Tag: Bengali news

Bengali news

  • PM Modi: কংগ্রেসের অস্ত্রেই কংগ্রেস বধ মোদির, খোঁচা রাহুলকেও

    PM Modi: কংগ্রেসের অস্ত্রেই কংগ্রেস বধ মোদির, খোঁচা রাহুলকেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের অস্ত্রেই কংগ্রেস বধ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)! নিহত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর মন্তব্যকে অস্ত্র করেই দুর্নীতি নিয়ে কংগ্রেসকে নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সামাজিক উন্নয়নের প্রশ্নে রাহুল গান্ধীর দলকে খোঁচা দিলেন নিহত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর স্লোগানের প্রসঙ্গ তুলে (Budget Session)।

    প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন (PM Modi)

    ১৯৮৫ সালে রাজীব বলেছিলেন, দিল্লির সরকার যদি মানুষের কল্যাণে ১ টাকা বরাদ্দ করে, শেষ পর্যন্ত দেখা যায়, গরিব মানুষের কাছে পৌঁছচ্ছে মাত্র ১৫ পয়সা। মঙ্গলবার বাজেট অধিবেশনের প্রথমার্ধে রাষ্ট্রপতির বক্তৃতা নিয়ে জবাবি ভাষণে রাজীবের সেই মন্তব্যের উল্লেখ করে কংগ্রেস সাংসদদের বেঞ্চের দিকে চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন, “তখন তো দিল্লি থেকে পঞ্চায়েত পর্যন্ত এঁদেরই রাজত্ব ছিল। বাকি পয়সা কোথায় যেত?” প্রশ্নের উত্তরও দিয়েছেন নিজেই – “ভুল হাতে যেত।” সেই হাত কংগ্রেসের, সে দিকে ইঙ্গিত করে তাঁর মন্তব্য – “আমি হাতের কথা বলেছি। কার হাত বলিনি।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    ‘গরিবি হটাও’ স্লোগান দিয়েছিলেন নিরাপত্তারক্ষীর হাতে খুন হওয়া প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। এদিন সেই অস্ত্রও প্রয়োগ করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। তিনি বলেন, “পাঁচ দশক আগে থেকে দেশবাসী গরিবি হটাও স্লোগান শুনেছেন। আর এখন ২৫ কোটি মানুষ দারিদ্রসীমার কবল থেকে মুক্তি পেয়েছেন।” তিনি বলেন, “আমরা শুধু জমির অধিকারের কথা বলিনি, মানুষকে জমির অধিকার দিয়েছি। এর জন্য- দূরদৃষ্টির প্রয়োজন।” রাহুলের দিকে তাকিয়ে তিনি বলেন, “কিন্তু কিছু মানুষের সেটা নেই।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যাঁরা গরিব বাড়ি গিয়ে ফোটোশেসন করেন, সংসদে গরিবদের উন্নয়নের কথা তাঁদের কাছে পানসে লাগবে।”

    ‘একুশ শতকের ভারত’ গড়ার স্লোগান দিয়েছিলেন রাজীব। এদিন তাকেও ‘অস্ত্র’ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, “আমাদেরই একজন প্রধানমন্ত্রী কথায় কথায় বিশ শতক, একুশ শতক বলতেন। প্রয়াত আরকে লক্ষ্মণ তা নিয়ে চমৎকার একটি কার্টুন এঁকেছিলেন – ঠেলার ওপর রয়েছে একটি বিমান। বিমানে বসে রয়েছেন এক পাইলট (প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে বিমান চালাতেন রাজীব)। কেন পাইলট, তা আমি বলতে পারব না। কিন্তু সেই ঠেলাটিকে নিয়ে চলেছেন এক শ্রমিক। ঠেলার গায়ে লেখা রয়েছে একুশ শতক! আসলে ওই প্রধানমন্ত্রী বিংশ শতাব্দীর চাহিদাই বুঝে উঠতে পারেননি।” তুষ্টিকরণের রাজনীতির সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যাঁরা সংবিধান বুকে নিয়ে ঘোরেন, তাঁরা মুসলিম মহিলাদের দুর্দশা দেখতে পেতেন না। আমরা তিন তালাক প্রথা বাতিল করে মুসলিম মহিলাদের স্বস্তি দিয়েছে।” মহাত্মা গান্ধীর উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, “যাঁরা পিছিয়ে রয়েছে, তাঁদের দিকে প্রথমে নজর (Budget Session) দিতে হবে।” বিজেপি বিষের রাজনীতি করে না বলেও দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

  • Criminal Organisation: ট্রাম্প জমানায় অতীত ইউএসএআইডি, স্বস্তির শ্বাস ফেলছে ভারত

    Criminal Organisation: ট্রাম্প জমানায় অতীত ইউএসএআইডি, স্বস্তির শ্বাস ফেলছে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউএসএআইডি একটি অপরাধমূলক সংস্থা (Criminal Organisation)। এই সংস্থারই শেষ সময় ঘনিয়ে এসেছে। এই বার্তা দিয়েছিলেন ধনকুবের ইলন মাস্ক স্বয়ং। তিনি এখন ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনে ডিওজিই-র নেতৃত্ব দিচ্ছেন। গত ২০ জানুয়ারি ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন ট্রাম্প।

    ট্রাম্পের পদক্ষেপ (Criminal Organisation)

    প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে ট্রাম্প বিতর্কিত ইউনাইটেড স্টেটস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টের (ইউএসএআইডি) বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছেন। এই প্রক্রিয়ায় বেশ কয়েকজন কর্তাকে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। বরখাস্ত করা হয়েছে কন্ট্রাক্টরদের। ট্রাম্প প্রশাসন যখন বৈদেশিক সহায়তার ওপর স্থগিতাদেশ জারি করে, তখন স্বাধীন এই সংস্থার ওয়েবসাইটও অফলাইনে চলে যায়। রিপাবলিকান পার্টির নেতা ট্রাম্প ইউএসএআইডির সবচেয়ে বড় সমালোচক। তিনি বলেন, “এটি কিছু উগ্র পাগলদের দ্বারা পরিচালিত হয়েছে। আমরা তাদের বের করে দিচ্ছি (USAID)।”

    হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদন

    ২০১৭ সালে হেরিটেজ ফাউন্ডেশন দ্বারা প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, বারাক ওবামা (প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট) প্রশাসনের সময় ইউএসএআইডি বামপন্থী বিলিয়নিয়ার জর্জ সরোসের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছিল। তাদের মূল উদ্দেশ্যই ছিল একাধিক দেশে তাদের চরমপন্থী অ্যাজেন্ডা প্রচার করা। প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, “গত আট বছরে সরোস, তাঁর প্রতিষ্ঠিত ওপেন সোসাইটি ফাউন্ডেশন এবং তাদের বহু ছোট সহযোগী সংগঠন ইউএসএআইডির মাধ্যমে মার্কিন করদাতাদের অর্থ পেয়েছে এবং ইউএসএআইডি ওপেন সোসাইটিস ফাউন্ডেশনকে তার সহায়তা কার্যক্রমের প্রধান রূপায়ণকারী করেছে।”

    ভারত-বিরোধী প্রচারে অর্থায়ন

    অবশ্য এটি কোনও গোপন বিষয় নয়। সরোস বহু ভারতবিরোধী প্রচারে অর্থায়ন করেছেন। তিনি দেশে একটি “কালার রিভোলিউশন” (বর্ণ বিপ্লব) সৃষ্টির চেষ্টা করছেন। সরোস আদানি গ্রুপের উত্থান নিয়েও অসন্তুষ্ট ছিলেন। তিনি গৌতম আদানির বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন। তিনি বলেছিলেন, মোদি এবং আদানি ঘনিষ্ঠ মিত্র। তাদের ভাগ্য পরস্পরের সঙ্গে জড়িত। তিনি আরও বলেছিলেন, আদানি স্টক মার্কেটে তহবিল সংগ্রহের চেষ্টা করেছিলেন, যদিও ব্যর্থ হন। তিনি আদানিকে শেয়ার মূল্য কারসাজির অভিযোগেও অভিযুক্ত করেছিলেন, যার জেরে আদানি গ্রুপের শেয়ারের দর ধসে পড়ে (Criminal Organisation)।

    মোদিকে কটাক্ষ সরোসের

    সরোস ইউএসএআইডির সঙ্গে কাজ করেছিলেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে পুঁজিপতিদের ঘনিষ্ঠ বলে উল্লেখ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, “মোদি এই বিষয়ে নীরব। কিন্তু তাঁকে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।” তাঁর আরও অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী মোদি একটি হিন্দু জাতীয়তাবাদী রাষ্ট্র তৈরি করছেন। তাঁর অ্যাজেন্ডাকে এগিয়ে নিতে ভারতে তাঁর অনেক অনুগামী রয়েছেন। উদাহরণস্বরূপ, তাঁর অর্থায়নে থাকা শীর্ষ ব্যক্তিদের মধ্যে একজন হলেন অমৃতা সিং। অমৃতা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত মনমোহন সিংয়ের কন্যা (USAID)।

    প্রতিরক্ষা চুক্তি ব্যাহত

    ২০১৮ সালে সরোস একটি এনজিওকে অর্থায়ন করেছিলেন। তার জেরে ফ্রান্সের সঙ্গে ভারতের প্রতিরক্ষা চুক্তি একসময়ে বিঘ্নিত করার চেষ্টা হয়েছিল। ভারতে রাফাল যুদ্ধবিমানগুলির সরবরাহ বন্ধ করার চেষ্টা করা হয়। এই রাফাল যুদ্ধবিমান ভারতীয় বিমান বাহিনীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সরোসের ওপেন সোসাইটি ফাউন্ডেশন সোসিও-লিগ্যাল ইনফর্মেশন সেন্টারকে অর্থায়ন করেছে। এই সংস্থা দেশদ্রোহিতা আইন বাতিলের দাবি জানিয়ে আসছে। ইউএসএআইডির ওয়েবসাইটে সংরক্ষিত তথ্য অনুযায়ী, ১৯৫১ সাল থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে উন্নয়ন ও মানবিক সহায়তা দিয়ে আসছে। এই বছরই প্রেসিডেন্ট হ্যারি ট্রুম্যান “ভারত জরুরি খাদ্য সহায়তা আইন” স্বাক্ষর করেছিলেন (Criminal Organisation)। ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ইউএসএআইডির কর্মসূচি দশকের পর দশক ধরে ধাপে ধাপে বিকশিত হয়েছে—জরুরি খাদ্য সরবরাহ থেকে শুরু করে পরিকাঠামো উন্নয়ন, ভারতের প্রধান প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি, অর্থনীতির উন্মুক্তকরণে সহায়তা এবং আরও অনেক কিছু।”

    রাসায়নিক সার কারখানা

    ইউএসএআইডি ভারতে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও টেকনোলজি কলেজ প্রতিষ্ঠায় সাহায্য করেছিল এক সময়ে। তবে এই সহায়তা সবসময়ই এসেছে কিছু শর্তসাপেক্ষে। ১৯৬৫ সালে, ইউএসএআইডি চেন্নাই শহরে একটি রাসায়নিক সার কারখানা নির্মাণের জন্য ভারতকে ৬৭ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছিল। শর্ত ছিল, ভারত সরকারের পরিবর্তে একটি মার্কিন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সার বিতরণের দায়িত্ব নেবে। ওই অঞ্চলে নতুন কোনও সার কারখানা নির্মাণও করা যাবে না (USAID)।

    বিপাকে পাকিস্তান, বাংলাদেশ

    ২০০৪ সালে ভারত সরকার শর্তযুক্ত বিদেশি সাহায্য গ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নেয়। তাই এই ধরনের সহায়তার পরিমাণ হ্রাস পেতে থাকে।  ২০০১ সালে ভারতে ইউএসএআইডির (Criminal Organisation) সাহায্যের পরিমাণ ছিল ২০৮ মিলিয়ন ডলার । ২০২৩ সালে তার পরিমাণ কমে দাঁড়ায় ১৫৩ মিলিয়ন ডলার। ২০২৪ সালে তা আরও কমে দাঁড়ায় ১৪১ মিলিয়ন ডলারে।

