Tag: bangla news

bangla news

  • Shaista Parveen: আতিকের অনুপস্থিতিতে গ্যাং চালাতেন তাঁর স্ত্রী শইস্তা!

    Shaista Parveen: আতিকের অনুপস্থিতিতে গ্যাং চালাতেন তাঁর স্ত্রী শইস্তা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছিলেন পুলিশ (Police) কনস্টেবলের মেয়ে। পরে হন কুখ্যাত গ্যাংস্টার প্রয়াত আতিক আহমেদের (Atiq Ahmad) স্ত্রী। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, স্বামীর মৃত্যুর ঢের আগেই আতিকের সাম্রাজ্যের রাশ হাতে তুলে নিয়েছিলেন শাইস্তা পারভিন (Shaista Parveen)। তাঁকে ধরিয়ে দিতে পারলেই মিলবে ৫০ হাজার টাকা। আতিকের গ্রেফতারির পর থেকে বছর একান্নর এই মহিলাই সামলাচ্ছেন মাফিয়ারাজ।

    শাইস্তা পারভিন (Shaista Parveen)…

    শাইস্তার বাবা ছিলেন পুলিশের কনস্টেবল। নাম মহম্মদ হারুন। পরিবার নিয়ে তিনি থাকতেন প্রয়াগরাজের দামুপুর গ্রামে। প্রয়াগরাজের স্কুল থেকেই উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন শাইস্তা। ১৯৯৬ সালে আতিকের সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর। গ্যাংস্টার স্বামীর সঙ্গে থাকতে থাকতেই অন্ধকার জগতে ঢুকে পড়েন শাইস্তা (Shaista Parveen)। ২০২৩ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রয়াগরাজে নিজের বাড়ির সামনে খুন হন আইনজীবী উমেশ পাল। বিধায়ক রাজু পাল খুনের প্রধান সাক্ষী ছিলেন তিনিই। রাজু খুনে নাম জড়ায় আতিক ও তাঁর ভাই আসরফের।

    আরও পড়ুুন: ‘অপেক্ষা করুন, সব ফাঁস করব’, মমতাকে চ্যালেঞ্জ শুভেন্দুর

    জানা যায়, উমেশ খুনের কয়েক দিন আগে গুজরাটের সবরমতী জেলে আতিকের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন শাইস্তা। সেখানেই উমেশ খুনের ষড়যন্ত্র করা হয় বলে অভিযোগ। বর্তমানে শাইস্তার বিরুদ্ধে চারটি মামলা রয়েছে। এর একটি উমেশ হত্যা সংক্রান্ত। বাকিগুলি দায়ের হয়েছিল ২০০৯ সালে। মামলাগুলি প্রতারণা সংক্রান্ত। এর ঢের পরে রাজনীতিতে আসেন শাইস্তা। ২০২১ সালে তিনি যোগ দেন আসাদউদ্দিন ওয়াইসির দল এআইএমআইএমে। ২০২৩ সালে করেন দলবদল। যোগ দেন মায়াবতীর বহুজন সমাজবাদী পার্টিতে। প্রয়াগরাজের মেয়র নির্বাচনে শাইস্তার দাঁড়ানোর জল্পনা ছড়িয়েছিল। যদিও উমেশ হত্যায় নাম জড়ানোয় সেই জল্পনায় জল ঢেলে দেন বিএসপি নেতৃত্ব।

    উমেশ খুনের পর মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে লেখা চিঠিতে শাইস্তা জানিয়েছিলেন, ওই খুনের মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে তাঁর পরিবারকে। ছেলে আসাদের মৃত্যুর পর থেকেই আর দেখা যাচ্ছে না শাইস্তাকে। তাঁর খোঁজে রাজ্য চষে বেড়াচ্ছে উত্তর প্রদেশ পুলিশ। প্রসঙ্গত, আতিকের এক আত্মীয় মহম্মদ জিশান জানান, একবার আতিক তাঁর ছেলেকে ২৫ জন শ্যুটার সহ জিশানের কাছে পাঠিয়েছিলেন। জিশানের জমি শাইস্তার (Shaista Parveen) নামে লিখে দিতে বলেছিলেন তিনি। চেয়েছিলেন ৫ কোটি টাকাও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
  • Balochistan: চিন-পাকিস্তানের ৬টি মোবাইল টাওয়ারে আগুন বালুচিস্তান লিবারেশন ফ্রন্টের

    Balochistan: চিন-পাকিস্তানের ৬টি মোবাইল টাওয়ারে আগুন বালুচিস্তান লিবারেশন ফ্রন্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন (China) এবং পাকিস্তানের (Pakistan) বিভিন্ন কোম্পানির ৬টি মোবাইল টাওয়ারে আগুন লাগিয়ে দিল বালুচিস্তান (Balochistan) লিবারেশন ফ্রন্ট। টাওয়ারগুলি ছিল বালুচিস্তান প্রদেশের কেচা জেলার তহশিল দস্ত এলাকায়। বুধবার এমনই দাবি করেছে বালুচিস্তান লিবারেশন ফ্রন্ট। বালুচিস্তান লিবারেশন ফ্রন্ট পাকিস্তানি মোবাইল কোম্পানি ইউফোন এবং চিনা কোম্পানি জংয়ের মোবাইল টাওয়ারে হামলাও চালিয়েছে। এই টাওয়ারগুলি রয়েছে কেচা জেলার দস্ত ক্যাম্বেল, জান মহম্মদ বাজার, প্রিন্ট বাজার এবং জরিনবাগ এলাকায়। বালুচিস্তান লিবারেশন ফ্রন্টের দাবি, ওই টাওয়ারগুলির সমস্ত মেশিনারি জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। চিন পাকিস্তান ইকনোমিক করিডরে থাকা ইউফোনের একটি টাওয়ার এবং সাংগাই বাজার এলাকায় জং কোম্পানির একটি মোবাইল টাওয়ারও ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে বলে দাবি বালুচিস্তান লিবারেশন ফ্রন্টের।

