Tag: Bengali news

Bengali news

  • BSF: নদিয়া সীমান্তে হদিশ মিলল পর পর ৪টি বাঙ্কারের, অনুপ্রবেশ, নাশকতার আশঙ্কা বিএসএফের

    BSF: নদিয়া সীমান্তে হদিশ মিলল পর পর ৪টি বাঙ্কারের, অনুপ্রবেশ, নাশকতার আশঙ্কা বিএসএফের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে বড়সড় সাফল্য বিএসএফের। খোঁজ মিলল ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে আরও একটি বাঙ্কারের! আবারও চর্চায় নদিয়ার কৃষ্ণনগরের সেক্টরের টুঙ্গি সীমান্ত এলাকা! এই নিয়ে সীমান্তে দেড় কিলোমিটারের মধ্যে ৪টি বাঙ্কারের খোঁজ মিলল। ওপর থেকে দেখলে মনে হবে টিনের ছাউনির সাদামাটা একটা ঘর, কিন্তু ওই ঘরে মাটির নিচেই খোঁজ মিলছে এই রহস্যজনক বাঙ্কারগুলির। শুক্রবার খোঁজ মিলেছিল ৩টি বাঙ্কারের। শনিবার খোঁজ মিলল আরও একটির। বাঙ্কার নিয়েই এখন বেশ চিন্তায় বিএসএফ (BSF)। অনুপ্রবেশ, নাশকতার আশঙ্কায় চাপানউতোর তৈরি হয়েছে গোটা এলাকায়। আর কত বাঙ্কার রয়েছে তার খোঁজে সীমান্তে চলছে জোর তল্লাশি।

    বাঙ্কার তোলার কাজ চলছে (BSF)

    ইতিমধ্যেই বাঙ্কারগুলি মাটি থেকে তোলার কাজ শুরু করেছে সীমান্ত রক্ষী বাহিনী। বাঙ্কার (BSF) তৈরি করেই কী তাহলে ভারতে অনুপ্রবেশের ছক কষছিল বাংলাদেশিরা? এখন সেই প্রশ্নই জোরাল হয়েছে। এদিন যে বাঙ্কারটির খোঁজ মিলেছে তার উপরে অর্থাৎ মাটির ওপরের অংশে আবার কংক্রিটের একটা গেটও করা হয়েছে। অর্থাৎ ওই এলাকায় বেশ কিছুদিন ধরেই তৈরি করা হয়েছিল বাঙ্কারগুলি। কিন্তু, কীভাবে তা প্রশাসনের নজর এড়িয়ে গেল? যদি বাংলাদেশিদের কাজ হয়ে থাকে তাহলে তারা তা করল কীভাবে তা নিয়েও তৈরি হয়েছে জল্পনা। যদি এপারের দালালদের কাজ হয় তাহলেও তাঁরা কী করে করল তা নিয়ে চলছে জল্পনা।

    বাঙ্কারের ভিতর ছিল লক্ষ লক্ষ টাকার নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ

    নদিয়ায় ভারত – বাংলাদেশ সীমান্ত (BSF) থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে ভারত ভূখণ্ডে পাওয়া গেল বাঙ্কার। যে জায়গায় বাঙ্কার পাওয়া গিয়েছে সেখান থেকে কার্যত ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে কৃষ্ণগঞ্জ থানা এলাকার মাজদিয়ার সুধীর রঞ্জন মহাবিদ্যালয়। কলেজের অদূরেই কীভাবে এত বড় কাজ হয়ে গেল? এই প্রশ্নেই এখন সবথেকে বেশি চিন্তা বেড়েছে স্থানীয় প্রশাসনের। যদিও যে জমির ওপরে এটির খোঁজ মিলেছে সেই জমির মালিকের বিষয়ে কোনও খোঁজই দিতে পারছেন এলাকার লোকজন। স্থানীয় এক বাসিন্দা বললেন প্রশাসন দেখছে। ওরাই ব্যবস্থা নেবে। শুক্রবার বিএসএফ এই বাঙ্কার থেকে উদ্ধার করেছে কাশির ওষুধের অসংখ্য বোতল। জানা গিয়েছে, মাজদিয়া কলেজের কাছে চাষের ক্ষেতের পাশে একটি ঘর বানিয়েছিল স্থানীয় কয়েকজন। ওই ঘর থেকে চাষের কাজ দেখভাল করা হয় দাবি ছিল তাদের। সেই ঘরেরই পাশে মাটি চাপা দেওয়া অবস্থায় ছিল বাঙ্কারের মুখটি যা দৈর্ঘ্য ও প্রস্থে প্রায় ৩ ফুট। শুক্রবার তল্লাশি চালিয়ে বাঙ্কারের মুখ খুঁজে বার করে বিএসএফ। বাঙ্কারের ঢাকনা খুলতেই চক্ষু চড়কগাছ তাদের। দেখা যায় বাঙ্কারের মধ্যে মধ্যে রয়েছে পেটি পেটি কাশির ওষুধ। এর পর বিএসএফ জওয়ানরা নেমে কাশির ওষুধগুলি উদ্ধার করেন। তল্লাশি চালান গোটা বাঙ্কারটিতে। বাঙ্কারের ভিতর ছিল লক্ষ লক্ষ টাকার নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ। সেগুলি উদ্ধার করে নিয়ে যান বিএসএফের জওয়ানরা।

    বাঙ্কার নিয়ে বাড়ছে উদ্বেগ!

    এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বিএসএফ (BSF) ও কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। এই বাঙ্কার কি শুধু পাচারের কাজেই ব্যবহার হত, না কি বাঙ্কার ব্যবহার করে ভারতে নাশকতা চালানোর পরিকল্পনা ছিল বাংলাদেশি জঙ্গিদের, তা জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা। বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে মাটির নীচে বাঙ্কারের খোঁজ মেলায় যদিও আশ্চর্য নন স্থানীয়রা। তাদের দাবি, মাজদিয়াসহ কৃষ্ণগঞ্জ থানা এলাকার বিস্তীর্ণ সীমান্ত দীর্ঘদিন ধরে পাচারকারীদের স্বর্গরাজ্য। পুলিশের সঙ্গে আঁতাত করে এই কারবার চালায় পাচারকারীরা। মুনাফার বখরা যায় সব মহলে। কৃষ্ণগঞ্জের বহু ব্যক্তির বিনিয়োগ রয়েছে এই কারবারে। তাই অবাক হওয়ার কিছু নেই।

    স্থানীয় বাসিন্দারা কী বললেন?

    বিএসএফ (BSF) জওয়ানদের দাবি, এই কাফ সিরাপগুলি বাংলাদেশে পাচার করার উদ্দেশ্যে জোগাড় করেছিল। কিন্তু, প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে ও বর্তমান বাংলাদেশ পরিস্থিতিতে সীমান্তে নজরদারি বেড়েছে। এর ফলে এগুলি পাচার করতে না পেরে মাটির তলায় বাঙ্কারে ভরে মাটিতে পুঁতে রেখেছিল বলে প্রাথমিক অনুমান তদন্তকারীদের। বিএসএফের পাশাপাশি ঘটনাস্থলে পৌঁছয় কৃষ্ণগঞ্জ থানার পুলিশ। তবে এ বিষয়ে বিএসএফ ও পুলিশের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। কিন্তু, বিএসএফের তরফে আরও বাঙ্কারের খোঁজে শনিবারও নদিয়ার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান জারি রয়েছে। এই বাঙ্কারের মধ্যে দিয়ে মাটির তলায় কোনও সুরঙ্গ-পথ লুকনো রয়েছে কিনা, তা-ও দেখছেন তদন্তকারীরা। গতকালের এই বাঙ্কারগুলি উদ্ধারকে ঘিরে এলাকায় ব্যাপক শোরগোল পড়ে গিয়েছে। আতঙ্কিত এলাকাবাসীরা। তবে ঘটনায় কাউকে আটক বা গ্রেফতার করা হয়নি। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, “গ্রাম থেকে বাঙ্কার উদ্ধারে আমরা খুব আতঙ্কিত রয়েছি। সীমান্তের গায়ে আমাদের বাড়ি। তবে বিএসএফকে সাধুবাদ জানাবো তারা বাঙ্কার ও নিষিদ্ধ কাফ সিরাপগুলিকে সফলভাবে উদ্ধার করেছে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Illegal Immigrants: অবৈধ অভিবাসীরা ভারতীয় নাগরিক কিনা যাচাই করেই দেশে ফেরানো হবে, জানাল বিদেশমন্ত্রক

