Tag: bangla news

bangla news

  • WB School Service Commission: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এসএসসির আইন চ্যালেঞ্জ করে মামলা হাইকোর্টে

    WB School Service Commission: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এসএসসির আইন চ্যালেঞ্জ করে মামলা হাইকোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় এবার এসএসসির (WB School Service Commission) আইন বদলের দাবি উঠল। কমিশনের ১৭ নম্বর ধারাকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা রুজু হল কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court)। মামলাকারীদের দাবি, কমিশনের ১৭ নম্বর ধারা বাতিল করা হোক। এই বিষয়ে রাজ্য সরকার, এসএসসি (SSC) এবং মধ্যশিক্ষা পর্ষদের কাছে হলফনামা তলব করেছে হাইকোর্ট। ৩ এপ্রিলের মধ্যে প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ৩ এপ্রিল।

    এসএসসির (WB School Service Commission) আইন বদলের দাবি…

    সম্প্রতি শিক্ষক নিয়োগে বিস্তর দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। ২০১৬ সালের নবম-দশমে চাকরির পরীক্ষায় ব্যাপক গরমিল হয়েছে বলে অভিযোগ। সিবিআইয়ের দাবি, ৯৫২টি ওএমআর শিট বিকৃত করা হয়েছে। অনেকে সাদা খাতা জমা দিলেও, এসএসসির সার্ভারে কারও প্রাপ্ত নম্বর ৫০, কারও ৫২, কারও আবার ৫৩। গাজিয়াবাদ থেকে উদ্ধার হওয়া ওএমআর শিটের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন ৯৫২ জনের মধ্যে ১৩ জন। মামলায় (WB School Service Commission) যুক্ত হতে চেয়ে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে আবেদন জানান তাঁরা। যদিও তাঁদের সেই আবেদন খারিজ করে দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।

    ৮ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু এঁদের সুপারিশপত্র বাতিলের নির্দেশ দেন। হাইকোর্টের এই দুই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করে ৯৫২ জনের একাংশ। সেই সংক্রান্ত মামলায় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ও বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর নির্দেশ বহাল রাখে ডিভিশন বেঞ্চও। তার পরেই কমিশন ১৭ নম্বর ধারা প্রয়োগ করে প্রথমে ৬১৮ জনের সুপারিশপত্র বাতিল করে। মধ্যশিক্ষা পর্ষদ বাতিল করে নিয়োগপত্র।

    আরও পড়ুুন: মুখ্যমন্ত্রী সবাইকে নিজের মতো প্রতিভাবান ভাবছেন! কেন একথা বললেন সুকান্ত?

    কমিশনের (WB School Service Commission) এই ১৭ নম্বর ধারা বাতিলের আবেদন জানিয়ে মামলা হয় কলকাতা হাইকোর্টে। কমিশনের এই ধারাকে অবৈধ ঘোষণার দাবি জানানো হয়। প্রসঙ্গত, এই ধারায়ই কোনও চাকরিপ্রার্থীর সুপারিশ বাতিলের ক্ষমতা দেওয়া আছে কমিশনকে। যদি কোনও চাকরি প্রার্থীকে দেওয়া সুপারিশপত্রে কোনও ভুল থাকে তবেই কমিশন এই ধারা প্রয়োগ করতে পারে। প্রসঙ্গত, ওই ৯৫২ জনের মধ্যে ৮০৫ জনের চাকরি বাতিল নিয়ে পদক্ষেপ শুরু করেছে এসএসসি। তাঁদের মধ্যে প্রথম পর্যায়ে ৬১৮ জনের সুপারিশপত্র প্রত্যাহার করে স্কুল সার্ভিস কমিশন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pakistan Economic Crisis: চরম খাদ্য সংকটের মধ্যেই পাকিস্তানে এবার ১০০ কোটি টাকার গম চুরি!

    Pakistan Economic Crisis: চরম খাদ্য সংকটের মধ্যেই পাকিস্তানে এবার ১০০ কোটি টাকার গম চুরি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরতে চলল। সংকট কাটেনি পাকিস্তানের। অর্থনৈতিক সংকট (Pakistan Economic Crisis) কাটাতে আইএমএফের (IMF) কাছে হাত পাতছে ইসলামাবাদ। তবে কতটা সাহায্য মিলবে, সংকটই বা কাটিয়ে ওঠা যাবে কি না, তা নিয়ে চিন্তিত পাকিস্তানের (Pakistan) অর্থনীতিবিদদের একাংশ। এদিকে, দেশে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম লাগামছাড়া। বৈদেশিক মুদ্রার ভাঁড়ারে টান পড়ায় আমদানি করা যাচ্ছে না জিনিসপত্র। তার জেরে ক্রমেই উর্ধমুখী নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম।

