Tag: bangla news

bangla news

  • Jadavpur University: এবার নার্কোটিক্স ডিটেকশনে প্রযুক্তি ব্যবহারের চিন্তাভাবনা যাদবপুরে!

    Jadavpur University: এবার নার্কোটিক্স ডিটেকশনে প্রযুক্তি ব্যবহারের চিন্তাভাবনা যাদবপুরে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নারকোটিক্স ডিটেকশনের সাহায্যে হস্টেল ও বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে মাদক রোখার ভাবনাচিন্তা চলছে। সঙ্গে বাড়ানো হচ্ছে নজরদারিও, জানালেন যাদবপুরের উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউ। অ্যান্টি র‌্যাগিং যে স্কোয়াড আছে, তাতে কম করে ৪০ থেকে ৫০ জনকে রাখা হবে বলেও জানান উপাচার্য। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালেয়র ক্যাম্পাসের ভিতরে ওপেন এয়ার থিয়েটার পরিষ্কার করতে গিয়ে পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা বস্তা বস্তা মদের বোতল উদ্ধার করেন। এই খবর পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউ বলেন, ‘আমি দায়িত্ব নেওয়ার আগে কী হয়েছে বলতে পারব না। তবে এবার থেকে পরিস্থিতি বদলাবে।’

    নিরাপত্তার স্বার্থে পদক্ষেপ

    বিবার উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউ বলেন, “নিরাপত্তার জন্য এক্স সার্ভিসম্যানদের কথা যেমন ভাবা হয়েছে। সিসিটিভিও বসানো হচ্ছে। পরে আরও দু’টো প্রযুক্তি নিয়ে ভাবছি। অ্যালকোহল ডিটেক্ট করবে বা নার্কোটিক্স ডিটেক্ট করার জন্য যদি কিছু ব্যবস্থা থেকে থাকে। তবে সেটাও আমাদের দেশের আইনের মধ্যে থেকেই করতে হবে। নার্কোটিক্স কন্ট্রোল করেন যারা তাদের থেকে সাজেশন নিতে হবে। প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে কী কী নির্ণয় করা যায় সেটাও দেখার বিষয়। সবই ভাবনাচিন্তার পর্যায়ে এখন।” সিসিটিভি বসানো প্রসঙ্গেও এদিন উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউ বলেন, “আমরা ওয়েবেলকে অর্ডার পাঠিয়ে দিয়েছি। আমি দু’দিনের মধ্যে কাজ শুরু করতে বলেছি। ওয়েবলের লজিস্টিক এবং পরিকাঠামো কী আছে আমি জানি না। কী নিয়ম তাও জানি না। তবে যে কোনও পরিস্থিতিতে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হয়। নিরাপত্তায় একটা গাফিলতি তো ছিল। না হলে এত বড় ঘটনা ঘটতে পারে না। সরকারও নিশ্চয়ই চাইছে ইউজিসির সমস্ত নিয়ম যেন মেনে চলা হয়। আমাদের আচার্যও বলেছেন, নিরাপত্তা ও অ্যান্টি র‌্যাগিং যে নিয়ম তা মেনে এগোতে হবে। এখন ওয়েবল বরাত দেওয়ার পরও যদি দেরি করে, এটা তো কোনও সাধারণ সংস্থা নয়।”

    আরও পড়ুন: ‘‘প্রাণ হাতে করে গ্রামে বাস করছি’’, দত্তপুকুরে রাজ্যপালকে নালিশ মহিলাদের

    দিলীপের অভিযোগ

    যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কে দরাজ সার্টিফিকেট দিয়ে সেখানে (Jadavpur University) ছাত্রমৃত্যুর ঘটনায় বাম সমর্থকদের দিকে অভিযোগের আঙুল তুললেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। অভিযোগের কাঠগড়ায় তুলেছেন ডিন এবং অধ্যাপকদেরও। তাঁর কথায়, “যাদবপুরে কিছু বাম এবং অতি বাম সমর্থক পড়ুয়া বিশ্ববিদ্যালয়কে নষ্ট করছে। এদের মদত দিচ্ছেন ডিন এবং কিছু অধ্যাপক।” রবিবার বিকালে মহেশতলার মোল্লার গেটের দলীয় জনসভায় যান বিজেপি সাংসদ। সেখানেই নিজের বক্তব্যে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চন্দ্রযানের প্রসঙ্গ টেনে আনেন তিনি। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মান তুলে ধরে দিলীপ ঘোষ একদিকে যেমন বাম ও অতি বাম সমর্থকদের কটাক্ষ করেন, তেমনই শাসকদলের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়ে বলেন, “ঐতিহ্যশালী ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের কত প্রতিভাবান ছেলে-মেয়ে পড়েন। গরিব পরিবারের ছেলে-মেয়েরা পড়েন। সেই বিশ্ববিদ্যালয়কে নষ্ট করতে সাহায্য করছে তৃণমূলও।” দিলীপের প্রশ্ন, যাদবপুরে ছাত্রমৃত্যুর পর প্রশাসনের সক্রিয়তা বেড়েছে এতদিন সরকার কোথায় ছিল?

