Tag: bangla news

bangla news

  • Himachal Pradesh: সস্তায় বেড়ানোর সুযোগ! হিমাচল প্রদেশের হোটেলে মিলছে ৫০ শতাংশ ছাড়

    Himachal Pradesh: সস্তায় বেড়ানোর সুযোগ! হিমাচল প্রদেশের হোটেলে মিলছে ৫০ শতাংশ ছাড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা বৃষ্টি ও মেঘভাঙা বৃষ্টির জেরে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল পাহাড়ি রাজ্য হিমাচল প্রদেশ (Himachal Pradesh)। রাজ্যের বিভিন্ন অংশে নেমেছিল ধস। জল বেড়ে গিয়েছিল নদীগুলির। ক্ষতি হয়েছিল রাস্তাঘাটেরও। তবে বর্তমানে বৃষ্টি হচ্ছে স্বাভাবিকভাবেই। মেরামত করা হয়েছে রাস্তা, ধস। প্রবল বর্ষণের খবর পেয়ে আর হিমাচল প্রদেশমুখো হননি পর্যটকরা। তাই হোটেলগুলির হা-পর্যটক দশা। এমতাবস্থায় ঘুরে দাঁড়াতে চাইছে এ রাজ্যের হোটেল শিল্প।

    আমন্ত্রণ রাজ্য সরকারের

    তাই ৫০ শতাংশ ছাড়ের কথা ঘোষণা করেছে হোটেল সংগঠন। হিমাচল প্রদেশের হোটেল সংগঠনের তরফে জানানো হয়েছে, পর্যটকরা হোটেল ভাড়া করলে মোট মূল্যের ওপর ৫০ শতাংশ ছাড় পাবেন। পর্যটক টানতেই এই উদ্যোগ বলেও জানিয়েছে তারা। পর্যটকদের সে রাজ্যে বেড়াতে যাওয়ার আমন্ত্রণও জানিয়েছে রাজ্য সরকার। তারা জানিয়েছে, রাজ্যে বর্ষা পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক। হিমাচল প্রদেশের এক মন্ত্রী জানান, পর্যটনের জন্য এই মুহূর্তে সম্পূর্ণ নিরাপদ তাঁদের রাজ্য।

    ছাড় মিলবে সরকারি হোটেলেও

    বর্ষাকালে অপরূপ শোভা হয় পাহাড়ি এলাকার। তবে নানা রকম (Himachal Pradesh) বিপদের আশঙ্কায় এই সময় সচরাচর পাহাড়মুখো হন না পর্যটকরা। তাই এই সময় পাহাড়ি অঞ্চলে পর্যটকের সংখ্যা খুব কমে যায়। খালি পড়ে থাকে হোটেল। আর এবার যেহেতু প্রবল বর্ষণ এবং মেঘভাঙা বৃষ্টির জেরে বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছিল এই রাজ্য, তাই আক্ষরিক অর্থেই পর্যটক শূন্য হয়ে গিয়েছে হিমাচল প্রদেশ। সেই কারণেই বিপুল পরিমাণ ছাড়ের কথা ঘোষণা করেছে হোটেলগুলি। এর মধ্যে যেমন সরকারি হোটেল রয়েছে, তেমনি রয়েছে বেসরকারি হোটেলও। হিমাচল প্রদেশ (Himachal Pradesh) পর্যটন উন্নয়ন দফতর জানিয়েছে, তাদের অধীনে থাকা হোটেলগুলিতে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৫০ শতাংশ ছাড় মিলবে।

    আরও পড়ুুন: মাস্টার স্ট্রোক বিজেপির! সর্বভারতীয় সহ সভাপতি পদে তারিক মনসুর, জানেন কে?

    হিমাচল প্রদেশের পাবলিক ওয়ার্কস মিনিস্টার বিক্রমাদিত্য সিংহ বলেন, “আমরা আশা করছি, সেপ্টেম্বরের মধ্যে পর্যটকদের আনাগোনা বাড়বে।” তিনি বলেন, “আমি পর্যটকদের এই বলে আশ্বস্ত করছি যে, হিমাচল প্রদেশ ছন্দে ফিরেছে। ভ্রমণের জন্য আমাদের রাজ্য এখন নিরাপদ। প্রাকৃতিক শোভা উপভোগ করতে আপনারা নিশ্চিন্তে আসুন। সরকার আপনাদের পাশে থাকবে। করবে সব রকম সাহায্যও।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gujarat Hospital Fire: গুজরাটে দাতব্য হাসপাতালে ভয়াবহ আগুন, তড়িঘড়ি সরানো হল রোগীদের

    Gujarat Hospital Fire: গুজরাটে দাতব্য হাসপাতালে ভয়াবহ আগুন, তড়িঘড়ি সরানো হল রোগীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাকভোরে আগুন হাসপাতালে (Gujarat Hospital Fire)। তার জেরে ছড়ায় আতঙ্ক। দ্রুত সরিয়ে নেওয়া হয় হাসপাতালে ভর্তি থাকা প্রায় ১২৫ জন রোগীকে। খবর পেয়ে তড়িঘড়ি ছুটে আসে দমকল বাহিনী। গুজরাটের আমদাবাদ হাসপাতালের ওই ঘটনায় ছড়ায় চাঞ্চল্য। চলছে আগুন নেভানোর কাজও।

