Tag: bangla news

bangla news

  • Acharya Pramod Krishnam: “যিনি শ্রীরামচন্দ্রকে ঘৃণা করেন তিনি হিন্দু নন”, বিস্ফোরক কংগ্রেস নেতা

    Acharya Pramod Krishnam: “যিনি শ্রীরামচন্দ্রকে ঘৃণা করেন তিনি হিন্দু নন”, বিস্ফোরক কংগ্রেস নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যিনি শ্রীরামচন্দ্রকে ঘৃণা করেন তিনি হিন্দু হতে পারেন না।” কথাগুলি যিনি বললেন, তিনি কোনও ধর্মীয় নেতা নন, বিজেপির কোনও নেতাও নন। তিনি আদ্যন্ত কংগ্রেসি। কংগ্রেসের এই নেতার মুখে ‘বিজেপি-সুলভ’ কথা শুনে প্রমাদ গুণছেন কংগ্রেস নেতারা। তবে আচার্য প্রমোদ কৃষ্ণম (Acharya Pramod Krishnam) নামের ওই কংগ্রেস নেতার কথায় দল ছাড়ার ইঙ্গিতও মিলেছে।

    প্রমোদের তোপ

    নতুন বছরের ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হবে অযোধ্যার রামমন্দিরের। তার মাস তিনেক পরে রয়েছে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে প্রমোদ কৃষ্ণমের এই কথায় ঘোর বিপাকে সোনিয়া গান্ধীর দল। প্রমোদ বলেন, “যিনি শ্রীরামচন্দ্রকে ঘৃণা করে তিনি হিন্দু হতে পারেন না। রাম মন্দির নির্মাণ স্থগিত করার চেষ্টার কথা সারা বিশ্ব জানে।” তিনি বলেন, “কে রামকে ঘৃণা করে আর কে দেবতার ভক্ত, আমি মনে করি না এটি একটি রহস্য। কংগ্রেস সদস্য হওয়ার অর্থ এই নয় যে সত্য বলা যাবে না। আমি অনুভব করেছি যে কিছু কংগ্রেস নেতা আছেন যাঁরা রাম ও রাম মন্দির উভয়কেই ঘৃণা করেন।” প্রমোদ কৃষ্ণম বলেন, “আমার চ্যালেঞ্জ হল তাঁরা কবে রাম লল্লা বিরাজমান দেখতে যাবেন? আচার্যজির প্রতি আমার সহানুভূতি, প্রভু শ্রীরামের পক্ষে কথা বলার জন্য কংগ্রেসিরা আমাকে গালি দেবেন।”

    কংগ্রেসকে নিশানা হিমন্তর

    প্রমোদ কৃষ্ণমের এই মন্তব্যের ভিডিও ক্লিপ শেয়ার করে কংগ্রেসকে তোপ দেগেছেন বিজেপি নেতা তথা অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। প্রমোদ কৃষ্ণমকে গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ দাবি করে হিমন্ত বলেন, “প্রবীণ কংগ্রেস নেতা (Acharya Pramod Krishnam) ও পরিবারের অনুগত আচার্য প্রমোদজি আমি যা বলছি, তা নিশ্চিত করেছেন – একটি নির্দিষ্ট ভোট ব্যাঙ্কের ভয়ে, কংগ্রেসের শ্রী রামচন্দ্রের প্রতি অ্যালার্জি রয়েছে।” তিনি বলেন, “প্রমাণ হল ভোটের আগে, আপনি তাদের নেতাদের ও তথাকথিত হনুমান ভক্তদের শ্রীরাম জন্মভূমি বাদে প্রতিটি মন্দিরে যেতে দেখতে পাবেন।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘হিন্দুদের জন্যই ভারতবর্ষে গণতন্ত্র রয়েছে’’, মত জাভেদ আখতারের

    সনাতন ধর্ম নিয়ে তামিলনাড়ুর ডিএমকে নেতা তথা মন্ত্রী উদয়নিধি স্ট্যালিনের বিতর্কিত মন্তব্যের কড়া সমালোচনাও করেন প্রমোদ। বিরূপ এই মন্তব্যের জন্য দয়ানিধি ও তাঁর দলকে ‘ইন্ডি’ জোট থেকে বের করে দেওয়ার পরামর্শও দেন। তিনি (Acharya Pramod Krishnam) বলেন, “যে বা যাঁরা সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করেন, সে বা তাঁরা ভারত বিরোধী। সনাতন ধর্ম ছাড়া হিন্দুদের কল্পনা করা যায় না। হিন্দুধর্মের যারা সমালোচনা করে, তারা রাবণের বংশধর। তাদের ধ্বংসও নিশ্চিত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: “মিছিলে এত লোক ভোট বাক্সে কই?” প্রকাশ্য মঞ্চে তৃণমূল কর্মীদের প্রশ্ন শতাব্দীর