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Student Death: কোটায় জোড়া ছাত্রমৃত্যুর ঘটনা, এক মাস পরীক্ষা বন্ধ রাখার নির্দেশ প্রশাসনের

    Student Death: কোটায় জোড়া ছাত্রমৃত্যুর ঘটনা, এক মাস পরীক্ষা বন্ধ রাখার নির্দেশ প্রশাসনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ছাত্র মৃত্যুর (Student Death) ঘটনা রাজস্থানের কোটায়। রবিবার আত্মহত্যা করেছেন দুই পড়ুয়া। সব মিলিয়ে চলতি বছরে এ পর্যন্ত মোট ২৪ জন পড়ুয়ার মৃত্যু হল কোটায়। রবিবার এক দিনে আত্মহত্যা করেন দুই ছাত্র। একজনের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় হস্টেলের ঘর থেকে। অন্যজন একটি পরীক্ষাকেন্দ্রের ছ’ তলা থেকে ঝাঁপ দেন। এক দিনে জোড়া ছাত্রের আত্মহত্যায় নড়েচড়ে বসেছে কোটার জেলা প্রশাসন। কোটার জেলাশাসক ওমপ্রকাশ বুনকার কোচিং সেন্টারগুলিকে এক মাসের জন্য পক্ষীক্ষা স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। জারি হয়েছে এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিও।

    ছ’ তলা থেকে ঝাঁপ

    কোটার পুলিশ সূত্রে খবর, এদিন দুপুরে কোটার একটি কোচিং সেন্টারে পরীক্ষা দিচ্ছিলেন মহারাষ্ট্রের আবিষ্কার শুভাঙ্গী। তিনি মেডিক্যালের প্রবেশিকা পরীক্ষা নিটের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। পরীক্ষা শেষ হওয়ার মিনিট পাঁচেক আগে হল থেকে বেরিয়ে ছ’ তলা থেকে ঝাঁপ দেন শুভাঙ্গী (Student Death)। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। ডেপুটি পুলিশ সুপার ধরমবীর সিংহ বলেন, “আবিষ্কার দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র। তিনি কোটায় নিটের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। রবিবার তাঁর একটি পরীক্ষা ছিল। পরীক্ষাকেন্দ্রের ছ’ তলা থেকে ঝাঁপ দেন তিনি। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।”

    ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার 

    এই ঘটনার রেশ কাটার আগেই ফের আসে ছাত্রের আত্মহননের ঘটনার খবর। এদিন বিকেলে এলাকার একটি হস্টেলে নিজের ঘরে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় বিহারের বাসিন্দা আদর্শের দেহ। তিনিও নিটের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এদিনের এই জোড়া আত্মহননের আগে আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছিল ১৫ অগাস্ট। সেদিন কোটারই একটি হস্টেলের ঘর থেকে উদ্ধার হয় বিহারের গয়ার বাল্মিকী জাঙ্গিদের দেহ (Student Death)।

    আরও পড়ুুন: বিস্ফোরণস্থল থেকে ৩০০ মিটার দূরে ফের ছিন্নভিন্ন দেহ উদ্ধার, গ্রেফতার তৃণমূল কর্মী

    আত্মহননের ঘটনায় লাগাম টানতে জেলা প্রশাসনের তরফে হস্টেলে সিলিং ফ্যানে স্প্রিং লাগানো এবং বারান্দায় জাল লাগানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল হস্টেল কর্তৃপক্ষকে। সেই মতো ব্যবস্থাও নেন হস্টেল কর্তৃপক্ষ। পড়ুয়াদের নিয়মিত কাউন্সেলিং করানোর ব্যবস্থাও নিয়েছেন তাঁরা। তার পরেও রাশ টানা যাচ্ছে না আত্মহত্যার প্রবণতায়। পুলিশের তথ্যই বলছে, গত বছর কোটায় ছাত্রমৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল ১৫টি। ২০১৮ সালে এই সংখ্যা ছিল ২০।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Neeraj Chopra: ‘‘সবকিছু করতে পারি…’’! বিশ্ব অ্যাথলেটিক্সে সোনা জিতে আরও কঠোর প্রতিজ্ঞা নীরজের

    Neeraj Chopra: ‘‘সবকিছু করতে পারি…’’! বিশ্ব অ্যাথলেটিক্সে সোনা জিতে আরও কঠোর প্রতিজ্ঞা নীরজের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে সোনা, অলিম্পিক্সে সোনার পদক, ডায়মন্ড লিগ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন, কমনওয়েলথ গেমসে সোনা, এশিয়ান গেমসে সোনা জ্যাভলিনে একের পর এক পদক জিতে ইতিহাস গড়েছেন নীরজ চোপড়া। কিন্তু খিদে এখনও কমেনি নীরজের। তাঁর পরের লক্ষ্যও জানিয়ে দিয়েছেন ভারতের ‘সোনার ছেলে’। সোনা জিতে নীরজ বলেন, ‘‘সবাই বলছিল এই একটা পদকই জেতা আমার বাকি। সেটাও হয়ে গেল। এ বার লক্ষ্য ৯০ মিটারের বেশি জ্যাভলিন ছোড়া। এই প্রতিযোগিতায় সোনা জেতা খুব জরুরি ছিল। সামনে আরও অনেক প্রতিযোগিতা আসছে। সেখানেও নিজের সেরাটা দেব।’’