    তবে, ইউএসএআইডির সহায়তা স্থগিতের সিদ্ধান্তে বিপাকে পড়েছে ভারতের দুই পড়শি – পাকিস্তান ও বাংলাদেশ (বিশেষ করে বর্তমান প্রশাসন)। তবে ভারত এনিয়ে আদৌ চিন্তিত নয়। অদূর ভবিষ্যতে এ ধরনের সহায়তা বন্ধ হলেও ভারতের কোনও বড় সমস্যা হবে না। যদিও এটি কিছু প্রকল্পে অর্থায়ন করে, তবে ভারতের সামগ্রিক সামাজিক (USAID) কল্যাণ ব্যয়ের তুলনায় তা অতি নগণ্য (Criminal Organisation)।

    প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে শেখ হাসিনার অপসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল ইউএসএআইডি। এমনটাই মনে করছে তথ্যাভিজ্ঞ মহল। তাঁর অপসারণের কয়েক মাস আগে, তিনি মার্কিন ষড়যন্ত্রের হস্তক্ষেপ সম্পর্কে সরব হয়েছিলেন। ২০১৯ সাল থেকে মার্কিন প্রশাসন এবং এর সংস্থাগুলো শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছিল।

  • Delhi Assembly: রাত পোহালেই দিল্লির ভোট, ভাগ্য নির্ধারণ ৬৯৯ প্রার্থীর, মোট ভোটার ১ কোটি ৫৬ লাখ

    Delhi Assembly: রাত পোহালেই দিল্লির ভোট, ভাগ্য নির্ধারণ ৬৯৯ প্রার্থীর, মোট ভোটার ১ কোটি ৫৬ লাখ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার ৫ ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে বিধানসভা নির্বাচন (Delhi Assembly)। প্রধান রাজনৈতিক দল হিসেবে ময়দানে রয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি, আম আদমি পার্টি এবং কংগ্রেস। ইতিমধ্যে প্রচার পর্ব সম্পন্ন হয়েছে। দিল্লি নির্বাচনে সমস্ত প্রধান রাজনৈতিক দলের নেতারাই নিজেদের কর্মসূচি নিয়ে ভোটারদের কাছে পৌঁছেছেন এবং মিছিল, রোডশো, জনসভা, পদযাত্রা, বাইক মিছিল সবকিছুই সম্পন্ন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি একাধিক সভা করেছেন এবং বিগত ১১ বছর ধরে আমাদের পার্টির অপশাসনের নানা চিত্র তিনি তুলে ধরেছেন।

    সকাল সাতটা থেকে শুরু হবে ভোটগ্রহণ পর্ব (Delhi Assembly)

    নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, ৫ ফেব্রুয়ারি বুধবার সকাল সাতটা থেকে শুরু হবে ভোটগ্রহণ পর্ব এবং তা চলবে বিকাল ৫টা পর্যন্ত। দিল্লি নির্বাচন ঘোষণা হয় গত মাসের ৭ তারিখ। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন যদিও কংগ্রেস প্রধান রাজনৈতিক দল হিসেবে নির্বাচন অংশগ্রহণ করছে কিন্তু তারা খুব বেশি ফ্যাক্টর নয়। মূল লড়াই হতে চলেছে বিজেপির (Delhi Assembly Election) সঙ্গে আম আদমি পার্টির। বিগত নির্বাচনগুলিতে আম আদমি পার্টির বিরুদ্ধে রিগিংয়ের অভিযোগ উঠেছে এবং এই নিয়ে সরব হয়েছে বিরোধীদল বিজেপিও। ২০২৫ সালের নির্বাচনে সেরকম যাতে কিছু না হয়, সেজন্য গেরুয়া শিবির ইতিমধ্যে বেশ সক্রিয় হয়ে উঠেছে। পাড়ায়-পাড়ায় বুথস্তরে পৌঁছে গিয়েছেন গেরুয়া শিবিরের নেতারা। বাছাই করা সাংসদ, কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদেরও মাঠে নামিয়েছিল বিজেপি এবং প্রত্যেক কেন্দ্রীয় নেতা-মন্ত্রী ও সাংসদদের একটি করে বিধানসভা প্রচারের জন্য বেঁধে দিয়েছিল তারা। প্রসঙ্গত, ৫ ফেব্রুয়ারি সম্পন্ন হবে ভোটগ্রহণ। অন্যদিকে ফলাফল দেখা যাবে ৮ ফেব্রুয়ারি। দিল্লি বিধানসভায় মোট আসন রয়েছে ৭০টি। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে এই আসনগুলিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন মোট ৬৯৯ জন প্রার্থী। অর্থাৎ ৮ ফেব্রুয়ারি জানা যাবে কাদের দখলে আসতে চলেছে দিল্লি বিধানসভা। সেদিনই ভাগ্য নির্ধারণ হবে ৬৯৯ জন প্রার্থীর (Delhi Assembly)।

    দিল্লি বিধানসভার মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি

    প্রসঙ্গত দিল্লি বিধানসভার মেয়াদ শেষ হচ্ছে (Delhi Assembly) আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি। এই নির্বাচনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক হল যে বিগত লোকসভা নির্বাচনের সময় আম আদমি পার্টি এবং কংগ্রেসের মধ্যে যে জোট হয়েছিল, তা বিধানসভাতে নেই। দুই দলই আলাদাভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। প্রসঙ্গত, জোর থাকা সত্ত্বেও লোকসভা ভোটে দিল্লিতে বিপুল ভরাডুবি হয়েছিল আম আদমি পার্টির এবং কংগ্রেসের। সেই ফলাফল বিধানসভা ভোটে থাকে নাকি সেদিকেই এখন সবার নজর।

