Tag: bangla news

bangla news

  • Sukanta Majumdar:  “অপদার্থ সরকারের নিজে থেকে পদত্যাগ করা উচিত”, কেন বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: “অপদার্থ সরকারের নিজে থেকে পদত্যাগ করা উচিত”, কেন বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপদার্থ সরকারের পদত্যাগ করা উচিত। মঙ্গলবার বালুরঘাটে দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) একথা বলেন। সম্প্রতি তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ করেন, কেন্দ্র ১০০ দিনের টাকা না দেওয়াতেই রাজ্যের মানুষকে বাজি কারখানায় কাজ করতে হচ্ছে। এই বিষয় নিয়ে বিজেপি রাজ্য সভাপতি তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, “রাজ্যে কর্ম সংস্থান নেই বলে লোকে ১০০ দিনের কাজের জন্য অপেক্ষা করছেন। ১০০ দিনের কাজের মজুরি মাত্র ২০৭ টাকা। সামান্য এই মজুরির জন্য মানুষ কাজ করতে রাজি হচ্ছে। তার মানে রাজ্যে কর্মসংস্থানের কোনও জায়গা নেই। ৮ ঘণ্টা কাজ করার পর ৪০০-৫০০ টাকা রোজগারের ব্যবস্থা না থাকলে এই অপদার্থ সরকারের নিজে থেকে পদত্যাগ করা উচিত”।

    অত্যধিক গরমে এত বিস্ফোরণ! সৌগত রায়ের নতুন তত্ত্ব প্রসঙ্গে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আমরা শুনেছি গরমে অনেক মানুষের মাথাও খারাপ হয়ে যায়। সম্ভবত বয়স হলে মাথা খারাপের সংখ্যাটা বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হচ্ছে সৌগতবাবুর এমনি একটা রোগ হয়েছে। গরমে তাঁর মাথাটা একটু খারাপ হয়ে গিয়েছে”।

    বিজেপির মেডিক্যাল ক্যাম্পে রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)

    মঙ্গলবার দুপুরে বালুরঘাট শহরের নেতাজি স্পোর্টিং ক্লাবে বিজেপির উদ্যোগে একটি মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়। সেখানে সুকান্তবাবুসহ অন্যান্য বিজেপি নেতৃত্বরা উপস্থিত ছিলেন। এদিন বালুরঘাট শহর সহ জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু থেকে বয়স্ক মানুষরা এই ক্যাম্পে চিকিৎসার সুবিধা নিতে আসেন। মূলত যে সমস্ত বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন প্রতিবন্ধী কার্ড রয়েছে তারা এই ক্যাম্পে চিকিৎসার সুবিধা নিতে পারবে। এদিন দুপুর বারোটা থেকে এই বিকেল ক্যাম্পটি শুরু হয়।  আজকে শুধুমাত্র পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হয়। আগামী এক মাসের মধ্যেই ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প করে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দেওয়া হবে। এই বিষয়ে সুকান্তবাবু (Sukanta Majumdar) বলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের দ্বারা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষদের পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হচ্ছে। পাশাপাশি তিন চাকা সাইকেল, শ্রবণযন্ত্র এই সব দেওয়ার ক্যাম্প চলছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Maoist Leader: এনআইএর জালে শীর্ষ মাওবাদী নেতা দীনেশ, শিখ সেজে ব্যবসা করছিলেন নেপালে!

    Maoist Leader: এনআইএর জালে শীর্ষ মাওবাদী নেতা দীনেশ, শিখ সেজে ব্যবসা করছিলেন নেপালে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নেপাল (Nepal) থেকে গ্রেফতার মোস্ট ওয়ান্টেড মাওবাদী নেতা (Maoist Leader) দীনেশ গোপ (Dinesh Gope) ওরফে কুলদীপ যাদব ওরফে বাদকু। ভারতের প্রতিবেশী এই দেশে শিখের ছদ্মবেশ ধারণ করে একটি ধাবা চালাচ্ছিলেন তিনি। রবিবার ঝাড়খণ্ডের খুন্তি জেলার বাসিন্দা দীনেশকে গ্রেফতার করে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা, সংক্ষেপে এনআইএ।

    ছদ্মবেশে নেপালে ছিলেন দীনেশ (Maoist Leader)

    গত বছর ৩ ফেব্রুয়ারি ঝাড়খণ্ডের পশ্চিম সিংভূমে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষ হয় মাওবাদীদের। ওই সংঘর্ষে মাওবাদীদের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন দীনেশ। তার পরেই গা-ঢাকা দেয় সে। যদিও দু দশক ধরে পালিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন দীনেশ (Maoist Leader)। ছদ্মবেশে নেপালে গিয়ে বিরাটনগরে খুলেছিলেন একটি ধাবা। পুলিশের নাগাল এড়াতে মাথায় পাগড়ি পরে শিখ সেজে পরিচয় গোপন করে দিব্যি চালাচ্ছিলেন ব্যবসা। ব্যবসা চালানোর পাশাপাশি বিরাটনগর থেকেই বিহার, ওড়িশা ও ঝাড়খণ্ডে এরিয়া কমান্ডারদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন এই শীর্ষ মাওবাদী নেতা। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, প্রতিবার ফোনে কথা বলার পর সেই সিম ও মোবাইল নষ্ট করে ফেলতেন দীনেশ। হঠাৎই একদিন ব্যক্তিগত নম্বর থেকে ফোন করেন এই ছদ্মবেশী। পুলিশ ফোনের অবস্থান লোকেট করে। বিরাটনগরে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।