    পাকিস্তানের অর্থনৈতিক সংকট (Pakistan Economic Crisis) চরমে…

    আটা, পেঁয়াজের মতো জিনিসপত্রও সাধারণের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। দেশে এক কেজি পেঁয়াজের দাম ১৫০ টাকা ছাড়িয়েছে। ৯ মার্চ পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজি প্রতি ১৫৭ টাকায়। অথচ এক বছর আগেও এক কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৩৯ টাকা কেজি দরে। ২০ কেজি গম বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৭৭৫ টাকায়। দেশের অর্থনৈতিক সংকট (Pakistan Economic Crisis) মোকাবিলায় শাহবাজ শরিফের সরকার দ্বারস্থ হয়েছে আইএমএফের। ১.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সাহায্য চেয়েছে। কিন্তু আইএমএফ এখনও বেলআউট প্যাকেজ অনুমোদন করেনি। তার জেরেই সংকট আরও ঘনীভূত হয়েছে। অস্বাভাবিক হারে বাড়ছে পেট্রল-ডিজেলের দাম। চড়চড়িয়ে বাড়ছে বিদ্যুতের দামও।

    আরও পড়ুুন: ‘৬০০ মাদ্রাসা বন্ধ করেছি, বাকিগুলোও করব’, ঘোষণা অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    খাদ্য সংকটের জেরে বাড়ছে চুরির ঘটনাও। সিন্ধ প্রদেশে প্রায় ৪০ হাজার টন গম চুরির ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। এই পরিমাণ গমের বাজার মূল্য প্রায় ১০০ কোটি টাকা। চুরির দায়ে অন্তত ৬৭ জন পদস্থ সরকারি কর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, খাদ্য দফতরের কর্মীদের যোগসাজশে দেশের ১০ জেলার সরকারি গোডাউন থেকে মোট ৪০ হাজার ৩৯২ টন গম চুরি গিয়েছে। চুরির দায়ে যাঁদের বরখাস্ত করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে ৪৯ জন খাদ্য তত্ত্বাবধায়ক। বাকি ১৮ জন খাদ্য পরিদর্শক।

    পাকিস্তানের বাসিন্দাদের প্রধান খাদ্য গম। এই গমের চাহিদা ও জোগানের মধ্যে ফারাক বিস্তর। যার জেরে পাকিস্তানের বিভিন্ন বাজারে পদপিষ্ট হওয়ার মতো পরিস্থিতিও তৈরি হয়েছে। সিন্ধ, বেলুচিস্তান প্রদেশে এ জাতীয় ঘটনার খবর জায়গা করে নিয়েছে সংবাদ মাধ্যমে। বর্তমানে রাশিয়া সহ বিভিন্ন দেশ থেকে গম আমদানি করতে বাধ্য হয়েছে ইসালামাবাদ। দেশের অর্থনৈতিক সংকট (Pakistan Economic Crisis) কাটাতে আইএমএফের কাছে ৬৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ প্রকল্প চালু করার অনুরোধ জানিয়েছে শাহবাজ শরিফের সরকার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Himanta Biswa Sarma: ‘৬০০ মাদ্রাসা বন্ধ করেছি, বাকিগুলোও করব’, ঘোষণা অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    Himanta Biswa Sarma: ‘৬০০ মাদ্রাসা বন্ধ করেছি, বাকিগুলোও করব’, ঘোষণা অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৬০০ মাদ্রাসা বন্ধ করেছি, বাকিগুলোও করব। বৃহস্পতিবার এমন মন্তব্য করেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। কর্নাটকে বিজেপির (BJP) সভায় তিনি জানান, ধাপে ধাপে রাজ্যের সবকটি মাদ্রাসা (Madrasa) বন্ধ করা হবে। অসমের মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগ, বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা অসমের সংস্কৃতি নষ্ট করছে। ওই মাদ্রাসাগুলির পরিবর্তে তিনি যে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় চান, এদিন তাও জানান হিমন্ত।

    হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma) বলেন…

    এদিন ভোটমুখী কর্নাটকে বিজেপি আয়োজিত সভায় যোগ দিয়েছিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী। বেলগাভিজ শিবাজি মহারাজ গার্ডেনে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে হিমন্ত বলেন, বাংলাদেশ থেকে যারা অসমে এসেছে, তারা অসমের সংস্কৃতি ও সভ্যতা নষ্ট করছে। এর পরেই তিনি বলেন, আমি ৬০০ মাদ্রাসা বন্ধ করেছি। আমি চাই বাকি মাদ্রাসাগুলোও বন্ধ করতে। কারণ আমরা মাদ্রাসা চাই না। আমরা স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় চাই।

    গত বছরই হিমন্ত (Himanta Biswa Sarma) দাবি করেছিলেন, অসম জেহাদিদের হটবেডে পরিণত হয়েছে। আল কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক রেখে চলা পাঁচজন জেহাদি গ্রেফতার হওয়ার পর একথা বলেছিলেন তিনি। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, ২০১৬ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে অন্ততঃ পক্ষে ছ জন জঙ্গি ভারতে অনুপ্রবেশ করেছিল। স্থানীয় যুবকদের জেহাদি মন্ত্রে দীক্ষিত করতেই তারা এ দেশে প্রবেশ করেছিল বলে দাবি গোয়েন্দা রিপোর্টে।

    কেন্দ্রের পূর্বতন কংগ্রেস সরকারের ব্যাপক সমালোচনার পাশাপাশি এদিন নরেন্দ্র মোদি সরকারের ভূয়সী প্রশংসা করেন হিমন্ত। তিনি বলেন, এক সময় দিল্লির শাসকরা মন্দির ধ্বংসের কথা বলতেন। আর আজ, নরেন্দ্র মোদির শাসনে আমি মন্দির নির্মাণ নিয়ে কথা বলছি। তিনি বলেন, এটাই হল নতুন ভারত। কংগ্রেস এই নতুন ভারতকেই দুর্বল করতে চাইছে। হিমন্ত বলেন, কংগ্রেস নয়া মুঘলদের প্রতিনিধিত্ব করছে।