    Illegal Immigrants: অবৈধ অভিবাসীরা ভারতীয় নাগরিক কিনা যাচাই করেই দেশে ফেরানো হবে, জানাল বিদেশমন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকায় ১৮ হাজার ভারতীয়কে অবৈধ অভিবাসীকে চিহ্নিত করা হয়েছে। ট্রাম্প প্রশাসন সূত্রে খবর, এই অবৈধ অভিবাসীদের (Illegal Immigrants) ভারতে ফেরানো হবে। বুধবার বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর জানিয়েছিলেন, ভারত সরকার বরাবরই অবৈধ অভিবাসীদের দেশে ফেরানোর পক্ষে।

    কী বললেন রণধীর জয়সওয়াল (Illegal Immigrants)

    শুক্রবার একই কথা বললেন বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল। তিনি জানান, যাঁদের অবৈধ অভিবাসী বলা হচ্ছে, তাঁরা প্রকৃতই ভারতীয় নাগরিক কিনা, তা যাচাই করে তবেই দেশে ফেরানো হবে। জয়সওয়াল (Randhir Jaiswal) বলেন, “আমরা অবৈধ অভিবাসনের বিরুদ্ধে। এর সঙ্গে নানা সংগঠিত অপরাধ যুক্ত থাকে। শুধু আমেরিকা কেন, বিশ্বের যে কোনও দেশে যদি ভারতীয় নাগরিকরা ভিসার মেয়াদ ফুরিয়ে যাওয়ার পরেও থেকে যান, অথবা তাঁদের কাছে সেই দেশে থাকার যথাযথ নথিপত্র না থাকে, তাহলে তাদের ফিরিয়ে নিতে আমাদের কোনও অসুবিধা নেই। তবে তার আগে সেই দেশকে প্রমাণ দিতে হবে, তাঁরা প্রকৃতই ভারতীয় নাগরিক। তাঁরা সত্যিই ভারতীয় নাগরিক কিনা, আমরা তা যাচাই করব। যদি তাঁরা ভারতীয় নাগরিক হন, আমরা তাঁদের ফিরিয়ে আনব।”

    ভারত-আমেরিকা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক

    ভারত-আমেরিকা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ওপরও জোর দিয়েছেন জয়সওয়াল। তিনি বলেন, “ভারত-আমেরিকা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক অত্যন্ত শক্তিশালী ও বহুমুখী। দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্কও অত্যন্ত ভালো। যে কোনও বিষয় অথবা বাণিজ্য সম্পর্কিত বিষয় নিয়েও আমেরিকা ও ভারতের মধ্যে আলোচনার পথ খোলা আছে। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি (Randhir Jaiswal) হল, দুই দেশের স্বার্থের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে গঠনমূলক ভাবে সমস্ত বিষয়ের সমাধান করা। আমরা মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রাখছি।”

    ডোনাল্ড ট্রাম্প

    ২০ জানুয়ারি দ্বিতীয় দফায় মার্কিন প্রেসিডেন্টের কুর্সিতে বসেছেন রিপাবলিকান ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি দেশের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন। তার পরেই তিনি আমেরিকায় বসবাসকারী অবৈধ অভিবাসীদের (Illegal Immigrants) স্বদেশে ফেরাতে উদ্যোগী হয়েছেন। ইতিমধ্যেই ধরপাকড়ও শুরু করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। গ্রেফতার করা হয়েছে ৫৩৮ জন অবৈধ অভিবাসীকে। হোয়াইট হাউসের তরফে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রেসসচিব ক্যারোলিন লেভিট। শুক্রবার বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র বলেন, “কেবল আমেরিকা বলে নয়, বিশ্বের যে কোনও প্রান্তে যদি কোনও ভারতীয় অবৈধভাবে বসবাস করেন, আমরা তাঁদের ফিরিয়ে নেব। তবে আমাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্টের নথিপত্র ভাগ করে নিতে হবে, যাতে আমরা যাচাই করতে পারি তিনি সত্যিই ভারতীয় কিনা। যদি তা হয়, আমরা তাঁদের ভারতে ফিরিয়ে নিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করব।”

    ভারতীয় অভিবাসী

    প্রসঙ্গত, আমেরিকায় কোনও অবৈধ ভারতীয় অভিবাসী থাকলে, তাঁদের দেশে ফেরাতে কোনও আপত্তি নেই। দিল্লির অবস্থান এদিন ফের (Randhir Jaiswal) স্পষ্ট করে দিল বিদেশমন্ত্রক। শুধু আমেরিকা নয়, বিশ্বের যে কোনও দেশের ক্ষেত্রেই অবৈধ ভারতীয় অভিবাসীদের নিয়ে একই অবস্থান নরেন্দ্র মোদি সরকারের। এ ক্ষেত্রে অবশ্য শর্তও বুঝিয়ে দিয়েছে বিদেশমন্ত্রক। অবৈধ অভিবাসী সন্দেহে যাঁদের গ্রেফতার করা হচ্ছে, তাঁদের বিষয়ে তথ্য এবং প্রয়োজনীয় নথি ভারতকে দিতে হবে। যাতে সংশ্লিষ্ট সন্দেহভাজন অবৈধ অভিবাসী ভারতীয় কিনা, তা যাচাই করতে পারে দিল্লি। ট্রাম্পের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে ভারত সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। বস্তুত তিনি ছিলেন একেবারে সামনের সারিতে। পরে ওয়াশিংটনে ভারতীয় দূতাবাস থেকে অবৈধ অভিবাসন নিয়ে নয়াদিল্লির নীতিগত অবস্থানও বুঝিয়ে দিয়েছেন। তিনিও জানিয়েছিলেন, দিল্লি কখনওই অবৈধ অভিবাসন সমর্থন করে না।

    অবৈধ অভিবাসী 

    দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই ট্রাম্পের নজর রয়েছে অবৈধ অভিবাসীদের ওপর। চুরি-ছিনতাইয়ে অভিযুক্ত অবৈধ অভিবাসীদের ধরপাকড় করতে ‘লেকেন রিলে অ্যাক্ট’ নামে নয়া একটি নতুন আইন আনার পথে এগোচ্ছে আমেরিকা। ট্রাম্পের শপথ গ্রহণের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই আমেরিকার সেনেটে এ সংক্রান্ত বিল পাশ হয়েছে ৬৪-৩৫ ভোটে। বিলটি আইনে পরিণত হলে অভিযুক্ত অভিবাসীদের আটক করতে পারবে আমেরিকার প্রশাসন। সূত্রের খবর, সেনেটে বিলটিকে সমর্থন জানিয়েছেন ১২ জন ডেমোক্র্যাটও। বিলটি এবার যাবে মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভসে। সেখানে বিলটি পাশ হয়ে যাওয়ার পর প্রেসিডেন্টের সবুজ সঙ্কেত মিললেই তা পরিণত হবে আইনে। উল্লেখ্য, এই বিল অনুযায়ী, চুরি, ছিনতাই, লুটপাট বা দোকান থেকে জিনিসপত্র (Randhir Jaiswal) হাতানোর মতো ঘটনায় অভিযুক্ত অভিবাসীদের আটক করতে পারবে ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (Illegal Immigrants)।

  • Iron Age India: ভারতেই লৌহযুগের সূচনা! তামিলনাড়ুতে মিলেছে ৫ হাজার ৩০০ বছর আগের ঐতিহাসিক প্রমাণ

