Tag: bangla news

bangla news

  • Sachin Tendulkar: নয়া ভূমিকায়! নির্বাচন কমিশনের ন্যাশনাল আইকন হচ্ছেন সচিন

    Sachin Tendulkar: নয়া ভূমিকায়! নির্বাচন কমিশনের ন্যাশনাল আইকন হচ্ছেন সচিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়া ভূমিকায় ক্রিকেটের ঈশ্বর সচিন তেন্ডুলকর (Sachin Tendulkar)। তবে ক্রিকেট মাঠে নয়, তিনি এবার দূত হলেন জাতীয় নির্বাচন কমিশনে। মাস্টার ব্লাস্টারকে কমিশনের ‘ন্যাশনাল আইকন’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। কিংবদন্তী ক্রিকেটারের সঙ্গে বুধবার এই মর্মে একটি মৌ চুক্তি স্বাক্ষরিত করা হবে। মঙ্গলবার এ কথা ঘোষণা করেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission of India)। আগামী বছর লোকসভা ভোট। তার আগে সচিনকে সামনে রেখে প্রচার করতে চায় নির্বাচন কমিশন। সকলে যাতে ভোট দেওয়ার জন্য উৎসাহ পায়, সেই কারণেই সচিনকে এই দায়িত্ব দেওয়া হবে।

    জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ট্যুইট-বার্তা

    ভারতীয় ক্রিকেটে তথা বিশ্ব ক্রিকেটে সচিন তেন্ডুলকরের (Sachin Tendulkar) অবদান অনস্বীকার্য। সচিনের অবসরের পর কেটে গিয়েছে এক দশক। কিন্তু এখনও তাঁর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। অবসরের পর নানা সামাজিক কাজে নিজেকে লিপ্ত রেখেছেন। ভারতরত্নও পেয়েছেন। এবার তাঁকে জাতীয় আইকনের স্বীকৃতি দিল জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission of India)।

    বুধবার থেকেই নির্বাচন কমিশনের ‘জাতীয় আইকন’ হিসাবে কাজ করবেন সচিন। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের মুখপত্রের ট্যুইটারে এই খবর জানানো হয়েছে।

    আরও পড়ুন: জোহানেসবার্গে বসেই ‘চন্দ্রযান ৩’-এর ঐতিহাসিক ল্যান্ডিং দেখবেন প্রধানমন্ত্রী

    তরুণ প্রজন্মকে প্রেরণা দেবেন সচিন

    বুধবার, ২৩ অগাস্ট রাজধানী নয়াদিল্লির রং ভবন অডিটোরিয়ামে এক বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সেই অনুষ্ঠানেই সচিনকে (Sachin Tendulkar) জাতীয় নির্বাচন কমিশনের তরফে জাতীয় আইকনের স্বীকৃতি দেওয়া হবে। সেখানেই তিনি নির্বাচন কমিশনের (Election Commission of India) সঙ্গে একটি মৌ স্বাক্ষর করবেন। তিন বছরের জন্য তিনি চুক্তিবদ্ধ হচ্ছেন। নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সম্মিলিতভাবে দেশের নাগরিকদের ভোট দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সচেতন করতে দেখা যাবে সচিনকে। এই অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনের প্রধান শ্রী রাজীব কুমার, নির্বাচন কমিশনার শ্রী অনুপ চন্দ্র পাণ্ডে এবং শ্রী অরুণ গোয়েল এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের তরফে বলা হয়েছে, “তরুণদের উপর সচিনের প্রভাব দেশের ভোটার সংখ্যা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে। আগামী বছর লোকসভা নির্বাচন রয়েছে। তার আগে তরুণদের ভোট দেওয়ার প্রতি আগ্রহ বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 3: জোহানেসবার্গে বসেই ‘চন্দ্রযান ৩’-এর ঐতিহাসিক ল্যান্ডিং দেখবেন প্রধানমন্ত্রী

    Chandrayaan 3: জোহানেসবার্গে বসেই ‘চন্দ্রযান ৩’-এর ঐতিহাসিক ল্যান্ডিং দেখবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষা। চন্দ্রপৃষ্ঠ স্পর্শ করতে চলেছে ভারতের ‘চন্দ্রযান ৩’। দেশের মহাকাশ গবেষণার এই মাহেন্দ্রক্ষণে ইসরোর সদর দফতরে বসে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দান করতে পারছেন না প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে, সরকারি সূত্রে খবর, ব্রিকস’ (BRICS SUMMIT 2023) শীর্ষবৈঠক উপলক্ষ্যে দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকতে হলেও ‘চন্দ্রযান ৩’-এর (Chandrayaan 3 Mission) সফট ল্যান্ডিংয়ের সময় ‘ভার্চুয়ালি’ উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী।

    মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষায় প্রধানমন্ত্রীও

    সূত্রের খবর, দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ভার্চুয়াল মাধ্যমে ‘চন্দ্রযান ৩’-এর ল্যান্ডিং উপভোগ করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই মুহূর্তে তিনি ১৫তম ব্রিকস সম্মেলনে অংশ নিতে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে গিয়েছেন। মঙ্গলবারই তিনি পৌঁছেছেন জোহানেসবার্গে। জানা গিয়েছে, বুধবার সন্ধের আগেই ইসরোর (ISRO) সঙ্গে ভার্চুয়াল মাধ্যমে কানেক্ট করবেন প্রধানমন্ত্রী। ১৪০ কোটি ভারতবাসীর সঙ্গে তিনিও এই ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী থাকবেন। প্রসঙ্গত, ‘চন্দ্রযান ৩’ উৎক্ষেপণের দিনও ভারতে ছিলেন না তিনি। থাকবেন না অবতরণেও। উল্লেখ্য, গত ১৪ জুলাই যখন শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে উৎক্ষেপণ করা হয় চন্দ্রযানের তখন বাস্তিল দিবসের অনুষ্ঠানে অংশ নিতে ফ্রান্স সফরে গিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। কিন্তু, তাঁর তরফে রকেট উৎক্ষেপণের প্রাক্কালে এসেছিল বড় বার্তা।

