Tag: bangla news

bangla news

  • Ram Lalla: জানুয়ারিতেই খুলে যাবে অযোধ্যার রামমন্দির, শুরু হবে দর্শন, পুজোও

    Ram Lalla: জানুয়ারিতেই খুলে যাবে অযোধ্যার রামমন্দির, শুরু হবে দর্শন, পুজোও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহেই খুলে যাবে অযোধ্যার (Ayodhya) রামমন্দির (Ram Temple)। দ্রুত গতিতে চলছে নির্মাণ কাজ। মন্দিরের ৭০ শতাংশ নির্মাণ কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে। শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের কোষাধ্যক্ষ স্বামী গোবিন্দ দেব গিরি মহারাজ জানান, মন্দিরের ৭০ শতাংশ নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের তৃতীয় সপ্তাহেই ভগবান রামের মূর্তি (Ram Lalla) স্থাপন করা হবে। একই দিন থেকে ভক্তদের দর্শন ও পুজোর ব্যবস্থাও করা হবে।

    ভগবান রামের মূর্তি (Ram Lalla) স্থাপন…

    সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গিরি মহারাজ বলেন, ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে প্রধানমন্ত্রী মোদি পদ্ম দিয়ে রাম লালার মূর্তি স্থাপন করবেন। তিনি বলেন, মন্দিরে স্থাপিত হওয়ার আগে রাম লালার মূর্তি দীর্ঘদিন ধরে অস্থায়ী প্যান্ডেলে রাখা হয়েছে। শীঘ্রই মূর্তিকে অন্যত্র স্থানান্তরিত করা হবে। গিরি মহারাজ বলেন, মূর্তি স্থাপনের পরেও রাম মন্দির নির্মাণের কাজ চলবে।

    মন্দির নির্মাণের জন্য ভক্তদের অনুদানের পরিমাণ আগের থেকে বেড়েছে বলেও জানান গিরি মহারাজ। তিনি বলেন, অনুদানের পরিমাণ গত কয়েক দিনে তিনগুণ বেড়েছে। প্রতিদিন এক কোটি টাকার বেশি নগদ অনুদান আসছে। চলতি বছর ৩০ মার্চ রামনবমী। জানা গিয়েছে, এবারও ঘটা করে পালিত হবে উৎসব। রাম নবমীর দিন রাম মন্দিরে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। এ বছর রামকোট প্রদক্ষিণ করা হবে। রাম নবমীর দিন রাম লালার পূজা করা হবে। রাম কথা পার্কে রাম নবমীর (Ram Lalla) অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।

    আরও পড়ুুন: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

    অযোধ্যায় নির্মীয়মাণ রাম মন্দিরে যে ইট ব্যবহার করা হচ্ছে, তাতে লেখা রয়েছে রাম নাম। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে রাম লালার মন্দিরের গর্ভগৃহ সহ নীচেরতলার নির্মাণ কাজ শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। রাম লালার মন্দিরে ব্যবহার করা হচ্ছে বংশী পাহাড়পুরের পাথর। পাথরের নকশার ফাঁকে ফাঁকে চণ্ডীগড় থেকে আনা বৈজ্ঞানিকভাবে তৈরি ইট ব্যবহার করা হচ্ছে। শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের ক্যাম্প অফিস ইনচার্জ প্রকাশ গুপ্ত বলেন, যেখানে পাথর বসানো হচ্ছে না, সেখানে ইট ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রতিটি ইটে ভগবান রামের (Ram Lalla) নাম লেখা রয়েছে। তিনি বলেন, মন্দির নির্মাণে এমন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে, যাতে মন্দিরটি হাজার বছর ধরে সুরক্ষিত থাকে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

    PM Modi: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) মতো শক্তিশালী নেতাদের মধ্যেই শান্তি স্থাপনের ক্ষমতা থাকে। কথাগুলো যিনি বললেন তিনি আর কেউ নন, তিনি নোবেল প্রাইজ কমিটির ডেপুটি আসলে তোজে (Asle Toje)। সম্প্রতি ভারতে (India) এসেছেন নোবেল প্রাইজ কমিটির সদস্যরা। এই দলে রয়েছেন ওই কমিটির ডেপুটিও। শান্তি স্থাপনে তিনিই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Nobel Peace Prize) পক্ষে সওয়াল করেছেন। তোজের কথায় আশায় ভারতবাসী।

    নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ…

    নোবেল প্রাইজ কমিটির ডেপুটি বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদি রাশিয়া, আমেরিকা ও চিনের রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাঁর এই উদ্যোগ যুদ্ধ থামাতে বড় ভূমিকা নিতে পারে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদি কেবল ভারতের উন্নয়নের জন্য কাজ করছেন এমনটা নয়। বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায়ও তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেছেন। তোজে বলেন, মোদি ও ভারতের এক পদক্ষেপ বিশ্বের বাকি দেশগুলির অনুসরণ করা উচিত। আগামিদিনে ভারত সুপার পাওয়ার হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন নোবেল প্রাইজ কমিটির ডেপুটি।

    তোজে বলেন, ভারত থেকে নোবেল পিস প্রাইজের জন্য অনেক মনোনয়ন রয়েছে। আমি মনে করি, বিশ্বের সব নেতাই নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য যা প্রয়োজন, তা করবেন। তিনি বলেন, আমি মোদির (PM Modi) প্রচেষ্টা লক্ষ্য করেছি। মোদির মতো শক্তিশালী নেতার শান্তি প্রতিষ্ঠার অসাধারণ ক্ষমতা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি এমন একটি শক্তিশালী দেশ থেকে এসেছেন, যাকে বিশ্বের দরবারে খুবই গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়। নোবেল প্রাইজ কমিটির ডেপুটি বলেন, ভারতীয়দের মধ্যে এক অপরিসীম ক্ষমতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা রয়েছে। আশা করি, ভয়ানক যুদ্ধ থামাতে এই বিশ্বাসযোগ্যতা ও শক্তি ব্যবহার করবে ভারতীয়রা।

    আরও পড়ুুন: শিল্প বৈঠকে বিপুল কর্মসংস্থানের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর, বাস্তবে হবে কি?

    ফি বছর নরওয়ের নোবেল কমিটি আরও কয়েকটি ক্ষেত্রে পুরস্কারের সঙ্গে সঙ্গে শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অবদানের জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়। তামাম বিশ্ব থেকে একজনকে বেছে নেওয়া হয় প্রতি বছর। ২০০২ সালে প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার নোবেল শান্তি পুরস্কার পান। পেয়েছিলেন আর এক প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। ২০০১ সালে রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব কোফি আন্নান পেয়েছিলেন এই পুরস্কার। ১৯৯৭ সালে পেয়েছিলেন মাদার টেরেসা। ২০১৪ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন ভারতের কৈলাশ সত্যার্থী। এবার বিবেচনায় চলে এল মোদির নাম।

    গত বছরই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে মোদি (PM Modi) বলেছিলেন, এটা যুদ্ধের যুগ নয়। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যে আপ্লুত হয়েছিল তামাম বিশ্ব। সেই কারণেই তিনি নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হতে পারেন বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। তোজেও বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী মোদি রাশিয়া, আমেরিকা ও চিনের রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে বিশ্বের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছেন। সেখানে তিনি বলেছেন, এখন যুদ্ধের সময় নয়, শান্তির সময়। নোবেল কমিটির ডেপুটি বলেন, বিশ্বের উচিত ভারতের কাছ থেকে শিক্ষা নেওয়া।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Actor Dev: ‘শাহরুখ ব্যস্ত, সময় দিতে পারছেন না’! বাংলার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হচ্ছেন ‘প্রজাপতি’ দেব

    Actor Dev: ‘শাহরুখ ব্যস্ত, সময় দিতে পারছেন না’! বাংলার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হচ্ছেন ‘প্রজাপতি’ দেব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর (Brand Ambassador) হচ্ছেন অভিনেতা দেব (Actor Dev)। এতদিন বলিউডের বাদশা শাহরুখ খান ছিলেন রাজ্যের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর। তিনি থাকছেন। তবে তিনি বিশেষ সময় দিতে না পারায় দেবও হচ্ছেন বাংলার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর। বুধবার নবান্নের সভাঘরে ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রমোশন বোর্ডের বৈঠক ছিল। উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। ছিলেন অন্য মন্ত্রীরাও। আর ছিলেন শিল্পপতিরা। এখানেই মমতা জানান, আগামিদিনে ৪১ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান হবে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে। বৈঠক শেষে তিনি জানান নয়া ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডরের কথা। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, শাহরুখ ব্যস্ত। বাংলার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর দেব। তিনি বলেন, দেব, তুমি বেঙ্গল ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হিসেবে কাজ করো তো। শাহরুখ তো আছে। ও খুব ব্যস্ত। তাই সময় পায় না। তাই দেব তুমি এটা করো। মুখ্যমন্ত্রীর এই প্রস্তাব পেয়ে রাজি হয়ে যান তৃণমূল সাংসদ দীপক অধিকারী ওরফে দেব।

    ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হিসেবে দেবের (Actor Dev) নাম ঘোষণা…

