Tag: bangla news

bangla news

  • IPL Ticket: আইপিএল-এর টিকিট জাল করার অভিযোগে ধৃত নদিয়ার তৃণমূল নেতা

    IPL Ticket: আইপিএল-এর টিকিট জাল করার অভিযোগে ধৃত নদিয়ার তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচার, কয়লা পাচার, নিয়োগ দুর্নীতির পর এবার আইপিএলের টিকিট (IPL Ticket) জাল করার অভিযোগ উঠল এক তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে। আর এই টিকিট জাল করেই সে লক্ষাধিক টাকা কামিয়েছে। ইতিমধ্যেই কলকাতার ময়দান থানায় তার বিরুদ্ধে অভিযোগ হয়েছে। তদন্তে নেমে কলকাতা পুলিশের গুন্ডা দমন শাখা অভিযান চালিয়ে ওই তৃণমূলের ছাত্র নেতাকে গ্রেফতার করেছে। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতের নাম বিক্রম সাহা। তার বাড়ি নদিয়ার তাহেরপুর এলাকায়। তাহেরপুর থেকেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ?

    গত ২৩ এপ্রিল ইডেন গার্ডেন্সে কলকাতা নাইট রাইডার্স বনাম মহেন্দ্র সিং ধোনির চেন্নাই সুপার কিংসের খেলা ছিল, যা নিয়ে ব্যাপক উচ্ছ্বাস ছিল শহরবাসীর মধ্যে। ইডেনে আইপিএলের টিকিট (IPL Ticket) নিয়ে হাহাকার তৈরি হয়। মাঠে বল গড়ানোর আগেই শেষ হয়ে যায় একের পর এক ম্যাচের টিকিট। ওই ম্যাচে টিকিটের (IPL Ticket) চাহিদা ছিল তুঙ্গে। আবার ম্যাচের অনলাইন টিকিট কাটতেও সমস্যা হচ্ছিল। সেই সুযোগে আইপিএল টিকিটের (IPL Ticket) মতো হুবহু নকল টিকিট তৈরি করে মোটা টাকায় বিক্রম তা বিক্রি করেন বলে অভিযোগ। শুধু টিকিট বিক্রি করেই তিনি লক্ষাধিক টাকা কামিয়েছেন। টিকিট নিয়ে মাঠে খেলা দেখতে গিয়ে জাল টিকিটের বিষয়টি জানাজানি হয়। প্রতারিত হয়ে অনেকে ময়দান থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। সেই মতো পুলিশ অভিযুক্তের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে তাঁকে পাকড়াও করে।

    কে এই বিক্রম?

    স্থানীয় সূত্রে খবর, বিক্রম তাহেরপুর শহর টিএমসিপি-র প্রাক্তন সভাপতি। পরে রানাঘাট সাংগঠনিক জেলার গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন। বর্তমানে কোনও পদে না থাকলেও দল ছাড়েননি তিনি। এলাকায় তিনি তৃণমূলের ছাত্র নেতা হিসেবেই পরিচিত। এই বিষয়ে তৃণমূলের রানাঘাট জেলার সভাপতি দেবাশিস গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, আইন আইনের পথে চলবে।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপি-র স্থানীয় নেতা অমলেন্দু ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘এর-ওর কাছে তৃণমূলের ওই ছাত্র নেতা টাকা নিলেও তা ফেরত দিত না। এক সময় সে ফ্লেক্স তৈরির ব্যবসা করত। আগাম টাকা নিয়েও নির্দিষ্ট সময়ে ফ্লেক্স সে দিতে পারত না। প্রতারণা করার বিষয়টি অনেক আগেই সে শিখেছিল। তাই, ওর নামে এতবড় অভিযোগ শুনে আমি অবাক হয়নি।’’ বিজেপির রানাঘাটের সাংসদ জগন্নাথ সরকার বলেন, ‘‘বালি, কয়লার পর এখন টিকিটও (IPL Ticket) চুরি করছে তৃণমূল। আর কী বাকি থাকল। এই দলটা কতটা দুর্নীতিগ্রস্ত তা এই সব নেতাদের দেখলেই বোঝা যায়।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Obesity: খাদ্যরসিক বাঙালির স্থূলতা কি বাড়ছে! কী জানা গেল সমীক্ষার রিপোর্টে?

    Obesity: খাদ্যরসিক বাঙালির স্থূলতা কি বাড়ছে! কী জানা গেল সমীক্ষার রিপোর্টে?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    খাদ্যরসিক বাঙালির স্থূলতা বাড়ছে। মেদ (Obesity) জমছে শরীরে। ভুঁড়ির ভারে দৌড়নো কিংবা সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামায় সমস্যা হচ্ছে। এমনকী শরীরের ভার নিতে পারছে না হাঁটু! তাই হাঁটুর যন্ত্রণা, পায়ের পেশির নানান সমস্যা দেখা দিচ্ছে। গত কয়েক বছরে পশ্চিমবঙ্গে বেড়েছে স্থূলতার সমস্যা। সম্প্রতি এক সর্বভারতীয় সমীক্ষায় উঠে এসেছে এমনই তথ্য। 

    কী বলছে সমীক্ষার রিপোর্ট? 

    সমীক্ষায় বলা হয়েছে, গত কয়েক বছরে দেশজুড়ে স্থূলতার (Obesity) সমস্যা বেড়েছে। যে কয়েকটি রাজ্যে স্থূলতার সমস্যা অতিরিক্ত দেখা দিচ্ছে, তার মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। বিশেষত স্কুলপড়ুয়াদের মধ্যে স্থূলতার সমস্যা মারাত্মক বাড়ছে। প্রাক প্রাথমিক স্কুল থেকেই যে সব শিশুদের মধ্যে অতিরিক্ত ওজন দেখা দিচ্ছে, পরবর্তীতে তারা মারাত্মকভাবে স্থূলতার সমস্যায় ভুগছে। শহুরে শিশুদের মধ্যে স্থূলতার সমস্যা বেশি। এ রাজ্যের ৩০.৪ শতাংশ শহুরে বাসিন্দা স্থূলতার সমস্যায় জর্জরিত। বাদ নেই গ্রামীণ এলাকা। ওই সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, ২২.৪ শতাংশ গ্রামীণ মানুষ এ রাজ্যে স্থূলতার সমস্যায় ভোগেন। আর এই ভুক্তভোগীদের একটা বড় অংশ স্কুলপড়ুয়া। অর্থাৎ, বয়ঃসন্ধিকালে থাকা ছেলেমেয়েদের মধ্যেই স্থূলতার সমস্যা দেখা দিচ্ছে। 

    স্থূলতা কি কেবল মোটা হওয়া? বিএমআই কী?

    চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, শুধুমাত্র শরীরের গঠন মোটা হলেই তাকে স্থূলতার (Obesity) সমস্যার শিকার বলা যায় না। বিএমআই হিসাব কষে জানা যায় স্থূলতায় আক্রান্ত কিনা! বিএমআই-এর পুরো নাম বডি মাস ইনডেক্স। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, যে কোনও মানুষের ওজন কিলোগ্রাম এককে নিয়ে তার সঙ্গে ওই ব্যক্তির উচ্চতার দ্বিগুণ ভাগ করলে তার শরীরের বিএমআই জানা যায়। প্রত্যেক মানুষের উচ্চতা আলাদা হয়। তার নিরিখে বোঝা যায়, সেই উচ্চতায় কতখানি ওজন শরীরের জন্য ঠিক! তাই এই বিএমআই হিসাব কষে তবেই চিকিৎসকেরা বুঝতে পারেন সেই ব্যক্তি স্থূলতার শিকার কিনা। 

    স্থূলতার সমস্যা কোন কোন ঝুঁকি বাড়াতে পারে? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, স্থূলতা (Obesity) ডেকে আনতে পারে নানান শারীরিক জটিলতা। যেমন, স্থূলতার জেরে হৃদরোগের আশঙ্কা বাড়তে থাকে। শরীরে অতিরিক্ত মেদ হৃদপিণ্ডের রক্ত চলাচলে বাধা তৈরি করে। হৃদপিণ্ডে রক্ত সঞ্চালন করে, এমন শিরাগুলোতে চর্বি জমে। ফলে, হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। স্থূলতার সমস্যা হলে কাজের প্রতি অনীহা দেখা দেয়। ফলে, অনেক সময়েই পেশির কার্যশক্তি কমতে থাকে। শরীরে অতিরিক্ত মেদ বন্ধ্যাত্ব ডেকে আনে বলে জানাচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল। ডায়বেটিস, কোলেস্টেরলের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয় স্থূলতা। 

    কীভাবে স্থূলতার মোকাবিলা করবেন? 

    চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, জীবনযাপনের বদলেই পাওয়া যাবে মেদহীন সুস্থ জীবন। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, স্থূলতার (Obesity) সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে, প্রথমেই নজর দিতে হবে খাদ্যাভ্যাসে। কী খাচ্ছি, কতটা পরিমাণ খাচ্ছি আর কেন খাচ্ছি, এই তিন প্রশ্নকে মাথায় রেখেই নিজের খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। তাদের পরামর্শ, অতিরিক্ত তেলমশলা যুক্ত খাবার একেবারেই নয়। বাদ দিতে হবে প্রিজারভেটিভ খাবার। বিরিয়ানি, পিৎজা কিংবা হটডগ, এই ধরণের ফাস্টফুডের অভ্যাস ডেকে আনছে বিপদ। দিনে পর্যাপ্ত জল খেতে হবে। তবে, নরম পানীয় কিংবা কৃত্রিম স্বাদযুক্ত বিভিন্ন পানীয় একেবারেই খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে। ভাত কিংবা রুটির মতো কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার নিয়মিত খেতে হবে। কারণ, তাতেই শরীর এনার্জি পাবে। কিন্তু পরিমাণে সংযত হতে হবে। ভাত কিংবা রুটি নূন্যতম পরিমাণে খেয়ে শশা, ডাল, সব্জি খেতে হবে। 
    তবে, খাওয়ার পাশাপাশি নিয়মিত যোগ্যাভাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, আধুনিক ব্যস্ত জীবনে অনেকেই যোগ্যাভাসে অভ্যস্থ নন। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, প্রতি দিন নিয়ম করে যোগাভ্যাস করতে হবে। শারীরিক কসরত করলে মেদ কমবে। নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস অত্যন্ত জরুরি বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকেরা। তাদের পরামর্শ, প্রতি দিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটতে হবে। তবেই শরীর ও মন সচল থাকবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dialysis: ৯ মাস পরেও মিলল না সুরাহা, এইচআইভি আক্রান্তদের পাল্টা হুমকি দেওয়ার অভিযোগ!

    Dialysis: ৯ মাস পরেও মিলল না সুরাহা, এইচআইভি আক্রান্তদের পাল্টা হুমকি দেওয়ার অভিযোগ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিযোগ জানানোর পর কেটে গিয়েছে ন’মাস! বারবার ই-মেল ও চিঠি পাঠানোর পরেও সরকারের তরফে তেমন কোনও গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। বরং শাসকদলের নেতারা হুমকি দিচ্ছেন! এমনই অভিযোগ আক্রান্তদের পরিবারের। তারা জানাচ্ছে, শাসকদলের এক চিকিৎসক নেতা হুমকি দিয়েছেন, কোথায় কোথায় গিয়ে, কী করার জন্য (Dialysis) এইচআইভি হয়েছে, তা প্রকাশ করা হবে! অভিযোগের সুরাহা তো হচ্ছে না, বরং সামাজিক হেনস্থার শিকার হতে হচ্ছে। এমনই সংকটে দিন কাটাচ্ছেন অসহায় ওই আক্রান্তরা।

    কী ঘটেছিল? 

    গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে অভিযোগ ওঠে, কল্যাণীর জেএনএম হাসপাতালে পিপিপি মডেলে তৈরি ডায়লিসিস (Dialysis) সেন্টারে চিকিৎসা পরিষেবা নিতে গিয়ে পাঁচজন রোগী এইচআইভি আক্রান্ত হয়েছেন। পরিবারের অভিযোগ, এইচআইভি রোগীর জন্য ব্যবহৃত সিরিঞ্জ অন্য রোগীর জন্য ব্যবহার করার জেরেই এই বিপত্তি! রোগীর পরিজন ই-মেল মারফত হাসপাতাল ও সংশ্লিষ্ট বেসরকারি কর্তৃপক্ষকে অভিযোগ জানিয়েছিল। কিন্তু তারপরেও কোনও সুরাহা হয়নি। 

    অভিযোগকারীদের কীভাবে হয়রানি করা হচ্ছে? 

    সরকারি হাসপাতালের ডায়ালিসিস সেন্টার থেকে ডায়ালিসিস (Dialysis) করাতে গিয়ে এইচআইভি সংক্রমণের অভিযোগ প্রকাশ্যে আসতেই শাসকদলের আক্রমণ শুরু হয়েছে। ভুক্তভোগী পরিবারের দাবি, স্থানীয় তৃণমূল নেতারা বাড়িতে গিয়ে হুমকি দিয়েছেন। এমনকী প্রকাশ্যে সামাজিক হেনস্থাও করা হচ্ছে। যেহেতু এইচআইভি সংক্রমণ অসুরক্ষিত যৌন সম্পর্কের জেরে হতে পারে, তাই তৃণমূল নেতাদের একাংশ তাদের নানান কুৎসিত ইঙ্গিত করছেন। এমনকী তৃণমূলের এক চিকিৎসক নেতা সংবাদ মাধ্যমে জানান, “ডায়ালিসিস করানোর পরে কোথায় গিয়ে কী করেছে আর কীভাবে এইচআইভি হয়েছে, সবটাই প্রকাশ্যে আসা দরকার! ” অভিযোগকারীদের বক্তব্য, অভিযোগের তদন্ত হচ্ছে না, কিন্তু হেনস্থা হতে হচ্ছে! রোগীর পরিজনদের একাংশ জানাচ্ছেন, ওই ডায়ালিসিস সেন্টার অত্যন্ত অপরিচ্ছন্ন! বিছানায় রক্তের দাগ লেগে থাকে। এমনকী একজন রোগীকে সিরিঞ্জ ব্যবহারের পরে অনেক সময়েই তা পরিবর্তন করা হয় না। অধিকাংশ সময়েই নেফ্রোলজিস্ট উপস্থিত থাকেন না। তাই কোনও সমস্যা হলেও সমাধান পাওয়া যায় না। 

    কী বলছে স্বাস্থ্য দফতর?

    অভিযোগ জানানোর পরে ন’মাস কেটে গেলেও এখনও সবকিছু খতিয়ে দেখা শেষ হয়নি। স্বাস্থ্য দফতর জানিয়েছে, কল্যাণীর জওহরলাল নেহরু মেডিক্যাল কলেজ স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে! তবে, ওই মেডিক্যাল কলেজের স্বাস্থ্য পরিষেবা সংক্রান্ত বিষয়ে স্বাস্থ্য দফতরের নজরদারি রয়েছে। ওই হাসপাতালের ডায়ালিসিস (Dialysis) সেন্টার সম্পূর্ণ স্বাস্থ্য দফতরের অধীনে নয়। পিপিপি মডেলে তা তৈরি। ফলে, পরিষেবার দায়িত্ব অনেকটাই ওই সংশ্লিষ্ট বেসরকারি সংস্থার। তবে, ওই হাসপাতালে এইচআইভি রোগীদের জন্য আলাদা ডায়ালিসিসের ব্যবস্থা রয়েছে। তারপরেও কীভাবে সাধারণ রোগীর মধ্যে রোগ সংক্রমণ হল, তা খতিয়ে দেখা হবে। কলেজ কর্তৃপক্ষ জানান, ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি কাজ করছে। তবে, সম্পূর্ণ সত্য জানতে সময় লাগবে। 

    দায় এড়াতে চায় সংশ্লিষ্ট বেসরকারি সংস্থা? 

    অভিযোগকারী পরিবারের তরফে জানানো হচ্ছে, ওই হাসপাতালের ডায়ালিসিস (Dialysis) সেন্টারের সঙ্গে যে বেসরকারি সংস্থা জড়িত আছে, তারা জানিয়েছে, এই ঘটনায় তাদের কোনও দায়িত্ব নেই। সরকার থেকে যেমন সিরিঞ্জ দেওয়া হয়, সেগুলিই তারা ব্যবহার করে।

    কী বলছেন চিকিৎসকেরা? 

    সরকারি হাসপাতালে ডায়ালিসিস (Dialysis) করাতে গিয়ে একসঙ্গে পাঁচজন রোগী এইচআইভি সংক্রমণের শিকার হলেন, এই ঘটনায় বিস্মিত চিকিৎসক মহল। বিশেষত আক্রান্ত ও তাদের পরিবারকে যেভাবে হেনস্থা করা হচ্ছে, তাতে অত্যন্ত ক্ষুব্ধ চিকিৎসক মহল। তারা জানাচ্ছে, শুধুমাত্র অসুরক্ষিত যৌন সম্পর্ক থেকেই এইচআইভি সংক্রমণ হতে পারে, এই ধারণা ভ্রান্ত। এই ধরনের ঘটনার জেরে মানুষের মধ্যে সচেতনতা আরও কমবে। রক্তের মাধ্যমেও এই রোগ সংক্রমিত হয়। এরকম করলে ভবিষ্যতে এইচআইভি রোগীরা নিজেদের সমস্যা জানাতে ভয় পাবেন। তারা জানাচ্ছে, ডায়ালিসিস করার আগে রোগীর একাধিক রক্ত পরীক্ষা হয়, যেখানে স্পষ্ট করা থাকে, ওই রোগীর হেপাটাইটিস কিংবা এইচআইভি সংক্রমণের মতো সমস্যা রয়েছে কিনা। হাসপাতালে কি সেই নিয়ম মেনে পরীক্ষা করা হয় না? যদি করা হয়ে থাকে, তাহলে অভিযোগকারী রোগীদের সেই রিপোর্ট কেন স্বাস্থ্য দফতর প্রকাশ করে ঘটনার সুরাহা করছে না? সেই প্রশ্নও তুলছেন রাজ্যের চিকিৎসক মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bengal Paintings: কালীঘাটের পটচিত্র কিনেছিলেন পাবলো পিকাসো! বাংলার এই লোকশিল্প হারিয়ে যাচ্ছে কেন?