    আরও পড়ুন: ঢাক-ঢোল বাজিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রধানমন্ত্রী বরণ, উঠল ‘হর হর মোদি’ ধ্বনি

    প্রধানমন্ত্রীর মন পড়ে রয়েছে চাঁদে

    এবারও গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে যোগদান করতে জোহানেসবার্গে থাকলেও প্রধানমন্ত্রীর মন পড়ে রয়েছে চাঁদে। প্রতি মুহূর্তে ইসরোর প্রস্তুতি এবং ‘চন্দ্রযান ৩’-এর অবস্থানের আপডেট নিচ্ছেন মোদি। আর তাই শত ব্যস্ততার মধ্যেও বুধবার সন্ধে ঠিক ৬টা বেজে ৪ মিনিটে ভার্চুয়াল মাধ্যমে ইসরোর বিজ্ঞানীদের পাশে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী। ২০১৯ সালের ৭ সেপ্টেম্বরেও ‘চন্দ্রযান ২’-এর ‘টাচডাউন’ দেখবেন বলে বেঙ্গালুরু উড়ে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। কিন্তু বেশ কিছুক্ষণ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকার পর জানা যায়, ‘চন্দ্রযান ২’-এর ল্যান্ডার ‘বিক্রম’ চন্দ্রপৃষ্ঠে আছড়ে পড়েছে। তৎকালীন ইসরো ডিরেক্টর কে শিবনকে দেখা গিয়েছিল চোখের জল ফেলতে। তাঁকে বুকে জড়িয়ে ধরে সান্ত্বনা দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শুধু আশ্বাস নয়, ৩০ মিনিট ইসরোর বিজ্ঞানীদের উদ্দেশে বার্তাও দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘আমাদের চাঁদকে ছোঁয়ার ইচ্ছা আজ থেকে আরও শক্তিশালী হয়ে গেল। সেরা সময় এবার আসবে।’ আজ, বুধবার গোধূলি বেলায় সেই সময় আসতে চলেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 3: অবতরণ-পর্বে শেষ ২০ মিনিটই চ্যালেঞ্জ! ‘চিন্তা নেই, সফট-ল্যান্ডিং হচ্ছেই’, আশ্বাস ইসরোর

    Chandrayaan 3: অবতরণ-পর্বে শেষ ২০ মিনিটই চ্যালেঞ্জ! ‘চিন্তা নেই, সফট-ল্যান্ডিং হচ্ছেই’, আশ্বাস ইসরোর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে ‘দ্য ফাইনাল কাউন্টডাউন’। রাত পোহালেই ইতিহাসের পাতায় ঢুকে পড়বে ভারত। বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সফল অবতরণ করার নজির গড়তে চলেছে দেশ। অনাবিষ্কৃত আঁধারে ঘেরা চাঁদের সেই মেরু অঞ্চলে ‘চন্দ্রযান ৩’-এর (Chandrayaan 3) অবতরণ ঘিরে ব্যাপক উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে গোটা দেশে, থুরি বলা ভালো গোটা বিশ্বে। ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী যা থাকতে পারে দেশবাসী, তার জন্য গোটা অবতরণ প্রক্রিয়ার সরাসরি স্ট্রিমিং ৫টা ২০ মিনিট থেকে করবে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো।

    অবতরণ-পর্বে শেষের ২০ মিনিটই প্রধান চ্যালেঞ্জ

    ইসরোর পরিকল্পনা অনুযায়ী, ল্যান্ডার ‘বিক্রম’-এর (Lander Vikram) চূড়ান্ত অবতরণ প্রক্রিয়া (দ্য ফাইনাল ডিসেন্ট) শুরু হবে বিকেল ৫টা ৪৫ মিনিট নাগাদ। আর সন্ধেয় ৬টা ৪ মিনিটে হবে কাঙ্খিত ‘টাচডাউন’। মহাকাশ বিজ্ঞানীদের দাবি, চির-আঁধারে ঘেরা চাঁদের দক্ষিণ মেরু অঞ্চলের পরতে পরতে রয়েছে রহস্য। এই দক্ষিণ মেরু অঞ্চলই সবচেয়ে এবড়ো-খেবড়ো, খানা-খন্দে ভরা। রয়েছে শয়ে শয়ে গহ্বর। ফলে, এই অঞ্চলে সফট-ল্যান্ডিং করা একটা বড়ো চ্যালেঞ্জ। ইসরোর বিজ্ঞানীদের মাথায় একটাই চিন্তা ঘুরপাক খাচ্ছে। তা হলো, অবতরণ প্রক্রিয়ার ওই শেষের ২০ মিনিট। চার বছর আগে এই পর্বে এসে চাঁদের বুকে আছড়ে পড়েছিল (বিজ্ঞানের পরিভাষায় হার্ড ল্যান্ডিং) ‘চন্দ্রযান ২’-এর ল্যান্ডার।

    আরও পড়ুন: চাঁদে অবতরণের পরই তো আসল কাজ শুরু ‘চন্দ্রযান ৩’-এর! জানেন কী করবে বিক্রম-প্রজ্ঞান?

