Tag: bangla news

bangla news

  • Income Tax: ১ এপ্রিল থেকে বদলে যাচ্ছে আয়কর জমা দেওয়ার নিয়ম, জানুন বিশদে

    Income Tax: ১ এপ্রিল থেকে বদলে যাচ্ছে আয়কর জমা দেওয়ার নিয়ম, জানুন বিশদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১ এপ্রিল (April) থেকে বদলে যাচ্ছে আয়কর (Income Tax) জমা দেওয়ার নিয়ম। তাই চলতি মাসের ৩১ তারিখের মধ্যেই জমা দিতে হবে আয়কর। যাঁরা আয়কর সীমার মধ্যে পড়েন, তাঁদের জেনে রাখতে হবে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই নিয়মগুলি জানা না থাকলে আয়কর জমা দেওয়ার সময় বিপাকে পড়তে হতে পারে। যেহেতু ১ এপ্রিল থেকেই চালু হচ্ছে নয়া আয়কর নিয়ম, সেহেতু বদলে গিয়েছে নয়া আয়কর নিয়মে কর ছাড়ের সীমাও।

    আয়করে (Income Tax) ছাড়…

    ১ এপ্রিল থেকে চালু হওয়া নয়া আয়কর নিয়মের অধীনে ৭ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ের ওপর করছাড় মিলবে। আগে এই করছাড়ের উর্ধ্বসীমা ছিল ৫ লক্ষ টাকা। পুরনো আয়কর নিয়মে কর্মীরা ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয়করে (Income Tax) ছাড় পেতেন। নয়া আয়কর নিয়মে অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের সাড়ে ১৫ লক্ষ টাকা বা তার বেশি উপার্জনের ওপরে ৫২ হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত ছাড় পাবেন। বেসরকারি কর্মীদের ক্ষেত্রে লিভ এনক্যাশমেন্টের ক্ষেত্রে সীমা ছিল ৩ লক্ষ টাকা। এবার সেই আর্থিক সীমা বাড়িয়ে করা হয়েছে ২৫ লক্ষ টাকা। ১ এপ্রিল থেকে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগকে শর্ট টার্ম ক্যাপিট্যাল গেইনের অধীনে কর নেওয়া হবে। এলআইসির বার্ষিক প্রিমিয়াম যদি ৫ লক্ষ টাকা হয়, তবে নয়া অর্থবর্ষ থেকে তা থেকে উপার্জন আয়করের অধীনে আসবে। সিনিয়র সিটিজেন স্কিমে সর্বোচ্চ ডিপোজিটের সীমা ১৫ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ লক্ষ টাকা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: রামনবমী উপলক্ষে রাজ্যে ২১০০ শোভাযাত্রা হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের, অংশ নেবে বিজেপিও

    জানা গিয়েছে, ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত উপার্জনের ওপর কোনও আয়কর (Income Tax) দিতে হবে না। ৩ থেকে ৬ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ের ক্ষেত্রে ৫ শতাংশ পর্যন্ত আয়কর দিতে হবে। ৬ থেকে ৯ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ের ওপর ১০ শতাংশ হারে আয়কর জমা দিতে হবে। ৯ থেকে ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ের ওপর ১৫ শতাংশ হারে আয়কর জমা দিতে হবে। ১২ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক উপার্জনের ওপর ২০ শতাংশ হারে আয়কর জমা দিতে হবে। ১৫ লক্ষ টাকার ওপর আয়ের ক্ষেত্রে আয়কর জমা দিতে হবে ৩০ শতাংশ হারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Navami: রামনবমী উপলক্ষে রাজ্যে ২১০০ শোভাযাত্রা হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের, অংশ নেবে বিজেপিও

    Ram Navami: রামনবমী উপলক্ষে রাজ্যে ২১০০ শোভাযাত্রা হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের, অংশ নেবে বিজেপিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩০ মার্চ রামনবমী (Ram Navami)। প্রতি বছরই রামনবমী উপলক্ষে শোভাযাত্রা বের করে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP), হিন্দু জাগরণ মঞ্চ। তবে এবার দোরগোড়ায় পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayet Polls)। তাই ঘটা করেই রামনবমী পালন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিজেপির (BJP) তরফে অবশ্য রামনবমী পালন করা হবে না। তবে দলীয় কর্মীরা অংশ নেবেন রামনবমীর বিভিন্ন শোভাযাত্রায়। বিজেপির তরফে যে আলাদা করে কোনও শোভাযাত্রা কিংবা অনুষ্ঠান করা হবে না এবং দলীয় কর্মীরা যে অন্য সংগঠনের কর্মসূচিতে অংশ নেবেন, এক সপ্তাহ আগেই তা ঘোষণা করেছিল পদ্মশিবির।

    দক্ষিণবঙ্গে রামনবমী (Ram Navami)…

    জানা গিয়েছে, রামনবমী উপলক্ষে বাংলাজুড়ে প্রায় ২১০০ শোভাযাত্রার উদ্যোগ নিয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের দক্ষিণবঙ্গের মিডিয়া ইনচার্জ সৌরিশ মুখোপাধ্যায় বলেন, ৩০ মার্চ রামনবমী উপলক্ষে দক্ষিণবঙ্গে ১৬০০-র বেশি শোভাযাত্রা হবে। ওই দিন থেকে হনুমান জয়ন্তী পর্যন্ত রাম মহোৎসবের কার্যক্রম চলবে। পরের বছর অযোধ্যায় রামমন্দিরে রামলালা আসবেন। সাধারণ মানুষের আবেগ আছে। এবার বিশ্ব হিন্দু পরিষদের ৬০ বছর। রাম ও রাম রাজত্বের স্বপ্নের কথা বলা হবে বাংলার ঘরে ঘরে। পাশাপাশি থাকছে ক্যুইজ, যেমন খুশি সাজো কর্মসূচি। তিনি বলেন, প্রথাগতভাবে কোথাও কোথাও অস্ত্রমিছিলও (Ram Navami) হবে। ভোট রাজনীতির সঙ্গে যে এই অনুষ্ঠানের কোনও সম্পর্ক নেই, সে কথাও জানান সৌরিশ।

    দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গেও হবে রামনবমীর শোভাযাত্রা। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের উত্তরবঙ্গের সাংগঠনিক সম্পাদক অনুপকুমার মণ্ডল বলেন, উত্তরবঙ্গে রামনবমীতে ১১০টি শোভাযাত্রা হবে। শিলিগুড়িতে শোভাযাত্রায় অংশ নেবেন ৪ লক্ষ মানুষ। ঈশ্বরপুর ও নকশালবাড়িতেও হবে বড় শোভাযাত্রা। তিনি বলেন, শোভাযাত্রায় রামমন্দিরের ট্যাবলো, কাশী বিশ্বনাথ মন্দির, গো-মাতার ট্যাবলো থাকবে। তিনি জানান, উত্তরবঙ্গে অস্ত্র মিছিল হবে না। নিষেধ করা হয়েছে। দন্ড নিয়ে মিছিল হবে।

    আরও পড়ুুন: মোদি নন, আজ শাহি দরবারে বাংলার বিজেপি সাংসদরা, পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে হবে কথা?

    মাসখানেকের মধ্যেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। তাই রাজ্যজুড়ে হবে রামনবমীর (Ram Navami) শোভাযাত্রা। কারণ ২০১৮ সালের রামনবমীর শোভাযাত্রা হয়েছিল ঘটা করে। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, তার জেরেই উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় বিজেপির আসন ২ থেকে বেড়ে হয়েছিল ১৮।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: শহিদ মিনারেই অভিষেকের সভা, কী কী শর্ত দিল কলকাতা হাইকোর্ট?

    Abhishek Banerjee: শহিদ মিনারেই অভিষেকের সভা, কী কী শর্ত দিল কলকাতা হাইকোর্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার ধর্মতলার শহিদ মিনারেই হবে তৃণমূলের (TMC) সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) সভা। মঙ্গলবার এ ব্যাপারে অনুমতি দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। এদিন দুপুরে বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার এজলাসে শুনানি হয় এই মামলার। সেখানেই শর্তসাপেক্ষে মেলে অনুমতি। বিচারপতি মান্থা বলেন, আদালত প্রত্যাশা করে তৃণমূল ছাত্র-যুবর তরফে কোনও রকম অশান্তিতে উসকানি দেওয়া হবে না। যদি তা করা হয়, তাহলে তার ফল ভাল হবে না। কলকাতা পুলিশের উদ্দেশে বিচারপতি মান্থার মন্তব্য, ভবিষ্যতে যাতে এই পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি না হয়, পুলিশ কমিশনারকে সে দিকে নজর রাখতে হবে। একই জায়গায় দুটি কর্মসূচির অনুমতি দেওয়া যাবে না। শহরে আরও অনেক জায়গা রয়েছে। সামলাতে পারলে রেড রোডে অনুমতি দিয়ে দিন। তাতে তো আরও প্রচার পাবে।

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) সভায় শর্ত…

    এদিন আদালত যে পাঁচটি শর্ত আরোপ করেছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) সভার ওপর, সেগুলি হল, সভা এলাকার প্রবেশদ্বার ও বাহিরদ্বার-সহ সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ জায়গা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে মুড়ে ফেলতে হবে। করতে হবে ভিডিওগ্রাফি। সভায় পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হবে পুলিশকে। যেখানে ডিএ আন্দোলনকারীদের অবস্থান, সেই এলাকায় দ্বিস্তরীয় ব্যারিকেড থাকবে। বাঁশের পাশাপাশি টিন দিয়েও ব্যারিকেড করতে হবে। আন্দোলনকারীদের যাতে কেউ বিরক্ত না করে, তা নিশ্চিত করতে হবে। অভিষেকের ওই সভা থেকে উসকানিমূলক কোনও বক্তব্য পেশ করা যাবে না। গোটা কর্মসূচি পালন করতে হবে শান্তিপূর্ণভাবে। সব পক্ষকেই শান্তি বজায় রাখতে হবে। সভা হয়ে গেলে ব্যারিকেড খুলে ফেলতে হবে। সভাস্থল পরিষ্কার করে দিতে হবে।

    আরও পড়ুুন: নিশীথ প্রামাণিকের কনভয়ে হামলার ঘটনায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    বিচারপতি বলেন, শর্ত মেনে সভা করার জন্য ব্যক্তিগতভাবে দায়বদ্ধ থাকবে কলকাতার যুগ্ম কমিশনার। শহরে আর কোনও জায়গা নেই সভার করার? কেন পুলিশ এমন আশঙ্কা আঁচ করেও অনুমতি দিল। পুলিশের আমন্ত্রিত সমস্যা এটা। পর্যবেক্ষণ বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার। তিনি বলেন, অন্যত্র কি এই সভা করা যায় না। ঘটনা ঘটলে নিয়ন্ত্রণ করার কি দরকার? আগে থেকেই তো প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়। অযথা সমস্যা তৈরি করার কি দরকার? গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে প্রত্যেকের সভা, মিছিল করার অধিকার রয়েছে। কিন্তু মামলাকারীদের আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না, মন্তব্য বিচারপতির।