    দেশবাসীর জন্য এই পদক

    রবিবার ভারতীয় সময় রাত ১২টা হাঙ্গেরির বুদাপেস্টে বিশ্ব অ্যাথলেটিক্সে ৮৮.১৭ মিটার জ্যাভলিন ছুড়ে সোনা জিতেছেন নীরজ। দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে নীরজ বলেন, ‘‘ভারতবাসীকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। রাতে জেগে আপনারা আমায় সমর্থন করেছেন। এই পদকটা পুরো ভারতের জন্য। অলিম্পিক্সে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলাম। এবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছি। সবকিছু করতে পারি (আমরা)। আপনারাও নিজেদের ক্ষেত্রে এরকমভাবে পরিশ্রম করে যান। পুরো বিশ্বে আমাদের নাম ছড়াতে হবে।’’ নীরজের সাফল্যে তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    আরও ফিট হতে হবে

    শুভেচ্ছাবার্তা এসেছে রাষ্ট্রপতির তরফেও। তবে নিজের ধারাবাহিকতা নিয়ে এখনও সন্তুষ্ট নন নীরজ। তিনি বলেন, ‘‘আমি তাড়াহুড়ো করিনি। কারণ, এখনও ১০০ শতাংশ ফিট হতে পারিনি। দৌড়ের গতি কম। তাই জ্যাভলিন ছোড়ার উপরেই পুরো জোর দিয়েছিলাম। দ্বিতীয় থ্রোয়ে সেটা করতে পেরেছি। আমায় আরও ফিট হতে হবে এবং রান-আপে ১০০ শতাংশ গতিতে দৌড়াতে হবে। নিজেকে উজাড় করে দিতে হবে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pro Khalistan Slogans: ‘দিল্লি বনেগা খালিস্তান’! রাজধানীর মেট্রো স্টেশনের দেওয়ালে দেশবিরোধী স্লোগান

    Pro Khalistan Slogans: ‘দিল্লি বনেগা খালিস্তান’! রাজধানীর মেট্রো স্টেশনের দেওয়ালে দেশবিরোধী স্লোগান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী মাসেই জি২০ শীর্ষ সম্মেলন হবে রাজধানীতে (New Delhi)। তার আগে দিল্লির পাঁচটি মেট্রো স্টেশনে ‘দিল্লি বনেগা খালিস্তান’ স্লোগান (Pro Khalistan Slogans) লিখল খালিস্তানপন্থী ‘শিখস ফর জাস্টিস’ সংগঠন। তাদের নেতা গুরুপতয়ন্ত সিং পান্নুন ভিডিয়োতে দাবি করেছেন, ‘‘প্রগতি ময়দানে জি২০ সম্মেলন ব্যাহত করার লড়াই শুরু হল। এ ভাবেই আমরা জি২০ গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলিকেও বার্তা দিচ্ছি। পাঞ্জাব ভারতের অংশ নয়।’’

    কারা লিখল স্লোগান

    দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে, শিবাজি পার্ক থেকে পাঞ্জাবি বাগ পর্যন্ত বিভিন্ন মেট্রো স্টেশনের দেওয়ালে লেখা হয়েছে খালিস্তান পন্থী স্লোগান। তবে ঘটনার খবর পেয়েই পুলিশ সেই স্লোগান ঢেকে দেয়। পাঞ্জাবি বাগ, শিবাজি পার্ক, পশ্চিম বিহার, উদ্যোগনগর, মহারাজা সুরযমল স্টেশন সহ পশ্চিম দিল্লির বিভিন্ন মেট্রো স্টেশনের দেওয়ালে স্প্রে করে এসব লেখা হয়েছে। জি২০ শীর্ষ বৈঠকের সময়ে খালিস্তানের দাবিতে খালিস্তানপন্থীরা কানাডায় ‘গণভোট’ নেবে বলে দাবি ‘শিখস ফর জাস্টিস’-এর। ‘শিখস ফর জাস্টিস’ সংগঠন ভারতে ইউএপিএ আইনের অধীনে নিষিদ্ধ। তারাই যে এই ঘটনার পিছনে রয়েছে, তা স্বীকার করেছে দিল্লি পুলিশও। তারা জানিয়েছে, এ নিয়ে আইনি ব্যবস্থা নিচ্ছে পুলিশ। স্লোগান লেখা মেট্রো স্টেশনের ফুটেজও ওই সংগঠনের তরফে প্রকাশ করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: দত্তপুকুরকাণ্ডে এনআইএ তদন্ত চেয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি সুকান্তর