    যদিও এবার, সফল সফট ল্যান্ডিংয়ের বিষয়ে আশাবাদী ইসরো। তারা জানিয়েছে, ‘চন্দ্রযান ৩’ (Chandrayaan 3) ও তার ল্যান্ডার ‘বিক্রম’-কে (Lander Vikram) এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে, যাতে প্রতিকূল পরিস্থিতি হলেও, তা সঠিকভাবে সফট-ল্যান্ডিং করতে পারবে। কীভাবে গোটা অবতরণের প্রক্রিয়া কাজ করবে, তা বিশদে ইসরোর তরফে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। মহাকাশ গবেষণা সংস্থা জানিয়েছে, ধাপে ধাপে ‘বিক্রম’-কে নিচে নামানো হবে। একইসঙ্গে ভারসাম্য বজায় রেখে কমানো হবে তার গতিও। এই পুরো বিষয়টা একেবারে অঙ্ক কষার মতো সাজিয়ে ল্যান্ডারের সিস্টেমকে বলে দেওয়া হয়েছে। 

    ধাপে ধাপে গতি কমানোর সঙ্গে নিচে নামবে ‘বিক্রম’

    বর্তমানে ল্যান্ডার ‘বিক্রম’ (Lander Vikram) চাঁদের ২৫ কিলোমিটার x ৭০ কিলোমিটার কক্ষপথে অবস্থান করছে। সেখান থেকে চাঁদের বুকে পা রাখতে মিনিট ২০ সময় লাগবে। ইসরো জানিয়েছে, প্রথম ধাপে ‘বিক্রম’-কে বর্তমান অবস্থান থেকে ৭.৪ কিমি উচ্চতায় নামিয়ে আনা হবে। এই সময়ে ল্যান্ডারের গতি থাকবে সেকেন্ডে ৩৫৮ মিটার। সময় লাগবে ১১ মিনিট। দ্বিতীয় ধাপে ৬.৮ কিলোমিটার উচ্চতায় নামিয়ে আনা হবে। এখানে ‘বিক্রম’-এর গতি আরও কমে হবে সেকেন্ডে ৩৩৬ মিটার। 

    ছবি সৌজন্য – ইসরো

    তৃতীয় ধাপে উচ্চতা কমে হবে ৮০০ মিটার। এবারও আরও গতি কমবে। এই পর্যায়ে এসে ল্যান্ডার তার লেজার রশ্মির সাহায্যে অবতরণের যোগ্য জায়গা খুঁজে বের করে নেবে। লেজার রশ্মির সাহায্যে ‘বিক্রম’-এ থাকা সেন্সর অবতরণের উপযুক্ত জায়গা খুঁজে নিতে সাহায্য করবে। পরের ধাপে, ৮০০ থেকে ১৫০ মিটার উচ্চতায় নামবে ‘বিক্রম’। এখানে তার গতি থাকবে সেকেন্ডে ৬০ মিটার। এর পর, পর ১৫০ থেকে ৬০ মিটারে নামার সময়ে এই গতি হবে ৪০ মিটার প্রতি সেকেন্ড। শেষ ধাপে, ৬০ থেকে ১০ মিটারে নামতে গিয়ে ‘বিক্রম’-এর গতি থাকবে ১০ মিটার প্রতি সেকেন্ড। সেখান থেকে মাটি ছোঁয়ার সময় ল্যান্ডারের গতি কমে হবে সেকেন্ডে ১.৬৮ মিটার।

    আরও পড়ুন: বুধবার চাঁদে পা ‘বিক্রম’-এর, তার আগে ৭০ কিমি ওপর থেকে ছবি পাঠালো ‘চন্দ্রযান ৩’

    কোনও সেন্সর কাজ না করলেও নামতে পারবে ‘বিক্রম’!

    বিজ্ঞানীদের মতে, এই গোটা ধাপগুলিই হচ্ছে একটা চ্যালেঞ্জ। এই পর্যায়টিই হচ্ছে সবচেয়ে কঠিন এবং গুরুত্বপূর্ণ। চার বছর আগে, এই পর্যায় থেকে ছিটকে গিয়েছিল ‘চন্দ্রযান ২’। ব্যর্থ হয়েছিল অভিযান। অধরা থেকে গিয়েছিল স্বপ্ন। তবে, ইসরো এবার অনেক বেশি সতর্ক থেকেছে। যে কারণে, ‘চন্দ্রযান ৩’-এর (Chandrayaan 3) নকশায় আমূল বদল আনা হয়েছে। পুরোদমে প্রস্তুতি নিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। বিশেষ সেন্সর বসানো হয়েছে ‘বিক্রম’-এ। রয়েছে প্রচুর ক্যামেরা। শুধু তাই নয়, ইসরোর দাবি, ল্যান্ডারে থাকা যাবতীয় সেন্সর কাজ না করলেও, সঠিকভাবে অবতরণ করতে সক্ষম ‘বিক্রম’ (Lander Vikram)। তেমনভাবেই তৈরি করা হয়েছে তাকে। শর্ত বলতে শুধুমাত্র প্রোপালশন সিস্টেম ঠিক চললেই হলো।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ২০১৪-র টেট প্রার্থীদের বাড়তি ৬ নম্বর, বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের রায়ই বহাল ডিভিশন বেঞ্চে

