Tag: bangla news

bangla news

  • Police Officer: অমিত শাহের সভার আগেই সরিয়ে দেওয়া হল কেষ্ট ঘনিষ্ঠ সিউড়ি থানার আইসি-কে!

    Police Officer: অমিত শাহের সভার আগেই সরিয়ে দেওয়া হল কেষ্ট ঘনিষ্ঠ সিউড়ি থানার আইসি-কে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সফরের আগেই বীরভূমের সিউড়ি থানার আইসি শেখ মহম্মদ আলিকে (Police Officer) সরিয়ে দেওয়া হল। শুক্রবারই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সিউড়িতে সভা করবেন। তার আগেই অনুব্রত ঘনিষ্ঠ ওই আইসি-কে (Police Officer) সরিয়ে দেওয়া হল। এমনিতেই মাসখানেক আগেই এই পুলিশ অফিসারকে সিবিআই এবং ইডি জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। এরমধ্যেই তাঁকে আইসি পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় জেলা জুড়ে চর্চা শুরু হয়েছে। অন্যদিকে, রামপুরহাট থানার আইসি দেবাশিস চক্রবর্তীকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। যদিও জেলা পুলিশ সুপার ভাস্কর মুখোপাধ্যায় বলেন, এটা রুটিন বদলি।

    দুই থানার আইসি-কে (Police Officer) কোথায় বদলি করা হল?

    মাসখানেক আগেই সিউড়ি থানার আইসি (Police Officer) শেখ মহম্মদ আলিকে  নিজাম প্যালেসে ডেকে সিবিআই ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ করেন। মূলত কয়লা পাচার করার জন্য তাঁকে নিয়মিত প্রোটেকশন মানি দেওয়া হত বলে তদন্তকারী অফিসাররা জানতে পেরেছেন। কয়লা পাচারের মূল অভিযুক্ত অনুপ মাঝি ওরফে লালার মুখেও এই পুলিশ অফিসারের নাম সিবিআই আধিকারিকরা জানতে পেরেছেন। মহম্মদবাজারের অফিসার ইন চার্জ (Police Officer)  হিসেবে থাকার সময় এই পুলিশ আধিকারিক নিয়মিত প্রোটেকশন মানি নেওয়ার পাশাপাশি  বিভিন্ন জায়গায় পৌঁছে যেত। বিনিময়ে পাচারকারীদের কয়লা পাচার করতে কোনও সমস্যা হত না। কোনও সমস্যা হলেই মহম্মহ আলি ছিলেন মুশকিল আসান। পরে, জেলার এক উচ্চ পদস্থ কর্তার সঙ্গে তাঁর এতটাই সখ্যতা ছিল যে জেলার বিভিন্ন থানায় কে কোথায় অফিসার হবেন তা তিনি ঠিক করতেন। কয়েকদিন আগে দিল্লিতে ইডি তাঁকে ডেকে পাঠায়। এতকিছুর পরও সিউড়ি থানার মতো গুরুত্বপূর্ণ থানায় তাকে রেখে দেওয়ার অর্থ রাজ্য পুলিশ প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। ফলে, তাঁর বিরুদ্ধে রাজ্য সরকার কী ব্যবস্থা নেয় তারদিকে জেলাবাসীর নজর ছিল। এবার তাঁকে সিউড়ি থানার আইসি-র (Police Officer) পদ থেকে সরিয়ে জেলা এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চে বদলি করা হয়েছে। আর মহম্মদ আলির জায়গায় বর্ধমানের কোর্ট ইন্সপেক্টর দেবাশিস ঘোষকে সিউড়ি থানার আইসি (Police Officer) করা হয়েছে। অন্যদিকে, বগটুইকাণ্ডের পর রামপুরহাটের আইসি ত্রিদিব প্রামাণিককে সরিয়ে রাতারাতি দেবাশিস চক্রবর্তীকে রামপুরহাট থানার আইসি করা হয়েছিল। এবার তাঁকে পশ্চিম মেদিনীপুরের ডিআইবিতে বদলি করে দেওয়া হল। আর পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে নীলোত্পল বিশ্বাসকে রামপুরহাটের আইসি করা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ‘কেবল সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ করে সমস্যা মিটবে না’, মন্তব্য বিচারপতি মান্থার  

    Calcutta High Court: ‘কেবল সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ করে সমস্যা মিটবে না’, মন্তব্য বিচারপতি মান্থার  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের আসল সমস্যা পুলিশে (Police) নিয়োগ না করা। শুধুমাত্র সিভিক ভলান্টিয়ার (Civic Volunteer) নিয়োগ করে সমস্যা মিটবে না। সরশুনা থানার বিরুদ্ধে ওঠা একটি মামলার ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার এমন মন্তব্য করেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। তিনি বলেন, রাজ্যের আসল সমস্যা পুলিশে নিয়োগ না করা। ফলে এক্ষেত্রে চুক্তিভিক্তিক কর্মীদের ওপরে ভরসা করতে হচ্ছে। পুলিশের কাজ সিভিক ভলান্টিয়াররা করছে। কনস্টেবল, এসআই এবং এএসআই নিয়োগ করা না হলে উপায়ও নেই।

    কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি বলেন…

    বিচারপতি মান্থা বলেন, দুর্ভাগ্যের বিষয় আনিস খানের মৃত্যুর ঘটনায়ও দুজন সিভিক ভলান্টিয়ার ওই রাতে তাঁর বাড়িতে গিয়েছিলেন। তিনি বলেন, অনেক ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে, পুলিশের ঘাটতি মেটাচ্ছে সিভিক ভলান্টিয়ার। তাই পুলিশে নিয়োগ না করলে এভাবে চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের নিয়ে নিচুতলার আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করার চেষ্টা হলে সমস্যা বাড়বে বই কমবে না। বিচারপতির (Calcutta High Court) পর্যবেক্ষণ, যতদিন না সরকার পুলিশে নিয়োগের ব্যাপারে উদ্যোগী হবে, ততদিন এই এক বছরের চুক্তি ভিত্তিক লোকদের দিয়েই নিচুতলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষার চেষ্টা হবে।

    প্রসঙ্গত, ২১ মার্চের শুনানিতে এই মামলায়ই রাজ্যের আইজিকে সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়ে গাইডলাইন তৈরির নির্দেশ দিয়েছিলেন মান্থা। হাইকোর্টের নির্দেশে রাজ্য সিভিক ভলান্টিয়ারদের কোন কোন কাজে ব্যবহার করা হয়, সে ব্যাপারে বিজ্ঞপ্তি জারি করে। আদালতে এদিন এই বিষয়টিই স্পষ্ট করা হয়।

    আরও পড়ুুন: ‘আরএসএস সদস্যরা অপরাধী নন’, পর্যবেক্ষণ সুপ্রিম কোর্টের, দিল মিছিলের অনুমতিও

    কয়েক দিন আগে এক যুবককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ ওঠে সরশুনা থানার বিরুদ্ধে। পরিবারের অভিযোগ, দু জন সিভিক ভলান্টিয়ার ওই যুবককে তুলে নিয়ে যায়। সঙ্গে ছিল পুলিশও। তার পর থেকে আর ওই যুবকের খোঁজ পাওয়া যায়নি। তার পরেই কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয় যুবকের পরিবার। এর পরেই সিভিক ভলান্টিয়ারদের দায়িত্ব বেঁধে দিয়ে রাজ্য পুলিশকে নির্দেশিকা তৈরির নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। আইনশৃঙ্খলা রক্ষার ক্ষেত্রে সিভিক ভলান্টিয়ারদের কী ভূমিকা রয়েছে, কোন কোন কাজে তাঁদের ব্যবহার করা হয়, সে প্রসঙ্গেও রাজ্য পুলিশের কাছে জানতে চেয়েছিল উচ্চ আদালত।

    উল্লেখ্য, গত বছরই আমতার ছাত্র নেতা আনিস খানের রহস্যমৃত্যুতে তোলপাড় হয় রাজ্য। আনিসের পরিবারের অভিযোগ, রাতে পুলিশের পোশাকে বাড়িতে ঢুকেছিল কয়েকজন। তাঁদের মধ্যে সিভিক ভলান্টিয়াররাও ছিলেন। তাঁকে ছাদ থেকে ঠেলে ফেলে দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ। রাজ্যের তরফে আনিসকাণ্ডে পুলিশি গাফিলতির কথা আদালতে স্বীকার করে নিয়েছিলেন অ্যাডভোকেট জেনারেল সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • RSS: ‘আরএসএস সদস্যরা অপরাধী নন’, পর্যবেক্ষণ সুপ্রিম কোর্টের, দিল মিছিলের অনুমতিও  

    RSS: ‘আরএসএস সদস্যরা অপরাধী নন’, পর্যবেক্ষণ সুপ্রিম কোর্টের, দিল মিছিলের অনুমতিও  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের (RSS) সদস্যরা অত্যাচারের শিকার, অপরাধী নন। এমনই পর্যবেক্ষণ সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court)। সেই সঙ্গে আরএসএসের মিছিল নিয়ে মাদ্রাজ হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ই বহাল রাখল দেশের শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্ট তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) এমকে স্ট্যালিন সরকারের আবেদন খারিজ করে দেওয়ায় এবার আর মিছিল করতে কোনও বাধা রইল না আরএসএসের। প্রসঙ্গত, সাম্প্রদায়িক অশান্তি ছড়াতে পারে এই আশঙ্কায় আরএসএসের মিছিল বন্ধ করার আবেদন জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল স্ট্যালিন সরকার। সেখানেই পুড়ল মুখ।

    আরএসএস (RSS)…

    আজাদি কা অমৃত মহোৎসব ও গান্ধী জন্মবার্ষিকী পালনের জন্য গত অক্টোবরে রুট মার্চ করার জন্য স্ট্যালিন সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছিল আরএসএস (RSS)। এই মিছিলকে ঘিরে সম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হতে পারে, এই আশঙ্কায় সেই আবেদন খারিজ করে দেয় তামিলনাড়ুর স্ট্যালিন সরকার। স্ট্যালিন সরকারের এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে নভেম্বর মাসে মাদ্রাজ হাইকোর্টে যায় আরএসএস। সংঘ পরিবারের এই আবেদন খারিজ করে দেয় হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ। এই বেঞ্চের বিচারপতি সংঘের কর্মসূচি বন্ধ রাখার নির্দেশও দেন।

