Tag: bangla news

bangla news

  • Musk vs Zuckerberg: কোথায় প্রথম সামনা সামানি লড়তে চান জুকেরবার্গ! জানতে চাইলেন মাস্ক

    Musk vs Zuckerberg: কোথায় প্রথম সামনা সামানি লড়তে চান জুকেরবার্গ! জানতে চাইলেন মাস্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইলন মাস্কের সঙ্গে মার্ক জুকারবার্গের কেজফাইট নিয়ে সারা দুনিয়ায় উত্তেজনার পারদ চড়ছে। জুকেরবার্গ কোথায় তাঁর সঙ্গে লড়তে (Elon Musk and Mark Zuckerberg Cagefight) চান এবার তা জানতে চাইলেন ইলন মাস্ক। এর আগে জুকেরবার্গ লোকেশন পাঠাতে বলেছিলেন। এবার মাস্ক বললেন কোথায় প্রথম তাঁর সঙ্গে সামনা সামানি লড়াই করতে চান জুকেরবার্গ তা জানাতে।

    দ্বৈরথ অনিশ্চিত!

    সম্প্রতি এই লড়াই থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন মেটা কর্তা জুকেরবার্গ। তিনি জানালেন, লড়াইয়ে নামা নিয়ে তাঁর যথেষ্ট উৎসাহ ছিল, কিন্তু এক্স-কর্তা মাস্কের গড়িমসিতেই এই দ্বৈরথ থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন তিনি। পরিবর্তে অন্য কারোর সঙ্গে লড়াইয়ে নামার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন জুকেরবার্গ। তাঁর মতে, এই দ্বৈরথকে হালকাভাবে নিয়ে টালবাহানা করছেন মাস্ক। নয়া থ্রেডস প্ল্যাটফর্মে তিনি জানান, “এই লড়াইয়ের ময়দানে নামতে এলন যে একেবারেই আগ্রহী সেটা আমরা সকলেই জেনে গিয়েছি। লড়াইয়ের তারিখ চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছিল। চ্যারিটির বিষয়টিও পাকা হয়। কিন্তু ওই তারিখে সম্মতি জানাননি মাস্ক। প্রথমে অস্ত্রোপচারের অজুহাত দেখিয়েছিলেন। তারপর আমারই বাড়িতে অনুশীলন করতে চান তিনি। মাস্ক যদি সত্যিই এই দ্বৈরথে নামতে চান তাহলে অবশ্যই আমাকে জানাতে পারেন। তা না হলে লড়াইটা একেবারে বাতিল করে দিতে হবে। যারা খেলাধুলায় সত্যিই অংশ নিতে চান আমি তাঁদের সঙ্গে লড়াইয়ে নামব।”

    আরও পড়ুন: “হিন্দু হিসাবে এসেছি”, রামকথা শুনতে কেমব্রিজে ধর্মীয় গুরুর কাছে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী সুনক

    জুকেরবার্গের যুক্তি

    জুকেরবার্গের এই যুক্তি অবশ্য মোটেই গ্রহণযোগ্য হয়নি, উল্টে তাঁকে ‘মুরগি’ বলে কটাক্ষ করেছেন মাস্ক। ইঙ্গিত করেছেন, ভয় পেয়েই লড়াই থেকে সরছেন মার্ক। মাস্ক এবং জুকেরবার্গের মধ্যে সংঘাত যদিও নতুন নয়। প্রকাশ্যেই পরস্পরের সমালোচনা করতে শোনা গিয়েছে তাঁদের। স্পেস এক্স রকেট, তথ্য গোপন সংক্রান্ত নীতি নিয়ে মাস্কের সমালোচনা করেছেন জুকেরবার্গ। মাস্ক ট্যুইটার দখল করার পর, তার বিকল্পও বের করেন জুকেরবার্গ। সেই নিয়ে বাগযুদ্ধ চরম আকার ধারণ করে। সেই আবহেই জুকেরবার্গকে সম্মুখ সমরে আহ্বান জানান মাস্ক। জুলাই মাসের গোড়ার দিকে ফেসবুক কর্ণধার জুকেরবার্গ মুখোমুখি লড়াইয়ে আহ্বান জানান ট্যুইটার কর্তা মাস্ক। প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই সেই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেন জুকেরবার্গ। কোথায়, কখন হাজির হতে হবে জানতে চান মাস্কের কাছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Independence Day: “আমি ভারতীয়, এই দেশ আমারও”, তিরঙ্গা উড়িয়ে বললেন জঙ্গির দাদা বশির

    Independence Day: “আমি ভারতীয়, এই দেশ আমারও”, তিরঙ্গা উড়িয়ে বললেন জঙ্গির দাদা বশির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমি ভারতীয়, এই দেশ আমারও”, ৭৭তম স্বাধীনতা দিবসে (Independence Day) জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে কথাগুলি যিনি বললেন তিনি বশির আহমেদ। মঙ্গলবার বাড়ির সামনে জাতীয় পতাকা তোলেন তিনি। বশির কোনও কেউকেটা নন। তবে তিনি ‘খবর’ হয়েছেন সম্পূর্ণ ভিন্ন কারণে। জম্মু-কাশ্মীরের ডোডা এলাকায় বাড়ি বশিরের। তাঁর ভাই ইরশাদ আহমেদ জঙ্গি সংগঠন হিজবুল মুজাহিদিনের খাতায় নাম লিখিয়েছেন। সেই কারণেই খবরের শিরোনামে বশির। মঙ্গলবার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে বশির বলেন, “আমি ভারতীয়। এই দেশ আমারও।” গত বছরের অক্টোবরেই ইউএপিএ ধারায় মামলা হয়েছে বশিরের ভাইয়ের বিরুদ্ধে।