    প্রসঙ্গত, ডিএর (DA) দাবিতে শহিদ মিনার চত্বরে ৪২টি সংগঠনের যৌথ সংগ্রামী মঞ্চের আন্দোলন মঙ্গলবার পড়ল ৬১ দিনে। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে বুধবার অভিনব অনশন কর্মসূচি পালনের পরিকল্পনা করেছেন আন্দোলনকারীরা। পালন করা হবে কর্মবিরতিও। ৩০ মার্চ যৌথ সংগ্রামী মঞ্চের তরফে মহা সমাবেশের ডাক দেওয়া হয়েছে। বুধবার শহিদ মিনার চত্বরে সভা রয়েছে অভিষেকের। অশান্তির আশঙ্কায় আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন আন্দোলনকারীরা। সেই মামলার শুনানিতেই শর্তসাপেক্ষে অনুমতি দেওয়া হল অভিষেকের সভার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Juice Shop: “জবলেশ জুসওয়ালা”-ভাইরাল নেট দুনিয়ায়! জানেন কী শরবতের এই দোকান গড়ে ওঠার কাহিনী?

    Juice Shop: “জবলেশ জুসওয়ালা”-ভাইরাল নেট দুনিয়ায়! জানেন কী শরবতের এই দোকান গড়ে ওঠার কাহিনী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ মনের মধ্যে অদম্য জেদ আর নির্দিষ্ট লক্ষ্য ঠিক থাকলে কোনও বাধা চলার পথকে থামিয়ে রাখতে পারে না। আর সে কথা প্রমাণ করেছেন বর্ধমান শহরের দুই যুবক অভিজিৎ গুহ এবং তাঁর বন্ধু অপু সরকার। তাঁরা দুজনে মিলেই বর্ধমান পুলিশ লাইনের কাছে ঘোড়দৌড়চট্টিতে রাস্তার ধারে খুলে ফেললেন একটি শরবতের দোকান (Juice Shop)। আর দোকানের নাম রাখলেন “জবলেশ জুসওয়ালা”। এম বি এ চায়েওয়ালার মতো তাঁদের দোকানের নামের জাদুতেই নজর কাড়বে সকলের। অল্প সময়ের মধ্যেই দুই বন্ধুর অক্লান্ত পরিশ্রমে বর্ধমান শহরে রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই দোকান (Juice Shop)। গরম পড়তেই শরবতের চাহিদা এখন তুঙ্গে। রাজ্যে চাকরির অবস্থা এতটাই শোচনীয় যে সাধারণ যুবকরা অসহায়, সেখানে এধরনের উদ্যোগে প্রশংসায় মেতেছেন শহরবাসী থেকে নেট জগত্। শহর জুড়ে ভাইরাল হয়েছে তাঁদের এই শরবতের দোকান (Juice Shop)। তাঁদের দুজনের এই সাহসিকতাকে কুর্ণিশ জানিয়েছেন সকলে।

    “জবলেশ জুসওয়ালা”- দোকানের নামকরণ এরকম কেন ? Juice Shop

    প্রায় ১৪ বছর ধরে দু’জনেই বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থায় কাজ করেছেন। কিন্তু, মাসখানেক আগে তাঁদের সংস্থা ছাঁটাই শুরু করে। চাকরি যায় দুজনের। সদ্য বেসরকারি সংস্থায় চাকরি থেকে বরখাস্ত হওয়া দুই কর্মী অভিজিৎ গুহ এবং তাঁর বন্ধু অপু সরকার নতুন করে আর বেসরকারি সংস্থায় চাকরি খোঁজ করেননি। কারণ, সারা মাস হাড় ভাঙা পরিশ্রম করার পর যা বেতন পেতেন তাতেও মাসের শেষে টানাটানি চলত। তবুও, দাঁতে দাঁত চেপে তাঁরা মুখ বুঝে সংস্থায় কাজ করে গিয়েছেন। সংস্থার শ্রীবৃদ্ধির জন্য তাঁরা চেষ্টা করেছেন। বিনিময়ে আচমকা বরখাস্ত হওয়ার জ্বালা তাঁরা মেনে নিতে পারেননি। দুই বন্ধু অভিজিৎ গুহ এবং অপু সরকার বলেন, গত ১৪ বছর ধরে বেসরকারি সংস্থার জন্য শ্রম দিয়েছি। এবার ব্যবসা করে নিজেদের জন্য শ্রম দেব। আমাদের বিশ্বাস, আমাদের পরিশ্রম বিফলে যাবে না। আর চাকরি হারিয়ে ব্যবসা শুরু করেছি বলেই তালমিলিয়ে দোকানের (Juice Shop) নামকরণ করেছি। আগামিদিনে এই দোকানকে আরও বড় জায়গায় নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।

    শরবতের দোকানে কী কী পাওয়া যায়? Juice Shop

    নতুন তৈরি এই শরবতের দোকানে (Juice Shop) গেলেই মিলবে, মোজিতো, মশালা সোডা, মশালা কোল্ড ড্রিঙ্কস, ম্যাঙ্গো জুস সহ নিত্যনতুন জুসের আইটেম। দামও রয়েছে ক্রেতাদের নাগালের মধ্যে। এক ঝলকে জেনে নিন, শরবতের বিভিন্ন আইটেমের দাম কত? যেমন, মোজিতো জুসের দাম ৪০ টাকা, ম্যাঙ্গো জুস ও মশালা সোডা ৩০ টাকার মধ্যে রাখা হয়েছে। সপ্তাহের প্রতিদিনই দোকান খোলা থাকে। সকাল ৯ টা থেকে রাত্রি ৯ টা পর্যন্ত দুই বন্ধু হাতে হাত মিলিয়ে শরবতের দোকান (Juice Shop) এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মোদি নন, আজ শাহি দরবারে বাংলার বিজেপি সাংসদরা, পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে হবে কথা?