    Birbhum: “মিছিলে এত লোক ভোট বাক্সে কই?” প্রকাশ্য মঞ্চে তৃণমূল কর্মীদের প্রশ্ন শতাব্দীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের রামপুরহাটে কাজ করেও তৃণমূল সাংসদ শতাব্দী রায় ভোট পাচ্ছেননা বলে কর্মীদের অভিযোগ করলেন। তাঁর স্পষ্ট প্রশ্ন “মিছিলে এত লোক ভোট বাক্সে কই?” প্রশ্ন করে হতাশা ব্যক্ত করলেন তিনি। দলীয় কর্মীদের বিজয়া সম্মেলনের এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এই প্রশ্ন তোলায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে। বীরভূমের (Birbhum) উন্নয়ন তাহলে কোথায় গেল? উল্লেখ্য ২০১৯ সালের লোকসভার ভোটে এই এলাকায় বিজেপি থেকে শতাব্দী অনেক ভোটে পিছিয়ে ছিলেন। একাধিকবার জেলায় ভোটের প্রচারে গেলে, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ঘর দেওয়া হয়নি বলে বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয়েছিল শতাব্দীকে। ‘এলাকার ভোট কোথায় যায়?’ বলে সাংসদ শতাব্দী, দলের কর্মীদের কাছে প্রশ্ন করে বিড়ম্বনায় ফেলেন। অপরদিকে বিজেপি, ভোট না পাওয়ার পিছনে তৃণমূলকে দুর্নীতিকে দায়ী করেছে। 

    কী বললেন শতাব্দী?

    এলাকার (Birbhum) বিধানসভা ভোটের পরিসংখ্যান তুলে ধরে এদিন শতাব্দী রায় বলেন, “কাজের পর কাজ হয়েছে, বড় বড় মিছিল বেরোনোর পরেও ভোট বাক্সে ভোটটা কোথায় যায়? আমার জানতে ইচ্ছে করছে। রামপুরহাট শহরের লোক আমাকে ভোট দেয়নি। আপনাদের কোনও অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে জানাবেন। সংশোধন করার চেষ্টা করবো।” উল্লেখ্য শতাব্দী রায় যখন কর্মীদের উদ্দ্যেশ্যে তাঁর আক্ষেপের কথা বলছিলেন, তখন মঞ্চে বসে ছিলেন রামপুরহাটের বিধায়ক তথা রাজ্য বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার আশীষ বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

    রামপুরহাটে ভোটে পিছিয়ে থাকে তৃণমূল (Birbhum)

    রামপুরহাটে (Birbhum) এত কাজ এত বড় বড় মিছিল-মিটিং, সেই সঙ্গে তৃণমূল কর্মী থাকার পরও ভোট বাক্সের ভোটটা কোথায় যায়? দলের কর্মীদের উদ্দ্যেশ্যে প্রশ্ন তুললেন তৃণমূল কংগ্রেসের বীরভূমের সাংসদ শতাব্দী রায়। আজ বীরভূমের রামপুরহাটে একটি সরকারি স্কুলে তৃণমূল কংগ্রেসের বিজয়া সম্মেলন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখার সময় কর্মীদের উদ্দ্যেশ্যে মাইকে এই কথাগুলি বলেন তিনি। গত তিনবার বীরভূম লোকসভা কেন্দ্র থেকে জয়ী হন তিনি। তাঁর সময়কালে এলাকায় তিনবার বিধানসভা নির্বাচন হয়েছে। আর সবকটি নির্বাচনেই রামপুরহাট শহর এলাকায় ভোটে পিছিয়ে থেকেছেন শতাব্দী। তাই কর্মীদের কারণ জানতে চেয়ে প্রশ্ন করলেন এদিন তিনি।

    বিজেপির বক্তব্য

    জেলার (Birbhum) বিজেপির পক্ষ থেকে তৃণমূলকে আক্রমণ করে বলা হয়, রাজ্য জুড়ে এত সন্ত্রাস চালিয়েও মানুষের মত প্রকাশের অধিকারকে আটকাতে পারেনি তৃণমূল। দুর্নীতিগ্রস্ত তৃণমূলের নেতাদের আচরণে মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। আগামী দিনে লোকসভার ভোটে তৃণমূলের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বিজেপিকেই জয়ী করবে রামপুরহাটের মানুষ।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের ,  এবং Google News পেজ।

  • B.Ed. Colleges: দুর্নীতি না অন্য কিছু! একধাক্কায় রাজ্যের ২৫৩ বিএড কলেজের অনুমোদন বাতিল

    B.Ed. Colleges: দুর্নীতি না অন্য কিছু! একধাক্কায় রাজ্যের ২৫৩ বিএড কলেজের অনুমোদন বাতিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পর্যাপ্ত পরিকাঠামো না থাকার অভিযোগে রাজ্যের ২৫৩টি বিএড কলেজের অনুমোদন বাতিল হল। রাজ্যে মোট ৬২৪টি বিএড কলেজ ছিল। সুপ্রিম কোর্টের একটি নির্দেশিকার সাপেক্ষে রাজ্যের বিএড বিশ্ববিদ্যালয় ৩৭১টি বিএড কলেজকে অনুমোদন দিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। বাকি ২৫৩টি বিএড কলেজ কোনও অনুমোদন পায়নি বলেই খবর। কেন্দ্র বাতিল করেছে ১৮টি বিএড কলেজের অনুমোদন। 