    আরও পড়ুুন: ‘ব্রাহ্মণরা ইব্রাহিমের বংশধর’! বিতর্কিত মন্তব্য করে ক্ষমা চাইলেন লাকি আলি

    সিঙ্গল বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ফেব্রুয়ারি মাসে ফের ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয় আরএসএস। সিঙ্গল বেঞ্চের রায় খারিজ করে আরএসএসকে মিছিল করার অনুমতি দেয় ডিভিশন বেঞ্চ। সেই সঙ্গে বাকস্বাধীনতা রক্ষার দায়িত্ব তামিলনাড়ু সরকারের ওপর চাপিয়ে দেন বিচারপতিরা। হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে ধাক্কা খেয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় তামিলনাড়ু সরকার। সংঘের (RSS) মিছিলের জেরে রাজ্যে অশান্তির পরিবেশ সৃষ্টি হতে পারে এই আশঙ্কা প্রকাশ করে মামলা দায়ের করে তামিলনাড়ু সরকার।

    আরএসএসের মিছিলের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা উচিত বলেও জানানো হয়েছিল আবেদনে। সেই মামলায় তামিলনাড়ু সরকারের আপত্তি খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্টও। বিচারপতি ভি রামসুব্রহ্মণিয়ন ও পঙ্কজ মিথালের ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, রাজ্য সরকার যে চার্ট দিয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে আরএসএসের সদস্যরাই বিভিন্ন ক্ষেত্রে অত্যাচারের শিকার হয়েছে। তারা কখনওই অপরাধী ছিল না। তাই আগের বিচারপতিরা যে রায় দিয়েছেন, তাতে আমরা কোনও ত্রুটি খুঁজে পাচ্ছি না। তাই এই আবেদন খারিজ করা হল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lucky Ali: ‘ব্রাহ্মণরা ইব্রাহিমের বংশধর’! বিতর্কিত মন্তব্য করে ক্ষমা চাইলেন লাকি আলি

    Lucky Ali: ‘ব্রাহ্মণরা ইব্রাহিমের বংশধর’! বিতর্কিত মন্তব্য করে ক্ষমা চাইলেন লাকি আলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু ব্রাহ্মণরা ইব্রাহিমের বংশধর! এমন বিতর্কিত মন্তব্য করে বেকায়দায় গায়ক লাকি আলি (Lucky Ali)। দিন কয়েক আগে ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন তিনি। তাতে লেখেন, ব্রাহ্মণ (Brahmin) নামটির উৎপত্তি ব্রহ্ম থেকে, যা এসেছে আব্রাম থেকে…আব্রাহাম বা ইব্রাহিম থেকে। তাই ব্রাহ্মণরা ইব্রাহিম আলাহিসালামের উত্তরসূরি। যিনি সমগ্র বিশ্বের অধিপতি। তাই অকারণে নিজেদের মধ্যে এত লড়াই ও ঝগড়া কেন? লাকির এই বিতর্কিত পোস্ট ছড়িয়ে পড়তেই ঝড় ওঠে দেশজুড়ে। মঙ্গলবার পোস্টটি মুছে দেন লাকি। শেষমেশ চান ক্ষমাও।

    লাকি আলির (Lucky Ali) বিতর্কিত মন্তব্য...

    তার আগে অবশ্য বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে লাকির ওপর দিয়ে কার্যত ঝড় বয়ে যায়। অভিযোগ, তাঁকে লাগাতার হুমকি দেওয়া হতে থাকে। তার পরেই বিতর্কিত পোস্টটি মুছে দেন লাকি। বাধ্য হন প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে। ফেসবুক পোস্টে লাকি লেখেন, আমার আগের পোস্টে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে বুঝতে পারছি। কাউকে আঘাত করা বা কষ্ট দেওয়া আমার উদ্দেশ্য ছিল না এবং আমি গভীরভাবে দুঃখিত। আমি আসলে সকলকে এক ছাদের তলায় হাজির করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু বুঝতে পেরেছি, যা বলতে চেয়েছিলাম, সেটা স্পষ্ট করতে পারিনি।

    এর পর থেকে আমি কিছু পোস্ট করার আগে শব্দচয়ন সম্পর্কে সচেতন থাকব। কারণ আমি বুঝেছি, আমার বক্তব্য অনেক হিন্দু ভাই-বোনের ভাবাবেগে আঘাত করেছে। তিনি লেখেন, আমি (Lucky Ali)  আপনাদের সকলকে ভালবাসি।

    বলিউডের প্রয়াত অভিনেতা মেহমুদের ছেলে লাকি। ১৯৯৬ সালে হিট অ্যালবাম ‘সুনোহ’ দিয়ে সঙ্গীতের জগতে আত্মপ্রকাশ করেন তিনি। জিতেছেন অসংখ্য পুরস্কার। সঙ্গীত জীবনের সাফল্যের আগে শিশু শিল্পী হিসেবেও অভিনয় করেছিলেন লাকি। ১৯৬২ সালে মুক্তি পায় তাঁর প্রথম সিনেমা ‘ছোটে নাওয়াদ’। ছবিটির পরিচালনা করেছিলেন মেহমুদ স্বয়ং। সাত এবং আটের দশকে ‘ইয়ে হ্যায় জিন্দেগি’, ‘হামারে তুমহারে’, ‘ত্রিকাল’, ‘সুর’, ‘কাঁটে’ এবং ‘কসাকে’র মতো সিনেমায়ও অভিনয় করেন। পরে আর অবশ্য সিনেমায় দেখা যায়নি তাঁকে। তবে দেশ-বিদেশে এখনও লাইভ শো করেন (Lucky Ali)। সঙ্গীতপ্রেমীদের কাছে এখনও রয়েছে তাঁর তুঙ্গ জনপ্রিয়তা। যে জনপ্রিয়তা কিছুটা হলেও টোল খেয়েছে তাঁর এই বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে।

