Tag: bangla news

bangla news

  • Ramakrishna 285: “শ্রীমতীর মহাভাব, গোপীপ্রেমে কোন কামনা নাই, ঠিক ভক্ত যে, সে কোন কামনা করে না”

    Ramakrishna 285: “শ্রীমতীর মহাভাব, গোপীপ্রেমে কোন কামনা নাই, ঠিক ভক্ত যে, সে কোন কামনা করে না”

    শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরে ভক্তসঙ্গে ও কলিকাতায় চৈতন্যলীলা-দর্শন

    প্রথম পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৪, ২১শে সেপ্টেম্বর

    রাখাল, নারাণ, নিত্যগোপাল ও ছোটগোপালের সংবাদ

    “তাদের সামনে বুঝি বাবুরামকে বললুম (Ramakrishna), নারাণের জন্য আর তোর জন্য এই সন্দেশগুলি রেখে দে। তারপর গণির মা ওরা সব বললে, মা গো, নৌকাভাড়ার জন্য যা করে! আমায় বললে যে আপনি নারাণকে বলুন যাতে বিয়ে করে। সে কথায় বললুম, ও-সব অদৃষ্টের কথা। ওতে কথা দেব কেন? সকলের হাস্য (Kathamrita)

    “ভাল করে পড়াশুনা করে না; তাই বললে, আপনি বলুন, যাতে ভাল করে পড়ে। আমি বললুম, পড়িস রে। তখন আবার বলে, একটু ভাল করে বলুন। (সকলের হাস্য)

    (চুনির প্রতি) “হ্যাঁ গা, গোপাল আসে না কেন?”

    চুনি—রক্ত আমেশা হয়েছে।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna),—ওষুধ খাচ্ছে?

    থিয়েটার ও বেশ্যার অভিনয়—পূর্বকথা—বেলুনদর্শন ও শ্রীকৃষ্ণের উদ্দীপন 

    ঠাকুর আজ কলিকাতায় স্টার থিয়েটারে চৈতন্যলীলা দেখিতে যাইবেন। স্টার থিয়েটারে তখন যেখানে অভিনয় হইত, আজকাল সেখানে কোহিনূর থিয়েটার। মহেন্দ্র মুখুজ্জের সঙ্গে তাঁহার গাড়ি করিয়া অভিনয় দেখিতে যাইবেন। কোন্‌খানে বসিলে ভাল দেখা যায়, সেই কথা হইতেছে। কেউ কেউ বললেন, একটাকার সিটে বসলে বেশ দেখা যায়। রাম বললেন, কেন, উনি বক্সে বসবেন।

    ঠাকুর হাসিতেছেন। কেহ কেহ বলিলেন, বেশ্যারা অভিনয় করে। চৈতন্যদেব, নিতাই এ-সব অভিনয় তারা করে।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (ভক্তদিগকে)—আমি তাদের মা আনন্দময়ী দেখব।

    “তারা চৈতন্যদেব সেজেছে, তা হলেই বা। শোলার আতা দেখলে সত্যকার আতার উদ্দীপন হয়।

    “একজন ভক্ত রাস্তায় যেতে যেতে দেখে, কতকগুলি বাবলাগাছ রয়েছে। দেখে ভক্তটি একেবারে ভাবাবিষ্ট। তার মনে হয়েছিল যে, ওই কাঠে শ্যামসুন্দর বাগানের কোদালের বেশ বাঁট হয়! অমনি শ্যামসুন্দরকে মনে পড়েছে! যখন গড়ের মাঠে বেলুন দেখতে আমায় নিয়ে গিয়েছিল, তখন একটি সাহেবের ছেলে একটা গাছে ঠেসান দিয়ে ত্রিভঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। দেখাও যা, অমনি কৃষ্ণের উদ্দীপন হল; অমনি সমাধিস্থ হয়ে গেলাম!

    “চৈতন্যদেব (Ramakrishna) মেড়গাঁ দিয়ে যাচ্ছিলেন! শুনলেন, গাঁয়ের মাটিতে খোল তৈয়ার হয়! যাই শোনা অমনি ভাবাবিষ্ট হয়ে গেলেন।

    “শ্রীমতী মেঘ কি ময়ূরের কণ্ঠ দেখলে আর স্থির থাকতে পারতেন না। শ্রীকৃষ্ণের উদ্দীপন হয়ে বাহ্যশূন্য হয়ে যেতেন (Kathamrita)।”

    ঠাকুর একটু চুপ করিয়া বসিয়া আছেন। কিয়ৎক্ষণ পরে আবার কথা কহিতেছেন—“শ্রীমতীর মহাভাব। গোপীপ্রেমে কোন কামনা নাই। ঠিক ভক্ত যে, সে কোন কামনা করে না। কেবল শুদ্ধাভক্তি প্রার্থনা করে; কোন শক্তি কি সিদ্ধাই কিছু চায় না।”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

  • Japan: নিশ্চিহ্ন হওয়ার পথে জাপান? ব্যাপক কমছে জন্মহার, বিয়ে ও সন্তানধারণে উৎসাহিত করছে সরকার

