Tag: bangla news

bangla news

  • Same Sex Marriage: সমলিঙ্গে বিবাহ প্রচলিত পরিবারের ধারণার পরিপন্থী, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র

    Same Sex Marriage: সমলিঙ্গে বিবাহ প্রচলিত পরিবারের ধারণার পরিপন্থী, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমলিঙ্গের ব্যক্তিদের মধ্যে যৌন সম্পর্ক (Same Sex Marriage) ভারতের প্রচলিত পরিবারের ধারণার পরিপন্থী। রবিবার সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) দায়ের করা হলফনামায় একথা সাফ জানিয়ে দিল কেন্দ্র। কেন্দ্র যে সমকামী বিবাহের বিরুদ্ধে এদিন ফের তা একবার জানিয়ে দেওয়া হল। হলফনামায় জানানো হয়েছ, ভারতীয়রা পরিবার বলতে বোঝেন স্বামী, স্ত্রী এবং সন্তানকে। স্বামী-স্ত্রী বলতে একজন জৈবিক পুরুষ ও একজন জৈবিক নারীকেই বিবেচনা করা হয়। তাঁদের মধ্যে মিলনের ফলে জন্ম নেওয়া সন্তানকে জৈবিক পুরুষ বাবা হিসেবে এবং জৈবিক মহিলা মা হিসেবে লালন-পালন করেন।

    সমকামী বিবাহকে (Same Sex Marriage) স্বীকৃতি দিলে…

    কেন্দ্র আরও জানিয়েছে, সমকামী বিবাহকে স্বীকৃতি দিলে কিছু আইনি জটিলতাও সৃষ্টি হবে। বর্তমানে ভারতে ব্যক্তিগত এবং বিধিবদ্ধ আইনে নিষিদ্ধ সম্পর্ক, বিয়ের শর্ত, আনুষ্ঠানিকতা এবং আচারের প্রয়োজনীয়তা গার্হস্থ্য হিংসার মতো বিষয়ে যে বিধানগুলি রয়েছে, সমকামী বিবাহ আইনি স্বীকৃতি পেলে সেগুলি লঙ্ঘন হতে পারে। কারণ বিয়ে শুধু নারী-পুরুষের মধ্যেই হয়, এমনটা ধরেই বিধানগুলি তৈরি করা হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, সংবিধানে যে ভারতীয় নাগরিকদের নিজের পছন্দের ব্যক্তিকে বিয়ে করার অধিকার দেওয়া হয়েছে, সেই অধিকার এলজিবিটিকিউ+ সম্প্রদায়ের নাগরিকদেরও পাওয়া উচিত। এই দাবি করেই সমকামী বিবাহের (Same Sex Marriage) আইনি স্বীকৃতি চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিলেন হায়দরাবাদের সুপ্রিয় চক্রবর্তী ও অভয় ডাং। তবে শুধু তাঁরাই নন, দেশের বিভিন্ন হাইকোর্টে একাধিক সমকামী যুগল সমকামী বিবাহের স্বীকৃতি চেয়ে আবেদন করেছিলেন। কেন্দ্র জানিয়েছে, ভিন্নধর্মী দুটি লিঙ্গের মানুষের মিলনই বিবাহ। আমাদের মনে এই ধারণা বদ্ধমূল। বিবাহের এই সংজ্ঞা সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং আইনগতভাবে এদেশের মানুষের মনে গেঁথে রয়েছে। আইনি ব্যাখ্যা দিয়ে একে গুলিয়ে দেওয়া উচিত নয়।

    আরও পড়ুুন: বেঙ্গালুরু-মাইসুরু এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন, কর্নাটকে রোড শো-ও করলেন মোদি

    হলফনামায় সরকার জানিয়েছে, সংবিধানের ১৯ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সকল নাগরিকের নিজের ইচ্ছামতো মেলামেশার অধিকার রয়েছে। কিন্তু এই ধরনের সম্পর্কগুলির (Same Sex Marriage) ক্ষেত্রে রাষ্ট্রকে আইনি স্বীকৃতি দিতেই হবে এটা কোনও অধিকারের বিষয় নয়। ২১ নম্বর অনু্চ্ছেদের অধীনে জীবন ও স্বাধীনতার অধিকারের আওতায়ও এটা পড়ে না। বিবাহের ধারণা অনিবার্যভাবে বিপরীত লিঙ্গের দুই ব্যক্তির মধ্যে মিলনকে বোঝায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

  • PM Modi: বেঙ্গালুরু-মাইসুরু এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন, কর্নাটকে রোড শো-ও করলেন মোদি

    PM Modi: বেঙ্গালুরু-মাইসুরু এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন, কর্নাটকে রোড শো-ও করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেঙ্গালুরু-মাইসুরু এক্সপ্রেসওয়ের (Bengaluru Mysuru Expressway) উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার কর্নাটকের (Karnataka)  মাণ্ড্য জেলায় ১১৮ কিমি দীর্ঘ ওই এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন করেন তিনি। আগে এই দূরত্ব অতিক্রম করতে সময় লাগত ৩ ঘণ্টা। এক্সপ্রেসওয়ে চালু হওয়ায় এক শহর থেকে অন্য শহরে পৌঁছতে সময় লাগবে মাত্র ৭৫ মিনিট। বিজেপির (BJP) বিরোধী দল জেডি (এস)এর শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত এই মাণ্ড্য জেলা।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন…

