হবে? ছাব্বিশটি বিরোধী দল কেন্দ্র থেকে বিজেপিকে হটাতে যে ‘ইন্ডিয়া’ জোট গঠন করেছে, তাকে এভাবেই তীব্র কটাক্ষ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। পাশাপাশি পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথিতে দলীয় সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি তৃণমূলকে তুলোধনা করেন।

    দেশকে ছাব্বিশ টুকরো করার কথা কেন বললেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) বক্তব্যে উঠে আসে অতীতের ঘটনা। গান্ধী পরিবার থেকে জম্মু-কাশ্মীরের ওমর আবদুল্লার পরিবার বা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, নাম ধরে ধরে পরিবারতন্ত্রের প্রসঙ্গ তুলে সবাইকে তোপ দেগেছেন তিনি। তবে, শুভেন্দুর আক্রমণের মূল নিশানায় ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুভেন্দু বলেন, দু’জন (জওহরলাল নেহরু ও মহম্মদ আলি জিন্না) প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন, তাই দেশ দু’ভাগ হয়ে যায়। এখন ছাব্বিশ জন প্রধানমন্ত্রী হতে চাইছেন। আমরা কি বুদ্ধু? এবার কি দেশকে ছাব্বিশ টুকরো করে দেব? সেই সূত্রে পরিবারতন্ত্রের প্রসঙ্গ তুলে শুভেন্দুর তোপ, ফোর-জি হলেন রাহুল গান্ধী, ইন্দিরা গান্ধী, জওহরলাল নেহরু, রাজীব গান্ধী। থ্রি-জি হলেন শেখ আবদুল্লা, ফারুক আবদুল্লা, ওমর আবদুল্লা। আর টু-জি হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর ভাইপো। দেশ ভাগের যন্ত্রণার কথা বারবার উঠে আসতে দেখা যায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মুখে।

    দুর্গাপুজোয় অনুদান প্রসঙ্গে কী বললেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    এ বিষয়ে তৃণমূলকে আক্রমণ করে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, দল বদলের খেলাটা কী? প্রাক্তন বিজেপি সভাপতিকে সামনে এনে ভাইপো বাজার গরম করতে চেয়েছিলেন। বিজেপিতে যিনি এসেছেন (মিতালি রায়), তিনি সদ্য প্রাক্তন বিধায়ক। ২০১৬ সালে বিধানসভায় জিতেছিলেন। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন। রাজবংশীদের পায়ের সঙ্গে তুলনা করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার প্রতিবাদ করেই বেরিয়ে এসেছেন তিনি। মানুষ ঠিকঠাক ভোট দিতে পারলে কোনও নির্বাচনেই তৃণমূল জিততে পারবে না। রাজ্যের প্রত্যেকটি দুর্গাপুজো কমিটিকে ৭০ হাজার টাকা রাজ্য সরকারের প্রদান করা নিয়েও তীব্র কটাক্ষ করেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় খালি ভোট খোঁজেন। যেভাবে হোক ৪৫ শতাংশ ভোট দরকার। ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election: প্রধানমন্ত্রীর ‘এক দেশ এক নির্বাচন’-এর সুরে গলা মেলালেন পিকেও, এ কীসের ইঙ্গিত?

    One Nation One Election: প্রধানমন্ত্রীর ‘এক দেশ এক নির্বাচন’-এর সুরে গলা মেলালেন পিকেও, এ কীসের ইঙ্গিত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেই ‘এক দেশ এক নির্বাচন’-এর (One Nation One Election) পক্ষে সওয়াল করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বারংবার নির্বাচনের ফলে যে বিস্তর খরচ হয়, মূলতঃ তা কমাতেই ‘এক দেশ এক নির্বাচন’-এর পক্ষে সওয়াল করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর এই প্রস্তাবের সমালোচনায় মুখর হয়েছিলেন বিরোধীরা।

    সমর্থন পিকের

    তবে প্রধানমন্ত্রীর এই উদ্যোগকে শর্ত সাপেক্ষে সমর্থন করলেন ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোর ওরফে পিকে। তিনি বলেন, “সঠিক উদ্দেশ্য নিয়ে প্রণয়ন করা হলে এক দেশ এক নির্বাচন জাতীয় স্বার্থের অনুসারী।” এক সময় বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের দলে ছিলেন পিকে। পরে তাঁর সঙ্গে মনান্তরের জেরে দল ছাড়েন। গড়েন নিজের দল জন সুরজ। পরে তৃণমূলকে পরামর্শ দেওয়ার জন্য তাঁকে বাংলায় নিয়ে আসেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পর থেকে তিনি রয়েছেন তৃণমূলের সঙ্গেই।