    কেন এই সিদ্ধান্ত

    রাজ্যে প্রায় ২৫০টি বিএড কলেজের পুনর্নবীকরণের অনুমতি দেওয়া হতে পারে না এই আশঙ্কা আগেই ছিল। ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর টিচার্স এডুকেশনের নিয়ম মোতাবেক, এই কলেজগুলিতে শিক্ষক এবং পড়ুয়াদের একটি নির্দিষ্ট অনুপাত বজায় রাখা বাধ্যতামূলক। কোনও কলেজে যদি শিক্ষক কম থাকে তাহলে কোনওভাবে তা চলবে না। কোনও কলেজে যদি শিক্ষক কম থাকে এবং সেখানে নতুন করে পড়ুয়াদের ভর্তি করা হয় সেক্ষেত্রে তাঁদের পড়াশোনার ক্ষেত্রে ক্ষতি হতে পারে। বাবাসাহেব আম্বেদকর এডুকেশন ইউনিভার্সিটির তরফে মাস খানেক আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, এনসিটির ২০১৪ সালের রেগুলেশন মেনে চলতে হবে। সেই রেগুলেশন যে কলেজগুলি মেনে চলতে পারবে না, সেগুলিকে অনুমোদন দেওয়া সম্ভব হবে না। এমনকী বেশ কয়েকটি বিএড কলেজে ভুয়ো ফায়ার সেফটি লাইসেন্স ব্যবহারের অভিযোগও এসেছিল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে।

    আরও পড়ুন: দিল্লিতে সম্পন্ন ভারত-মার্কিন ‘টু প্লাস টু’ বৈঠক, কী কী সিদ্ধান্ত হল?

    দুর্নীতির প্রশ্ন

    রাজ্যে ছাতার মতো গড়ে উঠেছে একের পর এক বি এড কলেজ। সেই বিএড কলেজগুলিতেও দুর্নীতির গন্ধ পাচ্ছে রাজ্যের বি.এড বিশ্ববিদ্যালয়, বলে অনুমান শিক্ষামহলে। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তেই উঠে এসেছে বিএড কলেজগুলির থেকে ফেক সার্টিফিকেট দেওয়ার মতো তথ্য। বি এড বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোমা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “আপনারা দেখছেন নিয়োগ দুর্নীতির ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে, কয়েকটি বিএড কলেজ থেকে ফেক সার্টিফিকেট দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে। তাই এবার আমাদের কড়া হওয়ার প্রয়োজন ছিল। দুর্নীতি হয়েছে কী হয়নি তা পরবর্তীকালে বিচার ব্যবস্থা বিচার করবে। তবে পর্যাপ্ত পরিকাঠামো না থাকলে অনুমোদন দেওয়া যেবে না। ”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Diwali 2023: আলোর উৎসবে মাতলেন কমলা হ্যারিস, ‘ছাইয়াঁ ছাইয়াঁ’ গানে নাচলেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

    Diwali 2023: আলোর উৎসবে মাতলেন কমলা হ্যারিস, ‘ছাইয়াঁ ছাইয়াঁ’ গানে নাচলেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন মুলুকে আগাম দীপাবলিতে মেতে উঠলেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। বিশ্ববাসীকে দিলেন দীপাবলির শুভকামনা। সেই সঙ্গে তিনি হামাস এবং প্যালেস্তিনীয়দের মধ্যে পার্থক্য স্পষ্ট করলেন। মধ্যপ্রাচ্য সঙ্কটে হামাসকে দিলেন কড়া হুঁশিয়ারি। ভারতে নিযুক্ত মার্কিন দূতাবাসে দীপাবলি (Diwali 2023) উদযাপিত হল। ‘ছাইয়াঁ ছাইয়াঁ’ গানের তালে নাচলেন ভারতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত। 

    দীপাবলি উদযাপনে কমলা হ্যারিস (Diwali 2023)

    দীপাবলির (Diwali 2023) আগেই মার্কিন মুলুকে আলোর উৎসবে মেতে উঠলেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। বার্তা দিলেন বিশ্ব শান্তির। মধ্য প্রাচ্যের সংঘর্ষের বিরুদ্ধে জগতের অন্ধকার দূর করতে আলোর উৎসব পালন করলেন তিনি। দীপাবলির আগেই শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি বলেন, “হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ নতুন করে উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পৃথিবী এক অস্থির অন্ধকার সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। মধ্যপ্রাচ্যের এই কঠিন পরিস্থিতিতে দীপাবালি উৎসব পালন করা প্রয়োজন। এটা করলেই জগতের অন্ধকার এবং আলোর মধ্যে পার্থক্য অনুভব করা যাবে। এই কারণে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইজরায়েলের আত্মরক্ষার পাশে দাঁড়িয়েছেন।” একই ভাবে গাজায় আক্রান্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে মানবিক বার্তা দেন হ্যারিস। তিনি হামাস এবং প্যালেস্তিনীয়দের মধ্যে পার্থক্য বিষয়ে স্পষ্ট মত প্রকাশ করেন। হামাসের জঙ্গি কার্যকলাপের বিরদ্ধে তীব্র হুঁশিয়ারি দেন। সেই সঙ্গে হামাসের দ্বারা ইজরায়েল নাগরিকদের পণবন্দিদের নিয়ে দুশ্চিন্তা প্রকাশ করেছেন।