    তদন্তে দিল্লি পুলিশ

    সেপ্টেম্বরের ৯-১০ দিল্লিতে জি-২০ সম্মেলন হবে। জি২০ শীর্ষ বৈঠক উপলক্ষে আপাতত সাজো সাজো রব রাজধানীতে। ওই শীর্ষ বৈঠক উপলক্ষে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক ও ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ-র কয়েক দিন দিল্লিতে থাকার কথা। তার আগে এই ঘটনায় নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল ইতিমধ্য়েই তদন্তে নেমে পড়েছে। কারা এর পেছনে রয়েছে, তাদের কী ধরনের মতলব রয়েছে সবটা দেখার চেষ্টা করছে দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল। মেট্রো স্টেশনের ফুটেজ পরীক্ষা করে অভিযুক্তদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করছে পুলিশ। ফুটেজ পরীক্ষা করার জন্য মেট্রো স্টেশনগুলির নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সিআইএসএফ-এর সাহায্য নিচ্ছেন দিল্লি পুলিশের গোয়েন্দারা। দিল্লি পুলিশের ডেপুটি কমিশনার জ্ঞানবন্ত নাইকের বক্তব্য, ‘‘নাঙ্গলোইয়ে স্লোগান লেখার কথা আমরা আজ সকাল ১১টায় জানতে পেরেছি। তদন্ত শুরু হয়েছে।’’

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ভারতে আজ যাঁরা গরিব, আগামিকাল তাঁরাই হবেন মধ্যবিত্ত”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “ভারতে আজ যাঁরা গরিব, আগামিকাল তাঁরাই হবেন মধ্যবিত্ত”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আজ যাঁরা গরিব রয়েছেন, আগামিকাল তাঁরাই হবেন মধ্যবিত্ত।” রবিবার দিল্লিতে বি-২০ সম্মেলনে যোগ দিয়ে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “কেন্দ্রের দরিদ্র-মুখী নীতি দেশে একটা বিরাট সংখ্যক মধ্যবিত্ত তৈরি করবে কয়েক বছরের মধ্যেই। এঁরাই হবেন ভারতের অর্থনৈতিক শ্রীবৃদ্ধির চালিকা শক্তি।”

    ‘এঁরাই বৃহত্তম ক্রেতা’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “নিত্য বহু মানুষ দারিদ্রের গণ্ডি ছেড়ে বের হচ্ছেন। তাঁরা ঢুকে পড়ছেন নয়া মধ্যবিত্ত শ্রেণিতে। এর অর্থ হল, দারিদ্র দূরীকরণে সরকার যে নীতি নিয়েছে, তা ঠিকঠাকভাবেই কাজ করছে।” তিনি (PM Modi) বলেন, “যাঁরা নয়া মধ্যবিত্ত শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত হচ্ছেন, এঁরাই বৃহত্তম ক্রেতা। তাঁরা নয়া উচ্চাকাঙ্খা নিয়ে আসছেন। তাঁরাই ভারতকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যাচ্ছেন। দরিদ্রদের তুলে ধরতে সরকার যেসব কাজ করছে, তার সুবিধা আসলে ভোগ করছে মধ্যবিত্ত শ্রেণি, এমএসএমইএস। দরিদ্রমুখী নীতির জন্য আপনারা দেখতে পাবেন আগামী পাঁচ-সাত বছরের মধ্যেই দেশে বেড়ে গিয়েছে মধ্যবিত্ত জনসংখ্যা।”

    ‘সকলকেই সমান অংশ নিতে হবে’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রয় ক্ষমতা ব্যবসায়ীদের সাহায্য করে। কিন্তু আমাদের লক্ষ্য যদি আত্মকেন্দ্রিক হয়, আমি মনে করি না যে, আমরা আমাদের কিংবা বিশ্বের কোনও ভাল করতে পারব।” তিনি (PM Modi) বলেন, “লাভজনক ব্যবসা টিকে থাকবে তখনই, যখন ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে ভারসাম্য বজায় থাকবে। এটা একটা দেশের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। আমরা যদি বাজারে কেবল অন্য দেশকেই দেখি, তাহলে আমাদের উৎপাদন আজ হোক কিংবা কাল মার খাবেই। সামনের দিকে এগনোর মন্ত্রই হল, অগ্রগামিতায় সকলকেই সমান অংশ নিতে হবে।”

    আরও পড়ুুন: “পুরো রাজ্যটাই বেআইনিভাবে চলছে”, বারাসতকাণ্ডে মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা শুভেন্দুর

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “৪.০ শিল্প বিপ্লবের মুখ হয়ে দাঁড়িয়েছে ভারত। বিশ্ব সমৃদ্ধি নির্ভর করবে বাণিজ্যের ভবিষ্যতের ওপর।” তিনি বলেন, “কোভিড অতিমারি পর্বে বিশ্বের নানা সমস্যার সমাধান ছিল ভারত। কোভিড অতিমারি-উত্তর পর্বেও ভারত বিশ্ব গ্লোবাল সাপ্লাই চেনকে উন্নত করছে।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “গ্লোবাল সাপ্লাই চেনকে বিশ্ব কখনও একভাবে দেখে না। প্রয়োজনের সময় যদি কাজ না করতে পারে, তাহলে কী সেই সাপ্লাই চেনকে দক্ষ বলা যেতে পারে? ভারত হচ্ছে এর সমাধান। দক্ষ এবং বিশ্বাসযোগ্য গ্লোবাল সাপ্লাই চেন ঠিক রাখতে ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

     