    গল গল করে বেরতে থাকে ধোঁয়া

    জানা গিয়েছে, রবিবার ভোর সাড়ে ৪টে নাগাদ আমদাবাদের শাহিবাগ এলাকার রাজস্থান হাসপাতালের বেসমেন্ট থেকে গল গল করে ধোঁয়া বের হতে দেখেন কয়েকজন রোগী ও রোগীর আত্মীয়রা। খবর দেওয়া হয় দমকলে। চলে আসে দমকল বাহিনী। দমকলের ২০-২৫টি ইঞ্জিন যুদ্ধকালীন তৎপরতায় আগুন নেভানোর চেষ্টা চালাচ্ছে।

    সরানো হয় রোগীদের

    দমকলের আধিকারিক জয়েশ খাদিয়া সংবাদ মাধ্যমকে জানান, রবিবার ভোর সাড়ে ৪টে নাগাদ আমদাবাদের ওই হাসপাতাল (Gujarat Hospital Fire) থেকে ফোন পান তাঁরা। অকুস্থলে দ্রুত পাঠানো হয় অগ্নিনির্বাপক ইঞ্জিন। তবে কী কারণে আগুন লাগল, তা এখনও জানা যায়নি। হাসপাতাল সূত্রে খবর, বর্তমানে হাসপাতালের বেসমেন্টে চলছে সংস্কারের কাজ। এই বেসমেন্টেই প্রথম দেখা গিয়েছিল আগুন। সেই আগুনই ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় দ্রুত সরিয়ে নেওয়া হয় হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীদের।

    পুলিশের ইন্সপেক্টর এমডি চম্পাবতী বলেন, দমকলের লোকজন আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে। হাসপাতালের বেসমেন্ট থেকে এদিন বেলা ৯টা পর্যন্ত আগুন বেরতে দেখা গিয়েছে। এই বেসমেন্টেই (Gujarat Hospital Fire) আগুন লেগেছিল। তিনি বলেন, সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে হাসপাতালে ভর্তি থাকা প্রায় ১২৫জন রোগীকে অন্য হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, হাসপাতালটি চালায় একটি দাতব্য সংস্থা।

    আরও পড়ুুন: “মানসিক ক্রীতদাসত্ব থেকে বেরিয়ে আসতে হবে”, বললেন দত্তাত্রেয় হোসেবল

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Buddhadeb Bhattacharjee: স্থিতিশীল প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, রয়েছেন বাইপ্যাপ সাপোর্টে

    Buddhadeb Bhattacharjee: স্থিতিশীল প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, রয়েছেন বাইপ্যাপ সাপোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাইপ্যাপ সাপোর্টে রয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য (Buddhadeb Bhattacharjee)। শনিবার সন্ধেয় হাসপাতালের বুলেটিনে জানানো হয়েছে, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর শ্বাসনালীতে সংক্রমণ রয়েছে। টাইপ ২ রেসপিরেটরি ফেলিয়োর হয়েছে। বাইপ্যাপ সাপোর্টে রয়েছেন। অ্যান্টি-বায়োটিক দেওয়া হয়েছে। একাধিক পরীক্ষা হয়েছে। আপাতত শারীরিকভাবে স্থিতিশীল রয়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।

    স্থিতিশীল মুখ্যমন্ত্রী

    হাসপাতাল সূত্রে খবর, সকালের দিকে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হচ্ছিল। এখন তাঁর শারীরিক অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল। হাসপাতালের একটি সূত্রের খবর, চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন বুদ্ধদেব। ডাকলে সাড়াও দিচ্ছেন। চোখ মেলছেন। শরীরে কার্বন ডাই অক্সাইডের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় ওষুধ পাল্টানো হয়েছে। গঠন করা হয়েছে আট সদস্যের মেডিক্যাল টিম। এই টিমে রয়েছেন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ কৌশিক চক্রবর্তী, ক্রিটিক্যাল বিশেষজ্ঞ সৌপ্তিক পান্ডা ও সুস্মিতা দেবনাথ, কার্ডিওলজিস্ট সরোজ মণ্ডল, পালমোলজিস্ট অঙ্কন বন্দোপাধ্যায়, ইন্টারন্যাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ধ্রুব ভট্টাচার্য, অ্যানাস্থিটিওলজিস্ট আশিস পাত্র, সোমনাথ মাইতি ও সপ্তর্ষী বসু। এদিন সন্ধের দিকে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে দেখতে হাসপাতালে আসেন তাঁর স্ত্রী মীরা ভট্টাচার্য। দেখতে আসার কথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়েরও।   

    হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আগেও

    প্রসঙ্গত, দীর্ঘদিন ধরেই ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজে ভুগছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী (Buddhadeb Bhattacharjee)। এজন্য একাধিকবার হাসপাতালে ভর্তিও করা হয়েছে তাঁকে। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর দ্রুত আরোগ্য কামনা করা হয়েছে বিজেপির তরফে। দলের মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, দলের তরফে রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের দ্রুত আরোগ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি। তিনি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠুন।