    Calcutta High Court: ২০১৪-র টেট প্রার্থীদের বাড়তি ৬ নম্বর, বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের রায়ই বহাল ডিভিশন বেঞ্চে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভুল প্রশ্ন মামলায় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশই বহাল রাখল কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) ডিভিশন বেঞ্চ। ২০১৪ সালের সব টেট প্রার্থীকেই ৬ নম্বর করে দেওয়া হবে। আজ, মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সৌমেন সেন ও বিচারপতি উদয় কুমারের ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, সিঙ্গল বেঞ্চ ২০১৪ সালের সব টেট প্রার্থীকে ৬ নম্বর দেওয়ার যে নির্দেশ দিয়েছিল, তাতে কোনও ভুল নেই। একই সঙ্গে এই মামলা ফের সিঙ্গল বেঞ্চে ফেরত পাঠাল ডিভিশন বেঞ্চ। সেখানে বোর্ড তার হলফনামা জমা দিতে পারবে বলে নির্দেশ ডিভিশন বেঞ্চের।

    টেটের প্রশ্নপত্রে ৬টি প্রশ্ন ভুল

    ২০১৪ সালের টেটের প্রশ্নপত্রে ৬টি প্রশ্ন ভুল রয়েছে এই অভিযোগ তুলে ২০১৮ সালে মামলা দায়ের হয় কলকাতা হাইকোর্টে। প্রশ্ন যাচাই করতে তৎকালীন বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায় প্রশ্ন যাচাই করতে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞদের দিয়ে একটি কমিটি গঠন করেন। সেই কমিটিও জানায়, ৬টি প্রশ্ন ভুল রয়েছে। এর পরেই বিচারপতি চট্টোপাধ্যায় যাঁরা কেবল ওই ভুল প্রশ্নের উত্তর দিয়ে নেগেটিভ মার্কিংয়ের শিকার হয়েছেন, তাঁদের নম্বর দেওয়ার নির্দেশ দেন।

    মামলা ডিভিশন বেঞ্চে

    সিঙ্গল (Calcutta High Court) বেঞ্চের এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে মামলা হয় ডিভিশন বেঞ্চে। সুব্রত তালুকদারের ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, কেবল মামলাকারীরা নন, ২০১৪ সালে যাঁরা টেট দিয়েছিলেন, তাঁদের সকলকেই ৬ নম্বর দিতে হবে। এই ধরনের অন্য একাধিক মামলায় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ও নির্দেশ দিয়েছিলেন, ২০১৪ সালে যাঁরা টেট দিয়েছিলেন, তাঁদের সকলকে ৬ নম্বর দিতে হবে। তিনি এই নির্দেশও দেন, এই ৬ নম্বর পাওয়ায় যাঁরা টেট উত্তীর্ণ হয়েছেন, চলতি নিয়োগ প্রক্রিয়ায় এবার অংশ নিতে পারবেন তাঁরাও। তিন মাসের মধ্যে ৬ নম্বর দিয়ে চলতি নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সুযোগ দিতে হবে তাঁদের। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। তার প্রেক্ষিতেই এদিন রায় দেয় ডিভিশন বেঞ্চ।

    আরও পড়ুুন: “যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী সৌরভই কিংপিন”, আদালতে দাবি পুলিশের

    এবার নতুন করে মেধাতালিকা, প্যানেল ও নিয়োগ কোনপথে হবে, তা নিয়েই সিঙ্গল বেঞ্চে হলফনামা জমা দেবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। প্রসঙ্গত, হাইকোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশে, ইতিমধ্যেই ভুল প্রশ্নে নম্বর পেয়ে চাকরি পেয়েছেন ২৬৯ জন। এর বিরুদ্ধে ফের মামলা করেন চাকরিপ্রার্থী মৌমি চক্রবর্তী সহ ১৬৮ জন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jadavpur University: “যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী সৌরভই কিংপিন”, আদালতে দাবি পুলিশের

    Jadavpur University: “যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী সৌরভই কিংপিন”, আদালতে দাবি পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কাণ্ডে কিংপিন সৌরভ চৌধুরীই। আজ, মঙ্গলবার আলিপুর আদালতে এমনই দাবি করলেন সরকার পক্ষের আইনজীবী। প্রামাণ হিসেবে অন্য এক পড়ুয়াকে পাঠানো বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) প্রাক্তনী সৌরভের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটের উল্লেখ করেন তিনি। সরকার পক্ষের আইনজীবীর দাবি, বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রথমবর্ষের ওই ছাত্রকে আসলে খুন করা হয়েছে। ঘটনাটিকে তিনি বিরলের মধ্যে বিরলতম বলেও উল্লেখ করেন। এদিন সৌরভকে ২৫ অগাস্ট এবং মনোতোষ ঘোষ ও দীপশেখর দত্তকে ২৬ অগাস্ট পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন বিচারক।

    সৌরভের ওপরই সন্দেহ ছিল

    ঘটনার পরে পরেই সৌরভের ওপরই সন্দেহ বাড়তে থাকে তদন্তকারী আধিকারিকদের। সৌরভকে জেরা করে প্রয়োজনীয় তথ্য মিলতে পারে বলেও মনে করেছিলেন তদন্তকারীদের একাংশ। তাই গ্রেফতারের আগে একবার এবং পরেও একবার তাঁকে জেরা করেছিলেন খোদ কলকাতার (Jadavpur University) পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল। এদিন আদালতে পুলিশ সাফ জানিয়ে দেয়, সৌরভই মাথা। সৌরভকে বাঁচাতে রাতারাতি কীভাবে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ক্রিয়েট করা হয়েছিল, আদালতে এদিন তাও জানিয়েছে পুলিশ।