    দীনেশের (Maoist Leader) বিরুদ্ধে মামলার পাহাড়

    সূত্রের খবর, শীর্ষ এই মাওবাদী নেতার (Maoist Leader) বিরুদ্ধে ১০২টি ফৌজদারি মামলা রয়েছে। ঝাড়খণ্ড, বিহার ও ওড়িশায় খুন, অপহরণ, হুমকি, তোলাবাজি এবং পিএলএফআইয়ের হয়ে তহবিল সংগ্রহ করা সহ ১০২টি মামলা দায়ের হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। দীনেশকে ধরিয়ে দিতে পারলে ৩০ লক্ষ টাকা পুরস্কারও ঘোষণা করা হয়েছিল। এর মধ্যে এনআইএ ঘোষণা করেছিল ৫ লক্ষ টাকা। আর ২৫ লক্ষ টাকা ঘোষণা করেছিল ঝাড়খণ্ড সরকার। বিরাটনগরে আটক করার পর তাঁকে নিয়ে আসা হয় দিল্লিতে। তার পরেই করা হয় গ্রেফতার।

    আরও পড়ুুন: ‘‘একটা মুরগি খোঁজা হচ্ছে’’, মমতা-কেজরির বৈঠককে কটাক্ষ দিলীপের

    ২০০৭ সালে গঠিত হয় পিএলএফআই। তার পর থেকে মাওবাদী এই সংগঠনের বিরুদ্ধে ওঠে খুন, জখম সহ নানা অভিযোগ। কয়লা ব্যবসায়ী, রেলের ঠিকাদার এবং শিল্পোদ্যোগীদের ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করার অভিযোগও রয়েছে দীনেশের (Maoist Leader) সংগঠনের একাংশের বিরুদ্ধে। বেকার যুবক-যুবতীদের বাইক, মোবাইলের প্রলোভন দেখিয়ে অস্ত্র শিক্ষা দিত দীনের ওই সংগঠন। পরে তাদেরই কাজে লাগানো হত জঙ্গি কার্যকলাপে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Bankura: সোনামুখীতে বিদ্যুৎ দফতরে তাণ্ডব! ভাঙচুর গাড়ি, কর্মীদের হেনস্থা, কেন জানেন?

    Bankura: সোনামুখীতে বিদ্যুৎ দফতরে তাণ্ডব! ভাঙচুর গাড়ি, কর্মীদের হেনস্থা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঁকুড়ার (Bankura) সোনামুখি শহরের বিদ্যুৎ বন্টন দফতরে চড়াও হয়ে ব্যাপক ভাঙচুর চালাল উত্তেজিত জনতা। বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীদের উপরও চড়াও হয়। যা নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বিদ্যুৎ দফতরের অফিসে ঢুকে তাণ্ডব চালানো হয়। শুধু অফিসে নয়, ভাঙচুর করা হয় গাড়িও। মাঝ রাতে আচমকা এই হামলার ঘটনায় দফতরের ঠিকা কর্মীরা রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    ১৯ মে থেকে দফায় দফায় বিদ্যুৎ বিভ্রাটের ফলে ক্ষোভে ফুঁসছিলেন বাঁকুড়ার (Bankura) সোনামুখীসহ আশপাশের এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা। ২১ মে রাত সাড়ে এগারোটা থেকে এলাকায় বিদ্যুৎ চলে যায়। প্রচণ্ড গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা। ফলে, কয়েকদিন ধরে এলাকার মানুষের ক্ষোভ ছিল। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার সময় বিদ্যুৎ না থাকায় এলাকার মানুষ তা মেনে নিতে পারেননি। সকলেই জোটবদ্ধ হয়ে দল বেঁধে হানা দেন সোনামুখি বিদ্যুৎ দফতরে। তখন রাত ১২ টা। সেই সময় অফিসে কোনও কর্মী ছিলেন না। বাইরে অপেক্ষা করতে থাকেন উত্তেজিত জনতা। প্রায় রাত দেড়টা নাগাদ বিদ্যুৎ দফতরের ঠিকা শ্রমিকরা কাজ সেরে অফিসে ফিরে আসেন। উত্তেজিত জনতা সেখানে অপেক্ষা করছিলেন। ঠিকা কর্মীরা আসতেই লোডশেডিং নিয়ে বচসা বাধে। বচসার মধ্যেই বিদ্যুৎ কর্মীদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি শুরু হয়। কয়েকজন উত্তেজিত জনতা অফিসে ঢুকে ভাঙচুর শুরু করেন। দফতরের একটি গাড়িও ভাঙচুর করা হয়। ভেঙে ফেলা হয় অফিসের দরজার কাচ, কিছু আসবাবপত্র। খবর পেয়ে সোনামুখি থানা থেকে পুলিশ এসে পরিস্থিতি সামাল দেয়। এরপর রবিবার ভোররাতে প্রায় সাড়ে তিনটে নাগাদ এলাকায় বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক হয়।

    কী বললেন বিদ্যুৎ দফতরের আধিকারিক?