    আরও পড়ুুন: “কালামের মহাকাশ বিজ্ঞানের স্বপ্ন পূরণ করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি”, বললেন অমিত শাহ

    প্রসঙ্গত, এদিন বিকেলে আচমকাই অসুস্থ হয়ে পড়েন রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যায়। শ্বাসকষ্টের সমস্যাও দেখা দেয়। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে বালিগঞ্জের পাম অ্যাভেনিউয়ের বাড়ি থেকে নিয়ে যাওয়া হয় আলিপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে। হাসপাতালে তাঁর সঙ্গে ছিলেন সন্তান সুচেতন ভট্টাচার্য। এদিন সকালের দিকে অসুস্থতা বোধ করতেই তলব করা হয় পারিবারিক চিকিৎসককে। বাড়িতে গিয়ে পরীক্ষা করেন তিনি। তার পরেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় হাসপাতালে ভর্তির। ২০২১ সালে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময় কোভিডে সংক্রমিত হয়েছিলেন বুদ্ধদেব (Buddhadeb Bhattacharjee)। ওই বছরই ২৫ মে তাঁকে ভর্তি করা হয়েছিল এই হাসপাতালেই। সেবার ছুটি পেয়েছিলেন ২ জুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dattatreya Hosabale: “মানসিক ক্রীতদাসত্ব থেকে বেরিয়ে আসতে হবে”, বললেন দত্তাত্রেয় হোসেবল

    Dattatreya Hosabale: “মানসিক ক্রীতদাসত্ব থেকে বেরিয়ে আসতে হবে”, বললেন দত্তাত্রেয় হোসেবল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মানসিক ক্রীতদাসত্ব থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে।” কথাগুলি বললেন আরএসএসের সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসেবল (Dattatreya Hosabale)। শুক্রবার নয়া দিল্লির একটি বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন হোসেবল।

    আমাদের হীনমণ্যতা 

    সেখানে তিনি বলেন, “শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে আমরা মুঘলদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলাম। কিন্তু ভারতীয় সমাজ ও শিক্ষিত সমাজ কখনও স্বীকার করেনি যে তারা আমাদের চেয়ে অনেক বেশি সভ্য এবং ভাল ছিল। এমনকি কখনও কখনও লড়াই করতে গিয়ে তারা পরাজয়ও বরণ করেছে। কিন্তু তবুও সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করেন না যে বহিরাগতরা আমাদের চেয়ে বেশি সভ্য ছিল। যাইহোক, ব্রিটিশ শাসনের দেড়শো বছরে ভারতের বুদ্ধিজীবী সম্প্রদায় বিশ্বাস করতে শুরু করেছিল যে আমরা ক্ষুদ্র, নির্বোধ, অসভ্য এবং বিশ্বকে আমরা কিছুই দিতে পারিনি। আমরা আমাদের নিজেদেরই ঘৃণা করতে শুরু করেছিলাম। এই মানুষগুলো ভুলে গিয়েছিল তাদের হাজার বছরের ইতিহাস, জ্ঞান এবং আধ্যাত্মিকতা। স্বাধীনতার পর আমাদের এই সব চিন্তাভাবনা থেকে বেরিয়ে আসা উচিত।” তিনি (Dattatreya Hosabale) বলেন, “দুর্ভাগ্যবশতঃ, এটা চলছিলই। এটা ঘটেছে, কারণ এমন একটা ব্যাখ্যা তারা তৈরি করেছিল, তাদের এজেন্টদের মাধ্যমে তা আমাদের মগজে ঢুকিয়ে দিয়েছিল। বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষিত সমাজ, চিন্তাবিদ, সংবাদ মাধ্যম এবং বিচারব্যবস্থার মাধ্যমে তারা এটা আমাদের মগজে ঢুকিয়ে দিয়েছিল।”

    রাষ্ট্র ও দেশের মধ্যে পার্থক্য

    রাষ্ট্র এবং দেশের মধ্যে যে পার্থক্য রয়েছে, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন হোসেবল। তিনি বলেন, “রাষ্ট্র এবং দেশের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। যদিও আমরা দেশের ধারণ গ্রহণ করেছিলাম। আমরা বিশ্বাস করি যে সোভিয়েত রাশিয়ার মতো আমরা বহুজাতির দেশ।” তিনি বলেন, “আমরা ধর্ম নিয়ে কথা বলতে কিন্তু কিন্তু করতাম। কারণ ভারত ধর্ম নিরপেক্ষ দেশ। আমি মহর্ষি অরবিন্দের কথা বলতে চাই যিনি বিশদে ব্যাখ্যা করেছিলেন তামাম বিশ্বে ভারতের তিনখানি অবদানের কথা। এগুলি হল, আত্মার অস্তিত্ব আবিষ্কার, ধর্মের আবিষ্কার এবং শাস্ত্র রচনা। দুর্ভাগ্যবশতঃ ধর্ম নিরপেক্ষতার নামে আমরা ধর্মকেই বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছিলাম। অথচ ধর্মই জীবনের কেন্দ্র। জয়প্রকাশ নারায়ণ তো বলেইছিলেন, পঞ্চায়েতিরাজ সিস্টেমের ভিত্তিই হল ধর্ম।” তিনি (Dattatreya Hosabale) বলেন, “ভারতকে বুঝতে হলে সংস্কৃত ভাষাকে জানতে হবে।”

