Tag: bangla news

bangla news

  • ED: এসেছেন আরও ২০ অফিসার! রাজ্যে ফের তৎপরতা ইডির, কেন জানেন?

    ED: এসেছেন আরও ২০ অফিসার! রাজ্যে ফের তৎপরতা ইডির, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ফের তৎপরতা ইডি (ED) সহ একাধিক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। যার জেরে আবারও তুঙ্গে জল্পনা। শুক্রবার রাজ্যে এসেছিলেন ইডির ডিরেক্টর সঞ্জয় মিশ্র। শনিবার কলকাতা ছেড়ে যান তিনি। তার মধ্যেই সেরেছেন বেশ কয়েকটি বৈঠক। মঙ্গলবার রাজ্যে এসেছিলেন জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার শীর্ষ কর্তা দিনকর গুপ্ত। জানা গিয়েছে, শনিবার থেকে মঙ্গলবারের মধ্যে শহরে এসেছেন কয়েকজন ডেপুটি ডিরেক্টর সহ ইডির ২০ জন আধিকারিকের একটি দল। এর পরেই দানা বেঁধেছে জল্পনা। তাহলে কী বড় কোনও অপারেশনের ঘুঁটি সাজাচ্ছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা?

    ইডির (ED) তৎপরতা

    জল্পনার পারদ চড়েছে তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী রুজিরা নারুলা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দুবাই যাওয়ার পথে বিমানবন্দরে আটকে দেওয়ায়। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁকে তলবও করেছে ইডি (ED)। ১৯ জুন দিল্লিতে তলব করা হয়েছে তৃণমূল নেতা তথা আইনমন্ত্রী মলয় ঘটককেও। কয়লা কেলেঙ্কারিকাণ্ডে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে তাঁকে।

    কাকে কাকে তলব করা হয়েছে?

    ইডি সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার রুজিরাকে সিজিও কমপ্লেক্সে জেরা করতে পারে পাঁচজনের একটি দল। কয়লা পাচার মামলার সূত্রে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে তাঁকে। ওই সূত্রেই দিল্লিতে তলব করা হয়েছে মলয়কে। ডেকে পাঠানো হয়েছে মলয়ের আপ্ত সহায়ক হিসেবে পরিচিত শঙ্কর চক্রবর্তীকেও। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, কেবল তাঁদের আধিকারিক-আইনজীবীদের সঙ্গে নয়, আয়কর দফতর ও শুল্ক দফতরের আধিকারিকদের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন সঞ্জয়। রাজ্যে আরও কয়েকজন আধিকারিক আসার পরে ফের রাজ্যজুড়ে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালাতে পারে ইডি।

    আরও পড়ুুন: অশান্ত মণিপুর, বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলার জেরে অস্ত্র সমর্পণে না রাজ্যবাসীর

    গরু ও কয়লা পাচারের মামলা পরিচালিত হয় দিল্লির সদর দফতর থেকে। কারণ দুটি মামলায়ই দায়ের হয়েছে দিল্লিতে (ED)। ইতিমধ্যেই দিল্লি থেকে কলকাতায় এসেছেন ওই মামলা দুটির তদন্তকারী আধিকারিক। কলকাতার আধিকারিকদের সঙ্গে তাঁদের সমন্বয় বৈঠকও হয়েছে। ইডির দাবি, কয়লা ও গরু পাচারের কালো টাকার একটা বড় অংশ বিনিয়োগ করা হয়েছে বিভিন্ন ব্যবসা ও সম্পত্তিতে। ইডি সূত্রে খবর, বিভিন্ন নথিপত্রের সাহায্যে তদন্ত আরও জোরদার করতে চাইছে কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ekalavya: একলব্য স্কুলে ৩৮ হাজারেরও বেশি শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি  

    Ekalavya: একলব্য স্কুলে ৩৮ হাজারেরও বেশি শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লক্ষ্য আদিবাসী জনজাতির শিক্ষার উন্নয়ন। তার জেরে গোটা দেশে কয়েকশো স্কুল চালাচ্ছে কেন্দ্রীয় আদিবাসী কল্যাণ মন্ত্রক। এই স্কুলের পোশাকি নাম একলব্য (Ekalavya) মডেল রেসিডেন্সিয়াল স্কুল। এই স্কুলে ৩৮ হাজারেরও বেশি শিক্ষক নিয়োগ করতে চলেছে কেন্দ্র। ১৯৯৭-৯৮ সালে তৈরি হয়েছিল একলব্য মডেল রেসিডেন্সিয়াল স্কুল। মূলত প্রান্তিক এলাকায় থাকা আদিবাসী জনজাতির উন্নয়নকল্পেই তৈরি করা হয়েছিল এই স্কুল।