    বিদ্যুৎ দফতরের বিষ্ণুপুর ডিভিশানাল ম্যানেজার অর্ক মুসিব বলেন, ওইদিন কালবৈশাখীর ফলে বেলিয়াতোড় এলাকায় গাছের ডাল ভেঙে পড়ায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট হয়। প্রায় ২৮ কিলোমিটার দীর্ঘ লাইনে এই বিভ্রাট হয়েছে, তা চিহ্নিত করতে প্রচুর সময় লেগে যায়। অবশেষে বিদ্যুৎ কর্মীদের লাগাতার চেষ্টায় ভোর সাড়ে ৩টে নাগাদ বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক করা হয়। তার আগে কিছু লোক সোনামুখী অফিসে ঢুকে ভাঙচুর চালায়। প্রচুর সরকারি সম্পত্তি এভাবে নষ্ট করে। পুরো বিষয়টি দেখার জন্য পুলিশকে জানানো হয়েছে। পরিষেবা স্বাভাবিক রাখার জন্য সব রকম চেষ্টা করা হচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Teacher: সাড়ে ১৭ কেজি বাজি রেখে এবার গ্রেফতার শিক্ষক! শোরগোল রাজনৈতিক মহলেও

    Teacher: সাড়ে ১৭ কেজি বাজি রেখে এবার গ্রেফতার শিক্ষক! শোরগোল রাজনৈতিক মহলেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বাজি সহ গ্রেফতার হলেন এক শিক্ষক (Teacher)! ১৭ কেজি ৫০০ গ্রাম বাজি রাখার অপরাধেই সোমবার রাতে গ্রেফতার করা হয়েছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ওই শিক্ষককে। জানা গেছে, সোমবার গোপন সূত্রে খবর পেয়ে কৃষ্ণগঞ্জ থানার পুলিশ মাজদিয়ায় প্রশান্ত অধিকারীর দোকানে হানা দেয়। উদ্ধার হয় ১৭ কেজি ৫০০ গ্রাম বাজি। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ওই শিক্ষকের নাম প্রশান্ত অধিকারী। রাজনৈতিক মহলে শিক্ষক (Teacher) গ্রেফতার হওয়ায় শোরগোল পড়ে যায়। 

    কে এই শিক্ষক (Teacher)? কী তাঁর রাজনৈতিক পরিচয়?

    কান পাতলে শোনা যায়, মাঝদিয়ার সুধীর রঞ্জন লাহিড়ী মহাবিদ্যালয়ের তৃণমূল ছাত্র পরিষদের ২০০৯ সালের জিএস ছিলেন এই প্রশান্ত অধিকারী (Teacher)। এ ব্যাপারে কৃষ্ণগঞ্জ ব্লক তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি শুভদীপ সরকার ক্যামেরার সামনে সেকথা স্বীকারও করে নেন। পাশাপাশি তিনি বলেন, এখন তিনি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত না হলেও তাঁকে বিজেপির সমর্থক হিসেবে দেখা যায়। পাশাপাশি তিনি বলেন, প্রশান্তবাবু (Teacher) স্বতঃস্ফূর্তভাবে কোনও রাজনৈতিক দল করেন না। যুব সভাপতির দু’রকম মন্তব্যে শাসক দলের কপালে চিন্তার ভাঁজ। তবে কি বাজির আড়ালে অন্য কিছু লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করছেন তৃণমূল নেতারা? প্রশ্ন অনেক, কিন্তু উত্তর অজানা। মঙ্গলবার অভিযুক্ত শিক্ষক তথা তৃণমূলের প্রাক্তন জিএসকে আদালতে পাঠায় কৃষ্ণগঞ্জ থানার পুলিশ।

    বর্ধমান শহরের ভরা বাজারেও নিষিদ্ধ বাজি?

    অন্যদিকে, এগরা, বজবজে বাজি কাণ্ডের পর তৎপর হল পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশও। বর্ধমান শহর থেকে উদ্ধার হল বিপুল পরিমাণে নিষিদ্ধ বাজি। বর্ধমান শহরের তেঁতুলতলা বাজার এলাকায় রয়েছে প্রচুর ছোট-বড় মুদি-স্টেশনারি দোকান। সঙ্গে রয়েছে বাজির দোকানও। মঙ্গলবার দুপুরে হঠাৎ জেলা পুলিশ ও বর্ধমান থানার পুলিশের বিশাল বাহিনী যৌথভাবে অভিযান চালায় এলাকায়। কয়েকটি দোকানে অভিযান চললেও একটি দোকান থেকে পাওয়া যায় প্রচুর বাজি। সেখান থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয় কয়েক কুইন্টাল নিষিদ্ধ বাজি, পুলিশ সূত্রে এমনটাই খবর। এর বাজারমূল্য লক্ষাধিক টাকা। বাজেয়াপ্ত করা বাজি দুটি গাড়ি ভর্তি করে নিয়ে যায় পুলিশ। যেহেতু তেঁতুলতলা একটি বাজার এলাকা, তাই এত পরিমাণ বাজি উদ্ধারে বর্ধমান শহরজুড়ে ছড়িয়েছে আতঙ্ক। অভিযানের নেতৃত্বে থাকা জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কল্যাণ সিংহরায় বলেন, বেআইনি বাজি মজুত হচ্ছে কি না, দেখতে অভিযানে নামা হয়েছে। এই অভিযানের ফলে প্রচুর পরিমাণে বেআইনি  বাজি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এই ধরনের বাজি মজুত রাখার জন্য যথাযথ কোনও কাগজ দেখাতে না পারায় একজন বিক্রেতাকে আটক করা হয়েছে। এছাড়া জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে জেলা জুড়ে বাজি নিয়ে অভিযান  চলবে বলেও তিনি জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: ‘‘৩৬ বছরেই এত দুর্নীতি, ৭২-এ কী হবে’’! অভিষেককে কটাক্ষ দিলীপের