    PM Modi: মোদি নন, আজ শাহি দরবারে বাংলার বিজেপি সাংসদরা, পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে হবে কথা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে বৈঠক হওয়ার কথা ছিল বাংলার বিজেপি (BJP) সাংসদদের। সেই মতো দিল্লি গিয়েছেন তাঁরা। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) নেতৃত্বে দিল্লি গিয়েছেন বিজেপি সাংসদরা। তবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এদিন বাংলার সাংসদদের ওই বৈঠক হচ্ছে না। তবে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক বাতিল হওয়ার পরেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, বাংলার বিজেপি সাংসদদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। মঙ্গলবার রাত ৯টায় শাহি সাক্ষাৎ হতে পারে বিজেপির বঙ্গ সাংসদদের। প্রধানমন্ত্রীর দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, বিশেষ কারণেই মঙ্গলবার রাতে বাংলার সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে পারছেন না প্রধানমন্ত্রী।

    নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)…

    প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার বলেছিলেন, বাংলার সাংসদরা বারবার বলছিলেন তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে চান। আমাদের প্রধানমন্ত্রী মঙ্গলবার সময় দিয়েছেন। আমরা তাঁর সামনে জবকার্ডের দুর্নীতি, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা, সড়ক যোজনার দুর্নীতির বিষয় সহ নানা বিষয় বিশদে তুলে ধরব।

    দোরগোড়ায় রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন। বছর ঘুরলেই রয়েছে লোকসভা নির্বাচন। তৃতীয়বার মোদির নেতৃত্বে সরকার গড়তে ইতিমধ্যেই নানা পরিকল্পনা করেছেন বিজেপির ভোট ম্যানেজাররা। সেই মতো পদক্ষেপও করছেন তাঁরা। বিভিন্ন লোকসভার দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের। মোদিকে (PM Modi) মুখ করে কেন্দ্রীয় সরকারের জনমুখী বিভিন্ন প্রকল্প নিয়েও জোর কদমে প্রচারে নামার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের তরফে। বুথস্তরের সংগঠন কীভাবে সাজাতে হবে, তারও দিশা দিয়েছেন পদ্ম শিবিরের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। এসব নিয়েই আলোচনা হওয়ার কথা ছিল প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে। তবে শাহের সঙ্গে বৈঠক হবে স্থির হওয়ায় এগুলো নিয়েই আলোচনা হতে পারে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের রণনীতি নিয়েও হতে পারে আলোচনা।

    আরও পড়ুুন: ‘‘ভাইপো গুঁতো দিচ্ছে, পিসি উপরে না উঠতে পারলে…’’, বিস্ফোরক সুকান্ত

    প্রসঙ্গত, সোমবার দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। আধ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে নানা বিষয়ে আলোচনা হয় দুজনের। রাজ্যের নিয়োগ দুর্নীতি, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, পঞ্চায়েত নির্বাচনে হিংসার আশঙ্কা নিয়েও আলোচনা হয় শাহ-শুভেন্দু বৈঠকে। এদিকে, ২৯ মার্চ বুধবার কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে ধর্নায় বসতে চলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একই দিনে পাল্টা ধর্নায় বসতে চলেছে রাজ্য বিজেপিও। শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড়ে ধর্নায় বসবে পদ্ম শিবির। ধর্নায় নেতৃত্ব দেওয়ার কথা সুকান্ত ও শুভেন্দুর। তাই শাহের সঙ্গে বৈঠক শেষে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কলকাতায় ফিরে আসবেন বিজেপি সাংসদরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • University: গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে থার্ড সেমেস্টারের ৩০ হাজার পরীক্ষার্থীর রেজাল্ট অনিশ্চিত! কেন জানেন?

    University: গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে থার্ড সেমেস্টারের ৩০ হাজার পরীক্ষার্থীর রেজাল্ট অনিশ্চিত! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ এক পরীক্ষকের কাছ থেকে বিএ থার্ড সেমেস্টারের বাংলা বিভাগের ১০ জন পরীক্ষার্থীর উত্তরপত্র রহস্যজনকভাবে উধাও হয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ। আর তার জেরে বিএ থার্ড সেমেস্টারের ৩০ হাজার পরীক্ষার্থীর রেজাল্ট বের হওয়া প্রায় অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। কারণ, ১০ জনের উত্তরপত্র না পাওয়া গেলে বাকীদের রেজাল্ট বের করা সম্ভব হচ্ছে না। আর এই বিষয়টি জানাজানি হতে মালদহের গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় (University) জুড়ে তোলপাড় শুরু হয়ে গিয়েছে। পরীক্ষার্থীরাও চরম ক্ষুব্ধ। তাঁদের বক্তব্য, একজন পরীক্ষকের ভুলের মাশুল ৩০ হাজার পরীক্ষার্থীকে কেন দিতে হবে? এটা মেনে নেওয়া যায় না। তাঁদের দাবি, অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় সঠিক সময়ে রেজাল্ট বের করার উদ্যোগ গ্রহণ করুক।