    একলব্য (Ekalavya) স্কুলের উদ্দেশ্য

    কর্মসংস্থানমুখী বিভিন্ন কোর্সের মাধ্যমে কাজের সুযোগ বৃদ্ধির চেষ্টাও করা হয় এই স্কুলের মাধ্যমে। জানা গিয়েছে, ৩৮ হাজার ৪৮০টি টিচিং ও নন-টিচিং স্টাপ নিয়োগ করা হবে। একলব্য মডেল রেসিডেন্সিয়াল স্কুল রিক্রুটমেন্ট ২০২৩ নোটিফিকেশন অনুযায়ী নিয়োগ করা হবে। লিংক অ্যাকটিভ হলেই আগ্রহী প্রার্থীরা শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মী পদে আবেদন করতে পারবেন।

    নিয়োগ হবে এই সব পদে

    আদিবাসীদের শিক্ষার উন্নয়নে এ রাজ্যেও রয়েছে একাধিক একলব্য (Ekalavya) স্কুল। বাঁকুড়া, পুরুলিয়া সহ জঙ্গলমহলের বিস্তীর্ণ এলাকায় রয়েছে বেশ কিছু স্কুল। উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায়ও রয়েছে এই ধরনের স্কুল। কেন্দ্রের এই ঘোষণায় শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী নিয়োগ করা হবে রাজ্যের ওই স্কুলগুলিতেও। যেসব পদে নিয়োগ করা হবে, সেগুলি হল, প্রিন্সিপাল, ভাইস প্রিন্সিপাল, পোস্ট গ্র্যাজুয়েট টিচার, পোস্ট গ্র্যাজুয়েট টিচার কম্পিউটার সায়েন্স, ট্রেনড গ্র্যাজুয়েট টিচার, আর্ট টিচার, মিউজিক টিচার, ফিজিক্যাল এডুকেশন টিচার, লাইব্রেরিয়ান, স্টাফ নার্স, হস্টেল ওয়ার্ডেন, অ্যাকাউন্টটেন্ট, কেটারিং অ্যাসিন্ট্যান্ট, চৌকিদার, রাঁধুনি, কাউন্সেলর, ড্রাইভার, ইলেকট্রিসিয়ান কাম প্লাম্বার, মালি, জুনিয়র সেক্রেটারিয়েট অ্যাসিস্ট্যান্ট, ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট, মেস হেল্পার, সিনিয়র সেক্রেটারিয়েট অ্যাসিস্ট্যান্ট এবং সুইপার।

    আরও পড়ুুন: অশান্ত মণিপুর, বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলার জেরে অস্ত্র সমর্পণে না রাজ্যবাসীর

    প্রিন্সিপাল পদে আবেদন করতে হলে কোনও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠান থেকে মাস্টার ডিগ্রি করতে হবে প্রার্থীকে। সঙ্গে থাকতে হবে বিএড ডিগ্রি। পোস্ট গ্র্যাজুয়েট শিক্ষক পদে আবেদন করতে হলে প্রার্থীকে অবশ্যই স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ হতে হবে। পোস্ট গ্র্যাজুয়েট টিচার কম্পিউটার সায়েন্স পদে আবেদন করতে হলে প্রার্থীকে কম্পিউটার সায়েন্স কিংবা আইটিতে এমএসসি করতে হবে। স্বীকৃত কোনও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমসিএ করা প্রার্থীরাও আবেদন করতে পারবেন। বিস্তারিত জানতে একলব্য (Ekalavya) মডেল রেসিডেন্সিয়াল স্কুল রিক্রুটমেন্ট ২০২৩ এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট দেখুন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: অশান্ত মণিপুর, বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলার জেরে অস্ত্র সমর্পণে না রাজ্যবাসীর

    Manipur Violence: অশান্ত মণিপুর, বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলার জেরে অস্ত্র সমর্পণে না রাজ্যবাসীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত মণিপুরকে (Manipur Violence) শান্ত করতে রাজ্যবাসীকে অবৈধ অস্ত্র জমা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তাঁর সেই ডাকে সাড়া দিয়ে অস্ত্র সমর্পণ করতে শুরুও করেছিলেন মণিপুরবাসী। পরে ফের বন্ধ হয়ে যায় অস্ত্র সমর্পণের প্রক্রিয়া। কারণ গত কয়েকদিনে উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় হামলা চালিয়েছে কুকি বিচ্ছিন্নতাবাদীরা। হামলায় এক বিএসএফ জওয়ান সহ কয়েকজন ব্যক্তির মৃত্যুও হয়েছে। জখমও হয়েছেন অনেকে। বহু বাড়িতে নতুন করে অগ্নিসংযোগও করা হয়েছে। তার পরেই অস্ত্র সমর্পণ করতে বেঁকে বসেন মণিপুরবাসীর একাংশ। তাঁরা যে আপাতত অস্ত্র সমর্পণ করবেন না, তাও জানিয়ে দিয়েছেন শাহকে।

    অশান্ত মণিপুর (Manipur Violence)