    এদিন সেখানেই ৮ হাজার ৪৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে বেঙ্গালুরু-মাইসুরু এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। কেবল এই এক্সপ্রেসওয়েই নয়, ভোটমুখী কর্নাটকে এদিন আরও প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। এর মধ্যে রয়েছে আইআইটি ধারওয়াড়, মাইসুরু-কুশলনগর চার লেনের হাইওয়ে এবং হুবলি স্টেশনে বিশ্বের দীর্ঘতম রেলওয়ে প্ল্যাটফর্মের মতো প্রকল্প। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই প্রকল্পগুলি রাজ্যের সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের পথ খুলে দেবে। এদিনের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত কয়েক দিন ধরে বেঙ্গালুরু-মাইসুরু এক্সপ্রেসওয়ের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। যুবকরা আমাদের দেশের উন্নয়ন চাক্ষুষ করে গর্ব অনুভব করছেন। তার পরেই তিনি বলেন, এই সমস্ত প্রকল্প আমাদের সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের পথ খুলে দেবে।

    বেঙ্গালুরু-মাইসুরু এক্সপ্রেসওয়ে ১০ লেনের। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে, এই দুই শহরের দূরত্ব এক লপ্তে অনেকখানি কমে যাওয়ায় এই অঞ্চলের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বড় প্রভাব ফেলবে এই এক্সপ্রেসওয়ে।জানা গিয়েছে, বেঙ্গালুরু-মাইসুরু এক্সপ্রেসওয়ের সঙ্গে জাতীয় সড়ক ২৭৫কে যুক্ত করা হচ্ছে। এই এক্সপ্রেসওয়ের চারটি রেল ওভারব্রিজ, ৯টি বড় সেতু, ৪০টি ছোট সেতু এবং ৮৯টি আন্ডারপাস ও ওভারপাস রয়েছে। এদিন প্রধানমন্ত্রী মাইসুরু-কুশলনগর ৪ লেনের হাইওয়ের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করেন। সেটির দৈর্ঘ হবে ৯২ কিলোমিটার। এই প্রকল্পটির আনুমানিক ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ১৩০ কোটি টাকা। এখন এই দুই শহরের একটি থেকে অন্যটিতে যেতে সময় লাগে ৫ ঘণ্টা। হাইওয়ে নির্মাণ হয়ে গেলে সময় কমে দাঁড়াবে মাত্র আড়াই ঘণ্টা। মাণ্ড্য জেলায় এদিন রোড শো-ও করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সেখানে বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের পাশাপাশি অংশ নেন প্রচুর সাধারণ মানুষও।

    আরও পড়ুুন: ‘কোনওভাবেই জঙ্গি কার্যকলাপ বরদাস্ত করা হবে না’, ফের জানালেন শাহ

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Amit Shah: ‘কোনওভাবেই জঙ্গি কার্যকলাপ বরদাস্ত করা হবে না’, ফের জানালেন শাহ

    Amit Shah: ‘কোনওভাবেই জঙ্গি কার্যকলাপ বরদাস্ত করা হবে না’, ফের জানালেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসবাদ (Terrorism) সম্পর্কে মোদি সরকারের (PM Modi) নীতিই হল জিরো টলারেন্স (Zero Tolerance)। কোনওভাবেই জঙ্গি কার্যকলাপ বরদাস্ত করা হবে না। রবিবার ফের একবার স্পষ্ট করে দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। এদিন হায়দরাবাদে হয় সিআইএসএফের ৫৪তম রেইজিং ডে প্যারেড। এই অনুষ্ঠানে যোগ দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সেখানেই সন্ত্রাসবাদ নিয়ে মোদি সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করে দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি জানান, গত ৯ বছর ধরে এনডিএ সরকার সফলভাবে দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করে চলেছে।

    অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন…

    কাশ্মীরে হিংসার ঘটনা আগের চেয়ে অনেক কমেছে। উত্তর-পূর্বে এবং লেফ্ট উইং এক্সট্রিমিজম অ্যাফেকটেড এলাকায় সন্ত্রাসবাদী কাজকর্ম কমেছে। তিনি জানান, সরকারের প্রতি জনগণের আস্থাও বাড়ছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সন্ত্রাসবাদে জড়িত মানুষের সংখ্যাও দিন দিন কমছে। অনেকেই জঙ্গি কার্যকলাপ ছেড়ে আত্মসমর্পণ করছেন। সমাজের মূলস্রোতে ফিরছেন। প্রসঙ্গত, এবারই প্রথম সিআইএসএফের বার্ষিক রেইজিং ডে সেলিব্রেশন হচ্ছে দিল্লির বাইরে, হায়দরাবাদের হাকিমপেটে। এখানেই রয়েছে সিআইএসএফের ন্যাশনাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি অ্যাকাডেমি। সেখানেই হচ্ছে অনুষ্ঠান।

    আরও পড়ুুন: বরাদ্দ প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা, তার পরেও কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ?