    বালুচিস্তান (Balochistan)…

    বালুচিস্তানের (Balochistan) বিভিন্ন এলাকায় যৌথভাবে মোবাইল নেটওয়ার্ক তৈরি করতে চাইছে চিন ও পাকিস্তান। গোয়েন্দা ও সৈন্যদের স্বার্থেই এটা করতে চাইছে দুই প্রতিবেশী দেশ। বালুচিস্তানের বাসিন্দাদের ওপর নজরদারি চালানোর জন্যও ওই টাওয়ারগুলি ব্যবহার করা হয়। চিন পাকিস্তান ইকনোমিক করিডর রক্ষা করা ও মোবাইল টাওয়ারগুলি বসানোর অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। বালুচিস্তান ও বালুচদের উন্নতি প্রকল্পেই এই টাওয়ারগুলি বসানো হয়েছিল। প্রশাসন এও প্রচার করেছিল, এলাকায় লুঠতরাজ রুখতে এবং বালুচবাসীর সম্পদ রক্ষার স্বার্থেই বসানো হয়েছিল টাওয়ার।

    আরও পড়ুুন: জনসংখ্যার নিরিখে চিনকে টপকে গেল ভারত, বলছে রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট

    ২০২১ সালের জুন মাসেও বালুচিস্তান লিবারেশন ফ্রন্ট দাবি করেছিল, এলাকায় মোবাইল টাওয়ার বসাতে যাওয়ায় মার্গেটস চোখবি ওয়াধা কোম্পানি মোবাইল টাওয়ারে আগুন লাগিয়ে দিয়েছিল তাদের যোদ্ধারা। ধরে নিয়ে গিয়েছিল ওই মোবাইল কোম্পানির ৬ জন সদস্যকেও। বালুচিস্তান লিবারেশন ফ্রন্টের মুখপাত্র আজাদ বালুচ জানিয়েছিলেন তাঁরা যাঁদের ধরে নিয়ে গিয়েছিলেন, তাঁরা হলেন গুল শাহ খান, আবদুল আদি এবং কোয়েট্টার বাসিন্দা মেহরাজ, জোব কুইলা সইফুল্লা, কোয়েট্টারই মহম্মদ ইউসুফ, গুজরাটের আমানত আলি এবং কুইলা সফিউল্লার রহমতউল্লা। বালুচিস্তান লিবারেশন ফ্রন্ট এও জানিয়েছিল দখলিকৃত বালুচিস্তানে (Balochistan) চিন এবং পাকিস্তানের কোনও কোম্পানি যেন মোবাইল নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার চেষ্টা না করে। তা সত্ত্বেও পাকিস্তানের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে মোবাইল টাওয়ার বসাচ্ছে চিন। আন্তর্জাতিক মহলের মতে, তারই প্রতিশোধ নিতে এদিন জ্বালিয়ে দেওয়া হল ৬টি মোবাইল টাওয়ার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CPM: দুর্নীতির সমস্ত পরিকল্পনা করেছেন মমতা, তিন ঘণ্টা জেরা করলেই সব বেরিয়ে আসবে, বললেন বিকাশ

    CPM: দুর্নীতির সমস্ত পরিকল্পনা করেছেন মমতা, তিন ঘণ্টা জেরা করলেই সব বেরিয়ে আসবে, বললেন বিকাশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ-দুর্নীতি নিয়ে তোলপাড় গোটা রাজ্য। দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের পর মানিক ভট্টাচার্য এবং সবশেষে জীবনকৃষ্ণ সাহা গ্রেফতার হয়েছেন। ইতিমধ্যেই তৃণমূল বিধায়ক তাপস সাহার বিরুদ্ধে সিবিআই-এর তদন্ত শুরু হতে চলেছে। এই দুর্নীতির সঙ্গে আর কারা জড়িত রয়েছে, তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা চলছে। এরইমধ্যে বুধবার দুপুরে বারাসত জেলা আদালতে একটি মামলার সূত্রে এসে বিশিষ্ট আইনজীবী তথা সিপিএম (CPM) নেতা বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য দুর্নীতির জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) সরাসরি দায়ী করলেন। তিনি বলেন, গোটা দুর্নীতিটাই পরিকল্পনা করে করা হয়েছে। আর সেই পরিকল্পনা করা হয়েছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) এবং রাজ্যের সচিবালয় থেকে। পার্থ চট্টোপাধ্যায় তো দু-নম্বরে ছিলেন। আমরা বারবার সওয়াল করেছি, সমস্ত কিছুর জন্যই দায়ী হচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee)। তাঁকে হেফাজতে নিয়ে তিন ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করলেই সবকিছু বেরিয়ে আসবে। নিয়োগ-দুর্নীতি নিয়ে বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীদের হয়ে আদালতে মামলা করেছিলেন বিকাশবাবু। ফলে, তাঁর এই বক্তব্য যথেষ্ট তাত্পর্যপূর্ণ বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে।

    মুকুল রায়ের দিল্লি যাত্রা নিয়ে কী বললেন বর্ষীয়ান সিপিএম (CPM) নেতা?