    এদিকে, ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে মণিপুরের সাম্প্রদায়িক হিংসা। রবিবার সন্ধ্যায় ইম্ফলের ইরোইসেম্বা এলাকায় বছর সাতেকের এক শিশু, তার মা এবং তাঁদের প্রতিবেশী এক মহিলাকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারার অভিযোগ উঠেছে। অসম রাইফেলস বাহিনীর এক ক্যাম্পে বুলেটের স্প্লিন্টার লেগেছিল বছর সাতেকের টংসিং হ্যাংসিংয়ের মাথায়। টংসিংয়ের মা মীনা হ্যাংসিংয়ের হাতেও লেগেছিল গুলির টুকরো। অ্যাম্বুলেন্সে করে টংসিং ও তাঁর মাকে (Manipur Violence) নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল হাসপাতালে। অ্যাম্বুলেন্সে ছিলেন তাঁদের এক প্রতিবেশীও। পথে একদল উন্মত্ত জনতা আগুন লাগিয়ে দেয় অ্যাম্বুলেন্সটিতে। ঘটনাস্থলেই জীবন্ত দগ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় ওই শিশু সহ তিনজনের। পুলিশের তিনটি গাড়িও ধ্বংস করে দেয় জনতা। হিংসার কবলে পড়ে জখম হন পুলিশের দুই কমান্ডো। অন্য একটি গাড়িতে করে কোনওরকমে পালিয়ে প্রাণে বাঁচেন এসপি।

    কুকিদের বিক্ষোভ

    এদিন সকালে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সরকারি বাসভবনের সামনে বিক্ষোভ দেখান কুকি জনগোষ্ঠীর লোকজন। দ্রুত পরিস্থিতি সামাল দেয় পুলিশ। বিক্ষোভকারীদের মধ্যে থেকে চারজনকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসভবনে নিয়ে গিয়েছে পুলিশ। তাঁদের সঙ্গে কথা বলতে পারেন শাহ। বাকিদের পাঠিয়ে দেওয়া হয় যন্তরমন্তরে।

    আরও পড়ুুন: হিসাব না দেওয়াতেই ১০০ দিনের টাকা বন্ধ, রাজ্যে এসে জানিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    এদিকে, মঙ্গলবারও ফের উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল মণিপুর। সেই হিংসার (Manipur Violence) বলি হন বাংলার ছেলে রঞ্জিত যাদব। তিনি বিএসএফে কর্মরত ছিলেন। এদিন হিংসার জেরে গুলিবিদ্ধ হন রঞ্জিত। তার পরেই ঢলে পড়েন মৃত্যুর কোলে। ভাটপাড়া পুরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের সুগিয়াপাড়া এলাকার বাসিন্দা ছিলেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Calcutta High Court: উপাচার্য নিয়োগের অর্ডিন্যান্সকে চ্যালেঞ্জ করে দায়ের জনস্বার্থ মামলা

    Calcutta High Court: উপাচার্য নিয়োগের অর্ডিন্যান্সকে চ্যালেঞ্জ করে দায়ের জনস্বার্থ মামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে উপাচার্য নিয়োগের জন্য অর্ডিন্যান্স তৈরি করেছে রাজ্য। সেই অর্ডিন্যান্সকে চ্যালেঞ্জ করে বুধবার জনস্বার্থ মামলা দায়ের হল কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court)। মামলা করেছেন আইনজীবী সুস্মিতা সাহা দত্ত। ১২ জুন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা।

    সার্চ কমিটি গঠনে বদল

    হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে উপাচার্য নিয়োগের সার্চ কমিটি গঠনে বদল এনেছে রাজ্য সরকার। কমিটিতে ৩ জনের পরিবর্তে সদস্য সংখ্যা করা হয়েছে ৫। ৩ সদস্যের কমিটিতে থাকতেন বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য রাজ্যপাল, সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি এবং রাজ্য সরকারের প্রতিনিধি। নয়া যে কমিটি গঠন করা হবে তাতে থাকবেন বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য রাজ্যপাল, মুখ্যমন্ত্রীর একজন প্রতিনিধি, উচ্চ শিক্ষা দফতরের একজন প্রতিনিধি, উচ্চ শিক্ষা সংসদ ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের একজন প্রতিনিধি। সুস্মিতার দাবি, নয়া কমিটিতে রাজ্য সরকারের ৩ প্রতিনিধি থাকবে বলে বলা হয়েছে। যার অর্থ, রাজ্য কোনও সিদ্ধান্ত নিলে সংখ্যাগরিষ্ঠতার কারণে তা পাশ হয়ে যাবে অনায়াসেই। রাজ্যপালের মতামত উপেক্ষা করার উপায়ও রয়েছে।

    প্রশ্ন একাধিক

    সুস্মিতার প্রশ্ন, কমিটিতে (Calcutta High Court) নিজেদের ওজন বাড়ানোর জন্যই কি মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিনিধিকে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে? কমিটিতে উচ্চ শিক্ষা সংসদের প্রতিনিধিকে রাখার প্রয়োজনই বা কী? প্রশ্ন উঠছে কমিটিতে রাজ্যের ৩ প্রতিনিধি থাকা নিয়েও। এ প্রসঙ্গে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে সার্চ কমিটিতে যুক্ত করা হয়েছে ইউজিসির চেয়ারম্যানের একজন প্রতিনিধিকে। এর জেরে কমিটির সদস্য সংখ্যা দাঁড়াচ্ছিল ৪ এ। কোনও নির্বাচন কমিটিতেই জোড় সংখ্যক সদস্য থাকা বাঞ্ছনীয় নয়। সেই কারণেই যুক্ত করা হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর একজন প্রতিনিধিকে।

    আরও পড়ুুন: “কেন্দ্র ৫০ হাজার কোটি টাকা রাজ্যকে দিয়েছে, সেই টাকা কোথায় গেল?”