    ১২ মার্চ সিআইএসএফের প্রতিষ্ঠা দিবস। প্রতি বছর দিনটি মর্যাদার সঙ্গে পালন করে সিআইএসএফ। এতদিন দিল্লিতে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হলেও, এবার হচ্ছে হাকিমপেটে। এবার সিআইএসএফের এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) স্বয়ং। এখান থেকে তিনি যাবেন কেরল সফরে। সেখানে ত্রিশূরে বীরপুত্র সাকথান থাম্পুরানের প্রাসাদ ঘুরে দেখবেন। এ ব্যাপারে ট্যুইটও করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লিখেছেন, বীরপুত্র সাকথান থাম্পুরান আধুনিক ত্রিশূরের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর নেতৃত্ব দেওয়ার দূরদৃষ্টি এবং জ্ঞান ত্রিশূরকে কেরলের সাংস্কৃতিক রাজধানীতে পরিণত করেছে। এখানে কিছুটা সময় কাটাতে চাই আমি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Satish Kaushik: ১৫ কোটি টাকার জন্য খুন করা হতে পারে সতীশকে, দাবি মহিলার

    Satish Kaushik: ১৫ কোটি টাকার জন্য খুন করা হতে পারে সতীশকে, দাবি মহিলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৫ কোটি টাকার জন্য খুন করা হয়ে থাকতে পারে সতীশ কৌশিককে (Satish Kaushik)। দিল্লির (Delhi) যে ব্যবসায়ীর খামারবাড়িতে হোলি পার্টির আয়োজন করা হয়েছিল, তাঁর স্ত্রীর দাবি সতীশকে বিষ দিয়ে থাকতে পারেন তাঁর স্বামী। দিল্লি পুলিশের (Police) কাছে এই মর্মে অভিযোগও জানিয়েছেন ওই মহিলা। একটি চিঠিতে তিনি জানান, তাঁর স্বামীকে ১৫ কোটি টাকা ধার দিয়েছিলেন সতীশ। সেই টাকা ফেরত চেয়ে ব্যবসায়ীর সঙ্গে একবার বিদেশেও দেখা করেন সতীশ।

    সতীশ কৌশিক (Satish Kaushik)…

    ওই মহিলার দাবি, টাকা ফেরত দেওয়া নিয়ে ওঁদের দুজনের মধ্যে তর্কাতর্কিও হয়েছিল। সতীশকে টাকা ফেরত দিয়ে দেবেন বলে নাকি কথাও দিয়েছিলেন তিনি। ওই মহিলার দাবি, তাঁর স্বামীর খামারবাড়িতে হোলি পার্টিতে এসে হঠাৎই অসুস্থ হয়ে পড়েন অভিনেতা। তাই অভিযোগকারিণীর ধারণা, তাঁর স্বামীই টাকা ফেরত দেওয়া থেকে বাঁচতে সতীশকে বিষজাতীয় কিছু দিয়েছিলেন। সূত্রের খবর, দিল্লির ওই খামারবাড়ি থেকে বেশ কিছু সন্দেহজনক ওষুধ উদ্ধার করেছে দিল্লি পুলিশ। জবানবন্দি রেকর্ড করার জন্য ইতিমধ্যেই তলব করা হয়েছে ওই মহিলাকে।

    ওই মহিলা এমনতর দাবি করলেও, প্রয়াত অভিনেতার (Satish Kaushik) পরিবারের তরফে কোনও অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। সতীশের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে দিল্লি পুলিশ। পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য রাখা হয়েছে সতীশের হৃৎপিণ্ড ও রক্তের নমুনা। প্রসঙ্গত, ৯ মার্চ আচমকাই সতীশের প্রয়াণের খবর আসে। তাঁর ম্যানেজার সন্তোষ রাই বলেন, সে রাতে সাড়ে আটটা নাগাদ খাবার খেয়ে শুয়ে পড়েন অভিনেতা। কারণ পরের দিন ভোরের ফ্লাইট ধরে মুম্বই ফেরার কথা ছিল তাঁর। রাত্রি ১১টা নাগাদ আমাকে ডাকেন। ওয়াইফাইয়ের পাসওয়ার্ড ঠিক করে দিতে বলেন। তার পর আমি ঘরে চলে যাই। রাত ১২.০৫ নাগাদ চিৎকার করে আমায় ডাকেন। ছুটে গেলাম ওঁর ঘরে।

    আরও পড়ুুন: বরাদ্দ প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা, তার পরেও কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ?

    বললেন, শ্বাসকষ্ট হচ্ছে। ডাক্তারের কাছে নিয়ে চলো। সন্তোষ বলেন, কিছু দূর এগোনোর পরেই ওঁর (Satish Kaushik) বুকের ব্যথা বাড়তে থাকে। তাড়াতাড়ি চলো বলতে বলতে আমার কাঁধে মাথা দিয়ে বলেন, আমি মরতে চাই না। আমাকে বাঁচাও। সন্তোষ বলেন, হাসপাতাল পৌঁছতে আট মিনিট সময় লেগেছিল। কিন্তু তার আগেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর দাবি, সেদিন সকালেই সতীশ তাঁকে বলেছিলেন, মেয়ে বংশীকার জন্য বাঁচতে চাই। তবে মনে হচ্ছে, বেশি দিন বাঁচব না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ED: জমির বিনিময়ে চাকরি কেলেঙ্কারিতে যাদবদের দুর্নীতির পরিমাণ ৬০০ কোটি, দাবি ইডি-র

