Tag: bangla news

bangla news

  • Manipur: বিরাম নেই বিক্ষিপ্ত হিংসার, মণিপুরে ফের বাড়ল ইন্টারনেট পরিষেবায় নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ  

    Manipur: বিরাম নেই বিক্ষিপ্ত হিংসার, মণিপুরে ফের বাড়ল ইন্টারনেট পরিষেবায় নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছন্দে ফিরছে মণিপুর (Manipur)। খোলা হয়েছে স্কুল। তবে বিক্ষিপ্তভাবে হিংসার ঘটনা ঘটেই চলেছে। সেই কারণেই ফের মেয়াদ বাড়ানো হল ইন্টারনেটে নিষেধাজ্ঞার। নিষেধাজ্ঞা লাগু থাকবে ১০ জুলাই পর্যন্ত। রাজ্য সরকারের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মণিপুর রাজ্যে শান্তিভঙ্গে ও আইনশৃঙ্খলায় যাতে কোনও খারাপ পরিস্থিতির সৃষ্টি না হয়, সেই জন্যই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ১০ জুলাই বেলা ৩টে পর্যন্ত ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ থাকবে। বিবৃতিতে পুলিশের ডিজির চিঠির উল্লেখ করে বলা হয়েছে, বিভিন্ন জায়গা থেকে এখনও হিংসার ঘটনা সামনে আসছে। বাড়ি ভাঙচুর হচ্ছে, গুলি চলছে। কিছু অসামাজিক ব্যক্তি সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে ঘৃণা ছড়াতে পারে বলে আশঙ্কা করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, এ নিয়ে চতুর্থবার বাড়ানো হল ইন্টারনেটে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ।

    বিক্ষিপ্ত অশান্তি

    এদিকে, আগ্নেয়াস্ত্র লুঠ করতে গিয়ে বাধা পেয়ে থাউবাল জেলায় (Manipur) ইন্ডিয়ান রিজার্ভ ব্যাটেলিয়নের এক জওয়ানের বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দিল লুণ্ঠনকারীরা। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার সংঘর্ষ হয় নিরাপত্তা রক্ষী ও দাঙ্গাকারীদের মধ্যে। প্রায় ৭০০ দাঙ্গাকারীর সঙ্গে সংঘর্ষ চলছিল। ওই সময় মৃত্যু হয় সামারাম নামে বছর সাতাশের এক যুবকের। তার পরেই দাঙ্গাকারীরা ওয়াংবলে ইন্ডিয়ান রিজার্ভ ব্যাটেলিয়নের তিন নম্বর ক্যাম্পে চলে আসে। পুলিশের অস্ত্রাগার থেকে আগ্নেয়াস্ত্র লুঠ করার চেষ্টা করে। বাধা দেন জওয়ানরা।

    চলল গুলি

    শূন্যে গুলি ছুড়তে শুরু করে দাঙ্গাকারীরা। পাল্টা গুলি চালান জওয়ানরাও। এর পরেই পিছু হটে দাঙ্গাকারীরা। পরে তারা পিছু নেয় অসম রাইফেলসের জওয়ানদের। আগুন লাগিয়ে দেয় তাঁদের যানবাহনে। জওয়ানদের (Manipur) লক্ষ্য করে গুলিও চালাতে শুরু করে। গুলি লাগে এক জওয়ানের পায়ে। রোনাল্ডো নামের ওই জওয়ানকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ভর্তি করা হয়েছে ইম্ফল হাসপাতালে। ওই সংঘর্ষে জখম হয়েছেন আরও ১০জনও। তাঁদের মধ্যে ৬ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

    আরও পড়ুুন: “যারা চোর-ডাকাত, তাদের টিকিট দিয়েছে দল”, বিস্ফোরক রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী

    এদিকে, মাস দুয়েক বন্ধ থাকার পর বুধবারই খুলেছে মণিপুরের ৪ হাজার ৫২১টি স্কুলের তালা। তবে উপস্থিতির হার ছিল কম। হিংসাদীর্ণ কাংপকপি ও চূড়াচাঁদপুরের স্কুলগুলির তালা অবশ্য খোলেনি। এই দুই জেলায় স্কুল রয়েছে ৯৬টির কাছাকাছি। প্রসঙ্গত, সংরক্ষণের দাবিতে সোচ্চার হন হিন্দু মেইতেইরা (Manipur)। তার জেরে সংঘর্ষ বাঁধে খ্রিস্টান কুকিদের সঙ্গে। সেই কারণেই মাস দুয়েক ধরে আক্ষরিক অর্থেই জ্বলছে উত্তর-পূর্বের পাহাড়ি রাজ্য মণিপুর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।   

     

  • Karnataka High Court: অলস বসে থাকা ডিভোর্সি স্ত্রী-র খোরপোষের দাবি ঠিক নয়, জানাল কর্নাটক হাইকোর্ট