    সম্প্রতি রাজ্যের ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থায়ী উপাচার্য নিয়োগের চিঠি পাঠান রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। এর পরেই রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী (Calcutta High Court) নিক্ষেপ করেন ট্যুইট-বাণ। তাঁর দাবি, এই পদ্ধতি আইনসম্মত নয়। উচ্চ শিক্ষা দফতরের সঙ্গে এ নিয়ে কোনও আলোচনাই করেননি রাজ্যপাল। নবান্ন-রাজ্যপাল ভবনের এহেন সংঘাতের আবহেই দায়ের হল জনস্বার্থ মামলা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ICC Test Championship Final: ওভালে করমণ্ডল দুর্ঘটনা স্মরণ! এক মিনিট নীরবতা পালন রোহিতদের

    ICC Test Championship Final: ওভালে করমণ্ডল দুর্ঘটনা স্মরণ! এক মিনিট নীরবতা পালন রোহিতদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুই শহরের মধ্যে দূরত্ব প্রায় ৮ হাজার কিলোমিটার। সময়ের ফারাক প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টা। তবুও, বুধবার সকালে ওড়িশার বালাসোরের সঙ্গে কোথাও যেন মিলে গেল লন্ডন। মিলিয়ে দিল একটা বিপর্যয়। মিলিয়ে দিল সমবেত দুঃখ। মিলিয়ে দিল সমগ্র মানবিকতা।

    ওড়িশার করমণ্ডল এক্সপ্রেস দুর্ঘটনার ছায়া পড়ল সুদূর লন্ডনে। এদিন থেকেই কেনিংটন ওভালে শুরু হয়েছে ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে টেস্ট বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল (ICC Test Championship Final)। খেলার আগে, ওভাল মাঠের পাবলিক অ্যাড্রেস সিস্টেমে উল্লেখ করা হয় করমণ্ডল এক্সপ্রেসের ভয়াবহ দুর্ঘটনা সম্পর্কে। 

    গত শুক্রবার ওড়িশার বাহানগা বাজারে করমণ্ডল এক্সপ্রেসের দুর্ঘটনা হয়। সেই ঘটনায় ২৮৮ জন মারা গিয়েছেন। ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে দুই দেশের জাতীয় সঙ্গীতের আগে এক মিনিটের নীরবতা পালন করা হয়। হাতে কালো ব্যান্ড পরে নেমেছেন ভারত এবং অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটাররা। টেস্টের (ICC Test Championship Final) পাঁচদিনই কালো ব্যান্ড পরে খেলবে দুই দলের ক্রিকেটাররা।

    এদিন ওভালের বেল বাজিয়ে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালের (ICC Test Championship Final) সূচনা করেন দীনেশ কার্তিক। এদিন টস জিতে ওভালের ঘাসে ঢাকা উইকেট দেখে প্রথমে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা। ভারতীয় দল এরকম— রোহিত শর্মা, শুভমন গিল, চেতেশ্বর পুজারা, বিরাট কোহলি, অজিঙ্ক রাহানে, শ্রীকর ভরত, রবীন্দ্র জাডেজা, শার্দূল ঠাকুর, মহম্মদ শামি, উমেশ যাদব, মহম্মদ সিরাজ। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: “কেন্দ্র ৫০ হাজার কোটি টাকা রাজ্যকে দিয়েছে, সেই টাকা কোথায় গেল?”

    BJP: “কেন্দ্র ৫০ হাজার কোটি টাকা রাজ্যকে দিয়েছে, সেই টাকা কোথায় গেল?”

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি সরকারের ৯ বছর পূর্তি উপলক্ষে অভিষেকের গড়ে মহা জনসম্পর্ক অভিযান করলেন উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন উপ মুখ্যমন্ত্রী ড: দীনেশ শর্মা। বুধবার ডায়মন্ড হারবার বিধানসভার মশাটহাটে মহা জনসম্পর্ক অভিযান করেন তিনি। এদিন তিনি দুপুরে বিজেপি (BJP) কর্মীর বাড়িতে মধ্যাহ্নভোজ সারেন। পরে তিনি বলেন, গত ৩ রা জুন থেকে মহা জনসম্পর্ক অভিযান শুরু হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে জঙ্গল রাজ চলছে। এখানে কোনও গণতন্ত্র নেই। বিরোধীরা কোনও রাজনৈতিক কর্মসূচি করতে পারেন না। পিসি ও ভাতিজাকে উত্তরপ্রদেশে যেতে বলুন। কীভাবে প্রশাসন চালাতে হয়, তা শিখে আসতে হবে। তিনি বলেন, লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় পিসি-ভাতিজা ৪৪০ ভোল্টের ঝটকা খাবেন। পাশাপাশি ডায়মন্ড হারবারে মহা জনসম্পর্ক অভিযানে র‍্যালি করতে দেয়নি প্রশাসন, এমনটাই অভিযোগ তুলে তিনি সরব হন।

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে কী বললেন?