    ED: জমির বিনিময়ে চাকরি কেলেঙ্কারিতে যাদবদের দুর্নীতির পরিমাণ ৬০০ কোটি, দাবি ইডি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জমির বিনিময়ে চাকরি মামলায় ইতিমধ্যেই তেজস্বী যাদবের দিল্লির (Delhi) বাড়ি সহ ২৪টি ঠিকানায় তল্লাশি অভিযান চালিয়েছে ইডি (ED)। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার দাবি, লালু প্রসাদ যাদব (Lalu Yadavs) যখন রেলমন্ত্রী ছিলেন, তখন চাকরির বিনিময়ে যে জমি নেওয়া হয়েছিল, তার মূল্য ২০০ কোটি টাকারও বেশি। যদিও দুর্নীতি ধরা পড়েছে ৬০০ কোটি টাকার। লালু প্রসাদের পরিবারের যে সম্পত্তির হদিশ ইডি পেয়েছে, তারও দীর্ঘ একটি তালিকা প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। বিবৃতি জারি করে ইডি জানিয়েছে, আর্থিক তছরুপের অভিযোগে যে তল্লাশি অভিযান চালানো হয়েছে, তা থেকে জানা গিয়েছে, লালু প্রসাদের পরিবারের নামে পাটনার প্রমিনেন্ট লোকেশনে বিভিন্ন জমির খোঁজ মিলেছে।

    ইডি (ED) জানিয়েছে…

    লালু প্রসাদ যখন রেলমন্ত্রী ছিলেন তখন জমির বিনিময়ে চাকরি দিয়ে এই জমি অবৈধভাবে দখল করা হয়েছিল। ইডি (ED) আরও জানিয়েছে, বর্তমানে এই জমির বাজার দর ২০০ কোটি টাকারও বেশি। এই জমিগুলির প্রকৃত মালিক কে, তাঁদেরও চিহ্নিত করা গিয়েছে বলে দাবি তদন্তকারীদের। এদিকে, জমির বিনিময়ে চাকরি মামলায় সিবিআই-ও তলব করেছে লালু প্রসাদের পুত্র তথা বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্ব যাদবকে।

    প্রসঙ্গত, জমির বিনিময়ে চাকরি মামলায় চলতি সপ্তাহেই আরজেডি প্রধান লালুপ্রসাদ ও তাঁর স্ত্রী তথা বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রাবড়ি দেবী এবং কন্যা মিসা ভারতীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল সিবিআই। তার আগে লালু ও তাঁর ঘনিষ্ঠদের একাধিক ঠিকানায় তল্লাশিও চালানো হয়েছিল। ওই মামলায় লালু প্রসাদ, রাবড়ি দেবী সহ মোট ১৬ জন অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ২৭ ফেব্রুয়ারি সমন জারি করেছিল দিল্লির রাউস অ্যাভেনিউ আদালত।

    ইডির (ED) দফতর থেকে ছাড়া পেয়ে বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী নিশানা করেন কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে। গুজব ছড়ানো এবং তৈরি করা খবর ছড়ানোর অভিযোগ তুলেছেন তিনি। সিজার লিস্ট যাতে সকলের নাম রয়েছে, সেই তালিকাও প্রকাশ করার দাবি জানান তেজস্বী।

    আরও পড়ুুন: বরাদ্দ প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা, তার পরেও কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ?

    ইডির দাবি, দিল্লি, পাটনা, রাঁচি এবং মুম্বই সহ ২৪টি ঠিকানায় তল্লাশি চালিয়ে নগদ ১ কোটি টাকা, ১৯০০ মার্কিন ডলার বিদেশি মুদ্রা, ৫৪০ গ্রাম সোনা, দেড় কেজির বেশি সোনার গয়না যার বাজার মূল্য ১.২৫ কোটি টাকা এবং যাদবদের পরিবারের বিভিন্ন নামে জমির হদিশ মিলেছে। ইডির অভিযোগ, যাদবদের পরিবার ৭.৪ লক্ষ টাকার জমি গ্রুপ ডি চাকরি প্রার্থীদের কাছ থেকে নিয়েছিলেন। পরে সেই জমি বিক্রি করা হয় আরজেডির প্রাক্তন বিধায়ক সইদ আবু দোজানাকে। মূল্য নির্ধারিত হয়েছিল সাড়ে ৩ কোটি টাকা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Allotment: বরাদ্দ প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা, তার পরেও কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ?