    ‘এক দেশ এক নির্বাচন’

    তবে ইদানিং যেন তৃণমূল-পিকে সম্পর্কের সুতো খানিক আলগা হয়েছে। কারণ দিন কয়েক আগেই বিরোধীদের জোট গঠনের উদ্যোগকে কটাক্ষ করেছিলেন পিকে। এবার সমর্থন জানালেন প্রধানমন্ত্রীর মস্তিষ্কপ্রসূত ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ (One Nation One Election) নীতিকে। ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ নীতির প্রবক্তা প্রধানমন্ত্রীর যুক্তি ছিল ভোট বাবদ বিস্তর খরচ কমার পাশাপাশি খাটনি কমবে সরকারি কর্মীদের। বারংবার নির্বাচন হলে একাধিকবার লাগু হবে আদর্শ আচরণ বিধি। যার জেরে থমকে যাবে উন্নয়ন-রথের গতি।  

    আরও পড়ুুন: ‘ধূপগুড়িতে গেরুয়া ঝড় হবে’, ভোট দিয়ে বললেন সদ্য তৃণমূলত্যাগী প্রাক্তন বিধায়ক

    প্রধানমন্ত্রীর মতো পিকেও বলেন, “এক দেশ এক নির্বাচন (One Nation One Election) নীতি কার্যকরী হলে কমবে জাতীয় ব্যয় এবং ভোটারদের ক্লান্তি। এই উদ্যোগের ফলে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন এগিয়ে আসতে পারে। ভারতের মতো বড় একটি দেশে প্রতি বছর প্রায় ২৫ শতাংশ ভোট আসে। তাই যাঁরা সরকার পরিচালনা করেন, তাঁদের অনেকেই এই নির্বাচনের বৃত্তে ব্যস্ত থাকেন। এই ভোট প্রক্রিয়া যদি এক বা দু’ বারের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে, তবে ভালো হবে।” তিনি বলেন, “যদি সঠিক উদ্দেশ্যে এটা করা হয়, আর একটা সময়কাল চার থেকে পাঁচ বছর, যাতে পর্যাপ্ত সময় পায়, তাহলে এটা দেশের পক্ষে ভালো হবে। এটার কারণ, এটা আগে দেশে চালু ছিল ১৭-১৮ বছর ধরে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asia Cup 2023: রবিবার ফের ভারত-পাক মহারণ! নেপালকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সুপার ফোরে রোহিতরা 

    Asia Cup 2023: রবিবার ফের ভারত-পাক মহারণ! নেপালকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সুপার ফোরে রোহিতরা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রুপের দ্বিতীয় ম্যাচে নেপালকে ১০ উইকেটে হারিয়ে এশিয়া কাপের সুপার ফোরে উঠল ভারত। সুপার ফোরে ভারতের প্রথম খেলা ১০ সেপ্টেম্বর। আগামী রবিবার, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে খেলতে নামবেন রোহিতেরা। আবারও বাইশ গজে চির প্রতিদ্বন্দ্বি দুই দেশের লড়াই দেখার আশায় ক্রিকেটপ্রেমীরা।

    ভারত-পাক ক্রিকেট যুদ্ধ

    এবারের এশিয়া কাপে তিনবার ভারত-পাকিস্তানের লড়াই দেখতে পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। শনিবারের গ্রুপ ম্যাচ বৃষ্টিতে মাঝপথেই ভেস্তে যায়। তবে গ্রুপ লিগের খেলা শেষ হওয়া মাত্রই এটা নিশ্চিত হয়ে যায় যে, সুপার ফোর রাউন্ডে ফের দেখা যাবে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ। পাকিস্তান ২ ম্যাচে ৩ পয়েন্ট নিয়ে সুপার ফোরের টিকিট আগেই নিশ্চিত করেছিল। সোমবার নেপালকে টপকে সুপার ফোর রাউন্ডে প্রবেশ করে টিম ইন্ডিয়া। আগামী রবিবারের ভারত-পাক ম্যাচটি খেলা হওয়ার কথা কলম্বোর আর প্রেমদাসা স্টেডিয়ামে।