    ঠিক কী হয়েছিল? (University)

    গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের (University) পক্ষ থেকে তার অধীনে থাকা সব কলেজ কর্তৃপক্ষকে ১৭ মার্চের মধ্যে থার্ড সেমেস্টারের উত্তরপত্র জমা দিতে বলা হয়েছিল। কিন্তু, সাতজন অধ্যাপক সময় মতো খাতা জমা দেননি। পরে, বিশ্ববিদ্যালয়ের (University) সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে অন্যান্য কলেজের অধ্যাপকরা খাতা জমা করেন। কিন্তু, মালদহ কলেজের এক অধ্যাপক খাতা জমা করেননি বলে অভিযোগ। ২৩ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে ওই অধ্যাপকের সঙ্গে ফের যোগাযোগ করা হয়। ওই অধ্যাপক ২৪ মার্চ খাতা জমা করার কথা বলেন। সেই মতো ওই অধ্যাপক বিশ্ববিদ্যালয়ে (University) আসেন। কিন্তু, খাতা জমা করার সময় দেখা যায়, ১০ জন পরীক্ষার্থীর খাতা উধাও। যা নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়ে যায়। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে (University) কয়েকজন অধ্যাপকদের মধ্যে একটি গোলমালের ঘটনা ঘটে। সেখানে মালদহ কলেজের ওই অধ্যাপককে হেনস্থা করা হয় বলে অভিযোগ। তারপরে সেই অধ্যাপক গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের (University) উপাচার্যের ঘরের সামনে বেশ কিছুক্ষণ ধর্নায় বসেন। ওই অধ্যাপকের অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আমার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করা হয়েছে।

    কী বললেন গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ামক? University

    গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের (University) অধীনস্থ মালদহ কলেজের ওই অধ্যাপক তথা পরীক্ষকের উদাসীনতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে বলেই প্রাথমিকভাবে মনে করছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এই বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের (University) পরীক্ষা নিয়ামক বিশ্বরূপ সরকার বলেন, একজন পরীক্ষকের ভুলের মাশুল এখন ৩০ হাজার পরীক্ষার্থীকে দিতে হচ্ছে। আর ওই অধ্যাপকের সঙ্গে কোনও খারাপ ব্যবহার করা হয়নি। কীভাবে থার্ড সেমেস্টারের দশটি উত্তরপত্র উধাও হয়ে গেল সে ব্যাপারে পরিষ্কার করে কিছু জানা যাচ্ছে না। ওই অধ্যাপককে উত্তরপত্র খুঁজে বের করার জন্য বলা হয়েছে। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্সামিনেশন মনিটরিং কমিটি এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে সমস্ত বিষয়টি জানানো হয়েছে। এখন তাদের সিদ্ধান্তের উপরই অপেক্ষা করে থাকতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bank Holidays: এপ্রিল মাসে ৩০ দিনের মধ্যে পনেরো দিন বন্ধ থাকবে ব্যাঙ্ক! জানেন কেন?

    Bank Holidays: এপ্রিল মাসে ৩০ দিনের মধ্যে পনেরো দিন বন্ধ থাকবে ব্যাঙ্ক! জানেন কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এপ্রিল মাসে সব মিলিয়ে প্রায় ১৫ দিন বন্ধ (Bank Holidays) থাকছে দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলি। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার ছুটির তালিকা অনুসারে নির্দিষ্ট স্থান বিশেষে ছুটি প্রযোজ্য। তাই যাঁরা নানা কাজে নিয়মিত ব্যাঙ্কে যান, তাঁরা জেনে রাখুন কোন কোন দিন বন্ধ থাকছে ব্যাঙ্ক। প্রসঙ্গত, ব্যাঙ্কের কোনও শাখা বন্ধ থাকলেও, গ্রাহকরা নেট ব্যাঙ্কিং, ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিং, এটিএম এবং অন্য পরিষেবা পেয়ে থাকেন। এবার জেনে নেওয়া যাক, কোন কোন দিন বন্ধ (Bank Holidays) থাকছে ব্যাঙ্ক। উপলক্ষই বা কী।  

    ছুটির (Bank Holidays) দিন…

    ১ এপ্রিল, শনিবার অ্যাকাউন্ট ক্লোজিং।

    ২ এপ্রিল, রবিবার

    ৪ এপ্রিল, মঙ্গলবার মহাবীর জয়ন্তী।

    ৫ এপ্রিল, বুধবার, বাবু জগজীবন রামের জন্মতিথি (কেবল হায়দ্রাবাদ)

    ৭ এপ্রিল, শুক্রবার, গুড ফ্রাইডে (আগরতলা, আমেদাবাদ, জয়পুর, জম্মু, সিমলা ও শ্রীনগর ছাড়া সর্বত্র)

    ৮ এপ্রিল, শনিবার (সেকেন্ড স্যাটারডে)