    Allotment: বরাদ্দ প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা, তার পরেও কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের (Central Government) বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগে নানা সময় সরব হতে দেখা গিয়েছে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee)। বিশেষত কোনও নির্বাচন এসে গেলেই কেন্দ্র টাকা দেয়নি বলে কুম্ভীরাশ্রু বিসর্জন করতে শুরু করেন তৃণমূল (TMC) নেত্রী। রাজনৈতিক মহলের মতে, কেন্দ্রের বিজেপি (BJP) সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তুলে আদতে তৃণমূলের দুর্নীতির দিক থেকে জনতার দৃষ্টি ঘোরানোর চেষ্টা করেন মুখ্যমন্ত্রী।

    বাংলার জন্য বরাদ্দ (Allotment)…

    জানা গিয়েছে, ২০২২ সালের নভেম্বর থেকে এ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকার বাংলার জন্য বরাদ্দ (Allotment) করেছে ৮৯,৯৬০ কোটি টাকা। এবার দেখে নেওয়া যাক, কোন খাতে কত টাকা বরাদ্দ হয়েছে। বাংলার রেলওয়ে প্রকল্পের জন্য ১০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে বলে মঙ্গলবারই জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। আমরুত ২.০-র জন্য বরাদ্দ হয়েছে ৩,৬৫০ কোটি টাকা। রেভেনিউ ডেফিসিট গ্র্যান্টস পেমেন্টের জন্য বরাদ্দ হয়েছে ১৩,৫৮৭ কোটি টাকা। গ্রামীণ সড়কের জন্য বরাদ্দ হয়েছে ৩৫৩ কোটি টাকা, ২০২৫ সালের মধ্যে অতিরিক্ত ৫,৫০০ কোটি টাকা। পিএমএওয়াই-জি প্রকল্পে বরাদ্দ হয়েছে ৮,২০০ কোটি টাকা। বাংলায় রাস্তা প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ হয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকা।

    আরও পড়ুুন: মমতার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন বিশ বাঁও জলে! কেন জানেন?

    শিলিগুড়িতে জাতীয় সড়কের জন্য বরাদ্দ হয়েছে ১ হাজার কোটি টাকা। রাজ্য সরকারের সম্মতি না মেলায় ক্যাপেক্স লোন পায়নি বাংলা। যদিও পরিকাঠামোর উন্নয়ন খাতে বরাদ্দ (Allotment) হয়েছে ৭,৬০০ কোটি টাকা। ১৯৪৫ সালের আগে যেসব স্কুল গড়ে উঠেছে, সেগুলির উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ হয়েছে ২৫০ কোটি টাকা। রানিগঞ্জে চার লেনের বাইপাস তৈরির জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৪১০ কোটি টাকা। শিক্ষাখাতে বরাদ্দ হয়েছে ২,৬৫০ কোটি টাকা। নমামি গঙ্গা প্রকল্পে বরাদ্দের পরিমাণ ১২৩ কোটি টাকা। সর্ব শিক্ষা অভিযান প্রকল্পে রাজ্য সরকার পেয়েছে ৯৫৫ কোটি টাকা। কর আদায়ের প্রেক্ষিতে দেওয়া হয়েছে ১০,৬৪২ কোটি টাকা।

    মাত্র চার মাসে দেওয়া হয়েছে এই পরিমাণ (Allotment) অর্থ। তার পরেও বিভিন্ন খাতে বরাদ্দ টাকা খয়রাতি করে রাজ্য সরকার খরচ করছে বলে অভিযোগ বিরোধীদের। তার জেরে বন্ধ রয়েছে একশো দিনের কাজের মতো নানা প্রকল্প। অথচ রাজ্য সরকার গলা ফাটাচ্ছে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PML Rules: প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং রুলস সংশোধন করল কেন্দ্র, কেন জানেন?

    PML Rules: প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং রুলস সংশোধন করল কেন্দ্র, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং রুলস (PML Rules), ২০০৫ সংশোধন করল কেন্দ্র। নয়া এই রুলস অনুযায়ী, যাঁরা পলিটিক্যালি এক্সপোজড পার্সনস, তাঁদের যে কোনও ধরনের লেনদেনের (transaction) রেকর্ড রাখতে হবে ব্যাঙ্ক (Bank) এবং বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে। চলতি অর্থবর্ষের ৭ মার্চ থেকেই লাগু হয়েছে এই রুলস। এছাড়াও এনজিও বা নন প্রফিট অর্গানাইজেশনের যাবতীয় লেনদেনের যাবতীয় তথ্যও সংগ্রহ করতে হবে ব্যাঙ্ক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে।

    পলিটিক্যালি এক্সপোজড পার্সনস…

    পলিটিক্যালি এক্সপোজড পার্সনসের সংজ্ঞাও দেওয়া হয়েছে ওই সংশোধনীতে। বলা হয়েছে, কোনও ব্যক্তি যাঁরা কোনও সরকার বা রাজ্যের প্রধান, প্রবীণ রাজনীতিক, প্রবীণ সরকারি কর্মী কিংবা জুডিশিয়াল বা মিলিটারি অফিসার, রাজ্যের কোনও কর্পোরেশনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ এবং কোনও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের আধিকারিক, তাঁরাই পলিটিক্যালি এক্সপোজড পার্সনস।

    আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে ((PML Rules)) নীতি আয়োগের দর্পন পোর্টালের এনজিও ক্লায়েন্টদের তথ্যও নথিভুক্ত করতে হবে। ক্লায়েন্টদের সঙ্গে সম্পর্ক ছেদ হওয়ার পাঁচ বছর পর পর্যন্ত যাবতীয় তথ্য সংরক্ষিত রাখতে হবে। শুধু তাই নয়, সংশোধনীতে আরও বলা হয়েছে, এখন থেকে ব্যাঙ্ক শুধু পলিটিক্যালি এক্সপোজড পার্সনস কিংবা এনজিওর আর্থিক লেনদেনের রেকর্ড মেইনটেইন করবে তাই নয়, যখন এবং যেমন প্রয়োজন লেনদেনের সেই সব তথ্য ইডির কাছেও পাঠিয়ে দেবে।