    আরও পড়ুুন: মাস্টার স্ট্রোক বিজেপির! সর্বভারতীয় সহ সভাপতি পদে তারিক মনসুর, জানেন কে?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • International Tiger Day: আজ ২৯ শে জুলাই আন্তর্জাতিক ব্যাঘ্র দিবস, মধ্যেপ্রদেশে সর্বাধিক ৭৮৫ টি বাঘ

    International Tiger Day: আজ ২৯ শে জুলাই আন্তর্জাতিক ব্যাঘ্র দিবস, মধ্যেপ্রদেশে সর্বাধিক ৭৮৫ টি বাঘ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ আন্তর্জাতিক ব্যাঘ্র দিবস (International Tiger Day)। এই মুহুর্তে সারা দেশে বাঘের সংখ্যা ৩৬১৭টি। তবে সমস্ত বাঘ যে ক্যামেয়ায় ধরা পড়েছে তাও বলা যায় না। বাঘ হল আমাদের পরিবেশের বাস্তুতন্ত্রের পিরামিডের সব থেকে উপরের কাঠামোয় থাকা জন্তু। যে জঙ্গলে বাঘ সংখ্যায় থাকবে না, সেই জঙ্গলের বাস্তুতন্ত্র বলেও কিছু থাকবেনা। বাস্তুতন্ত্র ভেঙে পড়বে। পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হবে, আর তাই বাঘকে সংরক্ষণ করে বাঘের প্রজাতিকে বাঁচিয়ে রেখে জীবজগতের ভারসাম্য বাজায় রাখা মানব সমাজের একান্ত প্রয়োজনীয় কাজ। সেই জন্য বাঘের সংরক্ষণের জন্য একটি বিশেষ দিন ২৯-জুলাই, আন্তর্জাতিক ব্যাঘ্র দিবস হিসাবে পালন করা হয়।

    কলকাতায় আন্তর্জাতিক ব্যাঘ্র দিবস পালন (International Tiger Day)

    আলিপুর চিড়িয়াখানায় সারাদিন ধরে চলল বাঘের প্রয়োজনীয়তা, বাঘ সংরক্ষণ (International Tiger Day) বিষয়ে বিশেষ আলোচনা চক্র। অনুষ্ঠিত হয় স্কুল পড়ুয়াদের নিয়ে। এক অন্য ধরনের সচেতনতা শিবির ছিল আজ। দীর্ঘদিন ধরে বাঘ নিয়ে গবেষণা করছেন ব্যাঘ্র বিশেষজ্ঞ নীলাদ্রি চক্রবর্তী, এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তাঁর বক্তব্য, দেশের ও রাজ্যের সরকার বাঘ সংরক্ষণের জন্য প্রতিনিয়তই বিভিন্ন রকমের ব্যবস্থা করে চলেছে। কিন্তু শুধু সরকার করলেই হবে না, আমাদেরকেও আরও অনেক বেশি সচেতন হতে হবে। আলোচনার বিষয়ে আরও উঠে আসে সুন্দরবনে কীভাবে বাঘকে আরও  বেশি করে সংরক্ষণ করা যাবে। ধীরে ধীরে যে ভাবে জঙ্গল কেটে নগরায়নের প্রভাব বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাতে বাঘের চলাচল এবং বাসস্থান পর্যাপ্ত পরিসরে দিন দিন কমে যাচ্ছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

    ন্যাশনাল টাইগার কনজারভেশেন অথরিটির ঘোষণা

    ন্যাশনাল টাইগার কনজারভেশেন অথরিটি (NTCA) আজ ঘোষোণা করেছে যে মধ্যপ্রদেশে বাঘের (International Tiger Day) সংখ্যায় বৃদ্ধি পেয়ে মোট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭৮৫ টি। এছাড়াও এই বছর বিশেষ সমীক্ষায় জানা গেছে যে বাঘের সংখ্যায় বৃদ্ধি পেয়ে কর্ণাটকে ৫৬৩ টি, উত্তরাখণ্ডে ৫৬০ টি এবং মহারাষ্ট্রে ৪৪৪ টি হয়েছে।

    মধ্যপ্রদেশ মুখ্যমন্ত্রীর ব্যাঘ্র দিবসে শুভেচ্চা বার্তা

    মধ্যপ্রদেশে মোট ৬ টি জাতীয় ব্যাঘ্র অভয়ারণ্য (International Tiger Day) রয়েছে। এর মধ্যে কানহা ব্যাঘ্র অভয়ারণ্যে ১০৫ টি, বান্দবগড় ব্যাঘ্র অভয়ারণ্যে ১৩৫ টি এবং পেঞ্চ ব্যাঘ্র অভয়ারণ্যে ৭৭ টি করে বাঘ রয়েছে। মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ট্যুইট করে বলেন – আমরা গর্বিত যে মধ্যপ্রদেশ এখন বাঘের রাজ্য, বাঘের সুরক্ষার এবং সংরক্ষণের জন্য আমরা উপযুক্ত প্রাকৃতিক পরিবেশ গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছি, বাঘ এখন আমাদের রাজ্যের গৌরবের বিষয়। সেই সঙ্গে তিনি আন্তর্জাতিক ব্যাঘ্র দিবসের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন দেশবাসীর সঙ্গে।