    আরও পড়ুুন: মিড ডে মিলের হিসেব খতিয়ে দেখতে রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় অডিট দল, ট্যুইট শুভেন্দুর

    এদিন কংগ্রেস ও বামপন্থীদের একযোগে নিশানা করেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী (Himanta Biswa Sarma)। তিনি বলেন, কংগ্রেস এবং কমিউনিস্টরা ভারতের ইতিহাসকে বাবর, ঔরঙ্গজেব এবং শাজাহানের ইতিহাস বলে দেখিয়েছে। আর আমি বলতে চাই, ভারতের ইতিহাস কেবল এঁদের সম্পর্কেই নয়, বরং ছত্রপতি শিবাজি, গুরু গোবিন্দ সিংহের সম্পর্কেও। হিমন্ত বলেন, ঔরঙ্গজেব সনাতন সংস্কৃতি নষ্টের চেষ্টা করেছিলেন। বহু মানুষকে জোর করে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করেছিলেন। প্রসঙ্গত, শিক্ষা ধর্মনিরপেক্ষ হওয়া উচিত এই যুক্তিতে রাজ্যের সব মাদ্রাসাকে সাধারণ স্কুলে পরিণত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অসম সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • DA: ডিএ আন্দোলনকারীদের একী বললেন ভাঙড়ের তৃণমূল নেতা কাইজার আহমেদ?

    DA: ডিএ আন্দোলনকারীদের একী বললেন ভাঙড়ের তৃণমূল নেতা কাইজার আহমেদ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ ডিএ (DA) নিয়ে কলকাতায় আন্দোলন করছেন রাজ্য সরকারি কর্মীরা। মুখ্যমন্ত্রী কর্মীদের চাহিদা মতো ডিএ দিতে পারবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন। মূলত এই ঘটনা নিয়ে রাজ্য রাজনীতি যখন সরগরম, তখন ডিএ আন্দোলনকারীদের পঞ্চায়েত ভোটের সময় কার্যত দেখে নেওয়ার হুমকি দিলেন ভাঙরের তৃণমূল নেতা কাইজার আহমেদ। ভাঙড় ১ নম্বর ব্লকে বড়ালিতে একটি দলীয় সভার আয়োজন করা হয়। সেখানে দাঁড়িয়ে বিরোধীদের আক্রমণ না করে তাঁর যত ক্ষোভ ডিএ (DA)  আন্দোলনকারীদের উপর গিয়ে পড়ে। তিনি তাঁদের অনশন আন্দোলনকে কটাক্ষ করে  বলেন, যত খায়, পোষায় আর না। এটা কিন্তু দিদির কথা। ওরাই আবার ভোট করাতে আসবে। আমাদের জায়গার লোক অন্য জায়গায় যাবে, আর অন্য জায়গার লোক এখানে আসবে। যারা সব প্রিসাইডিং অফিসার হয়। ওরা সব ওই লোক, যারা ভাতা (DA)  দাও বলে আন্দোলন করছে, ভোট করতে যাব না বলে আন্দোলন করছে। ওরা যখন বুথে আসবে, নিজেদের লোক বলে চাটাচাটি করো না। সব ডিস্টার্ব। ওরা যে ভোট দিয়ে আসবে, সেখানে ডিস্টার্ব। আবার বুথে এসেও ওরা ডিস্টার্ব করবে। এরপরই দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে তাঁর নিদান, ওদের ডিস্টার্ব সারিয়ে দিতে হবে।

    ভোটের সময় ভাঙড়ে তৃণমূল কর্মীরা কী করে জানেন? DA

    ভোটের সময় তৃণমূল কর্মীরা কী করেন সেটাও এদিন দাপুটে তৃণমূল নেতা প্রকাশ্য সভায় বলেছেন। তিনি বলেন, ভাঙড়ের মানুষের কালচার হল আতিথেয়তা। খাবার-ফ্যান-আলোর ব্যবস্থা করে দেয় আমাদের কর্মীরা। আমাদের কর্মীরা আবার রান্নাবান্না করে খাবার নিয়ে যায়। আমি এবার বলে দিয়েছি, অতো বেশি আপ্পায়ন করার দরকার নেই। ওদের ওই মুরগির মাংস খাওয়ানোর চিন্তাভাবনা করিস না। চাপে রাখবি। তাঁর এই বক্তব্য নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চর্চা শুরু হয়েছে। ডিএ (DA) আন্দোলনকারীরা ভোটের সময় বুথে গিয়ে আক্রান্ত হতে পারেন বলে আশঙ্কা করছেন। আইএসএফ বিধায়ক নওসাদ সিদ্দিকী বলেন, ওরা সবসময়ই প্রভাবিত করার চেষ্টা করে এসেছে তা ওদের বক্তব্যে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে। তবে, এটা ২০১৮ সাল নয়। এক চেটিয়া ভোট করিয়ে  ওরা বেরিয়ে যাবে, তা হবে না। অন্যদিকে, সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের তরফে ভোট কর্মীদের নিরাপত্তার দাবি জানানো হয়েছে। রাজভবনে ডেপুটেশন দেওয়ার পাশাপাশি রাজ্য নির্বাচন কমিশন ও কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনেও এই দাবি তাঁরা জানিয়েছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • MGNREGA: দুর্নীতির তদন্ত করতে ফের রাজ্যে আসছে  কেন্দ্রীয় দল, কোথায় যাবে জানেন?