    ক্রিপ্টোকারেন্সি…

    এদিকে, প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং ((PML Rules)) রুলসের আওতায় ক্রিপ্টোকারেন্সি পড়বে বলেও জানিয়েছে কেন্দ্র। বুধবার এক নির্দেশিকা জারি করে নয়া নিয়মের বিষয়টি জানিয়েছে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক। বিটকয়েনের মতো কারেন্সির পাশাপাশি ভার্চুয়াল সম্পত্তিতেও এবার থেকে কার্যকর হবে আর্থিক তছরুপের অভিযোগ। ডিজিটাল সম্পদের ওপর নজরদারি বাড়াতেই নয়া নির্দেশিকা আনা হচ্ছে। ক্রিপ্টোকারেন্সির নানা দুর্নীতি আটকাতেও কড়া পদক্ষেপ করছে কেন্দ্র।

    ক্রিপ্টোকারেন্সিতে লগ্নি করে প্রতারিত হয়েছেন অনেকে। তাই এ ব্যাপারে সতর্কবার্তা দিচ্ছে কেন্দ্র। নয়া নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, যে কোনও ধরনের তথ্য, নম্বর বা টোকেন সব ক্ষেত্রেই আর্থিক লেনদেন থেকে সতর্ক থাকা প্রয়োজন। এই আর্থিক লেনদেনগুলি আয়কর আইনের আওতায় পড়বে। ডিজিটাল সম্পদ কেনাবেচার আগেও সাবধান হয়ে আর্থিক লেনদেনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: মমতার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন বিশ বাঁও জলে! কেন জানেন?

    প্রসঙ্গত, চলতি অর্থবর্ষে ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে আয়ের ওপর ৩০ শতাংশ কর বসিয়েছে কেন্দ্র। তার জেরেই এই ক্ষেত্রে বাড়ছে অপরাধের সম্ভাবনাও। সেই অপরাধে লাগাম পরাতেই প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং রুলসের আওতায় আসছে লেনদেনের নয়া পদ্ধতি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Scam: এবার স্বাস্থ্য দপ্তরে দুর্নীতি! ভুয়ো নিয়োগপত্র নিয়ে কাজে যোগ দিতে এসে শ্রীঘরে যুবক, কোথায় দেখে নিন

    Scam: এবার স্বাস্থ্য দপ্তরে দুর্নীতি! ভুয়ো নিয়োগপত্র নিয়ে কাজে যোগ দিতে এসে শ্রীঘরে যুবক, কোথায় দেখে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ শিক্ষক দুর্নীতি (Scam) নিয়ে রাজ্য জুড়ে তোলপাড় চলছে। আদালতের নির্দেশ রাজ্যে শয়ে শয়ে শিক্ষক-শিক্ষিকার নিয়োগ বাতিল হয়েছে। শুক্রবারই গ্রুপ সি পদে আদালতের নির্দেশে নতুন করে বহু নিয়োগ বাতিল হয়েছে। চাকরি বাতিলের তালিকায় মুখ্যমন্ত্রীর ভাইঝিও রয়েছে। এরইমধ্যে ভুয়ো নথি নিয়ে গ্রুপ ডি পদে চাকরিতে যোগ দিতে গিয়ে ধরা পড়ল এক যুবক। ঘটনাটি ঘটেছে শিলিগুড়ির উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। স্বাস্থ্য দপ্তরে এই ধরনের দুর্নীতির (Scam) ঘটনা ঘটনা ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। হাসপাতালের আধিকারিকরা তার কাছে থাকা নিয়োগপত্র দেখে হতবাক হয়ে গিয়েছেন। মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সুপার সঞ্জয় মল্লিক বলেন, নিয়োগপত্র নিয়ে তিনি আমার সঙ্গে দেখা করেন। তারপর নিয়োগপত্রটি জমা দিয়ে কাজে যোগ দেওয়ার ব্যবস্থা করার জন্য তিনি বলেন। নিয়োগপত্র দেখেই আমার সন্দেহ হয়। কারণ, স্বাস্থ্য দপ্তর থেকে এভাবে একজনের নিয়োগপত্র দেওয়া হয় না। আমি চারিদিকে খোঁজ নিয়ে জানতে পারি, এই ধরনের কাউকে স্বাস্থ্যদপ্তর থেকে পাঠানো হয়নি। ভুয়ো নিয়োগপত্র নিয়ে ওই যুবক হাসপাতালে এসেছিল। আমরা সঙ্গে সঙ্গে তাকে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছি।