    রোহিতদের অন্য ম্যাচ

    রোহিতদের পরের খেলা ১২ সেপ্টেম্বর। প্রতিপক্ষ গ্রুপ বি-র শীর্ষে থাকা দল। গ্রুপ বি থেকে কোন দুই দল সুপার ফোরে যাবে তা এখনও ঠিক হয়নি। মঙ্গলবার শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান ম্যাচের পরেই সেটা পরিষ্কার হয়ে যাবে। তবে এখন যা পরিস্থিতি তাতে সুপার ফোরে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের। শ্রীলঙ্কা যদি আফগানিস্তানকে হারায় তা হলে তারা হবে গ্রুপ বি-র শীর্ষে থাকা দল। অর্থাৎ, ১২ সেপ্টেম্বর শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে খেলবে ভারত।সুপার ফোরে ভারতের শেষ ম্যাচ ১৫ সেপ্টেম্বর। সেই ম্যাচে গ্রুপ বি-র দ্বিতীয় স্থানে থাকা দলের বিরুদ্ধে খেলবে ভারত। সুপার ফোরে চারটি দল একে অপরের বিরুদ্ধে ১টি করে ম্যাচ খেলবে। লিগ টেবিলের প্রথম দুইয়ে থাকা ২টি দল পরস্পরের বিরুদ্ধে খেতাবি লড়াইয়ে মাঠে নামবে। সুতরাং, সুপার ফোর রাউন্ডের বাধা টপকে ভারত-পাকিস্তান ফাইনালে উঠলে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর ফের দেখা যেতে পারে ভারত-পাক মহারণ। 

    আরও পড়ুন: শহরে দাবা বিশ্বকাপের রানার্স! মা-ই মনের জোর, সিনেমাও ভালবাসেন জানালেন প্রজ্ঞানন্দ

    নেপালের বিরুদ্ধে সহজ জয়

    বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচে নেপালকে ১০ উইকেটে হারিয়ে এশিয়া কাপের সুপার ফোরে জায়গা করে নিল ভারত। কাট-অফ সময়ের ৫ মিনিট আগে খেলা শুরু করতে পারেন আম্পায়ারেরা। প্রথমে ভারতের সামনে লক্ষ্য ছিল ৫০ ওভারে ২৩১ রান। বৃষ্টির কারণে লক্ষ্য কমে দাঁড়ায় ২৩ ওভারে ১৪৫ রান। সহজেই সেই রান তুলে নেন রোহিত শর্মারা।  ৩৯ বলে অর্ধশতরান করেন রোহিত। ১৪ ওভারের মধ্যে ১০০ রানে জুটি গড়েন তাঁরা। দ্রুত খেলা শেষ করার চেষ্টা করছিলেন ভারতের দুই ওপেনার। শুভমনও নিজের অর্ধশতরান পূর্ণ করেন। শেষ পর্যন্ত ১৭ বল বাকি থাকতে ১০ উইকেটে ম্যাচ জিতে যায় ভারত। রোহিত ৭৪ ও শুভমন ৬৭ রান করে অপরাজিত থাকেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Aditya-L1 Mission: দ্বিতীয় দফার কক্ষপথ বদল সফল, এখন কোথায় রয়েছে আদিত্য-এল১?

    Aditya-L1 Mission: দ্বিতীয় দফার কক্ষপথ বদল সফল, এখন কোথায় রয়েছে আদিত্য-এল১?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লক্ষ্যে অবিচল আদিত্য-এল১ (Aditya-L1 Mission)। ধীরে ধীরে সে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে। গন্তব্য থেকে দূরত্ব কমাচ্ছে। বর্তমানে, পৃথিবীর চারপাশে চক্কর কাটছে ইসরোর সৌরযান (ISRO Solar Mission)। এদিন ইসরোর তরফে জানানো হয়েছে, মঙ্গলবার ভোর রাত পৌনে তিনটে নাগাদ দ্বিতীয় বারের কক্ষপথ পরিবর্তন প্রক্রিয়া (ইসরোর পরিভাষায় ইবিএন#২) সফলভাবে সম্পন্ন করেছে আদিত্য-এল১। 