    Karnataka High Court: অলস বসে থাকা ডিভোর্সি স্ত্রী-র খোরপোষের দাবি ঠিক নয়, জানাল কর্নাটক হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভরণপোষণ এবং ক্ষতিপূরণের পরিমাণ সংক্রান্ত একটি মামলার শুনানির পরিপ্রেক্ষিতে বড় সিদ্ধান্ত নিল কর্নাটক হাইকোর্ট (Karnataka High Court)। ডিভোর্সের পর স্ত্রী শুধু অলসভাবে দিন কাটিয়ে তার প্রাক্তন স্বামীর কাছ থেকে খোরপোষ দাবি করতে পারে না অভিমত আদালতের।

    আদালতের অভিমত

    সম্প্রতি কর্নাটকের ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট, বিবাহ বিচ্ছেদ হওয়া এক মহিলার খোরপোষ মাসে ১০ হাজার টাকা থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ও ক্ষতিপূরণের অর্থ ৩ লক্ষ টাকা কমিয়ে ২ লক্ষ টাকা করে দেয়। এরপর ওই মহিলা তাঁর সন্তানের কথা বলে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের রায়কে চ্য়ালেঞ্জ জানিয়ে কর্নাটক হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। এই প্রসঙ্গে আদালত স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে যে, একজন স্ত্রী, যিনি আগে চাকরি করতেন তিনি অলসভাবে বসে থাকতে পারেন না এবং বিচ্ছেদের পর স্বামীর কাছ থেকে সম্পূর্ণ ভরণপোষণ দাবি করতে পারেন না। পাশাপাশি, তাঁর জীবিকার জন্য অবশ্যই চেষ্টা করা উচিত বলেও জানিয়েছে কর্নাটক হাইকোর্ট (Karnataka High Court)।

    আরও পড়ুুন: ‘‘তৃণমূলের দেওয়া উপ মুখ্যমন্ত্রী পদের অফারও ছুড়ে ফেলেছি’’, বললেন শুভেন্দু

    বিচারপতি রাজেন্দ্র বাদামিকরের সিঙ্গেল বেঞ্চে এই মামলার শুনানি চলছিল। এই শুনানির পর আদালত জানিয়ে দেয় যে, বিয়ের পর ওই মহিলা কেন চাকরি করতে পারছিলেন না তার কোনো সঠিক ব্যাখ্যা মেলেনি। যদিও, বিয়ের আগে ওই মহিলা চাকরি করতেন এবং নিজের জন্য উপার্জন করতেন। হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ, “তিনি (ওই মহিলা) অলসভাবে বসে থেকে স্বামীর কাছ থেকে পুরো ভরণপোষণ এইভাবে চাইতে পারেন না। বরং, তিনি তাঁর জীবিকা নির্বাহের জন্য কিছু প্রচেষ্টা করার ক্ষেত্রে আইনত বাধ্য রয়েছেন।”  তাঁর প্রাক্তন স্বামীর আর্থিক শারীরিক অবস্থাও তেমন ভাল নয়। সব দিক বিবেচনা করে খরপোষের অর্থ বাড়ানোর আর্জি খারিজ হয়ে যায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gurpatwant Singh Pannu: আমেরিকায় পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু খালিস্তানি জঙ্গি গুরপতবন্ত সিং পান্নুর!

    Gurpatwant Singh Pannu: আমেরিকায় পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু খালিস্তানি জঙ্গি গুরপতবন্ত সিং পান্নুর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভিন দেশে গা ঢাকা দিয়ে পালিয়ে বাঁচতে চেয়েছিলেন খালিস্তানি সন্ত্রাসবাদী (Khalistani Terrorist) গুরপতবন্ত সিং পান্নু (Gurpatwant Singh Pannu)। যদিও শেষ রক্ষা হল না। আমেরিকায় পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল তাঁর। খালিস্তান টাইগার ফোর্সের নেতৃত্ব দিতেন হরদীপ সিং নিজ্জার। ২০১৯ সালে পান্নুর সঙ্গে হাত মেলান নিজ্জার। সম্প্রতি নিজ্জার ও পরমজিৎ সিং পাঞ্জওয়ারকে হত্যা করা হয়।

    আতঙ্কিত সন্ত্রাসবাদীরা

    ব্রিটেনে সন্দেহজনকভাবে মৃত্যু হয় অবতার সিং খান্দারেরও। এই তিন খালিস্তানপন্থী শীর্ষ নেতার মৃত্যুর পরেই আতঙ্ক ছড়ায় খালিস্তানপন্থী সন্ত্রাসবাদীদের মধ্যে। তারা গা ঢাকা দেয় আমেরিকা, কানাডা, ব্রিটেন, অস্ট্রেলিয়া ও পাকিস্তান সহ বিভিন্ন দেশে। পান্নু (Gurpatwant Singh Pannu) গা ঢাকা দিয়েছিলেন আমেরিকায়। প্রাণসংশয়ের আশঙ্কায় কাঁটা পান্নু নিজেকে গুটিয়ে নিতে শুরু করেছিলেন বলেও একটি সূত্রের খবর। সেই পান্নুরই মৃত্যু হয়েছে বেঘোরে। তবে দেশ-বিদেশের কয়েকটি সংবাদ মাধ্যমে পান্নুর মৃত্যুর খবর চাউর হলেও, ভারত কিংবা মার্কিন সরকারের তরফে এ ব্যাপারে কিছু বলা হয়নি। তাই আদৌ পান্নু মারা গিয়েছেন, নাকি স্রেফ গুজব ছড়ানো হচ্ছে, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।

    পান্নু কে?

