Tag: bangla news

bangla news

  • Mohun Bagan: জন্ম সাল রেখেই প্রকাশিত নতুন লোগো! আজ, মোহনবাগানে মার্টিনেজ

    Mohun Bagan: জন্ম সাল রেখেই প্রকাশিত নতুন লোগো! আজ, মোহনবাগানে মার্টিনেজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় এমিলিয়ানো মার্টিনেজ। শতাব্দী প্রাচীন ক্লাবে আজ দেখা যাবে বিশ্বকাপের সেরা গোলরক্ষককে (Emiliano Martinez)। তার ঠিক আগেই প্রকাশ পেল মোহনবাগানের (Mohun Bagan) নতুন লোগো। খুশি সবুজ-মেরুন সমর্থকরা। মোহনবাগানই যথেষ্ট। নামের সামনে থেকে এটিকে উঠে গিয়েছে। এখন নতুন নাম মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট। 

    মোহনবাগানের নয়া লোগো

    ক্লাবের তরফ থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় নতুন লোগোর ছবি প্রকাশ করা হয়ছে। এটিকের সঙ্গে সংযুক্তিকরণের আগে পালতোলা নৌকার উপরে ‘১৮৮৯’ লেখা থাকত না। এবার সেই সালও ফিরেছে। নতুন লোগোতে উপরে মোহনবাগান, নিচে সুপার জায়ান্ট, মাঝে পাল তোলা নৌকা ১৮৮৯ লেখা। মোহন বাগান ও সুপার জায়ান্টের (Mohun Bagan) মাঝে যে ফাঁকা জায়গা রয়েছে সেখানে রয়েছে আরপিএসজি গ্রুপের লোগো। সোমবার বিকেলে মোহনবাগানের ফেসবুক পেজ থেকে পোস্ট করা হয় সেই লোগো। যা প্রকাশ্যে আসার পর মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়।

    মোহনবাগানই যথেষ্ট

    গত মরশুমে মোহনবাগান আইএসএল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পরই ক্লাবের নামের আগে থেকে ‘এটিকে’ উঠিয়ে দেওয়ার ঘোষণা করে দিয়েছিলেন সঞ্জীব গোয়েঙ্কা। জানিয়েছিলেন, আগামি মরশুম থেকে মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট নামে খেলবে শতাব্দী প্রাচীন ক্লাব। ঐতিহাসিক ক্লাবের নামের আগে থাকবে না কোনও কিছুই। সমর্থকদের দীর্ঘদিনের দাবি মেনে এবার প্রকাশিত হল নয়া লোগো। এটিকের সঙ্গে মোহনবাগানের সংযুক্তিকরণ নিয়ে কম অপমান, কটাক্ষ সহ্য করতে হয়নি মোহনবাগান সমর্থকদের। নিজেদের ক্লাবকে বেচে দিয়েছে, এমন নোংরা অপবাদও জুটেছিল প্রধান বিপক্ষ দল ইস্টবেঙ্গল ভক্তদের থেকে। এদিন নতুন লোগো দেখে উচ্ছ্বসিত মোহনবাগানপ্রেমীরা। কেউ লিখেছেন, ‘জয় মোহনবাগান’। আবার কেউ আলাদা করে ধন্যবাদ জানিয়েছেন সঞ্জীব গোয়েঙ্কাকে। এখন শুধুই মরশুম শুরুর অপেক্ষা। 

    আরও পড়ুন: ওয়েস্ট ইন্ডিজের হার লজ্জার! ট্যুইট-বার্তায় বলছেন বীরেন্দ্র সেহবাগ

    মোহনবাগানে মার্টিনেজ

    মঙ্গলবার মোহনবাগান ক্লাবে যাবেন এমিলিয়ানো মার্টিনেজ (Emiliano Martinez)। বিকেলের দিকে মোহনবাগান তাঁবুতে যাবেন তিনি। মোহনবাগানের তরফে সংবর্ধনা দেওয়া হবে বিশ্বকাপের সেরা গোলরক্ষককে। ‘মোহনবাগান রত্ন’ স্মারক তুলে দেওয়া হবে মার্টিনেজের হাতে। এর পর কিছু নির্বাচিত ক্লাবকর্তার সঙ্গে দেখা করবেন তিনি। সেই অনুষ্ঠানেই ১০ জনকে আজীবন সদস্যপদ দেওয়া হচ্ছে মোহনবাগানের তরফে। সেই ১০ জনের হাতে এই সম্মান তুলে দেবেন মার্টিনেজ। সেই সঙ্গে মোহনবাগান ক্লাবে পেলে, দিয়েগো মারাদোনা এবং গ্যারি সোবার্সের নামে যে গেট রয়েছে তার উদ্বোধন করবেন মার্টিনেজ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • SCO Summit: এসসিও সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন মোদি, যোগ দিচ্ছেন শরিফ, জিনপিং