    ভারতের প্রথম সৌরাভিযান

    গত শনিবার, ১১টা ৫০ মিনিটে শ্রীহরিকোটার সতীশ ধওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে পিএসএলভি-সি৫৭ রকেটে চেপে মহাকাশে পাড়ি দেয় ১ হাজার ৪৮০ কেজি ওজনের আদিত্য-এল১ (Aditya-L1 Mission)। উৎক্ষেপণের ৬৩ মিনিট পর ইসরোর তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, নির্দিষ্ট কক্ষপথে স্থাপিত করা হয়েছে আদিত্য-এল১ উপগ্রহকে। সেই সময় প্রথম কক্ষপথে স্থাপিত করা হয়েছিল আদিত্য-এল১-কে। এর পর, ৩ সেপ্টেম্বর অর্থাৎ, রবিবার সকাল ১১টা ৩০ মিনিট নাগাদ প্রথমবার কক্ষপথ পরিবর্তন করে দ্বিতীয় কক্ষপথে পৌঁছে যায় আদিত্য এল১। সেই সময় ইসরোর তরফে বলা হয়েছিল, সাফল্যের সঙ্গে বেঙ্গালুরুর ইসট্র্যাক থেকে প্রথম কক্ষপথ পরিবর্তনের (ইবিএন#১) প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় আদিত্যর।

    সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হলো দ্বিতীয় লাফ

    এদিন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হলো দ্বিতীয় লাফ। এর ফলে, মহাকাশযানটি (ISRO Solar Mission) বর্তমানে তৃতীয় কক্ষপথে পৌঁছে গেল। ইসরোর তরফে জানানো হয়েছে, বর্তমানে ২৮২ কিমি x ৪০,২২৫ কিমি কক্ষপথে অবস্থান করছে আদিত্য-এল১ (Aditya-L1 Mission)। ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থার তরফে এদিন ট্যুইটার (অধুনা এক্স) হ্যান্ডলে জানানো হয়, বেঙ্গালুরুর ইসট্র্যাক এবং পোর্ট ব্লেয়ার ও মরিশাসের গ্রাউন্ড স্টেশন থেকে আদিত্য-এল১-কে ট্র্যাক করা হয়েছে। আপাতত সৌরযানের হাল হকিকত স্বাভাবিক রয়েছে। সব যন্ত্রাংশ ঠিকঠাক আছে। ইসরো জানিয়েছে, এর পর তৃতীয় কক্ষপথ বদল হবে আগামী ১০ সেপ্টেম্বর রাত আড়াইটে নাগাদ।

    পাঁচবার কক্ষপথ বদল করবে আদিত্য

    ইসরো জানিয়েছে, এখনও পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ ছেড়ে বেরোয়নি ইসরোর সৌরযান (ISRO Solar Mission)। চন্দ্রযান ৩-এর মতোই পৃথিবীর চারদিকে পাঁচবার চক্কর কাটবে আদিত্য-এল১। এই করতে করতে প্রয়োজনীয় গতি সঞ্চয় করে নেবে। তাতে সময় লাগবে ১৫ থেকে ১৬ দিন। এর পর পঞ্চম বার কক্ষপথ বদলের মাধ্যমে পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ বল কাটিয়ে সোজা পাড়ি দেবে সূর্যের দিকে। আদিত্য-এল১ উপগ্রহের চূড়ান্ত গন্তব্য হলো পৃথিবী ও সূর্যের মধ্যবর্তী ল্যাগ্রাঞ্জ-১ পয়েন্ট বা এল-১ পয়েন্ট। এটি পৃথিবী থেকে ১৫ লক্ষ কিলোমিটার দূরের একটি ‘হ্যালো’ পয়েন্ট। সেখানেই গিয়ে স্থায়ীভাবে থাকবে এবং সূর্যের জরিপ করবে আদিত্য-এল১ (Aditya-L1 Mission)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dhupguri By Election: সকাল থেকেই লম্বা লাইন! কড়া নিরাপত্তায় ধূপগুড়ি বিধানসভায় চলছে উপনির্বাচন