    Dilip Ghosh: ‘‘৩৬ বছরেই এত দুর্নীতি, ৭২-এ কী হবে’’! অভিষেককে কটাক্ষ দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিদিনের মতোই মঙ্গলবার সকালে নিউটাউনের ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে আসেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি তথা সাংসদ দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। সেখানে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে, তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) কটাক্ষ করলেন দিলীপ। তিনি বলেন, “৩৬ বছরেই যদি কেউ এতো দুর্নীতি করে, ৭২ এ গিয়ে কি করবে? মোদি ৫০ বছর ধরে সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনে আছেন। তাঁকে যারা কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করেছিল, তারাই আজ নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। উনি যেন ভুলে না যান, মোদি-শাহ কে ফাঁসাতে কেস গুজরাট থেকে তুলে মুম্বই নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তাঁরা সেখানেও গেছেন। কেউ রাস্তা অবরোধ করেনি। কেউ কোর্টের বিরুদ্ধে যায়নি। কেউ সরকারকে গালাগাল দেয়নি। আগুনের থেকে সোনা যেমন চকচকে হয়ে বেরিয়ে আসে, সেরকম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণ হয়ে বেরিয়ে এসেছেন তাঁরা।”

    অভিষেককে নিশানা

    গতকালই সিবিআই জেরার বিরোধিতা করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন অভিষেক। এই বিষয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, “এদিকে বলছে আমাকে ফাঁসি দিয়ে দিন। এদিকে রক্ষাকবচ চাইতে সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছে। এই বেঞ্চ থেকে ওই বেঞ্চ ঘুরে বেড়াচ্ছেন। আদালতের সময়, সরকারি পয়সা অপচয় করছেন। তাকে ২৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। চাট্টিখানি কথা নয়। এই চালাকি সবাই বোঝে। একাধিক নেতা আগে এই চেষ্টা করেছেন। এই কোর্ট সেই কোর্ট ঘুরে তারা ভিতরে গিয়েছেন। অপেক্ষা করুন। কাজ চলছে।”

    নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে তোপ

    নিয়োগ দুর্নীতি নিয়েও এদিন মুখ খোলেন দিলীপ ঘোষ। বলেন, “আমি গোড়া থেকেই বলছি, প্রতিটি ক্ষেত্রে নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে। সব তদন্ত হওয়া উচিৎ। সব জায়গায় দুর্নীতি পাওয়া যাবে। কোনও মামলায় ছাড় পাবেন না। যতই দৌড়াদৌড়ি করুন, সবাইকে জেলে যেতে হবে।”

    কেজরিওয়াল-মমতা বৈঠক

    অন্যদিকে লোকসভা ভোটের আগে আজ কেজরিওয়াল-মমতা (Mamata Banerjee) বৈঠক প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন, “গতবারও একই হয়েছিল। মোদির সামনে কে যাবেন? কেউ যেতে সাহস পাচ্ছেন না। তাই একটা মুরগি খোঁজা হচ্ছে। গতবার মমতা লাফালাফি করেছিলেন। সবাইকে মাছ ভাত খাইয়েছিলেন। তারপর তো ওনার ১২টা সিট কমে গিয়েছিল। তাই উনি এবার রাজি হচ্ছেন না। একটু হাওয়া দিলেই উনি অনেক সময় রাজি হয়ে যান। তাই একেক জন এসে হাওয়া দিচ্ছে। বলছে, দিদি আপনি রাজি হয়ে যান। ওনাকে আসরে নামানোর চেষ্টা চলছে। কেবল ওনাকে রাজি করাতে একেক সময়ে একেক জন কলকাতায় আসছে। কিন্তু মোদির সামনে গেলে হাওয়া খারাপ হয়ে যাবে তা উনি জেনে গিয়েছেন।”

    আরও পড়ুন: পথ অবরোধ তোলাকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র, পুলিশের লাঠিচার্জ, সরব বিজেপি