    মুকুল রায়কে জোর করে দিল্লি নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে তাঁর ছেলে শুভ্রাংশু রায় অভিযোগ করেছিলেন। এর পিছনে বড় টাকার খেলা হয়েছে বলেও তিনি অভিযোগ করেছিলেন। যদিও দিল্লিতে গিয়ে সেই অভিযোগ ভিত্তিহীন বলেছেন বিধায়ক মুকুল রায়। তিনি বলেছেন, কেউ জোর করেনি। আমি স্বেচ্ছায় দিল্লি এসেছি। বিজেপিতে থেকে রাজনীতি করারও তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন। এসব নিয়ে যখন তর্ক-বিতর্ক চলছে, তখন তাঁর দিল্লি যাত্রাকে কটাক্ষ করলেন সিপিএম (CPM) নেতা বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য। বিকাশবাবু আরও বলেন, মুকুল রায় কি এমনি এমনি দিল্লি গিয়েছেন। মুকুলকে মমতা (Mamata Banerjee) পাঠিয়েছেন। শরীর খারাপের যে কথা বলা হচ্ছে তা সবটাই নাটক। মমতাই তাঁকে পাঠিয়েছেন। আসলে তিনি চেষ্টা করছেন নিজেকে এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে বাঁচাতে। কারণ, তদন্ত যে জায়গায় গিয়েছে, সেখান থেকে তাঁদের বাঁচার কোনও রাস্তা নেই, একমাত্র অমিত শাহ আর নরেন্দ্র মোদির পায়ে ধরা ছাড়া। সেইজন্যই মুকুলকে এজেন্ট করে পাঠানো হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Population: জনসংখ্যার নিরিখে চিনকে টপকে গেল ভারত, বলছে রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট

    Population: জনসংখ্যার নিরিখে চিনকে টপকে গেল ভারত, বলছে রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জনসংখ্যার (Population) নিরিখে চিনকে (China) ছাপিয়ে গেল ভারত (India)। ভারতই হচ্ছে বর্তমানে বিশ্বের সব চেয়ে জনবহুল দেশ। রাষ্ট্রসংঘের পপুলেশন ফান্ড সংগঠন (UNFPA)-র রিপোর্টেই এ খবর জানা গিয়েছে। প্রতি বছর রিপোর্ট পেশ করে ইউএনএফপিএ। এবারও করেছে। নাম দেওয়া হয়েছে, স্টেট অফ ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিপোর্ট, ২০২৩। বুধবার প্রকাশিত এই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, বর্তমানে ভারতের জনসংখ্যা ১৪২ কোটি ৮৬ লাখ। আর চিনের জনসংখ্যা ১৪২ কোটি ৫৭ লক্ষ। অর্থাৎ চিনের চেয়ে ভারতের জনসংখ্যা বেশি ২৯ লক্ষ।

    জনসংখ্যার (Population) বর্তমান ছবি…

    রাষ্ট্রসংঘের তরফে জানানো হয়েছে, গত বছর চিনের জনসংখ্যা ছিল সব চেয়ে বেশি। পরে ক্রমশ সে দেশে কমতে থাকে জনসংখ্যার গ্রাফ। লাফিয়ে বাড়তে থাকে ভারতের জনসংখ্যা। তার জেরে চলতি বছর চিনকে ছাপিয়ে গেল ভারত। জানা গিয়েছে, ভারতের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১৯৮০ সাল থেকে নিম্নমুখী। ইউএনএফপিএ-র রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারতের জনসংখ্যার (Population) ২৫ শতাংশ ০ থেকে ১৪ বছর বয়সের মধ্যে, জনসংখ্যার ১৮ শতাংশ ১০ থেকে ১৯ বছর বয়সী, ১০ থেকে ২৪ বছর বয়সী মানুষের সংখ্যা ২৬ শতাংশ, ১৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সী মানুষের সংখ্যা ৬৮ শতাংশ। দেশের জনসংখ্যার মাত্র ৭ শতাংশ ৬৫ বছরের ওপরে। উল্টো ছবি চিনে। সে দেশে ০ থেকে ১৪ বছর বয়সীর সংখ্যা ১৭ শতাংশ, ১০ থেকে ১৯ বছর বয়সী নাগরিকের সংখ্যা ১২ শতাংশ, ১০ থেকে ২৪ বছর বয়সী নাগরিকের সংখ্যা ১৮ শতাংশ, ১৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সী মানুষের সংখ্যা ৬৯ শতাংশ এবং ৬৫ বছর বয়সী নাগরিকের সংখ্যা ১৪ শতাংশ।