    ২০২০ সালে কানাডায় গণভোট প্রচার চালানোর দায়িত্ব বর্তেছিল পান্নুর (Gurpatwant Singh Pannu) ঘাড়ে। কানাডায় শিখ ফর জাস্টিসের মুখ ছিলেন তিনি। সারে ও ভ্যাঙ্কুভারে বেশ কয়েকটি বিক্ষোভ ও গাড়ি সমাবেশের আয়োজনও করেছিলেন পান্নু। ২০০৭ সালে গঠিত হয় শিখ ফর জাস্টিস। জন্মভূমি আমেরিকা। যাঁরা এই সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে পান্নুও ছিলেন। পঞ্জাবে হিংসা ও অশান্তির একাধিক ঘটনার নেপথ্যে ছিল পান্নুদের এই সংগঠন। অমৃতসরের কনখটে জন্ম পান্নুর। পেশায় ছিলেন আইনজীবী।

    তার জেরেই ২০১৪ সালের পর থেকে ভারতের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃত্বের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করতে থাকেন পান্নু (Gurpatwant Singh Pannu)। যাঁদের বিরুদ্ধে তিনি মামলা দায়ের করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে ছিলেন নরেন্দ্র মোদিও। ২০১৮ সালে প্রথম প্রচারের আলোয় চলে আসেন পান্নু। তার ঠিক দু বছর পরেই পঞ্জাবকে ভারত থেকে মুক্ত করার ডাক দেন তিনি। ২০২১ সালে ইউএপিএ মামলায় পান্নুকে অভিযুক্ত করে ভারত সরকার। তাঁকে জঙ্গি ঘোষণা করা হয়। নিষিদ্ধ করা হয় শিখ ফর জাস্টিসকেও।

    আরও পড়ুুন: ‘‘তৃণমূলের দেওয়া উপ মুখ্যমন্ত্রী পদের অফারও ছুড়ে ফেলেছি’’, বললেন শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • AIFF: ‘‘প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রেরণায় এগোচ্ছে ভারতীয় ফুটবল’’, বললেন কল্যাণ চৌবে

    AIFF: ‘‘প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রেরণায় এগোচ্ছে ভারতীয় ফুটবল’’, বললেন কল্যাণ চৌবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় ফুটবল সঠিক পথে চলছে। সাফ কাপ জয়ী সুনীলদের কুর্নিশ জানালেন সর্ব ভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনের (All India Football Federation) সভাপতি কল্যাণ চৌবে। তিনি এআইএফএফ-এর দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে ভারতীয় ফুটবল দল ভালো সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। ইন্টারকনন্টিনেন্টাল কাপের পর সাফ কাপেও চ্যাম্পিয়ন সুনীলরা। ইম্ফলে ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্ট দিয়ে শুরু তারপর ট্রফি জয়ের হ্যাটট্রিক করেছেন ব্লু টাইগারসরা।  কোচ ইগর স্টিমাচেরও ভূয়সী প্রশংসা করেন কল্যাণ।

    প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রেরণা

    কয়েক মাস আগেই সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন একটি প্রকল্প নিয়েছিল, ‘ভিশন ২০৪৭’। সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এআইএফএফ-এর সভাপতি কল্যাণ চৌবে (Kalyan Chaubey) বলেন, “সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে কুয়েতের বিরুদ্ধে জয়, ভারতের ক্রমবর্ধমান ফুটবল শক্তির যথেষ্ট প্রমাণ। ইম্ফল এবং ভুবনেশ্বরে ব্যাক-টু-ব্যাক টুর্নামেন্ট জিতে ফিফা র‍্যাঙ্কিং ১০০-এ পৌঁছে গিয়েছে ভারত। এটা প্রমাণিত যে ভারতীয় ফুটবল সঠিক পথে চলছে।” ট্যুইট বার্তায় কল্যাণ জানান, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের প্রেরণায় এগোচ্ছে ভারতের ক্রীড়াজগত।

    মোদির ট্যুইট-বার্তা

    সুনীল ছেত্রীদের জন্য গর্বিত সচিন তেন্ডুলকর। হয়তো এমনটা হওয়াই স্বাভাবিক। সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে সুনীল, সান্ধুদের ইস্পাত কঠিন স্নায়ুর প্রশংসা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ট্যুইটারে ভারতীয় দলকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তিনি। ভারত বনাম কুয়েত সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে রুদ্ধশ্বাস ফাইনালের সাক্ষী থেকেছে ফুটবল জনতা। কঠিন মুহূর্তে স্নায়ুর চাপ সামলে সেরাটা উজাড় করে দেওয়া মুখের কথা নয়। 