    রাজ্যের সাম্প্রতিক পরিবেশ নিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, “রাজ্যে নতুন কোনও শিল্প নেই। বোমা বন্দুকই এখানকার শিল্প। যেকোনও নেতার বাড়িতে বোমা ও মশলা পেয়ে যাবেন। এই লোকগুলো সব সমাজবিরোধী। পার্টির টিকিটে নেতা হয়েছে। অভ্যাস যায়নি। এরাই তৃণমূল কংগ্রেসকে টিকিয়ে রেখেছে। মানুষ যোগ্য জবাব দেবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Dilip Ghosh: ‘‘একটা মুরগি খোঁজা হচ্ছে’’, মমতা-কেজরির বৈঠককে কটাক্ষ দিলীপের

    Dilip Ghosh: ‘‘একটা মুরগি খোঁজা হচ্ছে’’, মমতা-কেজরির বৈঠককে কটাক্ষ দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “একটা মুরগি খোঁজা হচ্ছে।” তৃণমূল (TMC) সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) সঙ্গে আপ (AAP) নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়ালের প্রস্তাবিত বৈঠককে এভাবেই ব্যাখ্যা করলেন বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি তথা মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। মঙ্গলবার দুপুরে মমতা-কেজরি বৈঠক হওয়ার কথা।

    দিলীপের (Dilip Ghosh) নিশানায় মমতা

    এদিন নিউটাউনের ইকোপার্কে প্রাতর্ভ্রমণে এসে দিলীপ বলেন, “গতবারও একই ঘটনা ঘটেছিল। মোদির সামনে কে যাবেন? কেউ যেতে সাহস পাচ্ছেন না। তাই একটা মুরগি খোঁজা হচ্ছে।” তিনি বলেন, “গতবার মমতা লাফালাফি করেছিলেন। সবাইকে মাছ-ভাত খাইয়েছিলেন। তারপর তো ওঁর ১২টি সিট কমে গিয়েছিল। তাই আর উনি এবার রাজি হচ্ছেন না। একটু হাওয়া দিলেই অনেক সময় উনি রাজি হয়ে যান। তাই এক একজন এসে হাওয়া দিচ্ছে। বলছে, দিদি, আপনি রাজি হয়ে যান। ওঁকে আসরে নামানোর চেষ্টা চলছে। কেবল ওঁকে রাজি করাতে এক এক সময় এক একজন কলকাতায় আসছেন। কিন্তু উনি জেনে গিয়েছেন, মোদির সামনে গেলে হাওয়া খারাপ হয়ে যাবে।”

    দিলীপের (Dilip Ghosh) নিশানায় অভিষেক

    এদিন তৃণমূল নেত্রীর ভাইপো তথা ঘাসফুল শিবিরের নম্বর টু নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও নিশানা করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি। তিনি (Dilip Ghosh) বলেন, “এদিকে বলছে আমাকে ফাঁসি দিয়ে দিন। এদিকে রক্ষাকবচ চাইতে সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছেন। এ বেঞ্চ থেকে ও বেঞ্চ ঘুরে বেড়াচ্ছেন। আদালতের সময় নষ্ট করছেন। সরকারি পয়সা অপচয় করছেন। তাঁকে ২৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। চাট্টিখানি কথা নয়। এই চালাকি সবাই বোঝে। একাধিক নেতা আগেও এই চেষ্টা করেছেন। এ কোর্ট সে কোর্ট ঘুরে তাঁরা ভিতরে গিয়েছেন। অপেক্ষা করুন। কাজ চলছে।”

    আরও পড়ুুন: ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ দেখতে গিয়ে সঙ্গীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ হিন্দু যুবতীর

    বর্তমানে বাঁকুড়ায় তৃণমূলের নব জোয়ার কর্মসূচিতে ব্যস্ত রয়েছেন অভিষেক। সেখানকারই এক সভায় মোদির বয়স তুলে আক্রমণ শানিয়েছিলেন অভিষেক। এদিন সে প্রসঙ্গে দিলীপ (Dilip Ghosh) বলেন, “৩৬ বছরেই কেউ যদি এত দুর্নীতি করে, ৭২ এ গিয়ে কী করবে?  মোদি ৫০ বছর ধরে সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনে রয়েছেন। তাঁকে যারা কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করেছিল, তারাই আজ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে। উনি যেন ভুলে না যান, মোদি-শাহকে ফাঁসাতে কেস গুজরাট থেকে তুলে মুম্বই নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তাঁরা সেখানেও গিয়েছেন। কেউ রাস্তা অবরোধ করেনি। কেউ কোর্টের বিরুদ্ধে যায়নি। কেউ সরকারকে গালাগাল দেয়নি। আমরা আগুনের থেকে সোনা চকচকে হয়ে বেরিয়ে আসার মতো কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে বেরিয়ে এসেছি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Aditya Singh Rajput: বলিউডে ফের রহস্যজনক মৃত্যু! বাথরুমে মিলল অভিনেতা আদিত্য সিং রাজপুতের দেহ