    Iron Age India: ভারতেই লৌহযুগের সূচনা! তামিলনাড়ুতে মিলেছে ৫ হাজার ৩০০ বছর আগের ঐতিহাসিক প্রমাণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লৌহযুগের (Iron Age India) সূচনা হয়েছিল ভারতে! নতুন আবিষ্কারের ফলে ইতিহাস বদলে যেতে চলেছে এবার। ঐতহাসিক কালানুক্রমিক সময় চিহ্নর একাধিক নিদর্শন পাওয়া গিয়েছে তামিলনাড়ুর তুতিকোরিনের শিবগালাই, মাঙ্গাদু, কিলনামান্ডি, থেলুঙ্গানুর এবং আদিচানাল্লুর (Tamil Nadu) থেকে। জানা গিয়েছে, নিদর্শনগুলি এক-একটি প্রায় ২ হাজার ৯৫৩ থেকে ৩ হাজার ৩৪৫ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ সময়ের মধ্যেকার। বর্তমান সময়ের হিসেবে ৫ হাজার ৩০০ বছর আগের। ভারতীয় সভ্যতার উদ্ভব এবং বিকাশ প্রায় ৫ হাজার বছরের পুরনো বলে বার বার উল্লেখ করে গিয়েছেন ভারতীয় জাতীয়তাবাদী ইতিহাসবিদরা। একই ভাবে, আর্য সভ্যতার উদ্ভব এবং বিবর্তন নিয়ে সিন্ধু সভ্যতার কথা বার বার উল্লেখ করেছনে। গবেষণায় কী বলা হয়েছে আসুন জেনে নিই।

    ৫ হাজার ৩০০ বছর আগেকার লোহা উদ্ধার (Iron Age India)

    সম্প্রতি তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) তুতিকোরিন থেকে খননকার্য চালিয়ে একটি শবাধার সঙ্গে লোহার (Iron Age India) কিছু অতিপ্রাচীন সামগ্রী উদ্ধার হয়েছে। এই সামগ্রীগুলির ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম। পুরাতাত্ত্বিকরা বলেছেন, তুতিকোরিনে পাওয়া পুরাতাত্ত্বিক উপাদানের সময়কাল নির্ণয় করে বোঝা গিয়েছে যে, আজ থেকে প্রায় ৫ হাজার ৩০০ বছর আগে এই রাজ্যে লোহার ব্যবহার করেছিল মানুষরা। ফলে এই ঐতিহাসিক তথ্যের ভিত্তিতে অনুমান করা হচ্ছে সারা বিশ্বে তামিলনাড়ুই হবে লৌহযুগের প্রথম ব্যবহারের পথপ্রদর্শক। ফলে এই প্রমাণ পৃথিবীর ইতিহাসকে বদলে ফেলবে। উল্লেখ্য ভারতের ব্রিটিশ প্রভাব মুক্ত জাতীয়তাবাদী ইতিহাসবিদরা খুব স্পষ্ট ভাবে বলে গিয়েছেন, পশ্চিমের সভ্যতার আলো তখনও জ্বলে ওঠেনি, যখন ভারতীয় সাংস্কৃতিক প্রবাহ এবং ইতিহাস উৎকর্ষের জায়গায় পৌঁছে গিয়েছিল।

    অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে বয়স নির্ণয়

    গত বৃহস্পতিবার ‘অ্যান্টিকুইটি অফ আয়রন’ (Iron Age India) নামে সম্প্রতি একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করছে তামিলনাড়ু (Tamil Nadu) রাজ্য পুরাতত্ত্ব বিভাগ। গবেষণা পত্রটি লিখেছেন শিবনন্থন এবং পন্ডিচেরি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কে রাজন। এই গবেষণাপত্রের ৭৩ পৃষ্ঠায় দাবি করা হয়েছে, “আজ থেকে ৫ হাজার ৩০০ বছর আগে তামিলনাড়ুতে লোহার প্রচলন ছিল। অ্যাক্সিলারেটর মাস স্পেকটোমেট্রি (এএমএস) এবং অপটিক্যালি স্টিমুলেটেড লুমিনেসেন্স (ওএসএল) পদ্ধতিতে তামিলনাড়ুর বিভিন্ন জায়গায় খননকার্য চালানো হয়েছিল। নিদর্শনের সময়কাল যাচাই করার পর এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন গবেষকরা। তাতে খুব স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, কার্বন ডেটিংয়ের চেয়েও নির্ভুল ভাবে কোনও নিদর্শনের বয়স নির্ণয় করা যায় এই পদ্ধতিতে।

    আরও পড়ুনঃ প্রতি বছর বাজেটের আগে হয় ‘হালুয়া উৎসব’, এরপরেই নিভৃতবাসে যান কর্মীরা, কেন জানেন? 

    লৌহযুগের সংস্কৃতি নিয়ে বিস্তারিত নিয়ে আলোচনা হয়েছে গবেষণায়

    উল্লেখ্য, আগে গবেষকদের অধিকাংশরাই মনে করেন, ১৩৮০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ অর্থাৎ আজ থেকে প্রায় ৩ হাজার ৪০০ বছর আগে তুরস্কের হিতাইতে লোহার (Iron Age India) আবিষ্কার হয়েছিল। হিতাইত রাজত্বের ভৌগলিক অঞ্চলে হেমাটাইট লোহার আকরিকও প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যেত। ফলে এই মত সকলেই গ্রহণ করেছিলেন। পুরাতাত্ত্বিক অধ্যাপক রুপেন্দ্রকুমার চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, “লৌহযুগ নিয়ে বিতর্ক বহু দিন ধরেই চলছে। আগে মনে করা হতো বাইরে থেকে ভারতের নানা জায়গায় খ্রিষ্টপূর্ব ১২০০ অথবা ২০০০ অব্দের লোহার নিদর্শন পাওয়া গিয়েছে। এই গবেষণায় মেগালিথিক সংস্কৃতি এবং দ্রাবিড়ীয় সংস্কৃতির পাশাপাশি লৌহযুগের সংস্কৃতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তবে একটি প্রমাণের উপর সিদ্ধান্ত ঠিক হবে না। আরও উপাদানের প্রয়োজন হবে।”

    শিবগালাই নিদর্শনগুলি প্রাচীনতা অনেক বেশি

    তামিলনাড়ুর তুতিকোরিনের শিবগালাই, মাঙ্গাদু, কিলনামান্ডি, থেলুঙ্গানুর এবং আদিচানাল্লুর (Tamil Nadu) এলাকায় এই নিদর্শনগুলি পাওয়া গিয়েছে। তার মধ্যে শিবগালাই নিদর্শনগুলির কোনও কোনওটা ২ হাজার ৯৫৩ থেকে ৩ হাজার ৩৪৫ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের অর্থাৎ ৫৩০০ বছরের পুরনো। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক পুরাতত্ত্ববিদ দিলীপকুমার চক্রবর্তী বলেন, ‘‘এই গবেষণার গুরুত্ব অপরিসীম। সেই সময়ের কিছু হরপ্পায়ও লোহার (Iron Age India) নিদর্শন থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। গাঙ্গেয় উপত্যকার মালহারেও বেশকিছু নিদর্শনগুলির প্রমাণ পাওয়া গিয়েছিল। সেগুলিও খ্রিষ্টপূর্ব ২০০০ অব্দের সূচনাকালের। ওই সময়ে ভারতের বিভিন্ন জায়গায় লোহা আদানপ্রদানের একটা চলাচল ছিল। ফলে এই নিয়ে আরও বিস্তারিত গবেষণা হওয়া প্রয়োজন। তবে এই আবিষ্কারের জন্য প্রত্নতাত্ত্বিকদের অনেক অনেক অভিনন্দন।’’

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: হেলে পড়ছে কলকাতার একের পর এক বহুতল, ফিরহাদকে “হেলে পড়া” খোঁচা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: হেলে পড়ছে কলকাতার একের পর এক বহুতল, ফিরহাদকে “হেলে পড়া” খোঁচা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঘাযতীন, ট্যাংরা, সল্টলেকের পর এবার তপসিয়া। হেলে পড়া বহুতল ঘিরে কলকাতা শহরজুড়ে তীব্র আতঙ্ক। কলকাতা পুরসভায় চলছে ‘টক টু মেয়র’। আর দুপুরেই এক্স মাধ্যমে মেয়রকে তীব্র কটাক্ষ করলেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁকে খোঁচা দিয়ে তিনি (Suvendu Adhikari) বললেন, “হেলে পড়া” হাকিম। মেয়রের মন্তব্য নিয়ে রাজনৈতিক মহলে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

    ঠিক কী বলেছেন ফিরহাদ?