    Japan: নিশ্চিহ্ন হওয়ার পথে জাপান? ব্যাপক কমছে জন্মহার, বিয়ে ও সন্তানধারণে উৎসাহিত করছে সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাপানের (Japan) সভ্যতা কি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে? কেন উঠছে এমন প্রশ্ন? দেখা যাচ্ছে ২০২৪ সালে জাপানে জন্মহার সর্বনিম্নের ভিত্তিতে রেকর্ড (Low Birth Rate) গড়ে একেবারে ফেলেছে। এই নিয়ে টানা ৯ বছর ধরে এই একই প্রবণতা দেখা যাচ্ছে জাপানে। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন যদি এমনই চলতে থাকে, তবে এখন থেকে ৬৯৫ বছর পর ২৭২০ সালের জানুয়ারিতে জাপানে শিশুর সংখ্যা মাত্র একটিতে নেমে আসবে। এখানেই উদ্বেগ দেখা গিয়েছে।

    জন্মহার না বাড়লে জাপান (Japan) একেবারে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে

    জনসংখ্যা বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, জন্মহার না বাড়লে জাপান একেবারে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। এই আবহে সামনে এসেছে জাপানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের রিপোর্ট। ওই রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, ২০২৪ সালে বিদেশি নাগরিক-সহ মাত্র ৭,২০,৯৮৮ শিশুর জন্ম হয়েছে জাপানে। ২০২৩ সালে এই সংখ্যা ছিল ৭,৫৮,৬৩১। অর্থাৎ মাত্র এক বছরের মধ্যে শিশুজন্মের সংখ্যা পাঁচ শতাংশ কমে গিয়েছে। জানা গিয়েছে, ইদানিং বিয়ের সংখ্যা কমতে শুরু করে জাপানে। ২০২০ সালে, কোভিডের সময়ে ১২.৭ শতাংশ হ্রাস পেয়েছিল বিয়ের হার। সেই প্রভাব এখনও টের পাওয়া যাচ্ছে জাপান।

    কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউট এবং ইনস্টিটিউট ফর এথিক্স ইন এআই-এর সহযোগী অধ্যাপক একাতেরিনা হার্টোগের মতে, ‘‘জাপান যদি কখনও নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়, তার মূল কারণ হবে সে দেশের কর্মসংস্কৃতি। ভালো বেতনের চাকরি না করলে পুরুষদের বিবাহযোগ্য বলে মনে করা হয় না। পৃথিবীর অধিকাংশ দেশেই এই দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে বটে, কিন্তু জাপানের ক্ষেত্রে এ ছাড়া আরও কয়েকটি বিষয় রয়েছে। জাপানের (Japan) বাজারে ভালো চাকরির অভাব বাড়ছে বলেই বক্তব্য বিশেষজ্ঞদের। ফলে পুরুষদের মধ্যে এমন এক শ্রেণি তৈরি হচ্ছে, যাঁরা আর্থিক অনিশ্চয়তার কারণে বিয়ে করতে চাইছেন না অথবা সন্তানের জন্ম দিয়ে পরিবার গড়ে তোলার ব্যাপারে সাহস পাচ্ছেন না।’’

    সরকারি উদ্যোগ (Japan)

    তোহোকু বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি ও সমাজবিদ্যা গবেষণা কেন্দ্রের অধ্যাপক হিরোশি ইয়োশিদা বলছেন, ‘‘কম জন্মহারের কারণে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া প্রথম দেশ হতে পারে জাপান (Japan)।’’ বিয়ে এবং সন্তানধারণে দম্পতিদের উৎসাহিত করার জন্য একাধিক উদ্যোগ নিয়েছে জাপান সরকার। সরকার চালু করেছে ডেটিং অ্যাপ। একই সঙ্গে সরকারের পক্ষ থেকে শিশুযত্নের সুবিধা, আবাসনের সুবিধা ইত্যাদি নানা পরিষেবা চালু করা হয়েছে।

  • Cow Dung: গোবর থেকে তৈরি হচ্ছে ত্বক-বান্ধব রং, ভয় ছাড়াই মাতুন হোলিতে

    Cow Dung: গোবর থেকে তৈরি হচ্ছে ত্বক-বান্ধব রং, ভয় ছাড়াই মাতুন হোলিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই দোল উৎসব। রংয়ের এই উৎসবে শামিল হয়ে অনেকেই আক্রান্ত হন ত্বকের রোগে। মাত্রাতিরিক্ত কেমিক্যাল মেশানোর ফলেই অনেকেই স্কিন ডিজিজে ভোগেন। তবে এবার স্কিন ডিজিজের ভয় ছাড়াই (Cow Dung) মাততে পারবেন রংয়ের উৎসবে (Uttar Pradesh)। আজ আপনাদের শোনাব সেই গল্পই।

    গোবর থেকে গুলাল (Cow Dung)

    উত্তরপ্রদেশের সাহারানপুরে রয়েছে শ্রী শাকম্ভরী কানহা উপভন গোশালা। এবাই গোবর থেকে গুলাল তৈরি করেছে। এই রং ব্যবহার করলেও চামড়ার কোনও ক্ষতি হবে না। গোশালা কর্তৃপক্ষ এই রং পাঠাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে।

    প্রাকৃতিক গোবর গুলাল’