    SCO Summit: এসসিও সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন মোদি, যোগ দিচ্ছেন শরিফ, জিনপিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO Summit) শীর্ষ সম্মেলন হবে আজ, মঙ্গলবার। সম্মেলন হবে ভার্চুয়াল। এবার এই সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত। সভাপতিত্ব করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। অংশ নেবেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সহ মধ্য এশিয়ার বিভিন্ন রাষ্ট্রের প্রধানরা। গত বছর এসসিও সম্মেলন হয়েছিল উজবেকিস্তানের সমরখন্দে। সশরীরে সেই বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন মোদি। এবার উদ্বোধন করবেন তিনিই। প্রথমে ঠিক ছিল সম্মেলন হবে মুখোমুখি। পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সম্মেলন হবে ভার্চুয়াল মাধ্যমে। ভারতে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত ডেনিস আলিপভ বলেন, “শীর্ষ সম্মেলন ভার্চুয়াল করার জন্য আমরা ভারতের সিদ্ধান্তকে সম্মান করি। যদিও রাশিয়া সশরীরে এ সম্মেলনে অংশ গ্রহণের প্রস্তুতি নিচ্ছিল।”

    এসসিও-র সদস্য দেশ

    এসসিও-র (SCO Summit) সদস্য দেশগুলি হল ভারত, চিন, পাকিস্তান, রাশিয়া, কাজাখাস্তান, কিরঘিজস্তান, তাজিকিস্তান এবং উজবেকিস্তান। পর্যবেক্ষক দেশ রয়েছে চারটি। এগুলি হল, বেলারুশ, মঙ্গোলিয়া, ইরান এবং আফগানিস্তান। মিশর, কাতার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, আর্মেনিয়া, আজারবাইজান, তুরস্ক, কম্বোডিয়া এবং সৌদি আরব এই ৯টি দেশ রয়েছে ডায়লগ পার্টনার হিসেবে। চলতি বছরই এসসিও-র অন্তর্ভুক্ত হতে পারে ইরান। আগামী বছরের মধ্যে রাশিয়ার প্রধান বন্ধুদেশ বেলারুশকেও অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে। এবার সম্মেলনে অতিথি দেশ হিসেবে ডাক পেয়েছে তুর্কমেনিস্তান। প্রসঙ্গত, ২০০৫ সালে আমন্ত্রিত দেশ হিসেবে এসসিওতে উপস্থিত ছিল ভারত। ২০১৭ সালে এর সদস্য হয় মোদির দেশ।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    চলতি বছর যেহেতু আয়োজক (SCO Summit) দেশ ভারত, তাই সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দিল্লি ঘোষণাপত্র, কট্টরপন্থার মোকাবিলা, ডিজিটাল রূপান্তর এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতার বিষয়ে একটি চুক্তি নিয়ে আলোচনা হতে পারে। তবে ভারত সহ কয়েকটি দেশ ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর নাও করতে পারে। কারণ বেল্ট অ্যান্ড ইনিশিয়েটিভ নিয়ে চিনের সঙ্গে মতদ্বৈততা রয়েছে ওই দেশগুলির।

    আরও পড়ুুন: কেশপুরে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, জখম ৭

    এদিন এসসিও সম্মেলন (SCO Summit) শুরু হবে দুপুর সাড়ে ১২টায়। শেষ হবে ৩টে নাগাদ। এই শীর্ষ সম্মেলনের আগে ভারতেই হয়ে গিয়েছে বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক। বৈঠক হয়েছে গোয়ায়। উপস্থিত ছিলেন পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি, চিনের বিদেশমন্ত্রী কিন গ্যাং ও রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ প্রমুখ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Elections 2023: বিধিভঙ্গ করছেন রাজ্যপাল! একগুচ্ছ অভিযোগ নিয়ে কমিশনকে চিঠি তৃণমূলের

    Panchayat Elections 2023: বিধিভঙ্গ করছেন রাজ্যপাল! একগুচ্ছ অভিযোগ নিয়ে কমিশনকে চিঠি তৃণমূলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী বিধি (Panchayat Elections 2023) মানছেন না, রাজ্য নির্বাচন কমিশনের কাজে হস্তক্ষেপ করছেন, এমনই সব অভিযোগ তুলে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের বিরুদ্ধে রাজ্য নির্বাচন কমিশনে চিঠি লিখলেন তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি। সাধারণ মানুষের রক্ত দিয়ে ‘রাজনৈতিক হোলি’ খেলা বন্ধ করার বার্তা দিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে জেলায় জেলায় ঘুরছেন রাজ্যপাল (C V Ananda Bose)। সোমবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিংয়ে গিয়ে হিংসা বন্ধে কড়া পদক্ষেপ করার জন্য রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে ৪৮ ঘণ্টার সময়সীমাও বেঁধে দিয়েছেন তিনি। তারপরই রাজ্যপালের বিরুদ্ধে কমিশনে চিঠি দিলেন সুব্রত বক্সি। 

    সম্মুখ সমরে নামল তৃণমূল ভবন ও রাজভবন

    নিজেকে ‘গ্রাউন্ড জিরো গভর্নর’ বলে মন্তব্য করে রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস (C V Ananda Bose) এখন বাংলার গ্রামে গ্রামে ঘুরছেন। কে হিংসার শিকার, কারা ছড়াচ্ছে সন্ত্রাস? তা জানতে ময়দানে নেমেছেন তিনি নিজেই। এই আবহে রাজ্যপালের বিরুদ্ধে রাজ্য নির্বাচনে কমিশনে গেল তৃণমূল। তাদের দাবি, ভোট ঘোষণার পর আদর্শ আচরণবিধি লঙ্ঘন করছেন বোস।