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা 

    একই ভাবে কেন্দ্রীয় বন বিভাগ মন্ত্রী ভুপেন্দ্র যাদবও আন্তর্জাতিক ব্যাঘ্র (International Tiger Day) দিবসের কুশল বিনিময় করেছেন দেশবাসীর সঙ্গে। তিনি ট্যুইটারে বলেন যে শেষ গণনা অনুযায়ী ভারতে সবথেকে বেশী বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে। সেখানে মোট বাঘের সংখ্যা ৭৮৫ টি। উপযুক্ত পর্যবেক্ষণ এবং সংরক্ষণের সঠিক প্রতিফলনের চিত্র ধরা পড়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Tariq Mansoor: মাস্টার স্ট্রোক বিজেপির! সর্বভারতীয় সহ সভাপতি পদে তারিক মনসুর, জানেন কে?

    Tariq Mansoor: মাস্টার স্ট্রোক বিজেপির! সর্বভারতীয় সহ সভাপতি পদে তারিক মনসুর, জানেন কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) বিরুদ্ধে মুসলিম বিরোধিতার অভিযোগে নানা সময় সরব হয়েছে বিরোধী দলগুলি। এবার তাদের মুখ বন্ধ করতে মাস্টার স্ট্রোক দিল বিজেপি। শনিবার দলের সর্বভারতীয় সহ সভাপতি পদে বসানো হল আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য তারিক মনসুরকে (Tariq Mansoor)। বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগে তারিককে সংগঠনের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদে বসিয়ে বিরোধীদের কয়েক কদম পিছনে ফেলে দিল গেরুয়া শিবির। জানা গিয়েছে, তারিক পসমন্দা মুসলিম সম্প্রদায়ের সদস্য। লোকসভা নির্বাচনের আগে তাঁকে দলের সর্বভারতীয় সহ সভাপতি বসিয়ে মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে বড়া বার্তা দিলেন পদ্ম শিবিরের ভোট ম্যানেজাররা।

    তারিক মনসুর

    সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন এবং জাতীয় নাগরিক পঞ্জি আইন নিয়ে উত্তাল হয়েছিল গোটা দেশ। সেই বিক্ষোভের আঁচ লেগেছিল আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়েও। সেই সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন তারিক (Tariq Mansoor)। দক্ষ হাতে সামলেছিলেন পরিস্থিতি। আরএসএসের সঙ্গেও কাজ করেছেন প্রাক্তন উপাচার্য তারিক। আরএসএসের প্রতিনিধি হিসেবে তিনি মুঘল যুবরাজ দারা-শুকোর হিন্দু-মুসলিম সহাবস্থান নীতিশিক্ষা দিয়েছিলেন পসমন্দ মুসলমানদের। তাই তাঁকেই সর্বভারতীয় সহ সভাপতি পদে বসিয়ে বিজেপি কিস্তি মাত দিল বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের। 

    নির্ণায়ক শক্তি যখন পসমন্দা মুসলমান

    উত্তর প্রদেশের আলিগড়েরই বাসিন্দা তারিক। এখানকার ১৯ শতাংশ ভোটারই মুসলিম। রাজ্যের ১৫-২০টি আসনে জয়-পরাজয় নির্ণায়ক শক্তি এঁরাই। তাই তারিককে সংগঠনের সর্বোচ্চ পদে বসিয়ে একদিকে যেমন বিরোধীদের মুখে ঝামা ঘষে দিল পদ্ম শিবির, তেমনি পসমন্দা মুসলমানদের কাছেও পৌঁছে দেওয়া হল বড় বার্তা। বিজেপি সূত্রে খবর, তারিককেই প্রচারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মুখ করতে চাইছে গেরুয়া শিবির।

    শল্য চিকিৎসক তারিক এমবিবিএস পাশ করেছিলেন জেএন মেডিক্যাল কলেজ থেকে। পরে শল্য চিকিৎসায় এমএস করেন। তারও পরে বসেন আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে। কেবল তারিক নন, তাঁর পরিবারের প্রায় সব সদস্যই হয় চিকিৎসাক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন, নয়তো আইনি পেশায়। শিক্ষিত মুসলমানদের মধ্যে তাঁর পরিবারের গ্রহণযোগ্যতাও রয়েছে। উত্তর প্রদেশে পসমন্দা মুসলিমদের একটা বড় অংশই বিজেপির সঙ্গে রয়েছেন। রাজনৈতিক মহলের মতে, এই সম্প্রদায়ের বাকিদেরও কাছে টানতে শুরু হয়েছে বিজেপির ‘পসমন্দা স্নেহ যাত্রা’।

    আরও পড়ুুন: ‘‘মমতার নির্দেশে গুন্ডামি করছে তৃণমূল কর্মীরা’’, রাজ্যে এসে বললেন অনুরাগ