    MGNREGA: দুর্নীতির তদন্ত করতে ফের রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় দল, কোথায় যাবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরি দুর্নীতি (Scam)  নিয়ে রাজ্য জুড়ে তোলপাড় চলছে। যা নিয়ে শাসক দলের নাস্তানাবুদ অবস্থা। এরইমধ্যে পঞ্চায়েতে ১০০ দিনের প্রকল্পে বড়সড় আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে মুর্শিদাবাদের বেলডাঙা-২ ব্লকে। ১০০ দিনের প্রকল্পে বড় রকম আর্থিক দুর্নীতির বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন দপ্তরে অভিযোগ জমা পড়ে। সেই অভিযোগের তদন্ত করতেই কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল শুক্রবারই রাজ্যে আসছে।  সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। নতুন কে প্রার্থী হবে তা নিয়ে শাসক দলের মধ্যে এখন জল্পনা চলছে। এরইমধ্যে মুর্শিদাবাদের বেলডাঙা-২ ব্লকে ১০০ দিনের প্রকল্পের বিষয়টি সামনে আসতেই শাসক দলের পঞ্চায়েত স্তরের জনপ্রতিনিধিরা রীতিমতো বিড়ম্বনায় পড়বেন বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে। কারণ, এই ব্লকের সব পঞ্চায়েতই তৃণমূলের দখলে রয়েছে। তাই, ১০০ দিনের প্রকল্পে দুর্নীতি হলে শাসক দলের উপর দায় চাপবে। তবে, ১০০ দিনের প্রকল্পের দুর্নীতির (Scam) অভিযোগে রাজ্যের একাধিক জেলার বিভিন্ন গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে রয়েছে। কাজ না করেই মাস্টার রোলে নাম তুলে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে বহু পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে। এর আগেও কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল রাজ্যের একাধিক জেলায় পরিদর্শনে গিয়েছেন। প্রকৃত পক্ষে এই প্রকল্পে এলাকার মানুষ আদৌ সুবিধা পেয়েছেন কি না তা তাঁরা খতিয়ে দেখেছেন। তবে, এই দুর্নীতি নিয়ে যারা অভিযোগ করেছেন কেন্দ্রীয় টিম তদন্ত করতে আসায় তারাও খুশি।

    কেন্দ্রীয় টিমে কারা রয়েছেন? Scam

     প্রতিনিধি দলে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের অধিকর্তা মিনাক্ষী হুদা এবং তাঁর সঙ্গে দপ্তরের আরও একজন আধিকারিক রয়েছেন। শুক্রবার তাঁরা সকালেই কলকাতা পৌঁছবেন। সেখান থেকে তাঁরা মুর্শিদাবাদের উদ্দেশে রওনা দেবেন। ২২ মার্চ পর্যন্ত তাঁরা ১০০ দিনের প্রকল্পের দুর্নীতির তদন্ত করতে মুর্শিদাবাদ জেলায় থাকবেন বলে প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে। বেলডাঙা-২ ব্লক এই প্রকল্পের দুর্নীতির (Scam)  তালিকায় রয়েছে। জেলা শাসকের মাধ্যমে বিডিওকে এই তদন্তের কাজে সবরকমভাবে সহযোগিতা করতে বলা হয়েছে। ফলে, এই ব্লকের যে সব পঞ্চায়েতে এই প্রকল্পে দুর্নীতি (Scam)  হয়েছে, সেই সব জায়গায় তাঁরা পরিদর্শনে যেতে পারেন। প্রয়োজনে তাঁরা এলাকার মানুষের সঙ্গে কথাও বলতে পারেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Anubrata Mondal: গরু পাচারের টাকা সাদা করতে তৃণমূলের কেষ্ট বিনিয়োগ করেছিলেন আইপিএলে?

    Anubrata Mondal: গরু পাচারের টাকা সাদা করতে তৃণমূলের কেষ্ট বিনিয়োগ করেছিলেন আইপিএলে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুব্রতকাণ্ডে (Anubrata Mondal) নয়া মোড়। গরু পাচারের কালো টাকা সাদা করতে বিনিয়োগ করা হয়েছিল আইপিএলে (IPL)। অন্তত ইডির (ED) দাবি এমনই। তৃণমূলের (TMC) বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রতর হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারির পরামর্শেই অনুব্রত এ কাজ করেছিলেন বলেও জানা গিয়েছে। মঙ্গল ও বুধবার টানা জেরা করা হয়েছে মণীশকে। অনুব্রতর মুখোমুখি বসিয়েও প্রশ্ন করা হয়েছে তাঁর হিসাব রক্ষককে। তখনই মিলেছে বিস্ফোরক তথ্য। গরু পাচারের কালো টাকা সাদা করতে লগ্নি করা হয়েছিল আইপিএলে।