    বর্তমানে বাংলার পর্যটন বিভাগের দায়িত্বে রয়েছেন দলবদলু বাবুল সুপ্রিয়। তাঁর সামনেই দেবকে (Actor Dev) ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর করার কথা বলেন মমতা। তিনি বলেন, এই দেবকে বাংলার পর্যটন দফতরের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর করো তো তোমরা। আগে একটা ভাল করে পর্যটন নিয়ে ভিডিও বানিয়ে নাও। তার পর দেবরা মিলে করুক। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, শাহরুখ ব্যস্ত হলেও, আমাদের একটি বিজ্ঞাপন শ্যুট করে দিয়েছিল। এর পরেই দেবের নাম ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী। এ ব্যাপারে বিজ্ঞাপন বানানোর জন্য মুখ্যমন্ত্রী দায়িত্ব দেন চিত্র পরিচালক গৌতম ঘোষকে।  

    আরও পড়ুুন: ‘‘আসল চোর কালীঘাটে বসে হাসছে’’! নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে বিস্ফোরক সুকান্ত

    গত অক্টোবরে বিসিসিআই সভাপতি পদ থেকে বাদ পড়েছিলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁকে ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর করতে জোরালো সওয়াল করেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেছিলেন, সৌরভকে রাজনীতির বাইরে রাখা হোক। শাহরুখ খানকে সরিয়ে সৌরভকে বাংলার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর করা উচিত। তিনি বলেন, ওঁর পাশে থাকতে এই পদক্ষেপ নেওয়া উচিত মমতা সরকারের। তবে বিরোধী দলনেতার প্রস্তাবে কান দেননি মুখ্যমন্ত্রী। এদিন সৌরভ নন, দেবকেই (Actor Dev) করলেন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর। রাজনৈতিক মহলের মতে, অরাজনৈতিক সৌরভকে ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর না করে স্ব-দলের নেতা দেবের ওপরই যে মুখ্যমন্ত্রী বেশি ভরসা করছেন, এদিনের ঘোষণাই তার প্রমাণ।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: শিল্প বৈঠকে বিপুল কর্মসংস্থানের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর, বাস্তবে হবে কি?

    Mamata Banerjee: শিল্প বৈঠকে বিপুল কর্মসংস্থানের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর, বাস্তবে হবে কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayet Polls)। বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। এমতাবস্থায় নিয়োগ দুর্নীতিতে কার্যত ল্যাজেগোবরে দশা রাজ্যের তৃণমূল (TMC) সরকারের। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়াতে কর্মসংস্থানকেই হাতিয়ার করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। বুধবার নবান্নের সভাঘরে ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রমোশন বোর্ডের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। ছিলেন অন্য মন্ত্রীরাও। আর ছিলেন শিল্পপতিরা। এখানেই মমতা জানান, আগামিদিনে ৪১ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান হবে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, অবাক হয়ে যাবেন, এমএসএমই সেক্টরে ১ লক্ষ ১৪ হাজার লাখ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে। এর পরেই তিনি জানান, আগামিদিনে এই ক্ষেত্রে চাকরি হবে ৪১ লক্ষ মানুষের। তিনি বলেন, রাজ্যে কর্মসংস্থান সংক্রান্ত এই তথ্য কেন্দ্রীয় সরকারের। মুখ্যমন্ত্রী জানান, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে ১ কোটি মানুষের চাকরি হয়েছে। কলকাতায় ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার নিজেদের দফতর করছে বলেও জানান মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, এখানে ৩০ হাজার মানুষের কাজ হবে। মমতা বলেন, শুধু সরকারি নয়, বেসরকারি ক্ষেত্রেও চাকরি হয়।

    কর্মসংস্থানই হাতিয়ার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee)…

    এদিনের বৈঠকেই ঘোষণা করে দেওয়া হয় বিশ্ব বঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলেনর নির্ঘণ্ট। ২১-২৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে ওই সম্মেলন। রাজ্যের শিল্প ও ইকোনমিক করিডর নিয়ে প্রচারের জন্য মন্ত্রী শশী পাঁজা ও চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee)। শিল্পে পশ্চিমবঙ্গের অবস্থান তুলে ধরতে রাজ্যে মেট্রো কোচ নির্মাণ শিল্প, ওয়াগন শিল্প, খড়্গপুরে হতে চলা টাটা-হিটাচির কারখানার কথাও এদিনের বৈঠকে উল্লেখ করেন মমতা। তিনি বলেন, টাটা ও হিটাচি জামশেদপুর থেকে চলে আসছে পশ্চিমবঙ্গের খড়্গপুরে। এদিনের বৈঠকে দেউচা পাঁচামি প্রসঙ্গও ওঠে। দিন কয়েক আগে রাজ্যে পোস্ত চাষের পক্ষে সওয়াল করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন ফের সেই প্রসঙ্গ তোলেন। বলেন, এখানকার কৃষকরা পোস্ত চাষ করলে লাভবান হবে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘আসল চোর কালীঘাটে বসে হাসছে’’! নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে বিস্ফোরক সুকান্ত