    আরও পড়ুুন: অনুব্রতর গড়ে কাজল-কেরিমকে কড়া বার্তা দিলেন সুকান্ত! কী বললেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Home Minister: বাংলা নববর্ষে দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে আসছেন অমিত শাহ! জোরদার করা হল নিরাপত্তা ব্যবস্থা

    Home Minister: বাংলা নববর্ষে দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে আসছেন অমিত শাহ! জোরদার করা হল নিরাপত্তা ব্যবস্থা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৫ এপ্রিল, শনিবার বাংলা নববর্ষ। দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে লক্ষ লক্ষ ভক্তের সমাগম হবে। ওইদিনই মন্দিরে পুজো দিতে আসছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী (Home Minister) অমিত শাহ। ভিভিআইপি-র নিরাপত্তা আর ভক্তদের ভিড় সামাল দিতে প্রশাসনিক স্তরে প্রস্তুতি তুঙ্গে। এমনিতেই তীব্র দাবদাহে হাঁসফাঁস অবস্থা। তাপমাত্রা লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়ে এখন ৪০ ডিগ্রিতে পৌঁছে গিয়েছে। এই গরমের মধ্যে ভক্তরা যাতে সুষ্ঠুভাবে পুজো দিতে পারেন তারজন্য সবরকম উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। মন্দিরের অছি পরিষদের সম্পাদক কুশল চৌধুরী বলেন, সকাল পাঁচটায় মন্দিরের গেট খুলে দেওয়া হবে। গরমের জন্য নিয়মিত মন্দির চত্বরের চাতালে জল দেওয়া হবে। তাড়াতাড়ি পুজো দিয়ে ভক্তরা যাতে বাড়ি ফিরে যেতে পারেন, তার ব্যবস্থা করা হবে।

    মন্দিরের পুজো দিতে কখন আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী(Home Minister)?

    লক্ষাধিক ভক্ত এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী (Home Minister) পুজো দিতে আসবেন বলে নিরাপত্তার বিষয়টি পুলিশ কমিশনারেটের কর্তারা মন্দিরে এসে খতিয়ে দেখে যান। জানা গিয়েছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী (Home Minister) বেলা ১০টা নাগাদ আসবেন। সেই সময় মন্দির সাধারণ ভক্তদের জন্য কিছুক্ষণ বন্ধ রাখা হবে। ফলে, তার আগেই বেশিরভাগ ভক্ত যাতে পুজো দিতে পারেন তার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক আধিকারিক বলেন, ভিভিআইপি-র জন্য নিরাপত্তা অনেকটাই জোরদার করা হয়েছে। মন্দিরের কর্মকর্তাদের অনুরোধ, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সকাল সকাল ভক্তরা পুজো দিয়ে বাড়ি ফিরে যান।

    বাংলা নববর্ষে মন্দিরে বিশেষ কী পুজো হবে?

    মন্দির সূত্রে জানা গিয়েছে, সকালে মঙ্গলারতি দিয়ে পুজোর সূচনা হবে। সারাদিন জুড়ে নিয়মমাফিক পুজোর পাশাপাশি এদিন বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হবে। হালখাতার বিশেষ পুজো হবে। আর এই পুজো করাতেই হাজার হাজার ভক্ত লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকেন। এবারও গরমে যাতে সমস্যা না হয় তারজন্য ঘণ্টায় ঘণ্টায় মেঝেতে জল সরবরাহ করা হবে। ভোর থেকে মায়ের কাছে পুজো দেওয়ার জন্য মন্দিরের গেট খুলে দেওয়া হয়। মন্দিরের অছি পরিষদের সম্পাদক কুশল চৌধুরী আরও বলেন, লক্ষাধিক ভক্ত সমাগম হবে। তারজন্য প্রচুর স্বেচ্ছাসেবক মোতায়েন করা হবে।

    ভিড় সামাল দিতে কী কী করা হচ্ছে?

    পুলিশ প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ভিড় সামাল দিতে দক্ষিণেশ্বর স্টেশনের মুখে প্রচুর পুলিশ মোতায়েন থাকবে। সেখানে দড়ি দিয়ে ভক্তদের আটকে দফায় দফায় ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। স্কাইওয়াকের নীচ থেকে লাইন দিয়ে হাজার হাজার ভক্ত মন্দিরের দিকে যাওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। কোনও যানবাহন মন্দিরের ভিতরে ঢুকতে দেওয়া হবে না। মন্দিরে যাতায়াতের একাধিক জায়গায় জলের কাউন্টার করা হবে। পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিশেষ এই দিনে ফি বছর স্নানের ঘাটে ভক্তদের ভিড়ে তিল ধারনের জায়গা থাকে না। সেখানে এবারও বিশেষ ব্যবস্থা থাকবে। মন্দিরের ভিতরে ঢোকার মুখে একাধিক বাঁশের ব্যারিকেড করা হবে। ভক্তদের সেই ব্যারিকেডের ভিতর দিয়ে গিয়ে মন্দিরে পুজো দিতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: অনুব্রতর গড়ে কাজল-কেরিমকে কড়া বার্তা দিলেন সুকান্ত! কী বললেন?