    তৃণমূলের অভিযোগ

    প্রথম অভিযোগই হল, সরকারি ভবনে বিজেপি নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করছেন রাজ্যপাল, যা আদর্শ নির্বাচনী বিধিভঙ্গ করছে বলেই দাবি তৃণমূলের। সার্কিট হাউস বা গেস্ট হাউসে গেরুয়া শিবিরের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করা হয়েছে বলে অভিযোগ। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলাও প্রত্যাশিত নয় বলে উল্লেখ করেছে তৃণমূল। ম্প্রতি রাজ ভবনে খোলা হয়েছে একটি কন্ট্রোল রুম, যেখানে অভিযোগ জানাতে পারবেন সাধারণ মানুষ। এই কন্ট্রোল রুম নিয়েও চিঠিতে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে তৃণমূল। অভিযোগ, রাজ্যপাল নির্বাচন কমিশনের কাজে হস্তক্ষেপ করছেন। যেভাবে বিডিওদের কাছ থেকে রিপোর্ট সংগ্রহ করছেন, পুলিশের সঙ্গে কথা বলে তথ্য সংগ্রহ করছেন, তা ঠিক নয় বলেই অভিযোগ জানানো হয়েছে।

    রাজ্যপালের যুক্তি, হিংসা বন্ধের আর্জি

    পঞ্চায়েত ভোটের বাকি মাত্র আর চার দিন। এরই মধ্যে রাজ্যে সন্ত্রাস কবলিত এলাকা ক্যানিং, ভাঙড়, বাসন্তী, কোচবিহার, দিনহাটা, সিতাই, শিলিগুড়ির বেশ কয়েকটি জায়গা ঘুরে দেখেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তিনি বলেন, ‘‘মানুষের রক্ত নিয়ে রাজনৈতিক হোলি খেলা বন্ধ করতে হবে। আমি হিংসাদীর্ণ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখেছি। আমি দোষ খুঁজতে নয়, প্রকৃত তথ্য জানতে ওই সব এলাকা ঘুরেছি।’’

    আরও পড়ুন: কোর্টের গুঁতো! স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা ১৮৯ থেকে দাঁড়াল কয়েক হাজারে

    রাজ্য নির্বাচন কমিশনের উপর আস্থা রেখে তিনি বলেন, “আমার সহকর্মী রাজ্য নির্বাচন কমিশনার আমায় জানিয়েছেন রাজ্যের কিছু কিছু জায়গায় এই অশান্তি হচ্ছে। আমিও সেই সন্ত্রাস কবলিত এলাকগুলিতে যাচ্ছি। কেন এই অশান্তি হচ্ছে তা বোঝার জন্য। রাজনৈতিক অশান্তি কেন হচ্ছে, কারা আছে এই অশান্তির পিছনে, সেগুলি খুঁজে বার করে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এই রাজনৈতিক সন্ত্রাসের মধ্যে পড়ে সাধারণ মানুষের প্রাণহানি হচ্ছে। এটা বন্ধ করতে হবে। ভোটের জন্য আর এক বিন্দু রক্ত যাতে না পড়ে সেটা নিশ্চিত করতে হবে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • San Francisco: সান ফ্রান্সিসকোর ভারতীয় দূতাবাসে আগুন ধরানোর চেষ্টা খলিস্তানিদের 

    San Francisco: সান ফ্রান্সিসকোর ভারতীয় দূতাবাসে আগুন ধরানোর চেষ্টা খলিস্তানিদের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের হামলা খলিস্তানিদের। আবারও নিশানায় আমেরিকার সান ফ্রান্সিসকোতে (San Francisco) ভারতীয় দূতাবাস। এবার সেখানে আগুন লাগিয়ে দেয় দুষ্কৃতীরা। পাঁচ মাসে এই নিয়ে দ্বিতীয় বার সান ফ্রান্সিসকোর ভারতীয় দূতাবাসে হামলা চালানো হল। আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গেই তা নিভিয়ে ফেলা হয় সানফ্রান্সিসকো অগ্নিনির্বাপনের তরফে। আটকানো গেছে বড়সড় দুর্ঘটনা। এই ধরনের ঘটনার কড়া নিন্দা করেছে ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেট বা মার্কিন বিদেশ দফতর। 

    হতাহতের খবর নেই 

    সান ফ্রান্সিসকোর স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, রবিবার গভীর রাতে (স্থানীয় সময় ১.৩০ থেকে ২.৩০) ভারতীয় দূতাবাসের সামনে জড়ো হন কয়েক জন দুষ্কৃতী। তাঁরা দূতাবাসে আগুন ধরিয়ে দেন। মুহূর্তের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। জ্বলে ওঠে দূতাবাস ভবনের একাংশ। আগুন লাগার খবর পেয়ে সান ফ্রান্সিসকো ফায়ার ডিপার্টমেন্টের কর্মী এবং ইঞ্জিন দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। আগুন ছড়িয়ে পড়ার আগেই তা নিভিয়ে ফেলা হয়। অভিযোগ, খলিস্তানপন্থীরা (Khalistanis attacked Indian Consulate) দূতাবাসে আগুন ধরিয়েছেন। তবে এই ঘটনায় হতাহতের কোনও খবর নেই।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের উপরে উড়ছে রহস্যজনক ড্রোন! তদন্ত শুরু দিল্লি পুলিশের