    অন্যদিকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নবজোয়ার যাত্রা নিয়ে তিনি বলেন, রাজ্যের শাসক নিরপেক্ষ হয়ে দেখুক। তাহলে দেখা যাবে, কাদের দিকে লোক বেশি। অন্যদিকে বাংলার মাফিয়া রাজ নিয়েও সরব হন তিনি। পাশাপাশি তিনি বলেন, কেন্দ্র রাজ্যকে কোনও ভাবেই বঞ্চিত করেনি। কেন্দ্র ৫০ হাজার কোটি টাকা রাজ্যকে দিয়েছে। কিন্তু সেই টাকা কোথায় গেল? 
    এদিনের মহা জনসম্পর্ক অভিযানে (BJP) পুলিশের কড়া নিরাপত্তা দেখা যায় এলাকায়।

    দেশজুড়ে মহা-জনসম্পর্ক অভিযানে বিজেপি (BJP)

    উল্লেখ্য, নরেন্দ্র মোদি সরকারের ন’ বছর পূর্তি উপলক্ষে ইতিমধ্যেই দেশজুড়ে মহা-জনসম্পর্ক অভিযান শুরু করেছে বিজেপি (BJP)। এই কর্মসূচির আহ্বায়ক তরুণ চুঘ জানিয়েছেন, দলের ১৪০০ র ওপর বিধায়ক এবং তিনশোর বেশি সাংসদ এই কর্মসূচিতে থাকবেন। এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে ৯ বছরে মোদি সরকার কী কী উন্নয়নমূলক কাজ করেছে, তা দেশের প্রতিটি বুথেই পৌঁছে দেবেন বিজেপির কার্যকর্তারা। জানা গেছে, নাগরিক সেমিনারও যেমন হবে, তেমনি সমাজের বিশিষ্টদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করবেন বিজেপি (BJP) নেতারা। পাশাপাশি নজর দেওয়া হয়েছে পিছিয়ে পড়া বর্গের মানুষদের দিকেও। যাঁরা নরেন্দ্র মোদি সরকারের নয় বছরের বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধা পেয়েছেন, তাঁদের সঙ্গেও কথা বলবেন বিজেপি নেতারা। ইতিমধ্যেই জানা গেছে, সারা দেশ জুড়ে জনসভা করবেন বিজেপি (BJP) নেতারা। বেশ কয়েকটি বড় জনসভাও হবে। যেখানে উপস্থিত থাকবেন নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ, জেপি নাড্ডার মতো প্রথম সারি নেতারা। এ রাজ্যে এমন তিনটি জনসভা হবে বলে শোনা যাচ্ছে বিজেপি সূত্রে। উপস্থিত থাকবেন মোদি-শাহ-নাড্ডা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather report:  বর্ষায় বাধা ‘বিপর্যয়’! আপাতত রেহাই নেই গরমে, কবে মিলবে স্বস্তি?

    Weather report: বর্ষায় বাধা ‘বিপর্যয়’! আপাতত রেহাই নেই গরমে, কবে মিলবে স্বস্তি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য জুড়ে চলছে তাপপ্রবাহের দাপট। গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা পশ্চিমবঙ্গবাসীর। বর্ষা তো দূর অস্ত! প্রাক বর্ষার বৃষ্টিতেও আপাতত মাটি ভেজার কোনও সম্ভাবনা দেখছেন না আবহবিদরা (Weather report)। বৃষ্টির জন্য যখন চাতক পাখির মতো চেয়ে আছে বাঙালি ঠিক তখনই আবার ভিলেন হয়ে দেখা দিচ্ছে মায়ানমার সমুদ্র উপকূল এবং আরব সাগরে তৈরি হওয়া দুটি ঘূর্ণিঝড়। কিন্তু কীভাবে?

    বর্ষায় বাধা বিপর্যয়..