    Dhupguri By Election: সকাল থেকেই লম্বা লাইন! কড়া নিরাপত্তায় ধূপগুড়ি বিধানসভায় চলছে উপনির্বাচন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্দিষ্ট সময় মেনেই ধূপগুড়িতে শুরু হল বিধানসভার উপনির্বাচন (Dhupguri By Election)। মঙ্গলবার ভোর থেকেই ভোটদাতাদের লম্বা লাইন দেখতে পাওয়া গিয়েছে। ভোটগ্রহণ চলবে  সন্ধ্যে সাড়ে ছটা পর্যন্ত। এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রীয় বাহিনীর পাহারায় শান্তিপূর্ণভাবেই ভোটগ্রহণ চলছে। পাহাড় লাগোয়া এই কেন্দ্রে লড়াই এবার ত্রিমুখী। লড়াইয়ে তৃণমূল, বিজেপি ও বাম-কংগ্রেস জোট। ধুপগুড়ি বিধানসভার উপনির্বাচনে মোট প্রার্থী সংখ্যা সাত জন যার মধ্যে পুরুষ পাঁচজন ও মহিলা দুইজন।

    শান্তিপূর্ণভাবেই ভোটগ্রহণ

    দু’টি ব্লক এবং একটি পুরসভায় ২৬০টি ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে মোট ২,৬৯,৪১৬ জন ভোটদাতা এদিন রায়দান করবেন। ভোটের কাজে মোট ১,০২৪ জন ভোটকর্মী নিযুক্ত থাকছেন বলে জানিয়েছেন জেলাশাসক মৌমিতা গোদারা। এ ছাড়া অতিরিক্ত কর্মী মিলিয়ে মোট সংখ্যাটা প্রায় ১,২০০। ২০৫টি জায়গায় ভোটগ্রহণ কেন্দ্রগুলি রয়েছে। সেখানে মোট ৩০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন রয়েছে। এছাড়া রাজ্য পুলিশের কর্মীরাও মোতায়েন আছেন। কিছু জায়গায় ইনস্পেক্টর পদমর্যাদার পুলিশ রয়েছে। মোট ২৬০ টি বুথে মধ্যে ৭২ টি বুথকে স্পর্শ কাতর বলে চিহ্নিত করা হয়েছে।

    ভোটমেশিন বিকল

    ধূপগুড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ের তিনটি বুথের মধ্যে একটি বুথে দীর্ঘ ক্ষণ ভোটপর্ব বন্ধ রয়েছে, বলে স্থানীয় সূত্রে খবর। এক ঘণ্টার বেশি সময় ধরে বুথের বাইরে লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন ভোটারেরা। সেখানে ইভিএম মেশিন অকেজো হয়ে পড়েছে। প্রথমে কয়েক জন ভোট দেওয়ার পরেই ওই মেশিন বিকল হয়ে যায় বলে অভিযোগ। ধূপগুড়ির ২৪৬ নং বুথে বিজেপি প্রার্থী তাপসী রায় অভিযোগ জানিয়েছেন, পুলিশ বুথের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন। কিন্তু নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী, তাদের ২০০ মিটার দূরে থাকার কথা। পুলিশকে দেখে ভোটারেরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন বলে অভিযোগ বিজেপির। এ বিষয়ে কমিশনের কাছে অভিযোগ জানাবেন বলেও জানিয়েছেন বিজেপি প্রার্থী।

    অন্য রাজ্যেও ভোটগ্রহণ

    ধূপগুড়ি ছাড়াও এদিন ৬ রাজ্য় উত্তরপ্রদেশ (ঘোসি),পশ্চিমবঙ্গ (ধূপগুড়ি), ত্রিপুরা (ধনপুর, বক্সনগর), কেরল (পুথুপল্লী), উত্তরাখণ্ড (বাগেশ্বর), ঝাড়খণ্ড (ডুমরি)- ৭ বিধানসভা কেন্দ্রে উপ নির্বাচন। কেরলের পুথুপল্লীতেও জোরকদমে এগিয়ে চলছে উপনির্বাচন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: একটিও ছুটি না নিয়ে টানা সাড়ে ৯ বছর কাজ করেছেন প্রধানমন্ত্রী, বলছে তথ্য