    পুর নিগমের দাবি, এটি রাজ্যের প্রথম গোশালা যেখানে ‘প্রাকৃতিক গোবর গুলাল’ তৈরি করে এমন একটি অনন্য পরীক্ষা চালানো হয়েছে। মিউনিসিপ্যাল কমিশনার সঞ্জয় চৌহানের তত্ত্বাবধানে এই গুলাল তৈরি করা হয়েছে। গোবর থেকে তৈরি এই গুলাল হোলিতে সিন্থেটিক রঙের ক্ষতিকারক প্রভাব থেকে মানুষকে রক্ষা করবে। রাজ্যের নগর উন্নয়ন মন্ত্রী এ কে শর্মাকেও এই গুলাল পাঠানো হবে বলে জানান কর্মকর্তারা। চৌহান জানান, শ্রী শাকম্ভরী কানহা উপভন গোশালা একটি আইএসও সার্টিফাইড প্রতিষ্ঠান, যা দেশজুড়ে তার নতুন নতুন পরীক্ষার জন্য পরিচিত। গোবর থেকে তৈরি বিভিন্ন পণ্যের পাশাপাশি এখানে পরিবেশবান্ধব রংও তৈরি করা হয়েছে। তিনি বলেন, “কানহা উপভন গোশালা রাজ্যের প্রথম গোশালা যেখানে গোবর থেকে গুলাল প্রস্তুত করা হয়েছে (Cow Dung)।”

    গৌশালা চিফ ইঞ্জিনিয়ার (নির্মাণ) বিকে সিং জানান, “গৌশালায় প্রস্তুত গুলালে গোময় গুঁড়ো, অ্যারারুট, সুগন্ধি, ফলের রঙ, বিটরুট, পালং শাক এবং হলুদের মতো প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে কোনও রাসায়নিক নেই, তিনি জানিয়েছেন, এটি একটি উচ্চমানের প্রাকৃতিক গুলাল। সিং জানান, প্রাকৃতিক গোময় গুলাল চারটি রঙে প্রস্তুত করা হচ্ছে — গোলাপি, সবুজ, হলুদ এবং নীল। গৌশালার দায়িত্বপ্রাপ্ত এবং কর্পোরেশনের ভেটেরিনারি ওয়েলফেয়ার অফিসার ডঃ সন্দীপ মিশ্র জানান, এই গুলাল ব্যবহারে ত্বকের কোনও ক্ষতি হবে না (Uttar Pradesh)। এই গুলাল পুরসভার স্টল, বাজার এবং অনলাইনেও পাওয়া যাবে। গুলাল মিলবে ১০০ গ্রাম, ২৫০ গ্রাম এবং ৫০০ গ্রামের প্যাকেটে (Cow Dung)।

  • Haryana: হরিয়ানার খুন ২২ বছরের মহিলা কংগ্রেস কর্মী, ‘দলের লোকেরাই করেছে’, দাবি নিহতের মায়ের

    Haryana: হরিয়ানার খুন ২২ বছরের মহিলা কংগ্রেস কর্মী, ‘দলের লোকেরাই করেছে’, দাবি নিহতের মায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হরিয়ানায় (Haryana) খুন ২২ বছরের মহিলা কংগ্রেস কর্মী। গতকাল শনিবার রোহতক-দিল্লি হাইওয়ের সাম্পলা বাসস্ট্যান্ডের কাছে একটি স্যুটকেসে ওই মহিলার দেহ উদ্ধার হয়। এই মৃত্যু নিয়ে বিস্ফোরক দাবি করলেন নিহতের মা। তাঁর দাবি, দলের লোকেরাই এই কাজ করেছে। জানা যায়, মৃত মহিলা হরিয়ানা সোনিপতের কাঠুরা গ্রামের বাসিন্দা। তাঁর নাম হিমানী নারওয়াল। কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো যাত্রায় অংশ নিতেও দেখা গিয়েছিল তাঁকে। এর পাশাপাশি রোহতকের সাংসদ দীপেন্দর হুডার সঙ্গেও নানা অনুষ্ঠানে তাঁকে দেখা গিয়েছে। কংগ্রেসের বিভিন্ন সমাবেশ এবং সামাজিক অনুষ্ঠানে হরিয়ানার লোকশিল্পীদের সঙ্গে পারফর্ম করতেও দেখা যেত হিমানীকে।

    কী বলছেন নিহতের মা (Haryana)?

    নিহতের মা সবিতা নারওয়াল সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘মেয়ের সঙ্গে শেষবার কথা হয়েছিল গত ২৭ ফেব্রুয়ারি। আমার মেয়ে কংগ্রেসের জন্য অনেক আত্মত্যাগ স্বীকার করেছে। দলের সদস্যরা আমাদের বাড়িতে প্রায়ই আসতেন। দলের কিছু লোক এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকতে পারে, কারণ হিমানির দ্রুত উত্থানে তারা ভীত ছিল।’’