    তৃতীয়বার ক্ষমতায় ফিরেই বিনিয়োগের নিরিখে বাংলাকে দেশের শীর্ষ স্থানে নিয়ে যাওয়াই তাঁর সরকারের লক্ষ্য বলে ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee)। বিনিয়োগ টানতে এবং বিনিয়োগ সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা দূর করতে কেন্দ্রীয়ভাবে শিল্পোন্নয়ন বোর্ডও তৈরি করে রাজ্য। এর দায়িত্বে রয়েছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী। বিনিয়োগ টানতে ফি বছর ঘটা করে শিল্প সম্মেলন হয়। কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা খরচ করে হওয়া ওই সম্মেলন শেষে শোনা যায় এত হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হবে, তত হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হবে। ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের মতে, তার পরেও যে কাজের কাজ কিছু হয় না, রাজ্যের বেকারত্বের লেখচিত্র দেখলেই তা স্পষ্ট হয়।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Santanu Banerjee: এবার চাকরি থেকে সাসপেন্ড ‘চাকরি-বিক্রি’ চক্রের কান্ডারি শান্তনু

    Santanu Banerjee: এবার চাকরি থেকে সাসপেন্ড ‘চাকরি-বিক্রি’ চক্রের কান্ডারি শান্তনু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৪ ঘণ্টা আগে তাড়িয়েছিল দল। এবার সাসপেন্ড করল কর্মক্ষত্রও। নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত হুগলির যুব তৃণমূল (Tmc) নেতা তথা জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Santanu Banerjee) সাসপেন্ড করল রাজ্য বিদ্যুৎ পর্ষদ (State Electricity Board)। বুধবার বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার তরফে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে শান্তনুকে সাসপেন্ড করার কথা জানানো হয়। এই পর্ষদের কর্মী ছিলেন শান্তনু। বলাগড়ের সোমড়াবাজারের কোলড়া মোড়ে তাঁর অফিস। তাঁর বাবা জয়দেব বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন পর্ষদের কর্মী। ২০০৮ সালে বাবার মৃত্যুর পর সেই চাকরি পেয়েছিলেন তিনি। তাঁর বাবা ছিলেন হেড ক্লার্ক। গ্র্যাজুয়েট না হওয়ায় গ্রুপ ডি পদে চাকরি পান শান্তনু। প্রথমে চাকরি করতেন খানাকুলে। পরে চলে আসেন বাড়ির কাছে সোমড়াবাজারে।  

    শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Santanu Banerjee) উত্থান…

    স্থানীয়রা জানান, ২০১৪ সালে হুগলি জেলা যুব তৃণমূলের সভাপতি হন শান্তনু (Santanu Banerjee)। নেতা হওয়ার পর তাঁকে নিয়মিত অফিস যেতে দেখা যেত না। এলাকাবাসীর কয়েকজন বলেন, নেতা হওয়ার পর কালো এসইউভি চড়ে অফিসে যেতেন শান্তনু। সব সময় সঙ্গে থাকতেন ৪-৫ জন নিরাপত্তারক্ষী। ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে তারকেশ্বরের জেলা পরিষদ আসন থেকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হন তিনি। হন জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরের কর্মাধ্যক্ষও।

    আরও পড়ুুন: আসল চোর কালীঘাটে বসে হাসছে! নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে বিস্ফোরক সুকান্ত

    সোমড়াবাজার বিদ্যুৎ বণ্টন দফতরের কর্মীরা জানান, গ্রুপ ডি পদে চাকরি করতেন শান্তনু। মূলত বাড়ি গিয়ে মিটার পরীক্ষা করে বিল দেওয়ার দায়িত্ব ছিল তাঁর। যদিও সেই কাজ করতে তাঁকে দেখেননি কেউ। দফতরের এক কর্মী বলেন, উনি জীবনে কোনওদিন হাতে কলমে কাজ করেননি। মাসে একবার অফিসে আসতেন। লগবুকে সই করে বেরিয়ে যেতেন। অনেক সময় লগবুক তাঁর বাড়িতে পৌঁছে যেত। এভাবেই প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা বেতন তুলতেন শান্তনু। প্রসঙ্গত, ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়ার চার দিনের মাথায় শান্তনুকে (Santanu Banerjee) বহিষ্কার করে তৃণমূল। এবার সাসেপেন্ড করল বিদ্যুৎ পর্ষদও। এদিন শুধু সাসেপেন্ড নয়, শান্তনুর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Liquor: গ্রামে মদ নিয়ে ঢুকলেই শাস্তির নিদান, কোথায় জানেন?