    PM Modi: একটিও ছুটি না নিয়ে টানা সাড়ে ৯ বছর কাজ করেছেন প্রধানমন্ত্রী, বলছে তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি নিজেকে জনগণের ‘চৌকিদার’ বলে দাবি করেন। তিনি যে সত্যিই প্রতিদিন চৌকি দিচ্ছেন, তার প্রমাণ মিলল তথ্যের অধিকার আইনে। দিন কয়েক আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছিলেন, প্রতিদিন ১৭ ঘণ্টা কাজ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। অর্থাৎ বছরের ৩৬৫ দিনই ১৭ ঘণ্টা কাজ করে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    নিরলস প্রধানমন্ত্রী

    কেবল তাই নয়, তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন ২০১৪ সালে। তার পর থেকে এ পর্যন্ত এই সাড়ে ন’ বছরের প্রধানমন্ত্রিত্বের কালে একটি দিনও ছুটি নেননি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তথ্যের অধিকার আইনে এক প্রশ্নের উত্তরে এ কথা জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর দফতর। তারা জানিয়েছে, ২০১৪ সালের ২৬ মে প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার পর থেকে প্রতিদিনই কাজ করেছেন মোদি। অথচ, তাঁর এই কার্যকালের মেয়াদে রবিবারের পাশাপাশি ছিল আঞ্চলিক ছুটির দিন, জাতীয় ছুটির দিনও।

    ‘বিশাল সৌভাগ্যের বিষয়’

    তামাম ভারত যখন এই ছুটির দিনগুলিতে মধ্যাহ্নভোজ সেরে দিবা নিদ্রায় মগ্ন হয়েছেন, তখনও নিরলসভাবে কাজ করে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী। কিছুদিন আগে ব্যাঙ্ককে ভারতীয় সম্প্রদায়ের সঙ্গে এক আলাপচারিতায় বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছিলেন, “আমি মনে করি যে এই সময় প্রধানমন্ত্রী মোদির মতো একজনকে পাওয়া দেশের জন্য একটি বিশাল সৌভাগ্যের বিষয়।” প্রসঙ্গত, তথ্যের অধিকার আইনে উত্তরগুলি দেওয়া হয়েছে পিএমও-র আন্ডার সেক্রেটারি পারভেশ কুমারের পক্ষ থেকে।

    আরও পড়ুুন: আরামবাগে সংখ্যালঘু পরিবারের লোকজন তৃণমূল ছেড়ে যোগ দিলেন বিজেপিতে

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) পদে শপথ নিয়েই মন্ত্রিসভার সদস্যদের মোদি বলেছিলেন, “মানসিকতা পাল্টান। সামনে অনেক কাজ। যে জনমত নিয়ে বিজেপি ক্ষমতায় এসেছে, সেই প্রত্যাশা পূরণের জন্য শুধু কাজেই মনোনিবেশ করতে হবে।” শপথ নেওয়ার পরে সতীর্থদের মোদি এও বলেছিলেন, “স্বচ্ছ ও দক্ষ সরকারের যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিজেপি ক্ষমতায় এসেছে, তা অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে চান তিনি। তাই পরিবারের কাউকে ব্যক্তিগত সচিব না করা, নিয়মিত সম্পত্তির হিসেব দাখিল করার পাশাপাশি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ছুটি না নেওয়ার নির্দেশও দিয়েছিলেন তিনি। আরটিআইয়ের ফলে জানা গেল, সনাতন ভারতের যে ‘আপনি আচরি ধর্ম’ মন্ত্রটি ছিল, তা হুবহু মেনে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Chandrayaan-3: প্রজ্ঞানের পর চাঁদের বুকে ‘ঘুমিয়ে পড়ল’ বিক্রমও! জাগবে কবে?

    Chandrayaan-3: প্রজ্ঞানের পর চাঁদের বুকে ‘ঘুমিয়ে পড়ল’ বিক্রমও! জাগবে কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেশ কিছুদিন হল! এবার ‘বিশ্রাম’ নেওয়ার পালা। প্রজ্ঞানের মতোই এবার চাঁদের পৃষ্ঠে ‘ঘুমিয়ে পড়ল’ ল্যান্ডার বিক্রমও। ইসরোর তরফে সোশাল মিডিয়া পোস্টে জানান হয়েছে, ল্যান্ডারটিকে সোমবার সকাল ৮টা নাগাদ ‘স্লিপ মোডে’ পাঠানো হয়েছে। তবে তার আগে আরেকটি কাজও সেরেছে সে। বিক্রমের ইঞ্জিনকে সচল করে তাকে চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে ৩০ থেকে ৪০ সেমি তুলে নেওয়া হয়েছে এদিন। তারপর আবার তাকে অবতরণ করানো হয়েছে আগের পজিশন থেকে ৪০ সেমি দূরে। সেই ভিডিও-ই প্রকাশ করেছে ইসরো। 