    Aditya Singh Rajput: বলিউডে ফের রহস্যজনক মৃত্যু! বাথরুমে মিলল অভিনেতা আদিত্য সিং রাজপুতের দেহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের রহস্যজনক মৃত্যু বিনোদন জগতে। চলে গেলেন প্রখ্যাত অভিনেতা, মডেল, কাস্টিং কোঅর্ডিনেটর আদিত্য সিং রাজপুত (Aditya Singh Rajput)। সোমবার, ২২ মে, নিজের ফ্ল্যাটের বাথরুম থেকে আদিত্যর নিথর দেহ উদ্ধার করা হয়। হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। নায়কের এক বন্ধুর দাবি, নায়কের হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। অথবা বাথরুমে পড়ে গিয়ে মাথায় আঘাত লেগে মৃত্যু হয়েছে। যদিও সূত্রের দাবি, অতিরিক্ত মাদক সেবন অর্থাৎ ড্রাগ ওভারডোজেই মৃত্যু হয়েছে নায়কের। পুলিশ জানিয়েছে, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট না বেরনো পর্যন্ত কিছু বলা যাবে না। তবে পুলিশ অভিনেতার শরীরে দু’টি আঘাতের চিহ্ন দেখেছে। মাথার পিছনে ফোলা এবং বাঁদিকের কানে কেটে যাওয়ার চিহ্ন।

    মাত্র ১৭ বছর বয়সে মডেল

    মুম্বইয়ের আন্ধেরিতে ১১ তলায় একটি অ্যাপার্টমেন্টে থাকতেন আদিত্য (Aditya Singh Rajput)। সেই ফ্ল্যাটের বাথরুম থেকেই সোমবার তাঁকে উদ্ধার করা হয়। তাঁর এক বন্ধু তাঁকে বাড়ির বাথরুমে অচৈতন্য অবস্থায় দেখতে পায়। তড়িঘড়ি সেই বন্ধু ও অ্যাপার্টমেন্টের দারোয়ান তাঁকে নিয়ে যায় হাসপাতালে। সেখানে ইমারজেন্সিতে তাঁকে পরীক্ষা করেই চিকিৎসকেরা জানান যে, তিনি মৃত। মাত্র ১৭ বছর বয়সে বিনোদনের দুনিয়ায় পা রেখেছিলেন দিল্লির এই তরুণ। সেখান থেকেই পথচলা শুরু। দিল্লির ‘গ্রিন ফিল্ডস স্কুল’-এ লেখাপড়ার পর মাত্র ১৭ বছর বয়সে মডেল হিসাবে র‌্যাম্পে পা রাখেন আদিত্য। একাধিক নামী সংস্থার বিজ্ঞাপনে কাজ করেছেন তিনি। প্রায় ৩০০ বিজ্ঞাপনে দেখা গেছে আদিত্য সিং রাজপুতকে। 

    আরও পড়ুুন: “১০০ চাকরি বিক্রি করেছেন চুঁচুড়ার তৃণমূল বিধায়ক অসিত”, দাবি শুভেন্দুর

    শোকস্তব্ধ বি-টাউন

    বিজ্ঞাপন ছাড়াও ‘ক্রান্তিবীর’, ‘ম্যায়নে গান্ধী কো নেহি মারা’ ছবিতে অভিনয় করেছেন আদিত্য সিং রাজপুত (Aditya Singh Rajput)। রিয়ালিটি শো স্প্লিটসভিলা সিজন ৯-এ প্রতিযোগী হিসাবে অংশগ্রহণ করেন তিনি। এছাড়াও টেলিভিশনে লাভ, আশিকী, কোড রেড, আওয়াজ সিজন ৯, ব্যাড বয় সিজন ৪ সহ একাধিক প্রজেক্টে কাজ করেছেন তিনি। সম্প্রতি একটি প্রযোজনা সংস্থার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন আদিত্য। তিনি সেখানকার কাস্টিং গ্রুপের সঙ্গে কাজ করতেন। মুম্বইয়ের গ্ল্যামার সার্কিটের চেনা মুখ ছিলেন আদিত্য। তাঁর এই অকালমৃত্যুতে কার্যত শোকস্তব্ধ বি-টাউন। 

    তাঁর মৃত্যুতে শোকাহত পরিচালক ওনির। সমাজমাধ্যমের পাতায় শোকপ্রকাশ করেছেন পরিচালক অশোক পণ্ডিত, পোশাকশিল্পী রোহিত বর্মা, রিয়্যালিটি তারকা বরুণ সুদের মতো ব্যক্তিত্বরা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mayna: বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়া খুনের অভিযুক্তরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে! পুলিশের গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

    Mayna: বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়া খুনের অভিযুক্তরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে! পুলিশের গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ময়নার (Mayna) বাকচা অঞ্চলের বুথ সভাপতি বিজয় কৃষ্ণ ভুঁইয়াকে খুনের ঘটনায় মূল অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবিতে সোমবার পুলিশের গাড়ি ঘিরে বিক্ষোভ দেখালেন বিজেপির নেতাকর্মীরা। তাদের দাবি ছিল, অভিযোগপত্রে ৩৪ জনের নাম রয়েছে। কিন্তু তাদের অনেকেই আগ্নেয়াস্ত্র হাতে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। পুলিশ গ্রেফতার করছে না। পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলেছে বিজেপি সহ পরিবারের লোকজনও। বিজেপির পক্ষ থেকে বেশ কিছু ছবি সামনে আনা হয়েছে। তাদের অভিযোগ, যেখানে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে তৃণমূলের নেতৃত্ব অভিযুক্ত বেশ কয়েকজনকে নিয়ে মিটিং করছে। কিন্তু পুলিশ তাদের গ্রেফতার করছে না। এই ব্যাপারে বিজেপির তমলুক সাংগঠনিক জেলার সহ-সভাপতি আশিষ মণ্ডল আগামী দিনে বৃহত্তর আন্দোলনেরও হুমকি দিয়েছেন। 

    কী অভিযোগ করলেন বিজেপির জেলা নেতা (Mayna)?