  • PM Modi: “ইসরোর মিশন ভারতের নারী ক্ষমতায়নের জ্বলন্ত প্রমাণ”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “ইসরোর মিশন ভারতের নারী ক্ষমতায়নের জ্বলন্ত প্রমাণ”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ইসরোর এই মিশন ভারতের নারী ক্ষমতায়নের জ্বলন্ত প্রমাণ। আমি লালকেল্লা থেকে বলেছিলাম, দেশকে শক্তিশালী করতে মহিলা নির্ভর উন্নয়নকে আরও মজবুত করতে হবে। মহিলাদের ক্ষমতাই অসম্ভবকে সম্ভব করেছে। চন্দ্রযান মিশন তারই প্রমাণ। এই মিশনে বহু মহিলা বিজ্ঞানী ও ইঞ্জিনিয়র সরাসরি যুক্ত ছিলেন।” রবিবার মন কি বাতের অনুষ্ঠানে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    মহিলাদের ক্ষমতায়ন

    তিনি বলেন, “যখন কোনও একটি দেশের মহিলারা এত উচ্চাকাঙ্খী হন, তখন সেই দেশের উন্নতি কে আটকাতে পারে? চন্দ্রযান-৩ মিশনের সাফল্যের জন্য আমি ইসরোর বিজ্ঞানীদের ধন্যবাদ জানাতে চাই। তাঁদের কঠোর পরিশ্রমেই এই স্বপ্ন সত্যি হয়েছে। চন্দ্রযান মিশন নতুন ভারতের প্রতীক হয়ে উঠেছে। এই নতুন ভারত যে কোনও পরিস্থিতিতে জয়লাভ করতে জানে।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসবে চন্দ্রযান-৩-র সাফল্য আমাদের উদযাপনকে কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। তিনদিন হয়ে গেল আমরা চাঁদে পা রেখেছি। এই সাফল্য এত বড় যে যতই আলোচনা করা হোক, তা কম বলেই মনে হয়।” 

    জি-২০ সম্মেলেন

    এদিনের ‘মন কি বাতে’ জি-২০ সম্মেলনের প্রসঙ্গও তোলেন প্রধানমন্ত্রী। গত বছর নভেম্বরে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে আয়োজিত জি-২০ সম্মেলেনে চলতি বছরের জি-২০ সম্মেলন আয়োজনের দায়িত্ব পায় ভারত। সে প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতের জি-২০-র নেতৃত্ব, ভারতবাসীর নেতৃত্বে পরিণত হয়েছে। একে একটি অন্তর্ভুক্তিকরণ ফোরামে পরিণত করেছে।”

    আরও পড়ুুন: “ভারতের আর্থিক শ্রীবৃদ্ধির প্রধান কারণ আধার”, বললেন ‘ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরামে’র প্রেসিডেন্ট

    আগামী মাসে দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে জি-২০ সম্মেলন। এই সম্মেলনে বিশ্বের প্রায় ৪০টি দেশের প্রধানরা যোগ দেবেন। তাঁদের সঙ্গে থাকবেন ওই দেশগুলির পদস্থ আধিকারিকরাও। থাকবেন আমন্ত্রিত দেশগুলির সদস্যরাও। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার ১৪ জন প্রধানও উপস্থিত থাকবেন ওই সম্মেলনে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সেপ্টেম্বর মাসে শক্তিশালী ভারতের সাক্ষী হতে চলেছে দেশ। জি-২০ লিডার্স সম্মেলনের জন্য ভারত পুরোপুরি প্রস্তুত। এই সম্মেলনে যোগ দিতে ৪০টি দেশের প্রধান ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠনের প্রধানরা আসবেন। জি-২০ সম্মেলনের ইতিহাসে এটি হবে বৃহত্তম সম্মেলন।” ৩১ অগাস্ট বিশ্ব সংস্কৃত দিবস। এ জন্য দেশবাসীকে আগাম শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী। শুভেচ্ছা জানান আসন্ন রাখিপূর্ণিমা উপলক্ষেও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • AADHAAR: “ভারতের আর্থিক শ্রীবৃদ্ধির প্রধান কারণ আধার”, বললেন ‘ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরামে’র প্রেসিডেন্ট  

    AADHAAR: “ভারতের আর্থিক শ্রীবৃদ্ধির প্রধান কারণ আধার”, বললেন ‘ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরামে’র প্রেসিডেন্ট  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আধারের (AADHAAR) জয়গান গাইলেন ‘ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরামে’র প্রেসিডেন্ট। তাঁর মতে, ভারত যে দ্রুত বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তি হয়ে উঠছে, তার প্রধান কারণ হল ডিজিটাল আইডি বা আধার কার্ড। এই আধার কার্ড প্রায় ১.৪ বিলিয়ন মানুষকে ইস্যু করা হয়েছে। 