    আরও পড়ুন: দলে নেই রিঙ্কু! ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে টি২০-র স্কোয়াড ঘোষণা ভারতের

    শাহর ট্যুইট-বার্তা

    সাফ ফাইনালে কুয়েতের বিরুদ্ধে সুনীল ছেত্রী এবং ভারতীয় দলকে বাঘের মতো লড়াই করতে দেখেছে ফুটবল অনুরাগীরা। তারুণ্য ও অভিজ্ঞতার মিশেলে ভারতীয় দলের হার না মানা মনোভাবের প্রশংসা করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী  অমিত শাহও। সাডেন ডেথে কুয়েতের ক্যাপ্টেনের শট আটকে দেন গুরপ্রীত সিং সান্ধু।

    সঠিক পথে ভারতীয় ফুটবল

    ভারতীয় দলের শেষ পর্যন্ত লড়াই করার মানসিকতা সাধারণ ফুটবলপ্রেমী থেকে ক্রীড়াবিদদের মন জয় করে নিয়েছে। এই লড়াই জারি রাখতে হবে বলে জানিয়েছেন এআইএফএফ সভাপতি (AIFF Chief Kalyan Chabey)। সুনীল প্রায় কুড়ি বছর ধরে একাই বজায় রেখেছে ভারতের ফুটবলের সম্মান। কিন্তু এখন সাহেল, আশিক, থাপা, সন্দেশ একঝাঁক লড়াকু ফুটবলার উঠে এসেছে। ফলে ভারতীয় ফুটবলের ভবিষ্যত উজ্জ্বল, বলে দাবি করেছেন কল্যাণ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বিজেপি প্রার্থীকে ধারালো অস্ত্রের কোপ, বন্দুকের বাঁট দিয়ে বেধড়ক মার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    BJP: বিজেপি প্রার্থীকে ধারালো অস্ত্রের কোপ, বন্দুকের বাঁট দিয়ে বেধড়ক মার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রধান বিরোধী দল বিজেপি (BJP) যে মস্তবড় ফ্যাক্টর তা গেরুয়া বাহিনীর উপর তৃণমূলীদের লাগাতার সন্ত্রাস তার জ্বলন্ত প্রমাণ। দুদিন আগেই প্রচার থেকে বাড়ি ফেরার পর বিজেপি প্রার্থীকে বেধড়ক পেটানোর অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। হামলার হাত থেকে রেহাই পাননি স্ত্রীও। বুধবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনার অশোকনগর থানার বিড়া রাজীবপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ১১২ নম্বর বুথে। আক্রান্ত বিজেপি প্রার্থীর নাম শ্যামল দাস। তাঁকে বারাসত জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    বুধবার রাতে প্রচার সেরে বাড়ি ফেরেন শ্যামল দাস। পরে, তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা আচমকা তাঁর বাড়ি চড়াও হয়। মারধর করা হয় বিজেপি (BJP) প্রার্থীর স্ত্রীকেও। বন্দুকের বাঁট দিয়ে মেরে মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয় বিজেপি প্রার্থীর। নগ্ন অবস্থায় ছুটে পালান তিনি। অভিযোগ, বারবার এই দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে প্রশাসনকে জানিয়েও কোনও ব্যবস্থা নেয়নি অশোকনগর থানার পুলিশ। রাতেই তাঁকে বিজেপি প্রার্থীকে বারাসত হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আক্রান্ত বিজেপি প্রার্থী শ্যামলবাবু বলেন, তৃণমূলের লোকজন বন্দুকের বাঁট দিয়ে হামলা চালানোর পাশাপাশি ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপায়। আমি ছুটে পলিয়ে গিয়ে প্রাণে রক্ষা পাই।

    কী বললেন বিজেপির (BJP) জেলা নেতৃত্ব?

    যদিও এই ঘটনায় বারাসত সাংগঠনিক জেলা সভাপতি তাপস মিত্র বলেন, বিজেপি (BJP) শক্তিশালী হওয়ার জন্য শাসকদল ভয় পাচ্ছে। তাই,  বিরোধী দলের কর্মীদের উপর আক্রমণ নেমে আসছে। পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনের উদাসীনতা নিয়েও এদিন প্রশ্ন তোলেন তিনি।  বারবার অভিযোগ জানানোর পরেও দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা না নেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনের গ্রেফতারের দাবিও জানান তিনি।

    কী তৃণমূল নেতৃত্ব?