    Sukanta Majumdar: অনুব্রতর গড়ে কাজল-কেরিমকে কড়া বার্তা দিলেন সুকান্ত! কী বললেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  “পঞ্চায়েত ভোটে কোন কর্মীর গায়ে যদি হাত পরে, সেই হাতের ব্যবস্থা হবে।”  বুধবার বীরভূমের লাভপুরের সভা থেকে হুঁশিয়ারি দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। মূলত অনুব্রতহীন প্রথম পঞ্চায়েত ভোট হতে চলেছে এই রাজ্যে। কেষ্টর জেলযাত্রার পর এখন কাজল শেখের ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়েছে। তাঁকে তৃণমূলের কোর কমিটির সদস্য করা হয়েছে। কেরিম খানও দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। এমনই অভিযোগ বিরোধীদের। এই সব নেতা পঞ্চায়েত ভোটে সন্ত্রাস করতে পারে। তাই, এদিনের সভা মঞ্চ থেকে তৃণমূলের দাপুটে নেতা কাজল শেখ ও জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ আব্দুল কেরিম খানের নাম করে হুঁশিয়ারি দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) । তিনি বলেন,”যদি ইট মারেন পাথর কিন্তু খেতে হবে। পঞ্চায়েত ভোটে আমাদের কোন কর্মীর গায়ে যদি হাত পরে সেই হাতের ব্যবস্থা ভারতীয় জনতা পার্টি করবে, সুকান্ত মজুমদার করবে।  কাজল শেখ ও কেরিম খানই হোক, তার ব্যবস্থা করা হবে। ভয় পাবেন না।”

    মিড ডে মিলের দুর্নীতি নিয়ে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    মিড ডে মিলের দুর্নীতি নিয়েও বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) সরব হন। তিনি বলেন, ১০০ কোটি টাকা দুর্নীতি হয়েছে। আর সেই টাকা তৃণমূল নেতাদের পকেটে ঢুকেছে। কেন্দ্রীয় সরকার পড়ুয়া পিছু ৬ টাকা করে বরাদ্দ করে। এই রাজ্যেও সেই টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। তাতে দেখা যাচ্ছে কয়েক কোটি পড়ুয়ার নাম বেশি করে দেখানো হয়েছে। রাজ্যের পাঠানো সেই ভুয়ো তালিকা পিছু পড়ুয়াদের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে টাকা পাঠানো হয়েছে। কিন্তু, সেই টাকা স্কুলে যায়নি। তৃণমূল নেতাদের পকেটে ঢুকেছে। আর কেন্দ্রীয় টিম রাজ্যে আসার পরও এই দুর্নীতির বিষয়টি সামনে এসেছে।

    লাভপুর থানার ওসিকে কি বললেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)?

    এদিন লাভপুরে সতীর একান্ন পীঠের অন্যতম ফুল্লরাতলা মন্দিরের সামনে থেকে মিছিল করেন সুকান্ত মজুমদার। মিছিলে কর্মী সমর্থকদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। পরে, লাভপুর বাসস্ট্যান্ডে সভায় তিনি বক্তব্য রাখেন। ব্যাঙ্গ করে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “আগে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্য লোকে শান্তিনিকেতন দেখতে আসতেন। এখন পর্যটক বেড়ে গিয়েছে। অপা দেখতে পর্যটকেরা আসে। তৃণমূল নেতাদের কচি কচি গার্লফ্রেন্ড। বুড়ো বুড়ো নেতা কচি কচি গার্লফ্রেন্ড। সেই নেতারা গার্লফ্রেন্ডদের জন্য বাগান বাড়ি বানিয়ে রেখেছে।”এরপরেই লাভপুর থানার ওসিকে হুঁশিয়ারি দেন তিনি। তিনি বলেন, “ওসি তৃণমূল নেতায় পরিণত হয়েছে। বালির টাকা খাচ্ছে। প্যান কার্ডের নম্বরটা যদি ইনকাম ট্যাক্সকে দিই, হিসাব দিতে পারবেন তো।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nil Sasthi: আজ নীল ষষ্ঠী, কেন এই ব্রত পালন করা হয়? জানুন এর মাহাত্ম্য