    আবহবিদদের মতে, জুনের প্রথম সপ্তাহে দেশের মধ্যে কেরলে প্রথম ঢোকে বর্ষা। দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমি বায়ু সঙ্গে করে নিয়ে আসে স্বস্তির বৃষ্টি। কেরলে ঢোকার ১০-১২ দিনের মধ্যেই মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ভিজতে থাকে বাংলার তপ্ত মাটি। কিন্তু প্রথম সপ্তাহ পেরিয়ে দ্বিতীয়তে পা রেখেছে জুন। কোথায় বর্ষা? বিশেষজ্ঞদের মতে, দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু থেকে যাবতীয় জলীয় বাষ্প টেনে নিচ্ছে আরব সাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণাবর্ত ‘বিপর্যয়’। তাই তৈরি হচ্ছেনা বর্ষার অনুকূল পরিস্থিতি। আগামী ২৪ ঘণ্টায় আরও প্রবল হবে এই ঘূর্ণিঝড়। জানা গেছে উত্তর পশ্চিম দিকে গতি নেবে এই ঝড়। আছড়ে পড়ার কথা পাকিস্তানে। কিন্তু পাকিস্তানে যখনই আছড়ে পড়ুক ‘বিপর্যয়’, বর্তমানে যে সে বাঙালির কাছে বড় ভিলেন তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। একটা আশার কথা অবশ্য হাওয়া অফিস শুনিয়েছে, আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কেরলে বর্ষা ঢোকার অনুকূল পরিবেশ তৈরি হবে।

    আরও পড়ুন: পড়ুয়াদের ‘প্রেরণা’ দিতে নিয়ে যাওয়া হবে মোদির শৈশবের স্কুলে, কারা পাবে সুযোগ?

    কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা? 

    কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দফতরের এক অধিকর্তার কথায়, ‘‘আরব সাগরের ঘূর্ণিঝড় বা মায়ানমারের ঘূর্ণাবর্ত পশ্চিমবঙ্গের পক্ষে অনুকূল কোনও পরিস্থিতি তৈরি করতে পারবে না।’’ তিনি আরও জানান, শনিবার পর্যন্ত বঙ্গে এই দহন-পরিস্থিতি চলবে। তবে শনিবার থেকে উত্তরবঙ্গের পাহাড় ও ডুয়ার্সে বৃষ্টি বাড়তে পারে।

    আপাতত গরম থেকে রেহাই মিলবে না বঙ্গবাসীর (Weather report)

    কেরলে বর্ষা আসতে বিলম্ব হলে, স্বাভাবিকভাবেই বাংলাতেও দেরিতে ঢুকবে জলীয় বাষ্পপূর্ণ দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমি বায়ু। বুধবারের রিপোর্ট অনুযায়ী, গাঙ্গেয় উপত্যকার রাজ্যগুলিতে আরও চার পাঁচদিন চলবে তাপপ্রবাহ। বিহার ঝাড়খন্ড, পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে ইতিমধ্যে জারি করা হয়েছে তাপপ্রবাহের সতর্কতা। মৌসুমি বায়ু কেরলে পৌঁছনোর পরে তার পূর্ব ভারতে আসতে অন্তত এক সপ্তাহ লাগে। তাই জুনের তৃতীয় সপ্তাহেও বর্ষা বঙ্গভূমিতে পা ফেলবে কি না, সেই বিষয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। মঙ্গলবারও গরমে পুড়েছে বাংলা। বেশিরভাগ জেলারই তাপমাত্রা ছিল ৪০ ডিগ্রির কাছাকাছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: পড়ুয়াদের ‘প্রেরণা’ দিতে নিয়ে যাওয়া হবে মোদির শৈশবের স্কুলে, কারা পাবে সুযোগ?

    PM Modi: পড়ুয়াদের ‘প্রেরণা’ দিতে নিয়ে যাওয়া হবে মোদির শৈশবের স্কুলে, কারা পাবে সুযোগ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তবে তিনিও প্রাথমিক শিক্ষার পাঠ নিয়েছিলেন দেশের অতি সাধারণ একটি প্রাইমারি স্কুলে। নামীদামি কোনও ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে না পড়েও আজ বিশ্ববন্দিত তিনি। তিনি নরেন্দ্র মোদি। এবার তাঁর শৈশবের স্কুলই হতে চলেছে দর্শনীয় স্থান। দেশের শিশু-কিশোরদের প্রেরণা দিতেই এই ‘তীর্থে’ নিয়ে যাওয়া হবে তাদের। সম্প্রতি এই মর্মে একটি প্রকল্প ঘোষণাও করেছে কেন্দ্র। নাম দেওয়া হয়েছে ‘প্রেরণা’।

    মোদির স্কুলে (PM Modi) স্টাডি ট্যুর

    আগামী এক বছর ধরে দেশের প্রতিটি জেলার দুজন করে শিশুকে নিয়ে যাওয়া হবে গুজরাটের মেহসানা জেলার ভাদনগর প্রাইমারি স্কুলে (PM Modi)। স্টাডি ট্যুরের অংশ হিসেবেই এই স্কুল দর্শনে নিয়ে যাওয়া হবে শিশু শিক্ষার্থীদের। দেওয়া হবে দেশভক্তি এবং নৈতিকতার পাঠও। মঙ্গলবার কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, স্কুলটিকে প্রেরণা হিসেবে তুলে ধরা হবে খুদে দর্শনার্থীদের কাছে। গুজরাট সরকার ও কেন্দ্রের যৌথ উদ্যোগে তাদের শেখানো হবে কীভাবে গতিশীল জীবন যাপন করতে হয়। ঊনিশ শতকের এই স্কুলটিকে নতুন করে গড়ে তোলার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ বিভাগকে।