    Bengal Paintings: কালীঘাটের পটচিত্র কিনেছিলেন পাবলো পিকাসো! বাংলার এই লোকশিল্প হারিয়ে যাচ্ছে কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলা লোকশিল্পের একটি প্রাচীনতম নিদর্শন হল পটচিত্র (Bengal Paintings)। যা আজ প্রায় শেষের পথে। শৈশবে আমরা সকলেই এই পটচিত্র দেখেছি। একজন শিল্পী এই পটচিত্রের মাধ্যমে গান করে করে কোনও পৌরাণিক বা গ্রাম বাংলার সাধারণ কাহিনী, মঙ্গলকাব্য প্রভৃতি বর্ণনা করতেন। এই গানগুলিকেই বলা হয় ‘পটের গান’।  আর তা শুনতেই ছুটে যেত সবাই। পটচিত্র যারা আঁকেন, তাঁদের বলা হয় পটুয়া। 

    কী এই পটচিত্রের ইতিহাস?

    ইতিহাস ঘাঁটলে এই পটচিত্রের (Bengal Paintings) ইতিহাস সম্পর্কে আমরা জানতে পারি। দেখা যাচ্ছে, খ্রিষ্ট-জন্মপরবর্তী প্রথম শতকে যে সব বৌদ্ধ ভিক্ষুক ছিলেন, তাঁরা বুদ্ধদেবের জীবনী ও পূর্বজন্মসংক্রান্ত জাতকের গল্প নিয়ে এক বিশেষ পট মানুষকে দেখাতেন, যেটি তখন মস্করী পট নামে পরিচিত ছিল। আবার পরবর্তীতে কিছু প্রাচীন গ্রন্থ যেমন, হরিবংশ, কালিদাস রচিত অভিজ্ঞান শকুন্তলম ও মালবিকাগ্নিমিত্রম, বানভট্ট রচিত হর্ষচরিত এবং উত্তররামচরিতে পটচিত্রের উল্লেখ পাওয়া গিয়েছিল। অষ্টম শতাব্দীতে বিশাখদত্তের বিখ্যাত নাটক মুদ্রারাক্ষস-এও যমপটের উল্লেখ পাওয়া গেছে। আবার ষোড়শ শতকে চৈতন্যদেবের বাণী প্রচার করার জন্য এই পটচিত্রের ব্যবহার করা হত। 

    পৌরাণিক মত অনুযায়ী পটুয়া সম্প্রদায়ের উৎপত্তি

    প্রচলিত মতামত অনুযায়ী পটুয়ারা হলেন বিশ্বকর্মার বংশধর। একসময় এঁরা গোপনে দেবাদিদেব মহাদেবের ছবি অঙ্কন করার সময় মহাদেব সেটি দেখে ফেলেন। নিজেদেরকে সেখান থেকে লুকানোর জন্য যে তুলি দিয়ে ছবি অঙ্কন করতেন, সেটি মুখে পুরে নেন, যাতে মহাদেব বুঝতে না পারেন। কিন্তু যখন মহাদেব জানতে পারেন যে তুলিটি তাঁরা এঁটো করে ফেলেছেন, তখন তাঁদের অভিশাপ দেন, এরা জাতে ‘মুসলমানের রীতি’ ও ধর্মে ‘হিন্দুর ধর্ম’ পালন করবে। সেই থেকে চিত্রকর পটুয়ারা মুসলমানদের মতো নামাজ পড়েন ও হিন্দুর মতো দেবদেবীর ছবি আঁকেন ও গান করে পটচিত্র প্রদর্শন করেন। ব্রহ্মবৈবর্ত্ত পুরাণে এই পট চিত্রকরদের সন্ধান মেলে। ঘৃতাচীর নামক এক অপ্সরার গর্ভে নয়জন পুত্র জন্মলাভ করে, যথা মালাকার, কর্মকার, শঙ্খকার, কুন্দিবক, কুম্ভকার, কাংশ্যকার, সূত্রধর, চিত্রকার ও স্বর্ণকার। এখানে চিত্রকারই হলেন পটুয়াদের (Bengal Paintings) আদিপুরুষ। 

    বর্তমান বাংলায় কোথায় কোথায় এই পটচিত্র ও পটুয়াদের দেখা মেলে?

    বর্তমানে মানুষের বিনোদনের জন্য সবার হাতে ফোন, ল্যাপটপ। এরকম একটা যুগে পটচিত্র (Bengal Paintings) প্রায় হারিয়েই গেছে বলা যেতে পারে। কিন্তু এসবের উৎপত্তির আগে বিভিন্ন ধর্মীয় এবং সামাজিক অনুষ্ঠানে বাংলার মানুষের কাছে বিনোদনের অন্যতম উপাদান ছিল পটের গান। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের বীরভুম, পশ্চিম মেদিনীপুর, মেদিনীপুরের পিঙ্গলা ব্লকের নয়াগ্রাম, বর্ধমান, মুর্শিদাবাদ জেলায় এই পটগীত শোনা যায়। পিঙ্গলা ব্লকের নয়াগ্রাম এই প্রাচীন ঐতিহ্যকে এখনও ধরে রেখেছে। এখানকার প্রায় পঞ্চাশটি পরিবার পটশিল্প ও পটুয়া সঙ্গীতের সঙ্গে যুক্ত আছে। বাংলাদেশের পটুয়াখালি, কুমিল্লা, ফরিদপুর, ময়মনসিংহ জেলায় এই পটুয়াদের বসবাস ছিল বলে জানা যায়। পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার পটুয়াটোলা আর বাংলাদেশের পটুয়াখালির নামকরণ নাকি ‘পটুয়া’ থেকে হয়েছে বলে কেউ কেউ বিশ্বাস করেন। এই পট শিল্পের বিস্তার ছিল বহুদূর বিস্তৃত, যা ইতিহাস ঘাঁটলেই আমাদের চোখে পড়ে। সবথেকে যে বিষয়টি নজর কাড়ে সেটি হল, এই পটচিত্র অঙ্কনের জন্য যে সব রঙ ব্যবহার করা হয়, তা পটুয়ারা নিজেরাই প্রাকৃতিকভাবে তৈরি করেন। 

    কতরকম পট আছে? পটচিত্র পৌঁছে গেছে বিদেশের মাটিতেও?