    অনুব্রতকাণ্ডে (Anubrata Mondal) বিস্ফোরক দাবি…

    কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, গরু পাচারের টাকা ঠিক কোথায় বিনিয়োগ করলে সহজে ধরা পড়বে না, সে ফন্দি এঁটেছিলেন মণীশ। তিনিই বুদ্ধি দিতেন অনুব্রতকে (Anubrata Mondal)। কয়েকশো কোটি কালো টাকা কোন উপায়ে সাদা করা যাবে, সেই পথ বাতলে দিয়েছিলেন মণীশ। তিনিই এই বিষয়টি বুঝিয়েছিলেন যে, ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ ভারতের একটি উঁচু দরের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট। এতে টাকা বিনিয়োগ করলে কারচুপি সহজে ধরা পড়বে না। এভাবেই গরু পাচারের কোটি কোটি টাকা হাত ঘুরিয়ে সাদা করতেন অনুব্রত। তাঁর প্রধান মদতদাতা হিসেবে কাজ করতেন মণীশ কোঠারি, এমনই জানতে পেরেছে ইডি। শুধু আইপিএল-ই নয়, একের পর এক ভুয়ো কোম্পানি খুলে সেখানেও টাকা বিনিয়োগ করে কালো টাকা সাদা করানোর পরামর্শ দিয়েছিলেন মণীশ।

    ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর ৬ দিনের হেফাজতে রয়েছেন মণীশ। এই ক’ দিন তাঁকে জেরা করবেন তদন্তকারীরা। আদালতের নির্দেশ মেনে জেরার সময় উপস্থিত থাকতে পারবেন মণীশের আইনজীবীরাও। প্রতিদিন তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য আধ ঘণ্টা করে সময়ও বরাদ্দ করা হয়েছে। বুধবার আদালতে তোলা হয় মণীশকে। তখনই ভেঙে পড়েন অনুব্রতর হিসাব রক্ষক। কাঁদতে কাঁদতে বলেন, আমি একজন চাটার্ড অ্যাকাউন্টট্যান্ট। আর সেটাই আমার দোষ।

    আরও পড়ুুন: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

    জানা গিয়েছে, ইডির জেরায় অনুব্রত বলেছেন, মণীশ আমাকে যেভাবে কালো টাকা সাদা করতে বলেছে, আমি করেছি। যদিও মণীশ বলেন, উনি কারও কথা শুনতেন না। নিজের যা মনে হত করতেন। প্রসঙ্গত, দুদিন আগেই অনুব্রত (Anubrata Mondal) বলেছিলেন তিনি কিছু জানেন না। সব জানেন দেহরক্ষী সায়গল হোসেন। এবার হিসাব রক্ষকের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে অনুব্রত পাচারকাণ্ডের কালি ধুয়ে ফেলতে চাইছেন বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Teacher: শিক্ষকের চাকরি করলে লোন দেবে না ব্যাঙ্ক! কোথায় জানেন?

    Teacher: শিক্ষকের চাকরি করলে লোন দেবে না ব্যাঙ্ক! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ শিক্ষকরাই (Teacher) সমাজের সম্মানীয় ব্যক্তি। তাঁদের কথা এলাকার আর পাঁচজন মান্যতা দেন। কিছুদিন আগেও শিক্ষকরা ব্যাঙ্কে গেলে কর্মীরাও অনেক খাতির করতেন। পাড়ায় কেউ শিক্ষক পদে চাকরি করেন শুনলে সকলেই সেই পরিবারকে সমীহ করে চলতেন। এমনকী বিয়ের বাজারে শিক্ষক (Teacher)  পাত্র পেলে মেয়ের বাবার তো কথাই নেই। প্রতিবেশীরা সেই পরিবারকে কিছুটা আড় চোখে দেখতেন। এতদিন এটাই ছিল চেনা চিত্র। কিন্তু, আদালতের নির্দেশে রাজ্যে শয়ে শয়ে বাতিল হয়েছে শিক্ষক (Teacher)  এবং অশিক্ষক কর্মীদের চাকরি। এখনও চলছে বাতিলের প্রক্রিয়া। প্রতিনিয়ত দুর্নীতি খুঁজে চলেছে কেন্দ্রীয় সংস্থা ইডি। রাজ্যের ভুয়ো শিক্ষকদের (Teacher) চাকরি বাতিলের ঘটনায় বৈধ শিক্ষকরাও সামাজিক প্রশ্ন চিহ্নের মুখে। সামাজিক অমর্যাদার পাশাপাশি, সামাজিক হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে। সোশ্যাল মিডিয়াতে শিক্ষকদের নিয়ে ট্রোল হচ্ছে। এবার শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ব্যাঙ্কে লোন না দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। দক্ষিণ দিনাজপুরের সেন্ট্রাল কো অপারেটিভ ব্যাঙ্ক লোন না দেওয়ার  সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