    স্বাধীনতা দিবসে উৎসবের মেজাজ

    এদিন সকালে বশিরের বাড়ির সামনে আক্ষরিক অর্থেই ছিল উৎসবের (Independence Day) মেজাজ। জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে সবাই গাইলেন জাতীয় সঙ্গীত। বশির বলেন, “ভাইয়ের (ইরশাদ) জন্য আমার মা মানসিক কষ্ট পাচ্ছেন। বাবাও তার অভাব অনুভব করছেন। তার জন্য আমাদের অনেক খেসারত দিতে হয়েছে। এই দেশ আমাদের। আমরা ভারতীয়। এই দেশের জন্য মরতেও পারি। এই তিরঙ্গা আমাদের বড় গর্বের।”

    ইরশাদ ওরফে ইদ্রিস 

    ১৯৯৪ সালে জঙ্গি খাতায় নাম লেখায় ইরশাদ। সূত্রের খবর, বর্তমানে সে ইদ্রিস নাম নিয়ে পাকিস্তানের ইসলামাবাদে বাস করছে। এদিন ছোট্ট একটি জাতীয় পতাকা হাতে নিয়ে বশির যেন তাদেরই বার্তা দিলেন এই বলে যে, যারা এই দেশের সার্বভৌমত্বকে চ্যালেঞ্জ করবে, তিনি তাঁদের বিরুদ্ধে। এদিন (Independence Day) ভাইয়ের সংগঠনের আদর্শেরও সমালোচনা করেন বশির। বলেন, “আমরা ভারতে খুবই সুখে এবং নিরাপদে রয়েছি। এই দেশকে দুর্বল করা নয়, আমাদের উচিত সবাই মিলে এই দেশকে আরও উন্নত করা।” ভাই যে ভুল পথে গিয়েছে, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন ভূস্বর্গের এই বাসিন্দা। বলেন, “আমার ভাই ভুল পথ বেছে নিয়েছে। ভাইকে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনতে আমি অনুরোধ করব সরকারকে।”

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসে ‘কালো দিন’ পালন সিন্ধ-বালোচ ফোরামের

    প্রসঙ্গত, ইরশাদের পরিবারের তরফেও বারংবার তাকে সশস্ত্র বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করতে অনুরোধ করা হয়েছে। আবেদন জানানো হয়েছে সমাজের মূল স্রোতে ফিরে সুখে জীবনযাপন করতে। তাঁরা সরকারের কাছেও বশিরকে ফিরিয়ে নিয়ে আসার আবেদন জানিয়েছেন। উল্লেখ্য যে, এই ডোডা জেলা থেকেই পালিয়ে গিয়েছে ১১৯ জন জঙ্গি। ২০১৯ সালে কাশ্মীর থেকে রদ করা হয়েছে ৩৭০ ধারা। তার পর থেকে ভূস্বর্গে এসেছে উন্নয়নের জোয়ার। তাই সুখে রয়েছেন (Independence Day) কাশ্মীরবাসী। যে সুখের বার্তা এদিন প্রতিধ্বনিত হয়েছে বশিরের পরিবারের সদস্যদের গলায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jadavpur University: যাদবপুরে ছাত্র মৃত্যুকাণ্ডে গ্রেফতার আরও ৬, লালবাজারে তলব বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই কর্তাকে

    Jadavpur University: যাদবপুরে ছাত্র মৃত্যুকাণ্ডে গ্রেফতার আরও ৬, লালবাজারে তলব বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই কর্তাকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে (Jadavpur University) প্রথম বর্ষের ছাত্রের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় আরও ছ’জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। এর আগে গ্রেফতার করা হয়েছিল তিনজনকে। মঙ্গলবার রাতভর জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার করা হয় বর্তমান ও প্রাক্তনী মিলিয়ে ছ’জনকে। সব মিলিয়ে ওই ঘটনায় গ্রেফতার করা হল ৯ জনকে। আজ, বুধবার আদালতে তোলা হবে তাদের। সূত্রের খবর, পুলিশের সামনে কী বয়ান দিতে হবে, সে ব্যাপারে আগাম শিখিয়ে-পড়িয়ে নেওয়া হয়েছিল।

    বৈঠকে রাজ্যপাল 

    এদিকে, ছাত্র মৃত্যুর ঘটনায় নানা প্রশ্নের মুখে পড়েছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসু ও ডিন অফ স্টুডেন্টস রজত রায়কে আজ, বুধবার দুপুর তিনটেয় তলব করা হয়েছে লালবাজারে। এদিনই বিকেল পাঁচটায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসতে চলেছেন রাজ্যপাল তথা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য সিভি আনন্দ বোস। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে শোকজ করেছে শিশু সুরক্ষা কমিশন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারকে নোটিশ পাঠিয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনও। রাজ্যের কাছে তলব করেছে রিপোর্টও।