    কলকাতায় একের পর এক হেলে পড়া বাড়ির সন্ধান মিলেছে। বিরাট বিরাট সব বহুতল। সেই বহুতল হেলে পড়েছে। তবে আচমকা সেগুলি হেলে পড়েছে এমনটা নয়। আস্তে আস্তে সেগুলি হেলে পড়েছে। এবার সেগুলির অনুমোদন ছিল কি না তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। কলকাতা পুরসভার ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। এসবের মধ্যেই মুখ খুলেছিলেন পুরসভার মেয়র (Firhad Hakim) ফিরহাদ হাকিম। মূলত, বাঘাযতীনের ফ্ল্যাট বাড়ি ভেঙে পড়ার পর থেকেই শহরের বুকে একের পর এক হেলে পড়া বহুতলের ছবি সামনে আসছে। তাতে সর্বশেষ সংযোজন তিলজলা। এ প্রসঙ্গে মেয়র ফিরহাদ হাকিম বলেন, “সব হেলে পড়া বাড়ি বিপজ্জনক নয়। যদি স্ট্রাকচারাল স্টেবিলিটি দিয়ে দেয়, যদি স্ট্রাকচার ঠিক আছে, তাহলে সেটা বিপজ্জনক নয়। কলকাতায় এরকম অনেক বাড়ি রয়েছে, একটু হেলে গিয়েছে।”যা নিয়ে কটাক্ষ করেছেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)।

    কী বললেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    আর তারপরই এক্স হ্যান্ডেলে খোঁচা দিয়ে শুভেন্দুর পোস্ট। তিনি (Suvendu Adhikari) লিখেছেন, “সব হেলে পড়া বাড়ি বিপজ্জনক নয়” – ফিরহাদ “হেলে পড়া” হাকিম। হেলায় বলে দিলেন কলকাতার অপদার্থ মেয়র। অবশ্য হাল আমলের বাড়ি হেলে পড়লে মাথা না কাজ করাই স্বাভাবিক! ঐতিহ্যবাহী বাড়ি, ঐতিহাসিক বাড়ি, জমিদারি বাড়ি, আকাশচুম্বী বহুতল, পোড়া বাড়ি, ভূতুড়ে বাড়ি, জীর্ণ বাড়ির পরে কলকাতা পুরসভার দৌলতে নতুন আকর্ষণ হল ‘হেলে পড়া বাড়ি’।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jaha India: মুর্শিদাবাদে সক্রিয় নতুন জঙ্গি সংগঠন ‘জাহা ইন্ডিয়া’, মিলল জেএমবি যোগ, ভারতে নাশকতার ছক!

    Jaha India: মুর্শিদাবাদে সক্রিয় নতুন জঙ্গি সংগঠন ‘জাহা ইন্ডিয়া’, মিলল জেএমবি যোগ, ভারতে নাশকতার ছক!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে মৌলবাদী কার্যকলাপ চালাচ্ছে ‘জাহা ইন্ডিয়া’ নামে (Jaha India) একটি সংগঠন। বাংলাদেশ থেকে মিলছে সাহায্য। মাসখানেক ধরে সক্রিয় হয়ে উঠেছে এই সংগঠন। আর এই জেলায় সদ্য গজানো মৌলবাদী এই সংগঠন ‘জাহা ইন্ডিয়া’-র সঙ্গে জেএমবি জঙ্গি সংগঠনের মিলেছে। মূলত, ইউনূস সরকারের আমলে নতুন করে যে জঙ্গি কার্যকলাপ মাথা চাড়া দিয়েছে, সেই নিয়ে কোনও রকম দ্বিমত রাখছেন না বিশেষজ্ঞরা। পালাবদলের পর থেকে ভারতে নিজেদের জাল ছড়িয়ে দিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে বাংলাদেশি মৌলবাদী সংগঠনগুলি। এবার সেই তালিকায় নাম লেখাল এই সংগঠন। এখন কারা এই সংগঠনের সদস্য, কারা প্রশিক্ষণ পেয়েছে তা খতিয়ে দেখার কাজ চলছে। এমনকী এই সংগঠন কীভাবে কাজ করে চলেছে তা জানার চেষ্টা চলছে।

    চোরা পথে এসে সংগঠনের সদস্যদের প্রশিক্ষণ জেএমবির! (Jaha India)

    বাংলাদেশ থেকে চোরা পথে এসে সংগঠনের সদস্যদের (Jaha India) প্রশিক্ষণ জেএমবি (JMB) নেতার। নতুন সংগঠনের সম্পর্কে যে তথ্য পাওয়া গিয়েছে, তাতে মাস কয়েক ধরে মুর্শিদাবাদের বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে মৌলবাদী কার্যকলাপ চালাচ্ছে তারা। আর ইউনূসের বাংলাদেশ থেকে মিলছে সাহায্য। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, মুর্শিদাবাদের ‘জাহা ইন্ডিয়া’ সংগঠনকে মদত জোগাচ্ছে বাংলাদেশের জেএমবি জঙ্গি সংগঠন। সেদেশ থেকে চোরা পথ হয়ে ভারতে এসে ঝাড়খণ্ডের একটি গোপন ডেরায় দিন কয়েক আগেই ‘জাহা ইন্ডিয়া’র সঙ্গে বৈঠক চালিয়েছে তারা। গত ৩ জানুয়ারি লালগোলায় এই প্রসঙ্গে জাহা ইন্ডিয়ার সঙ্গে এক দফা বৈঠকও চলে। সেই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জেএমবি-র সদস্যরাও। এরপরই প্রকাশ্যে আসে আরও এক বিস্ফোরক তথ্য। জানা গিয়েছে, একা জেএমবি নয়। এই ‘জাহা ইন্ডিয়া’র দোসর হয়েছে ‘তাওহিদুল উলাইয়া’ নামে বাংলাদেশের আরও একটি মৌলবাদী জঙ্গি সংগঠন। মূলত, ‘জাহা ইন্ডিয়া’র হাত ধরেই ভারতে নিজেদের জঙ্গি কার্যকলাপ বাড়াতে চায় তারা। মূলত, ভারতে নিজেদের শাখা খুলতে চায় এই ‘তাওহিদুল উলাইয়া’ নামে মৌলবাদী সংগঠনটি। আর সেই কাজে ‘জাহা ইন্ডিয়া’কেই নিজেদের সঙ্গী হিসাবে চায় তারা। পশ্চিমবঙ্গের জেলায় জেলায় কীভাবে সংগঠন গড়ে তোলা যায় তার পরিকল্পনা নেওয়া শুরু হয়েছে।

    কীভাবে হবে জাল বিস্তার?

    জানা গিয়েছে, মোট পাঁচটি স্তরে ভাগ হয়ে গিয়ে ভারতের জাল বিস্তার করতে আগ্রহী এই জঙ্গি সংগঠনটি (Jaha India)। আর মুর্শিদাবাদ হবে সেই পরিকল্পনার এপিসেন্টার। ‘জাহা ইন্ডিয়া’-র সঙ্গে জেএমবি জঙ্গি সংগঠনের একটি বৈঠক হয়েছে। জেএমবি-র নেতা বাংলাদেশ থেকে চোরা পথে ভারতে প্রবেশ করে ঝাড়খণ্ডের পাকুর থানার অন্তর্গত একটি এলাকায় এই বৈঠক করেছে। দু’দিন ধরে চলেছে সেই বৈঠক। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা রিপোর্ট বলছে, ওই জঙ্গি নেতা ‘জাহা ইন্ডিয়া’ সংগঠনের ছ’জনকে ট্রেনিং দিয়েছে। সেই প্রশিক্ষণ শিবিরে উপস্থিত ছিল মুর্শিদাবাদের পাঁচ ও উত্তর ২৪ পরগনার এক নেতা। এদের আবার একজন মিডিল ম্যানও রয়েছে। বৈঠক শেষ হয়ে যাওয়ার পর ফের জিএমবি নেতা রুট বদলে আবার বাংলাদেশে ফিরে গিয়েছে। আপাতত মুর্শিদাবাদে সক্রিয় এই সংগঠন, এমনই তথ্য হাতে এসেছে গোয়েন্দাদের। সেই কারণে, এখন বাংলাদেশি জঙ্গিদের টার্গেটে ঝাড়খণ্ডের বিস্তীর্ণ এলাকা। সবমিলিয়ে কারা কারা প্রশিক্ষণ পেল তা জানার চেষ্টা করছে গোয়েন্দারা। আর এই সংগঠনের মধ্যে অন্য কোন কোন জেলার লোকজন জড়িত তা জানার চেষ্টা করছে গোয়েন্দারা।

    প্রাক্তন এনএসজি কর্তা কী বললেন?