    শিক্ষকদের কেন লোন দিতে আপত্তি ? Teacher

    এমনিতেই চাকরিজীবীদের ব্যাংক থেকে লোন নিতে খুব একটা সমস্যা হয় না। কিন্তু, শিক্ষকদের (Teacher) ক্ষেত্রে ব্যাংক গুলি সাধারণত বুঝে নিতে চাইছে, সেই শিক্ষকের চাকরি আইনত বৈধ আছে কিনা। শিক্ষকের  নিয়োগ কতদিন আগে হয়েছে, সে বিষয়ে খুঁটিনাটি তথ্য জানতে চাইছে ব্যাংক। ঠিক এইভাবেই বিভিন্ন প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হচ্ছে বৈধ নিয়োগের শিক্ষকদের‌ও। যা শিক্ষকদের (Teacher) কাছে অমর্যাদার প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। দক্ষিণ দিনাজপুর সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাংকের সিইও তনুজ কুমার সরকার বলেন, ব্যাংক ব্যবসা করতে এসেছে। ফলে, লোন দেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্ত কিছু দেখে নিতে হয়। যাতে তা পরিশোধ হতে পারে। আমাদের শাখা ব্যাঙ্ক থেকে এর আগে অনেক শিক্ষকদের লোন দিয়েছে। তাদের অনেকের চাকরি চলে গিয়েছে। লোনের টাকা এখন আদায় করতে সমস্যা হচ্ছে। তাই, বর্তমানে শিক্ষকদের নিয়োগ দুর্নীতির ক্ষেত্রে যে ঘটনা ঘটেছে, তাতে কিছুটা সতর্ক থাকতে হচ্ছে। মূলত, যে সাল থেকে শিক্ষকদের নিয়ে এই সমস্যা তৈরি হয়েছে, সেই সময়ের শিক্ষকদের নিয়ে আমাদের মাথাব্যাথা।

    দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বাম শিক্ষক সংগঠনের নেতা শঙ্কর ঘোষ বলেন, শিক্ষকদের (Teacher) হয়রানি না করে যাতে ব্যাঙ্ক লোন পায় তার ব্যবস্থা করতে হবে। অপরদিকে, শিক্ষা দফতরের দুর্নীতিতে যারা চাকরি পেয়েছেন, তার দায়‌ও সরকারের। ফলে, সরকারকেই এই দায় নিতে হবে। এর আগে কয়েকটি ব্যাঙ্ক করেছিল। সংগঠনের পক্ষ থেকে বলে সমস্যা মিটে গিয়েছে। তৃণমূল শিক্ষা সেলের সদস্য বিপুল কান্তি ঘোষ বলেন, ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সাধারনত ঋণ দেওয়ার দেওয়ার ক্ষেত্রে সিকিউরিটি বা কাগজপত্র দেখে নেয়। ঋণের বিষয়টি ব্যাংকের ব্যাপার। ব্যাংক সবকিছু খতিয়ে দেখতেই পারে। অখিল ভারতীয় রাষ্ট্রীয় শিক্ষক মহা সঙ্ঘের সদস্য শুভেন্দু বক্সী বলেন, নিয়োগ দুর্নীতিতে যাদের নাম জড়িত, তাদের তো চাকরি যাচ্ছেই, কিন্তু যারা বৈধভাবে চাকরি পেয়েছেন, এই ঘটনায় তাদেরও প্রশ্ন চিহ্নের সামনে পড়তে হয়েছে। বৈধ শিক্ষকদের (Teacher)  বিভিন্নভাবে সামাজিক হয়রানি হতে হচ্ছে। এটা যাতে না হয় সেই বিষয়টি দেখা দরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় ফের একবার আদালতের প্রশ্নের মুখে সিবিআই

    SSC Scam: নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় ফের একবার আদালতের প্রশ্নের মুখে সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ কেলেঙ্কারি (SSC Scam) মামলায় ফের একবার প্রশ্নের মুখে সিবিআই (CBI)। তদন্তের গতি নিয়ে প্রশ্ন আলিপুর বিশেষ আদালতের (Court)। বৃহস্পতিবার আদালতের ধমক খেলেন সিবিআইয়ের তদন্তকারী অফিসার প্রদীপ ত্রিপাঠী। সিবিআই আদৌ তদন্ত করতে জানে কি না, সে প্রশ্ন তোলে আদালত। সিবিআইয়ের আবেদনকে দেওয়া হল বেআইনি আখ্যাও। আবদুল খালেক নামে এক অবসরপ্রাপ্ত ক্লার্ক গ্রেফতার হওয়ার পর নতুন করে অভিযোগ ওঠে শান্তিপ্রসাদ সিনহার বিরুদ্ধে। তারপরেও ওই মামলায় শান্তিপ্রসাদকে হেফাজতে নেওয়া হয়নি, উল্টে শান্তিপ্রসাদের হাতের লেখার নমুনা সংগ্রহের আর্জি জানানো হয় আদালতে। তাতেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন সিবিআই আদালতের বিচারক অর্পণ মুখোপাধ্যায়।

    বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হলে আপনাদের নথি টিকবে তো?…

    তিনি বলেন, আপনারা কি তদন্ত করতে জানেন না? যে আবেদন করেছেন, তা পুরোপুরি বেআইনি। আপনারা যা করছেন, তা উপযুক্ত কর্তৃপক্ষকে জানাতে বাধ্য হব। না জানালে আমি বিপদে পড়ব। বিচারকের প্রশ্ন, বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হলে আপনাদের নথি টিকবে তো? আদালত সূত্রে খবর, এদিন শুনানি চলাকালীন তীব্র ভর্ৎসনার মুখে পড়েন প্রদীপ। যাঁর নামে চার্জশিট জমা পড়ে গিয়েছে, তাঁকে কেন গ্রেফতার করা হচ্ছে না, কেন কেস স্টাডিতে তাঁর নামের উল্লেখ নেই, তা জানতে চান বিচারক। নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে (SSC Scam) বৃহস্পতিবার পার্থ চট্টোপাধ্যায়, সুবীরেশ ভট্টাচার্য, শান্তিপ্রসাদ সিনহা, কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায় সহ ১৩জনকে আলিপুরের বিশেষ সিবিআই আদালতে তোলা হয়। ধৃত সুব্রত সামন্ত রায়ের আইনজীবী বলেন, গত ২৬ ফেব্রুয়ারি তাঁর মক্কেলকে গ্রেফতার করা হয়। কিন্তু ৩ মার্চ সিবিআই চার্জশিটে যে ১৫ জনের নাম রাখা হয়, তাতে সুব্রতর নাম ছিল না। এতেই বিরক্ত হন বিচারক।

    আরও পড়ুুন: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

    এর আগেও খালেকের মামলায় আদালতের প্রশ্নের মুখে পড়েছিল সিবিআই। তাদের অভিযোগ ছিল, অযোগ্য চাকরিপ্রার্থীদের কাছ থেকে টাকা তুলে খালেক দিয়েছেন শান্তিপ্রসাদকে। দুজনের যোগাযোগও ছিল। তার পরেও কেন শান্তিপ্রসাদকে হেফাজতে নেয়নি সিবিআই, সেই প্রশ্ন তুলেছিলেন বিচারক। তিনি বলেছিলেন, এসপি সিনহাকে টাকা দেওয়ার কথা (SSC Scam) বলছেন, কিন্তু তাঁকেই তো এই মামলায় আপনারা হেফাজতে নেননি। বিচারক বলেছিলেন, পনির বাটার মসালা বানাবেন ভাবছেন, পনিরই তো নেই আপনার কাছে…! এবার ফের খালেক মামলায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার বিরুদ্ধে উষ্মা প্রকাশ করল আদালত।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Mamata Banerjee: কলকাতা হাইকোর্টে মিলল না মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অনুমতি  

    Mamata Banerjee: কলকাতা হাইকোর্টে মিলল না মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অনুমতি  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে চাকরি খুইয়েছেন বহু অযোগ্য প্রার্থী। তাঁদের হয়ে সওয়াল করার অভিযোগ উঠেছিল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) বিরুদ্ধে। তার জেরে তাঁর বিরুদ্ধে স্বতঃপ্রণোদিতভাবে আদালত অবমাননার মামলা করার ব্যাপারে অনুমতি চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু আদালত ওই অনুমতি দেয়নি। প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব ও বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দিল, বিষয়টি তারা বিবেচনা করে দেখবে।

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) বিরুদ্ধে অভিযোগ…

    মঙ্গলবার আলিপুর আদালতের একটি অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) বক্তব্যের একটি অংশ নিয়ে অভিযোগ করেন আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য। তাঁর অভিযোগ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, প্রধান বিচারপতি এখানে নেই, আমি সুব্রতদাকে বলব, যিনি এখানে আছেন, এটা আমার ব্যক্তিগত মত, দয়া করে এত সহজে চাকরি কেড়ে নেবেন না। ওই অনুষ্ঠানে চাকরি বাতিল নিয়ে করা মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যের একাধিক অংশেরও বিরোধিতা করেছেন বিকাশ।

    প্রসঙ্গত, গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি, প্রাইমারি, নবম-দশম সব মামলা হাইকোর্টের বিচারপতি তালুকদারের ডিভিশন বেঞ্চে বিচারাধীন। তার পরেও আলিপুর আদালতের ওই অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, জেনেশুনে কোনও অন্যায় করিনি। আমরা ক্ষমতায় আসার পর একটা সিপিএম ক্যাডারের চাকরি খাইনি। মুখ্যমন্ত্রীর আর্জি, যাঁরা অন্যায় করেছে, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন। রোজ কথায় কথায় চাকরি বাদ দিচ্ছে। কালও দুজন আত্মহত্যা করেছে। যদি কেউ ভুল করে তার দায় কেন সবাই নেবে। তিনি বলেন, একটু ভেবে দেখবেন। ছেলেমেয়েরা যেন অবিচারের শিকার না হয়, তাঁদের চাকরিটা আইন অনুযায়ী ফিরিয়ে দিন।