    সরকার পক্ষের আইনজীবীর দাবি

    সরকার পক্ষের আইনজীবী বলেন, এঁদের চ্যাট থেকেই স্পষ্ট, নিজেদের মধ্যে ষড়যন্ত্র কোন পর্যায়ে পৌঁছেছিল। এটা খুন। ছাত্রের বাবাও অভিযোগ করেছিলেন, তাঁর ছেলেকে ছুড়ে ফেলে দেওয়া হয়েছে। কীভাবে ব়্যাগিং হয়েছে, তার বিস্তারিত আদালতে জমা করা হয়েছে। তিনি বলেন, কী হয়েছিল, কারা ছিল, সব জানতে হবে। আরও কতজনকে এভাবে অত্যাচার করা হয়েছে, তার বয়ান নেওয়া হচ্ছে। পরীক্ষায় দারুণ ফল করলেই খুন করার অধিকার আইন দেয়নি। তিনি বলেন, মনোতোষের ডায়েরি থেকে অত্যাচারের তথ্য উঠে এসেছে। এঁদের মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা দরকার।

    আরও পড়ুুন: “যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে রাতে মাদক পাচার হতো”, বিধানসভায় তোপ শুভেন্দুর

    ২৪ ঘণ্টার নয়া হেল্পলাইন নম্বর চালু রাজ্যের

    এদিকে, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কাণ্ডের (Jadavpur University) পর সম্বিত ফিরল মুখ্যমন্ত্রীর। ব়্যাগিং রুখতে ২৪ ঘণ্টার নয়া হেল্পলাইন নম্বর চালু করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পুজো কমিটিগুলির সঙ্গে বৈঠক ছিল মুখ্যমন্ত্রীর। সেখানেই ওই ফোন নম্বরের উল্লেখ করেন তিনি। নম্বরটি হল, ১৮০০৩৪৫৫৬৭৮। পুলিশ জানিয়েছে, কোনও পড়ুয়া ব়্যাগিংয়ের শিকার হলে ওই নম্বরে ফোন করে অভিযোগ জানাতে পারবেন। তাঁর নাম-পরিচয় গোপন রাখা হবে। অভিযোগ পাওয়ার পর দ্রুত নেওয়া হবে ব্যবস্থা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Basirhat: টাকি পুরসভার পাঁচজন কাউন্সিলার একসঙ্গে পদত্যাগ করলেন, কেন জানেন?

    Basirhat: টাকি পুরসভার পাঁচজন কাউন্সিলার একসঙ্গে পদত্যাগ করলেন, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাটের (Basirhat) টাকি পুরসভায় পাঁচজন কাউন্সিলার পদত্যাগ করলেন। মূলত, পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তুলে মঙ্গলবার পদত্যাগ করেন তৃণমূলের ওই কাউন্সিলররা। বিধানসভায় গিয়ে তাঁরা মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে এসেছেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ভাইস চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ঠিক কী অভিযোগ? (Basirhat)  

    বসিরহাটের টাকি পুরসভায় মোট ১৬ টি আসন রয়েছে। যাঁর মধ্যে ১৪ টি আসন তৃণমূলের দখলে ছিল। ২টি আসন পেয়ে বিরোধী আসনে রয়েছে বিজেপি। পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যানের নাম ফারুক গাজি। তাঁর বিরুদ্ধে কাউন্সিলারদের মারধর করা এবং ভয় দেখানোর অভিযোগ রয়েছে। তাঁদের অভিযোগ, টাকি পুরসভা এলাকায় ভাইস চেয়ারম্যান ফারুক গাজি কাজ করতে বাধা সৃষ্টি করেন। এর প্রতিবাদ করলে ভয় দেখানো, এমনকী আমাদের মারধর করা হয়েছে। পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান ফারুক গাজির বিরুদ্ধে সরব হয়েই পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছেন বলে জানান তাঁরা। জানা গিয়েছে, এদিন রাজ্য বিধানসভায় গিয়ে জেলার মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের কাছে পদত্যাগ পত্র পেশ করেন পাঁচজন কাউন্সিলর। পাশাপাশি, বসিরহাটের (Basirhat) মহকুমা শাসকের কাছেও তাঁরা পদত্যাগ পত্র জমা দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। এমত অবস্থায় টাকি পুরসভায় অনেকটাই দুর্বল হয়ে পড়ল তৃণমূল কংগ্রেস। কাউন্সিলররা সেচমন্ত্রী তথা উত্তর ২৪ পরগনার ভারপ্রাপ্ত নেতা পার্থ ভৌমিকের সঙ্গে দেখা করেন। এসব অভিযোগ নিয়ে ভাইস চেয়ারম্যানের কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।

    কী বললেন পদত্যাগী কাউন্সিলার?