    ভারতের মার্কিন দূতাবাসে দীপাবলি

    দীপাবলির (Diwali 2023) আগে ভারতে দিল্লির মার্কিন দূতাবসে উচ্ছ্বাসের সঙ্গে পালিত হল দীপাবলি উৎসব। মার্কিন রাষ্ট্রদূত এরিক গারসেটি আলোর উৎসবে মেতে উঠলেন। বলিউড নায়ক শাহরুক খানের অভিনীত ‘ছাইয়াঁ ছাইয়াঁ’ গানে নাচলেন তিনি। চণ্ডীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাউন্ডার চ্যান্সেলর সাতনাম সিং সান্ধু নিজের এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডেলে একটি ভিডিও পোস্ট করে বলেন, “দীপাবলির আনন্দঘন উৎসবে শুভেচ্ছা বিনিময় করে মেতে উঠলেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত। ভারতের সঙ্গে মার্কিন যুক্ত রাষ্ট্রের সম্পর্ক এই ভাবেই শুভকামনা নিয়ে এগিয়ে যাক।”

    এর আগে, মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিন্দু দুর্গাপুজোর সময়েও দিল্লির চিত্তরঞ্জন পার্কে গিয়ে দেবী দুর্গার প্রতিমা দর্শন করেন। সেই সঙ্গে মন্দিরে মন্দিরে যান। পুজোতে ঢাকের তালে আনন্দ উপভোগ করেন। এবার আলোর উৎসব দীপাবলির আনন্দে ভাসলেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের ,   এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam: ধান বিক্রি করেও মেলেনি সহায়ক মূল্য, তদন্ত শুরু ইডির

    Ration Scam: ধান বিক্রি করেও মেলেনি সহায়ক মূল্য, তদন্ত শুরু ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধান বিক্রি করলে মেলে ন্যূনতম সহায়ক মূল্য। অথচ ধান বেচেও, মেলেনি ওই মূল্য। এ নিয়ে কলকাতা পুলিশে দায়ের হয় অভিযোগ। সেটা ২০১৮ সাল। সেই সময় রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী ছিলেন রেশন বণ্টন (Ration Scam) কেলেঙ্কারিতে ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়া তৃণমূল নেতা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক।

    ভুক্তভোগীর অভিযোগ

    ২০১৮ সালে অভিযোগ দায়ের হলেও, কোনও এক অজানা কারণে এগোয়নি তদন্ত। এফআইআরে উল্লেখ করা হয়, ধান কেনার ন্যূনতম সহায়ক মূল্য কৃষকরা পাননি। তা আত্মসাৎ করেছে রাইস মিল। এই মর্মে অভিযোগ দায়ের করেন হাওড়ার জগৎবল্লভপুরের বাসিন্দা স্বপন সাঁতরাও। স্বপনের অভিযোগ, অঙ্কিত রাইস মিলের দুই প্রতিনিধি ২০১৭ সালে তাঁর কাছে গিয়েছিল। তাঁরা তাঁকে একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খুলতে বলেছিল। তিনি প্রথমে রাজি হননি। পরে পাঁচ হাজার টাকার টোপ দিয়ে তাঁর নামে একটি অ্যাকাউন্ট খোলা হয়। ওই অ্যাকাউন্টে ধান কেনার ২ লক্ষ টাকা জমা পড়ে। পরে রাইস মিল কর্তৃপক্ষ তা তুলেও নেয়। তিনি বলেন, “বসে বসে সব অ্যাকাউন্ট করেছিল। সেখানে টাকা ঢোকাত। অন্য ধানও আমাদের অ্যাকাউন্টে বিক্রি করত। আমাকে বলেছিল এজন্যও আমাকে পাঁচ হাজার করে টাকা দেবে। পরে দিয়েছে ৪০০-৫০০ টাকা।”

    মামলা হাতে নিল ইডি

    এবার (Ration Scam) সেই মামলাও হাতে নিল ইডি। ২০১৮ সালের অগাস্ট মাসে ভবানীপুর ও ২০১৯ সালে বালিগঞ্জ থানায় দায়ের হওয়া দুটি মামলার ভিত্তিতে মামলা দায়ের করে ইডি। জানা গিয়েছে, জনৈক হিতেশ চাণ্ডক ও দীপেশ চাণ্ডক দুজনেই অঙ্কিত ইন্ডিয়া রাইস মিল কর্তৃপক্ষের লোক। এই মিলের সঙ্গে উত্তর ২৪ পরগনার তৃণমূল নেতা তথা রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের যোগ রয়েছে বলে অভিযোগ। এই মিলে ম্যারাথন তল্লাশি চালিয়েছে ইডি। প্রকাশ্যে এসেছে বেশ কিছু অভিযোগও।

    আরও পড়ুুন: ‘‘হিন্দুদের জন্যই ভারতবর্ষে গণতন্ত্র রয়েছে’’, মত জাভেদ আখতারের

    বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “ইদানিংকালে কোনও চাষি বাংলায় ন্যূনতম সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করতে পেরেছেন? ধান বিক্রি করবে বললেই এলাকায় ফড়ে, দালাল পৌঁছে যায়। বাধ্য হচ্ছে চাষিরা কম দামে ফসল বিক্রি করতে। আর সেই দাম নিয়ে মাঝখান থেকে একটা চক্র ৩০০ টাকা করে লাভ নিয়ে চলে যাচ্ছে। মার খাচ্ছেন প্রান্তিক (Ration Scam) কৃষকরা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