    আরও পড়ুুন: পাখির চোখ কর্নাটক বিধানসভার ভোট, তারকা প্রচারকের তালিকা প্রকাশ বিজেপির

    চিনাদের গড় আয়ু ভারতের চেয়ে অনেকটাই বেশি। চিনে মহিলারা গড়ে বাঁচেন ৮২ বছর, পুরুষরা বাঁচেন ৭৬ বছর। আর ভারতের মহিলারা বাঁচেন গড়ে ৭৪ বছর, পুরুষরা বাঁচেন ৭১ বছর। অর্থনীতিবিদদের মতে, ভারতীয় নাগরিকদের একটা বৃহত্তম অংশ তরুণ হওয়ায় তা হবে ভারতীয় অর্থনীতির উন্নতির কারক। আর চিনের সিংহভাগ মানুষ বৃদ্ধ হওয়ায়, তা দেশীয় অর্থনীতির পক্ষে বোঝা স্বরূপ। প্রসঙ্গত, ১৯৫০ সালে প্রথম জনসংখ্যা (Population) সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করেছিল রাষ্ট্রসংঘ। তার পর এই প্রথম চিনকে টপকে গেল ভারত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
     
  • Road Block: রাস্তা বেহাল, নেই পানীয় জল, ক্ষোভে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের

    Road Block: রাস্তা বেহাল, নেই পানীয় জল, ক্ষোভে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় পানীয় জলের সমস্যা প্রবল। জল আনতে যেতে হয় বেশ কিছুটা দূরে। এছাড়া চলাচলের একমাত্র রাস্তাও বেহাল। আর এইসব দাবিকে সামনে রেখে পথ অবরোধ (Road Block) করে বিক্ষোভ দেখালেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তপন ব্লকের জিটিহার মোড় এলাকার ঘটনা। এদিন সকাল আটটা থেকে দুপুর বারোটা পর্যন্ত এই পথ অবরোধ চলে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে তপন থানার পুলিশ। তারা স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলেও অবরোধ তুলতে পারেনি। এরপর ঘটনাস্থলে আসেন তপন ব্লকের জয়েন্ট বিডিও সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। ব্লক আধিকারিকদের আশ্বাসের পর পথ অবরোধ তুলে নেন স্থানীয় বাসিন্দারা।  

    জল ও রাস্তা নিয়ে কী অভিযোগ বাসিন্দাদের?

    বাসিন্দাদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন জায়গায় দরবার করেও এই সমস্যার সমাধান হয়নি। সেই ক্ষোভেই এদিন তাঁরা একত্রিত হয়ে রাজ্য সড়ক অবরোধ (Road Block) করেন। এর ফলে সকাল থেকেই রাজ্য সড়কে ব্যাপক যানজট লক্ষ্য করা যায়‌। উল্লেখ্য, তপন ব্লকের আওটিনা গ্রাম পঞ্চায়েতের কিরণ স্কুলপাড়া ও আদিবাসীপাড়া এলাকায় প্রায় এক হাজার মানুষের বসবাস। তিন কিলোমিটার রাস্তা কাঁচা হওয়ার জন্য বর্ষাকালে ব্যাপক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এছাড়া গরম শুরু হতেই এলাকায় পানীয় জলের সমস্যা এতটাই সঙ্গীন অবস্থায় দাঁড়িয়েছে যে, মেশিন দিয়েও জল ওঠে না। এর ফলে স্থানীয় বাসিন্দারা দীর্ঘ কয়েক কিলোমিটার পথ পেরিয়ে জল নিয়ে আসতে বাধ্য হন। অবিলম্বে এই সমস্যার সমাধান না হলে আগামী দিনে আরও বৃহত্তর আন্দোলন করা হবে বলে তাঁরা জানান। অবরোধকারীরা বলেন, এখানে একটা জলের বড় ট্যাংকি করা হয়েছে। কিন্তু তা থেকে জল মেলে না। সাব-মার্শিবল থেকেও জল ওঠে না। আমরা অনেক কষ্টে রয়েছি। তাই রাস্তা এবং জলের দাবিতে আমরা এদিন পথ অবরোধ করেছি। অবিলম্বে এই সমস্যার সমাধান না হলে আমরা আগামী দিনে আরও বৃহত্তর আন্দোলন করবো।

    কী বললেন জয়েন্ট বিডিও?

    এই বিষয়ে (Road Block) জয়েন্ট বিডিও জয়ন্ত পাঠক বলেন, এদের এই রাস্তা পথশ্রী প্রকল্পে ধরা আছে। রাস্তার কাজ এই মাসের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে। আর জলের একটা সমস্যা রয়েছে। তা মেটানোর জন্য আমরা দুটি গ্রামের মাঝখানে একটি একটি ট্যাংকি বসিয়ে দিয়েছি। সেই সমস্যাটাও এই মাসের মধ্যে মিটে যাবে। আর গ্রামের মাঝখানে কিছু কাঁচা রাস্তা আছে। সেগুলোকে আমরা পাকা করে দিচ্ছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Arrest: রাজু ঝা খুনের ১৮ দিনের মাথায় প্রথম গ্রেফতার! কে এই ধৃত ব্যক্তি?