    বিজেপির তমলুক সাংগঠনিক জেলার সহ সভাপতি আশিষ মণ্ডল বলেন, আপনারা সকলেই জানেন, ময়নার (Mayna) বাকচা অঞ্চলে বুথ সভাপতি বিজয় কৃষ্ণ ভুঁইয়াকে খুন করা হয়েছিল। সেখানে ৩৪ জন আসামির নাম দেওয়া হয়েছে। টিমটা ছিল ৫০ জনের মতো। তা সত্ত্বেও পুলিশ এখনও পর্যন্ত মাত্র ৮ জনকে গ্রেফতার করেছে। সন্ধ্যার পর পর্যন্ত ওখানকার তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি মনোরঞ্জন হাজরার নেতৃত্বে দুধকুমার হাজরা, শশাঙ্ক মাজি, সুশান্ত মাল, আশুতোষ দাস, পঙ্কজ ভুঁইয়া সহ প্রায় ২০ জনের একটা টিম পুরো বাকচা মাতিয়ে বেড়িয়েছে। তাদের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র ছিল, বোমা ছিল, বন্দুক ছিল। তারা ধরে ধরে মানুষকে হুমকি দিয়েছে। তারা নানা জায়গা ঘুরে অঞ্চল অফিসের পাশে ফুটবল মাঠে গিয়ে জমা হয় এবং সেখান থেকে ফোন করে করে মানুষকে হুমকি দেয়। বিজেপির কয়েকজনকেও তারা হুমকি দিয়েছে। প্রকাশ্যে তারা এইভাবে এলাকাকে অশান্ত করার চেষ্টা করছে। আমরা পুলিশকে বারবার বলেছি, যারা এই খুনের সঙ্গে জড়িত, তাদের অবিলম্বে গ্রেফতার করুন। আমরা আশঙ্কা প্রকাশ করছি, ফের না কোনও ক্ষতি হয়ে যায়। ৩৪ জন প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে, অথচ তাদের গ্রেফতার করা যাচ্ছে না? আসলে পুলিশ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবেই তাদের গ্রেফতার করছে না। সেই কারণেই পুলিশের গাড়ি আটকে বিক্ষোভ হয়েছে। দাবি না মানা হলে বৃহত্তর আন্দোলনের পথে যেতে বাধ্য হব আমরা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • The Kerala Story: ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ দেখতে গিয়ে সঙ্গীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ হিন্দু যুবতীর

    The Kerala Story: ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ দেখতে গিয়ে সঙ্গীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ হিন্দু যুবতীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লিভ-ইন পার্টনারের (Live-in-Partner) সঙ্গে সিনেমা হলে গিয়েছিলেন ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ (The Kerala Story) দেখবেন বলে। বছর তেইশের ওই যুবতী তখনও জানেন না ঠিক কী ঘটতে চলেছে এর পরে। সিনেমা শেষে হল থেকে বেরিয়ে ওই হিন্দু তরুণীর অভিযোগ, তাঁকে ধর্ষণ করেছেন তাঁর সঙ্গী। জোর করে ধর্মান্তকরণের চেষ্টাও করা হয়েছে। থানায় অভিযোগ দায়ের করতেই গ্রেফতার করা হয় ওই যুবককে। মহম্মদ ফৈজান নামের ওই যুবকের বিরুদ্ধে লভ জিহাদের মামলা রুজু করা হয়েছে। মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরের ওই ঘটনায় ছড়িয়েছে চাঞ্চল্য।

    ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র (The Kerala Story) গল্প

    কীভাবে বিয়ের নামে হিন্দু মহিলাদের ধর্মান্তকরণ করা হয়, কীভাবে না জেনেই এক শ্রেণির মুসলিম যুবকের পাতা ফাঁদে পা দিয়ে ধর্ম-পরিবার-পরিজনদের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন তরুণীরা, সে সবই তুলে ধরা হয়েছে ‘দ্য কেরালা স্টোরি’তে (The Kerala Story)। পশ্চিমবঙ্গ সহ দেশের কয়েকটি রাজ্যে সিনেমাটি প্রদর্শনে নিষেধাজ্ঞা জারি  হয়। পরে সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপে জট খোলে। যদিও তার পরেও মুক্তি পাওয়ার পর প্রথম তিনদিন ছাড়া এখনও পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের কোথাও আর দেখানো হয়নি ছবিটি। ইন্দোরে লিভ-ইন পার্টনারের সঙ্গে সেই ‘বিতর্কিত’ ছবি দেখতে গিয়েই বাঁধল বিপত্তি।

    বাস্তবেও ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র ছবি?