    মোদি সরকারের কৃতিত্ব

    ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার। সেই সময় বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ভারত ছিল দশম স্থানে। সম্প্রতি এই তালিকার পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে ভারত। দীর্ঘদিন এই জায়গাটা দখল করেছিল ইংল্যান্ড। ইংল্যান্ডকে সরিয়ে পঞ্চম স্থান দখল করেছে ভারত। ‘ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরামে’র প্রেসিডেন্ট বোর্জে ব্রেন্ডে জানান, তিনি যখন ‘দ্য ভয়েস অফ দ্য গ্লোবাল সাউথের’ প্যানেলে, তখন সেখানে তিনি জানিয়েছিলেন, তিনি অসমের এক ঠাকুমাকে দেখেছেন, যিনি তাঁর সেলফোন থেকে নাতি-নাতনিকে টাকা পাঠাচ্ছেন। বর্জ ব্রেন্ডে বলেন, “যদি ভারতের ১.৪ বিলিয়ন মানুষ ডিজিটালি যুক্ত হন, আর বিশ্বের ৭ বিলিয়ন মানুষের মধ্যে যদি ৪ বিলিয়নই যদি ডিজিটালি যুক্ত না হন, তাহলে কী হবে? আপনাদের একটা বিরাট বড় সুযোগ আছে। এটি (আধার) অর্থনৈতিক উন্নতির একটি মানদণ্ড। দারিদ্র দূরীকরণের একটি ধাপও।” 

    আধারের লাভ

    একই কথার প্রতিধ্বনি শোনা গিয়েছে প্যানেলে থাকা আরও অনেকের মুখেও। তাঁরাও বলেন, “আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণ (AADHAAR) একটি মাইক্রো এবং ম্যাক্রো বিষয়। আপনি যদি আর্থিক অন্তভুক্তিকরণে যুক্ত না হন, যাঁরা এর বাইরে রয়েছেন, যাঁদের অর্থনৈতিক লেনদেনের টুলগুলি সম্পর্কে কোনও ধারণাই নেই, তাহলে সেটি মারাত্মক বিষয়। দারিদ্রও একটি মারাত্মক বিষয়। আধার প্রোগ্রামের সাহায্যে ভারত যা করছে, তা হল তারা লোকজনকে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রের অন্তর্ভুক্ত করছে।” তাঁরা এও জানান, এই মুহূর্তে আপনাদের (ভারতের) কাছে পর্যাপ্ত তথ্য রয়েছে। মানুষ ফর্মাল অর্থনীতির অংশীদার হচ্ছে। এর মধ্যে আমরা ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারি। আমরা সেগুলির দ্রুত শ্রীবৃদ্ধি করতে পারি। স্বাভাবিকভাবেই সেখানে কর্মসংস্থান হবে। সেই কারণেই ভারত দ্রুততমগামী উন্নয়নশীল অর্থনীতির দেশ। কারণ এ দেশের আধার (AADHAAR) অর্থনীতি এখন প্রতিদান দিচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: “‘লাল ডায়েরি’ ইস্যুতে ইস্তফা দেওয়া উচিত”, রাজস্থানে গেহলটকে নিশানা শাহের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “‘লাল ডায়েরি’ ইস্যুতে ইস্তফা দেওয়া উচিত”, রাজস্থানে গেহলটকে নিশানা শাহের

    Amit Shah: “‘লাল ডায়েরি’ ইস্যুতে ইস্তফা দেওয়া উচিত”, রাজস্থানে গেহলটকে নিশানা শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যদি তাঁর লজ্জা থাকে তাহলে লাল ডায়েরি ইস্যুতে ইস্তফা দেওয়া উচিত এবং স্বচ্ছভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা উচিত।” রবিবার রাজস্থানের গঙ্গাপুর শহরে ‘সহাকার কৃষক সম্মেলনে’ কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট কৃষকদের জন্য কিছু করেননি বলেও অভিযোগ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। চলতি বছরই রাজস্থান বিধানসভার নির্বাচন। তার আগে এদিন কংগ্রেস পরিচালিত রাজস্থান সরকারকে নিশানা করেন শাহ।

    গেহলটকে আক্রমণ শাহের

    তিনি বলেন, “আমি গেহলট সাহেবকে বলতে চাই যে কিছু লোককে পাঠিয়ে স্লোগান দিয়েও আপনি কিছু করতে পারবেন না। যদি আপনার মধ্যে লজ্জার কিছুমাত্র অবশিষ্ট থাকে, তাহলে ‘লাল ডায়েরি’ ইস্যুতে আপনার পদত্যাগ করা উচিত। নির্বাচনও স্বচ্ছ করা উচিত। আজকাল গেহলট সাহেব লাল রংকে খুব ভয় পাচ্ছেন। কারণ সেই ডায়েরির রং লাল। কিন্তু এর মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে কালো কাজ। এই লাল ডায়েরিতেই রয়েছে কয়েক কোটি টাকার দুর্নীতির পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ।” তিনি বলেন, “বাড়িতে যদি লাল রংয়ের কোনও ডায়েরি থাকে, তাহলে গেহলটজি রেগে যাবেন।”

    ‘লাল ডায়েরি’