    পট মূলত দুই প্রকার, চৌকশ পট ও জড়ানো পট। কিন্তু এছাড়াও চালচিত্র, সরা চিত্র, যমপট, চক্ষুষ্মান পট, লৌকিক পট, কালীঘাটের পট প্রভৃতি জনপ্রিয়। ১৯১৭ সালে  রুডিয়ার্ড কিপলিঙ অনেকগুলি চিত্রকর্ম সংগ্রহ করে লন্ডনের ভিক্টোরিয়া ও অ্যালবার্ট মিউজিয়মে দান করেন। তার মধ্যে লন্ডনের ভিক্টোরিয়া মিউজিয়ামে আছে ৬৪৫টি কালীঘাট পট (Bengal Paintings)। এই কালীঘাটের পট গোটা বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় হয়েছিল এক সময়। কথিত আছে প্যারিসে কালীঘাটের পট বিক্রিও হয়েছিল। তখন পাবলো পিকাসো নিজে এই পট কিনেছিলেন। এই চিত্রশৈলীর প্রভাব তাঁর কর্মধারায় অনেকটা লক্ষ্য করা যায়। ফার্নান্দ লেজের চিত্রণে কালীঘাটের পটের দেখা মেলে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lay Off: কাজে লাগানো হবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ফের ছাঁটাই করতে চলেছে আইবিএম?

    Lay Off: কাজে লাগানো হবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ফের ছাঁটাই করতে চলেছে আইবিএম?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজার দাপাচ্ছে আর্টিফিশিয়াল (Artificial Intelligence) ইন্টেলিজেন্স। তার জেরে কর্মহীন হতে চলেছেন বহু কর্মী। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে কাজে লাগিয়ে কর্মীর অভাব পূরণ করতে চাইছে বিভিন্ন সংস্থা। জানা গিয়েছে, তথ্য প্রযুক্তি সংস্থা আইবিএম (IBM) নতুন করে আর কর্মী নিয়োগ করছে না। বরং কর্মী ছাঁটাই (Lay Off) করতে চলেছে। নামী এই তথ্য প্রযুক্তি সংস্থা কৃত্রিম মেধাকে কাজে লাগিয়ে কর্মীর অভাব পূরণ করতে চাইছেন। অন্তত এমনই দাবি করা হয়েছে ব্লুমবার্গের একটি প্রতিবেদনে। যদিও এ ব্যাপারে সংবাদ মাধ্যমের সামনে মুখ খোলেননি ওই তথ্য প্রযুক্তি সংস্থার তরফে কোনও আধিকারিক।

    কর্মী ছাঁটাই (Lay Off)…

    ওই প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে, কিছু দিন আগে সংস্থার এক শীর্ষ কর্তা এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, তাঁরা কর্মী নিয়োগ বন্ধ করে দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে। অন্ততপক্ষে ৭ হাজার ৮০০ জনকে ছাঁটাই (Lay Off) করে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করা হতে পারে। মন্দার জেরে বিভিন্ন কোম্পানি কর্মী ছাঁটাই শুরু করেছে। সম্প্রতি অ্যামাজনও বেশ কিছু কর্মী ছাঁটাই করেছে। সেই কর্মীদের অভাব পূরণ করতে তারা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহারের কথা ভাবছেন। জানা গিয়েছে, এই সব কোম্পানির পদাঙ্ক অনুসরণ করতে চলেছে তথ্য প্রযুক্তি সংস্থা আইবিএমও। চলতি বছরের শুরুতেই সংস্থাটি জানিয়েছিল, খুব শীঘ্রই ৪ হাজার কর্মীকে ছাঁটাই করবে তারা।

    আরও পড়ুুন: রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের বাসভবন লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা! কাঠগড়ায় ইউক্রেন

    আইবিএমের ওই কর্তা এও বলেছিলেন, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে সংস্থার ৩০ শতাংশ কাজ করানো হবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের সাহায্যে। আইবিএমে কাজ করে ২৬ হাজার কর্মী। সেক্ষেত্রে ৭ হাজার ৮০০ জনকে সরিয়ে (Lay Off) সেই জায়গা দখল করবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। তাঁর দাবি, পরিস্থিতির কথা ভেবেই এই সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে। তিনি বলেন, ব্যাক অফিস এবং এইচআরে কর্মী কমানো হবে।

    বিশেষজ্ঞদের দাবি, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের মাধ্যমে এমন কিছু কাজ করিয়ে নেওয়া সম্ভব হচ্ছে, যেখানে কর্মচারির কোনও প্রয়োজন হবে না। যেমন, কাস্টমার কেয়ার পরিষেবা হিসেবে একাধিক সংস্থা এখন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করছে। টেক্সট মেসেজের মাধ্যমে ওই সংস্থা কাজ করছে। কোড তৈরি করে দিচ্ছে। এসব কারণেই কর্মী ছাঁটাই করতে চলেছে বিভিন্ন সংস্থা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: কলকাতায় আসছেন সিবিআইয়ের দক্ষ ৫ অফিসার, কেন জানেন?