    পরিত্যক্ত একটি স্যুটকেস লক্ষ্য করেন বেশ কয়েকজন বাসযাত্রী

    রিপোর্ট অনুযায়ী, হরিয়ানার (Haryana) সাম্পলা বাসস্ট্যান্ড থেকে মাত্র ২০০ মিটার দূরে পরিত্যক্ত একটি স্যুটকেস লক্ষ্য করেন বেশ কয়েকজন যাত্রী। তখনই বিষয়টি জানানো হয় পুলিশকে। রোহতক পুলিশের অন্যতম কর্তা সানি লৌরা বলেন, ‘‘স্যুটকেস খোলার পরেই কর্মকর্তারা হিমানী নারওয়ালের দেহটি দেখতে পান। তাঁর গলায় আঘাতের চিহ্ন স্পষ্ট ছিল। যা থেকে বোঝা যায় যে তাঁকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে।’’

    সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে (Haryana)

    অন্যদিকে সাম্পলা থানার এসএইচও বিজেন্দর সিং সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, প্রমাণ সংগ্রহের জন্য ঘটনাস্থলে ফরেনসিক দলকে ডাকা হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘‘আমাদের ধারণা, তাঁর লাশ স্যুটকেসে ভরে এখানে ফেলে দেওয়ার আগে তাঁকে অন্যত্র হত্যা করা হয়। সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে দেখা হচ্ছে, কখন স্যুটকেসটি ঘটনাস্থলে ফেলে রাখা হয়েছিল।’’

  • NASA: ইসরোর সাফল্য থেকে এলিয়েন অস্তিত্ব, কী বলছেন নাসার বাঙালি বিজ্ঞানী গৌতম?

    NASA: ইসরোর সাফল্য থেকে এলিয়েন অস্তিত্ব, কী বলছেন নাসার বাঙালি বিজ্ঞানী গৌতম?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুনীতা ইউলিয়ামসদের পৃথিবীতে ফেরা, চন্দ্রাভিযানে ইসরো সাফল্য সহ এলিয়নদের অস্তিত্ব নিয়ে একাধিক প্রশ্নের উত্তর দিলেন নাসার নাসার (NASA) সিনিয়র বিজ্ঞানী গৌতম চট্টোপাধ্যায় (Goutam Chattopadhyay)। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মহাকাশ গবেষণার খুঁটিনাটি নানা দিক নিয়ে আলোচনা করলেন এই বাঙালি বিজ্ঞানী।

    কোন্নগরের নবগ্রাম বিদ্যাপীঠে শুরু পড়াশোনা (NASA)

    ছোট থেকেই মেধাবী গৌতমবাবুর জন্ম কোন্নগরের নবগ্রামে। সেখানেই কেটেছে শৈশব। নবগ্রাম বিদ্যাপীঠে শুরু পড়াশোনা। শিবপুর বিই কলেজে ইলেকট্রনিক্স নিয়ে স্নাতকোত্তর, তারপর বেঙ্গালুরু হয়ে পাড়ি দেন আমেরিকায়। মর্কিন দেশে করেন ডক্টরেট করতে। বিগত ১৪ বছর ধরে তিনি কর্মরত রয়েছেন নাসা’তে (NASA)। মার্কিন মহাকাশ সংস্থা প্রতিবছর মহাকাশ বিজ্ঞানের সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন বিজ্ঞানীদের বিশেষভাবে সম্মানিত করে থাকে। ২০২৩ সালে তরুণ বিজ্ঞানী হিসেবে নাসার পিপলস লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন গৌতমবাবু।

    নাসার (NASA) আসল কাজ বিজ্ঞানের নানা প্রশ্নের উত্তর দেওয়া

    বিজ্ঞানী গৌতম চট্টোপাধ্যায় একাধিক আবিষ্কার করেছেন বলে জানা যায়। তাঁর মতে, নাসার (NASA) আসল কাজ হচ্ছে বিজ্ঞানের নানা প্রশ্নের উত্তর দেওয়া। সংবাদমাধ্যকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘‘জল ও প্রাণ কোথা থেকে এল। ধুমকেতু কি পৃথিবীতে জল এনেছে ? পৃথিবীতে জল কোথা থেকে এল বা প্রাণের সন্ধান কিভাবে এল? সেটার সন্ধান করলেই মঙ্গল গ্রহ বা অন্যান্য গ্রহে জল বা প্রাণ আছে কি না, সেটার অনেকটা উত্তর পাওয়া যাবে। এই সব খোঁজার জন্যই আমি একটা যন্ত্র তৈরি করেছি, যার নাম হোয়াটস আপ।’’

    মঙ্গল গ্রহে প্রাণ নিয়ে কী বললেন?