    এ প্রসঙ্গে অবসরপ্রাপ্ত এক এনএসজি কর্তা বলেন, ‘‘এই খবর শুধু গোয়েন্দাদের কাছেই ছিল। ‘জাহা ইন্ডিয়ার’ নাম কেউ জানত না। বারবার আমি বলেছি, ভারত-বাংলাদেশ-মায়ানমারকে টার্গেট করে আল-কায়দা। ঝাড়খণ্ডের পাকুড় থেকে যিনি নির্বাচিত হয়ে লোকসভায় গিয়েছেন, সেই নেত্রীর স্বামীকে দেশ-বিরোধী কাজের জন্য গ্রেফতার করা হয়েছে। আসলে এইগুলো হল জমি দখলের প্রক্রিয়া। এইভাবে বিনা রক্তপাতে ভারত দখল বা জমি দখল করে ওরা। তারপর অনুপ্রবেশ ঘটিয়ে পুরো ভৌগলিক অবস্থান পরিবর্তন করে। তারপর সেখান থেকে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়। দেশের লোকসভা বা বিধানসভায় যায় তারা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NITI Aayog: আর্থিক পারফর্ম্যান্সে দেশের ‘লাস্ট বয়’ তৃণমূলের বাংলা, বলছে নীতি আয়োগ রিপোর্ট

    NITI Aayog: আর্থিক পারফর্ম্যান্সে দেশের ‘লাস্ট বয়’ তৃণমূলের বাংলা, বলছে নীতি আয়োগ রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি-শাসিত ওড়িশা এগিয়ে। এগিয়ে রয়েছে ছত্তিশগড়ও। তাদের পিছনে রয়েছে গোয়া এবং ঝাড়খণ্ডও। সব শেষে রয়েছে তৃণমূল-শাসিত পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal)। নীতি আয়োগের (NITI Aayog) সাম্প্রতিক ফিসক্যাল হেলথ ইনডেক্স প্রতিবেদন থেকেই এই তথ্য মিলেছে।

    পিছিয়ে বাংলা 

    ন’টি মানদণ্ডের নিরিখে করা হয়েছে বিচার। তাতেই দেখা গিয়েছে, ওড়িশা, ছত্তিশগড়, গোয়া এবং ঝাড়খণ্ডের ঢের পিছনে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ, অন্ধ্রপ্রদেশ, কেরালা এবং পাঞ্জাব। এই চার রাজ্যকে পিছিয়ে পড়া এবং সব চেয়ে খারাপ পারফর্মিং রাজ্য হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এই রাজ্যগুলি গত কয়েক বছরে কোনও উন্নতি করতে ব্যর্থ হয়েছে। নীতি আয়োগের (NITI Aayog) মতে, পশ্চিমবঙ্গকে অবিলম্বে পরিকাঠামো তৈরি-সহ মূলধনী খাতে খরচে অগ্রাধিকার দিতে হবে। নিজের রাজস্ব আয় বাড়াতে হবে। কর বাবদ আয় ও কর ছাড়া অন্যান্য আয়– দুই ক্ষেত্রেই। এই রাজ্যগুলিকে কঠোর শৃঙ্খলার মধ্যে থাকতে হবে বলেও বলা হয়েছে নীতি আয়োগের রিপোর্টে।

    দেনার বোঝা ক্রমশ বাড়ছে (NITI Aayog)

    দেশের বড় রাজ্যগুলির মধ্যে কার রাজকোষের অবস্থা ২০২২-’২৩ সালে কেমন ছিল, তা নিয়ে রাজকোষের স্বাস্থ্য সূচক প্রকাশ করেছে নীতি আয়োগ। রাজকোষের স্বাস্থ্যের মাপকাঠিতে মোট ১৮টি রাজ্যকে চারটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। প্রথম সারিতে রয়েছে ওড়িশা, ছত্তিশগড়, গোয়া, ঝাড়খণ্ড এবং গুজরাট। আর চতুর্থ শ্রেণিতে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ, কেরল, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং পাঞ্জাব। নীতি আয়োগের (NITI Aayog) রিপোর্ট অনুযায়ী, এই শেষ সারির রাজ্যগুলির রাজকোষ ঘাটতি ও রাজস্ব ঘাটতির লক্ষ্যমাত্রা ছুঁতে হিমশিম খাচ্ছে। রাজ্যের নিজস্ব আয় খুবই কম। দেনার বোঝা ক্রমশ বাড়ছে। সেই ঋণ শোখ করার ক্ষমতা নিয়েও উদ্বেগ রয়েছে। তুলনায় সামনের সারিতে থাকা রাজ্যগুলির পরিকাঠামো তৈরিতে রাজ্যের জিডিপির প্রায় ৪ শতাংশ খরচ করছে। রাজস্ব আয়ের সামান্য অংশ ঋণের সুদ মেটাতে খরচ হচ্ছে তাদের।

    আরও পড়ুন: অত্যন্ত গোপনে বাংলাদেশ সফরে পাক আইএসআই প্রধান! ভারতের জন্য কতটা উদ্বেগের?

    নীতি আয়োগের (NITI Aayog) রিপোর্টে বেআব্রু হয়ে গিয়েছে পশ্চিমবঙ্গের হাঁড়ির হাল। রিপোর্ট বলছে, রাজ্যের মোট খরচের মধ্যে পরিকাঠামো তৈরিতে খরচের হার ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে তিন শতাংশে নেমে এসেছে। যা জাতীয় গড়ের চেয়ে কম। ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষেও পাঁচ শতাংশের বেশি ব্যয় হত। মূলধনী খাতেও খরচের ভাগ কমেছে। সেটাও জাতীয় গড়ের চেয়ে কম। সেই তুলনায় সামাজিক খাতে খরচের হার বেশি হলেও, তা-ও জাতীয় গড়ের চেয়ে কম। বিরোধীদের একাংশের মতে, খয়রাতির রাজনীতি করতে (West Bengal) গিয়ে রাজ্যের হাঁড়ির হাল করে দিয়েছে তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার।

    জানা গিয়েছে, ওড়িশা, ছত্তিশগড় এবং গোয়া আর্থিক সতর্কতা, সঠিক ব্যয় ব্যবস্থাপনা, অধিক রাজস্ব সংগ্রহ এবং নিম্ন দেনার ভার প্রভৃতি কারণে ঠাঁই করে নিয়েছে তালিকার ওপরের দিকে। ঝাড়খণ্ডের অনেক সূচকে উন্নতি, বিশেষত মূলধনী ব্যয় ও রাজস্ব সংগ্রহের গুণগত মানে অগ্রগতি, তার আর্থিক দায়িত্বশীলতা বৃদ্ধি এবং সম্পদের আরও ভালো বরাদ্দের চেষ্টাকেও প্রতিফলিত করে। পশ্চিমবঙ্গ ও পাঞ্জাবের মতো রাজ্যগুলি ক্রমবর্ধমান ঋণ, অযৌক্তিক ব্যয় এবং অদক্ষ রাজস্ব সংগ্রহের সমস্যায় জর্জরিত রয়েছে। পাঞ্জাবের ভর্তুকি নির্ভরতা এবং পশ্চিমবঙ্গের ক্রমবর্ধমান রাজস্ব ঘাটতি তাদের আর্থিক চাপে আরও ইন্ধন জুগিয়েছে।

    একইভাবে, কেরালার কল্যাণমূলক প্রকল্প এবং ভর্তুকির ওপর উচ্চ ব্যয় এবং অন্ধ্রপ্রদেশের আর্থিক অব্যবস্থাপনা তাদের ঠেলে দিয়েছে তালিকার চতুর্থ সারিতে। রিপোর্টে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, যে কর্নাটক ও অন্ধ্রপ্রদেশের আর্থিক অবস্থার তীব্র অবনতি ঘটেছে, যা বাড়তি রাজস্ব ঘাটতি এবং হ্রাসপ্রাপ্ত রাজস্ব সংগ্রহের জন্য দায়ী। তবে, ছত্তিশগড় ও ঝাড়খণ্ড তাদের আর্থিক স্থায়িত্ব উন্নত করতে যেসব সংস্কার করেছে, তা যথেষ্ট উল্লেখযোগ্য। এর মধ্যে রয়েছে তহবিলের উপযুক্ত ব্যবহার এবং উন্নয়ন ব্যয়ের বৃদ্ধিও।