    Calcutta High Court: কলকাতায় আসছেন সিবিআইয়ের দক্ষ ৫ অফিসার, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে সিবিআইয়ের (CBI) ওপর মামলার পাহাড়। তদন্তের চাপে কার্যত নাজেহাল হওয়ার জোগাড় সিবিআই আধিকারিকদের। এমতাবস্থায় বুধবার কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) একটি মামলার শুনানিতে কেন্দ্রের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল অশোককুমার চক্রবর্তী জানান, ৫ জন দক্ষ সিবিআই আধিকারিক কলকাতায় আসছেন।  

    কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)…

    এদিন শান্তনু পান্ডার একটি মামলায় কেন্দ্রের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেলের উদ্দেশে বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা বলেন, সিবিআইয়ের হাতে প্রচুর মামলা রয়েছে। যে কোনও ব্যক্তি মামলা করে সিবিআই তদন্ত দাবি করছেন। রাজনৈতিক বিরোধী হলে তো কথাই নেই। তাঁরা সিবিআই তদন্তের দাবিতে অনড় থাকেন। কিছু ঘটনায় সিবিআই তদন্ত দেওয়ার পক্ষে যথেষ্ট যুক্তিও থাকে। এই অবস্থায় সিবিআইকে নতুন তদন্ত দিতে আদালত (Calcutta High Court) উদ্বিগ্ন। এরই প্রেক্ষিতে কেন্দ্রের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল জানান, বিষয়টি তাঁদের নজরে রয়েছে। সিবিআইয়ে যে কর্মীর অভাব রয়েছে, তা মেনে নিয়ে তিনি বলেন, বিপুল সংখ্যক মামলার চাপ সামলাতে অনেক অফিসার আনা হচ্ছে রাজ্যে। শীঘ্রই আরও ৫ জন দক্ষ অফিসার কলকাতায় আসছেন। তাঁরা তদন্তের কাজ শুরু করবেন।

    আরও পড়ুুন: মানিক ভট্টাচার্যকে নিয়ে বিস্ফোরক তথ্য সিবিআইয়ের, রিপোর্ট পেশ সুপ্রিম কোর্টে

    গত কয়েক মাসে প্রায় ৫০টি মামলায় সিবিআই তদন্তের আর্জি জানানো হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টে। কিছু মামলায় সেই আর্জিতে সায়ও দিয়েছে আদালত। কয়েকটি খারিজ হয়ে গিয়েছে। তবে গত ২২ মাসে ২৩টি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। এহেন পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে আদালতের প্রশ্ন, সবাই সিবিআই তদন্ত চাইছেন। কিন্তু আপনারা কি এত তদন্ত ভার নিতে সক্ষম? এত আধিকারিক কি আছে আপনাদের?

    এদিন ওই মামলার শুনানিতে কাঁথি থানার আইসির ভূমিকায় অসন্তোষ প্রকাশ করে আদালত (Calcutta High Court) । তাঁর বিরুদ্ধে সাক্ষীদের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এই প্রসঙ্গেই বিচারপতি মান্থা বলেন, পুলিশের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ কাম্য নয় বলেই মনে করে আদালত। বিচারপতির নির্দেশ, ওই থানার সিসিটিভি ক্যামেরা নিয়ে তিন সপ্তাহের মধ্যে জেলার পুলিশ সুপারকে বক্তব্য জানাতে হবে। এই সময়ের মধ্যে মামলাকারীদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kremlin: রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের বাসভবন লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা! কাঠগড়ায় ইউক্রেন

    Kremlin: রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের বাসভবন লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা! কাঠগড়ায় ইউক্রেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়ার (Russia) ওপর ড্রোন (Drone) হামলা! প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে লক্ষ্য করে ওই হামলা হয়েছে বলে অভিযোগ। অভিযোগের আঙুল প্রতিবেশী দেশ ইউক্রেনের (Ukraine) দিকে। রুশ প্রশাসন জানিয়েছে, প্রেসিডেন্টের কোনও ক্ষতি হয়নি। তিনি সুস্থই রয়েছেন। ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক অবশ্য রাশিয়ার এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে। তাদের দাবি, রাশিয়ার ড্রোন হামলার সঙ্গে তাদের কোনও যোগ নেই।

    ক্রেমলিনের (Kremlin) দাবি…

    বুধবার ক্রেমলিনের (Kremlin) তরফে জারি করা প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মানববিহীন দুটি ড্রোন রুশ প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন ক্রেমলিনে এসে ধাক্কা মারে। এর পরেই ড্রোন দুটিকে নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে। মস্কোর মেয়র বলেন, রাশিয়ার রাজধানীর ওপর দিয়ে কোনও বিমান কিংবা ড্রোনকে উড়ে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে না।

    রাশিয়ার ওপর এই ড্রোন হামলার ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে। তাতে দেখা যাচ্ছে, ক্রেমলিনের ওপর আছড়ে পড়ছে দুটি ড্রোন। চোখ ধাঁধাঁনো আগুনের ঝলকানি মিলিয়ে যাওয়ার পর কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যাচ্ছে চারপাশ। অবশ্য এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। তবে রাশিয়ার দাবি, পুতিনকে হত্যা করতেই জোড়া ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। সঠিক সময়ে প্রত্যাঘাত করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছে পুতিনের দেশ।

    আরও পড়ুুন: মানিক ভট্টাচার্যকে নিয়ে বিস্ফোরক তথ্য সিবিআইয়ের, রিপোর্ট পেশ সুপ্রিম কোর্টে

    মস্কোর (Kremlin) অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে ইউক্রেন। সে দেশের প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র মিখাইলো পোডোলাইক বলেন, ক্রেমলিনে ড্রোন হামলার সঙ্গে ইউক্রেনের কোনও সম্পর্ক নেই। তিনি বলেন, ইউক্রেন ক্রেমলিনে হামলা চালায়নি। কারণ এতে মিলিটারি কোনও উদ্দেশ্য সাধন হবে না। তাঁর দাবি, এটা মস্কোর নাটক। তিনি বলেন, ইউক্রেনে বড় ধরনের হামলা চালানোর প্রস্তুতির আগে এটা রাশিয়ার একটা অজুহাত মাত্র। তিনি বলেন, ইউক্রেন কেবলমাত্র প্রতিরোধ করছে। রাশিয়া (Kremlin) ভূখণ্ডে ইউক্রেন এখনও পর্যন্ত হামলা চালায়নি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: ‘‘ধীরে ধীরে নীচে আসছেন’’! মমতা, অভিষেককে তীব্র কটাক্ষ দিলীপের