    গৌতম বাবু বলেন, ‘‘মঙ্গল গ্রহের ক্ষেত্রে আমরা যেটা করছি, মঙ্গলে কি প্রাণ আছে বা কখনও ছিল সেটা পরীক্ষা-নিরীক্ষা হচ্ছে। নাসার (NASA) তরফে মঙ্গল গ্রহে একাধিক ছোট-বড় রোভার পাঠানো হয়েছে। তাতে নতুন নতুন যন্ত্রপাতি লাগানো হচ্ছে। ২০২০ সালে নাসা থেকে রোভার গিয়েছিল। যে জায়গায় রোভারটি ল্যান্ড করেছিল, সেখানে আগে একটি লেক ছিল। যদিও নাসা এখনও পর্যন্ত কোনও প্রাণের সন্ধান পায়নি।’’ এলিয়েন নিয়ে তাঁর মত হল, ‘‘পৃথিবীর বাইরে কোথাও প্রাণের সন্ধান পাওয়া যায়নি তবে বিভিন্ন মাধ্যমে বলা হয় এলিয়েন আছে, তার সম্ভাবনাও আছে। যদিও তা এখনও খুঁজে পাওয়া যায়নি।’’

    প্রসঙ্গ সুনীতা ইউলিয়ামসদের পৃথিবীতে ফেরা

    নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত হওয়া সত্ত্বেও সুনীতার এখনও পৃথিবীতে ফেরেননি। এই প্রসঙ্গে নাসার (NASA) বিজ্ঞানী গৌতম চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘‘এখান থেকে একটা ক্যাপসুলে করে তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কিন্তু ওখানে যাওয়ার পর একটা সমস্যা সৃষ্টি হয়। ঝুঁকি না-নেওয়ার জন্যই এই বিলম্ব। এখনও পর্যন্ত সিদ্ধান্ত হয়েছে ১৯ মার্চ অন্য একটি ক্যাপসুলে করে সুনীতা উইলিয়ামস ও অন্যান্যদের পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনা হবে। ওনারা সুস্থভাবেই পৃথিবীতে ফিরে আসবেন। এই ঘটনায় একদিক থেকে সুবিধাই হয়েছে। পরবর্তীকালে যদি মঙ্গল গ্রহে মানুষ পাঠানো হয়, তাহলে তাঁদের শারীরিক ও মানসিক কি প্রতিক্রিয়া হবে তা দেখা গেল। কারণ মঙ্গলগ্রহে যেতে আসতে ১৪ মাস সময় লাগে। সুনীতা উইলিয়ামস বা অন্যান্যরা যখনই অভিযানে যান, তাঁরা এই ধরনের ঘটনার জন্য প্রস্তুত থাকেন।’’

    ইসরোর সাফল্য

    বাঙালি বিজ্ঞানীর (Goutam Chattopadhyay) মতে, ‘‘ইসরো যেভাবে সফলতা পেয়েছে খুবই খুশির ব্যাপার। মহাকাশ গবেষণার জন্য বারবার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে যেতে হবে। নাসার সঙ্গে ইসরোর কোলাবরেশন আছে। এ বছরই আমরা নিসার মিশনের মাধ্যমে যুক্ত হয়েছি। কোথাও যখন প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়, তারজন্য এই যন্ত্র সাহায্য করবে। ভারতীয় হিসেবে এটা গর্বের ব্যাপার।’’

  • Canada: ট্রুডোর পরে এবার লিবারেল পার্টির রাশ ধরছেন মার্ক কার্নি!

    Canada: ট্রুডোর পরে এবার লিবারেল পার্টির রাশ ধরছেন মার্ক কার্নি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্ষোভ পুঞ্জীভূত হয়েছিল দলের অন্দরেই। ঘরে-বাইরে চাপের চোটে প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়েছেন কানাডার (Canada) প্রধানমন্ত্রী লিবারেল পার্টির (Liberal Party) নেতা জাস্টিন ট্রুডো। তবে যেহেতু এখনও নেতা নির্বাচিত হয়নি, তাই তিনিই চালাচ্ছেন দেশ।

    নেতা বদলের কারণ (Canada)

    জানা গিয়েছে, এবার লিবারেল পার্টির রাশ ধরতে চলেছেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় ব্যাংকার মার্ক কার্নি। আগামী রবিবার তিনি দলের রাশ হাতে নিতে পারেন। নেতা নির্বাচিত হওয়ার পর তিনিই হবেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, চলতি বছরই রয়েছে কানাডার সাধারণ নির্বাচন। ট্রুডোকে সামনে রেখে নির্বাচনে যেতে চাইছিলেন না তাঁর দলের নেতারা। সেই কারণেই প্রয়োজন ছিল নেতা বদলের।

    সমীক্ষায় ইঙ্গিত

    মেইনস্ট্রিট রিসার্চের লিবারেল পার্টির ভোটারদের সমীক্ষায় ইঙ্গিত, কার্নি প্রাক্তন উপ-প্রধানমন্ত্রী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ডকে পরাজিত করবেন (Canada)। ওই সমীক্ষা অনুযায়ী, কার্নি পেয়েছেন ৪৩ শতাংশের সমর্থন, আর ফ্রিল্যান্ডের ঝুলিতে পড়েছে মাত্র ৩১ শতাংশের সমর্থন। কার্নি ইতিমধ্যেই ট্রুডোর সঙ্গে দূরত্ব রচনা করতে শুরু করেছেন। গত মঙ্গলবার তিনি মন্ট্রিয়লে নেতৃত্ব প্রতিযোগিতার ইংরেজি ভাষার বিতর্কে তিনি বলেন, “আমাদের অর্থনীতি দুর্বল ছিল। এর আগেই আমরা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এই হুমকিগুলির মুখোমুখি হয়েছি।” তাঁর নির্বাচনী ইস্তাহারে ট্রুডোর বিভিন্ন নীতির সমালোচনা করা হয়েছে। কার্নির ইস্তাহারে বলা হয়েছে, অনেক কানাডিয়ান, বিশেষ করে তরুণ কানাডিয়ানরা মহামারি ও জীবনযাত্রার ব্যয়ের সঙ্কটে বড় ধরনের ধাক্কা খেয়েছে – যা আরও খারাপ হয়েছে অভিবাসনের উল্লম্ফন ও সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসনের ঘাটতির কারণে।