    এদিন পাঁচ কাউন্সিলারের তরফে প্রদ্যুৎ দাস বলেন, ওই ভাইস চেয়ারম্যানের জন্য আমরা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারছি না। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিভিন্ন প্রকল্পের সুযোগ সুবিধা  নাগরিকদের কাছে পৌঁছে দিতে পারছি না। ফারুক গাজি আপাদমস্তক দুর্নীতিতে নিমজ্জিত। এর আগে আমরা জেলা নেতৃত্বের কাজে বারবার অভিযোগ জানিয়েছি। কিন্তু, কারও কাছ থেকে সুরাহা পাইনি। এমনকী ভাইস চেয়ারম্যান মহিলা কাউন্সিলারদের গায়েও হাত তোলেন। সে ব্যাপারেও জেলার নেতাদের জানানো হয়েছে। দেওয়ালে পিঠ থেকে গিয়েছে বলে আমরা এই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হলাম। এদিন পাঁচজন একসঙ্গে পদত্যাগ করায় তৃণমূলের কাউন্সিলর সংখ্যা বর্তমানে ৯ জন হল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “রাজ্যের জন্য কেন্দ্রীয় প্রকল্প থেকে বঞ্চিত পশ্চিমবঙ্গবাসী”! হাইকোর্টের দুয়ারে সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: “রাজ্যের জন্য কেন্দ্রীয় প্রকল্প থেকে বঞ্চিত পশ্চিমবঙ্গবাসী”! হাইকোর্টের দুয়ারে সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্প বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বঞ্চিত পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দারা। আজ, মঙ্গলবার এই মর্মে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। ফি বার নির্বাচনের আগে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল হাওয়া গরম করে বলে অভিযোগ। রাজ্যের অভিযোগ, কেন্দ্রের জন্যই বন্ধ হয়ে গিয়েছে একশো দিনের প্রকল্পের টাকা। এবার পাল্টা চাল দিল বঙ্গ বিজেপি। দায়ের করল জনস্বার্থ মামলা। আগামী সপ্তাহে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি হতে পারে মামলাটির।

    সুকান্তর অভিযোগ

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, “কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকারের প্রকল্পের কথা যাতে বাংলার মানুষ জানতে পারেন, সেজন্য পঞ্চায়েত স্তরে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে কমন সার্ভিস সেন্টার (সিএসসি) চালু করা হয়েছিল। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার রাজ্যের প্রায় ৪০ হাজার সিএসসি বন্ধ করে দিয়েছে। বাংলার মানুষ যাতে কেন্দ্রীয় পরিষেবার কথা জানতে না পারেন, তাই ওই পদক্ষেপ করেছে রাজ্য।”

    সিএসসির সুবিধা

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, “সিএসসির মাধ্যমে পঞ্চায়েত অফিসে গিয়ে ই-সার্ভিস মারফৎ কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুযোগ-সুবিধা জানতে পারতেন গ্রামের বাসিন্দারা। ২০২০ সালে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার ওই পরিষেবা তুলে দেয়। পরিবর্তে ‘বাংলা সেবা কেন্দ্র’ নামে একটি সেন্টার খোলা হয়েছে।” “কেন ওই পরিষেবা বন্ধ করা হল?”, প্রশ্ন সুকান্তর। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, “রাজ্যের বিভিন্ন পঞ্চায়েত অফিসে কমপক্ষে দেড় লক্ষ ছেলেমেয়েকে কর্মসংস্থানের সুযোগ থেকে বঞ্চিত করেছে রাজ্য। তাই পঞ্চায়েত অফিসগুলিতে কেন্দ্রের ওই পরিষেবা আবার চালু হোক।” তিনি জানান (Sukanta Majumdar), প্রায় ২০০ কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা নানাভাবে পান রাজ্যের মানুষ।

    আরও পড়ুুন: “যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে রাতে মাদক পাচার হতো”, বিধানসভায় তোপ শুভেন্দুর

    প্রসঙ্গত, সাধারণ মানুষ যাতে কেন্দ্রীয় প্রকল্পগুলি সম্পর্কে জানতে পারেন, তাই কমন সার্ভিস সেন্টার খুলেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। পঞ্চায়েত স্তরে এই কমন সার্ভিস সেন্টারগুলি খোলা হয়েছিল। আয়ুষ্মান ভারত, কেন্দ্রীয় আবাস যোজনা সহ নানা প্রকল্পের সুবিধা পেতে গেলে কোথায় যেতে হয়, কী করতে হয়, অনায়াসেই মিলত এসব তথ্য। এই সব কেন্দ্রের সুবিধা পেতেন মূলত প্রান্তিক অঞ্চলের বাসিন্দারাই।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 3: চাঁদে অবতরণের পরই তো আসল কাজ শুরু ‘চন্দ্রযান ৩’-এর! জানেন কী করবে বিক্রম-প্রজ্ঞান?

    Chandrayaan 3: চাঁদে অবতরণের পরই তো আসল কাজ শুরু ‘চন্দ্রযান ৩’-এর! জানেন কী করবে বিক্রম-প্রজ্ঞান?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘চন্দ্রযান ৩’-এর (Chandrayaan 3) ল্যান্ডার মডিউল চাঁদে নামার সঙ্গে সঙ্গেই মহাকাশ বিজ্ঞানের ইতিহাসে পা রাখবে ভারত। চার বছরে ব্যর্থ হয়েছে তিনটি অভিযান। এবার তাই সদা সতর্ক ইসরো। ‘চন্দ্রযান ২’ চাঁদের সামনে গিয়েও চাঁদে পা রাখতে পারেনি। তবে সেই অভিযান থেকে শিক্ষা নিয়েই ‘চন্দ্রযান ৩’-এর রূপরেখা তৈরি করেছে ইসরোর (ISRO) বিজ্ঞানীরা। বুধবার অর্থাৎ ২৩ অগাস্ট সন্ধ্যায় চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণের পরই শুরু হবে আসল কাজ।