    স্লিপ মোডে বিক্রম

    ইতিমধ্যেই  অফ করে দেওয়া হয়েছে বিক্রমের সমস্ত স্যুইচ। স্লিপ মোডে ফেলে দেওয়া হয়েছে তাকেও। তবে এখনই ঘুমিয়ে পড়ছে না বিক্রম। তার ব্যাটারি পুরোপুরি শেষ হয়নি এখনও। চাঁদেও এখনও বেশ কিছুটা সূর্যালোক রয়েছে। সেখানে পুরোপুরি রাত নামলে, বিক্রমের ব্যাটারি ফুরিয়ে এলে সে নিজে থেকেই ঘুমিয়ে পড়বে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। 

    তবে এখনই ঘুমিয়ে পড়ছে না বিক্রম। তার ব্যাটারি পুরোপুরি শেষ হয়নি এখনও। চাঁদেও এখনও বেশ কিছুটা সূর্যালোক রয়েছে। সেখানে পুরোপুরি রাত নামলে, বিক্রমের ব্যাটারি ফুরিয়ে এলে সে নিজে থেকেই ঘুমিয়ে পড়বে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ইসরোর বিজ্ঞানীদের আশা আগামী ২২ সেপ্টেম্বর চাঁদে ফের সূর্যের আলো উঠলে ঘুম ভাঙবে ল্যান্ডার এবং রোভারেরও।

    আরও পড়ুন: ফুরিয়ে আসছে আয়ু, হাতের কাজ শেষ করতে ব্যস্ত প্রজ্ঞান

    লাফ দিল বিক্রম

    চাঁদের পৃষ্ঠে লাফ দিচ্ছে ল্যান্ডার বিক্রম। ধুলো উড়ছে। চার পায়ে ৪০ সেন্টিমিটার উচ্চতায় লাফ দিয়েছে ছোট্ট বিক্রম। ঠিক সেই সময়ে ল্যান্ডারটি ৩০ থেকে ৪০ সেন্টিমিটার দূরত্বও কভার করেছে। ইসরো ট্যুইট করে জানিয়েছে যে, বিক্রম আবার সফট ল্যান্ডিং করেছে। বিক্রম ল্যান্ডার তার মিশনের উদ্দেশ্যের চেয়ে বেশি তথ্য দিচ্ছে।” এই লাফের পর চাঁদের মাটি থেকে ফেরার প্রাথমিক প্রস্তুতি সফল হয়েছে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।

    লাফ দেওয়ার সময়ে বিক্রম ল্যান্ডারের সমস্ত যন্ত্রাংশ ও যন্ত্রপাতি ঠিকঠাক কাজ করেছে। লাফ দেওয়ার আগে বিক্রম ল্যান্ডারের র‌্যাম্প, চেস্ট এবং আইএলএসএ পেলোডগুলি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। আবার সফট ল্যান্ডিংয়ের পর খুলে দেওয়া হয়েছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • R Praggnanandhaa: শহরে দাবা বিশ্বকাপের রানার্স! মা-ই মনের জোর, সিনেমাও ভালবাসেন জানালেন প্রজ্ঞানন্দ

    R Praggnanandhaa: শহরে দাবা বিশ্বকাপের রানার্স! মা-ই মনের জোর, সিনেমাও ভালবাসেন জানালেন প্রজ্ঞানন্দ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বয়স মাত্র ১৮ বছর। এর মধ্যেই বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলেছেন। বিশ্বনাথন আনন্দের পর তিনিই প্রথম ভারতীয়, যিনি এই কৃতিত্ব গড়লেন। যদিও জিততে পারেননি। কিন্তু ভারতীয়দের মধ্যে দাবা নিয়ে আগ্রহ তৈরি করার কাজটা করে ফেলেছেন রমেশবাবু প্রজ্ঞানন্দ। সোমবার সকালে বাইপাসের ধারে একটি পাঁচতারা হোটেলে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন তামিল তরুণ দাবাড়ু। সেখানেই বিশ্বকাপের শিক্ষা থেকে প্রিয় ক্রিকেটার একাধিক বিষয়ে নিজের মতামত জানালেন প্রজ্ঞানন্দ।