    Arrest: রাজু ঝা খুনের ১৮ দিনের মাথায় প্রথম গ্রেফতার! কে এই ধৃত ব্যক্তি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজু ঝা খুনের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ একজনকে গ্রেফতার (Arrest) করেছে। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতের নাম অভিজিৎ মণ্ডল। তার বাড়ি কাঁকসা থানার বামুনাড়া এলাকায়। সেখানে একটি বহুতল আবাসনের ফ্ল্যাটে থাকতো সে। সেই ফ্ল্যাট এখন তালাবন্ধ। রাজু ঝা খুনের ঘটনায় এটিই প্রথম গ্রেফতার (Arrest)। রাজু ঝাকে খুন করার পিছনে ধৃতের ঠিক কী ভূমিকা ছিল, তা পুলিশ খতিয়ে দেখছে। একটি সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজু ঝা খুন হওয়ার পর বর্ধমান জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে ১২ সদস্যের সিট গঠন করা হয়েছিল। এতদিন ধরে তল্লাশির পর অবশেষে পুলিশ একজনকে গ্রেফতার (Arrest) করতে সমর্থ হল। ধৃত ওই যুবক শিল্পাঞ্চলের দাপুটে এক ব্যবসায়ীর গাড়ির চালক ছিলেন। যদিও এই বিষয়ে পুলিশ স্পষ্ট করে কিছু বলেনি।

    কী বললেন জেলা পুলিশ সুপার?

    পয়লা এপ্রিল, শনিবার রাত ৮ টা নাগাদ পূর্ব বর্ধমানের শক্তিগড়ে ল্যাংচার দোকানের সামনে ফিল্মি কায়দায় এলোপাথাড়ি গুলি চালিয়ে রাজু ঝা-কে খুন করে দুষ্কৃতীরা। জানা যায়, কয়লামাফিয়া রাজু ঝা দুর্গাপুর-আসানসোল শিল্পাঞ্চলের বেতাজ বাদশা ছিলেন। তাঁর সঙ্গে গরুপাচারকাণ্ডের অন্যতম মাথা আব্দুল লতিফও ছিলেন। এই লতিফের দুধসাদা গাড়িতে করেই রাজু ঝা কলকাতায় যাচ্ছিলেন। গাড়ির পিছনের সিটে বসেছিলেন লতিফ আর ব্রতীন মুখোপাধ্যায়। গাড়ি চালাচ্ছিলেন নুরুল হোসেন নামে একজন। শক্তিগড়ে ল্যাংচার দোকানের সামনে তাঁদের গাড়ি দাঁড়িয়েছিল। শুটআউটের আগেই গাড়ির চালক নুরুল নেমে গিয়েছিলেন। হামলার সময় রহস্যজনকভাবে লতিফও গাড়ি থেকে নেমে গিয়েছিলেন। নীল রংয়ের একটি গাড়ি থেকে রাজু ঝা-কে গুলি করা হয়। পূর্ব বর্ধমানের জেলা পুলিশ সুপার কামনাশিস সেন বলেন, খুন হওয়ার ১৮ দিনের মাথায় একজনকে গ্রেফতার (Arrest) করা হল। ধৃত অভিজিৎ মণ্ডলের আদি বাড়ি বাঁকুড়ার গঙ্গাজলঘাঁটি এলাকায়। সে পানাগড় এলাকায় থাকত, চাকরি করত প্রাইভেট কোম্পানিতে। মঙ্গলবার রাতে তাকে দুর্গাপুর এলাকা থেকে গ্রেফতার (Arrest) করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, বুধবার তাকে বর্ধমান আদালতে তোলা হয়। বিচারক ১৪ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Kolkata Police: আবগারি দফতরে চাকরি দেওয়ার নাম করেও লক্ষ লক্ষ টাকা তুলেছেন কলকাতা পুলিশের সেই অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার

    Kolkata Police: আবগারি দফতরে চাকরি দেওয়ার নাম করেও লক্ষ লক্ষ টাকা তুলেছেন কলকাতা পুলিশের সেই অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুধু বারের লাইসেন্সই নয়, আবগারি দফতরে চাকরি করে দেওয়ার নাম করেও লক্ষ লক্ষ টাকা তুলেছেন কলকাতা পুলিশের (Kolkata Police) অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার সোমনাথ ভট্টাচার্য। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এমনই তথ্য জানতে পেরেছেন বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের কর্তারা। এমনিতেই সঞ্জয় বসু নামে উত্তরপাড়ার এক বাসিন্দার কাছ থেকে বারের লাইসেন্সের জন্য ৩০ লক্ষ টাকা নিয়েছিলেন তিনি। আর একজনের কাছ থেকে নিয়েছিলেন ৩৬ লক্ষ টাকা। সঞ্জয়বাবুকে চালানও দিয়েছিলেন ওই পুলিশ অফিসার (Kolkata Police)। আবগারি দফতরের সেই চালান যে ভুয়ো, তা পুলিশ তদন্তে জানতে পারে।  সব মিলিয়ে তিনি প্রায় কোটি টাকা তুলেছিলেন বলে প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান।

    আবগারি দফতরে চাকরি দেওয়ার জন্য কতজনের থেকে টাকা নিয়েছিলেন ওই পুলিশ অফিসার?