    বিজেপির সংখ্যালঘু মোর্চার প্রধান জামাল সিদ্দিকি বলেন, “তারিক (Tariq Mansoor) একজন জাতীয়তাবাদী মুসলিম। দেশকে সব সময় এগিয়ে রেখেছেন তিনি। মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে ঠিক কোথায় সমস্যা রয়েছে, তা বোঝেন তিনি। দেশের ইতিহাস সম্পর্কেও অবগত। আলিগড় মুসলিম ইউনিভার্সিটির পড়ুয়াদের সঠিক পথ দেখিয়ে তাঁদের বিভ্রান্ত হতে দেননি। তাঁকে পেয়ে দল আরও উন্নতি করবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • T20 World Cup 2024: চব্বিশে মার্কিন মুলুকে টি-২০ বিশ্বকাপের আসর! জানেন কবে থেকে শুরু?

    T20 World Cup 2024: চব্বিশে মার্কিন মুলুকে টি-২০ বিশ্বকাপের আসর! জানেন কবে থেকে শুরু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকা এবং ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জে হবে ২০২৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সেখানকার ১০টি মাঠে ২০টি দলকে নিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন করা হবে। আইসিসি সূত্রে খবর, আগামী ৪ থেকে ৩০ জুন এবারের টি-২০ বিশ্বকাপ টুর্নামেন্ট আয়োজন করা হবে।

    মার্কিন মুলুকে প্রথম

    প্রথম বার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট প্রতিযোগিতা হতে চলেছে আমেরিকায়। ফ্লোরিডায় আন্তর্জাতিক ম্যাচ হয়েছে। চলতি ওয়েস্ট ইন্ডিজ বনাম ভারত সিরিজের দু’টি ম্যাচ সেখানে হবে। এ ছাড়াও মরিসভিলে, ডালাস এবং নিউ ইয়র্কে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ম্যাচ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মরিসভিলে এবং ডালাসে মেজর ক্রিকেট লিগের প্রথম মরশুম আয়োজন করা হচ্ছে। ডালাস (গ্র্যান্ড প্রেয়রি স্টেডিয়াম) এবং মরিসভিলে (চার্চ স্ট্রিট পার্ক) এবং নিউ ইয়র্কে (কোর্টল্যান্ড পার্ক) এখনও পর্যন্ত কোনও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ আয়োজন করা হয়নি। যদিও আইসিসি-র নিয়ম অনুসারে তা একান্তই বাধ্যতামূলক। তবে কোন কোন জায়গায় এই ম্যাচগুলো আয়োজন করা হবে, তা নিয়ে আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং ইউএসএ ক্রিকেটের সঙ্গে একটা আলোচনায় বসবে আইসিসি। তারপরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।

    আরও পড়ুন: ১০ অগাস্ট থেকে অনলাইন বুকিং! বিশ্বকাপে থাকছে না ই-টিকিট, জানালেন জয় শাহ

    কবে থেকে শুরু

    আগামী বছরের ৪ জুন থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত চলবে পুরুষদের টি ২০ বিশ্বকাপ। শেষ দুটি সংস্করণ থেকে ২০২৪ টি ২০ বিশ্বকাপ হবে অনেকটাই আলাদা। ২০টি টিমকে মোট চারটি গ্রুপে ভাগ করা হবে। প্রতিটি গ্রুপে থাকবে পাঁচটি করে দল। গ্রুপের শীর্ষ দুটি টিম কোয়ালিফাই করবে সুপার এইটে। সুপার এইটের দলগুলিকে আবার দুটি গ্রুপে ভাগ করে দেওয়া হবে। দুটি গ্রুপের শীর্ষ দুই দল সেমিফাইনাল খেলবে। এখনও পর্যন্ত যোগ্যতা অর্জনকারী দলগুলি হল- ভারত, অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, পাকিস্তান, নেদারল্য়ান্ডস, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, আয়ারল্যান্ড, পাপুয়া নিউ গিনি ও স্কটল্যান্ড।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Buddhadeb Bhattacharjee: গুরুতর অসুস্থ বুদ্ধদেব ভটাচার্য! ভর্তি কলকাতার বেসরকারি হাসপাতালে

    Buddhadeb Bhattacharjee: গুরুতর অসুস্থ বুদ্ধদেব ভটাচার্য! ভর্তি কলকাতার বেসরকারি হাসপাতালে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য (Buddhadeb Bhattacharjee)। রক্তে অনেকটাই কমে গিয়েছে অক্সিজেনের মাত্রা। বর্তমানে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর অক্সিজেনের মাত্রা নেমে এসেছে ৭০-এ। এছাড়া ঘন ঘন শ্বাসকষ্টের সমস্যাও দেখা দিয়েছে একদা বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর। সূত্রের খবর, তাঁকে আলিপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। শুক্রবার রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে (Buddhadeb Bhattacharjee) বালিগঞ্জের পাম অ্যাভিনিউয়ের বাড়ি থেকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় বলে খবর। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রয়েছেন আইসিইউ-তে। এদিনে বিকেল ৪টে ২০ মিনিটে হাসপাতালে পৌঁছে যায় অ্যাম্বুল্যান্স। তাঁকে আপাতত অ্যাম্বুব্যাগ দেওয়া হয়েছে। হাসাপাতালে রয়েছেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের সন্তান সুচেতন ভট্টাচার্য। হাসাপাতাল থেকে এখনও কোনও মেডিক্যাল বুলেটিন প্রকাশ করা হয়নি।