    অশোকনগরের তৃণমূল বিধায়ক নারায়ণ গোস্বামী বলেন, বিজেপির (BJP) পায়ের তলায় মাটি নেই। হেরে যাওয়ার ভয়ে ওরা আমাদের নামে মিথ্যা অভিযেীগ করছে। বুধবার রাতে যে গণ্ডগোল হয়েছে তা বিজেপির গোষ্ঠী কোন্দলের কারণে এই ঘটনা ঘটেছে।  এরসঙ্গে তৃণমূল কোনওভাবেই জড়িত নয়।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India Vs West Indies: দলে নেই রিঙ্কু! ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে টি২০-র স্কোয়াড ঘোষণা ভারতের

    India Vs West Indies: দলে নেই রিঙ্কু! ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে টি২০-র স্কোয়াড ঘোষণা ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত কয়েক দিন ধরে আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুতে ছিলেন তিনি। অনেকেরই ধারণা ছিল, আইপিলে কলকাতা নাইট রাইডর্সের হয়ে ভালো খেলার সুবাদে জাতীয় দলে ডাক পাবেন তিনি। কিন্তু ওয়েস্ট ইন্ডিজের (India Vs West Indies) বিরুদ্ধে ঘোষিত টি ২০ দলে জায়গা পেলেন না রিঙ্কু সিং। যা নিয়ে ক্রিকেট প্রেমীদের মধ্যে রয়েছে ক্ষোভ। অনেকে নির্বাচকদের সমালোচনা করে বলেছেন, একই যাত্রায় পৃথক ফল। ঋতুরাজ গায়কোয়ার যদি চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে ভালো খেলে টেস্ট দলে ডাক পেতে পারেন, তাহলে আইপিএলে ভালো খেলার পুরস্কার রিঙ্কু সিং পাবে না কেন?

    অজিত আগারকারের নেতৃত্বে বেছে নেওয়া হয়েছে টি ২০ দল। রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলির মতো সিনিয়র ক্রিকেটাররা দলে নেই। যা থেকে দুটি বিষয় স্পষ্ট, এক, আসন্ন একদিনের বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে সিনিয়রদের বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, আগামী টি ২০ বিশ্বকাপের প্রস্তুতিও একাধারে শুরু করে দিতে চাইছেন নির্বাচকরা। সে কারণেই তরুণদের উপর আস্থা রাখা হয়েছে। ক্যারিবিয়ান সফরে (India Vs West Indies) ভারতীয় দল দুটি টেস্ট, তিনটি একদিনের ম্যাচ খেলবে। তারপর রয়েছে পাঁচ ম্যাচের টি২০ সিরিজ। 

    কেন নেই রিঙ্কু

    এক দিন আগেই অজিত আগরকর প্রধান নির্বাচক হয়েছেন। তার পরের দিনই তিনি টি-টোয়েন্টি দল বেছে নিলেন। তবে এশিয়া কাপ এবং বিশ্বকাপের দল বাছাই তাঁর কাছে আসল পরীক্ষা হতে চলেছে বলে মনে করা হচ্ছে। অন্যদিকে, গত দুই মরসুমে কেকেআরের হয়ে খুবই ভাল খেলেছেন রিঙ্কু। বিশেষত গত মরসুমে তাঁর শেষ মুহূর্তে নেমে ম্যাচ শেষ করে আসার ক্ষমতা বার বার নজরে এসেছে। ভারতীয় বোর্ড তরুণদের সুযোগ দিতে চাইছে টি-টোয়েন্টি দলে। তাই অনেকেই মনে করেছিলেন টি-টোয়েন্টি দলে হয়তো রিঙ্কুকে নেওয়া হবে। কিন্তু সেই আশা অপূর্ণই থেকে গেল। রিঙ্কুকে আরও কিছুটা সময় দেওয়া দরকার বলে মনে করছেন নির্বাচকেরা।

    আরও পড়ুন: প্রধান নির্বাচক! বিশ্বকাপের আগে পরীক্ষার সামনে অজিত আগরকর

    দলে কারা:

    দেখে নেওয়া যাক করা করা আছেন স্কোয়াডে হার্দিক পান্ডিয়া ( অধিনায়ক), সূর্য কুমার যাদব (সহ অধিনায়ক) , ঈশান কিষান, সঞ্জু স্যামসন, শুভমান গিল, যশ্বসী জয়সওয়াল, তিলক ভার্মা, যুজবেন্দ্র চাহাল, কুলদীপ যাদব, রবি বিষ্ণুই, অর্শদীপ সিং, উমরান মালিক, আবেশ খান ও মুকেশ কুমার ।

    ভারতের সূচি:

    টেস্ট সিরিজ: ১২-১৬ জুলাই (ডোমিনিকা) এবং ২০-২৪ জুলাই (ত্রিনিদাদ)।

    এক দিনের সিরিজ: ২৭ এবং ২৯ জুলাই (বার্বাডোজ) এবং ১ অগস্ট (ত্রিনিদাদ)।

    টি-টোয়েন্টি সিরিজ: ৩ অগস্ট (ত্রিনিদাদ), ৬ ও ৮ জুলাই (গায়ানা), ১২ ও ১৩ জুলাই (ফ্লোরিডা)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Vice Chancellor: অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিকে রবীন্দ্রভারতীর অন্তর্বর্তী উপাচার্য নিয়োগ রাজভবনের