    Liquor: গ্রামে মদ নিয়ে ঢুকলেই শাস্তির নিদান, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ মদের (Liouor) নেশা করে এই গ্রামে কেউ আসলেই, মিলবে শাস্তি। গ্রামবাসীদের তৈরি ষোলো আনা কমিটির পক্ষ থেকে এই অভিনব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর কমিটির সেই সিদ্ধান্তকে  পুরুলিয়ার মানকিয়ারি গ্রাম পঞ্চায়েতের  চিতিডি গ্রামের বাসিন্দারা সকলেই মান্যতা দিয়েছেন। গ্রামে ঢুকলেই রাস্তার পাশের দেওয়ালে বড় বড় করে লেখা রয়েছে, গ্রামে মদ (Liouor) বিক্রি করা, মদ খাওয়া, মদ (Liouor) খেয়ে মাতলামি করা সম্পুর্নরূপে নিষিদ্ধ। যদি কেউ তাঁহার অন্যথা করে, তাহলে চিতিডি ষোলআনা কমিটির বিবেচনা ও সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাঁকে শাস্তি পেতে হবে। তবে, গ্রামবাসীরা শাস্তি হিসেবে কী নিদান ঠিক করে রেখেছেন তা জানা যায়নি। গ্রামের বাসিন্দা তথা ষোলো আনা কমিটি সদস্য যুধিষ্টির মাহাত, সীতারাম মাহাত ও রমানাথ মাহাতরা বলেন, নেশা করার পর গ্রামের অধিকাংশ পরিবারে অশান্তি লেগেই থাকত। যুব সমাজও পড়াশুনা ছেড়ে এই নেশার দিকে ঝুঁকে পড়েছিল। গ্রামের পরিবেশ একেবারে খারাপ হয়ে গিয়েছিল। বহুবার গ্রাম কমিটি থেকে গ্রামবাসীদের নেশা না করার জন্য সতর্ক করা হয়েছে। কিন্তু, বাস্তবে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এরপরই গ্রামের মানুষকে নেশা থেকে মুক্ত করতে এই কড়া সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গ্রামের দেওয়ালে বড় বড় করে আমাদের এই সিদ্ধান্তের কথা লিখে রাখা হয়েছে। কারণ, শুধু গ্রামের মানুষ নয়, বাইরে থেকে আসা লোকজনও যাতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানতে পারেন। যদিও কয়েকদিন আগে আবগারি দপ্তরের আধিকারিকরা গ্রামে গিয়ে মদ (Liouor) কেন খেতে নিষেধ করা হয়েছে তা জানতে চান। পরে, দেওয়ালে লেখা গ্রাম কমিটির সিদ্ধান্তের কথা গ্রামবাসীদের মুছে দিতে বলা হয়। তবে, এলাকার মানুষ তাতে কোনও  কর্ণপাত করেননি। বরং, নেশামুক্ত সুন্দর  গ্রাম গড়তে তাঁরা নিজেদের সিদ্ধান্তে অনড়।

    এই অভিনব সিদ্ধান্ত নিয়ে কী বলছেন রাজনৈতিক দলের নেতারা?

    পুরুলিয়ার আড়ষা থানার চিতিডি গ্রামের বাসিন্দাদের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন বিজেপির জেলা সভাপতি বিবেক রাঙা। পাশাপাশি তিনি তৃণমূল সরকারকে কটাক্ষ করেছেন। তিনি বলেন, এই কাজ তো করা উচিত প্রশাসনের, তাহলে সেটা গ্রামবাসীদের করতে হবে কেন? আসলে তৃণমূল কংগ্রেস এই বিষয়ে উদ্যোগ নিচ্ছে না। কারণ, মদের (Liouor) আমদানির ওপর এই সরকার চলছে। তৃণমূল কংগ্রেস চায় না সমাজ থেকে মদ মুক্ত হোক। তারা চায়, যত বেশি মদ (Liouor) বিক্রি হবে, তাতে তাদের রাজস্ব আদায় বেশি হবে। অন্যদিকে, জেলা পরিষদের তৃণমূলের সভাধিপতি সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, প্রশাসনের আইন থাকলেও সবার উপর রয়েছে মানুষ। তাই, গ্রামের মানুষ সকলে মিলে যে ভালো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন, তাঁকে আমি সমর্থন করছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: পাখির চোখ পঞ্চায়েতে! রাজ্যজুড়ে গণ আন্দোলনের প্রস্তুতি শুভেন্দুদের, ইস্যু কী কী?