    Dilip Ghosh: ‘‘ধীরে ধীরে নীচে আসছেন’’! মমতা, অভিষেককে তীব্র কটাক্ষ দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘উত্তরে ও জঙ্গলমহলে বারে বারে যাচ্ছেন। কারণ তৃণমূল কোথায় আছে, দেখতে যাচ্ছেন। কই নদিয়া, মুর্শিদাবাদ যান না তো! জানেন এগুলো মারপিট করে জিতে নেব।’’ বুধবার তৃণমূল (TMC) সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) উত্তরবঙ্গ সফরকে কটাক্ষ করে এই কথাগুলি বললেন বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। তিনি বলেন, ‘‘উত্তর আর দক্ষিণে তৃণমূল উপড়ে গিয়েছে। মানুষ ঠিক করেছেন, একটা আসনও দেবেন না। চেষ্টা করছেন। নিজের লোক লুঠপাট করে নিয়েছে। জনসংযোগ করে আর লাভ কী?’’ এবার ট্রেনে চড়ে মালদহে যাচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দিলীপ বলেন, ‘‘ধীরে ধীরে নীচে আসছেন। হেলিকপ্টার থেকে ট্রেনে নেমেছেন। এরপর বাসে করে যাবেন।’’

    অভিষেককে দিলীপের (Dilip Ghosh) কটাক্ষ-বাণ …

    পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে জনসংযোগ যাত্রায় বেরিয়েছেন তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ভাষণ দিতে গিয়ে তাঁর গলা ভেঙে গিয়েছে বলেও জানিয়েছেন এই তৃণমূল নেতা। একেই কটাক্ষ করে দিলীপ (Dilip Ghosh) বলেন, ‘‘আমি সারা উত্তরবঙ্গ ঘুরে এলাম। আমার গলাও ভাঙেনি। লুটপাটও হয়নি। উনি দু’দিন ঘুরলেন, গলা ভেঙে গেল। সুখী লোক। আরামে রাজনীতি করেন। এসিতে থাকেন। মাঝে মাঝে বেরিয়ে শো-বাজি করতে হয়। হঠাৎ রোদে বেরলে এরকম হয়। আমাদের দেখে অনুকরণ করছেন। মন্দিরে যাচ্ছেন। লোকের বাড়িতে খাচ্ছেন। লোকের বাড়ি গিয়ে সাজানো খাবার খাচ্ছেন। আমরা খেলে বলা হয় ফাইভ স্টার থেকে খাবার এসেছে। ওঁর খাবার কোন স্টোর থেকে এসেছে? মা চণ্ডীর সামনে যেমন প্রসাদ দেয়, সেরকম ওঁর সামনে খাবার সাজানো।’’ 

    আরও পড়ুুন: মানিক ভট্টাচার্যকে নিয়ে বিস্ফোরক তথ্য সিবিআইয়ের, রিপোর্ট পেশ সুপ্রিম কোর্টে

    সভায় পুলিশ প্রহরা নিয়েও অভিষেককে কটাক্ষ করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি। তিনি (Dilip Ghosh) বলেন, ‘‘ওঁর সভায় তো পুলিশই আছে। আর কে আছে? সাধারণ কর্মীদের ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। ঢোকার চেষ্টা করলে কী হচ্ছে, দেখতেই পাচ্ছেন। আসলে উত্তরবঙ্গে ওঁর পার্টিটা আছে কিনা, তা দেখতে গিয়েছেন।’’ দিলীপ আরও বলেন, ‘‘এই সরকার যতদিন আছে, পুলিশকে যেভাবে ব্যবহার করছে, তাতে এদের থেকে সুবিচার পাওয়ার আশা করা অন্যায়।’’ পুলিশি অত্যাচার ও রাজনীতিকরণের জন্যই থানায় আক্রমণের ঘটনা বলে মনে করেন তিনি। কাশীপুরে সিপিএম পার্টি অফিস দখল হয়েছে। এদিন সে প্রসঙ্গে দিলীপ (Dilip Ghosh) বলেন, ‘‘ওরা বহু পার্টি অফিস নিয়ে নিয়েছে। বহু পার্টি অফিসের দেওয়ালে আঁচড় কাটলে লাল বা গেরুয়া রং বেরিয়ে পড়বে।’’ তাঁর মতে, রাজ্যের পরিস্থিতি যেন আফগানিস্তান বা সিরিয়ার মতো।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manik Bhattacharya: মানিক ভট্টাচার্যকে নিয়ে বিস্ফোরক তথ্য সিবিআইয়ের, রিপোর্ট পেশ সুপ্রিম কোর্টে

    Manik Bhattacharya: মানিক ভট্টাচার্যকে নিয়ে বিস্ফোরক তথ্য সিবিআইয়ের, রিপোর্ট পেশ সুপ্রিম কোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে (Primary Recruitment Scam) দুর্নীতির মূল কারিগর মানিক ভট্টাচার্য (Manik Bhattacharya)। সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) দাখিল করা রিপোর্টে এমনটাই জানিয়েছে সিবিআই (CBI)। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের বিভিন্ন বৈঠক হত মানিক ভট্টাচার্যের নিয়ন্ত্রণ ও নির্দেশে। বাকি সদস্যদের যান্ত্রিক পদ্ধতিতে সম্মতি জানাতে হত। কী কারণে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি পদে মানিকের মেয়াদ দুবার বাড়িয়েছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার, সে প্রশ্নও তোলা হয়েছে ওই রিপোর্টে। আরও বলা হয়েছে, পর্ষদের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ ছিল মানিকের হাতে। তদন্তের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত তিনি সবটাই এড়ানোর চেষ্টা করছেন। কিছু চাকরিপ্রার্থীকে বাড়তি এক নম্বর দেওয়া হয়েছিল। তাই তাঁরা চাকরি পেয়েছিলেন।