    Vice Chancellor: অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিকে রবীন্দ্রভারতীর অন্তর্বর্তী উপাচার্য নিয়োগ রাজভবনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শুভ্রকমল মুখোপাধ্যায়কে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য (Vice Chancellor) নিয়োগ করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। অবসর নেওয়ার পরবর্তী সময়ে শিক্ষাক্ষেত্রের দায়িত্ব এর আগেও পালন করেছেন তিনি। মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল ভগৎ সিং কোশিয়ারি তাঁকে সাবিত্রীবাই ফুলে পুনে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বাছাইয়ের সার্চ কমিটির চেয়ারম্যান পদে বসিয়েছিলেন। আর এবার রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পেলেন তিনি। 

    রাজ্যপালের সিদ্ধান্ত বৈধ

    অধ্যাপনার সঙ্গে যুক্ত না থেকেও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হওয়ার নজির স্বাধীনতার পর বাংলায় আর একটি আছে। ১৯৬২ সাল থেকে ১৯৬৮ পর্যন্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য করা হয়েছিল এলাহাবাদ হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি বিধূভূষণ মালিককে। উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে নবান্ন–রাজভবন সংঘাত অনেকদিন ধরেই চলছিল। কলকাতা হাইকোর্টের রায়ের পর প্রকাশ্যে সংঘাত থেমেছে। কলকাতা হাইকোর্টের রায় ছিল, অস্থায়ী উপাচার্য নিয়োগের ক্ষেত্রে রাজ্যপালের সিদ্ধান্ত বৈধ। আর এই উপাচার্যদের বেতন–সহ অন্যান্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা যাবে না। তারপরই রাজ্যপালের এই সিদ্ধান্ত। 

    আরও পড়ুুন: পঞ্চায়েত নির্বাচনের ভোট গণনাও করতে হবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর ঘেরাটোপে, নির্দেশ আদালতের

    শুভ্রকমল মুখোপাধ্যায়ের পরিচয়

    আগে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য ছিলেন নির্মাল্যনারায়ণ চক্রবর্তী। তাঁর মেয়াদ ফুরিয়েছে। তারপর প্রায় দু’মাস উপাচার্যহীন ছিল রবীন্দ্রভারতী। এবার নির্মাল্যের মেয়াদ শেষ হতেই প্রাক্তন বিচারপতি শুভ্রকমল মুখোপাধ্যায় হলেন রবীন্দ্রভারতীর নতুন অস্থায়ী উপাচার্য। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন নিয়ে পাশ করেছিলেন। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতিও ছিলেন তিনি। পরবর্তীতে কর্নাটক হাইকোর্টে চলে যান।  ২০১৫ সালে তিনি কর্নাটক হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি হন। ২০১৬ সালে তাঁকে কর্নাটক হাইকোর্টের স্থায়ী প্রধান বিচারপতি করা হয়। ২০১৭ সালে তিনি অবসর নেন। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থায়ী উপাচার্যের পাশাপাশি শুভ্রকমলকে  শান্তি ও সম্প্রীতি কমিটির চেয়ারম্যানও করা হয়েছে। এই কমিটিও রাজ্যপাল গঠন করেছেন, সেই কমিটির অন্যতম প্রধান কাজ হল শিক্ষাঙ্গনের ভিতরে সংহতির উপর নজর রাখা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NCP: শরদকে সরিয়ে অজিত ‘মনোনীত’ এনসিপির সর্বভারতীয় সভাপতি, ভাতিজার সঙ্গে কত বিধায়ক?

    NCP: শরদকে সরিয়ে অজিত ‘মনোনীত’ এনসিপির সর্বভারতীয় সভাপতি, ভাতিজার সঙ্গে কত বিধায়ক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলের সর্বভারতীয় সভাপতি পদে ইস্তফা দিতে চেয়েছিলেন তিনি। তখন এনসিপি (NCP) নেতা শরদ পাওয়ারকে অনুনয়-বিনয় করেছিলেন তাঁর দলের সিংহভাগ বিধায়ক। মাস দুয়েকের ব্যবধানে মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) বদলে গেল এনসিপির সমীকরণ। এঁদের অনেকেই ‘বিদ্রোহ’ ঘোষণা করেছেন প্রবীণ এই রাজনীতিবিদের বিরুদ্ধে। কেবল তাই নয়, শরদকে সরিয়ে সর্বভারতীয় সভাপতি পদে বসানো হয়েছে তাঁরই ভাইপো অজিত পাওয়ারকে।