    শনিবার সকাল থেকেই অসুস্থতা বৃদ্ধি পেতে থাকে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের

    জানা গিয়েছে, শনিবার সকাল থেকেই অসুস্থতা বৃদ্ধি পেতে থাকে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের (Buddhadeb Bhattacharjee)। তখনই চিকিৎসকরা তাঁকে বাড়িতে পরীক্ষা করেন। এরপর তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তাঁর পাম অ্যাভিনিউয়ের বাড়িতে আনা হয় অ্যাম্বুল্যান্স। চিকিৎসকরা তাঁকে নিয়ে রওনা হন আলিপুরের হাসপাতালের দিকে। জানা গিয়েছে, হাসপাতাল যাওয়ার পথে বুদ্ধদেবের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়। সে জন্য পথেই আলিপুরের বেসরকারি হাসপাতাল থেকে পাঠানো হয় ক্রিটিক্যাল কেয়ার অ্যাম্বুল্যান্স।

    শেষবার তিনি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন করোনা কালে 

    চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, বুদ্ধদেবের (Buddhadeb Bhattacharjee) সিওপিডি-র সমস্যা রয়েছে। ২০২১ সালে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময় তিনি কোভিড আক্রান্ত হয়েছিলেন। এমন পরিস্থিতিতে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করে। সে বছর ২৫ মে তাঁকে একই বেসরকারি হাসপাতালেই করানো হয়। জানা গিয়েছে, সেবছর ২ জুন আলিপুরের হাসপাতাল থেকে ছুটি পান তিনি।

     

    আরও পড়ুুন: “মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির চক্র চলছে…ফাঁসি হওয়া উচিত ”, বিস্ফোরক রাজ্যপাল

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: ‘‘ছাব্বিশের ভোটের আগেই নতুন দল’’! শোকজের চিঠি পেয়েই হুঙ্কার হুমায়ুন কবীরের

    Murshidabad: ‘‘ছাব্বিশের ভোটের আগেই নতুন দল’’! শোকজের চিঠি পেয়েই হুঙ্কার হুমায়ুন কবীরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীর আজ সাংবাদিকদের সামনে বললেন, ‘‘২০২৬-এর আগামী বিধানসভা ভোটের আগেই আমি নতুন দল তৈরি করবো।’’ বর্তমানে আমি তৃণমূলের বিধায়ক, ২০২৪ সালে পার্লামেন্ট ভোটে দেখে নেবো, আর তারপরেই দল গঠন করব। তৃণমূলের তরফ থেকে শোকজের অভিযোগ করা হলে, উত্তরে এমনই মন্তব্য করেন এই তৃণমূল বিধায়ক। তাঁর এই মন্তব্যে রাজনৈতিক মহলে তীব্র উত্তেজনা শুরু হয়েছে।

    নতুন দল গঠন করবেন (Murshidabad)

    পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় পর্ব থেকেই হুমায়ুন কবীর দলের জেলা এবং রাজ্য নেতৃত্বের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। দল এবার শোকজ করলে, তিনি সাংবাদিকদের সামনে নতুন দল তৈরির কথা বলেন। বিধায়ক হুমায়ুন কবীর বলেন, “যদি আমার কাছ থেকে তৃণমূল কংগ্রেস করার অধিকার ছিনিয়ে নেওয়া হয়, তাহলে আমি নতুন দল গঠন করবো এবং তা হবে ২০২৬ সালের ভোটের আগেই”। সেই সঙ্গে আরও বলেন, “আমি যে শুধু মুখে বলি তা নয়, ভবিষ্যতে আপনারা দেখতেও পাবেন। এই দল মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) দল হবে না, সারা পশ্চিমবঙ্গ ব্যাপী হবে। দল যখন খুলবো তখন দেখবেন, নর্থ, সাউথে কোথায় আমার কত লোক রয়েছে। সব দেখতে পাবেন ধৈর্য ধরুন।” এই প্রসঙ্গে উল্লেখ করে আরও বলেন, “মার্কসবাদী দল আমি করব না। কারণ বিগত ৩০ বছর রাজনীতি করেছি আর এর মধ্যে বামপন্থীরা ২৭ টি রাজনৈতিক কেস আমাকে দিয়েছে। এক সময় কংগ্রেস দলও করেছি, এখন আমি তৃণমূল কংগ্রেস করছি, তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক।”

    কবে থেকে তৃণমূল করতেন?