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি গেহলট মন্ত্রিসভা থেকে বরখাস্ত করেন কংগ্রেস বিধায়ক রাজেন্দ্র সিং হুডাকে। নারী নির্যাতন নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে সরব হওয়ায় তাঁকে বরখাস্ত করা হয় বলে অভিযোগ। হুডার অভিযোগ, একটি লাল রংয়ের ডায়েরিতে গেহলটের বেআইনি অর্থনৈতিক লেনদেনের বিস্তারিত বিবরণ রয়েছে। যদিও গেহলটের দাবি, এমন কোনও ডায়েরি তাঁর নেই। হুডাকে বিজেপির ‘বলির পাঁঠা’ বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: ‘লোকসভাতে প্রতিটা বুথে তৃণমূলকে ফাঁকা করব’, খেজুরির সভা থেকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    শাহ (Amit Shah) বলেন, “কংগ্রেস সরকার কৃষকদের জন্য কিছুই করেনি। বিজেপি নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকার কৃষি ক্ষেত্রে বাজেট ছ’ গুণ বাড়িয়েছে এবং সমন্বয় সাধনের জন্য একটি আলাদা মন্ত্রকও খুলেছে।” এদিন রীতিমতো পরিসংখ্যান তুলে ধরে শাহ বলেন, “কংগ্রেস আমলে কৃষিক্ষেত্রে বরাদ্দ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা। নরেন্দ্র মোদির সরকার সেটি ৬ গুণ বাড়িয়ে করেছে ১ লক্ষ ২৫ হাজার কোটি টাকা।” মোদি সরকার কৃষকদের জন্য যেসব প্রকল্প করেছে, সেগুলিও এদিন তুলে ধরেন শাহ। চাঁদে চন্দ্রযান-৩-র সফল অবতরণে গোটা দেশ যে গর্বিত, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)।   

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Security Force Rule: হানি ট্র্যাপের হাতছানি এড়াতে আধা সামরিক বাহিনীতে কড়া নির্দেশিকা

    Security Force Rule: হানি ট্র্যাপের হাতছানি এড়াতে আধা সামরিক বাহিনীতে কড়া নির্দেশিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘হানি ট্র্যাপের (Honey Trap) ফাঁদ থেকে কেন্দ্রীয়  আধিকারিকদের বাঁচাতেই এবার কেন্দ্রীয় পুলিশ বাহিনীর তরফে বিশেষ নির্দেশিকা জারি করা হল। পুলিশ আধিকারিকদের নির্দেশ (Security Force Rule) দেওয়া হল অনলাইনে কোনও রকমের বন্ধুত্ব যেন না পাতান। এছাড়াও ইউনিফর্ম পড়ে সোশ্যাল মাধ্য়মে ছবি আপলোড বা সাজেশনে আসা কোনও প্রোফাইলে যেন ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট না পাঠান, তার কথাও বলা হয়েছে।

    কী কী করতে মানা

    অনলাইনে বন্ধুত্ব পাতিয়ে যৌনতার ফাঁদে ফেলার মতো ঘটনা বার বার প্রকাশ্যে আসায় দেশের গোয়েন্দা সংস্থার তরফে সতর্ক করা হল। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, দেশের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার জন্য বেছে বেছে দেশের নিরাপত্তাবাহিনীর কর্মীদেরই বাছা হচ্ছে। ‘যৌনতার ফাঁদ’ পেতে অনলাইনে বন্ধুত্ব পাতানো, ছবি এবং ভিডিয়ো শেয়ার করার মতো ঘটনা ঘটছে। এমন বেশ কিছু ঘটনা মাঝেমধ্যেই প্রকাশ্যে আসছে। আর সেই ফাঁদে যাতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর কর্মীরা পা না-দেন, তাই তাঁদের সতর্ক করলেন গোয়েন্দারা। গোয়েন্দাদের থেকে এমন সতর্কবার্তা পাওয়ার পরই দেশের আধাসামরিক বাহিনী এবং পুলিশকর্মীদের সতর্ক করার কাজ শুরু হয়েছে।

    কেন এই নিষেধাজ্ঞা

    কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, বিশ্লেষণ করে দেখা গিয়েছে যে বহু আধিকারিকরাই নিজেদের ইউনিফর্মে ছবি বা ভিডিয়ো আপলোড করছেন। স্পর্শকাতর স্থান, যেমন সেনা ছাউনি বা অন্য কোনও ক্যাম্প থেকে এইসব ছবি-ভিডিয়ো আপলোড হওয়ায় অনেক গোপনীয় তথ্য ফাঁস হয়ে যাচ্ছে। অনলাইনে বিভিন্ন সোশ্যাল মাধ্যমে অচেনা মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব ও চ্যাট করেও বিপদ ডেকে আনছেন। এই সমস্ত কার্যকলাপ থেকেই এবার বিরত থাকতে বলা হল আধিকারিকদের। শুধুমাত্র কেন্দ্রীয় বাহিনীই নয়, প্য়ারামিলিটারি ও পুলিশ বাহিনীকেও এই নির্দেশ পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। যদি এই নির্দেশ না মানা হয়, তবে কড়া পদক্ষেপ করা হবে বলেও জানানো হয়েছে। বিএসএফ ও আইটিবিপির তরফেও বাহিনীকে এই নির্দেশ অনুসরণ করতে বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: দেশের গোপন নথি পাক গুপ্তচর সংস্থাকে পাচারের অভিযোগ! কলকাতায় ধৃত বিহারের যুবক