    কার্নি নিজেকে বারবার ‘আউটসাইডার’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। যদিও গত বছর প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো তাঁকে অর্থনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “আমি পেশাদার রাজনীতিবিদ নই। আমি একজন বাস্তববাদী, যিনি কাজ সম্পন্ন করেন।” প্রসঙ্গত, ২০০৮ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত কানাডার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ছিলেন (Liberal Party) কার্নি। ২০১৩ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ব্রিটেনের কনজারভেটিভ সরকারের অধীনে ইংল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন (Canada)।

  • Bangladesh Crisis: হাসিনাকে দেশে ফেরাতে ইন্টারপোলের দ্বারস্থ হচ্ছে বাংলাদেশ!

    Bangladesh Crisis: হাসিনাকে দেশে ফেরাতে ইন্টারপোলের দ্বারস্থ হচ্ছে বাংলাদেশ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী তথা আওয়ামি লিগ সুপ্রিমো শেখ হাসিনাকে (Sheikh Hasina) দেশে ফেরাতে (Bangladesh Crisis) ইন্টারপোলের দ্বারস্থ হচ্ছে বাংলাদেশ। শনিবার বিকেলে ঢাকার একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন বাংলাদেশের সরকারি আইনজীবী তথা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রধান প্রসিকিউটর মহম্মদ তাজুল হোসেন।

    সরকারি আইনজীবীর বক্তব্য (Bangladesh Crisis)

    ওই অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরানোর চেষ্টা চলছে। এক থেকে দেড় মাসের মধ্যেই তাঁর বিরুদ্ধে বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হবে।” তিনি জানান, ইন্টারপোলের মাধ্যমে হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরানোর চেষ্টা চলছে। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের যে এ বিষয়ে চুক্তি রয়েছে, তাও মনে করিয়ে দেন তাজুল। বাংলাদেশের সরকারি আইনজীবী তথা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রধান প্রসিকিউটর বলেন, “হাসিনা-সহ গুরুত্বপূর্ণ কিছু মামলার তদন্ত রিপোর্ট আমরা মার্চ মাসের মধ্যেই হাতে পেয়ে যাব বলে আশা করছি। যদি আনুষ্ঠানিকভাবে ওই রিপোর্ট পেয়ে যাই, তাহলে এক-দেড় মাসের মধ্যেই বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করে দেওয়া হবে।”

    বিরতি ছাড়াই চলবে বিচার

    তিনি বলেন, “কতদিন ধরে তা চলবে, এখনই বলা সম্ভব নয়। নথির পরিমাণ, সাক্ষীদের বয়ান বিচার করে আদালত সেই সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। আমাদের দিক থেকে যত দ্রুত বিচার প্রক্রিয়ার কাজ এগোনো যায়, সেই চেষ্টা করব। কোনও বিরতি ছাড়াই চলবে ট্রাইব্যুনালের বিচার।” তাজুল বলেন, “ইন্টারপোলের মাধ্যমে হাসিনাকে দেশে ফেরানোর চেষ্টা চলছে। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্দি বিনিময় চুক্তি রয়েছে। আওয়ামি লিগ সরকারই তা স্বাক্ষর করেছিল। আশা করছি, এই চুক্তির শর্ত মেনেই ভারত হাসিনাকে ফিরিয়ে দেবে।”

    প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “এটি কোনও সাধারণ খুনের ঘটনা নয়। এগুলি মানবতাবিরোধী অপরাধ। যার বিস্তৃতি ৫৬ হাজার বর্গমাইল। দু’হাজারেরও বেশি মানুষ এতে শহিদ হয়েছেন। আহতের সংখ্যা ২৫ হাজারেরও বেশি। আমরা দ্রুত বিচার প্রক্রিয়া শুরুর চেষ্টা করছি।” প্রসঙ্গত, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেরে ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে আসেন হাসিনা। তাঁকে ফেরত চেয়ে নয়াদিল্লিকে চিঠিও দিয়েছে ঢাকা (Sheikh Hasina)। সেই চিঠির প্রাপ্তি স্বীকার করলেও, ভারত এখনও তার জবাব দেয়নি (Bangladesh Crisis)।

  • AAP: ভাড়া চাইলেই খুনের হুমকি, আপের অফিসে তালা ঝোলালেন বাড়ির মালিক

    AAP: ভাড়া চাইলেই খুনের হুমকি, আপের অফিসে তালা ঝোলালেন বাড়ির মালিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টিটা (AAP) কি উঠেই যাবে এবার? এমনই প্রশ্ন উঠছে রাজনৈতিক মহলে (Bhopal)। প্রশ্ন ওঠার একাধিক কারণও রয়েছে। এর এক নম্বর কারণ যদি হয় দিল্লিতে দলের গোহারা হার, তবে দু’নম্বর কারণ পঞ্জাবে দলের টালমাটাল পরিস্থিতি। এমতাবস্থায় মধ্যপ্রদেশের ভোপালে আবার কেজরিওয়ালের দলের অফিস সিল করে দেওয়ার মতো বিষফোঁড়াও রয়েছে।