    গ্রেফতার ৯

    বুধবার গভীর রাতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) মেইন হস্টেলের এ-২ ব্লকের নীচ থেকে নগ্ন ও অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধার করা হয় বাংলা অনার্সের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রকে। পরের দিন ভোরে হাসপাতালেই মৃত্যু হয় তাঁর। ঘটনার এক সপ্তাহের মধ্যেই গ্রেফতার করা হয় ৯ জনকে। এঁদের মধ্যে কয়েকজন জন প্রাক্তন ছাত্র। বাকিরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র তথা মেইন হস্টেলের আবাসিক।

    আরও পড়ুুন: পুলওয়ামায় শহিদ জওয়ানের স্ত্রী তাপসীকে ধূপগুড়ি উপ নির্বাচনে প্রার্থী করল বিজেপি

    গত বুধবার ওই ঘটনার পরে পরেই অ্যান্টি র‍্যাগিং কমিটি গঠনের উদ্যোগ নিয়েছেন আনন্দ বোস। শুক্রবার ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন অধ্যাপককে ডেকে পাঠিয়েছিলেন তিনি। সেদিন রাজ্যপাল জানিয়েছিলেন, কেবল যাদবপুর নয়, রাজ্যের সব বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে একটি অ্যান্টি র‍্যাগিং কমিটি গঠন করা হবে। এই কমিটির মাথায় থাকবেন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য তথা অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শুভ্রকমল মুখোপাধ্যায়। আজ, বুধবার বিকেলে যে বৈঠক ডাকা হয়েছে, তাতে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় (Jadavpur University) কর্তৃপক্ষের তরফে প্রতিনিধি দলের।

    লালবাজার সূত্রে খবর, পাশ করে যাওয়ার পরেও অন্তত ২০ জন ছাত্র যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইন ক্যাম্পাসে ঘাঁটি গেড়েছিলেন। তাঁদেরও তলব করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তদন্তকারীদের নজরে রয়েছে গ্রেফতার হওয়া ছাত্রদের মোবাইল ফোনও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rishi Sunak: “হিন্দু হিসাবে এসেছি”, রামকথা শুনতে কেমব্রিজে ধর্মীয় গুরুর কাছে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী সুনক

    Rishi Sunak: “হিন্দু হিসাবে এসেছি”, রামকথা শুনতে কেমব্রিজে ধর্মীয় গুরুর কাছে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী সুনক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের সঙ্গে আত্মিক টানের প্রমাণ আবারও দিলেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক (Rishi Sunak)। জন্ম, বেড়ে ওঠা বিদেশের মাটিতে হলেও তিনি শিকড় ভোলেননি। লন্ডনেই ‘রাম কথা’ শুনলেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী। জানালেন তিনি হিন্দু, রামচন্দ্র তাঁর প্রেরণা। মঙ্গলবার কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত রাম কথায় যোগ দিতে এসে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী জানান, তাঁর কাছে বিশ্বাস অত্যন্ত ব্যক্তিগত একটি বিষয় এবং জীবনদর্শনের প্রতিটি পদে তা পথ প্রদর্শন করে। 

    রাম কথা শুনতে পেরে গর্বিত

    কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের জেসুস কলেজে আধ্যাত্মিক নেতা মোরারি বাপু আয়োজিত ‘রাম কথা’ (Morari Bapu Ram Katha in UK) অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী সুনক (Rishi Sunak) বলেন, “ভারতের স্বাধীনতা দিবসে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে মোরারি বাপুর রাম কথা শুনতে পেরে আমি অত্যন্ত খুশি ও গর্বিত। আজ আমি এখানে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে নয়, হিন্দু হিসাবে এসেছি।” সেখানে তাঁকে ‘জয় সিয়া রাম’ ধ্বনি দিতেও শোনা যায়। তাঁর কথায়, হিন্দু ধর্ম তাঁকে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গাইড করে এবং ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সেরা কাজ করার সাহস দেয়। শৈশবের স্মৃতি রোমন্থন করে তিনি জানান, সাউথ হ্যাম্পটনে থাকাকালীন তিনি প্রায়সময়ই ভাইবোনেদের সঙ্গে এলাকার মন্দিরগুলিতে যেতেন।

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসে ‘কালো দিন’ পালন সিন্ধ-বালোচ ফোরামের