     

  • Ausgram: তৃণমূলের জেলা সভাপতিকে খুনের চক্রান্ত করছেন দলেরই বিধায়ক! অভিযোগ গড়াল থানায়

    Ausgram: তৃণমূলের জেলা সভাপতিকে খুনের চক্রান্ত করছেন দলেরই বিধায়ক! অভিযোগ গড়াল থানায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল বিধায়কের বিরুদ্ধে থানায় এফআইআর  করলেন দলেরই নেতা। তৃণমূলের জেলা সভাপতিতে খুন করার চক্রান্ত করছে বিধায়ক। এমনই অভিযোগ জানিয়েছেন দলেরই ওই কর্মী। পূর্ব বর্ধমানের আউশগ্রামের (Ausgram) এই ঘটনায় তৃণমূলের কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে আসে। যা নিয়ে দলেরই অন্দরে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। জানা গিয়েছে, আউশগ্রাম-২ ব্লকের তৃণমূল সহ- সভাপতি উজ্জ্বল পাল বিধায়ক অভেদানন্দ থান্দারের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছেন। আর এই ঘটনা নিয়ে স্থানীয় লোকজন নিজেদের মধ্যে হাসাহাসি শুরু করেছেন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Ausgram)

    ঘটনার সূ্রপাত গত ৫ নভেম্বর। আউশগ্রামের (Ausgram) বিধায়ক অভেদানন্দ থান্দারের আহ্বানে গুসকরার একটি লজে তৃণমূলের বিজয়া সম্মিলনী হয়। সেখানে আউশগ্রাম- ১, আউশগ্রাম- ২ ব্লক তৃণমূলের নেতৃত্ব এবং গুসকরা শহর তৃণমূল কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন। সাংবাদিক বৈঠকে এক নেতা বক্তব্য রাখার সময় বিধায়ক অভেদানন্দ থান্দারকে তাঁর পাশে বসে থাকা দলীয় এক নেতা আব্দুল লালনের সঙ্গে ফিসফিস করে কিছু কথা বলতে দেখা যায়।  সাংবাদিক বৈঠকের সময় অভেদানন্দ এবং তৃণমূল নেতা আব্দুল লালনের কথাবার্তা তাঁদের সামনে রাখা বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের বুম এবং বিধায়কের জামার কলারে লাগানো মাইক্রোফোনের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। তাতে বিধায়ক বেশ কিছু বিতর্কিত মন্তব্য করতে শোনা যায়। এমনকী, দলের এক সাংসদ অসিত মালের খাবারে ‘লঙ্কার গুঁড়ো মিশিয়ে মেরে দেওয়ার কথাও বলতেও শোনা যায়। বস্তুত, হাসতে হাসতেই এই কথাগুলো বলছিলেন আউশগ্রামের বিধায়ক। কিন্তু দলের এক গোষ্ঠী একে মোটেই হাল্কা ভাবে নিচ্ছে না। এই ঘটনার জেরে অস্বস্তিতে পড়েছেন বিধায়ক।

    বিধায়কের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে কী বললেন তৃণমূল নেতা?

    আউশগ্রাম-২ ব্লকের (Ausgram) তৃণমূল সহ- সভাপতি উজ্জ্বল পাল বলেন, দলেরই নেতাদের মেরে ফেলার চক্রান্ত করা হচ্ছে। আমারও জীবনহানির আশঙ্কা রয়েছে। তৃণমূলের জেলা সভাপতি রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়কে মেরে দেওয়ার চক্রান্ত করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে বিধায়কের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগের প্রেক্ষিতে আউশগ্রাম থানার পুলিশ তদন্তও শুরু করে দিয়েছে। তৃণমূলের জেলা সভাপতি উজ্বলবাবুকে সমর্থন করেছেন।  

    বিধায়ক কী বললেন?

    আউশগ্রামের (Ausgram) বিধায়কের  বক্তব্য, সামান্য ঠাট্টা ইয়ার্কিকে যে ভাবে অন্য মাত্রা দেওয়া হচ্ছে, তা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। আমার বিরুদ্ধে কয়েক জন রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র করছে। দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথাও হয়েছে।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    এ নিয়ে বিজেপির আউশগ্রামের (Ausgram) নেতা চন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, গোষ্ঠী কোন্দলের আরেক নাম তৃণমূল। দলের বিধায়কের উপর দলেরই স্থানীয় নেতৃত্বের আস্থা নেই। এরা নিজেদের দল ঠিকমতো করে চালাতে পারছে না। দল চালাবে কী করে?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Terror Funding Racket: ভূস্বর্গে টেরর ফান্ডিং চক্রের হদিশ, কীভাবে জঙ্গিদের হাতে অর্থ যেত জানেন?