    দিল্লি পুলিশের একটি সূত্রের খবর, পুলিশ কমিশনার সঞ্জয় অরোরা তাঁর বাহিনীর সমস্ত কর্মীকে এ বিষয়ে অবহিত করেছেন। সমাজমাধ্যমে কোনও উস্কানিমূলক, কোনও কুরুচিকর মন্তব্য না করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই-ই নয়, যত ক্ষণ কাজ করবেন তত ক্ষণ কোনও সমাজমাধ্যম ব্যাবহার না করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও কোনও সংবেদনশীল ছবি পোস্ট না করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Yo Yo Test: ইয়ো-ইয়োতে পাশ রোহিত-হার্দিক, কিং কোহলিকে হারিয়ে ফিটনেস টেস্টে সেরা শুভমন

    Yo Yo Test: ইয়ো-ইয়োতে পাশ রোহিত-হার্দিক, কিং কোহলিকে হারিয়ে ফিটনেস টেস্টে সেরা শুভমন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইয়ো ইয়ো টেস্টে (Yo Yo Test) পাশ করার খবর ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেছিলেন বিরাট কোহলি (Virat Kohli)। পাস মার্ক ১৬.৫। সেখানে বিরাট কোহলির ইয়ো ইয়ো টেস্টের স্কোর ১৭.২। যা দেখে অনেকেই তাঁর পিঠ চাপড়াতে শুরু করেছিলেন। কারণ, ফিটনেসের দিকে কোহলি বরাবর ভারতীয় দলে অনেক এগিয়ে। তাই অনেকের মনে হয়েছিল এটাই হয়তো সেরা স্কোর, তাই ঘটা করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক। কিন্তু সেই ভুল ভাঙতে বেশি সময় লাগেনি। এখনও পর্যন্ত যে সব ভারতীয় ক্রিকেটার ইয়ো ইয়ো টেস্ট দিয়েছেন, তার মধ্যে ফেল করার খবর নেই। রোহিত শর্মা থেকে হার্দিক পান্ডিয়া ভালোভাবেই চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করেছেন। বিসিসিআই সূত্রের খবর, সবচেয়ে বেশি স্কোর করেছেন শুভমান গিল। ১৮.৭ পয়েন্ট পেয়েছেন তরুণ এই ওপেনার। যা বিরাট কোহলির থেকে অনেকটাই বেশি।

    ধমক খেলেন কোহলি

    বিরাট কোহলিও কয়েক বছর আগে ইয়ো ইয়ো টেস্টে প্রায় ১৯ স্কোর করেছিলেন। সেই প্রসঙ্গ টেনে অনেকেই কোহলিকে খোঁচা দিতে ছাড়েননি। কেউ কেউ লিখেছেন, ” তাহলে তো বিরাট কোনও রকমে পাস করেছে।” কেউ আবার  প্রশ্ন তুলেছেন, তাহলে কি ভারতীয় দলের তারকা ক্রিকেটারদের ফিটনেস (Yo Yo Test) লেভেল পড়ছে? যাই হোক, এটা বলতে অসুবিধা নেই কোহলির ফিটনেসে বয়সের ছাপ স্পষ্ট। আসলে বিরাটের সময়টা মনে হয় ভালো যাচ্ছে না। ইয়ো ইয়ো টেস্টের ফল সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে বিসিসিয়েইয়ের রোষানলে কোহলি। তাঁকে সতর্কও করা হয়েছে। বোর্ডের এক কর্তা বলেন, ” ইয়ো ইয়ো টেস্ট দলের আভ্যন্তরীন ব্যাপার। সেটা কখনওই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা উচিত নয়। এই ব্যাপারে দলের প্রত্যেক সদস্যকে সতর্ক থাকতে হবে।”

    আরও পড়ুন: দুরন্ত থ্রোয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে নীরজ, সঙ্গে প্যারিস অলিম্পিক্সের যোগ্যতাও

    ভারতীয় দলের প্রস্তুতি শিবির

    আগামী ২৯ অগাস্ট পর্যন্ত বেঙ্গালুরুর আলুরে চলবে ভারতীয় দলের প্রস্তুতি শিবির। যা শুরু হয়েছে শুক্রবার। তারপর টিম ইন্ডিয়া এশিয়া কাপ খেলতে শ্রীলঙ্কা যাবে। তাই শিবির চলাকালীন ধাপে ধাপে ইয়ো ইয়ো টেস্ট হবে স্কোয়াডের প্রত্যেক ক্রিকেটারের। লোকেশ রাহুল দলে থাকলে তার ফিটনেস নিয়ে সমস্যা রয়েছে। সেই কারণে তাঁর টেস্ট হবে পরে। তবে আশার আলো, শুক্রবার এক ঘন্টা ব্যাট করেছেন লোকেশ। আসলে কোচ দ্রাবিড় ব্যাটিংকে শক্তিশালী করতে চাইছেন বিশ্বকাপের আগে। শিবিরে প্রথম দিনে তাই টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানদের জন্য এক ঘন্টা করে ব্যাটিংয়ে সময় বরাদ্দ হয়েছিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share