    দিল্লির ভোটার সংখ্যা ১ কোটি ৫৬ লাখ

    নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে মোট ১৩ হাজার ৭৬৬টি ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণ করা হবে। দিল্লির (Delhi Assembly) ভোটার সংখ্যা ১ কোটি ৫৬ লাখ। জানা গিয়েছে, এর মধ্যে ৮৩.৭৬ লাখ পুরুষ এবং অন্যদিকে ৭২.৩৬ লাখ মহিলা। দিল্লি নির্বাচনে ভোট দেবেন ১,২৬৭ জন তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ। প্রসঙ্গত, দিল্লির প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য ৭৩৩টি আলাদা ভোট কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন, দিল্লি নির্বাচনকে সামনে রেখে কিউ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম অ্যাপ চালু করেছে এবং এর মাধ্যমে ভোটাররা কেন্দ্রে ভোটের লাইনের ভিড় সম্পর্কে জানতে পারবেন।

    কেজরিওয়াল নতুন দিল্লি আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন

    দিল্লি নির্বাচনে, প্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ফের একবার নতুন দিল্লি আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এখানে বিজেপি মাঠে নামিয়েছে দলের প্রার্থী পরবেশ বার্মা এবং কংগ্রেস মাঠে নামিয়েছে দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শীলা দীক্ষিতের ছেলে সন্দীপ দীক্ষিতকে। প্রসঙ্গত, দিল্লির বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী আম আদমি পার্টির প্রার্থী অতিশী, কালকাজি আসন থেকে প্রতিদ্বন্দিতা করছেন। এই আসনে কংগ্রেসের হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন অলকা লাম্বা এবং বিজেপির প্রার্থী রয়েছেন রমেশ বিধুরি। আপের মণীশ সিসোদিয়া জঙ্গপুরা আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এই আসনে বিজেপির হয়ে লড়ছেন তরবিন্দর সিং মারওয়া এবং কংগ্রেসের হয়ে লড়ছেন ফরহাদ সুরি। আপের আর এক নেতা সত্যেন্দ্র জৈন শাকুর বস্তিতে বিজেপির কর্নাইল সিংয়ের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মালব্য নগর আসনে, আম আদমি পার্টির সোমনাথ ভারতী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এই আসনে বিজেপি প্রার্থী সতীশ উপাধ্যায় এবং কংগ্রেসের জিতেন্দ্র কুমার কোচার।

    আপের দুর্নীতি ইস্যুতে সরব

    বিগত নির্বাচনের সভাগুলিতে বিজেপি আম আদমি পার্টিকে তীব্র নিশানা করেছে যমুনার বিষাক্ত জল, আম আদমি পার্টির দুর্নীতি, আফগারি দুর্নীতি ইত্যাদি নানা ইস্যুতে। একই সঙ্গে এই নির্বাচনে বিজেপি একাধিক আশ্বাসও দিয়েছে ছাত্র-যুবক, কৃষক, শ্রমিক, অটো-ট্যাক্সিচালক ও মহিলাদের। এর পাশাপাশি প্রদেশের বয়স্কদের জন্য বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরিষেবা, বিনামূল্যে বিদ্যুৎ পরিষেবার কথাও বলেছে গেরুয়া শিবির। একই সঙ্গে নগদ ৫০০ টাকায় রান্নার গ্যাস সিলিন্ডার সরবরাহ করার কথা বলেছে বিজেপি। এর পাশাপাশি গর্ভবতী মায়েদের জন্য ২১ হাজার টাকা ভাতার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিজেপি।

    ৩,০০০ ভোটকেন্দ্রকে সংবেদনশীল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে

    প্রসঙ্গত, গতকাল সোমবার জানানো হয়েছে যে ৫ ফেব্রুয়ারি বুধবার দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের জন্য প্রদেশজুড়ে ৩০ হাজারেরও বেশি পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হবে এবং ২২০ কোম্পানি আধা সামরিক বাহিনীও থাকবে। এক সাংবাদিক সম্মেলনে এ কথা ঘোষণা করেন বিশেষ পুলিশ কমিশনার (আইনশৃঙ্খলা) মধুব তেওয়ারি। ওই সাংবাদিক সম্মেলনে পুলিশের তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে অবাধ সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচন নিশ্চিত করতে দিল্লি পুলিশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এখনও পর্যন্ত দিল্লি প্রদেশের ৩,০০০ ভোটকেন্দ্রকে সংবেদনশীল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এই বুথগুলিতে ড্রোন দিয়ে নজরদারি চালানো হবে। এর পাশাপাশি বিশেষ নিরাপত্তারও ব্যবস্থা থাকবে।

  • US Migrants: অবৈধ অভিবাসীদের ভারতে পাঠানো শুরু করে দিল ট্রাম্প প্রশাসন

    US Migrants: অবৈধ অভিবাসীদের ভারতে পাঠানো শুরু করে দিল ট্রাম্প প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে শুরু করে দিলেন ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আমেরিকা থেকে অবৈধ অভিবাসীদের (US Migrants) ভারতে পাঠানো শুরু করে দিল ট্রাম্প প্রশাসন। আমেরিকার একটি সামরিক বিমানে করে ভারতে পাঠানো হচ্ছে তাঁদের। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মার্কিন আধিকারিক জানান, একটি সি-১৭ বিমান ইতিমধ্যেই অভিবাসীদের নিয়ে ভারতের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে। যদিও নয়াদিল্লির তরফে এ বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি।

    অভিবাসন রুখতে কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি (US Migrants)

    আমেরিকার নির্বাচনের আগে থেকেই অভিবাসন রুখতে কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিয়ে এসেছেন ট্রাম্প। ক্ষমতায় আসার পরেই এ বিষয়ে তৎপর হয়েছেন তিনি। বিনা নথিতে যাঁরা আমেরিকায় রয়েছেন, তাঁদের ধরে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে চাইছে ট্রাম্প প্রশাসন। আমেরিকার পদক্ষেপকে সমর্থন করেছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করও। সম্প্রতি তিনি বলেছিলেন, “অভিবাসনের ক্ষেত্রে আমাদের একটি নীতিগত অবস্থান রয়েছে, যা প্রতিটি দেশের জন্যই প্রযোজ্য। আমরা বৈধ অভিবাসন সব সময় সমর্থন করি।” তিনি বলেন, “অবৈধ যাতায়াত ও অভিবাসনের আমরা তীব্র বিরোধিতা করি। কারণ যখনই কোনও একটি অবৈধ ঘটনা ঘটে, তার সঙ্গে আরও অনেক অবৈধ কার্যকলাপ জুড়ে যায়। এটি দেশের সুনামের দিক থেকে কখনওই ভালো নয়।”