    Terror Funding Racket: ভূস্বর্গে টেরর ফান্ডিং চক্রের হদিশ, কীভাবে জঙ্গিদের হাতে অর্থ যেত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূস্বর্গে মিলল টেরর ফান্ডিং (Terror Funding Racket) চক্রের হদিশ। এই চক্রের পান্ডারা ৮৫ কোটি টাকা জোগাড় করে জঙ্গিদের হাতে পৌঁছে দিয়েছিল বলে অভিযোগ। এই চক্রে কাশ্মীর পুলিশের এক কর্তা এবং শ্রীনগরের এক ব্যবসায়ী জড়িত বলে অনুমান তদন্তকারীদের। ওই পুলিশ কর্তার বাড়িতেও চালানো হয়েছে তল্লাশি।

    জম্মু-কাশ্মীরে তল্লাশি চালায় এসআইএ

    কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে তল্লাশি চালায় স্টেট ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এসআইএ)। বুধবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত কেন্দ্রশাসিত জম্মু-কাশ্মীরে তল্লাশি চালায় এসআইএ। তখনই ফাঁস হয় এই টেরর ফান্ডিং চক্রের। এসআইএ সূত্রে খবর, বিভিন্ন গোপন চ্যানেলের মাধ্যমে এই টাকা লেনদেন করা হত। তদন্তকারীদের দাবি, বিপুল পরিমাণ এই টাকা উপত্যকা সহ দেশের অন্যান্য কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে নাশকতার কাজে লাগানোর জন্য সংগ্রহ করা হয়েছিল। সাম্প্রতিক অতীতে এত বড় টেরর ফান্ডিং চক্রের ধরা পড়ার নজির নেই বলেও দাবি তাঁদের। তিন দিনের ওই অভিযানে তল্লাশি চালানো হয়েছিল ভূস্বর্গের ২২টি জায়গায়।

    টেরর ফান্ডিংয়ে দুবাই যোগ!

    এর মধ্যে রয়েছে একজন প্রবীণ পুলিশ আধিকারিক ও একজন ব্যবসায়ীর বাড়িও। শুক্রবার সকালে তল্লাশি চালানো হয় শ্রীনগর, পুলওয়ামা এবং অনন্তনাগ জেলার ১০টি জায়গায়। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে (Terror Funding Racket) প্রচুর পরিমাণ বৈদ্যুতিন যন্ত্র সহ নানা সামগ্রী। তদন্তকারীদের আরও দাবি, টেরর ফান্ডিং এই চক্রের সঙ্গে রয়েছে দুবাই যোগ। এসআইএ জানিয়েছে, সোনার চোরা চালান ও অন্যান্য পথে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার করা হত। কারা অর্থ সংগ্রহ করত, কোথা থেকে ভারতে জঙ্গি হামলার জন্য অর্থ সরবরাহ করত, তা জানতে শুরু হয়েছে তদন্ত। এই ঘটনায় যারা জড়িত, তাদের কড়া সাজা হবে বলে আশ্বাস এসআইএ-র। তারা জানিয়েছে, ভূস্বর্গ থেকে সন্ত্রাসবাদ নিশ্চিহ্ন করতে বদ্ধ পরিকর তারা।

    আরও পড়ুুন: ‘‘হিন্দুদের জন্যই ভারতবর্ষে গণতন্ত্র রয়েছে’’, মত জাভেদ আখতারের

    একটি বিবৃতি জারি করে এসআইএ জানিয়েছে, “এটি জঙ্গিদের আর্থিক মদত দেওয়ার একটি মামলা। যেখানে ৮৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করা হয়েছে এবং গোপন মাধ্যমে সেই টাকা জঙ্গিদের হাতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। সেই টাকা কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদ ছড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়েছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, টেরর ফান্ডিংয়ে (Terror Funding Racket) মদত দেওয়ার অভিযোগে অগাস্ট মাসে একটি মামলা দায়ের হয়। তার পরেই তদন্তে নামে এসআইএ। ফাঁস হয় টেরর ফান্ডিংয়ের পর্দা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Grammy Awards 2024: গ্র্যামিতে মনোনীত প্রধানমন্ত্রীর লেখা গান! দীপাবলির আগেই উচ্ছ্বসিত দেশবাসী

    Grammy Awards 2024: গ্র্যামিতে মনোনীত প্রধানমন্ত্রীর লেখা গান! দীপাবলির আগেই উচ্ছ্বসিত দেশবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লেখা গান এবার গ্র্যামি পুরস্কারের (Grammy Awards 2024) জন্য মনোনীত হয়েছে। উল্লেখ্য ২০২৩ বর্ষ হল মিলেট বর্ষ। এই বছর দেশে মিলেট উৎপাদনের উপর বিশেষ নজর দিয়েছেন তিনি। মিলেটের ব্যবহারিক গুণ, উপাকারিতা নিয়ে প্রচুর উদ্যোগ এবং প্রচার অভিযান করেছিলেন মোদি। এবার তাঁর লেখা মিলেট বিষয়ক গান গ্র্যামির দৌড়ে ঠাঁই পেয়েছে। এই পুরস্কারে দেশের সম্মান বৃদ্ধি হওয়ায় দেশবাসীর মনে ব্যাপক উচ্ছ্বাস।

    মোদির গানে সম্মান (Grammy Awards 2024)

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মিলেট উৎপাদনের প্রচার প্রসারের জন্য গ্র্যামিজয়ী ফাল্গুনী শাহের সঙ্গে একত্রিত হয়ে একটি গান রচনা করেছেন। মোদির লেখা গানগুলি হল “অ্যাবানডেন্স অফ মিলেট্‌স”। গানের গায়ক হলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ফাল্গুনী শাহ ওরফে ফালু এবং তাঁর স্বামী গৌরব শাহ। গত জুন মাসের ১৬ তারিখে মুক্তি পেয়েছিল গানটি। ২০২৪ সালে গ্র্যামি সম্মানের (Grammy Awards 2024) সেরা বিশ্ব সঙ্গীত পরিবেশনায় মনোনীত হয়েছে গানটি। প্রধানমন্ত্রী নিজে এই সম্মানের কথা এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডেলে বিনিময় করে দেশবাসীকে দীপাবলির উপহার বলে মন্তব্য করেন।

    কী বললেন মোদি?