    ঘটনার তীব্র নিন্দা

    এই ঘটনার তীব্র ভাষায় নিন্দা জানিয়েছে মার্কিন বিদেশ দফতর। দফতরের মুখপাত্র এক ট্যুইট বার্তায় লেখেন, ‘শনিবার সান ফ্রান্সিসকোতে (San Francisco) ভারতীয় কনস্যুলেটে ভাঙচুর এবং অগ্নিসংযোগের চেষ্টার তীব্র নিন্দা করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এই দেশে কূটনৈতিক ভবন বা বিদেশি কূটনীতিকদের হামলা বা সহিংসতা একটি ফৌজদারি অপরাধ।’ 

    দ্বিতীয় হামলা

     ভারতীয় কনস্যুলেটের ওপর হামলার ঘটনা নতুন নয়, এর আগে লন্ডনে ভারতীয় কনস্যুলেটে ঢুকে জাতীয় পতাকা নামিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয় খালিস্তান পন্থীদের তরফে। এছাড়া কানাডাতেও এই ধরনের সমস্যায় মধ্যে পড়েছে সেখানে অবস্থিত ভারতীয় কনস্যুলেট। উল্লেখ্য, এর কয়েক মাস আগেও সান ফ্রান্সিসকোর (San Francisco) ভারতীয় দূতাবাসে হামলা চালিয়েছিল খলিস্তনিরা। মিছিল করে এসে ভারতীয় দূতাবাসের ওপর চড়াও হয়েছিল তারা। ব্যারিকেড ভেঙে কনস্যুলেট চত্বরে ঢুকে দু’টি খলিস্তানি পতাকা টাঙিয়ে দিয়েছিল বিক্ষোভকারীরা। পরে তা সরিয়ে নেওয়া হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NCP Crisis: তিন বিধায়ককে দল থেকে বহিষ্কার করলেন এনসিপি প্রধান

    NCP Crisis: তিন বিধায়ককে দল থেকে বহিষ্কার করলেন এনসিপি প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একদা ‘ঘনিষ্ঠ সাংসদ প্রফুল্ল প্যাটেলকে দল থেকে বহিষ্কার করে দিলেন এনসিপি (NCP Crisis) প্রধান শরদ পাওয়ার। গত মাসেই প্রফুল্লকে দলের কার্যনির্বাহী সভাপতি পদে নিযুক্ত করেছিলেন পাওয়ার। প্যাটেলের পাশাপাশি দল থেকে সরানো হয়েছে লোকসভার সাংসদ সুনীল তৎকরেকেও। ওই দুই এনসিপি নেতাকে অবিলম্বে বহিষ্কার করার দাবি জানিয়েছিলেন পাওয়ার-কন্যা সুপ্রিয়া সুলে। ‘গোপনে’ দলের মধ্যে বিদ্রোহের পরিকল্পনা’ করার অভিযোগে, তাঁদের অযোগ্য বলে ঘোষণার দাবি জানিয়েছিলেন শরদ-কন্যা তথা এনসিপির কার্যকরী সভাপতি সুপ্রিয়া সুলে।

    ট্যুইট বার্তা শরদের

    সোমবার ট্যুইটারে পাওয়ার লিখেছেন, ‘‘ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টির (এনসিপি) সভাপতি হিসাবে দলবিরোধী কাজের জন্য সুনীল তৎকরে এবং প্রফুল্ল প্যাটেলকে দল থেকে সরানো হল।’’

    সোমবার এনসিপির মহারাষ্ট্র শাখার প্রধান জয়ন্ত পাটিল জানিয়েছেন, ওই বিধায়কদের দলীয় প্রতীক ব্যবহার করতেও নিষেধ করা হয়েছে। এরপরও, তাঁরা যদি দলের প্রতীক ব্যবহার করেন, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 

    আরও পড়ুন: ‘আসল এনসিপি’ কে? শরদের পাল্টা চালে মহারাষ্ট্রে অগ্নিপরীক্ষার মুখে অজিত

    পাল্টা চাল অজিতের

    প্রফুল্লদের সরানোর আগে আরও তিন দলীয় নেতাকে বহিষ্কার করেছে এনসিপি (NCP Crisis)। তাঁরা হলেন, মুম্বই ডিভিশনালের এনসিপি প্রধান নরেন্দ্র রাঠৌর, দলের আকোলা সিটি জেলা প্রধান বিজয় দেশমুখ এবং শিবাজীরাও গারজে। তাঁরা সকলেই বিধায়ক। শরদ পাওয়ার আগেই জানিয়েছিলেন, কারোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার মতো মানসিকতা তাঁর নেই। এই বিষয়ে যাবতীয় পদক্ষেপ করছেন জয়ন্ত পাটিল। তারই পাল্টা হিসেবে প্রফুল্ল প্যাটেল ঘোষণা করেছেন, জয়ন্ত পাটিলকে সরিয়ে এনসিপির রাজ্য সভাপতি করা হচ্ছে তৎকরেকে। তাঁকে অজিত পাওয়ার নিয়োগ করেছেন বলে দাবি করেছেন তিনি। যদিও শরদ পাওয়ারই এনসিপির সভাপতি বলে সোমবার জানিয়ে দিয়েছেন অজিত পাওয়ার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Share Market Today: প্রথমবার ৬৫ হাজার পেরলো সেনসেক্স, রেকর্ড উচ্চতায় নিফটি-ও