    Nil Sasthi: আজ নীল ষষ্ঠী, কেন এই ব্রত পালন করা হয়? জানুন এর মাহাত্ম্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফি বছর চৈত্র সংক্রান্তির আগের দিন পালিত হয় নীল ষষ্ঠী (Nil Sasthi)। এদিন অবশ্য ষষ্ঠী তিথি নয়। পুজো হয় না মা ষষ্ঠীরও। তা সত্ত্বেও পালিত হয় নীল ষষ্ঠী। পুজো হয় দেবাদিদেব মহাদেবের (Lord Shiva)। মা ষষ্ঠী মা দুর্গারই এক রূপ। বছরভর নানাভাবে তাঁকে আমরা পুজো করি। মূলত সন্তানের মঙ্গল কামনায় পুজিত হন দেবী ষষ্ঠী। দুর্গাপুজোর ষষ্ঠী, জামাই ষষ্ঠী, অশোক ষষ্ঠী এই সব দিনে পুজো হয় মা ষষ্ঠীর। এক মাত্র নীল ষষ্ঠীর দিন পুজো হয় মহাদেবের।

    নীল ষষ্ঠী (Nil Sasthi) ব্রত…

    পুরাণ অনুসারে, এই দিনেই মহাদেবের সঙ্গে বিয়ে হয় নীল চণ্ডিকার। মহাদেবের আর এক নাম নীলকণ্ঠ। সব মিলিয়ে এই দিনটি নীল ষষ্ঠী নামেই খ্যাত। এদিন মহাদেবের পাশাপাশি দেবী দুর্গারও পুজো হয়ে থাকে। সন্তান লাভের আশায় এবং সন্তানের মঙ্গল কামনায় অনেকেই নীল ষষ্ঠীর ব্রত করেন। ধন-সম্পদের পাশাপাশি সাংসারিক সুখের আশায়ও অনেকে এই ব্রত (Nil Sasthi) করেন। ব্রতের আগের দিন নিরামিষ খাবার খান ব্রতীরা। পরের দিন সকাল থেকে শুরু হয় নির্জলা উপোস। রাতে শিবের মাথায় জল ঢেলে, পুজো শেষে প্রসাদ গ্রহণ করেন ব্রতীরা। তার পরেই ভঙ্গ হয় ব্রত।

    এ বছর নীল ষষ্ঠী পুজো হবে ১৩ এপ্রিল, বৃহস্পতিবার। শিবরাত্রিতে যেমন এক রাতে চারবার পুজো হয় মহাদেবের, নীল ষষ্ঠীর দিন তা নয়। এদিন পুজো হবে একবারই। এদিন শিবের সঙ্গে সঙ্গে পুজো হয় দেবী দুর্গারও। যাঁরা মৃতবৎসা তাঁরাও সন্তান কামনায় এদিন ভক্তি ভরে ব্রত করেন নীল ষষ্ঠীর।

    শিবের প্রিয় ফুল ধুতরা, আকন্দ, কলকে এবং অপরাজিতা। এই ফুলগুলির সঙ্গে অবশ্যই দিতে হবে বেলপাতা। শিবের আর এক নাম পঞ্চানন। তাঁর পাঁচটি মুখ। সেই কারণে শিবলিঙ্গের মাথায় যে ফল অর্পণ করা হয়, তা প্রসাদ হিসেবে ভক্ষণ করতে নেই। লোকবিশ্বাস, এই মুখেই গরল পান করে নীলকণ্ঠ হয়েছিলেন দেবাদিদেব (Nil Sasthi)। তবে থালায় যেসব ফলমূল শিবকে নিবেদন করা হয়, সেই প্রসাদ ভক্ষণ করা হয়। এদিন শিবের মাথায় দুধ, গঙ্গাজল ঢালা হয়। কেউ কেউ অবশ্য মধু দিয়েও স্নান করান শিবকে।

     

  • Sukanya Mondal: পেটে ব্যথা! ফের ইডির তলব এড়ালেন কেষ্ট-কন্যা, কী প্রতিক্রিয়া শুভেন্দুর?

    Sukanya Mondal: পেটে ব্যথা! ফের ইডির তলব এড়ালেন কেষ্ট-কন্যা, কী প্রতিক্রিয়া শুভেন্দুর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ইডির (ED) তলব এড়ালেন তৃণমূলের (TMC) বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) মেয়ে সুকন্যা মণ্ডল (Sukanya Mondal)। বুধবার দিল্লিতে হাজিরা দিতে বলা হয়েছিল কেষ্ট-কন্যাকে। তবে গত দুবারের মতো এবারও হাজিরা এড়ালেন সুকন্যা। কারণ হিসেবে তিনি পেটে ব্যথার কথা বলেছেন। প্রসঙ্গত, এ নিয়ে তিন-তিনবার ইডির ডাক এড়ালেন সুকন্যা। গরু পাচার মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন অনুব্রত। বর্তমানে তিহাড় জেলে রয়েছেন এই তৃণমূল নেতা। অনুব্রতর সম্পত্তি সংক্রান্ত খোঁজখবর নিতে সুকন্যাকেও দিল্লিতে তলব করে ইডি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, পিতা-পুত্রীকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা হতে পারে। তাই তলব করা হয়েছিল কেষ্ট-কন্যাকে।