    ভগবান রামের উদ্দেশ্যে আরতি

    প্রদীপ জ্বালিয়ে ভগবান রামের উদ্দেশ্যে আরতিও করেন তিনি। ভগবান হনুমানের ছবির উদ্দেশ্যে প্রণাম করে ঋষি সুনক (Rishi Sunak) বলেন, “ঠিক যেরকমভাবে বাপুর (Morari Bapu) পিছনে সোনালি রঙের হনুমানজি রয়েছেন, ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে আমার ডেস্কও আলো করে বসে রয়েছেন সোনালি রঙের গণেশ।” তাঁর বক্তব্যে শোনা যায়, “আমি এখান থেকে রামায়ণ, ভগবত গীতা ও হনুমান চালিশার পাঠ স্মৃতি হিসাবে নিয়ে যাচ্ছি। আমার কাছে শ্রী রাম সবসময় অনুপ্রেরণামূলক ব্যক্তিত্ব, যিনি দেখিয়েছেন কীভাবে সাহসের সঙ্গে জীবনের প্রতিবন্ধকতার সঙ্গে লড়তে হয়, কীভাবে মানবতা ছড়িয়ে দিতে হয় এবং নিঃস্বার্থভাবে কাজ করতে হয়।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Football: স্বাধীনতা দিবসে নক্ষত্র পতন! প্রয়াত প্রাক্তন ফুটবলার মহম্মদ হাবিব

    Kolkata Football: স্বাধীনতা দিবসে নক্ষত্র পতন! প্রয়াত প্রাক্তন ফুটবলার মহম্মদ হাবিব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসে নক্ষত্র পতন! প্রয়াত হলেন মহম্মদ হাবিব। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় হায়দ্রাবাদে নিজের বাড়িতে মৃত্যু হয় এই প্রাক্তন ফুটবলারের (Kolkata Football)। বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর। ভুগছিলেন বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায়। ইদানিং ঠিকঠাক কথা পর্যন্ত বলতে পারছিলেন না। ভুলে গিয়েছিলেন সব কিছু। এদিন সন্ধ্যায় হাবিবের পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয় তাঁর মৃত্যু সংবাদ।

    উজ্জ্বল নক্ষত্র

    কলকাতা ময়দানের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হাবিব। ১৯৬৬ সালে হায়দ্রাবাদ থেকে এসেছিলেন কলকাতায়। মাত্র সতের বছর বয়সে তিনি যোগ দেন ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে। এই ক্লাবের হয়ে হাবিব খেলেছিলেন আট বছর। যদিও কলকাতা ময়দানে তাঁর ফুটবল কেরিয়ার (Kolkata Football) আঠারো বছরের। তাই আদতে হায়দ্রাবাদের বাসিন্দা হলেও, হাবিব হয়ে উঠেছিলেন বাংলার ঘরের ছেলে। ইস্টবেঙ্গলের হয়ে হাবিব করেছিলেন ১১৩টি গোল। ১৯৭০-৭৪ সালে হাবিব যখন ইস্টবেঙ্গলে ছিলেন, তখন লাল হলুদ শিবির ঘরে তুলেছিল ১৩টি ট্রফি। কলকাতা ডার্বিতে হাবিব করেছেন ১০টি গোল। দশ বছর ধরে জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন। বাংলার হয়ে খেলেছেন সন্তোষ ট্রফিতেও। হাবিব অর্জুন পুরস্কার পেয়েছেন ১৯৮০ সালে। ২০১৫ সালে তাঁকে ভারত গৌরব সম্মানে ভূষিত করে ইস্টবেঙ্গল।

    ক্ষয়ে যাচ্ছিল স্মৃতি শক্তি

    গত কয়েক বছর ধরে হাবিব ভুগছিলেন স্নায়ুর রোগে। ক্রমেই ক্ষয়ে যাচ্ছিল স্মৃতি শক্তি। ইদানিং আর চিনতে পারছিলেন না কাছের মানুষদেরও। মনে করতে পারছিলেন না ময়দান কাঁপানো তাঁর বিখ্যাত সেই সব শটের (Kolkata Football) কথা। কথা জড়িয়ে যাচ্ছিল। হাঁটাচলাও করতে পারছিলেন না। হাবিবের চিকিৎসায় এগিয়ে আসে ইস্টেবেঙ্গল ক্লাব। ক্লাবের পক্ষ থেকে তাঁকে প্রথমে সাহায্য করা হয় এক লক্ষ টাকা। এর পরেও করা হয়েছে সাহায্য।

    আরও পড়ুুন: আয়ারল্যান্ড উড়ে গেল টিম ইন্ডিয়া, তরুণ দলে কারা রয়েছেন জানেন?

    কলকাতা ময়দান হাবিবকে চেনে ‘বড়ে মিঞা’ নামে। এমন অনেক ম্যাচ, যেখানে তাঁর সতীর্থরা চাপে থাকতেন, তখনও হাবিব থাকতেন দিলখুশ। সতীর্থ ফুটবলারদের অভয় দিয়ে বলতেন, “ময়দান মে চলো, ওহি দেখ লেঙ্গে।” বস্তুত, হাবিব যখন যে দলে ছিলেন, সেই দলই ঘরে তুলেছে সোনার ফসল। তবে ফুটবলার হিসেবে মাঠের সবুজ ঘাস দাপিয়ে বেড়ালেও, কোচ হিসেবে ততটা সাফল্য পাননি হাবিব। বেশ কয়েকবার মহমেডান ক্লাবের কোচ (Kolkata Football) হলেও, পাননি কাঙ্খিত সাফল্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sulabh International: বিশিষ্ট সমাজসেবী সুলভ ইন্টারন্যাশনালের পুরোধা বিন্দেশ্বর পাঠক প্রয়াত