    নীতি আয়োগ (NITI Aayog) কর্তৃক প্রকাশিত ফিসক্যাল হেলথ ইনডেক্স রিপোর্টটি একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার যা মূলত নীতিগত সংস্কারকে পথ দেখানোর উদ্দেশ্যে কাজ করে। এটি রাজ্যগুলোকে টেকসই আর্থিক অনুশীলন গ্রহণে উৎসাহিত করে এবং পিছিয়ে থাকা অঞ্চলে লক্ষ্যভিত্তিক হস্তক্ষেপের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেয়। নীতি আয়োগের (NITI Aayog) সিইও বিভিআর সুব্রহ্মণ্যম বলেন, এটি একটি বিশ্লেষণমূলক রিপোর্ট যা দেখায় যে কোন রাজ্য কোন দিকে এগোচ্ছে। আমি মনে করি, এটি একটি সূচক হিসেবে কাজ করে, যা সমস্ত মানদণ্ডে তথ্য প্রদান করে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Railway: টাকা মেটাবেন পরে, ট্রেনের টিকিট কাটুন নিখরচায়! ভারতীয় রেল আনছে বিশেষ ব্যবস্থা

    Indian Railway: টাকা মেটাবেন পরে, ট্রেনের টিকিট কাটুন নিখরচায়! ভারতীয় রেল আনছে বিশেষ ব্যবস্থা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিখরচায় কাটুন ট্রেনের টিকিট, টাকা মেটাবেন পরে! ভারতীয় রেল (Indian Railway) আনল এক দারুণ পরিষেবা। রেল যাত্রীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখেই দারুণ একটা প্রকল্প চালু করল ভারতীয় রেল। এই ব্যবস্থার নাম দেওয়া হয়েছে ‘বুক নাও, পে লেটার’ অর্থাৎ বুক করুন (Book Train Ticket) এবং পরে টাকা দিন। অনলাইনে থেকে নিখরচায় টিকিট কাটার সুবিধা পাওয়া যাবে।

    উল্লেখ্য, এতদিন পর্যন্ত আইআরসিটিসির অ্যাকাউন্টে লগ-ইন করে উপলব্ধ টিকিটি দেখে বুক করে টাকা জমা করলেই তবেই সংরক্ষিত টিকিট বুকিং করা যেত। টাকা জমা ছাড়া কোনও ভাবেই টিকিট সংরক্ষণ করা যেত না। কিন্তু এবার থেকে ব্যবস্থায় নতুন মাত্রা সংযোজন করা হয়েছে।

    কীভাবে কাটবেন টিকিট (Indian Railway)?

    রেলের তরফে বলা হয়েছে, ‘বুক নাও পে লেটার’ (Book Train Ticket) থেকে রেলের টিকিট কাটা যাবে। প্রথমে www.epaylater.in নামক ওয়েবসাইটে রেজিস্টার করতে হবে। এরপর নিম্নলিখিত ধাপগুলিকে লক্ষ্য করে পরপর কাজ করতে হবে। যথা-

    ১> এরপরে আইআরসিটিসির (Indian Railway) অ্যাকাউন্টে লগ-ইন করতে হবে।

    ২> এবার নিজের পার্সোনাল ডিটেল অর্থাৎ নাম, ফোন নম্বর সহ তথ্যগুলি আপডেট করতে হবে।

    ৩> এরপর ক্লিক করলে আসবে। সেই কোড দিয়ে সাবমিট ক্লিক করুন।

    ৪> এবার পেমেন্টের অপশন আসবে। এখানে ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, ভিম অ্যাপ, নেট ব্যাঙ্কিংয়ের পাশাপাশি বুক নাও, পে লেটার-র অপশনও পাবেন।

    আরও জানানো হয়েছে, টিকিট কাটার ১৪ দিনের মধ্যে যদি টাকা জমা (Book Train Ticket) না করা হয় তাহলে সেই জন্য অতরিক্ত টাকা জমা দিতে হবে না। কেবল মাত্র টিকিটের দাম দিলেই চলবে। কিন্তু যদি ১৪ দিন পেরিয়ে যাওয়ার পর টিকিটের দাম মেটান তবে ৩.৫ শতাংশ সার্ভিস চার্জ লাগবে।

    আরও পড়ুনঃ ১৭৯টি সম্প্রদায়কে এসসি, এসটি এবং ওবিসি তালিকায় অন্তর্ভুক্তির সুপারিশ নীতি আয়োগের

    রেলের ভারত সরকারের বিশেষ নজর

    উল্লেখ্য, ভারতীয় রেলে (Indian Railway) ২০১৪ সালে কেন্দ্রে মোদি সরকার গঠন হওয়ার অভূতপূর্ব পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বন্দে ভারত, বন্দে ভারত স্লিপার, হাইড্রোজেন চালিত ট্রেন, বুলেট ট্রেন-সহ একাধিক নিরাপদ এবং সুরক্ষিত ট্রেন (Book Train Ticket) একের পর এক উদ্বোধন করতে শুরু করেছে ভারতীয় রেল। একই ভাবে স্বাধীনতার ৭৫ বছরকে মাথায় রেখে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে মডেল স্টেশন হিসেবে অমৃত ভারত স্টেশনের পরিকল্পনাকে বাস্তবায়নের কাজ শুরু হয়েছে। একই ভাবে রেল দুর্ঘটনা কমাতে আধুনিক প্রযুক্তি, ইন্টার লকিং সিস্টেম সহ একাধিক ব্যবস্থা গড়ে তোলা হচ্ছে। রেল হল ভারতের লাইফ লাইন, তাই তাকে আরও সরল, উন্নত এবং সুরক্ষিত করতে সরকার যে প্রতিনিয়ত অভিনব যোজনা সামনে আনছে তা ওয়াকিবহাল মহল মনে করছেন।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Budget 2025: প্রতি বছর বাজেটের আগে হয় ‘হালুয়া উৎসব’, এরপরেই নিভৃতবাসে যান কর্মীরা, কেন জানেন?

    Budget 2025: প্রতি বছর বাজেটের আগে হয় ‘হালুয়া উৎসব’, এরপরেই নিভৃতবাসে যান কর্মীরা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী পয়লা ফেব্রুয়ারি সংসদে বাজেট (Budget 2025) পেশ করতে চলেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। প্রতি বছরের নিয়ম মেনে ওইদিন সকাল ১১টা থেকে শুরু হবে বাজেট পেশ। যদিও বাজেট অধিবেশন শুরু হবে আগামী ৩১ জানুয়ারি। এর ঠিক পরের দিন অর্থাৎ ১ ফেব্রুয়ারি পেশ করা হবে কেন্দ্রীয় বাজেট। এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকারের সূত্রে এমনটাই জানা গিয়েছে। বাজেট (Budget 2025) পেশ হওয়ার আগে শুক্রবারই মিষ্টিমুখ পর্ব সম্পন্ন হল অর্থমন্ত্রকে। ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষের বাজেট পেশের আগে শুক্রবার সন্ধ্যায় নর্থ ব্লকে পালিত হল হালুয়া উৎসব।

    হালুয়া উৎসব আসলে কী?

    বাজেট (Budget 2025) পেশের আগে এমন উৎসবের রীতি দীর্ঘদিন ধরেই প্রচলিত। শুক্রবার এই হালুয়া উৎসবের আয়োজন করা হয় নর্থ ব্লকে। সেখানে হাজির ছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন, অর্থ প্রতিমন্ত্রী পঙ্কজ চৌধুরি সমেত কেন্দ্রীয় সরকারের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। বাজেট পেশের আগে হালুয়া উৎসব এক ধরনের প্রতীকী পদক্ষেপ। যে সমস্ত উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা বাজেটের সঙ্গে যুক্ত, তাঁরাই এভাবে মিষ্টি হালুয়া প্রস্তুত করেন এবং সকলকে পরিবেশন করেন। বাজেটের তথ্য চূড়ান্তভাবে গোপন রাখতে এই সময়ে বাইরের সমস্ত যোগাযোগ থেকে বিচ্ছিন্ন থাকেন উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা।

    বাজেট (Budget 2025) পেশের ৯ থেকে ১০ দিন আগে পালিত হয় হালুয়া উৎসব

    রীতি অনুযায়ী, বাজেট পেশের ৯ থেকে ১০ দিন আগে পালিত হয় হালুয়া উৎসব। হালুয়া উৎসবের সম্পূর্ণে দায়িত্বে থাকেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। প্রতি বছরের মতোই চলতি বছরও পালন হল হালুয়া উৎসব। নয়াদিল্লির নর্থ ব্লক এলাকায় অর্থমন্ত্রীর বাসভবনের রান্নাঘরেই তৈরি হল হালুয়া। রান্নার কাজে সহযোগিতার হাত বাড়ালেন খোদ অর্থমন্ত্রী নিজেও। তারপরেই এই হালুয়া পরিবেশন করা হল বাজেট কমিটির বাকি সদস্যদের মধ্যে।

    কেন পালন হয় এই উৎসব?