    সুকন্যা মণ্ডল (Sukanya Mondal)…

    প্রথমবার তলব করা হলে আইনজীবী মারফত চিঠি দিয়ে সুকন্যা (Sukanya Mondal) কিছু দিন সময় চেয়েছিলেন। ফের তাঁকে ডেকে পাঠানো হয় মার্চ মাসে। সেবারও হাজিরা এড়ান সুকন্যা। বুধবারও দিল্লিতে ইডির দফতরে হাজিরা এড়ালেন কেষ্ট-কন্যা। যদিও বর্তমানে বীরভূমের নিচুপট্টির বাড়িতেই রয়েছেন সুকন্যা। অনুব্রত ঘনিষ্ঠদের দাবি, পেটের ব্যথায় ভুগছেন সুকন্যা। সুকন্যা ইডির তলব এড়ালেও অনুব্রত ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী সুব্রত হাজরা ওরফে ডালিম বুধবার দিল্লি পৌঁছে গিয়েছেন। তাঁকেও তলব করেছিল ইডি। তদন্তকারীদের অনুমান, গরু পাচারের টাকা লগ্নি করা হয়েছে পেশায় প্রোমোটার ডালিমের নির্মাণ শিল্পেও। সেই কারণেই ডাকা হয়েছে ডালিমকে।

    আরও পড়ুুন: রোজগার মেলায় ফের ৭১ হাজার নিয়োগপত্র বিলি করবেন প্রধানমন্ত্রী

    এদিকে, সুকন্যা (Sukanya Mondal) ইডির তলব এড়ানোয় তাঁকে তীব্র কটাক্ষ করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, উনি বাবার সঙ্গে থাকতে চান, তাই এ সব করছেন। বুধবার উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জের জনসভায় যোগ দিতে গিয়েছিলেন শুভেন্দু। বাগডোগরা বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, আইন আইনের পথে চলবে। হাজিরা এড়ালে তদন্তকারী সংস্থা যা ব্যবস্থা নেওয়ার নেবে। আমার মনে হচ্ছে, বাবার সঙ্গে এক সঙ্গে থাকতে চান। তাই এসব করছেন।

    প্রসঙ্গত, গত বছর অগাস্ট মাসে গ্রেফতার হন অনুব্রত। তার পরে পরেই মণ্ডল পরিবারের সম্পত্তি সংক্রান্ত খোঁজখবর নিতে সুকন্যাকে (Sukanya Mondal) দিল্লিতে ডেকে জেরা করে সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থার দাবি, মণ্ডল পরিবারের বিপুল সম্পত্তি সম্পর্কে সুকন্যার কাছে প্রশ্ন করা হলে তিনি সদুত্তর দেননি। তিনি জানিয়েছিলেন, ওই সব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন তাঁরা বাবা ও হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারিই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Police: ধৃত কলকাতা পুলিশের সেই এসিপি-র কাছ থেকে মিলল আবাসন দফতরের একাধিক জাল নিয়োগপত্র

    Kolkata Police: ধৃত কলকাতা পুলিশের সেই এসিপি-র কাছ থেকে মিলল আবাসন দফতরের একাধিক জাল নিয়োগপত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারের জাল লাইসেন্স দেওয়ার অভিযোগ ছিল ধৃত কলকাতা পুলিশের (Kolkata Police) অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার অফ পুলিশ (এসিপি) সোমনাথ ভটাচার্যের বিরুদ্ধে। এবার তাঁর হেফাজত থেকে মিলল আবাসন দফতরে গ্রুপ সি পদে একাধিক জাল নিয়োগপত্র। যা দেখে চক্ষু চড়কগাছ বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের কর্তাদের। লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণা করার অভিযোগে ধৃত ওই পুলিশ অফিসারকে (Kolkata Police) জিজ্ঞাসাবাদ করে যে সব তথ্য পুলিশের হাতে এসেছে তা দেখে হতবাক বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের কর্তারা।

    জাল নিয়োগপত্র উদ্ধার নিয়ে কী বললেন বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের কর্তারা?