    ধৃত পুলিশ অফিসারের বাড়ি থেকে আবগারি দফতরের কিছু নিয়োগপত্র পুলিশ বাজেয়াপ্ত করেছিল। পরে সেই নিয়োগপত্রগুলি খতিয়ে দেখে পুলিশ জানতে পারে, সবই ভুয়ো। আবগারি দফতরে চাকরি দেওয়ার নাম করে ওই পুলিশ অফিসার (Kolkata Police) টাকা তুলেছেন বলে তদন্তকারী আধিকারিকরা মনে করছেন। সেইমতো ধৃত পুলিশ অফিসারকে জিজ্ঞাসাবাদ করা শুরু হয়। তাতে নতুন তথ্য পুলিশের হাতে আসে। জানা যায়, পুলিশের চোখে ধুলো দিতেই কারও কাছ থেকে চেক বা অ্যাকাউন্টে কোনও টাকা নিতেন না। সমস্ত টাকা নগদে নিতেন। মূলত বরানগরে বনহুগলির বাড়িতে বসেই এই কারবার চালাতেন। পুলিশ অফিসারকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তদন্তকারী অফিসাররা জানতে পেরেছেন, আবগারি দফতরে চাকরি দেওয়ার জন্য তিনি মাথাপিছু ৪ লক্ষ টাকা করে নিতেন। এইভাবে আটজনের কাছ থেকে মোট ৩২ লক্ষ টাকা তিনি তুলেছেন। উত্তরপাড়া এলাকায় এরকম বেশ কয়েকজন প্রার্থীর কাছ থেকে তিনি টাকা নিয়েছিলেন। এমনকী বারের লাইসেন্স দেওয়ার নাম করে যে সঞ্জয় বসুর কাছে থেকে ৩০ লক্ষ টাকা নিয়েছিলেন, তাঁর স্ত্রীকে আবগারি দফতরে চাকরি দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন তিনি। এজন্য তাঁর কাছ থেকেও টাকা নিয়েছিলেন। কলকাতা এবং দক্ষিণেশ্বর এলাকাতেও অনেকের কাছ থেকে তিনি টাকা তুলেছিলেন। আর কার কাছ থেকে তিনি টাকা তুলেছিলেন, তা তদন্তকারী আধিকারিকরা জানার চেষ্টা করছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: জাতীয় দলের তকমা বাঁচাতে শাহকে চারবার ফোন করেছিলেন মমতা! দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: জাতীয় দলের তকমা বাঁচাতে শাহকে চারবার ফোন করেছিলেন মমতা! দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ডবল ইঞ্জিন সরকার হলে এক মাসের মধ্যে সিঙ্গুরে (Singur) টাটাকে (TATA) এনে শিল্প হবে। মঙ্গলবার সিঙ্গুরের মাটিতে দাঁড়িয়ে এ কথা বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কৃষকদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের দাবিতে এবং সিঙ্গুরে শিল্প গড়ে তোলার দাবিতে আয়োজন করা হয়েছিল ওই সভার। তৃণমূল নেত্রীকে নিশানা করে শুভেন্দু বলেন, এরকম স্ট্রং অপজিশন গত ১২ বছরে দেখেনি মমতা সরকার। এর আগে সিপিএমের অপজিশন লিডার সূর্যকান্ত মিশ্র ছিলেন, সেটিং করে নিয়েছিলেন। কংগ্রেস ছিল তাকেও সেটিং করা গিয়েছিল। কিন্তু বিজেপিকে করা যায়নি। তিনি বলেন, দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় যদি কেজরিওয়ালকে জিজ্ঞাসা করা যায়, তাঁর অফিসের সবাইকে জেরা করা যায়, তাহলে যথেষ্ট প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও মমতা ব্যানার্জির ওপর কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না সিবিআই?

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন…

    এদিন সভা হয়েছে সিঙ্গুর বিধানসভার অন্তর্গত বড়া হাওয়াখানা ময়দানে। সন্ধ্যা ৫টা নাগাদ শুভেন্দু যখন জনসভায় পৌঁছন তখন মাঠে উপচে পড়া ভিড়। এদিনের মঞ্চে ছিলেন সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়, প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়াল, বিধায়ক বিমান ঘোষ, খগেন মুর্মুর মতো বিজেপির হেভিওয়েট নেতানেত্রীরা। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, কৃষি জমি ফিরিয়ে দেওয়ার উদ্দেশে মমতা সিঙ্গুর আন্দোলন করেননি। তিনি সব থেকে বড় সর্বনাশ করে গিয়েছেন টাটার কারখানা ধ্বংস করে। সিপিএমের জমি নীতির বিরোধিতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ১৮৯৪ সালের ব্রিটিশদের জমি আইন বস্তাপচা ছিল। আমরা কিন্তু শিল্পের পক্ষে। শুভেন্দু বলেন, ১৬ দিন এখানে বসে ড্রামা করে টাটাকে তাড়িয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে বিজেপি যদি রাজ্যে ক্ষমতায় আসে তাহলে টাটাকে ফুলের মালা পরিয়ে রাজ্যে আনা হবে।

    আরও পড়ুুন: গ্রেফতার হওয়া তৃণমূল নেতা জীবন কৃষ্ণের কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির হদিশ!