    ধরপাকড় শুরু

    ২০ জানুয়ারি মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেন ট্রাম্প (US Migrants)। তার পর থেকেই সে দেশ থেকে অবৈধ অভিবাসীদের স্বদেশে ফেরাতে শুরু হয় তৎপরতা। ধরপাকড়ও শুরু করে আমেরিকার প্রশাসন। ইতিমধ্যেই বেশ কিছু দেশের অবৈধ অভিবাসীদের ফেরতও পাঠিয়েছে আমেরিকা। এজন্য পেন্টাগনে আমেরিকার সামরিক দফতর থেকেও সাহায্য নিচ্ছে ওয়াশিংটন। অবৈধ অভিবাসীদের ফেরত পাঠাতে বিমান দেওয়া হচ্ছে পেন্টাগন থেকে।

    টেক্সাস, ক্যালিফোর্নিয়া, সান দিয়েগো, এল পাসো থেকে ধরা হয়েছে পাঁচ হাজারেরও বেশি অবৈধ অভিবাসীকে। তাদের দেশে ফেরত পাঠাতে ব্যবহার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর বিমান। জানা গিয়েছে, পেরু, হন্ডুরাস এবং গুয়েতেমালায় ইতিমধ্যেই ফেরত পাঠানো হয়েছে অবৈধ অভিবাসীদের। যে সি-১৭ এয়ারক্র্যাফ্টে করে ভারতীয়দের দেশে পাঠানো হচ্ছে, সেটি ভারতে ল্যান্ড করবে ২৪ ঘণ্টার কিছু বেশি সময় পরে (US Migrants)।

  • Chandrika Tandon: বৈদিক স্তোত্রের সঙ্গে আধুনিক সঙ্গীতের অভিনব মিশেল! গ্র্যামি জয় চন্দ্রিকা ট্যান্ডনের

    Chandrika Tandon: বৈদিক স্তোত্রের সঙ্গে আধুনিক সঙ্গীতের অভিনব মিশেল! গ্র্যামি জয় চন্দ্রিকা ট্যান্ডনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৬৭তম গ্র্যামির আসরে বেস্ট নিউ এজ, অ্যাম্বিয়েন্ট বা চ্যান্ট অ্যালবাম বিভাগে ‘ত্রিবেণী’ অ্যালবামের জন্য গ্র্যামি পুরস্কার (Grammy Awards) পেলেন চন্দ্রিকা ট্যান্ডন (Chandrika Tandon)। প্রসঙ্গত, ভারতীয় সময় অনুযায়ী সোমবার ভোরে লস অ্যাঞ্জেলেসের Crypto.com অ্যারেনায় বসেছিল বড় মিউজিক্যাল অ্যাওয়ার্ড নাইটের আসর। সেখানেই এই পুরস্কার পেলেন তিনি। জানা গিয়েছে, দক্ষিণ আফ্রিকার বাঁশিবাদক ওয়াউটার কেলারম্যান এবং জাপানি চেলিস্ট ইরু মাতসুমোটোর সঙ্গে এই পুরষ্কার জিতে নেন চন্দ্রিকা। গ্র্যামি জয়ের পরেই তিনি এক সাক্ষাৎকার দেন। চেন্নাইয়ে বেড়ে ওঠা এই সঙ্গীতশিল্পী বলেন, ‘দারুণ লাগছে।’ গ্র্যামি জয়ী চন্দ্রিকাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও।

    কী বললেন চন্দ্রিকা?

    গত বছর ৩০ নভেম্বর, ‘ত্রিবেণী’ অ্যালবাম মুক্তি পেয়েছিল। এই অ্যালবামে ভারতের প্রাচীন বৈদিক স্তোত্রের সঙ্গে আধুনিক বিশ্ব সঙ্গীতের এক অভিনব মিশেল ঘটিয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত এই মার্কিন সঙ্গীতশিল্পী।  চন্দ্রিকা ট্যান্ডন (Chandrika Tandon) বলেন, ‘‘এই ক্যাটেগরিতে আমাদের সঙ্গে দুর্দান্ত সব শিল্পীরা মনোনীত ছিলেন। আমরা যে এটা জিতেছি, এটা সত্যিই আমাদের জন্য বাড়তি বিশেষ মুহূর্ত। আমাদের সঙ্গে মনোনয়ন পেয়েছেন অসাধারণ সব মিউজিশিয়ানরা।’’ গ্র্যামি আসরেও নিজের শিকড়কে ভুললেন না চন্দ্রিকা। ভারতীয় পোশাকেই হাতে নিলেন পুরস্কার। সবুজ রঙা লম্বা ঝুলের সালোয়ারের সঙ্গে গোলাপি জ্যাকেটে পাওয়া গেল তাঁকে। চেন্নাইয়ে জন্ম হয় চন্দ্রিকার। তাঁর পরিবার সনাতন ঐতিহ্যের সঙ্গে পুরোপুরি ভাবে সম্পৃক্ত বলেই জানা যায়। সামবেদকে অনুসরণ করে চলে তাঁর পরিবার। সঙ্গীতের (Grammy Awards) পরিবেশেই চন্দ্রিকার বেড়ে ওঠা। শৈশবে তাঁর কেটেছে বৈদিক স্তোত্র শুনেই।