    গ্র্যামি পুরস্কারে মনোনীত হওয়ার কথা জানিয়ে (Grammy Awards 2024) দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে বলেন, “আমি খুব সন্তুষ্ট যে সরকারের জনকল্যাণ মূলক নীতি দীপাবলির এই উৎসবে দেশের প্রত্যেক ঘরকে আলোকিত করছে। আমি খুব খুশি যে গোটা বিশ্ব এই বছর মিলেট বর্ষ বলে উদযাপন করছে। এই কাজের প্রধান প্রচার প্রসারে ভারত নেতৃত্ব প্রদান করায় আমি অভিভূত।”

    গানের গায়িকা কী বললেন?

    উল্লেখ্য চলতি বছরেই দিল্লিতে আয়োজন করা হয়েছিল গ্লোবাল মিলেট নামক শ্রীঅন্ন কনফারেন্স। মিলেট গানের মূল ভাষা ইংরেজি হলেও হিন্দিতেও এই গান করা হয়েছে। গানের বিষয়ে গায়িকা বলেছেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও আমার স্বামী গৌরব এই গানের কথা লিখেছেন। ইংরেজি এবং হিন্দি দুই ভাষাতে এই গান রচনা হয়েছে। আমি এই গান (Grammy Awards 2024) গেয়ে অত্যন্ত আনন্দিত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Karar Oi Louho Kopat: ‘কারার ওই লৌহ কপাট’ গানটিকে হত্যা করা হয়েছে, ব্যাপক ক্ষোভ শিল্পীমহলে

    Karar Oi Louho Kopat: ‘কারার ওই লৌহ কপাট’ গানটিকে হত্যা করা হয়েছে, ব্যাপক ক্ষোভ শিল্পীমহলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যে গান গাওয়ার জন্য সাজা পেতে হত ব্রিটিশ জমানায়, যে গান গাইলে আজও গরম রক্তের স্রোত ছুটতে থাকে ধমনী বেয়ে, সেই গানকেই বিনির্মাণ করতে গিয়ে বারোটা বাজিয়ে দিয়েছেন সুরকার এআর রহমান। এমনই অভিমত শিল্পীদের বৃহত্তর অংশের। ব্রিটিশ আমলে ‘কারার ওই লৌহ কপাট’ ((Karar Oi Louho Kopat)।) গানটি রচনা করেছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম। ব্রিটিশ জমানায় গানটি গাওয়ার অনুমতি না থাকলেও, স্বাধীনতা-উত্তর কালে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায় গানটি।

    ক্ষোভ কবি পরিবারেরও

    সম্প্রতি একটি সিনেমায় সেই গানটির সুরই বিকৃত করা হয়েছে বলে অভিযোগ। যার সমালোচনায় মুখর শিল্পীদের পাশাপাশি কবি পরিবারও। নজরুলের নাতি অনির্বাণ কাজী বলেন, “যে সৎ বিশ্বাসে গানটি ব্যবহার করার লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল, তার মর্যাদা রাখা হয়নি। আমরা বুঝতে পারিনি যে রহমানের মতো একজন শিল্পী এতটা অসংবেদনশীল হতে পারেন এবং এভাবে গানটিকে হত্যা করতে পারেন। প্রতিবাদ হিসেবে, আমি চলচ্চিত্রের ক্রেডিট লাইনে বিশেষ ধন্যবাদে আমাদের পরিবারের নাম চাই না।”

    গানটি বিকৃত করার অধিকার কে দিল

    কবির নাতি বলেন, “মা গানটি ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছিলেন সুর ও কথা না বদলে রিক্রিয়েট করার জন্য। কিন্তু সেই সময় ওদের তরফে বলা হয়েছিল, গানটা ওরা নিজেদের মতো করে ব্যবহার করতে চায়। মা ওদের বলেছিল, গানটি তৈরি হয়ে গেলে একবার শোনাতেও। ২০২১ সালে মা অনুমতি দেন। কিন্তু ওরা কিছুই শোনায়নি। এরপর মা-ও মারা যান।” অনির্বাণ বলেন, “রহমানকে শ্রদ্ধা জানিয়েই জানতে চাই, ওঁকে কে অধিকার দিল গানটি বিকৃত করার। স্বত্ব দেওয়ার সময় তো সুর বদলের কথা বলা হয়নি। একটা গ্রামীণ সঙ্গীতের মতো ভাটিয়ালির মতো করে দিয়েছে। অনেক সস্তা করে দিয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: মমতা সরকারের সঙ্গে সংঘাত? ইস্তফা রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেলের

    কবির নাতনি মিষ্টি কাজী বলেন, “এই গান শুনে মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করেছেন, সারা বিশ্বে এই গান কারাগারের গান হিসেবে চিহ্নিত হয়। একজন সম্মানীয় সুরকার হিসেবে এ আর রহমান কীভাবে পারলেন আমার দাদার গান নিয়ে এভাবে নিজের মতো সুর করে প্রচার করতে।” প্রসঙ্গত, ১৯২২ সালের ২০ জুন গানটি  (Karar Oi Louho Kopat) লিখেছিলেন কবি। রেকর্ড করা হয়েছিল ১৯৪৯ সালের জুন মাসে। গেয়েছিলেন গিরিন চক্রবর্তী।

    ‘কারার ওই লৌহ কপাটে’র মতো জনপ্রিয় গানটি বিনির্মাণ করায় ক্ষোভে ফুঁসছে নেট-নাগরিকরাও। নজরুল ভক্তদের মতে, গানের মূল ভাবকেই বিকৃত করে ফেলেছেন রহমান। গানটিকে না বুঝেই সেটির নয়া সংস্করণ তৈরি করে ফেলেছেন সঙ্গীত পরিচালক। পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তী বলেন, “গানটা (Karar Oi Louho Kopat)।  নিয়ে যা খুশি করা হবে? মামলা হওয়া উচিত! লিখিতভাবে প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ জানানো উচিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • ICC World Cup 2023: সেমিফাইনালের আগে অনুশীলনের ধরন বদলালেন বিরাট! কিসের প্রস্তুতি?

    ICC World Cup 2023: সেমিফাইনালের আগে অনুশীলনের ধরন বদলালেন বিরাট! কিসের প্রস্তুতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেমিফাইনালের কথা ভেবে বিশেষ প্রস্তুতি শুরু করে দিলেন ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক বিরাট কোহলি। রবিবার, কালীপুজোর দিন বিশ্বকাপের রাউন্ড রবিন লিগের শেষ ম্যাচে নেদারল্যান্ডসের মুখোমুখি হচ্ছে ভারত। সেই ম্যাচকে খুব একটা গুরুত্ব না দিলেও রোহিতদের লক্ষ্য সেমিফাইনাল।  তারই প্রস্তুতি হিসেবে শুক্রবার অনুশীলন সারল মেন ইন ব্লু। দীপাবলীর আলোর সাজেও ফুটে উঠল বিশ্বকাপের ছবি।

    বিশেষ অনুশীলন

    শুক্রবার বেঙ্গালুরুতে ভারতীয় দলের অনুশীলনে কোহলিকে বেশ কিছু ক্ষণ ব্যাটিং অনুশীলন করতে দেখা গিয়েছে। তার মধ্যে অনেকটা সময় রবীন্দ্র জাডেজার বল সামলেছেন তিনি। পরে শার্দূল ঠাকুরকে নির্দেশ দেন, তাঁকে খাটো লেংথে বল করতে। নিউ জিল্যান্ডের জোরে বোলার লকি ফার্গুসনের কথা মাথায় রেখেই সম্ভবত শার্দূলকে নির্দেশ দেন কোহলি। এ দিন বাধ্যতামূলক ছিল না অনুশীলন। তবে কোহলি প্রস্তুতিতে ফাঁক রাখলেন না। 

    প্রতিপক্ষ নিউজিল্যান্ড!

    অবিশ্বাস্য কিছু না হলে, শেষ চারে ভারতের প্রতিপক্ষ নিউজিল্যান্ড। ২০১৯ বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে কিউয়িদের কাছে হেরেই বিদায় নিতে হয়েছিল কোহলির ভারতকে। এবার সেই ম্যাচেরই বদলা নিতে প্রস্তুত বিরাট। তাই শুক্রবার বাধ্যতামূলক না হলেও রোহিতেরা সকলেই এসেছিলেন অনুশীলনে। শুধু দেখা যায়নি ঈশান কিশনকে।

    আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটকে নির্বাসিত করল আইসিসি! কেন এই পদক্ষেপ?

    চলতি বিশ্বকাপে ধরমশালায় কিউইদের বিরুদ্ধে ২৭৪ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে ভারত ১২ বল বাকি থাকতে জিতেছিল ৪ উইকেটে। বিরাট কোহলি আটটি চার ও ২টি ছয়ের সাহায্যে ১০৪ বলে ৯৫ রান করেছিলেন। এবার আইসিসি ইভেন্টে নক-আউট পর্বে বড় গাঁট নিউজিল্যান্ডকে ধরাশায়ী করার লক্ষ্যে নামছে ভারত। লকি ফার্গুসন ছন্দ ফিরে পেয়েছেন। শ্রীলঙ্কা ম্যাচে শর্ট পিচ ডেলিভারিতে কাবু করেছেন ব্যাটারদের। মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ভারতীয় ব্যাটারদের শান্ত রাখতে ফার্গুসনের শর্ট পিচ ডেলিভারি কিউইদের বড় বাজি হতে পারে। সে কথা আগাম আঁচ করেই বিরাট আজ বিশেষ অনুশীলন করলেন কিনা তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share