    তিনি বলেন, ১০০ দিনের প্রকল্পে দুর্নীতি ধরা পড়েছে। জলজীবন প্রকল্পকে নিজেদের নামে করতে চায় তৃণমূল সরকার। তিনি বলেন, এখন তৃণমূলের দুয়ারে সিবিআই চলছে। শুভেন্দু বলেন, সর্বভারতীয় তকমা সরতেই মরিয়া তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অমিত শাহকে ফোন করেছিলেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে জাতীয় তকমা ফিরিয়ে দেওয়ার আর্জি নিয়ে চারবার ফোন করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু অমিত শাহজি স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, তা সম্ভব নয়। নির্বাচন কমিশন যা করেছে, নিয়ম মেনেই করেছে। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী অমিত শাহকে গুন্ডা বলেছেন। ওদিকে তাঁকে চারবার ফোন করে পা ধরেছেন। বলছেন, ২০২৪ পর্যন্ত আমার রাষ্ট্রীয় তকমাটা রাখা যাবে না? জবাবে অমিত শাহজি স্পষ্ট বলেছেন, আপনি তো ভোট পাননি। সেই নিয়মে আপনি আর সর্বভারতীয় নন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
  • Ministry of Culture: ২০ এপ্রিল দিল্লিতে গ্লোবাল বুদ্ধিস্ট সামিট, ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী

    Ministry of Culture: ২০ এপ্রিল দিল্লিতে গ্লোবাল বুদ্ধিস্ট সামিট, ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০ এপ্রিল হবে গ্লোবাল বুদ্ধিস্ট সামিট। ওই অধিবেশনে উদ্বোধনী ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। অধিবেশন হবে দিল্লিতে। প্রধানমন্ত্রীর অফিসের (Ministry of Culture) তরফে জারি করা এক বিবৃতিতেই জানা গিয়েছে এ খবর। দিল্লির অশোক হোটেলে সকাল ১০টায় ভাষণ দেওয়ার কথা প্রধানমন্ত্রীর। সম্মেলন চলবে এপ্রিলের দুদিন ধরে। ২০ এপ্রিল উদ্বোধনী ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। ভারতের সাংস্কৃতিক মন্ত্রকের সঙ্গে ইন্টার ন্যাশনাল বুদ্ধিস্ট কনফেডারেশনের কোলাবরেশনে আয়োজন করা হয়েছে ওই সম্মেলনের। সম্মেলনের আলোচ্য বিষয় হল, রেসপন্সেস টু কনটেম্পোরারি চ্যালেঞ্জস: ফিলসফি টু প্রাক্সিস।

    গ্লোবাল বুদ্ধিস্ট সামিট…

    প্রধানমন্ত্রীর অফিসের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই সম্মেলন গ্লোবাল বুদ্ধিস্ট ধম্মের নেতৃত্বকে সামিল করার একটি চেষ্টা। বুদ্ধিস্ট এবং ইউনিভার্সাল উদ্বেগের সঙ্গে সম্পৃক্ত বিষয়ে বলবেন বিভিন্ন দেশের পণ্ডিতরা। সম্মিলিতভাবে শোনা হবে তাঁদের বক্তব্য। সম্মেলনে বুদ্ধের ধম্মের মৌলিক মূল্যবোধগুলি নিয়ে আলোচনা হবে। সমসাময়িক (Ministry of Culture) সেটিংস সম্পর্কে উদ্বুদ্ধ করা হবে। দেওয়া হবে নির্দেশনাও। ওই বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, সম্মেলনে অংশ নেবেন বিশ্বের বিভিন্ন পণ্ডিত ব্যক্তি, সংঘ নেতা এবং ধম্ম অনুশীলনকারীরা। গ্লোবাল বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আলোচনা করবেন তাঁরা। বুদ্ধের ধম্মের মূল্যবোধের বিশ্বজনীন মূল্যবোধের ভিত্তিতে আলোচনা করবেন তাঁরা।

    আরও পড়ুুন: গ্রেফতার হওয়া তৃণমূল নেতা জীবন কৃষ্ণের কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির হদিশ!

    বিবৃতি থেকে জানা গিয়েছে, মূলত চারটি বিষয়ের ওপর আলোচনা হবে।এই চারটি বিষয় হল, বুদ্ধ ধম্ম ও শান্তি, বুদ্ধ ধম্ম: এনভায়রনমেন্টাল ক্রাইসিস, হেল্থ অ্যান্ড সাসটেনাবিলিটি, প্রিজারভেশন অফ নালন্দা বুদ্ধিস্ট ট্র্যাডিশন, বুদ্ধ ধম্ম পিলগ্রিমেজ, লিভিং হেরিটেজ অ্যান্ড বুদ্ধ রেলিক্স: এ রেসিলেন্ট ফাউন্ডেশন টু ইন্ডিয়াস সেঞ্চুরিস-ওল্ড কালচারাল লিঙ্কস টু কান্ট্রিস ইন সাউথ, সাউথ ইস্ট অ্যান্ড ইস্ট এশিয়া। ২০২০ সালে পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন অধ্যাপক রবার্ট থার্মান। বুদ্ধের (Ministry of Culture) মতাদর্শের ওপর তাঁর অগাধ পাণ্ডিত্য। এই সম্মেলনের মূল সুরটি বেঁধে দেবেন তিনিই। বিবৃতি থেকে আরও জানা গিয়েছে, ৩০টির বেশি দেশের ১৭০ জনেরও বেশি মাস্টার্স অংশ নেবেন এই সম্মেলনে। এখানে হবে ফটো প্রদর্শনীও। গত ১০ বছর ধরে ইন্টার ন্যাশনাল বুদ্ধিস্ট কনফেডারেশন কী কী কাজ করেছে, সেই ছবিও প্রদর্শিত হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jiban Krishna Saha: গ্রেফতার হওয়া তৃণমূল নেতা জীবন কৃষ্ণের কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির হদিশ!