    Suvendu Adhikari: পাখির চোখ পঞ্চায়েতে! রাজ্যজুড়ে গণ আন্দোলনের প্রস্তুতি শুভেন্দুদের, ইস্যু কী কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাস দুয়েকের মধ্যেই হতে পারে পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayet Polls)। তার আগে গণ আন্দোলন শুরু করতে চান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এই আন্দোলন শুরু হবে উত্তরবঙ্গ দিয়ে। শুভেন্দু বলেন, উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা চুকলেই পঞ্চায়েত ভোটকে সামনে রেখে আন্দোলনে নামবে বিজেপি। তিনি বলেন, আলুর অভাবি বিক্রি থেকে শুরু করে চা বাগান ও অরণ্য ধ্বংসের বিরোধিতা করে উত্তরবঙ্গ থেকে আন্দোলন শুরু হবে।

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন…

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, আলু চাষিরা নূন্যতম দাম পাচ্ছেন না। সম্প্রতি, গড়বেতা থেকে আরামবাগ পর্যন্ত রাস্তায় আলু চাষিরা ফসলের দাম না পেয়ে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে রাস্তায় আলু ঢেলে বিক্ষোভ দেখিয়েছে। অভাবি বিক্রি বাড়ছে। সরকারের ঘোষিত সহায়ক মূল্যে আলু কিনে নেওয়া, এর পাশাপাশি তাদের ঋণ মকুব করে দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন হবে। তিনি (Suvendu Adhikari) জানান, এই ইস্যুতে বিধানসভার বাইরেও আলু নিয়ে প্রতীকী প্রতিবাদ করবে বিজেপি।

    আলুর পাশাপাশি চা বাগান, বনভূমি ধ্বংস করে আবাসন তৈরির বিষয়েও সোচ্চার হবে বিজেপি। শুভেন্দু বলেন, উত্তরবঙ্গের বিধায়কদের নিয়ে তিনি এই বিষয়গুলিকে সামনে রেখে উত্তরবঙ্গ জুড়ে আন্দোলন শুরু করবেন। বিধানসভায় বিজেপির মুখ্য সচেতক তথা আলিপুরদুয়ারের বিধায়ক মনোজ টিগ্গা বলেন, চা বাগানের অতিরিক্ত জমি টি ট্যুরিজমের নামে বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে। চা বাগানের লিজ দেওয়া জমিকে ফ্রি হোল্ড করার আইনি বৈধতা দিতে সরকার সম্প্রতি যে বিল পাশ করিয়েছে, তার উদ্দেশ্য হল চা বাগানের জমিকে বাইরের ব্যবসায়ীদের হাতে তুলে দেওয়া। এতে চা বাগানের সঙ্গে যুক্ত স্থানীয় আদিবাসী জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষকে কৌশলে উচ্ছেদ করার পরিকল্পনা রয়েছে বলে আশঙ্কা করছি আমরা।

    আরও পড়ুুন: অযোগ্যদের চাকরির পক্ষে সওয়াল, মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ

    নিয়োগ সংক্রান্ত কেলেঙ্কারিও যে বিজেপির হাতিয়ার হতে চলেছে, তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। সোমবার নিয়োগ সংক্রান্ত কেলেঙ্কারিতে যুক্ত তৃণমূল নেতা-কর্মীদের ছবি ও নামের তালিকা নিয়ে বিধানসভার বাইরে প্রদর্শনী করেন পদ্ম-বিধায়করা। শুভেন্দু বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর আত্মীয় থেকে তৃণমূলের পঞ্চায়েতের নেতা এই দুর্নীতিতে যুক্ত। রাজ্যের মানুষের কাছে আমরা এই প্রদর্শনী তুলে ধরব।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • NHRC: বিজেপির নবান্ন চলো অভিযান, মানবাধিকার কমিশনকে ৬ মাসের মধ্যে সিদ্ধান্ত জানানোর নির্দেশ

    NHRC: বিজেপির নবান্ন চলো অভিযান, মানবাধিকার কমিশনকে ৬ মাসের মধ্যে সিদ্ধান্ত জানানোর নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে নবান্ন চলো অভিযান করেছিল বিজেপি (BJP)। সেই সময় অতিসক্রিয় হয়েছিল পুলিশ (Police)। এই মর্মে দায়ের হয়েছিল অভিযোগও। এবার সেই মামলায় জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে (NHRC) ছ মাসের মধ্যে সিদ্ধান্ত জানানোর নির্দেশ দিল দিল্লি হাইকোর্ট (Delhi High Court)। এ ব্যাপারে দিল্লি হাইকোর্টে বিজেপির এক স্বেচ্ছাসেবক রোহিত ভার্মা পিটিশন দায়ের করেছিলেন। সেই প্রেক্ষিতেই জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে এই নির্দেশ দেন বিচারপতি প্রতিভা এম সিং।

    জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে (NHRC) নির্দেশ…

    আদালত জানিয়েছে, যদিও বিষয়টি কমিশনের বিবেচনায় রয়েছে, তবে তা নির্দিষ্ট একটি সময়ের মধ্যেই শেষ করা প্রয়োজন। যেহেতু ঘটনাটি ঘটেছিল ২০২০ সালে। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের তরফে আইনজীবী জানান, কমিশন (NHRC) এ ব্যাপারে আবেদনকারীর অভিযোগের ব্যাপারে সম্মতি নিয়েছে এবং বিষয়টির স্বাধীন ও বুদ্ধিদীপ্ত মীমাংসার চেষ্টা করছে। আদালত এও জানিয়েছে, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের তরফে আদালতে যে হলফনামা জমা দেওয়া হয়েছে, তাতে স্পষ্ট যে ওই দিন মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছিল। আবেদনের নিষ্পত্তি করতে গিয়ে আদালত জানিয়েছে, বিষয়টি যে বিবেচনায় রয়েছে, সেই যুক্তি সমর্থন করছে আদালত। ২০২০ সালে ঘটে ঘটনাটি। জাতীয় মানবাধিকার কমিশন এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারে। এবং তাকে তা নিতে হবে আগামী ছ মাসের মধ্যেই।

    আরও পড়ুুন: ইডি-র ডাকে সিজিও-তে কুন্তল-পত্নী, নিজামে সিবিআইয়ের জেরা ‘কালীঘাটের কাকু’-কে

    প্রসঙ্গত, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের (NHRC) দৃষ্টি আকর্ষণ করতে ওই আবেদন করা হয়েছিল। তাতে বলা হয়েছিল, ২০২০ সালে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির নবান্ন অভিযানে ব্যাপকভাবে লঙ্ঘিত হয়েছিল মানবাধিকার। আবেদনে বলা হয়েছে, ওই দিন পুলিশ নৃশংস আচরণ করেছিল মিছিলকারীদের ওপর। সেই নির্দেশ দিয়েছিল রাজ্য সরকার। সরকারের সমস্যাবহুল নীতি এবং দায়িত্বজ্ঞানহীনতার বিরুদ্ধে যেহেতু ওই নবান্ন চলো অভিযান হচ্ছিল, তাই সেই প্রতিবাদ মিছিলে নৃশংস আচরণ করেছিল পুলিশ। তারা সরাসরি নবান্ন চলো অভিযানের মিছিলে হামলা চালায়। এটা আসলে গণতন্ত্রের ওপর আক্রমণ।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • Ferry Service: তিনমাস বন্ধ থাকার পর ফের চালু হল এই ফেরি ঘাট, জানেন কোথায়?

    Ferry Service: তিনমাস বন্ধ থাকার পর ফের চালু হল এই ফেরি ঘাট, জানেন কোথায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ  আগাম নোটিস দিয়ে বন্ধ রাখা হয়েছিল বরানগর কুটিঘাট ফেরি পরিষেবা (Ferry Service)। প্রায় তিন মাস ধরে জেটি ঘাটের সংস্কারের কাজ চলছিল। আর এই ফেরি সার্ভিস (Ferry Service) বন্ধ থাকার কারণে দুপারের হাজার হাজার মানুষকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। বিশেষ করে কলকাতা যাতায়াতের জন্য এই ফেরি পরিষেবা (Ferry Service) অত্যন্ত জনপ্রিয়। গত তিনমাস বন্ধ থাকার পর বুধবার থেকে ফের চালু হয়ে গেল বরানগরের কুটিঘাট ফেরি সার্ভিস। কলকাতা লাগোয়া এই জেটিঘাটের পরিষেবা ফের চালু হওয়ায় বরানগর সহ আশপাশের এলাকার হাজার হাজার বাসিন্দাদের কাছে খুশির খবর। কারণ, খুব সহজেই বেলুড় মঠ যাওয়া কিংবা জলপথে কলকাতা যাওয়ার সুবিধা থেকে এই এলাকার মানুষ এতদিন বঞ্চিত ছিলেন। পরিবহণ দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে,গঙ্গার ধারে কয়েকটি জেটির হাল খারাপ। এরমধ্যে রয়েছে, কামারহাটির চারমিনার ঘাট, খড়দহের জেটিঘাট। সবই মেরামতির কাজ চলছে। এতদিন এই জেটিঘাট সংস্কার হওয়ার পর এদিন থেকে তা চালু করে দেওয়া হল।  