    Sulabh International: বিশিষ্ট সমাজসেবী সুলভ ইন্টারন্যাশনালের পুরোধা বিন্দেশ্বর পাঠক প্রয়াত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুলভ ইন্টারন্যাশনালের (Sulabh International) প্রতিষ্ঠাতা বিন্দেশ্বর পাঠক আজ দিল্লিতে প্রয়াত হয়েছেন। তিনি আজ দিল্লির এইমস হাসপাতালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত হয়েছেন বলে জানা গেছে। মূলত তিনি একজন সমাজ কর্মী ছিলেন। জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক স্তরের বহু পুরস্কারের সম্মানে ভূষিত হয়েছেন। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শোকজ্ঞাপন করেছেন তাঁর মৃত্যুতে।

    কে ছিলেন বিন্দেশ্বর পাঠক (Sulabh International)?

    বিশিষ্ট সমাজকর্মী মূলত সমাজ সেবামূলক কাজ করতেন। তাঁর জন্ম ১৯৪৩ সালের ২রা এপ্রিল বিহারের হাজীপুরে। বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশুনা করেন। তিনি ১৯৮৫ সালে পাটনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি লাভ করেন। তিনি কাজের মাধ্যমে সমাজকে কীভাবে সংস্করণ করা যায়, সেই বিষয়ে বিশেষ প্রচেষ্টা করতেন। বিশেষ করে পরিচ্ছন্নতা, স্বাস্থ্য বিধি, সুরক্ষাবিধি, কীভাবে সমাজকে উন্নত এবং সুরক্ষিত রাখতে পারে, সেই বিষয়ে বিশেষ চিন্তা ভাবনার প্রকাশ রেখে গেছেন। সুলভ শৌচালয় নির্মাণকে কীভাবে কম খরচে, সস্তায় বেশি পরিমাণে ব্যবহারযোগ্য করে তোলা যায়, সেই বিষয়ে বিশেষ কাজের দৃষ্টান্ত রেখেছেন তিনি। তাঁর সুলভ (Sulabh International) প্রকল্প মূলত প্যান ইন্ডিয়া যোজনার আওতায় ছিল। প্রথম জীবনে গান্ধী সেন্টেনারি কমিটিতে কাজ করতেন। মহাত্মা গান্ধীকে তাঁর জীবনের আদর্শ হিসাবে মান্যতা দিতেন তিনি। সামজিক অস্পৃশ্যতা এবং সামজিক অধিকারের জন্য মানবাধিকার বিষয়ে অনেক ইতিবাচক কাজ করেছেন।

    নানা সম্মানে ভূষিত

    বিন্দেশ্বর পাঠক (Sulabh International) নিজে উদ্যোগী হয়ে ১৭৪৯ টি শহরে আনুমানিক ১ লক্ষ ৬০ হাজারের বেশি শৌচলায় নির্মাণ করছেন। তিনি এনার্জি গ্লোবাল অ্যাওয়ার্ড এবং দুবাই ইন্টার ন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড সম্মানে সম্মানিত হয়েছিলেন। এছাড়াও প্যারিসের ফরাসি সনেট লিজ্যান্ড অফ প্ল্যানেট সম্মানে ভূষিত হয়েছিলেন। ২০১৬ সাল থেকে নিউইয়র্কে ‘বিন্দেশ্বর পাঠক দিবস’ হিসাবে পালন করা হয় ১৪ই এপ্রিল দিন টিকে।

    প্রধানমন্ত্রীর শোক বার্তা

    দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিশেষ শোক জ্ঞাপন করেছেন। তিনি বলেন, বিন্দেশ্বর পাঠকের (Sulabh International) সমাজ সংস্কারকের কাজ থেকে অনেক মানুষ অনুপ্রাণিত হবেন। আমাদের দেশের জন্য একটি জাতীয় শূন্যতার সৃষ্টি হল। ভারতের স্বচ্ছতার অভিযানে অন্যতম নায়ক ছিলেন বিন্দেশ্বর পাঠক। তাঁর পরিবারের প্রতি বিশেষ সমবেদনা জানাই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sadguru: “মানবিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন উভয় ক্ষেত্রেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে ভারত”, বললেন সদগুরু

    Sadguru: “মানবিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন উভয় ক্ষেত্রেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে ভারত”, বললেন সদগুরু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ স্বাধীন হয়েছিল ১৯৪৭ সালে। তার আটশো থেকে নশো বছর আগে ধ্বংস হতে বসেছিল ভারতের সংস্কৃতি। কিন্তু সেই সংস্কৃতি বেঁচে রয়েছে। মানবিক উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক উন্নতি দুই ক্ষেত্রেই ফের ঘুরে দাঁড়িয়েছে ভারত। মঙ্গলবার স্বাধীনতা দিবসের দিন এমনই অভিমত পোষণ করলেন আধ্যাত্মিক নেতা সদগুরু (Sadguru)।