    চন্দ্রিকার পড়াশোনা মাদ্রাজ খ্রিস্টান কলেজ থেকে

    জানা যায়, চন্দ্রিকার (Chandrika Tandon) পড়াশোনা মাদ্রাজ খ্রিস্টান কলেজ থেকে। এর পরবর্তীকালে তিনি ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট বা আইআইএম আমেদাবাদ থেকেও ডিগ্রি নেন। পরে যোগ দেন বাণিজ্যের জগতে। কর্পোরেট জগতে অনেক বড় বড় পদ সামলেছেন তিনি। কিন্তু কখনও সঙ্গীতকে ছেড়ে যাননি। সঙ্গীত, আধ্যাত্মিকতা ও সাংস্কৃতিক মেলবন্ধনের প্রতি তাঁর যে অদম্য ভালোবাসা, সেটাই প্রতিফলিত হয়েছে তাঁর গ্র্যামি (Grammy Awards) জয়ে। পুরস্কার পাওয়ার পরেই হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া বক্তব্য রাখেন ট্যান্ডন। তিনি বলেন, ‘‘সঙ্গীত আমার ভালোবাসা। সঙ্গীতে আমাদের অন্তরে আলো জ্বালায়। অন্ধকার এবং কালো দিনগুলোতেও সঙ্গীতের মাধ্যমে আমরা হাসিখুশিতে থাকতে পারি।’’

  • Indias Border: গৃহযুদ্ধ চলছে মায়ানমারে, শরণার্থীরা ঢুকছে মণিপুরে! সীমান্তে সতর্ক ভারত

    Indias Border: গৃহযুদ্ধ চলছে মায়ানমারে, শরণার্থীরা ঢুকছে মণিপুরে! সীমান্তে সতর্ক ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গৃহযুদ্ধ চলছে মায়ানমারে। যুদ্ধ যত তীব্র হচ্ছে, ততই উদ্বেগ বাড়ছে ভারতের (Indias Border)। প্রত্যাশিতভাবেই মণিপুর (Manipur) সীমান্ত বরাবর শরণার্থী পরিস্থিতি সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছে ভারতের নিরাপত্তা সংস্থাগুলি।

    মায়ানমারের শরণার্থী মণিপুরে (Indias Border)

    জানা গিয়েছে, ২৭ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত আনুমানিক ২৬০ জন মায়ানমারের শরণার্থী মণিপুরের মোরেহতে ঢুকেছে। সর্বভারতীয় এক সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতীয় কর্তারা বিশ্বাস করেন মায়ানমারে মণিপুরী যুবকদের হতাহত সংক্রান্ত প্রতিবেদনগুলি অতিরঞ্জিত হতে পারে। এগুলি বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলির প্রচারের অংশ হতে পারে। গত সপ্তাহে মণিপুরের ইম্ফল পূর্ব জেলার অন্দ্রোয় পিপলস লিবারেশন আর্মির এক সদস্যের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিয়েছিলেন শয়ে শয়ে মানুষ। পিপলস লিবারেশন আর্মি একটি নিষিদ্ধ মেইতেই বিদ্রোহী সংগঠন, যা মণিপুরকে ভারতের থেকে বিচ্ছিন্ন করার পক্ষে আন্দোলন চালায়।

    প্রতীকী অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া

    অবশ্য ভারতীয় কর্তৃপক্ষের দাবি, অন্ত্যেষ্টিক্রিয়াটি প্রতীকীভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। কারণ কোনও দেহ উপস্থিত ছিল না। অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর, সরকার একটি তদন্তের নির্দেশ দেয়। যদিও এখনও পর্যন্ত কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিবেদন অনুযায়ী, নিহত ক্যাডার (Indias Border) ২৭ জানুয়ারি মণিপুর-মায়ানমার সীমান্তের কাছে একটি সশস্ত্র সংঘর্ষে মারা যান। পিএলএর রাজনৈতিক শাখা বিপ্লবী জনগণের ফ্রন্ট এক বিবৃতিতে দাবি করে, ক্যাডারটি ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলায় জখম হয়ে মারা যান। তাদের দাবি, ওই ক্যাডার ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পিএলএতে যোগ দেন।

    এই ঘটনাটি ঘটেছিল মণিপুরে ৩ মে ২০২৩ সালে কুকি-জো ও মেইতেই সম্প্রদায়ের মধ্যে জাতিগত হিংসা ছড়িয়ে পড়ার কয়েক মাস পরেই। নিষিদ্ধ মেইতেই বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলি ভ্যালি-বেইজড ইনসারজেন্ট গ্রুপস নামেও পরিচিত। এই গোষ্ঠী মায়ানমার থেকে তাদের কার্যকলাপ পরিচালনা করে। তারা (Manipur) প্রায়ই মায়ানমারের সামরিক জুন্টার বিরুদ্ধে যারা লড়াই করছে, সেই পিপলস ডিফেন্স ফোর্স এবং কুকি ন্যাশনাল আর্মি (বর্মা)-এর সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। উল্লেখ্য, ১ ফেব্রুয়ারি তামু শহরের কাছে (এলাকাটি মণিপুরের মোরেহ সীমান্ত থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে) পিডিএফ ও মায়ানমারের জুন্টা বাহিনীর মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ ঘটে (Indias Border)।

  • Rahul Gandhi: ৪৫ মিনিটে মুখে ৩৪ বার চিনের নাম! রাহুলকে ‘জিনপিং’ বলে কটাক্ষ বিজেপির

    Rahul Gandhi: ৪৫ মিনিটে মুখে ৩৪ বার চিনের নাম! রাহুলকে ‘জিনপিং’ বলে কটাক্ষ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বক্তব্য মাত্র ৪৫ মিনিটের। এই পৌনে এক ঘণ্টার বক্তব্যে অন্তত ৩৪ বার চিনের নাম নিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি তথা ওয়েনাড়ের সাংসদ রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। কংগ্রেস নেতার এহেন ‘চিন-প্রীতি’তে বেজায় চটেছে বিজেপি। রাহুলকে তীব্র আক্রমণ শানান পদ্ম নেতৃত্ব। এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপির (BJP) আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য একটি ভিডিও পোস্ট করেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, “৪৫ মিনিটের বক্তব্যে রাহুল গান্ধী অন্তত ৩৪ বার চিন শব্দটি উল্লেখ করেছেন।”

    রাহুলের অভিযোগ (Rahul Gandhi)