    কুঠি ঘাট ফেরি সার্ভিসের কত ভাড়া জানেন? Ferry Service

    কুটিঘাট ফেরি সার্ভিস থেকে দুটি রুটের লঞ্চ পরিষেবা চলে। কুটিঘাটের উলটো দিকেই রয়েছে বেলুড় মঠ। ফলে, এই জেলার হাজার হাজার ভক্ত বেলুড় মঠ যাওয়ার জন্য এই ফেরি সার্ভিস (Ferry Service) ব্যবহার করেন। আর এখান থেকে কলকাতার ফেয়ারলি যাওয়া যায়। এমনিতেই বিটি রোডে যানজটের কারণে বহু নিত্যযাত্রী এই ফেরি সার্ভিস ব্যবহার করেন। আর সহজ পথে হাওড়া যাওয়ার জন্য এই ফেরি সার্ভিস এই এলাকার হাজার হাজার মানুষের ভরসা। পরিবহণ দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, সকাল ৮ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত ফেরি সার্ভিস (Ferry Service) পরিষেবা চালু থাকবে। আর কুটিঘাট থেকে ফেয়ারলির ভাড়া ১১ টাকা। কুটিঘাট-বেলুড় মঠের ভাড়া ৬ টাকা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: হাইকোর্টে মিলল রক্ষাকবচ, অনুমতি ছাড়া সঞ্জয় বসুর বাড়িতে চলবে না তল্লাশিও

    Calcutta High Court: হাইকোর্টে মিলল রক্ষাকবচ, অনুমতি ছাড়া সঞ্জয় বসুর বাড়িতে চলবে না তল্লাশিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডি-র (ED) হাতে গ্রেফতারির আশঙ্কা করে আগেভাগেই রক্ষাকবচ চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) আইনজীবী সঞ্জয় বসু (Sanjay Basu)। তিনি সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য সরকারের স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল। বুধবার তাঁকে রক্ষাকবচ দিল আদালত। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বুধবারই নিজেদের দফতরে সঞ্জয়কে তলব করেছে ইডি। এদিনই তাঁকে গ্রেফতার করা হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন সঞ্জয়। সঞ্জয়ের আইনজীবী সপ্তাংশু বসুর দাবি, ভুয়ো অর্থনৈতিক সংস্থার একাধিক মামলায় রাজ্যের আইনজীবী ছিলেন তাঁর মক্কেল। তাই ইডি বারবার হেনস্থা করছে সঞ্জয়কে।

    সঞ্জয়ের বাড়িতে হানা দিয়েছিল ইডি…

    প্রসঙ্গত, ভুয়ো অর্থলগ্নি সংস্থার মামলায় তদন্তে নেমে সঞ্জয়ের আলিপুরের বাড়িতে ইতিমধ্যেই হানা দিয়েছে ইডি। ১ মার্চ সকালে তাঁর বাড়িতে ঢুকেছিলেন ইডির আধিকারিকরা। ২ মার্চ দুপুরের দিকে তাঁর বাড়ি থেকে বের হন তাঁরা। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, প্রায় ২২ ঘণ্টা ম্যারাথন তল্লাশির পর সঞ্জয়ের বাড়ি থেকে বেশ কিছু নথিপত্র উদ্ধার করা হয়েছে। তার পরেই ইডির দফতরে তলব করা হয় সঞ্জয়কে।

    এদিন বিচারপতি ইন্দ্রপ্রসন্ন মুখোপাধ্যায় ও বিচারপতি বিশ্বরূপ ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি হয় মামলাটির। হাইকোর্ট নির্দেশ দেয়, আদালতের পরবর্তী নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত সঞ্জয়কে কোনও নোটিশ দিতে পারবে না ইডি। তাঁর অফিস বা বাড়িতে তল্লাশিও চালাতে পারবে না। কোনও কিছু বাজেয়াপ্তও করতে পারবে না। সোমবার এই মামলার পরবর্তী শুনানি হতে পারে বলে আদালত সূত্রে খবর।

    আরও পড়ুুন: অযোগ্যদের চাকরির পক্ষে সওয়াল, মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ

    সঞ্জয়ের বাড়িতে (Calcutta High Court) ইডির হানা নিয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ২ মার্চ দুপুরে নবান্নে সাংবাদিক সম্মেলন থেকে মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, ওরা (ইডি) গতকাল সঞ্জয়ের বাড়িতে ঢুকেছিল। আজ মেঘালয়ে ফল ঘোষণা পর্যন্ত ছিল। তিনি বলেন, সঞ্জয় রাজ্য সরকারের স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল। সরকারের অনেক কাগজপত্র স্বাভাবিকভাবেই ওর কাছে থাকে। ও আমারও আইনজীবী। ওকে আমি জিজ্ঞেস করেছি, এত তল্লাশি করে কী কী পেল? ও বলল, কিছু পায়নি। খালি আপনাদের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করছিল।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share