    কে দিল ওই ভুয়ো নিয়োগপত্র? Scam

    উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্বাস্থ্য দফতরের গ্রুপ ডি পদে চাকরিতে যোগ দিতে এসেছিল ওই যুবক। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতের নাম মোক্তার আলি। তার বাড়ি মালদহের ইংলিশবাজার এলাকায়। মোক্তারকে হাসপাতালে বসিয়ে রেখে পুলিশের খবর দেওয়া হয়। পুলিশের কাছে সে স্বীকার করে স্পিড পোস্টে তার কাছে নিয়োগপত্রটি এসেছিল। তবে, এই নিয়োগপত্রের বিনিময়ে সে কত টাকা দিয়েছে তা পুলিশের কাছে স্বীকার করেনি।  মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের এক আধিকারিক বলেন, পরীক্ষা না দিয়ে সরকারি চাকরি পাওয়া যায় না। এই বিষয়টি সকলের জানা দরকার। একটি চক্র রয়েছে, যারা টাকার বিনিময়ে এভাবে ভুয়ো নিয়োগপত্র দেয়। অনেকে তাদের খপ্পরে পড়ে প্রতারিত হয়। তবে, এই হাসপাতালে এই ধরনের কোনও চক্র রয়েছে কি না তা জানা নেই। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। ধৃত যুবককে শিলিগুড়ি মহকুমা আদালতে তোলা হলে বিচারক ১০ দিনের পুলিশ হেপাজতের নির্দেশ দেন। পুলিশ ধৃতকে হেপাজতে নিয়ে এই চক্রের সঙ্গে কারা রয়েছে তা জানার চেষ্টা করবে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Santanu Banerjee: সিমকার্ড বেচে দিন কাটত শান্তনুর! সেখান থেকে বাগানবাড়ি, রেস্তোরাঁ, ধাবা কীভাবে?

    Santanu Banerjee: সিমকার্ড বেচে দিন কাটত শান্তনুর! সেখান থেকে বাগানবাড়ি, রেস্তোরাঁ, ধাবা কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক সময় মোবাইল ফোনের সিমকার্ড এবং প্রসাধনী সামগ্রী বেচেই দিন গুজরান হত হুগলির বলাগড়ের তৃণমূল (TMC) নেতা শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Santanu Banerjee)। ২০১১ সালে তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পর থেকেই এই যুবকের আঙুল ফুলে কলাগাছ। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় শুক্রবার ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন শান্তনু। তার পরেই খোঁজ মিলেছে তাঁর বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির। বলাগড়ের চাদরা বটতলা এলাকায় গঙ্গার ধার ঘেঁষে মনোরম বাগানবাড়ি। স্থানীয়দের দাবি, অনেক রাত পর্যন্ত এই বাগানবাড়িতে গানবাজনা হত। বহু পুরুষ, মহিলা আসতেন। নীলবাতি লাগানো গাড়িও এসেছে। এখানে আসতেন কুন্তলও। এই বাগানবাড়ির পাশাপাশি

    শান্তনুর (Santanu Banerjee) সম্পত্তি…

    বলাগড়ে রয়েছে ফার্ম হাউসও। এসবের পাশাপাশি বেনামেও বেশ কিছু জমি তিনি কিনেছেন বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। বাবার অকাল প্রয়াণের পর বিদ্যুৎ দফতরে চাকরি পান শান্তনু। বলাগড়ের বারুইপাড়ায় বাড়ির কাছে রয়েছে অত্যাধুনিক রেস্তোরাঁ, ধাবা। স্থানীয়দের অভিযোগ, চারটি পরিবারকে উৎখাত করে তৈরি হয় ধাবা। বানিয়েছেন হোম-স্টেও। শান্তনুর একাধিক ফ্ল্যাটও রয়েছে বলে দাবি বিজেপির স্থানীয় এক নেতার।

    অতি সাধারণ একটা চাকরি করে কীভাবে এত সম্পত্তির মালিক হলেন তৃণমূল নেতা শান্তনু (Santanu Banerjee)? এর উত্তর পেতে হলে ভরসা করতে হবে ইডি-র কথায়। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থার দাবি, চাকরি প্রার্থীদের কাছে মাথাপিছু ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা নিতেন শান্তনু। চাকরিপ্রার্থীদের চাকরি করে দিতে সরাসরি মানিক ভট্টাচার্যের কাছে সুপারিশ করতেন তিনি। যে ৩১২ জন চাকরিপ্রার্থীর তালিকা শান্তনুর বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে, তার মধ্যে ২০ জনের চাকরি তিনি করে দিয়েছিলেন। ইডির দাবি, শান্তনুর বাড়িতে চাকরিপ্রার্থীর তালিকার পাশাপাশি উদ্ধার হয়েছিল তাঁদের সুপারিশপত্র ও অ্যাডমিট কার্ড। শান্তনুর বাড়িতে যে ৩১২ জন চাকরিপ্রার্থীর তালিকা মিলেছিল, তার একটি প্রতিলিপি উদ্ধার হয়েছে মানিকের বাড়ি থেকেও।

    আরও পড়ুুন: মমতার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন বিশ বাঁও জলে! কেন জানেন?