    দেশের উৎপাদন ক্ষেত্র নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ করেছিলেন রাহুল। তিনি বলেছিলেন, “চিন অন্তত এই ক্ষেত্রে ভারতের চেয়ে ১০ বছর এগিয়ে আছে। চিন ব্যাটারি, রোবট, মোটর-সহ নানা ক্ষেত্র নিয়ে কাজ করছে। গত ১০ বছর ধরে তারা এই সব নিয়ে কাজ করছে। আর আমরা এই কাজে পিছিয়ে রয়েছি।”

    বিজেপির নিশানায় রাহুল

    রাহুলকে (Rahul Gandhi) নিশানা করেছেন বিজেপির মুখপাত্র সম্বিত পাত্রও। তিনি ব্যঙ্গ করে তাঁকে ‘রাহুল জিনপিং’ (চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং) বলে অভিহিত করেন (Rahul Gandhi)। তিনি বলেন, “আমি তাঁকে ‘রাহুল জিনপিং’ বলেই সম্বোধন করতে চাই। তিনি চিনের নাম ৩৪ বার উচ্চারণ করেছেন। তিনি নিশ্চয়ই প্রার্থনা করছেন যেন পরের জন্মে তিনি চিনা হতে পারেন।”

    তিনি বলেন, “২০০৪-১৪ সালের কংগ্রেস শাসন আমলে ভারত ও চিনের মধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি ২৫ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছিল।” তিনি রাহুলের ব্যাঙ্কিং খাত সংক্রান্ত মন্তব্যও উড়িয়ে দেন। তিনি এও উল্লেখ করেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার মুদ্রা প্রকল্পের আওতায় ৫১ কোটি মানুষকে ঋণ দিয়েছে, সেখানে কংগ্রেস ইউপিআইয়ের মতো আর্থিক উদ্ভাবনের বিরোধিতা করেছিল। এটি বর্তমানে দৈনিক ৫০ কোটি লেনদেন পরিচালনা করছে।’

    প্রসঙ্গত, রাহুল বলেছিলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রোগ্রামের প্রস্তাব করেছিলেন। আমার মনে হয় এটা একটা ভালো আইডিয়া। আর তার ফল তো আপনাদের সামনেই হাজির। ২০১৪ সালে (BJP) উৎপাদন ক্ষেত্রে জিডিপি ছিল ১৫.৩ শতাংশ। সেটা আরও নেমে গিয়ে হয়েছে ১২.৬ শতাংশ। ৬০ বছরে এটা সর্বনিম্ন (Rahul Gandhi)।”

  • Suvendu Adhikari: ‘‘আমার কাছে নথি রয়েছে’’, মদনের ‘তৃণমূলে পদ বিক্রি’ মন্তব্যকে সমর্থন শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘আমার কাছে নথি রয়েছে’’, মদনের ‘তৃণমূলে পদ বিক্রি’ মন্তব্যকে সমর্থন শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০ লক্ষ টাকায় বিক্রি হচ্ছে তৃণমূলের জেলা কমিটির পদ। দুদিন আগে এমন বিস্ফোরক মন্তব্য করতে শোনা গিয়েছিল শাসকদলের কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্রকে। এবার মদনের এই মন্তব্যকে সমর্থন করলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর বক্তব্য, মদন মিত্র ঠিক কথা বলছেন। শাসকদলে পদের জন্য টাকা নেওয়া (TMC Corruption) কয়েক বছর আগেই শুরু হয়েছে বলে দাবি শুভেন্দুর।

    কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    মদনের বক্তব্যকে সমর্থন করে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘একদম ঠিক কথা বলেছেন মদন মিত্র। কাকদ্বীপের এক ঠিকাদার ২০২১ সালে আইপ্যাকের অ্যাকাউন্টে ১১ কোটি টাকা দিয়েছেন। আইপ্যাকের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টে উনি ওই টাকা দিয়েছেন। আমার কাছে নথি রয়েছে।’’ তৃণমূলের অন্দরে টাকা দিয়ে পদ পাওয়া কবে থেকে শুরু হয়েছে, তাও জানিয়েছেন শুভেন্দু। তাঁর বক্তব্য, ‘‘ষোলোর পর থেকে শুরু হয়েছে। আঠারোর পর থেকে প্রধান, অঞ্চল সভাপতির পদ-সহ সব বিক্রি হয়েছে।’’ প্রসঙ্গত, তৃণমূল ক্ষমতায় আসে ২০১১ সালে। সেই সময় যুব তৃণমূলের সভাপতি ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এনিয়ে বর্তমান বিধানসভার বিরোধী দলনেতা বলেন, ‘‘আমাকে তাড়িয়ে এগারো সালে যুবা তৃণমূল হয়। তারাই এই টাকা সংগ্রহ করে (TMC Corruption)। সব জেলায় তিনজন-চারজন করে নাম রয়েছে। যারা যুবা তৃণমূলের। যেমন হুগলিতে শান্তনু, কুন্তল ছিল।’’ এই ইস্যুতে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    ঠিক কী বলেছিলেন মদন?

    এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মদন মিত্র (Madan Mitra) বলেছিলেন, ‘‘আমাদের পার্টিতে এসব কিছু ছিল না। এই একটা এজেন্সি আমাদের পার্টিতে ঢুকল। ভোটকুশলী সংস্থা তারা নাকি জিতিয়ে দেবে। কামারহাটিতে আমাকে শেখানো হচ্ছে, সকালে উঠে কীভাবে ব্রাশ করবে। তারপর ডানদিকে তাকাবে, না বাঁদিকে তাকাবে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ-নামীদামি ছেলের কাছেও আমি শুনেছি, কেউ ২৫ লাখ, কেউ ৫০ লাখ দিয়েছেন (TMC Corruption)। এই এজেন্সির ছেলেদের কাছে দিয়েছে। ভোটে তাঁরা কেউ নমিনেশন পাননি। লজ্জায় কাউকে বলতেও পারছেন না। এত বড় বড় নাম তাঁদের।’’