    ৯ এপ্রিল, রবিবার

    ১৪ এপ্রিল, শুক্রবার, আম্বেদকর জয়ন্তী, বোহাগ বিহু, বৈশাখি, তামিল নববর্ষ, মহা বিষুব সংক্রান্তি। (ভোপাল, আইজল, নয়া দিল্লি, রায়পুর, শিলং এবং সিমলা ছাড়া সর্বত্র)

    ১৫ এপ্রিল, শনিবার, বাংলা নববর্ষ (আগরতলা, গুয়াহাটি, কোচি, কলকাতা, সিমলা ও তিরুবনন্তপুরমে ছুটি)

    ১৬ এপ্রিল, রবিবার।

    ১৮ এপ্রিল, মঙ্গলবার, শব-ই-কদর (জম্মু, শ্রীনগর)

    ২১ এপ্রিল, শুক্রবার, ইদ-উল-ফিতর (আগরতলা, জম্মু, শ্রীনগর, কোচি এবং তিরুবনন্তপুরম)

    ২২ এপ্রিল, শনিবার রমজান ইদ (আগরতলা, আমেদাবাদ, আইজল, বেঙ্গালুরু, ভুবনেশ্বর, চণ্ডীগড়, গ্যাংটক, কোচি, সিমলা ও তিরুবনন্তপুরম ছাড়া সর্বত্র)

    ২৩ এপ্রিল, রবিবার।

    ৩০ এপ্রিল, রবিবার।

    প্রসঙ্গত, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ছুটির দিনকে জাতীয় ও আঞ্চলিক হিসেবে তালিকাভুক্ত করে। জাতীয় ছুটির ক্ষেত্রে সারা দেশেই ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকে। আর আঞ্চলিক ছুটির ক্ষেত্রে বন্ধ (Bank Holidays) থাকে কেবল সেই নির্দিষ্ট অঞ্চলের শাখাগুলি। এপ্রিল মাসের প্রথম দিনটি ছাড়াও মহাবীর জয়ন্তী, গুড ফ্রাইডে, বিভিন্ন রাজ্যে নববর্ষ এবং ইদ এই দিনগুলিতে এক সঙ্গে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকে। রবিবার এবং দ্বিতীয় ও চতুর্থ শনিবারও ছুটি থাকে ব্যাঙ্কে।

    আরও পড়ুুন: শুভেন্দুর অভিযোগকে মান্যতা দিয়েও পঞ্চায়েত নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করল না হাইকোর্ট

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • DA: ডিএ-র দাবিতে জারি আন্দোলন, কালো ব্যাজ পরে পালন হবে ধিক্কার দিবস

    DA: ডিএ-র দাবিতে জারি আন্দোলন, কালো ব্যাজ পরে পালন হবে ধিক্কার দিবস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েক আগে ৪৪ দিনের মাথায় তুলেছিলেন অনশন আন্দোলন। সেদিনই ডিএর (DA) দাবিতে আন্দোলনকারীরা জানিয়েছিলেন অনশন (Fasting) তোলা হলেও, জারি থাকবে আন্দোলন। সেই মতো বকেয়া ডিএর দাবিতে মঙ্গলবার রাজ্য সরকারি অফিস ও স্কুলে কালো ব্যাজ পরে ধিক্কার দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ৪২টি সংগঠনের সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। দুপুর ২টো থেকে শুরু হবে এই কর্মসূচি। ওই সময় রাজ্য সরকারের সব দফতরে কালো ব্যাজ পরে মিছিল করবেন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের সদস্যরা। এই মুহূর্তে কলকাতায় রয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মু্র্মু। তাঁর সফরের মাঝেই হবে আন্দোলন।

    ডিএর (DA) দাবিতে আন্দোলন…

    এদিকে, ডিএর (DA) দাবিতে শহিদ মিনার চত্বরে যৌথ সংগ্রামী মঞ্চের আন্দোলন এদিন পড়ল ৬১ দিনে। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে বুধবার অভিনব অনশন কর্মসূচি পালনের পরিকল্পনা করেছেন আন্দোলনকারীরা। পালন করা হবে কর্মবিরতিও। ৩০ মার্চ যৌথ সংগ্রামী মঞ্চের তরফে মহা সমাবেশের ডাক দেওয়া হয়েছে।

    অন্যদিকে, এদিনই কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে রেড রোডে আম্বেদকরের মূর্তির পাদদেশে ধর্নায় বসবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন এখানেই রয়েছে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভা। তৃণমূলের (TMC) ছাত্র-যুবদের সমাবেশে ভাষণ দেবেন তিনি। অভিষেকের সভার বিরোধিতা করে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন ডিএ আন্দোলনকারীরা। তাঁদের আবেদন, ওই দিন অভিষেকের সভা অন্যত্র করার নির্দেশ দিক হাইকোর্ট। গোলমালের আশঙ্কা থেকেই ওই আবেদন করা হয়েছে। মঙ্গলবারই দুপুর ২টোয় শুনানি হবে ওই মামলার। এদিকে, ডিএর (DA) দাবিতে আন্দোলনকারীদের একদিনের বেতন কাটার নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার। ১০ মার্চ ধর্মঘট পালন করায়ই কাটা হচ্ছে ওই বেতন।