    হুমায়ুন বলেন, “১৯৯৭ সালে তৃণমূল কংগ্রেস তৈরির আগে আমি মুর্শিদাবাদে (Murshidabad) কংগ্রেস করতাম। তখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কংগ্রেসের যুব সভানেত্রী এবং সৌমেন মিত্র প্রদেশ সভাপতি। এই তৃণমূল দলটা তো তখন কয়েকজন মিলে তৈরি করা হয়েছিল। এই দলের রেজিস্ট্রেশন কার নামে আছে! তার কপি আমার কাছে আছে। সুতরাং হয়তো কেউ কেউ ভাবছেন আমি মুখে বলছি, হুংকার দিচ্ছি, কিছুই হবে না! তাঁদের উদ্দেশ্যে বলছি ধৈর্য ধরুন ২০২৪ সাল পর্যন্ত, এরপর দেখবেন হুমায়ুন মুখে যা বলে, কাজেও তাই করে।” তিনি এই বিষয়ে আরও বলেন, “মানুষের পিঠ যখন দেওয়ালে ঠেকে যায় তখন মানুষ বাঁচার জন্য তার শেষ চেষ্টা করে। আমারও ঠিক তাই, কিছু করেই মরবো।”

    জেলা তৃণমূল নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ক্ষোভ

    মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) জেলা তৃণমূল নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে হুমায়ুন বলেন, “জেলানেত্রী আশায় বুক বেঁধেছেন যে হুমায়ুনকে দল বার করে দিলে তাঁদের লুটপাট ভালই চলবে। আজ দু’ঘণ্টা আগে শোকজের চিঠি পেয়েছি। আর চার দিন ধরে শোকজের চিঠি সোশ্যাল মিডিয়াতে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আজ বারোটার সময় আমার ছেলে চিঠি রিসিভ করছে। আগামী ৭ দিনের মধ্যে তার উত্তর আমি তৈরি করে বিধানসভায় উপস্থিত হবো। এরপর হাতে হাতে চিঠিটা রিসিভ করে নিয়ে আসবো।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Humayun Kabir: ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীরকে শো-কজ তৃণমূলের, পাল্টা তোপ নেতার

    Humayun Kabir: ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীরকে শো-কজ তৃণমূলের, পাল্টা তোপ নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীরকে শো-কজ করল দল। শনিবার দলের তরফে তাঁকে শো-কজের চিঠি পাঠানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিধানসভায় নাম না করে পঞ্চায়ত ভোটে হুমায়ুনের ভূমিকা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার এক দিন পরে বিধায়ককে শোকজ করল দল। 

    কী বলেছিলেন হুমায়ুন

    শুক্রবার বিধানসভায় প্রশ্ন উত্তর পর্বে হুমায়ুন কবীর এ রাজ্যের মুসলিম মহিলাদের আর্থিক অবস্থা ভালো নয় বলে মন্তব্য করেন। যা রীতিমতো দলের পক্ষে অস্বস্তিকর।  কেন হঠাৎ করে হুমায়ুন এরকম মন্তব্য করলেন? তা নিয়েই রীতিমতো ক্ষুব্ধ দল। হুমায়ুন বলেন, ‘রাজ্যে মুসলিম মহিলাদের আর্থিক অবস্থা ভালো নয়। মুসলিম মহিলাদের লক্ষ্মীর ভান্ডারে ১ হাজার টাকা দেওয়া যায় কি? প্রশ্ন তোলেন তিনি। প্রস্তাব রাখেন, ‘অন্তত ওবিসি মুসলিম মহিলাদের ১ হাজার টাকা করে দেওয়া হোক।’ তৃণমূল বিধায়কের এই বক্তব্যে রীতিমতো শোরগোল পড়ে যায় বিধানসভায়।

    আরও পড়ুুন: প্রযুক্তি সংস্থাগুলিকে ৫০ শতাংশ আর্থিক সাহায্য দেওয়ার কথা ঘোষণা মোদির

    কেন শোকজ

    হুমায়ুন কবীর বর্তমানে বিধানসভার দু’টি স্থায়ী (স্ট্যান্ডিং) কমিটিতে আছেন। ‘পেপার লেড স্ট্যান্ডিং কমিটি’-র চেয়ারম্যান পদে রয়েছেন ভরতপুরের বিধায়ক। এর সঙ্গে বিদ্যুৎ দফতরের স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসেবেও তিনি কাজ করছেন। এদিন বিধায়ক শো-কজের চিঠি পাওয়ার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, তাঁর ছেলে এই চিঠি শনিবার সকালে নিয়েছেন। দলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সির সই করা লেটারহেডে এই চিঠি এসেছে। তিনি যথা সময়ে চিঠির উত্তর দেবেন বলে জানিয়েছেন বিধায়ক। পঞ্চায়েত নির্বাচনে দল বিরোধী কাজ করার অভিযোগে তাঁকে শোকজ নোটিস ধরানো হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। হুমায়ুন বলছেন, আগামী দিনে তিনি শোকজের যথাযথ উত্তর দিয়ে নেতৃত্বের আস্থা অর্জনের চেষ্টা করবেন। কিন্তু যদি সেক্ষেত্রে ব্যর্থ হন, তাহলে কী পদক্ষেপ করবেন তিনি, সেটি অবশ্য স্পষ্ট করেননি। তবে এটা বলেছেন, ‘‘যতদিন আমার শরীর-স্বাস্থ্য ঠিক থাকবে, রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকব।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share