    অফিসের দরজায় মোটা তালা (AAP)

    ঘটনাটি তবে খুলেই বলা যাক। ভোপালের সুবাস নগর এলাকায় রয়েছে আম আদমি পার্টির অফিস। যে বাড়িতে অফিসটি রয়েছে, সেটি ভাড়া বাড়ি। বাড়ির মালিক মঙ্গলানি। জানা গিয়েছে, এই বাড়িরই ভাড়া মেটায়নি দল। দেওয়া হয়নি বিদ্যুতের বিলও। তাই অফিসের দরজায় মোটা একটা তালা ঝুলিয়ে দিয়েছেন বাড়ির মালিক। বাড়ির মালিকের অভিযোগ, পার্টির সদস্যরা বারবার ভাড়া ও বিল দেওয়ার মিথ্যা আশ্বাস দিচ্ছিলেন। তাঁকে না জানিয়ে গোপনে অফিস থেকে কিছু জিনিসপত্রও নিয়ে চলে গিয়েছেন পার্টির লোকজন।

    বাড়ির মালিকের পাওনা

    তাঁর দাবি, তিন মাসের বাড়ি ভাড়া বাবদ ৬০ হাজার টাকা এখনও পাওনা তাঁর (AAP)। বাকি রয়েছে বিদ্যুতের বিলও। ছ’মাসের বিদ্যুৎ বিল বাবদ পার্টির কাছে বাড়ির মালিকের পাওনা ১৩ হাজার টাকা। তিনি বলেন, “চার-পাঁচ মাস আগে আমার বাড়িটা লিজে নিয়েছিল আম আদমি পার্টি। তার পর থেকে অনেক কষ্টে তারা মাত্র দু’মাসের ভাড়া দিয়েছে। বকেয়া রয়েছে তিন মাসের ভাড়া। তারা রাতে চোরের মতো এসে আমার অনুমতি ছাড়াই সব জিনিসপত্র নিয়ে চলে যাচ্ছে।”

    তাঁর অভিযোগ, “ফোন করে বকেয়া ভাড়া চাইলেই আমাকে তারা হুমকি দেয়।” তিনি বলেন, “আমি আইনত সঠিক অবস্থানেই রয়েছি। আমি কোনও ভুল করিনি। ভাড়ার জন্য ফোন করলেই তারা আমাকে হুমকি দেয়। আমাকে বলেই তারা বাড়ি খালি করে দেবে বলেও আশ্বাস দেয়।” তিনি বলেন, “তারা কেজরিওয়ালের নাম করেই আমাকে ভয় দেখায়। তারা বলে, সরকার কাউকে হত্যা করতে পারে। আর সেটা (Bhopal) কেউ জানতেও পারবে না।” স্থানীয় থানায় এ ব্যাপারে অভিযোগ দায়ের করেছেন বাড়ির মালিক (AAP)।

  • Israel: রমজানে দ্বিতীয় দফায় যুদ্ধ বিরতির মার্কিন প্রস্তাব, সায় ইজরায়েলের

    Israel: রমজানে দ্বিতীয় দফায় যুদ্ধ বিরতির মার্কিন প্রস্তাব, সায় ইজরায়েলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গি গোষ্ঠী হামাস (Gaza) ও ইজরায়েলের (Israel) মধ্যে ৪২ দিনের যুদ্ধবিরতি শেষ হয়েছে গতকাল শনিবার। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফের একটি নতুন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবের অনুমোদন দিয়েছে ইজরায়েলের সরকার। এমনটাই জানা গিয়েছে। এই প্রস্তাবের আওতায় পুরো রমজান মাসে যুদ্ধবিরতি বজায় থাকতে চলেছে। ইজরায়েলের সংবাদমাধ্যমগুলি জানিয়েছে, নতুন যুদ্ধবিরতি রমজান মাস এবং ইহুদি ধর্মাবলম্বীদের পাসওভার (Israel) উৎসব পর্যন্ত বহাল থাকবে।

    চুক্তির প্রথম ধাপে ৪২ দিন গাজায় বন্ধ রাখা হয়েছিল যুদ্ধ

    এর আগে চুক্তির প্রথম ধাপে ৪২ দিন গাজায় বন্ধ রাখা হয়েছিল যুদ্ধ। সেই চুক্তির শর্ত অনুযায়ী দুই পক্ষের মধ্যে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরু হওয়ার কথা ছিল, তবে তা বাস্তবে হয়নি। প্রথম ধাপের যুদ্ধবিরতি চলাকালীন বন্দিবিনিময় পর্ব সম্পন্ন হয় দুই দেশের মধ্যে। নেতানিয়াহুর সরকার জানিয়েছে, গাজা উপত্যকায় (Israel) এখনও পর্যন্ত ২৭ জন জীবিত বন্দী আছে এবং ৩২টি মরদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।

    যুদ্ধবিরতির মেয়াদ ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত (Israel)