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশেই প্রবল বিক্ষোভের মুখে মহম্মদ ইউনূস, পুলিশের ব্যারিকেড ভাঙল জনতা

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশেই প্রবল বিক্ষোভের মুখে মহম্মদ ইউনূস, পুলিশের ব্যারিকেড ভাঙল জনতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশেই বিক্ষোভের মুখে মহম্মদ ইউনূস (Mohammed Yunus)। ঢাকায় পালাবদলের ঠিক ৬ মাসের মাথায় এই ঘটনা ঘটল। (Bangladesh Crisis) নজিরবিহীনভাবেই বিক্ষোভের মুখে পড়তে হল বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানকে। আজ, মঙ্গলবার সকাল থেকেই মহম্মদ ইউনূসের বাড়ির সামনে চলছে বিক্ষোভ। জানা গিয়েছে, চিকিৎসা পরিষেবা পেতে ও পুনর্বাসনের দাবিতেই এই বিক্ষোভ শুরু করেছে জনতা। বাংলাদেশের পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে মহম্মদ ইউনূসের বাড়ির সামনে রাস্তায় শুয়ে পড়ে প্রতিবাদ চলছে।

    গতকাল রাতেও তিতুমীর কলেজে বিক্ষোভ (Bangladesh Crisis)

    এর আগে, সোমবার রাতে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে সরকারি তিতুমীর কলেজেও পড়ুয়ারাও। তাঁদের দাবি, কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত করতে হবে। যদিও সোমবার রাতে এই বিক্ষোভ তুলে নেয় পড়ুয়ারা। পড়ুয়ারা হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন, ‘‘যতক্ষণ পর্যন্ত দাবি আদায় না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। অবরোধ চলাকালীন জরুরি প্রয়োজনে বের হওয়া অ্যাম্বুলেন্স ও রোগী পরিবহণের গাড়ি ছাড়া অন্য কোনও গাড়ি চলতে দেওয়া হবে না।’’ এরপর রাতেই পড়ুয়াদের সঙ্গে কথা বলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মহম্মদ নুরুজ্জামান। তিতুমীর কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতির জন্য নির্বাচিত সরকার গঠন হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলেন তিনি। সেই পরামর্শ মেনে নেন আন্দোলনকারীরা (Bangladesh Crisis)।

    কী কারণে এই বিক্ষোভ?

    গত বছরের জুলাই-অগাস্টে উত্তাল বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) একশোর বেশি মানুষের মৃত্যু হয় ও ১০০০ জনেরও বেশি আহত হন। এরপর জামাত-বিএনপির মদতে দখল হয় গণভবন। বাংলাদেশ ছাড়েন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০২৪ সালের ৫ অগাস্ট ভারতে পালিয়ে আসেন তিনি। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার সকালে যে বিক্ষোভ চলছে, তা আহতদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের দাবিতে। বিক্ষোভকারীদের বক্তব্য, ‘‘জীবনের কোনও মূল্য নেই, কারও চোখে, কারও হাতে গুলি লেগেছে, কারও দেহের অঙ্গ বাদ দিতে হয়েছে। এই সরকার পুনর্বাসন, উন্নতমানের চিকিৎসা পরিষেবা, নায়কের মর্যাদা না দিলে এই সরকার থাকবে না।’’

  • Daily Horoscope 04 February 2025: কোনও ভুল কাজের জন্য অনুতাপ হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 04 February 2025: কোনও ভুল কাজের জন্য অনুতাপ হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

     

     

    মেষ

    ১) কোনও নিয়ম লঙ্ঘন করার জন্য আপনাকে বিপদে পড়তে হতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে শুভ যোগ।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) কোনও ভুল কাজের জন্য অনুতাপ হতে পারে।

    ২) অতিরিক্ত দৌড়ঝাঁপ করার ফলে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন।

    ৩) সতর্ক থাকবেন সব বিষয়।

    মিথুন

    ১) কারও কুপ্রভাবে সংসারে অশান্তি হতে পারে।

    ২) সামাজিক সুনাম লাভ বা প্রতিপত্তি বিস্তারের যোগ।

    ৩) বাণীতে সংযম জরুরি।

    কর্কট

    ১) সাংসারিক কারণে মানসিক যন্ত্রণা।

    ২) আজ আপনাকে অবাক করে দেওয়া কোনও সুখবর আসতে পারে।

    ৩) সবাইকে ভালোভাবে কথা বলুন।

    সিংহ

    ১) সম্পত্তি সংক্রান্ত সমস্যা মিটে যেতে পারে।

    ২) অপরের উপকার করতে গেলে বিপদ হতে পারে।

    ৩) প্রতিকূল কাটবে দিনটি।

    কন্যা

    ১) বাতজ রোগে কষ্ট পাওয়ার আশঙ্কা।

    ২) কর্মস্থলে নিজের মতামত প্রকাশ না করাই ভাল হবে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    তুলা

    ১) বাড়িতে সবাই খুব সতর্ক থাকুন, চুরির ভয় রয়েছে।

    ২) আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে।

    ৩) দিনটি মোটামুটি কাটবে।

    বৃশ্চিক

    ১) জমি বা সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় করার শুভ দিন।

    ২) শেয়ারে বাড়তি লগ্নি চিন্তাবৃদ্ধি ঘটাতে পারে।

    ৩) আশাহত।

    ধনু

    ১) বন্ধুদের বিরোধিতা থেকে সাবধান থাকুন।

     

    ২) সঞ্চয়ের ব্যাপারে বিশেষ নজর দিন।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    মকর

    ১) পেটের সমস্যা বাড়তে পারে।

    ২) ব্যবসায় আমূল পরিবর্তন লক্ষ করতে পারবেন।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    কুম্ভ

     

    ১) ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ না করাই শ্রেয়।

     

    ২) মাথাগরম করার ফলে হাতে আসা কাজ ভেস্তে যাবে।

    ৩) আশা পূরণ।

    মীন

    ১) ভাই-বোনের কাছ থেকে সাহায্য পেতে পারেন।

    ২) দাম্পত্য সম্পর্কে উন্নতির যোগ।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

LinkedIn
Share