    এতদিন সোমনাথবাবু (Kolkata Police) পুলিশ হেফাজতে ছিলেন। বুধবারই তাঁকে ফের আদালতে তোলার কথা ছিল। কিন্তু, তাঁর আগে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। মঙ্গলবার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তাঁকে ভর্তি করা হয়েছে। এতদিন এই পুলিশ অফিসারের (Kolkata Police) বিরুদ্ধে বারের লাইসেন্স, কলকাতা পুরসভায় চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে টাকা তোলার অভিযোগ ছিল। বারের জাল লাইসেন্স তৈরি করার অভিযোগও পুলিশ পেয়েছে। তবে, আবাসন দফতরের বিষয়টি একেবারেই আড়ালে ছিল। পুলিশ অফিসারের (Kolkata Police) বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে এই জাল নথিগুলি পুলিশ বাজেয়াপ্ত করেছে। এই সব জাল নথি তৈরি করার পিছনেও টাকার লেনদেন হয়েছে। ফলে, আবাসন দফতরে চাকরি দেওয়ার নাম করেও তিনি অনেক টাকা তুলেছেন বলে কমিশনারেটের কর্তারা মনে করছেন। কাদের কাছে থেকে সেই টাকা তুলেছেন তা পুলিশ তদন্ত করে দেখছে। আর আবাসন দফতরের জাল নিয়োগপত্র কী করে তৈরি করলেন তা তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ আধিকারিকরা জানার চেষ্টা করছে। তবে, এই সব কর্মকাণ্ডের পিছনে আরও অনেকে রয়েছে বলে পুলিশ কর্তাদের সন্দেহ। ইতিমধ্যেই সোমনাথবাবুকে জিজ্ঞাসাবাদ করে বাগুইআটির একজনের নাম পুলিশ জানতে পেরেছে। এই সব লেনদেনে তার কী ভূমিকা ছিল তা পুলিশ জানার চেষ্টা করছে। আর আবাসন দফতরের কোনও আধিকারিক যুক্ত রয়েছে কি না তা পুলিশ যাচাই করছে। এমনিতেই ওই পুলিশ অফিসারের ফোনও বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। তার কললিস্টে কাদের সঙ্গে নিয়মিত কথা হত তা পুলিশ খতিয়ে দেখছে। বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক কর্তা বলেন, আবাসন দফতর ছাড়াও আর কোন কোন দফতরে জালিয়াতি করেছেন তা জানার চেষ্টা হচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘রায়গঞ্জ, কালিয়াগঞ্জ মিলে লোকসভায় দেড় লক্ষ বেশি ভোট পাব’, দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘রায়গঞ্জ, কালিয়াগঞ্জ মিলে লোকসভায় দেড় লক্ষ বেশি ভোট পাব’, দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রায়গঞ্জ, কালিয়াগঞ্জ মিলে লোকসভায় দেড় লক্ষ বেশি ভোট পাব। বুধবার উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জের জনসভায় এমনই দাবি করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। শুভেন্দু বলেন, রায়গঞ্জ কোনওদিন তৃণমূলের ছিল না, আগেও ছিল না, এবারও থাকবে না। এর পরেই তিনি বলেন, রায়গঞ্জ, কালিয়াগঞ্জ মিলে লোকসভায় দেড় লক্ষ বেশি ভোট পাব। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, বিজেপি ১৮টি লোকসভা আসন জেতার পরে তৃণমূলের (TMC) দোকান বন্ধ হয়েছিল। আমি বেরনোর পরে তৃণমূলের দোকান খুলেছিল। এজন্য ক্ষমা চাইছি। সম্প্রতি জাতীয় দলের মর্যাদা খুইয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল।

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন…

    এদিনের জনসভায় শুভেন্দু বলেন, পয়লা বৈশাখের আগে বাংলায়ই সীমাবদ্ধ হয়ে গিয়েছে তৃণমূল। তৃণমূলের বিরুদ্ধে পরিবারতন্ত্র, তোষণের রাজনীতির তোপও দেগেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। তিনি বলেন, পরিবারতন্ত্র, তোষণের রাজনীতি আর দুর্নীতিমুক্ত বাংলা গড়বে বিজেপি। এনআরসি নিয়ে তৃণমূল যে কেবল রাজনীতি করেছে, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তৃণমূলকে আক্রমণ শানিয়ে নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, এনআরসি নিয়ে আর ধাপ্পাবাজিতে যাবেন না। রামনবমীর শোভাযাত্রাকে কেন্দ্র করে অশান্ত হয়ে উঠেছিল হাওড়ার কাজিপাড়া, শিবপুর, হুগলির রিষড়া। কোথাও শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণকারীদের লক্ষ্য করে ছোড়া হয় বোমা। কোথাও আবার অগ্নিসংযোগের ঘটনাও ঘটে। রিষড়ায় রেললাইনে ব্যাপক বোমাবাজি করা হয়। যার জেরে রাতে ঘণ্টা তিনেক ওই রুটে বন্ধ ছিল ট্রেন চলাচল।

    আরও পড়ুুন: ‘অতিচালাকি বরদাস্ত করা যাবে না’, নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে কুন্তলের চিঠি নিয়ে মন্তব্য বিচারপতির

    ওই ঘটনার পর রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেছিলেন, একটা বিশেষ সম্প্রদায়কে তৃণমূল কংগ্রেস ভোটব্যাঙ্ক হিসেবে ব্যবহার করে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভাল করে জানেন এই সম্প্রদায়ের জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থান, অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন তিনি করতে পারেননি। তাই ২০২১ সালে এনআরসির মিথ্যে ভয় দেখিয়ে তাঁদের ব্যাপক ভোট নিয়ে ক্ষমতায় এসেছেন। এদিনের জনসভায় রামনবমীর শোভাযাত্রাকে ঘিরে অশান্তির প্রসঙ্গ তুলে শুভেন্দু বলেন, বাংলায় কেন এই অবস্থা? দায়ী কে? পরক্ষণেই তিনি বলেন, সাফ করতে হবে।

    গত বিধানসভা নির্বাচনে গণনাকেন্দ্রে ভোট লুঠ হয়েছে বলেও অভিযোগ শুভেন্দুর। তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, এখানে মনোনয়ন হয়েছিল আশি ভাগ জায়গায়। গণনাকেন্দ্রে লুঠ হয়েছে। এই জেলায় জেলা পরিষদের ২৬টার মধ্যে আপনাদেরকে ২টো দেওয়া হয়েছে মাত্র। অথচ আপনারা জিতেছেন ৮-১০টায়। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, পদ্মফুলের বান্ডিলকে জোড়াফুল দেখিয়ে এই জেলার গণতন্ত্র ধ্বংস করেছেন আগের জেলাশাসক আয়েশা রানি। আর এখন তৃণমূলকে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন এই জেলার জেলাশাসক অরবিন্দ মিনা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share