    কী করবে বিক্রম

    ল্যান্ডার ‘বিক্রম’ চাঁদে একটা গোটা দিন (পৃথিবীতে ১৪ দিন) তার কাজ চালিয়ে যাবে। ল্যান্ডারে ৩টি পেলোড এবং ১টি রোভার রয়েছে। এছাড়াও এতে ৫ ধরনের বৈজ্ঞানিক যন্ত্র রয়েছে, যা পৃথিবীতে প্রচুর তথ্য পাঠাবে। সৌরশক্তি চালিত ল্যান্ডার এবং রোভার চাঁদ সম্পর্কে সমস্ত তথ্য সংগ্রহ করতে ব্যস্ত থাকবে। তবে রোভার শুধুই তথ্য সংগ্রহ করবে। কিন্তু পৃথিবীতে সেই সব তথ্য পাঠানোর কাজ হবে ল্যান্ডারের। এক্ষেত্রে, ল্যান্ডার যোগাযোগ রাখছে চাঁদের চারপাশে কক্ষপথে ঘুরতে থাকা ‘চন্দ্রযান ৩’ প্রোপালশন মডিউল এবং ‘চন্দ্রযান ২’-এর অরবিটারের সঙ্গে। তাদের মাধ্যমে রিলে পদ্ধতিতে সেই তথ্য পৃথিবীতে বেঙ্গালুরুতে স্থিত ইসরোর মিশন অপারেশনস কন্ট্রোলে (MOX) এসে পৌঁছবে।

    চন্দ্রপৃষ্ঠে ভারতের চিহ্ন

    চাঁদের পৃষ্ঠ ছোঁয়ার কিছুক্ষণ পরেই, বিক্রম ল্যান্ডারের এক পাশের প্যানেলটি খুলে যাবে। বেরিয়ে আসবে রোভার ‘প্রজ্ঞান’। এটি চাঁদের পৃষ্ঠে ঘুরে বেরিয়ে একাধিক বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাবে। রোভারের ছয়টি চাকায় খোদিত রয়েছে জাতীয় পতাকার ছবি ও ইসরোর লোগো। ল্যান্ডারটি অবতরণের চার ঘণ্টা পরে বেরিয়ে আসবে এই রোভার। তারপর প্রতি সেকেন্ডে ১ সেমি বেগে ঘুরে-ফিরে বেড়াবে। অবতরণ স্থলের চারপাশ স্ক্যান করতে ব্যবহার করবে নেভিগেশন ক্যামেরা। রোভারটি ঘুরে ফিরে বেড়ানোর সময় চাঁদের পৃষ্ঠে ভারতের পতাকা ও ইসরোর লোগোর ছাপ পড়ে যাবে। ভারতের চিহ্ন আঁকা হবে চাঁদের বুকে।

    আরও পড়ুন: বুধবার চাঁদে পা ‘বিক্রম’-এর, তার আগে ৭০ কিমি ওপর থেকে ছবি পাঠালো ‘চন্দ্রযান ৩’

    প্রবল ঠান্ডা সইতে হবে

    ইসরো চেয়ারম্যান জানিয়েছে, রোভারের পেলোডগুলিতে ইনস্টল করা যন্ত্রগুলি চাঁদের সমস্ত ডেটা পাঠাবে। এগুলি চাঁদের বায়ুমণ্ডল সম্পর্কিত সমস্ত তথ্যও দেবে। ল্যান্ডারে তিনটি পেলোড রয়েছে। এটি ল্যান্ডিং সাইটের চারপাশে চাঁদের প্লাজমার ঘনত্ব, তাপমাত্রা এবং ভূমিকম্প পরিমাপ সবকিছুই করবে। প্রয়োজনে পরীক্ষা-নিরীক্ষায় সময় বাড়ানো হতে পারে। এক চন্দ্রদিনের পরিবর্তে দুই চন্দ্রদিনও কাজ করতে পারে চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3)। তবে সেক্ষেত্রে ল্যান্ডার ও রোভারটিকে দ্বিতীয় চন্দ্রদিন পর্যন্ত কার্যকরী থাকতে দক্ষিণ মেরুতে এক চন্দ্ররাতে (পৃথিবীর হিসেবে প্রায় ১৪ দিন) মাইনাস ২৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস হিমাঙ্কের তাপমাত্রা সহ্য করতে হবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “শীঘ্রই আপনার পরিবারের কোনও সদস্য যদি ভিতরে ঢুকে যায়?” মুখ্যমন্ত্রীকে প্রশ্ন সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “শীঘ্রই আপনার পরিবারের কোনও সদস্য যদি ভিতরে ঢুকে যায়?” মুখ্যমন্ত্রীকে প্রশ্ন সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল সুপ্রিমো তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাতে আর মাত্র ৬ মাস সময় আছে বলে মন্তব্য করেছিলেন মমতা। তারই পাল্টা হিসেবে সুকান্ত বলেন,  “মুখ্যমন্ত্রীর হাতে কি ৬ সপ্তাহ সময় আছে? তার মধ্যেই যদি আপনার পরিবারের কোনও সদস্য ভিতরে ঢুকে যায়?” 