    Share Market Today: প্রথমবার ৬৫ হাজার পেরলো সেনসেক্স, রেকর্ড উচ্চতায় নিফটি-ও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেয়ার মার্কেটের (Share Market Today) দৌড় অব্যাহত। সোমবার, সপ্তাহের প্রথম দিন সর্বকালীন উচ্চতায় (Sensex Nifty All Time High) পৌঁছল সেনসেক্স ও নিফটি। এই প্রথমবার, ৬৫ হাজারের গণ্ডি টপকালো বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক। 

    সর্বকালীন উচ্চতায় সেনসেক্স-নিফটি

    এদিন সেনসেক্স উঠেছে ৪৮৬.৪৯ পয়েন্ট বা ০.৭৫ শতাংশ। বাজার শেষে (Share Market Today) বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জের (বিএসই) সূচক দাঁড়িয়েছে ৬৫ হাজার ২৫০.০৫ পয়েন্টে। এর আগে সেনসেক্স সর্বোচ্চ উঠেছিল ৩০ জুন ২০২৩, হয়েছিল ৬৪, ৭১৮.৫৬ পয়েন্ট। একইভাবে, প্রথমবার ১৯ হাজার ৩০০-র বাধা পেরলো ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের (এনএসই) সূচকও। এদিন ১৩৩.৫০ পয়েন্ট বা ০.৭০ শতাংশ লাফ দিয়ে নিফটি বন্ধ হয়েছে ১৯, ৩২২.৫৫ পয়েন্ট। নিফটিও এর আগে ৩০ জুন উচ্চতম বিন্দু ছুঁয়ে হয়েছিল ১৯ হাজার ১৮৯.০৫ পয়েন্ট (Sensex Nifty All Time High)। 

    লাভের তালিকায় কারা?

    বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জে সপ্তাহের প্রথম দিন (Share Market Today) সেক্টরগুলির মধ্যে লাভের তালিকায় ২.২৮ শতাংশ লাভ করে সবার উপরে অয়েল অ্যান্ড গ্যাস। ২ শতাংশের বেশি লাভ করে দ্বিতীয় স্থানে এনার্জি। এর পরে রয়েছে মেটাল, এফএমসিজি, ফিন্যান্স। বিএসই-তে এদিন সবচেয়ে লাভবান হয়েছে রিলায়্যান্স ইন্ডাস্ট্রিজ, আইটিসি, বাজাজ ফিন্যান্স, স্টেট ব্যাঙ্ক, এইচডিএফসি। অন্যদিকে, এনএসই-তে লাভের তালিকায় সবার উপরে সরকারি ব্যাঙ্ক। ৩.৬১ শতাংশ সম্পদ বৃদ্ধি পেয়েছে এই সেক্টরের। সর্বাধিক লাভ করা সংস্থাগুলির তালিকায় রয়েছে গ্র্যাসিম ইন্ডাস্ট্রিজ, ভারত পেট্রোলিয়াম, আইটিসি, রিলায়্যান্স ইন্ডাস্ট্রিজ, বাজাজ ফিন্যান্স।

    মিড ও স্মলক্যাপেও লাভের মুখ

    শুধুমাত্র মূল বেঞ্চমার্ক (Sensex Nifty All Time High), অর্থাৎ বিএসই এবং নিফটি ৫০ নয়, নিফটি মিডক্যাপ ১০০ এবং নিফটি স্মলক্যাপ ১০০-এর সূচক প্রায় ১.২৩ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। গত কয়েকদিন ধরেই স্মলক্যাপ স্টকগুলির বৃদ্ধির হার ছিল চোখে পড়ার মতো। গত সপ্তাহে তিনশোর বেশি স্মলক্যাপ স্টকে দুই অঙ্কের রিটার্ন মিলেছে। সেই ধারা সোমবারও ছিল অব্যাহত (Share Market Today)। এদিন স্মলক্যাপের সূচক ১ শতাংশ ছাড়িয়ে যাওয়ায় বাজারের মূল বেঞ্চমার্কগুলিও বিশেষভাবে গতি পেয়েছে। তবে, নিফটি অটো, নিফটি আইটি এবং নিফটি ফার্মা-র সূচকে পতন লক্ষ্য করা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election 2023: বাকি ৪৮৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠানো হবে শীঘ্রই! চিঠি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের

    Panchayat Election 2023: বাকি ৪৮৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠানো হবে শীঘ্রই! চিঠি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election 2023) বাকি ৪৮৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠাতে প্রস্তুত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। শীঘ্র বাকি কোম্পানি বাহিনী পাঠানো হবে বলে সোমবার রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। বিষয়টা হলফনামা দিয়ে কলকাতা হাইকোর্টেও জানিয়েছে কেন্দ্রের আইনজীবী। এর আগে প্রথম দফায় ২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী এবং পরে আরও ৩১৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী এসেছিল রাজ্যে। তৃতীয় দফায় ৪৮৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী এলে পঞ্চায়েত ভোটের জন্য মোট ৮২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী আসবে রাজ্যে।

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের ঘোষণা

    পঞ্চায়েত (Panchayat Election 2023) মামলায় কলকাতা হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল, অন্তত ৮২ হাজার কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করাতে হবে। অর্থাৎ কম করে ৮০০ কোম্পানি সেন্ট্রাল ফোর্স মোতায়েন করতে হবে পঞ্চায়েত ভোটে। হাইকোর্টের সেই নির্দেশের পর মোট ৩৩৭ কোম্পানি বাহিনী পাঠানোর ব্যাপারে সম্মতি দিয়েছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। সোমবার কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়েই মূলত আদালত অবমাননার একটি মামলা চলছিল হাইকোর্টে। শুনানি চলাকালীনই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে ঘোষণা করা হয় পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত ভোটের জন্য বাকি ৪৮৫ কেন্দ্রীয় বাহিনীও পাঠানো হবে। এরপরই ওই মামলার সওয়াল-জবাব এদিনের মতো স্থগিত করে দেয় উচ্চ আদালত। আগামীকাল অর্থাৎ মঙ্গলবার এই নিয়ে শুনানি হবে ডিভিশন বেঞ্চে। 

    আরও পড়ুন: ‘রাজ্য নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে কোর্টে যাচ্ছে বিজেপি’, কেন বললেন সুকান্ত?

    এক দফা ভোটের জন্যই ৮২২ কোম্পানি

    এবার এক দফা ভোটের জন্যই ৮২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হবে বাংলায়। পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Election 2023) যা বিরল শুধু নয়, এক কথায় বেনজির। এই ব্যবস্থা ভবিষ্যতের জন্য দৃষ্টান্ত হয়ে থাকল। ২০১৩ সালে পঞ্চায়েত ভোটেও ৮২০ কোম্পানি সেন্ট্রাল ফোর্স মোতায়েন হয়েছিল। কিন্তু সেবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক মাত্র ২৬০ কোম্পানি বাহিনী পাঠিয়েছিল। যেহেতু ভোটগ্রহণ পাঁচ দফায় হয়েছিল, তাই ওই ২৬০ কোম্পানি বাহিনীকেই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ব্যবহার করা হয়।  আগেই ৩১৫ কোম্পানি বাহিনী পাঠানোর বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল। ওই ৩১৫ কোম্পানি বাহিনীর জওয়ানরা ধাপে ধাপে রাজ্যে আসতেও শুরু করে দিয়েছেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, ৩২৩ কোম্পানির মধ্যে বিএসএফ থেকে ১০০ কোম্পানি, সিআরপিএফ থেকে ৭৩ কোম্পানি, এসএসবি থেকে ৫০ কোম্পানি, সিআইএসএফ থেকে ৪০ কোম্পানি আরপিএফ থেকে ৩০ কোম্পানি এবং আইটিপিবি থেকে ৩০ কোম্পানি বাহিনী আসবে। এ ছাড়াও ২০টি রাজ্য থেকে আসবে ১৬২ কোম্পানি বাহিনী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Vote: ভোটের দফা বাড়ানোর আর্জি নিয়ে হাইকোর্টে অধীর, মঙ্গলবার শুনানি

    Panchayat Vote: ভোটের দফা বাড়ানোর আর্জি নিয়ে হাইকোর্টে অধীর, মঙ্গলবার শুনানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি সপ্তাহের শনিবার পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Vote)। তার আগে নির্বাচনের দফা বাড়ানোর আর্জি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরী। কংগ্রেস নেতার আশঙ্কা, পর্যাপ্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী না থাকলে এক দফার নির্বাচনে অশান্তি বাড়তে পারে।

    সাংবাদিক বৈঠকেই আদালতে যাওয়ার কথা ঘোষণা করেন অধীর

    ভোটে (Panchayat Vote) দফা বাড়ানোর আবেদন জানিয়ে অধীর চৌধুরী যে আদালতের দ্বারস্থ হতে চলেছেন তা তাঁর একাধিক সাংবাদিক বৈঠকেই স্পষ্ট হয়ে যায়। সাংবাদিক বৈঠকে অধীর চৌধুরীর অভিযোগ ছিল, এক দফায় এই রাজ্যে কখনও অবাধ-শান্তিপূর্ণ নির্বাচন সম্ভব নয়। পাশাপাশি রাজ্য নির্বাচন কমিশন পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছেন বলেও সরব হন কংগ্রেসের দলনেতা। অধীরের মতে, “একদফায় নির্বাচন অবাধ শান্তিপূর্ণ হতে পারে না। তাই দফা বাড়ানোর আবেদন জানিয়ে সোমবার আদালতে যাচ্ছি।”

    আরও পড়ুন: বাহিনীর ভবিষ্যৎ কী? কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে মুখ্যসচিব, ডিজি