    বান্দ্রায় বৈঠক

    অজিত শিবিরের দাবি, বান্দ্রায় তাঁদের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ৪০ জন বিধায়ক। মহারাষ্ট্রের শিবসেনার শিন্ডে শিবির-বিজেপি জোট সরকারে যোগ দিয়েছে এনসিপির অজিত গোষ্ঠীও। মন্ত্রী হয়েছেন অজিত সহ ৯ এনসিপি বিধায়ক। বুধবার অজিত বলেন, সরকারে যোগ দেওয়ার দুদিন আগেই এনসিপির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছি আমি। বান্দ্রায় যাঁরা অজিতের (NCP) বৈঠকে হাজির ছিলেন, সেই বিধায়কদের ১০০ টাকার স্ট্যাম্প পেপারের হলফনামায় সই করিয়ে সমর্থনের অঙ্গীকার করতে হয়েছে। অজিতের বৈঠকেও শরদের ছবি টাঙানো হয়েছিল। তবে শরদের কন্যা সুপ্রিয়া সুলের ছবি ছিল না। শরদকে নিয়ে এদিন স্লোগানও দিতে দেখা গিয়েছে এনসিপির অজিত গোষ্ঠীকে।

    শরদের নামে জয়ধ্বনি

    এদিন শরদের নামে জয়ধ্বনি দিতে দেখা যায় মন্ত্রী ছগন ভুজবলকে। তিনি বলেন, শরদজি আমাদের গুরু। তাই আমরা গুরুদক্ষিণা দিয়েছি। ওঁর ভাইপোকে উপমুখ্যমন্ত্রী বানিয়েছি। এর পরে পরেই অজিতকে মনোনীত করা হয় এনসিপির সর্বভারতীয় সভাপতি। এদিকে, মঙ্গলবারই এনসিপির (NCP) পতাকা ও নির্বাচনী প্রতীক ঘড়ির অধিকার দাবি করে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছে অজিত গোষ্ঠী। তার আগেই অবশ্য কমিশনের কাছে হলফনামা দিয়ে ক্যাভিয়েট দাখিল করে শরদ-শিবির।

    আরও পড়ুুন: পঞ্চায়েত নির্বাচনের ভোট গণনাও করতে হবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর ঘেরাটোপে, নির্দেশ আদালতের

    প্রসঙ্গত, মহারাষ্ট্রে এনসিপির বিধায়ক সংখ্যা ৫৩। দলত্যাগবিরোধী আইন এড়াতে অজিত গোষ্ঠীর প্রয়োজন ৩৬ জনের সমর্থন। শরদ শিবিরের অভিযোগ, ইডি-সিবিআইয়ের ভয় দেখিয়ে বিধায়কদের বন্দি বানিয়েছে অজিত গোষ্ঠী। মঙ্গলবার রাতে অজিত গোষ্ঠী থেকে শরদ শিবিরে ফেরা দুই বিধায়ক কিরেন লহমাটে এবং অশোক পাওয়ারও চাপ সৃষ্টির অভিযোগ করেছেন বিজেপির বিরুদ্ধে। এদিকে, উপমুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার পর অজিত (NCP) বলেন, আমিও একদিন মুখ্যমন্ত্রী হব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Primary recruitment case: প্রাথমিকে নিয়োগ সংক্রান্ত মামলায় ৩৯২৯টি পদে শুনানি পিছল সুপ্রিম কোর্টে

    Primary recruitment case: প্রাথমিকে নিয়োগ সংক্রান্ত মামলায় ৩৯২৯টি পদে শুনানি পিছল সুপ্রিম কোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  পিছিয়ে গেল প্রাথমিকে নিয়োগ সংক্রান্ত মামলা (Primary recruitment case)। প্রাথমিকে ৩৯২৯টি শূন্যপদে নিয়োগ নিয়ে মামলা দায়ের হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। বুধবার এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা ছিল শীর্ষ আদালতের বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসু ও বিচারপতি সিটি রবি কুমারের ডিভিশন বেঞ্চে। এদিন অবশ্য শুনানি হয়নি। বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, এই মামলার শুনানি হবে ১২ জুলাই। প্রাথমিকে নিয়োগের মূল মামলার সঙ্গে জুড়ে যাবে এই মামলাটিও।

    শিক্ষা পর্ষদের দাবি

    ২০২০ সালে প্রাথমিকে ১৬ হাজার ৫০০ পদে নিয়োগের কথা জানায় শিক্ষা পর্ষদ। যদিও অভিযোগ ওঠে, সব পদ পূরণ হয়নি। কলকাতা হাইকোর্টের নিয়োগ সংক্রান্ত একটি মামলার শুনানির সময় জানা যায়, ১৬ হাজার ৫০০ পদের মধ্যে নিয়োগ হয়েছে ১২ হাজার ৫০০ পদে। যার অর্থ হল, ঘোষণা সত্ত্বেও নিয়োগ করা হয়নি ৩৯২৯ পদে। 

    বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়
    মামলাটি (Primary recruitment case) প্রথমে উঠেছিল কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চে। তিনি নির্দেশ দিয়েছিলেন, ৩৯২৯টি শূন্যপদে নিয়োগ করতে হবে পর্ষদকে। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের পর্যবেক্ষণ ছিল, এই শূন্যপদের অধিকার ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণদের। তাই তাঁদেরই নিয়োগ করতে হবে। টেটের প্রশ্নপত্রে ভুল থাকায় মামলাকারীদের চাকরি দেওয়ার নির্দেশও দেন তিনি। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় পর্ষদ ও ২০১৭ সালের টেট উত্তীর্ণদের একাংশ। বিচারপতি সুব্রত তালুকদার ও সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের রায়ই বহাল রাখে।

    আরও পড়ুুন: পঞ্চায়েত নির্বাচনের ভোট গণনাও করতে হবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর ঘেরাটোপে, নির্দেশ আদালতের

    ডিভিশন (Primary recruitment case) বেঞ্চ সাফ জানায়, সকলকেই চাকরি দিতে হবে। ডিভিশন বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে দেশের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয় পর্ষদ। মে মাসে হাইকোর্টের ওই রায়ে স্থগিতাদেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। এদিন জানানো হয় মামলা পিছিয়ে যাওয়ায় মূল মামলাগুলির সঙ্গে জুড়ে যাবে এই মামলাটিও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat election 2023: পঞ্চায়েত নির্বাচনের ভোট গণনাও করতে হবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর ঘেরাটোপে, নির্দেশ আদালতের

    Panchayat election 2023: পঞ্চায়েত নির্বাচনের ভোট গণনাও করতে হবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর ঘেরাটোপে, নির্দেশ আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Panchayat election 2023) ভোট গণনাও করতে হবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর ঘেরাটোপে। গণনায় কারচুপি ও অশান্তি রুখতেই বিশেষ নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। বুধবার এই নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। কেবল তাই নয়, প্রার্থী ও কাউন্টিং এজেন্টদেরও নিরাপত্তা দেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারপতি সিনহা। 

    জেলায় জেলায় ঝরেছে রক্ত

    রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হতেই শুরু হয়ে যায় অশান্তি। প্রথম বলি হয় মুর্শিদাবাদের খড়গ্রামে। সেখানে এক কংগ্রেস কর্মীকে গুলি করে খুন করা হয়। অভিযোগের তির রাজ্যের শাসক দলের দিকেই। কংগ্রেসের অভিযোগ, তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরাই তাদের দলের ওই কর্মীকে খুন করে। কেবল মুর্শিদাবাদ নয়, অশান্ত হয়ে উঠেছে রাজ্যের বিভিন্ন (Panchayat election 2023) জেলাও। ভাঙড়ে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। আইএসএফ-তৃণমূলের ওই সংঘর্ষে প্রাণ গিয়েছে তিনজনের। তাঁদের মধ্যে এক আইএসএফ কর্মীও ছিলেন।

    উত্তপ্ত কোচভূমও

    শাসক দলের সঙ্গে বিরোধীদের সংঘর্ষের জেরে উত্তপ্ত হয়েছে কোচ রাজাদের ভূমিও। অশান্তি হয়েছে রাজ্যের আরও কয়েকটি জেলায়ও। সব ক্ষেত্রেই যে সংঘর্ষ হয়েছে তৃণমূল বনাম বিরোধীদের, তা কিন্তু নয়। কোথাও কোথাও তৃণমূলেরই দুই গোষ্ঠীর লড়াই হয়েছে। তৃণমূলের সঙ্গে যুব তৃণমূলের লড়াইয়ের বলিও হয়েছেন একজন। এমতাবস্থায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি জানিয়েছিলেন বিরোধীরা (Panchayat election 2023)। যদিও রাজ্য নির্বাচন কমিশন ভরসা করেছিল রাজ্য পুলিশের ওপর। সেই মতো কয়েকটি রাজ্যের সঙ্গে তারা যোগাযোগ করতেও শুরু করেছিল বলে খবর। কমিশনের এই পরিকল্পনার কথা জানতে পেরে আদালতের দ্বারস্থ হন বিরোধীরা।

    আরও পড়ুুন: ভাঙড়ের অশান্তির ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ চাইল হাইকোর্ট

    কেন্দ্রীয় বাহিনীর জন্য আবেদন করতে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। এর পর কমিশনের তরফে মাত্র ২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চাওয়া হয়। ফের আদালতের দ্বারস্থ হন বিরোধীরা। এবার আদালত নির্দেশ দেয়, গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে যত সংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনী ছিল, তার সমতুল কিংবা তার বেশি বাহিনী চাইতে হবে। সেই মতো ৮২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীর জন্য আবেদন করে কমিশন। ভোটারদের (Panchayat election 2023) আস্থা ফেরাতেই এই বাহিনীর একটা অংশ টহল দিচ্ছে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায়। বাকি বাহিনী এলে টহল দেবে তারাও। ভোটারদের আস্থা ফেরানোর পাশাপাশি প্রার্থী ও কাউন্টিং এজেন্টদের নিরাপত্তাও দিতে হবে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share