    নৈতিকতার পাঠ 

    জানা গিয়েছে, কেন্দ্রের প্রকল্প প্রেরণার অধীনেই দেশের প্রতিটি জেলার ২ জন করে পড়ুয়াকে নৈতিকতার পাঠ দেওয়া হবে এই স্কুলে। শিক্ষাদান হবে একাধিক পর্বে। প্রতি পর্বে বেছে নেওয়া হবে ৩০ জন পড়ুয়াকে। প্রকল্পটি চলবে ৫০ সপ্তাহ ধরে। দেশের ৭৫০টি জেলার দেড় হাজার ছেলেমেয়েকে নিয়ে যাওয়া হবে ওই শিক্ষামূলক ভ্রমণে। ১৮৮৮ সালে প্রতিষ্ঠা হয় ভাডনগর প্রাইমারি স্কুলের। ২০১৮ সাল পর্যন্ত পঠন-পাঠন (PM Modi) হয়েছিল। এই স্কুলেই প্রাথমিক শিক্ষার পাঠ নিয়েছিলেন দেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে প্রধানমন্ত্রীর শৈশবের এই স্কুল দর্শনে ছাড়পত্র পাওয়ার মানদণ্ড কী হবে, তা এখনও ঠিক হয়নি।

    আরও পড়ুুন: মোদি জমানায় মজবুত অর্থনীতি, বছরে ৩১ কোটি মোবাইল উৎপাদন!

    প্রসঙ্গত, ভাডনগর এক সময় যথেষ্ট সমৃদ্ধশালী নগর ছিল। বৌদ্ধ শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানও ছিল গুজরাটের এই এলাকা। ২০১৪ সালে প্রথম ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ বিভাগ এখানকার গুরুত্বপূর্ণ কাঠামোগুলিকে প্রচারের আলোয় আনে। গুজরাট সরকারও এখানে একটি আর্কিওলজিক্যাল এক্সপেরিমেন্টাল মিউজিয়াম গড়ে তোলার কাজ শুরু করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rajiv Sinha: সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন, রাজ্যের নয়া নির্বাচন কমিশনার হচ্ছেন রাজীব সিনহা

    Rajiv Sinha: সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন, রাজ্যের নয়া নির্বাচন কমিশনার হচ্ছেন রাজীব সিনহা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ নয়া কমিশনার পাচ্ছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন (state election commissioner)। রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যসচিব রাজীব সিনহাই (Rajiv Sinha) হচ্ছেন নয়া নির্বাচন কমিশনার। রাজভবন সূত্রে খবর, রাজীবকে ওই পদে নিয়োগের ব্যাপারে অনুমোদন দিয়েছেন রাজ্যপাল। মাস কয়েকের মধ্যেই পঞ্চায়েত নির্বাচন হওয়ার কথা। সেক্ষেত্রে এই নির্বাচন হবে রাজীবের নেতৃত্বেই। রাজীবের আগে এই পদে ছিলেন সৌরভ দাস। ২৮ মে মেয়াদ শেষ হয় তাঁর। তার পর থেকে শূন্যই ছিল নির্বাচন কমিশনারের পদ। সেই পদেই বসতে চলেছেন রাজীব। নির্বাচন কমিশনার হিসেবে তাঁর দায়িত্ব গ্রহণ এখন স্রেফ সময়ের অপেক্ষা মাত্র বলেই মত ওয়াকিবহাল মহলের।

    রাজীবের (Rajiv Sinha) নাম প্রস্তাব

    সৌরভের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর পরবর্তী নির্বাচন কমিশনার হিসেবে রাজীবের (Rajiv Sinha) নাম প্রস্তাব করে রাজভবনে পাঠিয়েছিল নবান্ন। কিন্তু একটি মাত্র নামেই ছাড়পত্র দিতে রাজি ছিলেন না রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রাজভবনের তরফে আরও কয়েকটি নাম পাঠাতে বলা হয় নবান্নকে। এবার প্রস্তাব করা হয় রাজ্যের অতিরিক্ত মুখ্যসচিব পদ মর্যাদার আধিকারিক অজিতরঞ্জন বর্ধনের নাম। এর পরেই নয়া নির্বাচন কমিশনার হিসেবে রাজীবের নামে শিলমোহর দেন রাজ্যপাল।

    রাজীব ছিলেন মুখ্যসচিব

    এর আগে রাজ্যের মুখ্যসচিবের দায়িত্ব পালন করেছেন রাজীব। কোভিড-পর্বে ওই পদে ছিলেন তিনি। ওই সময় রাজীবের ভূমিকার উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এর পর রাজীবকে দেওয়া হয় শিল্পোন্নয়ন নিগমের চেয়ারম্যানের পদ। আর মুখ্যসচিব পদে বসানো হয় আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়কে। শিল্পোন্নয়ন নিগমের চেয়ারম্যানের পদ থেকে এবার রাজীবকে নিয়ে যওয়া হল রাজ্য নির্বাচন কমিশনারের পদে।