    ভোট (Panchayat Vote) ঘোষণার পর থেকেই রাজ্যজুড়ে হিংসার বাতাবরণ

    মনোনয়ন পর্ব শুরু হতেই রাজ্য জুড়ে চলছে শাসক দলের লাগামছাড়া সন্ত্রাস, এমনটাই অভিযোগ বিরোধীদের। রোজই হচ্ছে বোমা উদ্ধার, সামনে আসছে মৃত্যুর খবরও। সোমবারই পুরুলিয়ার মানবাজারে উদ্ধার হয়েছে বিজেপি কর্মীর নিথর দেহ। অধীরের দাবি, রাজ্যের বেশিরভাগ জেলাতেই বিরোধী দলের কর্মীরা নিত্যদিন আক্রান্ত হচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন সম্ভব নয় বলেও জানিয়েছেন অধীর। ভোটের দিন শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আদৌ সম্ভব কি না প্রশ্ন তুলে প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন কংগ্রেস দলনেতা। দ্রুত শুনানির আবেদন জানিয়েছেন তিনি। মঙ্গলবার এই মামলার শুনানি হতে পারে।

    দফা বাড়ানো নিয়ে নওশাদের মামলা খারিজ হাইকোর্টে

    ভোটের (Panchayat Vote) দফা বাড়ানোর নিয়ে নওশাদ সিদ্দিকির আর্জি খারিজ করে দিল প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। প্রধান বিচারপতির প্রশ্ন, কেন দফা প্রয়োজন? প্রসঙ্গত, নওশাদ সিদ্দিকির আবেদন ছিল নির্বাচনের দফা বাড়ানো হোক। আইএসএফ বিধায়কের যুক্তি ছিল, যে বাহিনী আসছে তাতে এক দফায় ভোট করানো সম্ভব নয়। কারণ এতে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হবেনা। এক দফায় ভোট নিয়ে কমিশনের বিজ্ঞপ্তি বাতিল করা করার আবেদন জানিয়েছিলেন ভাঙড়ের বিধায়ক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Vote: শারীরিক প্রতিবন্ধীদের পোলিং অফিসার করা যাবে না, নির্দেশ হাইকোর্টের

    Panchayat Vote: শারীরিক প্রতিবন্ধীদের পোলিং অফিসার করা যাবে না, নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটের (Panchayat Vote) বাকি মাত্র আর পাঁচদিন। ভোট ঘিরে একাধিক মামলা গড়িয়েছে হাইকোর্টে। এমনই একটি অভিযোগ জমা পড়ে কোর্টে যে  শারীরিকভাবে অক্ষম হলেও ভোট গ্রহণের দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে। রাজ্যের সরকারি শিক্ষকদের একাংশ এনিয়ে হাইকোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। সোমবার কলকাতা হাইকোর্ট সাফ নির্দেশ দিল, যাঁরা বিশেষভাবে সক্ষম, তাঁদের কোনওভাবেই ভোটের পোলিং অফিসার হিসাবে ব্যবহার করতে পারবে না রাজ্য নির্বাচন কমিশন। প্রসঙ্গত, এ ব্যাপারে আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করে জনস্বার্থ মামলা করেছিল রাজ্যের শিক্ষানুরাগী যৌথ মঞ্চ। সোমবার মামলার শুনানি ছিল প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে। প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এদিন  কমিশনকে স্পষ্ট নির্দেশ দিয়ে বলেন, ‘‘এই ভোটের কাজে প্রতিবন্ধীদের পোলিং অফিসার হিসাবে নিয়োগ করা উচিত নয় কমিশনের।’’

    ভোট কর্মীর অভাব

    পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Vote) ঘোষণার পর থেকেই রাজ্যজুড়ে সন্ত্রাসের বাতাবরণ তৈরি করেছে শাসক দল, এমনই অভিযোগ বিরোধীদের। একাধিক বিষয়ে মামলা জমা পড়েছে আদালতে। এর মধ্যে ভোটের দফা বৃদ্ধির আবেদন করেছে বিরোধীরা। মঙ্গলবার সেই মামলার শুনানি রয়েছে। ভোট যদি একদফায় হয় তবে তা সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করতে শুক্রবারের মধ্যেই বুথে বুথে পোলিং অফিসার পাঠাতে হবে কমিশনকে। কমিশনের অন্দরের খবর, পঞ্চায়েত নির্বাচনের কাজে সরকারি কর্মীর নাকি পর্যাপ্তভাবে মিলছে না। তাই, নির্বাচনের কাজে শারীরিক প্রতিবন্ধী সরকারি শিক্ষকদেরও পোলিং অফিসার করার কথা চিন্তা করে কমিশন। কিন্তু হাইকোর্টের নির্দেশে তা আর সম্ভব হলনা।

    ৮০ শতাংশ শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধীদেরও ভোট কর্মী করেছিল কমিশন