    যুদ্ধবিরতি চুক্তির দ্বিতীয় ধাপে বন্দী বিনিময়ের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা ও দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা অন্যতম উদ্দেশ্য। বর্তমানে অনুমোদিত যুদ্ধবিরতির মেয়াদ ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছে, যেদিন ইহুদিদের ধর্মীয় উৎসব পাসওভার শেষ হবে। ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এই যুদ্ধবিরতির প্রথম দিনেই জীবিত ও মৃত বন্দীদের অর্ধেককে মুক্তি দেওয়া হবে। এরপর যুদ্ধবিরতির সময়সীমা শেষে যদি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, তবে বাকি বন্দীদেরও মুক্তি দেওয়া হবে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় দাবি করেছে, এটি যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফের একটি পরিকল্পনা, যা ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু অনুমোদন করেছেন। একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের দাবি ইজরায়েল সম্পূর্ণরূপে যুদ্ধবিরতি চুক্তির শর্ত মেনে চলছে, তবে হামাস বারবার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করছে। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হয়েছিল যুদ্ধ।

  • UP Health Minister: মহাকুম্ভের স্নানে চর্মরোগের গুজব! প্রতিক্রিয়া দিলেন যোগী সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    UP Health Minister: মহাকুম্ভের স্নানে চর্মরোগের গুজব! প্রতিক্রিয়া দিলেন যোগী সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকুম্ভের (Mahakumbh) স্নানে নাকি ছড়াচ্ছে চর্মরোগ! এমনই গুজব রটানো হয়। এনিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানালেন উত্তরপ্রদেশের উপ মুখ্যমন্ত্রী (UP Health Minister) তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রী ব্রজেশ পাঠক। শনিবারই এক সাংবাদিক সম্মেলনে ব্রজেশ পাঠক জানান, মহাকুম্ভ চলাকালীন পবিত্র সঙ্গমে স্নান করার পর একজনও ব্যক্তির চর্মরোগের খবর পাওয়া যায়নি।

    শনিবারই লখনউতে একটি অনুষ্ঠানে এমন মন্তব্য করেন পাঠক

    শনিবারই লখনউতে একটি বেসরকারি অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন ব্রজেশ পাঠক (UP Health Minister)। সেখানেই তিনি সমাজবাদী পার্টির সভাপতি অখিলেশ যাদব সহ বিরোধী নেতাদের উদ্দেশে এই মন্তব্য করেন। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি অখিলেশ যাদব মন্তব্য করেছিলেন সঙ্গমে স্নান করার পর বেশ কয়েকজন তীর্থযাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। এনিয়েই ব্রজেশ পাঠক বলেন, ‘‘অনেক সংখ্যক তীর্থযাত্রী হাজির হয়েছিলেন কিন্তু চর্মরোগের কোনও ঘটনা ঘটেনি।’’ গঙ্গার জল যে সম্পূর্ণভাবে বিশুদ্ধ তাও জোর দিয়ে বলেন পাঠক (UP Health Minister)।

    মহাকুম্ভের সাংস্কৃতিক তাৎপর্য

    স্বাস্থ্যমন্ত্রী (UP Health Minister) মহাকুম্ভের সাংস্কৃতিক তাৎপর্যের উল্লেখ করে বলেন,  ‘‘ভারত এবং ভারতীয়ত্ববোধের একটি বিশ্বব্যাপী প্রতীক হল মহাকুম্ভ। এই উৎসব ধনী শিল্পপতি থেকে শুরু করে গ্রামবাসী পর্যন্ত সকল স্তরের মানুষকে একত্রিত করতে পেরেছে। কোনও ভেদাভেদ ছাড়াই।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘আমাদের হিন্দু সংস্কৃতিতে মানুষকে শ্রেষ্ঠ বলে মনে করা হয়, এমনকি প্রাণী এবং গাছকেও আমাদের পরিবারের অংশ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। সমগ্র সৃষ্টি আমাদের পরিবার, এবং এটিই সনাতনের সারমর্ম।’’

    ৬৬ কোটি ভক্তের অংশগ্রহণে মহাকুম্ভ গড়ল নয়া ইতিহাস, জেনে নিন খুঁটিনাটি

    – মহাকুম্ভ নগর তৈরি করা হয়েছিল ৪,০০০ হেক্টর অঞ্চলজুড়ে।
    – এর পাশাপাশি মহাকুম্ভকে ভাগ করা হয়েছিল ২৫টি সেক্টরে।
    – শুধু তাই নয় ১২ কিমি জুড়ে তৈরি করা হয়েছিল শুধু স্নানের ঘাট।
    – ১,৮৫০ হেক্টর জায়গা জুড়ে তৈরি ছিল গাড়ি পার্কিং-এর ব্যবস্থা।
    – এর পাশাপাশি মহাকুম্ভ নগরীজুড়ে ছিল ৬৭ হাজার স্ট্রিট লাইট।
    – দেড় লাখেরও বেশি টয়লেট গড়ে তোলা হয়েছিল।
    – ২৫ হাজারেরও বেশি অস্থায়ী আবাস তৈরি করা হয়েছিল মানুষজনের থাকার জন্য।

LinkedIn
Share