    মূল কারিগর মানিক ভট্টাচার্য (Manik Bhattacharya)…

    সিবিআইয়ের দাবি, ওই ব্যক্তিদের চাকরি দেওয়ার মাধ্যমে ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে। বোর্ডের যে বৈঠকে এই বাড়তি নম্বর দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছিল, সেখানে উত্তর ২৪ পরগনা এবং মুর্শিদাবাদ নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। উত্তর ২৪ পরগনার ১১, মুর্শিদাবাদের ২৬, বীরভূমের ১৩ জনকে দেওয়া নিয়োগপত্রের নম্বর যোগ্যতামানের চেয়ে কম। কলকাতা, কোচবিহার এবং পুরুলিয়ার ৩৬ জনকে চাকরি দেওয়া হয়েছে, যাঁরা টেট উত্তীর্ণ হননি। রিপোর্টে সিবিআইয়ের আরও দাবি, উর্দু মাধ্যমের দুজন প্রার্থী যাঁরা বাংলা ভাষায় টেট উত্তীর্ণ হতে পারেননি, তাঁদের নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে বাংলা মাধ্যম স্কুলে।

    কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাখিল করা রিপোর্টে এও বলা হয়েছে, এই দুর্নীতিতে জিজ্ঞাসাবাদে অভিযুক্তরা জানিয়েছেন, তাঁরা সব কাজ করেছেন মানিক ভট্টাচার্যের (Manik Bhattacharya) নির্দেশে। সংসদ সচিব রত্না চক্রবর্তী বাগচি জানিয়েছেন, যোগ্য প্রার্থীদের তালিকা পাঠানোর সময় যে ফরওয়ার্ডিং লেটার পাঠাতে হয়, তাতে মানিক ভট্টাচার্যের নির্দেশে সই করেছেন তিনি। তাঁর দাবি, তালিকা না দেখেই সই করেছেন তিনি। সিবিআইয়ের দাবি, অন্য অভিযুক্তরা তদন্তে সহযোগিতা করলেও মানিক করছেন না। তাই বারবার বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে তদন্ত।

    আরও পড়ুুন: প্রাথমিকে নিয়োগে মেধাতালিকার বিশদ তথ্য চাইলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    প্রসঙ্গত, প্রাথমিক নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে স্ত্রী ও পুত্র সহ জেলবন্দি রয়েছেন মানিক। দীর্ঘদিন জেলে থাকলেও মানিককে বিধায়ক পদ ছাড়তে বলেননি তৃণমূল নেতৃত্ব। কুন্তল, শান্তনুর মতো তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করে হাত ধুয়ে ফেলারও চেষ্টা করেনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। মানিক (Manik Bhattacharya) সব ফাঁস করে দিতে পারেন বলেই কি তাঁকে সমঝে চলেছে তৃণমূল? উঠছে প্রশ্ন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhijit Gangopadhyay: প্রাথমিকে নিয়োগে মেধাতালিকার বিশদ তথ্য চাইলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    Abhijit Gangopadhyay: প্রাথমিকে নিয়োগে মেধাতালিকার বিশদ তথ্য চাইলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৬ সালের প্রাথমিকে (2016 TET Examination) যে হাজার হাজার শিক্ষক নিয়োগ করা হয়েছিল, পর্ষদকে তার মেধাতালিকার বিশদ তথ্য প্রকাশ্যে আনতে হবে। বুধবার প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে এমনই নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhyay)। ২০১৬ সালের প্রাথমিকের নিয়োগ প্রক্রিয়ার রিপোর্টও চেয়ে পাঠিয়েছেন তিনি। পর্ষদকে তাঁর নির্দেশ, আগামী দু সপ্তাহের মধ্যে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে রিপোর্ট দিতে হবে। এদিন নিজের এজলাসে বসে পর্ষদের উদ্দেশে তাঁর মন্তব্য, ২০১৬ সালের শেষ প্যানেলভুক্ত প্রার্থীদের নাম প্রকাশ করতে হবে। আদালতকে সে বিষয়ে জানাতেও হবে। রিপোর্টে উল্লেখ করতে হবে প্রার্থীর জেলা, জাতি, শ্রেণি সহ সমস্ত তথ্য। বোর্ডকে জেলা অনুযায়ী তালিকায় শেষ প্রার্থীর প্রাপ্ত নম্বর জানানোর নির্দেশও দিয়েছে হাইকোর্ট।

    বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Gangopadhyay) নির্দেশ…

    ২০১৪ সালে জারি হয় বিজ্ঞপ্তি। সেই বিজ্ঞপ্তির ভিত্তিতে ২০১৬ সালে প্রাথমিকে নিয়োগ করা হয়েছিল ৪২ হাজার ৫০০ জনকে। অভিযোগ, কোনও অ্যাপটিটিউড টেস্ট ছাড়াই হয়েছিল নিয়োগ। প্রাথমিকে অ্যাপটিটিউড টেস্ট সংক্রান্ত মামলায় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhyay) প্রশ্ন তুলেছিলেন, যদি এই টেস্ট না হয়, সেক্ষেত্রে কীভাবে নিয়োগ করা সম্ভব? তাঁর পর্যবেক্ষণ, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের পক্ষ থেকে যে হলফনামা দেওয়া হয়েছে, তা অনুযায়ী ২০১৬ সালে নিয়োগ প্রক্রিয়ার সময় অ্যাপটিটিউড টেস্ট না করে একটি নম্বর গড়ে দিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এই মামলার প্রেক্ষিতে কোচবিহার, হুগলি, মুর্শিদাবাদ, উত্তর দিনাজপুর এবং হাওড়ার যাঁরা ইন্টারভিউ নিয়েছিলেন, তাঁদেরও আদালতে হাজিরার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। যাঁদের আদালতে হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, তাঁদের রাহা খরচও দিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুুন: ময়নায় নিহত বিজেপি কর্মীর দেহের ফের ময়নাতদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে প্রাথমিকের নিয়োগ সংক্রান্ত দুটি মামলা সরানো হয়েছে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Gangopadhyay) এজলাস থেকে। তবে এখনও তাঁর হাতে রয়েছে প্রাথমিকের অন্যান্য মামলা। তারই একটিতে এদিন পর্ষদকে এই নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। মামলা চলাকালীন একটি বিষয়ের ওপর এক বৈদ্যুতিন সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। তার জেরে দেশের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হন তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পরেই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস থেকে দুটি মামলা সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। সেই মতো মঙ্গলবারই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে দুটি মামলা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share