    আরও পড়ুুন: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

    বিকাশের যুক্তি, আদালতের নির্দেশে যখন অযোগ্যদের চাকরি বাতিল হচ্ছে, তখন মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) এমন মন্তব্য করলেন কেন? এই প্রশ্ন তুলে আদালত অবমাননার মামলার আবেদন জানানো হয় হাইকোর্টে। বুধবার স্বতঃপ্রণোদিত আদালত অবমাননার মামলা গ্রহণের আবেদন জানান আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য সহ কয়েকজন আইনজীবী। বৃহস্পতিবার সে ব্যাপারেই আদালত জানায়, বিষয়টি তারা বিবেচনা করে দেখবে। এদিন আদালতে হলফনামা জমা দেন বিকাশ। হলফনামার সারমর্ম হল, আদালত স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মামলা রুজু করুক। তখনই প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ বিকাশের উদ্দেশে বলেন, আপনি কেন মামলা দায়ের করছেন না?  তখন বিকাশ বলেন, তাঁর হলফনামায় একাধিক মামলার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। যাতে স্পষ্ট, মুখ্যমন্ত্রী আদালত অবমাননা করেছেন। তিনি বলেন, কারচুপি করে যাদের নিয়োগ করা হয়েছিল, তাদের চাকরি যাচ্ছে আদালতের নির্দেশে। সেখানে মুখ্যমন্ত্রীর এ হেন বক্তব্য আদালত অবমাননা ও বিচার ব্যবস্থার ওপর চাপ তৈরির কৌশল।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Eric Garcetti: ভারতে পরবর্তী মার্কিন রাষ্ট্রদূত হচ্ছেন বাইডেন ঘনিষ্ট এরিক গারসেটি

    Eric Garcetti: ভারতে পরবর্তী মার্কিন রাষ্ট্রদূত হচ্ছেন বাইডেন ঘনিষ্ট এরিক গারসেটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে পরবর্তী মার্কিন (America) রাষ্ট্রদূত হচ্ছেন ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রথম সারির নেতা এরিক গারসেটি (Eric Garcetti)। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী এরিক এক সময় লস অ্যাঞ্জেলেসের (Los Angeles) মেয়র ছিলেন। বুধবার ৫২-৪২ ভোটে অনুমোদিত হয় বাইডেন সরকারের প্রস্তাব। ২০২১ সালের জুনেই ভারতে মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে এরিককে পাঠাতে মনোনয়ন দেন জো বাইডেন। তখন থেকেই আনুষ্ঠানিকতা ও মার্কিন রাজনীতির দর কষাকষির জালে আটকে ছিল তাঁর নিযুক্তির বিষয়টি। শেষমেশ একটি ক্লোচার মোশনের মাধ্যমে এরিকের পথের কাঁটা দূর হয়। পরে তাঁর নিয়োগেও শিলমোহর দেওয়া হয়।

    ক্লোচার মোশন…

    ক্লোচার মোশন হল এমন একটি প্রক্রিয়া যাতে কোনও একটি বিষয়ে বিতর্ক থামাতে সংখ্যাগরিষ্ঠ দল ভোটাভুটির আহ্বান করে থাকে। এদিন এরিকের নিয়োগ সংক্রান্ত ক্লোচার মোশনটি সেনেটে ৫২-৪২ ভোটে পাশ হয়। এর পরেই মার্কিন সেনেটে তাঁর নিয়োগ নিয়ে ভোটাভুটি হয়। সেখানেও জয়ী হন ডোমোক্র্যাটরা। এরিকের (Eric Garcetti) নিয়োগের বিপক্ষে ভোট দেন তিন ডেমোক্র্যাট সেনেটর। আর দলের বিপক্ষে গিয়ে এরিকের নিয়োগের পক্ষে ভোট দেন ৭ রিপাবলিকান সেনেটর। এরিক আমেরিকায় তৃতীয় প্রজন্মের অভিবাসী। ডেমোক্র্যাটিক পার্টির অন্দরে তিনি বাইডেনের ঘনিষ্ট বলেই পরিচিত। তবে বিরোধী রিপাবলিকান পার্টির সঙ্গেও সখ্য রয়েছে তাঁর। তার জেরেই এদিন এরিকের জয় হয় অনায়াস।

    বছর বাহান্নর এরিক ইহুদি ধর্মাবলম্বী। তাঁর মনোনয়নে খুশি আমেরিকার ভারতীয় বংশোদ্ভূতরাও। মার্কিন কংগ্রেসের ভারতীয় বংশোদ্ভূত সদস্য রাজা কৃষ্ণমূর্তি বলেন, আমেরিকা-ভারত সম্পর্ক এবং বিশেষত অতিমারি আবহে পারস্পরিক সহযোগিতা, অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা বিষয়ক অংশীদারিকে আরও মজবুত করার ক্ষেত্রে এরিকের মনোনয়ন একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

    আরও পড়ুুন: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

    আমেরিকার লস অ্যাঞ্জেলেসের মেয়র পদে টানা ১০ বছর ছিলেন এরিক। ওই সময় শহরে তাঁর নানা উন্নয়নমূলক কাজ উচ্চ প্রশংসিত হয়েছিল। বিশ্বের বিভিন্ন শহরের সঙ্গে সহযোগিতার বন্ধন তৈরির কাজেও সাফল্য পেয়েছিলেন তিনি। যদিও ওই সময়ই তাঁর গায়ে লেগেছিল কলঙ্কের কালির ছিটে। নিজের দফতরের এক কর্মীকে যৌন হেনস্থার অভিযোগ উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে। এই ইস্যুকে হাতিয়ার করেই রিপাবলিকানরা এরিকের নিয়োগের বিপক্ষে মত প্রকাশ করেছিল। এদিন অবশ্য তাঁদেরও ৭ জনের সমর্থন পান এরিক (Eric Garcetti)।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

LinkedIn
Share