    আরও পড়ুুন: নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে রাজ্যের একাধিক পুরসভায় অভিযান সিবিআইয়ের

    রাজ্য নির্বাচন কমিশনার পদে সচরাচর রাজ্যের প্রস্তাবিত নামেই শিলমোহর দেন রাজ্যপাল। কেবল মুখ্য নির্বাচন কমিশনার পদে তিন নাম পাঠানোই দস্তুর। রাজ্যের ক্ষেত্রে যা খাটে না। তাই প্রথম নাম পাঠানোর পর রাজ্যপাল যখন দ্বিতীয় নাম চেয়ে পাঠান, তখনও তাতে আপত্তি করেনি নবান্ন। বিবাদ বাঁধে তার পরেই। রাজভবন তৃতীয় নাম চেয়ে পাঠানোর পর। নবান্ন সাফ জানিয়ে দেয়, তৃতীয় নাম চেয়ে পাঠানোর প্রস্তাব কোনওভাবেই মানবে না রাজ্য। এর পরেই শিলমোহর পড়ে রাজীবের নামে (Rajiv Sinha)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Love Jihad: ‘লাভ জিহাদ’-এর ফাঁদে মহিলা পুলিশ কর্মী, অভিযুক্ত আইপিএল খেলা ক্রিকেটারও!

    Love Jihad: ‘লাভ জিহাদ’-এর ফাঁদে মহিলা পুলিশ কর্মী, অভিযুক্ত আইপিএল খেলা ক্রিকেটারও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের প্রকাশ্যে ‘লাভ জিহাদ’-এর (Love Jihad) কাহিনি। এবার ঘটনাস্থল উত্তর প্রদেশের (Uttar Pradesh) প্রয়াগরাজ। শিবকুতি থানার এক মহিলা পুলিশ কনস্টেবলের অভিযোগের তির আইপিএল ক্রিকেট খেলোয়াড় মহসিন খানের ভাই ইমরান খানের দিকে। অভিযোগে ওই মহিলা পুলিশ কর্মী জানিয়েছেন, ইমরান তাঁকে বিয়ে করেছেন নিজেকে বৌদ্ধধর্মাবলম্বী পরিচয় দিয়ে। বিয়ের পরে পরেই তাঁকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণের জন্য চাপ দিতে শুরু করেন। কেবল তাই নয়, ইমরান তাঁকে তাঁর বাবা মুলতান ও ভাই মহসিনের সঙ্গে সহবাস করতেও বাধ্য করেন।

    লাভ জিহাদ-এর (Love Jihad) বিহিত চান

    মহসিন পেশায় ক্রিকেটার। উত্তর প্রদেশের হয়ে ঘরোয়া ক্রিকেট খেলেন ফাস্ট বোলার হিসেবে। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে লখনউ সুপার জায়েন্টের হয়েও খেলেছেন। ভিডিও বার্তায় এই লাভ জিহাদ-এর (Love Jihad) বিহিত চেয়ে উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের সাহায্য চেয়েছেন বারাণসীর ওই মহিলা। ওই মহিলা পুলিশ কর্মীকে-এও বলতে শোনা যায়, তিনি যখন প্রথম তাঁর স্বামী ইমরানের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করতে যান, তখন তাঁর অভিযোগ নিতে দ্বিধাগ্রস্ত ছিলেন পুলিশ আধিকারিকরা।

    শেষমেশ চলতি বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি ইমরানের বিরুদ্ধে অভিযোগ নেয় পুলিশ। ওই মহিলা পুলিশ আধিকারিকের আরও অভিযোগ, যেহেতু অভিযুক্তের ভাই একজন বিখ্যাত এবং প্রভাবশালী, তাই তাঁর এবং তাঁর বাবার নাম এফআইআর থেকে বাদ দিয়ে দেওয়া হয়।

    মহিলার অভিযোগ

    লাভ জিহাদ-এর শিকার ওই মহিলা পুলিশ আধিকারিক জানান, ২০১৬ সালে মোরদাবাদে তিনি যখন ট্রেনিং নিতে গিয়েছিলেন, তখন তাঁর সঙ্গে আলাপ হয় ইমরানের। ইমরানও পুলিশেই ছিলেন। আলাপের পর প্রেমের ফাঁদে পড়েন ওই মহিলা। ইমরান তাঁকে জানিয়েছিলেন, তিনি বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করেছেন। ২০১৮ সালে স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টে তাঁকে বিয়েও করেন ইমরান। এর পরেই ইমরান তাঁকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণের জন্য চাপ দিতে থাকেন। জোর করে তাঁর নাম বদলে করে দেওয়া হয় জায়রা বানু। তিনি বলেন, ইমরান বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করেছিলেন স্রেফ তাঁকে ফাঁদে (Love Jihad) ফেলার জন্য। এই ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ইমরানের গোটা পরিবার।

    আরও পড়ুুন: ‘‘২ হাজারের নোটে ক্ষতিপূরণ, কালো টাকা সাদা করার তৃণমূলী পদ্ধতি’’, খোঁচা সুকান্তর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share