    বছর বছর ধরে বাজেট পেশের একদম শেষ পর্বের ঐতিহ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে এই উৎসব। হালুয়া উৎসবের দিনক্ষণ ঠিক হয়ে যাওয়া মানেই বুঝে নিতে হয় তৈরি হয়ে গিয়েছে বাজেট। এবার শুধু অপেক্ষা প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন এবং বাজেট নথির মুদ্রণ। তবে মনে রাখতে হবে শুধুই বাজেটের অন্তিম পর্বকে ইঙ্গিত দেয় না হালুয়া উৎসব। এর পাশাপাশি, বাজেট পেশের আগে ‘লক-ইন’ পর্বের সূচনাও হয় এই হালুয়া উৎসবের সঙ্গেই। হালুয়া উৎসবের পরেই একেবারে নিভৃতবাসে থাকতে হয় বাজেট কমিটির সদস্যদের। বাজেটের মধ্যে থাকা তথ্য যাতে কোনওভাবেই ফাঁস না হয়, তাই এই গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা বজায় রাখা হয়।

    হালুয়া উৎসব কবে থেকে চালু হল

    স্বাধীনতার কয়েক দশক পর থেকে বাজেটের অন্যতম অঙ্গ হয়ে ওঠে হালুয়া উৎসব। ১৯৫০ সালেই বাজেটে থাকা তথ্য ফাঁস হয়ে যায়। বাজেট লিক-কাণ্ডের পর থেকেই বাজেটের মধ্যে থাকা তথ্যের গোপনীয়তা বজায় রাখতে এই উৎসবের সূচনা করা হয় বলে মনে করেন অনেকে। ১৯৫০ সালের  বাজেট লিক-কাণ্ডের পর বাজেটের নিরাপত্তার দিকে নজর দেয় কেন্দ্রীয় সরকার। তখন অবশ্য হালুয়া উৎসবের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। এর ঠিক তিন দশক পর ১৯৮০ সালে হালুয়া উৎসবের মাধ্যমে লক-ইন পর্বের সূচনা করে তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকার। আর সেই তখন থেকেই বছর বছর ধরে পালন হচ্ছে এই রীতি।

    লক-ইন সময়কাল

    হালুয়া অনুষ্ঠান আসলে বাজেট প্রস্তুতির চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছানো পর্যন্ত যে ধরনের কঠিন পরিশ্রম করেন কর্মীরা সেটিকেই স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ওই বাজেট প্রস্তুতিতে যুক্ত সকলের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়, সম্মান জানানো হয়। একই সঙ্গে সেই বাজেটের নথি যাতে কোনওভাবে ফাঁস না হয়ে যায় সেজন্য তাঁরা চূড়ান্ত গোপনীয়তাও বজায় রাখেন। এই সময়কালকে লক-ইন সময়কাল বলা হয়। অর্থ মন্ত্রকের কর্মীরা এ সময় নর্থ ব্লকের মধ্যেই থাকেন এবং বহির্জগতের থেকে তাঁরা সম্পূর্ণভাবে বিচ্ছিন্ন থাকেন। বাজেটের তথ্য ফাঁস রোধ করার জন্য বেশ কয়েকটি ব্যবস্থাও নেওয়া হয় এবং কোনও রকমের ইলেকট্রনিক ডিভাইস অথবা মোবাইল ফোনও তাঁরা ব্যবহার করতে পারেন না। এখন প্রশ্ন হচ্ছে লক-ইন সময়কাল কতক্ষণ পর্যন্ত স্থায়ী হবে? বাজেটের নথিগুলি প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে যতক্ষণ না পর্যন্ত চূড়ান্ত অনুমোদন পাচ্ছে এবং সেগুলি প্রিন্টিং বা মুদ্রণের জন্য প্রস্তুত না হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত এই লক-ইন সময়কালকে স্থায়ী ধরা হবে।

    বাজেট নথিগুলি কোথায় মুদ্রণ করা হয়?

    বাজেট নথিগুলি কোথায় মুদ্রণ করা হয়? জানা যায়, নর্থ ব্লকেরই বেসমেন্টে একটি স্থান রয়েছে সেখানেই ব্যাপক নিরাপত্তার বন্দোবস্ত থাকে। ওই জায়গাতেই এই নথিগুলিকে মুদ্রণ করা হয়। প্রক্রিয়াটি এতটাই গোপনীয় রাখতে হয় যে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা এই পুরো প্রক্রিয়াটিকে পরিচালনা করেন। যদিও, বর্তমানে মুদ্রণের বিষয়টি প্রতীকী পর্যায়ে রয়েছে। ২০১৪ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় আসে মোদি সরকার। ওই বছরেই ভারতের বাজেট পদ্ধতিতে বেশ কিছু পরিবর্তন করা হয়। যেমন রেল বাজেটকে মূল বাজেটের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয় এবং বাজেট উপস্থাপনার তারিখ প্রতিবছর ১ ফেব্রুয়ারি এগিয়ে আনা হয়। একইসঙ্গে, মোদি জমানাতেই কাগজের পরিবর্তে ই-বাজেট অনুমোদিত হয়। ফলে, এখন আর কাগজে মুদ্রিত নয়, ট্যাবের মাধ্যমে সকলের কাছে পৌঁছে যায় এই বাজেটের বৈদ্যুতিন সংস্করণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh 2025: মহাকুম্ভের দৌলতে দেশে আধ্যাত্মিক পর্যটনের চাহিদা তুঙ্গে, ভিসার আবেদন বৃদ্ধি ২১ শতাংশ

    Mahakumbh 2025: মহাকুম্ভের দৌলতে দেশে আধ্যাত্মিক পর্যটনের চাহিদা তুঙ্গে, ভিসার আবেদন বৃদ্ধি ২১ শতাংশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকুম্ভ (Mahakumbh 2025) বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম ধর্মীয় তথা মানব-সম্মেলনের ইভেন্টে পরিণত হয়েছে। ভারতের সনাতন সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, পরম্পরা, কৃষ্টি, সভ্যতা এসবকিছুরই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে প্রয়াগরাজের সঙ্গমস্থলে। মহাকুম্ভকে কেন্দ্র করে ভক্তদের মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে। প্রয়াগরাজগামী সব ট্রেনের টিকিটই নিঃশেষ। স্পেশাল ট্রেনেও জায়গা মিলছে না। এই আবহে দেশের কোণায় কোণায়, সত্যি কথা বলতে পাড়ায়-পাড়ায় নিজেদের উদ্যোগেই ভক্তদের বাস বা গাড়ি ভাড়া করে মহাকুম্ভের উদ্দেশে যেতে দেখা যাচ্ছে। ভারতীয়দের মধ্যেই যে শুধু আকর্ষণ, উন্মাদনা মহাকুম্ভকে কেন্দ্র করে দেখা যাচ্ছে, এমনটা নয়। বিদেশি পর্যটকরাও সামিল মহাকুম্ভে। সম্প্রতি একটি রিপোর্ট বলছে, মহাকুম্ভের দৌলতে দেশে আধ্যাত্মিক পর্যটনের চাহিদা তুঙ্গে উঠেছে, এই আবহে ভিসার আবেদন বৃদ্ধি পেয়েছে ২১ শতাংশ।

    অসংখ্য বিদেশি ভক্ত আসছেন মহাকুম্ভে (Mahakumbh 2025)