    Jiban Krishna Saha: গ্রেফতার হওয়া তৃণমূল নেতা জীবন কৃষ্ণের কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির হদিশ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলায় সোমবার ভোরে গ্রেফতার হয়েছেন মুর্শিদাবাদের বড়ঞার বিধায়ক তৃণমূলের (TMC) জীবনকৃষ্ণ সাহা (Jiban Krishna Saha)। সিবিআই সূত্রে খবর, জীবনকৃষ্ণের সম্পত্তির পরিমাণ কয়েক কোটি টাকা। এর পাশাপাশি রয়েছে বেনামে একাধিক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টও। সূত্রের খবর, রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত ১২টি অ্যাকাউন্টের খোঁজ মিলেছে। এর মধ্যে ৪টি রয়েছে ওই তৃণমূল নেতার নামে। তাঁর স্ত্রী টগরী সাহার নামে রয়েছে ৩টি অ্যাকাউন্ট। এই অ্যাকাউন্টগুলির মাধ্যমে কত টাকা লেনদেন হয়েছে, কত টাকাই বা রয়েছে, সে সংক্রান্ত যাবতীয় নথি ব্যাঙ্কের কাছে চেয়ে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সিবিআইয়ের দাবি, কেবল মুর্শিদাবাদ নয়, তৃণমূল বিধায়কের অ্যাকাউন্ট রয়েছে বীরভূমেও। এই দুই জেলা ছাড়াও অন্য কোথাও কোনও অ্যাকাউন্ট বিধায়কের রয়েছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।

    জীবনকৃষ্ণ সাহার (Jiban Krishna Saha) সম্পত্তি…

    জানা গিয়েছে, বীরভূমের সাঁইথিয়া, তালতোড়, তাতারপুর, বাঁধগোড়া ছাড়াও মুর্শিদাবাদের আন্দিতে জীবন (Jiban Krishna Saha) ও তাঁর স্ত্রীর নামে একাধিক সম্পত্তি রয়েছে। বোলপুরের তাতারপুর, বাঁধগোড়া, তালতোড় মৌজায় তাঁর জমি রয়েছে ১৩০ কাঠারও বেশি। জীবনের নামে এই সমস্ত জমি রেকর্ড হয়েছে ২০১৩-’২২ সালের মধ্যে।সাঁইথিয়ায় একটি চালকল, দুটি হিমঘর, একটি বাড়ি ছাড়াও সাঁইথিয়া থানার লাউটরি মৌজায় প্রায় ২২ কাঠা জমিও রয়েছে এই তৃণমূল বিধায়কের। সব মিলিয়ে তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ বেশ কয়েক কোটি টাকা। সিবিআই সূত্রে খবর, ২০১৪ সালে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় চাকরি বিক্রির দালাল হিসেবে কাজ করতেন জীবনকৃষ্ণ। চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিনি টাকা তুলতে শুরু করেন। সেই সময়ই তিনি প্রচুর টাকা কামান। তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের ঘনিষ্ঠ হিসেবেই রাজনৈতিক মহলে পরিচিত জীবনকৃষ্ণ। সিবিআইয়ের দাবি, গরু পাচারেও উঠে আসছে তাঁর নাম।

    আরও পড়ুুন: ‘আতিকের খুনিদের সঙ্গে যোগ নেই বজরং দলের’, দাবি ভিএইচপি নেতার

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছিলেন জীবনকৃষ্ণ (Jiban Krishna Saha)। কমিশনের কাছে পেশ করা এডিডেভিটে তিনি জানিয়েছিলেন, বন্ধন ব্যাঙ্কের একটি অ্যাকাউন্টে ৪০ লক্ষের সামান্য বেশি কিছু টাকা রয়েছে তাঁর। ওই ব্যাঙ্কেই স্ত্রীর নামে রয়েছে ২৮ লক্ষ টাকা। স্টেট ব্যাঙ্কের কুলি শাখায় তাঁর স্ত্রীর নামে রয়েছে ১৪ লক্ষ টাকা। বাকি অ্যাকাউন্টগুলির কোনওটায় ৮ লক্ষ, কোনওটায় বা ৫-৬ লক্ষ টাকা রয়েছে। পোস্ট অফিসে সেভিংস অ্যাকাউন্টে তাঁর নামে রয়েছে ১৫ লক্ষ টাকার। এমতাবস্থায় তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ কীভাবে বেশ কয়েক কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেল কীভাবে, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছেন তদন্তকারীরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share