    মন ভাল করে সিনেমা

    দাবা ছাড়াও তাঁর পছন্দের বিষয় হল সিনেমা। দাবা থেকে বিরতি নিয়ে মন ভাল রাখার জন্য সব রকমের সিনেমা দেখেন বলে জানালেন প্রজ্ঞা। এছাড়া ক্রিকেটও দেখেন। ৩৬ মিনিটের প্রশ্নোত্তর পর্বে প্রজ্ঞানন্দ বললেন, “আমি ক্রিকেট দেখি। ভারতীয় দলের খেলা দেখতে ভাল লাগে। রবিচন্দ্রন অশ্বিন আমার প্রিয় খেলোয়াড় কারণ ও দাবা খেলতে পছন্দ করে।”

    মা মানসিক জোর

    তিলোত্তমায় বসেছে দাবার সর্বভারতীয় আসর। বিগত কয়েকবছর ধরে এই প্রতিযোগিতার অন্যতম মুখ ছিলেন বিশ্বনাথন আনন্দ। কিন্তু চলতি বছরে পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের থেকেও আর্কষণের কেন্দ্রবিন্দুতে রমেশবাবু প্রজ্ঞানন্দ। বিশ্বকাপের সময় দেখা গিয়েছে, প্রজ্ঞার মা নাগালক্ষ্মী সব সময় তাঁর পাশে রয়েছেন। প্রজ্ঞা মনে করেন দাবা খেলতে গেলে, পরিবারের পাশে থাকাটা খুব প্রয়োজন। প্রজ্ঞানন্দ বললেন, “প্রতিপক্ষ হয়তো আমার মুখ দেখে বুঝতে পারে না, আমি চাপে আছি কি না। কিন্তু মা পারে। আমার মুখ দেখে মা বলে দিতে পারে ম্যাচের কোন সময় আমি একটু চিন্তিত। মায়ের পাশে থাকাটা আমার কাছে খুবই বড় একটা মানসিক জোর। প্রতিযোগিতা যখন চলে, সেই সময় আমার মাথায় দাবা ছাড়া আর কিছু থাকে না। মা সব কিছু সামলে নেয়। বাইরে খেলতে গিয়ে আমি যাতে ঘরের খাবার খেতে পারি, সেই ব্যবস্থাও করে মা। ভারতীয় খাবার খেতেই পছন্দ করি আমি।”

    আরও পড়ুন: ধরাশায়ী ইস্টবেঙ্গল, ১০ জনে খেলেও ডুরান্ড জয় মোহনবাগানের

    এই তো সবে শুরু

    বিগত কয়েক বছরে উল্কার গতিতে উত্থান হয়েছে তাঁর। প্রতিদ্বন্দ্বীদের পিছনে ফেলে সামনের সারিতে উঠে এসেছেন প্রজ্ঞা। তবে আত্মতুষ্টিকে নিজের মধ্যে জায়গা দিতে নারাজ তামিল তরুণ। তাঁর কথায়, ‘আমি মনে করি অনেক অনেক দূর যেতে হবে। এই তো সবে শুরু। আমি এসব নিয়ে ভাবছি না। কঠিন পরিশ্রম করছি। খেলার প্রতি ফোকাস করছি।’ একইসঙ্গে তাঁর সংযোজন, ‘মানসিকভাবে ঠিক থাকাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। মানসিক দিক থেকে ভালো থাকতে হয়। একইসঙ্গে শারীরিক সুস্থতা প্রয়োজন । আক্রমণ এবং রক্ষণ দুটোই খেলার অঙ্গ। কিছু কিছু সময় বদল করতে হয় রণকৌশল।’ বিশ্ব ক্রমতালিকায় ১৯ নম্বরে উঠে এসেছেন প্রজ্ঞানন্দ। ভারতীয়দের মধ্যে তাঁর সামনে ডি গুকেশ (অষ্টম) এবং বিশ্বনাথন আনন্দ (নবম)। প্রজ্ঞানন্দ জানালেন তাঁর দাবা শেখার পিছনে বিরাট কৃতিত্ব রয়েছে আনন্দের। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share