    ভোট কর্মী হিসেবে ডাক পাওয়া সরকারি শিক্ষকদের একাংশের অভিযোগ, পোলিং অফিসার করতে চেয়ে এর আগেও লোকসভা, বিধানসভা এবং পঞ্চায়েত ভোটে এই ভাবেই চিঠি পাঠানো হয়েছিল প্রতিবন্ধী সরকারি শিক্ষকদের। এ বারও সেই একইকাজ করা হয়েছে। তাঁদের আরও অভিযোগ, ৬০, ৭০ এমনকি ৮০ শতাংশ শারীরিক প্রতিবন্ধী শিক্ষকদের পঞ্চায়েত ভোটে পোলিং অফিসার করার জন্য চিঠি পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এর বিরুদ্ধে প্রথমে তাঁরা স্থানীয় জেলা প্রশাসনের কাছে দ্বারস্থ হন। কিন্তু এখানে সমস্যার সমাধানের ব্যাপারে আশাবাদী ছিলেন না তাঁরা। কারণ, এর আগে পঞ্চায়েত ভোটে শারীরিক প্রতিবন্ধকতার কথা জানানো সত্ত্বেও পোলিং অফিসারের কর্তব্য থেকে অব্যাহতি পাননি সরকারি শিক্ষকেরা। সোমবার অবশ্য আদালত সেই সমস্যার সমাধান করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Srijita Dey: পাত্র জার্মান ব্যবসায়ী! সাত পাকে বাঁধা পড়লেন বাঙালি অভিনেত্রী সৃজিতা

    Srijita Dey: পাত্র জার্মান ব্যবসায়ী! সাত পাকে বাঁধা পড়লেন বাঙালি অভিনেত্রী সৃজিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জার্মানির একটি চার্চে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলেন বাঙালি অভিনেত্রী সৃজিতা দে (Srijita Dey)। যদিও বাংলার চেয়ে মুম্বইয়ের টেলি ধারাবাহিকের জগতে বেশ পরিচিত সৃজিতা।  ‘উত্তরণ’ থেকে ‘বিগ বস’ বাংলার মেয়েকে হিন্দি ধারাবাহিকের দর্শক চেনেন বেশ অনেক বছর ধরেই। নানা ধরনের চরিত্রে অভিনয় করে সমালোচকদের প্রশংসাও কুড়িয়েছেন সৃজিতা। সৃজিতার জার্মান স্বামী মাইকেল ব্লোম পাপে পেশায় একজন ব্যবসায়ী। 

    জার্মান চার্চে বিয়ে

    হিন্দি টেলিভিশনে সৃজিতার (Srijita Dey) প্রথম কাজ ‘কসৌটি জিন্দেগি কে’-তে। তার পর একে একে ‘উত্তরণ’, ‘করম আপনা আপনা’, ‘অন্নু কি হো গেয়ি ওয়াহ ভাই ওয়াহ’-তে অভিনয় করেছেন তিনি। ২০১৯ সালের জানুয়ারি মাসে তাঁর সঙ্গে আলাপ হয় মাইকেল ব্লোম পাপের। তিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী। এরপর বন্ধুত্ব থেকে প্রেম। আগেই নায়িকা জানিয়েছিলেন একবার খ্রিস্টান এবং আরেকবার বাঙালি মতে বিয়ে করবেন তিনি।  লাল বেনারসির বদলে সাদা গাউনে দেখা গেল তাঁকে। মাথায় ছিল মাটি ছোঁয়া ভেল। রবিবার বিয়ের ছবি ইনস্টাগ্রামে আপলোড করে তিনি লেখেন ‘আজ আমরা হাতে হাত রেখে চিরকালীন পথের যাত্রা শুরু করলাম’। একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে একটি সুসজ্জিত চার্চে স্বামী মাইকেলের সঙ্গে বিয়ের মন্ডপের দিকে হেঁটে যাচ্ছেন সৃজিতা। অন্য এক ছবিতে বিয়ে শেষে চুম্বনরত নবদম্পতি।

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Sreejita De (@sreejita_de)

    আরও পড়ুন: দিশেহারা ভক্তরা! কেন নেটদুনিয়া থেকে বিরতি নিলেন কাজল?

    মুম্বইয়ে রিসেপশন

    বাঙালি সৃজিতা (Srijita Dey) আসলে হলদিয়ার মেয়ে। যদিও বর্তমানে তাঁর বাসস্থান মুম্বই। ‘বিগ বস’ (Big Boss) -এ  প্রথম জানা গিয়েছিল সৃজিতার সম্পর্কের কথা। প্রায় চার বছরের সম্পর্ক ছিল অভিনেত্রীর। সৃজিতার প্রেমিক আসলে জার্মান। তাঁর সঙ্গে জার্মানির একটি চার্চেই বিয়ে সারলেন সৃজিতা। বিয়ে জার্মানিতে হলেও, শোনা যাচ্ছে আগামী ১৭ জুলাই মুম্বইয়ে রিসেপশনের আয়োজন করেছেন অভিনেত্রী। ইন্ডাস্ট্রির বন্ধুবান্ধব ও সতীর্থদের জন্য এই আয়োজন। আলো আঁধারিতে ঢাকা সৃজিতার বিয়ের ছবি দেখ মুগ্ধ অনেকেই। সহকর্মী থেকে শুরু করে অনুরাগী, সবাই শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তাঁদের। সৃজিতার কথায়, মাইকেলই তাঁর জীবনকে স্থিতধী করেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share