    সদগুরুর বক্তব্য

    স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এদিন কোয়েম্বাতুরের ঈশা যোগ সেন্টারে ভাষণ দিচ্ছিলেন সদগুরু। সেখানেই তিনি বলেন, “আটশো থেকে নশো বছর আগে আমরা বিপন্ন হতে বসেছিলাম। যা এই গ্রহের আর কোনও দেশকে হতে হয়নি। আমরা যখন গণহত্যার কথা বলি, তখন আমরা চেঙ্গিশ খানের কথা বলি, আমেরিকার উপজাতি অথবা আফ্রিকার মানুষদের ক্রীতদাসে পরিণত করার কথা বলি কিংবা অ্যাডফ হিটলার যেভাবে মানুষ নিধন যজ্ঞ করেছিলেন, তার কথা বলি। কিন্তু আমি আপনাদের মনে করিয়ে দিতে চাই এই বলে যে, ভারতের মতো আর কোনও দেশকেই এভাবে বিধ্বস্ত হতে হয়নি।”

    ‘জীবন্ত স্পিরিট’

    ধ্বংসের মুখে দাঁড়িয়েও কীভাবে ভারত তার সংস্কৃতিকে ধরে রাখল, সে ব্যাখ্যাও এদিন দিয়েছেন সদগুরু (Sadguru)। তিনি বলেন, “এ দেশে অনেক কিছুই ঘটেছে। তা সত্ত্বেও দেশবাসী তাঁদের স্পিরিটটাকে ধরে রেখেছিলেন। তবে এই স্পিরিট দেশবাসীর ফাইটিং স্পিরিট নয়। এটা ভারতের একটা সুন্দর প্রকৃতি। এটা একটা জীবন্ত স্পিরিট। সচরাচর দেশবাসী তাঁদের মধ্যে ফাইটিং স্পিরিট পুষে রাখেন। তবে আমরা যাঁরা ভারতবাসী, আমাদের মধ্যে কোনও ফাইটিং স্পিরিট নেই। আমরা কারও সঙ্গে লড়াই করতে চাই না। আমরা শুধু চাই বাঁচতে, প্রত্যেককে বাঁচতে দিতে।”

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসে ‘কালো দিন’ পালন সিন্ধ-বালোচ ফোরামের

    সদগুরু বলেন, “এটা এমন একটা জাতি, যা সর্বদা সভ্যতাকেই আঁকড়ে ধরে, বিশ্বকে আঁকড়ে ধরে। ভারত এটা করে তার সংস্কৃতি দিয়ে, তার সঙ্গীত দিয়ে, তার বিজ্ঞান দিয়ে, তার বাণিজ্য দিয়ে এবং সর্বোপরি তার আধ্যাত্মিক পদ্ধতি দিয়ে। এই পথেই আমরা বিশ্বকে প্রভাবিত করি।” তিনি (Sadguru) বলেন, “তাই স্বাধীনতার এই পুণ্য দিনে আসুন আমরা শপথ নিই আমরা যেন অন্তর্ভুক্তিকরণ করতে পারি। এবং এভাবেই বিশ্বনেতা হতে পারি। এমন একটা জাতি গঠন করতে পারি, যারা কেবল মানব কল্যাণের কথাই ভাববে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sindh: পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসে ‘কালো দিন’ পালন সিন্ধ-বালোচ ফোরামের

    Sindh: পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসে ‘কালো দিন’ পালন সিন্ধ-বালোচ ফোরামের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৪ অগাস্ট কালো দিন পালন করলেন বালোচ ও সিন্ধের (Sindh) দাবিতে আন্দোলনকারীরা। এঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন কয়েকটি মানবাধিকার সংগঠনের কর্মীরাও। পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবস ১৪ অগাস্ট। এদিনই ইংল্যান্ডবাসী দেখলেন এই প্রতিবাদ আন্দোলন। সিন্ধ বালোচ ফোরামের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ১৯৪৭ সালের ১৪ অগাস্ট পাকিস্তান স্বাধীনতা লাভ করে। সেদিন তারা বালোচ ও সিন্ধ প্রদেশকে জোর করে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করে। তারই প্রতিবাদে এদিন মিছিল হয়েছে।

    প্রতিবাদ মিছিল

    প্রতিবাদ মিছিলে (Sindh) শামিল হওয়া বাসিন্দারা এদিন ট্রাফালগার স্কোয়ার থেকে হেঁটে যান ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট পর্যন্ত। এই ডাউনিং স্ট্রিটেই থাকেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। এদিন সিন্ধ বালোচ ফোরামের তরফে প্রতিবাদীরা প্রধানমন্ত্রীকে একটি স্মারকলিপি দেন। তাতে বলা হয়েছে, হাজার হাজার বালোচ এবং সিন্ধবাসীর জীবন রক্ষা করুন ব্রিটেনের রাজা। প্রধানমন্ত্রীকে স্মারকলিপি দেওয়ার পর প্রতিবাদীরা যান পার্লামেন্ট স্কোয়ারের দিকে। এখানে পাক সরকারের বিরুদ্ধে জ্বালাময়ী ভাষণ দেন বালোচ ন্যাশনাল মুভমেন্টের নেতারা। বক্তৃতা দেন ওয়ার্ল্ড সিন্ধ কংগ্রেস এবং বালোচ হিউম্যান রাইটস কাউন্সিলের নেতারা। ছিলেন বিভিন্ন মানবাধিকার কমিশনের কর্তারাও।

    পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অভিযোগ

    বালুচিস্তান এবং সিন্ধ প্রদেশে পাকিস্তান যে নিত্য মানবাধিকার লঙ্ঘন করে চলেছে, এদিন সেই অভিযোগ করেন আন্দোলনকারীরা। পাকিস্তানের (Sindh) নিরাপত্তা বাহিনী দিয়ে দমন করা হচ্ছে তাঁদের প্রতিবাদী আন্দোলন। বালোচ এবং সিন্ধ প্রদেশে যে রাজনৈতিক, সামাজিক এবং মানবাধিকার কর্মীদের খুন করা হচ্ছে, সে ব্যাপারেও সোচ্চার হন তাঁরা। পাক সরকার বালোচ ও সিন্ধ ভাষাকে দমন করার চেষ্টা করছে। বদলে দিতে চাইছে বালোচ ও সিন্ধ প্রদেশের সামাজিক-সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য।

    আরও পড়ুুন: দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

    পাকিস্তানের ধর্মও চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। সিন্ধ প্রদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের জোর করে বিয়ে এবং ধর্মান্তকরণের জন্যও বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন আন্দোলনকারীরা। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানে সিন্ধ এবং বালোচ রয়েছেন ১৯ মিলিয়ন। অথচ সিন্ধের প্রধান ভাষা বালোচ নয়। জোর করে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে ধর্মও। পাকিস্তানের এহেন আচরণেই ক্ষিপ্ত বালোচ ও সিন্ধ প্রদেশের বাসিন্দারা। পাকিস্তানের কবলমুক্ত হতে চান তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • China Bangladesh: শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তানের পর এবার ড্রাগনের থাবা বাংলাদেশে, হাঁড়ির হাল হবে হাসিনার দেশেরও!

    China Bangladesh: শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তানের পর এবার ড্রাগনের থাবা বাংলাদেশে, হাঁড়ির হাল হবে হাসিনার দেশেরও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: থাবা মেরেছিল দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কায়। দেউলিয়া করে ছেড়েছে। হাত দিয়েছিল পাকিস্তানে। সর্বস্বান্ত করেছে। চিনা ড্রাগন এবার হাত বাড়িয়েছে বাংলাদেশের (China Bangladesh) দিকে। এতেই অশনি সংকেত দেখছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের ধারণা, চিন এবার শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তানের মতো হাঁড়ির হাল করে ছাড়বে শেখ হাসিনার দেশের। সূচ হয়ে ঢুকে ফাল হয়ে বেরনোর বদনাম রয়েছে চিনের।

    চিনা ঋণের ফাঁদ

    উন্নয়নের নামে কোনও একটি দেশকে প্রথমে ঋণ দেয় বেজিং। অংশ গ্রহণ করে বিভিন্ন প্রকল্পে। তার পর ধীরে ধীরে দেশটিকে ঋণের ফাঁদে জড়িয়ে ফেলে আষ্টেপৃষ্ঠে। যেমনটা হয়েছে শ্রীলঙ্কা এবং পাকিস্তান সহ বিশ্বের আরও কয়েকটি দেশের ক্ষেত্রে। বেজিংয়ের শ্যেন দৃষ্টিতে এবার হাসিনার বাংলাদেশ। গত কয়েক বছরে চিন-বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আবদ্ধ ছিল উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়ের মধ্যেই। এর মূল কারণ বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের ক্ষেত্রে চিনা আগ্রাসন। সম্প্রতি বাংলাদেশে (China Bangladesh) একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পে হাত দিয়েছে ড্রাগনের দেশ। তাতেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, ঋণের ফাঁদে ফেলে চিন সর্বস্বান্ত করেছে শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, জিম্বাবোয়ে, আঙ্গোলা, নাইজিরিয়া, সুদান, সার্বিয়া সহ বিভিন্ন দেশকে। তাই চিনের পাতা ফাঁদে পা দিয়ে বাংলাদেশ ভুল করেছে বলেই এঁদের ধারণা।

    সঙ্কট একাধিক প্রকল্পে!

    এদিকে, বাংলাদেশে চিনা বিনিয়োগ পড়েছে চ্যালেঞ্জের মুখে। বাংলাদেশে যৌথ উদ্যোগে পেরার পাওয়ার প্ল্যান্ট গড়ছে চিন। চিনা ঋণও গিয়েছে আটকে। কাঁচামালের অভাব এবং ডলার সঙ্কটের জেরেও দেখা দিয়েছে সমস্যা। বাংলাদেশ ভিত্তিক এক সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, এই সমস্যগুলি এখনই এড়ানো না গেলে কয়েক মাসের মধ্যেই তালা ঝুলবে পেয়ার পাওয়ার প্ল্যান্টে। বাংলাদেশের (China Bangladesh) বার্ষিক রিপোর্ট অনুযায়ী, বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণের ১৩.৫ শতাংশ লগ্নি চিনের, মার্কিন ডলারের অঙ্কে ৪৬৫.১৭ মিলিয়ন।