    ১৪৪ বছর পরে হওয়া এই মহাকুম্ভ (Mahakumbh 2025) পর্যটকদের জন্য একটি প্রধান আকর্ষণের কেন্দ্র বিন্দু হয়ে উঠেছে। পর্যটক বলতে আধ্যাত্মিক পর্যটক, যাদের আমরা তীর্থযাত্রীও বলতে পারি। এখনও পর্যন্ত, ১০ কোটির বেশি পুণ্যার্থী সঙ্গমে স্নান করেছেন। মনে করা হচ্ছে যে কুম্ভমেলায় সর্বমোট ৪০ থেকে ৪৫ কোটি পুণ্যার্থী ভিড় করতে পারেন। পবিত্র স্নানের উদ্দেশেই ভক্তরা এখানে সমবেত হচ্ছেন। বিশ্বাস, কুম্ভের ডুব জীবনে আনে অপার শান্তি ও সুখ। মহাকুম্ভে এই ব্যাপক পরিমাণে ভক্তদের আগমন শুধুমাত্র ভারতবর্ষের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে না, অর্থাৎ ভারতীয়রা শুধুমাত্র যে প্রয়াগরাজে হাজির হচ্ছেন এমনটা নয়। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রেও বিপুল পরিমাণে তীর্থযাত্রী ত্রিবেণী সঙ্গমে ডুব দিতে প্রয়াগরাজের উদ্দেশে রওনা দিচ্ছেন। পরিসংখ্যান বলছে যে, আধ্যাত্মিক উদ্দেশ্যে ভ্রমণ করার ৪৮ শতাংশ ভিসা মহাকুম্ভের (Mahakumbh 2025) দিকেই যাচ্ছে।

    আমেরিকা ও ব্রিটেন থেকে পর্যটক সংখ্যায় ব্যাপক বৃদ্ধি (Mahakumbh 2025)

    সবথেকে উল্লেখযোগ্য ঘটনা হল যে ভারতে আগত আধ্যাত্মিক পর্যটকদের মধ্যে ব্যাপক বৃদ্ধি দেখা গিয়েছে ব্রিটেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশগুলি থেকে। সেখানকার যাঁরা আধ্যাত্মিক পর্যটক আছেন, তাঁরাও দলে দলে হাজির হচ্ছেন মহাকুম্ভে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এতেই প্রমাণিত হচ্ছে যে মহাকুম্ভ (Mahakumbh 2025) এবং এই উৎসবের মাহাত্ম্য বর্তমানে এক আন্তর্জাতিক আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। তার চেয়েও বড় কথা, তরুণ প্রজন্মের মধ্যে আধ্যাত্মিক ভ্রমণের চাহিদাও ব্যাপক বেড়েছে। এই সমীক্ষায় আরও উঠে এসেছে যে, বর্তমানে মহিলারা আধ্যাত্মিকতার দিকে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকছেন। তীর্থযাত্রীদের মধ্যে ৬৬ শতাংশই হলেন মহিলা ভক্ত।

    দলগত আধ্যাত্মিক ভ্রমণ

    অন্য একটি সমীক্ষা বলছে যে, আধ্যাত্মিক এমন ভ্রমণগুলি, মূলত বেশিরভাগই দলগত ভ্রমণ হচ্ছে। অর্থাৎ টিম তৈরি করে প্রয়াগরাজের উদ্দেশে যাচ্ছেন অনেকে। এমন ভাবে টিম তৈরি করে আধ্যাত্মিক ভ্রমণের উদ্দেশে ভিসার আবেদনের সংখ্যা ৩৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ভ্রমণকারী পর্যটকরা পবিত্র আচার-অনুষ্ঠান এবং ধর্মীয় কাজগুলি একসঙ্গেই করছেন। সম্প্রতি এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে ইতালির মহিলা ভক্তরা উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে বৈদিক স্তোত্রম পাঠ করে শোনাচ্ছেন এবং মন্ত্রমুগ্ধের মতো উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী তা শুনছেন।

    প্রয়াগরাজ ছাড়াও কোন কোন স্থানে যাচ্ছেন বিদেশি ভক্তরা

    ওই সমীক্ষাগুলিতে দেখা যাচ্ছে প্রয়াগরাজ ছাড়াও এদেশের বারাণসী, ঋষিকেশ, হরিদ্বার- এই স্থানগুলিও বিদেশি পর্যটকদের পছন্দের তালিকায় রয়েছে। তীর্থযাত্রীরা জন্য প্রথম দিকের পছন্দগুলির বেশিরভাগই উত্তরপ্রদেশে অবস্থিত। এই স্থানগুলির আধ্যাত্মিকতার ঐতিহ্য, ইতিহাসের টানে দলে দলে বিদেশি পর্যটকরা ভিড় করছেন। এখানেই তাঁরা বিভিন্ন আধ্যাত্মিকতার অভিজ্ঞতা অর্জন করছেন।

    উন্নত পরিকাঠামো গড়ে তুলেছে যোগী-মোদি সরকার 

    বর্তমানে আন্তর্জাতিক দর্শনার্থীদের জন্য সরকারও বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে। যেমন যে সমস্ত তীর্থযাত্রী এবং পর্যটকরা আসছেন, তাঁদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা, তাঁদের ভ্রমণের জন্য উন্নত ব্যবস্থা, এই সবটাই দেখভাল করছে সরকার। উন্নত পরিকাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে, এর ফলে আধ্যাত্মিক পর্যটকদের সংখ্যা ভারতবর্ষে আরও বাড়ছে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। আধ্যাত্মিক পর্যটকরা ভারতের এমন সুব্যবস্থা, উন্নত পরিকাঠামোর অভিজ্ঞতা অর্জন করে, দেশে ফিরছেন। নিজেদের দেশে গিয়ে তাঁরা আরও কয়েকজনকে ভারতের উন্নত পরিকাঠামো ব্যবস্থা সম্পর্কে বলছেন। যার ফলে আরও বেশি সংখ্যক বিদেশি পর্যটক ভারতবর্ষের প্রতি আকর্ষিত হচ্ছেন। প্রসঙ্গত, মহাকুম্ভকে (Mahakumbh 2025) কেন্দ্র করে ভারতবর্ষে যে আধ্যাত্মিক পর্যটন বৃদ্ধি পেয়েছে তাই নয়, বিশ্বব্যাপী এক আধ্যাত্মিক কেন্দ্র হিসেবে ভারতের ভূমিকা আগের চেয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়েছে। এককথায় বিশ্বের আধ্যাত্মিক রাজধানীতে পরিণত হয়েছে ভারত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 25 January 2025: অপরকে সুখী করতে গেলে স্বার্থত্যাগ করতে হবে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 25 January 2025: অপরকে সুখী করতে গেলে স্বার্থত্যাগ করতে হবে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) সকালের দিকে দাম্পত্য কলহের কারণে মানসিক চাপ বাড়তে পারে।

    ২) কোনও আধ্যাত্মিক কাজে যোগ দিতে হতে পারে। 

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) বিদেশযাত্রার জন্য আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ২) অতিরিক্ত ক্রোধের জন্য হাতে আসা কাজ নষ্ট হতে পারে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    মিথুন

    ১) অভিনেতাদের জন্য ভালো সুযোগ আসতে পারে।

    ২) প্রেমের বিষয়ে খুব ভেবেচিন্তে পা বাড়ানো উচিত। 

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) সারা দিন কোনও ভয় আপনাকে চিন্তায় ফেলতে পারে।

    ২) স্ত্রীর সুবাদে কোনও বিশেষ কাজের সুযোগ পাবেন।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) বেকারদের নতুন কিছু করার চেষ্টা বাড়তে পারে।

    ২) মাতৃস্থানীয়া কারও সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) মানসিক কষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) কোনও ভালো জিনিস নষ্ট হওয়ার যোগ।

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) অপরকে সুখী করতে গেলে স্বার্থত্যাগ করতে হবে।

    ২) অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) কোনও নামী ব্যক্তির সঙ্গে পরিচয়ে লাভবান হতে পারেন।

    ২) ধর্ম বিষয়ক আলোচনায় সুনাম বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) সম্মান নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে ঝামেলা বাধতে পারে।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) সঞ্চয়ের ইচ্ছা খুব বাড়তে পারে।

    ২) সকলের সঙ্গে কথা খুব বুঝে বলবেন।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসায় তেমন লাভ হবে না।

    ২) অর্থক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) চাকরির ক্ষেত্রে দিনটি খুব ভালো।

    ২) সন্তানদের বিষয়ে উদ্বেগ থাকবে।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

LinkedIn
Share