    শান্তনুর পরিবারের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমেও টাকার লেনদেন হয়েছে বলে দাবি ইডির। চাকরিপ্রার্থীদের টাকার কিছুটা নগদে কিছুটা পরিবারের সদস্যদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে শান্তনু (Santanu Banerjee) নিয়েছিলেন বলে দাবি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। যে ২০ জনকে শান্তনু চাকরি পাইয়ে দিয়েছিলেন, আগামী সপ্তাহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠানো হয়েছে তাঁদের। এর পাশাপাশি কুন্তল ঘোষও শান্তনুকে কয়েক কিস্তিতে ৭০ থেকে ৮০ লক্ষ টাকা দিয়েছিলেন বলেও দাবি ইডি সূত্রের। এই যে বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির হদিশ মিলেছে, তার উৎস কী সে প্রশ্নের কোনও সদুত্তর ইডিকে দিতে পারেননি শান্তনু। তদন্তকারীদের অনুমান, কুন্তলের দেওয়া টাকায়ই কেনা হয় সম্পত্তি। নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ইডির কাছে শান্তনু একজন মিডলম্যান। তাঁর এত সম্পত্তির বহর কীভাবে, তা ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদেরও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Mamata Banerjee: মমতার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন বিশ বাঁও জলে! কেন জানেন?

    Mamata Banerjee: মমতার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন বিশ বাঁও জলে! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয় নেত্রী হতে চেয়েছিলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার লক্ষ্যে বিজেপি (BJP)-বিরোধী দলগুলিকে নিয়ে আসতে চেয়েছিলেন এক ছাতার তলায়। তবে তৃণমূল (TMC) নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) সেই স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয়ে যেতে বসেছে। গোয়া, ত্রিপুরা, মেঘালয় এবং নাগাল্যান্ডে মুখ থুবড়ে পড়েছে মমতার দল। বাংলায়ও পরিস্থিতি বিশেষ তৃণমূলের অনুকূলে নেই। স্বাভাবিকভাবেই বাংলার গদি সামলাতেই ব্যস্ত তৃণমূল সুপ্রিমো। তাই দিল্লির দিকে নজর দেওয়ার সময় কই তাঁর?

    গোহারা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) দল…

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনে বিপুল ভোটে জিতে তৃতীয়বারের জন্য বাংলার ক্ষমতায় আসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) দল। বিধানসভার ২৯৩টি আসনের মধ্যে তৃণমূল একাই পায় ২১৫টি। প্রধান বিরোধী দল হিসেবে উঠে আসে বিজেপি। তারা পায় ৭৭টি আসন। তার পরেই বিরোধী দল ভাঙাতে উদ্যোগী হন তৃণমূল নেতারা। তৃণমূলের টোপ গিলে ইতিমধ্যেই কয়েকজন বিধায়ক ঘাসফুল শিবিরের ছাতার তলায় গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। এর পাশাপাশি কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসার লক্ষ্যে একের পর এক রাজ্যে পা রাখার চেষ্টা করে মমতার দল। গোয়ায় কংগ্রেস ভাঙিয়ে পোক্ত করে তৃণমূলের সংগঠন। তার পরেও শেষ রক্ষা হয়নি। গোয়ায় সরকার গড়ার জায়গায়ই পৌঁছতে পারেনি তৃণমূল। উত্তর-পূর্বের তিন রাজ্য ত্রিপুরা, মেঘালয় ও নাগাল্যান্ডেও হোঁচট খেয়ে পড়েছে মমতার দল। স্বাভাবিকভাবেই জাতীয় দল হওয়ার মানদণ্ডই পেরতে পারেনি তৃণমূল।

    আরও পড়ুুন: বাম-তৃণমূল বোঝাপড়া? পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে বিস্ফোরক সুকান্ত

    গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো রয়েছে ভুরি ভুরি দুর্নীতির অভিযোগ। ফলে বাংলায় গদি টিকিয়ে রাখাই আপাতত মমতার (Mamata Banerjee) সব চেয়ে বড় দায় হয়ে উঠেছে। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ফেঁসেছে তৃণমূল। গরু পাচার মামলায় জেলে পচছে তৃণমূলের একাধিক নেতা। বগটুইকাণ্ডের পাঁকও লেগেছে তৃণমূলের গায়েই। আকণ্ঠ দুর্নীতিতে ডুবে থাকায় নিত্যদিন কমছে তৃণমূলের জনপ্রিয়তা। যার সাম্প্রতিকতম প্রমাণ মিলেছে মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘি নির্বাচনে তৃণমূলের পরাজয়ে। একুশের নির্বাচনে যেখানে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছিলেন তৃণমূল প্রার্থী, মাত্র ২২ মাস পরের উপনির্বাচনে সেখানেই গোহারা হারে মমতার দল। পাশার দান উল্টে দিয়ে বিপুল ভোটে জয়ী হন কংগ্রেস প্রার্থী। দোরগোড়ায় পঞ্চায়েত নির্বাচন। রাজনৈতিক মহলের মতে, নির্বিঘ্নে নির্বাচন হলে সেখানেও মুখের মাপে দুর্নীতির জবাব পেয়ে যাবে মমতার দল। দিকে দিকে ফুটবে পদ্ম। তাই আপাতত জাতীয় রাজনীতি ভুলে রাজ্যে গদি বাঁচানোর দিকেই নজর দিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই এখন আর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন না তৃণমূল নেত্রী। বাংলার গদি বাঁচানোই যার কাছে এখন ক্রমশ চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠছে, দিল্লি যাওয়ার স্বপ্ন তিনি দেখবেন কীভাবে?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share