    ওই যুবতীর অভিযোগ, নিজের আসল নাম লুকিয়ে ফৈজান তাঁর সঙ্গে মেলামেশা করেন। একটি কোচিং সেন্টারে পড়তে গিয়েই সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন তাঁরা। ওই সময় নামের পাশাপাশি ফৈজান তাঁর ধর্মও গোপন করেছিলেন। তাঁদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্কও হয় একাধিকবার। বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে চারবছর ধরে ওই যুবতীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন ফৈজান। পরে বিভিন্ন সময় ফৈজান ওই তরুণীকে ধর্ম পরিবর্তন করার জন্য চাপ দেন বলে অভিযোগ। দিন দুই আগে ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ (The Kerala Story) দেখতে গিয়েই প্রকাশ্যে আসে ফৈজানের আসল পরিচয়। তার পরেই পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন ইন্দোরের ওই যুবতী।

    আরও পড়ুুন: ভূস্বর্গে জাঁকজমক করে চলছে জি২০ পর্যটন বৈঠক, তাতেই ঘাবড়ে গিয়েছে পাকিস্তান!

    মধ্যপ্রদেশের এক পুলিশ আধিকারিক জানান, সম্প্রতি ওই যুবতী ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ (The Kerala Story) দেখতে গিয়েছিলেন। সিনেমা দেখার শেষে লিভ-ইন পার্টনারের সঙ্গে তর্কাতর্কি হয় তাঁর। ওই যুবতীকে হেনস্থা করে চম্পট দেয় ওই যুবক। পরে থানায় গিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। যুবতীর অভিযোগ খতিয়ে দেখতে শুরু হয়েছে তদন্ত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Arambagh: পথ অবরোধ তোলাকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র, পুলিশের লাঠিচার্জ, সরব বিজেপি

    Arambagh: পথ অবরোধ তোলাকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র, পুলিশের লাঠিচার্জ, সরব বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পথ অবরোধ তুলতে যাওয়াকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় আরামবাগের (Arambagh) পুরশুড়ার সোদপুর এলাকা। গাছের গুঁড়ি ফেলে পথ অবরোধ তুলতে গেলে অবরোধকারীদের সঙ্গে পুলিশের বচসা হয়। অবরোধ তুলতে পুলিশ লাঠিচার্জ করে বলে অভিযোগ। এই ঘটনার জেরে সকাল থেকেই পুরশুড়ার সোদপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    জানা গেছে, সোমবার স্থানীয় সোদপুর এলাকায় একটি পুজোয় মাইক বাজানোকে কেন্দ্র করে পুরশুড়া থানার পুলিশ রাতে ওই এলাকায় হানা দিয়ে ডিজে মাইক সেটগুলি আটক করে নিয়ে যায়। এরই প্রতিবাদে মঙ্গলবার সকালে আরামবাগ (Arambagh) -কলকাতা রাজ্য সড়ক পুরশুড়ার সোদপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায়  রাস্তার উপর কাঠের গুঁড়ি ফেলে পথ অবরোধ করে স্থানীয় বাসিন্দারা। অবরোধকারীদের বক্তব্য, “নিয়ম মেনেই মাইক বাজানো হচ্ছিল। পুলিশ কোনও কারণ ছাড়াই মাইক সেট তুলে নিয়ে যায়। তাই আমরা রাস্তায় নেমে অবরোধ করেছিলাম”। এদিকে অবরোধের জেরে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হলে অবশেষে পুরশুড়া থানার পুলিশ লাঠিচার্জ করে অবরোধকারীদের এলাকা থেকে হঠিয়ে দেয়।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    এই বিষয়ে বিজেপির আরামবাগ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সুশান্ত বেড়া বলেন, “আরামবাগ মহকুমা জুড়ে বিভিন্ন এলাকায় পূজা পার্বণ চলছে। যদি এমন কিছু সরকারি নির্দেশ বা আইন থাকে তাহলে সমস্ত পুজো কমিটিগুলোকে সেই নোটিশ দেওয়া উচিত। কিছুদিন আগে পাশের এলাকাতে আরো একটি পুজো হয়েছিল, একইভাবে সেখানে বক্স বাজানো হচ্ছিল। কিন্তু সে ক্ষেত্রে পুলিশ প্রশাসন কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। এক্ষেত্রে ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে, পুজো কমিটির লোকজন বিষয়টি নিয়ে থানায় জানতে গেলে অন্য মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার হুমকিও দেওয়া হয় তাদের। এর প্রতিবাদেই এলাকাবাসী রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানান। সেখানে পুলিশ নির্বিচারে লাঠিচার্জ করে। সম্পূর্ণ নিন্দনীয় ঘটনা”।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    এ বিষয়ে যদিও আরামবাগ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি স্বপন নন্দী বলেন, “পুলিশ প্রশাসন নিয়ম মেনেই কাজকর্ম করছে। বিষয়টি আইনি ব্যাপার। ওটা পুলিশ প্রশাসন বুঝবে। এ বিষয়ে আমার কোনও মতামত নেই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share