    আরও পড়ুুন: ‘‘ভাইপো গুঁতো দিচ্ছে, পিসি উপরে না উঠতে পারলে…’’, বিস্ফোরক সুকান্ত

    এদিকে, রাজ্য সরকারি কর্মীদের উৎসব বোনাস বাড়াল রাজ্য সরকার। সোমবার রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়, উৎসব বোনাস ৪৮০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে করা হবে ৫৩০০টাকা। গত কয়েক বছর ধরেই রাজ্য সরকার উৎসব বোনাস বাড়িয়ে চলেছে। এবার এই বোনাস বাড়ল ৫০০ টাকা। তবে গত ছ বছরে উৎসব বোনাস বেড়েছে ১৭০০ টাকা। রমজান মাস চলছে। সামনেই ইদ। তার আগেই এই রাজ্য সরকারের এই ঘোষণায় উপকৃত হবেন বহু মানুষ। তবে উৎসব বোনাস বাড়ানো হলেও, ডিএ আপাতত বাড়ছে না। রাজ্য সরকারের সাফ কথা, আর্থিক সঙ্গতি নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।
     

  • Anubrata Mondal: অয়ন শীলের হাত ধরে কেষ্ট ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতার ছেলের চাকরি! জানেন কোন পুরসভায়?

    Anubrata Mondal: অয়ন শীলের হাত ধরে কেষ্ট ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতার ছেলের চাকরি! জানেন কোন পুরসভায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ নিয়োগ দুর্নীতিতে এবার নাম জড়াল গরু পাচারকাণ্ডে অভিযুক্ত অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) ঘনিষ্ঠ তৃণমূলের এক নেতার বিরুদ্ধে। ওই নেতার বাড়ি বীরভূমে। তিনি তৃণমূলের পুর কর্মচারী ইউনিয়নের রাজ্য নেতা। তাঁর ছেলের চাকরি হয়েছে বরানগর পুরসভায়। আর সেটা হয়েছে নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত অয়ন শীলের হাত ধরে। এমনিতেই শাসক দলের নেতার পরিবার ও তাঁর ঘনিষ্ঠদের চাকরি হয়েছে এই পুরসভায়। অয়ন শীলের কোম্পানির মাধ্যমে এই পুরসভায় নিয়োগ হওয়ায় প্যানেল নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়। এমনিতেই তৃণমূলের একটি অংশকে বাদ রেখে কয়েকজন মিলে রিক্রুটমেন্ট বোর্ড গঠন করে নিয়োগ করা হয়েছিল। ফলে, দলীয় কর্মীদের একাংশ তাতে ক্ষুব্ধ ছিল। এবার অয়ন শীলের কোম্পানির হাত ধরে নিয়োগ হওয়া কর্মীদের তথ্য জানতে গিয়ে নতুন নতুন তথ্য সামনে আসছে। যদিও এই বিষয়ে বরানগর পুরসভার চেয়ারপার্সন অপর্ণা মৌলিক বলেন, এই পুরসভায় নিয়ম মেনে নিয়োগ হয়েছে। স্বচ্ছতার সঙ্গে সব কিছু হয়েছে। যারা এই পুরসভায় চাকরি পেয়েছেন নিজেদের যোগ্যতায় পেয়েছেন।

    বরানগর পুরসভায় নিয়মিত আসতেন অয়ন শীল! Anubrata Mondal

    এমনিতে নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত অয়ন শীলের কোম্পানির মাধ্যমে রাজ্যের একাধিক পুরসভায় নিয়োগ হয়েছিল। তবে, তাঁর নিত্য যাতায়াত ছিল বরানগর পুরসভায়। এমনিতেই টাকার বিনিময়ে চাকরি বিক্রির পাশাপাশি তাঁর পছন্দের লোকজনদের চাকরি পাইয়ে দিয়েছেন বলে একটি সূত্রে জানা গিয়েছে। ২০১৭ সালে এই পুরসভায় কর্মী নিয়োগ হয়। অয়ন শীলের কোম্পানির মাধ্যমে সমস্ত নিয়োগ হয়েছিল। প্রায় কয়েক হাজার চাকরি প্রার্থীর আবেদন জমা পড়েছিল। তারমধ্যে ১৭০ জনের চাকরি হয়। কিন্তু, চাকরি প্যানেলে দেখা যায়, বরানগর পুরসভার একাধিক কাউন্সিলারের পরিবারের লোকজন চাকরি পেয়েছেন। শুধু তাই নয় কামারহাটি পুরসভার দাপুটে তৃণমূল নেতার আত্মীয় বরানগর পুরসভায় চাকরি পান। আর তার বিনিময়ে বরানগর পুরসভার তৃণমূলের সামনের সারির এক নেতার পরিবারের লোকজন কামারহাটি পুরসভায় চাকরি পান। আর এসবই নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত অয়ন শীলের কোম্পানির মাধ্যমে হয়েছে। এমনকী তৃণমূলের পুর কর্মচারী ইউনিয়নের রাজ্য নেতার ছেলের চাকরিও হয় বরানগর পুরসভায়। অনুব্রত (Anubrata Mondal) ঘনিষ্ঠ হিসেবেই তিনি বীরভূম জেলায় পরিচিত। তাই, ওই জেলায় চাকরি পাইয়ে দিলে দলের অন্দরে প্রশ্ন উঠতে পারে। নিয়োগ প্রক্রিয়ার সময় তৃণমূলের ওই নেতা বারাকপুর মহকুমা জুড়ে একাধিক গেট মিটিং করেছিলেন। নিজের প্রভাব বুঝিয়ে দেওয়ার পর অনুব্রত (Anubrata Mondal) ঘনিষ্ঠ হওয়ার সুবাদে তাঁর ছেলেকে বরানগর পুরসভায় চাকরি পাইয়ে দেন। তাঁর ছেলে বরানগর পুরসভায় ইলেকট্রিক্যাল বিভাগে চাকরি করছেন বলে একটি সূত্রে জানা গিয়েছে। এখন বরানগরে ঘর ভাড়া করে পরিবার নিয়ে তিনি থাকেন। ফলে, কলকাতা লাগোয়া পুরসভায় ছেলে চাকরি করায় এতদিন কেউ প্রশ্ন তোলেননি। নিয়োগ নিয়ে স্বজনপোষণ ও দুর্নীতির অভিযোগ আসায় বরানগর পুরসভায় তোলপাড় শুরু হয়ে গিয়েছে। ইডি বা সিবিআই তদন্ত হতে পারে। তাই, পুরসভার পক্ষ থেকে আলাদা করে রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: তৃণমূলের মঞ্চে দলীয় নেতার সঙ্গে হাজির বিডিও! কোথায় জানেন?