    আরও পড়ুুন: আগামী বছরও লালকেল্লায় ভাষণ দেবেন মোদি, প্রত্যয় ঝরে পড়ল প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠে

    একশো শতাংশ চিনা রফতানি কোম্পানি সাউথ চায়না ব্লিচিং অ্যান্ড ডাইং লিমিটেড ঢাকা এক্সপোর্ট প্রসেসিং জোনে বিনিয়োগ করেছে ১৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই কোম্পানিতে কাজ করছেন সব মিলিয়ে ১০ হাজার কর্মী। হংকং ইকনোমিক অ্যান্ড ট্রেড অফিসের ডিরেক্টর শিয়াং ইউয়েন লি বলেন, “বর্তমানে বাংলাদেশে লিডিং ইনভেস্টর হল হংকং। আমরা ইতিমধ্যেই বাংলাদেশে লগ্নি করেছি ১.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • Team India: আয়ারল্যান্ড উড়ে গেল টিম ইন্ডিয়া, তরুণ দলে কারা রয়েছেন জানেন?

    Team India: আয়ারল্যান্ড উড়ে গেল টিম ইন্ডিয়া, তরুণ দলে কারা রয়েছেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টি-২০ আই সিরিজের ম্যাচ খেলতে আয়ারল্যান্ড উড়ে গেল টিম ইন্ডিয়ার (Team India) নয়া দল। দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন যশপ্রীত বুমরাহ। সেখানে তিনটি ম্যাচ খেলবেন তাঁরা। খেলা হবে ডাবলিনে। সিরিজ শুরু হবে অগাস্টের ১৮ তারিখে। শেষ হবে এ মাসেরই ২৩ তারিখে।

    তরুণ-দল

    এবার যে নয়া দল আয়ারল্যান্ড উড়ে গিয়েছে, সেই দলটি তারুণ্যে ভরপুর। বুমরাহের নেতৃত্বেই খেলবে এই দল। দীর্ঘদিন চোটের জন্য দলের বাইরে ছিলেন বুমরাহ। ফিরেই দিচ্ছেন তরুণ-দলকে নেতৃত্ব। বিসিসিআইয়ের তরফে ক্রিকেট দলের দেশ ছেড়ে যাওয়ার ছবি আপলোড করা হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। বুমরাহ ছাড়াও দলে রয়েছেন রুতুরাজ গায়কোয়াড়, প্রসীদ কৃষ্ণ, রিঙ্কু সিংহ এবং শিবম দুবে। ভারত এবং আয়ারল্যান্ডের মধ্যে যে তিনটি ম্যাচ খেলা হবে, সেগুলি শুরু হবে ১৮ অগাস্ট। তিনটি ম্যাচই খেলা হবে ডাবলিনের দ্য ভিলেজে। ভারতের এই তরুণ দলে (Team India) রিঙ্কুর মতো নতুন মুখও রয়েছে। কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে আইপিএলে খেলতে নেমে ক্রিকেট কর্তাদের নজর কাড়েন রিঙ্কু। আইপিএলে ১৪টি ম্যাচ খেলে তিনি করেছিলেন ৪৭৪ রান। চারটে হাফ সেঞ্চুরি সহ গড় রান ৫৯।

    প্রসীদ, শিবম

    ২০২২ সালের অগাস্টে শেষবারের মতো টিম ইন্ডিয়ার হয়ে খেলেছিলেন পেসার প্রসীদ কৃষ্ণ। সেবার খেলা হয়েছিল জিম্বাবোয়ের সঙ্গে। ফ্র্যাকচারের কারণে চলতি বছর আইপিএল খেলতে পারেননি তিনি। রাজস্থান রয়েলসের হয়ে খেলার কথা ছিল তাঁর। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে ভারতের হয়ে শেষবার খেলেছিলেন অল রাউন্ডার শিবম দুবে। চলতি বছর আইপিএলে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলে নজরে পড়েন ক্রিকেট কর্তাদের। ১৬টি ম্যাচ খেলে শিবম করেন ৪১৮ রান। এর মধ্যে ছিল তিনটি অর্ধ শতরানও।

    আরও পড়ুুন: “হারতে শেখেনি আত্মবিশ্বাসে ভরপুর নয়া ভারত”, স্বাধীনতা দিবসে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    আয়ারল্যান্ড সফরে (Team India) কয়েকজন সিনিয়র ক্রিকেটারকে বিশ্রাম দিয়েছেন কর্তারা। সামনেই রয়েছে এশিয়া কাপ। সেই কারণেই বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে তাঁদের। এদিন যে দলটি আয়ারল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে, সেই দলে রয়েছেন বুমরাহ, গায়কোয়াড়, যশবী জয়সওয়াল, তিলক ভার্মা, রিঙ্কু, সঞ্জু সামসন, জিতেশ শর্মা, শিবম, ওয়াশিংটন সুন্দর, শাহবাজ আহমেদ, রবি বিষ্ণোই, প্রসীদ, অর্শদীপ সিংহ, মুকেশ কুমার ও আবেশ খান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share