    সুকান্তর অভিমত

    ইন্ডিয়া জোট নিয়েও কটাক্ষ করেন সুকান্ত। তাঁর কথায়, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আইএনডিআইএ-র একজন সদস্য। কিন্তু ইন্ডিয়া আপনার সঙ্গে নেই। ভারতবাসী প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গেই রয়েছে আর থাকবেও।” লুঠপাট সত্বেও পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপি রাজ্যে যে ১১ হাজার আসন পেয়েছে সেটা বড় ব্যাপার, বলে উল্লেখ করেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: ২৬ সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা! নাবালিকার গর্ভপাতের অনুমতি দিল হাইকোর্ট

    রাজ্যে সিএএ লাগু করার ব্যাপারেও সরব হলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। আগামী বছর লোকসভা নির্বাচনের আগেই সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন চালুর ব্যাপারে আশা প্রকাশ করেন বিজেপি সাংসদ। সুকান্ত মজুমদার জানান, জনসাধারণকে নাগরিকত্ব দেওয়ার ব্যাপারে কেন্দ্রীয় সরকার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে, এক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের কোনও ভূমিকা নেই। মূলত, বাংলাদেশ থেকে আসা হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষকে নাগরিকত্ব দেওয়ার ব্যাপারে সরকার পদক্ষেপ করতে পারে বলে জানান তিনি।তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরোধিতা প্রসঙ্গে সুকান্ত জানান, তৃণমূলের কাজই হচ্ছে বিজেপি যা পদক্ষেপ নেবে তার বিরোধিতা করা। তবে এই আইন চালু হলে জন সাধারনের কতোটা উপকার হবে সেটা সকলে বুঝতে পারবে, তখনই সবাই এই আইনকে স্বাগত জানাবে বলে মত বিজেপি রাজ্য সভাপতির।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • JU Student Death: বিবস্ত্র করে হাঁটানো হয় স্বপ্নদীপকে! মিলেছে র‌্যাগিংয়ের প্রমাণ, দাবি পুলিশের

    JU Student Death: বিবস্ত্র করে হাঁটানো হয় স্বপ্নদীপকে! মিলেছে র‌্যাগিংয়ের প্রমাণ, দাবি পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এল পুলিশের তদন্তে। দুর্ঘটনার রাতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেন হস্টেলের বারান্দায় বিবস্ত্র করে হাঁটানো হয়েছিল স্বপ্নদীপকে (JU Student Death)। মঙ্গলবার লালবাজার সূত্রে এই খবর পাওয়া গিয়েছে। পুলিশের আরও দাবি, র‌্যাগিংয়ের (JU Student Death) সমস্ত প্রমাণ মিলেছে। জানা গিয়েছে, যে ১২ জনকে ইতিমধ্যে গ্রেফতার করা হয়েছে তারা প্রত্যেকেই সেদিনের র‌্যাগিং-এ জড়িত। ইতিমধ্যে র‌্যাগিং বিরোধী আইনের ৪ নম্বর ধারায় মামলা (JU Student Death) রুজু করেছে পুলিশ। তদন্তের জাল ক্রমশই গোটাচ্ছে পুলিশ।

    হস্টেলের ৭০ নম্বর ঘরে বিবস্ত্র করা হয় স্বপ্নদীপকে (JU Student Death)

    মঙ্গলবার হস্টেলের রাঁধুনিকে লালবাজারে তলব করা হয়। ঘটনার রাতে ঠিক কী ঘটেছিল সে কথাই জানা হয় তাঁর কাছ থেকে, এমনটাই সূত্রের খবর। লালবাজার সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, স্বপ্নদীপের (JU Student Death) রুম নম্বর ৬৮ হলেও তাঁকে ৭০ নম্বর ঘরে বিবস্ত্র করা হয়েছিল। ইতিমধ্যে হস্টেলের বারান্দা থেকে নীল রঙের হাফপ্যান্ট এবং গেঞ্জিও উদ্ধার করেছে পুলিশ। জানা গিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক পড়ুয়া ইতিমধ্যে শনাক্ত করেছে যে সেটি স্বপ্নদীপের (JU Student Death) পোশাক। অভিযোগ উঠেছে, স্বপ্নদীপকে সমপ্রেমী বলে খেপানো হতো। সে যে সমপ্রেমী নয়, তা প্রমাণ করতে বলে সিনিয়রা। বারবার বাড়ি ফেরার কথা নিজের মাকে বলতে থাকে স্বপ্নদীপ।

    যাদবপুরকাণ্ডে বিধানসভায় বিক্ষোভ বিজেপির

    প্রসঙ্গত, গত ৯ অগাস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের মেন হস্টেলের বারান্দা থেকে পড়ে যান স্বপ্নদীপ কুণ্ডু (JU Student Death)। তিনি ছিলেন বাংলা অনার্সের প্রথম বর্ষের পড়ুয়া। পরের দিন ভোর বেলায় তাঁর মৃত্যু (JU Student Death) হয়। সামনে আসে র‌্যাগিংয়ের অভিযোগ। এই ঘটনায় একে একে ১২ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। অন্যদিকে, সোমবারই যাদবপুরের ডিন অফ স্টুডেন্টসকে তলব করে মানবাধিকার কমিশন। কিন্তু রজত রায়কে জিজ্ঞাসাবাদে করে সন্তুষ্ট নয় মানবাধিকার কমিশন (JU Student Death), এমনটাই জানা গিয়েছে। পূর্ব ঘোষণা মতো এদিনই যাদবপুরকাণ্ডে বিধানসভায় কালো উত্তরীয় পরে হাজির হন বিজেপি বিধায়করা। বিধানসভায় বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share