    TMC: তৃণমূলের মঞ্চে দলীয় নেতার সঙ্গে হাজির বিডিও! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ রাজ্যের প্রশাসন দলদাস হয়ে গিয়েছে বলে বিরোধীরা বার বার অভিযোগ করে। এবার বিরোধীদের সেই অভিযোগের সত্যতা মিলল পূর্ব বর্ধমান জেলার কেতুগ্রাম-১ ব্লকে। এই ব্লকের তৃণমূলের (TMC) সভামঞ্চে দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে এক আসনে বসে রয়েছেন কেতুগ্রাম-১ ব্লকের বিডিও পূর্ণেন্দু সান্যাল। যুব তৃণমূল ও তৃণমূল (TMC) ছাত্র পরিষদের ডাকে শহিদ মিনার চলো প্রস্তুতির সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিভিন্ন ব্লকে। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েক বছর আগে কেতুগ্রাম-১ নম্বর ব্লক অফিস চত্বরে পঞ্চায়েত সমিতির পক্ষ থেকে একটি সভা ঘর তৈরি করা হয়। এই সভাগৃহে শুধুমাত্র সরকারি অনুষ্ঠান হয়। আর সেখানেই দেখা গেল সরকারি অনুষ্ঠান না হয়ে, তৃণমূলের (TMC) রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আর ওই কর্মসূচিতে দেখা গেল খোদ কেতুগ্রাম -১ নম্বর ব্লকের বিডিও পূর্ণেন্দু সান্যালকে। রাজনৈতিক ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেতুগ্রামের তৃণমূল বিধায়ক শেখ শাহনওয়াজ, বর্ধমান জেলা যুব তৃণমূলের (TMC) সভাপতি রাজবিহারী হালদার। এই দুজনের পাশে বসে ছিলেন কেতুগ্রাম- ১ নম্বর ব্লকের বিডিও। তৃণমূলের (TMC) সেই সভামঞ্চে বিডিওর উপস্থিতিতে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কী বললেন বিডিও? TMC

    সভাগৃহে প্রচুর তৃণমূল (TMC)  কর্মী, সমর্থক হাজির ছিলেন। সভাগৃহের পিছনের দেওয়ালে বড় ফ্লেক্সে লেখা রয়েছে, শহিদ মিনার চলো। আর এই ফ্লেক্সের সামনেই বসে রয়েছেন বিধায়ক ও তৃণমূলের (TMC)  যুব বর্ধমানের নেতা রাজবিহারী হালদার এবং কেতুগ্রাম-১ নম্বর ব্লকের বিডিও। এই বিষয়টি জানাজানি হতেই বিডিও পূর্ণেন্দু সান্যালের সাফাই, আসলে ওই সভাগৃহে সবসময় সরকারি অনুষ্ঠান হয়। সভাতে প্রধান, উপ প্রধানরা ছিলেন। সরকারি প্রকল্প নিয়ে প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করার প্রয়োজন ছিল। সেই মিটিং করতে গিয়েছিলাম। কিন্তু, আমার পিছনে একটি দলের ফ্লেক্স লাগানো রয়েছে তা আমি দেখিনি। এটা আমার ভুল হয়ে গিয়েছে। সরকারি সভাগৃহে রাজনৈতিক সভা হয় না, এখন প্রশ্ন তাহলে রাজনৈতিক সভা কি করে হল ওই সভাগৃহে? বিডিও এই বিষয়ে কিছু মন্তব্য করতে চাননি।

    কী বললেন তৃণমূল বিধায়ক? TMC

    তৃণমূল (TMC) বিধায়ক শেখ শাহনওয়াজ বলেন, সরকারি সভাগৃহে কোনও রাজনৈতিক কর্মসূচি হয় না। কে বা কারা দলীয় ফ্লেক্স লাগিয়ে দিয়েছিল জানি না। আর বিডিও প্রধান, উপ প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করার সময় তৃণমূলের (TMC) দুজন নেতা সেখানে চলে আসে। আগামিদিনে ওই সভাগৃহে যাতে রাজনৈতিক অনুষ্ঠান না হয় তা দেখব।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব? TMC  

    বিজেপির জেলা নেতা কৃষ্ণ ঘোষ বলেন, প্রশাসন আর তৃণমূল (TMC) যে এক হয়ে গিয়েছে তা এই ঘটনা প্রমাণ করে। আসলে সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন। তাই, প্রশাসনকে ব্যবহার করে কী করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হবে তার রণকৌশল ঠিক করা হচ্ছে। আর সরকারি ভবনে রাজনৈতিক কর্মসূচি হওয়ার আমরা তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share